শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৯

কলম্বাসের আমেরিকায়

আতাউর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
কলম্বাসের আমেরিকায়

‘আঙ্কেল স্যাম’ তথা স্যাম চাচা বলতে সাধারণত আমেরিকানদেরই বুঝায়, যেমন করে ‘জন বুল’ বলতে ব্রিটিশদের বুঝায়। আমেরিকানদের আবার কখনো কখনো ইয়াংকি বলেও অভিহিত করা হয়, যদিও ঐতিহাসিকভাবে কেবল নিউ ইংল্যান্ড তথা আমেরিকার উত্তরাঞ্চলের মূল অধিবাসীরাই প্রকৃতপক্ষে অভিধাটির হকদার। একদা কোনো এক আন্তর্জাতিক সেমিনারে জনৈক আমেরিকান প্রতিনিধি নাকি বলেছিলেন, ভাগ্যিস কলম্বাস (১৪৯২ সালে) আমেরিকা আবিষ্কার করেছিলেন আর এটা শুনে এশিয়ার কোনো একটি  দেশের প্রতিনিধি ফোড়ন কেটেছিলেন, না করলেই বোধহয় অধিকতর ভালো হতো। বাস্তবিকই আমেরিকা হচ্ছে একটি ছোট কামরার অভ্যন্তরে এমনই এক বন্ধুবৎসল সারমেয়, যেটা যখনই লেজ নাড়ায় একটি চেয়ার উল্টায়। এটা আমার কথা নয়, বিখ্যাত ইংরেজ ঐতিহাসিক আর্নল্ড টয়েনবির কথা। আর আমেরিকাকে এক সময় বলা হতো ‘দ্য নিউ ওয়ার্ল্ড’ (নতুন জগৎ) বর্তমানে বলা হয় ‘ল্যান্ড অব অপরচুনিটিজ’ তথা সুযোগ-সুবিধার দেশ। দেশটিকে আরও বলা যায় একটি ‘মেলটিং পট’ (দ্রব্য গলানোর পাত্র) কিংবা অ্যা অ্যান্ড অব ইমিগ্রেন্টস তথা অভিবাসীদের দেশ। দেশটির আদি অধিবাসী রেড ইন্ডিয়ানদের কোণঠাসা করে অভিযাত্রী/অভিবাসীরাই বর্তমানে সেদেশের মালিক। আমেরিকায় তাই আজকাল সবাই সম্ভাব্য ‘হাইফেনযুক্ত’ আমেরিকান- যেমন হিসপানিক-আমেরিকান, ইতালিয়ান-আমেরিকান, আইরিশ-আমেরিকান, এশিয়ান-আমেরিকান, আফ্রিকান-আমেরিকান, জাপানিজ-আমেরিকান ইত্যাদি  ইত্যাদি।

এবং আমাদের প্রায় ১৮ কোটি লোকসংখ্যার বিপরীতে আমেরিকা, যেটা বলতে আমরা আমেরিকান যুক্তরাষ্ট্রকেই বুঝাচ্ছি, সেটার অধিবাসী সংখ্যা প্রায় ২৮ কোটি। অথচ দেশটির আয়তন আমাদের দেশের প্রায় ৬০ গুণ। তা আয়তন ও প্রাকৃতিক সম্পদের তুলনায় অধিবাসীর সংখ্যা এত কম বলেই বোধকরি দেশটি এতটা উন্নত। তাছাড়া আমেরিকা প্রতিভাবান ও আবিষ্কারকের দেশ- আমেরিকানরা কেবল মোটরযান, অ্যারোপ্লেন, টেলিভিশন ও কম্পিউটার ইত্যাদি আবিষ্কার ও চাঁদে নভোচারী পাঠিয়ে বসে থাকেননি, মহাশূন্যে মনুষ্যবসতিরও উদ্যোগ নিয়েছেন। এটাও অস্বীকার করার উপায় নেই যে, আমেরিকাই পৃথিবীকে উপহার দিয়েছে বেঞ্জামিন ফ্রাঙ্কলিনের মতো বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী রাজনীতিবিদ, আইনস্টাইনের মতো অভিবাসী বিশ্বখ্যাত বৈজ্ঞানিক, জর্জ ওয়াশিংটনের মতো বিজ্ঞ ও বিশ্ববরেণ্য নেতা, আব্রাহাম লিংকনের মতো দাস প্রথার উচ্ছেদকারী মানবতাবাদী মহাপুরুষ, মার্ক টোয়েনের মতো অনন্য প্রতিভার রস-স্রষ্টা, রবার্ট ফ্রস্টের মতো উঁচুমানের কবি ও সদ্য প্রয়াত পিটার সিগালের মতো মানবতাবাদী গায়ক।

তবে পৃথিবী নামক গ্রহের যে পিঠে আমরা বাস করছি তার ঠিক উল্টো পিঠেই আমেরিকার অবস্থান হওয়ায় বোধকরি আমেরিকানদের অনেক কায়-কারবার, অনেক রীতিনীতি আমাদের ঠিক বিপরীত। আমরা সাধারণত সন্তানের নাম রাখি পিতার পদবির সঙ্গে মিলিয়ে। ওরা রাখেন মায়ের পদবির সঙ্গে মিলিয়ে; আমরা ইলেকট্রিক সুইচ নিচের দিকে টিপে বিদ্যুতিক জ্বালাই, ওরা উপরের দিকে টিপে বাতি জ্বালান; আমরা গাড়ি চালাই ব্রিটিশদের অনুকরণে রাস্তার বাম পাশ ঘেঁষে, ওরা চালান ডান পাশ ঘেঁষে, আমরা বলি  পেট্রল ও পেট্রলপাম্প, ওরা বলেন যথাক্রমে গ্যাস ও গ্যাস-স্টেশন ইত্যাদি ইত্যাদি। আমেরিকায় বিমান আর বিমানবন্দরের সংখ্যাও অগণিত। আর মোটরগাড়ির কথা বলতে গেলে বলতে হয়, পরিসংখ্যান অনুসারে নাকি গড়ে আমেরিকার প্রতিটি পরিবারে মোটরগাড়ির সংখ্যা দুটো। ওদের চিন্তা-চেতনায় মোটরগাড়ির স্থান কতটুকু, সেটা বিলক্ষণ বুঝতে পারা যাবে নিম্নোক্ত হাসির গল্পটি থেকে।

দুই আমেরিকান ট্যুরিস্ট মিসরের রাজধানী কায়রোতে পিরামিড দেখতে গেছেন। কায়রোর বিখ্যাত মিউজিয়ামে ফারাওদের মমি দেখতে গিয়ে একজন দেখলেন, একটি মমির গায়ে প্ল্যাকার্ডে লেখা আছে ‘ইপ-২০০৫’ যেটা ছিল মমিটার প্রস্তুতির কাল। কিন্তু আমেরিকান ভদ্রলোক সেটা বুঝতে না পেরে সঙ্গীকে জিজ্ঞেস করতেই সঙ্গী বলে উঠলেন, কী জানি! এটা বোধহয় ওই ফারাও যে মোটরগাড়িটা ব্যবহার করতেন, সেটারই রেজিস্ট্রেশন নাম্বার হবে। হা-হা-হা। সে যা হোক। সুধী পাঠক, সরকারি চাকরির সুবাদে অনেকেই প্রশিক্ষণ, অধিবেশনে যোগদান ইত্যাদি উপলক্ষে সরকারি খরচে আমেরিকায় গিয়ে থাকবেন; কিন্তু আমার বেলায় সেটা ঘটেনি। প্রসঙ্গত, আমাদের দেশের এক যুবাবয়সী ছেলে চোরাইপথে মেক্সিকো হয়ে আমেরিকায় প্রবেশকালে ধরা পড়ে গেলে পর স্থানীয় আদালতের বিজ্ঞ বিচারক যখন তাকে প্রশ্ন করেছিলেন, সে কোনো মনোভাব নিয়ে আমেরিকায় এসেছে, তখন ছেলেটি নাকি ঝটপট জবাব দিয়েছিল, ক্রিস্টোফার কলম্বাস যে মনোভাব নিয়ে আমেরিকায় এসেছিলেন, আমি সেই মনোভাব নিয়ে এসেছি। বিচারক তার ওই স্মার্ট উত্তরে হেসে ফেলে তাকে গ্রিন কার্ডের বৈধতা দিয়ে দেন। আমার বেলায় আমি টেলিভিশনের বিখ্যাত বিজ্ঞান-সিরিয়াল ঝচঅঈঊ১৯৯৯-এর সঙ্গে মিল রেখে ১৯৯৯ সালে ফ্রান্সে তিন সপ্তাহের প্রশিক্ষণ শেষে প্রশিক্ষণকালীন জমানো পয়সা দিয়ে টিকিট কেটে প্লেনে আটলান্টিক অতিক্রমপূর্বক যখন আমেরিকায় পা রাখলাম, তখন বিমানবন্দরে ইমিগ্রেশন কর্মকর্তা আমার আগমনের উদ্দেশ্য টেক্সাস বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত আত্মজ ও নিউইয়র্কে বসবাসরত নিকটাত্মীয়দের সঙ্গে কয়েক দিন কাটানো জানতে পেরে সহাস্যে আমার দেশে আপনাকে স্বাগতম কথাটা বলে প্রবেশাধিকার দিয়ে দিলেন।

টেক্সাস আমেরিকান যুক্তরাষ্ট্রের সর্ববৃহৎ রাজ্য। রাজ্যের আলাদা পতাকা আছে এবং সেটাতে একটি মাত্র নক্ষত্র খচিত বিধায় সেটাকে সিঙ্গেল স্টার স্টেটও বলা হয়ে থাকে। টেক্সাসে জায়গার অভাব নেই বিধায় সবকিছুই বৃহদাকারে তৈরি-  সুপার মার্কেট সংলগ্ন পার্কিং, বিমানবন্দরের বিল্ডিং, বিফ-বার্গার, ড্রিংকসের বোতল, গ্লাস ইত্যাদির সাইজ এতটাই বৃহৎ যে, এ সম্পর্কে একটি মজার গল্পও আছে: টেক্সাসে একবার আমাদের প্রাচ্যদেশীয় একজন পর্যটক একদিন হোটেলে একটি বৃহদায়তন বিফ-বার্গার দ্বারা উদরপূর্তির পর তার টয়লেটে যাওয়ার প্রয়োজন দেখা দিল। হোটেলের বেয়ারাকে জিজ্ঞেস করে তিনি পথনির্দেশিত হয়ে টয়লেটের উদ্দেশে পা বাড়ালেন। কিন্তু লোকটির দৃষ্টিশক্তি খুব ক্ষীণ ছিল। তাই তিনি ভুল করে ভুল দরজা দিয়ে বের হয়ে পড়বি তো পড়-  একেবারে হোটেলের সুইমিং পুলে। আর সুইমিং পুলে পড়েই তিনি চিৎকার শুরু করে দিলেন, ডোন্ট ফ্লাশ। ডোন্ট ফ্লাশ। অর্থাৎ সুইমিং পুলটাকে তিনি টয়লেটের কমোড ভেবে বসেছিলেন এই আর কী!

তা আমেরিকায় সে যাত্রায় আমি দুই সপ্তাহ ছিলামÑ এক সপ্তাহ নিউইয়র্কে ও এক সপ্তাহ টেক্সাসের রাজধানী অস্টিনে। নিউইয়র্কে অবস্থানের ব্যাপারে বারান্তরে আলোকপাত করা যাবে খন। আপাতত অস্টিন প্রসঙ্গে আমার বিবেচনায় দুটো উল্লেখযোগ্য ঘটনার বর্ণনা দিয়ে বিদায় নিতে চাই।

এক. অস্টিনে পৌঁছার পরদিন ভোরে আমি মসজিদে নামাজ পড়ার ইচ্ছা ব্যক্ত করায় আত্মজ জাফর গাড়িতে করে মাইল তিনেক দূরের বড় মসজিদে নিয়ে গেল। আমেরিকার কিছু মসজিদে মিসরের সরকার নাকি বিখ্যাত আল আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ের কতক শাইখকে ইমামতি করতে পাঠান। উক্ত মসজিদের ইমাম ছিলেন ওদেরই একজন। তো ফজরের জামাত শেষে কিছু আরবীয়, কিছু পাকিস্তানি ও আমরা বাপ-বেটাসহ জনাদশেক লোক গোল হয়ে বসলাম এবং শাইখ একজনের হাতে একটি কোরআন শরিফ তুলে দিয়ে সবাইকে পালাক্রমে ২/৩ আয়াত করে পড়ে যেতে অনুরোধ জানালেন। আমার পালা আসতেই আমি তো পড়লামই, আলহামদুলিল্লাহ পাশে উপবিষ্ট আত্মজও পড়ল। ওর কোরআন পাঠ শুনে শাইখ খুব প্রশংসা করলেন এবং আমাকে জিজ্ঞাস করলেন, আমি নিজে তাকে শিখিয়েছি কিনা। তদুত্তরে আমি বললাম না, প্রফেশনাল লোক দিয়ে শিখিয়েছি। আর মনে মনে ভাবলাম, তাকে যদি আমি না শিখাতাম তাহলে তখন সে মুখ কালো করে সরি বলত আর আমার মনে হতো ধরণী দ্বিধা হও ও আমি প্রবেশ করি। উপস্থিত অন্যদের কাছেও আমার দেশের ভাবমূর্তি খানিকটা হলেও ক্ষুণœ হতো। আমি তাই এই লেখাটির মাধ্যমে আমার দেশের মুসলিম ভাইবোনদের এই বার্তাটি পৌঁছে দেওয়ার প্রয়াস পাচ্ছি যে, ছেলেমেয়েদের বিদেশ পাঠানোর আগে কোরআন পাঠ ও নামাজ অবশ্যই শিক্ষা দেবেন। কারণ কখন কোনটার প্রয়োজন পড়বে, জানেন না। এমনিতেও মুসলমানের বাচ্চা হিসেবে কোরআন শরিফ জানা অবশ্য কর্তব্য বটে।

দুই. অস্টিন থেকে প্লেনে যেদিন বিকালে আমি নিউইয়র্ক ফিরি সেদিন রোজা রেখেছিলাম, যেহেতু পূর্বরাত্রি ছিল শবেবরাত। পথিমধ্যে প্লেনেই আমাকে ইফতার করতে হলো। সেদিন সূর্যাস্ত কয়টা কয় মিনিটে সেটা আমার জানা ছিল, কিন্তু যেহেতু আমি প্রায় ৩০ হাজার ফুট উচ্চতায় ছিলাম, তাই একটু দেরিতে ইফতার করলাম। ইদানীং পত্রিকায় পড়লাম, মুসলিম জাহানের আলেমরা ফতোয়া দিয়েছেন, দুনিয়ার উচ্চতম বিল্ডিং দুবাইর বুরজে খলিফার সর্বোচ্চ কক্ষে যারা বাস করবেন তারা যেন নির্ধারিত সময়ের ৫ মিনিট পর সিয়ামের ইফতার করেন। অতএব, দেখা যাচ্ছে, আমি যথার্থ কাজই করেছিলাম। ৪টি জিনিসে ইসলামী শরিয়ত সম্পূর্ণ- কোরআন, সুন্নাহ (হাদিস), ইজমা (অধিক সংখ্যক আলেমের মতামত) ও কিয়াস (বুদ্ধি-বিবেচনা)। আমি তাই কিয়াস প্রয়োগ করে ভুল করিনি এবং এটাও একটা শিক্ষণীয় ও অনুসরণীয় বিষয় বটে।

লেখক : রম্য সাহিত্যিক। বাংলাদেশ ডাক বিভাগের সাবেক মহাপরিচালক।

এই বিভাগের আরও খবর
এসএসসির ফলাফল
এসএসসির ফলাফল
বিদেশি বিনিয়োগ
বিদেশি বিনিয়োগ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
শহুরে ছাদকৃষিতে বাণিজ্যিক নার্সারি
শহুরে ছাদকৃষিতে বাণিজ্যিক নার্সারি
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
সর্বশেষ খবর
মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব
মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

দাবদাহ থেকে রক্ষা পেতে ট্যাক্সির ছাদে ঠাঁই পেল হাতে বানানো এয়ার কুলার
দাবদাহ থেকে রক্ষা পেতে ট্যাক্সির ছাদে ঠাঁই পেল হাতে বানানো এয়ার কুলার

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন
চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের
মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা
নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং
জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং

৪৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে
বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী
সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’
‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত
ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব
এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন
পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান
ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ
জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের
মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব
মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা
আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু
গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর
দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ
গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬
ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল
জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থায়ীভাবে অভাব দূর করছে বসুন্ধরা গ্রুপ
স্থায়ীভাবে অভাব দূর করছে বসুন্ধরা গ্রুপ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে দুই মাসে নিহত ৭৯৮ ফিলিস্তিনি
গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে দুই মাসে নিহত ৭৯৮ ফিলিস্তিনি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবা-মায়ের পর মারা গেছে দগ্ধ শিশু রাফিয়াও
বাবা-মায়ের পর মারা গেছে দগ্ধ শিশু রাফিয়াও

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!
জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট
বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল
বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি
ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে
চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা
টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল
২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু
নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত
সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন
কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ১২৮, নিখোঁজ ১৬০— পরিদর্শনে ট্রাম্প
টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ১২৮, নিখোঁজ ১৬০— পরিদর্শনে ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন
প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজপথ যেন মরণফাঁদ
রাজপথ যেন মরণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধীরাই খানের টাকার খনি
অপরাধীরাই খানের টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প

পেছনের পৃষ্ঠা

খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল
পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল

নগর জীবন

ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে
ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে

শনিবারের সকাল

নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার
আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের
বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের

শোবিজ

আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা
আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা

শোবিজ

আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী
আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট
পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট

মাঠে ময়দানে

স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী
বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী

শোবিজ

জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের
জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে
ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে

মাঠে ময়দানে

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস

শোবিজ

চিলড্রেন অব হ্যাভেন
চিলড্রেন অব হ্যাভেন

শোবিজ

জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!
জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!

পরিবেশ ও জীবন