শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় : শতজনমের ভালোবাসা

হোসেন আবদুল মান্নান
প্রিন্ট ভার্সন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় : শতজনমের ভালোবাসা

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ছাত্র ও গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শুধু একটি প্রতিষ্ঠান নয়, এটি বাংলাদেশ নামের জাতিরাষ্ট্রের আঁতুড়ঘর। আমাদের সব অর্জনের বাতিঘর। জানা যায়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এ বছর গৌরবময় শতবর্ষ উদযাপনের ব্যাপক প্রস্তুতি নিচ্ছে। একই সঙ্গে 100 years of Glory নামক একটি আকর্ষণীয় লোগোও উন্মোচন করা হয়েছে। আমাদের জীবদ্দশায় এর চেয়ে বড় প্রাপ্তি বা আনন্দের বিষয় আর কী হতে পারে? উল্লেখ করার মতো একটি ভিন্ন বৈশিষ্ট্য ও স্বাতন্ত্র্য নিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এ জনপদের প্রথম বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছিল ১ জুলাই, ১৯২১ সালে। আজ শতবর্ষ পরে এ বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু অসাধারণ গুণী ছাত্র এবং শিক্ষককে বিনম্র শ্রদ্ধায় স্মরণ করতে চাই। যাঁরা বিশ্ববিদ্যালয়কে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে ব্যাপকভাবে আলোকিত, পরিচিত করেছিলেন। আমরা এমন সর্বজনশ্রদ্ধেয়, জনগণনন্দিত (অসংখ্যের মধ্য থেকে) মাত্র কয়েকজন কিংবদন্তির নাম (কোনো বিতর্কে না গিয়ে) অবনতচিত্তে উপস্থাপন করতে পারি। লর্ড কার্জন (১৯০৮ সালে কার্জন হলের উদ্বোধক), ফিলিপ জে হার্টগ (প্রথম ভাইস চ্যান্সেলর), জি এইচ ল্যাংলি (দ্বিতীয় ভাইস চ্যান্সেলর), অধ্যাপক নলিনী বসু, প্রফেসর জ্ঞান ঘোষ, স্যার এ এফ রহমান (প্রথম মুসলিম ভাইস চ্যান্সেলর),  মহামহোপাধ্যায় হরপ্রসাদ শাস্ত্রী, স্যার আশুতোষ মুখোপাধ্যায়, প্রফেসর সত্যেন বোস, ড. রমেশচন্দ্র মজুমদার, প্রফেসর নিউম্যান, মোহিতলাল মজুমদার, ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ, ড. মুহম্মদ আবদুল হাই, প্রফেসর ড. আবদুর রাজ্জাক, ড. এস মাহমুদ হোসেন, অধ্যাপক আহমদ হাসান দানী, অধ্যাপক জি সি দেব, কবি বুদ্ধদেব বসু, ড. কাজী মোতাহার হোসেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, তাজউদ্দীন আহমদ, সৈয়দ নজরুল ইসলাম, মো. আবদুল মতিন (ভাষা মতিন), আবদুর রহমান চৌধুরী, অ্যাডভোকেট গাজিউল হক, বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী, বিচারপতি এম. মুর্শেদ, বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমদ (সাবেক রাষ্ট্রপতি), হাবিবুর রহমান শেলী, মো. জিল্লুর রহমান (সাবেক রাষ্ট্রপতি), আবুল বরকত (ভাষাশহীদ), আবদুস সালাম (ভাষাশহীদ), অধ্যাপক (শহীদ) মুনীর চৌধুরী, প্রফেসর আবদুল মতিন চৌধুরী, অধ্যাপক মোজাফফর আহমদ চৌধুরী, জহির রায়হান (চলচ্চিত্রকার), অধ্যাপক আবুল ফজল (শিক্ষাবিদ)।

কয়েক বছর আগে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার এক নিভৃতচারী গবেষক ও সাদা মনের মানুষ খ্যাত মুহম্মদ মুসা জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে এসে আমার হাতে আরও একটি বিরল তথ্য তুলে দিলেন; যা তাৎক্ষণিকভাবে আমার ভিতরের গর্বিত চিত্তকে খানিকটা স্ফীত করে দিয়েছিল। সাবেক ছাত্র হিসেবে বেশ অহংকারবোধও করেছিলাম। সেদিন বিস্মিত হয়ে আরও লক্ষ্য করেছিলাম, প্রতিষ্ঠার শুরুর দিকটায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে কত বড় বড় মহৎপ্রাণ মনীষীর সম্পৃক্ততা ছিল। ১৯২৯ সালে সলিমুল্লাহ মুসলিম হল ছাত্র সংসদের সঙ্গে আজীবন সম্মানিত সদস্য নির্বাচিত করা হয়েছিল লর্ড লিটন, কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, স্যার আবদুর রহীম, স্যার পি জে হার্টগ, স্যার সোলাইমান, স্যার পি সি রায়, স্যার সুলতান আহমদ, স্যার রাধা কৃষ্ণ, স্যার আকবর হায়দরী, স্যার সিরিল নরউড, স্যার জন সার্জেন্ট, আবদুর রহমান সিদ্দিকী, ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁ, কাজী নজরুল ইসলাম।

১৯২১ সালে বা পরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসরদের বেতন ছিল ১ হাজার টাকা। সে সময় বাংলার শিক্ষামন্ত্রী হয়েছিলেন এদেশীয় জনৈক প্রবাসচন্দ্র মিত্র। তিনি শিক্ষকদের বেতন কমিয়ে দিয়েছিলেন। ফলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রিজার্ভ ফান্ডে তখন ৫৫ লাখ টাকা জমা হয়েছিল। বর্তমান মিন্টো রোডের বেশ কটি বাড়ি বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজ শিক্ষকদের জন্য নির্মাণ করা হয়েছিল। উল্লেখ্য, আজকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন অধ্যাপকের মাসিক বেতন প্রায় ৭৫ হাজার টাকা এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের বার্ষিক বাজেট প্রায় হাজার কোটি টাকা। ছাত্রছাত্রীর সংখ্যা ৩৫ হাজার এবং শিক্ষকের সংখ্যা ২ হাজার ২০০, ফ্যাকাল্টি ১০টি, বিভাগ ও ১২টি ইনস্টিটিউটসহ মোট ৯৬টি ডিসিপ্লিনে শিক্ষা কার্যক্রম চলমান। আমাদের সময়ে অর্থাৎ (১৯৮১-১৯৮৮) পর্যন্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে এবং মুহসীন হলের আবাসিক ছাত্র হিসেবে যেসব বিখ্যাত ব্যক্তিকে সচক্ষে বেশ কাছে থেকে দেখেছিলাম এমন কয়েকজনের নাম উল্লেখ করা হলো। তাঁদের বেশির ভাগই বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আবার অনেকেই বিভিন্ন সময়ে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের আমন্ত্রণে অথবা স্মারক বক্তৃতা বা বিশেষ কোনো অনুষ্ঠানের অতিথি হিসেবে এসেছিলেন। আরজ আলী মাতুব্বর, অধ্যাপক সাইদুর রহমান (বঙ্গবন্ধুর শিক্ষক), আতাউর রহমান খান (রাজনীতিবিদ), শিল্পী ভূপেন হাজারিকা, ড. নজমুল করীম, অধ্যাপক মোজাফফর আহমদ, মোহাম্মদ তোয়াহা, সাইফুদ্দিন আহমেদ মানিক, মোহাম্মদ ফরহাদ, হায়দার আকবর খান রনো, অধ্যাপক নূর মোহাম্মদ মিয়া, ড. আশরাফ সিদ্দিকী, অধ্যাপক খান সারওয়ার মুরশিদ,  অধ্যাপক আবু মাহমুদ, অধ্যাপক ড. আখলাকুর রহমান, ড. মুহাম্মদ ইউনূস, খান আতাউর রহমান (চলচ্চিত্রকার), আলমগীর কবির (চলচ্চিত্রকার), ড. আহমদ শরীফ,  আহমদ ছফা, ড. আবদুল্লাহ আল-মুতী শরফুদ্দীন, আবদুর রহমান বিশ্বাস (সাবেক রাষ্ট্রপতি), অধ্যাপক ইয়াজউদ্দিন আহম্মেদ (সাবেক রাষ্ট্রপতি), অধ্যাপক কবীর চৌধুরী, অধ্যাপক আনিসুজ্জামান, অধ্যাপক সরদার ফজলুল করিম, অধ্যাপক জিল্লুর রহমান সিদ্দিকী, কবি শামসুর রাহমান, পটুয়া কামরুল হাসান, মুর্তজা বশীর, অধ্যাপক মফিজুল্লাহ কবীর, ড. আবু হেনা মোস্তফা কামাল, শিল্পী আনোয়ার উদ্দিন খান, ড. তালুকদার মনিরুজ্জামান, অধ্যাপক এমাজউদ্দীন আহমদ, ড. হামিদ উদ্দিন খান, ড. ফজলুল হালিম চৌধুরী, ড. আবদুল্লাহ ফারুক, অধ্যাপক মমতাজুর রহমান তরফদার, অধ্যাপক হালিমা খাতুন, ড. নূরুন নাহার ফয়জুন্নেছা, শিল্পী মুহম্মদ সুলতান, হুমায়ুন আহমেদ, ড. শাহজাহান তপন প্রমুখ।

 

আমাদের সময়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্রের উল্লেখযোগ্য ঘটনাবলির মধ্যে আন্তহল বিতর্ক প্রতিযোগিতা, বিভিন্ন হলের পৃথক অনুষ্ঠানসহ ছাত্র-শিক্ষক বিতর্ক প্রতিযোগিতাও ছিল আলোচিত। সে সময়ের একটি বিতর্কের বিষয় ছিল ‘ত্রিশোত্তর বয়সই জীবনের শ্রেষ্ঠ সময়’। অংশগ্রহণকারীর মধ্যে ছিলেন ছাত্রপক্ষে- মাহমুদুর রহমান মান্না, এম এম আকাশ, আলী রীয়াজ এবং শিক্ষকপক্ষে অধ্যাপক কবীর চৌধুরী, অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী, ড. সেলিম জাহান। তা ছাড়া ডাকসু নির্বাচন ১৯৮২ (’৮১ সালের নির্বাচন ২৩ জানুয়ারি ’৮২০তে অনুষ্ঠিত), জেনারেল এরশাদের সামরিক শাসন জারির রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট তৈরি, সামরিক শাসন জারি, ছাত্ররাজনীতি দানা বাঁধা, কয়েকবার ছাত্র হত্যাকান্ড সংঘটিত হওয়া, ট্রাকচাপায় ছাত্র হত্যা, দীর্ঘ ছুটির ফাঁকে পড়া, ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ গঠন, উত্তাল আন্দোলন-সংগ্রাম, মিছিল আর বিখ্যাত ফটোসাংবাদিক রশীদ তালুকদারের ক্যামেরায় অজান্তেই বন্দী হয়ে থাকা, ছাত্রনেতাদের মধ্যে ভাঙন ধরানো, জাতীয় রাজনীতিতে নানা মোর্চা, ১৯৮৯ সালের ডাকসু নির্বাচন, ক্রমাগত পরীক্ষা পিছিয়ে যাওয়া, জগন্নাথ হল ট্র্যাজেডি, আন্দোলনের কারণে বন্ধের দিনে কলাভবনের চার তলায় পরীক্ষা নেওয়া, শিক্ষকদের লাল, নীল, গোলাপি দলে বিভক্ত হওয়া, বাম দলগুলোয় অনবরত মেরুকরণ, জাতীয় কবিতা উৎসব, ভয়াবহ বন্যা, আমার ছাত্রত্ব বজায় রাখার উদ্দেশ্যে শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটে ভর্তি হয়ে ডিপ্লোমা ডিগ্রি অর্জন, ভাস্কর শামীম সিকদার কর্তৃক টিএসসিতে স্বোপার্জিত স্বাধীনতার ম্যুরাল নির্মাণ ইত্যাদি খুব বেশি মনে পড়ে।

ডাকসুর একটি অভিষেক অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকারও সুবর্ণ সুযোগ হয়েছিল। দ্বিতীয় বর্ষ অনার্সের সময় ’৮২ সালের ১৬ মার্চ বিকাল সাড়ে ৪টায় বিশ্ববিদ্যালয় খেলার মাঠে অনুষ্ঠিত এ আয়োজনের প্রধান অতিথি ছিলেন ভাষাসৈনিক বিচারপতি আবদুর রহমান চৌধুরী। সভাপতিত্ব করেছিলেন ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ফজলুল হালিম চৌধুরী। ডাকসুর ভিপি ও জিএস পদে নির্বাচিত হয়েছিলেন যথাক্রমে জনাব আখতারুজ্জামান ও জিয়াউদ্দিন বাবলু। উল্লেখ্য, এ অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি হিসেবে বিচারপতি চৌধুরী তখনকার রাষ্ট্র ও সমাজ জীবনের বাস্তব চিত্র তুলে ধরে যে অসাধারণ বক্তব্য দিয়েছিলেন তাঁর এ বক্তৃতার খন্ডাংশ উদ্ধৃত করেই মাত্র আট দিন পর তৎকালীন সেনাপ্রধান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করে নেন এবং দেশে সামরিক শাসন জারি করেন। তখন ছয়জন একত্রে চলাচল নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। মনে পড়ে আমরা ভয়ে হলের লিফটেও ছয়জন একসঙ্গে প্রবেশ করতাম না। প্রায় দশকজুড়ে সামরিক শাসনবিরোধী আন্দোলনের ভিতরেও ক্যাম্পাসে নানা বর্ণের সামাজিক, সাংস্কৃতিক কর্মকান্ড, প্রতিবাদ মিছিল-মিটিংয়ে উৎসবমুখর পরিবেশ বিরাজমান ছিল। কেন্দ্রীয় লাইব্রেরি চত্বর, নতুন ডাকসু ভবন, মধুর দার ক্যান্টিন ও আইবিএ ভবন এলাকায় উপচে পড়া ছাত্রছাত্রীর সমাগম চোখে লাগার মতো ছিল। ক্লাস, লেখাপড়া, মিছিল-মিটিং সবই পাশাপাশি চলত। মধুর ক্যান্টিনটা মধু দার ছেলে ভদ্র, বিনয়ী অরুণ চালাত। কিছু দিন আগেও তার দিদি দায়িত্বে ছিলেন। কলাভবনের চারদিক ঘুরে মিছিল করেই আমরা ক্যান্টিনে ঢুকে যেতাম। কাপে বেশি করে চিনি নিয়ে চা পান করা যেন অমৃত ছিল। রাতে মিছিল করে মাঝেমধ্যে বুয়েটের সেন্ট্রাল ক্যাফেটেরিয়ায়ও গিয়েছি। গভীর রাত অবধি এটি খোলা থাকত। ক্যাম্পাসে তখন বামঘেঁষা ছাত্র সংগঠনগুলোর বহুমাত্রিক তৎপরতা চোখে পড়ার মতো ছিল।

একটি সময় ছিল আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়টির ক্যাম্পাসের মাটি স্বনামধন্য ও দেশবরেণ্য শিক্ষকের পদস্পর্শে অনেক উর্বরতা পেয়েছিল। শিল্প, সাহিত্য, সংস্কৃতির সমগ্র অনুষঙ্গ ও সত্তাজুড়ে একচ্ছত্র আধিপত্য ছিল এখানকার শিক্ষকদের। কবি, গল্পকার, প্রাবন্ধিক, নাট্যকার, ঔপন্যাসিক, গীতিকার, উপস্থাপক সবই শিক্ষকদের দখলে ছিল। যার অস্তিত্ব সাম্প্রতিক সময়ে এতটা বা কাছাকাছিও দেখা যায় না। আমাদের কালে পর্যন্ত দেখেছি, কোনো জাতীয় দিবসে পত্রিকার ক্রোড়পত্রগুলোয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপকদের লেখাই প্রাধান্য পেত। প্রযুক্তির সামান্য উৎকর্ষতা বা অবাধ ব্যবহার ছিল না বললেই চলে। অথচ ব্যক্তিগত অর্জনে এঁদের অধীত বা পঠিত বিদ্যার বাহার ছিল ঈর্ষণীয় উচ্চতায়। মনে করুন রাষ্ট্রবিজ্ঞানের প্রফেসর আবদুর রাজ্জাকের কথা, কোনো বইপুস্তক রচনা করেননি। তাতে কী? সন্ধ্যার পরে যে সময়টুকু ক্লাবে গিয়ে দাবার ঘুঁটির ওপর সুতীক্ষè দৃষ্টিপাতের ভিতর দিয়ে অতিবাহিত করতেন এবং মাঝেমধ্যে দু-চারটি প্রাসঙ্গিক শব্দ উচ্চারণ করতেন, সেগুলোও পরবর্তীতে অন্য খ্যাতিমান লেখকের বিখ্যাত বইয়ের নানন্দিক উপজীব্য হয়েছে। আজকাল এসব ভাবা যায়? নিজের চোখে দেখা, প্রফেসর আহমদ শরীফ বা ড. আবু হেনা মোস্তফা কামালের ক্লাসে ভিন্ন বিভাগের ছাত্ররাও শোনার জন্য ভিড় জমাত। পৃথিবীর নামিদামি পাক্ষিক বা মাসিক পত্রিকায় আমাদের প্রফেসরদের নিবন্ধ প্রকাশিত হলে করিডোরে ছাত্রদের মুখে মুখে ফিরত।

এত কিছুর পরও বলব, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়া সাবেক ছাত্র হিসেবে আমাদের গল্প করার মতো বা খানিকটা উচ্ছ্বসিত হয়ে অহংকার করার মতো (দেশের ভিতর থেকে অর্জিত) হয়তো আর খুব বেশি কিছু হাতে নেই। তবু যেন আমাদের ঋণের কোনো অন্ত নেই। না থাক বিশ্বমর্যাদাক্রম  বা প্রাচ্যের অক্সফোর্ডের সেই জনশ্রুতিভরা খ্যাতি। না-ই বা থাকলাম এশিয়া বা দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার তালিকায়। তাতেও দুঃখবোধ বা ক্লেদ, অনুশোচনা, অনুতাপ কিছুই নেই আমার। কেননা একজন মানুষ হিসেবে, একজন বাঙালি হিসেবে, এ মাটির সন্তান হিসেবে দেশ আমাদের আর কীই বা দিতে পারে? বিনিময়ে আমরাই বা এ দেশকে কতটুকু দিতে সক্ষম হয়েছি? আমি প্রায়ই গর্ব করে বলি, আর কিছু না করলেও আমাদের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররাই নিজের মাতৃভাষাকে রক্ষা এবং স্বাধিকার অর্জনের সশস্ত্র সংগ্রামের সারথি হয়ে জননী জন্মভূমিকে এ মর্ত্যে স্বর্গরূপী গরীয়সী করেছে। যা পৃথিবীর অন্য কোনো বিশ্ববিদ্যালয় একসঙ্গে এমন দুটো সুযোগকে ধারণ করে ও পুঁজি করে এগিয়ে যেতে পারেনি। একই সঙ্গে বলা যায়, এ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র হিসেবে আমাদের একজন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব যিনি মাতৃভাষার দাবি আদায় এবং স্বাধীনতা সংগ্রামের প্রধান কুশীলব হয়ে দেশকে পরাধীনতার শৃঙ্খলমুক্ত করেছেন। এমন ঘটনাও সভ্যতার সুদীর্ঘ ইতিহাসে বিরল। কাজেই আমাদের আর কিছু চাওয়া-পাওয়া নেই। তথাপি একবুক আশা বেঁধে আছি, ভবিষ্যতের প্রজন্ম হয়তো আকাশকে ছুঁয়ে যাবে। অন্তহীন আকাক্সক্ষার ডানা মেলে নীলিমায় উড়ে যাবে আমার অনাগত সন্তানরা।

লেখক : গবেষক ও গল্পকার।

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
নিজের ক্যান্সারের কথা সামনে আনলেন সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ক্যামেরন
নিজের ক্যান্সারের কথা সামনে আনলেন সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ক্যামেরন

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃহস্পতিবার ফুলকোর্ট সভা
বৃহস্পতিবার ফুলকোর্ট সভা

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

৪০ বছর বয়সেও বাইসাইকেল কিকে রোনালদোর গোল, বড় জয় আল-নাসরের
৪০ বছর বয়সেও বাইসাইকেল কিকে রোনালদোর গোল, বড় জয় আল-নাসরের

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

গোলের পর অ্যাসিস্টের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে মায়ামিকে তুললেন মেসি
গোলের পর অ্যাসিস্টের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে মায়ামিকে তুললেন মেসি

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফের পয়েন্ট খোয়ালো রিয়াল
ফের পয়েন্ট খোয়ালো রিয়াল

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র ছাড়াই বিশ্ব সামনে এগোতে পারে: কানাডার প্রধানমন্ত্রী
যুক্তরাষ্ট্র ছাড়াই বিশ্ব সামনে এগোতে পারে: কানাডার প্রধানমন্ত্রী

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন শান্তি আলোচনায় ‘অসাধারণ অগ্রগতি’ হয়েছে: রুবিও
ইউক্রেন শান্তি আলোচনায় ‘অসাধারণ অগ্রগতি’ হয়েছে: রুবিও

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেমন থাকতে পারে আজকের ঢাকার আবহাওয়া
কেমন থাকতে পারে আজকের ঢাকার আবহাওয়া

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকা ছাড়লেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা ছাড়লেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সোমবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
সোমবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

নির্বাচনের পর গাম্বিয়ায় পালিয়েছেন ক্যামেরুনের বিরোধী নেতা
নির্বাচনের পর গাম্বিয়ায় পালিয়েছেন ক্যামেরুনের বিরোধী নেতা

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-পশ্চিমাদের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, হুথি আদালতে ১৭ জনের মৃত্যুদণ্ড
ইসরায়েল-পশ্চিমাদের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, হুথি আদালতে ১৭ জনের মৃত্যুদণ্ড

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডায় শীতকালীন পিঠা উৎসব
কানাডায় শীতকালীন পিঠা উৎসব

৫৬ মিনিট আগে | পরবাস

আগুনে আরও একবার ঘি ঢাললেন রিয়ালের সভাপতি পেরেজ
আগুনে আরও একবার ঘি ঢাললেন রিয়ালের সভাপতি পেরেজ

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভোট দিতে ১৭ হাজার ৯০০ প্রবাসীর নিবন্ধন
ভোট দিতে ১৭ হাজার ৯০০ প্রবাসীর নিবন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইউক্রেনকে ফের ‘অকৃতজ্ঞ’ বললেন ট্রাম্প
ইউক্রেনকে ফের ‘অকৃতজ্ঞ’ বললেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বৈঠকের পরও ট্রাম্পকে ফ্যাসিস্ট মনে করেন মামদানি!
বৈঠকের পরও ট্রাম্পকে ফ্যাসিস্ট মনে করেন মামদানি!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান বিচারপতিকে সহযোগিতার আশ্বাস কমনওয়েলথ মহাসচিবের
প্রধান বিচারপতিকে সহযোগিতার আশ্বাস কমনওয়েলথ মহাসচিবের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মির্জা ফখরুলের সৌজন্য সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মির্জা ফখরুলের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ ঢাকার বাতাস ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’
আজ ঢাকার বাতাস ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হিজবুল্লাহর শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যা করল ইসরায়েল
হিজবুল্লাহর শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যা করল ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৪ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঈমানদার ও ঈমানহীনদের চোখে ভূমিকম্প
ঈমানদার ও ঈমানহীনদের চোখে ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতির পরও গাজায় খাদ্যের চরম সংকট
যুদ্ধবিরতির পরও গাজায় খাদ্যের চরম সংকট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

২২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা