শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৬ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

খাইটা মরে হাইলার চাষা, সুরীর ঘরে লক্ষ্মীর বাসা

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
খাইটা মরে হাইলার চাষা, সুরীর ঘরে লক্ষ্মীর বাসা

লেখাটা ছিল গত মঙ্গলবার। শবেবরাতের কারণে পত্রিকা বন্ধ থাকায় ছাপা হয়নি। আবার করোনার কারণে গতকাল থেকে সারা দেশে লকডাউন। প্রথম ধাপে কিছু কিছু জেলায় লকডাউন হলেও সারা দেশে তেমন ব্যাপক লকডাউন ছিল না। আল্লাহ জানেন সামনে কী হবে। তবে আশা করব সামনের দিনগুলো যাতে ভয়াবহ না হয়।

মুসলিম জাহানের সবচেয়ে বরকতময় রাত শবেবরাত পার করলাম। আর কদিন পর মুসলিম জাহানের পরম আরাধ্য মাহে রমজান। পরম করুণাময় প্রভু দয়াময় আল্লাহ আমাদের করোনা ও অন্যান্য বালামুসিবত থেকে নাজাত দান করুন, আমাদের মঙ্গলময় সুস্থিতির জীবন দান করুন। সমগ্র মুসলিম জাহান এবং তামাম দুনিয়ার মানব জাতির কল্যাণ প্রার্থনা করছি।

২৮ মার্চ করোনার টিকা নিতে জাতীয় কিডনি ইনস্টিটিউট এবং হাসপাতালে গিয়েছিলাম। জাতীয় কিডনি ইনস্টিটিউট এবং হাসপাতালের ডিসপেনসারি অ্যাটেনডেন্স আয়ুব আলী আমার বাসাইলের কাউলজানির মানুষ। সব সময় খোঁজখবর রাখে, রোগীদের দেখাশোনা করে। এক কথায় বলতে গেলে স্বতঃস্ফূর্ত সাহায্য যাকে বলে তা পুরোপুরিই সে করে। স্বাধীনতার পরপর যেমনি অনেকে উন্মাদের মতো সহযোগিতা করত আয়ুব আলী বর্তমানে তেমনি করে। শিশুকালে সন্তান থাকে বাবা-মার অধীন বা তত্ত্বাবধানে। ছেলেমেয়েরা যখন বড় হয় বাবা-মা ছোট হয়, বৃদ্ধ এবং বয়সী হয় তখন বাবা-মাকে চলতে হয় ছেলেমেয়েদের কথা শুনে, তাদের মত নিয়ে। বেশ অনেক দিন থেকে দীপ করোনার টিকা নিতে বলছিল। আমাদের পরম সুহৃদ অধ্যাপক ডা. এ বি এম আবদুল্লাহ বারবার টিকা নিতে বলতেন। করোনায় আক্রান্ত হয়ে তাঁর স্ত্রী ইহজগৎ ত্যাগ করেছেন। যখনই তাঁর সঙ্গে কথা হয় বড় মর্মপীড়া অনুভব করি। একজন মানুষ কাউকে কতটা ভালোবাসতে পারেন ডা. এ বি এম আবদুল্লাহ তার জ্বলন্ত প্রমাণ। দীপ-কুঁড়ি-কুশি এবং ড. এ বি এম আবদুল্লাহর পীড়াপীড়িতে ২৮ মার্চ গিয়েছিলাম টিকা নিতে জাতীয় কিডনি ইনস্টিটিউট এবং হাসপাতালে। প্রিয় আয়ুব আলী প্রথমেই নিয়ে তুলেছিল ইনস্টিটিউটের পরিচালক অধ্যাপক ডা. মো. মিজানুর রহমানের ঘরে। লোকটি আমার ছোট ভাই মুরাদের বন্ধু তুহিনের রুমমেট ছিলেন। তাই মুরাদ মাঝেমধ্যেই তুহিনের হলে গিয়ে থাকত। সেজন্য আগে থেকেই আমার সম্পর্কে তাঁর জানা। লোকটিকেও আমার ভালো লেগেছে। বিশেষ করে মায়ের রান্নাবান্না, সন্তানকে আদরযত্ন এ নিয়ে আমার মতোই আলোচনা করেছেন। খুব সম্ভবত দোতলায় করোনা ভ্যাকসিন নিতে গিয়েছিলাম। তখন ভলান্টিয়ার ডাক্তার ছাড়া টিকা নেওয়ার লোক ছিল না। বড় যত্ন করে টিকা দিয়েছেন। টিকা নিয়ে আমি যেমন খুশি হয়েছি, তারা টিকা দিয়ে আমার চাইতে বেশি খুশি হয়েছেন। প্রথম না বুঝলেও টিকা দিতে গিয়ে সবাই আমাকে চিনে ফেলেছিলেন। তাই আদরযতেœর শেষ ছিল না। টিকা নিয়ে চলে আসার সময় মিলেমিশে সবাই ছবি তুলেছেন। টিকা নেওয়ার পর আবার পরিচালকের ঘরে গিয়ে প্রায় ২৫ মিনিট ছিলাম এবং দুধ-চিনি ছাড়া কফি খেয়েছিলাম। কফি সত্যিই খুব সুস্বাদু হয়েছিল। টিকা নিয়ে পরিচালকের ঘরে বসে থাকার সময় মনে হচ্ছিল টিকা না নিয়ে পরিচালকের ঘরে যে সময়টুকু কাটিয়েছিলাম তা ভুল হয়েছে। প্রথমেই টিকা নিয়ে পরিচালকের ঘরে গেলে কম করে আধঘণ্টা বেঁচে যেত। তা যাই হোক, অসম্ভব সুন্দরভাবে টিকাদানের জন্য ইনস্টিটিউটের সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়েছি। সব জায়গায় এমন নিরিবিলি পরিবেশ হলে খুবই ভালো। কিডনি ইনস্টিটিউটে আমার যাতায়াত অনেক দিনের। এ প্রথম বড় সুন্দর পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন দেখলাম। চিকিৎসালয়গুলো এমন পরিষ্কার-ছিমছাম থাকলে রোগবালাই এমনিতেই কমে যাবে। পরিচালক অধ্যাপক ডা. মো. মিজানুর রহমানসহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে ধন্যবাদ ও শুভকামনা জানাচ্ছি।

বছরটি আমাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। একাধারে আমাদের শ্বাস-প্রশ্বাস, সব সত্তা ও অস্তিত্ব জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী এবং স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী ঘিরে। আর তো সুবর্ণজয়ন্তী পাব না, বঙ্গবন্ধুর দ্বিশততমজন্মবার্ষিকী ভাগ্যে জুটবে না। তাই এটাই আমাদের জন্য এক মহা আনন্দ ও গৌরবের দিন। আগাগোড়াই জানি, যে কোনো বড় কাজের সঙ্গে যুক্তদের বেশিদিন বাঁচতে নেই। তাদের দীর্ঘ জীবন বিড়ম্বনার কারণ। বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী এবং স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে বেশ কয়েকজন পরম সম্মানী বিদেশি অতিথি এসেছেন। তাঁদের সরকারিভাবে যথাযথ সম্মানও দেখানো হয়েছে। কিন্তু কেন যেন মনে খুঁত থেকে যায়, জাতীয়ভাবে তাঁদের কি যথাযথ সম্মান দেখানো গেছে, বিশেষ করে ভারতের মান্যবর প্রধানমন্ত্রী শ্রীনরেন্দ্র মোদিকে। তাঁর বাংলাদেশ সফর নিয়ে ধর্মীয় দলগুলোর আপত্তি। অন্যান্য কিছু দলেরও ছিল। ব্যক্তি নরেন্দ্র মোদির বাংলাদেশ সফরের সত্যিই কোনো মানে হয় না। ভারতে কৃষক নির্যাতন, এনআরসি করে আসামে লোক বিতাড়ন এমনি নানা বিতর্কিত কারণে শ্রীনরেন্দ্র মোদির সফর নিয়ে আপত্তি জানানো যেতেই পারে। আমার মনে হয় এ ক্ষেত্রে ব্যক্তি নরেন্দ্র মোদির কোনো প্রাধান্য ছিল না, সফরে প্রাধান্য ছিল ভারতের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শ্রীনরেন্দ্র মোদির। যে যা-ই বলুন, সফরকালে সাতক্ষীরার শ্যামনগরের যশোরেশ্বরী কালীমন্দির পরিদর্শন ও পূজায় অংশগ্রহণ, টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর সমাধিস্থলে শ্রদ্ধা নিবেদন, গোপালগঞ্জের কাশিয়ানীর ওড়াকান্দিতে হরিচাঁদ ঠাকুরের মন্দির পরিদর্শন এবং মতুয়া সম্প্রদায়ের সমাবেশে তাঁর অসাধারণ বক্তব্য সবাইকে মুগ্ধ করেছে। যদিও পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি তাঁর এ বাংলাদেশ সফরে পশ্চিমবঙ্গের নির্বাচনে প্রভাব ফেলার অভিযোগ এনেছেন। তাঁর অভিযোগ যেমন উড়িয়ে দেওয়া যায় না তেমনি শ্রীনরেন্দ্র মোদির অসাধারণ নেতৃত্বগুণ ভোলা যায় না, অস্বীকার করা যায় না। সরকারিভাবে বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী পালনে ১৭ থেকে ২৬ মার্চ- ১০ দিনের কর্মসূচির শেষ দিনে প্যারেড গ্রাউন্ডে ভারতের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যে অসাধারণ হৃদয়গ্রাহী বক্তৃতা করেছেন, বাংলাদেশকে যে উচ্চতায় তুলে ধরেছেন তা অস্বীকার করার কারোর কোনো উপায় নেই। কিন্তু দ্বিপক্ষীয় স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়ে তেমন খুব একটা অগ্রগতি হয়নি, তিস্তার পানি বণ্টনে তো একেবারেই নয়। আর বিশেষ করে সুবর্ণজয়ন্তী এবং বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী পালনে সব জাতিকে, দেশকে, দলমত সবাইকে এক মোহনায় শামিল করতে সরকার এবং আওয়ামী লীগ অনেকটাই ব্যর্থ হয়েছে। যেভাবে যে বিনয়ী তৎপরতায় অনেককে পাশে পাওয়া যায় বা কাছে আনা যায় তার তেমন কিছুই করা হয়নি।

দেশ থাকলে দলাদলি থাকবে, মতের পথের ভিন্নতা থাকবে। কিন্তু জাতিগতভাবে কিছু কিছু বিষয়ে আমরা সব সময় ঐক্যবদ্ধ হব। দেশ রক্ষায়, জাতীয় অস্তিত্ব রক্ষায়, মানুষের জীবন-সম্পদ ও সম্মান রক্ষায় আমাদের কখনো কোনো দ্বিমত থাকবে না, থাকার কথাও না। কিন্তু দুর্ভাগ্যের বিষয়, আমরা এসব ক্ষেত্রেও খুব একটা কাছাকাছি হতে পারি না। আমাদের কোথায় যেন দ্বন্দ্বের দেয়াল একত্র হতে দেয় না। কদিন থেকে হেফাজতের নামে হরতাল, গাড়ি ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ করা হচ্ছে। এত দিন আমরা জেনে এসেছি হেফাজত দিনে চিৎকার-চেঁচামেচি যা-ই করুক রাতে সরকারের সঙ্গে যোগাযোগ রাখে, সমঝোতা করে চলে। এটা যদি সত্য হয় তাহলে এসব কেন? বঙ্গবন্ধুর ছবির ওপর যখন হেফাজতের কর্মীরা ইট-পাটকেল ছোড়েন, লাঠি মারেন মন বড় বিক্ষুব্ধ হয়ে যায়। ছেলেবেলায় শুনেছিলাম, ‘কার কপালে খাও লো বান্দি মনিব চিন না’, ‘খাইটা মরে হাইলার চাষা, সুরীর ঘরে লক্ষ্মীর বাসা’- অনেকটা তেমনই। বাংলাদেশ না হলে হেফাজতের জন্ম হতো না, আজকের এ লাঠিসোঁটাও হতো না। সেই মানুষটা যে মানুষটা সারা জীবন ত্যাগ স্বীকার করেছেন, বাংলাদেশের জন্মের জন্য জীবন পাত করেছেন, ব্যক্তিগত সুখ-স্বচ্ছন্দ জলাঞ্জলি দিয়েছেন তাঁর ছবি ভাঙচুর-লাঞ্ছনা এসব ভালো লাগে না। বঙ্গবন্ধুর হত্যার পর নানা স্থানে বঙ্গবন্ধুর ছবি ভাঙা হয়েছিল, পায়ে মাড়ানো হয়েছিল, লন্ডন হাইকমিশনেও বঙ্গবন্ধুর ছবি ফেলে যারা পায়ে মাড়িয়ে ছিল তারা অনেকেই মন্ত্রী হয়েছেন, নেতা হয়েছেন। বঙ্গবন্ধুর ছবি যখন পায়ে মাড়িয়েছিলেন তখন ছিল খুনিদের সরকার, বঙ্গবন্ধুবিরোধী সরকার। এখন তো বঙ্গবন্ধুর কন্যার সরকার, এখনো বঙ্গবন্ধুর ওপর অমন আক্রোশ! এসব ভাবা যায়? একেবারেই যায় না। প্যারেড গ্রাউন্ডে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর বক্তৃতা গভীর মনোযোগের সঙ্গে শুনেছি। বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী অনুষ্ঠানে কতজনের নাম নিয়েছেন অথচ তাঁর জীবনের শ্রেষ্ঠ অর্জন স্বাধীনতার পর ২৪ জানুয়ারি, ’৭২ টাঙ্গাইলে গিয়ে আমার হাত থেকে কাদেরিয়া বাহিনীর অস্ত্র আনার কথা একবারের জন্যও মনে করেননি। মনে করেননি ’৭৫-এ বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদে এক শ কয়েকজন যোদ্ধা নিহত এবং চার শ জনের ওপর আহত হয়েছিল তাদের কথা। অথচ রাষ্ট্র এবং রাষ্ট্রপতিকে রক্ষা বা তাঁর নিরাপত্তার যে সুনির্দিষ্ট দায়িত্ব ছিল কর্নেল জামিলের, সে দায়িত্ব পালন করতে না পারা ব্যর্থ জামিলের নাম নিতে প্রধানমন্ত্রী ভোলেননি। কিন্তু আমাদের ত্যাগ-তিতিক্ষা, রক্তদান মনে করতে বেমালুম ভুলে গেছেন! তাই এমন শুভক্ষণেও কষ্ট যে হয় না তা নয়। আজ যে যত আরামেই থাকুন, ১৬ আগস্ট ’৭৫-এ এক লিফলেটের মাধ্যমে বলেছিলাম, ‘খুনিরা কামাল-জামাল-রাসেলকে হত্যা করতে পারলেও বঙ্গবন্ধুকে নির্বংশ করতে পারেনি। আমি কাদের সিদ্দিকী তাঁর চতুর্থ সন্তান। পিতৃহত্যার বদলা আমরা নেবই নেব।’ আওয়ামী লীগ করি না বলে সেসব বেমালুম ভুলে গেছেন। আমি বর্তমানে আওয়ামী লীগ করি না সত্য, কিন্তু চরম সততা ও পরম পবিত্রতার সঙ্গে বঙ্গবন্ধুকে অনুসরণ করি। যত দিন বাঁচব বঙ্গবন্ধুকে বুকে লালন করেই বাঁচব, হৃদয়ে ধারণ করেই বেঁচে থাকব। কথায় আছে, ‘সুসময়ে বন্ধু বটে অনেকেই হয়, অসময়ে হায় হায় কেহ কারো নয়’। তাই সব সময়ই কেন যেন এক মারাত্মক শঙ্কায় থাকি। সরকারের নরম গদিতে বসে অনেক কিছু আঁচ করা যায় না। আর ধীরে ধীরে যেভাবে ক্ষমতা শুধু প্রধানমন্ত্রীর দফতরে কেন্দ্রীভূত হয়েছে তাতে আরও ঘুটঘুটে অন্ধকারের সৃষ্টি হয়েছে। আজ ২০-২১ বছর কী কষ্ট কী অবহেলা এবং নির্যাতন সহ্য করে বেঁচে আছি। তার পরও হঠাৎ কোনো ওলটপালট হলে খুব একটা সুখে থাকব না জানি। কিন্তু কত চেষ্টা করি কেউ কোনো কথা শোনে না। সবাই গা ভাসিয়ে দিয়েছে। সবাই ভাবছে এভাবেই দিন যাবে। জন্মের পর মৃত্যু, শিশুকাল-যৌবন তারপর বৃদ্ধ এই স্বাভাবিক প্রক্রিয়াও ক্ষমতাবানরা ভুলে গেছে। সব সময় চাই ফুলে ফলে আনন্দে গৌরবে দেশ ভরে উঠুক, একটি শান্তি ও সমৃদ্ধির নীড় রচিত হোক। কিন্তু দেশকে সেদিকে মোটেই এগোতে দেখছি না। মাথা ভারী প্রশাসন, কিছু লোকের কাঁড়ি কাঁড়ি টাকা তো আর একটা দেশ ও জাতির উন্নয়ন হতে পারে না।

২৬ মার্চ স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে দেশ ও দেশবাসীকে আরেকটু সম্পৃক্ত করা গেলে খুবই ভালো হতো। বিশেষ করে ২৬ মার্চ জাতীয় স্মৃতিসৌধে বেলা দেড়টার আগে কেউ শ্রদ্ধা নিবেদন করতে পারেনি। কারণ ভারতের মান্যবর প্রধানমন্ত্রী শ্রীনরেন্দ্র মোদির জন্য বেদিমূল খালি রাখা হয়েছিল। বিদেশি মেহমানদের জন্য অবশ্যই সাবধানতা নিতে হবে। কিন্তু তার অর্থ সবাইকে গৃহবন্দী করে নয়। একদিকে হেফাজতের তা-ব, অন্যদিকে সরকারি বিধিনিষেধে ঢাকা হয়ে পড়েছিল একেবারে একটি অবরুদ্ধ নগরী। কেউ কোনো দিকে যেতে পারেনি। আমার সঙ্গে বেশ কয়েকজন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তির কথা বলার ছিল। তারা ঘর থেকে বেরোতে পারেননি, সাক্ষাতের অপারগতা প্রকাশ করেছেন। কেন এমন হবে? সুবর্ণজয়ন্তী তো আর বছর বছর পাব না। কোথায় যেন পরিচালনায় একটা সূক্ষ্ম দুর্বলতা। বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবর্ষ উদ্যাপন কমিটিতে সভাপতি ছিলেন অধ্যাপক মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম। একজন নির্বিবাদী ভালো মানুষ। এত বড় একটি মহাযজ্ঞ, যেখানে অভিজ্ঞতাসম্পন্ন রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বদের প্রাধান্য থাকার কথা সেখানে আমলা দিয়ে এত বড় একটা কাজ কী করে সুন্দরভাবে সুসম্পন্ন হতে পারে? ছাগল দিয়ে তো আর ধান মাড়ানো যায় না। পছন্দ না হলেও ধান মাড়াতে গরু লাগে। সেখানে আবার মহিষও চলে না। ছাগলের পাড়ায় যেমন ধান পড়ে না, মহিষের পাড়ায় ধান নষ্ট হয়। ধান মাড়ানোর জন্য গরুই উত্তম। যদিও এখন মান্ধাতা আমলের পদ্ধতিতে ধান মাড়ানো হয় না। মাড়ানো হয় যান্ত্রিক পদ্ধতিতে। তা হোক, যান্ত্রিক পদ্ধতিতেও গুণাগুণ বিচারের প্রয়োজন আছে। যাক, আল্লাহ আমার দেশকে ভালো রাখুন, সব বালামুসিবত থেকে হেফাজত করুন, ধনী-নির্ধন সবাই সম্মানে নিরাপদে থাকুক সুবর্ণজয়ন্তী এবং পিতার শততম জন্মবার্ষিকীতে- পরম করুণাময়ের কাছে এ কামনাই করি।

 

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
আসমানি কিতাবে রসুল (সা.)-এর পূর্বাভাস
আসমানি কিতাবে রসুল (সা.)-এর পূর্বাভাস
কবর থেকে লাশ তুলে আগুন
কবর থেকে লাশ তুলে আগুন
পর্যটন
পর্যটন
ডাকসু নির্বাচন : ১৯৭২ থেকে ২০২৫
ডাকসু নির্বাচন : ১৯৭২ থেকে ২০২৫
মজলুমের হাতে জুলুমের তলোয়ার
মজলুমের হাতে জুলুমের তলোয়ার
ডিজিটাল ব্যাংক : টেকসই আর্থিক অন্তর্ভুক্তির নতুন দিগন্ত
ডিজিটাল ব্যাংক : টেকসই আর্থিক অন্তর্ভুক্তির নতুন দিগন্ত
দুর্নীতি কমেছে
দুর্নীতি কমেছে
ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)
ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)
রসুল (সা.)-এর দাওয়াত
রসুল (সা.)-এর দাওয়াত
ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) আমাদের করণীয়
ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) আমাদের করণীয়
বাক্‌স্বাধীনতা কারও দয়ার দান নয়
বাক্‌স্বাধীনতা কারও দয়ার দান নয়
একাত্তরের গৌরব ছিল দেশপ্রেম
একাত্তরের গৌরব ছিল দেশপ্রেম
সর্বশেষ খবর
প্রথমবারের মতো বিশ্ব রেডিওথেরাপি সচেতনতা দিবস উদযাপন
প্রথমবারের মতো বিশ্ব রেডিওথেরাপি সচেতনতা দিবস উদযাপন

১ সেকেন্ড আগে | হেলথ কর্নার

ডাকসু নির্বাচনে বন্ধ থাকছে ঢাবি মেট্রোরেল স্টেশন
ডাকসু নির্বাচনে বন্ধ থাকছে ঢাবি মেট্রোরেল স্টেশন

১৯ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

স্পেনে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
স্পেনে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

৭ মিনিট আগে | পরবাস

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে দেশে বেকার থাকবে না’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে দেশে বেকার থাকবে না’

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাল ছাত্রদল অগ্নিপরীক্ষার সম্মুখীন হচ্ছে : জয়নুল আবদিন
কাল ছাত্রদল অগ্নিপরীক্ষার সম্মুখীন হচ্ছে : জয়নুল আবদিন

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

‌‘বর্জ্য দিন স্বাস্থ্যসেবা নিন’
‌‘বর্জ্য দিন স্বাস্থ্যসেবা নিন’

১০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভ্যাপসা গরমের পর সিলেটে স্বস্তির বৃষ্টি
ভ্যাপসা গরমের পর সিলেটে স্বস্তির বৃষ্টি

১৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বুড়িচংয়ে গ্রামভিত্তিক মৌলিক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠান উদ্বোধন
বুড়িচংয়ে গ্রামভিত্তিক মৌলিক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠান উদ্বোধন

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে অনৈতিক কাজে জড়িত থাকার অভিযোগে নারী-পুরুষ গ্রেফতার
সিলেটে অনৈতিক কাজে জড়িত থাকার অভিযোগে নারী-পুরুষ গ্রেফতার

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দ্বিতীয় কার্যদিবসে পুঁজিবাজারে লেনদেন কমেছে
দ্বিতীয় কার্যদিবসে পুঁজিবাজারে লেনদেন কমেছে

১৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সিলেট উইমেন চেম্বারের সভাপতি শম্পা, পরিচালক সামা
সিলেট উইমেন চেম্বারের সভাপতি শম্পা, পরিচালক সামা

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নুরের সুস্থ হতে সময় লাগতে পারে ৪-৬ সপ্তাহ : ঢামেক পরিচালক
নুরের সুস্থ হতে সময় লাগতে পারে ৪-৬ সপ্তাহ : ঢামেক পরিচালক

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

মিয়ানমারে সিলিকন ভ্যালির আদলে কুখ্যাত ক্রাইম সিটি!
মিয়ানমারে সিলিকন ভ্যালির আদলে কুখ্যাত ক্রাইম সিটি!

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে সীমান্তে সোয়া কোটি টাকার চোরাচালান জব্দ
সিলেটে সীমান্তে সোয়া কোটি টাকার চোরাচালান জব্দ

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডাকসু নির্বাচনে নিরাপত্তার স্বার্থে শেখ মুজিবুর হলের পকেট গেইট বন্ধ
ডাকসু নির্বাচনে নিরাপত্তার স্বার্থে শেখ মুজিবুর হলের পকেট গেইট বন্ধ

২৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সুনামগঞ্জে জমিয়ত নেতা খুনের আসামি সিলেট থেকে গ্রেফতার
সুনামগঞ্জে জমিয়ত নেতা খুনের আসামি সিলেট থেকে গ্রেফতার

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বুড়িচংয়ে গ্রামভিত্তিক মৌলিক প্রশিক্ষণ কর্মসূচি উদ্বোধন
বুড়িচংয়ে গ্রামভিত্তিক মৌলিক প্রশিক্ষণ কর্মসূচি উদ্বোধন

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ব্যতীত অন্য কেউ অস্ত্র বহন করতে পারবে না
আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ব্যতীত অন্য কেউ অস্ত্র বহন করতে পারবে না

৩৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের গভর্নিং বডি-ম্যানেজিং কমিটি ১ ডিসেম্বর থেকে বিলুপ্ত, পরিপত্র জারি
বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের গভর্নিং বডি-ম্যানেজিং কমিটি ১ ডিসেম্বর থেকে বিলুপ্ত, পরিপত্র জারি

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সুবর্ণচরে মেঘনার ভাঙন আতঙ্কে লক্ষাধিক পরিবার, মানববন্ধন
সুবর্ণচরে মেঘনার ভাঙন আতঙ্কে লক্ষাধিক পরিবার, মানববন্ধন

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

র‌্যাব দেখে নদীতে ঝাঁপ, মাদক ব্যবসায়ীর মৃত্যু
র‌্যাব দেখে নদীতে ঝাঁপ, মাদক ব্যবসায়ীর মৃত্যু

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে জমজমাট ধানের চারার হাট
নবীনগরে জমজমাট ধানের চারার হাট

৪২ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

জাতীয় ফুটসাল দলে আইইউবির দুই সাবেক শিক্ষার্থী
জাতীয় ফুটসাল দলে আইইউবির দুই সাবেক শিক্ষার্থী

৪২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফটিকছড়িতে পল্লী বিদ্যুৎ কর্মীদের কর্মবিরতি, দুর্ভোগ চরমে
ফটিকছড়িতে পল্লী বিদ্যুৎ কর্মীদের কর্মবিরতি, দুর্ভোগ চরমে

৪৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিক্ষোভকারীদের দখলে নেপালের পার্লামেন্ট, কারফিউ জারি
বিক্ষোভকারীদের দখলে নেপালের পার্লামেন্ট, কারফিউ জারি

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্গাপূজা উপলক্ষে সরকারের জরুরি নির্দেশনা
দুর্গাপূজা উপলক্ষে সরকারের জরুরি নির্দেশনা

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

মেহেরপুরে আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস পালিত
মেহেরপুরে আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস পালিত

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সড়কের বেহাল দশায় থমকে যাচ্ছে বিয়ে-শাদী, প্রভাব পড়ছে শিক্ষায়ও
সড়কের বেহাল দশায় থমকে যাচ্ছে বিয়ে-শাদী, প্রভাব পড়ছে শিক্ষায়ও

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে হেরোইনসহ আটক ১
মেহেরপুরে হেরোইনসহ আটক ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাইবার বুলিংয়ের জবাব ব্যালটের মাধ্যমে দিতে হবে : আবিদুল
সাইবার বুলিংয়ের জবাব ব্যালটের মাধ্যমে দিতে হবে : আবিদুল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
যৌনকর্মী থেকে চারবারের এমপি: ফিনিশ এমপির খোলামেলা স্বীকারোক্তি
যৌনকর্মী থেকে চারবারের এমপি: ফিনিশ এমপির খোলামেলা স্বীকারোক্তি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু ভিপিপ্রার্থী আবিদের আইডি ডিজেবল
ডাকসু ভিপিপ্রার্থী আবিদের আইডি ডিজেবল

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মোদির আমলে গরুর মাংস রফতানিতে ভারতের রেকর্ড
মোদির আমলে গরুর মাংস রফতানিতে ভারতের রেকর্ড

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ব্লাড মুন’ দেখল দেশবাসী
‘ব্লাড মুন’ দেখল দেশবাসী

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সচিব আবু আলম শহীদ খান গ্রেফতার
সাবেক সচিব আবু আলম শহীদ খান গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে নতুন আতঙ্ক মিরাটের ‘ন্যুড গ্যাং’, টার্গেট নারীরা
ভারতে নতুন আতঙ্ক মিরাটের ‘ন্যুড গ্যাং’, টার্গেট নারীরা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনের দিন চক্রাকারে চলবে শাটল সার্ভিস
ডাকসু নির্বাচনের দিন চক্রাকারে চলবে শাটল সার্ভিস

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এলইডি স্ক্রিনে সরাসরি দেখানো হবে ডাকসুর ভোট গণনা
এলইডি স্ক্রিনে সরাসরি দেখানো হবে ডাকসুর ভোট গণনা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুতিনকে ‘তার চাওয়া পূরণ’ করে দিয়েছেন ট্রাম্প: জেলেনস্কি
পুতিনকে ‘তার চাওয়া পূরণ’ করে দিয়েছেন ট্রাম্প: জেলেনস্কি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সাথে সব সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান খামেনির
ইসরায়েলের সাথে সব সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান খামেনির

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ‘ব্যাপক’ ড্রোন হামলা চালালো ইয়েমেন
ইসরায়েলে ‘ব্যাপক’ ড্রোন হামলা চালালো ইয়েমেন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার ইভনকে কুপিয়ে হত্যা
নারায়ণগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার ইভনকে কুপিয়ে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান ফিরলে ভোটের প্রচারের অর্ধেক কাজ হয়ে যাবে: সালাহউদ্দিন
তারেক রহমান ফিরলে ভোটের প্রচারের অর্ধেক কাজ হয়ে যাবে: সালাহউদ্দিন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাহ্নবীকে নিয়ে ঠাট্টা করে বিপাকে পড়লেন সোনম
জাহ্নবীকে নিয়ে ঠাট্টা করে বিপাকে পড়লেন সোনম

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ডাকসু নির্বাচনে শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর পরিবেশ নিশ্চিতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
ডাকসু নির্বাচনে শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর পরিবেশ নিশ্চিতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামাসকে ‘শেষবারের মতো সতর্ক’ করলেন ট্রাম্প
হামাসকে ‘শেষবারের মতো সতর্ক’ করলেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুরিয়ারের মাধ্যমে ইতালি পাঠানো হচ্ছিল ভয়ঙ্কর মাদক ‘কিটামিন’
কুরিয়ারের মাধ্যমে ইতালি পাঠানো হচ্ছিল ভয়ঙ্কর মাদক ‘কিটামিন’

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুমিল্লার বাসায় মিলল বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রী ও মায়ের লাশ
কুমিল্লার বাসায় মিলল বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রী ও মায়ের লাশ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাবিপ্রবিতে গাঁজার আসর থেকে বহিরাগতসহ ৪ শিক্ষার্থী আটক
শাবিপ্রবিতে গাঁজার আসর থেকে বহিরাগতসহ ৪ শিক্ষার্থী আটক

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পৃথিবীর কোনো শক্তি নেই ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ঠেকাতে পারে: প্রেস সচিব
পৃথিবীর কোনো শক্তি নেই ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ঠেকাতে পারে: প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানদের গুঁড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন পাকিস্তান
আফগানদের গুঁড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪০ বছর পর জাপানের রাজপরিবারে প্রথম প্রাপ্তবয়স্ক যুবরাজ
৪০ বছর পর জাপানের রাজপরিবারে প্রথম প্রাপ্তবয়স্ক যুবরাজ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের জালিমদের বিচার বিএনপির চেয়ে বেশি কোনো দল চায় না : রুমিন ফারহানা
আওয়ামী লীগের জালিমদের বিচার বিএনপির চেয়ে বেশি কোনো দল চায় না : রুমিন ফারহানা

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বরফ কেন পিচ্ছিল, গবেষকদের নতুন ব্যাখ্যা
বরফ কেন পিচ্ছিল, গবেষকদের নতুন ব্যাখ্যা

১৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

লাশ দাফনের সময় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুজনের মৃত্যু
লাশ দাফনের সময় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুজনের মৃত্যু

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপ ঝড় শুরু কাল: যা জেনে রাখা জরুরি
এশিয়া কাপ ঝড় শুরু কাল: যা জেনে রাখা জরুরি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছুটির ঘণ্টা বাজিয়ে অবসরে গেলেন তিনি
ছুটির ঘণ্টা বাজিয়ে অবসরে গেলেন তিনি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের মিছিল, একজন আটক
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের মিছিল, একজন আটক

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিউজিল্যান্ডে স্কুলে মোবাইল নিষিদ্ধের এক বছর: কী পেল শিক্ষার্থীরা
নিউজিল্যান্ডে স্কুলে মোবাইল নিষিদ্ধের এক বছর: কী পেল শিক্ষার্থীরা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চন্দ্রগ্রহণ শুরু, বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে কেমন দেখা যাচ্ছে চাঁদ?
চন্দ্রগ্রহণ শুরু, বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে কেমন দেখা যাচ্ছে চাঁদ?

১৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
ত্রিমুখী লড়াইয়ের আভাস
ত্রিমুখী লড়াইয়ের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন্নি কেন চলচ্চিত্র অভিনেত্রী হতে পারেননি
তিন্নি কেন চলচ্চিত্র অভিনেত্রী হতে পারেননি

শোবিজ

মজলুমের হাতে জুলুমের তলোয়ার
মজলুমের হাতে জুলুমের তলোয়ার

সম্পাদকীয়

মৌসুমীর প্রেম
মৌসুমীর প্রেম

শোবিজ

কওমি-তরিকতপন্থি দ্বন্দ্বের পেছনে আকিদাগত বিরোধ
কওমি-তরিকতপন্থি দ্বন্দ্বের পেছনে আকিদাগত বিরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজিতেই আয় হাজার কোটি
চাঁদাবাজিতেই আয় হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ডাকসু একটি ‘মিনি পার্লামেন্ট’, জাতীয় নেতৃত্ব তৈরি হয়
ডাকসু একটি ‘মিনি পার্লামেন্ট’, জাতীয় নেতৃত্ব তৈরি হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শিগগিরই ফিরছেন তারেক রহমান
শিগগিরই ফিরছেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

শিরোপার স্বপ্নে আবুধাবিতে লিটনরা
শিরোপার স্বপ্নে আবুধাবিতে লিটনরা

মাঠে ময়দানে

সীমানা নিয়ে ক্ষোভ-বিক্ষোভ
সীমানা নিয়ে ক্ষোভ-বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

২৮ বছর পর বিএনপির বিজয়ের স্বপ্ন : মনোনয়ন দৌড়ে তিনজন
২৮ বছর পর বিএনপির বিজয়ের স্বপ্ন : মনোনয়ন দৌড়ে তিনজন

নগর জীবন

কাঁচা মরিচবোঝাই ভারতীয় ট্রাকে পিস্তল গুলি, দুজন আটক
কাঁচা মরিচবোঝাই ভারতীয় ট্রাকে পিস্তল গুলি, দুজন আটক

পেছনের পৃষ্ঠা

ড্রয়েই স্বস্তি কাবরেরার
ড্রয়েই স্বস্তি কাবরেরার

মাঠে ময়দানে

ভোটের মাঠে বিএনপির ছয় নেতা, জামায়াতের এক
ভোটের মাঠে বিএনপির ছয় নেতা, জামায়াতের এক

নগর জীবন

আগস্টে মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো হয়েছে ৫৪৬ জনকে
আগস্টে মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো হয়েছে ৫৪৬ জনকে

খবর

কলেজে মাইকে ঘোষণা দিয়ে ছাত্রদল নেতার ওপর হামলা
কলেজে মাইকে ঘোষণা দিয়ে ছাত্রদল নেতার ওপর হামলা

দেশগ্রাম

৩৩ বছর পর মাটির গভীরে মিলল ডুবে যাওয়া কার্গো
৩৩ বছর পর মাটির গভীরে মিলল ডুবে যাওয়া কার্গো

পেছনের পৃষ্ঠা

নিজ রিসোর্ট থেকে সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি গ্রেপ্তার
নিজ রিসোর্ট থেকে সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলা বিএনপির সম্মেলন আজ
জেলা বিএনপির সম্মেলন আজ

দেশগ্রাম

রোনালদোর গোলের রেকর্ড
রোনালদোর গোলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

কাদের সিদ্দিকীর বাড়িতে ভাঙচুর
কাদের সিদ্দিকীর বাড়িতে ভাঙচুর

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে পৃথক সেনা অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার গ্রেপ্তার ১
চট্টগ্রামে পৃথক সেনা অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার গ্রেপ্তার ১

নগর জীবন

এশিয়ার সর্বকালের সেরা টি-২০ একাদশে সাকিব
এশিয়ার সর্বকালের সেরা টি-২০ একাদশে সাকিব

মাঠে ময়দানে

বাসাইলে কাদের সিদ্দিকীর মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশে ১৪৪ ধারা জারি
বাসাইলে কাদের সিদ্দিকীর মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশে ১৪৪ ধারা জারি

নগর জীবন

গাজা দখল বন্ধে ইসরায়েলকে বাধ্য করুন
গাজা দখল বন্ধে ইসরায়েলকে বাধ্য করুন

পেছনের পৃষ্ঠা

নদীপথে আলোর মিছিল
নদীপথে আলোর মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় হচ্ছে ‘যুদ্ধ মন্ত্রণালয়’
যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় হচ্ছে ‘যুদ্ধ মন্ত্রণালয়’

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থনীতি সম্প্রসারিত হলেও গতি মন্থর
অর্থনীতি সম্প্রসারিত হলেও গতি মন্থর

পেছনের পৃষ্ঠা

এক জীবনে অনেক কিছুই তো লেখা যায় না...
এক জীবনে অনেক কিছুই তো লেখা যায় না...

শোবিজ