শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২২ আগস্ট, ২০১৯

ধর্ষক খুনি ও ঘাতক চালকদের ডোপ টেস্ট জরুরি

অধ্যাপক ড. অরূপরতন চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
ধর্ষক খুনি ও ঘাতক চালকদের ডোপ টেস্ট জরুরি

বর্তমানে বাংলাদেশে খবরের কাগজ খুললেই চোখে পড়ে ধর্ষণ, খুন, যৌন হয়রানি, রাহাজানির কথা এবং ঘাতক চালক কর্তৃক মৃত্যুর ঘটনা। বেপরোয়া গাড়িচালকের কারণে স্কুলছাত্র বা পথ-চারীর মৃত্যুর ঘটনা কিংবা যৌন নিপীড়নের পর পুড়িয়ে মারার মতো ঘটনাও ঘটছে। কিছুদিন আগেও কি আমরা এমন খবর নিয়মিত শুনতে পেতাম? কিছুদিন আগেও কি আমরা একজন বয়স্ক লোকের দ্বারা চার বছরের শিশুকে ধর্ষণের কথা শুনতাম? অথবা কিছুকাল আগেও কি আমরা সন্তানের দ্বারা পিতা-মাতাকে হত্যার কথা শুনতাম? তাহলে সমাজে এখন কী হচ্ছে? আমাদের মানবিক মূল্যবোধ কি একেবারেই শেষ হয়ে যাচ্ছে? নতুন প্রজন্ম এসব খবর দেখে কী ভাবছে? আর কীইবা শিখছে?  আমাদের সমাজে এগুলোই কি স্বাভাবিক ঘটনা? এমনটি কি ঘটতেই থাকবে? আসলে, সমাজে এ পরিবর্তনের মধ্যে কিছু কারণ আছে। একদিকে যেমন ইন্টারনেট সুবিধার কারণে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম অনেক সহজ হয়েছে। তেমনি অবাধ তথ্যচিত্রের মাধ্যমে সেক্স, ভায়োলেন্স, মাদকের ব্যবহার তরুণ-যুবসমাজের কাছে অতিসহজে পৌঁছে যাচ্ছে ও সহজলভ্য হচ্ছে। ফলে তাদের মধ্যে সেসব বিষয় অনেক  প্রভাবিত করছে। এখন চেষ্টা করেও তারা সেই যোগাযোগমাধ্যম থেকে বেরিয়ে আসতে পারছে না। জড়িয়ে যাচ্ছে সমাজে বিভিন্ন ধরনের অপরাধের সঙ্গে। অন্যদিকে দেশের ভিতরে অবাধে মাদকের বাজার সৃষ্টি হয়েছে, এর ব্যবহার শিশু, তরুণ, যুবক, বয়স্ক মানুষ সবার মধ্যে ব্যাপকভাবে বেড়ে যাচ্ছে। মাদকের ক্ষতিকর দিকগুলোর কথা না ভেবেই তারা মাদক গ্রহণ শুরু করছে। ইয়াবা নামক যে মাদকটি এখন মিয়ানমার থেকে আমাদের দেশে ঢুকছে তা বর্তমানে বাংলাদেশের শহর থেকে গ্রামের সব অলিগলিতে সহজলভ্য হয়ে গেছে।

ইতিমধ্যে পুলিশ ও র‌্যাবের অভিযানে বেশ কয়েকজন রাঘব-বোয়াল মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করা হলেও মাদক নির্মূল অভিযান সফল হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন পুলিশেরই ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। কারণ, সোর্স নিজের স¦ার্থমতো তথ্য দিয়ে মাদককারবারির সঙ্গে চুক্তি করে লাভবান হচ্ছে। সাগর ও নদীতে এক নৌকা থেকে অন্য নৌকায় যে মাদক পাচার হচ্ছে এ বিষয়ে নৌবাহিনী, কোস্টগার্ড ও নৌপুলিশকে আরও জোরদার অভিযান পরিচালনা করতে হবে। মিয়ানমারে উৎপাদিত মরণ নেশা ইয়াবাসহ মাদকের বিরুদ্ধে ‘চল যাই যুদ্ধে, মাদকের বিরুদ্ধে’- স্লোগানে র‌্যাবের দেশব্যাপী অভিযান শুরু হওয়ার পর বিভিন্ন স্থানে মাদকের মধ্যে ইয়াবার চালান বেশি ধরা পড়ছে। কিন্তু চোরাকারবারিরা যেন অপ্রতিরোধ্য। যতই ধরা পড়ুক ততই সীমান্ত পেরিয়ে নিয়ে আসা হচ্ছে মিয়ানমারের এই ইয়াবা মাদক। মাদকের বিরুদ্ধে অভিযান শুরু হওয়ার পর প্রতিনিয়ত কোথাও না কোথাও ইয়াবার চালান ধরা পড়ছে। কিন্তু যারা আটক হচ্ছে এর শতভাগই ক্যারিয়ার। মাদকের মধ্যে সবচেয়ে লাভজনক ইয়াবা হওয়ায় এর সঙ্গে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কিছু অসৎ সদস্যও যে জড়িয়ে আছে তা এখন প্রমাণিত। ইতিমধ্যে কেউ কেউ ধরা পড়ে গ্রেফতারও হয়েছে। ধরা পড়েননি এমন সংখ্যা বহু। দীর্ঘদিন থেকে এ ইয়াবা ব্যবসা চলতে থা -কায় এবং মোটা অঙ্কের লাভের বিষয়টি জড়িত থা -কায় সমাজের বিত্তশালীদের একটি অংশও এ ব্যবসায় পুঁজি বিনিয়োগ করে আসছে। ইয়াবা ব্যবসার মূল কেন্দ্র টেকনাফ। অনেক মাদক ব্যবসায়ী আত্মসমর্পণ করেছে। প্রতিনিয়ত আটক ও উদ্ধার হচ্ছে। কিন্তু কোনোভাবেই বন্ধ হচ্ছে না ইয়াবার চোরাচালান। মাদকদ্রব্য বিশেষ করে ইয়াবা বিক্রি বন্ধ হয়নি। বন্ধ না হওয়ার পেছনে মূল কারণ, চাহিদাটা রয়ে গেছে। সে চাহিদা যাদের আছে তারা তো যে কোনো মূল্যে পাওয়ার চেষ্টা করে। যারা আগে সহজে পেত এখন তাদের বেশি টাকা গুনতে হচ্ছে।

ফলে ইয়াবার মতো একটি মাদক যা গ্রহণ করলে মানুষের মস্তিষ্কেও সব স্বাভাবিক কার্যক্রম ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং সেই মাদক গ্রহণকারীর কোনো হিতাহিত জ্ঞান থাকে না। রাসায়নিক চরিত্র, শক্তি, কার্যকারিতা ও প্রতিক্রিয়া বিচারে অ্যামফিটামিন, মেথামফিটামিন কিংবা কোকেনের চেয়েও ইয়াবা উচ্চমাত্রায় শক্তিশালী উত্তেজক মাদকদ্রব্য। ইয়াবা গ্রহণকারী যেমন অন্যকে অবলীলায় খুন করতে পারে তেমনি নিজেও সামান্য আবেগে আত্মহত্যা করতে পারে। এ ধরনের মাদক গ্রহণের কারণেই একজন মানুষের স্বাভাবিক সব কর্মকা- কাজ করে না। তখনই সে মাদকের কারণে যে কোনো ধরনের অপরাধমূলক কাজ করতে পারে। অর্থাৎ তার মধ্যে সব অস্বাভাবিক, নিয়মবহির্ভূত, বেআইনি, অসামাজিক আচরণগুলো দেখা যায়। ফলে সে যখন বেপরোয়া গাড়ি চালায়, তখন নিরীহ পথচারী নিহত হয়, সে তখন নেশা কিনতে সামান্য টাকার জন্য বাবা-মা, ভাই-বোনকে হত্যা করতেও দ্বিধাবোধ করে না। নেশাগ্রস্ত হয়ে একজন মেয়েকে যৌন উত্তেজনা বা ধর্ষণের মতো কাজ করতে সামান্যতম বিচলিত হয় না। সম্প্রতি আরও একটি ঘটনা সবাইকে অবাক করে দিয়েছে, মহল্লায় সবাই তাকে জানে ‘বড় হুজুর’ হিসেবেই। নিয়মিত মসজিদে ইবাদত-বন্দেগি আর লোকজনকে মাসলা-মাসায়েল শোনানোর কাজে ব্যস্ত সময় কাটে তার। অথচ এই বুজুর্গের বাসায় অভিযান চালিয়ে যখন বিপুল পরিমাণ ইয়াবার চালানসহ তাকে আটক করা হয় তখন সবারই চোখ চড়কগাছ! একি দেখলাম! হুজুরও ইয়াবা কারবারে জড়িত? আর বাকি রইল কে?

সমাজে এ ধরনের অপকর্ম যারা করছে তারা প্রকৃতিস্থ নয়, তারা স্বাভাবিক মানুষ নয়, তাদের মস্তিষ্কের মধ্যে শুধু মাদকের নেশার উত্তেজনা। সুতরাং সমাজে যখনই এ ধরনের কোনো অপরাধমূলক কাজ সংঘটিত হয়, তখনই তাদের আইনি ব্যবস্থা গ্রহণের আগেই ডোপ টেস্ট বা ড্রাগ টেস্ট করা জরুরি।

সম্প্রতি সরকারের একটি সিদ্ধান্তকে সবাই সাধুবাদ জানিয়েছে। বিষয়টি হচ্ছে : এখন থেকে সরকারি চাকরিতে ঢোকার আগে প্রার্থীদের ডোপ টেস্ট বা মাদক পরীক্ষা করা হবে। যাদের ডোপ টেস্ট পরীক্ষার ফল পজিটিভ হবে, তিনি চাকরির জন্য অযোগ্য হিসেবে বিবেচিত হবেন। সম্প্রতি একটি সরকারি প্রতিষ্ঠানে নিয়োগের সময় সন্দেহ হওয়ায় ডোপ টেস্ট করার পর ১৮ জনকে মাদকাসক্ত হিসেবে শনাক্ত করা হয়। এমনি আরও কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের সরকারি কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মাদকাসক্তির অভিযোগ নিশ্চিত হওয়া গেছে এবং এদের সংখ্যাও দিন দিন বাড়ছে। সরকারের এ সিদ্ধান্তের ফলে যদি নিয়োগের সময় ডোপ টেস্ট করা হয় তবে শিক্ষার্থী ও চাকরিপ্রার্থী উভয়েই সচেতন হবে এবং তাদের মধ্যে ভীতি তৈরি হবে। তা ছাড়া, নতুন যারা চাকরিতে আসবেন, তাদের ডোপ টেস্ট বাধ্যতামূলক হলে এ সমস্যা অনেক কমে আসবে।

এ কথা অনস্বীকার্য যে, দেশে বর্তমানে মাদকাসক্ত ব্যক্তির সংখ্যা ক্রমেই বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং বিভিন্ন উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানের বিপুলসংখ্যক ছাত্রছাত্রী মাদকাসক্ত হয়ে পড়েছেন। সেই সঙ্গে বিভিন্ন পেশাজীবীর মধ্যেও মাদক ব্যবহারকারীর সংখ্যা বাড়ছে। এতে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের শৃঙ্খলা বিঘিœত হচ্ছে ও কাজের সুষ্ঠু পরিবেশ নষ্ট হচ্ছে। সে ক্ষেত্রে ডোপ টেস্টের বিষয়টি বাধ্যতামূলক করলে যুবসমাজের মধ্যে ইতিবাচক প্রভাব পড়বে।

সাম্প্রতিক  সময়ে আমাদের সমাজে মানবিক মূল্যবোধ যেমন কমে যাচ্ছে তেমনি সামাজিক অবক্ষয়ের  ঘটনা বেশি হচ্ছে একমাত্র মাদকের সহজলভ্যতার পর থেকেই। যেহেতু ইয়াবা নামক মাদক বহুকাল আগে থেকেই একটি ক্রেজি-ড্রাগ বা ভয়ঙ্কর উত্তেজনা সৃষ্টিকারী ড্রাগ  হিসেবে পরিচিত এবং ইয়াবা ড্রাগটিই এখন বেশির ভাগ তরুণ-যুবসমাজ ও বিভিন্ন পেশাজীবী মানুষের মধ্যে ব্যবহৃত হতে দেখা যায় সেহেতু এ মাদকের অস্তিত্ব এসব খুনি, ধর্ষক, যৌন হয়রানিকারক ব্যক্তি ও ঘাতক চালকের মধ্যে পাওয়া যায় কিনা তা দেখাটা এখন সময়ের দাবি।

লেখক : একুশে পদকপ্রাপ্ত এবং শব্দসৈনিক (স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র), প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি, মানস (মাদকদ্রব্য ও নেশা নিরোধ সংস্থা) সদস্য, জাতীয় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ বোর্ড এবং জাতীয় তামাক নিয়ন্ত্রণ টাস্কফোর্স।

Email : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
রাজধানীর যানজট
রাজধানীর যানজট
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
নিজামুদ্দিন আউলিয়া (রহ.)
নিজামুদ্দিন আউলিয়া (রহ.)
আমার বন্ধু হাসান হাফিজ
আমার বন্ধু হাসান হাফিজ
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
কৃত্রিম সারসংকট
কৃত্রিম সারসংকট
খানাখন্দে ভরা সড়ক
খানাখন্দে ভরা সড়ক
অবক্ষয়ের চোরাবালিতে আলোর দিশারি
অবক্ষয়ের চোরাবালিতে আলোর দিশারি
জুতোয় ঢোকার অধিকার
জুতোয় ঢোকার অধিকার
ইস্তিগফারের উপকারিতা
ইস্তিগফারের উপকারিতা
সর্বশেষ খবর
রংপুরে ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার
রংপুরে ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সাবেক পুলিশ কমিশনার সাইফুলকে ট্রাইব্যুনালে হাজিরের নির্দেশ
সাবেক পুলিশ কমিশনার সাইফুলকে ট্রাইব্যুনালে হাজিরের নির্দেশ

১ মিনিট আগে | জাতীয়

জয়ী দাবি করলেও হামাসের কাছে পরাজিত নেতানিয়াহু: ইসরায়েলি পত্রিকা
জয়ী দাবি করলেও হামাসের কাছে পরাজিত নেতানিয়াহু: ইসরায়েলি পত্রিকা

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নগদ অর্থ লেনদেনে জনগণকে সতর্কতা অবলম্বনের আহ্বান বাংলাদেশ ব্যাংকের
নগদ অর্থ লেনদেনে জনগণকে সতর্কতা অবলম্বনের আহ্বান বাংলাদেশ ব্যাংকের

৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নীলফামারীতে বিশ্ব সাদাছড়ি নিরাপত্তা দিবস পালিত
নীলফামারীতে বিশ্ব সাদাছড়ি নিরাপত্তা দিবস পালিত

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৬৭
সিলেটে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৬৭

১৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

জাতীয় নির্বাচনে সহায়তা করতে চায় অস্ট্রেলিয়া
জাতীয় নির্বাচনে সহায়তা করতে চায় অস্ট্রেলিয়া

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

‌‘খাদ্য, পানি ও জমিতে নারীর অধিকার নিশ্চিত করতে হবে’
‌‘খাদ্য, পানি ও জমিতে নারীর অধিকার নিশ্চিত করতে হবে’

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দলগুলোর সঙ্গে জরুরি বৈঠকে ঐকমত্য কমিশন, রয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
দলগুলোর সঙ্গে জরুরি বৈঠকে ঐকমত্য কমিশন, রয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

অস্ত্র প্রশিক্ষণের ভিডিও ভাইরাল, গ্রেফতার ৩
অস্ত্র প্রশিক্ষণের ভিডিও ভাইরাল, গ্রেফতার ৩

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

মেহেরপুরে ভোক্তা অধিকারের অভিযান, দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
মেহেরপুরে ভোক্তা অধিকারের অভিযান, দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড

৩৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

চাকসুর ভোটগ্রহণ শেষ, চলছে গণনা
চাকসুর ভোটগ্রহণ শেষ, চলছে গণনা

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে সড়ক দুর্ঘটনায় নারীসহ নিহত ৩
টাঙ্গাইলে সড়ক দুর্ঘটনায় নারীসহ নিহত ৩

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচিত সরকারই কেবল গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার নেতৃত্ব দিতে পারে : দুদু
নির্বাচিত সরকারই কেবল গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার নেতৃত্ব দিতে পারে : দুদু

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

যমুনা ঘেরাওয়ের হুঁশিয়ারি দিয়ে শাহবাগ ছাড়লেন শিক্ষকরা
যমুনা ঘেরাওয়ের হুঁশিয়ারি দিয়ে শাহবাগ ছাড়লেন শিক্ষকরা

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

‘অর্থনীতি শুধু ধনীদের স্বার্থ রক্ষার্থে ব্যবহৃত হলে সত্যিকারের ইনসাফ প্রতিষ্ঠা হবে না’
‘অর্থনীতি শুধু ধনীদের স্বার্থ রক্ষার্থে ব্যবহৃত হলে সত্যিকারের ইনসাফ প্রতিষ্ঠা হবে না’

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে যুবকের মৃত্যু
নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে যুবকের মৃত্যু

৪৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় চম্পকনগর কলেজে নবীণবরণ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় চম্পকনগর কলেজে নবীণবরণ

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিন গোয়েন্দার স্রষ্টা রকিব হাসান আর নেই
তিন গোয়েন্দার স্রষ্টা রকিব হাসান আর নেই

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

মানসিক রোগও মানুষ পেয়েছে পূর্ব পুরুষ থেকে!
মানসিক রোগও মানুষ পেয়েছে পূর্ব পুরুষ থেকে!

৫২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

২০ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন, মাহী বি চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
২০ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন, মাহী বি চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

কাঁচা সড়কে দুর্ভোগে হাজারো মানুষ
কাঁচা সড়কে দুর্ভোগে হাজারো মানুষ

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নারী ও শিশুবান্ধব দল: সেলিমা রহমান
বিএনপি নারী ও শিশুবান্ধব দল: সেলিমা রহমান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়ানডের শীর্ষ অলরাউন্ডার এখন ওমরজাই, বোলার রশিদ
ওয়ানডের শীর্ষ অলরাউন্ডার এখন ওমরজাই, বোলার রশিদ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় হাত ধোয়া দিবস পালিত
গাইবান্ধায় হাত ধোয়া দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় শিক্ষকদের বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন
মাগুরায় শিক্ষকদের বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আলঝেইমার কি আদৌ মস্তিষ্কের রোগ?
আলঝেইমার কি আদৌ মস্তিষ্কের রোগ?

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বিশ্বকাপ বাছাইয়ে এখন সর্বোচ্চ গোলদাতা রোনালদো
বিশ্বকাপ বাছাইয়ে এখন সর্বোচ্চ গোলদাতা রোনালদো

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে কারণে ৬০ হাজার মানচিত্র জব্দ করল চীন
যে কারণে ৬০ হাজার মানচিত্র জব্দ করল চীন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে
কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ২০ যাত্রীর
ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ২০ যাত্রীর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

১৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে এখনো নিখোঁজ ১৩ জন
মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে এখনো নিখোঁজ ১৩ জন

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

অসহায় জনগণ কষ্টে আছে
অসহায় জনগণ কষ্টে আছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা