শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৫ ডিসেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

ফেরাউনের বাড়িতেই বেড়ে ওঠেন মুসা

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
ফেরাউনের বাড়িতেই বেড়ে ওঠেন মুসা

রাখে আল্লাহ মারে কে? মিসরে একসময় সম্রাটদের বলা হতো ফেরাউন। হজরত মুসা (আ.) জন্মের সময় ফেরাউন ছিলেন কাবউস। এক রাতে তিনি স্বপ্নে দেখলেন বনি ইসরাইল বংশে এক পুত্রসন্তান জন্ম নেবে, যার দ্বারা তিনি বিতাড়িত হবেন। তার শাসনের অবসান হবে। একই সঙ্গে শুরু হবে নতুন ধর্মের। চিন্তিত হলেন ফেরাউন কাবউস। বিষয়টি নিয়ে আলাপ করলেন মন্ত্রিপরিষদ সদস্য হামানের সঙ্গে। স্বপ্নের ব্যাখ্যা নিয়ে চিন্তাবিদ, জ্যোতিষদেরও ডাকা হলো। সবাই স্বপ্নের ব্যাখ্যায় বললেন, আগামী দিনে কঠিন অবস্থা তৈরি হতে পারে। মন্ত্রী হামান পরামর্শ দিলেন বনি ইসরাইল বংশে পুত্রসন্তান জন্ম আইন করে বন্ধ করার। কিন্তু সন্তান তো আর বলেকয়ে আসে না। তাই এই বংশের কোনো নারী সন্তানসম্ভবা হলেই বিশেষ নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হতো। রাজার নিয়োজিত নারী নিরাপত্তারক্ষীরা পুত্রসন্তান জন্মালে হত্যা করত। কন্যাসন্তান হলে কিছু বলত না। এক কঠিন সময় পার করতে থাকে বনি ইসরাইলিরা। বিশেষ করে নারীদের মনে কোনো শান্তি ছিল না। তাদের নীরব আর্তনাদে নীল নদের স্রোতধারা উথালপাথাল হতো। কিন্তু ফেরাউনের মন গলত না। তবে কথায় আছে, আল্লাহ রক্ষা করলে কারও কিছু করার নেই। এভাবে কিছুকাল অতিক্রমের পর পুরুষের সংখ্যা কমতে থাকে মিসরে। এতে রাষ্ট্রের সার্বিক কার্যক্রম ব্যাহত হতে থাকে। সভাসদ ফেরাউনকে অবহিত করেন এভাবে চললে দেশে দাস ও শ্রমিকের অভাব ভয়াবহ রূপ নেবে। দেশ চালানো যাবে না। সিদ্ধান্তে একটু পরিবর্তন আনতে হবে। এক বছর ছেলেসন্তান প্রসবের অনুমতি দিয়ে পরের বছর আবার নিষেধ থাকবে। ফেরাউন ভাবলেন কথা তো খারাপ বলেনি। সিদ্ধান্তে পরিবর্তন আনলেন। এক বছরের জন্য বন্ধ করলেন ছেলেশিশু হত্যা। তবে ফেরাউনের গোপন নির্দেশ ছিল বনি ইসরাইল সম্প্রদায়ের নারীদের দিকে চোখ রাখার। সন্দেহ হলেই গোপনে হত্যা চলত। আর এক বছর স্বাভাবিকভাবে ছেলেশিশুদের জন্ম হলো। পরের বছর আবার শুরু হলো ছেলেশিশু নিধন। হজরত মুসা সেই নিধনের বছরই মায়ের পেটে আসেন। সন্তান রক্ষার আকুতিতে বিষয়টি গোপন রাখেন মুসার মা। একমাত্র মুসার বোন জানতেন বিষয়টি। আর কেউ না। তবে ফেরাউনের নারী রক্ষীর নজর ছিল এই বাড়িতে। জন্মের পর মুসার দিকে তাকিয়ে নারী রক্ষী বিস্মিত হন। শিশুর চোখেমুখে ছিল এক ধরনের জ্যোতি। এমন সুন্দর শিশু রক্ষী কোনো দিন দেখেননি। তাই শিশুটিকে হত্যা থেকে বিরত থাকেন এই নারী রক্ষী। পাশাপাশি বিষয়টি গোপনও রাখেন। মায়ের কোলে বড় হতে থাকেন মুসা। তবু মায়ের টেনশন শেষ হয় না। এই বুঝি এলো ফেরাউনের বাহিনী, আর হত্যা করল এই শিশুকে। তাই মুসার মা একদিন টুকরিতে বসিয়ে মুসাকে নীল নদে ভাসিয়ে দেন। মনের আশা ছিল, ফেরাউনের রাজ্য ছেড়ে এই বাচ্চাটি যেন দূরে গিয়ে বেঁচে থাকে। দূরে থাকলেও সমস্যা নেই। কিন্তু আল্লাহর ইচ্ছা অন্যরকম।

নীল নদে ভেসে থাকা টুকরিটি গিয়ে থামে ফেরাউনের ঘাটে। পেছনে লুকিয়ে লুকিয়ে নদীর তীরঘেঁষে টুকরিটি ফলো করতে থাকেন মুসার বোন। এভাবে নদীতে ভেসে আসা শিশু দেখে রাজবাড়িতে হৈচৈ পড়ে যায়। নদীর ঘাটে ভিড় করে ফেরাউনের বাড়ির সবাই। খবর যায় ফেরাউনের স্ত্রী আছিয়ার কাছেও। তিনি শিশুটিকে ভিতরে নিয়ে আসার নির্দেশ দেন। শিশুটিকে দেখে তিনি বিস্মিত হন। তারপর এই শিশু লালনপালনের অভিপ্রায় ব্যক্ত করেন ফেরাউনের কাছে। ফেরাউন প্রথমে সম্মত ছিলেন না। তিনি হুকুম দিয়েছিলেন শিশু হত্যার জন্য। কিন্তু রানীর কারণে পারলেন না। শেষ পর্যন্ত রানী আছিয়ার জেদের মুখে পরাস্ত হন ফেরাউন। শিশুটি রাজবাড়িতে থাকার অনুমতি পায়। রানী শিশুটিকে লালনপালন করতে থাকেন রাজপ্রাসাদে। কিন্তু সমস্যা এই শিশু কোনো ধাইয়ের দুধ পান করতে নারাজ। বিপদে পড়ে যান রানী আছিয়া। কীভাবে বাঁচাবেন শিশুটিকে? এ সময় রানীর সঙ্গে দেখা করেন মুসার বোন। শিশুটিকে ফলো করতে করতে রানীর কাছে তার যাওয়া। মুসার বোন রানীকে বললেন, তার জানাশোনা একজন ধাই আছেন। অনুমতি দিলে তাকে নিয়ে আসতে পারেন। এই ধাইকে দিয়ে চেষ্টা করা যেতে পারে। রানী অনুমতি দিলেন। মুসার আসল মাকে নিয়ে আসা হলো। তিনি শিশু মুসাকে কোলে নিতেই কান্না থেমে গেল। এরপর মায়ের স্তনের দুধ পান করলেন মুসা। রানী স্বস্তি পেলেন। বেঁচে গেলেন মুসা। এদিকে একদিন রানীকে মুসার মা বললেন, তার পক্ষে দিনের পর দিন রাজবাড়িতে থাকা সম্ভব নয়। কারণ তার কিছু পারিবারিক সমস্যা আছে। রানী অনুমতি দিলে এই শিশুকে তিনি নিজের সঙ্গে নিয়ে যেতে পারেন। একটু বড় করে দিয়ে যাবেন। রানী সম্মত হলেন। মুসাকে নিজের বাড়িতেই নিয়ে আসেন মা। আসল মায়ের কোলেই বড় হতে থাকেন মুসা (আ.)।

এ দুনিয়ায় বিচিত্র কত কিছু ঘটে। এখন বিশ্ব বাস্তবতা প্রযুক্তিনির্ভর। সময় বদল হচ্ছে। যুগের পরিবর্তন হচ্ছে। এখন সর্বোচ্চ চেষ্টা করেও বাস্তবতার বাইরে যাওয়া যায় না। নিজেকে আড়াল করা যায় না। ওসামা বিন লাদেন পাকিস্তানের সবচেয়ে নিরাপদ এলাকায় লুকিয়ে ছিলেন। ঘর থেকে বের হতেন না। কারও নজরে পড়ার কথা ছিল না। কিন্তু মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের চোখ এড়াতে পারলেন না। শেষ পর্যন্ত ধরা পড়লেন। মার্কিন দুর্ধর্ষ নেভাল সিল কমান্ডোরা ওসামার আবাস তছনছ করে দেয়। এ ঘটনা এত দ্রুত ঘটে পাকিস্তান সেনাবাহিনী ১ হাজার ফুটের মধ্যে থাকলেও তারাও কিছু বুঝে উঠতে পারেনি। সময় ২০১১ সালের ১১ মে। দুপুর ১টা ২২ মিনিট। নীরব উত্তেজনা হোয়াইট হাউস আর সিআইএ সদর দফতরে। খুব বেশি লোক জানে না বিষয়টি। সিআইএ-প্রধান লিওন প্যানেটা ব্যস্ত সব কিছুর মনিটরিং নিয়ে। পাকিস্তানের অ্যাবোটাবাদ শহরে তখন রাত ১১টার একটু বেশি। এই শহরেই পরিবারের সদস্যদের নিয়ে শুয়ে পড়েছিলেন ওসামা। আফগানিস্তানের জালালাবাদ শহরে অবস্থান করছিলেন মার্কিন অ্যাডমিরাল ম্যাকরাভেন। তার সঙ্গে টানটান উত্তেজনা নিয়ে তৈরি যুক্তরাষ্ট্রের দুর্ধর্ষ নেভাল সিল দলের ২৩ সদস্য। বিশেষভাবে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত এই ২৩ জনকে বাছাই করে নেওয়া হয়েছে অপারেশনের জন্য। ওবামা প্রশাসনের কর্মকর্তারা বসে আছেন হোয়াইট হাউসে স্থাপিত ‘বিশেষ সিচুয়েশন রুমে’। তাদের সামনে ভিডিও ওয়াল। ভিডিও যোগাযোগ জালালাবাদ শহরের মার্কিন ঘাঁটিতে। ভিডিও লাইভে রাখা হয় অপারেশনের জন্য প্রস্তুত কমান্ডোদেরও। নির্দেশের অপেক্ষায় নেভাল সিল কমান্ডোরা। এই কমান্ডোরা জীবন-মৃত্যুর পরোয়া করেন না। তাদের সামনে একটাই নির্দেশ- ‘হয় মারো, না হয় মরো’। মাঝামাঝি কিছু নেই। যুক্তরাষ্ট্রের অত্যাধুনিক দুটো ব্ল্যাক হক হেলিকপ্টার তৈরি। এই হেলিকপ্টারগুলো বিশেষভাবে নির্মিত অপারেশনের জন্য। রাতে চলতে পারা হেলিকপ্টারগুলোর আওয়াজ ছিল সামান্য। এর ব্লেডগুলো কম আওয়াজ হয় তেমনভাবেই তৈরি। আর পাকিস্তানের রাডার যাতে ধরতে না পারে সে ব্যবস্থাও ছিল নির্মাণে।

কমান্ডোরা হেলিকপ্টারে উঠলেন। তাদের সঙ্গে যোগ দিল নেভাল কমান্ডো একটি কুকুর। অন্যদের মতো তার শরীরেও বুলেটপ্রুপ জ্যাকেট। সঙ্গে আছে পাকিস্তানি বংশোদ্ভূত একজন দোভাষীও। যিনি আফগান ও পাকিস্তানি ভাষা জানেন। রাত সাড়ে ১১টায় হেলিকপ্টার দুটি রওনা দেয় পাকিস্তানের পথে। অ্যাবোটাবাদে পৌঁছতে সময় লাগে দেড় ঘণ্টা। ৪৫ মিনিট পর আরও চারটে চিনুক হেলিকপ্টার উড়ে যায় আগের দুটোর পথ ধরে। তারা পথে পথে অবস্থান নেয়। এ চারটি হেলিকপ্টারের দায়িত্ব ছিল অপারেশনে থাকা নেভাল সিল কোনো কারণে যুদ্ধ করতে করতে পাকিস্তান থেকে আবার আফগানিস্তানের জালালাবাদে ফিরতে সমস্যা হলে পথে সাহায্য দেওয়া। প্রয়োজনে যুদ্ধে যোগ দেওয়া। হোয়াইট হাউসের সিচুয়েশন রুমে বসে সবাই অপারেশন দেখছেন। একটা ড্রোন গোটা দৃশ্য ভিডিও করে পাঠাচ্ছে হোয়াইট হাউস ও সিআইএকে। অ্যাবোটাবাদে নির্ধারিত বাড়িটির আকাশে থামে ব্ল্যাক হক হেলিকপ্টার। এখন নিচে নামবেন কমান্ডোরা। এ সময় একটি বিপত্তি হয়। একটি হেলিকপ্টার লাদেনের বাড়ির সামনে নামার চেষ্টার সময় এর লেজ লোহার পাঁচিলে লেগে ভেঙে যায়। তথ্য ছিল পাঁচিলটি ব্রিকের। কিন্তু অতিরিক্ত নিরাপত্তার জন্য লোহা দিয়ে পাঁচিল নির্মাণ করা হয়। অপারেশনের দায়িত্বে থাকা অ্যাডমিরাল ম্যাকরাভেনের সঙ্গে যোগাযোগ করেন সিআইএর প্রধান। উৎকণ্ঠা ব্যক্ত করেন সিআইএ চিফ। জবাবে অ্যাডমিরাল বলেন, চিন্তা করবেন না মি. ডাইরেক্টর। আমার ছেলেরা জানে এরপর কী করতে হবে। প্রথম হেলিকপ্টারের বিপত্তি দেখে দ্বিতীয়টি নামল বাড়ির পাশের খেতের ওপর। লাদেনের ঘুমানোর ঘরটি ছিল জানালাবিহীন। বাইরে থেকে কেউ যাতে কোনো কিছু না দেখতে পারে সে কারণেই এই ব্যবস্থা। সিল টিমের সদস্যরা বাড়িটির ভিতরে ঢুকে পড়েন দ্রুত। কোথাও কোনো সমস্যা হয়নি তাদের। লাদেন ভাবতেও পারেননি এভাবে একটি অপারেশনের মুখে তাকে পড়তে হবে। দোতলায় ওঠার সময় লাদেনের ছেলে খালিদকে দেখতে পান কমান্ডোরা। সঙ্গে সঙ্গেই গুলি করে হত্যা করেন তাকে। বাইরের শোরগোল শুনে রুম থেকে বের হন লাদেন। একজন কমান্ডো তাকে দেখে ধাওয়া করে রুমে নিয়ে যান। লাদেনের ঘরের দরজা ছিল লোহার। তিনি এই দরজা আটকাননি। পেছনে আসা কমান্ডোকে দেখে লাদেনের স্ত্রী আমাল দাঁড়ান স্বামীর সামনে। আরবিতে কিছু একটা বলেন। অপারেশনে আগতদের এত কথা শোনার সময় নেই। একজন কমান্ডো গুলি করেন লাদেনের স্ত্রীকে। আরেকজন পেছন থেকে এসে গুলি চালালে লাদেনের বুকে ও বাঁ চোখে লাগে। সঙ্গে সঙ্গে তিনি ঢলে পড়েন। আর অপারেশনে থাকা কোড নম্বরে বলে ওঠেন একজন কমান্ডো, ‘জেরোনিমো’। এই জেরোনিমো ছিল অপারেশনের সফলতার কোড। এ শব্দ শুনেই হোয়াইট হাউসে আনন্দের বন্যা বয়ে যায়। উচ্ছ্বাস ব্যক্ত করে প্রেসিডেন্ট ওবামা বলে ওঠেন, ইয়েস উই গট হিম। সিল সদস্যরা লাদেনের রক্তাক্ত মৃতদেহ নামিয়ে আনেন। তারা জঙ্গি আলকায়েদা সম্পর্কে তথ্য জানতে বাসায় রাখা কম্পিউটার, মোবাইল সব নিয়ে নেন সঙ্গে। মৃতদেহ এনে শোওয়ানো হয় হেলিকপ্টারে। ভিডিওতে ছবি তুলে পাঠানো হয় হোয়াইট হাউসের অপারেশন রুমে। এর মাঝে নষ্ট হয়ে যাওয়া হেলিকপ্টারের বিভিন্ন যন্ত্র ধ্বংস করে দেওয়া হয়। কারণ ছিল যাতে পাকিস্তান সেনারা এর প্রযুক্তি সম্পর্কে ধারণা নিতে না পারেন।  ঘটনাস্থলের কাছেই ছিল পাকিস্তানের একটি সেনানিবাস। তারা কী করবে বুঝে উঠতে সময় নেয়। পরে পাকিস্তানের দুটো এফ-১৬ বিমানকে পাঠানো হয় হেলিকপ্টারগুলোকে ধাওয়া করতে। ততক্ষণে স্থানীয় সময় রাত ২টায় হেলিকপ্টারগুলো জালালাবাদ বিমান ঘাঁটিতে ফিরে আসে। অপারেশনে সময় লাগে সাড়ে তিন ঘণ্টা। পাকিস্তান মিলিটারি একাডেমি থেকে মাত্র ১ হাজার ফুট দূরে ছিল লাদেনের বাড়িটি। নিরাপদ ভেবেই তিনি সেখানে থাকতেন। ভেবেছিলেন সবকিছু থেকে আড়ালে থাকলে কেউ ধরতে পারবে না। কিন্তু শেষ রক্ষা হলো না। লাদেনের মৃতদেহ পরে মার্কিন রণতরীতে নিয়ে সমুদ্রে ফেলে দেওয়া হয়। অথচ এই লাদেন ছিলেন আমেরিকার তৈরি। সোভিয়েত ইউনিয়নকে আফগানিস্তান থেকে বের করতে লাদেন অনুসারীদের ব্যবহার করা হয়। সেই লাদেনই শুধু আমেরিকা নয়, বিশ্বের নিরাপত্তার জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়ান।

এই লেখা শেষ করছি আরেকটি উপমা দিয়ে। খারাপ প্রকৃতির রাজা ছিলেন কংস। মথুরার রাজা ছিলেন উগ্রসেন। একদিন উগ্রসেনের রূপ নিয়ে তার স্ত্রী পদ্মাবতীর সঙ্গে মিলিত হয় রাক্ষস দ্রুমিল। মিলনের মুহূর্তে রতি আনন্দে দ্রুমিলের স্বরূপ বেরিয়ে আসে। রানী টের পান সঙ্গী তার স্বামী নন, অন্য কেউ। তবু রানী বাধা দিলেন না। এই মিলনেই জন্ম হলো কংসের। এ কারণে কংসের স্বভাব ছিল রাক্ষসের মতো ভয়ঙ্কর। মগধের রাজা জরাসন্ধের দুই মেয়েকে বিয়ে করেন কংস। এরপর তিনি জরাসন্ধের সহায়তায় পিতা উগ্রসেনকে উচ্ছেদ করেন। দখল নেন মথুরার ক্ষমতার। এই সময় কংসের বোন দেবকীর বিয়ে হয়। এই বিয়ের সময় কংস দৈববার্তা পান, দেবকী ও তার স্বামী বাসুদেবের অষ্টম সন্তান তাকে হত্যা করবে। ব্যস, সঙ্গে সঙ্গেই বন্দী করেন এই দম্পতিকে। কারাগারে তাদের ছয়টি সন্তান হয়। একে একে সবাইকে হত্যা করা হয়। এরপর সপ্তম সন্তান শ্রীবলরাম দেবকীর গর্ভ থেকে প্রতিস্থাপিত হন গোকুলবাসী বাসুদেবের দ্বিতীয় স্ত্রী রোহিণী দেবীর গর্ভে। সেখানেই তার জন্ম হয়। ভাদ্র মাসের কৃষ্ণা অষ্টমী তিথিতে কৃষ্ণ নামের অষ্টম পুত্রের জন্ম হয়। বাসুদেব তখনই গোকুলে গোপরাজ নন্দের ঘরে গোপনে রেখে দেন তাকে। সেই রাতেই নন্দের স্ত্রী যশোদার কন্যা যোগমায়ারূপে জন্ম নেন দেবী মহাশক্তি। বাসুদেব কৃষ্ণকে যশোদার ঘরে রেখে যোগমায়াকে নিয়ে মথুরায় চলে আসেন। কংস যোগমায়াকে নিজের বোনের সন্তান ভেবে পাথর নিক্ষেপে হত্যার নির্দেশ দেন। কিন্তু যোগমায়া পাথর নিক্ষেপের সময় আপন শক্তিতে আকাশে উঠে গিয়ে বলেন, ‘তোমারে বধিবে যে, গোকুলে বাড়িছে সে’। তারপরে ইতিহাস যা হওয়ার তাই হয়েছিল।

পাদটীকা : এবারের লেখাটি শুধু অতীতের কিছু ধর্মীয় ও মিথ এবং বাস্তবতা নিয়ে। এর সঙ্গে বিশ্ব বাস্তবতার কোনো মিল নেই।

 

               লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
সংকটে রপ্তানি খাত
সংকটে রপ্তানি খাত
নতুন বাংলাদেশ
নতুন বাংলাদেশ
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
চুয়াডাঙ্গায় ট্যাংকলরি চাপায় ইজিবাইক চালকসহ নিহত ৩
চুয়াডাঙ্গায় ট্যাংকলরি চাপায় ইজিবাইক চালকসহ নিহত ৩

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় টিএমএসএস ফিটনেস ও জিম সেন্টার উদ্বোধন
বগুড়ায় টিএমএসএস ফিটনেস ও জিম সেন্টার উদ্বোধন

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ অবশ্যই সংবিধানে সংযুক্ত করতে হবে : নাহিদ ইসলাম
জুলাই সনদ অবশ্যই সংবিধানে সংযুক্ত করতে হবে : নাহিদ ইসলাম

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আধিপত্য রুখতে বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে হবে : আব্দুস সালাম
ভারতের আধিপত্য রুখতে বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে হবে : আব্দুস সালাম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাতিরঝিলে ম্যারাথনে দৌড়ালেন দেশি-বিদেশি ৮০০ প্রতিযোগী
হাতিরঝিলে ম্যারাথনে দৌড়ালেন দেশি-বিদেশি ৮০০ প্রতিযোগী

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খানসামায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
খানসামায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারের মাঠ খেলার জন্য সম্পূর্ণরূপে প্রস্তুত: বিএসইসি কমিশনার
পুঁজিবাজারের মাঠ খেলার জন্য সম্পূর্ণরূপে প্রস্তুত: বিএসইসি কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিএনপি জনগণের রাজনীতি করে: ওবায়দুর রহমান চন্দন
বিএনপি জনগণের রাজনীতি করে: ওবায়দুর রহমান চন্দন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেড় কোটি প্রবাসীর ভোটাধিকার নিশ্চিতে ৫ দাবি
দেড় কোটি প্রবাসীর ভোটাধিকার নিশ্চিতে ৫ দাবি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব
চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঝিনাইদহ সীমান্তে ভারতীয় নাগরিক আটক
ঝিনাইদহ সীমান্তে ভারতীয় নাগরিক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই শহিদদের স্বীকৃতিস্বরূপ সনদ প্রদানের বিষয়ে কাজ করছে সরকার’
‘জুলাই শহিদদের স্বীকৃতিস্বরূপ সনদ প্রদানের বিষয়ে কাজ করছে সরকার’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য মৌলিক সংস্কার অবশ্যই করতে হবে: ডা. শফিকুর রহমান
সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য মৌলিক সংস্কার অবশ্যই করতে হবে: ডা. শফিকুর রহমান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে গোসলে নেমে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
গাজীপুরে গোসলে নেমে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফজরকে আদালতে নেয়া নিয়ে অনিশ্চয়তা, শুরু হয়নি চারজনের রিমান্ড
ফজরকে আদালতে নেয়া নিয়ে অনিশ্চয়তা, শুরু হয়নি চারজনের রিমান্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ছয়জনের শরীরে করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ছয়জনের শরীরে করোনা শনাক্ত

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

চট্টগ্রামে ৪৪তম জাতীয় সাইক্লিং প্রতিযোগিতা শুরু
চট্টগ্রামে ৪৪তম জাতীয় সাইক্লিং প্রতিযোগিতা শুরু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের
মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাধবদী বাজারে আগুনে পুড়লো ৪২ দোকান
মাধবদী বাজারে আগুনে পুড়লো ৪২ দোকান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাজারীখিল অভয়ারণ্যে ৩৩ অজগর অবমুক্ত
হাজারীখিল অভয়ারণ্যে ৩৩ অজগর অবমুক্ত

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়ায় অপহৃত তিন শিক্ষার্থী উদ্ধার, আটক ৪
বগুড়ায় অপহৃত তিন শিক্ষার্থী উদ্ধার, আটক ৪

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়ির মানিকছড়ি ডিসিপার্ক পরিদর্শনে বিভাগীয় কমিশনার
খাগড়াছড়ির মানিকছড়ি ডিসিপার্ক পরিদর্শনে বিভাগীয় কমিশনার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধারালো অস্ত্রের আঘাতে নিহত ১
ধারালো অস্ত্রের আঘাতে নিহত ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে ভাগ্নের হাতে মামা খুন
ঝিনাইদহে ভাগ্নের হাতে মামা খুন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'এনসিপির কার্যালয় হবে নিপীড়িত-নির্যাতিত মানুষের আশ্রয়স্থল'
'এনসিপির কার্যালয় হবে নিপীড়িত-নির্যাতিত মানুষের আশ্রয়স্থল'

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে মাদকসহ আটক ব্যক্তিকে ছেড়ে দিয়েছে পুলিশ
জনতার হাতে মাদকসহ আটক ব্যক্তিকে ছেড়ে দিয়েছে পুলিশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাকা মেরে খাওয়ার জন্য আমরা ক্ষমতায় বসিনি: ধর্ম উপদেষ্টা
টাকা মেরে খাওয়ার জন্য আমরা ক্ষমতায় বসিনি: ধর্ম উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল
ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩ আগস্ট শহীদ মিনারে ইশতেহার ঘোষণা করবে এনসিপি
৩ আগস্ট শহীদ মিনারে ইশতেহার ঘোষণা করবে এনসিপি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা
তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়
ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ
ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল
ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন
তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ
ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া
তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ
ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম
সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস
বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০
গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ
টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প
গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের
দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর
এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন
ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া
১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু
২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী
পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার
মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপির বিকল্প প্ল্যাটফর্ম তৈরির লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলো
বিএনপির বিকল্প প্ল্যাটফর্ম তৈরির লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলো

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা
এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের
মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে
এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল কেনার টাকা না পেয়ে বাবাকে পিটিয়ে হত্যা
মোটরসাইকেল কেনার টাকা না পেয়ে বাবাকে পিটিয়ে হত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ
আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য
বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য

নগর জীবন

এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

সেনা অভিযানে কেএনএ কমান্ডারসহ নিহত ২
সেনা অভিযানে কেএনএ কমান্ডারসহ নিহত ২

প্রথম পৃষ্ঠা

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ
স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম