শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৮ এপ্রিল, ২০২০ আপডেট:

করোনাভাইরাস ও শেখ হাসিনার শত্রু-মিত্র

মুহাম্মদ সামাদ
প্রিন্ট ভার্সন
করোনাভাইরাস ও শেখ হাসিনার শত্রু-মিত্র

নভেল করোনাভাইরাসের আক্রমণে সারা পৃথিবীর মানুষ আজ দুর্বিষহ মানবিক সংকটে নিপতিত। বিশ্বের সব রাষ্ট্রনায়ক পরস্পর পরস্পরের প্রতি সহযোগিতার হাত সম্প্রসারিত করে চলেছেন। জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে জ্ঞানী-গুণী-বিজ্ঞানীরা এ ভয়াবহ সংকট উত্তরণের লক্ষ্যে এক বৈশ্বিক যৌথতা অবলম্বন করে সাধ্যমতো চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। বিশ্বের ধনী রাষ্ট্রসমূহ, জাতিসংঘ, বিভিন্ন আঞ্চলিক জোট, বিত্তবান ব্যক্তিবর্গ থেকে শুরু করে খ্যাতিমান অভিনেতা-খেলোয়াড়সহ সবাই মিলে নভেল করোনার চিকিৎসা, ভ্যাকসিন উদ্ভাবন ও ওষুধ তৈরির জন্য বিলিয়ন-ট্রিলিয়ন ডলার অর্থ সহায়তা দিচ্ছেন। অসহায় মানুষ দুই হাত তুলে সৃষ্টিকর্তার কাছে সংকট থেকে মুক্তির জন্য সজল চোখে প্রার্থনা জানিয়ে চলেছেন। ব্রিটেনের বর্ষীয়ান রানী এক ভিডিওবার্তায় বলেছেন, ‘...এবার আমরা সবার চেষ্টায় বিশ্বের সকল জাতির সঙ্গে এক হয়েছি। আমরা সবাই মিলে সফল হব। এ সফলতার দাবিদার হবেন সবাই।’ এ ঐকমত্য ও উদ্যোগ আমাদের জীবনে এক অনন্য সৌভাগ্য।

সব দেশের মানুষের হৃদয়ের বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে আমরাও কোয়ারেন্টাইন বা ঘরবন্দী-জীবন যাপন করছি। পৃথিবীব্যাপী করোনার আতঙ্ক, সংক্রমণ ও মৃত্যুর খবরে অসহায় বোধ করছি। আবার ভ্যাকসিন-ওষুধ আবিষ্কারের অগ্রগতিতে আশান্বিত হচ্ছি। প্রতিদিনই বন্ধু-স্বজনদের খোঁজখবর নিচ্ছি। এসবের বাইরে অনলাইনে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের কিছু ফুটেজ, ডকুমেন্টারি ও দলিলপত্র দেখেছি। আবুল ফজল আল্লামির ‘আইন-ই-আকবরী’ পড়ে শেষ করেছি। বলা বাহুল্য, সম্রাট আকবরের বিশাল মুঘল সাম্রাজ্য শাসনে জ্ঞানী-গুণী-কবি-দার্শনিকদের পরামর্শের কদর ও আল্লামির বিশ্লেষণ আজও যে কত প্রাসঙ্গিক তা কল্পনা করা যায় না। অতঃপর, মানবজাতির ধারাবাহিক ইতিহাস নিয়ে সম্প্রতি রচিত জুভেল হারারির বিখ্যাত বই ‘সেপিয়েন্স’ পড়া শুরু করেছি। এসবের মধ্যেই কেউ কেউ আবার করোনা নিয়ে কবিতা লিখছি কিনা জানতে চেয়েছেন। প্রতি মুহূর্তে বুকের ভিতর প্রবল বেদনা অনুভব করলেও করোনা নিয়ে কিছু লিখব তা আমি ভাবিনি। তবু পত্রপত্রিকা, ইলেকট্রনিক মিডিয়া ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রকাশিত দেশের প্রধানমন্ত্রীর কাছে সঠিক পরিস্থিতি তুলে ধরার ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রী-আমলাবর্গ এবং চিকিৎসকসমাজের মধ্যে অন্তঃকলহ; সরকারি ও বিরোধীদলীয় কিছু রাজনৈতিক নেতার অনাকাক্সিক্ষত মন্তব্য; করোনা নিয়ে বিশিষ্ট নাগরিকদের একটি বিবৃতি; পত্রিকার কিছু কলাম; খাদ্যসহায়তার চাল-আটা বিতরণে কিছু অনিয়ম; এক দরিদ্র শিশুকন্যা ধর্ষণ; এবং চলতি সপ্তাহে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মৃত্যুদন্ড প্রাপ্ত আত্মস্বীকৃত খুনি বরখাস্ত সেনা কর্মকর্তা ক্যাপ্টেন আবদুল মাজেদের আকস্মিকভাবে বাংলাদেশে ঢুকে পড়া ও ঢাকায় রহস্যজনক অবস্থানের পর গ্রেফতার হওয়া ইত্যাদি দেখে-শুনে এ লেখাটি না লিখে আর পারলাম না। করোনাভাইরাসকে উপলক্ষ করে প্রধান বিরোধী দল তাদের নেত্রীকে ছয় মাসের জামিনে মুক্ত করেছে। এখন তারা নেতা-কর্মীদের মুক্তি দাবি করছে। এদের কেউ কেউ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রণোদনা প্যাকেজ নিয়ে হতাশা প্রকাশ করেছেন। কেউ কেউ আইইডিসিআরের করোনায় আক্রান্ত মানুষ ও মৃতের হিসাবের মধ্যে গরমিলের কথা উল্লেখ করেছেন। কেউ কেউ করোনা সংকটকালে সরকারের কার্যক্রমে সমন্বয়হীনতার কথা বলছেন। এরা নিশ্চয়ই বিপর্যস্ত মানবসমাজ ও দেশের বিপন্ন-অসহায়দের হিতাকাক্সক্ষী। অধিকাংশের দৃষ্টিভঙ্গি অবশ্যই ইতিবাচক। কিন্তু কে যে কার শত্রু আর কার মিত্র তা বোঝা খুবই দুষ্কর। তবু এসব ঘটনা দেখে এবং কারও-কারোর বক্তব্য শুনে মনে হচ্ছে- করোনাভাইরাস উপলক্ষ হলেও এদের মূল লক্ষ্য হচ্ছেন বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা এবং ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করা।

বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নভেল করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে ও চিকিৎসায় সীমিত সামর্থ্যরে মধ্যে যথাযথ ব্যবস্থা নিয়ে চলেছেন। ৮ মার্চ, ২০২০ তারিখে বাংলাদেশে যখন প্রথম করোনা রোগী শনাক্ত হয় সেদিনই তৎক্ষণাৎ গণভবনে সভা ডেকে মুজিববর্ষের সব অনুষ্ঠান স্থগিত করেন। সে সভায় বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ রেহানা বলেছিলেন, আমার বাবার রাজনীতি ছিল গরিব-দুঃখী মানুষের জন্য। ছয় মাসের জন্য বিদেশে গিয়ে বাবা-মা-ভাই-বোন-স্বজনদের হারিয়ে আমরা দুই বোন ছয় বছর পর দেশে ফিরেছি। কাজেই মানুষের জীবনকে দুর্দশার মধ্যে ফেলে কোনো অনুষ্ঠান আয়োজনের দায়িত্ব আমরা দুই বোন নেব না। অতঃপর ২৫ ও ৩১ মার্চ যথাক্রমে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁর ভাষণে এবং বিভাগ ও জেলা পর্যায়ের প্রশাসন, স্বাস্থ্য বিভাগ, পুলিশ-সামরিক বাহিনী ও অন্যান্য সেবামূলক সংস্থার সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে সরকারের গৃহীত কার্যক্রম এবং সবার করণীয় পর্যালোচনা করেন। এতে মানুষের মধ্যে দেশে করোনার সংক্রমণ এবং সরকারের গৃহীত কার্যক্রমের একটি পরিষ্কার চিত্র উঠে আসে। সবচেয়ে তাৎপর্যপূর্ণ বিষয় হচ্ছে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভিডিও কনফারেন্সে করোনাভাইরাস-সংক্রান্ত যে কোনো তথ্য গোপন না করার জন্য জনগণ ও সংশ্লিষ্ট সবার প্রতি উদাত্ত আহ্বান জানান। প্রতিদিনই তিনি সারা দেশের চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীদের উদ্দীপিত করে চলেছেন। করোনাযুদ্ধের সম্মুখসারিতে দাঁড়িয়ে সেবাদানকারী নিবেদিতপ্রাণ চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীদের জন্য বীরত্বসূচক পুরস্কার ও প্রণোদনা প্রদানের ঘোষণা দিয়েছেন। যেখানে সৌদি আরব ও ইংল্যান্ডের মতো ধনী দেশের সরকারগুলো বেসরকারি খাতের কর্মীদের বেতনের যথাক্রমে ৬০% এবং ৮০% দেবে আর বাকিটা দিতে হবে সংশ্লিষ্ট সংস্থা বা কোম্পানিকে, সেখানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গার্মেন্ট শ্রমিকদের জন্য আপৎকালীন শতভাগ বেতনের জন্য সাড়ে ৫ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ করেছেন। সব মিলিয়ে করোনাকালে দেশের অর্থনৈতিক সংকট মোকাবিলায় ৭২ হাজার ৭৫০ কোটি টাকার প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করেছেন। গ্রামের ক্ষুদ্র ও মাঝারি কৃষকের জন্য ৫ হাজার কোটি টাকার প্রণোদনা তহবিল গঠন করেছেন। ভর্তুকি বাবদ আগামী বাজেটে ৯ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। এভাবে কৃষিতে অর্থের জোগান বাড়িয়ে খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে কৃষকের কাছে বীজ-সার-কীটনাশক ও যন্ত্রপাতি সহজলভ্য করার যাবতীয় নির্দেশনা দিয়েছেন। এমনকি এই ঘোরতর দুর্দিনে বিভিন্ন ধনী দেশ ও আন্তর্জাতিক দাতা সংস্থার আর্থিক সহায়তা লাভে কূটনৈতিক তৎপরতা অব্যাহত রেখেছেন।

২০১৮ সালের পরিসংখ্যান অনুযায়ী বাংলাদেশে স্বাভাবিক-অস্বাভাবিক মিলিয়ে দিনে ২ হাজার ২২৫ জন মানুষের মৃত্যু হয়। করোনার মৃত্যুহার সারা পৃথিবীতে কম হলেও এর সংক্রমণ মানবজীবনের সব ক্ষেত্রেই খুবই বিপজ্জনক। তাই করোনাভাইরাসের আক্রমণে কোয়ারেন্টাইনের শুরুতে এবং লকডাউনের সময় আমার প্রধান উদ্বেগ ও দুশ্চিন্তা ছিল গরিব-অসহায় মানুষের ক্ষুধা বা খাদ্যের কষ্ট। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আন্তরিক আহ্বানে সর্বস্তরের প্রশাসনযন্ত্র, সেবা সংস্থাসমূহ, রাজনৈতিক নেতা-কর্মী ও সামর্থ্যবান ব্যক্তিবর্গ গরিব-অসহায় মানুষের জন্য বাড়িঘরে, মসজিদে-উপাসনালয়ে, হাটে-বাজারে ও পথে-ঘাটে খাদ্যসামগ্রী বিতরণ করে চলেছেন। এতে অনেকের মতো আমিও এক ধরনের স্বস্তির মধ্যে রয়েছি। কারণ, কোয়ারেন্টাইন ও লকডাউনের পর জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সময় ১৯৭৪ সালের কৃত্রিম খাদ্য সংকটের কষ্টকর অভিজ্ঞতা আমাকে আতঙ্কিত করে ফেলেছিল। আমি আতঙ্কিত হয়েছিলাম এই ভেবে যে, অনাহারে মানুষের মৃত্যু হলে সেটা নিয়ে বঙ্গবন্ধুর শত্রুরা আবারও হৈচৈ বাধিয়ে ঘোলা জলে মাছ শিকারে লিপ্ত হতে পারে। ১৯৪৮ সাল থেকে বঙ্গবন্ধুর শত্রুরা নানা নামে, নানা মোড়কে, নানা পোশাকে, দেশে-বিদেশে, প্রকাশ্যে-অপ্রকাশ্যে সব সময় তৎপর রয়েছে। তারাই শেখ হাসিনার সদা-সক্রিয় শত্রু। উল্লেখ্য, এ কথা আমি শেখ রেহানা সম্পাদিত নবপর্যায়ে প্রকাশিত সাপ্তাহিক বিচিত্রার প্রথম সংখ্যায় লিখেছিলাম। এখনো বলি, শেখ হাসিনার নেতৃরূপ আজ কোমলে-কঠোরে উদ্ভাসিত। তিনি ডান হাতে পূর্ণ করেন জনতার ভালোবাসার পাত্র আর বাঁ হাতে চূর্ণ করেন শত্রুর মারণাস্ত্র। তাই তো এ করোনা সংকটকালেও বঙ্গবন্ধুর খুনির ফাঁসির রায় তাকে কার্যকর করতে হয়। আমার দৃঢ়বিশ্বাস, শেখ হাসিনার জীবনের ওপর চরম হুমকি না থাকলে তিনি সারা দেশের করোনা উপদ্রুত এলাকায় ঘুরে ঘুরে মায়ের মমতা নিয়ে বিপন্ন মানুষের পাশের দাঁড়াতেন।

অতএব, করোনাভাইরাসকে উপলক্ষ করে ছদ্মবেশী ও মুখচেনা শত্রুদের তৎপরতা মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষশক্তি ও শেখ হাসিনার মিত্রদের গুরুত্ব দিয়ে অনুধাবন করতে হবে। মোকাবিলার জন্য সদাসর্বদা সতর্ক থাকতে হবে। নিজেদের দোষারোপের সময় এটা  নয়। অন্যদিকে, আমরা যাতে অতিসংবেদনশীল হয়ে শেখ হাসিনার শত্রুদের হাতে অস্ত্র তুলে না দিই, সে বিষয়ে অত্যন্ত সতর্ক ও সচেতন থাকতে হবে। সারা পৃথিবীর সবার সঙ্গে মিলেমিশে বিপন্ন মানুষের পাশে দাঁড়ানোই আমাদের প্রধান কর্তব্য। আমাদের মনে রাখতে হবে, বর্তমান বাংলাদেশ রাষ্ট্রের মূল চালিকাশক্তি শেখ হাসিনা। দেশের কল্যাণে তাঁর নেতৃত্ব এবং রাষ্ট্রনায়কত্ব পরীক্ষিত ও প্রমাণিত। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে করোনার মহাসংকট কাটিয়ে উঠতে পারলে নিশ্চয়ই অন্য সমস্যাগুলোর সমাধান আমরা সহজে করতে সক্ষম হব।

১৪ এপ্রিল, ২০২০

                লেখক : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর।

এই বিভাগের আরও খবর
আইএমএফ ঋণ
আইএমএফ ঋণ
বিনিয়োগ বিসংবাদ
বিনিয়োগ বিসংবাদ
দরকার আদর্শ পরিবার
দরকার আদর্শ পরিবার
ধর্ষণের কারণ ও ভয়াবহতা
ধর্ষণের কারণ ও ভয়াবহতা
শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ
শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ
শ্রম সংস্কার
শ্রম সংস্কার
পুলিশ ও র‌্যাব পুনর্গঠন
পুলিশ ও র‌্যাব পুনর্গঠন
আত্মশুদ্ধির প্রয়োজনীয়তা
আত্মশুদ্ধির প্রয়োজনীয়তা
বাইতুল্লাহর মুসাফিরদের জন্য জরুরি নসিহত
বাইতুল্লাহর মুসাফিরদের জন্য জরুরি নসিহত
নতুন বিনিয়োগের গ্যারান্টি চাই
নতুন বিনিয়োগের গ্যারান্টি চাই
ফিলিস্তিন নিয়ে কি পারমাণবিক যুদ্ধ বাধবে
ফিলিস্তিন নিয়ে কি পারমাণবিক যুদ্ধ বাধবে
গরু চোরাচালান
গরু চোরাচালান
সর্বশেষ খবর
মায়োর্কাকে হারিয়ে বার্সা শিরোপার অপেক্ষা বাড়াল রিয়াল
মায়োর্কাকে হারিয়ে বার্সা শিরোপার অপেক্ষা বাড়াল রিয়াল

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

বাসের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু শুক্রবার
বাসের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু শুক্রবার

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঈদুল আজহায় ইয়াশ-মালাইকার ‘ক্ষতিপূরণ’
ঈদুল আজহায় ইয়াশ-মালাইকার ‘ক্ষতিপূরণ’

১১ মিনিট আগে | শোবিজ

মেক্সিকোতে ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনা; নিহত ২১
মেক্সিকোতে ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনা; নিহত ২১

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভয়াবহ বায়ুদূষণের কবলে বাগদাদ, ঢাকার পরিস্থিতি কী?
ভয়াবহ বায়ুদূষণের কবলে বাগদাদ, ঢাকার পরিস্থিতি কী?

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঝড়-বৃষ্টির আভাস, তিন অঞ্চলের নদীবন্দরে ২ নম্বর হুঁশিয়ারি সংকেত
ঝড়-বৃষ্টির আভাস, তিন অঞ্চলের নদীবন্দরে ২ নম্বর হুঁশিয়ারি সংকেত

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে
তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকাল-ভাবনা : মানুষ মৃত্যুর পর যা যা আশা করবে
পরকাল-ভাবনা : মানুষ মৃত্যুর পর যা যা আশা করবে

৪৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

কেউ দাওয়াত দিলে তার জন্য দোয়া করা
কেউ দাওয়াত দিলে তার জন্য দোয়া করা

৫২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

শুল্কমুক্ত আমদানির কাগজ শর্ত ভেঙে খোলাবাজারে, হুমকিতে দেশীয় কাগজশিল্প
শুল্কমুক্ত আমদানির কাগজ শর্ত ভেঙে খোলাবাজারে, হুমকিতে দেশীয় কাগজশিল্প

৫৩ মিনিট আগে | বাণিজ্য

মুসলিম জীবনে সদাচরণের প্রভাব
মুসলিম জীবনে সদাচরণের প্রভাব

৫৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

টরন্টো-লন্ডন-রোম ফ্লাইটের নতুন সময়সূচি জানাল বিমান
টরন্টো-লন্ডন-রোম ফ্লাইটের নতুন সময়সূচি জানাল বিমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ
মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি কর্মী লাবলু হত্যা: ১৪ আসামিকে জেলহাজতে প্রেরণ
বিএনপি কর্মী লাবলু হত্যা: ১৪ আসামিকে জেলহাজতে প্রেরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর
গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা সনি গ্রেপ্তার
বগুড়ায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা সনি গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুড়িপোতা সীমান্তে ৪টি স্বর্ণের বারসহ আটক ২
বুড়িপোতা সীমান্তে ৪টি স্বর্ণের বারসহ আটক ২

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদক সম্পৃক্ততায় কুবির ৫ শিক্ষার্থী বহিষ্কার
মাদক সম্পৃক্ততায় কুবির ৫ শিক্ষার্থী বহিষ্কার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ মে)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: গ্রেপ্তার তামিমের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ
ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: গ্রেপ্তার তামিমের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইথিওপিয়ায় গৃহযুদ্ধ চালানো টাইগ্রে দল নিষিদ্ধ
ইথিওপিয়ায় গৃহযুদ্ধ চালানো টাইগ্রে দল নিষিদ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা
সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবির সমস্যা সমাধানে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ
জবির সমস্যা সমাধানে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্যাটারিচালিত রিকশা ভাঙার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশের ডাক
ব্যাটারিচালিত রিকশা ভাঙার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশের ডাক

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিজ গ্রামে চিরনিদ্রায় শায়িত ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য
নিজ গ্রামে চিরনিদ্রায় শায়িত ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সেনাসদস্যদের আবেদন সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া হয়েছে: আইএসপিআর
সাবেক সেনাসদস্যদের আবেদন সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া হয়েছে: আইএসপিআর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫০ হাজার টাকা করে পেলেন অভিযানে রিকশা হারানো ৩ চালক
৫০ হাজার টাকা করে পেলেন অভিযানে রিকশা হারানো ৩ চালক

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদপুরে মাকে হত্যায় ছেলের যাবজ্জীবন
চাঁদপুরে মাকে হত্যায় ছেলের যাবজ্জীবন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?
কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ নিয়ে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ নিয়ে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যার মাথার দাম ছিল এক কোটি ডলার, তার সঙ্গেই হাত মেলালেন ট্রাম্প
যার মাথার দাম ছিল এক কোটি ডলার, তার সঙ্গেই হাত মেলালেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে আপনি ঘুমান কীভাবে, সৌদি যুবরাজকে ট্রাম্প
রাতে আপনি ঘুমান কীভাবে, সৌদি যুবরাজকে ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?
কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে ৬০০ ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার হুমকি দিল ইরান
মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে ৬০০ ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার হুমকি দিল ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আলোচিত কর্নেল সোফিয়াকে ‘সন্ত্রাসীদের বোন’ বললেন বিজেপি মন্ত্রী
ভারতের আলোচিত কর্নেল সোফিয়াকে ‘সন্ত্রাসীদের বোন’ বললেন বিজেপি মন্ত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ আইপিএলে ডাক পেলেন মুস্তাফিজ
হঠাৎ আইপিএলে ডাক পেলেন মুস্তাফিজ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যাদের জন্য ব্লু ভিসা চালু করল আমিরাত
যাদের জন্য ব্লু ভিসা চালু করল আমিরাত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের ‘দরিদ্রতম প্রেসিডেন্ট’ হোসে মুজিকা আর নেই
বিশ্বের ‘দরিদ্রতম প্রেসিডেন্ট’ হোসে মুজিকা আর নেই

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমালোচনার মুখে বদলে গেল ‌‘আ-আম জনতা’ পার্টির নাম
সমালোচনার মুখে বদলে গেল ‌‘আ-আম জনতা’ পার্টির নাম

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় যুদ্ধ বন্ধ করব না: নেতানিয়াহু
গাজায় যুদ্ধ বন্ধ করব না: নেতানিয়াহু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদি ফের হামলা চালাতে পারেন, প্রস্তুত থাকতে হবে : ইমরান খান
মোদি ফের হামলা চালাতে পারেন, প্রস্তুত থাকতে হবে : ইমরান খান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাককে মেয়রের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার দাবিতে নগরভবনের সামনে বিক্ষোভ
ইশরাককে মেয়রের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার দাবিতে নগরভবনের সামনে বিক্ষোভ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতির মধ্যেই পাল্টাপাল্টি কূটনীতিক বহিষ্কার ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতির মধ্যেই পাল্টাপাল্টি কূটনীতিক বহিষ্কার ভারত-পাকিস্তানের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাকরাইলে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে যোগ দিতে বাসে করে আসছেন ছাত্র-শিক্ষকরা
কাকরাইলে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে যোগ দিতে বাসে করে আসছেন ছাত্র-শিক্ষকরা

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শত চ্যালেঞ্জেও নীরবে কাজ করে যাচ্ছে সেনাবাহিনী
শত চ্যালেঞ্জেও নীরবে কাজ করে যাচ্ছে সেনাবাহিনী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন
অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো হলো বাফুফের মাহফুজাকে
বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো হলো বাফুফের মাহফুজাকে

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বজনীন পেনশন স্কিমে বড় পরিবর্তন
সর্বজনীন পেনশন স্কিমে বড় পরিবর্তন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের সাথে চুক্তি করতে চান ট্রাম্প, তবে থাকা যাবে না পারমাণবিক অস্ত্র
ইরানের সাথে চুক্তি করতে চান ট্রাম্প, তবে থাকা যাবে না পারমাণবিক অস্ত্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার ৩
ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার ৩

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের বিমানবন্দরে হুথির তিন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের বিমানবন্দরে হুথির তিন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে যেভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব, জানালেন দুদক চেয়ারম্যান
শেখ হাসিনাকে যেভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব, জানালেন দুদক চেয়ারম্যান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্দী বিনিময় : পূর্ণমকে ছাড়ল পাকিস্তান, মোহাম্মদউল্লাকে ভারত
বন্দী বিনিময় : পূর্ণমকে ছাড়ল পাকিস্তান, মোহাম্মদউল্লাকে ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যুক্ত হবে আরও দেশ: ট্রাম্প
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যুক্ত হবে আরও দেশ: ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলনের ঘোষণা জবি শিক্ষার্থীদের
দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলনের ঘোষণা জবি শিক্ষার্থীদের

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দোকানের কর্মচারীদের ব্যস্ত রেখে ১০০ ভরি স্বর্ণ নিয়ে চম্পট পাঁচ নারী
দোকানের কর্মচারীদের ব্যস্ত রেখে ১০০ ভরি স্বর্ণ নিয়ে চম্পট পাঁচ নারী

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাজারভিত্তিক এক্সচেঞ্জ রেট চালুর ঘোষণা বাংলাদেশ ব্যাংকের
বাজারভিত্তিক এক্সচেঞ্জ রেট চালুর ঘোষণা বাংলাদেশ ব্যাংকের

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সীসা থেকে তৈরি হয়ে গেল সোনা, গবেষণায় যুগান্তকারী সাফল্য!
সীসা থেকে তৈরি হয়ে গেল সোনা, গবেষণায় যুগান্তকারী সাফল্য!

১৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ভারতের অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন
ভারতের অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রণক্ষেত্রে পরিণত কাকরাইল
রণক্ষেত্রে পরিণত কাকরাইল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাম্য হত্যায় কারা
সাম্য হত্যায় কারা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ
শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ

সম্পাদকীয়

সংসদে ১০০ নারী আসন চাইলেন নাসরিন আউয়াল
সংসদে ১০০ নারী আসন চাইলেন নাসরিন আউয়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাইয়ের ঘটনায় অনুশোচনা করতে চান শাজাহান খান
জুলাইয়ের ঘটনায় অনুশোচনা করতে চান শাজাহান খান

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান এখনো উত্তেজনা
ভারত-পাকিস্তান এখনো উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চিকিৎসা ওষুধে লাগামহীন খরচ
চিকিৎসা ওষুধে লাগামহীন খরচ

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদল নেতা হত্যায় উত্তাল ঢাবি
ছাত্রদল নেতা হত্যায় উত্তাল ঢাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউ-ডাকে বদলেছে জীবন
বাউ-ডাকে বদলেছে জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় ঐকমত্য কতদূর
জাতীয় ঐকমত্য কতদূর

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রের ফাঁদে সরকারি কোম্পানির শেয়ার
আমলাতন্ত্রের ফাঁদে সরকারি কোম্পানির শেয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

সাড়ে ৮ কোটিতে দিল্লিতে মুস্তাফিজ
সাড়ে ৮ কোটিতে দিল্লিতে মুস্তাফিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই
প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াকিবহাল
আওয়ামী লীগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াকিবহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা
সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমার প্রেমটা দর্শকদের নিয়ে
আমার প্রেমটা দর্শকদের নিয়ে

শোবিজ

আকবরের সেঞ্চুরির পরও হার
আকবরের সেঞ্চুরির পরও হার

মাঠে ময়দানে

সমন্বয়হীনতায় আটকা উন্নয়ন ও সৌন্দর্যবর্ধন
সমন্বয়হীনতায় আটকা উন্নয়ন ও সৌন্দর্যবর্ধন

নগর জীবন

বন্ধুত্ব নিয়ে সুনেরাহ
বন্ধুত্ব নিয়ে সুনেরাহ

শোবিজ

চট্টগ্রাম বন্দরে বিশ্বসেরা প্রতিষ্ঠান সম্পৃক্ত করা হবে : প্রধান উপদেষ্টা
চট্টগ্রাম বন্দরে বিশ্বসেরা প্রতিষ্ঠান সম্পৃক্ত করা হবে : প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসির এপ্রিল  সেরা মিরাজ
আইসিসির এপ্রিল সেরা মিরাজ

মাঠে ময়দানে

আবর্জনায় বদ্ধ জেল খাল
আবর্জনায় বদ্ধ জেল খাল

রকমারি নগর পরিক্রমা

সাপ খেলা দেখতে হাজারো মানুষ
সাপ খেলা দেখতে হাজারো মানুষ

দেশগ্রাম

জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান
জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনূসকে ডি-লিট চবির
ইউনূসকে ডি-লিট চবির

প্রথম পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ দোসররা
ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ দোসররা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইশরাককে মেয়র পদে বসানোর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি
ইশরাককে মেয়র পদে বসানোর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

কর্নেল সোফিয়াকে কটাক্ষ করে বিপাকে বিজেপি মন্ত্রী
কর্নেল সোফিয়াকে কটাক্ষ করে বিপাকে বিজেপি মন্ত্রী

পূর্ব-পশ্চিম