শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২০

বোন শেখ হাসিনাকে অভিনন্দন

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
বোন শেখ হাসিনাকে অভিনন্দন

আশায় থাকি ভালো কিছু শুনব, ভালো কিছু দেখব, ভালো কিছু বলব। সে আশা এখন আর পূরণ হয় না। শত চেষ্টায়ও আর ভালোর নাগাল পাই না। ১৯৭৭ থেকে ’৮০ আমার পাটনায় বেশ যাতায়াত ছিল। ১৭৫৭ সালে পলাশী যুদ্ধের পর বাংলার শেষ নবাব সিরাজউদ্দৌলা পাটনায় যেতে চেয়েছিলেন, কিন্তু পারেননি। ১৯৭৭ সালে আমি পেরেছিলাম। তাই হয়তো এখনো বেঁচে আছি। পাটনার কদমকুয়ায় সর্বোদয় নেতা শ্রী জয়প্রকাশ নারায়ণের সঙ্গে জানাশোনা হলে প্রায় সময়ই পাটনার বিশাল গান্ধী ফাউন্ডেশনের অতিথিশালায় থাকতাম। সে এক দেখার মতো জায়গা। ৮-১০ একরজুড়ে গান্ধী পিস ফাউন্ডেশনে বাগান, মাঠ, অফিস আরও কত কি। এক জায়গায় পাশাপাশি তিনটা হনুমান অথবা বানরের চমৎকার মূর্তি। একটা মুখ বন্ধ, অন্যটা কান, সর্বশেষ দুই হাতে চোখ বন্ধ করে আছে। বুড়া মাত বলো, বুড়া মাত শুনো, বুড়া মাত দেখো- মানে খারাপ বোলো না, খারাপ শুনো না, খারাপ দেখো না। মহাত্মা গান্ধীর জীবনের ব্রত কত আশা করি ভালো দেখব, ভালো শুনব। কিন্তু এখন আর ভালো দেখিও না, ভালো শুনিও না। কেমন যেন অন্ধকারে আটকে হা-হুতাশ করি। মুক্তির পথ নেই। আমরা যখন করটিয়া কলেজে পড়তাম তখন করটিয়ার আশপাশের লোকজন তেমন ভালো ছিল না। অনেকেই লোক ঠকিয়ে খেতো। কিন্তু করটিয়া কলেজের কয়েক শ একর আঙিনা ছিল মক্কা-মদিনার মতো পবিত্র। কলেজে যাওয়ার সাত-আট বছর আগ থেকেই করটিয়া কলেজ সম্পর্কে জানতাম। দূর থেকে দেখতাম আর ভাবতাম কবে কলেজে যাব। বাংলাদেশের যত পকেটমার তার অর্ধেক বৃহস্পতিবার করটিয়া হাটে জড়ো হতো। তার পরও কলেজ আঙিনা ছিল চোরচোট্টা-বাটপাড়-নেশাখোরমুক্ত। কলেজে যাওয়ার আগে কোনো দিন শুনিনি কোনো ছাত্র কারও টাকা মেরেছে, হোস্টেলে কোনো মেয়ের সম্মান নষ্ট হয়েছে। শিক্ষকের কাছে ছাত্ররা ছিল সন্তানের মতো। মূল কলেজ ভবনের দক্ষিণে ছাত্রী হোস্টেল, পুব-পশ্চিমে ছাত্র হোস্টেল। পুবে মুসলিম, পশ্চিমে হিন্দু। কোনো দিন কোনো রেষারেষি ঠুকোঠুকি ছিল না। মেয়েরা চলাফেরা করত বাগানে ফোটা ফুলের মতো। কেউ তার বোঁটা ছিঁড়তে যেত না। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের প্রাণকেন্দ্র আইয়ুব-মোনায়েমবিরোধী আন্দোলনের পীঠস্থান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের আঙিনায় ঢুকলেই মনে হতো আর ভয় নেই। জোর-জুলুম, অত্যাচারমুক্ত এলাকা। ছাত্ররা ছিল তখন মানুষের বন্ধু। আমরা যখন কোনো অনুষ্ঠানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে যেতাম তখন আমাদেরও মনে হতো যেন মায়ের কোলে এসেছি। দলাদলি ছিল ছাত্রলীগ-ছাত্র ইউনিয়ন-মোনায়েম খানের ছাত্র ফেডারেশন আর ইসলামী ছাত্রসংঘ বা ছাত্রশিবির। কিন্তু তেমন কোনো খুনাখুনি ছিল না। কোনো দলের নেতা-কর্মীদের এখনকার মতো স্খলন ছিল না। কিছুটা চরিত্রহীন দুর্বল স্বভাবের গুন্ডাপান্ডা ছিল ছাত্র ফেডারেশনে। কিন্তু তারা সাধারণ ছাত্রদের সামনে দাঁড়াতে পারত না। সেসব সোনার দিনগুলো কোথায় যে হারিয়ে গেল! সে ছিল পাকিস্তানের বঞ্চিত জনগোষ্ঠীর একটা চিত্র। কিন্তু আজ তো আমরা স্বাধীন। কি দুর্ভাগ্য, কি লজ্জার! যে ছাত্র সংগঠন ছাত্রলীগ করে আমি গর্ববোধ করতাম, ছাত্রলীগ না করলে হয়তো বঙ্গবন্ধুর সান্নিধ্য পেতাম না, বঙ্গবন্ধুকে না পেলে আমার আজকের জীবন হতো না। আমার বড় ভাই লতিফ সিদ্দিকী ছাত্রলীগ করতেন বলে না বুঝেই আমি ছাত্রলীগ করতাম। ’৬৩ সালে ছাত্রনেতা শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন, শেখ ফজলুল হক মণি, ফেরদৌস আহমদ কোরেশী আরও অনেকে টাঙ্গাইল মহকুমা ছাত্রলীগকে জেলার মর্যাদা দিয়েছিলেন। শওকত আলী তালুকদার সভাপতি, আবদুল লতিফ সিদ্দিকী সাধারণ সম্পাদক। রওশন টকিজে ছাত্রলীগের সম্মেলন হয়েছিল। আমি মাঝের দিকে বসেছিলাম। শাহ মোয়াজ্জেম হোসেনের বক্তৃতা অতুলনীয়। সবাই ভালো বক্তা ছিলেন। কিন্তু শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন ছিলেন তুলনাহীন। সম্মেলন শেষে নেতারা আমাদের আকুরটাকুরপাড়ার সিদ্দিকী কটেজে খেয়েছিলেন। তারপর টাঙ্গাইল পুলিশ প্যারেড ময়দানে জনসভা। এখন আর সেই বিশাল পুলিশ প্যারেড ময়দান নেই। একদিকে নজরুল সেনা স্কুল, অন্যদিকে পৌর উদ্যান। পৌর উদ্যানের উত্তরে টেলিফোন ভবন। সব ঢেকে গেছে। টাঙ্গাইলে এখন আর তেমন ফাঁকা নেই। আমরা চলে যাওয়ার পর কী হবে তা স্রষ্টাই জানেন। সেই সম্মেলন এবং জনসভার পর আমাদের পরিবারের পরিবেশ সম্পূর্ণ বদলে গিয়েছিল। আমি ছিলাম সব থেকে গবেট। পড়তে পারতাম না, লিখতে পারতাম না। শুধু খেলা আর খেলা। সকালে ছোটাছুটি, বিকালে ফুটবল-ভলি-ক্রিকেট আর গরু চরানো- এ ছিল আমার জীবন। প্রতিদিন জোর করে পড়াতে বসিয়ে সে যে কি মার-ই না মারত। ছোট্ট বয়সে সহ্যের বার হয়ে গিয়েছিল। বাড়ি থেকে পালিয়েছি ছয়বার। কিন্তু তেমন কিছু করতে পারিনি। পুলিশের কাছ থেকে চোরেরও তবু রক্ষা আছে। কিন্তু বড় ভাই আর বাবার হাত থেকে আমার রক্ষা ছিল না। কী করে যে তারা জেনে ফেলতেন আমি কোথায় আছি। এক-দুই-তিন মাসের মধ্যেই আসামি ধরার মতো কান ধরে নিয়ে আসতেন। এভাবেই ’৬৫ সাল পর্যন্ত চালিয়ে ছিলাম। তারপর হঠাৎই কীভাবে যেন পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে গিয়েছিলাম। দুই বছর আট মাসের মতো সেখানে ছিলাম। তারপর আবার ঘরে ফিরে প্রাইভেট পরীক্ষা দিয়ে ম্যাট্রিক পাস করে করটিয়া কলেজে ভর্তি হই। দিনগুলো মোটামুটি ভালোই চলছিল। বাবা এবং বড় ভাইয়ের কোনো শাসন ছিল না। মজার ব্যাপার আমি ম্যাট্রিক পাস করার পর আমার মুখের দিকে তাকিয়ে কেউ কথা বলত না। মারপিট তো দূরের কথা, কোনো ব্যাপারে কেউ জোরে কথা বলত না। কলেজে গিয়ে দেখলাম, স্কুলের মতো কোনো খিটিমিটি নেই, কোনো শাসন-ত্রাসন নেই; সে এক চমৎকার পরিবেশ। বেশ আনন্দে লেখাপড়ায় আকৃষ্ট হয়েছিলাম। কিন্তু ইয়াহিয়া খান শান্তিতে থাকতে দেননি। আমাদের ওপর যুদ্ধ চাপিয়ে দিয়েছিলেন। সেখানেও পিছপা হইনি। আমাদের চরিত্র ও সততা ছিল বলে আমরা জয়ী হয়েছিলাম। কিন্তু আজ বড় দুঃখ লাগে আমরা চরিত্র হারিয়ে ফেলেছি, নৈতিকতা হারিয়ে ফেলেছি। একটা সমাজে মেয়েরা যদি নির্বিবাদে চলতে না পারে, তাদের বিকাশ ঘটাতে না পারে তাহলে সে সমাজের অর্ধেক তো আপনাআপনিই হারিয়ে গেল, পিছিয়ে পড়ল। আর শিক্ষাঙ্গন হওয়া উচিত পূত-পবিত্র মসজিদ-মন্দিরের মতো। কিন্তু আমি কখনো ছাত্রলীগের সদস্য ছিলাম এ কথা বলতে এখন আর উৎসাহবোধ করি না, স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে অহংকার করতে পারি না। কী করে বলি, সিলেটের এমসি কলেজ, যার কত অবদান। কত ছাত্র এমসি কলেজ থেকে বেরিয়ে দেশের সুনাম বৃদ্ধি করেছেন, মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছেন। মুক্তিযুদ্ধেও বিপুল ভূমিকা রেখেছে। হজরত শাহজালাল, শাহ পরান (রহ.)-এর পরানের সিলেট এমসি কলেজ বন্ধের সময় ছাত্র হোস্টেলে স্বামীর সঙ্গে বেড়াতে গিয়ে ধর্ষিত হয়- এটা ভাবতেই কেমন লাগে। আমাদের দেশে একটি মেয়ে যখন বিবাহসূত্রে আবদ্ধ হয় তখন তাকে শতভাগ নিরাপদ মনে করা হয়। স্বামীর সঙ্গে কোনো মেয়ে যখন বেড়াতে যায় তখন সে নিগৃহীত হবে সভ্য সমাজে এটা ভাবা যায়? কিন্তু বাস্তবে তাই হয়েছে। শুনলাম মূল হোতা সাইফুর ও অর্জুন গ্রেফতার হয়েছে। কী হবে, না হয় তাদের ফাঁসি হবে। কিন্তু যদি মনুষ্যত্ব, জীবনবোধ এভাবে হারিয়ে যায় তাহলে এসব ঘৃণিত কিটদের জেল-ফাঁসি দিয়ে কী হবে? কেন যে আমরা মানবিক মূল্যবোধে সবার শ্রেষ্ঠ বাঙালি এভাবে মানবতায় দরিদ্র হয়ে গেলাম! একে তো করোনা, তার ওপর এমন অকল্পনীয় অমানবিক কর্মকান্ডে কেমন যেন দিশাহারা হয়ে পড়েছি। সেদিন সাভারে প্রেমের টানে নীলা রায় নামের এক মেয়েকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করেছে মিজান নামের এক লম্পট। কিন্তু পুলিশ তার মা-বাবাকে গ্রেফতার করেছে। ঘটনাটি শুনে খুবই বিরক্ত হয়েছি। বাবা-মায়ের অপরাধে যেমন সন্তান অপরাধী নয়, তেমনি সন্তানের অপরাধে কোনোকালেই বাবা-মা অপরাধী নন। অথচ বাহাদুরি দেখিয়ে পুলিশ তার মা-বাবাকে গ্রেফতার করেছে। এমন যদি আইন-প্রশাসন হয় তাহলে মানুষের জীবন, মান-সম্মানের নিরাপত্তা কোথায়? আজ এক সপ্তাহ ধরে সৌদি আরবের প্রবাসীরা টিকিটের জন্য সে যে কি উৎকণ্ঠায় দিন-রাত রাস্তায় কাটাচ্ছে। কিন্তু বিমানের ব্যবস্থা নেই- এ কেমন সমাজে বাস করি! কদিন থেকে শুনছি, দুই যুগ আগে বাংলাদেশ থেকে সৌদি আরবে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের পাসপোর্ট দিতে হবে। মিয়ানমারের নাগরিকদের বাংলাদেশ পাসপোর্ট দেবে কী করে? আমি ১৬ বছর নির্বাসনে ছিলাম। ইংল্যান্ড ও জার্মানি সফরে ভারত আমাকে পাসপোর্ট দিতে পারেনি। দিয়েছিল ট্রাভেল ডকুমেন্ট। আন্তর্জাতিক উদ্বাস্তু আইনে ট্রাভেল ডকুমেন্ট কূটনৈতিক পাসপোর্টের চেয়েও মূল্যবান। কোনো ডকুমেন্টের প্রয়োজন হলে সৌদি আরবে বসবাসরত রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশের তা দিতে হবে কেন? যখন তখন সৌদি আরবই ট্রাভেল ডকুমেন্ট দিতে পারে। শুনছি আমাদের ২২-২৫ লাখ যে বাঙালি সৌদি আরবে আছে কথা না শুনলে তাদের ফেরত পাঠানো হবে। এটা সত্য, অনেক বাঙালি সৌদি আরবে কাজ করে। সৌদি আরব কিন্তু তাদের দয়া করে রাখেনি। শুষ্ক মরুভূমি যেখানে একটা গাছের পাতা পাওয়া যেত না সেই মরুভূমির অনেক জায়গা আজ মরূদ্যানে পরিণত হয়েছে সে শুধু বাঙালির কল্যাণে। তাই ইচ্ছা করলেই কেউ যা খুশি তা করতে পারে না।

আজ প্রায় এক যুগ বাংলাদেশ প্রতিদিনে মঙ্গলবারে আমার লেখা ছাপা হয়। কমবেশি পাঠকও আছে। তারা অনেকেই লেখাটির জন্য অপেক্ষায় থাকেন। রবিবারে লেখা তৈরি করে সোমবার চোখ বুলিয়ে পত্রিকায় পাঠিয়ে দিই। এবারও তাই করেছিলাম। ভেবেছিলাম, সোমবার মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বোন শেখ হাসিনার ৭৪তম জন্মদিনে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়ে তাঁর শান্তিময় দীর্ঘজীবন কামনা করে লেখাটি পাঠিয়ে দেব। কিন্তু হঠাৎ বাংলাদেশ সরকারের প্রধান আইন কর্মকর্তা মাহবুবে আলমের মহাপ্রয়াণে দারুণ মর্মাহত হয়েছি। জনাব মাহবুবে আলমের সঙ্গে আমার খুব বেশি ঘনিষ্ঠতা ছিল না। তিনি আমাকে জানতেন, আমিও তাঁকে চিনতাম। একসময় পার্বত্য চট্টগ্রামের সন্তু লারমা আর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে যৌথভাবে নোবেল পুরস্কারের প্রস্তাব করায় তাঁর বুদ্ধিমত্তা নিয়ে আমার গভীর সন্দেহ জেগেছিল। বিরক্তও ছিলাম প্রচুর। আমার বাবা একজন প্রসিদ্ধ আইনবিদ হলেও কোর্ট-কাচারিতে যাওয়ার অভ্যেস নেই। খুব একটা যাইও না। ’৯০-এ দেশে ফেরার আগে হাই কোর্ট সুপ্রিম কোর্টে খুব একটা যাইনি। আওয়ামী লীগ ত্যাগ করে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ গঠনের পর নির্বাচনী মামলা নিয়ে বেশ কয়েকবার হাই কোর্ট সুপ্রিম কোর্টে গেছি। কালিহাতী উপনির্বাচনের মামলায় অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলমকে কোর্টে যুক্তিতর্কে প্রথম দেখি। খুব একটা সাবলীলতা ছিল না। অযৌক্তিক সব কথাবার্তা। বিচারকরা তাঁকে অনেক প্রশ্নবাণে নাজেহালও করছিলেন। তার পরও খোঁড়া যুক্তি দিয়ে সময় চেয়ে এটাওটা করে আইনের বাইরে সরকারের স্বার্থ দেখার চেষ্টা করছিলেন। একদিন হঠাৎ কোর্টের বারান্দায় তাঁর সঙ্গে দেখা। কেমন আছি এটাওটা জিজ্ঞেস করে দুই হাতে আমার হাত চেপে ধরেছিলেন। সাধারণত অমন আন্তরিকভাবে ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম, ব্যারিস্টার ইশতিয়াক আহমেদ, অ্যাডভোকেট সিরাজুল হক ও তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে অ্যাটর্নি জেনারেল আমিনুল হক আমার হাত চেপে ধরতেন। আমিও মাহবুবে আলমকে জিজ্ঞেস করেছিলাম, কেমন আছেন? তিনি বলেছিলেন, ‘এমনিতে ভালোই আছি। সব সময় খুব একটা স্বস্তি পাই না। হাসিমুখে আপনার সঙ্গে কথা বলতে পেরে ভালো লাগল, স্বস্তি পেলাম। আপনার মূল্যায়ন আপনার সম্মান আমরা দিতে পারিনি। এত কিছুর পর আপনি যে আমার সঙ্গে হাসিমুখে কথা বলছেন এজন্যই আপনি বঙ্গবীর, বাঘা সিদ্দিকী। এজন্যই আপনাকে আমরা অন্য চোখে গভীর সম্মানের সঙ্গে দেখি।’ মাহবুবে আলমের মৃত্যু সংবাদে তাঁর সেদিনের সে কথা বারবার মনে পড়ছে। দোষেগুণে মানুষ। আমাদের সবার দোষ আছে। তার পরও আল্লাহ ক্ষমতাবান, দয়াশীল। আল্লাহ তাঁকে মাফ করুন, বেহেশতবাসী করুন।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
সর্বশেষ খবর
রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব

১ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

আবারও রিমান্ডে সাবেক এমপি জাফর আলম
আবারও রিমান্ডে সাবেক এমপি জাফর আলম

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বাসায় ঝুলছিল যুবকের মরদেহ
রাজধানীতে বাসায় ঝুলছিল যুবকের মরদেহ

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

মহানবী (সা.)-এর প্রতি দরুদ পাঠের ১৫ ফজিলত
মহানবী (সা.)-এর প্রতি দরুদ পাঠের ১৫ ফজিলত

১৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

গুইরাসির জোড়া গোলে শেষ আটে ডর্টমুন্ড
গুইরাসির জোড়া গোলে শেষ আটে ডর্টমুন্ড

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হজ পালন শেষে ফিরেছেন ৬৩ হাজার ১৮৮ হাজি
হজ পালন শেষে ফিরেছেন ৬৩ হাজার ১৮৮ হাজি

৩৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

জুলাই আন্দোলনে ৬ বছরের শিশুর মৃত্যু, ২০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই আন্দোলনে ৬ বছরের শিশুর মৃত্যু, ২০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

টেসলায় সোনালি দিন, কিন্তু ইলন মাস্কের কারণে তিক্ত বিদায় কর্মীর!
টেসলায় সোনালি দিন, কিন্তু ইলন মাস্কের কারণে তিক্ত বিদায় কর্মীর!

৪৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘অ্যালকালাইন ওয়াটার’ সাধারণ পানির তুলনায় কতটা ভিন্ন?
‘অ্যালকালাইন ওয়াটার’ সাধারণ পানির তুলনায় কতটা ভিন্ন?

৪৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বৃহস্পতিবার যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
বৃহস্পতিবার যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ১০৯
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ১০৯

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রহ্মপুত্রে নৌকা ডুবি: ২২ ঘণ্টা পর দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার
ব্রহ্মপুত্রে নৌকা ডুবি: ২২ ঘণ্টা পর দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান
তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন
ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য
আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ
ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র
হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার
যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান
দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ
শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি
পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি

৩ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ
দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল
স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমানের সেই মুন্নি এখন
সালমানের সেই মুন্নি এখন

শোবিজ

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা
যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা

শোবিজ

মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল
মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল

শোবিজ

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা
মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা

মাঠে ময়দানে

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’
‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’

মাঠে ময়দানে

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’
সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’

শোবিজ

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন