শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৫ ডিসেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

ফেরাউনের বাড়িতেই বেড়ে ওঠেন মুসা

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
ফেরাউনের বাড়িতেই বেড়ে ওঠেন মুসা

রাখে আল্লাহ মারে কে? মিসরে একসময় সম্রাটদের বলা হতো ফেরাউন। হজরত মুসা (আ.) জন্মের সময় ফেরাউন ছিলেন কাবউস। এক রাতে তিনি স্বপ্নে দেখলেন বনি ইসরাইল বংশে এক পুত্রসন্তান জন্ম নেবে, যার দ্বারা তিনি বিতাড়িত হবেন। তার শাসনের অবসান হবে। একই সঙ্গে শুরু হবে নতুন ধর্মের। চিন্তিত হলেন ফেরাউন কাবউস। বিষয়টি নিয়ে আলাপ করলেন মন্ত্রিপরিষদ সদস্য হামানের সঙ্গে। স্বপ্নের ব্যাখ্যা নিয়ে চিন্তাবিদ, জ্যোতিষদেরও ডাকা হলো। সবাই স্বপ্নের ব্যাখ্যায় বললেন, আগামী দিনে কঠিন অবস্থা তৈরি হতে পারে। মন্ত্রী হামান পরামর্শ দিলেন বনি ইসরাইল বংশে পুত্রসন্তান জন্ম আইন করে বন্ধ করার। কিন্তু সন্তান তো আর বলেকয়ে আসে না। তাই এই বংশের কোনো নারী সন্তানসম্ভবা হলেই বিশেষ নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হতো। রাজার নিয়োজিত নারী নিরাপত্তারক্ষীরা পুত্রসন্তান জন্মালে হত্যা করত। কন্যাসন্তান হলে কিছু বলত না। এক কঠিন সময় পার করতে থাকে বনি ইসরাইলিরা। বিশেষ করে নারীদের মনে কোনো শান্তি ছিল না। তাদের নীরব আর্তনাদে নীল নদের স্রোতধারা উথালপাথাল হতো। কিন্তু ফেরাউনের মন গলত না। তবে কথায় আছে, আল্লাহ রক্ষা করলে কারও কিছু করার নেই। এভাবে কিছুকাল অতিক্রমের পর পুরুষের সংখ্যা কমতে থাকে মিসরে। এতে রাষ্ট্রের সার্বিক কার্যক্রম ব্যাহত হতে থাকে। সভাসদ ফেরাউনকে অবহিত করেন এভাবে চললে দেশে দাস ও শ্রমিকের অভাব ভয়াবহ রূপ নেবে। দেশ চালানো যাবে না। সিদ্ধান্তে একটু পরিবর্তন আনতে হবে। এক বছর ছেলেসন্তান প্রসবের অনুমতি দিয়ে পরের বছর আবার নিষেধ থাকবে। ফেরাউন ভাবলেন কথা তো খারাপ বলেনি। সিদ্ধান্তে পরিবর্তন আনলেন। এক বছরের জন্য বন্ধ করলেন ছেলেশিশু হত্যা। তবে ফেরাউনের গোপন নির্দেশ ছিল বনি ইসরাইল সম্প্রদায়ের নারীদের দিকে চোখ রাখার। সন্দেহ হলেই গোপনে হত্যা চলত। আর এক বছর স্বাভাবিকভাবে ছেলেশিশুদের জন্ম হলো। পরের বছর আবার শুরু হলো ছেলেশিশু নিধন। হজরত মুসা সেই নিধনের বছরই মায়ের পেটে আসেন। সন্তান রক্ষার আকুতিতে বিষয়টি গোপন রাখেন মুসার মা। একমাত্র মুসার বোন জানতেন বিষয়টি। আর কেউ না। তবে ফেরাউনের নারী রক্ষীর নজর ছিল এই বাড়িতে। জন্মের পর মুসার দিকে তাকিয়ে নারী রক্ষী বিস্মিত হন। শিশুর চোখেমুখে ছিল এক ধরনের জ্যোতি। এমন সুন্দর শিশু রক্ষী কোনো দিন দেখেননি। তাই শিশুটিকে হত্যা থেকে বিরত থাকেন এই নারী রক্ষী। পাশাপাশি বিষয়টি গোপনও রাখেন। মায়ের কোলে বড় হতে থাকেন মুসা। তবু মায়ের টেনশন শেষ হয় না। এই বুঝি এলো ফেরাউনের বাহিনী, আর হত্যা করল এই শিশুকে। তাই মুসার মা একদিন টুকরিতে বসিয়ে মুসাকে নীল নদে ভাসিয়ে দেন। মনের আশা ছিল, ফেরাউনের রাজ্য ছেড়ে এই বাচ্চাটি যেন দূরে গিয়ে বেঁচে থাকে। দূরে থাকলেও সমস্যা নেই। কিন্তু আল্লাহর ইচ্ছা অন্যরকম।

নীল নদে ভেসে থাকা টুকরিটি গিয়ে থামে ফেরাউনের ঘাটে। পেছনে লুকিয়ে লুকিয়ে নদীর তীরঘেঁষে টুকরিটি ফলো করতে থাকেন মুসার বোন। এভাবে নদীতে ভেসে আসা শিশু দেখে রাজবাড়িতে হৈচৈ পড়ে যায়। নদীর ঘাটে ভিড় করে ফেরাউনের বাড়ির সবাই। খবর যায় ফেরাউনের স্ত্রী আছিয়ার কাছেও। তিনি শিশুটিকে ভিতরে নিয়ে আসার নির্দেশ দেন। শিশুটিকে দেখে তিনি বিস্মিত হন। তারপর এই শিশু লালনপালনের অভিপ্রায় ব্যক্ত করেন ফেরাউনের কাছে। ফেরাউন প্রথমে সম্মত ছিলেন না। তিনি হুকুম দিয়েছিলেন শিশু হত্যার জন্য। কিন্তু রানীর কারণে পারলেন না। শেষ পর্যন্ত রানী আছিয়ার জেদের মুখে পরাস্ত হন ফেরাউন। শিশুটি রাজবাড়িতে থাকার অনুমতি পায়। রানী শিশুটিকে লালনপালন করতে থাকেন রাজপ্রাসাদে। কিন্তু সমস্যা এই শিশু কোনো ধাইয়ের দুধ পান করতে নারাজ। বিপদে পড়ে যান রানী আছিয়া। কীভাবে বাঁচাবেন শিশুটিকে? এ সময় রানীর সঙ্গে দেখা করেন মুসার বোন। শিশুটিকে ফলো করতে করতে রানীর কাছে তার যাওয়া। মুসার বোন রানীকে বললেন, তার জানাশোনা একজন ধাই আছেন। অনুমতি দিলে তাকে নিয়ে আসতে পারেন। এই ধাইকে দিয়ে চেষ্টা করা যেতে পারে। রানী অনুমতি দিলেন। মুসার আসল মাকে নিয়ে আসা হলো। তিনি শিশু মুসাকে কোলে নিতেই কান্না থেমে গেল। এরপর মায়ের স্তনের দুধ পান করলেন মুসা। রানী স্বস্তি পেলেন। বেঁচে গেলেন মুসা। এদিকে একদিন রানীকে মুসার মা বললেন, তার পক্ষে দিনের পর দিন রাজবাড়িতে থাকা সম্ভব নয়। কারণ তার কিছু পারিবারিক সমস্যা আছে। রানী অনুমতি দিলে এই শিশুকে তিনি নিজের সঙ্গে নিয়ে যেতে পারেন। একটু বড় করে দিয়ে যাবেন। রানী সম্মত হলেন। মুসাকে নিজের বাড়িতেই নিয়ে আসেন মা। আসল মায়ের কোলেই বড় হতে থাকেন মুসা (আ.)।

এ দুনিয়ায় বিচিত্র কত কিছু ঘটে। এখন বিশ্ব বাস্তবতা প্রযুক্তিনির্ভর। সময় বদল হচ্ছে। যুগের পরিবর্তন হচ্ছে। এখন সর্বোচ্চ চেষ্টা করেও বাস্তবতার বাইরে যাওয়া যায় না। নিজেকে আড়াল করা যায় না। ওসামা বিন লাদেন পাকিস্তানের সবচেয়ে নিরাপদ এলাকায় লুকিয়ে ছিলেন। ঘর থেকে বের হতেন না। কারও নজরে পড়ার কথা ছিল না। কিন্তু মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের চোখ এড়াতে পারলেন না। শেষ পর্যন্ত ধরা পড়লেন। মার্কিন দুর্ধর্ষ নেভাল সিল কমান্ডোরা ওসামার আবাস তছনছ করে দেয়। এ ঘটনা এত দ্রুত ঘটে পাকিস্তান সেনাবাহিনী ১ হাজার ফুটের মধ্যে থাকলেও তারাও কিছু বুঝে উঠতে পারেনি। সময় ২০১১ সালের ১১ মে। দুপুর ১টা ২২ মিনিট। নীরব উত্তেজনা হোয়াইট হাউস আর সিআইএ সদর দফতরে। খুব বেশি লোক জানে না বিষয়টি। সিআইএ-প্রধান লিওন প্যানেটা ব্যস্ত সব কিছুর মনিটরিং নিয়ে। পাকিস্তানের অ্যাবোটাবাদ শহরে তখন রাত ১১টার একটু বেশি। এই শহরেই পরিবারের সদস্যদের নিয়ে শুয়ে পড়েছিলেন ওসামা। আফগানিস্তানের জালালাবাদ শহরে অবস্থান করছিলেন মার্কিন অ্যাডমিরাল ম্যাকরাভেন। তার সঙ্গে টানটান উত্তেজনা নিয়ে তৈরি যুক্তরাষ্ট্রের দুর্ধর্ষ নেভাল সিল দলের ২৩ সদস্য। বিশেষভাবে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত এই ২৩ জনকে বাছাই করে নেওয়া হয়েছে অপারেশনের জন্য। ওবামা প্রশাসনের কর্মকর্তারা বসে আছেন হোয়াইট হাউসে স্থাপিত ‘বিশেষ সিচুয়েশন রুমে’। তাদের সামনে ভিডিও ওয়াল। ভিডিও যোগাযোগ জালালাবাদ শহরের মার্কিন ঘাঁটিতে। ভিডিও লাইভে রাখা হয় অপারেশনের জন্য প্রস্তুত কমান্ডোদেরও। নির্দেশের অপেক্ষায় নেভাল সিল কমান্ডোরা। এই কমান্ডোরা জীবন-মৃত্যুর পরোয়া করেন না। তাদের সামনে একটাই নির্দেশ- ‘হয় মারো, না হয় মরো’। মাঝামাঝি কিছু নেই। যুক্তরাষ্ট্রের অত্যাধুনিক দুটো ব্ল্যাক হক হেলিকপ্টার তৈরি। এই হেলিকপ্টারগুলো বিশেষভাবে নির্মিত অপারেশনের জন্য। রাতে চলতে পারা হেলিকপ্টারগুলোর আওয়াজ ছিল সামান্য। এর ব্লেডগুলো কম আওয়াজ হয় তেমনভাবেই তৈরি। আর পাকিস্তানের রাডার যাতে ধরতে না পারে সে ব্যবস্থাও ছিল নির্মাণে।

কমান্ডোরা হেলিকপ্টারে উঠলেন। তাদের সঙ্গে যোগ দিল নেভাল কমান্ডো একটি কুকুর। অন্যদের মতো তার শরীরেও বুলেটপ্রুপ জ্যাকেট। সঙ্গে আছে পাকিস্তানি বংশোদ্ভূত একজন দোভাষীও। যিনি আফগান ও পাকিস্তানি ভাষা জানেন। রাত সাড়ে ১১টায় হেলিকপ্টার দুটি রওনা দেয় পাকিস্তানের পথে। অ্যাবোটাবাদে পৌঁছতে সময় লাগে দেড় ঘণ্টা। ৪৫ মিনিট পর আরও চারটে চিনুক হেলিকপ্টার উড়ে যায় আগের দুটোর পথ ধরে। তারা পথে পথে অবস্থান নেয়। এ চারটি হেলিকপ্টারের দায়িত্ব ছিল অপারেশনে থাকা নেভাল সিল কোনো কারণে যুদ্ধ করতে করতে পাকিস্তান থেকে আবার আফগানিস্তানের জালালাবাদে ফিরতে সমস্যা হলে পথে সাহায্য দেওয়া। প্রয়োজনে যুদ্ধে যোগ দেওয়া। হোয়াইট হাউসের সিচুয়েশন রুমে বসে সবাই অপারেশন দেখছেন। একটা ড্রোন গোটা দৃশ্য ভিডিও করে পাঠাচ্ছে হোয়াইট হাউস ও সিআইএকে। অ্যাবোটাবাদে নির্ধারিত বাড়িটির আকাশে থামে ব্ল্যাক হক হেলিকপ্টার। এখন নিচে নামবেন কমান্ডোরা। এ সময় একটি বিপত্তি হয়। একটি হেলিকপ্টার লাদেনের বাড়ির সামনে নামার চেষ্টার সময় এর লেজ লোহার পাঁচিলে লেগে ভেঙে যায়। তথ্য ছিল পাঁচিলটি ব্রিকের। কিন্তু অতিরিক্ত নিরাপত্তার জন্য লোহা দিয়ে পাঁচিল নির্মাণ করা হয়। অপারেশনের দায়িত্বে থাকা অ্যাডমিরাল ম্যাকরাভেনের সঙ্গে যোগাযোগ করেন সিআইএর প্রধান। উৎকণ্ঠা ব্যক্ত করেন সিআইএ চিফ। জবাবে অ্যাডমিরাল বলেন, চিন্তা করবেন না মি. ডাইরেক্টর। আমার ছেলেরা জানে এরপর কী করতে হবে। প্রথম হেলিকপ্টারের বিপত্তি দেখে দ্বিতীয়টি নামল বাড়ির পাশের খেতের ওপর। লাদেনের ঘুমানোর ঘরটি ছিল জানালাবিহীন। বাইরে থেকে কেউ যাতে কোনো কিছু না দেখতে পারে সে কারণেই এই ব্যবস্থা। সিল টিমের সদস্যরা বাড়িটির ভিতরে ঢুকে পড়েন দ্রুত। কোথাও কোনো সমস্যা হয়নি তাদের। লাদেন ভাবতেও পারেননি এভাবে একটি অপারেশনের মুখে তাকে পড়তে হবে। দোতলায় ওঠার সময় লাদেনের ছেলে খালিদকে দেখতে পান কমান্ডোরা। সঙ্গে সঙ্গেই গুলি করে হত্যা করেন তাকে। বাইরের শোরগোল শুনে রুম থেকে বের হন লাদেন। একজন কমান্ডো তাকে দেখে ধাওয়া করে রুমে নিয়ে যান। লাদেনের ঘরের দরজা ছিল লোহার। তিনি এই দরজা আটকাননি। পেছনে আসা কমান্ডোকে দেখে লাদেনের স্ত্রী আমাল দাঁড়ান স্বামীর সামনে। আরবিতে কিছু একটা বলেন। অপারেশনে আগতদের এত কথা শোনার সময় নেই। একজন কমান্ডো গুলি করেন লাদেনের স্ত্রীকে। আরেকজন পেছন থেকে এসে গুলি চালালে লাদেনের বুকে ও বাঁ চোখে লাগে। সঙ্গে সঙ্গে তিনি ঢলে পড়েন। আর অপারেশনে থাকা কোড নম্বরে বলে ওঠেন একজন কমান্ডো, ‘জেরোনিমো’। এই জেরোনিমো ছিল অপারেশনের সফলতার কোড। এ শব্দ শুনেই হোয়াইট হাউসে আনন্দের বন্যা বয়ে যায়। উচ্ছ্বাস ব্যক্ত করে প্রেসিডেন্ট ওবামা বলে ওঠেন, ইয়েস উই গট হিম। সিল সদস্যরা লাদেনের রক্তাক্ত মৃতদেহ নামিয়ে আনেন। তারা জঙ্গি আলকায়েদা সম্পর্কে তথ্য জানতে বাসায় রাখা কম্পিউটার, মোবাইল সব নিয়ে নেন সঙ্গে। মৃতদেহ এনে শোওয়ানো হয় হেলিকপ্টারে। ভিডিওতে ছবি তুলে পাঠানো হয় হোয়াইট হাউসের অপারেশন রুমে। এর মাঝে নষ্ট হয়ে যাওয়া হেলিকপ্টারের বিভিন্ন যন্ত্র ধ্বংস করে দেওয়া হয়। কারণ ছিল যাতে পাকিস্তান সেনারা এর প্রযুক্তি সম্পর্কে ধারণা নিতে না পারেন।  ঘটনাস্থলের কাছেই ছিল পাকিস্তানের একটি সেনানিবাস। তারা কী করবে বুঝে উঠতে সময় নেয়। পরে পাকিস্তানের দুটো এফ-১৬ বিমানকে পাঠানো হয় হেলিকপ্টারগুলোকে ধাওয়া করতে। ততক্ষণে স্থানীয় সময় রাত ২টায় হেলিকপ্টারগুলো জালালাবাদ বিমান ঘাঁটিতে ফিরে আসে। অপারেশনে সময় লাগে সাড়ে তিন ঘণ্টা। পাকিস্তান মিলিটারি একাডেমি থেকে মাত্র ১ হাজার ফুট দূরে ছিল লাদেনের বাড়িটি। নিরাপদ ভেবেই তিনি সেখানে থাকতেন। ভেবেছিলেন সবকিছু থেকে আড়ালে থাকলে কেউ ধরতে পারবে না। কিন্তু শেষ রক্ষা হলো না। লাদেনের মৃতদেহ পরে মার্কিন রণতরীতে নিয়ে সমুদ্রে ফেলে দেওয়া হয়। অথচ এই লাদেন ছিলেন আমেরিকার তৈরি। সোভিয়েত ইউনিয়নকে আফগানিস্তান থেকে বের করতে লাদেন অনুসারীদের ব্যবহার করা হয়। সেই লাদেনই শুধু আমেরিকা নয়, বিশ্বের নিরাপত্তার জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়ান।

এই লেখা শেষ করছি আরেকটি উপমা দিয়ে। খারাপ প্রকৃতির রাজা ছিলেন কংস। মথুরার রাজা ছিলেন উগ্রসেন। একদিন উগ্রসেনের রূপ নিয়ে তার স্ত্রী পদ্মাবতীর সঙ্গে মিলিত হয় রাক্ষস দ্রুমিল। মিলনের মুহূর্তে রতি আনন্দে দ্রুমিলের স্বরূপ বেরিয়ে আসে। রানী টের পান সঙ্গী তার স্বামী নন, অন্য কেউ। তবু রানী বাধা দিলেন না। এই মিলনেই জন্ম হলো কংসের। এ কারণে কংসের স্বভাব ছিল রাক্ষসের মতো ভয়ঙ্কর। মগধের রাজা জরাসন্ধের দুই মেয়েকে বিয়ে করেন কংস। এরপর তিনি জরাসন্ধের সহায়তায় পিতা উগ্রসেনকে উচ্ছেদ করেন। দখল নেন মথুরার ক্ষমতার। এই সময় কংসের বোন দেবকীর বিয়ে হয়। এই বিয়ের সময় কংস দৈববার্তা পান, দেবকী ও তার স্বামী বাসুদেবের অষ্টম সন্তান তাকে হত্যা করবে। ব্যস, সঙ্গে সঙ্গেই বন্দী করেন এই দম্পতিকে। কারাগারে তাদের ছয়টি সন্তান হয়। একে একে সবাইকে হত্যা করা হয়। এরপর সপ্তম সন্তান শ্রীবলরাম দেবকীর গর্ভ থেকে প্রতিস্থাপিত হন গোকুলবাসী বাসুদেবের দ্বিতীয় স্ত্রী রোহিণী দেবীর গর্ভে। সেখানেই তার জন্ম হয়। ভাদ্র মাসের কৃষ্ণা অষ্টমী তিথিতে কৃষ্ণ নামের অষ্টম পুত্রের জন্ম হয়। বাসুদেব তখনই গোকুলে গোপরাজ নন্দের ঘরে গোপনে রেখে দেন তাকে। সেই রাতেই নন্দের স্ত্রী যশোদার কন্যা যোগমায়ারূপে জন্ম নেন দেবী মহাশক্তি। বাসুদেব কৃষ্ণকে যশোদার ঘরে রেখে যোগমায়াকে নিয়ে মথুরায় চলে আসেন। কংস যোগমায়াকে নিজের বোনের সন্তান ভেবে পাথর নিক্ষেপে হত্যার নির্দেশ দেন। কিন্তু যোগমায়া পাথর নিক্ষেপের সময় আপন শক্তিতে আকাশে উঠে গিয়ে বলেন, ‘তোমারে বধিবে যে, গোকুলে বাড়িছে সে’। তারপরে ইতিহাস যা হওয়ার তাই হয়েছিল।

পাদটীকা : এবারের লেখাটি শুধু অতীতের কিছু ধর্মীয় ও মিথ এবং বাস্তবতা নিয়ে। এর সঙ্গে বিশ্ব বাস্তবতার কোনো মিল নেই।

 

               লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
সর্বশেষ খবর
টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী
টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী

এই মাত্র | পাঁচফোড়ন

ক্ষেতলালে ডেঙ্গু সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ
ক্ষেতলালে ডেঙ্গু সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐকমত্য কমিশন কারো ওপর কিছু চাপিয়ে দেবে না: আলী রীয়াজ
ঐকমত্য কমিশন কারো ওপর কিছু চাপিয়ে দেবে না: আলী রীয়াজ

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাবেক সভাপতি শামীম আহমেদ আর নেই
ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাবেক সভাপতি শামীম আহমেদ আর নেই

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

জাপানে ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত, দুই দশক আগের ভবিষ্যদ্বাণী নিয়ে চাঞ্চল্য
জাপানে ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত, দুই দশক আগের ভবিষ্যদ্বাণী নিয়ে চাঞ্চল্য

৩০ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

১০ জুলাই এসএসসি ফল প্রকাশের সম্ভাবনা
১০ জুলাই এসএসসি ফল প্রকাশের সম্ভাবনা

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

চীনে ‘গোল্ড ডিগার’ গেম ঘিরে লিঙ্গবৈষম্য বিতর্ক
চীনে ‘গোল্ড ডিগার’ গেম ঘিরে লিঙ্গবৈষম্য বিতর্ক

৩৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হোয়াইট হাউসের সামনে নেতানিয়াহুর সফরবিরোধী বিক্ষোভ
হোয়াইট হাউসের সামনে নেতানিয়াহুর সফরবিরোধী বিক্ষোভ

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের মধ্যদিয়ে দেশে গণতন্ত্র ফিরবে : মির্জা ফখরুল
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের মধ্যদিয়ে দেশে গণতন্ত্র ফিরবে : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে বারবার ত্রুটি, এবার জয়পুরে জরুরি অবতরণ
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে বারবার ত্রুটি, এবার জয়পুরে জরুরি অবতরণ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মনে হচ্ছে, এই সপ্তাহেই হামাসের সঙ্গে একটি চুক্তি হবে’
‘মনে হচ্ছে, এই সপ্তাহেই হামাসের সঙ্গে একটি চুক্তি হবে’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোশ্যাল মিডিয়ায় পাতা ‘লাভের ফাঁদে’ ২.১৫ কোটি রুপি গায়েব ব্যবসায়ীর
সোশ্যাল মিডিয়ায় পাতা ‘লাভের ফাঁদে’ ২.১৫ কোটি রুপি গায়েব ব্যবসায়ীর

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাছাইকৃত সংবাদ
বাছাইকৃত সংবাদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের কাছে বড় হারের পর পেস আক্রমণে পরিবর্তন আনছে ইংল্যান্ড
ভারতের কাছে বড় হারের পর পেস আক্রমণে পরিবর্তন আনছে ইংল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের দুঃসংবাদ দিল ইউটিউব, আসছে নতুন নীতিমালা
কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের দুঃসংবাদ দিল ইউটিউব, আসছে নতুন নীতিমালা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সূচকের বড় উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের বড় উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মঙ্গলে ছিল পানি, ছিল পরিবেশও—তবুও প্রাণ টেকেনি!
মঙ্গলে ছিল পানি, ছিল পরিবেশও—তবুও প্রাণ টেকেনি!

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ওয়েস্ট ইন্ডিজকে গুঁড়িয়ে সিরিজ জিতলো অস্ট্রেলিয়া
ওয়েস্ট ইন্ডিজকে গুঁড়িয়ে সিরিজ জিতলো অস্ট্রেলিয়া

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুপুরের মধ্যে সাত অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে সাত অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারালের ধ্বংসের পর কী ঘটেছিল? পেনিকো শহর দিচ্ছে নতুন ইঙ্গিত
কারালের ধ্বংসের পর কী ঘটেছিল? পেনিকো শহর দিচ্ছে নতুন ইঙ্গিত

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইয়েমেনে দফায় দফায় ইসরায়েলের হামলা
ইয়েমেনে দফায় দফায় ইসরায়েলের হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি আজ
হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্তিন সুবিমেন্দিকে দলে ভেড়াল আর্সেনাল
মার্তিন সুবিমেন্দিকে দলে ভেড়াল আর্সেনাল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফজলে করিম চৌধুরীকে ওয়াসিম হত্যা মামলায় ট্রাইব্যুনালে হাজির
ফজলে করিম চৌধুরীকে ওয়াসিম হত্যা মামলায় ট্রাইব্যুনালে হাজির

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুলুজে প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য ভ্রাম্যমাণ কনস্যুলার সেবা
তুলুজে প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য ভ্রাম্যমাণ কনস্যুলার সেবা

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

যুব উন্নয়ন ফোরামে অংশ নিতে চীন যাচ্ছেন শাবি শিক্ষার্থী ইমন
যুব উন্নয়ন ফোরামে অংশ নিতে চীন যাচ্ছেন শাবি শিক্ষার্থী ইমন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অধিনায়ক হিসেবে অভিষেকেই ইতিহাস গড়লেন মুল্ডার
অধিনায়ক হিসেবে অভিষেকেই ইতিহাস গড়লেন মুল্ডার

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৈকতকে প্রশংসায় ভাসালেন হার্শা ভোগলে
সৈকতকে প্রশংসায় ভাসালেন হার্শা ভোগলে

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাজ্যে ফিলিস্তিনপন্থী আন্দোলন থেকে গ্রেফতার ২৮
যুক্তরাজ্যে ফিলিস্তিনপন্থী আন্দোলন থেকে গ্রেফতার ২৮

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আগ্রাসন যুদ্ধের’ পর ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের জবাবদিহিতার দাবি ইরানের
‘আগ্রাসন যুদ্ধের’ পর ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের জবাবদিহিতার দাবি ইরানের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'
'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি
বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে
মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনকে উড়িয়ে টানা তৃতীয় জয়ে শীর্ষে বাংলাদেশ
চীনকে উড়িয়ে টানা তৃতীয় জয়ে শীর্ষে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীর ফার্মগেট ও মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৪
রাজধানীর ফার্মগেট ও মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৪

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক