শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৬ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

খাইটা মরে হাইলার চাষা, সুরীর ঘরে লক্ষ্মীর বাসা

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
খাইটা মরে হাইলার চাষা, সুরীর ঘরে লক্ষ্মীর বাসা

লেখাটা ছিল গত মঙ্গলবার। শবেবরাতের কারণে পত্রিকা বন্ধ থাকায় ছাপা হয়নি। আবার করোনার কারণে গতকাল থেকে সারা দেশে লকডাউন। প্রথম ধাপে কিছু কিছু জেলায় লকডাউন হলেও সারা দেশে তেমন ব্যাপক লকডাউন ছিল না। আল্লাহ জানেন সামনে কী হবে। তবে আশা করব সামনের দিনগুলো যাতে ভয়াবহ না হয়।

মুসলিম জাহানের সবচেয়ে বরকতময় রাত শবেবরাত পার করলাম। আর কদিন পর মুসলিম জাহানের পরম আরাধ্য মাহে রমজান। পরম করুণাময় প্রভু দয়াময় আল্লাহ আমাদের করোনা ও অন্যান্য বালামুসিবত থেকে নাজাত দান করুন, আমাদের মঙ্গলময় সুস্থিতির জীবন দান করুন। সমগ্র মুসলিম জাহান এবং তামাম দুনিয়ার মানব জাতির কল্যাণ প্রার্থনা করছি।

২৮ মার্চ করোনার টিকা নিতে জাতীয় কিডনি ইনস্টিটিউট এবং হাসপাতালে গিয়েছিলাম। জাতীয় কিডনি ইনস্টিটিউট এবং হাসপাতালের ডিসপেনসারি অ্যাটেনডেন্স আয়ুব আলী আমার বাসাইলের কাউলজানির মানুষ। সব সময় খোঁজখবর রাখে, রোগীদের দেখাশোনা করে। এক কথায় বলতে গেলে স্বতঃস্ফূর্ত সাহায্য যাকে বলে তা পুরোপুরিই সে করে। স্বাধীনতার পরপর যেমনি অনেকে উন্মাদের মতো সহযোগিতা করত আয়ুব আলী বর্তমানে তেমনি করে। শিশুকালে সন্তান থাকে বাবা-মার অধীন বা তত্ত্বাবধানে। ছেলেমেয়েরা যখন বড় হয় বাবা-মা ছোট হয়, বৃদ্ধ এবং বয়সী হয় তখন বাবা-মাকে চলতে হয় ছেলেমেয়েদের কথা শুনে, তাদের মত নিয়ে। বেশ অনেক দিন থেকে দীপ করোনার টিকা নিতে বলছিল। আমাদের পরম সুহৃদ অধ্যাপক ডা. এ বি এম আবদুল্লাহ বারবার টিকা নিতে বলতেন। করোনায় আক্রান্ত হয়ে তাঁর স্ত্রী ইহজগৎ ত্যাগ করেছেন। যখনই তাঁর সঙ্গে কথা হয় বড় মর্মপীড়া অনুভব করি। একজন মানুষ কাউকে কতটা ভালোবাসতে পারেন ডা. এ বি এম আবদুল্লাহ তার জ্বলন্ত প্রমাণ। দীপ-কুঁড়ি-কুশি এবং ড. এ বি এম আবদুল্লাহর পীড়াপীড়িতে ২৮ মার্চ গিয়েছিলাম টিকা নিতে জাতীয় কিডনি ইনস্টিটিউট এবং হাসপাতালে। প্রিয় আয়ুব আলী প্রথমেই নিয়ে তুলেছিল ইনস্টিটিউটের পরিচালক অধ্যাপক ডা. মো. মিজানুর রহমানের ঘরে। লোকটি আমার ছোট ভাই মুরাদের বন্ধু তুহিনের রুমমেট ছিলেন। তাই মুরাদ মাঝেমধ্যেই তুহিনের হলে গিয়ে থাকত। সেজন্য আগে থেকেই আমার সম্পর্কে তাঁর জানা। লোকটিকেও আমার ভালো লেগেছে। বিশেষ করে মায়ের রান্নাবান্না, সন্তানকে আদরযত্ন এ নিয়ে আমার মতোই আলোচনা করেছেন। খুব সম্ভবত দোতলায় করোনা ভ্যাকসিন নিতে গিয়েছিলাম। তখন ভলান্টিয়ার ডাক্তার ছাড়া টিকা নেওয়ার লোক ছিল না। বড় যত্ন করে টিকা দিয়েছেন। টিকা নিয়ে আমি যেমন খুশি হয়েছি, তারা টিকা দিয়ে আমার চাইতে বেশি খুশি হয়েছেন। প্রথম না বুঝলেও টিকা দিতে গিয়ে সবাই আমাকে চিনে ফেলেছিলেন। তাই আদরযতেœর শেষ ছিল না। টিকা নিয়ে চলে আসার সময় মিলেমিশে সবাই ছবি তুলেছেন। টিকা নেওয়ার পর আবার পরিচালকের ঘরে গিয়ে প্রায় ২৫ মিনিট ছিলাম এবং দুধ-চিনি ছাড়া কফি খেয়েছিলাম। কফি সত্যিই খুব সুস্বাদু হয়েছিল। টিকা নিয়ে পরিচালকের ঘরে বসে থাকার সময় মনে হচ্ছিল টিকা না নিয়ে পরিচালকের ঘরে যে সময়টুকু কাটিয়েছিলাম তা ভুল হয়েছে। প্রথমেই টিকা নিয়ে পরিচালকের ঘরে গেলে কম করে আধঘণ্টা বেঁচে যেত। তা যাই হোক, অসম্ভব সুন্দরভাবে টিকাদানের জন্য ইনস্টিটিউটের সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়েছি। সব জায়গায় এমন নিরিবিলি পরিবেশ হলে খুবই ভালো। কিডনি ইনস্টিটিউটে আমার যাতায়াত অনেক দিনের। এ প্রথম বড় সুন্দর পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন দেখলাম। চিকিৎসালয়গুলো এমন পরিষ্কার-ছিমছাম থাকলে রোগবালাই এমনিতেই কমে যাবে। পরিচালক অধ্যাপক ডা. মো. মিজানুর রহমানসহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে ধন্যবাদ ও শুভকামনা জানাচ্ছি।

বছরটি আমাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। একাধারে আমাদের শ্বাস-প্রশ্বাস, সব সত্তা ও অস্তিত্ব জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী এবং স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী ঘিরে। আর তো সুবর্ণজয়ন্তী পাব না, বঙ্গবন্ধুর দ্বিশততমজন্মবার্ষিকী ভাগ্যে জুটবে না। তাই এটাই আমাদের জন্য এক মহা আনন্দ ও গৌরবের দিন। আগাগোড়াই জানি, যে কোনো বড় কাজের সঙ্গে যুক্তদের বেশিদিন বাঁচতে নেই। তাদের দীর্ঘ জীবন বিড়ম্বনার কারণ। বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী এবং স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে বেশ কয়েকজন পরম সম্মানী বিদেশি অতিথি এসেছেন। তাঁদের সরকারিভাবে যথাযথ সম্মানও দেখানো হয়েছে। কিন্তু কেন যেন মনে খুঁত থেকে যায়, জাতীয়ভাবে তাঁদের কি যথাযথ সম্মান দেখানো গেছে, বিশেষ করে ভারতের মান্যবর প্রধানমন্ত্রী শ্রীনরেন্দ্র মোদিকে। তাঁর বাংলাদেশ সফর নিয়ে ধর্মীয় দলগুলোর আপত্তি। অন্যান্য কিছু দলেরও ছিল। ব্যক্তি নরেন্দ্র মোদির বাংলাদেশ সফরের সত্যিই কোনো মানে হয় না। ভারতে কৃষক নির্যাতন, এনআরসি করে আসামে লোক বিতাড়ন এমনি নানা বিতর্কিত কারণে শ্রীনরেন্দ্র মোদির সফর নিয়ে আপত্তি জানানো যেতেই পারে। আমার মনে হয় এ ক্ষেত্রে ব্যক্তি নরেন্দ্র মোদির কোনো প্রাধান্য ছিল না, সফরে প্রাধান্য ছিল ভারতের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শ্রীনরেন্দ্র মোদির। যে যা-ই বলুন, সফরকালে সাতক্ষীরার শ্যামনগরের যশোরেশ্বরী কালীমন্দির পরিদর্শন ও পূজায় অংশগ্রহণ, টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর সমাধিস্থলে শ্রদ্ধা নিবেদন, গোপালগঞ্জের কাশিয়ানীর ওড়াকান্দিতে হরিচাঁদ ঠাকুরের মন্দির পরিদর্শন এবং মতুয়া সম্প্রদায়ের সমাবেশে তাঁর অসাধারণ বক্তব্য সবাইকে মুগ্ধ করেছে। যদিও পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি তাঁর এ বাংলাদেশ সফরে পশ্চিমবঙ্গের নির্বাচনে প্রভাব ফেলার অভিযোগ এনেছেন। তাঁর অভিযোগ যেমন উড়িয়ে দেওয়া যায় না তেমনি শ্রীনরেন্দ্র মোদির অসাধারণ নেতৃত্বগুণ ভোলা যায় না, অস্বীকার করা যায় না। সরকারিভাবে বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী পালনে ১৭ থেকে ২৬ মার্চ- ১০ দিনের কর্মসূচির শেষ দিনে প্যারেড গ্রাউন্ডে ভারতের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যে অসাধারণ হৃদয়গ্রাহী বক্তৃতা করেছেন, বাংলাদেশকে যে উচ্চতায় তুলে ধরেছেন তা অস্বীকার করার কারোর কোনো উপায় নেই। কিন্তু দ্বিপক্ষীয় স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়ে তেমন খুব একটা অগ্রগতি হয়নি, তিস্তার পানি বণ্টনে তো একেবারেই নয়। আর বিশেষ করে সুবর্ণজয়ন্তী এবং বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী পালনে সব জাতিকে, দেশকে, দলমত সবাইকে এক মোহনায় শামিল করতে সরকার এবং আওয়ামী লীগ অনেকটাই ব্যর্থ হয়েছে। যেভাবে যে বিনয়ী তৎপরতায় অনেককে পাশে পাওয়া যায় বা কাছে আনা যায় তার তেমন কিছুই করা হয়নি।

দেশ থাকলে দলাদলি থাকবে, মতের পথের ভিন্নতা থাকবে। কিন্তু জাতিগতভাবে কিছু কিছু বিষয়ে আমরা সব সময় ঐক্যবদ্ধ হব। দেশ রক্ষায়, জাতীয় অস্তিত্ব রক্ষায়, মানুষের জীবন-সম্পদ ও সম্মান রক্ষায় আমাদের কখনো কোনো দ্বিমত থাকবে না, থাকার কথাও না। কিন্তু দুর্ভাগ্যের বিষয়, আমরা এসব ক্ষেত্রেও খুব একটা কাছাকাছি হতে পারি না। আমাদের কোথায় যেন দ্বন্দ্বের দেয়াল একত্র হতে দেয় না। কদিন থেকে হেফাজতের নামে হরতাল, গাড়ি ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ করা হচ্ছে। এত দিন আমরা জেনে এসেছি হেফাজত দিনে চিৎকার-চেঁচামেচি যা-ই করুক রাতে সরকারের সঙ্গে যোগাযোগ রাখে, সমঝোতা করে চলে। এটা যদি সত্য হয় তাহলে এসব কেন? বঙ্গবন্ধুর ছবির ওপর যখন হেফাজতের কর্মীরা ইট-পাটকেল ছোড়েন, লাঠি মারেন মন বড় বিক্ষুব্ধ হয়ে যায়। ছেলেবেলায় শুনেছিলাম, ‘কার কপালে খাও লো বান্দি মনিব চিন না’, ‘খাইটা মরে হাইলার চাষা, সুরীর ঘরে লক্ষ্মীর বাসা’- অনেকটা তেমনই। বাংলাদেশ না হলে হেফাজতের জন্ম হতো না, আজকের এ লাঠিসোঁটাও হতো না। সেই মানুষটা যে মানুষটা সারা জীবন ত্যাগ স্বীকার করেছেন, বাংলাদেশের জন্মের জন্য জীবন পাত করেছেন, ব্যক্তিগত সুখ-স্বচ্ছন্দ জলাঞ্জলি দিয়েছেন তাঁর ছবি ভাঙচুর-লাঞ্ছনা এসব ভালো লাগে না। বঙ্গবন্ধুর হত্যার পর নানা স্থানে বঙ্গবন্ধুর ছবি ভাঙা হয়েছিল, পায়ে মাড়ানো হয়েছিল, লন্ডন হাইকমিশনেও বঙ্গবন্ধুর ছবি ফেলে যারা পায়ে মাড়িয়ে ছিল তারা অনেকেই মন্ত্রী হয়েছেন, নেতা হয়েছেন। বঙ্গবন্ধুর ছবি যখন পায়ে মাড়িয়েছিলেন তখন ছিল খুনিদের সরকার, বঙ্গবন্ধুবিরোধী সরকার। এখন তো বঙ্গবন্ধুর কন্যার সরকার, এখনো বঙ্গবন্ধুর ওপর অমন আক্রোশ! এসব ভাবা যায়? একেবারেই যায় না। প্যারেড গ্রাউন্ডে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর বক্তৃতা গভীর মনোযোগের সঙ্গে শুনেছি। বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী অনুষ্ঠানে কতজনের নাম নিয়েছেন অথচ তাঁর জীবনের শ্রেষ্ঠ অর্জন স্বাধীনতার পর ২৪ জানুয়ারি, ’৭২ টাঙ্গাইলে গিয়ে আমার হাত থেকে কাদেরিয়া বাহিনীর অস্ত্র আনার কথা একবারের জন্যও মনে করেননি। মনে করেননি ’৭৫-এ বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদে এক শ কয়েকজন যোদ্ধা নিহত এবং চার শ জনের ওপর আহত হয়েছিল তাদের কথা। অথচ রাষ্ট্র এবং রাষ্ট্রপতিকে রক্ষা বা তাঁর নিরাপত্তার যে সুনির্দিষ্ট দায়িত্ব ছিল কর্নেল জামিলের, সে দায়িত্ব পালন করতে না পারা ব্যর্থ জামিলের নাম নিতে প্রধানমন্ত্রী ভোলেননি। কিন্তু আমাদের ত্যাগ-তিতিক্ষা, রক্তদান মনে করতে বেমালুম ভুলে গেছেন! তাই এমন শুভক্ষণেও কষ্ট যে হয় না তা নয়। আজ যে যত আরামেই থাকুন, ১৬ আগস্ট ’৭৫-এ এক লিফলেটের মাধ্যমে বলেছিলাম, ‘খুনিরা কামাল-জামাল-রাসেলকে হত্যা করতে পারলেও বঙ্গবন্ধুকে নির্বংশ করতে পারেনি। আমি কাদের সিদ্দিকী তাঁর চতুর্থ সন্তান। পিতৃহত্যার বদলা আমরা নেবই নেব।’ আওয়ামী লীগ করি না বলে সেসব বেমালুম ভুলে গেছেন। আমি বর্তমানে আওয়ামী লীগ করি না সত্য, কিন্তু চরম সততা ও পরম পবিত্রতার সঙ্গে বঙ্গবন্ধুকে অনুসরণ করি। যত দিন বাঁচব বঙ্গবন্ধুকে বুকে লালন করেই বাঁচব, হৃদয়ে ধারণ করেই বেঁচে থাকব। কথায় আছে, ‘সুসময়ে বন্ধু বটে অনেকেই হয়, অসময়ে হায় হায় কেহ কারো নয়’। তাই সব সময়ই কেন যেন এক মারাত্মক শঙ্কায় থাকি। সরকারের নরম গদিতে বসে অনেক কিছু আঁচ করা যায় না। আর ধীরে ধীরে যেভাবে ক্ষমতা শুধু প্রধানমন্ত্রীর দফতরে কেন্দ্রীভূত হয়েছে তাতে আরও ঘুটঘুটে অন্ধকারের সৃষ্টি হয়েছে। আজ ২০-২১ বছর কী কষ্ট কী অবহেলা এবং নির্যাতন সহ্য করে বেঁচে আছি। তার পরও হঠাৎ কোনো ওলটপালট হলে খুব একটা সুখে থাকব না জানি। কিন্তু কত চেষ্টা করি কেউ কোনো কথা শোনে না। সবাই গা ভাসিয়ে দিয়েছে। সবাই ভাবছে এভাবেই দিন যাবে। জন্মের পর মৃত্যু, শিশুকাল-যৌবন তারপর বৃদ্ধ এই স্বাভাবিক প্রক্রিয়াও ক্ষমতাবানরা ভুলে গেছে। সব সময় চাই ফুলে ফলে আনন্দে গৌরবে দেশ ভরে উঠুক, একটি শান্তি ও সমৃদ্ধির নীড় রচিত হোক। কিন্তু দেশকে সেদিকে মোটেই এগোতে দেখছি না। মাথা ভারী প্রশাসন, কিছু লোকের কাঁড়ি কাঁড়ি টাকা তো আর একটা দেশ ও জাতির উন্নয়ন হতে পারে না।

২৬ মার্চ স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে দেশ ও দেশবাসীকে আরেকটু সম্পৃক্ত করা গেলে খুবই ভালো হতো। বিশেষ করে ২৬ মার্চ জাতীয় স্মৃতিসৌধে বেলা দেড়টার আগে কেউ শ্রদ্ধা নিবেদন করতে পারেনি। কারণ ভারতের মান্যবর প্রধানমন্ত্রী শ্রীনরেন্দ্র মোদির জন্য বেদিমূল খালি রাখা হয়েছিল। বিদেশি মেহমানদের জন্য অবশ্যই সাবধানতা নিতে হবে। কিন্তু তার অর্থ সবাইকে গৃহবন্দী করে নয়। একদিকে হেফাজতের তা-ব, অন্যদিকে সরকারি বিধিনিষেধে ঢাকা হয়ে পড়েছিল একেবারে একটি অবরুদ্ধ নগরী। কেউ কোনো দিকে যেতে পারেনি। আমার সঙ্গে বেশ কয়েকজন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তির কথা বলার ছিল। তারা ঘর থেকে বেরোতে পারেননি, সাক্ষাতের অপারগতা প্রকাশ করেছেন। কেন এমন হবে? সুবর্ণজয়ন্তী তো আর বছর বছর পাব না। কোথায় যেন পরিচালনায় একটা সূক্ষ্ম দুর্বলতা। বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবর্ষ উদ্যাপন কমিটিতে সভাপতি ছিলেন অধ্যাপক মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম। একজন নির্বিবাদী ভালো মানুষ। এত বড় একটি মহাযজ্ঞ, যেখানে অভিজ্ঞতাসম্পন্ন রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বদের প্রাধান্য থাকার কথা সেখানে আমলা দিয়ে এত বড় একটা কাজ কী করে সুন্দরভাবে সুসম্পন্ন হতে পারে? ছাগল দিয়ে তো আর ধান মাড়ানো যায় না। পছন্দ না হলেও ধান মাড়াতে গরু লাগে। সেখানে আবার মহিষও চলে না। ছাগলের পাড়ায় যেমন ধান পড়ে না, মহিষের পাড়ায় ধান নষ্ট হয়। ধান মাড়ানোর জন্য গরুই উত্তম। যদিও এখন মান্ধাতা আমলের পদ্ধতিতে ধান মাড়ানো হয় না। মাড়ানো হয় যান্ত্রিক পদ্ধতিতে। তা হোক, যান্ত্রিক পদ্ধতিতেও গুণাগুণ বিচারের প্রয়োজন আছে। যাক, আল্লাহ আমার দেশকে ভালো রাখুন, সব বালামুসিবত থেকে হেফাজত করুন, ধনী-নির্ধন সবাই সম্মানে নিরাপদে থাকুক সুবর্ণজয়ন্তী এবং পিতার শততম জন্মবার্ষিকীতে- পরম করুণাময়ের কাছে এ কামনাই করি।

 

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সিন্ধু আবার ভারতের অংশ হতে পারে: প্রতিরক্ষামন্ত্রী
পাকিস্তানের সিন্ধু আবার ভারতের অংশ হতে পারে: প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে ৩৯ কোটি টাকার নিষিদ্ধ কারেন্ট জাল জব্দ
মুন্সীগঞ্জে ৩৯ কোটি টাকার নিষিদ্ধ কারেন্ট জাল জব্দ

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শীতে কাঁপছে তেঁতুলিয়া
শীতে কাঁপছে তেঁতুলিয়া

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুইজন নিহত
টাঙ্গাইলে মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুইজন নিহত

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র ভিসা দেয়নি, হতাশায় ভারতীয় চিকিৎসকের আত্মহত্যা
যুক্তরাষ্ট্র ভিসা দেয়নি, হতাশায় ভারতীয় চিকিৎসকের আত্মহত্যা

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে আধাসামরিক বাহিনীর সদর দপ্তরে বন্দুকধারীদের হামলা, নিহত ৩
পাকিস্তানে আধাসামরিক বাহিনীর সদর দপ্তরে বন্দুকধারীদের হামলা, নিহত ৩

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাক দিয়ে শহর পরিষ্কার? সুইডিশ প্রকল্পের ভবিষ্যৎ কী?
কাক দিয়ে শহর পরিষ্কার? সুইডিশ প্রকল্পের ভবিষ্যৎ কী?

৪৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যুক্তরাষ্ট্র ও ট্রাম্পের প্রতি কিয়েভ কৃতজ্ঞ: জেলেনস্কি
যুক্তরাষ্ট্র ও ট্রাম্পের প্রতি কিয়েভ কৃতজ্ঞ: জেলেনস্কি

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফকির-বাউলদের ওপর জুলুম বন্ধের আহ্বান তথ্য উপদেষ্টার
ফকির-বাউলদের ওপর জুলুম বন্ধের আহ্বান তথ্য উপদেষ্টার

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

ইহকাল-পরকালের নিরাপত্তায় তাওবার গুরুত্ব
ইহকাল-পরকালের নিরাপত্তায় তাওবার গুরুত্ব

৫১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

শ্রবণ সমস্যা সমাধানে ইয়ারবাডের ব্যবহার বাড়ছে বিশ্বজুড়ে
শ্রবণ সমস্যা সমাধানে ইয়ারবাডের ব্যবহার বাড়ছে বিশ্বজুড়ে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

তিন দশকেও হয়নি অবস্থার পরিবর্তন, নেই রোগ নির্ণয়যন্ত্র
তিন দশকেও হয়নি অবস্থার পরিবর্তন, নেই রোগ নির্ণয়যন্ত্র

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিজের ক্যান্সারের কথা সামনে আনলেন সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ক্যামেরন
নিজের ক্যান্সারের কথা সামনে আনলেন সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ক্যামেরন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃহস্পতিবার ফুলকোর্ট সভা
বৃহস্পতিবার ফুলকোর্ট সভা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪০ বছর বয়সেও বাইসাইকেল কিকে রোনালদোর গোল, বড় জয় আল-নাসরের
৪০ বছর বয়সেও বাইসাইকেল কিকে রোনালদোর গোল, বড় জয় আল-নাসরের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোলের পর অ্যাসিস্টের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে মায়ামিকে তুললেন মেসি
গোলের পর অ্যাসিস্টের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে মায়ামিকে তুললেন মেসি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের পয়েন্ট খোয়ালো রিয়াল
ফের পয়েন্ট খোয়ালো রিয়াল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র ছাড়াই বিশ্ব সামনে এগোতে পারে: কানাডার প্রধানমন্ত্রী
যুক্তরাষ্ট্র ছাড়াই বিশ্ব সামনে এগোতে পারে: কানাডার প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন শান্তি আলোচনায় ‘অসাধারণ অগ্রগতি’ হয়েছে: রুবিও
ইউক্রেন শান্তি আলোচনায় ‘অসাধারণ অগ্রগতি’ হয়েছে: রুবিও

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেমন থাকতে পারে আজকের ঢাকার আবহাওয়া
কেমন থাকতে পারে আজকের ঢাকার আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকা ছাড়লেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা ছাড়লেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোমবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
সোমবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনের পর গাম্বিয়ায় পালিয়েছেন ক্যামেরুনের বিরোধী নেতা
নির্বাচনের পর গাম্বিয়ায় পালিয়েছেন ক্যামেরুনের বিরোধী নেতা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-পশ্চিমাদের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, হুথি আদালতে ১৭ জনের মৃত্যুদণ্ড
ইসরায়েল-পশ্চিমাদের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, হুথি আদালতে ১৭ জনের মৃত্যুদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডায় শীতকালীন পিঠা উৎসব
কানাডায় শীতকালীন পিঠা উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আগুনে আরও একবার ঘি ঢাললেন রিয়ালের সভাপতি পেরেজ
আগুনে আরও একবার ঘি ঢাললেন রিয়ালের সভাপতি পেরেজ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

২৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে