শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২২ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

ঘৃণার মতো সংক্রামক মারণভাইরাসও নয়

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
ঘৃণার মতো সংক্রামক মারণভাইরাসও নয়

যতক্ষণ তুমি যদু-মধুর সমালোচনা করবে, যতক্ষণ তুমি দুর্বল, অসহায়, তিন কুলে কেউ নেই-এমন কারোর সমালোচনা করবে, ততক্ষণ তোমার বাকস্বাধীনতাকে আমরা সাধুবাদ দেব। কিন্তু তুমি যেই না বিখ্যাত কারোর সমালোচনা করবে, তখন তোমার বাকস্বাধীনতা আমরা মানবো না। যখন তুমি প্রচন্ড জনপ্রিয় কারোর সমালোচনা করবে, তোমাকে আমরা ঘৃণা করবো, তোমাকে আমরা ছিঁড়ে খেয়ে ফেলবো। ব্যাপারটা এমন। এমনই আমি গত কয়েকদিন উপলব্ধি করেছি।

ফ্রান্সের একটি ম্যাগাজিন বিখ্যাত এবং জনপ্রিয় লোকদের সমালোচনা করে। হাস্যরসে ভরপুর সেসব সমালোচনা, সেসব নিন্দে। আমরা তো সেই কবেই বাকস্বাধীনতা নিয়ে গভীর আলোচনা করতে করতে এই উপসংহারে এসেছি, যে কোনও বিষয় নিয়ে, যে কোনও মানুষ নিয়ে সমালোচনা করার অধিকার প্রত্যেকের আছে। তুমি যদি বাকস্বাধীনতায় বিশ্বাস করো, তাহলে তুমি শুধু নিজের এবং নিজের বন্ধুদের নয়, তোমার শত্রুরও বাকস্বাধীনতায় বিশ্বাস করবে। যদি তা না করো, তার একটিই অর্থ, তুমি মানুষটা আসলে বাকস্বাধীনতায় বিশ্বাস করো না।

ম্যাগাজিনটি কোনও রাজনীতিক, কোনও পন্ডিত, এমনকি কোনও ধর্মগুরুকেও রেহাই দেয় না। এই ম্যাগাজিনের প্রায় সবাইকে খুন করেছে সন্ত্রাসীরা। কিন্তু তারপরও শুভবুদ্ধিসম্পন্ন মানুষের সমর্থন পেয়ে ম্যাগাজিনটি আবার মেরুদন্ড শক্ত করে দাঁড়িয়েছে। ম্যাগাজিনটির ভিন্নমত প্রকাশের অধিকারকে যারা শতভাগ সমর্থন করে, তারাও কিন্তু সেদিন আমার একটি টুইটের জন্য, যেহেতু টুইটে তাদের প্রিয় এক খেলোয়াড়ের সমালোচনা রয়েছে, ছিঁড়ে খেয়ে ফেলতে আমাকে বাকি রাখেনি। তাহলে প্রিয় কারও সমালোচনা অত বড় বাকস্বাধীনতায় বিশ্বাসীরাও সহ্য করে না।

একটি টুইটের জন্য আমাকে আক্ষরিক অর্থেই ছিঁড়ে খেয়েছে লাখো লোক। একটিও পত্রিকা নেই, নিউজ পোর্টাল নেই, টিভি নেই, মিডিয়ার এমন কোনও শাখা প্রশাখা নেই যে বিরত থেকেছে আমাকে হেনস্থা করা থেকে। আগুনের মতো জ্বলে উঠেছে পুরো উপমহাদেশের লোক, সেই আগুনে ঘি-এর কাজ করেছে ঘৃণা। ক্রিকেট যারা দেখে তারা তো জ্বলেছে বটেই, যারা নাও দেখে, তারাও। আমার ‘স্পর্ধা’ দেখে তারা ক্রোধে ফুঁসেছে। আমি কেন মন্দ কথা বললাম একজন ক্রিকেটারকে, এটি অন্যায়। কিন্তু তোমরা লাখো লোক যে আমাকে মন্দ কথা বলছো, আমি যা নই, তা বলে গালি দিচ্ছ, তার বেলা? মুষলধারে বর্ষিত হয়েছে আমাকে হত্যার হুমকি, ধর্ষণের হুমকি- তার বেলা? আসলে আমি তো যদু-মধু, আমি তো দুর্বল, অসহায়, আমার তো দেশ নেই, দল নেই, আমার তো তিন কুলে কেউ নেই, তাই আমাকে ঘৃণা করতে এবং আক্রমণ করতে কাউকে দু’বার ভাবতে হয় না। হেনস্থা-বিরোধী সেনারা আমাকে অবলীলায় হেনস্থা করেছে, আমার দোষ কেন আমি মইন আলীকে হেনস্থা করেছি। এর মানে মইন আলীকে হেনস্থা করা ঠিক নয়, আমাকে হেনস্থা করা ঠিক। অপমান অসম্মান অত্যাচার জীবনে কম দেখিনি। যত দিন বাঁচি তত দিন দেখতে হবে জানি। ঝাঁকে ঝাঁকে হিন্দু মুসলিম বৌদ্ধ খ্রিস্টান, আস্তিক নাস্তিক, বামপন্থী, ডানপন্থী, উগ্রপন্থী, নরমপন্থী, পঙ্গপালের মতো আমার ওপর ঝাঁপিয়ে পড়েছে, লক্ষ শকুন যেন জীবন্ত আমাকে খুবলে খাচ্ছে। পকেটমার সন্দেহে গরিব নিরীহ ছেলেকে উন্মত্ত জনতা যেমন পিটিয়ে মেরে ফেলে, সেরকম মনে হচ্ছিল আমার, যেন আমি সেই গরিব নিরীহ ছেলেটি। দোষটা কী ছিল আমার? একটি কৌতুক। আযান শোনামাত্র যে মানুষ খেলার মাঠেই নিজের জায়নামাজ পেতে নামাজ পড়েন, খেলা চলতে থাকলে আম্পায়ারকে বলে চলেও যান নামাজ পড়তে, বিজয়ের উৎসবে শ্যাম্পেন খুললে দ্রুত সরে যান দূরে, বিয়ার কোম্পানির লোগো থাকলে সেই জার্সি পরবেন না বলে জানিয়ে দেন, ধর্মীয় আদেশ অনুযায়ী গোঁফ ট্রিম করতে থাকেন আর দাড়ি বড় করতে থাকেন, কোনও মেয়ে-সাংবাদিককে সাক্ষাৎকার দিলে মুখের দিকে একটিবারও না তাকিয়ে সাক্ষাৎকার দেন, স্ত্রীকে হিজাব পরান, জিম্বাবুয়ের মুফতি মেঙ্ককে নিজের বন্ধু এবং ভাই বলে মানেন, যে মুফতি মেঙ্ক ব্যভিচারীদের পাথর ছুঁড়ে হত্যা করার শাস্তি অনুমোদন করেন, যে মুফতি সমকামীদের কুকুর এবং শূকরের চেয়েও নোংরা বলেন, যার সংগে ‘লাইট আপন লাইট’ অনুষ্ঠানে মইন আলী মঞ্চে বসেন, যে লাইট আপন লাইট অনুষ্ঠানে চুরি করলে হাত কেটে নেওয়া, ব্লাসফেমির শাস্তি মৃত্যুদন্ড বলে জিহাদের পক্ষের লোকেরা প্রচার করে, যে মইন আলী বলেছেন তিনি ক্রিকেট ত্যাগ করবেন কিন্তু ধর্মের একটি অংশও ত্যাগ করবেন না, কত মানুষ যে নির্যাতিত হচ্ছে পৃথিবীতে, কত ভূমি থেকে কত মানুষ বিতাড়িত তাদের কারোর কথা না ভেবে মাঠে খেলতে যাওয়ার সময় হাতের কব্জিতে গাজাকে রক্ষা করো ফিলিস্তিনকে মুক্ত করো এই সেøাগান সম্বলিত ব্যান্ড পরতে চান, -তাঁকে নিয়ে যদি কৌতুক করিই, তাহলে কি ভেরিফাইড টুইটারের একাউন্ট উড়ে যাবে? হ্যাঁ এমনই হুমকি এসেছে। ইংলিশ ক্রিকেটারদের মধ্যে একজন যেহেতু জনতার উদ্দেশে বলে গেছেন, সবাই যেন আমার একাউন্টকে রিপোর্ট করে, যেন আমার টুইটার একাউন্টই চলে যায়। ইংলিশ ক্রিকেটারের আদেশ মহাসমারোহে পালন করেছে উপমহাদেশ। লক্ষ লোকের রিপোর্টের কারণে টুইটার কর্তৃপক্ষ আমাকে নিষিদ্ধ করেছিল, পরে হুমকি দিয়ে ছেড়েছে, ফের যদি টুইটারের নিয়ম অমান্য করি তো আমার একাউন্ট চিরকালের মতো চলে যাবে। অথচ এই টুইটই আমার ওপর হামলা হওয়ার আগে চার হাজারের বেশি লাইক হয়েছিল, মানুষ পছন্দ করেছিল ওটি, ওই হিউমারটি।

আমি ক’দিনে উপলব্ধি করেছি গুজব খুব শক্তিশালী, আর ঘৃণা খুবই সংক্রামক। গুজব রটে গেল আমি ক্রিকেটার মইন আলীকে জঙ্গি বলেছি। সম্পূর্ণ মিথ্যে একটি বাক্য। আমি ক্রিকেটার মইন আলীকে জঙ্গি বলিনি। আমি সেই মইন আলীর কথা বলেছি, যে মইন আলী ক্রিকেট খেলেন না। আমার টুইট ছিল এরকম, যদি মইন আলী ক্রিকেট না খেলতেন, তাহলে কী হতে পারতো। কী হতো বা কী হতোই নয়, কী হতে পারতো। এবং নাও পারতো। মইন আলী যদি ক্রিকেট না খেলতেন, তবে তিনি নিতান্তই একজন সাধারণ মানুষ হতেন, যে মানুষ প্রচন্ড ধর্মচর্চা করেন। যে প্রচন্ড ধার্মিক লোকটি শরিয়া আইনে বিশ্বাস করা লোকদের সংগে এক মঞ্চে বসেন, তাদের ভাই বন্ধু সম্বোধন করে টুইট করেন। মইন আলী ক্রিকেট না খেললে উপমহাদেশের ক’জন তাকে চিনতো? তিনি সিরিয়ায় গেলেই কী, না গেলেই কী! একটি কথা বলা আবশ্যক, সিরিয়ায় গিয়ে আইসিসে যোগ দেওয়া কেউ কিন্তু চোর গুন্ডা, ডাকাত দস্যু ছিল না, সকলেই ছিল প্রচন্ড ধার্মিক। আমি বলছি না প্রচ- ধার্মিক যারা, তারা সবাই সিরিয়ায় গেছে। প্রচন্ড ধার্মিকদের মধ্যে কেউ কেউ গেছে, সবাই যায় নি। গুলশানের হোলি আর্টিজান ক্যাফেতে যে ছেলেরা সন্ত্রাস করেছে, তারা কেউ খারাপ ছেলে ছিল না, পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়া, রোজার মাসে সবগুলো রোজা করা, পড়ালেখায় ভালো পরহেজগার হীরের টুকরো ছেলে ছিল ওরা। বোস্টন ম্যারাথনে প্রেসার কুকার বোমা নিয়ে গিয়েছিল যে দু’জন ভাই, ওরাও কিন্তু খুব প্রতিভাবান ছেলে ছিল, ছোটটি তো ইস্কুলে বাস্কেটবল খেলে নাম করেছিল, কিন্তু জিহাদি দ্বারা এমনই হঠাৎ মগজধোলাই হয়ে গেল ওদের, যে, ওরা বোমা হাতে নিয়েছিল। বাংলাদেশের মাদরাসার অতি ধার্মিক ছাত্র শিক্ষকেরা কী করছে, তা তো আমরা নিজের চোখেই দেখছি। আমার মা’ও অতি ধার্মিক ছিলেন, আমার মা কিন্তু মৌলবাদীদের সব রকম সন্ত্রাসের বিপক্ষে দাঁড়াতেন।

প্রশ্ন করা হয়েছে, আমি টুইট ডিলিট করেছি কেন। করেছি কারণ টুইটার কর্তৃপক্ষ আমাকে সেই রকমই নির্দেশ দিয়েছে। কটাক্ষ করা হয়েছে, বিপদ দেখে আমি পিঠ বাঁচানোর জন্য লিখলাম টুইটটি সারকাজম ছিল। আমি পিঠ বাঁচানোর জন্য কিছু কি করি? করেছি কখনও? যদি আপোষ করতে জানতামই তাহলে তো দেশেই বাস করতে পারতাম, তাহলে তো পশ্চিমবঙ্গেই বাস করতে পারতাম, সর্বত্র মার খেতাম না, কোথাও থেকে বিতাড়িত হতাম না, দুঃসময়ে আমার পাশে কেউ না কেউ থাকতো। ওটিই তো শিখিনি, ওই আপস করাটি। আমি নাকি মুসলিম-বিদ্বেষী তাই নাকি ক্রিকেটার মইন আলীকে নিয়ে ওই টুইট করেছি। পাকিস্তানের মুসলিম খেলোয়াড়দের মধ্যে যারা মাঠে নামাজ পড়তে শুরু করে আযান পড়লেই, কই তাদের নিয়ে তো বলিনি কিছু! মুসলিম-বিদ্বেষী হলে দুনিয়ার তাবৎ মুসলিমকে আমি গালি দিতাম, কই তা তো দিই না। মুসলিম-বিদ্বেষী হলে ধর্মের মধ্যে সব মুসলিমকে ডুবে থাকতে বলতাম। মুসলিমদের ভাল চাই বলে মুসলিম সমাজকে ভায়োলেন্স মুক্ত, বৈষম্য মুক্ত করতে চাই। মুসলিমদের ভালো চাই বলে মুসলিম সমাজে নারী-পুরুষের সমানাধিকার চাই, মানবাধিকার চাই, সমতা চাই, দারিদ্র্যমুক্তি চাই, বিজ্ঞানমনস্কতা চাই, মৌলবাদ চাই না, জিহাদ চাই না। সুস্থ সুন্দর শিক্ষিত সমাজ চাই।

যারা মুসলিম-বিদ্বেষী, তারা মুসলিম সমাজকে আলোকিত করতে চায় না, তারা চায় সমাজ পেছনে অন্ধকারে ফিরে যেতে থাক, পিছিয়ে যেতে থাক মুসলিমরা। আমি তা চাই না বলে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে, নির্বাসিত জীবনেও নিরবধি লিখে যাচ্ছি। মুসলিম মৌলবাদীরা এতকাল বলতো, হিন্দুরা আমাকে সমর্থন করে, সে কারণে রাগও ছিল তাদের। কিন্তু একটি টুইট দেখিয়ে দিল, হিন্দুরা আমাকে সমর্থন করে না। মুসলিম মৌলবাদীদের প্রচ- খুশি লেগেছে দেখে। লজ্জা লিখেছিলাম উপমহাদেশে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির জন্য, না, আমার লজ্জা সেই সম্প্রীতি আনেনি, হিন্দু মুসলিমকে এক কাতারে দাঁড় করাতে পারেনি। কিন্তু একটি টুইট পেরেছে। হিন্দু মুসলমান এক কাতারে দাঁড়িয়ে এক উদ্ভট আজব জীবকে ভর্ৎসনা করেছে দিনভর রাতভর, সেই জীবটি আমি।। হিন্দু মুসলমানকে একত্র করার জন্য টুইটটি ভালো কাজে দিয়েছে, এটি স্বীকার করতেই হয়।

সংগঠিত মৌলবাদী এবং সাধারণ খুচরো মানুষও আমাকে উদ্দেশ করে কুৎসিত কথা বলে যাচ্ছে।

কেউ জানলো না আমার স্ট্রাগল, আমার দীর্ঘ বছরের সংগ্রাম। মানবতা, মানবাধিকার, নারীর অধিকার, বাকস্বাধীনতা, সমতার জন্য জীবনের ঝুঁকি নিয়ে নিরবধি আমার লেখালেখি। সবাই মনে করতে লাগলো আমি সারাজীবন ধরে ওই এক লাইনের একটা টুইটই লিখেছি, আমার আর কোনও কন্ট্রিবিউশান নেই, তাই আমাকে শায়েস্তা করা উচিত। মৌলবাদীদের সপ্তাহব্যাপী উৎসব চলছে। কারণ বড় বড় ক্রিকেটার আমাকে গালি দিচ্ছেন, নামী দামী লোক গালি দিচ্ছেন, তাদের আনন্দ আর ধরছে না।

ভারতের অনেকে ঘটনাটিকে শিক্ষণীয় বলে প্রচার করছে। ইংলিশ ক্রিকেটারদের কাছ থেকে শেখো, টিমের পক্ষে সবাই দাঁড়িয়েছে, ভারতীয় ক্রিকেট টিমও যেন পরস্পরের বিপদে এভাবে দাঁড়ায়। ভারতীয় এবং বাংলাদেশিদেরও কি কিছু শেখার নেই ওদের কাছে? ওরা যেমন নিজেদের নাগরিক বা দেশবাসীদের জন্য দাঁড়ালো, তেমন দাঁড়াতে শেখো।

যারা তসলিমা-বিদ্বেষী, তারা সব ঘৃণা-মিছিলে যোগ দিয়েছে। যারা জিহাদি, তাদের রাগ আমি কেন ইসলাম সম্পর্কে লিখি, যারা বাম তাদের অভিযোগ আমি ডান, ডানের অভিযোগ, আমি মানুষটা বাম না হয়ে যাই না। যারা হিন্দুত্ববাদী, তারা যোগ দিয়েছে, কারণ হিন্দু ধর্মের সমালোচনা আমি করি, গোমাংসের জন্য তাদের মুসলিম হত্যারও নিন্দে করি, যারা নারীবিদ্বেষী তারা আমাকে ঘৃণা করে আমি নারীবাদী বলে। বিদ্বেষী, বিরোধীতে চারদিক গিজগিজ করছে, আমার দাঁড়াবার জায়গা নেই। একটা কথা সবাই বুঝিয়ে দিয়েছে, বাকস্বাধীনতা অনাথদের জন্য নয়। আমি অনাথ, আমার কোনও দেশ নেই, রাজ্য নেই, দল নেই, সংগঠন নেই, আত্মীয় নেই, বন্ধু নেই। চারদিকে সকলে আমার শত্রু, আমার মৃত্যু চায়। কিন্তু তারপরও মেরুদন্ড আছে বলে আমি দাঁড়িয়ে থাকতে পারি, মাথা যত দিন ধড়ে আছে, মাথাটা উঁচু করেই দাঁড়াবো। অনড় দাঁড়াবো। আমাকে আর কী শাস্তি দেবে কে? নির্বাসন, ঘৃণা, উপেক্ষা, অবজ্ঞা, অসম্মান, অবহেলা, নিষেধাজ্ঞা কী না পেয়েছি এক জীবনে?

সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি, নারীর অধিকার, মানবাধিকার ইত্যাদি বিষয়ে আমার কোনও লেখা কি সর্বত্র ছড়িয়েছে এই মইন আলী টুইটের মতো? নিশ্চয়ই নয়। অনেকে আমাকে দোষ দিয়ে বলে আমি বিতর্কিত, আমি বিতর্কের সৃষ্টি করেছি। না, আমি কোনও বিতর্ক সৃষ্টি করিনি। আমি একটি টুইট করেছি, আমি আমার মত প্রকাশ করেছি, কিন্তু মানুষ বিতর্ক শুরু করেছে। তবুও যারা বিতর্ক করছে, তাদের দোষ না দিয়ে বিতর্কের জন্য আমাকে দোষ দেওয়া হয়েছে, চিরকাল হয়েছে, আজও হচ্ছে। তোকে আমরা মারবো, তারপরও তোকেই দোষ দেব, কেন মার খাওয়ায় উসকানি দিলি, কেন বললি এমন কথা, যে কথা শুনলে মারতে ইচ্ছে করে। এখন কথা হলো, মার দেবে কেন, তুমিও আমার মতো বলো, যে কথা আমি বলেছি সে কথা খ-ন করে বলো। কিন্তু তা শুনবে কেন? ডেথ থ্রেট দিয়েই চলেছে। বাকস্বাধীনতা সব ওদের জন্য, ডেথ থ্রেট দেওয়ার অধিকারও ওদের জন্য। ওরা তো অনাথ নয়। ওদের দেশ আছে, দল আছে।

                লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
কৃত্রিম সারসংকট
কৃত্রিম সারসংকট
খানাখন্দে ভরা সড়ক
খানাখন্দে ভরা সড়ক
অবক্ষয়ের চোরাবালিতে আলোর দিশারি
অবক্ষয়ের চোরাবালিতে আলোর দিশারি
জুতোয় ঢোকার অধিকার
জুতোয় ঢোকার অধিকার
ইস্তিগফারের উপকারিতা
ইস্তিগফারের উপকারিতা
মরণযাত্রা
মরণযাত্রা
আলোকবর্তিকা সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম
আলোকবর্তিকা সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম
মানবতাবিরোধী অপরাধ
মানবতাবিরোধী অপরাধ
চিত্রাপাড়ে ডাঙায় সুলতানের বজরা
চিত্রাপাড়ে ডাঙায় সুলতানের বজরা
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!
পুনর্জাগরণের নেতা তারেক রহমান
পুনর্জাগরণের নেতা তারেক রহমান
সর্বশেষ খবর
মাদক সেবনে বাধা, বড় ভাইয়ের হাতে ছোট ভাই খুন
মাদক সেবনে বাধা, বড় ভাইয়ের হাতে ছোট ভাই খুন

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় বিষাক্ত মদ পানে আরও একজনের মৃত্যু
চুয়াডাঙ্গায় বিষাক্ত মদ পানে আরও একজনের মৃত্যু

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ শিকারের দায়ে ৪৫ জেলে আটক, কারেন্ট জাল জব্দ
চাঁদপুরে মা ইলিশ শিকারের দায়ে ৪৫ জেলে আটক, কারেন্ট জাল জব্দ

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিশুকে যৌন হয়রানির অভিযোগে একজন গ্রেফতার
শিশুকে যৌন হয়রানির অভিযোগে একজন গ্রেফতার

২৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নারায়ণগঞ্জে হাসপাতালে দালাল চক্রের ১৪ সদস্য আটক
নারায়ণগঞ্জে হাসপাতালে দালাল চক্রের ১৪ সদস্য আটক

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিনিয়োগের পরিবেশ প্রয়োজন
বিনিয়োগের পরিবেশ প্রয়োজন

৩১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

৩৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

কোরআন ও সুন্নাহ প্রতিষ্ঠায় যুবকদের এগিয়ে আসতে হবে
কোরআন ও সুন্নাহ প্রতিষ্ঠায় যুবকদের এগিয়ে আসতে হবে

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে ৫০ হাজার মিটার কারেন্ট জাল জব্দ
নারায়ণগঞ্জে ৫০ হাজার মিটার কারেন্ট জাল জব্দ

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়ার উপকূলে ৬১ অভিবাসীর মরদেহ উদ্ধার
লিবিয়ার উপকূলে ৬১ অভিবাসীর মরদেহ উদ্ধার

৪৮ মিনিট আগে | পরবাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৪
মেক্সিকোতে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৪

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুসলিম ওয়ার্ল্ড লীগের সাবেক মহাসচিবের ইন্তেকাল
মুসলিম ওয়ার্ল্ড লীগের সাবেক মহাসচিবের ইন্তেকাল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার বাতাসের মান আজ কেমন?
ঢাকার বাতাসের মান আজ কেমন?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের আজকের পরীক্ষা স্থগিত
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের আজকের পরীক্ষা স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাঁদ ও মঙ্গল মিশনেরে পথে স্টারশিপের নতুন অগ্রগতি
চাঁদ ও মঙ্গল মিশনেরে পথে স্টারশিপের নতুন অগ্রগতি

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

চমেক হাসপাতালে এসি বিষ্ফোরণে দগ্ধ শ্রমিকের মৃত্যু
চমেক হাসপাতালে এসি বিষ্ফোরণে দগ্ধ শ্রমিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নবুয়তের আগে রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর পবিত্র জীবন
নবুয়তের আগে রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর পবিত্র জীবন

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন
বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রোমাঞ্চকর ক্রীড়া শহর বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটি
রোমাঞ্চকর ক্রীড়া শহর বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল
গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বসুন্ধরা স্মার্ট সিটিতে আস্থা বিনিয়োগকারীর
বসুন্ধরা স্মার্ট সিটিতে আস্থা বিনিয়োগকারীর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা: এআই প্রযুক্তির নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা সেবা
বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা: এআই প্রযুক্তির নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প
হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেটি পেরি ও ট্রুডোর রোমান্স প্রকাশ্যে
কেটি পেরি ও ট্রুডোর রোমান্স প্রকাশ্যে

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম
এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তানের হামলার নিন্দায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী, কড়া জবাবের হুঁশিয়ারি
আফগানিস্তানের হামলার নিন্দায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী, কড়া জবাবের হুঁশিয়ারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে
বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্নীতি ও গাড়িকাণ্ড : ঢাকার সাবেক সিএমএম রেজাউল বরখাস্ত
দুর্নীতি ও গাড়িকাণ্ড : ঢাকার সাবেক সিএমএম রেজাউল বরখাস্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই
বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ
বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনেত্রী নয়, এবার যে পরিচয়ে আসছেন ফারিণ
অভিনেত্রী নয়, এবার যে পরিচয়ে আসছেন ফারিণ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর
‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?
তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প
ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের নতুন কর্মসূচি ‘মার্চ টু সচিবালয়’
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের নতুন কর্মসূচি ‘মার্চ টু সচিবালয়’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র  প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’
‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প
হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল
গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমদিনে টাইফয়েডের টিকা নিলো ১০ লাখ শিশু
প্রথমদিনে টাইফয়েডের টিকা নিলো ১০ লাখ শিশু

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমার কোনো অপরাধ নেই, তাহলে কেন সেফ এক্সিটের জন্য পাগল হবো’
‘আমার কোনো অপরাধ নেই, তাহলে কেন সেফ এক্সিটের জন্য পাগল হবো’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে: তাহের
সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে: তাহের

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ভুল বোঝাবুঝিটা আমার দিক থেকেই হয়েছিল’
‘ভুল বোঝাবুঝিটা আমার দিক থেকেই হয়েছিল’

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান
রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জরিমানা দিয়ে দেশে ফিরতে পারবেন মালয়েশিয়ার অবৈধ বাংলাদেশিরা
জরিমানা দিয়ে দেশে ফিরতে পারবেন মালয়েশিয়ার অবৈধ বাংলাদেশিরা

২১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

চীনকে ঠেকাতে ভারতের নতুন বাঁধ নির্মাণের ঘোষণা
চীনকে ঠেকাতে ভারতের নতুন বাঁধ নির্মাণের ঘোষণা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ফ্রেমে শাকিব-ববি
এক ফ্রেমে শাকিব-ববি

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিআর পদ্ধতির সিদ্ধান্ত আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দেওয়ার আহ্বান
পিআর পদ্ধতির সিদ্ধান্ত আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দেওয়ার আহ্বান

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প বিমান থেকে গাজার জিম্মি মুক্তির লাইভ স্ট্রিমিং দেখেছেন
ট্রাম্প বিমান থেকে গাজার জিম্মি মুক্তির লাইভ স্ট্রিমিং দেখেছেন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কিছুই থাকে না বিএনপির
কিছুই থাকে না বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার
রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

কতটা প্রস্তুত হামজারা?
কতটা প্রস্তুত হামজারা?

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ
ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার
মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াত প্রার্থীর জোর প্রচার
বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াত প্রার্থীর জোর প্রচার

নগর জীবন

জুতোয় ঢোকার অধিকার
জুতোয় ঢোকার অধিকার

সম্পাদকীয়

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

টিকা মানেই টাকা
টিকা মানেই টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের
সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত
জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থির শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
অস্থির শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি
নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আরেক দফা পরিবর্তন আসছে অঙ্গীকারনামায়
আরেক দফা পরিবর্তন আসছে অঙ্গীকারনামায়

প্রথম পৃষ্ঠা

সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা
সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা
বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা
ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমসটেক অঞ্চলে ক্রসবর্ডার লেনদেনের উদ্যোগ
বিমসটেক অঞ্চলে ক্রসবর্ডার লেনদেনের উদ্যোগ

শিল্প বাণিজ্য

এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ
এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ

নগর জীবন

রাবিতে শেষ মুহূর্তে জমজমাট প্রচার
রাবিতে শেষ মুহূর্তে জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ইসির কাছে শাপলা প্রতীকের জন্য আবদার বাংলাদেশ কংগ্রেসের
এবার ইসির কাছে শাপলা প্রতীকের জন্য আবদার বাংলাদেশ কংগ্রেসের

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে
আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি
মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা
দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম
সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম

পেছনের পৃষ্ঠা

সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে
সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে

নগর জীবন

পাক-আফগান সংঘাতও বন্ধ করতে চান ট্রাম্প
পাক-আফগান সংঘাতও বন্ধ করতে চান ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর ইস্যু আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দিতে হবে
পিআর ইস্যু আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা