শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৫ ডিসেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

ফেরাউনের বাড়িতেই বেড়ে ওঠেন মুসা

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
ফেরাউনের বাড়িতেই বেড়ে ওঠেন মুসা

রাখে আল্লাহ মারে কে? মিসরে একসময় সম্রাটদের বলা হতো ফেরাউন। হজরত মুসা (আ.) জন্মের সময় ফেরাউন ছিলেন কাবউস। এক রাতে তিনি স্বপ্নে দেখলেন বনি ইসরাইল বংশে এক পুত্রসন্তান জন্ম নেবে, যার দ্বারা তিনি বিতাড়িত হবেন। তার শাসনের অবসান হবে। একই সঙ্গে শুরু হবে নতুন ধর্মের। চিন্তিত হলেন ফেরাউন কাবউস। বিষয়টি নিয়ে আলাপ করলেন মন্ত্রিপরিষদ সদস্য হামানের সঙ্গে। স্বপ্নের ব্যাখ্যা নিয়ে চিন্তাবিদ, জ্যোতিষদেরও ডাকা হলো। সবাই স্বপ্নের ব্যাখ্যায় বললেন, আগামী দিনে কঠিন অবস্থা তৈরি হতে পারে। মন্ত্রী হামান পরামর্শ দিলেন বনি ইসরাইল বংশে পুত্রসন্তান জন্ম আইন করে বন্ধ করার। কিন্তু সন্তান তো আর বলেকয়ে আসে না। তাই এই বংশের কোনো নারী সন্তানসম্ভবা হলেই বিশেষ নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হতো। রাজার নিয়োজিত নারী নিরাপত্তারক্ষীরা পুত্রসন্তান জন্মালে হত্যা করত। কন্যাসন্তান হলে কিছু বলত না। এক কঠিন সময় পার করতে থাকে বনি ইসরাইলিরা। বিশেষ করে নারীদের মনে কোনো শান্তি ছিল না। তাদের নীরব আর্তনাদে নীল নদের স্রোতধারা উথালপাথাল হতো। কিন্তু ফেরাউনের মন গলত না। তবে কথায় আছে, আল্লাহ রক্ষা করলে কারও কিছু করার নেই। এভাবে কিছুকাল অতিক্রমের পর পুরুষের সংখ্যা কমতে থাকে মিসরে। এতে রাষ্ট্রের সার্বিক কার্যক্রম ব্যাহত হতে থাকে। সভাসদ ফেরাউনকে অবহিত করেন এভাবে চললে দেশে দাস ও শ্রমিকের অভাব ভয়াবহ রূপ নেবে। দেশ চালানো যাবে না। সিদ্ধান্তে একটু পরিবর্তন আনতে হবে। এক বছর ছেলেসন্তান প্রসবের অনুমতি দিয়ে পরের বছর আবার নিষেধ থাকবে। ফেরাউন ভাবলেন কথা তো খারাপ বলেনি। সিদ্ধান্তে পরিবর্তন আনলেন। এক বছরের জন্য বন্ধ করলেন ছেলেশিশু হত্যা। তবে ফেরাউনের গোপন নির্দেশ ছিল বনি ইসরাইল সম্প্রদায়ের নারীদের দিকে চোখ রাখার। সন্দেহ হলেই গোপনে হত্যা চলত। আর এক বছর স্বাভাবিকভাবে ছেলেশিশুদের জন্ম হলো। পরের বছর আবার শুরু হলো ছেলেশিশু নিধন। হজরত মুসা সেই নিধনের বছরই মায়ের পেটে আসেন। সন্তান রক্ষার আকুতিতে বিষয়টি গোপন রাখেন মুসার মা। একমাত্র মুসার বোন জানতেন বিষয়টি। আর কেউ না। তবে ফেরাউনের নারী রক্ষীর নজর ছিল এই বাড়িতে। জন্মের পর মুসার দিকে তাকিয়ে নারী রক্ষী বিস্মিত হন। শিশুর চোখেমুখে ছিল এক ধরনের জ্যোতি। এমন সুন্দর শিশু রক্ষী কোনো দিন দেখেননি। তাই শিশুটিকে হত্যা থেকে বিরত থাকেন এই নারী রক্ষী। পাশাপাশি বিষয়টি গোপনও রাখেন। মায়ের কোলে বড় হতে থাকেন মুসা। তবু মায়ের টেনশন শেষ হয় না। এই বুঝি এলো ফেরাউনের বাহিনী, আর হত্যা করল এই শিশুকে। তাই মুসার মা একদিন টুকরিতে বসিয়ে মুসাকে নীল নদে ভাসিয়ে দেন। মনের আশা ছিল, ফেরাউনের রাজ্য ছেড়ে এই বাচ্চাটি যেন দূরে গিয়ে বেঁচে থাকে। দূরে থাকলেও সমস্যা নেই। কিন্তু আল্লাহর ইচ্ছা অন্যরকম।

নীল নদে ভেসে থাকা টুকরিটি গিয়ে থামে ফেরাউনের ঘাটে। পেছনে লুকিয়ে লুকিয়ে নদীর তীরঘেঁষে টুকরিটি ফলো করতে থাকেন মুসার বোন। এভাবে নদীতে ভেসে আসা শিশু দেখে রাজবাড়িতে হৈচৈ পড়ে যায়। নদীর ঘাটে ভিড় করে ফেরাউনের বাড়ির সবাই। খবর যায় ফেরাউনের স্ত্রী আছিয়ার কাছেও। তিনি শিশুটিকে ভিতরে নিয়ে আসার নির্দেশ দেন। শিশুটিকে দেখে তিনি বিস্মিত হন। তারপর এই শিশু লালনপালনের অভিপ্রায় ব্যক্ত করেন ফেরাউনের কাছে। ফেরাউন প্রথমে সম্মত ছিলেন না। তিনি হুকুম দিয়েছিলেন শিশু হত্যার জন্য। কিন্তু রানীর কারণে পারলেন না। শেষ পর্যন্ত রানী আছিয়ার জেদের মুখে পরাস্ত হন ফেরাউন। শিশুটি রাজবাড়িতে থাকার অনুমতি পায়। রানী শিশুটিকে লালনপালন করতে থাকেন রাজপ্রাসাদে। কিন্তু সমস্যা এই শিশু কোনো ধাইয়ের দুধ পান করতে নারাজ। বিপদে পড়ে যান রানী আছিয়া। কীভাবে বাঁচাবেন শিশুটিকে? এ সময় রানীর সঙ্গে দেখা করেন মুসার বোন। শিশুটিকে ফলো করতে করতে রানীর কাছে তার যাওয়া। মুসার বোন রানীকে বললেন, তার জানাশোনা একজন ধাই আছেন। অনুমতি দিলে তাকে নিয়ে আসতে পারেন। এই ধাইকে দিয়ে চেষ্টা করা যেতে পারে। রানী অনুমতি দিলেন। মুসার আসল মাকে নিয়ে আসা হলো। তিনি শিশু মুসাকে কোলে নিতেই কান্না থেমে গেল। এরপর মায়ের স্তনের দুধ পান করলেন মুসা। রানী স্বস্তি পেলেন। বেঁচে গেলেন মুসা। এদিকে একদিন রানীকে মুসার মা বললেন, তার পক্ষে দিনের পর দিন রাজবাড়িতে থাকা সম্ভব নয়। কারণ তার কিছু পারিবারিক সমস্যা আছে। রানী অনুমতি দিলে এই শিশুকে তিনি নিজের সঙ্গে নিয়ে যেতে পারেন। একটু বড় করে দিয়ে যাবেন। রানী সম্মত হলেন। মুসাকে নিজের বাড়িতেই নিয়ে আসেন মা। আসল মায়ের কোলেই বড় হতে থাকেন মুসা (আ.)।

এ দুনিয়ায় বিচিত্র কত কিছু ঘটে। এখন বিশ্ব বাস্তবতা প্রযুক্তিনির্ভর। সময় বদল হচ্ছে। যুগের পরিবর্তন হচ্ছে। এখন সর্বোচ্চ চেষ্টা করেও বাস্তবতার বাইরে যাওয়া যায় না। নিজেকে আড়াল করা যায় না। ওসামা বিন লাদেন পাকিস্তানের সবচেয়ে নিরাপদ এলাকায় লুকিয়ে ছিলেন। ঘর থেকে বের হতেন না। কারও নজরে পড়ার কথা ছিল না। কিন্তু মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের চোখ এড়াতে পারলেন না। শেষ পর্যন্ত ধরা পড়লেন। মার্কিন দুর্ধর্ষ নেভাল সিল কমান্ডোরা ওসামার আবাস তছনছ করে দেয়। এ ঘটনা এত দ্রুত ঘটে পাকিস্তান সেনাবাহিনী ১ হাজার ফুটের মধ্যে থাকলেও তারাও কিছু বুঝে উঠতে পারেনি। সময় ২০১১ সালের ১১ মে। দুপুর ১টা ২২ মিনিট। নীরব উত্তেজনা হোয়াইট হাউস আর সিআইএ সদর দফতরে। খুব বেশি লোক জানে না বিষয়টি। সিআইএ-প্রধান লিওন প্যানেটা ব্যস্ত সব কিছুর মনিটরিং নিয়ে। পাকিস্তানের অ্যাবোটাবাদ শহরে তখন রাত ১১টার একটু বেশি। এই শহরেই পরিবারের সদস্যদের নিয়ে শুয়ে পড়েছিলেন ওসামা। আফগানিস্তানের জালালাবাদ শহরে অবস্থান করছিলেন মার্কিন অ্যাডমিরাল ম্যাকরাভেন। তার সঙ্গে টানটান উত্তেজনা নিয়ে তৈরি যুক্তরাষ্ট্রের দুর্ধর্ষ নেভাল সিল দলের ২৩ সদস্য। বিশেষভাবে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত এই ২৩ জনকে বাছাই করে নেওয়া হয়েছে অপারেশনের জন্য। ওবামা প্রশাসনের কর্মকর্তারা বসে আছেন হোয়াইট হাউসে স্থাপিত ‘বিশেষ সিচুয়েশন রুমে’। তাদের সামনে ভিডিও ওয়াল। ভিডিও যোগাযোগ জালালাবাদ শহরের মার্কিন ঘাঁটিতে। ভিডিও লাইভে রাখা হয় অপারেশনের জন্য প্রস্তুত কমান্ডোদেরও। নির্দেশের অপেক্ষায় নেভাল সিল কমান্ডোরা। এই কমান্ডোরা জীবন-মৃত্যুর পরোয়া করেন না। তাদের সামনে একটাই নির্দেশ- ‘হয় মারো, না হয় মরো’। মাঝামাঝি কিছু নেই। যুক্তরাষ্ট্রের অত্যাধুনিক দুটো ব্ল্যাক হক হেলিকপ্টার তৈরি। এই হেলিকপ্টারগুলো বিশেষভাবে নির্মিত অপারেশনের জন্য। রাতে চলতে পারা হেলিকপ্টারগুলোর আওয়াজ ছিল সামান্য। এর ব্লেডগুলো কম আওয়াজ হয় তেমনভাবেই তৈরি। আর পাকিস্তানের রাডার যাতে ধরতে না পারে সে ব্যবস্থাও ছিল নির্মাণে।

কমান্ডোরা হেলিকপ্টারে উঠলেন। তাদের সঙ্গে যোগ দিল নেভাল কমান্ডো একটি কুকুর। অন্যদের মতো তার শরীরেও বুলেটপ্রুপ জ্যাকেট। সঙ্গে আছে পাকিস্তানি বংশোদ্ভূত একজন দোভাষীও। যিনি আফগান ও পাকিস্তানি ভাষা জানেন। রাত সাড়ে ১১টায় হেলিকপ্টার দুটি রওনা দেয় পাকিস্তানের পথে। অ্যাবোটাবাদে পৌঁছতে সময় লাগে দেড় ঘণ্টা। ৪৫ মিনিট পর আরও চারটে চিনুক হেলিকপ্টার উড়ে যায় আগের দুটোর পথ ধরে। তারা পথে পথে অবস্থান নেয়। এ চারটি হেলিকপ্টারের দায়িত্ব ছিল অপারেশনে থাকা নেভাল সিল কোনো কারণে যুদ্ধ করতে করতে পাকিস্তান থেকে আবার আফগানিস্তানের জালালাবাদে ফিরতে সমস্যা হলে পথে সাহায্য দেওয়া। প্রয়োজনে যুদ্ধে যোগ দেওয়া। হোয়াইট হাউসের সিচুয়েশন রুমে বসে সবাই অপারেশন দেখছেন। একটা ড্রোন গোটা দৃশ্য ভিডিও করে পাঠাচ্ছে হোয়াইট হাউস ও সিআইএকে। অ্যাবোটাবাদে নির্ধারিত বাড়িটির আকাশে থামে ব্ল্যাক হক হেলিকপ্টার। এখন নিচে নামবেন কমান্ডোরা। এ সময় একটি বিপত্তি হয়। একটি হেলিকপ্টার লাদেনের বাড়ির সামনে নামার চেষ্টার সময় এর লেজ লোহার পাঁচিলে লেগে ভেঙে যায়। তথ্য ছিল পাঁচিলটি ব্রিকের। কিন্তু অতিরিক্ত নিরাপত্তার জন্য লোহা দিয়ে পাঁচিল নির্মাণ করা হয়। অপারেশনের দায়িত্বে থাকা অ্যাডমিরাল ম্যাকরাভেনের সঙ্গে যোগাযোগ করেন সিআইএর প্রধান। উৎকণ্ঠা ব্যক্ত করেন সিআইএ চিফ। জবাবে অ্যাডমিরাল বলেন, চিন্তা করবেন না মি. ডাইরেক্টর। আমার ছেলেরা জানে এরপর কী করতে হবে। প্রথম হেলিকপ্টারের বিপত্তি দেখে দ্বিতীয়টি নামল বাড়ির পাশের খেতের ওপর। লাদেনের ঘুমানোর ঘরটি ছিল জানালাবিহীন। বাইরে থেকে কেউ যাতে কোনো কিছু না দেখতে পারে সে কারণেই এই ব্যবস্থা। সিল টিমের সদস্যরা বাড়িটির ভিতরে ঢুকে পড়েন দ্রুত। কোথাও কোনো সমস্যা হয়নি তাদের। লাদেন ভাবতেও পারেননি এভাবে একটি অপারেশনের মুখে তাকে পড়তে হবে। দোতলায় ওঠার সময় লাদেনের ছেলে খালিদকে দেখতে পান কমান্ডোরা। সঙ্গে সঙ্গেই গুলি করে হত্যা করেন তাকে। বাইরের শোরগোল শুনে রুম থেকে বের হন লাদেন। একজন কমান্ডো তাকে দেখে ধাওয়া করে রুমে নিয়ে যান। লাদেনের ঘরের দরজা ছিল লোহার। তিনি এই দরজা আটকাননি। পেছনে আসা কমান্ডোকে দেখে লাদেনের স্ত্রী আমাল দাঁড়ান স্বামীর সামনে। আরবিতে কিছু একটা বলেন। অপারেশনে আগতদের এত কথা শোনার সময় নেই। একজন কমান্ডো গুলি করেন লাদেনের স্ত্রীকে। আরেকজন পেছন থেকে এসে গুলি চালালে লাদেনের বুকে ও বাঁ চোখে লাগে। সঙ্গে সঙ্গে তিনি ঢলে পড়েন। আর অপারেশনে থাকা কোড নম্বরে বলে ওঠেন একজন কমান্ডো, ‘জেরোনিমো’। এই জেরোনিমো ছিল অপারেশনের সফলতার কোড। এ শব্দ শুনেই হোয়াইট হাউসে আনন্দের বন্যা বয়ে যায়। উচ্ছ্বাস ব্যক্ত করে প্রেসিডেন্ট ওবামা বলে ওঠেন, ইয়েস উই গট হিম। সিল সদস্যরা লাদেনের রক্তাক্ত মৃতদেহ নামিয়ে আনেন। তারা জঙ্গি আলকায়েদা সম্পর্কে তথ্য জানতে বাসায় রাখা কম্পিউটার, মোবাইল সব নিয়ে নেন সঙ্গে। মৃতদেহ এনে শোওয়ানো হয় হেলিকপ্টারে। ভিডিওতে ছবি তুলে পাঠানো হয় হোয়াইট হাউসের অপারেশন রুমে। এর মাঝে নষ্ট হয়ে যাওয়া হেলিকপ্টারের বিভিন্ন যন্ত্র ধ্বংস করে দেওয়া হয়। কারণ ছিল যাতে পাকিস্তান সেনারা এর প্রযুক্তি সম্পর্কে ধারণা নিতে না পারেন।  ঘটনাস্থলের কাছেই ছিল পাকিস্তানের একটি সেনানিবাস। তারা কী করবে বুঝে উঠতে সময় নেয়। পরে পাকিস্তানের দুটো এফ-১৬ বিমানকে পাঠানো হয় হেলিকপ্টারগুলোকে ধাওয়া করতে। ততক্ষণে স্থানীয় সময় রাত ২টায় হেলিকপ্টারগুলো জালালাবাদ বিমান ঘাঁটিতে ফিরে আসে। অপারেশনে সময় লাগে সাড়ে তিন ঘণ্টা। পাকিস্তান মিলিটারি একাডেমি থেকে মাত্র ১ হাজার ফুট দূরে ছিল লাদেনের বাড়িটি। নিরাপদ ভেবেই তিনি সেখানে থাকতেন। ভেবেছিলেন সবকিছু থেকে আড়ালে থাকলে কেউ ধরতে পারবে না। কিন্তু শেষ রক্ষা হলো না। লাদেনের মৃতদেহ পরে মার্কিন রণতরীতে নিয়ে সমুদ্রে ফেলে দেওয়া হয়। অথচ এই লাদেন ছিলেন আমেরিকার তৈরি। সোভিয়েত ইউনিয়নকে আফগানিস্তান থেকে বের করতে লাদেন অনুসারীদের ব্যবহার করা হয়। সেই লাদেনই শুধু আমেরিকা নয়, বিশ্বের নিরাপত্তার জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়ান।

এই লেখা শেষ করছি আরেকটি উপমা দিয়ে। খারাপ প্রকৃতির রাজা ছিলেন কংস। মথুরার রাজা ছিলেন উগ্রসেন। একদিন উগ্রসেনের রূপ নিয়ে তার স্ত্রী পদ্মাবতীর সঙ্গে মিলিত হয় রাক্ষস দ্রুমিল। মিলনের মুহূর্তে রতি আনন্দে দ্রুমিলের স্বরূপ বেরিয়ে আসে। রানী টের পান সঙ্গী তার স্বামী নন, অন্য কেউ। তবু রানী বাধা দিলেন না। এই মিলনেই জন্ম হলো কংসের। এ কারণে কংসের স্বভাব ছিল রাক্ষসের মতো ভয়ঙ্কর। মগধের রাজা জরাসন্ধের দুই মেয়েকে বিয়ে করেন কংস। এরপর তিনি জরাসন্ধের সহায়তায় পিতা উগ্রসেনকে উচ্ছেদ করেন। দখল নেন মথুরার ক্ষমতার। এই সময় কংসের বোন দেবকীর বিয়ে হয়। এই বিয়ের সময় কংস দৈববার্তা পান, দেবকী ও তার স্বামী বাসুদেবের অষ্টম সন্তান তাকে হত্যা করবে। ব্যস, সঙ্গে সঙ্গেই বন্দী করেন এই দম্পতিকে। কারাগারে তাদের ছয়টি সন্তান হয়। একে একে সবাইকে হত্যা করা হয়। এরপর সপ্তম সন্তান শ্রীবলরাম দেবকীর গর্ভ থেকে প্রতিস্থাপিত হন গোকুলবাসী বাসুদেবের দ্বিতীয় স্ত্রী রোহিণী দেবীর গর্ভে। সেখানেই তার জন্ম হয়। ভাদ্র মাসের কৃষ্ণা অষ্টমী তিথিতে কৃষ্ণ নামের অষ্টম পুত্রের জন্ম হয়। বাসুদেব তখনই গোকুলে গোপরাজ নন্দের ঘরে গোপনে রেখে দেন তাকে। সেই রাতেই নন্দের স্ত্রী যশোদার কন্যা যোগমায়ারূপে জন্ম নেন দেবী মহাশক্তি। বাসুদেব কৃষ্ণকে যশোদার ঘরে রেখে যোগমায়াকে নিয়ে মথুরায় চলে আসেন। কংস যোগমায়াকে নিজের বোনের সন্তান ভেবে পাথর নিক্ষেপে হত্যার নির্দেশ দেন। কিন্তু যোগমায়া পাথর নিক্ষেপের সময় আপন শক্তিতে আকাশে উঠে গিয়ে বলেন, ‘তোমারে বধিবে যে, গোকুলে বাড়িছে সে’। তারপরে ইতিহাস যা হওয়ার তাই হয়েছিল।

পাদটীকা : এবারের লেখাটি শুধু অতীতের কিছু ধর্মীয় ও মিথ এবং বাস্তবতা নিয়ে। এর সঙ্গে বিশ্ব বাস্তবতার কোনো মিল নেই।

 

               লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
বুসন্ধরা শুভসংঘের 'দেশ গঠনে নারীদের ভূমিকা' শীর্ষক আলোচনা সভা
বুসন্ধরা শুভসংঘের 'দেশ গঠনে নারীদের ভূমিকা' শীর্ষক আলোচনা সভা

১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বরিশালে ক্লিনিকে প্রসূতির মৃত্যু, পালালেন চিকিৎসকসহ সবাই
বরিশালে ক্লিনিকে প্রসূতির মৃত্যু, পালালেন চিকিৎসকসহ সবাই

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পরিচালনায় সহযোগিতা করতে প্রস্তুত কমনওয়েলথভুক্ত ৫৬ দেশ
নির্বাচন পরিচালনায় সহযোগিতা করতে প্রস্তুত কমনওয়েলথভুক্ত ৫৬ দেশ

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকাকে বাসযোগ্য করতে আধুনিক নগর পরিকল্পনার আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার
ঢাকাকে বাসযোগ্য করতে আধুনিক নগর পরিকল্পনার আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে ট্রেন আটকে রাখল শিক্ষার্থীরা
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে ট্রেন আটকে রাখল শিক্ষার্থীরা

২৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন তাসকিন-মোস্তাফিজ
আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন তাসকিন-মোস্তাফিজ

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরের রাজরাজেশ্বরে ধানের শীষের উঠান বৈঠক
চাঁদপুরের রাজরাজেশ্বরে ধানের শীষের উঠান বৈঠক

৩৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

৩৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

শীতের দিনেও ব্যায়াম, যা খেয়াল রাখা জরুরি
শীতের দিনেও ব্যায়াম, যা খেয়াল রাখা জরুরি

৪১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৪১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আওয়ামী লীগের হাতে গণতন্ত্র কোনোদিন নিরাপদ ছিল না: ড. মঈন খান
আওয়ামী লীগের হাতে গণতন্ত্র কোনোদিন নিরাপদ ছিল না: ড. মঈন খান

৪২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এনসিপি নেতাদের সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এনসিপি নেতাদের সাক্ষাৎ

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

জলবায়ু সম্মেলনে শীথিল হলো জীবাশ্ম জ্বালানি শর্ত
জলবায়ু সম্মেলনে শীথিল হলো জীবাশ্ম জ্বালানি শর্ত

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মুখে বলিরেখা সমস্যার প্রাকৃতিক সমাধান
মুখে বলিরেখা সমস্যার প্রাকৃতিক সমাধান

৫৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল
কুমিল্লায় তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটিই থামিয়েছি: ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটিই থামিয়েছি: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২
ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’
‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান
নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের
ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক
ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল
টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার
মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা