শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৯ জানুয়ারি, ২০২০

পর্যটনের উন্নয়নে আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ভূমিকা

অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ বদরুজ্জামান ভূঁইয়া
প্রিন্ট ভার্সন
পর্যটনের উন্নয়নে আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ভূমিকা

আবহমান বাংলার সবুজ প্রকৃতির অপরূপ বৈচিত্র্যের নৈসর্গিক লীলাভূমি আমাদের এ বাংলাদেশে পর্যটন শিল্পের রয়েছে অপার সম্ভাবনা। বিশ্বব্যাংকের নতুন এক প্রতিবেদন অনুযায়ী দক্ষিণ এশিয়ায় সবচেয়ে দ্রুতবর্ধনশীল অর্থনীতির দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান দ্বিতীয়। ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের বার্ষিক প্রতিবেদন অনুযায়ী অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন সূচকে বাংলাদেশ অনেকটাই পেছনে ফেলেছে ভারত ও পাকিস্তানকে। উদীয়মান অর্থনীতির দেশ হিসেবে সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান ৩৪। দক্ষিণ এশিয়ায় বাংলাদেশের অন্যান্য প্রতিদ্বন্দ্বী অর্থনীতিগুলোর মধ্যে ভারতের অবস্থান ৬২, পাকিস্তানের ৫২ ও শ্রীলঙ্কার ৪০। World Travel and Tourism Council (WTTC)-এর ২০১৮ সালের বার্ষিক হিসাব অনুযায়ী ২০১৭ সালে দেশের জাতীয় আয়ে ভ্রমণ ও পর্যটন খাতের প্রত্যক্ষ অবদান ছিল ৪২৭.৫ বিলিয়ন টাকা, যা জিডিপির ২.২ শতাংশ এবং মোট আয় ছিল ৮৫০.৭ বিলিয়ন টাকা, যা জিডিপির ৪.৩ শতাংশ। এ সেক্টর থেকে প্রত্যক্ষ কর্মসংস্থান ছিল ১ হাজার ১৭৮টি, যা দেশের মোট কর্মসংস্থানের ১.৮ শতাংশ। ২০১৭ সালে পরোক্ষ কর্মসংস্থানের ক্ষেত্রে মোট কর্মসংস্থানের ৩.৮ শতাংশ অবদান পর্যটন খাত থেকে এসেছে। ডব্লিউটিটিসির গবেষণায় বলা হয়, বাংলাদেশে এ মুহূর্তে ১১ লাখ ৩৮ হাজার ৫০০ মানুষ প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে পর্যটন খাতের সঙ্গে সম্পৃক্ত। ২০২৬ সালে বাংলাদেশে শুধু এ খাতে প্রত্যক্ষভাবেই ১২ লাখ ৫৭ হাজার লোক কাজ করবে। বিশ্বজুড়ে দ্রুতবর্ধনশীল কয়েকটি পর্যটন মার্কেটের মধ্যে বাংলাদেশ অন্যতম। সুতরাং এ পরিসংখ্যান থেকে বোঝা যায়, আমাদের দেশ পর্যটন শিল্পকে আগামীতে আরও সম্ভাবনাময় করতে হলে সরকারি ও বেসরকারি খাতের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়, ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে সম্পৃক্ত এবং সমন্বয় করতে হবে। ইতিমধ্যে পর্যটন বিশ্বব্যাপী একক বৃহত্তম শিল্প হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে। পর্যটন শিল্পের নতুন নতুন পর্যটন গন্তব্য চিহ্নিত হওয়ার পাশাপাশি সেসব স্থানে বিনিয়োগের মাধ্যমে ব্যবসা-বাণিজ্যর প্রসার, কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি, অবকাঠামোগত উন্নয়ন ও বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনসংক্রান্ত অর্থনৈতিক কর্মকান্ড ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। রপ্তানিযোগ্য শিল্পপণ্য হিসেবে জ্বালানি ও রাসায়নিক শিল্পপণ্যের পরই তৃতীয় সারিতে উঠে এসেছে পর্যটন। ২০১৮ সালে বাংলাদেশে ৯৮ লাখ মানুষ বিভিন্ন পর্যটন স্পটে ভ্রমণ করেছেন। এর মধ্যে দেশি-বিদেশি সব ধরনের পর্যটক রয়েছেন। দিনে দিনে বাংলাদেশে পর্যটনে আগ্রহী মানুষের সংখ্যা বাড়ছে। ফলে দারুণ সম্ভাবনাময় একটি খাত হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে পর্যটন শিল্প। ২০২৫ সালের মধ্যে পর্যটন শিল্পের সর্বোচ্চ বিকাশে স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা নিয়েছে সরকার। পুরো দেশকে আটটি পর্যটন জোনে ভাগ করে প্রতিটি স্তরে এ পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করা হবে। এসব প্রকল্প বাস্তবায়নে প্রথমবারের মতো সরকারি-বেসরকারি যৌথ বিনিয়োগের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। অভ্যন্তরীণ পর্যটকের সংখ্যা খুব দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। অভ্যন্তরীণ পর্যটন থেকে আয় ১০ বছরের (২০০৭-২০১৭) ব্যবধানে ৫০০ কোটি থেকে ৫ হাজার কোটিতে বেড়ে গেছে। দিনে দিনে অভ্যন্তরীণ পর্যটক বেড়েই চলেছে, মধ্যবিত্ত ও উচ্চ মধ্যবিত্ত শ্রেণি বিনোদনের জন্য বছরে বিপুল অর্থ ব্যয় করছে। শুধু মধ্যবিত্ত শ্রেণিই বছরে ১৫ থেকে ২০ হাজার আর উচ্চমধ্যবিত্ত শ্রেণি বছরে ৮০ হাজার টাকা পর্যন্ত ব্যয় করছে। অভ্যন্তরীণ পর্যটকের পাশাপাশি বিদেশি পর্যটকের সংখ্যা আশানুরূপ না বাড়লেও ধীরগতিতে বিদেশি পর্যটকও বাড়ছে। বাংলাদেশ পর্যটন মন্ত্রণালয়ের তথ্যানুসারে, ২০১৪ সালে ০.১৬ মিলিয়ন, ২০১৫ সালে ০.১৪ মিলিয়ন, ২০১৬ সালে ০.২০ মিলিয়ন, ২০১৭ সালে ০.২৬ মিলিয়ন, ২০১৮ সালে ০.২৭ মিলিয়ন, ২০১৯ সালে ০.২০ মিলিয়ন (জানুয়ারি-জুলাই) পর্যটক এ দেশ ভ্রমণে এসেছে। উৎস : বাংলাদেশ পর্যটন মন্ত্রণালয়। ২০২৫ সালের মধ্যে পর্যটন শিল্পের সর্বোচ্চ বিকাশে স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা নিয়েছে সরকার। বাংলাদেশে তৈরি পোশাক খাতের পর পর্যটন শিল্প হতে পারে রাজস্বের বিরাট সম্ভাবনাময় একটি খাত। বর্তমানে বাংলাদেশের পর্যটন খাত জিডিপিতে একটি উল্লেখযোগ্য অবদান রাখছে। ডব্লিউটিটিসির গবেষণায় বলা হয়েছে, বাংলাদেশে এখন ১১ লাখ ৩৮ হাজার ৫০০ মানুষ প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে পর্যটন খাতের সঙ্গে সম্পৃক্ত। সব মিলিয়ে পর্যটন খাত প্রায় ১.৯% মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টি করেছে এবং প্রত্যাশা করা হচ্ছে, ২০১৪ সাল থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত প্রতি বছর গড়ে ২ দশমিক ৭ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে। অনেক প্রতিকূলতা, সীমাবদ্ধতা, সমস্যা, সংকট, ত্রুটি-বিচ্যুতি আর পশ্চাৎপদতা সত্ত্বেও পর্যটন খাত থেকে একটি উল্লেখযোগ্য পরিমাণে অর্থ অর্জন করছে বাংলাদেশ।

২৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৯-এ বাংলাদেশসহ বিশ্বব্যাপী পালিত হয় বিশ্ব পর্যটন দিবস। এ বছর দিবসটির প্রতিপাদ্যÑ ‘ভবিষ্যতের উন্নয়নে, কাজের সুযোগ পর্যটনে’ যা বর্তমান বিশ্ব প্রেক্ষাপটে খুবই প্রাসঙ্গিক। রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন, সুপরিকল্পনা, দক্ষ সম্পদ ব্যবস্থাপনা ও স্থানীয় জনগণকে সম্পৃক্তকরণের মাধ্যমে দেশের পর্যটন শিল্প উন্নতির শিখরে পৌঁছাতে সক্ষম হবে। পর্যটন ব্যবসায় নিয়োজিত উদ্যোক্তা, বিনিয়োগকারী, ব্যবসায়ী ট্যুর অপারেটরদের দাবি, এ খাতে আরও সুযোগ-সুবিধা সৃষ্টিতে সরকার, ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে নানামুখী উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। পর্যটন শিল্পে বিনিয়োগে আগ্রহী অনেক উদ্যোক্তা যথেষ্ট পরিমাণ পুঁজির অভাবে মাঝপথে থেমে আছেন। বর্তমানে বাংলাদেশের পর্যটন খাতে আয় প্রায় ৭৬.১৯ মিলিয়ন ডলার, যা সার্কভুক্ত অন্যান্য দেশের তুলনায় অপ্রতুল। প্রয়োজনে আর্থিক সহযোগিতা যেমন ব্যাংক ঋণ পেলে তারা তাদের পরিকল্পনাগুলোকে আরও সুন্দর ও বাস্তবমুখীভাবে বাস্তবায়ন করতে পারবে। ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো যদি পর্যটন খাতের জন্য বিশেষ সঞ্চয় স্কিম, আলাদা ঋণদানের মাধ্যমে হোটেল, মোটেল, রিসোর্ট, রেস্টুরেন্ট ব্যবসায় বিনিয়োগের বিশেষ প্যাকেজ চালুর উদ্যোগ নেয়, তাহলে পর্যটন খাতে খুব দ্রুত সমৃদ্ধি ঘটবে। ব্যাংক ঋণ পেলে গড়ে উঠবে আরও আকর্ষণীয় ট্যুরিস্ট স্পট, সেখান থেকে আয় হতে পারে বিপুল পরিমাণ অর্থ। পর্যটন শিল্পকে আরও সমৃদ্ধ করার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক প্রবাসীকল্যাণ ব্যাংকের মতো একটি বিশেষায়িত ব্যাংক চালু করা যেতে পারে। বর্তমানে সার্কভুক্ত দেশ নেপাল পর্যটন খাতে আকাশছোঁয়া সাফল্য অর্জন করছে। নেপাল ট্যুরিজম ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক, নেপালের পর্যটন খাতে বিশাল সাফল্যের পেছনে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে চলেছে। বাংলাদেশের বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো পর্যটন খাতে আর্থিক বিনিয়োগকে ঝুঁকিপূর্ণ ভেবে সংকুচিত অবস্থায় আছে, তাই পর্যটন-ভিত্তিক একটি বিশেষায়িত ব্যাংকের মাধ্যমে হোটেল, মোটেল, কটেজ, রিসোর্ট প্রতিষ্ঠা, ক্রয়, সংস্কার, পুনঃ সজ্জিতকরণ, আধুনিকায়নে ঋণ বিতরণ এবং পর্যটনসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন ব্যবসা-প্রতিষ্ঠানকে সঠিক নির্দেশনা ও আর্থিক সহায়তা প্রদান করে পর্যটন শিল্পকে আরও সমৃদ্ধিশীল করতে পারবে। নেপালের মতো ভারতেও পর্যটন খাতে আর্থিক সহযোগিতার জন্য রয়েছে ট্যুরিস্ট ফাইন্যান্স করপোরেশন অব ইন্ডিয়া, যা ভারতের পর্যটন শিল্পের বিকাশে প্রয়োজনীয় আর্থিক সাহায্য-সহযোগিতা করে যাচ্ছে। পর্যটনভিত্তিক বিশেষায়িত ব্যাংক ছাড়া আরও একটি বিকল্প ব্যবস্থা হলো বাংলাদেশে প্রচলিত সরকারি ও বেসরকারি ব্যাংকগুলো যদি পর্যটন শিল্পের বিকাশে নতুন শাখা তৈরি করে বিনিয়োগ করে তাহলেও তা পর্যটন শিল্পকে নতুন একটি রূপ দিতে সক্ষম হবে। ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠনগুলো, এ শিল্পের  উদ্যোক্তাদের জন্য এসএমই ঋণের মতো আলাদা ঋণদান কর্মসূচি প্রচলন করতে পারে। দেশের বিভিন্ন সম্ভাবনাময় পর্যটন কেন্দ্র ও স্থানকে কেন্দ্র করে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর বিশেষ ট্যুরিজম ব্যাংকিং উইন্ডো চালু করা যেতে পারে। ব্যাংকগুলো পর্যটন ক্ষেত্রগুলোর সম্ভাব্যতা যাচাই ও বিশ্লেষণ করে বিনিয়োগ উপযোগী মনে হলে ট্যুরিজম ব্যাংকিং উইন্ডো চালুর মাধ্যমে ঋণ সুবিধা প্রদান করতে পারে। দেশের অভ্যন্তরে পর্যটকদের চলাচলে সুবিধার জন্য বিভিন্ন এয়ারলাইনসকে নানা ধরনের আর্থিক প্রণোদনা দেওয়া যেতে পারে, যাতে তারা তাদের সেবার পরিধি ও মান বৃদ্ধি করতে পারে। বিলাসবহুল বাস, ট্যুরিস্ট কোচ ও জাহাজ আমদানির লক্ষ্যে ব্যাংকগুলো যথাসম্ভব জটিলতা পরিহার করে সহজ শর্তে ট্যুরিস্ট অপারেটরদের পর্যাপ্ত ঋণ প্রদান করতে পারে। পর্যটন কেন্দ্রগুলোয় মুদ্রা বিনিময়ের জন্য সার্বক্ষণিক ব্যাংকিং সেবা প্রদানের ব্যবস্থা, যথেষ্ট পরিমাণে এটিএম বুথ স্থাপন, ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন ও হেল্পডেস্ক সুবিধা প্রদানের মাধ্যমে ব্যাংকগুলো পর্যটন খাতে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখতে পারে। করপোরেট সামাজিক দায়বদ্ধতার (সিএসআর) অংশ হিসেবে দেশের ব্যাংক ও আর্থিক খাতের প্রতিষ্ঠানগুলো যে অর্থ ব্যয় করে, তার একটি অংশ দেশের পর্যটন খাতের উন্নয়নে ব্যয় করা হবেÑ এ মর্মে সিএসআর ব্যয় নীতিমালা সংশোধনের উদ্যোগ গ্রহণ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক, যা খুবই প্রশংসনীয়। নিয়ম অনুযায়ী, একটি ব্যাংকের মোট বার্ষিক মুনাফার আড়াই শতাংশ সিএসআরে খরচ করতে হয়। পর্যটন খাতকে চাঙ্গা ও উন্নত করতে স্পেশাল ট্যুরিজম ব্যাংকিং কর্মসূচি চালুর ব্যাপারে বিভিন্ন বাণিজ্যিক ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান, পর্যটন ও বেসামরিক বিমান মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে যদি আলাদা নীতিমালা প্রণয়ন করা যায় তাহলে সম্ভাবনাময় পর্যটন শিল্পকে আরও সমৃদ্ধ ও উন্নত করা সম্ভব। বর্তমানে বাংলাদেশের পর্যটন খাতে আয় প্রায় ৭৬.১৯ মিলিয়ন ডলার। বিশ্ব পর্যটন সংস্থার প্রাক্কলন অনুযায়ী ২০২০ সাল নাগাদ পর্যটন শিল্প থেকে প্রতি বছর ২ ট্রিলিয়ন ডলার আয় হবে। ২০৫০ সাল নাগাদ বিশ্বের ৫১টি দেশের পর্যটকরা বাংলাদেশে ভ্রমণ করবে, যা মোট জিডিপির ১০ শতাংশ অবদান রাখবে। লাভজনক ও পরিবেশবান্ধব এ শিল্পে বিনিয়োগের অনেক সুযোগ থাকলেও ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর এ খাতে অংশগ্রহণ এখনো উল্লেখ করার মতো অবস্থায় পৌঁছেনি। তাই সম্ভাবনাময় পর্যটন শিল্পকে আরও উন্নত ও সমৃদ্ধ করার লক্ষ্যে বাংলাদেশ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর বিশেষ ব্যাংকিং সেবা চালু এবং আলাদা নীতিমালা প্রণয়ন করতে হবে। কেননা বাংলাদেশ পর্যটন শিল্প যদি আরও উন্নত হয় তাহলে তা অর্থনৈতিক অবস্থায় এবং মোট জিডিপিতে বিপুল পরিমাণে অবদান রাখতে পারবে। একুশ শতককে বিশ্বব্যাপীই পর্যটনের স্বর্ণ সম্ভাবনার ক্ষেত্র হিসেবে দেখা হচ্ছে। কোনো সম্ভাবনাময় শিল্পকে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির বাহন হিসেবে নিতে হলে তার বিশেষ যতœ ও পরিচর্যার দরকার। ডব্লিউটিটিসির গবেষণামতে, বিশ্বের ১৮৪টি পর্যটনসমৃদ্ধ দেশের মধ্যে র‌্যাংকিংয়ে বাংলাদেশের অবস্থান ছিল ৬০ নম্বরে। ১০ বছর পর বাংলাদেশ ১৮তম অবস্থানে চলে আসবে। ফলে জাতীয় আয়ে বড় অবদান রাখবে এ শিল্প। এজন্য দরকার পর্যটন শিল্পে দ্রুত বিনিয়োগ। দেশি-বিদেশি বিনিয়োগকারীদের সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা দিয়ে কাজ করতে হবে সবাইকে। অবকাঠামো, যোগাযোগ-ব্যবস্থা, ইকোসিস্টেম, আবাসস্থল, মানসম্মত খাদ্য, নিরাপত্তা ও ইমেজ বৃদ্ধি করা গেলে দেশে পর্যটক আগমনের সংখ্যা বৃদ্ধি পাবে এবং এ খাত থেকে অধিক রাজস্ব অর্জন সম্ভব হবে।

লেখক : চেয়ারম্যান ও অধ্যাপক, ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
ফুলবাড়ীতে ৪১ কেজি ভারতীয় গাঁজা উদ্ধার
ফুলবাড়ীতে ৪১ কেজি ভারতীয় গাঁজা উদ্ধার

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দীর্ঘদিন পর প্রকাশ্যে এলেন চেয়ারম্যান, পাশে থাকতে নারাজ ইউপি সদস্যরা
দীর্ঘদিন পর প্রকাশ্যে এলেন চেয়ারম্যান, পাশে থাকতে নারাজ ইউপি সদস্যরা

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দোকানের আয়ে চলতো সুভাষের সংসার, কয়েলের আগুনে পুড়ে ছাই
দোকানের আয়ে চলতো সুভাষের সংসার, কয়েলের আগুনে পুড়ে ছাই

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সামান্য জ্বর, সর্দি, কাশি, ভাইরাল ইনফেকশনে অ্যান্টিবায়োটিক নয়
সামান্য জ্বর, সর্দি, কাশি, ভাইরাল ইনফেকশনে অ্যান্টিবায়োটিক নয়

১৫ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা প্রচারণায় গফরগাঁওয়ে জনসমাবেশ
রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা প্রচারণায় গফরগাঁওয়ে জনসমাবেশ

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে যৌথ অভিযানে ৩ কোটি টাকার চায়না দুয়ারি জাল জব্দ
নারায়ণগঞ্জে যৌথ অভিযানে ৩ কোটি টাকার চায়না দুয়ারি জাল জব্দ

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘এই মুহূর্তে সবচেয়ে ঘৃণিত নাম শেখ হাসিনা’
‘এই মুহূর্তে সবচেয়ে ঘৃণিত নাম শেখ হাসিনা’

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে শিশু ধর্ষণচেষ্টা মামলার প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে শিশু ধর্ষণচেষ্টা মামলার প্রধান আসামি গ্রেপ্তার

৩১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নবান্নের শাড়ি কিনে না দেওয়ায় স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
নবান্নের শাড়ি কিনে না দেওয়ায় স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাগেরহাটে শিক্ষার্থীদের ফায়ার ফাইটিং প্রশিক্ষণ
বাগেরহাটে শিক্ষার্থীদের ফায়ার ফাইটিং প্রশিক্ষণ

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদা না পেয়ে ব্যবসায়ীকে গুলি করা সেই যুবক গ্রেপ্তার
চাঁদা না পেয়ে ব্যবসায়ীকে গুলি করা সেই যুবক গ্রেপ্তার

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুশফিকের শততম টেস্ট বিনা টিকিটে দেখতে পারবেন শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা
মুশফিকের শততম টেস্ট বিনা টিকিটে দেখতে পারবেন শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মোদির প্রশংসা করে বিপাকে শশী থারুর
মোদির প্রশংসা করে বিপাকে শশী থারুর

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোটালীপাড়া উপজেলা পরিষদ ও থানায় ককটেল হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ
কোটালীপাড়া উপজেলা পরিষদ ও থানায় ককটেল হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবারও ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে গাছ ফেললো দুর্বৃত্তরা
আবারও ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে গাছ ফেললো দুর্বৃত্তরা

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে কোটি টাকার ভারতীয় জিরা জব্দ
হবিগঞ্জে কোটি টাকার ভারতীয় জিরা জব্দ

৫৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় দেশবাসীকে স্বস্তি দিয়েছে : আমানউল্লাহ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় দেশবাসীকে স্বস্তি দিয়েছে : আমানউল্লাহ

৫৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

আখাউড়ায় ‘অপারেশন ডেভিল হান্টে’ আটক ২
আখাউড়ায় ‘অপারেশন ডেভিল হান্টে’ আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আলিয়ার বিরুদ্ধে গল্প চুরির অভিযোগ, যা বললেন কাকা মুকেশ ভাট
আলিয়ার বিরুদ্ধে গল্প চুরির অভিযোগ, যা বললেন কাকা মুকেশ ভাট

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু
কারাবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শীতে সুন্দরবনে এক জেলের মৃত্যু
শীতে সুন্দরবনে এক জেলের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘হাসিনার রায়ের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হয়েছে’
‘হাসিনার রায়ের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হয়েছে’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

৭ কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠার নীতিগত সিদ্ধান্ত
৭ কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠার নীতিগত সিদ্ধান্ত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড আইনের শাসনের উদাহরণ: দুলু
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড আইনের শাসনের উদাহরণ: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেকৃবিতে পুনর্জন্ম কৃষি নিয়ে গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত
শেকৃবিতে পুনর্জন্ম কৃষি নিয়ে গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজারে বড় উত্থান
শেয়ারবাজারে বড় উত্থান

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তিতাস নদী থেকে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
তিতাস নদী থেকে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে