শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

স্বপ্নবান মানুষ কোথায়?

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
স্বপ্নবান মানুষ কোথায়?

পৃথিবীর সবচেয়ে স্বপ্নবান মানুষটির নাম এলন মাস্ক। তিনি ২০৫০ সালের মধ্যে মঙ্গলগ্রহে একটি নগরী বানিয়ে ফেলতে চাইছেন, যে নগরীতে বাস করবে ১০ লাখ মানুষ। চার বছর পর মঙ্গলগ্রহে প্রথম দুটো নভোচারীচালিত মহাকাশযানে ১০০ জন মানুষ পাঠাবেন। আর দুটো মহাকাশযানকে ব্যবহার করবেন কার্গো হিসেবে। ওসবে বাড়িঘর, গ্রিনহাউজ, মহাকাশযান বন্দর ইত্যাদি নির্মাণের জন্য মালপত্র পাঠাবেন। এরপর থেকে দুটো গ্রহ- পৃথিবী আর মঙ্গল- যার যার অক্ষে ঘুরতে ঘুরতে যখন ২৬ মাসে একে অপরের সবচেয়ে কাছে চলে আসবে, তখনই আমাদের মহাকাশযান পৌঁছবে মঙ্গলে। ৫ মাস লাগবে পৌঁছতে। মঙ্গল গ্রহে যে নগরীটি বানাবেন এলন মাস্ক, সেটির একটি নকশাও এঁকে ফেলেছেন।

মঙ্গল যাত্রীদের মাথাপিছু যাওয়া আসার টিকিট খরচ ৫ লাখ ডলার। কিন্তু এলন বলছেন, সব টাকা দেওয়ার দরকার নেই, যাদের টাকা নেই তারা ধার নিক টাকা, তারপর মঙ্গলে চাকরি করে টাকা শোধ করে দেবে। নগরী গড়ে উঠবে, চাকরির অভাব হবে না। ১০০ বিলিয়ন থেকে ১০ ট্রিলিয়ন ডলার খরচ হবে নগরীটি নির্মাণ করতে। এলন মাস্কের স্বপ্নের কথা শুনে বেশ উত্তেজিত হই বটে, কিন্তু আমার মনে হয় না আর তিরিশ বছরের মধ্যে মঙ্গল গ্রহের নগরীতে ১০ লাখ মানুষের বসবাস শুরু করা সম্ভব। যদিও যুক্তি বুদ্ধি বিজ্ঞান খাটিয়ে নানা পরীক্ষা করে তিনি দেখিয়ে দিয়েছেন, সম্ভব। কিন্তু তারপরও মনে হয় সবই বোধহয় কল্পবিজ্ঞান। কোনও কোনও বিজ্ঞানী বলছেন, মঙ্গল গ্রহে মহাজাগতিক রশ্মির কারণে মানুষ বাস করতে পারবে না। যদি বাস করতেই হয়, মাটির তলায় বাস করতে হবে। মঙ্গলের চেয়ে বাসযোগ্য টাইটান, শনি গ্রহের উপগ্রহ। ওতে মহাজাগতিক বা কসমিক রশ্মির উপদ্রব নেই। জল নেই, অক্সিজেন নেই, কিন্তু যথেষ্ট এইচ টু-ও আছে, যেগুলো থেকে অক্সিজেন বানানো যাবে।

মানুষ প্রজাতিকে টিকিয়ে রাখতে হলে আজ না হোক কাল আমাদের পাড়ি দিতে হবে অন্য গ্রহে। এ ছাড়া উপায় নেই। সবচেয়ে ভালো হতো আমরা যদি এই সৌরজগতের বাইরে অন্য সৌরজগতে বসবাসের যোগ্য কোনও গ্রহ পেতাম। অতদূর পাড়ি দেওয়ার ক্ষমতা আমাদের আপাতত নেই। আপাতত এই পৃথিবী ত্যাগ করে কাছাকাছি কোনও গ্রহে আশ্রয় নেওয়ার চিন্তাভাবনা আমাদের করতে হবে। আমাদের মস্তিষ্কে যতটুকু কুলোয় তার বেশি তো আর আমরা যেতে পারব না। মানুষের মস্তিষ্ক কয়েকশ’ বা কয়েক হাজার বছর পর বিবর্তনের ফলে যদি আরও উন্নত হতে পারে, তাহলে আমরা যা পারিনি, হয়তো তারা পারবে। ৭.৫ বিলিয়ন বছর পর এই সৌরগতের সূর্য মরে যাবে, শুষে নেবে পৃথিবীসহ সৌরজগতের অন্যান্য গ্রহকে। সে না হয় অতি দূর ভবিষ্যতের কথা। তার আগেই তো নানা রকম দুর্যোগ এসে পৃথিবী ধংস করে দিতে পারে। পৃথিবীময় পারমাণবিক বিস্ফোরণ যদি ঘটে, জীবননাশকারী অপ্রতিরোধ্য জীবাণু যদি সর্বত্র ছড়িয়ে পড়ে, আগ্নেয়গিরির লাভায় যদি পৃথিবী ঢেকে যায়, যদি কোনও উল্কাপতনের পর সূর্যের আলো ঢেকে যায়, যদি মরে যায় সব উদ্ভিদ, যদি শুকিয়ে যায় জল... তা ছাড়াও কোনও এক সময় আমাদের নানা কাজে সুবিধের জন্য আমাদেরই তৈরি করা অতি বুদ্ধিমান রোবট যদি মানুষকে নিশ্চিহ্ন করে পৃথিবী দখল করে নেয়! কোনও আশংকাই উড়িয়ে দেওয়ার মতো নয়।

অনেকে এলন মাস্ককে নিয়ে হাসাহাসি করে। বলে, এলন উদ্ভট এবং অসম্ভব সব চিন্তার লোক। নাসা কিন্তু তাঁকে হেলা করছে না, বরং তাঁর এক্সপেরিমেন্টগুলোয় সাহায্য করছে। একসময় রেডিও, টেলিভিশন, রেফ্রিজারেটর, মোটরগাড়ি, উড়োজাহাজ, মহাকাশযান বা ঘরে ঘরে কম্পিউটার, হাতে হাতে ফোন- নিতান্তই কল্পবিজ্ঞান ছিল, আজ এগুলো বাস্তবতা। যদি মানুষের পক্ষে সম্ভব হয় এই সৌরজগতে বা অন্য সৌরজগতের কোনও বাসযোগ্য গ্রহে পাড়ি দেওয়া, সেটি তো অবশ্যই চমৎকার। কিন্তু ততদিন পর্যন্ত আমাদের এই পৃথিবীকে কি বাসযোগ্য করা উচিত নয় আমাদের? আর অপ্রিয় সত্যিটা হলো, যদি বাসযোগ্য গ্রহের সন্ধান মেলে, তাহলে শুধু ধনীরাই নতুন গ্রহে বাস করতে যাবে, গরিব এই পৃথিবীতেই পড়ে থাকবে।

আমরা ইতিমধ্যেই জানি, মানুষ খুব শান্তিপ্রিয় প্রাণী নয়, এবং মানুষ সবাই একই মানসিকতার নয়। কেউ উদার, কেউ নিষ্ঠুর। কেউ সৎ, কেউ অসৎ। কেউ বোকা, কেউ চতুর। বৃহত্তর স্বার্থে এদের এক করা যায়, কিন্তু বৃহত্তম স্বার্থে এদের এক করা কঠিন। সে কারণেই হয়তো সমাজতন্ত্র দেশে দেশে অসফল।

কিন্তু তারপরও যতদিন এই পৃথিবীতে আছি, ততদিন এই পৃথিবীকেই না হয় বাসযোগ্য করি। মঙ্গল গ্রহকে বাসযোগ্য করার জন্য এলন মাস্ক আছেন। এই পৃথিবীকে বাসযোগ্য করার জন্য প্রচুর স্বপ্নবান এলন মাস্কের প্রয়োজন। এখানে যেন মানুষ আর অনাহারে অপুষ্টিতে না ভোগে। মানুষ যেন বৈষম্যের শিকার না হয়। মেয়েরা যেন মানুষের সম্মান নিয়ে বেঁচে থাকতে পারে। তাদের যেন কেবলই যৌনবস্তু হিসেবে দেখা না হয়। তাদের যেন মেয়ে হওয়ার কারণে নির্যাতিত না হতে হয়। পৃথিবী থেকে যেন ধর্ম, বর্ণ, জাত এবং জাতীয়তাভিত্তিক বৈষম্য চিরকালের জন্য বিলুপ্ত হয়। মানুষ যেন খেয়ে পরে আনন্দ উল্লাসে সুখে স্বস্তিতে নিশ্চিন্তে নিরাপত্তায় বেঁচে থাকতে পারে। মানুষ যদি এটুকুই না পারে, তাহলে এই প্রজাতিকে দূরের গ্রহে নিয়ে গিয়ে বাঁচিয়ে রাখার কী দরকার। মঙ্গল গ্রহে গিয়েও কি পুরুষেরা যৌন নির্যাতন করবে মেয়েদের, ওখানেও কি মেয়েদের পুরুষের চেয়ে কম বুদ্ধিমান, কম দক্ষ, কিছুটা কম-মানুষ হিসেবে বিচার করা হবে? ওখানেও কি শিশুদের ধর্ষণ করা হবে? ওখানেও কি গরিব আর ধনী থাকবে, শ্রেণি বৈষম্য থাকবে? ওখানেও কি গরিবকে শোষণ করবে ধনীরা? সমাজকে যদি বৈষম্যহীন করে গড়ে তুলতে না পারি, তাহলে কী দরকার গ্রহান্তর! হয়তো এই প্রজাতি বেঁচে থাকলে আরও বেশি ধংসাত্মক কাজে লিপ্ত হবে। অন্য গ্রহে গিয়েও একের বিরুদ্ধে আরেক হিংসেহিংসির যুদ্ধ বাধাবে, পারমাণবিক বোমা তৈরি করবে। হয়তো ওই গ্রহকেও বাসের অযোগ্য বানাবে, কত আর নতুন গ্রহ খুঁজতে হবে এই দুর্ভাগা মানুষ প্রজাতিটির জন্য!

কেউ কেউ বলতে পারে মানুষের রক্তে সুখে শান্তিতে সবাইকে নিয়ে বসবাস নেই। তাহলে কি তাদের বেঁচে থাকার অধিকার নেই? নিশ্চয়ই আছে। বুদ্ধি খাটিয়ে গ্রহ আবিষ্কার করছে, বংশপরম্পরায় বেঁচে থাকবে! বৈষম্যবিহীন সমাজ কেন তাদের গড়তেই হবে? প্রতিযোগিতায় যে এগিয়ে যেতে পারবে, সে বেশি পাবে, যে পারবে না, সে কম পাবে। এরকমই নিয়ম হওয়া উচিত। এই নিয়ম চলতে থাকলে মানুষের বিলুপ্ত হয়ে যাওয়াই ভালো- এমন মন্তব্য নিতান্তই অসহিষ্ণু মন্তব্য। হয়তো ধীরে ধীরে কোনও একদিন বৈষম্য ঘুচবে, হয়তো ঘুচবে না। কিছু প্রাণীর মধ্যে বৈষম্য আছে, কিছু প্রাণীর মধ্যে নেই। যার যার বৈশিষ্ট্য নিয়ে সে সে বেঁচে থাকে। মানুষ বুদ্ধিমান প্রাণী, মানুষ স্বভাব চরিত্রকে বদলাতে পারে বলেই হয়তো মানুষের কাছে দাবি আমাদের বেশি। সিংহকে যদি বলি হারেম বন্ধ করো, একগামী সম্পর্ক রাখো। সিংহ শুনবে না। কিন্তু মানুষ শুনেছে, মানুষ বদলেছে স্বভাব চরিত্র। যদি একবার বদলাতে পারে, তাহলে বারবার পারবে বদলাতে। সে কারণে মানুষ নিয়ে অনেকের, এমন কী আমারও, আবেগ উচ্ছ্বাসটা বেশি। স্বপ্নটা বেশি।

মানুষের মধ্যে প্রচলিত কুসংস্কার আর প্রচলিত বৈষম্য মানার সংখ্যা প্রচুর, কিন্তু স্বপ্ন দেখার মানুষের অভাব প্রচন্ড। শুধু নিজের আরাম আয়েশের কথা ভাবা, শুধু ৫০ বা ১০০ বছর পর্যন্ত ভাবার লোক পাওয়া যায়, কিন্তু অন্যের কথা, সমষ্টির কথা, প্রজাতির কথা ভাবা, ১০০০ বছর বা ১০,০০০ বছর বা ১ লাখ বছর পর্যন্ত ভাবার লোক পাওয়া যায় না। পাওয়া যায় না বলে আমরা মেয়েদের নির্যাতন করি, আমরা দরিদ্র তৈরি করি, আমরা আবহাওয়া নষ্ট করি।

                লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
সর্বশেষ খবর
ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া প্রতিরোধে চসিকের ক্রাশ প্রোগ্রাম
ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া প্রতিরোধে চসিকের ক্রাশ প্রোগ্রাম

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নীলফামারীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের ১২ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার
নীলফামারীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের ১২ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামিন পেলেন হিরো আলম
জামিন পেলেন হিরো আলম

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে নতুন সামরিক মহড়ার ঘোষণা ত্রিনিদাদ ও টোবাগোর
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে নতুন সামরিক মহড়ার ঘোষণা ত্রিনিদাদ ও টোবাগোর

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের বিপক্ষে শক্তিশালী স্কোয়াড ঘোষণা ভারত
বাংলাদেশের বিপক্ষে শক্তিশালী স্কোয়াড ঘোষণা ভারত

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শাহরুখের নামে দুবাইয়ে পাঁচতারা হোটেল
শাহরুখের নামে দুবাইয়ে পাঁচতারা হোটেল

১৪ মিনিট আগে | শোবিজ

ইবিতে ছাত্রলীগ সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে শিক্ষার্থী আটক, থানায় সোপর্দ
ইবিতে ছাত্রলীগ সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে শিক্ষার্থী আটক, থানায় সোপর্দ

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গারোদের সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড দেশকে সমৃদ্ধ ও বৈচিত্র্যময় করেছে : প্রিন্স
গারোদের সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড দেশকে সমৃদ্ধ ও বৈচিত্র্যময় করেছে : প্রিন্স

২১ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজশাহীতে ট্রাকের চাপায় কলেজ ছাত্রের মৃত্যু
রাজশাহীতে ট্রাকের চাপায় কলেজ ছাত্রের মৃত্যু

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৯২
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৯২

২৬ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বিদেশি অপরাধী ঠেকাতে থাইল্যান্ডে ভিসা যাচাইয়ে নতুন কড়াকড়ি
বিদেশি অপরাধী ঠেকাতে থাইল্যান্ডে ভিসা যাচাইয়ে নতুন কড়াকড়ি

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা
তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাগরিক দায়িত্ব পালনের মাধ্যমে সমাজ পরিবর্তন সম্ভব : ডিএসসিসি প্রশাসক
নাগরিক দায়িত্ব পালনের মাধ্যমে সমাজ পরিবর্তন সম্ভব : ডিএসসিসি প্রশাসক

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় যুবলীগ-ছাত্রলীগের ২ নেতা গ্রেপ্তার
বগুড়ায় যুবলীগ-ছাত্রলীগের ২ নেতা গ্রেপ্তার

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় একজনের মৃত্যু
ট্রাকচাপায় একজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৬
রাজধানীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৬

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সৎ মানুষদের রাজনীতিতে ক্যারিয়ার গড়ার আহ্বান খনিজ সম্পদ উপদেষ্টার
সৎ মানুষদের রাজনীতিতে ক্যারিয়ার গড়ার আহ্বান খনিজ সম্পদ উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জলবায়ু পরিবর্তনে ক্ষতিপূরণের দাবিতে বলেশ্বর নদীতে নৌ-র‍্যালি
জলবায়ু পরিবর্তনে ক্ষতিপূরণের দাবিতে বলেশ্বর নদীতে নৌ-র‍্যালি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একাত্তরের মতো জুলাইকে নিয়ে একটা শ্রেণি ব্যবসা শুরু করেছে : শিবির সভাপতি
একাত্তরের মতো জুলাইকে নিয়ে একটা শ্রেণি ব্যবসা শুরু করেছে : শিবির সভাপতি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২১৭৬ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২১৭৬ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টেস্টের বিরল ক্লাবে জাদেজা
টেস্টের বিরল ক্লাবে জাদেজা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আশুগঞ্জে ১২০ কেজি গাঁজাসহ পাচারকারী গ্রেফতার, পিকআপ জব্দ
আশুগঞ্জে ১২০ কেজি গাঁজাসহ পাচারকারী গ্রেফতার, পিকআপ জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে কারাগারে ভারতীয় জেলের মৃত্যু
বাগেরহাটে কারাগারে ভারতীয় জেলের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী নির্বাচন ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ নির্ধারণে কাজ করবে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
আগামী নির্বাচন ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ নির্ধারণে কাজ করবে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুরে সুজনের জেলা ও মহানগর কমিটি গঠন
রংপুরে সুজনের জেলা ও মহানগর কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় মহিলা দলের কর্মীসভা
গাইবান্ধায় মহিলা দলের কর্মীসভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিকদের সবসময় ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: মুন্সীগঞ্জে ফারুক ওয়াসিফ
সাংবাদিকদের সবসময় ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: মুন্সীগঞ্জে ফারুক ওয়াসিফ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুড়িয়ে দেওয়া হলো কৃষকের ৬ বিঘা জমির ধান, গ্রেপ্তার ১
পুড়িয়ে দেওয়া হলো কৃষকের ৬ বিঘা জমির ধান, গ্রেপ্তার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোনো অপশক্তিই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না : আইজিপি
কোনো অপশক্তিই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না : আইজিপি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

২১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

১৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে
আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা