শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৮ জানুয়ারি, ২০২১

মাদক নির্মূলের রূপরেখা

খন্দকার ফারজানা রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
মাদক নির্মূলের রূপরেখা

বর্তমানে বাংলাদেশের গ্রাম ও শহর উভয় ক্ষেত্রে মাদকের অপব্যবহার সর্বত্র ছড়িয়ে যাচ্ছে। প্রকৃতপক্ষে সমাজের সর্বত্র এ সমস্যায় মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। বেসরকারি সংগঠন মানাসের মতে ২০১৯ সালে দেশে মাদকাসক্ত মানুষ ছিল প্রায় ৮০ লাখ। কর্মহীন যুবকের প্রায় ৪০ শতাংশ মাদকসেবী আর মাদকসেবীর মধ্যে ৪০ শতাংশ নারী। মাদক পাচারকারীরা এখন ইয়াবাকে প্রাধান্য দিচ্ছে। ব্যবসায়ীদের কাছে ইয়াবা পছন্দের মাদক হওয়ায় এটি বাংলাদেশে ডি-ফ্যাক্টো ড্রাগ হিসেবে পরিণত হয়েছিল। উদাহরণস্বরূপ, ২০২০ সালের জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত বিজিবি ৯৮ লাখ ৬৩ হাজার ২৩৯ পিস ইয়াবা জব্দ করে। ধারণা করা হয়, প্রতিদিন ২ মিলিয়ন ইয়াবা বিক্রি হয় এ দেশে।

অন্যদিকে মাদকদ্রব্য নির্মূলে ২০১৮ সালে বাংলাদেশ সরকার জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ করে এবং তা কার্যকরে গিয়ে আমরা দেখেছি বিভিন্ন সময় বিভিন্ন অভিযান পরিচালনা ও এসব ব্যবসায় জড়িতদের আইনের আওতায় আনা হয়েছে, অনেক মামলাও হয়েছে। প্রকৃতপক্ষে যে তিনটি নীতি আমরা ব্যবহার করি মাদকদ্রব্য নির্মূলে যথা সরবরাহ হ্রাস, চাহিদা হ্রাস ও ক্ষতি হ্রাস- এসব ক্ষেত্রে এখনো কাজের যথেষ্ট সুযোগ রয়েছে।

এ ক্ষেত্রে সরবরাহ হ্রাসে আমি বেশি গুরুত্ব দেব। কারণ ইয়াবা বা মেথামফেটামিন আমাদের দেশে উৎপাদন হয় না, অন্য দেশ থেকে এগুলো আমাদের দেশে ঢুকছে। সুতরাং সীমান্তরক্ষী ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় নিয়োজিতদের দায়িত্বশীলতার জায়গায় কিছু ঘাটতি থেকে গেছে এবং মাদকদ্রব্যগুলো ঢোকার পরও আমাদের ইনটেলিজেন্স এজেন্সি কী কারণে শনাক্ত করতে পারছে না তাও প্রশ্নবিদ্ধ এখন। আইনত পুলিশ মাদকাসক্তকে গ্রেফতার করতে পারে। তবে সাধারণত মাদকাসক্ত জামিনে থাকাকালে আবারও তার নেশা চালিয়ে যায়। তাই মাদক সরবরাহের পয়েন্টগুলো চিহ্নিত করা বা মাদকাসক্তদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ মাদকদ্রব্যের প্রবাহকে সাময়িকভাবে বাধা দিতে পারে, তবে এর নির্মূলের জন্য দীর্ঘস্থায়ী সমাধান দেয় না। সরকার একজন পুলিশ কর্মকর্তাকে একজন আসক্ত ব্যক্তির চিকিৎসার জন্য গাইড করার ক্ষেত্রে নিয়োজিত করতে পারে। নতুন আইনে বাংলাদেশে বিচারব্যবস্থায় একজন বিচারককে চিকিৎসা কর্মসূচির প্রস্তাব দেওয়ার ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে, যা কারাগারের বিকল্প হিসেবে দীর্ঘস্থায়ী মাদকের ব্যবহার নিরাময় করতে পারে। একইভাবে চিকিৎসা প্রকল্পগুলো কারাগারেও দেওয়া যেতে পারে যা পরে আরও অপরাধের হারকে কমাতে সাহায্য করবে।

দ্বিতীয়ত, কার্যকর প্রতিরোধ কৌশল স্থাপনের জন্য একটি মূল পদক্ষেপ হলো সমন্বয়ব্যবস্থা স্থাপন এবং বাস্তবায়ন; যা আগেই বলা হয়েছে। এ জন্য অবৈধ মাদকদ্রব্যের সরবরাহ, চাহিদা এবং ক্ষতি হ্রাসের পরিকল্পনা প্রণয়ন ও তার ওপর ভিত্তি করে কাজ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। সমন্বয় প্রক্রিয়াগুলো এমনভাবে তৈরি করা উচিত যেন সেগুলো সুশৃঙ্খলভাবে আসক্ত ব্যক্তি, পরিবার ও সমাজের মধ্যে দৃঢ় বন্ধন গঠন করতে পারে। অবশেষে জাতীয় কৌশল ও সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের গৃহীত পদক্ষেপ, অর্থায়ন ও তথ্যপ্রবাহ অবশ্যই সুচিন্তিত ও সময়োপযোগী হতে হবে। বিভিন্ন সীমান্ত পয়েন্টের মাধ্যমে মাদকের অবাধ প্রবাহ কোনোভাবেই বন্ধ করা সম্ভব হবে না যদি মাদক নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর ও সীমান্তরক্ষী বাহিনী তাদের দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করতে ও জবাবদিহির আওতায় আসতে না পারে।

তৃতীয়ত, যেহেতু মাদকের অপব্যবহার অপরাধমূলক কাজ, তাহলে এটি সহজেই পরিমেয় যে মাদকাসক্ত একজন সমাজবিচ্যুত মানুষ। তবে যতক্ষণ না মাদক সেবনকারীরা হতাশা বা মানসিক চাপ এবং পরিবার থেকে সহায়তার অভাবে ভোগ না করে, মাদকাসক্তি থেকে পুনরুদ্ধার বাধাগ্রস্ত হতে পারে। তাই মাদকাসক্ত থেকে নিরাময়ের মতো একটি বৃহত্তর অর্জন যেন পরিবার ও সমাজের নেতিবাচকতার কারণে বিঘিœত না হয় সে লক্ষ্যেই সরকারকে অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে। এ ছাড়া চাকরির বাজার, গৃহহীনতা ও স্বাস্থ্যব্যবস্থায় অসুবিধাজনিত চ্যালেঞ্জ দূর করে মাদকের মূল হোতা (গডফাদার) ও মাদকসেবীদের সন্ধান এবং তাদের বিচারের আওতায় নিয়ে আসার মাধ্যমে প্রান্তিককরণ হ্রাস করার কথা ভাবা যেতে পারে।

চতুর্থত, মাদকদ্রব্য নির্মূল কৌশলটিতে বাস্তবায়িত কর্মসূচিগুলো প্রমাণভিত্তিক হওয়া আবশ্যক। অর্থাৎ পূর্ববর্তী ও বর্তমানে গৃহীত যেসব নীতিমালার কার্যকারিতা ও সাফল্যের হার বেশি সেগুলোর ওপর গুরুত্বারোপ করতে হবে। ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়া এবং মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের মাধ্যমে সীমিতসংখ্যক সচেতনতামূলক প্রোগ্রাম সমন্বিত করা হলেও বাংলাদেশে স্কুল, পরিবার এবং সম্প্রদায়ের বিন্যাসের কোনো উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়নি। স্কুল ও কলেজ পর্যায়ে বিভিন্ন ধরনের প্রতিরোধ ও সচেতনতা বৃদ্ধিমূলক ওয়ার্কশপ করা যেতে পারে, বিশেষত মাদক ব্যবহারের সঙ্গে সম্পর্কিত ঝুঁকি সম্পর্কে সম্ভাব্য ব্যবহারকারীদের তথ্য সরবরাহ করা, এমন সব প্রয়োজনীয় ব্যবস্থাকে শক্তিশালী করা যা মাদক ব্যবহারের সঙ্গে সম্পর্কিত সামাজিক চাপকে প্রতিরোধ করা সম্ভব করে।

মাদকদ্রব্যের অপব্যবহার প্রতিরোধে বাংলাদেশের গৃহীত পদক্ষেপ, মাদকসেবী পুনর্বাসনের জন্য কর্মসূচিগুলোর প্রয়োজনীয়তা ও গুরুত্ব সরকারকে সঠিকভাবে আমলে নিতে হবে। প্রতিরোধ ও নিরাময়মূলক উভয় ইস্যুতে নীতিমালার মধ্যে মাদকাসক্তি প্রতিরোধের জন্য প্রশাসন, পরিবার ও সমাজ কার্যকর ভূমিকা পালন করতে পারে। তা ছাড়া অবৈধ মাদকের মোকাবিলার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ একটি দন্ডনীয় ও প্রতিশোধমূলক দৃষ্টিভঙ্গি অনুসরণ করে আসছে। গডফাদারদের বিরুদ্ধে মামলা ও মাদকদ্রব্যগুলোর সহজলভ্যতা রোধে আইন প্রয়োগকারী ও সীমান্তরক্ষী বাহিনীর জবাবদিহি নিশ্চিত করা সরকারের এজেন্ডার শীর্ষে থাকা উচিত। তবে একই সঙ্গে মাদকের সরবরাহ ও চাহিদা হ্রাস এবং মাদকাসক্তি প্রতিরোধের সক্রিয় উদ্যোগগুলো কার্যকর প্রতিরোধ ব্যবস্থায় অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। মাদক নির্মূলে কার্যকর ভূমিকা পালন করতে হবে।

লেখক : চেয়ারপারসন, অপরাধবিজ্ঞান বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
সর্বশেষ খবর
শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ
শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ

এই মাত্র | রাজনীতি

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

৬ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

২৯ মিনিট আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা
পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ
পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম
নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা
লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ
বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮
প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা
কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১
যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা
উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর
বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুবকের লাশ উদ্ধার
যুবকের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির
‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু
রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন
কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ
ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল
উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল

দেশগ্রাম

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়
হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়

মাঠে ময়দানে

লাকসামের এরশাদ শিকদার
লাকসামের এরশাদ শিকদার

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার
হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব
উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব

নগর জীবন

মানুষ আর কত জীবন দেবে
মানুষ আর কত জীবন দেবে

নগর জীবন

নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে
নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে

নগর জীবন

পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই

প্রথম পৃষ্ঠা