শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৩ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

এলিফ্যান্ট রোডের অবাঞ্ছিত ঘটনা : আইনি ও বিধিগত বিশ্লেষণ

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
এলিফ্যান্ট রোডের অবাঞ্ছিত ঘটনা : আইনি ও বিধিগত বিশ্লেষণ

মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় এবং আইনের শাসনের মন্ত্রে যারা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাসী ১৮ এপ্রিল ছিল তাদের জন্য একটি আনন্দের দিন, উৎফুল্ল হওয়ার দিন, সরকার এবং পুলিশ প্রশাসনকে বিশেষ করে ডিসি হারুনকে ধন্যবাদ জানানোর দিন কেননা সেদিন গ্রেফতার করা হয়েছে বহু অপরাধে অভিযুক্ত আসামি, ধর্মব্যবসায়ী মামুনুল হককে। এ গ্রেফতার একদিকে যেমন মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের বিজয়, অন্যদিকে আইনের শাসনেরও বিজয় কেননা ধর্মব্যবসায়ী মামুনুল হক দিনের পর দিন অপরাধ করেও আইনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে বেড়াচ্ছিল। মামুনুলের গ্রেফতার ছিল যেমনি আনন্দের, ঠিক আরও একটি দুঃখজনক ঘটনাও ঘটেছিল একই দিন। সারা দিন টেলিভিশনের পর্দায় আমাদের নজর ছিল মামুনুলের গ্রেফতারের ব্যাপারে বিধায় অন্য দুঃখজনক খবরটি আমার মতো অনেকেই জানতেও পারেননি। অবশেষে সন্ধ্যায় যখন এক টেলিভিশন সাংবাদিক ঘটনাটির ওপর আমার সাক্ষাৎকার চাইল, তখনই আমি এটি প্রথম জানলাম এবং সেই সাংবাদিকের পাঠানো ভিডিওটি দেখার সুযোগ পেলাম।

আমার এবং মুক্তিযুদ্ধের চেতনার ধারকদের কাছে ঘটনাটি নিশ্চিতভাবে অত্যন্ত বেদনাদায়ক। যে তিনজন ঘটনার সঙ্গে জড়িত তাদের সবাই মুক্তিযুদ্ধের সন্তান বলে দাবি করেছেন। আজ যখন দেখতে পাই মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবিরোধীদের সন্তানরা রাষ্ট্রের বিভিন্ন জায়গায় ঘাপটি মেরে বসে আছে, সেখানে মুক্তিযুদ্ধের সন্তানগণ পুলিশ বা প্রশাসনে রয়েছে জানলেই আনন্দে বুক ভরে যায়। আশার আলো খুঁজে পাই। ডা. জেনি যে খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধার কন্যা তা প্রমাণিত। ম্যাজিস্ট্রেট সাহেব এবং একজন পুলিশ কর্মকর্তারও দাবি তারা মুক্তিযোদ্ধাদের সন্তান। তারা প্রকাশ্যেই এ কথা বলায় তাদের দাবি আপাতদৃষ্টিতে বিশ্বাস করাটাই সংগত।

দুঃখ এবং দুর্ভাবনার আর একটি বড় কারণ হলো আজ যেসব সংস্থা বা গোষ্ঠী মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে জিইয়ে রাখছে এবং মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সরকারকে বিশেষভাবে সহায়তা করছে তাদের মধ্যে রয়েছেন চিকিৎসক সম্প্রদায় এবং পুলিশ বাহিনী। এ দুই বাহিনীর সদস্যরা নিজেদের জীবন বাজি করে যেভাবে করোনাবিরোধী যুদ্ধে নেমেছেন তা নিশ্চয় প্রশংসনীয়। সুতরাং এ দুই সম্প্রদায়ের মধ্যে দ্বন্দ্ব অমঙ্গলই ডেকে আনবে বিধায় সে দ্বন্দ্ব যে কোনো মূল্যে ঠেকাতে হবে। এ ব্যাপারে মহামান্য হাই কোর্ট অত্যন্ত যথার্থই বলেছেন এ তিন ব্যক্তির দ্বন্দ্ব যেন  গোষ্ঠীগত পর্যায়ে না পৌঁছে। আমিও মনে করি ঘটনাটি তিন ব্যক্তির দ্বন্দ্বের মধ্যেই সীমিত রাখতে হবে সবার স্বার্থে।

তার পরও আইনের দৃষ্টিতে সে ঘটনায় কার কী দায়দায়িত্ব ব্যাখ্যা করা প্রয়োজন। ডা. জেনি বঙ্গবন্ধু চিকিৎসা বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন সহযোগী অধ্যাপক। ¯œাতোকোত্তর ডিগ্রিধারী একজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ছাড়াও তিনি একজন উপসচিব মর্যাদার গণকর্মকর্তা। তার দাবিমতে তিনি তার পেশাগত দায়িত্ব পালনের জন্য হাসপাতালে যাওয়ার সময় পুলিশ তাকে থামায়। থামানোটা নিশ্চিতভাবে পুলিশের দায়িত্বে পড়ে, কেননা লকডাউন জারির পর পুলিশের দায়িত্ব এটা যাচাই করা চলাচলকারীর চলাচলের বৈধ অধিকার রয়েছে কি না। যে আইন দ্বারা লকডাউন জারি করা হয়েছে সে আইনে অত্যন্ত পরিষ্কারভাবে কর্তব্যরত চিকিৎসকদের চলাচল বাধামুক্ত রাখা হয়েছে। অবশ্য এটা ঠিক, যে ব্যক্তি চলাচল করছেন তার পরিচয় কর্তব্যরত পুলিশ-ম্যাজিস্ট্রেটের জানার প্রয়োজন রয়েছে। যতটুকু জেনেছি পুলিশ তার পরিচয় চাইলে ডা. জেনি বলেন তিনি সেটি ঘরে ফেলে এসেছেন। এটা হতেই পারে। কিন্তু অ্যাপ্রোন পরিহিতা ডা. জেনি গাড়িতে বঙ্গবন্ধু চিকিৎসা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্টিকারসহ আরও কিছু কাগজ দেখানোর পর ব্যক্তিগত পরিচয়পত্র দেখানোর জন্য চাপ দেওয়াটা অবশ্যই বাড়াবাড়ির পর্যায়ে পৌঁছেছিল। বঙ্গবন্ধু চিকিৎসা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্টিকার দেখার পর পুলিশ কর্মকর্তার বাড়াবাড়ি ছিল অযৌক্তিক, বেআইনি এবং অনুচিত। এর পরও সন্দেহ থাকলে পুলিশ কর্মকর্তা গাড়ির নম্বর বা মালিকানা দলিল নিয়ে ডা. জেনিকে যেতে দেওয়াই হতো আইন এবং যুক্তি সংগত। বেআইনি কথাটি বলছি এ কারণে যে আমাদের দন্ডবিধির ১৮৬ ধারামতে কোনো গণকর্মকর্তাকে তার দায়িত্ব পালনে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করা একটি শাস্তিযোগ্য অপরাধ।

একজন পুলিশের আইনসংগত দায়িত্বে বাধা দেওয়া যেমন শাস্তিযোগ্য অপরাধ, একজন গণকর্মকর্তার আইনসংগত দায়িত্বে বাধা দেওয়া তেমনি শাস্তিযোগ্য অপরাধ। তা ছাড়া যুক্তিসংগত কারণ ছাড়া কোনো চিকিৎসকের পথ রুদ্ধ করলে এক বা একাধিক রোগীর মৃত্যুও হতে পারে। সে অর্থে সংশ্লিষ্ট পুলিশ কর্মকর্তা যদি সবকিছু যেনে ডা. জেনির দায়িত্বস্থলে যাওয়ার পথে যুক্তিসংগত কারণ ছাড়া বাধা সৃষ্টি করে থাকেন তাহলে নিশ্চয় শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন। তবে ডা. জেনি যদি পরিচয়পত্রে সঙ্গে থাকার পরও গোঁড়ামি করে তা না দেখিয়ে থাকেন তাহলে তার অন্যায়ও সমর্থন-অযোগ্য।

ম্যাজিস্ট্রেট সাহেবের বেলায়ও একই কথা প্রযোজ্য। একজন ম্যাজিস্ট্রেট যখন আদালতে বসেন তখন মর্যাদায় তিনি একজন বিচারক, যার কারণে অনেক আইন থেকে তিনি অব্যাহতি পেতে পারেন। কিন্তু তিনি যখন প্রশাসনিক দায়িত্ব পালন করেন তখন কিন্তু তিনি বিচারকের মর্যাদায় থাকেন না, তখন তিনি একান্তই একজন গণকর্মকর্তা, এমনকি তিনি যদি মোবাইল কোর্টও পরিচালনারত থাকেন। কেবল সুপ্রিম কোর্ট এবং হাই কোর্টের বিচারপতিগণ যেখানেই যান তারা সেখানেই বিচারপতি থাকেন। অর্থাৎ আদালত তাদের সঙ্গেই চলে। কিন্তু এ বিধান ম্যাজিস্ট্রেট বা নিম্ন আদালতের বিচারকদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়। সে অবস্থায় তিনি কোনো আইন থেকেই অব্যাহতি পেতে পারেন না। সে অর্থে সেই ম্যাজিস্ট্রেটও যদি সব জানার পরও ডা. জেনির যাত্রাপথ রুদ্ধ করে থাকেন তাহলে তিনিও একজন গণকর্মকর্তার দায়িত্বে বাধা দিয়ে শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন। এ ক্ষেত্রে ডা. জেনির গাড়িতে বঙ্গবন্ধু চিকিৎসা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্টিকার যথেষ্ট বিবেচনা করাই যৌক্তিক হতো। অবশ্য ডা. জেনির কাছে তার পরিচয়পত্র থাকা সত্ত্বেও যদি তিনি না দেখিয়ে থাকেন তাহলে ডা. জেনিকে নির্দোষ বলা যায় না। সেটা নির্ভর করবে তদন্তের ওপর।

প্রত্যেক গণকর্মকর্তা-কর্মচারীর জন্য বেশ কিছু বিধান রয়েছে যা তাদের পালন করা অপরিহার্য এবং যার ব্যত্যয় ঘটলে জেল -জরিমানা না হলেও দায়ী কর্মচারী-কর্মকর্তাকে বিভাগীয় সাজা দেওয়া যায়। যা এমনকি চাকরিচ্যুতিও ঘটাতে পারে। এর একটি বিধান হলো ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের যথাযোগ্য সম্মান প্রদর্শন। যে পুলিশ কর্মকর্তা ঘটনার সঙ্গে জড়িত তিনি নিশ্চয় একজন পুলিশ পরিদর্শকের ওপরের মর্যাদায় ছিলেন না। সে অর্থে মর্যাদাগতভাবে তার সঙ্গে ডা. জেনির যিনি একজন উপসচিব মর্যাদার, মর্যাদাগত ব্যবধান বিশাল। অর্থাৎ পুলিশের মর্যাদাক্রমে বিচার করলে ডা. জেনির মর্যাদা একজন এসপিসম। কিন্তু সেই পুলিশ কর্মকর্তা একজন উপসচিবকে যে মর্যাদা দেখাতে বাধ্য তা তিনি দেখাননি বলেই ভিডিওচিত্র থেকে আপাতদৃষ্টিতে মনে হচ্ছে। পুলিশ কর্মকর্তা একটিবারও ডা. জেনিকে ‘স্যার’ বলে সম্বোধন করেননি, যেটা তার জন্য অপরিহার্য ছিল। একই কথা ম্যাজিস্ট্রেটের বেলায়ও প্রযোজ্য। একজন ম্যাজিস্ট্রেট যখন বিচারকের চেয়ারে বসেন তখন তিনি বিচারক, তার আদালতে কোনো মন্ত্রী এলেও তিনি চেয়ার ছেড়ে দাঁড়াবেন না বা তাকে স্যার বলে সম্বোধন করবেন না। কিন্তু তিনি যখন আইনশৃঙ্খলা রক্ষার বা মোবাইল কোর্ট পরিচালনায় ব্যস্ত তখন কিন্তু সব আইনের বিধান দ্বারাই তিনি বাধ্য এবং সে অর্থে তার থেকে ঊর্ধ্ব পদমর্যাদার এক গণকর্মকর্তাকে যথোপযুক্ত সম্মান প্রদর্শন এবং তাকে স্যার বলে সংবোধন করা ছিল তার আইনি দায়িত্ব কেননা তখন তিনি গণকর্মচারী শৃঙ্খলা বিধান মানতে বাধ্য। তিনি নিশ্চয় উপসচিবের মর্যাদাভুক্ত নন, কেননা একটি জেলায় শুধু একজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটই উপসচিবের মর্যাদাভুক্ত, যিনি সে জেলার জেলা ম্যাজিস্ট্রেট বা ডিসি। সে অর্থে সেই ম্যাজিস্ট্রেটও গণকর্মচারী শৃঙ্খলাবিধান লঙ্ঘন করে থাকতে পারেন বলেই ভিডিওদৃশ্য থেকে প্রতীয়মান। ডা. জেনিও পুলিশকে গালি দিয়ে মারাত্মক অন্যায় করেছেন, যা তার মতো একজন দায়িত্বশীল মানুষের করা উচিত হয়নি। পুলিশ কর্মকর্তা বলেছেন, ডা. জেনি তাকে ‘তুই’ বলেছেন। সেটা অবশ্য আমাকে পাঠানো ভিডিওতে শোনা যায়নি। যদি তা-ই হয়ে থাকে তবে ডা. জেনি নিশ্চয় অন্যায় করেছেন। তবে ডা. জেনি পুলিশ কর্মকর্তাকে বারবার তুমি বলেছেন। আমি যদিও এটা সমর্থন করি না এবং আমি নিজে আমার কোনো অধস্তন কর্মকর্তাকে তুমি বলি না, কিন্তু আমাদের দেশের অপ্রিয় বাস্তবতা হলো এই যে, ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা অধস্তনদের তুমি বলেই সম্বোধন করে থাকেন। বিশেষ করে মর্যাদার ব্যবধান অধিক হলে।

আমাদের দেশে উপসচিব মর্যাদার কোনো পুলিশ কর্মকর্তা, অর্থাৎ কোনো এসপি একজন ইন্সপেক্টরকে আপনি বলতে আমি কখনো শুনিনি, সে অর্থে উপসচিব মর্যাদার ডা. জেনি ইন্সপেক্টর মর্যাদার পুলিশ কর্মকর্তাকে তুমি বললে সেটা আমাদের দেশের অর্থে নিন্দনীয় নয়। তবে একটি ব্রিটিশ সরকারের প্রতিষ্ঠানের সাবেক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা হিসেবে আমি বলতে পারি ‘স্যার’ বা ‘তুমি’ সম্বন্ধে যে কথাগুলো বললাম তা আমাদের দেশের পরিস্থিতির আলোকেই বললাম। কেননা বিলেতে কোনো কর্মচারী বা কর্মকর্তাই তার ঊর্ধ্বতনকে কখনো স্যার বলে সম্বোধন করে না, এমনকি কোনো মন্ত্রীকেও তারা স্যার বলে না। তারা ‘মিস্টার’ বলেই সম্বোধন করে আর ‘তুই’, ‘তুমি’, ‘আপনি’ এ ব্যবধান তো তাদের ভাষায় নেই-ই। তবে সেখানে পদমর্যাদা-নির্বিশেষে প্রত্যেকেই প্রত্যেককে সম্মান দেখায় এবং আমাদের সমাজেও তা হওয়া উচিত। ঔপনিবেশিক শাসনাবসানের কয়েক দশক পার হয়ে গেছে। কিন্তু এসব ঔপনিবেশিক প্রথা থেকে আমরা এখনো মুক্তি পেলাম না, এটা দুঃখজনক।

সব সাবেক ব্রিটিশ উপনিবেশে রেজিস্ট্রার জেনারেলসহ সুপ্রিম কোর্ট, হাই কোর্টের সব কর্মকর্তাই বিচারপতিদের আদালতের বাইরেও ‘মাই লর্ড’ বলে থাকেন, যা আমার কাছে কখনো ভালো লাগেনি। আমি তাদের শুধু স্যার সম্বোধন করতে বলি, কিন্তু তা তারা করেন না। কয়েক মাস আগে কলকাতা হাই কোর্টের এক বিচারপতি প্রকাশ্য আদালতেই বলেছিলেন, আদালতের বাইরে যেন বিচারপতিদের ‘মাই লর্ড’ বলা না হয়। বিলেতে আদালতের ভিতরে অবশ্য ‘মাই লর্ড’ বলা হলেও আদালতের বাইরে কিন্তু  বলা হয় না।

দেশ আজ এক ক্রান্তিলগ্ন দিয়ে পার হচ্ছে। একদিকে ধর্মব্যবসায়ী ’৭১-এর পরাজিত অপশক্তি এবং তাদের বংশধরদের দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র আর অন্যদিকে করোনার আক্রমণ। এ পরিস্থিতিতে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা রক্ষার জন্য যে দুটি গোষ্ঠীর ভূমিকা অতিপ্রয়োজনীয় তাদের একটি হলো মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় আকৃষ্ট পুলিশ এবং একই চেতনা-অনুরক্ত চিকিৎসকসমাজ। আমাদের পুলিশ যে কত দক্ষ এবং একাগ্রচিত্ত তার প্রমাণ আমি নিজেই পেয়েছিলাম কাদের মোল্লার ফাঁসির রায় প্রকাশ করে বাড়ি ফেরার সময়।

আমার গাড়িতে তাক করে দুটি বোমা নিক্ষেপ করা হয়েছিল। কিন্তু আমার গাড়িকে পাহারা দেওয়া দুজন পুলিশ সুপারের নেতৃত্বে পুলিশ বাহিনীর সদস্যদের অভাবনীয় দক্ষতার ফলে বোমা দুটি আমার গাড়ি পর্যন্ত পৌঁছাতে পারেনি। তারা আমার জীবন বাঁচিয়েছিল, যে কথা আমি কোনো দিনই ভুলব না। ২০১৩ সালের ৫ মে হেফাজতিদের জ্বালাও-পোড়ায়ের সময়ও কয়েকজন ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তা আমাকে বাঁচিয়েছিলেন। যুদ্ধাপরাধীদের অন্যতম বিচারক বলে আমি তাদের টার্গেটে ছিলাম। বঙ্গবন্ধুর আদর্শে বিশ্বাসী আমাদের চিকিৎসক সম্প্রদায়ের দক্ষতা এবং দেশপ্রেমও স্বচক্ষে দেখার সুযোগ হয়েছে। সুনামগঞ্জের তা-বের সময় গুটিকয় পুলিশ সদস্যের ভূমিকা অসন্তোষজনক হলেও র‌্যাবের ডিজি এবং পুলিশ মহাপরিদর্শকের কঠোর ভূমিকা মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সবার প্রশংসা পেয়েছে। সুতরাং এ তিন ব্যক্তির দ্বন্দ্ব যেন তাদের মধ্যেই সীমিত থাকে, তা যেন সম্প্রদায় পর্যায়ে না পৌঁছে সেদিকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী সবাইকে খেয়াল রাখতে হবে, যে কথাটি মহামান্য হাই কোর্ট ব্যক্ত করেছেন। কিন্তু ভবিষ্যতের সতর্কতার স্বার্থে অবশ্যই তলিয়ে দেখতে হবে কেউ কোনো শাস্তিযোগ্য অপরাধ অথবা সরকারি কর্মচারী আচরণবিধির খেলাপ করেছেন কি না। যার জন্য তদন্ত করা অপরিহার্য।

পুলিশ কর্মকর্তা এবং ম্যাজিস্ট্রেট সাহেব দুজনই তাদের দাবিমতে মুক্তিযোদ্ধার সন্তান। তাদের কোনো ক্ষতি আমার প্রত্যাশার মধ্যে নেই। কিন্তু তারা যদি ডা. জেনির প্রতি আমাদের দেশে প্রচলিত প্রথা অনুযায়ী ততটুকু সম্মান না দেখিয়ে থাকেন যে সম্মান দেখাতে প্রত্যেক গণকর্মকর্তা বিধিগতভাবে দায়বদ্ধ, তাহলে তাদের ভবিষ্যতের জন্য সতর্ক করা অবশ্যই বাঞ্ছনীয় হবে। এতে তাদের চাকরির ক্যারিয়ার ক্ষতিগ্রস্ত হবে না, অন্যদিক তারা ভবিষ্যতে আইন ও বিধি মানতে বাধ্যতা প্রদর্শন করবেন। ম্যাজিস্ট্রেট সাহেবের কথায় ভদ্রতার সুর ছিল বটে, কিন্তু আমাদের দেশের প্রথা অনুযায়ী একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাকে যেভাবে সম্বোধন করতে হয় তা তাকে করতে শুনিনি।

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি।

এই বিভাগের আরও খবর
আসমানি কিতাবে রসুল (সা.)-এর পূর্বাভাস
আসমানি কিতাবে রসুল (সা.)-এর পূর্বাভাস
কবর থেকে লাশ তুলে আগুন
কবর থেকে লাশ তুলে আগুন
পর্যটন
পর্যটন
ডাকসু নির্বাচন : ১৯৭২ থেকে ২০২৫
ডাকসু নির্বাচন : ১৯৭২ থেকে ২০২৫
মজলুমের হাতে জুলুমের তলোয়ার
মজলুমের হাতে জুলুমের তলোয়ার
ডিজিটাল ব্যাংক : টেকসই আর্থিক অন্তর্ভুক্তির নতুন দিগন্ত
ডিজিটাল ব্যাংক : টেকসই আর্থিক অন্তর্ভুক্তির নতুন দিগন্ত
দুর্নীতি কমেছে
দুর্নীতি কমেছে
ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)
ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)
রসুল (সা.)-এর দাওয়াত
রসুল (সা.)-এর দাওয়াত
ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) আমাদের করণীয়
ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) আমাদের করণীয়
বাক্‌স্বাধীনতা কারও দয়ার দান নয়
বাক্‌স্বাধীনতা কারও দয়ার দান নয়
একাত্তরের গৌরব ছিল দেশপ্রেম
একাত্তরের গৌরব ছিল দেশপ্রেম
সর্বশেষ খবর
সিআরপি ও টিএমএসএস’র মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর
সিআরপি ও টিএমএসএস’র মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রশিদপুরে ১০ বছরে ২৫ বিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস পাওয়ার আশা
রশিদপুরে ১০ বছরে ২৫ বিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস পাওয়ার আশা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

উমর ভাইকে যেভাবে পেয়েছি
উমর ভাইকে যেভাবে পেয়েছি

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ডিজিটাল ব্যাংক : টেকসই আর্থিক অন্তর্ভুক্তির নতুন দিগন্ত
ডিজিটাল ব্যাংক : টেকসই আর্থিক অন্তর্ভুক্তির নতুন দিগন্ত

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আফগানদের গুঁড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন পাকিস্তান
আফগানদের গুঁড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ব্লাড মুন’ দেখল দেশবাসী
‘ব্লাড মুন’ দেখল দেশবাসী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সিগঞ্জে কাগজের বাক্সে পাওয়া গেল নবজাতকের মরদেহ!
মুন্সিগঞ্জে কাগজের বাক্সে পাওয়া গেল নবজাতকের মরদেহ!

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিন্দগঞ্জে গাঁজাসহ দুই নারী মাদক কারবারি গ্রেফতার
গোবিন্দগঞ্জে গাঁজাসহ দুই নারী মাদক কারবারি গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সাথে সব সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান খামেনির
ইসরায়েলের সাথে সব সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান খামেনির

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিএমপিতে ৫ কর্মকর্তার রদবদল
ডিএমপিতে ৫ কর্মকর্তার রদবদল

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ছয় দিনে প্রবাসী আয় এলো ৬ হাজার ১৬১ কোটি টাকা
ছয় দিনে প্রবাসী আয় এলো ৬ হাজার ১৬১ কোটি টাকা

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টেকনাফে স্বর্ণ পাচারচেষ্টা ব্যর্থ, দুইজন আটক
টেকনাফে স্বর্ণ পাচারচেষ্টা ব্যর্থ, দুইজন আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লাশ দাফনের সময় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুজনের মৃত্যু
লাশ দাফনের সময় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুজনের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের অব্যাহত হামলা, গাজা সিটি ছাড়ছেন ফিলিস্তিনিরা
ইসরায়েলের অব্যাহত হামলা, গাজা সিটি ছাড়ছেন ফিলিস্তিনিরা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের মিছিল, একজন আটক
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের মিছিল, একজন আটক

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রশ্ন দেওয়ার প্রলোভনে অর্থ আত্মসাৎ, দুইজন গ্রেফতার
প্রশ্ন দেওয়ার প্রলোভনে অর্থ আত্মসাৎ, দুইজন গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকাকে ৭২ রানে গুঁড়িয়ে ইংল‍্যান্ডের ইতিহাস গড়া জয়
দক্ষিণ আফ্রিকাকে ৭২ রানে গুঁড়িয়ে ইংল‍্যান্ডের ইতিহাস গড়া জয়

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ওয়ানডেতে সবচেয়ে বড় জয়ে হোয়াইটওয়াশ এড়াল ইংল‍্যান্ড
ওয়ানডেতে সবচেয়ে বড় জয়ে হোয়াইটওয়াশ এড়াল ইংল‍্যান্ড

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আলু-রসুন পাচারের সময় সেন্টমার্টিনে ১০ জন আটক
আলু-রসুন পাচারের সময় সেন্টমার্টিনে ১০ জন আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপ থেকে বাদ পড়া নিয়ে মুখ খুললেন আইয়ার
এশিয়া কাপ থেকে বাদ পড়া নিয়ে মুখ খুললেন আইয়ার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাকসুতে ছাত্রদল ও শিবির সমর্থিত প্যানেলের ইশতেহার ঘোষণা
জাকসুতে ছাত্রদল ও শিবির সমর্থিত প্যানেলের ইশতেহার ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিক্ষোভে উত্তাল চবি, প্রক্টরিয়াল বডির পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল চবি, প্রক্টরিয়াল বডির পদত্যাগ দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

'আসন্ন নির্বাচন, প্রবাসীদের অংশগ্রহণ ও আগামীর অর্থনীতি' শীর্ষক আলোচনা
'আসন্ন নির্বাচন, প্রবাসীদের অংশগ্রহণ ও আগামীর অর্থনীতি' শীর্ষক আলোচনা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের সাত প্রেক্ষাগৃহে ইংরেজি ভাষার সিনেমা ‘ডট’
দেশের সাত প্রেক্ষাগৃহে ইংরেজি ভাষার সিনেমা ‘ডট’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বরফ কেন পিচ্ছিল, গবেষকদের নতুন ব্যাখ্যা
বরফ কেন পিচ্ছিল, গবেষকদের নতুন ব্যাখ্যা

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২য় সমাবর্তন ৭ ডিসেম্বর
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২য় সমাবর্তন ৭ ডিসেম্বর

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়িতে চেঙ্গি নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়ে পাহাড়ি ঢলে ৬০০ শতাধিক পরিবার পানির নিচে
খাগড়াছড়িতে চেঙ্গি নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়ে পাহাড়ি ঢলে ৬০০ শতাধিক পরিবার পানির নিচে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইবার অপটিক প্রযুক্তিতে নতুন মাইলফলকে জাপান
ফাইবার অপটিক প্রযুক্তিতে নতুন মাইলফলকে জাপান

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গাজা সংকটে ৪ হাজারেরও বেশি বিজ্ঞানীর উন্মুক্ত চিঠি
গাজা সংকটে ৪ হাজারেরও বেশি বিজ্ঞানীর উন্মুক্ত চিঠি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমেরিকায় চার্চের সামনে ধর্ষণকাণ্ডে নারীর মৃত্যু
আমেরিকায় চার্চের সামনে ধর্ষণকাণ্ডে নারীর মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ছুটি কমানোর পরিকল্পনা সরকারের
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ছুটি কমানোর পরিকল্পনা সরকারের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজ রিসোর্ট থেকে গ্রেফতার সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি শামসুদ্দোহা
নিজ রিসোর্ট থেকে গ্রেফতার সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি শামসুদ্দোহা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ আজ, দেখা যাবে কখন
পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ আজ, দেখা যাবে কখন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বাড়ি ভেঙে যদি দেশে শান্তি স্থাপিত হয়, আমি রাজি: কাদের সিদ্দিকী
আমার বাড়ি ভেঙে যদি দেশে শান্তি স্থাপিত হয়, আমি রাজি: কাদের সিদ্দিকী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্রার্থীদের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠিত
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্রার্থীদের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠিত

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মার্কিন বাণিজ্যে শুল্ক ছাড় পাচ্ছে মিত্র দেশগুলো, ট্রাম্পের নতুন আদেশ
মার্কিন বাণিজ্যে শুল্ক ছাড় পাচ্ছে মিত্র দেশগুলো, ট্রাম্পের নতুন আদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধেয়ে আসছে শক্তিশালী ঝড় 'কিকো', আঘাত হানবে যেদিকে
ধেয়ে আসছে শক্তিশালী ঝড় 'কিকো', আঘাত হানবে যেদিকে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের আমন্ত্রণ প্রত্যাখ্যান করে যা বললেন জেলেনস্কি
পুতিনের আমন্ত্রণ প্রত্যাখ্যান করে যা বললেন জেলেনস্কি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একাদশে ভর্তি শুরু: কোন কলেজে কত খরচ?
একাদশে ভর্তি শুরু: কোন কলেজে কত খরচ?

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম পাকিস্তানি নারী হিসেবে অনন্য কীর্তি শেহেরবানোর
প্রথম পাকিস্তানি নারী হিসেবে অনন্য কীর্তি শেহেরবানোর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ত্রাসীদের স্থান এদেশে হবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
সন্ত্রাসীদের স্থান এদেশে হবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জমিদারের বংশ’ দাবি করে বক্তব্য দেওয়া চবির সেই কর্মকর্তাকে শোকজ
‘জমিদারের বংশ’ দাবি করে বক্তব্য দেওয়া চবির সেই কর্মকর্তাকে শোকজ

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঘরে স্ত্রীর গলাকাটা লাশ স্বামীর ঝুলন্ত মরদেহ, জীবিত উদ্ধার দুই শিশু
ঘরে স্ত্রীর গলাকাটা লাশ স্বামীর ঝুলন্ত মরদেহ, জীবিত উদ্ধার দুই শিশু

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বদরুদ্দীন উমর আর নেই
বদরুদ্দীন উমর আর নেই

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ কোরিয়া সফরে যাচ্ছেন ট্রাম্প, শি জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠকের সম্ভাবনা
দক্ষিণ কোরিয়া সফরে যাচ্ছেন ট্রাম্প, শি জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠকের সম্ভাবনা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেলজিয়ামের ভিসা আবেদন নেবে না ঢাকার সুইডিশ দূতাবাস
বেলজিয়ামের ভিসা আবেদন নেবে না ঢাকার সুইডিশ দূতাবাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোটারদের কাছে এজিএস প্রার্থী মায়েদের অনুরোধ
ভোটারদের কাছে এজিএস প্রার্থী মায়েদের অনুরোধ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচন নিয়ে ১০ দফা দাবি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্কের
ডাকসু নির্বাচন নিয়ে ১০ দফা দাবি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্কের

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লঙ্কানদের ৮০ রানে গুটিয়ে দিয়ে জিম্বাবুয়ের দাপুটে জয়
লঙ্কানদের ৮০ রানে গুটিয়ে দিয়ে জিম্বাবুয়ের দাপুটে জয়

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টাঙ্গাইলে কাদের সিদ্দিকীর বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর
টাঙ্গাইলে কাদের সিদ্দিকীর বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেসিকে ছাড়িয়ে রোনালদোর এখন রেকর্ড ছোঁয়ার অপেক্ষা
মেসিকে ছাড়িয়ে রোনালদোর এখন রেকর্ড ছোঁয়ার অপেক্ষা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুরাইন কবরস্থানে বদরুদ্দীন উমরের দাফন সোমবার
জুরাইন কবরস্থানে বদরুদ্দীন উমরের দাফন সোমবার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালের সঙ্গে ড্র করলো বাংলাদেশ
নেপালের সঙ্গে ড্র করলো বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশে বিদেশি পর্যটক থেকে আয় কমেছে বছরে এক কোটি ৩০ লাখ ডলার
বাংলাদেশে বিদেশি পর্যটক থেকে আয় কমেছে বছরে এক কোটি ৩০ লাখ ডলার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদত্যাগ করছেন জাপানের প্রধানমন্ত্রী
পদত্যাগ করছেন জাপানের প্রধানমন্ত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনের প্রচার-প্রচারণার শেষ দিন আজ
ডাকসু নির্বাচনের প্রচার-প্রচারণার শেষ দিন আজ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নুরাল পাগলার মাজারে পুলিশের ওপর হামলার মামলায় গ্রেফতার ৫
নুরাল পাগলার মাজারে পুলিশের ওপর হামলার মামলায় গ্রেফতার ৫

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রী ভোটারই হতে পারে গেমচেঞ্জার: উমামা
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রী ভোটারই হতে পারে গেমচেঞ্জার: উমামা

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পৃথিবীর কোনো শক্তি নেই ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ঠেকাতে পারে: প্রেস সচিব
পৃথিবীর কোনো শক্তি নেই ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ঠেকাতে পারে: প্রেস সচিব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান ফিরলে ভোটের প্রচারের অর্ধেক কাজ হয়ে যাবে: সালাহউদ্দিন
তারেক রহমান ফিরলে ভোটের প্রচারের অর্ধেক কাজ হয়ে যাবে: সালাহউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ত্রিমুখী লড়াইয়ের আভাস
ত্রিমুখী লড়াইয়ের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

মজলুমের হাতে জুলুমের তলোয়ার
মজলুমের হাতে জুলুমের তলোয়ার

সম্পাদকীয়

তিন্নি কেন চলচ্চিত্র অভিনেত্রী হতে পারেননি
তিন্নি কেন চলচ্চিত্র অভিনেত্রী হতে পারেননি

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শিরোপার স্বপ্নে আবুধাবিতে লিটনরা
শিরোপার স্বপ্নে আবুধাবিতে লিটনরা

মাঠে ময়দানে

ড্রয়েই স্বস্তি কাবরেরার
ড্রয়েই স্বস্তি কাবরেরার

মাঠে ময়দানে

কওমি-তরিকতপন্থি দ্বন্দ্বের পেছনে আকিদাগত বিরোধ
কওমি-তরিকতপন্থি দ্বন্দ্বের পেছনে আকিদাগত বিরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

আগস্টে মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো হয়েছে ৫৪৬ জনকে
আগস্টে মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো হয়েছে ৫৪৬ জনকে

খবর

সীমানা নিয়ে ক্ষোভ-বিক্ষোভ
সীমানা নিয়ে ক্ষোভ-বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

কাঁচা মরিচবোঝাই ভারতীয় ট্রাকে পিস্তল গুলি, দুজন আটক
কাঁচা মরিচবোঝাই ভারতীয় ট্রাকে পিস্তল গুলি, দুজন আটক

পেছনের পৃষ্ঠা

নিজ রিসোর্ট থেকে সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি গ্রেপ্তার
নিজ রিসোর্ট থেকে সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাসাইলে কাদের সিদ্দিকীর মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশে ১৪৪ ধারা জারি
বাসাইলে কাদের সিদ্দিকীর মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশে ১৪৪ ধারা জারি

নগর জীবন

কাদের সিদ্দিকীর বাড়িতে ভাঙচুর
কাদের সিদ্দিকীর বাড়িতে ভাঙচুর

পেছনের পৃষ্ঠা

কলেজে মাইকে ঘোষণা দিয়ে ছাত্রদল নেতার ওপর হামলা
কলেজে মাইকে ঘোষণা দিয়ে ছাত্রদল নেতার ওপর হামলা

দেশগ্রাম

নদীপথে আলোর মিছিল
নদীপথে আলোর মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

৩৩ বছর পর মাটির গভীরে মিলল ডুবে যাওয়া কার্গো
৩৩ বছর পর মাটির গভীরে মিলল ডুবে যাওয়া কার্গো

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজা দখল বন্ধে ইসরায়েলকে বাধ্য করুন
গাজা দখল বন্ধে ইসরায়েলকে বাধ্য করুন

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় হচ্ছে ‘যুদ্ধ মন্ত্রণালয়’
যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় হচ্ছে ‘যুদ্ধ মন্ত্রণালয়’

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলা বিএনপির সম্মেলন আজ
জেলা বিএনপির সম্মেলন আজ

দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পৃথক সেনা অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার গ্রেপ্তার ১
চট্টগ্রামে পৃথক সেনা অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার গ্রেপ্তার ১

নগর জীবন

শিগগিরই ফিরছেন তারেক রহমান
শিগগিরই ফিরছেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজিতেই আয় হাজার কোটি
চাঁদাবাজিতেই আয় হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

২৮ বছর পর বিএনপির বিজয়ের স্বপ্ন : মনোনয়ন দৌড়ে তিনজন
২৮ বছর পর বিএনপির বিজয়ের স্বপ্ন : মনোনয়ন দৌড়ে তিনজন

নগর জীবন

ভোটের মাঠে বিএনপির ছয় নেতা, জামায়াতের এক
ভোটের মাঠে বিএনপির ছয় নেতা, জামায়াতের এক

নগর জীবন

এশিয়ার সর্বকালের সেরা টি-২০ একাদশে সাকিব
এশিয়ার সর্বকালের সেরা টি-২০ একাদশে সাকিব

মাঠে ময়দানে

মৌসুমীর প্রেম
মৌসুমীর প্রেম

শোবিজ

মেঝেতে স্ত্রীর গলা কাটা লাশ, আড়ায় ঝুলছিল স্বামী
মেঝেতে স্ত্রীর গলা কাটা লাশ, আড়ায় ঝুলছিল স্বামী

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রায়ালে সফল রাশিয়ার ক্যানসার ভ্যাকসিন
ট্রায়ালে সফল রাশিয়ার ক্যানসার ভ্যাকসিন

পূর্ব-পশ্চিম

থানা থেকে পালানো আসামি গ্রেপ্তার
থানা থেকে পালানো আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

সাজিদ হত্যার তদন্তে বিলম্বের প্রতিবাদে ইবিতে মানববন্ধন
সাজিদ হত্যার তদন্তে বিলম্বের প্রতিবাদে ইবিতে মানববন্ধন

নগর জীবন