শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২০ মে, ২০১৯ আপডেট:

এ কেমন আত্মপ্রচার

হানিফ সংকেত
প্রিন্ট ভার্সন
এ কেমন আত্মপ্রচার

গত ৭ মে, ২০১৯ মঙ্গলবার আমাদের সবার প্রিয় আধুনিক গানের অবিস্মরণীয় কণ্ঠশিল্পী সুবীর নন্দী আমাদের ছেড়ে চলে গেছেন। সিঙ্গাপুর নেওয়ার পর শারীরিক অবস্থার কিছুটা উন্নতি হলেও পরে পরপর হার্ট অ্যাটাক হওয়ায় চিকিৎসকদের শেষ আশাও ক্ষীণ হয়ে যায়। অবশেষে সিঙ্গাপুর জেনারেল হাসপাতালে ওইদিন ভোর সাড়ে ৪টায় তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। সুবীর নন্দীর মৃত্যুতে শ্রোতা-দর্শকসহ পুরো সংগীতজগৎ শোকাহত।

সুবীর নন্দীকে বলা হয় অমর শিল্পী। যে শিল্পীর মরণ নেই। তিনি ছিলেন সুরের রাজকুমার। ছিলেন শুদ্ধ সংগীতের শিল্পী। গানের বাণীকে অনুধাবনের পর হৃদয়ে ধারণ করে তিনি গান গাইতেন। আধুনিক গানের পাশাপাশি তিনি গেয়েছেন শাস্ত্রীয় সংগীত, ভজন, কীর্তন ও পল্লীগীতি। উচ্চাঙ্গ সংগীতের ক্ষেত্রেও তার ছিল শিক্ষা ও সাধনা। তাকে অহেতুক কখনো যন্ত্রনির্ভর সংগীত পরিবেশন করতে দেখা যায়নি। পড়াশোনা শেষে দীর্ঘদিন ব্যাংকে চাকরি করলেও সুবীর নন্দী বাংলা সংগীতাঙ্গনে আসন করে নেন সুরের জাদুকর হিসেবেই। সংগীতে পাঁচবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেন। সংগীতাঙ্গনে অবদানের জন্য পেয়েছেন একুশে পদক। তার গানের হাতেখড়ি মায়ের কাছে। ১৯৬৭ সালে প্রথম গান রেকর্ড করেন রেডিওতে। প্রথম প্লে-ব্যাক করেছেন ‘সূর্যগ্রহণ’ ছবিতে। ১৯৭২ সালে ঢাকা রেডিওতে প্রথম প্রচারের মধ্য দিয়ে গানের জগতে আসেন সুবীর নন্দী। ৪০ বছরের দীর্ঘ ক্যারিয়ারে গেয়েছেন আড়াই হাজারের বেশি গান। সুবীর নন্দীর এই চলে যাওয়া সবাইকে যেমন শোকাহত করেছে, তেমনি সংগীতাঙ্গনে সৃষ্টি করেছে বিশাল শূন্যতা। এ শূন্যতা কবে পূরণ হবে কিংবা আদৌ হবে কিনা জানি না।

আমরা একসঙ্গে বেশ কটি দেশে ভ্রমণ করেছি। বিদেশে খুব কাছ থেকে দেখেছি, মিশেছি। হাসি ছাড়া কথা বলতে দেখিনি। একজন মানবিক মূল্যবোধ-সম্পন্ন মানুষ ছিলেন সুবীর নন্দী। কারও অনুরোধ ফেলতে পারতেন না। যে কারণে অনুরোধের ঢেঁকি গিলতে গিয়ে দু-একটি রিয়েলিটি শোতেও তাকে যেতে দেখেছি; যা কাক্সিক্ষত মানের ছিল না। সুবীর নন্দীর শিল্পীসত্তার প্রথম জনসম্মুখে বিকাশ ঘটে বেতারে, তারপর টেলিভিশনে। বেতার থেকে টেলিভিশন, তারপর চলচ্চিত্রে গেয়েছেন অসংখ্য জনপ্রিয় গান। মূলত আমাদের দেশের চেনা-জানা, প্রতিভাবান অধিকাংশ শিল্পীরই প্রথম আত্মপ্রকাশ ঘটেছে বাংলাদেশ টেলিভিশনে। তারপর প্রাইভেট চ্যানেল আসার পর প্রতিটি চ্যানেলেই শিল্পীরা বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেছেন। কেউ গেয়েছেন, কেউ অভিনয় করেছেন, কেউ লিখেছেন, কেউ পরিচালনা করেছেন। কিন্তু এসব গুণী শিল্পীর মৃত্যুর পর তাদের কারও কারও লাশ নিয়ে একটি চ্যানেলের আচরণ সাংস্কৃতিক অঙ্গনের অনেককেই যেমন অবাক করেছে, তেমনি করেছে ক্ষুব্ধ। যেমন সাম্প্রতিককালে শিল্পী আইয়ুব বাচ্চু এবং সর্বশেষ সুবীর নন্দীর লাশ দেশে এত চ্যানেল থাকতে শুধু একটি বিশেষ চ্যানেলে কেন নেওয়া হচ্ছে তা নিয়ে অনেকের মনেই প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। ওই চ্যানেলেই সুবীর নন্দী প্রথম আত্মপ্রকাশ করেছেন বা সবচেয়ে বেশি গেয়েছেন- তা তো নয়। অথচ সুবীর নন্দীকে জাতি চিনেছে রেডিও এবং বাংলাদেশ টেলিভিশনের মাধ্যমে যখন ওসব চ্যানেলের জন্মই হয়নি। তাহলে কাদের উৎসাহে সব চ্যানেলকে বাদ দিয়ে তার মতো একজন মহান শিল্পীর অন্তিম যাত্রায় শুধু একটি চ্যানেলেরই তাকে নিজস্ব শিল্পী বানানোর চেষ্টা? যেহেতু প্রতিটি চ্যানেলই সুবীর নন্দীকে নিয়ে কাজ করেছে, সবাই তাকে ভালোবাসেন। সবারই তার প্রতি অধিকার রয়েছে। ব্যক্তিগতভাবে আমার অনুষ্ঠানেও এসব চ্যানেল জন্মের আগে এবং পরে সুবীর নন্দী বেশ কটি গান গেয়েছেন। তাই বলে কি আমার প্রতিষ্ঠানে তার লাশ এনে শ্রদ্ধা জানাতে হবে? অনেক ছবিতে তিনি গান গেয়েছেন, তাই বলে কি প্রতিটি পরিচালকের অফিসে লাশ নিয়ে গিয়ে শ্রদ্ধা জানাতে হবে? সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধা জানানোর জন্য তো লাশ শহীদ মিনারেই নেওয়া হয়েছে। শিল্পী, সাংবাদিক, বিভিন্ন চ্যানেলের প্রতিনিধি, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ থেকে শুরু করে অনেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীও সেখানে গিয়ে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেছেন, শ্রদ্ধা জানিয়েছেন। ইচ্ছা করলে তারাও তো তাদের রাজনৈতিক কর্মস্থলে তার লাশ নিয়ে যেতে পারতেন কিন্তু করেননি। কারণ সেটা দৃষ্টিশোভন হতো না। অথচ কারও মৃত্যু কিংবা লাশ নিয়েও একটি বিশেষ চ্যানেলের কেন এই অশোভন প্রচারণা? দেশের বিশিষ্ট ব্যক্তি, মন্ত্রী, রাজনীতিবিদরা শহীদ মিনারে গিয়ে শ্রদ্ধা জানাতে পারলে ওই চ্যানেলের কর্তাব্যক্তিরা কেন শহীদ মিনারে এসে শ্রদ্ধা জানাতে পারবেন না? কেন লাশ চ্যানেলে নিয়ে গিয়ে শ্রদ্ধা জানাতে হবে? এ কেমন শ্রদ্ধা? তারা নিজেদের কোন মানদন্ডে বিচার করেন? এফডিসি থেকে শিল্পীর লাশ সরাসরি সবুজবাগে নেওয়া হবে বলে বিভিন্ন চ্যানেলে স্ক্রল গেলেও শুধু এই চ্যানেলটিতে দেখা গেল সুবীর নন্দীর লাশ এখন ওই চ্যানেলে যাচ্ছে; যা দর্শকদেরও বিভ্রান্ত করেছে। বিভিন্ন শিল্পীর মৃত্যুর পর লাশ নিয়ে চ্যানেলটির এই প্রচার কার্যক্রম অনেকের মনেই প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে। শুধু তাই নয়, কারও মৃত্যু সংবাদ পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই শুরু হয় শিল্পীর সঙ্গে তাদের উপস্থিতিতে আত্মপ্রচারণামূলক বিভিন্ন ক্লিপিং, প্রামাণ্য অনুষ্ঠান। কিন্তু শিল্পীর জীবিত অবস্থায় তাকে নিয়ে তো কোনো প্রামাণ্য অনুষ্ঠান বা ডকুমেন্টারি নির্মাণ করতে দেখা যায়নি। কেউ কেউ বলেন, চ্যানেলটির অনেক ক্ষমতা, তার প্রমাণ অনেক ক্ষেত্রেই পাওয়া গেছে। তাই ভয় পান বলে অনেকেই তাদের কোনো কার্যক্রমের সমালোচনা করেন না। বরং অনেকেই পারস্পরিক স্বার্থে চাটুকারিতা করেন।

এসব ব্যাপারে কথা উঠলেই চ্যানেলের চাটুকারদের কেউ কেউ বলেন, পরিবারের সম্মতিতে লাশ অমুক জায়গায় নেওয়া হয়েছে। অথচ পরিবারের সদস্যরা সে সময় স্বজন হারানোর বেদনায় মানসিকভাবে এতটাই বিপর্যস্ত থাকেন যে, তাদের কোনো বিষয়ে সুচিন্তিত সিদ্ধান্ত দেওয়া সম্ভব হয় না। তখন তাদের ঘিরে থাকা কিছু কিছু মানুষ এসে এসব সিদ্ধান্ত দিয়ে থাকেন। আর তখনই ঘটে সুবিধাবাদীদের স্বতঃপ্রণোদিত ইচ্ছার প্রতিফলন। সুবীর নন্দীর লাশ অন্যান্য চ্যানেলকে বাদ দিয়ে শুধু একটি চ্যানেলে নেওয়ার ব্যাপারে অনেকেই আপত্তি জানিয়েছিলেন। তা ছাড়া বাইরে ছিল অসহনীয় দাবদাহ। তার পরও কজন অতি উৎসাহী ব্যক্তির উদ্যোগে কাজটি করা হয়েছে। আমি ব্যক্তিগতভাবে আমার দু-তিন জন প্রিয় মানুষের অসুস্থতার সময় থেকে মৃত্যুর পর সমাহিত করা পর্যন্ত কাছে ছিলাম। যেমন খালিদ হাসান মিলু, আজম খান, হুমায়ুন ফরীদিসহ আরও কয়েকজন। যাদের লাশ শহীদ মিনার হয়ে পারিবারিক সম্মতিতে নির্দিষ্ট জায়গায় সমাহিত করা হয়েছে। কোনো বিশেষ চ্যানেলে নেওয়া হয়নি, নেওয়া হয়েছে বাংলাদেশ টেলিভিশনে। যেখানে তাদের শিল্পীসত্তার বিকাশ ও প্রকাশ ঘটেছে।

বাংলাদেশ টেলিভিশন ও এফডিসিই হলো শিল্পীদের প্রথম পছন্দের, কৃতজ্ঞতা প্রকাশের এবং স্মরণের জায়গা। অথচ সিন্ডিকেট এবং ওই চ্যানেলের চাটুকারদের দৌরাত্ম্যে মৃত্যুর পর শিল্পীদের লাশ বিটিভিতে নেওয়া হয় না, নেওয়া হয় ওই চ্যানেলে। কেউ কেউ বলেন, এ ক্ষেত্রেও তাদের নিজস্ব দৃষ্টিভঙ্গি থাকে। সব শিল্পীর লাশ ওই চ্যানেলে নেওয়া হয় না। যেমন নেওয়া হয়নি আনিস ভাই, টেলি সামাদ কিংবা সালেহ ভাইয়েরসহ আরও অনেকের লাশ। দৃষ্টিভঙ্গির এই বিভক্তি অবশ্য নিন্দনীয়। প্রশ্ন হলো, বিটিভি কি কোনো শিল্পীর লাশ বিটিভি প্রাঙ্গণে নিতে নিষেধ করেছে? কিংবা প্রয়াত শিল্পীর পরিবারকে বলা হলে তারা কি বিটিভিতে লাশ নিতে অস্বীকৃতি জানাতেন? নিশ্চয়ই নয়। সব চ্যানেলেই ছিল তার অবাধ যাতায়াত, ছিল ভালোবাসা। তাহলে মৃত্যুর পরও কেন তাদের একটি বিশেষ চ্যানেলমুখী করে ফেলা হচ্ছে?

আজকাল কোনো অসুস্থ শিল্পীকে দেখতে গেলে কিছু কিছু শিল্পী নামধারী নারী-পুরুষ সেলফি নিয়ে স্ট্যাটাসনির্ভর হয়ে পড়েন। অর্থাৎ শিল্পীকে দেখার চাইতে তাদের সঙ্গে সেলফি তুলে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে আত্মপ্রচার করাটাই যেন তাদের কাছে মুখ্য। কে কার জন্য কী করছেন, কবার দেখা করতে গেছেন- এসবই থাকে স্ট্যাটাসের বিষয়, সঙ্গে ছবি। সবচেয়ে বড় কথা হলো কিছু শিল্পী আইসিইউতে গিয়ে পর্যন্ত শিল্পীর পাশে দাঁড়িয়ে সেলফি তুলে ফেসবুকে দেন। অথচ আইসিইউতে মোবাইল ফোন সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। শিল্পী বিছানায় শুয়ে ফ্যালফ্যাল করে তাকিয়ে থাকেন তাদের দিকে। আসলে এ এক অদ্ভুত প্রচারণা। সম্প্রতি খুব অল্প সময়ের ব্যবধানে আমাদের সাংস্কৃতিক অঙ্গনের কজন গুণী মানুষ আমাদের ছেড়ে চলে গেছেন। অনেকে এখনো অসুস্থ আছেন। আমরা টিভিতে, পত্রিকায় শিল্পীর অসুস্থতার খবর জানতে পারি। অনেকে ব্যক্তিগত যোগাযোগেও জানেন। আমাদের মধ্যে অনেকেই এসব অসুস্থ শিল্পীকে দেখতে যান, তাদের খোঁজখবর নেন এবং সেটা প্রচারণার জন্য নয়। তবে কিছু কিছু দর্শনার্থীর ছবি ও সংবাদ প্রায় প্রতিনিয়তই কাগজে ছাপা হয়। আর অনেকেই আছেন যারা প্রায়শ যান কিন্তু তাদের কোনো সংবাদ দেখা যায় না। কারণ তারা সংবাদের জন্য যান না, যান আত্মিক টানে। একবার আমার এক শিল্পী বন্ধুকে একজন প্রশ্ন করলেন, ‘আপনি অমুক শিল্পীকে দেখতে গেলেন না, উনি তো খুব অসুস্থ।’

শিল্পী বন্ধু অবাক, বললেন- কাল বিকালেও তো গেলাম।

প্রশ্নকর্তার উত্তর- কিন্তু আপনার কোনো নিউজ দেখলাম না?

অর্থাৎ এখন কেউ কাউকে দেখতে গেল কি গেল না তা নির্ভর করে সংবাদ ছাপা হওয়ার ওপর। সংবাদ না হওয়া মানে আপনি যাননি। অর্থাৎ সংবাদটাই মুখ্য।

এখন শুধু সংবাদই নয়, এখন প্রচারণার ক্ষেত্রে অসুস্থ শিল্পীদের ওপর নতুন উৎপাত শুরু হয়েছে। অসুস্থ শিল্পীর সঙ্গে দেখা করা কিংবা হাসপাতালে গিয়ে তার শারীরিক অবস্থার ভিডিও করে অনলাইনে ছেড়ে দেওয়া হচ্ছে। তারপর অনুরোধ সাবস্ক্রাইব করুন। শুনেছি এও নাকি এক ধরনের আয়ের উৎস। কিছুদিন আগে অসুস্থ কণ্ঠশিল্পী আকবরকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেলে ভর্তি করে দিয়েছিলাম। ভর্তি হওয়ার দু-এক দিন পরই হাসপাতালের বিছানাতেই তার ভিডিও শুরু হলো, যা পরে অনলাইনে দেখেছি। ভিডিওতে দেখলাম তার গায়ের জামা ওপরে তুলে কোথায় কোন ফোসকা পড়েছে তারও ভিডিও করা হয়েছে, যা অনুচিত। শুধু আকবরই নন, অনেক বিখ্যাত শিল্পীর বেলায়ও এই ভিডিও বাণিজ্য শুরু হয়েছে। অথচ যাদের এসব ভিডিও করা হচ্ছে তারা কিছুই বলেন না কিংবা সৌজন্যের খাতিরে বলতে পারেন না। ব্যক্তিগতভাবে আমি সব সময়ই ক্যামেরার বাইরে থেকেই কাজ করতে চেষ্টা করি। আর বছরে ৬-৭ ঘণ্টা ক্যামেরার সামনে থাকি এবং সেটা ‘ইত্যাদি’ অনুষ্ঠানে। আমার মতে কারও জন্য কিছু করলে কাউকে সহানুভূতি জানাতে চাইলে সেটা ক্যামেরার সামনে না করাই মহত্ত্বের লক্ষণ। সরকারপ্রধান কিংবা দেশের শীর্ষস্থানীয় নেতৃবৃন্দের বিষয়টি আলাদা। তাদের আগমন ঘটা করেই প্রচার হওয়া উচিত তাতে কর্তৃপক্ষের টনক নড়ে। শিল্পীরাও উৎসাহ পান। শিল্পীর প্রতি যত্নও বাড়ে। প্রধানমন্ত্রীও ব্যক্তিগতভাবে অনেক অসুস্থ শিল্পীর সুচিকিৎসার ব্যাপারে উদ্যোগ নিয়েছেন এবং অর্থ সাহায্য দিয়েছেন, প্রয়োজনে বিদেশে পাঠিয়ে চিকিৎসার ব্যবস্থাও করেছেন; যা প্রশংসনীয়।

সুবীর নন্দী শুধু আমাদের নন, পুরো বাঙালি জাতির গর্ব। সুবীর নন্দীর লাশ ওই বিশেষ চ্যানেলে নেওয়ার বিষয়টি নিয়ে অনেকেই প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন, তাদেরই কয়েকজনের অনুরোধে এবং বিবেকের তাড়নায় বিষয়টি নিয়ে লিখতে চেষ্টা করেছি। জানি অনেকেই অখুশি হবেন, তবে আমি অনেকের মনের কথাটুকু বলতে পেরে খুশি হয়েছি। আর যারা অখুশি হয়েছেন, তারা অখুশির কারণটা নিরপেক্ষভাবে ভাবুন- দেখবেন উত্তর আমার পক্ষেই আসবে। স্বভাবতই প্রশ্ন জাগবে, প্রচারবিমুখ শিল্পী সুবীর নন্দীর লাশ নিয়ে এ কেমন আত্মপ্রচার। সবার কাছেই যা অনাকাক্সিক্ষত।

আমরা গর্ব করে বলি আমাদের দেশে সুবীর নন্দীর মতো শিল্পী আছে। সুবীর নন্দী চিরদিন বেঁচে থাকবেন তার গানের মাধ্যমে, বেঁচে থাকবেন আমাদের হৃদয়ের গভীরে। জীবনের নানা পর্ব সর্বজনের ক্ষেত্রে গর্ব করার মতো না-ও হতে পারে। তবে সুবীর নন্দীর জীবনের প্রতিটি পর্বই ছিল গর্ব করার মতো। আমার এই লেখাটুকুর কারণে লাশ এবং অসুস্থ শিল্পীদের নিয়ে প্রচারমুখী মানুষদের যদি কিছুটা হলেও বোধোদয় ঘটে, তবেই আমার ভালো লাগবে। সুবীর নন্দীর আত্মার শান্তি কামনা করছি।

লেখক : গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব; পরিবেশ ও সমাজ উন্নয়ন কর্মী।

এই বিভাগের আরও খবর
বড় শত্রু ভুয়া তথ্য
বড় শত্রু ভুয়া তথ্য
নির্বাচনি দায়িত্ব
নির্বাচনি দায়িত্ব
সূর্য দেখুক ঐতিহ্যের সূর্যঘড়ি
সূর্য দেখুক ঐতিহ্যের সূর্যঘড়ি
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
ধর্মের কল বাতাসে নড়ে
ধর্মের কল বাতাসে নড়ে
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
গাজর
গাজর
ভোটের প্রস্তুতি
ভোটের প্রস্তুতি
রাজনীতিবিদদের ঐক্য
রাজনীতিবিদদের ঐক্য
ধর্মের বাতি জ্বলে ওয়াজের মাঠে
ধর্মের বাতি জ্বলে ওয়াজের মাঠে
সেনাবাহিনীকে নয়, অপরাধীকে দায়ী করুন
সেনাবাহিনীকে নয়, অপরাধীকে দায়ী করুন
পাকিস্তানে তালেবান সাপের ছোবল
পাকিস্তানে তালেবান সাপের ছোবল
সর্বশেষ খবর
একে আজাদের গ্রেফতারের দাবিতে ফরিদপুরে বিএনপির মশাল মিছিল
একে আজাদের গ্রেফতারের দাবিতে ফরিদপুরে বিএনপির মশাল মিছিল

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ১৩
মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ১৩

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত
৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘১৭ বছর মারধর ও ১৫ মামলা খেয়েছি, তবুও দল ছাড়িনি’
‘১৭ বছর মারধর ও ১৫ মামলা খেয়েছি, তবুও দল ছাড়িনি’

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উষ্ণায়নে বিপাকে ক্রিল, হুমকিতে সমুদ্রের খাদ্যচক্র
উষ্ণায়নে বিপাকে ক্রিল, হুমকিতে সমুদ্রের খাদ্যচক্র

৩৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

দেশের দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দেশের দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

নাসার বাংলাদেশ পর্ব বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দিলেন বেসিস প্রশাসক
নাসার বাংলাদেশ পর্ব বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দিলেন বেসিস প্রশাসক

৩৭ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

আখাউড়ায় ছুরিকাঘাতে যুবকের মৃত্যু
আখাউড়ায় ছুরিকাঘাতে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪ শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪ শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সরাইলে গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার, স্বামী ও শ্বশুর পলাতক
সরাইলে গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার, স্বামী ও শ্বশুর পলাতক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে কার্বাইড বন্দুকের বিস্ফোরণে দৃষ্টিশক্তি হারাল ১৪ শিশু
ভারতে কার্বাইড বন্দুকের বিস্ফোরণে দৃষ্টিশক্তি হারাল ১৪ শিশু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী
সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ মাস পর সিরিজ জিতে দলের প্রশংসায় মিরাজ
১৯ মাস পর সিরিজ জিতে দলের প্রশংসায় মিরাজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটিতে নতুন শিক্ষার্থীদের নিয়ে নবীনবরণ
সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটিতে নতুন শিক্ষার্থীদের নিয়ে নবীনবরণ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’
‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বালিয়াকান্দিতে বিএনপির কর্মী সম্মেলন
বালিয়াকান্দিতে বিএনপির কর্মী সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে ‘সুষ্ঠু নির্বাচনই সবচেয়ে বড় সংস্কার’ বিষয়ে তারুণ্যের ভাবনা বিতর্ক প্রতিযোগিতা
নোয়াখালীতে ‘সুষ্ঠু নির্বাচনই সবচেয়ে বড় সংস্কার’ বিষয়ে তারুণ্যের ভাবনা বিতর্ক প্রতিযোগিতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে বিশ্বের বৃহত্তম গণতান্ত্রিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে : জার্মান রাষ্ট্রদূত
বাংলাদেশে বিশ্বের বৃহত্তম গণতান্ত্রিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে : জার্মান রাষ্ট্রদূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৬ কর্মকর্তাকে রদবদল
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৬ কর্মকর্তাকে রদবদল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘৩১ দফা জনগণের অধিকার ও সুশাসন প্রতিষ্ঠার অঙ্গীকার’
‘৩১ দফা জনগণের অধিকার ও সুশাসন প্রতিষ্ঠার অঙ্গীকার’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১ দফা দাবিতে আলেকান্দা সরকারি কলেজ শিক্ষার্থীদের আন্দোলন
১১ দফা দাবিতে আলেকান্দা সরকারি কলেজ শিক্ষার্থীদের আন্দোলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে ঘোড়ার জন্য খাদ্য বিতরণ বাংলাদেশ অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের
কক্সবাজারে ঘোড়ার জন্য খাদ্য বিতরণ বাংলাদেশ অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোরে আইসক্রিম ফ্যাক্টরিকে জরিমানা
যশোরে আইসক্রিম ফ্যাক্টরিকে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শচীনের জন্ম-মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দুই দিনের আয়োজন
শচীনের জন্ম-মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দুই দিনের আয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাইজেরিয়ায় সেনাবাহিনীর অভিযানে নিহত ৫০
নাইজেরিয়ায় সেনাবাহিনীর অভিযানে নিহত ৫০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবিক বাংলাদেশ গড়তে ধানের শীষে ভোট দিন: কাদের গনি চৌধুরী
মানবিক বাংলাদেশ গড়তে ধানের শীষে ভোট দিন: কাদের গনি চৌধুরী

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সোশ্যাল মিডিয়ার গুঞ্জন উড়িয়ে ববি বললেন, সবই মিথ্যা
সোশ্যাল মিডিয়ার গুঞ্জন উড়িয়ে ববি বললেন, সবই মিথ্যা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি: দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি: দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুড়িগ্রামে ট্রাক চাপায় স্কুলছাত্র নিহত
কুড়িগ্রামে ট্রাক চাপায় স্কুলছাত্র নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে যুক্তরাজ্যে গ্রেফতার ৩
রাশিয়ার হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে যুক্তরাজ্যে গ্রেফতার ৩

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ
শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি
রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?
ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের বিরোধীতায় যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি আরব-কাতার
পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের বিরোধীতায় যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি আরব-কাতার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ
চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস
করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার
দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাত, দুই কলেজ শিক্ষার্থী আহত
রাজধানীতে সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাত, দুই কলেজ শিক্ষার্থী আহত

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭২ বছর পুরনো লজ্জার সামনে লিভারপুল
৭২ বছর পুরনো লজ্জার সামনে লিভারপুল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু
গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুতই হারানো ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা, সাহায্য করছে কারা?
দ্রুতই হারানো ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা, সাহায্য করছে কারা?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?
ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি
কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী
আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার
মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবনায় ৪০ লাখ টাকার নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারি জাল ধ্বংস
পাবনায় ৪০ লাখ টাকার নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারি জাল ধ্বংস

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ
ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু
যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুবলীগ নেতা সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ
যুবলীগ নেতা সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ভালুকের আক্রমণে রেকর্ড মৃত্যু
জাপানে ভালুকের আক্রমণে রেকর্ড মৃত্যু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কামালের মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর
হাসিনা-কামালের মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসকে ‘বিরোধী দলের উস্কানি’ বলল নেতানিয়াহুর দল
পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসকে ‘বিরোধী দলের উস্কানি’ বলল নেতানিয়াহুর দল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী করদাতাদের অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর
প্রবাসী করদাতাদের অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কক্সবাজারে মদপানে পর্যটকের মৃত্যু, পুলিশ হেফাজতে চারজন
কক্সবাজারে মদপানে পর্যটকের মৃত্যু, পুলিশ হেফাজতে চারজন

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্রন্টলাইনে যুদ্ধ থামাতে ট্রাম্পের প্রস্তাব ‘ভালো সমঝোতা’ : জেলেনস্কি
ফ্রন্টলাইনে যুদ্ধ থামাতে ট্রাম্পের প্রস্তাব ‘ভালো সমঝোতা’ : জেলেনস্কি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘হাসিনাসহ আসামিদের শাস্তি না হলে শহীদ-আহতদের প্রতি অবিচার হবে’
‘হাসিনাসহ আসামিদের শাস্তি না হলে শহীদ-আহতদের প্রতি অবিচার হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সংসদে পশ্চিম তীর দখলের বিল পাস
ইসরায়েলের সংসদে পশ্চিম তীর দখলের বিল পাস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জোট বাড়ছে বিএনপির
জোট বাড়ছে বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের

সম্পাদকীয়

মিঠামইনের অঘোষিত রাজা
মিঠামইনের অঘোষিত রাজা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশ্নবিদ্ধ মিরাজের নেতৃত্ব
প্রশ্নবিদ্ধ মিরাজের নেতৃত্ব

মাঠে ময়দানে

ভাগবাঁটোয়ারায় উপদেষ্টারা গণভোটের পর তত্ত্বাবধায়ক
ভাগবাঁটোয়ারায় উপদেষ্টারা গণভোটের পর তত্ত্বাবধায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

এক বছরে বন্ধ ১৮৫ কারখানা বেকার লাখো শ্রমিক
এক বছরে বন্ধ ১৮৫ কারখানা বেকার লাখো শ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে আশাবাদী পাঁচ নেতাই
বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে আশাবাদী পাঁচ নেতাই

নগর জীবন

আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা
আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ধানের শীষের জোয়ার কেউ আটকাতে পারবে না
ধানের শীষের জোয়ার কেউ আটকাতে পারবে না

নগর জীবন

সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষতিগ্রস্ত দেশের ভাবমূর্তি
ক্ষতিগ্রস্ত দেশের ভাবমূর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

এই চুরি রুধিবে কে?
এই চুরি রুধিবে কে?

নগর জীবন

কারাগারে ১৫ সেনা কর্মকর্তা
কারাগারে ১৫ সেনা কর্মকর্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না
চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কয়েক উপদেষ্টায় আপত্তি নির্বাচনের আগে গণভোট
কয়েক উপদেষ্টায় আপত্তি নির্বাচনের আগে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার
দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

অভুক্ত প্রাণীর পাশে অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন
অভুক্ত প্রাণীর পাশে অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন

নগর জীবন

রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে
রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

জীবন বাজি রেখে রাস্তা পার
জীবন বাজি রেখে রাস্তা পার

রকমারি নগর পরিক্রমা

আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই
আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীতে তীব্র গ্যাস সংকট
দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীতে তীব্র গ্যাস সংকট

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামি দলের প্রার্থীরা
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামি দলের প্রার্থীরা

নগর জীবন

বাদ পড়লেন শাকিব খান
বাদ পড়লেন শাকিব খান

শোবিজ

অপকর্মে জড়িতদের প্রশাসনে নয় : রিজভী
অপকর্মে জড়িতদের প্রশাসনে নয় : রিজভী

নগর জীবন

সিলেটে রেললাইনে শিক্ষার্থীর লাশ
সিলেটে রেললাইনে শিক্ষার্থীর লাশ

খবর

হাজী কালাচাঁন মিয়ার মৃত্যুবার্ষিকী
হাজী কালাচাঁন মিয়ার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে
সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়ক সংস্কারের দাবি
মহাসড়ক সংস্কারের দাবি

দেশগ্রাম