শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

স্বপ্নবান মানুষ কোথায়?

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
স্বপ্নবান মানুষ কোথায়?

পৃথিবীর সবচেয়ে স্বপ্নবান মানুষটির নাম এলন মাস্ক। তিনি ২০৫০ সালের মধ্যে মঙ্গলগ্রহে একটি নগরী বানিয়ে ফেলতে চাইছেন, যে নগরীতে বাস করবে ১০ লাখ মানুষ। চার বছর পর মঙ্গলগ্রহে প্রথম দুটো নভোচারীচালিত মহাকাশযানে ১০০ জন মানুষ পাঠাবেন। আর দুটো মহাকাশযানকে ব্যবহার করবেন কার্গো হিসেবে। ওসবে বাড়িঘর, গ্রিনহাউজ, মহাকাশযান বন্দর ইত্যাদি নির্মাণের জন্য মালপত্র পাঠাবেন। এরপর থেকে দুটো গ্রহ- পৃথিবী আর মঙ্গল- যার যার অক্ষে ঘুরতে ঘুরতে যখন ২৬ মাসে একে অপরের সবচেয়ে কাছে চলে আসবে, তখনই আমাদের মহাকাশযান পৌঁছবে মঙ্গলে। ৫ মাস লাগবে পৌঁছতে। মঙ্গল গ্রহে যে নগরীটি বানাবেন এলন মাস্ক, সেটির একটি নকশাও এঁকে ফেলেছেন।

মঙ্গল যাত্রীদের মাথাপিছু যাওয়া আসার টিকিট খরচ ৫ লাখ ডলার। কিন্তু এলন বলছেন, সব টাকা দেওয়ার দরকার নেই, যাদের টাকা নেই তারা ধার নিক টাকা, তারপর মঙ্গলে চাকরি করে টাকা শোধ করে দেবে। নগরী গড়ে উঠবে, চাকরির অভাব হবে না। ১০০ বিলিয়ন থেকে ১০ ট্রিলিয়ন ডলার খরচ হবে নগরীটি নির্মাণ করতে। এলন মাস্কের স্বপ্নের কথা শুনে বেশ উত্তেজিত হই বটে, কিন্তু আমার মনে হয় না আর তিরিশ বছরের মধ্যে মঙ্গল গ্রহের নগরীতে ১০ লাখ মানুষের বসবাস শুরু করা সম্ভব। যদিও যুক্তি বুদ্ধি বিজ্ঞান খাটিয়ে নানা পরীক্ষা করে তিনি দেখিয়ে দিয়েছেন, সম্ভব। কিন্তু তারপরও মনে হয় সবই বোধহয় কল্পবিজ্ঞান। কোনও কোনও বিজ্ঞানী বলছেন, মঙ্গল গ্রহে মহাজাগতিক রশ্মির কারণে মানুষ বাস করতে পারবে না। যদি বাস করতেই হয়, মাটির তলায় বাস করতে হবে। মঙ্গলের চেয়ে বাসযোগ্য টাইটান, শনি গ্রহের উপগ্রহ। ওতে মহাজাগতিক বা কসমিক রশ্মির উপদ্রব নেই। জল নেই, অক্সিজেন নেই, কিন্তু যথেষ্ট এইচ টু-ও আছে, যেগুলো থেকে অক্সিজেন বানানো যাবে।

মানুষ প্রজাতিকে টিকিয়ে রাখতে হলে আজ না হোক কাল আমাদের পাড়ি দিতে হবে অন্য গ্রহে। এ ছাড়া উপায় নেই। সবচেয়ে ভালো হতো আমরা যদি এই সৌরজগতের বাইরে অন্য সৌরজগতে বসবাসের যোগ্য কোনও গ্রহ পেতাম। অতদূর পাড়ি দেওয়ার ক্ষমতা আমাদের আপাতত নেই। আপাতত এই পৃথিবী ত্যাগ করে কাছাকাছি কোনও গ্রহে আশ্রয় নেওয়ার চিন্তাভাবনা আমাদের করতে হবে। আমাদের মস্তিষ্কে যতটুকু কুলোয় তার বেশি তো আর আমরা যেতে পারব না। মানুষের মস্তিষ্ক কয়েকশ’ বা কয়েক হাজার বছর পর বিবর্তনের ফলে যদি আরও উন্নত হতে পারে, তাহলে আমরা যা পারিনি, হয়তো তারা পারবে। ৭.৫ বিলিয়ন বছর পর এই সৌরগতের সূর্য মরে যাবে, শুষে নেবে পৃথিবীসহ সৌরজগতের অন্যান্য গ্রহকে। সে না হয় অতি দূর ভবিষ্যতের কথা। তার আগেই তো নানা রকম দুর্যোগ এসে পৃথিবী ধংস করে দিতে পারে। পৃথিবীময় পারমাণবিক বিস্ফোরণ যদি ঘটে, জীবননাশকারী অপ্রতিরোধ্য জীবাণু যদি সর্বত্র ছড়িয়ে পড়ে, আগ্নেয়গিরির লাভায় যদি পৃথিবী ঢেকে যায়, যদি কোনও উল্কাপতনের পর সূর্যের আলো ঢেকে যায়, যদি মরে যায় সব উদ্ভিদ, যদি শুকিয়ে যায় জল... তা ছাড়াও কোনও এক সময় আমাদের নানা কাজে সুবিধের জন্য আমাদেরই তৈরি করা অতি বুদ্ধিমান রোবট যদি মানুষকে নিশ্চিহ্ন করে পৃথিবী দখল করে নেয়! কোনও আশংকাই উড়িয়ে দেওয়ার মতো নয়।

অনেকে এলন মাস্ককে নিয়ে হাসাহাসি করে। বলে, এলন উদ্ভট এবং অসম্ভব সব চিন্তার লোক। নাসা কিন্তু তাঁকে হেলা করছে না, বরং তাঁর এক্সপেরিমেন্টগুলোয় সাহায্য করছে। একসময় রেডিও, টেলিভিশন, রেফ্রিজারেটর, মোটরগাড়ি, উড়োজাহাজ, মহাকাশযান বা ঘরে ঘরে কম্পিউটার, হাতে হাতে ফোন- নিতান্তই কল্পবিজ্ঞান ছিল, আজ এগুলো বাস্তবতা। যদি মানুষের পক্ষে সম্ভব হয় এই সৌরজগতে বা অন্য সৌরজগতের কোনও বাসযোগ্য গ্রহে পাড়ি দেওয়া, সেটি তো অবশ্যই চমৎকার। কিন্তু ততদিন পর্যন্ত আমাদের এই পৃথিবীকে কি বাসযোগ্য করা উচিত নয় আমাদের? আর অপ্রিয় সত্যিটা হলো, যদি বাসযোগ্য গ্রহের সন্ধান মেলে, তাহলে শুধু ধনীরাই নতুন গ্রহে বাস করতে যাবে, গরিব এই পৃথিবীতেই পড়ে থাকবে।

আমরা ইতিমধ্যেই জানি, মানুষ খুব শান্তিপ্রিয় প্রাণী নয়, এবং মানুষ সবাই একই মানসিকতার নয়। কেউ উদার, কেউ নিষ্ঠুর। কেউ সৎ, কেউ অসৎ। কেউ বোকা, কেউ চতুর। বৃহত্তর স্বার্থে এদের এক করা যায়, কিন্তু বৃহত্তম স্বার্থে এদের এক করা কঠিন। সে কারণেই হয়তো সমাজতন্ত্র দেশে দেশে অসফল।

কিন্তু তারপরও যতদিন এই পৃথিবীতে আছি, ততদিন এই পৃথিবীকেই না হয় বাসযোগ্য করি। মঙ্গল গ্রহকে বাসযোগ্য করার জন্য এলন মাস্ক আছেন। এই পৃথিবীকে বাসযোগ্য করার জন্য প্রচুর স্বপ্নবান এলন মাস্কের প্রয়োজন। এখানে যেন মানুষ আর অনাহারে অপুষ্টিতে না ভোগে। মানুষ যেন বৈষম্যের শিকার না হয়। মেয়েরা যেন মানুষের সম্মান নিয়ে বেঁচে থাকতে পারে। তাদের যেন কেবলই যৌনবস্তু হিসেবে দেখা না হয়। তাদের যেন মেয়ে হওয়ার কারণে নির্যাতিত না হতে হয়। পৃথিবী থেকে যেন ধর্ম, বর্ণ, জাত এবং জাতীয়তাভিত্তিক বৈষম্য চিরকালের জন্য বিলুপ্ত হয়। মানুষ যেন খেয়ে পরে আনন্দ উল্লাসে সুখে স্বস্তিতে নিশ্চিন্তে নিরাপত্তায় বেঁচে থাকতে পারে। মানুষ যদি এটুকুই না পারে, তাহলে এই প্রজাতিকে দূরের গ্রহে নিয়ে গিয়ে বাঁচিয়ে রাখার কী দরকার। মঙ্গল গ্রহে গিয়েও কি পুরুষেরা যৌন নির্যাতন করবে মেয়েদের, ওখানেও কি মেয়েদের পুরুষের চেয়ে কম বুদ্ধিমান, কম দক্ষ, কিছুটা কম-মানুষ হিসেবে বিচার করা হবে? ওখানেও কি শিশুদের ধর্ষণ করা হবে? ওখানেও কি গরিব আর ধনী থাকবে, শ্রেণি বৈষম্য থাকবে? ওখানেও কি গরিবকে শোষণ করবে ধনীরা? সমাজকে যদি বৈষম্যহীন করে গড়ে তুলতে না পারি, তাহলে কী দরকার গ্রহান্তর! হয়তো এই প্রজাতি বেঁচে থাকলে আরও বেশি ধংসাত্মক কাজে লিপ্ত হবে। অন্য গ্রহে গিয়েও একের বিরুদ্ধে আরেক হিংসেহিংসির যুদ্ধ বাধাবে, পারমাণবিক বোমা তৈরি করবে। হয়তো ওই গ্রহকেও বাসের অযোগ্য বানাবে, কত আর নতুন গ্রহ খুঁজতে হবে এই দুর্ভাগা মানুষ প্রজাতিটির জন্য!

কেউ কেউ বলতে পারে মানুষের রক্তে সুখে শান্তিতে সবাইকে নিয়ে বসবাস নেই। তাহলে কি তাদের বেঁচে থাকার অধিকার নেই? নিশ্চয়ই আছে। বুদ্ধি খাটিয়ে গ্রহ আবিষ্কার করছে, বংশপরম্পরায় বেঁচে থাকবে! বৈষম্যবিহীন সমাজ কেন তাদের গড়তেই হবে? প্রতিযোগিতায় যে এগিয়ে যেতে পারবে, সে বেশি পাবে, যে পারবে না, সে কম পাবে। এরকমই নিয়ম হওয়া উচিত। এই নিয়ম চলতে থাকলে মানুষের বিলুপ্ত হয়ে যাওয়াই ভালো- এমন মন্তব্য নিতান্তই অসহিষ্ণু মন্তব্য। হয়তো ধীরে ধীরে কোনও একদিন বৈষম্য ঘুচবে, হয়তো ঘুচবে না। কিছু প্রাণীর মধ্যে বৈষম্য আছে, কিছু প্রাণীর মধ্যে নেই। যার যার বৈশিষ্ট্য নিয়ে সে সে বেঁচে থাকে। মানুষ বুদ্ধিমান প্রাণী, মানুষ স্বভাব চরিত্রকে বদলাতে পারে বলেই হয়তো মানুষের কাছে দাবি আমাদের বেশি। সিংহকে যদি বলি হারেম বন্ধ করো, একগামী সম্পর্ক রাখো। সিংহ শুনবে না। কিন্তু মানুষ শুনেছে, মানুষ বদলেছে স্বভাব চরিত্র। যদি একবার বদলাতে পারে, তাহলে বারবার পারবে বদলাতে। সে কারণে মানুষ নিয়ে অনেকের, এমন কী আমারও, আবেগ উচ্ছ্বাসটা বেশি। স্বপ্নটা বেশি।

মানুষের মধ্যে প্রচলিত কুসংস্কার আর প্রচলিত বৈষম্য মানার সংখ্যা প্রচুর, কিন্তু স্বপ্ন দেখার মানুষের অভাব প্রচন্ড। শুধু নিজের আরাম আয়েশের কথা ভাবা, শুধু ৫০ বা ১০০ বছর পর্যন্ত ভাবার লোক পাওয়া যায়, কিন্তু অন্যের কথা, সমষ্টির কথা, প্রজাতির কথা ভাবা, ১০০০ বছর বা ১০,০০০ বছর বা ১ লাখ বছর পর্যন্ত ভাবার লোক পাওয়া যায় না। পাওয়া যায় না বলে আমরা মেয়েদের নির্যাতন করি, আমরা দরিদ্র তৈরি করি, আমরা আবহাওয়া নষ্ট করি।

                লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
সর্বশেষ খবর
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’
‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া
যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে
সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা
বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী পিচ্চি আকাশ সহযোগীসহ গ্রেফতার
তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী পিচ্চি আকাশ সহযোগীসহ গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুর-আদাবরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২৭
মোহাম্মদপুর-আদাবরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২৭

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতিসংঘের ৮০তম সভায় যোগ দিতে ২২ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রে যাবেন প্রধান উপদেষ্টা
জাতিসংঘের ৮০তম সভায় যোগ দিতে ২২ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রে যাবেন প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিরাজগঞ্জে বাড়ছে যমুনার পানি
সিরাজগঞ্জে বাড়ছে যমুনার পানি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে শিশুকে হত্যার অভিযোগ
চট্টগ্রামে শিশুকে হত্যার অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক