শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় : শতজনমের ভালোবাসা

হোসেন আবদুল মান্নান
প্রিন্ট ভার্সন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় : শতজনমের ভালোবাসা

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ছাত্র ও গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শুধু একটি প্রতিষ্ঠান নয়, এটি বাংলাদেশ নামের জাতিরাষ্ট্রের আঁতুড়ঘর। আমাদের সব অর্জনের বাতিঘর। জানা যায়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এ বছর গৌরবময় শতবর্ষ উদযাপনের ব্যাপক প্রস্তুতি নিচ্ছে। একই সঙ্গে 100 years of Glory নামক একটি আকর্ষণীয় লোগোও উন্মোচন করা হয়েছে। আমাদের জীবদ্দশায় এর চেয়ে বড় প্রাপ্তি বা আনন্দের বিষয় আর কী হতে পারে? উল্লেখ করার মতো একটি ভিন্ন বৈশিষ্ট্য ও স্বাতন্ত্র্য নিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এ জনপদের প্রথম বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছিল ১ জুলাই, ১৯২১ সালে। আজ শতবর্ষ পরে এ বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু অসাধারণ গুণী ছাত্র এবং শিক্ষককে বিনম্র শ্রদ্ধায় স্মরণ করতে চাই। যাঁরা বিশ্ববিদ্যালয়কে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে ব্যাপকভাবে আলোকিত, পরিচিত করেছিলেন। আমরা এমন সর্বজনশ্রদ্ধেয়, জনগণনন্দিত (অসংখ্যের মধ্য থেকে) মাত্র কয়েকজন কিংবদন্তির নাম (কোনো বিতর্কে না গিয়ে) অবনতচিত্তে উপস্থাপন করতে পারি। লর্ড কার্জন (১৯০৮ সালে কার্জন হলের উদ্বোধক), ফিলিপ জে হার্টগ (প্রথম ভাইস চ্যান্সেলর), জি এইচ ল্যাংলি (দ্বিতীয় ভাইস চ্যান্সেলর), অধ্যাপক নলিনী বসু, প্রফেসর জ্ঞান ঘোষ, স্যার এ এফ রহমান (প্রথম মুসলিম ভাইস চ্যান্সেলর),  মহামহোপাধ্যায় হরপ্রসাদ শাস্ত্রী, স্যার আশুতোষ মুখোপাধ্যায়, প্রফেসর সত্যেন বোস, ড. রমেশচন্দ্র মজুমদার, প্রফেসর নিউম্যান, মোহিতলাল মজুমদার, ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ, ড. মুহম্মদ আবদুল হাই, প্রফেসর ড. আবদুর রাজ্জাক, ড. এস মাহমুদ হোসেন, অধ্যাপক আহমদ হাসান দানী, অধ্যাপক জি সি দেব, কবি বুদ্ধদেব বসু, ড. কাজী মোতাহার হোসেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, তাজউদ্দীন আহমদ, সৈয়দ নজরুল ইসলাম, মো. আবদুল মতিন (ভাষা মতিন), আবদুর রহমান চৌধুরী, অ্যাডভোকেট গাজিউল হক, বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী, বিচারপতি এম. মুর্শেদ, বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমদ (সাবেক রাষ্ট্রপতি), হাবিবুর রহমান শেলী, মো. জিল্লুর রহমান (সাবেক রাষ্ট্রপতি), আবুল বরকত (ভাষাশহীদ), আবদুস সালাম (ভাষাশহীদ), অধ্যাপক (শহীদ) মুনীর চৌধুরী, প্রফেসর আবদুল মতিন চৌধুরী, অধ্যাপক মোজাফফর আহমদ চৌধুরী, জহির রায়হান (চলচ্চিত্রকার), অধ্যাপক আবুল ফজল (শিক্ষাবিদ)।

কয়েক বছর আগে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার এক নিভৃতচারী গবেষক ও সাদা মনের মানুষ খ্যাত মুহম্মদ মুসা জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে এসে আমার হাতে আরও একটি বিরল তথ্য তুলে দিলেন; যা তাৎক্ষণিকভাবে আমার ভিতরের গর্বিত চিত্তকে খানিকটা স্ফীত করে দিয়েছিল। সাবেক ছাত্র হিসেবে বেশ অহংকারবোধও করেছিলাম। সেদিন বিস্মিত হয়ে আরও লক্ষ্য করেছিলাম, প্রতিষ্ঠার শুরুর দিকটায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে কত বড় বড় মহৎপ্রাণ মনীষীর সম্পৃক্ততা ছিল। ১৯২৯ সালে সলিমুল্লাহ মুসলিম হল ছাত্র সংসদের সঙ্গে আজীবন সম্মানিত সদস্য নির্বাচিত করা হয়েছিল লর্ড লিটন, কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, স্যার আবদুর রহীম, স্যার পি জে হার্টগ, স্যার সোলাইমান, স্যার পি সি রায়, স্যার সুলতান আহমদ, স্যার রাধা কৃষ্ণ, স্যার আকবর হায়দরী, স্যার সিরিল নরউড, স্যার জন সার্জেন্ট, আবদুর রহমান সিদ্দিকী, ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁ, কাজী নজরুল ইসলাম।

১৯২১ সালে বা পরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসরদের বেতন ছিল ১ হাজার টাকা। সে সময় বাংলার শিক্ষামন্ত্রী হয়েছিলেন এদেশীয় জনৈক প্রবাসচন্দ্র মিত্র। তিনি শিক্ষকদের বেতন কমিয়ে দিয়েছিলেন। ফলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রিজার্ভ ফান্ডে তখন ৫৫ লাখ টাকা জমা হয়েছিল। বর্তমান মিন্টো রোডের বেশ কটি বাড়ি বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজ শিক্ষকদের জন্য নির্মাণ করা হয়েছিল। উল্লেখ্য, আজকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন অধ্যাপকের মাসিক বেতন প্রায় ৭৫ হাজার টাকা এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের বার্ষিক বাজেট প্রায় হাজার কোটি টাকা। ছাত্রছাত্রীর সংখ্যা ৩৫ হাজার এবং শিক্ষকের সংখ্যা ২ হাজার ২০০, ফ্যাকাল্টি ১০টি, বিভাগ ও ১২টি ইনস্টিটিউটসহ মোট ৯৬টি ডিসিপ্লিনে শিক্ষা কার্যক্রম চলমান। আমাদের সময়ে অর্থাৎ (১৯৮১-১৯৮৮) পর্যন্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে এবং মুহসীন হলের আবাসিক ছাত্র হিসেবে যেসব বিখ্যাত ব্যক্তিকে সচক্ষে বেশ কাছে থেকে দেখেছিলাম এমন কয়েকজনের নাম উল্লেখ করা হলো। তাঁদের বেশির ভাগই বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আবার অনেকেই বিভিন্ন সময়ে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের আমন্ত্রণে অথবা স্মারক বক্তৃতা বা বিশেষ কোনো অনুষ্ঠানের অতিথি হিসেবে এসেছিলেন। আরজ আলী মাতুব্বর, অধ্যাপক সাইদুর রহমান (বঙ্গবন্ধুর শিক্ষক), আতাউর রহমান খান (রাজনীতিবিদ), শিল্পী ভূপেন হাজারিকা, ড. নজমুল করীম, অধ্যাপক মোজাফফর আহমদ, মোহাম্মদ তোয়াহা, সাইফুদ্দিন আহমেদ মানিক, মোহাম্মদ ফরহাদ, হায়দার আকবর খান রনো, অধ্যাপক নূর মোহাম্মদ মিয়া, ড. আশরাফ সিদ্দিকী, অধ্যাপক খান সারওয়ার মুরশিদ,  অধ্যাপক আবু মাহমুদ, অধ্যাপক ড. আখলাকুর রহমান, ড. মুহাম্মদ ইউনূস, খান আতাউর রহমান (চলচ্চিত্রকার), আলমগীর কবির (চলচ্চিত্রকার), ড. আহমদ শরীফ,  আহমদ ছফা, ড. আবদুল্লাহ আল-মুতী শরফুদ্দীন, আবদুর রহমান বিশ্বাস (সাবেক রাষ্ট্রপতি), অধ্যাপক ইয়াজউদ্দিন আহম্মেদ (সাবেক রাষ্ট্রপতি), অধ্যাপক কবীর চৌধুরী, অধ্যাপক আনিসুজ্জামান, অধ্যাপক সরদার ফজলুল করিম, অধ্যাপক জিল্লুর রহমান সিদ্দিকী, কবি শামসুর রাহমান, পটুয়া কামরুল হাসান, মুর্তজা বশীর, অধ্যাপক মফিজুল্লাহ কবীর, ড. আবু হেনা মোস্তফা কামাল, শিল্পী আনোয়ার উদ্দিন খান, ড. তালুকদার মনিরুজ্জামান, অধ্যাপক এমাজউদ্দীন আহমদ, ড. হামিদ উদ্দিন খান, ড. ফজলুল হালিম চৌধুরী, ড. আবদুল্লাহ ফারুক, অধ্যাপক মমতাজুর রহমান তরফদার, অধ্যাপক হালিমা খাতুন, ড. নূরুন নাহার ফয়জুন্নেছা, শিল্পী মুহম্মদ সুলতান, হুমায়ুন আহমেদ, ড. শাহজাহান তপন প্রমুখ।

 

আমাদের সময়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্রের উল্লেখযোগ্য ঘটনাবলির মধ্যে আন্তহল বিতর্ক প্রতিযোগিতা, বিভিন্ন হলের পৃথক অনুষ্ঠানসহ ছাত্র-শিক্ষক বিতর্ক প্রতিযোগিতাও ছিল আলোচিত। সে সময়ের একটি বিতর্কের বিষয় ছিল ‘ত্রিশোত্তর বয়সই জীবনের শ্রেষ্ঠ সময়’। অংশগ্রহণকারীর মধ্যে ছিলেন ছাত্রপক্ষে- মাহমুদুর রহমান মান্না, এম এম আকাশ, আলী রীয়াজ এবং শিক্ষকপক্ষে অধ্যাপক কবীর চৌধুরী, অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী, ড. সেলিম জাহান। তা ছাড়া ডাকসু নির্বাচন ১৯৮২ (’৮১ সালের নির্বাচন ২৩ জানুয়ারি ’৮২০তে অনুষ্ঠিত), জেনারেল এরশাদের সামরিক শাসন জারির রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট তৈরি, সামরিক শাসন জারি, ছাত্ররাজনীতি দানা বাঁধা, কয়েকবার ছাত্র হত্যাকান্ড সংঘটিত হওয়া, ট্রাকচাপায় ছাত্র হত্যা, দীর্ঘ ছুটির ফাঁকে পড়া, ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ গঠন, উত্তাল আন্দোলন-সংগ্রাম, মিছিল আর বিখ্যাত ফটোসাংবাদিক রশীদ তালুকদারের ক্যামেরায় অজান্তেই বন্দী হয়ে থাকা, ছাত্রনেতাদের মধ্যে ভাঙন ধরানো, জাতীয় রাজনীতিতে নানা মোর্চা, ১৯৮৯ সালের ডাকসু নির্বাচন, ক্রমাগত পরীক্ষা পিছিয়ে যাওয়া, জগন্নাথ হল ট্র্যাজেডি, আন্দোলনের কারণে বন্ধের দিনে কলাভবনের চার তলায় পরীক্ষা নেওয়া, শিক্ষকদের লাল, নীল, গোলাপি দলে বিভক্ত হওয়া, বাম দলগুলোয় অনবরত মেরুকরণ, জাতীয় কবিতা উৎসব, ভয়াবহ বন্যা, আমার ছাত্রত্ব বজায় রাখার উদ্দেশ্যে শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটে ভর্তি হয়ে ডিপ্লোমা ডিগ্রি অর্জন, ভাস্কর শামীম সিকদার কর্তৃক টিএসসিতে স্বোপার্জিত স্বাধীনতার ম্যুরাল নির্মাণ ইত্যাদি খুব বেশি মনে পড়ে।

ডাকসুর একটি অভিষেক অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকারও সুবর্ণ সুযোগ হয়েছিল। দ্বিতীয় বর্ষ অনার্সের সময় ’৮২ সালের ১৬ মার্চ বিকাল সাড়ে ৪টায় বিশ্ববিদ্যালয় খেলার মাঠে অনুষ্ঠিত এ আয়োজনের প্রধান অতিথি ছিলেন ভাষাসৈনিক বিচারপতি আবদুর রহমান চৌধুরী। সভাপতিত্ব করেছিলেন ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ফজলুল হালিম চৌধুরী। ডাকসুর ভিপি ও জিএস পদে নির্বাচিত হয়েছিলেন যথাক্রমে জনাব আখতারুজ্জামান ও জিয়াউদ্দিন বাবলু। উল্লেখ্য, এ অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি হিসেবে বিচারপতি চৌধুরী তখনকার রাষ্ট্র ও সমাজ জীবনের বাস্তব চিত্র তুলে ধরে যে অসাধারণ বক্তব্য দিয়েছিলেন তাঁর এ বক্তৃতার খন্ডাংশ উদ্ধৃত করেই মাত্র আট দিন পর তৎকালীন সেনাপ্রধান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করে নেন এবং দেশে সামরিক শাসন জারি করেন। তখন ছয়জন একত্রে চলাচল নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। মনে পড়ে আমরা ভয়ে হলের লিফটেও ছয়জন একসঙ্গে প্রবেশ করতাম না। প্রায় দশকজুড়ে সামরিক শাসনবিরোধী আন্দোলনের ভিতরেও ক্যাম্পাসে নানা বর্ণের সামাজিক, সাংস্কৃতিক কর্মকান্ড, প্রতিবাদ মিছিল-মিটিংয়ে উৎসবমুখর পরিবেশ বিরাজমান ছিল। কেন্দ্রীয় লাইব্রেরি চত্বর, নতুন ডাকসু ভবন, মধুর দার ক্যান্টিন ও আইবিএ ভবন এলাকায় উপচে পড়া ছাত্রছাত্রীর সমাগম চোখে লাগার মতো ছিল। ক্লাস, লেখাপড়া, মিছিল-মিটিং সবই পাশাপাশি চলত। মধুর ক্যান্টিনটা মধু দার ছেলে ভদ্র, বিনয়ী অরুণ চালাত। কিছু দিন আগেও তার দিদি দায়িত্বে ছিলেন। কলাভবনের চারদিক ঘুরে মিছিল করেই আমরা ক্যান্টিনে ঢুকে যেতাম। কাপে বেশি করে চিনি নিয়ে চা পান করা যেন অমৃত ছিল। রাতে মিছিল করে মাঝেমধ্যে বুয়েটের সেন্ট্রাল ক্যাফেটেরিয়ায়ও গিয়েছি। গভীর রাত অবধি এটি খোলা থাকত। ক্যাম্পাসে তখন বামঘেঁষা ছাত্র সংগঠনগুলোর বহুমাত্রিক তৎপরতা চোখে পড়ার মতো ছিল।

একটি সময় ছিল আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়টির ক্যাম্পাসের মাটি স্বনামধন্য ও দেশবরেণ্য শিক্ষকের পদস্পর্শে অনেক উর্বরতা পেয়েছিল। শিল্প, সাহিত্য, সংস্কৃতির সমগ্র অনুষঙ্গ ও সত্তাজুড়ে একচ্ছত্র আধিপত্য ছিল এখানকার শিক্ষকদের। কবি, গল্পকার, প্রাবন্ধিক, নাট্যকার, ঔপন্যাসিক, গীতিকার, উপস্থাপক সবই শিক্ষকদের দখলে ছিল। যার অস্তিত্ব সাম্প্রতিক সময়ে এতটা বা কাছাকাছিও দেখা যায় না। আমাদের কালে পর্যন্ত দেখেছি, কোনো জাতীয় দিবসে পত্রিকার ক্রোড়পত্রগুলোয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপকদের লেখাই প্রাধান্য পেত। প্রযুক্তির সামান্য উৎকর্ষতা বা অবাধ ব্যবহার ছিল না বললেই চলে। অথচ ব্যক্তিগত অর্জনে এঁদের অধীত বা পঠিত বিদ্যার বাহার ছিল ঈর্ষণীয় উচ্চতায়। মনে করুন রাষ্ট্রবিজ্ঞানের প্রফেসর আবদুর রাজ্জাকের কথা, কোনো বইপুস্তক রচনা করেননি। তাতে কী? সন্ধ্যার পরে যে সময়টুকু ক্লাবে গিয়ে দাবার ঘুঁটির ওপর সুতীক্ষè দৃষ্টিপাতের ভিতর দিয়ে অতিবাহিত করতেন এবং মাঝেমধ্যে দু-চারটি প্রাসঙ্গিক শব্দ উচ্চারণ করতেন, সেগুলোও পরবর্তীতে অন্য খ্যাতিমান লেখকের বিখ্যাত বইয়ের নানন্দিক উপজীব্য হয়েছে। আজকাল এসব ভাবা যায়? নিজের চোখে দেখা, প্রফেসর আহমদ শরীফ বা ড. আবু হেনা মোস্তফা কামালের ক্লাসে ভিন্ন বিভাগের ছাত্ররাও শোনার জন্য ভিড় জমাত। পৃথিবীর নামিদামি পাক্ষিক বা মাসিক পত্রিকায় আমাদের প্রফেসরদের নিবন্ধ প্রকাশিত হলে করিডোরে ছাত্রদের মুখে মুখে ফিরত।

এত কিছুর পরও বলব, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়া সাবেক ছাত্র হিসেবে আমাদের গল্প করার মতো বা খানিকটা উচ্ছ্বসিত হয়ে অহংকার করার মতো (দেশের ভিতর থেকে অর্জিত) হয়তো আর খুব বেশি কিছু হাতে নেই। তবু যেন আমাদের ঋণের কোনো অন্ত নেই। না থাক বিশ্বমর্যাদাক্রম  বা প্রাচ্যের অক্সফোর্ডের সেই জনশ্রুতিভরা খ্যাতি। না-ই বা থাকলাম এশিয়া বা দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার তালিকায়। তাতেও দুঃখবোধ বা ক্লেদ, অনুশোচনা, অনুতাপ কিছুই নেই আমার। কেননা একজন মানুষ হিসেবে, একজন বাঙালি হিসেবে, এ মাটির সন্তান হিসেবে দেশ আমাদের আর কীই বা দিতে পারে? বিনিময়ে আমরাই বা এ দেশকে কতটুকু দিতে সক্ষম হয়েছি? আমি প্রায়ই গর্ব করে বলি, আর কিছু না করলেও আমাদের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররাই নিজের মাতৃভাষাকে রক্ষা এবং স্বাধিকার অর্জনের সশস্ত্র সংগ্রামের সারথি হয়ে জননী জন্মভূমিকে এ মর্ত্যে স্বর্গরূপী গরীয়সী করেছে। যা পৃথিবীর অন্য কোনো বিশ্ববিদ্যালয় একসঙ্গে এমন দুটো সুযোগকে ধারণ করে ও পুঁজি করে এগিয়ে যেতে পারেনি। একই সঙ্গে বলা যায়, এ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র হিসেবে আমাদের একজন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব যিনি মাতৃভাষার দাবি আদায় এবং স্বাধীনতা সংগ্রামের প্রধান কুশীলব হয়ে দেশকে পরাধীনতার শৃঙ্খলমুক্ত করেছেন। এমন ঘটনাও সভ্যতার সুদীর্ঘ ইতিহাসে বিরল। কাজেই আমাদের আর কিছু চাওয়া-পাওয়া নেই। তথাপি একবুক আশা বেঁধে আছি, ভবিষ্যতের প্রজন্ম হয়তো আকাশকে ছুঁয়ে যাবে। অন্তহীন আকাক্সক্ষার ডানা মেলে নীলিমায় উড়ে যাবে আমার অনাগত সন্তানরা।

লেখক : গবেষক ও গল্পকার।

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
নারায়ণগঞ্জে ভূমিকম্পে বৈদ্যুতিক তারের ঘর্ষণে তুলা কারখানায় আগুন
নারায়ণগঞ্জে ভূমিকম্পে বৈদ্যুতিক তারের ঘর্ষণে তুলা কারখানায় আগুন

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে পানির খোঁজ বিজ্ঞানীদের যুগান্তকারী অভিযান
চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে পানির খোঁজ বিজ্ঞানীদের যুগান্তকারী অভিযান

১১ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ভূমিকম্পে শেকৃবির ৩ হলে বড় ফাটল
ভূমিকম্পে শেকৃবির ৩ হলে বড় ফাটল

১২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাটমোহরে রেললাইনে ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
চাটমোহরে রেললাইনে ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে হতাহতদের জন্য তারেক রহমানের শোক
ভূমিকম্পে হতাহতদের জন্য তারেক রহমানের শোক

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের ৩ ক্রিকেটার
আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের ৩ ক্রিকেটার

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুবাইয়ে তেজস যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে পাইলট নিহত
দুবাইয়ে তেজস যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে পাইলট নিহত

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বসুন্ধরা শুভসংঘের বই উপহার পেল ময়মনসিংহের পাঠগৃহ ক্যাফে
বসুন্ধরা শুভসংঘের বই উপহার পেল ময়মনসিংহের পাঠগৃহ ক্যাফে

২২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া
সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে গুলির মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে গুলির মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

২৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভূমিকম্পে আহতদের চিকিৎসায় নিয়ে স্বাস্থ্য উপদেষ্টার নির্দেশনা
ভূমিকম্পে আহতদের চিকিৎসায় নিয়ে স্বাস্থ্য উপদেষ্টার নির্দেশনা

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

গাইবান্ধা স্টেডিয়াম পরিদর্শনে বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর
গাইবান্ধা স্টেডিয়াম পরিদর্শনে বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩০ নভেম্বর থেকে ফের কর্মবিরতির ঘোষণা প্রাথমিকের শিক্ষকদের
৩০ নভেম্বর থেকে ফের কর্মবিরতির ঘোষণা প্রাথমিকের শিক্ষকদের

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প: সোনারগাঁয়ে প্লাস্টিক গোডাউনে আগুন, আহত ২
ভূমিকম্প: সোনারগাঁয়ে প্লাস্টিক গোডাউনে আগুন, আহত ২

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘সাইয়ারা’ নায়িকার সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন নায়ক
‘সাইয়ারা’ নায়িকার সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন নায়ক

৫২ মিনিট আগে | শোবিজ

ইরানের পারমাণু ইস্যুর রাজনৈতিক সমাধান চায় রাশিয়া
ইরানের পারমাণু ইস্যুর রাজনৈতিক সমাধান চায় রাশিয়া

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৬৭ রানে এগিয়ে থেকে তৃতীয় দিন শেষ করল বাংলাদেশ
৩৬৭ রানে এগিয়ে থেকে তৃতীয় দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত : জাহিদ
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত : জাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেকনাফে ইয়াবাসহ ৪ কারবারি আটক
টেকনাফে ইয়াবাসহ ৪ কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিলিয়ন কিলোমিটার পাড়ি দেওয়া ধূমকেতুর বিরল ছবি হাতে পেল নাসা
বিলিয়ন কিলোমিটার পাড়ি দেওয়া ধূমকেতুর বিরল ছবি হাতে পেল নাসা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

মানব ইতিহাসের ৫ প্রলয়ংকারী সুনামি
মানব ইতিহাসের ৫ প্রলয়ংকারী সুনামি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় হতদরিদ্র পরিবারের এক নারীর চিকিৎসায় ছাত্রদলের অর্থ সহায়তা
ভাঙ্গায় হতদরিদ্র পরিবারের এক নারীর চিকিৎসায় ছাত্রদলের অর্থ সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : সিদ্ধিরগঞ্জে একাধিক ভবনে ফাটল
ভূমিকম্প : সিদ্ধিরগঞ্জে একাধিক ভবনে ফাটল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প
তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে জামায়াতের প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জে জামায়াতের প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ব্রাকসু ভোটের নতুন তারিখ ঘোষণা
ব্রাকসু ভোটের নতুন তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা