শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২২ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

ঘৃণার মতো সংক্রামক মারণভাইরাসও নয়

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
ঘৃণার মতো সংক্রামক মারণভাইরাসও নয়

যতক্ষণ তুমি যদু-মধুর সমালোচনা করবে, যতক্ষণ তুমি দুর্বল, অসহায়, তিন কুলে কেউ নেই-এমন কারোর সমালোচনা করবে, ততক্ষণ তোমার বাকস্বাধীনতাকে আমরা সাধুবাদ দেব। কিন্তু তুমি যেই না বিখ্যাত কারোর সমালোচনা করবে, তখন তোমার বাকস্বাধীনতা আমরা মানবো না। যখন তুমি প্রচন্ড জনপ্রিয় কারোর সমালোচনা করবে, তোমাকে আমরা ঘৃণা করবো, তোমাকে আমরা ছিঁড়ে খেয়ে ফেলবো। ব্যাপারটা এমন। এমনই আমি গত কয়েকদিন উপলব্ধি করেছি।

ফ্রান্সের একটি ম্যাগাজিন বিখ্যাত এবং জনপ্রিয় লোকদের সমালোচনা করে। হাস্যরসে ভরপুর সেসব সমালোচনা, সেসব নিন্দে। আমরা তো সেই কবেই বাকস্বাধীনতা নিয়ে গভীর আলোচনা করতে করতে এই উপসংহারে এসেছি, যে কোনও বিষয় নিয়ে, যে কোনও মানুষ নিয়ে সমালোচনা করার অধিকার প্রত্যেকের আছে। তুমি যদি বাকস্বাধীনতায় বিশ্বাস করো, তাহলে তুমি শুধু নিজের এবং নিজের বন্ধুদের নয়, তোমার শত্রুরও বাকস্বাধীনতায় বিশ্বাস করবে। যদি তা না করো, তার একটিই অর্থ, তুমি মানুষটা আসলে বাকস্বাধীনতায় বিশ্বাস করো না।

ম্যাগাজিনটি কোনও রাজনীতিক, কোনও পন্ডিত, এমনকি কোনও ধর্মগুরুকেও রেহাই দেয় না। এই ম্যাগাজিনের প্রায় সবাইকে খুন করেছে সন্ত্রাসীরা। কিন্তু তারপরও শুভবুদ্ধিসম্পন্ন মানুষের সমর্থন পেয়ে ম্যাগাজিনটি আবার মেরুদন্ড শক্ত করে দাঁড়িয়েছে। ম্যাগাজিনটির ভিন্নমত প্রকাশের অধিকারকে যারা শতভাগ সমর্থন করে, তারাও কিন্তু সেদিন আমার একটি টুইটের জন্য, যেহেতু টুইটে তাদের প্রিয় এক খেলোয়াড়ের সমালোচনা রয়েছে, ছিঁড়ে খেয়ে ফেলতে আমাকে বাকি রাখেনি। তাহলে প্রিয় কারও সমালোচনা অত বড় বাকস্বাধীনতায় বিশ্বাসীরাও সহ্য করে না।

একটি টুইটের জন্য আমাকে আক্ষরিক অর্থেই ছিঁড়ে খেয়েছে লাখো লোক। একটিও পত্রিকা নেই, নিউজ পোর্টাল নেই, টিভি নেই, মিডিয়ার এমন কোনও শাখা প্রশাখা নেই যে বিরত থেকেছে আমাকে হেনস্থা করা থেকে। আগুনের মতো জ্বলে উঠেছে পুরো উপমহাদেশের লোক, সেই আগুনে ঘি-এর কাজ করেছে ঘৃণা। ক্রিকেট যারা দেখে তারা তো জ্বলেছে বটেই, যারা নাও দেখে, তারাও। আমার ‘স্পর্ধা’ দেখে তারা ক্রোধে ফুঁসেছে। আমি কেন মন্দ কথা বললাম একজন ক্রিকেটারকে, এটি অন্যায়। কিন্তু তোমরা লাখো লোক যে আমাকে মন্দ কথা বলছো, আমি যা নই, তা বলে গালি দিচ্ছ, তার বেলা? মুষলধারে বর্ষিত হয়েছে আমাকে হত্যার হুমকি, ধর্ষণের হুমকি- তার বেলা? আসলে আমি তো যদু-মধু, আমি তো দুর্বল, অসহায়, আমার তো দেশ নেই, দল নেই, আমার তো তিন কুলে কেউ নেই, তাই আমাকে ঘৃণা করতে এবং আক্রমণ করতে কাউকে দু’বার ভাবতে হয় না। হেনস্থা-বিরোধী সেনারা আমাকে অবলীলায় হেনস্থা করেছে, আমার দোষ কেন আমি মইন আলীকে হেনস্থা করেছি। এর মানে মইন আলীকে হেনস্থা করা ঠিক নয়, আমাকে হেনস্থা করা ঠিক। অপমান অসম্মান অত্যাচার জীবনে কম দেখিনি। যত দিন বাঁচি তত দিন দেখতে হবে জানি। ঝাঁকে ঝাঁকে হিন্দু মুসলিম বৌদ্ধ খ্রিস্টান, আস্তিক নাস্তিক, বামপন্থী, ডানপন্থী, উগ্রপন্থী, নরমপন্থী, পঙ্গপালের মতো আমার ওপর ঝাঁপিয়ে পড়েছে, লক্ষ শকুন যেন জীবন্ত আমাকে খুবলে খাচ্ছে। পকেটমার সন্দেহে গরিব নিরীহ ছেলেকে উন্মত্ত জনতা যেমন পিটিয়ে মেরে ফেলে, সেরকম মনে হচ্ছিল আমার, যেন আমি সেই গরিব নিরীহ ছেলেটি। দোষটা কী ছিল আমার? একটি কৌতুক। আযান শোনামাত্র যে মানুষ খেলার মাঠেই নিজের জায়নামাজ পেতে নামাজ পড়েন, খেলা চলতে থাকলে আম্পায়ারকে বলে চলেও যান নামাজ পড়তে, বিজয়ের উৎসবে শ্যাম্পেন খুললে দ্রুত সরে যান দূরে, বিয়ার কোম্পানির লোগো থাকলে সেই জার্সি পরবেন না বলে জানিয়ে দেন, ধর্মীয় আদেশ অনুযায়ী গোঁফ ট্রিম করতে থাকেন আর দাড়ি বড় করতে থাকেন, কোনও মেয়ে-সাংবাদিককে সাক্ষাৎকার দিলে মুখের দিকে একটিবারও না তাকিয়ে সাক্ষাৎকার দেন, স্ত্রীকে হিজাব পরান, জিম্বাবুয়ের মুফতি মেঙ্ককে নিজের বন্ধু এবং ভাই বলে মানেন, যে মুফতি মেঙ্ক ব্যভিচারীদের পাথর ছুঁড়ে হত্যা করার শাস্তি অনুমোদন করেন, যে মুফতি সমকামীদের কুকুর এবং শূকরের চেয়েও নোংরা বলেন, যার সংগে ‘লাইট আপন লাইট’ অনুষ্ঠানে মইন আলী মঞ্চে বসেন, যে লাইট আপন লাইট অনুষ্ঠানে চুরি করলে হাত কেটে নেওয়া, ব্লাসফেমির শাস্তি মৃত্যুদন্ড বলে জিহাদের পক্ষের লোকেরা প্রচার করে, যে মইন আলী বলেছেন তিনি ক্রিকেট ত্যাগ করবেন কিন্তু ধর্মের একটি অংশও ত্যাগ করবেন না, কত মানুষ যে নির্যাতিত হচ্ছে পৃথিবীতে, কত ভূমি থেকে কত মানুষ বিতাড়িত তাদের কারোর কথা না ভেবে মাঠে খেলতে যাওয়ার সময় হাতের কব্জিতে গাজাকে রক্ষা করো ফিলিস্তিনকে মুক্ত করো এই সেøাগান সম্বলিত ব্যান্ড পরতে চান, -তাঁকে নিয়ে যদি কৌতুক করিই, তাহলে কি ভেরিফাইড টুইটারের একাউন্ট উড়ে যাবে? হ্যাঁ এমনই হুমকি এসেছে। ইংলিশ ক্রিকেটারদের মধ্যে একজন যেহেতু জনতার উদ্দেশে বলে গেছেন, সবাই যেন আমার একাউন্টকে রিপোর্ট করে, যেন আমার টুইটার একাউন্টই চলে যায়। ইংলিশ ক্রিকেটারের আদেশ মহাসমারোহে পালন করেছে উপমহাদেশ। লক্ষ লোকের রিপোর্টের কারণে টুইটার কর্তৃপক্ষ আমাকে নিষিদ্ধ করেছিল, পরে হুমকি দিয়ে ছেড়েছে, ফের যদি টুইটারের নিয়ম অমান্য করি তো আমার একাউন্ট চিরকালের মতো চলে যাবে। অথচ এই টুইটই আমার ওপর হামলা হওয়ার আগে চার হাজারের বেশি লাইক হয়েছিল, মানুষ পছন্দ করেছিল ওটি, ওই হিউমারটি।

আমি ক’দিনে উপলব্ধি করেছি গুজব খুব শক্তিশালী, আর ঘৃণা খুবই সংক্রামক। গুজব রটে গেল আমি ক্রিকেটার মইন আলীকে জঙ্গি বলেছি। সম্পূর্ণ মিথ্যে একটি বাক্য। আমি ক্রিকেটার মইন আলীকে জঙ্গি বলিনি। আমি সেই মইন আলীর কথা বলেছি, যে মইন আলী ক্রিকেট খেলেন না। আমার টুইট ছিল এরকম, যদি মইন আলী ক্রিকেট না খেলতেন, তাহলে কী হতে পারতো। কী হতো বা কী হতোই নয়, কী হতে পারতো। এবং নাও পারতো। মইন আলী যদি ক্রিকেট না খেলতেন, তবে তিনি নিতান্তই একজন সাধারণ মানুষ হতেন, যে মানুষ প্রচন্ড ধর্মচর্চা করেন। যে প্রচন্ড ধার্মিক লোকটি শরিয়া আইনে বিশ্বাস করা লোকদের সংগে এক মঞ্চে বসেন, তাদের ভাই বন্ধু সম্বোধন করে টুইট করেন। মইন আলী ক্রিকেট না খেললে উপমহাদেশের ক’জন তাকে চিনতো? তিনি সিরিয়ায় গেলেই কী, না গেলেই কী! একটি কথা বলা আবশ্যক, সিরিয়ায় গিয়ে আইসিসে যোগ দেওয়া কেউ কিন্তু চোর গুন্ডা, ডাকাত দস্যু ছিল না, সকলেই ছিল প্রচন্ড ধার্মিক। আমি বলছি না প্রচ- ধার্মিক যারা, তারা সবাই সিরিয়ায় গেছে। প্রচন্ড ধার্মিকদের মধ্যে কেউ কেউ গেছে, সবাই যায় নি। গুলশানের হোলি আর্টিজান ক্যাফেতে যে ছেলেরা সন্ত্রাস করেছে, তারা কেউ খারাপ ছেলে ছিল না, পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়া, রোজার মাসে সবগুলো রোজা করা, পড়ালেখায় ভালো পরহেজগার হীরের টুকরো ছেলে ছিল ওরা। বোস্টন ম্যারাথনে প্রেসার কুকার বোমা নিয়ে গিয়েছিল যে দু’জন ভাই, ওরাও কিন্তু খুব প্রতিভাবান ছেলে ছিল, ছোটটি তো ইস্কুলে বাস্কেটবল খেলে নাম করেছিল, কিন্তু জিহাদি দ্বারা এমনই হঠাৎ মগজধোলাই হয়ে গেল ওদের, যে, ওরা বোমা হাতে নিয়েছিল। বাংলাদেশের মাদরাসার অতি ধার্মিক ছাত্র শিক্ষকেরা কী করছে, তা তো আমরা নিজের চোখেই দেখছি। আমার মা’ও অতি ধার্মিক ছিলেন, আমার মা কিন্তু মৌলবাদীদের সব রকম সন্ত্রাসের বিপক্ষে দাঁড়াতেন।

প্রশ্ন করা হয়েছে, আমি টুইট ডিলিট করেছি কেন। করেছি কারণ টুইটার কর্তৃপক্ষ আমাকে সেই রকমই নির্দেশ দিয়েছে। কটাক্ষ করা হয়েছে, বিপদ দেখে আমি পিঠ বাঁচানোর জন্য লিখলাম টুইটটি সারকাজম ছিল। আমি পিঠ বাঁচানোর জন্য কিছু কি করি? করেছি কখনও? যদি আপোষ করতে জানতামই তাহলে তো দেশেই বাস করতে পারতাম, তাহলে তো পশ্চিমবঙ্গেই বাস করতে পারতাম, সর্বত্র মার খেতাম না, কোথাও থেকে বিতাড়িত হতাম না, দুঃসময়ে আমার পাশে কেউ না কেউ থাকতো। ওটিই তো শিখিনি, ওই আপস করাটি। আমি নাকি মুসলিম-বিদ্বেষী তাই নাকি ক্রিকেটার মইন আলীকে নিয়ে ওই টুইট করেছি। পাকিস্তানের মুসলিম খেলোয়াড়দের মধ্যে যারা মাঠে নামাজ পড়তে শুরু করে আযান পড়লেই, কই তাদের নিয়ে তো বলিনি কিছু! মুসলিম-বিদ্বেষী হলে দুনিয়ার তাবৎ মুসলিমকে আমি গালি দিতাম, কই তা তো দিই না। মুসলিম-বিদ্বেষী হলে ধর্মের মধ্যে সব মুসলিমকে ডুবে থাকতে বলতাম। মুসলিমদের ভাল চাই বলে মুসলিম সমাজকে ভায়োলেন্স মুক্ত, বৈষম্য মুক্ত করতে চাই। মুসলিমদের ভালো চাই বলে মুসলিম সমাজে নারী-পুরুষের সমানাধিকার চাই, মানবাধিকার চাই, সমতা চাই, দারিদ্র্যমুক্তি চাই, বিজ্ঞানমনস্কতা চাই, মৌলবাদ চাই না, জিহাদ চাই না। সুস্থ সুন্দর শিক্ষিত সমাজ চাই।

যারা মুসলিম-বিদ্বেষী, তারা মুসলিম সমাজকে আলোকিত করতে চায় না, তারা চায় সমাজ পেছনে অন্ধকারে ফিরে যেতে থাক, পিছিয়ে যেতে থাক মুসলিমরা। আমি তা চাই না বলে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে, নির্বাসিত জীবনেও নিরবধি লিখে যাচ্ছি। মুসলিম মৌলবাদীরা এতকাল বলতো, হিন্দুরা আমাকে সমর্থন করে, সে কারণে রাগও ছিল তাদের। কিন্তু একটি টুইট দেখিয়ে দিল, হিন্দুরা আমাকে সমর্থন করে না। মুসলিম মৌলবাদীদের প্রচ- খুশি লেগেছে দেখে। লজ্জা লিখেছিলাম উপমহাদেশে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির জন্য, না, আমার লজ্জা সেই সম্প্রীতি আনেনি, হিন্দু মুসলিমকে এক কাতারে দাঁড় করাতে পারেনি। কিন্তু একটি টুইট পেরেছে। হিন্দু মুসলমান এক কাতারে দাঁড়িয়ে এক উদ্ভট আজব জীবকে ভর্ৎসনা করেছে দিনভর রাতভর, সেই জীবটি আমি।। হিন্দু মুসলমানকে একত্র করার জন্য টুইটটি ভালো কাজে দিয়েছে, এটি স্বীকার করতেই হয়।

সংগঠিত মৌলবাদী এবং সাধারণ খুচরো মানুষও আমাকে উদ্দেশ করে কুৎসিত কথা বলে যাচ্ছে।

কেউ জানলো না আমার স্ট্রাগল, আমার দীর্ঘ বছরের সংগ্রাম। মানবতা, মানবাধিকার, নারীর অধিকার, বাকস্বাধীনতা, সমতার জন্য জীবনের ঝুঁকি নিয়ে নিরবধি আমার লেখালেখি। সবাই মনে করতে লাগলো আমি সারাজীবন ধরে ওই এক লাইনের একটা টুইটই লিখেছি, আমার আর কোনও কন্ট্রিবিউশান নেই, তাই আমাকে শায়েস্তা করা উচিত। মৌলবাদীদের সপ্তাহব্যাপী উৎসব চলছে। কারণ বড় বড় ক্রিকেটার আমাকে গালি দিচ্ছেন, নামী দামী লোক গালি দিচ্ছেন, তাদের আনন্দ আর ধরছে না।

ভারতের অনেকে ঘটনাটিকে শিক্ষণীয় বলে প্রচার করছে। ইংলিশ ক্রিকেটারদের কাছ থেকে শেখো, টিমের পক্ষে সবাই দাঁড়িয়েছে, ভারতীয় ক্রিকেট টিমও যেন পরস্পরের বিপদে এভাবে দাঁড়ায়। ভারতীয় এবং বাংলাদেশিদেরও কি কিছু শেখার নেই ওদের কাছে? ওরা যেমন নিজেদের নাগরিক বা দেশবাসীদের জন্য দাঁড়ালো, তেমন দাঁড়াতে শেখো।

যারা তসলিমা-বিদ্বেষী, তারা সব ঘৃণা-মিছিলে যোগ দিয়েছে। যারা জিহাদি, তাদের রাগ আমি কেন ইসলাম সম্পর্কে লিখি, যারা বাম তাদের অভিযোগ আমি ডান, ডানের অভিযোগ, আমি মানুষটা বাম না হয়ে যাই না। যারা হিন্দুত্ববাদী, তারা যোগ দিয়েছে, কারণ হিন্দু ধর্মের সমালোচনা আমি করি, গোমাংসের জন্য তাদের মুসলিম হত্যারও নিন্দে করি, যারা নারীবিদ্বেষী তারা আমাকে ঘৃণা করে আমি নারীবাদী বলে। বিদ্বেষী, বিরোধীতে চারদিক গিজগিজ করছে, আমার দাঁড়াবার জায়গা নেই। একটা কথা সবাই বুঝিয়ে দিয়েছে, বাকস্বাধীনতা অনাথদের জন্য নয়। আমি অনাথ, আমার কোনও দেশ নেই, রাজ্য নেই, দল নেই, সংগঠন নেই, আত্মীয় নেই, বন্ধু নেই। চারদিকে সকলে আমার শত্রু, আমার মৃত্যু চায়। কিন্তু তারপরও মেরুদন্ড আছে বলে আমি দাঁড়িয়ে থাকতে পারি, মাথা যত দিন ধড়ে আছে, মাথাটা উঁচু করেই দাঁড়াবো। অনড় দাঁড়াবো। আমাকে আর কী শাস্তি দেবে কে? নির্বাসন, ঘৃণা, উপেক্ষা, অবজ্ঞা, অসম্মান, অবহেলা, নিষেধাজ্ঞা কী না পেয়েছি এক জীবনে?

সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি, নারীর অধিকার, মানবাধিকার ইত্যাদি বিষয়ে আমার কোনও লেখা কি সর্বত্র ছড়িয়েছে এই মইন আলী টুইটের মতো? নিশ্চয়ই নয়। অনেকে আমাকে দোষ দিয়ে বলে আমি বিতর্কিত, আমি বিতর্কের সৃষ্টি করেছি। না, আমি কোনও বিতর্ক সৃষ্টি করিনি। আমি একটি টুইট করেছি, আমি আমার মত প্রকাশ করেছি, কিন্তু মানুষ বিতর্ক শুরু করেছে। তবুও যারা বিতর্ক করছে, তাদের দোষ না দিয়ে বিতর্কের জন্য আমাকে দোষ দেওয়া হয়েছে, চিরকাল হয়েছে, আজও হচ্ছে। তোকে আমরা মারবো, তারপরও তোকেই দোষ দেব, কেন মার খাওয়ায় উসকানি দিলি, কেন বললি এমন কথা, যে কথা শুনলে মারতে ইচ্ছে করে। এখন কথা হলো, মার দেবে কেন, তুমিও আমার মতো বলো, যে কথা আমি বলেছি সে কথা খ-ন করে বলো। কিন্তু তা শুনবে কেন? ডেথ থ্রেট দিয়েই চলেছে। বাকস্বাধীনতা সব ওদের জন্য, ডেথ থ্রেট দেওয়ার অধিকারও ওদের জন্য। ওরা তো অনাথ নয়। ওদের দেশ আছে, দল আছে।

                লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
রান্নার সময় কোন ভুল হতে পারে ক্যানসারের কারণ?
রান্নার সময় কোন ভুল হতে পারে ক্যানসারের কারণ?

২ সেকেন্ড আগে | জীবন ধারা

যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের পরিপন্থি তৎপরতায় লিপ্ত ৮০ হাজার বিদেশীর ভিসা বাতিল
যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের পরিপন্থি তৎপরতায় লিপ্ত ৮০ হাজার বিদেশীর ভিসা বাতিল

১ মিনিট আগে | পরবাস

ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ
ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই বছরে ইসরায়েলি কারাগারে ৯৪ ফিলিস্তিনির মৃত্যু
দুই বছরে ইসরায়েলি কারাগারে ৯৪ ফিলিস্তিনির মৃত্যু

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

গুণগত মানের অটুট প্রতিশ্রুতি ইউনিলিভার বাংলাদেশের
গুণগত মানের অটুট প্রতিশ্রুতি ইউনিলিভার বাংলাদেশের

৭ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

মারা গেলেন টাঙ্গাইলে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুনে দগ্ধ মীম
মারা গেলেন টাঙ্গাইলে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুনে দগ্ধ মীম

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে মাদকসহ আটক ২
কুড়িগ্রামে মাদকসহ আটক ২

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঠান্ডায় বাড়ে হার্ট অ্যাটাকের সমস্যা, নিজেকে বাঁচিয়ে চলার ৩ উপায়
ঠান্ডায় বাড়ে হার্ট অ্যাটাকের সমস্যা, নিজেকে বাঁচিয়ে চলার ৩ উপায়

১৬ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

কুষ্টিয়ায় নৌকা ডুবে দুই কৃষকের মৃত্যু
কুষ্টিয়ায় নৌকা ডুবে দুই কৃষকের মৃত্যু

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আশুগঞ্জ রেলওয়ে স্টেশনে পুলিশ ফাঁড়ি স্থাপনের অনুমোদন
আশুগঞ্জ রেলওয়ে স্টেশনে পুলিশ ফাঁড়ি স্থাপনের অনুমোদন

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

২১ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

২৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের বিপক্ষে একাদশে হামজা-সমিত, বেঞ্চে জামাল
ভারতের বিপক্ষে একাদশে হামজা-সমিত, বেঞ্চে জামাল

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুর সদর আসনে বিএনপির সামু’র নির্বাচনী প্রচারণা
রংপুর সদর আসনে বিএনপির সামু’র নির্বাচনী প্রচারণা

৩২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

কলাপাড়ায় কৃষকের বাড়ি থেকে শঙ্খিনী সাপ উদ্ধার
কলাপাড়ায় কৃষকের বাড়ি থেকে শঙ্খিনী সাপ উদ্ধার

৩৩ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বরিশালে সড়কের পাশে রাখা যাত্রীবাহী বাসে আগুন
বরিশালে সড়কের পাশে রাখা যাত্রীবাহী বাসে আগুন

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে চাকরিপ্রার্থীর মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে চাকরিপ্রার্থীর মামলা

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবসে সাদুল্লাপুরে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবসে সাদুল্লাপুরে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফুলবাড়ীতে ৪১ কেজি ভারতীয় গাঁজা উদ্ধার
ফুলবাড়ীতে ৪১ কেজি ভারতীয় গাঁজা উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দীর্ঘদিন পর প্রকাশ্যে এলেন চেয়ারম্যান, পাশে থাকতে নারাজ ইউপি সদস্যরা
দীর্ঘদিন পর প্রকাশ্যে এলেন চেয়ারম্যান, পাশে থাকতে নারাজ ইউপি সদস্যরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দোকানের আয়ে চলতো সুভাষের সংসার, কয়েলের আগুনে পুড়ে ছাই
দোকানের আয়ে চলতো সুভাষের সংসার, কয়েলের আগুনে পুড়ে ছাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সামান্য জ্বর, সর্দি, কাশি, ভাইরাল ইনফেকশনে অ্যান্টিবায়োটিক নয়
সামান্য জ্বর, সর্দি, কাশি, ভাইরাল ইনফেকশনে অ্যান্টিবায়োটিক নয়

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা প্রচারণায় গফরগাঁওয়ে জনসমাবেশ
রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা প্রচারণায় গফরগাঁওয়ে জনসমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে যৌথ অভিযানে ৩ কোটি টাকার চায়না দুয়ারি জাল জব্দ
নারায়ণগঞ্জে যৌথ অভিযানে ৩ কোটি টাকার চায়না দুয়ারি জাল জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘এই মুহূর্তে সবচেয়ে ঘৃণিত নাম শেখ হাসিনা’
‘এই মুহূর্তে সবচেয়ে ঘৃণিত নাম শেখ হাসিনা’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে শিশু ধর্ষণচেষ্টা মামলার প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে শিশু ধর্ষণচেষ্টা মামলার প্রধান আসামি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নবান্নের শাড়ি কিনে না দেওয়ায় স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
নবান্নের শাড়ি কিনে না দেওয়ায় স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে