শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৫ আগস্ট, ২০২০ আপডেট:

এইমাত্র জানলাম পররাষ্ট্রমন্ত্রী মোমেন নিজেই ইতিহাস

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
এইমাত্র জানলাম পররাষ্ট্রমন্ত্রী মোমেন নিজেই ইতিহাস

অফিসে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেনের পাঠানো লেখা ‘বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশ’ বইটি পেয়ে বাসায় নিয়ে এলাম। বই আমার কাছে এক চমৎকার উপহার। মুজিববর্ষে অনেক বই প্রকাশিত হয়েছে বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে। আমি অনেক বই খুলেও দেখিনি। মতলববাজ নব্য মুজিবভক্তের বই কখনো ভাগাড়ে ফেলি, কখনো কাউকে ধরিয়ে দিই। প্রকৃত লেখকের হলে পাঠে ডুবি। পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে এ মোমেন সাবেক অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের ছোট ভাই। আমার দেখা ও পর্যবেক্ষণে সোজা সরল ভদ্রলোক মানুষ। জীবনের ৩৭ বছর তিনি প্রবাসে কাটিয়েছেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিএ (অনার্স) এমএ, এলএলবি করা মোমেনের বইয়ের ফ্ল্যাপে হার্ভার্ড ও বস্টনের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করার কথা লেখা আছে।

এমনকি ১৯৭১ সালে পাকিস্তানি সেনাদের দ্বারা নির্যাতিত হওয়ার কথা উল্লেখ করা হয়েছে। কিন্তু কখন কোথায় কীভাবে তার বর্ণনা নেই। থাকলে পাঠক হিসেবে বুঝতে পারতাম। আশা করব এটা জানাবেন। সিলেটের সম্ভ্রান্ত পরিবারের রতœগর্ভা মায়ের সন্তান মোমেনের এক বোন জাতীয় অধ্যাপক ড. শাহলা খাতুনের হাতে আমার ছেলে অন্তরের জন্ম হয়েছিল। তাদের পিতা অ্যাডভোকেট আবু আহমেদ আবদুল হাফিজ সিলেট জেলা মুসলিম লীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। আমরা জানি, জাঁদরেল সিএসপি অফিসার আবুল মাল আবদুল মুহিত আমাদের মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে অবস্থান গ্রহণ করে ব্যাপক ভূমিকা রাখেন। তিনি একজন মুক্তচিন্তার সুলেখক ও ভাষাসৈনিক। আমাকে স্নেহ করেন। আমিও তাঁকে শ্রদ্ধা করি। তাঁর এক ভগ্নিপতি রাবির সাবেক প্রোভিসি প্রফেসর আতফুল হাই শিবলী দাপুটে শিক্ষকই নন, ক্যাম্পাসে ছাত্র-ছাত্রীদের হৃদয়ে আসন পাতা শিক্ষক ছিলেন।

মুহিত সেনাশাসক এরশাদের অর্থমন্ত্রী ছিলেন। ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বে গণফোরাম গঠিত হলে প্রতিষ্ঠাতা প্রেসিডিয়াম সদস্য হন। দলটি গণসম্পৃক্ত হতে ব্যর্থ হওয়ায় তিনিও অনেকের সঙ্গে সরে যান। স্পিকার হুমায়ুন রশীদ চৌধুরীর আকস্মিক মৃত্যু হলে ২০০১ সালের নির্বাচনে শেখ হাসিনা তাঁকে সিলেট সদর আসনে প্রার্থী করলে বিএনপির সাইফুর রহমানের কাছে পরাজিত হলেও হাল ছাড়েননি। ২০০৮ সালের নির্বাচনে নৌকার ব্যালট বিপ্লবে সাইফুর রহমানকে হারিয়ে জয়ী হয়ে টানা দুবার শেখ হাসিনার সরকারের অর্থমন্ত্রী হন। ব্যাংক লুটেরা, শেয়ার লুটেরা, বিদেশে অর্থ পাচার রুখতে না পারলেও দেশের অর্থনীতি শক্তিশালীকরণে ভূমিকা রাখেন। তবে শেয়ার ও ব্যাংক লুটেরা রুখতে ব্যর্থতার কারণ নিয়ে তাঁর সরল বক্তব্য সংসদের প্রসিডিংসে রাখলেও আর্থিক খাতে সংস্কার করে যেতে পারেননি। একজন সৎ নির্লোভ মানুষ হলেও কিছু আত্মীয় ও কর্মী নাম ভাঙিয়েছেন। স্বাধীনতা পদক কমিটির প্রধান হিসেবে নিজে স্বাধীনতা পদক নিয়ে আমাদের গর্বিত যেমন করেছেন তেমনি সেনাশাসক জিয়াউর রহমানের গুণমুগ্ধ ভক্ত ও বিএনপি-জামায়াত শাসনামলের প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক সচিব নিখোঁজ হারিছ চৌধুরীর ঘনিষ্ঠ করুণাশ্রয়ী একজনকে এ পদক দিয়ে লজ্জিত করেছেন। অথচ অনেক জীবিত মৃত স্বাধীনতাসংগ্রামীর কপালে এ পদক না জুটলেও ইতিহাস তাঁদের অমরত্ব দিয়েছে।

যাক, এ কে এ মোমেন জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি ছিলেন ছয় বছর। ২০১৫ সালে শেখ হাসিনার নির্দেশে দেশে ফেরেন। মুহিত অবসরে গেলে সর্বশেষ সিলেট সদরে মোমেনকে আওয়ামী লীগের প্রার্থী করেন। বিজয়ী হয়ে এ সরকারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হন। পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে তাঁর অনেক বক্তব্য নিয়ে বিতর্ক হলেও আমার খারাপ লাগেনি, কারণ তিনি না কূটনীতিক না রাজনীতিক। সোজা সরল কথাবার্তায় তিনি আর দশজন কূটনীতিক বা পররাষ্ট্রমন্ত্রীর মতো নাইবা হলেন! তিনি তো আলাদা। তাঁর কথাও আলাদাই হবে। এতে অবাক হওয়ার কী আছে। আমি একালের অনেক নেতা-মন্ত্রীর কথায় অবাক হই না। নিজেকে সেকেলে আর তাঁদের অনেক স্মার্ট চৌকস মনে হয়। আমার উচিত এই মন্ত্রীদের পাঠ করা।

কত দিন থেকে বলে আসছি অনলাইন নিউজপোর্টালের নিবন্ধন ঝুলিয়ে না রেখে দিয়ে দিতে। নতুবা গণমাধ্যম, সরকার, সমাজ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। যে কেউ ভুঁইফোড় অনলাইন একজনে চালিয়ে যা খুশি গসিপ গুজব চরিত্রহননে গা ভাসাচ্ছে। তথ্যমন্ত্রী হাছান মাহমুদ এখন আওয়ামী লীগের বড় নেতা। বড় নেতা হতে এখন বর্ণাঢ্য পোড় খাওয়া গণমুখী অতীত লাগে না। নেতা-মন্ত্রী বানিয়ে দিলেই কত মুখ চারদিকে ঘিরে রাখে, সেলফি তুলে, পেছনে হাঁটে। কেবল জনগণ দূরের আকাশে বাস করে। তাঁর বক্তব্য এ দেশের মিডিয়া ঠোঁট থেকে পড়তে দেয় না, লুফে নেয়। বাগ্মিতায় তিনি যদি শেখ হাসিনার অ্যাসেট হন, তাহলে রিজভী খালেদা জিয়ার সম্পদ। হাছান প্রথম দফায় ৪৪টি পোর্টালের তালিকা নিবন্ধনের জন্য প্রকাশ করেছেন। তালিকায় ঠাঁই পাওয়া নাম না জানা অনেক পোর্টাল তাঁর মন্ত্রণালয়ের বাছাইয়ে আসায় লা জবাব। রুচির দুর্ভিক্ষকালে আমার কোনো মন্তব্য নেই। বহু আগে বঙ্গভবনে সাবেক তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু ও প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম বলেছিলেন, ৫০০ করে ছেড়ে দেবেন। ছাড়েননি তাঁরা। কেন ছাড়েননি তাঁরাই জানেন। একদা আমলারা ফাইল আটকে আনন্দ পেতেন, হয়তো এখন রাজনৈতিক সরকারের মন্ত্রীরাও পান। তবে ৪৪টির অনেকটিই কোন গলির কেউ জানে না। ফকিরাপুলের দৈনিক আর তথ্য মন্ত্রণালয়ের প্রকাশিত অনেক পোর্টালের তালিকার কি মিল!

যাক, পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে এ মোমেনের ১৯৮ পৃষ্ঠার বইটিতে  অনেক বিষয় উঠে এসেছে। এর মধ্যে বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশ, ১৯৭১ স্মৃতিচারণামূলক লেখাটি প্রথমেই ঠাঁই পেয়েছে। আমি এ অংশটি পড়েই লেখার তাড়না অনুভব করি। তিনি প্রাঞ্জল ভাষায় চমৎকার বর্ণনা করে গেছেন বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতা সংগ্রাম, গোটা জাতিকে এক মোহনায় মিলিত করে কীভাবে পাকিস্তান হানাদার বাহিনীর আক্রমণে প্রতিরোধের আগুনে জ্বালিয়ে তোলা, স্বাধীনতার ডাকে জাতিকে মুক্তিযুদ্ধে টেনে নেওয়া। মুক্তিযুদ্ধে জিয়াউর রহমানের অবদানকেও তিনি বড় করেই এনেছেন।

ইতিহাসের অনেক উপাদান আসায় লেখক এ কে এ মোমেন ও স্বাধীনতাকামী উত্তাল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রনেতাদের কাছে কিছু প্রশ্ন রেখে দিলাম। ফ্ল্যাপে লেখা হয়েছে, ‘লেখক ইতিহাসের সাক্ষী নন, নিজেই ইতিহাস’। এখানেই প্রথম প্রশ্ন আসে এ কে এ মোমেন তখন কি ছাত্রলীগ করতেন? করলে অবশ্যই নেতৃত্বে থাকলে ইতিহাস। সেটা কীভাবে। তবে কি ছাত্র ইউনিয়নের বিভক্ত দুই অংশের কোনো অংশের নেতা? হলে ইতিহাস কীভাবে। তিনি লিখেছেন মার্চ ’৭১-এর উত্তাল দিনে ছুটে যেতেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে। তখন বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে তাঁর নিয়ন্ত্রণে ছাত্রলীগ ও ডাকসুর নেতৃত্বে স্বাধীন বাংলা ছাত্রসংগ্রাম পরিষদের উত্তাল অগ্নিঝরা আন্দোলন। মোমেন তখন কার সঙ্গে?

কিছুদিন আগে তাজ হাশমী নামে কানাডাপ্রবাসী এক অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক ও হনুলুলো ইউনিভার্সিটির গবেষণা সহযোগী এ কে এ মোমেনকে লেখা এক খোলা চিঠি দিয়েছিলেন। সেখানে বলেছেন ষাটের দশকে তিনি ও মোমেন এনএসএফের ঢাবির দুই হলের নেতা ছিলেন। এ ছাত্র সংগঠনটি সামরিক একনায়ক আইয়ুব খান ও তাঁর দালাল মোনায়েম খানের পেটোয়া বাহিনী হিসেবে পরিচিত ছিল। যার সন্ত্রাসী পাচপাত্তুদের ছাত্রলীগের সাহসী নেতারা প্রতিরোধ করেছিলেন। পরে সে খুন হয়।

তাজ হাশমী লিখেছেন, প্রিয় ড. মোমেন, আমি এ চিঠি লিখছি, গত ৩১ শে মে, ২০২০-এ ভারতীয় সাপ্তাহিক ‘দ্য উইকে’ প্রকাশিত আপনার একটি সাক্ষাৎকারের প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করতে, যা আমাদের পারস্পরিক বন্ধুমহল এবং দেশে-বিদেশে থাকা বাংলাদেশিদের কাছে ভিত্তিহীন, আপত্তিকর এবং বাংলাদেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণœœকারী বলে মনে হয়েছে, যেটি রাষ্ট্রের প্রধান কূটনীতিক বা পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে আপনি প্রতিনিধিত্ব করেন।

সঞ্চালক রবি ব্যানার্জির শেষ প্রশ্নের জবাব ছাড়া আপনার সাক্ষাৎকারের বিষয়ে আমার কোনো আপত্তি নেই। যেখানে আপনি, ‘মুজিবুর রহমানের সাথে আপনার কাজের অভিজ্ঞতা কেমন ছিল?’ এ প্রশ্নের জবাবে বলেছেন, “আমি তার সাথে পশ্চিম পাকিস্তানে (১৯৭০’এ) একটি গোলটেবিল বৈঠকে যোগ দিতে যাই (যারপর তিনি গ্রেফতার হয়েছিলেন)। আমি তার দৈনন্দিন প্রশাসনিক কাজের দেখাশোনা করতাম। স্বাধীনতার পর একজন জ্যেষ্ঠ আমলা হিসেবে আমি তার সাথে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ে কাজ করেছি। আমি তাকে অত্যন্ত নিষ্ঠাবান হিসেবে আবিষ্কার করি।”

তাজ হাশমী লিখেছেন, আমি আপনাকে ষাটের দশকের শেষ দিক থেকে চিনি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ন্যাশনাল স্টুডেন্ট ফেডারেশন (এনএসএফ)-এর একজন সহসদস্য ও অফিসধারণকারী একজন কর্মী হিসেবে। আমি জানি, ১৯৬৮ সালে ইসলামাবাদ যাওয়ার আগ পর্যন্ত, আপনি আইয়ুবপন্থি ছাত্র সংগঠন এনএসএফের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়য়ের এসএম হল শাখার প্রেসিডেন্ট ছিলেন। আমি এটাও জানি, সেই গোলটেবিল বৈঠকের সময়, শেখ মুজিবের আপনাকে ভ্রমণসঙ্গী করা দূরে থাক, আপনাকে চেনার পর্যন্ত কোনো কারণ নেই। সেই গোলটেবিল বৈঠক, যা কিনা প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খান পাকিস্তানের রাজনৈতিক সংকট সমাধানের জন্য দুই উইঙের রাজনৈতিক নেতাদের একত্র করতে আয়োজন করেছিলেন। যার জন্য শেখ মুজিব সেখানে উপস্থিত ছিলেন।

যাই হোক, সেই গোলটেবিল বৈঠকটি ১৯৬৯-এর ১০-১৩ই মার্চ অনুষ্ঠিত হয়েছিল এবং আপনি সঞ্চালক রবি ব্যানার্জির কাছে ভুল সাল উল্লেখ করেছেন। ১৯৬৯-এর পরিবর্তে আপনি ১৯৭০ সালকে গোলটেবিল বৈঠকের সাল হিসেবে উল্লেখ করেছেন! মূলত আপনি তার ‘দৈনন্দিন কাজকর্ম দেখাশোনা’ দূরে থাক, আপনি বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে কখনোই ভ্রমণ করেননি। যেহেতু আপনি সঞ্চালকের কাছে মিথ্যা দাবি করেছেন, আপনি সম্ভবত তাই গোলটেবিল বৈঠকটির সঠিক সালটিও জানেন না। এবং আপনাকে জানিয়ে রাখি, মুজিব গোলটেবিল বৈঠকের পর গ্রেফতার হননি, তিনি ১৯৭১ সালের ২৫/২৬ মার্চ পাকবাহিনীর ক্র্যাক ডাউনের আগ মুহূর্তে জীবনে শেষবারের মতো গ্রেফতার হয়েছিলেন।

চিঠিতে তাজ হাশমী প্রশ্ন করেছেন, ‘দয়া করে আমাকে এই মর্মে একটি কারণ দেখান, কেন ড. কামাল হোসেন এবং ব্যারিস্টার মওদুদের মতো বয়োজ্যেষ্ঠ এবং অভিজ্ঞ উপদেষ্টা (যারা বিভিন্ন বিষয়ে তাকে পরামর্শ দিয়ে থাকতেন) থাকা সত্ত্বেও, সেই কনফারেন্সের সময় বঙ্গবন্ধু আপনাকে তার দৈনন্দিন প্রশাসনিক কাজ দেখাশোনার দায়িত্ব দিয়েছিলেন? বরং সে সময় আপনি ইসলামাবাদে এমএ শেষবর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন। আর আপনি কখনোই আওয়ামীপন্থি ছাত্রলীগের কর্মী ছিলেন না, উলটো আপনি আওয়ামীবিরোধী এবং আইয়ুবপন্থি এনএসএফের একজন সক্রিয় কর্মী ছিলেন। এনএসএফের সঙ্গে আপনার জড়িত হওয়ার জন্য আপনাকে আমি কোনো ধরনের দোষারোপ করছি না। কারণ, আমি নিজেও ১৯৬৯ সালে এনএসএফের জিন্নাহ হল (সূর্য সেন) শাখার প্রেসিডেন্ট ছিলাম। আসলে মানুষ তাদের কৈশোরের শেষ দিকে কিংবা যৌবনের প্রথম দিকে অনেক কিছু করে বসে বা অনেক গোষ্ঠীর সঙ্গে নিজেকে জড়িয়ে ফেলে, আবার দেখা যায়, জীবনের পরবর্তী অংশে তারা সেসব কিছুর সঙ্গে সম্পর্কছেদও করে। এমন অসংখ্য উদাহরণ আছে। যাই হোক, বঙ্গবন্ধুর পক্ষে আপনাকে কিংবা অন্য কোনো ছাত্রনেতাকে ইসলামাবাদের গোলটেবিল বৈঠকে ডাকার কোনো কারণ ছিল না।

সাক্ষাৎকারে আপনি আরেকটি ভুল তথ্য দিয়েছেন, যা কারও মিথ্যাবাদী প্রবৃত্তির পরিচায়ক বলে প্রতীয়মান মনে হতে পারে। আপনি বলেছেন, “স্বাধীনতার পর একজন সিনিয়র আমলা হিসেবে আমি তার (শেখ মুজিবের) সাথে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ে কাজ করেছি। আমি তাকে অত্যন্ত নিষ্ঠাবান হিসেবে আবিষ্কার করি।” বঙ্গবন্ধুর সংগ্রামের ব্যাপারে আপনার এ মন্তব্য আমার কাছে তার প্রতি অবমাননাকর না হোক, অযাচিত বলে মনে হয়েছে।

তাজ হাশমী আরও লিখেছেন, ‘যা হোক, আপনি যেভাবে একটি ভিত্তিহীন তথ্য দিয়েছেন, যা কিনা মিথ্যা ও বিভ্রান্তিকর ছাড়া কিছুই না, তা আমার ধারণার বাইরে ছিল! অন্যভাবে বললে, আপনি দাবি করেছেন, স্বাধীনতার পর আপনি বঙ্গবন্ধুর সাথে ‘জ্যেষ্ঠ আমলা হিসেবে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ে কাজ করেছেন’, যা অবাস্তব গালগল্প ছাড়া কিছুই না। প্রথমত, আপনি বঙ্গবন্ধুর না, বাংলাদেশের প্রশাসনের একটি অথবা কয়েকটি মন্ত্রণালয়ের অধীনে দায়িত্ব পালন করেছেন, তাও কোনো ‘জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা’ হিসেবে (যেমনটি আপনি দাবি করেছেন) নয়, বরং অন্যতম কনিষ্ঠ কর্মকর্তা হিসেবে, সে সময়কার বাংলাদেশ সরকারের (১৯৭৩-৭৫) মন্ত্রী দেওয়ান ফরিদ গাজীর ব্যক্তিগত সহকারীর অধীনে একজন সেকশন অফিসার হিসেবে কর্মরত ছিলেন।

আপনি হয়তো জানেন, ’৬০-এর শেষ দিকে আর ’৭০-এর প্রথম দিকে, আমরা যারা আপনার সঙ্গে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বেড়ে উঠেছিলাম, আমরা জানি, আপনি কখনোই সিএসপি (সিভিল সার্ভিস অব পাকিস্তান) অথবা পিএফএস (পাকিস্তান ফরেন সার্ভিস) -এর কর্মকর্তা ছিলেন না বরং কিছুটা কম আকর্ষণীয় পাকিস্তান সরকারের সিএসএস (সেন্ট্রাল সেক্রেটারিয়েট সার্ভিস)-এর কর্মকর্তা ছিলেন। তাই, আপনার করা ১৯৭০-এর দশকে জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা হওয়ার মতো ধৃষ্টতাপূর্ণ দাবির কোনো মানে রাখে না।

আদতে আপনার সাক্ষাৎকার কিছু ভ্রান্ত আর মিথ্যা তথ্যের সমষ্টি ছাড়া কিছুই না। আমি শঙ্কিত, এগুলো আপনার অস্থির না-হোক, আত্মম্ভরী ও ভাববিলাসী চিন্তাধারার বহিঃপ্রকাশ মাত্র। জনাব মোমেন, এভাবে লেখার জন্য আমি দুঃখিত কিন্তু একজন নির্ভুল, সত্য এবং সঠিক ইতিহাসের অনুসন্ধানী হিসেবে, আমি এজন্যই লিখছি, যাতে আপনি আপনার অসাবধানতার জন্য দেশবাসী ও আপনার প্রধানমন্ত্রীর কাছে ক্ষমা চান। সত্যের স্বার্থে আপনার ক্ষমা চাওয়া উচিত। কারণ, দিন শেষে সবকিছু ছাপিয়ে, সত্যই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে দাঁড়ায়।’

হাশমী আরও লিখেন, ‘আমি বিশ্বাস করি, বঙ্গবন্ধুকে মহিমান্বিত করার জন্য কারও সত্যের বরখেলাপ করার প্রয়োজন নেই। এতে হিতে বিপরীত হতে পারে। এবং কারও একই সঙ্গে নিজের নায়ক আর নিজেকে মহিমান্বিত করার চেষ্টা করা উচিত নয়। এমনকি সত্য হলেও, প্রত্যেকের নিজের স্তুতি আওড়ানো থেকে বিরত হওয়া উচিত। সংজ্ঞাতীতভাবে প্রমাণ ছাড়া কারও এ ধরনের কিছু করা সমীচীন নয়। আপনার জানা উচিত, আপনার বন্ধু ও শুভানুধ্যায়ীর অধিকাংশই, এ আইটি বিপ্লব-পরবর্তী যুগে, মিডিয়া বিশেষত সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের সঙ্গে জড়িত। একজন পুরনো বন্ধু হিসেবে আপনাকে একটি অপৃষ্ট উপদেশ দিতে চাই- এমন কিছু করবেন না যাতে বাংলাদেশের প্রধান কূটনীতিক হিসেবে আপনার অবস্থান দুর্বল হয় বা আপনার প্রতিনিধিত্ব করা সরকার ও দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণœ হয়।’

তাজ হাশমী পররাষ্ট্রমন্ত্রীর কিছু বিতর্কিত মন্তব্যেরও উল্লেখ করে সতর্ক হওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন। তিনি সব শেষে মোমেনকে লিখেছেন, ‘আপনার একজন শুভানুধ্যায়ী হিসেবে আপনাকে স্মরণ করিয়ে দিতে চাই, সত্য-মিথ্যা, শালীন-অশালীন, বাস্তবতা আর কল্পনার মধ্যকার পার্থক্যটা সরু কিন্তু স্পষ্টত দৃশ্যমান। এটি কারও আসল চুল আর সব থেকে দামি পরচুলার পার্থক্যের মতোই স্পষ্ট, যা দিয়ে কেউ তার বাস্তবতা লুকিয়ে রাখতে চায়!’

যাক, আমি এ বিষয়ে প্রিয় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বক্তব্য আশা করছি, কারণ সত্য মানুষকে আলোর পথে টানে আর মিথ্যা বিভ্রান্তি বিকৃতির অন্ধকারে নিয়ে যায়। তাজ হাশমী সত্য বলেছেন? আপনার বক্তব্য কী মিস্টার পররাষ্ট্রমন্ত্রী।

এ কে এ মোমেন তাঁর বইয়ে লিখেছেন, ‘১৯৬৯ সালে তিনি ইসলামাবাদ ইউনিভার্সিটির ছাত্র। তাঁর ভাই আবুল মাল আবদুল মুহিত আইয়ুব খানের কেবিনেট বিভাগের উপসচিব। তিনি বঙ্গবন্ধুর গোলটেবিল বৈঠকের সফরসঙ্গী দাবি করেননি। তবে তিনি জড়িয়ে যাওয়ার দীর্ঘ বর্ণনা করেছেন। আমিত্বের রেশটা ভালোই তুলেছেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডাকসুর নেতৃত্বে ছাত্র গণআন্দোলনের এবং তোফায়েল আহমেদের নেতৃত্বে গণঅভ্যুত্থানের অগ্নিগর্ভ ইতিহাসের বর্ণনা নেই, আছে রাওয়ালপিন্ডিতে তাঁদের বীরত্বের কথা। আমরা যদিও জানি আইয়ুবের গোলটেবিল বৈঠকে প্যারোলে না যাওয়ার পক্ষে অনেকে এবং বেগম মুজিব অনড় সেখানে মোমেন লিখেছেন, মুহিত সাব তাকে জানান প্যারোলে যোগদান করতে রাজি না হলে মামলা বাতিল করেই মুক্ত মুজিবকে গোলটেবিল বৈঠকে যেতে দেবে। খবরটি ত্বরিত গতিতে নাকি মোমেন বঙ্গবন্ধুর ঘনিষ্ঠ সহযোগীদের জানান। এটা কি সত্য, এ জবাব শেখ হাসিনা ও তোফায়েল আহমেদই বলতে পারবেন।

মোমেন লিখেছেন, রাওয়ালপিন্ডি ছোট্ট এয়ারপোর্টে বঙ্গবন্ধু আসবেন শুনেই তারা সেখানে একটি ব্যানার টানান। যেখানে ‘বঙ্গ শার্দূল’ শেখ মুজিব লেখা ছিল। তখনো তাঁকে বঙ্গবন্ধু উপাধি দেওয়া হয়নি। রাওয়ালপিন্ডির বৈঠক থেকে ফেরার পর তাঁকে রেসকোর্স ময়দানে এ উপাধি দেওয়া হয়! এ কে এ মোমেনের এ মিথ্যাচারে আমি বিস্মিতই নই, লজ্জিত। আওয়ামী লীগের পররাষ্ট্রমন্ত্রী, গবেষক দাবিদার, বিশ্ববিখ্যাত হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ানো এ কে এ মোমেন এ ইতিহাসটাও জানেন না যে গণঅভ্যুত্থানের আগুনে পুড়ে সামরিক শাসক আইয়ুব খান ’৬৯ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি বঙ্গবন্ধুকে মুক্তি দিতে বাধ্য হন! আর গোলটেবিলে যাওয়ার আগেই ২৩ ফেব্রুয়ারি রেসকোর্স ময়দানের সংবর্ধনা সভায় তোফায়েল আহমেদ ১০ লাখ সমবেত ছাত্রজনতার আবেগঘন উল্লাসে বঙ্গবন্ধু উপাধি দেন। এটা নিয়ে কখনো তো মিথ্যাচার হয়নি!

ষাটের দশকে ঢাকা কলেজ ও মহানগর ছাত্রলীগ নেতা রেজাউল হক চৌধুরী মুশতাক সংগঠনের প্রকাশনায় এক লেখায় বঙ্গশার্দূল, বঙ্গবন্ধু উপাধি দিলেও প্রচার পায়নি। ভারতবাসী স্বাধীনতা সংগ্রামী চিত্তরঞ্জন দাশকে দেশবন্ধু উপাধি দেয়। সেদিন তোফায়েলকে নিয়ে ছাত্রলীগের সিনিয়র নেতারা এর সঙ্গে মিলিয়ে ‘বঙ্গবন্ধু’ উপাধি চূড়ান্ত করেন। সেই থেকে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু হন।

মোমেন আরও লিখেছেন, বঙ্গবন্ধুকে গোলটেবিল বৈঠকে নিয়ে যাওয়া উড়োজাহাজ যখন রাওয়ালপিন্ডির ছোট্ট এয়ারপোর্টে নামল, তখন হাজার হাজার জনতার ঢল। বঙ্গবন্ধুকে কার্গো দরজা দিয়ে বের করে নেওয়া হয়। মিজানুর রহমান চৌধুরীকে জনতা বঙ্গবন্ধু ভেবে কাঁধে তুলে অগ্রসর হয়। অথচ, মিজান চৌধুরী সফরসঙ্গী হয়েই যাননি। জনতা সেখানকার এক নেতাকে নিয়েছিল। মোমেন আরও বলেছেন, বঙ্গবন্ধু ঢাকা ফিরে আসার পর মুহিত সাবরা ছয় দফাকে কীভাবে বিশ্লেষণ করে দাঁড় করানো যায় সেটি নিয়ে কাজ করেন। বঙ্গবন্ধু দ্বিতীয় দফা গোলটেবিল বৈঠকে যোগ দিতে লাহোর গেলে মুহিত সাহেব ৮১ পৃষ্ঠার ডকুমেন্ট তাঁকে দিয়ে পাঠান গোপনে ড. কামাল বা ব্যারিস্টার মওদুদের হাতে দিতে। তিনি সেটি পালন করেন। মুহিত সাব নাকি আরও বলে দেন বঙ্গবন্ধু যেন ছয় দফা ছাড় না দেন। প্রশাসনিকভাবে এটা অর্জন সম্ভব। আর অনড় থাকলে আইয়ুবকে সরিয়ে মার্শাল ল জারি হবে। যা হয়েছিল এবং ইয়াহিয়া খান প্রেসিডেন্ট হন। এখন কথা হচ্ছে বঙ্গবন্ধু ’৬৬ সালেই ছয় দফা দিয়ে যেখানে পুস্তিকাকারে বিলি করেন, দেশ সফর করে জনমত গড়েন, জেল খাটেন এবং তাঁর অবস্থান অনড় রাখেন, সেখানে আবুল মাল আবদুল মুহিতদের আদৌ কোনো ভূমিকা ছিল কিনা সেটি ড. কামাল হোসেন ও ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ ভালো বলতে পারবেন।

একটা গল্প বলি, কবিতার রাজপুত্র শামসুর রাহমান অনেকবার সুনামগঞ্জ গেছেন। একবার তরুণ কবিরা তাঁকে নিয়ে সুধীজন সমাবেশ করল। আমিও তাদের সঙ্গে। একজন আইনজীবী কবিদের খবর রাখতেন না। সবাই যখন আলোচনায় কবিকেই বড় করে মেলে ধরছেন তখন সেই আইনজীবী বললেন, শামসুর রাহমান দৈনিক বাংলার স্বনামধন্য সম্পাদক, এইমাত্র জানতে পারলাম তিনি একজন কবিও। তেমনি আমিও পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে এ মোমেনের বই পড়ে জানতে পারলাম তিনি ইতিহাসের সাক্ষীই নন, তিনি নিজেই ইতিহাস!

                লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
ঋণ পুনঃ তফসিল
ঋণ পুনঃ তফসিল
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
সর্বশেষ খবর
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

১২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

১২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট
দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট

নগর জীবন

একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই
একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই

নগর জীবন

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

নগর জীবন

এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি
এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি

নগর জীবন

সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ
সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ

দেশগ্রাম