শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

স্বপ্নবান মানুষ কোথায়?

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
স্বপ্নবান মানুষ কোথায়?

পৃথিবীর সবচেয়ে স্বপ্নবান মানুষটির নাম এলন মাস্ক। তিনি ২০৫০ সালের মধ্যে মঙ্গলগ্রহে একটি নগরী বানিয়ে ফেলতে চাইছেন, যে নগরীতে বাস করবে ১০ লাখ মানুষ। চার বছর পর মঙ্গলগ্রহে প্রথম দুটো নভোচারীচালিত মহাকাশযানে ১০০ জন মানুষ পাঠাবেন। আর দুটো মহাকাশযানকে ব্যবহার করবেন কার্গো হিসেবে। ওসবে বাড়িঘর, গ্রিনহাউজ, মহাকাশযান বন্দর ইত্যাদি নির্মাণের জন্য মালপত্র পাঠাবেন। এরপর থেকে দুটো গ্রহ- পৃথিবী আর মঙ্গল- যার যার অক্ষে ঘুরতে ঘুরতে যখন ২৬ মাসে একে অপরের সবচেয়ে কাছে চলে আসবে, তখনই আমাদের মহাকাশযান পৌঁছবে মঙ্গলে। ৫ মাস লাগবে পৌঁছতে। মঙ্গল গ্রহে যে নগরীটি বানাবেন এলন মাস্ক, সেটির একটি নকশাও এঁকে ফেলেছেন।

মঙ্গল যাত্রীদের মাথাপিছু যাওয়া আসার টিকিট খরচ ৫ লাখ ডলার। কিন্তু এলন বলছেন, সব টাকা দেওয়ার দরকার নেই, যাদের টাকা নেই তারা ধার নিক টাকা, তারপর মঙ্গলে চাকরি করে টাকা শোধ করে দেবে। নগরী গড়ে উঠবে, চাকরির অভাব হবে না। ১০০ বিলিয়ন থেকে ১০ ট্রিলিয়ন ডলার খরচ হবে নগরীটি নির্মাণ করতে। এলন মাস্কের স্বপ্নের কথা শুনে বেশ উত্তেজিত হই বটে, কিন্তু আমার মনে হয় না আর তিরিশ বছরের মধ্যে মঙ্গল গ্রহের নগরীতে ১০ লাখ মানুষের বসবাস শুরু করা সম্ভব। যদিও যুক্তি বুদ্ধি বিজ্ঞান খাটিয়ে নানা পরীক্ষা করে তিনি দেখিয়ে দিয়েছেন, সম্ভব। কিন্তু তারপরও মনে হয় সবই বোধহয় কল্পবিজ্ঞান। কোনও কোনও বিজ্ঞানী বলছেন, মঙ্গল গ্রহে মহাজাগতিক রশ্মির কারণে মানুষ বাস করতে পারবে না। যদি বাস করতেই হয়, মাটির তলায় বাস করতে হবে। মঙ্গলের চেয়ে বাসযোগ্য টাইটান, শনি গ্রহের উপগ্রহ। ওতে মহাজাগতিক বা কসমিক রশ্মির উপদ্রব নেই। জল নেই, অক্সিজেন নেই, কিন্তু যথেষ্ট এইচ টু-ও আছে, যেগুলো থেকে অক্সিজেন বানানো যাবে।

মানুষ প্রজাতিকে টিকিয়ে রাখতে হলে আজ না হোক কাল আমাদের পাড়ি দিতে হবে অন্য গ্রহে। এ ছাড়া উপায় নেই। সবচেয়ে ভালো হতো আমরা যদি এই সৌরজগতের বাইরে অন্য সৌরজগতে বসবাসের যোগ্য কোনও গ্রহ পেতাম। অতদূর পাড়ি দেওয়ার ক্ষমতা আমাদের আপাতত নেই। আপাতত এই পৃথিবী ত্যাগ করে কাছাকাছি কোনও গ্রহে আশ্রয় নেওয়ার চিন্তাভাবনা আমাদের করতে হবে। আমাদের মস্তিষ্কে যতটুকু কুলোয় তার বেশি তো আর আমরা যেতে পারব না। মানুষের মস্তিষ্ক কয়েকশ’ বা কয়েক হাজার বছর পর বিবর্তনের ফলে যদি আরও উন্নত হতে পারে, তাহলে আমরা যা পারিনি, হয়তো তারা পারবে। ৭.৫ বিলিয়ন বছর পর এই সৌরগতের সূর্য মরে যাবে, শুষে নেবে পৃথিবীসহ সৌরজগতের অন্যান্য গ্রহকে। সে না হয় অতি দূর ভবিষ্যতের কথা। তার আগেই তো নানা রকম দুর্যোগ এসে পৃথিবী ধংস করে দিতে পারে। পৃথিবীময় পারমাণবিক বিস্ফোরণ যদি ঘটে, জীবননাশকারী অপ্রতিরোধ্য জীবাণু যদি সর্বত্র ছড়িয়ে পড়ে, আগ্নেয়গিরির লাভায় যদি পৃথিবী ঢেকে যায়, যদি কোনও উল্কাপতনের পর সূর্যের আলো ঢেকে যায়, যদি মরে যায় সব উদ্ভিদ, যদি শুকিয়ে যায় জল... তা ছাড়াও কোনও এক সময় আমাদের নানা কাজে সুবিধের জন্য আমাদেরই তৈরি করা অতি বুদ্ধিমান রোবট যদি মানুষকে নিশ্চিহ্ন করে পৃথিবী দখল করে নেয়! কোনও আশংকাই উড়িয়ে দেওয়ার মতো নয়।

অনেকে এলন মাস্ককে নিয়ে হাসাহাসি করে। বলে, এলন উদ্ভট এবং অসম্ভব সব চিন্তার লোক। নাসা কিন্তু তাঁকে হেলা করছে না, বরং তাঁর এক্সপেরিমেন্টগুলোয় সাহায্য করছে। একসময় রেডিও, টেলিভিশন, রেফ্রিজারেটর, মোটরগাড়ি, উড়োজাহাজ, মহাকাশযান বা ঘরে ঘরে কম্পিউটার, হাতে হাতে ফোন- নিতান্তই কল্পবিজ্ঞান ছিল, আজ এগুলো বাস্তবতা। যদি মানুষের পক্ষে সম্ভব হয় এই সৌরজগতে বা অন্য সৌরজগতের কোনও বাসযোগ্য গ্রহে পাড়ি দেওয়া, সেটি তো অবশ্যই চমৎকার। কিন্তু ততদিন পর্যন্ত আমাদের এই পৃথিবীকে কি বাসযোগ্য করা উচিত নয় আমাদের? আর অপ্রিয় সত্যিটা হলো, যদি বাসযোগ্য গ্রহের সন্ধান মেলে, তাহলে শুধু ধনীরাই নতুন গ্রহে বাস করতে যাবে, গরিব এই পৃথিবীতেই পড়ে থাকবে।

আমরা ইতিমধ্যেই জানি, মানুষ খুব শান্তিপ্রিয় প্রাণী নয়, এবং মানুষ সবাই একই মানসিকতার নয়। কেউ উদার, কেউ নিষ্ঠুর। কেউ সৎ, কেউ অসৎ। কেউ বোকা, কেউ চতুর। বৃহত্তর স্বার্থে এদের এক করা যায়, কিন্তু বৃহত্তম স্বার্থে এদের এক করা কঠিন। সে কারণেই হয়তো সমাজতন্ত্র দেশে দেশে অসফল।

কিন্তু তারপরও যতদিন এই পৃথিবীতে আছি, ততদিন এই পৃথিবীকেই না হয় বাসযোগ্য করি। মঙ্গল গ্রহকে বাসযোগ্য করার জন্য এলন মাস্ক আছেন। এই পৃথিবীকে বাসযোগ্য করার জন্য প্রচুর স্বপ্নবান এলন মাস্কের প্রয়োজন। এখানে যেন মানুষ আর অনাহারে অপুষ্টিতে না ভোগে। মানুষ যেন বৈষম্যের শিকার না হয়। মেয়েরা যেন মানুষের সম্মান নিয়ে বেঁচে থাকতে পারে। তাদের যেন কেবলই যৌনবস্তু হিসেবে দেখা না হয়। তাদের যেন মেয়ে হওয়ার কারণে নির্যাতিত না হতে হয়। পৃথিবী থেকে যেন ধর্ম, বর্ণ, জাত এবং জাতীয়তাভিত্তিক বৈষম্য চিরকালের জন্য বিলুপ্ত হয়। মানুষ যেন খেয়ে পরে আনন্দ উল্লাসে সুখে স্বস্তিতে নিশ্চিন্তে নিরাপত্তায় বেঁচে থাকতে পারে। মানুষ যদি এটুকুই না পারে, তাহলে এই প্রজাতিকে দূরের গ্রহে নিয়ে গিয়ে বাঁচিয়ে রাখার কী দরকার। মঙ্গল গ্রহে গিয়েও কি পুরুষেরা যৌন নির্যাতন করবে মেয়েদের, ওখানেও কি মেয়েদের পুরুষের চেয়ে কম বুদ্ধিমান, কম দক্ষ, কিছুটা কম-মানুষ হিসেবে বিচার করা হবে? ওখানেও কি শিশুদের ধর্ষণ করা হবে? ওখানেও কি গরিব আর ধনী থাকবে, শ্রেণি বৈষম্য থাকবে? ওখানেও কি গরিবকে শোষণ করবে ধনীরা? সমাজকে যদি বৈষম্যহীন করে গড়ে তুলতে না পারি, তাহলে কী দরকার গ্রহান্তর! হয়তো এই প্রজাতি বেঁচে থাকলে আরও বেশি ধংসাত্মক কাজে লিপ্ত হবে। অন্য গ্রহে গিয়েও একের বিরুদ্ধে আরেক হিংসেহিংসির যুদ্ধ বাধাবে, পারমাণবিক বোমা তৈরি করবে। হয়তো ওই গ্রহকেও বাসের অযোগ্য বানাবে, কত আর নতুন গ্রহ খুঁজতে হবে এই দুর্ভাগা মানুষ প্রজাতিটির জন্য!

কেউ কেউ বলতে পারে মানুষের রক্তে সুখে শান্তিতে সবাইকে নিয়ে বসবাস নেই। তাহলে কি তাদের বেঁচে থাকার অধিকার নেই? নিশ্চয়ই আছে। বুদ্ধি খাটিয়ে গ্রহ আবিষ্কার করছে, বংশপরম্পরায় বেঁচে থাকবে! বৈষম্যবিহীন সমাজ কেন তাদের গড়তেই হবে? প্রতিযোগিতায় যে এগিয়ে যেতে পারবে, সে বেশি পাবে, যে পারবে না, সে কম পাবে। এরকমই নিয়ম হওয়া উচিত। এই নিয়ম চলতে থাকলে মানুষের বিলুপ্ত হয়ে যাওয়াই ভালো- এমন মন্তব্য নিতান্তই অসহিষ্ণু মন্তব্য। হয়তো ধীরে ধীরে কোনও একদিন বৈষম্য ঘুচবে, হয়তো ঘুচবে না। কিছু প্রাণীর মধ্যে বৈষম্য আছে, কিছু প্রাণীর মধ্যে নেই। যার যার বৈশিষ্ট্য নিয়ে সে সে বেঁচে থাকে। মানুষ বুদ্ধিমান প্রাণী, মানুষ স্বভাব চরিত্রকে বদলাতে পারে বলেই হয়তো মানুষের কাছে দাবি আমাদের বেশি। সিংহকে যদি বলি হারেম বন্ধ করো, একগামী সম্পর্ক রাখো। সিংহ শুনবে না। কিন্তু মানুষ শুনেছে, মানুষ বদলেছে স্বভাব চরিত্র। যদি একবার বদলাতে পারে, তাহলে বারবার পারবে বদলাতে। সে কারণে মানুষ নিয়ে অনেকের, এমন কী আমারও, আবেগ উচ্ছ্বাসটা বেশি। স্বপ্নটা বেশি।

মানুষের মধ্যে প্রচলিত কুসংস্কার আর প্রচলিত বৈষম্য মানার সংখ্যা প্রচুর, কিন্তু স্বপ্ন দেখার মানুষের অভাব প্রচন্ড। শুধু নিজের আরাম আয়েশের কথা ভাবা, শুধু ৫০ বা ১০০ বছর পর্যন্ত ভাবার লোক পাওয়া যায়, কিন্তু অন্যের কথা, সমষ্টির কথা, প্রজাতির কথা ভাবা, ১০০০ বছর বা ১০,০০০ বছর বা ১ লাখ বছর পর্যন্ত ভাবার লোক পাওয়া যায় না। পাওয়া যায় না বলে আমরা মেয়েদের নির্যাতন করি, আমরা দরিদ্র তৈরি করি, আমরা আবহাওয়া নষ্ট করি।

                লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

১৫ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৪৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৫৫ মিনিট আগে | শোবিজ

নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান
বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম
বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি
এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব
শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য
বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ
৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি
মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রোঞ্জ পদক নিয়েই নারী কাবাডি বিশ্বকাপ শেষ বাংলাদেশের
ব্রোঞ্জ পদক নিয়েই নারী কাবাডি বিশ্বকাপ শেষ বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেকৃবিতে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ
শেকৃবিতে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আগুনে পুড়ে ছাই আড়াই হাজার মুরগি
আগুনে পুড়ে ছাই আড়াই হাজার মুরগি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কে আন্তর্জাতিক লোকসংগীত সম্মেলনের ২৫ বছর পূর্তি
নিউইয়র্কে আন্তর্জাতিক লোকসংগীত সম্মেলনের ২৫ বছর পূর্তি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বগুড়ায় হাইওয়ে পুলিশের কমিউনিটি পুলিশিং ও সুধী সমাবেশ
বগুড়ায় হাইওয়ে পুলিশের কমিউনিটি পুলিশিং ও সুধী সমাবেশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ধানের শীষের প্রার্থীর পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে ধানের শীষের প্রার্থীর পক্ষে গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুশফিকের মাইলফলকে সতীর্থদেরও জেগেছে শত টেস্টের স্বপ্ন
মুশফিকের মাইলফলকে সতীর্থদেরও জেগেছে শত টেস্টের স্বপ্ন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা