শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

স্বপ্নবান মানুষ কোথায়?

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
স্বপ্নবান মানুষ কোথায়?

পৃথিবীর সবচেয়ে স্বপ্নবান মানুষটির নাম এলন মাস্ক। তিনি ২০৫০ সালের মধ্যে মঙ্গলগ্রহে একটি নগরী বানিয়ে ফেলতে চাইছেন, যে নগরীতে বাস করবে ১০ লাখ মানুষ। চার বছর পর মঙ্গলগ্রহে প্রথম দুটো নভোচারীচালিত মহাকাশযানে ১০০ জন মানুষ পাঠাবেন। আর দুটো মহাকাশযানকে ব্যবহার করবেন কার্গো হিসেবে। ওসবে বাড়িঘর, গ্রিনহাউজ, মহাকাশযান বন্দর ইত্যাদি নির্মাণের জন্য মালপত্র পাঠাবেন। এরপর থেকে দুটো গ্রহ- পৃথিবী আর মঙ্গল- যার যার অক্ষে ঘুরতে ঘুরতে যখন ২৬ মাসে একে অপরের সবচেয়ে কাছে চলে আসবে, তখনই আমাদের মহাকাশযান পৌঁছবে মঙ্গলে। ৫ মাস লাগবে পৌঁছতে। মঙ্গল গ্রহে যে নগরীটি বানাবেন এলন মাস্ক, সেটির একটি নকশাও এঁকে ফেলেছেন।

মঙ্গল যাত্রীদের মাথাপিছু যাওয়া আসার টিকিট খরচ ৫ লাখ ডলার। কিন্তু এলন বলছেন, সব টাকা দেওয়ার দরকার নেই, যাদের টাকা নেই তারা ধার নিক টাকা, তারপর মঙ্গলে চাকরি করে টাকা শোধ করে দেবে। নগরী গড়ে উঠবে, চাকরির অভাব হবে না। ১০০ বিলিয়ন থেকে ১০ ট্রিলিয়ন ডলার খরচ হবে নগরীটি নির্মাণ করতে। এলন মাস্কের স্বপ্নের কথা শুনে বেশ উত্তেজিত হই বটে, কিন্তু আমার মনে হয় না আর তিরিশ বছরের মধ্যে মঙ্গল গ্রহের নগরীতে ১০ লাখ মানুষের বসবাস শুরু করা সম্ভব। যদিও যুক্তি বুদ্ধি বিজ্ঞান খাটিয়ে নানা পরীক্ষা করে তিনি দেখিয়ে দিয়েছেন, সম্ভব। কিন্তু তারপরও মনে হয় সবই বোধহয় কল্পবিজ্ঞান। কোনও কোনও বিজ্ঞানী বলছেন, মঙ্গল গ্রহে মহাজাগতিক রশ্মির কারণে মানুষ বাস করতে পারবে না। যদি বাস করতেই হয়, মাটির তলায় বাস করতে হবে। মঙ্গলের চেয়ে বাসযোগ্য টাইটান, শনি গ্রহের উপগ্রহ। ওতে মহাজাগতিক বা কসমিক রশ্মির উপদ্রব নেই। জল নেই, অক্সিজেন নেই, কিন্তু যথেষ্ট এইচ টু-ও আছে, যেগুলো থেকে অক্সিজেন বানানো যাবে।

মানুষ প্রজাতিকে টিকিয়ে রাখতে হলে আজ না হোক কাল আমাদের পাড়ি দিতে হবে অন্য গ্রহে। এ ছাড়া উপায় নেই। সবচেয়ে ভালো হতো আমরা যদি এই সৌরজগতের বাইরে অন্য সৌরজগতে বসবাসের যোগ্য কোনও গ্রহ পেতাম। অতদূর পাড়ি দেওয়ার ক্ষমতা আমাদের আপাতত নেই। আপাতত এই পৃথিবী ত্যাগ করে কাছাকাছি কোনও গ্রহে আশ্রয় নেওয়ার চিন্তাভাবনা আমাদের করতে হবে। আমাদের মস্তিষ্কে যতটুকু কুলোয় তার বেশি তো আর আমরা যেতে পারব না। মানুষের মস্তিষ্ক কয়েকশ’ বা কয়েক হাজার বছর পর বিবর্তনের ফলে যদি আরও উন্নত হতে পারে, তাহলে আমরা যা পারিনি, হয়তো তারা পারবে। ৭.৫ বিলিয়ন বছর পর এই সৌরগতের সূর্য মরে যাবে, শুষে নেবে পৃথিবীসহ সৌরজগতের অন্যান্য গ্রহকে। সে না হয় অতি দূর ভবিষ্যতের কথা। তার আগেই তো নানা রকম দুর্যোগ এসে পৃথিবী ধংস করে দিতে পারে। পৃথিবীময় পারমাণবিক বিস্ফোরণ যদি ঘটে, জীবননাশকারী অপ্রতিরোধ্য জীবাণু যদি সর্বত্র ছড়িয়ে পড়ে, আগ্নেয়গিরির লাভায় যদি পৃথিবী ঢেকে যায়, যদি কোনও উল্কাপতনের পর সূর্যের আলো ঢেকে যায়, যদি মরে যায় সব উদ্ভিদ, যদি শুকিয়ে যায় জল... তা ছাড়াও কোনও এক সময় আমাদের নানা কাজে সুবিধের জন্য আমাদেরই তৈরি করা অতি বুদ্ধিমান রোবট যদি মানুষকে নিশ্চিহ্ন করে পৃথিবী দখল করে নেয়! কোনও আশংকাই উড়িয়ে দেওয়ার মতো নয়।

অনেকে এলন মাস্ককে নিয়ে হাসাহাসি করে। বলে, এলন উদ্ভট এবং অসম্ভব সব চিন্তার লোক। নাসা কিন্তু তাঁকে হেলা করছে না, বরং তাঁর এক্সপেরিমেন্টগুলোয় সাহায্য করছে। একসময় রেডিও, টেলিভিশন, রেফ্রিজারেটর, মোটরগাড়ি, উড়োজাহাজ, মহাকাশযান বা ঘরে ঘরে কম্পিউটার, হাতে হাতে ফোন- নিতান্তই কল্পবিজ্ঞান ছিল, আজ এগুলো বাস্তবতা। যদি মানুষের পক্ষে সম্ভব হয় এই সৌরজগতে বা অন্য সৌরজগতের কোনও বাসযোগ্য গ্রহে পাড়ি দেওয়া, সেটি তো অবশ্যই চমৎকার। কিন্তু ততদিন পর্যন্ত আমাদের এই পৃথিবীকে কি বাসযোগ্য করা উচিত নয় আমাদের? আর অপ্রিয় সত্যিটা হলো, যদি বাসযোগ্য গ্রহের সন্ধান মেলে, তাহলে শুধু ধনীরাই নতুন গ্রহে বাস করতে যাবে, গরিব এই পৃথিবীতেই পড়ে থাকবে।

আমরা ইতিমধ্যেই জানি, মানুষ খুব শান্তিপ্রিয় প্রাণী নয়, এবং মানুষ সবাই একই মানসিকতার নয়। কেউ উদার, কেউ নিষ্ঠুর। কেউ সৎ, কেউ অসৎ। কেউ বোকা, কেউ চতুর। বৃহত্তর স্বার্থে এদের এক করা যায়, কিন্তু বৃহত্তম স্বার্থে এদের এক করা কঠিন। সে কারণেই হয়তো সমাজতন্ত্র দেশে দেশে অসফল।

কিন্তু তারপরও যতদিন এই পৃথিবীতে আছি, ততদিন এই পৃথিবীকেই না হয় বাসযোগ্য করি। মঙ্গল গ্রহকে বাসযোগ্য করার জন্য এলন মাস্ক আছেন। এই পৃথিবীকে বাসযোগ্য করার জন্য প্রচুর স্বপ্নবান এলন মাস্কের প্রয়োজন। এখানে যেন মানুষ আর অনাহারে অপুষ্টিতে না ভোগে। মানুষ যেন বৈষম্যের শিকার না হয়। মেয়েরা যেন মানুষের সম্মান নিয়ে বেঁচে থাকতে পারে। তাদের যেন কেবলই যৌনবস্তু হিসেবে দেখা না হয়। তাদের যেন মেয়ে হওয়ার কারণে নির্যাতিত না হতে হয়। পৃথিবী থেকে যেন ধর্ম, বর্ণ, জাত এবং জাতীয়তাভিত্তিক বৈষম্য চিরকালের জন্য বিলুপ্ত হয়। মানুষ যেন খেয়ে পরে আনন্দ উল্লাসে সুখে স্বস্তিতে নিশ্চিন্তে নিরাপত্তায় বেঁচে থাকতে পারে। মানুষ যদি এটুকুই না পারে, তাহলে এই প্রজাতিকে দূরের গ্রহে নিয়ে গিয়ে বাঁচিয়ে রাখার কী দরকার। মঙ্গল গ্রহে গিয়েও কি পুরুষেরা যৌন নির্যাতন করবে মেয়েদের, ওখানেও কি মেয়েদের পুরুষের চেয়ে কম বুদ্ধিমান, কম দক্ষ, কিছুটা কম-মানুষ হিসেবে বিচার করা হবে? ওখানেও কি শিশুদের ধর্ষণ করা হবে? ওখানেও কি গরিব আর ধনী থাকবে, শ্রেণি বৈষম্য থাকবে? ওখানেও কি গরিবকে শোষণ করবে ধনীরা? সমাজকে যদি বৈষম্যহীন করে গড়ে তুলতে না পারি, তাহলে কী দরকার গ্রহান্তর! হয়তো এই প্রজাতি বেঁচে থাকলে আরও বেশি ধংসাত্মক কাজে লিপ্ত হবে। অন্য গ্রহে গিয়েও একের বিরুদ্ধে আরেক হিংসেহিংসির যুদ্ধ বাধাবে, পারমাণবিক বোমা তৈরি করবে। হয়তো ওই গ্রহকেও বাসের অযোগ্য বানাবে, কত আর নতুন গ্রহ খুঁজতে হবে এই দুর্ভাগা মানুষ প্রজাতিটির জন্য!

কেউ কেউ বলতে পারে মানুষের রক্তে সুখে শান্তিতে সবাইকে নিয়ে বসবাস নেই। তাহলে কি তাদের বেঁচে থাকার অধিকার নেই? নিশ্চয়ই আছে। বুদ্ধি খাটিয়ে গ্রহ আবিষ্কার করছে, বংশপরম্পরায় বেঁচে থাকবে! বৈষম্যবিহীন সমাজ কেন তাদের গড়তেই হবে? প্রতিযোগিতায় যে এগিয়ে যেতে পারবে, সে বেশি পাবে, যে পারবে না, সে কম পাবে। এরকমই নিয়ম হওয়া উচিত। এই নিয়ম চলতে থাকলে মানুষের বিলুপ্ত হয়ে যাওয়াই ভালো- এমন মন্তব্য নিতান্তই অসহিষ্ণু মন্তব্য। হয়তো ধীরে ধীরে কোনও একদিন বৈষম্য ঘুচবে, হয়তো ঘুচবে না। কিছু প্রাণীর মধ্যে বৈষম্য আছে, কিছু প্রাণীর মধ্যে নেই। যার যার বৈশিষ্ট্য নিয়ে সে সে বেঁচে থাকে। মানুষ বুদ্ধিমান প্রাণী, মানুষ স্বভাব চরিত্রকে বদলাতে পারে বলেই হয়তো মানুষের কাছে দাবি আমাদের বেশি। সিংহকে যদি বলি হারেম বন্ধ করো, একগামী সম্পর্ক রাখো। সিংহ শুনবে না। কিন্তু মানুষ শুনেছে, মানুষ বদলেছে স্বভাব চরিত্র। যদি একবার বদলাতে পারে, তাহলে বারবার পারবে বদলাতে। সে কারণে মানুষ নিয়ে অনেকের, এমন কী আমারও, আবেগ উচ্ছ্বাসটা বেশি। স্বপ্নটা বেশি।

মানুষের মধ্যে প্রচলিত কুসংস্কার আর প্রচলিত বৈষম্য মানার সংখ্যা প্রচুর, কিন্তু স্বপ্ন দেখার মানুষের অভাব প্রচন্ড। শুধু নিজের আরাম আয়েশের কথা ভাবা, শুধু ৫০ বা ১০০ বছর পর্যন্ত ভাবার লোক পাওয়া যায়, কিন্তু অন্যের কথা, সমষ্টির কথা, প্রজাতির কথা ভাবা, ১০০০ বছর বা ১০,০০০ বছর বা ১ লাখ বছর পর্যন্ত ভাবার লোক পাওয়া যায় না। পাওয়া যায় না বলে আমরা মেয়েদের নির্যাতন করি, আমরা দরিদ্র তৈরি করি, আমরা আবহাওয়া নষ্ট করি।

                লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৩৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু
ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ
গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর
মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর
ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি
অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ
গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন
নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর
তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুন্সীগঞ্জে অটিজম শিশুদের জন্য সুবর্ণ স্কুল
মুন্সীগঞ্জে অটিজম শিশুদের জন্য সুবর্ণ স্কুল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ৪
রূপগঞ্জে ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ৪

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১০ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন