শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২২ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

ঘৃণার মতো সংক্রামক মারণভাইরাসও নয়

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
ঘৃণার মতো সংক্রামক মারণভাইরাসও নয়

যতক্ষণ তুমি যদু-মধুর সমালোচনা করবে, যতক্ষণ তুমি দুর্বল, অসহায়, তিন কুলে কেউ নেই-এমন কারোর সমালোচনা করবে, ততক্ষণ তোমার বাকস্বাধীনতাকে আমরা সাধুবাদ দেব। কিন্তু তুমি যেই না বিখ্যাত কারোর সমালোচনা করবে, তখন তোমার বাকস্বাধীনতা আমরা মানবো না। যখন তুমি প্রচন্ড জনপ্রিয় কারোর সমালোচনা করবে, তোমাকে আমরা ঘৃণা করবো, তোমাকে আমরা ছিঁড়ে খেয়ে ফেলবো। ব্যাপারটা এমন। এমনই আমি গত কয়েকদিন উপলব্ধি করেছি।

ফ্রান্সের একটি ম্যাগাজিন বিখ্যাত এবং জনপ্রিয় লোকদের সমালোচনা করে। হাস্যরসে ভরপুর সেসব সমালোচনা, সেসব নিন্দে। আমরা তো সেই কবেই বাকস্বাধীনতা নিয়ে গভীর আলোচনা করতে করতে এই উপসংহারে এসেছি, যে কোনও বিষয় নিয়ে, যে কোনও মানুষ নিয়ে সমালোচনা করার অধিকার প্রত্যেকের আছে। তুমি যদি বাকস্বাধীনতায় বিশ্বাস করো, তাহলে তুমি শুধু নিজের এবং নিজের বন্ধুদের নয়, তোমার শত্রুরও বাকস্বাধীনতায় বিশ্বাস করবে। যদি তা না করো, তার একটিই অর্থ, তুমি মানুষটা আসলে বাকস্বাধীনতায় বিশ্বাস করো না।

ম্যাগাজিনটি কোনও রাজনীতিক, কোনও পন্ডিত, এমনকি কোনও ধর্মগুরুকেও রেহাই দেয় না। এই ম্যাগাজিনের প্রায় সবাইকে খুন করেছে সন্ত্রাসীরা। কিন্তু তারপরও শুভবুদ্ধিসম্পন্ন মানুষের সমর্থন পেয়ে ম্যাগাজিনটি আবার মেরুদন্ড শক্ত করে দাঁড়িয়েছে। ম্যাগাজিনটির ভিন্নমত প্রকাশের অধিকারকে যারা শতভাগ সমর্থন করে, তারাও কিন্তু সেদিন আমার একটি টুইটের জন্য, যেহেতু টুইটে তাদের প্রিয় এক খেলোয়াড়ের সমালোচনা রয়েছে, ছিঁড়ে খেয়ে ফেলতে আমাকে বাকি রাখেনি। তাহলে প্রিয় কারও সমালোচনা অত বড় বাকস্বাধীনতায় বিশ্বাসীরাও সহ্য করে না।

একটি টুইটের জন্য আমাকে আক্ষরিক অর্থেই ছিঁড়ে খেয়েছে লাখো লোক। একটিও পত্রিকা নেই, নিউজ পোর্টাল নেই, টিভি নেই, মিডিয়ার এমন কোনও শাখা প্রশাখা নেই যে বিরত থেকেছে আমাকে হেনস্থা করা থেকে। আগুনের মতো জ্বলে উঠেছে পুরো উপমহাদেশের লোক, সেই আগুনে ঘি-এর কাজ করেছে ঘৃণা। ক্রিকেট যারা দেখে তারা তো জ্বলেছে বটেই, যারা নাও দেখে, তারাও। আমার ‘স্পর্ধা’ দেখে তারা ক্রোধে ফুঁসেছে। আমি কেন মন্দ কথা বললাম একজন ক্রিকেটারকে, এটি অন্যায়। কিন্তু তোমরা লাখো লোক যে আমাকে মন্দ কথা বলছো, আমি যা নই, তা বলে গালি দিচ্ছ, তার বেলা? মুষলধারে বর্ষিত হয়েছে আমাকে হত্যার হুমকি, ধর্ষণের হুমকি- তার বেলা? আসলে আমি তো যদু-মধু, আমি তো দুর্বল, অসহায়, আমার তো দেশ নেই, দল নেই, আমার তো তিন কুলে কেউ নেই, তাই আমাকে ঘৃণা করতে এবং আক্রমণ করতে কাউকে দু’বার ভাবতে হয় না। হেনস্থা-বিরোধী সেনারা আমাকে অবলীলায় হেনস্থা করেছে, আমার দোষ কেন আমি মইন আলীকে হেনস্থা করেছি। এর মানে মইন আলীকে হেনস্থা করা ঠিক নয়, আমাকে হেনস্থা করা ঠিক। অপমান অসম্মান অত্যাচার জীবনে কম দেখিনি। যত দিন বাঁচি তত দিন দেখতে হবে জানি। ঝাঁকে ঝাঁকে হিন্দু মুসলিম বৌদ্ধ খ্রিস্টান, আস্তিক নাস্তিক, বামপন্থী, ডানপন্থী, উগ্রপন্থী, নরমপন্থী, পঙ্গপালের মতো আমার ওপর ঝাঁপিয়ে পড়েছে, লক্ষ শকুন যেন জীবন্ত আমাকে খুবলে খাচ্ছে। পকেটমার সন্দেহে গরিব নিরীহ ছেলেকে উন্মত্ত জনতা যেমন পিটিয়ে মেরে ফেলে, সেরকম মনে হচ্ছিল আমার, যেন আমি সেই গরিব নিরীহ ছেলেটি। দোষটা কী ছিল আমার? একটি কৌতুক। আযান শোনামাত্র যে মানুষ খেলার মাঠেই নিজের জায়নামাজ পেতে নামাজ পড়েন, খেলা চলতে থাকলে আম্পায়ারকে বলে চলেও যান নামাজ পড়তে, বিজয়ের উৎসবে শ্যাম্পেন খুললে দ্রুত সরে যান দূরে, বিয়ার কোম্পানির লোগো থাকলে সেই জার্সি পরবেন না বলে জানিয়ে দেন, ধর্মীয় আদেশ অনুযায়ী গোঁফ ট্রিম করতে থাকেন আর দাড়ি বড় করতে থাকেন, কোনও মেয়ে-সাংবাদিককে সাক্ষাৎকার দিলে মুখের দিকে একটিবারও না তাকিয়ে সাক্ষাৎকার দেন, স্ত্রীকে হিজাব পরান, জিম্বাবুয়ের মুফতি মেঙ্ককে নিজের বন্ধু এবং ভাই বলে মানেন, যে মুফতি মেঙ্ক ব্যভিচারীদের পাথর ছুঁড়ে হত্যা করার শাস্তি অনুমোদন করেন, যে মুফতি সমকামীদের কুকুর এবং শূকরের চেয়েও নোংরা বলেন, যার সংগে ‘লাইট আপন লাইট’ অনুষ্ঠানে মইন আলী মঞ্চে বসেন, যে লাইট আপন লাইট অনুষ্ঠানে চুরি করলে হাত কেটে নেওয়া, ব্লাসফেমির শাস্তি মৃত্যুদন্ড বলে জিহাদের পক্ষের লোকেরা প্রচার করে, যে মইন আলী বলেছেন তিনি ক্রিকেট ত্যাগ করবেন কিন্তু ধর্মের একটি অংশও ত্যাগ করবেন না, কত মানুষ যে নির্যাতিত হচ্ছে পৃথিবীতে, কত ভূমি থেকে কত মানুষ বিতাড়িত তাদের কারোর কথা না ভেবে মাঠে খেলতে যাওয়ার সময় হাতের কব্জিতে গাজাকে রক্ষা করো ফিলিস্তিনকে মুক্ত করো এই সেøাগান সম্বলিত ব্যান্ড পরতে চান, -তাঁকে নিয়ে যদি কৌতুক করিই, তাহলে কি ভেরিফাইড টুইটারের একাউন্ট উড়ে যাবে? হ্যাঁ এমনই হুমকি এসেছে। ইংলিশ ক্রিকেটারদের মধ্যে একজন যেহেতু জনতার উদ্দেশে বলে গেছেন, সবাই যেন আমার একাউন্টকে রিপোর্ট করে, যেন আমার টুইটার একাউন্টই চলে যায়। ইংলিশ ক্রিকেটারের আদেশ মহাসমারোহে পালন করেছে উপমহাদেশ। লক্ষ লোকের রিপোর্টের কারণে টুইটার কর্তৃপক্ষ আমাকে নিষিদ্ধ করেছিল, পরে হুমকি দিয়ে ছেড়েছে, ফের যদি টুইটারের নিয়ম অমান্য করি তো আমার একাউন্ট চিরকালের মতো চলে যাবে। অথচ এই টুইটই আমার ওপর হামলা হওয়ার আগে চার হাজারের বেশি লাইক হয়েছিল, মানুষ পছন্দ করেছিল ওটি, ওই হিউমারটি।

আমি ক’দিনে উপলব্ধি করেছি গুজব খুব শক্তিশালী, আর ঘৃণা খুবই সংক্রামক। গুজব রটে গেল আমি ক্রিকেটার মইন আলীকে জঙ্গি বলেছি। সম্পূর্ণ মিথ্যে একটি বাক্য। আমি ক্রিকেটার মইন আলীকে জঙ্গি বলিনি। আমি সেই মইন আলীর কথা বলেছি, যে মইন আলী ক্রিকেট খেলেন না। আমার টুইট ছিল এরকম, যদি মইন আলী ক্রিকেট না খেলতেন, তাহলে কী হতে পারতো। কী হতো বা কী হতোই নয়, কী হতে পারতো। এবং নাও পারতো। মইন আলী যদি ক্রিকেট না খেলতেন, তবে তিনি নিতান্তই একজন সাধারণ মানুষ হতেন, যে মানুষ প্রচন্ড ধর্মচর্চা করেন। যে প্রচন্ড ধার্মিক লোকটি শরিয়া আইনে বিশ্বাস করা লোকদের সংগে এক মঞ্চে বসেন, তাদের ভাই বন্ধু সম্বোধন করে টুইট করেন। মইন আলী ক্রিকেট না খেললে উপমহাদেশের ক’জন তাকে চিনতো? তিনি সিরিয়ায় গেলেই কী, না গেলেই কী! একটি কথা বলা আবশ্যক, সিরিয়ায় গিয়ে আইসিসে যোগ দেওয়া কেউ কিন্তু চোর গুন্ডা, ডাকাত দস্যু ছিল না, সকলেই ছিল প্রচন্ড ধার্মিক। আমি বলছি না প্রচ- ধার্মিক যারা, তারা সবাই সিরিয়ায় গেছে। প্রচন্ড ধার্মিকদের মধ্যে কেউ কেউ গেছে, সবাই যায় নি। গুলশানের হোলি আর্টিজান ক্যাফেতে যে ছেলেরা সন্ত্রাস করেছে, তারা কেউ খারাপ ছেলে ছিল না, পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়া, রোজার মাসে সবগুলো রোজা করা, পড়ালেখায় ভালো পরহেজগার হীরের টুকরো ছেলে ছিল ওরা। বোস্টন ম্যারাথনে প্রেসার কুকার বোমা নিয়ে গিয়েছিল যে দু’জন ভাই, ওরাও কিন্তু খুব প্রতিভাবান ছেলে ছিল, ছোটটি তো ইস্কুলে বাস্কেটবল খেলে নাম করেছিল, কিন্তু জিহাদি দ্বারা এমনই হঠাৎ মগজধোলাই হয়ে গেল ওদের, যে, ওরা বোমা হাতে নিয়েছিল। বাংলাদেশের মাদরাসার অতি ধার্মিক ছাত্র শিক্ষকেরা কী করছে, তা তো আমরা নিজের চোখেই দেখছি। আমার মা’ও অতি ধার্মিক ছিলেন, আমার মা কিন্তু মৌলবাদীদের সব রকম সন্ত্রাসের বিপক্ষে দাঁড়াতেন।

প্রশ্ন করা হয়েছে, আমি টুইট ডিলিট করেছি কেন। করেছি কারণ টুইটার কর্তৃপক্ষ আমাকে সেই রকমই নির্দেশ দিয়েছে। কটাক্ষ করা হয়েছে, বিপদ দেখে আমি পিঠ বাঁচানোর জন্য লিখলাম টুইটটি সারকাজম ছিল। আমি পিঠ বাঁচানোর জন্য কিছু কি করি? করেছি কখনও? যদি আপোষ করতে জানতামই তাহলে তো দেশেই বাস করতে পারতাম, তাহলে তো পশ্চিমবঙ্গেই বাস করতে পারতাম, সর্বত্র মার খেতাম না, কোথাও থেকে বিতাড়িত হতাম না, দুঃসময়ে আমার পাশে কেউ না কেউ থাকতো। ওটিই তো শিখিনি, ওই আপস করাটি। আমি নাকি মুসলিম-বিদ্বেষী তাই নাকি ক্রিকেটার মইন আলীকে নিয়ে ওই টুইট করেছি। পাকিস্তানের মুসলিম খেলোয়াড়দের মধ্যে যারা মাঠে নামাজ পড়তে শুরু করে আযান পড়লেই, কই তাদের নিয়ে তো বলিনি কিছু! মুসলিম-বিদ্বেষী হলে দুনিয়ার তাবৎ মুসলিমকে আমি গালি দিতাম, কই তা তো দিই না। মুসলিম-বিদ্বেষী হলে ধর্মের মধ্যে সব মুসলিমকে ডুবে থাকতে বলতাম। মুসলিমদের ভাল চাই বলে মুসলিম সমাজকে ভায়োলেন্স মুক্ত, বৈষম্য মুক্ত করতে চাই। মুসলিমদের ভালো চাই বলে মুসলিম সমাজে নারী-পুরুষের সমানাধিকার চাই, মানবাধিকার চাই, সমতা চাই, দারিদ্র্যমুক্তি চাই, বিজ্ঞানমনস্কতা চাই, মৌলবাদ চাই না, জিহাদ চাই না। সুস্থ সুন্দর শিক্ষিত সমাজ চাই।

যারা মুসলিম-বিদ্বেষী, তারা মুসলিম সমাজকে আলোকিত করতে চায় না, তারা চায় সমাজ পেছনে অন্ধকারে ফিরে যেতে থাক, পিছিয়ে যেতে থাক মুসলিমরা। আমি তা চাই না বলে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে, নির্বাসিত জীবনেও নিরবধি লিখে যাচ্ছি। মুসলিম মৌলবাদীরা এতকাল বলতো, হিন্দুরা আমাকে সমর্থন করে, সে কারণে রাগও ছিল তাদের। কিন্তু একটি টুইট দেখিয়ে দিল, হিন্দুরা আমাকে সমর্থন করে না। মুসলিম মৌলবাদীদের প্রচ- খুশি লেগেছে দেখে। লজ্জা লিখেছিলাম উপমহাদেশে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির জন্য, না, আমার লজ্জা সেই সম্প্রীতি আনেনি, হিন্দু মুসলিমকে এক কাতারে দাঁড় করাতে পারেনি। কিন্তু একটি টুইট পেরেছে। হিন্দু মুসলমান এক কাতারে দাঁড়িয়ে এক উদ্ভট আজব জীবকে ভর্ৎসনা করেছে দিনভর রাতভর, সেই জীবটি আমি।। হিন্দু মুসলমানকে একত্র করার জন্য টুইটটি ভালো কাজে দিয়েছে, এটি স্বীকার করতেই হয়।

সংগঠিত মৌলবাদী এবং সাধারণ খুচরো মানুষও আমাকে উদ্দেশ করে কুৎসিত কথা বলে যাচ্ছে।

কেউ জানলো না আমার স্ট্রাগল, আমার দীর্ঘ বছরের সংগ্রাম। মানবতা, মানবাধিকার, নারীর অধিকার, বাকস্বাধীনতা, সমতার জন্য জীবনের ঝুঁকি নিয়ে নিরবধি আমার লেখালেখি। সবাই মনে করতে লাগলো আমি সারাজীবন ধরে ওই এক লাইনের একটা টুইটই লিখেছি, আমার আর কোনও কন্ট্রিবিউশান নেই, তাই আমাকে শায়েস্তা করা উচিত। মৌলবাদীদের সপ্তাহব্যাপী উৎসব চলছে। কারণ বড় বড় ক্রিকেটার আমাকে গালি দিচ্ছেন, নামী দামী লোক গালি দিচ্ছেন, তাদের আনন্দ আর ধরছে না।

ভারতের অনেকে ঘটনাটিকে শিক্ষণীয় বলে প্রচার করছে। ইংলিশ ক্রিকেটারদের কাছ থেকে শেখো, টিমের পক্ষে সবাই দাঁড়িয়েছে, ভারতীয় ক্রিকেট টিমও যেন পরস্পরের বিপদে এভাবে দাঁড়ায়। ভারতীয় এবং বাংলাদেশিদেরও কি কিছু শেখার নেই ওদের কাছে? ওরা যেমন নিজেদের নাগরিক বা দেশবাসীদের জন্য দাঁড়ালো, তেমন দাঁড়াতে শেখো।

যারা তসলিমা-বিদ্বেষী, তারা সব ঘৃণা-মিছিলে যোগ দিয়েছে। যারা জিহাদি, তাদের রাগ আমি কেন ইসলাম সম্পর্কে লিখি, যারা বাম তাদের অভিযোগ আমি ডান, ডানের অভিযোগ, আমি মানুষটা বাম না হয়ে যাই না। যারা হিন্দুত্ববাদী, তারা যোগ দিয়েছে, কারণ হিন্দু ধর্মের সমালোচনা আমি করি, গোমাংসের জন্য তাদের মুসলিম হত্যারও নিন্দে করি, যারা নারীবিদ্বেষী তারা আমাকে ঘৃণা করে আমি নারীবাদী বলে। বিদ্বেষী, বিরোধীতে চারদিক গিজগিজ করছে, আমার দাঁড়াবার জায়গা নেই। একটা কথা সবাই বুঝিয়ে দিয়েছে, বাকস্বাধীনতা অনাথদের জন্য নয়। আমি অনাথ, আমার কোনও দেশ নেই, রাজ্য নেই, দল নেই, সংগঠন নেই, আত্মীয় নেই, বন্ধু নেই। চারদিকে সকলে আমার শত্রু, আমার মৃত্যু চায়। কিন্তু তারপরও মেরুদন্ড আছে বলে আমি দাঁড়িয়ে থাকতে পারি, মাথা যত দিন ধড়ে আছে, মাথাটা উঁচু করেই দাঁড়াবো। অনড় দাঁড়াবো। আমাকে আর কী শাস্তি দেবে কে? নির্বাসন, ঘৃণা, উপেক্ষা, অবজ্ঞা, অসম্মান, অবহেলা, নিষেধাজ্ঞা কী না পেয়েছি এক জীবনে?

সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি, নারীর অধিকার, মানবাধিকার ইত্যাদি বিষয়ে আমার কোনও লেখা কি সর্বত্র ছড়িয়েছে এই মইন আলী টুইটের মতো? নিশ্চয়ই নয়। অনেকে আমাকে দোষ দিয়ে বলে আমি বিতর্কিত, আমি বিতর্কের সৃষ্টি করেছি। না, আমি কোনও বিতর্ক সৃষ্টি করিনি। আমি একটি টুইট করেছি, আমি আমার মত প্রকাশ করেছি, কিন্তু মানুষ বিতর্ক শুরু করেছে। তবুও যারা বিতর্ক করছে, তাদের দোষ না দিয়ে বিতর্কের জন্য আমাকে দোষ দেওয়া হয়েছে, চিরকাল হয়েছে, আজও হচ্ছে। তোকে আমরা মারবো, তারপরও তোকেই দোষ দেব, কেন মার খাওয়ায় উসকানি দিলি, কেন বললি এমন কথা, যে কথা শুনলে মারতে ইচ্ছে করে। এখন কথা হলো, মার দেবে কেন, তুমিও আমার মতো বলো, যে কথা আমি বলেছি সে কথা খ-ন করে বলো। কিন্তু তা শুনবে কেন? ডেথ থ্রেট দিয়েই চলেছে। বাকস্বাধীনতা সব ওদের জন্য, ডেথ থ্রেট দেওয়ার অধিকারও ওদের জন্য। ওরা তো অনাথ নয়। ওদের দেশ আছে, দল আছে।

                লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
নির্বাচনী সহিংসতার শঙ্কা বাড়ছে
নির্বাচনী সহিংসতার শঙ্কা বাড়ছে

১ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ

২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি
ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঘটনাটি অনেক দিন পর্যন্ত আমাকে অস্বস্তিতে ফেলে, এখনো মনে পড়ে: মৌনী
ঘটনাটি অনেক দিন পর্যন্ত আমাকে অস্বস্তিতে ফেলে, এখনো মনে পড়ে: মৌনী

১২ মিনিট আগে | শোবিজ

সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান
সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান

১৪ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

স্যাটেলাইট ছবিতে সুদানের আল-ফাশেরে ‘গণকবর’ শনাক্ত
স্যাটেলাইট ছবিতে সুদানের আল-ফাশেরে ‘গণকবর’ শনাক্ত

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কীভাবে চালু করবেন ফোনে ভিওএলটিই ফিচার
কীভাবে চালু করবেন ফোনে ভিওএলটিই ফিচার

৩০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সবজির স্বস্তি পেঁয়াজে ম্লান
সবজির স্বস্তি পেঁয়াজে ম্লান

৩৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

ধ্বংসস্তূপে পরিণত ফিলিপাইন, এবার বিপর্যয়ের মুখে ভিয়েতনাম
ধ্বংসস্তূপে পরিণত ফিলিপাইন, এবার বিপর্যয়ের মুখে ভিয়েতনাম

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ
শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগের আরও ৪ নেতাকর্মী গ্রেফতার
আওয়ামী লীগের আরও ৪ নেতাকর্মী গ্রেফতার

৪৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের নামাজের সময়সূচি, ৭ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৭ নভেম্বর ২০২৫

৫০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

জুমার দিনে যা করবেন, যা করবেন না
জুমার দিনে যা করবেন, যা করবেন না

৫২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

চাদে পানি নিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, নিহত ৩৩
চাদে পানি নিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, নিহত ৩৩

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ভিয়েতনামে তাণ্ডব চালাচ্ছে কালমেগি
এবার ভিয়েতনামে তাণ্ডব চালাচ্ছে কালমেগি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্রান্স দলে ফিরলেন বিশ্বকাপজয়ী কান্তে
ফ্রান্স দলে ফিরলেন বিশ্বকাপজয়ী কান্তে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

দুই বছরের লড়াই শেষে যুদ্ধবিরতিতে সম্মত আরএসএফ
দুই বছরের লড়াই শেষে যুদ্ধবিরতিতে সম্মত আরএসএফ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা
ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেবাননের চার শহরে ইসরায়েলের হামলা
লেবাননের চার শহরে ইসরায়েলের হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাহানারার অভিযোগ খতিয়ে দেখতে বিসিবির তদন্ত কমিটি
জাহানারার অভিযোগ খতিয়ে দেখতে বিসিবির তদন্ত কমিটি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পাকিস্তান এমন এক বন্ধু, যে সব সময় পাশে থাকে’
‘পাকিস্তান এমন এক বন্ধু, যে সব সময় পাশে থাকে’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চকরিয়ায় ট্রেনে কাটা পড়ে বৃদ্ধ নিহত
চকরিয়ায় ট্রেনে কাটা পড়ে বৃদ্ধ নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট শারার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল জাতিসংঘ
সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট শারার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল জাতিসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন
উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম
জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি
বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’
‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল
অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু
৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা
ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল
তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা
ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট বেচে দিলেন অমিতাভ বচ্চন
দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট বেচে দিলেন অমিতাভ বচ্চন

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপিতে যোগদানের কারণ জানালেন স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগদানের কারণ জানালেন স্নিগ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্কুল-কলেজের সিসি ক্যামেরাগুলো ভোটকেন্দ্রে ব্যবহার করতে চায় ইসি
স্কুল-কলেজের সিসি ক্যামেরাগুলো ভোটকেন্দ্রে ব্যবহার করতে চায় ইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রিন্ট সর্বাধিক
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক
সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক

নগর জীবন

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

খোকন সোনা
খোকন সোনা

ডাংগুলি

নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার
নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা