শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৬ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

খাইটা মরে হাইলার চাষা, সুরীর ঘরে লক্ষ্মীর বাসা

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
খাইটা মরে হাইলার চাষা, সুরীর ঘরে লক্ষ্মীর বাসা

লেখাটা ছিল গত মঙ্গলবার। শবেবরাতের কারণে পত্রিকা বন্ধ থাকায় ছাপা হয়নি। আবার করোনার কারণে গতকাল থেকে সারা দেশে লকডাউন। প্রথম ধাপে কিছু কিছু জেলায় লকডাউন হলেও সারা দেশে তেমন ব্যাপক লকডাউন ছিল না। আল্লাহ জানেন সামনে কী হবে। তবে আশা করব সামনের দিনগুলো যাতে ভয়াবহ না হয়।

মুসলিম জাহানের সবচেয়ে বরকতময় রাত শবেবরাত পার করলাম। আর কদিন পর মুসলিম জাহানের পরম আরাধ্য মাহে রমজান। পরম করুণাময় প্রভু দয়াময় আল্লাহ আমাদের করোনা ও অন্যান্য বালামুসিবত থেকে নাজাত দান করুন, আমাদের মঙ্গলময় সুস্থিতির জীবন দান করুন। সমগ্র মুসলিম জাহান এবং তামাম দুনিয়ার মানব জাতির কল্যাণ প্রার্থনা করছি।

২৮ মার্চ করোনার টিকা নিতে জাতীয় কিডনি ইনস্টিটিউট এবং হাসপাতালে গিয়েছিলাম। জাতীয় কিডনি ইনস্টিটিউট এবং হাসপাতালের ডিসপেনসারি অ্যাটেনডেন্স আয়ুব আলী আমার বাসাইলের কাউলজানির মানুষ। সব সময় খোঁজখবর রাখে, রোগীদের দেখাশোনা করে। এক কথায় বলতে গেলে স্বতঃস্ফূর্ত সাহায্য যাকে বলে তা পুরোপুরিই সে করে। স্বাধীনতার পরপর যেমনি অনেকে উন্মাদের মতো সহযোগিতা করত আয়ুব আলী বর্তমানে তেমনি করে। শিশুকালে সন্তান থাকে বাবা-মার অধীন বা তত্ত্বাবধানে। ছেলেমেয়েরা যখন বড় হয় বাবা-মা ছোট হয়, বৃদ্ধ এবং বয়সী হয় তখন বাবা-মাকে চলতে হয় ছেলেমেয়েদের কথা শুনে, তাদের মত নিয়ে। বেশ অনেক দিন থেকে দীপ করোনার টিকা নিতে বলছিল। আমাদের পরম সুহৃদ অধ্যাপক ডা. এ বি এম আবদুল্লাহ বারবার টিকা নিতে বলতেন। করোনায় আক্রান্ত হয়ে তাঁর স্ত্রী ইহজগৎ ত্যাগ করেছেন। যখনই তাঁর সঙ্গে কথা হয় বড় মর্মপীড়া অনুভব করি। একজন মানুষ কাউকে কতটা ভালোবাসতে পারেন ডা. এ বি এম আবদুল্লাহ তার জ্বলন্ত প্রমাণ। দীপ-কুঁড়ি-কুশি এবং ড. এ বি এম আবদুল্লাহর পীড়াপীড়িতে ২৮ মার্চ গিয়েছিলাম টিকা নিতে জাতীয় কিডনি ইনস্টিটিউট এবং হাসপাতালে। প্রিয় আয়ুব আলী প্রথমেই নিয়ে তুলেছিল ইনস্টিটিউটের পরিচালক অধ্যাপক ডা. মো. মিজানুর রহমানের ঘরে। লোকটি আমার ছোট ভাই মুরাদের বন্ধু তুহিনের রুমমেট ছিলেন। তাই মুরাদ মাঝেমধ্যেই তুহিনের হলে গিয়ে থাকত। সেজন্য আগে থেকেই আমার সম্পর্কে তাঁর জানা। লোকটিকেও আমার ভালো লেগেছে। বিশেষ করে মায়ের রান্নাবান্না, সন্তানকে আদরযত্ন এ নিয়ে আমার মতোই আলোচনা করেছেন। খুব সম্ভবত দোতলায় করোনা ভ্যাকসিন নিতে গিয়েছিলাম। তখন ভলান্টিয়ার ডাক্তার ছাড়া টিকা নেওয়ার লোক ছিল না। বড় যত্ন করে টিকা দিয়েছেন। টিকা নিয়ে আমি যেমন খুশি হয়েছি, তারা টিকা দিয়ে আমার চাইতে বেশি খুশি হয়েছেন। প্রথম না বুঝলেও টিকা দিতে গিয়ে সবাই আমাকে চিনে ফেলেছিলেন। তাই আদরযতেœর শেষ ছিল না। টিকা নিয়ে চলে আসার সময় মিলেমিশে সবাই ছবি তুলেছেন। টিকা নেওয়ার পর আবার পরিচালকের ঘরে গিয়ে প্রায় ২৫ মিনিট ছিলাম এবং দুধ-চিনি ছাড়া কফি খেয়েছিলাম। কফি সত্যিই খুব সুস্বাদু হয়েছিল। টিকা নিয়ে পরিচালকের ঘরে বসে থাকার সময় মনে হচ্ছিল টিকা না নিয়ে পরিচালকের ঘরে যে সময়টুকু কাটিয়েছিলাম তা ভুল হয়েছে। প্রথমেই টিকা নিয়ে পরিচালকের ঘরে গেলে কম করে আধঘণ্টা বেঁচে যেত। তা যাই হোক, অসম্ভব সুন্দরভাবে টিকাদানের জন্য ইনস্টিটিউটের সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়েছি। সব জায়গায় এমন নিরিবিলি পরিবেশ হলে খুবই ভালো। কিডনি ইনস্টিটিউটে আমার যাতায়াত অনেক দিনের। এ প্রথম বড় সুন্দর পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন দেখলাম। চিকিৎসালয়গুলো এমন পরিষ্কার-ছিমছাম থাকলে রোগবালাই এমনিতেই কমে যাবে। পরিচালক অধ্যাপক ডা. মো. মিজানুর রহমানসহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে ধন্যবাদ ও শুভকামনা জানাচ্ছি।

বছরটি আমাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। একাধারে আমাদের শ্বাস-প্রশ্বাস, সব সত্তা ও অস্তিত্ব জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী এবং স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী ঘিরে। আর তো সুবর্ণজয়ন্তী পাব না, বঙ্গবন্ধুর দ্বিশততমজন্মবার্ষিকী ভাগ্যে জুটবে না। তাই এটাই আমাদের জন্য এক মহা আনন্দ ও গৌরবের দিন। আগাগোড়াই জানি, যে কোনো বড় কাজের সঙ্গে যুক্তদের বেশিদিন বাঁচতে নেই। তাদের দীর্ঘ জীবন বিড়ম্বনার কারণ। বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী এবং স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে বেশ কয়েকজন পরম সম্মানী বিদেশি অতিথি এসেছেন। তাঁদের সরকারিভাবে যথাযথ সম্মানও দেখানো হয়েছে। কিন্তু কেন যেন মনে খুঁত থেকে যায়, জাতীয়ভাবে তাঁদের কি যথাযথ সম্মান দেখানো গেছে, বিশেষ করে ভারতের মান্যবর প্রধানমন্ত্রী শ্রীনরেন্দ্র মোদিকে। তাঁর বাংলাদেশ সফর নিয়ে ধর্মীয় দলগুলোর আপত্তি। অন্যান্য কিছু দলেরও ছিল। ব্যক্তি নরেন্দ্র মোদির বাংলাদেশ সফরের সত্যিই কোনো মানে হয় না। ভারতে কৃষক নির্যাতন, এনআরসি করে আসামে লোক বিতাড়ন এমনি নানা বিতর্কিত কারণে শ্রীনরেন্দ্র মোদির সফর নিয়ে আপত্তি জানানো যেতেই পারে। আমার মনে হয় এ ক্ষেত্রে ব্যক্তি নরেন্দ্র মোদির কোনো প্রাধান্য ছিল না, সফরে প্রাধান্য ছিল ভারতের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শ্রীনরেন্দ্র মোদির। যে যা-ই বলুন, সফরকালে সাতক্ষীরার শ্যামনগরের যশোরেশ্বরী কালীমন্দির পরিদর্শন ও পূজায় অংশগ্রহণ, টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর সমাধিস্থলে শ্রদ্ধা নিবেদন, গোপালগঞ্জের কাশিয়ানীর ওড়াকান্দিতে হরিচাঁদ ঠাকুরের মন্দির পরিদর্শন এবং মতুয়া সম্প্রদায়ের সমাবেশে তাঁর অসাধারণ বক্তব্য সবাইকে মুগ্ধ করেছে। যদিও পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি তাঁর এ বাংলাদেশ সফরে পশ্চিমবঙ্গের নির্বাচনে প্রভাব ফেলার অভিযোগ এনেছেন। তাঁর অভিযোগ যেমন উড়িয়ে দেওয়া যায় না তেমনি শ্রীনরেন্দ্র মোদির অসাধারণ নেতৃত্বগুণ ভোলা যায় না, অস্বীকার করা যায় না। সরকারিভাবে বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী পালনে ১৭ থেকে ২৬ মার্চ- ১০ দিনের কর্মসূচির শেষ দিনে প্যারেড গ্রাউন্ডে ভারতের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যে অসাধারণ হৃদয়গ্রাহী বক্তৃতা করেছেন, বাংলাদেশকে যে উচ্চতায় তুলে ধরেছেন তা অস্বীকার করার কারোর কোনো উপায় নেই। কিন্তু দ্বিপক্ষীয় স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়ে তেমন খুব একটা অগ্রগতি হয়নি, তিস্তার পানি বণ্টনে তো একেবারেই নয়। আর বিশেষ করে সুবর্ণজয়ন্তী এবং বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী পালনে সব জাতিকে, দেশকে, দলমত সবাইকে এক মোহনায় শামিল করতে সরকার এবং আওয়ামী লীগ অনেকটাই ব্যর্থ হয়েছে। যেভাবে যে বিনয়ী তৎপরতায় অনেককে পাশে পাওয়া যায় বা কাছে আনা যায় তার তেমন কিছুই করা হয়নি।

দেশ থাকলে দলাদলি থাকবে, মতের পথের ভিন্নতা থাকবে। কিন্তু জাতিগতভাবে কিছু কিছু বিষয়ে আমরা সব সময় ঐক্যবদ্ধ হব। দেশ রক্ষায়, জাতীয় অস্তিত্ব রক্ষায়, মানুষের জীবন-সম্পদ ও সম্মান রক্ষায় আমাদের কখনো কোনো দ্বিমত থাকবে না, থাকার কথাও না। কিন্তু দুর্ভাগ্যের বিষয়, আমরা এসব ক্ষেত্রেও খুব একটা কাছাকাছি হতে পারি না। আমাদের কোথায় যেন দ্বন্দ্বের দেয়াল একত্র হতে দেয় না। কদিন থেকে হেফাজতের নামে হরতাল, গাড়ি ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ করা হচ্ছে। এত দিন আমরা জেনে এসেছি হেফাজত দিনে চিৎকার-চেঁচামেচি যা-ই করুক রাতে সরকারের সঙ্গে যোগাযোগ রাখে, সমঝোতা করে চলে। এটা যদি সত্য হয় তাহলে এসব কেন? বঙ্গবন্ধুর ছবির ওপর যখন হেফাজতের কর্মীরা ইট-পাটকেল ছোড়েন, লাঠি মারেন মন বড় বিক্ষুব্ধ হয়ে যায়। ছেলেবেলায় শুনেছিলাম, ‘কার কপালে খাও লো বান্দি মনিব চিন না’, ‘খাইটা মরে হাইলার চাষা, সুরীর ঘরে লক্ষ্মীর বাসা’- অনেকটা তেমনই। বাংলাদেশ না হলে হেফাজতের জন্ম হতো না, আজকের এ লাঠিসোঁটাও হতো না। সেই মানুষটা যে মানুষটা সারা জীবন ত্যাগ স্বীকার করেছেন, বাংলাদেশের জন্মের জন্য জীবন পাত করেছেন, ব্যক্তিগত সুখ-স্বচ্ছন্দ জলাঞ্জলি দিয়েছেন তাঁর ছবি ভাঙচুর-লাঞ্ছনা এসব ভালো লাগে না। বঙ্গবন্ধুর হত্যার পর নানা স্থানে বঙ্গবন্ধুর ছবি ভাঙা হয়েছিল, পায়ে মাড়ানো হয়েছিল, লন্ডন হাইকমিশনেও বঙ্গবন্ধুর ছবি ফেলে যারা পায়ে মাড়িয়ে ছিল তারা অনেকেই মন্ত্রী হয়েছেন, নেতা হয়েছেন। বঙ্গবন্ধুর ছবি যখন পায়ে মাড়িয়েছিলেন তখন ছিল খুনিদের সরকার, বঙ্গবন্ধুবিরোধী সরকার। এখন তো বঙ্গবন্ধুর কন্যার সরকার, এখনো বঙ্গবন্ধুর ওপর অমন আক্রোশ! এসব ভাবা যায়? একেবারেই যায় না। প্যারেড গ্রাউন্ডে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর বক্তৃতা গভীর মনোযোগের সঙ্গে শুনেছি। বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী অনুষ্ঠানে কতজনের নাম নিয়েছেন অথচ তাঁর জীবনের শ্রেষ্ঠ অর্জন স্বাধীনতার পর ২৪ জানুয়ারি, ’৭২ টাঙ্গাইলে গিয়ে আমার হাত থেকে কাদেরিয়া বাহিনীর অস্ত্র আনার কথা একবারের জন্যও মনে করেননি। মনে করেননি ’৭৫-এ বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদে এক শ কয়েকজন যোদ্ধা নিহত এবং চার শ জনের ওপর আহত হয়েছিল তাদের কথা। অথচ রাষ্ট্র এবং রাষ্ট্রপতিকে রক্ষা বা তাঁর নিরাপত্তার যে সুনির্দিষ্ট দায়িত্ব ছিল কর্নেল জামিলের, সে দায়িত্ব পালন করতে না পারা ব্যর্থ জামিলের নাম নিতে প্রধানমন্ত্রী ভোলেননি। কিন্তু আমাদের ত্যাগ-তিতিক্ষা, রক্তদান মনে করতে বেমালুম ভুলে গেছেন! তাই এমন শুভক্ষণেও কষ্ট যে হয় না তা নয়। আজ যে যত আরামেই থাকুন, ১৬ আগস্ট ’৭৫-এ এক লিফলেটের মাধ্যমে বলেছিলাম, ‘খুনিরা কামাল-জামাল-রাসেলকে হত্যা করতে পারলেও বঙ্গবন্ধুকে নির্বংশ করতে পারেনি। আমি কাদের সিদ্দিকী তাঁর চতুর্থ সন্তান। পিতৃহত্যার বদলা আমরা নেবই নেব।’ আওয়ামী লীগ করি না বলে সেসব বেমালুম ভুলে গেছেন। আমি বর্তমানে আওয়ামী লীগ করি না সত্য, কিন্তু চরম সততা ও পরম পবিত্রতার সঙ্গে বঙ্গবন্ধুকে অনুসরণ করি। যত দিন বাঁচব বঙ্গবন্ধুকে বুকে লালন করেই বাঁচব, হৃদয়ে ধারণ করেই বেঁচে থাকব। কথায় আছে, ‘সুসময়ে বন্ধু বটে অনেকেই হয়, অসময়ে হায় হায় কেহ কারো নয়’। তাই সব সময়ই কেন যেন এক মারাত্মক শঙ্কায় থাকি। সরকারের নরম গদিতে বসে অনেক কিছু আঁচ করা যায় না। আর ধীরে ধীরে যেভাবে ক্ষমতা শুধু প্রধানমন্ত্রীর দফতরে কেন্দ্রীভূত হয়েছে তাতে আরও ঘুটঘুটে অন্ধকারের সৃষ্টি হয়েছে। আজ ২০-২১ বছর কী কষ্ট কী অবহেলা এবং নির্যাতন সহ্য করে বেঁচে আছি। তার পরও হঠাৎ কোনো ওলটপালট হলে খুব একটা সুখে থাকব না জানি। কিন্তু কত চেষ্টা করি কেউ কোনো কথা শোনে না। সবাই গা ভাসিয়ে দিয়েছে। সবাই ভাবছে এভাবেই দিন যাবে। জন্মের পর মৃত্যু, শিশুকাল-যৌবন তারপর বৃদ্ধ এই স্বাভাবিক প্রক্রিয়াও ক্ষমতাবানরা ভুলে গেছে। সব সময় চাই ফুলে ফলে আনন্দে গৌরবে দেশ ভরে উঠুক, একটি শান্তি ও সমৃদ্ধির নীড় রচিত হোক। কিন্তু দেশকে সেদিকে মোটেই এগোতে দেখছি না। মাথা ভারী প্রশাসন, কিছু লোকের কাঁড়ি কাঁড়ি টাকা তো আর একটা দেশ ও জাতির উন্নয়ন হতে পারে না।

২৬ মার্চ স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে দেশ ও দেশবাসীকে আরেকটু সম্পৃক্ত করা গেলে খুবই ভালো হতো। বিশেষ করে ২৬ মার্চ জাতীয় স্মৃতিসৌধে বেলা দেড়টার আগে কেউ শ্রদ্ধা নিবেদন করতে পারেনি। কারণ ভারতের মান্যবর প্রধানমন্ত্রী শ্রীনরেন্দ্র মোদির জন্য বেদিমূল খালি রাখা হয়েছিল। বিদেশি মেহমানদের জন্য অবশ্যই সাবধানতা নিতে হবে। কিন্তু তার অর্থ সবাইকে গৃহবন্দী করে নয়। একদিকে হেফাজতের তা-ব, অন্যদিকে সরকারি বিধিনিষেধে ঢাকা হয়ে পড়েছিল একেবারে একটি অবরুদ্ধ নগরী। কেউ কোনো দিকে যেতে পারেনি। আমার সঙ্গে বেশ কয়েকজন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তির কথা বলার ছিল। তারা ঘর থেকে বেরোতে পারেননি, সাক্ষাতের অপারগতা প্রকাশ করেছেন। কেন এমন হবে? সুবর্ণজয়ন্তী তো আর বছর বছর পাব না। কোথায় যেন পরিচালনায় একটা সূক্ষ্ম দুর্বলতা। বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবর্ষ উদ্যাপন কমিটিতে সভাপতি ছিলেন অধ্যাপক মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম। একজন নির্বিবাদী ভালো মানুষ। এত বড় একটি মহাযজ্ঞ, যেখানে অভিজ্ঞতাসম্পন্ন রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বদের প্রাধান্য থাকার কথা সেখানে আমলা দিয়ে এত বড় একটা কাজ কী করে সুন্দরভাবে সুসম্পন্ন হতে পারে? ছাগল দিয়ে তো আর ধান মাড়ানো যায় না। পছন্দ না হলেও ধান মাড়াতে গরু লাগে। সেখানে আবার মহিষও চলে না। ছাগলের পাড়ায় যেমন ধান পড়ে না, মহিষের পাড়ায় ধান নষ্ট হয়। ধান মাড়ানোর জন্য গরুই উত্তম। যদিও এখন মান্ধাতা আমলের পদ্ধতিতে ধান মাড়ানো হয় না। মাড়ানো হয় যান্ত্রিক পদ্ধতিতে। তা হোক, যান্ত্রিক পদ্ধতিতেও গুণাগুণ বিচারের প্রয়োজন আছে। যাক, আল্লাহ আমার দেশকে ভালো রাখুন, সব বালামুসিবত থেকে হেফাজত করুন, ধনী-নির্ধন সবাই সম্মানে নিরাপদে থাকুক সুবর্ণজয়ন্তী এবং পিতার শততম জন্মবার্ষিকীতে- পরম করুণাময়ের কাছে এ কামনাই করি।

 

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
সংঘাত সমাধানের ভিত্তি হতে পারে মার্কিন শান্তি পরিকল্পনা: পুতিন
সংঘাত সমাধানের ভিত্তি হতে পারে মার্কিন শান্তি পরিকল্পনা: পুতিন

২ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে ১৫ কিলোমিটার ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
টাঙ্গাইলে ১৫ কিলোমিটার ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেট বিভাগের কোন জেলায় বেড়েছে কত ভোটার
সিলেট বিভাগের কোন জেলায় বেড়েছে কত ভোটার

২১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত
আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

সুদানে সংঘাত বন্ধের আহ্বান গুতেরেসের
সুদানে সংঘাত বন্ধের আহ্বান গুতেরেসের

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সিটিজেএ নির্বাচনে সভাপতি রফিক, সম্পাদক জুয়েল
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সিটিজেএ নির্বাচনে সভাপতি রফিক, সম্পাদক জুয়েল

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুফিবাদে কেন বিশ্বাস করেন এ আর রহমান?
সুফিবাদে কেন বিশ্বাস করেন এ আর রহমান?

৪১ মিনিট আগে | শোবিজ

২৪ ঘণ্টার মধ্যে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টার মধ্যে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

একাধিক গাড়ির চাপায় ক্ষতবিক্ষত এক ব্যক্তি, মুখের ডান পাশ ছাড়া যাচ্ছে না চেনা
একাধিক গাড়ির চাপায় ক্ষতবিক্ষত এক ব্যক্তি, মুখের ডান পাশ ছাড়া যাচ্ছে না চেনা

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা
পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা

৫৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক
বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন
ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের
পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘এরা নারীবাদী কথার অর্থই জানে না’
‘এরা নারীবাদী কথার অর্থই জানে না’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদা চায়ের কার্যকারিতা
আদা চায়ের কার্যকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন
জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ধানের শীষ অধিকার, ন্যায়বিচার ও স্বাধীন মতপ্রকাশের প্রতীক’
‘ধানের শীষ অধিকার, ন্যায়বিচার ও স্বাধীন মতপ্রকাশের প্রতীক’

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিশোরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের
কিশোরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার
জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল
এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪
ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গৌহাটিতেও খেলতে পারবেন না রাবাদা
গৌহাটিতেও খেলতে পারবেন না রাবাদা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা