শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় : শতজনমের ভালোবাসা

হোসেন আবদুল মান্নান
প্রিন্ট ভার্সন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় : শতজনমের ভালোবাসা

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ছাত্র ও গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শুধু একটি প্রতিষ্ঠান নয়, এটি বাংলাদেশ নামের জাতিরাষ্ট্রের আঁতুড়ঘর। আমাদের সব অর্জনের বাতিঘর। জানা যায়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এ বছর গৌরবময় শতবর্ষ উদযাপনের ব্যাপক প্রস্তুতি নিচ্ছে। একই সঙ্গে 100 years of Glory নামক একটি আকর্ষণীয় লোগোও উন্মোচন করা হয়েছে। আমাদের জীবদ্দশায় এর চেয়ে বড় প্রাপ্তি বা আনন্দের বিষয় আর কী হতে পারে? উল্লেখ করার মতো একটি ভিন্ন বৈশিষ্ট্য ও স্বাতন্ত্র্য নিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এ জনপদের প্রথম বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছিল ১ জুলাই, ১৯২১ সালে। আজ শতবর্ষ পরে এ বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু অসাধারণ গুণী ছাত্র এবং শিক্ষককে বিনম্র শ্রদ্ধায় স্মরণ করতে চাই। যাঁরা বিশ্ববিদ্যালয়কে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে ব্যাপকভাবে আলোকিত, পরিচিত করেছিলেন। আমরা এমন সর্বজনশ্রদ্ধেয়, জনগণনন্দিত (অসংখ্যের মধ্য থেকে) মাত্র কয়েকজন কিংবদন্তির নাম (কোনো বিতর্কে না গিয়ে) অবনতচিত্তে উপস্থাপন করতে পারি। লর্ড কার্জন (১৯০৮ সালে কার্জন হলের উদ্বোধক), ফিলিপ জে হার্টগ (প্রথম ভাইস চ্যান্সেলর), জি এইচ ল্যাংলি (দ্বিতীয় ভাইস চ্যান্সেলর), অধ্যাপক নলিনী বসু, প্রফেসর জ্ঞান ঘোষ, স্যার এ এফ রহমান (প্রথম মুসলিম ভাইস চ্যান্সেলর),  মহামহোপাধ্যায় হরপ্রসাদ শাস্ত্রী, স্যার আশুতোষ মুখোপাধ্যায়, প্রফেসর সত্যেন বোস, ড. রমেশচন্দ্র মজুমদার, প্রফেসর নিউম্যান, মোহিতলাল মজুমদার, ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ, ড. মুহম্মদ আবদুল হাই, প্রফেসর ড. আবদুর রাজ্জাক, ড. এস মাহমুদ হোসেন, অধ্যাপক আহমদ হাসান দানী, অধ্যাপক জি সি দেব, কবি বুদ্ধদেব বসু, ড. কাজী মোতাহার হোসেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, তাজউদ্দীন আহমদ, সৈয়দ নজরুল ইসলাম, মো. আবদুল মতিন (ভাষা মতিন), আবদুর রহমান চৌধুরী, অ্যাডভোকেট গাজিউল হক, বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী, বিচারপতি এম. মুর্শেদ, বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমদ (সাবেক রাষ্ট্রপতি), হাবিবুর রহমান শেলী, মো. জিল্লুর রহমান (সাবেক রাষ্ট্রপতি), আবুল বরকত (ভাষাশহীদ), আবদুস সালাম (ভাষাশহীদ), অধ্যাপক (শহীদ) মুনীর চৌধুরী, প্রফেসর আবদুল মতিন চৌধুরী, অধ্যাপক মোজাফফর আহমদ চৌধুরী, জহির রায়হান (চলচ্চিত্রকার), অধ্যাপক আবুল ফজল (শিক্ষাবিদ)।

কয়েক বছর আগে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার এক নিভৃতচারী গবেষক ও সাদা মনের মানুষ খ্যাত মুহম্মদ মুসা জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে এসে আমার হাতে আরও একটি বিরল তথ্য তুলে দিলেন; যা তাৎক্ষণিকভাবে আমার ভিতরের গর্বিত চিত্তকে খানিকটা স্ফীত করে দিয়েছিল। সাবেক ছাত্র হিসেবে বেশ অহংকারবোধও করেছিলাম। সেদিন বিস্মিত হয়ে আরও লক্ষ্য করেছিলাম, প্রতিষ্ঠার শুরুর দিকটায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে কত বড় বড় মহৎপ্রাণ মনীষীর সম্পৃক্ততা ছিল। ১৯২৯ সালে সলিমুল্লাহ মুসলিম হল ছাত্র সংসদের সঙ্গে আজীবন সম্মানিত সদস্য নির্বাচিত করা হয়েছিল লর্ড লিটন, কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, স্যার আবদুর রহীম, স্যার পি জে হার্টগ, স্যার সোলাইমান, স্যার পি সি রায়, স্যার সুলতান আহমদ, স্যার রাধা কৃষ্ণ, স্যার আকবর হায়দরী, স্যার সিরিল নরউড, স্যার জন সার্জেন্ট, আবদুর রহমান সিদ্দিকী, ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁ, কাজী নজরুল ইসলাম।

১৯২১ সালে বা পরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসরদের বেতন ছিল ১ হাজার টাকা। সে সময় বাংলার শিক্ষামন্ত্রী হয়েছিলেন এদেশীয় জনৈক প্রবাসচন্দ্র মিত্র। তিনি শিক্ষকদের বেতন কমিয়ে দিয়েছিলেন। ফলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রিজার্ভ ফান্ডে তখন ৫৫ লাখ টাকা জমা হয়েছিল। বর্তমান মিন্টো রোডের বেশ কটি বাড়ি বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজ শিক্ষকদের জন্য নির্মাণ করা হয়েছিল। উল্লেখ্য, আজকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন অধ্যাপকের মাসিক বেতন প্রায় ৭৫ হাজার টাকা এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের বার্ষিক বাজেট প্রায় হাজার কোটি টাকা। ছাত্রছাত্রীর সংখ্যা ৩৫ হাজার এবং শিক্ষকের সংখ্যা ২ হাজার ২০০, ফ্যাকাল্টি ১০টি, বিভাগ ও ১২টি ইনস্টিটিউটসহ মোট ৯৬টি ডিসিপ্লিনে শিক্ষা কার্যক্রম চলমান। আমাদের সময়ে অর্থাৎ (১৯৮১-১৯৮৮) পর্যন্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে এবং মুহসীন হলের আবাসিক ছাত্র হিসেবে যেসব বিখ্যাত ব্যক্তিকে সচক্ষে বেশ কাছে থেকে দেখেছিলাম এমন কয়েকজনের নাম উল্লেখ করা হলো। তাঁদের বেশির ভাগই বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আবার অনেকেই বিভিন্ন সময়ে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের আমন্ত্রণে অথবা স্মারক বক্তৃতা বা বিশেষ কোনো অনুষ্ঠানের অতিথি হিসেবে এসেছিলেন। আরজ আলী মাতুব্বর, অধ্যাপক সাইদুর রহমান (বঙ্গবন্ধুর শিক্ষক), আতাউর রহমান খান (রাজনীতিবিদ), শিল্পী ভূপেন হাজারিকা, ড. নজমুল করীম, অধ্যাপক মোজাফফর আহমদ, মোহাম্মদ তোয়াহা, সাইফুদ্দিন আহমেদ মানিক, মোহাম্মদ ফরহাদ, হায়দার আকবর খান রনো, অধ্যাপক নূর মোহাম্মদ মিয়া, ড. আশরাফ সিদ্দিকী, অধ্যাপক খান সারওয়ার মুরশিদ,  অধ্যাপক আবু মাহমুদ, অধ্যাপক ড. আখলাকুর রহমান, ড. মুহাম্মদ ইউনূস, খান আতাউর রহমান (চলচ্চিত্রকার), আলমগীর কবির (চলচ্চিত্রকার), ড. আহমদ শরীফ,  আহমদ ছফা, ড. আবদুল্লাহ আল-মুতী শরফুদ্দীন, আবদুর রহমান বিশ্বাস (সাবেক রাষ্ট্রপতি), অধ্যাপক ইয়াজউদ্দিন আহম্মেদ (সাবেক রাষ্ট্রপতি), অধ্যাপক কবীর চৌধুরী, অধ্যাপক আনিসুজ্জামান, অধ্যাপক সরদার ফজলুল করিম, অধ্যাপক জিল্লুর রহমান সিদ্দিকী, কবি শামসুর রাহমান, পটুয়া কামরুল হাসান, মুর্তজা বশীর, অধ্যাপক মফিজুল্লাহ কবীর, ড. আবু হেনা মোস্তফা কামাল, শিল্পী আনোয়ার উদ্দিন খান, ড. তালুকদার মনিরুজ্জামান, অধ্যাপক এমাজউদ্দীন আহমদ, ড. হামিদ উদ্দিন খান, ড. ফজলুল হালিম চৌধুরী, ড. আবদুল্লাহ ফারুক, অধ্যাপক মমতাজুর রহমান তরফদার, অধ্যাপক হালিমা খাতুন, ড. নূরুন নাহার ফয়জুন্নেছা, শিল্পী মুহম্মদ সুলতান, হুমায়ুন আহমেদ, ড. শাহজাহান তপন প্রমুখ।

 

আমাদের সময়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্রের উল্লেখযোগ্য ঘটনাবলির মধ্যে আন্তহল বিতর্ক প্রতিযোগিতা, বিভিন্ন হলের পৃথক অনুষ্ঠানসহ ছাত্র-শিক্ষক বিতর্ক প্রতিযোগিতাও ছিল আলোচিত। সে সময়ের একটি বিতর্কের বিষয় ছিল ‘ত্রিশোত্তর বয়সই জীবনের শ্রেষ্ঠ সময়’। অংশগ্রহণকারীর মধ্যে ছিলেন ছাত্রপক্ষে- মাহমুদুর রহমান মান্না, এম এম আকাশ, আলী রীয়াজ এবং শিক্ষকপক্ষে অধ্যাপক কবীর চৌধুরী, অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী, ড. সেলিম জাহান। তা ছাড়া ডাকসু নির্বাচন ১৯৮২ (’৮১ সালের নির্বাচন ২৩ জানুয়ারি ’৮২০তে অনুষ্ঠিত), জেনারেল এরশাদের সামরিক শাসন জারির রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট তৈরি, সামরিক শাসন জারি, ছাত্ররাজনীতি দানা বাঁধা, কয়েকবার ছাত্র হত্যাকান্ড সংঘটিত হওয়া, ট্রাকচাপায় ছাত্র হত্যা, দীর্ঘ ছুটির ফাঁকে পড়া, ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ গঠন, উত্তাল আন্দোলন-সংগ্রাম, মিছিল আর বিখ্যাত ফটোসাংবাদিক রশীদ তালুকদারের ক্যামেরায় অজান্তেই বন্দী হয়ে থাকা, ছাত্রনেতাদের মধ্যে ভাঙন ধরানো, জাতীয় রাজনীতিতে নানা মোর্চা, ১৯৮৯ সালের ডাকসু নির্বাচন, ক্রমাগত পরীক্ষা পিছিয়ে যাওয়া, জগন্নাথ হল ট্র্যাজেডি, আন্দোলনের কারণে বন্ধের দিনে কলাভবনের চার তলায় পরীক্ষা নেওয়া, শিক্ষকদের লাল, নীল, গোলাপি দলে বিভক্ত হওয়া, বাম দলগুলোয় অনবরত মেরুকরণ, জাতীয় কবিতা উৎসব, ভয়াবহ বন্যা, আমার ছাত্রত্ব বজায় রাখার উদ্দেশ্যে শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটে ভর্তি হয়ে ডিপ্লোমা ডিগ্রি অর্জন, ভাস্কর শামীম সিকদার কর্তৃক টিএসসিতে স্বোপার্জিত স্বাধীনতার ম্যুরাল নির্মাণ ইত্যাদি খুব বেশি মনে পড়ে।

ডাকসুর একটি অভিষেক অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকারও সুবর্ণ সুযোগ হয়েছিল। দ্বিতীয় বর্ষ অনার্সের সময় ’৮২ সালের ১৬ মার্চ বিকাল সাড়ে ৪টায় বিশ্ববিদ্যালয় খেলার মাঠে অনুষ্ঠিত এ আয়োজনের প্রধান অতিথি ছিলেন ভাষাসৈনিক বিচারপতি আবদুর রহমান চৌধুরী। সভাপতিত্ব করেছিলেন ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ফজলুল হালিম চৌধুরী। ডাকসুর ভিপি ও জিএস পদে নির্বাচিত হয়েছিলেন যথাক্রমে জনাব আখতারুজ্জামান ও জিয়াউদ্দিন বাবলু। উল্লেখ্য, এ অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি হিসেবে বিচারপতি চৌধুরী তখনকার রাষ্ট্র ও সমাজ জীবনের বাস্তব চিত্র তুলে ধরে যে অসাধারণ বক্তব্য দিয়েছিলেন তাঁর এ বক্তৃতার খন্ডাংশ উদ্ধৃত করেই মাত্র আট দিন পর তৎকালীন সেনাপ্রধান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করে নেন এবং দেশে সামরিক শাসন জারি করেন। তখন ছয়জন একত্রে চলাচল নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। মনে পড়ে আমরা ভয়ে হলের লিফটেও ছয়জন একসঙ্গে প্রবেশ করতাম না। প্রায় দশকজুড়ে সামরিক শাসনবিরোধী আন্দোলনের ভিতরেও ক্যাম্পাসে নানা বর্ণের সামাজিক, সাংস্কৃতিক কর্মকান্ড, প্রতিবাদ মিছিল-মিটিংয়ে উৎসবমুখর পরিবেশ বিরাজমান ছিল। কেন্দ্রীয় লাইব্রেরি চত্বর, নতুন ডাকসু ভবন, মধুর দার ক্যান্টিন ও আইবিএ ভবন এলাকায় উপচে পড়া ছাত্রছাত্রীর সমাগম চোখে লাগার মতো ছিল। ক্লাস, লেখাপড়া, মিছিল-মিটিং সবই পাশাপাশি চলত। মধুর ক্যান্টিনটা মধু দার ছেলে ভদ্র, বিনয়ী অরুণ চালাত। কিছু দিন আগেও তার দিদি দায়িত্বে ছিলেন। কলাভবনের চারদিক ঘুরে মিছিল করেই আমরা ক্যান্টিনে ঢুকে যেতাম। কাপে বেশি করে চিনি নিয়ে চা পান করা যেন অমৃত ছিল। রাতে মিছিল করে মাঝেমধ্যে বুয়েটের সেন্ট্রাল ক্যাফেটেরিয়ায়ও গিয়েছি। গভীর রাত অবধি এটি খোলা থাকত। ক্যাম্পাসে তখন বামঘেঁষা ছাত্র সংগঠনগুলোর বহুমাত্রিক তৎপরতা চোখে পড়ার মতো ছিল।

একটি সময় ছিল আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়টির ক্যাম্পাসের মাটি স্বনামধন্য ও দেশবরেণ্য শিক্ষকের পদস্পর্শে অনেক উর্বরতা পেয়েছিল। শিল্প, সাহিত্য, সংস্কৃতির সমগ্র অনুষঙ্গ ও সত্তাজুড়ে একচ্ছত্র আধিপত্য ছিল এখানকার শিক্ষকদের। কবি, গল্পকার, প্রাবন্ধিক, নাট্যকার, ঔপন্যাসিক, গীতিকার, উপস্থাপক সবই শিক্ষকদের দখলে ছিল। যার অস্তিত্ব সাম্প্রতিক সময়ে এতটা বা কাছাকাছিও দেখা যায় না। আমাদের কালে পর্যন্ত দেখেছি, কোনো জাতীয় দিবসে পত্রিকার ক্রোড়পত্রগুলোয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপকদের লেখাই প্রাধান্য পেত। প্রযুক্তির সামান্য উৎকর্ষতা বা অবাধ ব্যবহার ছিল না বললেই চলে। অথচ ব্যক্তিগত অর্জনে এঁদের অধীত বা পঠিত বিদ্যার বাহার ছিল ঈর্ষণীয় উচ্চতায়। মনে করুন রাষ্ট্রবিজ্ঞানের প্রফেসর আবদুর রাজ্জাকের কথা, কোনো বইপুস্তক রচনা করেননি। তাতে কী? সন্ধ্যার পরে যে সময়টুকু ক্লাবে গিয়ে দাবার ঘুঁটির ওপর সুতীক্ষè দৃষ্টিপাতের ভিতর দিয়ে অতিবাহিত করতেন এবং মাঝেমধ্যে দু-চারটি প্রাসঙ্গিক শব্দ উচ্চারণ করতেন, সেগুলোও পরবর্তীতে অন্য খ্যাতিমান লেখকের বিখ্যাত বইয়ের নানন্দিক উপজীব্য হয়েছে। আজকাল এসব ভাবা যায়? নিজের চোখে দেখা, প্রফেসর আহমদ শরীফ বা ড. আবু হেনা মোস্তফা কামালের ক্লাসে ভিন্ন বিভাগের ছাত্ররাও শোনার জন্য ভিড় জমাত। পৃথিবীর নামিদামি পাক্ষিক বা মাসিক পত্রিকায় আমাদের প্রফেসরদের নিবন্ধ প্রকাশিত হলে করিডোরে ছাত্রদের মুখে মুখে ফিরত।

এত কিছুর পরও বলব, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়া সাবেক ছাত্র হিসেবে আমাদের গল্প করার মতো বা খানিকটা উচ্ছ্বসিত হয়ে অহংকার করার মতো (দেশের ভিতর থেকে অর্জিত) হয়তো আর খুব বেশি কিছু হাতে নেই। তবু যেন আমাদের ঋণের কোনো অন্ত নেই। না থাক বিশ্বমর্যাদাক্রম  বা প্রাচ্যের অক্সফোর্ডের সেই জনশ্রুতিভরা খ্যাতি। না-ই বা থাকলাম এশিয়া বা দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার তালিকায়। তাতেও দুঃখবোধ বা ক্লেদ, অনুশোচনা, অনুতাপ কিছুই নেই আমার। কেননা একজন মানুষ হিসেবে, একজন বাঙালি হিসেবে, এ মাটির সন্তান হিসেবে দেশ আমাদের আর কীই বা দিতে পারে? বিনিময়ে আমরাই বা এ দেশকে কতটুকু দিতে সক্ষম হয়েছি? আমি প্রায়ই গর্ব করে বলি, আর কিছু না করলেও আমাদের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররাই নিজের মাতৃভাষাকে রক্ষা এবং স্বাধিকার অর্জনের সশস্ত্র সংগ্রামের সারথি হয়ে জননী জন্মভূমিকে এ মর্ত্যে স্বর্গরূপী গরীয়সী করেছে। যা পৃথিবীর অন্য কোনো বিশ্ববিদ্যালয় একসঙ্গে এমন দুটো সুযোগকে ধারণ করে ও পুঁজি করে এগিয়ে যেতে পারেনি। একই সঙ্গে বলা যায়, এ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র হিসেবে আমাদের একজন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব যিনি মাতৃভাষার দাবি আদায় এবং স্বাধীনতা সংগ্রামের প্রধান কুশীলব হয়ে দেশকে পরাধীনতার শৃঙ্খলমুক্ত করেছেন। এমন ঘটনাও সভ্যতার সুদীর্ঘ ইতিহাসে বিরল। কাজেই আমাদের আর কিছু চাওয়া-পাওয়া নেই। তথাপি একবুক আশা বেঁধে আছি, ভবিষ্যতের প্রজন্ম হয়তো আকাশকে ছুঁয়ে যাবে। অন্তহীন আকাক্সক্ষার ডানা মেলে নীলিমায় উড়ে যাবে আমার অনাগত সন্তানরা।

লেখক : গবেষক ও গল্পকার।

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭৮৮
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭৮৮

এই মাত্র | ডেঙ্গু আপডেট

ডেঙ্গুতে ৬ জনের প্রাণহানি
ডেঙ্গুতে ৬ জনের প্রাণহানি

১ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সন্ত্রাসী কাজ করে কিছু মানুষ, কলঙ্ক দেওয়া হয় সব কাশ্মীরিকে: ওমর
সন্ত্রাসী কাজ করে কিছু মানুষ, কলঙ্ক দেওয়া হয় সব কাশ্মীরিকে: ওমর

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সামরিক বাহিনীর সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সামরিক বাহিনীর সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমধ্যসাগরে নৌকা ডুবে গোপালগঞ্জের ২ যুবক নিহত
ভূমধ্যসাগরে নৌকা ডুবে গোপালগঞ্জের ২ যুবক নিহত

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উদযাপন করলো বসুন্ধরা নিবাসী চবিয়ানরা
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উদযাপন করলো বসুন্ধরা নিবাসী চবিয়ানরা

৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নভেম্বরের ১৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৯০ কোটি ডলার
নভেম্বরের ১৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৯০ কোটি ডলার

৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ব্যাট দিয়ে স্ট্যাম্পে আঘাত করায় শাস্তি পেলেন বাবর
ব্যাট দিয়ে স্ট্যাম্পে আঘাত করায় শাস্তি পেলেন বাবর

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

প্রকৃতিতে উঁকি দিচ্ছে শীত, বাড়ছে লেপ-তোশকের চাহিদা
প্রকৃতিতে উঁকি দিচ্ছে শীত, বাড়ছে লেপ-তোশকের চাহিদা

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাউদের ডান হাত থেকে নাম্বার ওয়ান শত্রু রাজনের উত্থান-পতন
দাউদের ডান হাত থেকে নাম্বার ওয়ান শত্রু রাজনের উত্থান-পতন

১৪ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে রাতভর ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা রাশিয়ার, নিহত ৯
ইউক্রেনে রাতভর ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা রাশিয়ার, নিহত ৯

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে আগ্নেয়াস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার
চট্টগ্রামে আগ্নেয়াস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার

২৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জকসু নির্বাচন উপলক্ষে ৯ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ থাকবে উন্মুক্ত লাইব্রেরি
জকসু নির্বাচন উপলক্ষে ৯ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ থাকবে উন্মুক্ত লাইব্রেরি

২৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নীলফামারীতে ক্রীড়া সামগ্রী ও সাইকেল বিতরণ
নীলফামারীতে ক্রীড়া সামগ্রী ও সাইকেল বিতরণ

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
লক্ষ্মীপুরে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ড্র করেও বিশ্বকাপে স্পেন-অস্ট্রিয়া-সুইজারল্যান্ড
ড্র করেও বিশ্বকাপে স্পেন-অস্ট্রিয়া-সুইজারল্যান্ড

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হত্যাচেষ্টা মামলায় তাপস-কামরুলসহ ৪০ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট
হত্যাচেষ্টা মামলায় তাপস-কামরুলসহ ৪০ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহারে হবিগঞ্জে নৌ র‌্যালি
নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহারে হবিগঞ্জে নৌ র‌্যালি

৩৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

রংপুর বইমেলাসহ প্রশাসনের সাংস্কৃতিক আয়োজন বয়কট
রংপুর বইমেলাসহ প্রশাসনের সাংস্কৃতিক আয়োজন বয়কট

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের বিপক্ষে দ্বিতীয় টেস্টের আগে প্রোটিয়া দলে এনগিডি
ভারতের বিপক্ষে দ্বিতীয় টেস্টের আগে প্রোটিয়া দলে এনগিডি

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিয়ের অনুষ্ঠানে যোগ দিতে ভারতে যাচ্ছেন ট্রাম্প পুত্র
বিয়ের অনুষ্ঠানে যোগ দিতে ভারতে যাচ্ছেন ট্রাম্প পুত্র

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উলিপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে কিশোরীদের স্বাস্থ্য সচেতনতা কর্মসূচি
উলিপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে কিশোরীদের স্বাস্থ্য সচেতনতা কর্মসূচি

৪৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নীলফামারীতে নতুন আলু উত্তোলন
নীলফামারীতে নতুন আলু উত্তোলন

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সূচক বাড়লেও লেনদেন কমেছে
সূচক বাড়লেও লেনদেন কমেছে

৪৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বাউবির এমবিএ পরীক্ষার ফল প্রকাশ
বাউবির এমবিএ পরীক্ষার ফল প্রকাশ

৪৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিএসটিআই-এর সব সেবা এখন অনলাইনে
বিএসটিআই-এর সব সেবা এখন অনলাইনে

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

সামরিক বাহিনী কমান্ড ও স্টাফ কলেজে গ্র্যাজুয়েশন সনদ বিতরণ প্রধান উপদেষ্টার
সামরিক বাহিনী কমান্ড ও স্টাফ কলেজে গ্র্যাজুয়েশন সনদ বিতরণ প্রধান উপদেষ্টার

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৪ ঘণ্টা আগে | টক শো

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ
ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা