শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৬ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

খাইটা মরে হাইলার চাষা, সুরীর ঘরে লক্ষ্মীর বাসা

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
খাইটা মরে হাইলার চাষা, সুরীর ঘরে লক্ষ্মীর বাসা

লেখাটা ছিল গত মঙ্গলবার। শবেবরাতের কারণে পত্রিকা বন্ধ থাকায় ছাপা হয়নি। আবার করোনার কারণে গতকাল থেকে সারা দেশে লকডাউন। প্রথম ধাপে কিছু কিছু জেলায় লকডাউন হলেও সারা দেশে তেমন ব্যাপক লকডাউন ছিল না। আল্লাহ জানেন সামনে কী হবে। তবে আশা করব সামনের দিনগুলো যাতে ভয়াবহ না হয়।

মুসলিম জাহানের সবচেয়ে বরকতময় রাত শবেবরাত পার করলাম। আর কদিন পর মুসলিম জাহানের পরম আরাধ্য মাহে রমজান। পরম করুণাময় প্রভু দয়াময় আল্লাহ আমাদের করোনা ও অন্যান্য বালামুসিবত থেকে নাজাত দান করুন, আমাদের মঙ্গলময় সুস্থিতির জীবন দান করুন। সমগ্র মুসলিম জাহান এবং তামাম দুনিয়ার মানব জাতির কল্যাণ প্রার্থনা করছি।

২৮ মার্চ করোনার টিকা নিতে জাতীয় কিডনি ইনস্টিটিউট এবং হাসপাতালে গিয়েছিলাম। জাতীয় কিডনি ইনস্টিটিউট এবং হাসপাতালের ডিসপেনসারি অ্যাটেনডেন্স আয়ুব আলী আমার বাসাইলের কাউলজানির মানুষ। সব সময় খোঁজখবর রাখে, রোগীদের দেখাশোনা করে। এক কথায় বলতে গেলে স্বতঃস্ফূর্ত সাহায্য যাকে বলে তা পুরোপুরিই সে করে। স্বাধীনতার পরপর যেমনি অনেকে উন্মাদের মতো সহযোগিতা করত আয়ুব আলী বর্তমানে তেমনি করে। শিশুকালে সন্তান থাকে বাবা-মার অধীন বা তত্ত্বাবধানে। ছেলেমেয়েরা যখন বড় হয় বাবা-মা ছোট হয়, বৃদ্ধ এবং বয়সী হয় তখন বাবা-মাকে চলতে হয় ছেলেমেয়েদের কথা শুনে, তাদের মত নিয়ে। বেশ অনেক দিন থেকে দীপ করোনার টিকা নিতে বলছিল। আমাদের পরম সুহৃদ অধ্যাপক ডা. এ বি এম আবদুল্লাহ বারবার টিকা নিতে বলতেন। করোনায় আক্রান্ত হয়ে তাঁর স্ত্রী ইহজগৎ ত্যাগ করেছেন। যখনই তাঁর সঙ্গে কথা হয় বড় মর্মপীড়া অনুভব করি। একজন মানুষ কাউকে কতটা ভালোবাসতে পারেন ডা. এ বি এম আবদুল্লাহ তার জ্বলন্ত প্রমাণ। দীপ-কুঁড়ি-কুশি এবং ড. এ বি এম আবদুল্লাহর পীড়াপীড়িতে ২৮ মার্চ গিয়েছিলাম টিকা নিতে জাতীয় কিডনি ইনস্টিটিউট এবং হাসপাতালে। প্রিয় আয়ুব আলী প্রথমেই নিয়ে তুলেছিল ইনস্টিটিউটের পরিচালক অধ্যাপক ডা. মো. মিজানুর রহমানের ঘরে। লোকটি আমার ছোট ভাই মুরাদের বন্ধু তুহিনের রুমমেট ছিলেন। তাই মুরাদ মাঝেমধ্যেই তুহিনের হলে গিয়ে থাকত। সেজন্য আগে থেকেই আমার সম্পর্কে তাঁর জানা। লোকটিকেও আমার ভালো লেগেছে। বিশেষ করে মায়ের রান্নাবান্না, সন্তানকে আদরযত্ন এ নিয়ে আমার মতোই আলোচনা করেছেন। খুব সম্ভবত দোতলায় করোনা ভ্যাকসিন নিতে গিয়েছিলাম। তখন ভলান্টিয়ার ডাক্তার ছাড়া টিকা নেওয়ার লোক ছিল না। বড় যত্ন করে টিকা দিয়েছেন। টিকা নিয়ে আমি যেমন খুশি হয়েছি, তারা টিকা দিয়ে আমার চাইতে বেশি খুশি হয়েছেন। প্রথম না বুঝলেও টিকা দিতে গিয়ে সবাই আমাকে চিনে ফেলেছিলেন। তাই আদরযতেœর শেষ ছিল না। টিকা নিয়ে চলে আসার সময় মিলেমিশে সবাই ছবি তুলেছেন। টিকা নেওয়ার পর আবার পরিচালকের ঘরে গিয়ে প্রায় ২৫ মিনিট ছিলাম এবং দুধ-চিনি ছাড়া কফি খেয়েছিলাম। কফি সত্যিই খুব সুস্বাদু হয়েছিল। টিকা নিয়ে পরিচালকের ঘরে বসে থাকার সময় মনে হচ্ছিল টিকা না নিয়ে পরিচালকের ঘরে যে সময়টুকু কাটিয়েছিলাম তা ভুল হয়েছে। প্রথমেই টিকা নিয়ে পরিচালকের ঘরে গেলে কম করে আধঘণ্টা বেঁচে যেত। তা যাই হোক, অসম্ভব সুন্দরভাবে টিকাদানের জন্য ইনস্টিটিউটের সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়েছি। সব জায়গায় এমন নিরিবিলি পরিবেশ হলে খুবই ভালো। কিডনি ইনস্টিটিউটে আমার যাতায়াত অনেক দিনের। এ প্রথম বড় সুন্দর পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন দেখলাম। চিকিৎসালয়গুলো এমন পরিষ্কার-ছিমছাম থাকলে রোগবালাই এমনিতেই কমে যাবে। পরিচালক অধ্যাপক ডা. মো. মিজানুর রহমানসহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে ধন্যবাদ ও শুভকামনা জানাচ্ছি।

বছরটি আমাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। একাধারে আমাদের শ্বাস-প্রশ্বাস, সব সত্তা ও অস্তিত্ব জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী এবং স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী ঘিরে। আর তো সুবর্ণজয়ন্তী পাব না, বঙ্গবন্ধুর দ্বিশততমজন্মবার্ষিকী ভাগ্যে জুটবে না। তাই এটাই আমাদের জন্য এক মহা আনন্দ ও গৌরবের দিন। আগাগোড়াই জানি, যে কোনো বড় কাজের সঙ্গে যুক্তদের বেশিদিন বাঁচতে নেই। তাদের দীর্ঘ জীবন বিড়ম্বনার কারণ। বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী এবং স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে বেশ কয়েকজন পরম সম্মানী বিদেশি অতিথি এসেছেন। তাঁদের সরকারিভাবে যথাযথ সম্মানও দেখানো হয়েছে। কিন্তু কেন যেন মনে খুঁত থেকে যায়, জাতীয়ভাবে তাঁদের কি যথাযথ সম্মান দেখানো গেছে, বিশেষ করে ভারতের মান্যবর প্রধানমন্ত্রী শ্রীনরেন্দ্র মোদিকে। তাঁর বাংলাদেশ সফর নিয়ে ধর্মীয় দলগুলোর আপত্তি। অন্যান্য কিছু দলেরও ছিল। ব্যক্তি নরেন্দ্র মোদির বাংলাদেশ সফরের সত্যিই কোনো মানে হয় না। ভারতে কৃষক নির্যাতন, এনআরসি করে আসামে লোক বিতাড়ন এমনি নানা বিতর্কিত কারণে শ্রীনরেন্দ্র মোদির সফর নিয়ে আপত্তি জানানো যেতেই পারে। আমার মনে হয় এ ক্ষেত্রে ব্যক্তি নরেন্দ্র মোদির কোনো প্রাধান্য ছিল না, সফরে প্রাধান্য ছিল ভারতের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শ্রীনরেন্দ্র মোদির। যে যা-ই বলুন, সফরকালে সাতক্ষীরার শ্যামনগরের যশোরেশ্বরী কালীমন্দির পরিদর্শন ও পূজায় অংশগ্রহণ, টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর সমাধিস্থলে শ্রদ্ধা নিবেদন, গোপালগঞ্জের কাশিয়ানীর ওড়াকান্দিতে হরিচাঁদ ঠাকুরের মন্দির পরিদর্শন এবং মতুয়া সম্প্রদায়ের সমাবেশে তাঁর অসাধারণ বক্তব্য সবাইকে মুগ্ধ করেছে। যদিও পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি তাঁর এ বাংলাদেশ সফরে পশ্চিমবঙ্গের নির্বাচনে প্রভাব ফেলার অভিযোগ এনেছেন। তাঁর অভিযোগ যেমন উড়িয়ে দেওয়া যায় না তেমনি শ্রীনরেন্দ্র মোদির অসাধারণ নেতৃত্বগুণ ভোলা যায় না, অস্বীকার করা যায় না। সরকারিভাবে বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী পালনে ১৭ থেকে ২৬ মার্চ- ১০ দিনের কর্মসূচির শেষ দিনে প্যারেড গ্রাউন্ডে ভারতের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যে অসাধারণ হৃদয়গ্রাহী বক্তৃতা করেছেন, বাংলাদেশকে যে উচ্চতায় তুলে ধরেছেন তা অস্বীকার করার কারোর কোনো উপায় নেই। কিন্তু দ্বিপক্ষীয় স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়ে তেমন খুব একটা অগ্রগতি হয়নি, তিস্তার পানি বণ্টনে তো একেবারেই নয়। আর বিশেষ করে সুবর্ণজয়ন্তী এবং বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী পালনে সব জাতিকে, দেশকে, দলমত সবাইকে এক মোহনায় শামিল করতে সরকার এবং আওয়ামী লীগ অনেকটাই ব্যর্থ হয়েছে। যেভাবে যে বিনয়ী তৎপরতায় অনেককে পাশে পাওয়া যায় বা কাছে আনা যায় তার তেমন কিছুই করা হয়নি।

দেশ থাকলে দলাদলি থাকবে, মতের পথের ভিন্নতা থাকবে। কিন্তু জাতিগতভাবে কিছু কিছু বিষয়ে আমরা সব সময় ঐক্যবদ্ধ হব। দেশ রক্ষায়, জাতীয় অস্তিত্ব রক্ষায়, মানুষের জীবন-সম্পদ ও সম্মান রক্ষায় আমাদের কখনো কোনো দ্বিমত থাকবে না, থাকার কথাও না। কিন্তু দুর্ভাগ্যের বিষয়, আমরা এসব ক্ষেত্রেও খুব একটা কাছাকাছি হতে পারি না। আমাদের কোথায় যেন দ্বন্দ্বের দেয়াল একত্র হতে দেয় না। কদিন থেকে হেফাজতের নামে হরতাল, গাড়ি ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ করা হচ্ছে। এত দিন আমরা জেনে এসেছি হেফাজত দিনে চিৎকার-চেঁচামেচি যা-ই করুক রাতে সরকারের সঙ্গে যোগাযোগ রাখে, সমঝোতা করে চলে। এটা যদি সত্য হয় তাহলে এসব কেন? বঙ্গবন্ধুর ছবির ওপর যখন হেফাজতের কর্মীরা ইট-পাটকেল ছোড়েন, লাঠি মারেন মন বড় বিক্ষুব্ধ হয়ে যায়। ছেলেবেলায় শুনেছিলাম, ‘কার কপালে খাও লো বান্দি মনিব চিন না’, ‘খাইটা মরে হাইলার চাষা, সুরীর ঘরে লক্ষ্মীর বাসা’- অনেকটা তেমনই। বাংলাদেশ না হলে হেফাজতের জন্ম হতো না, আজকের এ লাঠিসোঁটাও হতো না। সেই মানুষটা যে মানুষটা সারা জীবন ত্যাগ স্বীকার করেছেন, বাংলাদেশের জন্মের জন্য জীবন পাত করেছেন, ব্যক্তিগত সুখ-স্বচ্ছন্দ জলাঞ্জলি দিয়েছেন তাঁর ছবি ভাঙচুর-লাঞ্ছনা এসব ভালো লাগে না। বঙ্গবন্ধুর হত্যার পর নানা স্থানে বঙ্গবন্ধুর ছবি ভাঙা হয়েছিল, পায়ে মাড়ানো হয়েছিল, লন্ডন হাইকমিশনেও বঙ্গবন্ধুর ছবি ফেলে যারা পায়ে মাড়িয়ে ছিল তারা অনেকেই মন্ত্রী হয়েছেন, নেতা হয়েছেন। বঙ্গবন্ধুর ছবি যখন পায়ে মাড়িয়েছিলেন তখন ছিল খুনিদের সরকার, বঙ্গবন্ধুবিরোধী সরকার। এখন তো বঙ্গবন্ধুর কন্যার সরকার, এখনো বঙ্গবন্ধুর ওপর অমন আক্রোশ! এসব ভাবা যায়? একেবারেই যায় না। প্যারেড গ্রাউন্ডে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর বক্তৃতা গভীর মনোযোগের সঙ্গে শুনেছি। বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী অনুষ্ঠানে কতজনের নাম নিয়েছেন অথচ তাঁর জীবনের শ্রেষ্ঠ অর্জন স্বাধীনতার পর ২৪ জানুয়ারি, ’৭২ টাঙ্গাইলে গিয়ে আমার হাত থেকে কাদেরিয়া বাহিনীর অস্ত্র আনার কথা একবারের জন্যও মনে করেননি। মনে করেননি ’৭৫-এ বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদে এক শ কয়েকজন যোদ্ধা নিহত এবং চার শ জনের ওপর আহত হয়েছিল তাদের কথা। অথচ রাষ্ট্র এবং রাষ্ট্রপতিকে রক্ষা বা তাঁর নিরাপত্তার যে সুনির্দিষ্ট দায়িত্ব ছিল কর্নেল জামিলের, সে দায়িত্ব পালন করতে না পারা ব্যর্থ জামিলের নাম নিতে প্রধানমন্ত্রী ভোলেননি। কিন্তু আমাদের ত্যাগ-তিতিক্ষা, রক্তদান মনে করতে বেমালুম ভুলে গেছেন! তাই এমন শুভক্ষণেও কষ্ট যে হয় না তা নয়। আজ যে যত আরামেই থাকুন, ১৬ আগস্ট ’৭৫-এ এক লিফলেটের মাধ্যমে বলেছিলাম, ‘খুনিরা কামাল-জামাল-রাসেলকে হত্যা করতে পারলেও বঙ্গবন্ধুকে নির্বংশ করতে পারেনি। আমি কাদের সিদ্দিকী তাঁর চতুর্থ সন্তান। পিতৃহত্যার বদলা আমরা নেবই নেব।’ আওয়ামী লীগ করি না বলে সেসব বেমালুম ভুলে গেছেন। আমি বর্তমানে আওয়ামী লীগ করি না সত্য, কিন্তু চরম সততা ও পরম পবিত্রতার সঙ্গে বঙ্গবন্ধুকে অনুসরণ করি। যত দিন বাঁচব বঙ্গবন্ধুকে বুকে লালন করেই বাঁচব, হৃদয়ে ধারণ করেই বেঁচে থাকব। কথায় আছে, ‘সুসময়ে বন্ধু বটে অনেকেই হয়, অসময়ে হায় হায় কেহ কারো নয়’। তাই সব সময়ই কেন যেন এক মারাত্মক শঙ্কায় থাকি। সরকারের নরম গদিতে বসে অনেক কিছু আঁচ করা যায় না। আর ধীরে ধীরে যেভাবে ক্ষমতা শুধু প্রধানমন্ত্রীর দফতরে কেন্দ্রীভূত হয়েছে তাতে আরও ঘুটঘুটে অন্ধকারের সৃষ্টি হয়েছে। আজ ২০-২১ বছর কী কষ্ট কী অবহেলা এবং নির্যাতন সহ্য করে বেঁচে আছি। তার পরও হঠাৎ কোনো ওলটপালট হলে খুব একটা সুখে থাকব না জানি। কিন্তু কত চেষ্টা করি কেউ কোনো কথা শোনে না। সবাই গা ভাসিয়ে দিয়েছে। সবাই ভাবছে এভাবেই দিন যাবে। জন্মের পর মৃত্যু, শিশুকাল-যৌবন তারপর বৃদ্ধ এই স্বাভাবিক প্রক্রিয়াও ক্ষমতাবানরা ভুলে গেছে। সব সময় চাই ফুলে ফলে আনন্দে গৌরবে দেশ ভরে উঠুক, একটি শান্তি ও সমৃদ্ধির নীড় রচিত হোক। কিন্তু দেশকে সেদিকে মোটেই এগোতে দেখছি না। মাথা ভারী প্রশাসন, কিছু লোকের কাঁড়ি কাঁড়ি টাকা তো আর একটা দেশ ও জাতির উন্নয়ন হতে পারে না।

২৬ মার্চ স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে দেশ ও দেশবাসীকে আরেকটু সম্পৃক্ত করা গেলে খুবই ভালো হতো। বিশেষ করে ২৬ মার্চ জাতীয় স্মৃতিসৌধে বেলা দেড়টার আগে কেউ শ্রদ্ধা নিবেদন করতে পারেনি। কারণ ভারতের মান্যবর প্রধানমন্ত্রী শ্রীনরেন্দ্র মোদির জন্য বেদিমূল খালি রাখা হয়েছিল। বিদেশি মেহমানদের জন্য অবশ্যই সাবধানতা নিতে হবে। কিন্তু তার অর্থ সবাইকে গৃহবন্দী করে নয়। একদিকে হেফাজতের তা-ব, অন্যদিকে সরকারি বিধিনিষেধে ঢাকা হয়ে পড়েছিল একেবারে একটি অবরুদ্ধ নগরী। কেউ কোনো দিকে যেতে পারেনি। আমার সঙ্গে বেশ কয়েকজন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তির কথা বলার ছিল। তারা ঘর থেকে বেরোতে পারেননি, সাক্ষাতের অপারগতা প্রকাশ করেছেন। কেন এমন হবে? সুবর্ণজয়ন্তী তো আর বছর বছর পাব না। কোথায় যেন পরিচালনায় একটা সূক্ষ্ম দুর্বলতা। বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবর্ষ উদ্যাপন কমিটিতে সভাপতি ছিলেন অধ্যাপক মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম। একজন নির্বিবাদী ভালো মানুষ। এত বড় একটি মহাযজ্ঞ, যেখানে অভিজ্ঞতাসম্পন্ন রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বদের প্রাধান্য থাকার কথা সেখানে আমলা দিয়ে এত বড় একটা কাজ কী করে সুন্দরভাবে সুসম্পন্ন হতে পারে? ছাগল দিয়ে তো আর ধান মাড়ানো যায় না। পছন্দ না হলেও ধান মাড়াতে গরু লাগে। সেখানে আবার মহিষও চলে না। ছাগলের পাড়ায় যেমন ধান পড়ে না, মহিষের পাড়ায় ধান নষ্ট হয়। ধান মাড়ানোর জন্য গরুই উত্তম। যদিও এখন মান্ধাতা আমলের পদ্ধতিতে ধান মাড়ানো হয় না। মাড়ানো হয় যান্ত্রিক পদ্ধতিতে। তা হোক, যান্ত্রিক পদ্ধতিতেও গুণাগুণ বিচারের প্রয়োজন আছে। যাক, আল্লাহ আমার দেশকে ভালো রাখুন, সব বালামুসিবত থেকে হেফাজত করুন, ধনী-নির্ধন সবাই সম্মানে নিরাপদে থাকুক সুবর্ণজয়ন্তী এবং পিতার শততম জন্মবার্ষিকীতে- পরম করুণাময়ের কাছে এ কামনাই করি।

 

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
অভিনন্দন টিম বাংলাদেশ
অভিনন্দন টিম বাংলাদেশ
বিনিয়োগে মন্দা
বিনিয়োগে মন্দা
অস্তিত্বসংকটে শুঁটকিশিল্প
অস্তিত্বসংকটে শুঁটকিশিল্প
দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন
দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন
আহা গ্রিন ক্লিন হেলদি সিটি!
আহা গ্রিন ক্লিন হেলদি সিটি!
আড়াই হাজার বছর আগের মাছচাষি
আড়াই হাজার বছর আগের মাছচাষি
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
পোশাক খাতে অস্থিরতা
পোশাক খাতে অস্থিরতা
চাপে নতি স্বীকার নয়
চাপে নতি স্বীকার নয়
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
তিন দেশের বিমানবন্দরে তিন ধরনের ব্যবহার
তিন দেশের বিমানবন্দরে তিন ধরনের ব্যবহার
কালো দাগ রেখেই নতুন বাংলাদেশের পথ চলা
কালো দাগ রেখেই নতুন বাংলাদেশের পথ চলা
সর্বশেষ খবর
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির সাক্ষাৎ আজ
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির সাক্ষাৎ আজ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

কুন্দেকে নিয়ে দুর্ভাবনায় বার্সা
কুন্দেকে নিয়ে দুর্ভাবনায় বার্সা

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফরিদপুরে ট্রাকের ধাক্কায় ব্যাটারিচালিত ভ্যানের দুই যাত্রী নিহত, আহত ৫
ফরিদপুরে ট্রাকের ধাক্কায় ব্যাটারিচালিত ভ্যানের দুই যাত্রী নিহত, আহত ৫

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পরবর্তী নির্বাচনে নেতানিয়াহুকে প্রার্থী হিসেবে চায় না অধিকাংশ ইসরায়েলি’
‘পরবর্তী নির্বাচনে নেতানিয়াহুকে প্রার্থী হিসেবে চায় না অধিকাংশ ইসরায়েলি’

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

মেসির জোড়া গোল, প্লে-অফে উড়ন্ত সূচনা মায়ামির
মেসির জোড়া গোল, প্লে-অফে উড়ন্ত সূচনা মায়ামির

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া
জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ২৭
মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ২৭

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকার আকাশ যেমন থাকবে আজ
ঢাকার আকাশ যেমন থাকবে আজ

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

জামায়াতসহ আট দলের ঢাকাসহ বিভাগীয় শহরে বিক্ষোভ আজ
জামায়াতসহ আট দলের ঢাকাসহ বিভাগীয় শহরে বিক্ষোভ আজ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

থাইল্যান্ডের রানী মা সিরিকিত মারা গেছেন
থাইল্যান্ডের রানী মা সিরিকিত মারা গেছেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় বিএনপির লিফলেট বিতরণ উপলক্ষে মতবিনিময় সভা
বগুড়ায় বিএনপির লিফলেট বিতরণ উপলক্ষে মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের হোটেলে ইঁদুরের উৎপাত, আতঙ্কিত অস্ট্রেলিয়ার নারী ক্রিকেটাররা
ভারতের হোটেলে ইঁদুরের উৎপাত, আতঙ্কিত অস্ট্রেলিয়ার নারী ক্রিকেটাররা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কানাডায় বাংলাদেশিদের জন্য ক্যারিয়ার ডেভেলপমেন্ট কর্মশালা
কানাডায় বাংলাদেশিদের জন্য ক্যারিয়ার ডেভেলপমেন্ট কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

এল ক্লাসিকোয় থাকছেন না রাফিনিয়া
এল ক্লাসিকোয় থাকছেন না রাফিনিয়া

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাত দিনে ইউক্রেনের নতুন ১০ এলাকার দখল রাশিয়ার
সাত দিনে ইউক্রেনের নতুন ১০ এলাকার দখল রাশিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটের যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না আজ
সিলেটের যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না আজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান সফর থেকে ছিটকে গেলেন মিলার-কোয়েটজি
পাকিস্তান সফর থেকে ছিটকে গেলেন মিলার-কোয়েটজি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিরোজপুরে আরাফাত রহমান কোকো স্মৃতি টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত
পিরোজপুরে আরাফাত রহমান কোকো স্মৃতি টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তুরস্ক উপকূলে নৌকাডুবিতে ১৪ অভিবাসীর মৃত্যু
তুরস্ক উপকূলে নৌকাডুবিতে ১৪ অভিবাসীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রেনের ছাদ থেকে লাফ, মুহূর্তেই প্রাণ গেল মাসুদের
ট্রেনের ছাদ থেকে লাফ, মুহূর্তেই প্রাণ গেল মাসুদের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাহবাগে গাড়ির ধাক্কায় নারীর মৃত্যু
শাহবাগে গাড়ির ধাক্কায় নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজও ঢাকার বাতাস ‘অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে লাহোর
আজও ঢাকার বাতাস ‘অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে লাহোর

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে উত্তেজনা : ল্যাটিন আমেরিকায় মার্কিন যুদ্ধজাহাজ মোতায়েন
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে উত্তেজনা : ল্যাটিন আমেরিকায় মার্কিন যুদ্ধজাহাজ মোতায়েন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে পুঁতে রাখা বোমা বিস্ফোরণে ৩ পুলিশ কর্মকর্তা নিহত
পাকিস্তানে পুঁতে রাখা বোমা বিস্ফোরণে ৩ পুলিশ কর্মকর্তা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২৫ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২৫ অক্টোবর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আজ বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

হিজবুল্লাহ কমান্ডার কার্কিকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের
হিজবুল্লাহ কমান্ডার কার্কিকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!
উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি
৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কমিশনের কাছে ২১ দাবি, আছে সর্বোচ্চ-সর্বনিম্ন বেতনের প্রস্তাবনা
কমিশনের কাছে ২১ দাবি, আছে সর্বোচ্চ-সর্বনিম্ন বেতনের প্রস্তাবনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী
এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান
ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রশিদ খানকে টপকে রিশাদের বিশ্বরেকর্ড
রশিদ খানকে টপকে রিশাদের বিশ্বরেকর্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা
ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৫ দিনের পূর্বাভাসে বৃষ্টি-তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা
আগামী ৫ দিনের পূর্বাভাসে বৃষ্টি-তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেঁপে খাওয়ার যত উপকার
পেঁপে খাওয়ার যত উপকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই : প্রেসসচিব
নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই : প্রেসসচিব

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল কি যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য?
ইসরায়েল কি যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন
মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনকে তহবিল দিতে ইইউ’র রুশ সম্পদ ব্যবহারের পদক্ষেপ ব্যর্থ
ইউক্রেনকে তহবিল দিতে ইইউ’র রুশ সম্পদ ব্যবহারের পদক্ষেপ ব্যর্থ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি মাসেই বিএনপির ২০০ আসনে প্রার্থীকে গ্রিন সিগন্যাল, আরপিও সংশোধনের বিষয়ে আপত্তি
চলতি মাসেই বিএনপির ২০০ আসনে প্রার্থীকে গ্রিন সিগন্যাল, আরপিও সংশোধনের বিষয়ে আপত্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে সাজেক যাওয়ার রাস্তা প্রশস্ত হচ্ছে
অবশেষে সাজেক যাওয়ার রাস্তা প্রশস্ত হচ্ছে

১৭ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

‘এনসিপির সঙ্গে এখনই জোট গঠন বিষয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না, অপেক্ষা করতে হবে’
‘এনসিপির সঙ্গে এখনই জোট গঠন বিষয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না, অপেক্ষা করতে হবে’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক
ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক

১৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আফগান সীমান্ত বন্ধ, পাকিস্তানে ৪০০ শতাংশ বেড়েছে টমেটোর দাম!
আফগান সীমান্ত বন্ধ, পাকিস্তানে ৪০০ শতাংশ বেড়েছে টমেটোর দাম!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারের স্ক্যাম সেন্টারে বেলারুশের মডেলের ‘রহস্যজনক মৃত্যু’
মিয়ানমারের স্ক্যাম সেন্টারে বেলারুশের মডেলের ‘রহস্যজনক মৃত্যু’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক করার উদ্যোগ স্থগিতের সিদ্ধান্ত
কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক করার উদ্যোগ স্থগিতের সিদ্ধান্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুনার নদীতে বাঁধ দিচ্ছে আফগানিস্তান, পাকিস্তানের বিপদ বাড়ছে?
কুনার নদীতে বাঁধ দিচ্ছে আফগানিস্তান, পাকিস্তানের বিপদ বাড়ছে?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ বিএনপি নেতা
নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ বিএনপি নেতা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের ভেতরে নাশকতায় শেখ হাসিনার পরিকল্পনা কাজ করছে : গয়েশ্বর
দেশের ভেতরে নাশকতায় শেখ হাসিনার পরিকল্পনা কাজ করছে : গয়েশ্বর

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কানাডার সঙ্গে সব বাণিজ্য আলোচনা বাতিল করলেন ট্রাম্প
কানাডার সঙ্গে সব বাণিজ্য আলোচনা বাতিল করলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রয়লার ১৭০, পাঙাশ ১৮০, গরু ৭৪০, ডিমের হালি ৫০....
ব্রয়লার ১৭০, পাঙাশ ১৮০, গরু ৭৪০, ডিমের হালি ৫০....

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সব জাতিগোষ্ঠীর সমন্বয়ে ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়বে বিএনপি : মির্জা ফখরুল
সব জাতিগোষ্ঠীর সমন্বয়ে ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়বে বিএনপি : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রকাশ পেল সত্য, মালাইকা অরোরার বয়স বিতর্কের অবসান
প্রকাশ পেল সত্য, মালাইকা অরোরার বয়স বিতর্কের অবসান

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ওয়েলসে স্টারমারের লেবার পার্টির ঐতিহাসিক পরাজয়
ওয়েলসে স্টারমারের লেবার পার্টির ঐতিহাসিক পরাজয়

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের বাধা উপেক্ষা করে কি পশ্চিম তীর দখল করতে পারবে ইসরায়েল?
যুক্তরাষ্ট্রের বাধা উপেক্ষা করে কি পশ্চিম তীর দখল করতে পারবে ইসরায়েল?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের হিসাব
ভোটে জোটের হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’
বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু
বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিউকার্ডের দিনগুলো...
ভিউকার্ডের দিনগুলো...

শোবিজ

বিএনপির রুহুল কুদ্দুস দুলু জামায়াতের ইউনুস
বিএনপির রুহুল কুদ্দুস দুলু জামায়াতের ইউনুস

নগর জীবন

শাবানা ও ইলিয়াস কাঞ্চনের সেরা দৃশ্য
শাবানা ও ইলিয়াস কাঞ্চনের সেরা দৃশ্য

শোবিজ

দুই মিনিটে শনাক্ত হচ্ছে মাদক
দুই মিনিটে শনাক্ত হচ্ছে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে নৈরাজ্য চরমে
গণপরিবহনে নৈরাজ্য চরমে

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যয়ে পার্থক্য আকাশপাতাল
ব্যয়ে পার্থক্য আকাশপাতাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বড় বিনিয়োগে হচ্ছে দুই হাজার কর্মসংস্থান
বড় বিনিয়োগে হচ্ছে দুই হাজার কর্মসংস্থান

নগর জীবন

ব্যর্থ প্রেমিক মামুন এক যুগ ধরে শিকলবন্দি
ব্যর্থ প্রেমিক মামুন এক যুগ ধরে শিকলবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

খুশির একি কাণ্ড
খুশির একি কাণ্ড

শোবিজ

নিশ্চিহ্ন অর্ধশতাধিক পাহাড়
নিশ্চিহ্ন অর্ধশতাধিক পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডের কাছে মেয়েদের হার
থাইল্যান্ডের কাছে মেয়েদের হার

মাঠে ময়দানে

বন্দরের ট্যারিফ নিয়ে সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা
বন্দরের ট্যারিফ নিয়ে সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা

খবর

মান ভাঙছে দেব-রুক্নিণীর?
মান ভাঙছে দেব-রুক্নিণীর?

শোবিজ

উত্তাপ কমছে সবজিতে
উত্তাপ কমছে সবজিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় ক্রিকেটে ময়মনসিংহের অভিষেক আজ
জাতীয় ক্রিকেটে ময়মনসিংহের অভিষেক আজ

মাঠে ময়দানে

ফেডারেশন কাপে জয়ে শুরু আবাহনীর
ফেডারেশন কাপে জয়ে শুরু আবাহনীর

মাঠে ময়দানে

সরকার-আইএমএফ মুখোমুখি
সরকার-আইএমএফ মুখোমুখি

প্রথম পৃষ্ঠা

গানের পাখি পাপিয়া
গানের পাখি পাপিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংসের সামনে আল সিব
বসুন্ধরা কিংসের সামনে আল সিব

মাঠে ময়দানে

প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রার্থীদের যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা আটকে দিল পুলিশ
প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রার্থীদের যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা আটকে দিল পুলিশ

নগর জীবন

নজর এখন টি-২০ সিরিজ
নজর এখন টি-২০ সিরিজ

মাঠে ময়দানে

মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে

সম্পাদকীয়

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের বিএনপিতে যোগদান
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের বিএনপিতে যোগদান

নগর জীবন

অর্থনীতিতে ভূমিকা রাখবে স্পোর্টস
অর্থনীতিতে ভূমিকা রাখবে স্পোর্টস

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের চাপে কখনো মাথা নত করব না
যুক্তরাষ্ট্রের চাপে কখনো মাথা নত করব না

পূর্ব-পশ্চিম

আহা গ্রিন ক্লিন হেলদি সিটি!
আহা গ্রিন ক্লিন হেলদি সিটি!

সম্পাদকীয়