শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৫ ডিসেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

ফেরাউনের বাড়িতেই বেড়ে ওঠেন মুসা

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
ফেরাউনের বাড়িতেই বেড়ে ওঠেন মুসা

রাখে আল্লাহ মারে কে? মিসরে একসময় সম্রাটদের বলা হতো ফেরাউন। হজরত মুসা (আ.) জন্মের সময় ফেরাউন ছিলেন কাবউস। এক রাতে তিনি স্বপ্নে দেখলেন বনি ইসরাইল বংশে এক পুত্রসন্তান জন্ম নেবে, যার দ্বারা তিনি বিতাড়িত হবেন। তার শাসনের অবসান হবে। একই সঙ্গে শুরু হবে নতুন ধর্মের। চিন্তিত হলেন ফেরাউন কাবউস। বিষয়টি নিয়ে আলাপ করলেন মন্ত্রিপরিষদ সদস্য হামানের সঙ্গে। স্বপ্নের ব্যাখ্যা নিয়ে চিন্তাবিদ, জ্যোতিষদেরও ডাকা হলো। সবাই স্বপ্নের ব্যাখ্যায় বললেন, আগামী দিনে কঠিন অবস্থা তৈরি হতে পারে। মন্ত্রী হামান পরামর্শ দিলেন বনি ইসরাইল বংশে পুত্রসন্তান জন্ম আইন করে বন্ধ করার। কিন্তু সন্তান তো আর বলেকয়ে আসে না। তাই এই বংশের কোনো নারী সন্তানসম্ভবা হলেই বিশেষ নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হতো। রাজার নিয়োজিত নারী নিরাপত্তারক্ষীরা পুত্রসন্তান জন্মালে হত্যা করত। কন্যাসন্তান হলে কিছু বলত না। এক কঠিন সময় পার করতে থাকে বনি ইসরাইলিরা। বিশেষ করে নারীদের মনে কোনো শান্তি ছিল না। তাদের নীরব আর্তনাদে নীল নদের স্রোতধারা উথালপাথাল হতো। কিন্তু ফেরাউনের মন গলত না। তবে কথায় আছে, আল্লাহ রক্ষা করলে কারও কিছু করার নেই। এভাবে কিছুকাল অতিক্রমের পর পুরুষের সংখ্যা কমতে থাকে মিসরে। এতে রাষ্ট্রের সার্বিক কার্যক্রম ব্যাহত হতে থাকে। সভাসদ ফেরাউনকে অবহিত করেন এভাবে চললে দেশে দাস ও শ্রমিকের অভাব ভয়াবহ রূপ নেবে। দেশ চালানো যাবে না। সিদ্ধান্তে একটু পরিবর্তন আনতে হবে। এক বছর ছেলেসন্তান প্রসবের অনুমতি দিয়ে পরের বছর আবার নিষেধ থাকবে। ফেরাউন ভাবলেন কথা তো খারাপ বলেনি। সিদ্ধান্তে পরিবর্তন আনলেন। এক বছরের জন্য বন্ধ করলেন ছেলেশিশু হত্যা। তবে ফেরাউনের গোপন নির্দেশ ছিল বনি ইসরাইল সম্প্রদায়ের নারীদের দিকে চোখ রাখার। সন্দেহ হলেই গোপনে হত্যা চলত। আর এক বছর স্বাভাবিকভাবে ছেলেশিশুদের জন্ম হলো। পরের বছর আবার শুরু হলো ছেলেশিশু নিধন। হজরত মুসা সেই নিধনের বছরই মায়ের পেটে আসেন। সন্তান রক্ষার আকুতিতে বিষয়টি গোপন রাখেন মুসার মা। একমাত্র মুসার বোন জানতেন বিষয়টি। আর কেউ না। তবে ফেরাউনের নারী রক্ষীর নজর ছিল এই বাড়িতে। জন্মের পর মুসার দিকে তাকিয়ে নারী রক্ষী বিস্মিত হন। শিশুর চোখেমুখে ছিল এক ধরনের জ্যোতি। এমন সুন্দর শিশু রক্ষী কোনো দিন দেখেননি। তাই শিশুটিকে হত্যা থেকে বিরত থাকেন এই নারী রক্ষী। পাশাপাশি বিষয়টি গোপনও রাখেন। মায়ের কোলে বড় হতে থাকেন মুসা। তবু মায়ের টেনশন শেষ হয় না। এই বুঝি এলো ফেরাউনের বাহিনী, আর হত্যা করল এই শিশুকে। তাই মুসার মা একদিন টুকরিতে বসিয়ে মুসাকে নীল নদে ভাসিয়ে দেন। মনের আশা ছিল, ফেরাউনের রাজ্য ছেড়ে এই বাচ্চাটি যেন দূরে গিয়ে বেঁচে থাকে। দূরে থাকলেও সমস্যা নেই। কিন্তু আল্লাহর ইচ্ছা অন্যরকম।

নীল নদে ভেসে থাকা টুকরিটি গিয়ে থামে ফেরাউনের ঘাটে। পেছনে লুকিয়ে লুকিয়ে নদীর তীরঘেঁষে টুকরিটি ফলো করতে থাকেন মুসার বোন। এভাবে নদীতে ভেসে আসা শিশু দেখে রাজবাড়িতে হৈচৈ পড়ে যায়। নদীর ঘাটে ভিড় করে ফেরাউনের বাড়ির সবাই। খবর যায় ফেরাউনের স্ত্রী আছিয়ার কাছেও। তিনি শিশুটিকে ভিতরে নিয়ে আসার নির্দেশ দেন। শিশুটিকে দেখে তিনি বিস্মিত হন। তারপর এই শিশু লালনপালনের অভিপ্রায় ব্যক্ত করেন ফেরাউনের কাছে। ফেরাউন প্রথমে সম্মত ছিলেন না। তিনি হুকুম দিয়েছিলেন শিশু হত্যার জন্য। কিন্তু রানীর কারণে পারলেন না। শেষ পর্যন্ত রানী আছিয়ার জেদের মুখে পরাস্ত হন ফেরাউন। শিশুটি রাজবাড়িতে থাকার অনুমতি পায়। রানী শিশুটিকে লালনপালন করতে থাকেন রাজপ্রাসাদে। কিন্তু সমস্যা এই শিশু কোনো ধাইয়ের দুধ পান করতে নারাজ। বিপদে পড়ে যান রানী আছিয়া। কীভাবে বাঁচাবেন শিশুটিকে? এ সময় রানীর সঙ্গে দেখা করেন মুসার বোন। শিশুটিকে ফলো করতে করতে রানীর কাছে তার যাওয়া। মুসার বোন রানীকে বললেন, তার জানাশোনা একজন ধাই আছেন। অনুমতি দিলে তাকে নিয়ে আসতে পারেন। এই ধাইকে দিয়ে চেষ্টা করা যেতে পারে। রানী অনুমতি দিলেন। মুসার আসল মাকে নিয়ে আসা হলো। তিনি শিশু মুসাকে কোলে নিতেই কান্না থেমে গেল। এরপর মায়ের স্তনের দুধ পান করলেন মুসা। রানী স্বস্তি পেলেন। বেঁচে গেলেন মুসা। এদিকে একদিন রানীকে মুসার মা বললেন, তার পক্ষে দিনের পর দিন রাজবাড়িতে থাকা সম্ভব নয়। কারণ তার কিছু পারিবারিক সমস্যা আছে। রানী অনুমতি দিলে এই শিশুকে তিনি নিজের সঙ্গে নিয়ে যেতে পারেন। একটু বড় করে দিয়ে যাবেন। রানী সম্মত হলেন। মুসাকে নিজের বাড়িতেই নিয়ে আসেন মা। আসল মায়ের কোলেই বড় হতে থাকেন মুসা (আ.)।

এ দুনিয়ায় বিচিত্র কত কিছু ঘটে। এখন বিশ্ব বাস্তবতা প্রযুক্তিনির্ভর। সময় বদল হচ্ছে। যুগের পরিবর্তন হচ্ছে। এখন সর্বোচ্চ চেষ্টা করেও বাস্তবতার বাইরে যাওয়া যায় না। নিজেকে আড়াল করা যায় না। ওসামা বিন লাদেন পাকিস্তানের সবচেয়ে নিরাপদ এলাকায় লুকিয়ে ছিলেন। ঘর থেকে বের হতেন না। কারও নজরে পড়ার কথা ছিল না। কিন্তু মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের চোখ এড়াতে পারলেন না। শেষ পর্যন্ত ধরা পড়লেন। মার্কিন দুর্ধর্ষ নেভাল সিল কমান্ডোরা ওসামার আবাস তছনছ করে দেয়। এ ঘটনা এত দ্রুত ঘটে পাকিস্তান সেনাবাহিনী ১ হাজার ফুটের মধ্যে থাকলেও তারাও কিছু বুঝে উঠতে পারেনি। সময় ২০১১ সালের ১১ মে। দুপুর ১টা ২২ মিনিট। নীরব উত্তেজনা হোয়াইট হাউস আর সিআইএ সদর দফতরে। খুব বেশি লোক জানে না বিষয়টি। সিআইএ-প্রধান লিওন প্যানেটা ব্যস্ত সব কিছুর মনিটরিং নিয়ে। পাকিস্তানের অ্যাবোটাবাদ শহরে তখন রাত ১১টার একটু বেশি। এই শহরেই পরিবারের সদস্যদের নিয়ে শুয়ে পড়েছিলেন ওসামা। আফগানিস্তানের জালালাবাদ শহরে অবস্থান করছিলেন মার্কিন অ্যাডমিরাল ম্যাকরাভেন। তার সঙ্গে টানটান উত্তেজনা নিয়ে তৈরি যুক্তরাষ্ট্রের দুর্ধর্ষ নেভাল সিল দলের ২৩ সদস্য। বিশেষভাবে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত এই ২৩ জনকে বাছাই করে নেওয়া হয়েছে অপারেশনের জন্য। ওবামা প্রশাসনের কর্মকর্তারা বসে আছেন হোয়াইট হাউসে স্থাপিত ‘বিশেষ সিচুয়েশন রুমে’। তাদের সামনে ভিডিও ওয়াল। ভিডিও যোগাযোগ জালালাবাদ শহরের মার্কিন ঘাঁটিতে। ভিডিও লাইভে রাখা হয় অপারেশনের জন্য প্রস্তুত কমান্ডোদেরও। নির্দেশের অপেক্ষায় নেভাল সিল কমান্ডোরা। এই কমান্ডোরা জীবন-মৃত্যুর পরোয়া করেন না। তাদের সামনে একটাই নির্দেশ- ‘হয় মারো, না হয় মরো’। মাঝামাঝি কিছু নেই। যুক্তরাষ্ট্রের অত্যাধুনিক দুটো ব্ল্যাক হক হেলিকপ্টার তৈরি। এই হেলিকপ্টারগুলো বিশেষভাবে নির্মিত অপারেশনের জন্য। রাতে চলতে পারা হেলিকপ্টারগুলোর আওয়াজ ছিল সামান্য। এর ব্লেডগুলো কম আওয়াজ হয় তেমনভাবেই তৈরি। আর পাকিস্তানের রাডার যাতে ধরতে না পারে সে ব্যবস্থাও ছিল নির্মাণে।

কমান্ডোরা হেলিকপ্টারে উঠলেন। তাদের সঙ্গে যোগ দিল নেভাল কমান্ডো একটি কুকুর। অন্যদের মতো তার শরীরেও বুলেটপ্রুপ জ্যাকেট। সঙ্গে আছে পাকিস্তানি বংশোদ্ভূত একজন দোভাষীও। যিনি আফগান ও পাকিস্তানি ভাষা জানেন। রাত সাড়ে ১১টায় হেলিকপ্টার দুটি রওনা দেয় পাকিস্তানের পথে। অ্যাবোটাবাদে পৌঁছতে সময় লাগে দেড় ঘণ্টা। ৪৫ মিনিট পর আরও চারটে চিনুক হেলিকপ্টার উড়ে যায় আগের দুটোর পথ ধরে। তারা পথে পথে অবস্থান নেয়। এ চারটি হেলিকপ্টারের দায়িত্ব ছিল অপারেশনে থাকা নেভাল সিল কোনো কারণে যুদ্ধ করতে করতে পাকিস্তান থেকে আবার আফগানিস্তানের জালালাবাদে ফিরতে সমস্যা হলে পথে সাহায্য দেওয়া। প্রয়োজনে যুদ্ধে যোগ দেওয়া। হোয়াইট হাউসের সিচুয়েশন রুমে বসে সবাই অপারেশন দেখছেন। একটা ড্রোন গোটা দৃশ্য ভিডিও করে পাঠাচ্ছে হোয়াইট হাউস ও সিআইএকে। অ্যাবোটাবাদে নির্ধারিত বাড়িটির আকাশে থামে ব্ল্যাক হক হেলিকপ্টার। এখন নিচে নামবেন কমান্ডোরা। এ সময় একটি বিপত্তি হয়। একটি হেলিকপ্টার লাদেনের বাড়ির সামনে নামার চেষ্টার সময় এর লেজ লোহার পাঁচিলে লেগে ভেঙে যায়। তথ্য ছিল পাঁচিলটি ব্রিকের। কিন্তু অতিরিক্ত নিরাপত্তার জন্য লোহা দিয়ে পাঁচিল নির্মাণ করা হয়। অপারেশনের দায়িত্বে থাকা অ্যাডমিরাল ম্যাকরাভেনের সঙ্গে যোগাযোগ করেন সিআইএর প্রধান। উৎকণ্ঠা ব্যক্ত করেন সিআইএ চিফ। জবাবে অ্যাডমিরাল বলেন, চিন্তা করবেন না মি. ডাইরেক্টর। আমার ছেলেরা জানে এরপর কী করতে হবে। প্রথম হেলিকপ্টারের বিপত্তি দেখে দ্বিতীয়টি নামল বাড়ির পাশের খেতের ওপর। লাদেনের ঘুমানোর ঘরটি ছিল জানালাবিহীন। বাইরে থেকে কেউ যাতে কোনো কিছু না দেখতে পারে সে কারণেই এই ব্যবস্থা। সিল টিমের সদস্যরা বাড়িটির ভিতরে ঢুকে পড়েন দ্রুত। কোথাও কোনো সমস্যা হয়নি তাদের। লাদেন ভাবতেও পারেননি এভাবে একটি অপারেশনের মুখে তাকে পড়তে হবে। দোতলায় ওঠার সময় লাদেনের ছেলে খালিদকে দেখতে পান কমান্ডোরা। সঙ্গে সঙ্গেই গুলি করে হত্যা করেন তাকে। বাইরের শোরগোল শুনে রুম থেকে বের হন লাদেন। একজন কমান্ডো তাকে দেখে ধাওয়া করে রুমে নিয়ে যান। লাদেনের ঘরের দরজা ছিল লোহার। তিনি এই দরজা আটকাননি। পেছনে আসা কমান্ডোকে দেখে লাদেনের স্ত্রী আমাল দাঁড়ান স্বামীর সামনে। আরবিতে কিছু একটা বলেন। অপারেশনে আগতদের এত কথা শোনার সময় নেই। একজন কমান্ডো গুলি করেন লাদেনের স্ত্রীকে। আরেকজন পেছন থেকে এসে গুলি চালালে লাদেনের বুকে ও বাঁ চোখে লাগে। সঙ্গে সঙ্গে তিনি ঢলে পড়েন। আর অপারেশনে থাকা কোড নম্বরে বলে ওঠেন একজন কমান্ডো, ‘জেরোনিমো’। এই জেরোনিমো ছিল অপারেশনের সফলতার কোড। এ শব্দ শুনেই হোয়াইট হাউসে আনন্দের বন্যা বয়ে যায়। উচ্ছ্বাস ব্যক্ত করে প্রেসিডেন্ট ওবামা বলে ওঠেন, ইয়েস উই গট হিম। সিল সদস্যরা লাদেনের রক্তাক্ত মৃতদেহ নামিয়ে আনেন। তারা জঙ্গি আলকায়েদা সম্পর্কে তথ্য জানতে বাসায় রাখা কম্পিউটার, মোবাইল সব নিয়ে নেন সঙ্গে। মৃতদেহ এনে শোওয়ানো হয় হেলিকপ্টারে। ভিডিওতে ছবি তুলে পাঠানো হয় হোয়াইট হাউসের অপারেশন রুমে। এর মাঝে নষ্ট হয়ে যাওয়া হেলিকপ্টারের বিভিন্ন যন্ত্র ধ্বংস করে দেওয়া হয়। কারণ ছিল যাতে পাকিস্তান সেনারা এর প্রযুক্তি সম্পর্কে ধারণা নিতে না পারেন।  ঘটনাস্থলের কাছেই ছিল পাকিস্তানের একটি সেনানিবাস। তারা কী করবে বুঝে উঠতে সময় নেয়। পরে পাকিস্তানের দুটো এফ-১৬ বিমানকে পাঠানো হয় হেলিকপ্টারগুলোকে ধাওয়া করতে। ততক্ষণে স্থানীয় সময় রাত ২টায় হেলিকপ্টারগুলো জালালাবাদ বিমান ঘাঁটিতে ফিরে আসে। অপারেশনে সময় লাগে সাড়ে তিন ঘণ্টা। পাকিস্তান মিলিটারি একাডেমি থেকে মাত্র ১ হাজার ফুট দূরে ছিল লাদেনের বাড়িটি। নিরাপদ ভেবেই তিনি সেখানে থাকতেন। ভেবেছিলেন সবকিছু থেকে আড়ালে থাকলে কেউ ধরতে পারবে না। কিন্তু শেষ রক্ষা হলো না। লাদেনের মৃতদেহ পরে মার্কিন রণতরীতে নিয়ে সমুদ্রে ফেলে দেওয়া হয়। অথচ এই লাদেন ছিলেন আমেরিকার তৈরি। সোভিয়েত ইউনিয়নকে আফগানিস্তান থেকে বের করতে লাদেন অনুসারীদের ব্যবহার করা হয়। সেই লাদেনই শুধু আমেরিকা নয়, বিশ্বের নিরাপত্তার জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়ান।

এই লেখা শেষ করছি আরেকটি উপমা দিয়ে। খারাপ প্রকৃতির রাজা ছিলেন কংস। মথুরার রাজা ছিলেন উগ্রসেন। একদিন উগ্রসেনের রূপ নিয়ে তার স্ত্রী পদ্মাবতীর সঙ্গে মিলিত হয় রাক্ষস দ্রুমিল। মিলনের মুহূর্তে রতি আনন্দে দ্রুমিলের স্বরূপ বেরিয়ে আসে। রানী টের পান সঙ্গী তার স্বামী নন, অন্য কেউ। তবু রানী বাধা দিলেন না। এই মিলনেই জন্ম হলো কংসের। এ কারণে কংসের স্বভাব ছিল রাক্ষসের মতো ভয়ঙ্কর। মগধের রাজা জরাসন্ধের দুই মেয়েকে বিয়ে করেন কংস। এরপর তিনি জরাসন্ধের সহায়তায় পিতা উগ্রসেনকে উচ্ছেদ করেন। দখল নেন মথুরার ক্ষমতার। এই সময় কংসের বোন দেবকীর বিয়ে হয়। এই বিয়ের সময় কংস দৈববার্তা পান, দেবকী ও তার স্বামী বাসুদেবের অষ্টম সন্তান তাকে হত্যা করবে। ব্যস, সঙ্গে সঙ্গেই বন্দী করেন এই দম্পতিকে। কারাগারে তাদের ছয়টি সন্তান হয়। একে একে সবাইকে হত্যা করা হয়। এরপর সপ্তম সন্তান শ্রীবলরাম দেবকীর গর্ভ থেকে প্রতিস্থাপিত হন গোকুলবাসী বাসুদেবের দ্বিতীয় স্ত্রী রোহিণী দেবীর গর্ভে। সেখানেই তার জন্ম হয়। ভাদ্র মাসের কৃষ্ণা অষ্টমী তিথিতে কৃষ্ণ নামের অষ্টম পুত্রের জন্ম হয়। বাসুদেব তখনই গোকুলে গোপরাজ নন্দের ঘরে গোপনে রেখে দেন তাকে। সেই রাতেই নন্দের স্ত্রী যশোদার কন্যা যোগমায়ারূপে জন্ম নেন দেবী মহাশক্তি। বাসুদেব কৃষ্ণকে যশোদার ঘরে রেখে যোগমায়াকে নিয়ে মথুরায় চলে আসেন। কংস যোগমায়াকে নিজের বোনের সন্তান ভেবে পাথর নিক্ষেপে হত্যার নির্দেশ দেন। কিন্তু যোগমায়া পাথর নিক্ষেপের সময় আপন শক্তিতে আকাশে উঠে গিয়ে বলেন, ‘তোমারে বধিবে যে, গোকুলে বাড়িছে সে’। তারপরে ইতিহাস যা হওয়ার তাই হয়েছিল।

পাদটীকা : এবারের লেখাটি শুধু অতীতের কিছু ধর্মীয় ও মিথ এবং বাস্তবতা নিয়ে। এর সঙ্গে বিশ্ব বাস্তবতার কোনো মিল নেই।

 

               লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
ঋণ পুনঃ তফসিল
ঋণ পুনঃ তফসিল
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
সর্বশেষ খবর
বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য জবির বিশেষ পরিবহন সেবা
বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য জবির বিশেষ পরিবহন সেবা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

৯ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

১০ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

১৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’
ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’

শোবিজ

স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগর জীবন

দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট
দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট

নগর জীবন

এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি
এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি

নগর জীবন

নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা