শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় : শতজনমের ভালোবাসা

হোসেন আবদুল মান্নান
প্রিন্ট ভার্সন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় : শতজনমের ভালোবাসা

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ছাত্র ও গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শুধু একটি প্রতিষ্ঠান নয়, এটি বাংলাদেশ নামের জাতিরাষ্ট্রের আঁতুড়ঘর। আমাদের সব অর্জনের বাতিঘর। জানা যায়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এ বছর গৌরবময় শতবর্ষ উদযাপনের ব্যাপক প্রস্তুতি নিচ্ছে। একই সঙ্গে 100 years of Glory নামক একটি আকর্ষণীয় লোগোও উন্মোচন করা হয়েছে। আমাদের জীবদ্দশায় এর চেয়ে বড় প্রাপ্তি বা আনন্দের বিষয় আর কী হতে পারে? উল্লেখ করার মতো একটি ভিন্ন বৈশিষ্ট্য ও স্বাতন্ত্র্য নিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এ জনপদের প্রথম বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছিল ১ জুলাই, ১৯২১ সালে। আজ শতবর্ষ পরে এ বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু অসাধারণ গুণী ছাত্র এবং শিক্ষককে বিনম্র শ্রদ্ধায় স্মরণ করতে চাই। যাঁরা বিশ্ববিদ্যালয়কে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে ব্যাপকভাবে আলোকিত, পরিচিত করেছিলেন। আমরা এমন সর্বজনশ্রদ্ধেয়, জনগণনন্দিত (অসংখ্যের মধ্য থেকে) মাত্র কয়েকজন কিংবদন্তির নাম (কোনো বিতর্কে না গিয়ে) অবনতচিত্তে উপস্থাপন করতে পারি। লর্ড কার্জন (১৯০৮ সালে কার্জন হলের উদ্বোধক), ফিলিপ জে হার্টগ (প্রথম ভাইস চ্যান্সেলর), জি এইচ ল্যাংলি (দ্বিতীয় ভাইস চ্যান্সেলর), অধ্যাপক নলিনী বসু, প্রফেসর জ্ঞান ঘোষ, স্যার এ এফ রহমান (প্রথম মুসলিম ভাইস চ্যান্সেলর),  মহামহোপাধ্যায় হরপ্রসাদ শাস্ত্রী, স্যার আশুতোষ মুখোপাধ্যায়, প্রফেসর সত্যেন বোস, ড. রমেশচন্দ্র মজুমদার, প্রফেসর নিউম্যান, মোহিতলাল মজুমদার, ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ, ড. মুহম্মদ আবদুল হাই, প্রফেসর ড. আবদুর রাজ্জাক, ড. এস মাহমুদ হোসেন, অধ্যাপক আহমদ হাসান দানী, অধ্যাপক জি সি দেব, কবি বুদ্ধদেব বসু, ড. কাজী মোতাহার হোসেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, তাজউদ্দীন আহমদ, সৈয়দ নজরুল ইসলাম, মো. আবদুল মতিন (ভাষা মতিন), আবদুর রহমান চৌধুরী, অ্যাডভোকেট গাজিউল হক, বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী, বিচারপতি এম. মুর্শেদ, বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমদ (সাবেক রাষ্ট্রপতি), হাবিবুর রহমান শেলী, মো. জিল্লুর রহমান (সাবেক রাষ্ট্রপতি), আবুল বরকত (ভাষাশহীদ), আবদুস সালাম (ভাষাশহীদ), অধ্যাপক (শহীদ) মুনীর চৌধুরী, প্রফেসর আবদুল মতিন চৌধুরী, অধ্যাপক মোজাফফর আহমদ চৌধুরী, জহির রায়হান (চলচ্চিত্রকার), অধ্যাপক আবুল ফজল (শিক্ষাবিদ)।

কয়েক বছর আগে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার এক নিভৃতচারী গবেষক ও সাদা মনের মানুষ খ্যাত মুহম্মদ মুসা জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে এসে আমার হাতে আরও একটি বিরল তথ্য তুলে দিলেন; যা তাৎক্ষণিকভাবে আমার ভিতরের গর্বিত চিত্তকে খানিকটা স্ফীত করে দিয়েছিল। সাবেক ছাত্র হিসেবে বেশ অহংকারবোধও করেছিলাম। সেদিন বিস্মিত হয়ে আরও লক্ষ্য করেছিলাম, প্রতিষ্ঠার শুরুর দিকটায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে কত বড় বড় মহৎপ্রাণ মনীষীর সম্পৃক্ততা ছিল। ১৯২৯ সালে সলিমুল্লাহ মুসলিম হল ছাত্র সংসদের সঙ্গে আজীবন সম্মানিত সদস্য নির্বাচিত করা হয়েছিল লর্ড লিটন, কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, স্যার আবদুর রহীম, স্যার পি জে হার্টগ, স্যার সোলাইমান, স্যার পি সি রায়, স্যার সুলতান আহমদ, স্যার রাধা কৃষ্ণ, স্যার আকবর হায়দরী, স্যার সিরিল নরউড, স্যার জন সার্জেন্ট, আবদুর রহমান সিদ্দিকী, ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁ, কাজী নজরুল ইসলাম।

১৯২১ সালে বা পরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসরদের বেতন ছিল ১ হাজার টাকা। সে সময় বাংলার শিক্ষামন্ত্রী হয়েছিলেন এদেশীয় জনৈক প্রবাসচন্দ্র মিত্র। তিনি শিক্ষকদের বেতন কমিয়ে দিয়েছিলেন। ফলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রিজার্ভ ফান্ডে তখন ৫৫ লাখ টাকা জমা হয়েছিল। বর্তমান মিন্টো রোডের বেশ কটি বাড়ি বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজ শিক্ষকদের জন্য নির্মাণ করা হয়েছিল। উল্লেখ্য, আজকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন অধ্যাপকের মাসিক বেতন প্রায় ৭৫ হাজার টাকা এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের বার্ষিক বাজেট প্রায় হাজার কোটি টাকা। ছাত্রছাত্রীর সংখ্যা ৩৫ হাজার এবং শিক্ষকের সংখ্যা ২ হাজার ২০০, ফ্যাকাল্টি ১০টি, বিভাগ ও ১২টি ইনস্টিটিউটসহ মোট ৯৬টি ডিসিপ্লিনে শিক্ষা কার্যক্রম চলমান। আমাদের সময়ে অর্থাৎ (১৯৮১-১৯৮৮) পর্যন্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে এবং মুহসীন হলের আবাসিক ছাত্র হিসেবে যেসব বিখ্যাত ব্যক্তিকে সচক্ষে বেশ কাছে থেকে দেখেছিলাম এমন কয়েকজনের নাম উল্লেখ করা হলো। তাঁদের বেশির ভাগই বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আবার অনেকেই বিভিন্ন সময়ে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের আমন্ত্রণে অথবা স্মারক বক্তৃতা বা বিশেষ কোনো অনুষ্ঠানের অতিথি হিসেবে এসেছিলেন। আরজ আলী মাতুব্বর, অধ্যাপক সাইদুর রহমান (বঙ্গবন্ধুর শিক্ষক), আতাউর রহমান খান (রাজনীতিবিদ), শিল্পী ভূপেন হাজারিকা, ড. নজমুল করীম, অধ্যাপক মোজাফফর আহমদ, মোহাম্মদ তোয়াহা, সাইফুদ্দিন আহমেদ মানিক, মোহাম্মদ ফরহাদ, হায়দার আকবর খান রনো, অধ্যাপক নূর মোহাম্মদ মিয়া, ড. আশরাফ সিদ্দিকী, অধ্যাপক খান সারওয়ার মুরশিদ,  অধ্যাপক আবু মাহমুদ, অধ্যাপক ড. আখলাকুর রহমান, ড. মুহাম্মদ ইউনূস, খান আতাউর রহমান (চলচ্চিত্রকার), আলমগীর কবির (চলচ্চিত্রকার), ড. আহমদ শরীফ,  আহমদ ছফা, ড. আবদুল্লাহ আল-মুতী শরফুদ্দীন, আবদুর রহমান বিশ্বাস (সাবেক রাষ্ট্রপতি), অধ্যাপক ইয়াজউদ্দিন আহম্মেদ (সাবেক রাষ্ট্রপতি), অধ্যাপক কবীর চৌধুরী, অধ্যাপক আনিসুজ্জামান, অধ্যাপক সরদার ফজলুল করিম, অধ্যাপক জিল্লুর রহমান সিদ্দিকী, কবি শামসুর রাহমান, পটুয়া কামরুল হাসান, মুর্তজা বশীর, অধ্যাপক মফিজুল্লাহ কবীর, ড. আবু হেনা মোস্তফা কামাল, শিল্পী আনোয়ার উদ্দিন খান, ড. তালুকদার মনিরুজ্জামান, অধ্যাপক এমাজউদ্দীন আহমদ, ড. হামিদ উদ্দিন খান, ড. ফজলুল হালিম চৌধুরী, ড. আবদুল্লাহ ফারুক, অধ্যাপক মমতাজুর রহমান তরফদার, অধ্যাপক হালিমা খাতুন, ড. নূরুন নাহার ফয়জুন্নেছা, শিল্পী মুহম্মদ সুলতান, হুমায়ুন আহমেদ, ড. শাহজাহান তপন প্রমুখ।

 

আমাদের সময়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্রের উল্লেখযোগ্য ঘটনাবলির মধ্যে আন্তহল বিতর্ক প্রতিযোগিতা, বিভিন্ন হলের পৃথক অনুষ্ঠানসহ ছাত্র-শিক্ষক বিতর্ক প্রতিযোগিতাও ছিল আলোচিত। সে সময়ের একটি বিতর্কের বিষয় ছিল ‘ত্রিশোত্তর বয়সই জীবনের শ্রেষ্ঠ সময়’। অংশগ্রহণকারীর মধ্যে ছিলেন ছাত্রপক্ষে- মাহমুদুর রহমান মান্না, এম এম আকাশ, আলী রীয়াজ এবং শিক্ষকপক্ষে অধ্যাপক কবীর চৌধুরী, অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী, ড. সেলিম জাহান। তা ছাড়া ডাকসু নির্বাচন ১৯৮২ (’৮১ সালের নির্বাচন ২৩ জানুয়ারি ’৮২০তে অনুষ্ঠিত), জেনারেল এরশাদের সামরিক শাসন জারির রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট তৈরি, সামরিক শাসন জারি, ছাত্ররাজনীতি দানা বাঁধা, কয়েকবার ছাত্র হত্যাকান্ড সংঘটিত হওয়া, ট্রাকচাপায় ছাত্র হত্যা, দীর্ঘ ছুটির ফাঁকে পড়া, ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ গঠন, উত্তাল আন্দোলন-সংগ্রাম, মিছিল আর বিখ্যাত ফটোসাংবাদিক রশীদ তালুকদারের ক্যামেরায় অজান্তেই বন্দী হয়ে থাকা, ছাত্রনেতাদের মধ্যে ভাঙন ধরানো, জাতীয় রাজনীতিতে নানা মোর্চা, ১৯৮৯ সালের ডাকসু নির্বাচন, ক্রমাগত পরীক্ষা পিছিয়ে যাওয়া, জগন্নাথ হল ট্র্যাজেডি, আন্দোলনের কারণে বন্ধের দিনে কলাভবনের চার তলায় পরীক্ষা নেওয়া, শিক্ষকদের লাল, নীল, গোলাপি দলে বিভক্ত হওয়া, বাম দলগুলোয় অনবরত মেরুকরণ, জাতীয় কবিতা উৎসব, ভয়াবহ বন্যা, আমার ছাত্রত্ব বজায় রাখার উদ্দেশ্যে শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটে ভর্তি হয়ে ডিপ্লোমা ডিগ্রি অর্জন, ভাস্কর শামীম সিকদার কর্তৃক টিএসসিতে স্বোপার্জিত স্বাধীনতার ম্যুরাল নির্মাণ ইত্যাদি খুব বেশি মনে পড়ে।

ডাকসুর একটি অভিষেক অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকারও সুবর্ণ সুযোগ হয়েছিল। দ্বিতীয় বর্ষ অনার্সের সময় ’৮২ সালের ১৬ মার্চ বিকাল সাড়ে ৪টায় বিশ্ববিদ্যালয় খেলার মাঠে অনুষ্ঠিত এ আয়োজনের প্রধান অতিথি ছিলেন ভাষাসৈনিক বিচারপতি আবদুর রহমান চৌধুরী। সভাপতিত্ব করেছিলেন ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ফজলুল হালিম চৌধুরী। ডাকসুর ভিপি ও জিএস পদে নির্বাচিত হয়েছিলেন যথাক্রমে জনাব আখতারুজ্জামান ও জিয়াউদ্দিন বাবলু। উল্লেখ্য, এ অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি হিসেবে বিচারপতি চৌধুরী তখনকার রাষ্ট্র ও সমাজ জীবনের বাস্তব চিত্র তুলে ধরে যে অসাধারণ বক্তব্য দিয়েছিলেন তাঁর এ বক্তৃতার খন্ডাংশ উদ্ধৃত করেই মাত্র আট দিন পর তৎকালীন সেনাপ্রধান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করে নেন এবং দেশে সামরিক শাসন জারি করেন। তখন ছয়জন একত্রে চলাচল নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। মনে পড়ে আমরা ভয়ে হলের লিফটেও ছয়জন একসঙ্গে প্রবেশ করতাম না। প্রায় দশকজুড়ে সামরিক শাসনবিরোধী আন্দোলনের ভিতরেও ক্যাম্পাসে নানা বর্ণের সামাজিক, সাংস্কৃতিক কর্মকান্ড, প্রতিবাদ মিছিল-মিটিংয়ে উৎসবমুখর পরিবেশ বিরাজমান ছিল। কেন্দ্রীয় লাইব্রেরি চত্বর, নতুন ডাকসু ভবন, মধুর দার ক্যান্টিন ও আইবিএ ভবন এলাকায় উপচে পড়া ছাত্রছাত্রীর সমাগম চোখে লাগার মতো ছিল। ক্লাস, লেখাপড়া, মিছিল-মিটিং সবই পাশাপাশি চলত। মধুর ক্যান্টিনটা মধু দার ছেলে ভদ্র, বিনয়ী অরুণ চালাত। কিছু দিন আগেও তার দিদি দায়িত্বে ছিলেন। কলাভবনের চারদিক ঘুরে মিছিল করেই আমরা ক্যান্টিনে ঢুকে যেতাম। কাপে বেশি করে চিনি নিয়ে চা পান করা যেন অমৃত ছিল। রাতে মিছিল করে মাঝেমধ্যে বুয়েটের সেন্ট্রাল ক্যাফেটেরিয়ায়ও গিয়েছি। গভীর রাত অবধি এটি খোলা থাকত। ক্যাম্পাসে তখন বামঘেঁষা ছাত্র সংগঠনগুলোর বহুমাত্রিক তৎপরতা চোখে পড়ার মতো ছিল।

একটি সময় ছিল আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়টির ক্যাম্পাসের মাটি স্বনামধন্য ও দেশবরেণ্য শিক্ষকের পদস্পর্শে অনেক উর্বরতা পেয়েছিল। শিল্প, সাহিত্য, সংস্কৃতির সমগ্র অনুষঙ্গ ও সত্তাজুড়ে একচ্ছত্র আধিপত্য ছিল এখানকার শিক্ষকদের। কবি, গল্পকার, প্রাবন্ধিক, নাট্যকার, ঔপন্যাসিক, গীতিকার, উপস্থাপক সবই শিক্ষকদের দখলে ছিল। যার অস্তিত্ব সাম্প্রতিক সময়ে এতটা বা কাছাকাছিও দেখা যায় না। আমাদের কালে পর্যন্ত দেখেছি, কোনো জাতীয় দিবসে পত্রিকার ক্রোড়পত্রগুলোয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপকদের লেখাই প্রাধান্য পেত। প্রযুক্তির সামান্য উৎকর্ষতা বা অবাধ ব্যবহার ছিল না বললেই চলে। অথচ ব্যক্তিগত অর্জনে এঁদের অধীত বা পঠিত বিদ্যার বাহার ছিল ঈর্ষণীয় উচ্চতায়। মনে করুন রাষ্ট্রবিজ্ঞানের প্রফেসর আবদুর রাজ্জাকের কথা, কোনো বইপুস্তক রচনা করেননি। তাতে কী? সন্ধ্যার পরে যে সময়টুকু ক্লাবে গিয়ে দাবার ঘুঁটির ওপর সুতীক্ষè দৃষ্টিপাতের ভিতর দিয়ে অতিবাহিত করতেন এবং মাঝেমধ্যে দু-চারটি প্রাসঙ্গিক শব্দ উচ্চারণ করতেন, সেগুলোও পরবর্তীতে অন্য খ্যাতিমান লেখকের বিখ্যাত বইয়ের নানন্দিক উপজীব্য হয়েছে। আজকাল এসব ভাবা যায়? নিজের চোখে দেখা, প্রফেসর আহমদ শরীফ বা ড. আবু হেনা মোস্তফা কামালের ক্লাসে ভিন্ন বিভাগের ছাত্ররাও শোনার জন্য ভিড় জমাত। পৃথিবীর নামিদামি পাক্ষিক বা মাসিক পত্রিকায় আমাদের প্রফেসরদের নিবন্ধ প্রকাশিত হলে করিডোরে ছাত্রদের মুখে মুখে ফিরত।

এত কিছুর পরও বলব, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়া সাবেক ছাত্র হিসেবে আমাদের গল্প করার মতো বা খানিকটা উচ্ছ্বসিত হয়ে অহংকার করার মতো (দেশের ভিতর থেকে অর্জিত) হয়তো আর খুব বেশি কিছু হাতে নেই। তবু যেন আমাদের ঋণের কোনো অন্ত নেই। না থাক বিশ্বমর্যাদাক্রম  বা প্রাচ্যের অক্সফোর্ডের সেই জনশ্রুতিভরা খ্যাতি। না-ই বা থাকলাম এশিয়া বা দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার তালিকায়। তাতেও দুঃখবোধ বা ক্লেদ, অনুশোচনা, অনুতাপ কিছুই নেই আমার। কেননা একজন মানুষ হিসেবে, একজন বাঙালি হিসেবে, এ মাটির সন্তান হিসেবে দেশ আমাদের আর কীই বা দিতে পারে? বিনিময়ে আমরাই বা এ দেশকে কতটুকু দিতে সক্ষম হয়েছি? আমি প্রায়ই গর্ব করে বলি, আর কিছু না করলেও আমাদের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররাই নিজের মাতৃভাষাকে রক্ষা এবং স্বাধিকার অর্জনের সশস্ত্র সংগ্রামের সারথি হয়ে জননী জন্মভূমিকে এ মর্ত্যে স্বর্গরূপী গরীয়সী করেছে। যা পৃথিবীর অন্য কোনো বিশ্ববিদ্যালয় একসঙ্গে এমন দুটো সুযোগকে ধারণ করে ও পুঁজি করে এগিয়ে যেতে পারেনি। একই সঙ্গে বলা যায়, এ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র হিসেবে আমাদের একজন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব যিনি মাতৃভাষার দাবি আদায় এবং স্বাধীনতা সংগ্রামের প্রধান কুশীলব হয়ে দেশকে পরাধীনতার শৃঙ্খলমুক্ত করেছেন। এমন ঘটনাও সভ্যতার সুদীর্ঘ ইতিহাসে বিরল। কাজেই আমাদের আর কিছু চাওয়া-পাওয়া নেই। তথাপি একবুক আশা বেঁধে আছি, ভবিষ্যতের প্রজন্ম হয়তো আকাশকে ছুঁয়ে যাবে। অন্তহীন আকাক্সক্ষার ডানা মেলে নীলিমায় উড়ে যাবে আমার অনাগত সন্তানরা।

লেখক : গবেষক ও গল্পকার।

এই বিভাগের আরও খবর
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
সর্বশেষ খবর
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

এই মাত্র | রাজনীতি

ইউক্রেনের হামলায় নভোরো-সিয়েস্ক বন্দরের তেল রফতানি বন্ধ করল রাশিয়া
ইউক্রেনের হামলায় নভোরো-সিয়েস্ক বন্দরের তেল রফতানি বন্ধ করল রাশিয়া

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুত জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে: মুজাহিদুল ইসলাম
দ্রুত জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে: মুজাহিদুল ইসলাম

২ মিনিট আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে আগুনে পুড়েছে ৬ দোকান
লক্ষ্মীপুরে আগুনে পুড়েছে ৬ দোকান

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইপিএল ২০২৬: নতুন দলে দেখা যাবে শামিকে
আইপিএল ২০২৬: নতুন দলে দেখা যাবে শামিকে

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

১৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকা-বরিশাল নৌরুটে আজ থেকে চালু হচ্ছে প্যাডেল স্টিমার মাহসুদ
ঢাকা-বরিশাল নৌরুটে আজ থেকে চালু হচ্ছে প্যাডেল স্টিমার মাহসুদ

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা
সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিবাহবার্ষিকীর দিনেই বাবা-মা হলেন রাজকুমার রাও-পত্রলেখা
বিবাহবার্ষিকীর দিনেই বাবা-মা হলেন রাজকুমার রাও-পত্রলেখা

৪০ মিনিট আগে | শোবিজ

মালিককে ‘গুলি করল কুকুর’!
মালিককে ‘গুলি করল কুকুর’!

৪৯ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ফুলবাড়ী বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে শিক্ষাসামগ্রী বিতরণ
ফুলবাড়ী বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে শিক্ষাসামগ্রী বিতরণ

৫০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিহারের নির্বাচন শুরু থেকেই সুষ্ঠু ছিল না, অভিযোগ রাহুল গান্ধীর
বিহারের নির্বাচন শুরু থেকেই সুষ্ঠু ছিল না, অভিযোগ রাহুল গান্ধীর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা মজিবুর রহমান ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা মজিবুর রহমান ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাদেজা–কারান রাজস্থানে, সঞ্জু স্যামসন যাচ্ছেন চেন্নাইয়ে
জাদেজা–কারান রাজস্থানে, সঞ্জু স্যামসন যাচ্ছেন চেন্নাইয়ে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ৫৮ শতাংশ মানুষ ট্রাম্পে অসন্তুষ্ট
যুক্তরাষ্ট্রে ৫৮ শতাংশ মানুষ ট্রাম্পে অসন্তুষ্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণের জেরে চার চিকিৎসকের রেজিস্ট্রেশন বাতিল
দিল্লি বিস্ফোরণের জেরে চার চিকিৎসকের রেজিস্ট্রেশন বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচনে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আওয়ামী লীগের নেই : প্রেস সচিব
নির্বাচনে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আওয়ামী লীগের নেই : প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুই শতাধিক খাদ্যপণ্য থেকে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প
দুই শতাধিক খাদ্যপণ্য থেকে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দিদি নাম্বার ১’ এ থাকছেন না রচনা ব্যানার্জি?
‘দিদি নাম্বার ১’ এ থাকছেন না রচনা ব্যানার্জি?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লুক্সেমবার্গকে হারিয়ে বিশ্বকাপের টিকিটের অপেক্ষায় জার্মানি
লুক্সেমবার্গকে হারিয়ে বিশ্বকাপের টিকিটের অপেক্ষায় জার্মানি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৫ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৫ নভেম্বর ২০২৫

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মিস ইন্টারন্যাশনালে বাংলাদেশের জেসিয়া
মিস ইন্টারন্যাশনালে বাংলাদেশের জেসিয়া

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকার আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে
ঢাকার আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

১৯ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’
শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

১৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা