শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৩ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

এলিফ্যান্ট রোডের অবাঞ্ছিত ঘটনা : আইনি ও বিধিগত বিশ্লেষণ

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
এলিফ্যান্ট রোডের অবাঞ্ছিত ঘটনা : আইনি ও বিধিগত বিশ্লেষণ

মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় এবং আইনের শাসনের মন্ত্রে যারা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাসী ১৮ এপ্রিল ছিল তাদের জন্য একটি আনন্দের দিন, উৎফুল্ল হওয়ার দিন, সরকার এবং পুলিশ প্রশাসনকে বিশেষ করে ডিসি হারুনকে ধন্যবাদ জানানোর দিন কেননা সেদিন গ্রেফতার করা হয়েছে বহু অপরাধে অভিযুক্ত আসামি, ধর্মব্যবসায়ী মামুনুল হককে। এ গ্রেফতার একদিকে যেমন মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের বিজয়, অন্যদিকে আইনের শাসনেরও বিজয় কেননা ধর্মব্যবসায়ী মামুনুল হক দিনের পর দিন অপরাধ করেও আইনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে বেড়াচ্ছিল। মামুনুলের গ্রেফতার ছিল যেমনি আনন্দের, ঠিক আরও একটি দুঃখজনক ঘটনাও ঘটেছিল একই দিন। সারা দিন টেলিভিশনের পর্দায় আমাদের নজর ছিল মামুনুলের গ্রেফতারের ব্যাপারে বিধায় অন্য দুঃখজনক খবরটি আমার মতো অনেকেই জানতেও পারেননি। অবশেষে সন্ধ্যায় যখন এক টেলিভিশন সাংবাদিক ঘটনাটির ওপর আমার সাক্ষাৎকার চাইল, তখনই আমি এটি প্রথম জানলাম এবং সেই সাংবাদিকের পাঠানো ভিডিওটি দেখার সুযোগ পেলাম।

আমার এবং মুক্তিযুদ্ধের চেতনার ধারকদের কাছে ঘটনাটি নিশ্চিতভাবে অত্যন্ত বেদনাদায়ক। যে তিনজন ঘটনার সঙ্গে জড়িত তাদের সবাই মুক্তিযুদ্ধের সন্তান বলে দাবি করেছেন। আজ যখন দেখতে পাই মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবিরোধীদের সন্তানরা রাষ্ট্রের বিভিন্ন জায়গায় ঘাপটি মেরে বসে আছে, সেখানে মুক্তিযুদ্ধের সন্তানগণ পুলিশ বা প্রশাসনে রয়েছে জানলেই আনন্দে বুক ভরে যায়। আশার আলো খুঁজে পাই। ডা. জেনি যে খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধার কন্যা তা প্রমাণিত। ম্যাজিস্ট্রেট সাহেব এবং একজন পুলিশ কর্মকর্তারও দাবি তারা মুক্তিযোদ্ধাদের সন্তান। তারা প্রকাশ্যেই এ কথা বলায় তাদের দাবি আপাতদৃষ্টিতে বিশ্বাস করাটাই সংগত।

দুঃখ এবং দুর্ভাবনার আর একটি বড় কারণ হলো আজ যেসব সংস্থা বা গোষ্ঠী মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে জিইয়ে রাখছে এবং মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সরকারকে বিশেষভাবে সহায়তা করছে তাদের মধ্যে রয়েছেন চিকিৎসক সম্প্রদায় এবং পুলিশ বাহিনী। এ দুই বাহিনীর সদস্যরা নিজেদের জীবন বাজি করে যেভাবে করোনাবিরোধী যুদ্ধে নেমেছেন তা নিশ্চয় প্রশংসনীয়। সুতরাং এ দুই সম্প্রদায়ের মধ্যে দ্বন্দ্ব অমঙ্গলই ডেকে আনবে বিধায় সে দ্বন্দ্ব যে কোনো মূল্যে ঠেকাতে হবে। এ ব্যাপারে মহামান্য হাই কোর্ট অত্যন্ত যথার্থই বলেছেন এ তিন ব্যক্তির দ্বন্দ্ব যেন  গোষ্ঠীগত পর্যায়ে না পৌঁছে। আমিও মনে করি ঘটনাটি তিন ব্যক্তির দ্বন্দ্বের মধ্যেই সীমিত রাখতে হবে সবার স্বার্থে।

তার পরও আইনের দৃষ্টিতে সে ঘটনায় কার কী দায়দায়িত্ব ব্যাখ্যা করা প্রয়োজন। ডা. জেনি বঙ্গবন্ধু চিকিৎসা বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন সহযোগী অধ্যাপক। ¯œাতোকোত্তর ডিগ্রিধারী একজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ছাড়াও তিনি একজন উপসচিব মর্যাদার গণকর্মকর্তা। তার দাবিমতে তিনি তার পেশাগত দায়িত্ব পালনের জন্য হাসপাতালে যাওয়ার সময় পুলিশ তাকে থামায়। থামানোটা নিশ্চিতভাবে পুলিশের দায়িত্বে পড়ে, কেননা লকডাউন জারির পর পুলিশের দায়িত্ব এটা যাচাই করা চলাচলকারীর চলাচলের বৈধ অধিকার রয়েছে কি না। যে আইন দ্বারা লকডাউন জারি করা হয়েছে সে আইনে অত্যন্ত পরিষ্কারভাবে কর্তব্যরত চিকিৎসকদের চলাচল বাধামুক্ত রাখা হয়েছে। অবশ্য এটা ঠিক, যে ব্যক্তি চলাচল করছেন তার পরিচয় কর্তব্যরত পুলিশ-ম্যাজিস্ট্রেটের জানার প্রয়োজন রয়েছে। যতটুকু জেনেছি পুলিশ তার পরিচয় চাইলে ডা. জেনি বলেন তিনি সেটি ঘরে ফেলে এসেছেন। এটা হতেই পারে। কিন্তু অ্যাপ্রোন পরিহিতা ডা. জেনি গাড়িতে বঙ্গবন্ধু চিকিৎসা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্টিকারসহ আরও কিছু কাগজ দেখানোর পর ব্যক্তিগত পরিচয়পত্র দেখানোর জন্য চাপ দেওয়াটা অবশ্যই বাড়াবাড়ির পর্যায়ে পৌঁছেছিল। বঙ্গবন্ধু চিকিৎসা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্টিকার দেখার পর পুলিশ কর্মকর্তার বাড়াবাড়ি ছিল অযৌক্তিক, বেআইনি এবং অনুচিত। এর পরও সন্দেহ থাকলে পুলিশ কর্মকর্তা গাড়ির নম্বর বা মালিকানা দলিল নিয়ে ডা. জেনিকে যেতে দেওয়াই হতো আইন এবং যুক্তি সংগত। বেআইনি কথাটি বলছি এ কারণে যে আমাদের দন্ডবিধির ১৮৬ ধারামতে কোনো গণকর্মকর্তাকে তার দায়িত্ব পালনে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করা একটি শাস্তিযোগ্য অপরাধ।

একজন পুলিশের আইনসংগত দায়িত্বে বাধা দেওয়া যেমন শাস্তিযোগ্য অপরাধ, একজন গণকর্মকর্তার আইনসংগত দায়িত্বে বাধা দেওয়া তেমনি শাস্তিযোগ্য অপরাধ। তা ছাড়া যুক্তিসংগত কারণ ছাড়া কোনো চিকিৎসকের পথ রুদ্ধ করলে এক বা একাধিক রোগীর মৃত্যুও হতে পারে। সে অর্থে সংশ্লিষ্ট পুলিশ কর্মকর্তা যদি সবকিছু যেনে ডা. জেনির দায়িত্বস্থলে যাওয়ার পথে যুক্তিসংগত কারণ ছাড়া বাধা সৃষ্টি করে থাকেন তাহলে নিশ্চয় শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন। তবে ডা. জেনি যদি পরিচয়পত্রে সঙ্গে থাকার পরও গোঁড়ামি করে তা না দেখিয়ে থাকেন তাহলে তার অন্যায়ও সমর্থন-অযোগ্য।

ম্যাজিস্ট্রেট সাহেবের বেলায়ও একই কথা প্রযোজ্য। একজন ম্যাজিস্ট্রেট যখন আদালতে বসেন তখন মর্যাদায় তিনি একজন বিচারক, যার কারণে অনেক আইন থেকে তিনি অব্যাহতি পেতে পারেন। কিন্তু তিনি যখন প্রশাসনিক দায়িত্ব পালন করেন তখন কিন্তু তিনি বিচারকের মর্যাদায় থাকেন না, তখন তিনি একান্তই একজন গণকর্মকর্তা, এমনকি তিনি যদি মোবাইল কোর্টও পরিচালনারত থাকেন। কেবল সুপ্রিম কোর্ট এবং হাই কোর্টের বিচারপতিগণ যেখানেই যান তারা সেখানেই বিচারপতি থাকেন। অর্থাৎ আদালত তাদের সঙ্গেই চলে। কিন্তু এ বিধান ম্যাজিস্ট্রেট বা নিম্ন আদালতের বিচারকদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়। সে অবস্থায় তিনি কোনো আইন থেকেই অব্যাহতি পেতে পারেন না। সে অর্থে সেই ম্যাজিস্ট্রেটও যদি সব জানার পরও ডা. জেনির যাত্রাপথ রুদ্ধ করে থাকেন তাহলে তিনিও একজন গণকর্মকর্তার দায়িত্বে বাধা দিয়ে শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন। এ ক্ষেত্রে ডা. জেনির গাড়িতে বঙ্গবন্ধু চিকিৎসা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্টিকার যথেষ্ট বিবেচনা করাই যৌক্তিক হতো। অবশ্য ডা. জেনির কাছে তার পরিচয়পত্র থাকা সত্ত্বেও যদি তিনি না দেখিয়ে থাকেন তাহলে ডা. জেনিকে নির্দোষ বলা যায় না। সেটা নির্ভর করবে তদন্তের ওপর।

প্রত্যেক গণকর্মকর্তা-কর্মচারীর জন্য বেশ কিছু বিধান রয়েছে যা তাদের পালন করা অপরিহার্য এবং যার ব্যত্যয় ঘটলে জেল -জরিমানা না হলেও দায়ী কর্মচারী-কর্মকর্তাকে বিভাগীয় সাজা দেওয়া যায়। যা এমনকি চাকরিচ্যুতিও ঘটাতে পারে। এর একটি বিধান হলো ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের যথাযোগ্য সম্মান প্রদর্শন। যে পুলিশ কর্মকর্তা ঘটনার সঙ্গে জড়িত তিনি নিশ্চয় একজন পুলিশ পরিদর্শকের ওপরের মর্যাদায় ছিলেন না। সে অর্থে মর্যাদাগতভাবে তার সঙ্গে ডা. জেনির যিনি একজন উপসচিব মর্যাদার, মর্যাদাগত ব্যবধান বিশাল। অর্থাৎ পুলিশের মর্যাদাক্রমে বিচার করলে ডা. জেনির মর্যাদা একজন এসপিসম। কিন্তু সেই পুলিশ কর্মকর্তা একজন উপসচিবকে যে মর্যাদা দেখাতে বাধ্য তা তিনি দেখাননি বলেই ভিডিওচিত্র থেকে আপাতদৃষ্টিতে মনে হচ্ছে। পুলিশ কর্মকর্তা একটিবারও ডা. জেনিকে ‘স্যার’ বলে সম্বোধন করেননি, যেটা তার জন্য অপরিহার্য ছিল। একই কথা ম্যাজিস্ট্রেটের বেলায়ও প্রযোজ্য। একজন ম্যাজিস্ট্রেট যখন বিচারকের চেয়ারে বসেন তখন তিনি বিচারক, তার আদালতে কোনো মন্ত্রী এলেও তিনি চেয়ার ছেড়ে দাঁড়াবেন না বা তাকে স্যার বলে সম্বোধন করবেন না। কিন্তু তিনি যখন আইনশৃঙ্খলা রক্ষার বা মোবাইল কোর্ট পরিচালনায় ব্যস্ত তখন কিন্তু সব আইনের বিধান দ্বারাই তিনি বাধ্য এবং সে অর্থে তার থেকে ঊর্ধ্ব পদমর্যাদার এক গণকর্মকর্তাকে যথোপযুক্ত সম্মান প্রদর্শন এবং তাকে স্যার বলে সংবোধন করা ছিল তার আইনি দায়িত্ব কেননা তখন তিনি গণকর্মচারী শৃঙ্খলা বিধান মানতে বাধ্য। তিনি নিশ্চয় উপসচিবের মর্যাদাভুক্ত নন, কেননা একটি জেলায় শুধু একজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটই উপসচিবের মর্যাদাভুক্ত, যিনি সে জেলার জেলা ম্যাজিস্ট্রেট বা ডিসি। সে অর্থে সেই ম্যাজিস্ট্রেটও গণকর্মচারী শৃঙ্খলাবিধান লঙ্ঘন করে থাকতে পারেন বলেই ভিডিওদৃশ্য থেকে প্রতীয়মান। ডা. জেনিও পুলিশকে গালি দিয়ে মারাত্মক অন্যায় করেছেন, যা তার মতো একজন দায়িত্বশীল মানুষের করা উচিত হয়নি। পুলিশ কর্মকর্তা বলেছেন, ডা. জেনি তাকে ‘তুই’ বলেছেন। সেটা অবশ্য আমাকে পাঠানো ভিডিওতে শোনা যায়নি। যদি তা-ই হয়ে থাকে তবে ডা. জেনি নিশ্চয় অন্যায় করেছেন। তবে ডা. জেনি পুলিশ কর্মকর্তাকে বারবার তুমি বলেছেন। আমি যদিও এটা সমর্থন করি না এবং আমি নিজে আমার কোনো অধস্তন কর্মকর্তাকে তুমি বলি না, কিন্তু আমাদের দেশের অপ্রিয় বাস্তবতা হলো এই যে, ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা অধস্তনদের তুমি বলেই সম্বোধন করে থাকেন। বিশেষ করে মর্যাদার ব্যবধান অধিক হলে।

আমাদের দেশে উপসচিব মর্যাদার কোনো পুলিশ কর্মকর্তা, অর্থাৎ কোনো এসপি একজন ইন্সপেক্টরকে আপনি বলতে আমি কখনো শুনিনি, সে অর্থে উপসচিব মর্যাদার ডা. জেনি ইন্সপেক্টর মর্যাদার পুলিশ কর্মকর্তাকে তুমি বললে সেটা আমাদের দেশের অর্থে নিন্দনীয় নয়। তবে একটি ব্রিটিশ সরকারের প্রতিষ্ঠানের সাবেক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা হিসেবে আমি বলতে পারি ‘স্যার’ বা ‘তুমি’ সম্বন্ধে যে কথাগুলো বললাম তা আমাদের দেশের পরিস্থিতির আলোকেই বললাম। কেননা বিলেতে কোনো কর্মচারী বা কর্মকর্তাই তার ঊর্ধ্বতনকে কখনো স্যার বলে সম্বোধন করে না, এমনকি কোনো মন্ত্রীকেও তারা স্যার বলে না। তারা ‘মিস্টার’ বলেই সম্বোধন করে আর ‘তুই’, ‘তুমি’, ‘আপনি’ এ ব্যবধান তো তাদের ভাষায় নেই-ই। তবে সেখানে পদমর্যাদা-নির্বিশেষে প্রত্যেকেই প্রত্যেককে সম্মান দেখায় এবং আমাদের সমাজেও তা হওয়া উচিত। ঔপনিবেশিক শাসনাবসানের কয়েক দশক পার হয়ে গেছে। কিন্তু এসব ঔপনিবেশিক প্রথা থেকে আমরা এখনো মুক্তি পেলাম না, এটা দুঃখজনক।

সব সাবেক ব্রিটিশ উপনিবেশে রেজিস্ট্রার জেনারেলসহ সুপ্রিম কোর্ট, হাই কোর্টের সব কর্মকর্তাই বিচারপতিদের আদালতের বাইরেও ‘মাই লর্ড’ বলে থাকেন, যা আমার কাছে কখনো ভালো লাগেনি। আমি তাদের শুধু স্যার সম্বোধন করতে বলি, কিন্তু তা তারা করেন না। কয়েক মাস আগে কলকাতা হাই কোর্টের এক বিচারপতি প্রকাশ্য আদালতেই বলেছিলেন, আদালতের বাইরে যেন বিচারপতিদের ‘মাই লর্ড’ বলা না হয়। বিলেতে আদালতের ভিতরে অবশ্য ‘মাই লর্ড’ বলা হলেও আদালতের বাইরে কিন্তু  বলা হয় না।

দেশ আজ এক ক্রান্তিলগ্ন দিয়ে পার হচ্ছে। একদিকে ধর্মব্যবসায়ী ’৭১-এর পরাজিত অপশক্তি এবং তাদের বংশধরদের দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র আর অন্যদিকে করোনার আক্রমণ। এ পরিস্থিতিতে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা রক্ষার জন্য যে দুটি গোষ্ঠীর ভূমিকা অতিপ্রয়োজনীয় তাদের একটি হলো মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় আকৃষ্ট পুলিশ এবং একই চেতনা-অনুরক্ত চিকিৎসকসমাজ। আমাদের পুলিশ যে কত দক্ষ এবং একাগ্রচিত্ত তার প্রমাণ আমি নিজেই পেয়েছিলাম কাদের মোল্লার ফাঁসির রায় প্রকাশ করে বাড়ি ফেরার সময়।

আমার গাড়িতে তাক করে দুটি বোমা নিক্ষেপ করা হয়েছিল। কিন্তু আমার গাড়িকে পাহারা দেওয়া দুজন পুলিশ সুপারের নেতৃত্বে পুলিশ বাহিনীর সদস্যদের অভাবনীয় দক্ষতার ফলে বোমা দুটি আমার গাড়ি পর্যন্ত পৌঁছাতে পারেনি। তারা আমার জীবন বাঁচিয়েছিল, যে কথা আমি কোনো দিনই ভুলব না। ২০১৩ সালের ৫ মে হেফাজতিদের জ্বালাও-পোড়ায়ের সময়ও কয়েকজন ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তা আমাকে বাঁচিয়েছিলেন। যুদ্ধাপরাধীদের অন্যতম বিচারক বলে আমি তাদের টার্গেটে ছিলাম। বঙ্গবন্ধুর আদর্শে বিশ্বাসী আমাদের চিকিৎসক সম্প্রদায়ের দক্ষতা এবং দেশপ্রেমও স্বচক্ষে দেখার সুযোগ হয়েছে। সুনামগঞ্জের তা-বের সময় গুটিকয় পুলিশ সদস্যের ভূমিকা অসন্তোষজনক হলেও র‌্যাবের ডিজি এবং পুলিশ মহাপরিদর্শকের কঠোর ভূমিকা মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সবার প্রশংসা পেয়েছে। সুতরাং এ তিন ব্যক্তির দ্বন্দ্ব যেন তাদের মধ্যেই সীমিত থাকে, তা যেন সম্প্রদায় পর্যায়ে না পৌঁছে সেদিকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী সবাইকে খেয়াল রাখতে হবে, যে কথাটি মহামান্য হাই কোর্ট ব্যক্ত করেছেন। কিন্তু ভবিষ্যতের সতর্কতার স্বার্থে অবশ্যই তলিয়ে দেখতে হবে কেউ কোনো শাস্তিযোগ্য অপরাধ অথবা সরকারি কর্মচারী আচরণবিধির খেলাপ করেছেন কি না। যার জন্য তদন্ত করা অপরিহার্য।

পুলিশ কর্মকর্তা এবং ম্যাজিস্ট্রেট সাহেব দুজনই তাদের দাবিমতে মুক্তিযোদ্ধার সন্তান। তাদের কোনো ক্ষতি আমার প্রত্যাশার মধ্যে নেই। কিন্তু তারা যদি ডা. জেনির প্রতি আমাদের দেশে প্রচলিত প্রথা অনুযায়ী ততটুকু সম্মান না দেখিয়ে থাকেন যে সম্মান দেখাতে প্রত্যেক গণকর্মকর্তা বিধিগতভাবে দায়বদ্ধ, তাহলে তাদের ভবিষ্যতের জন্য সতর্ক করা অবশ্যই বাঞ্ছনীয় হবে। এতে তাদের চাকরির ক্যারিয়ার ক্ষতিগ্রস্ত হবে না, অন্যদিক তারা ভবিষ্যতে আইন ও বিধি মানতে বাধ্যতা প্রদর্শন করবেন। ম্যাজিস্ট্রেট সাহেবের কথায় ভদ্রতার সুর ছিল বটে, কিন্তু আমাদের দেশের প্রথা অনুযায়ী একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাকে যেভাবে সম্বোধন করতে হয় তা তাকে করতে শুনিনি।

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি।

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ
শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ

১৮ সেকেন্ড আগে | ভোটের হাওয়া

‘নির্বাচনকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে’
‘নির্বাচনকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে’

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেলিগ্রাফ কিনতে ৫০ কোটি পাউন্ডের চুক্তি স্বাক্ষর করলো ডেইলি মেইল
টেলিগ্রাফ কিনতে ৫০ কোটি পাউন্ডের চুক্তি স্বাক্ষর করলো ডেইলি মেইল

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩
গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা
বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জ উন্নয়ন সোসাইটির বৃত্তি পরীক্ষার সনদ প্রদান
মুন্সীগঞ্জ উন্নয়ন সোসাইটির বৃত্তি পরীক্ষার সনদ প্রদান

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাইবেরিয়ার বরফে মিলল ৪০ হাজার বছরের প্রাচীন আরএনএ
সাইবেরিয়ার বরফে মিলল ৪০ হাজার বছরের প্রাচীন আরএনএ

১৮ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ
বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্যাতিত নারীদের পাশে দাঁড়াতে হবে: ফরিদপুরে কৃষক দল নেতা
নির্যাতিত নারীদের পাশে দাঁড়াতে হবে: ফরিদপুরে কৃষক দল নেতা

২৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৩৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মিরসরাইয়ে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় ৩১ গরু আটক
মিরসরাইয়ে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় ৩১ গরু আটক

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন মাদক কারবারি গ্রেফতার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন মাদক কারবারি গ্রেফতার

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদীতে ভূমিকম্পের আতঙ্ক কটেনি এলাকাবাসীর
নরসিংদীতে ভূমিকম্পের আতঙ্ক কটেনি এলাকাবাসীর

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে ২ সমঝোতা স্মারক সই
বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে ২ সমঝোতা স্মারক সই

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

পুলিশের ৩ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বদলি
পুলিশের ৩ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বদলি

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে জাবির নতুন হলগুলোতে ফাটল, নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ
ভূমিকম্পে জাবির নতুন হলগুলোতে ফাটল, নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা-৬ আসনে জামায়াত প্রার্থীর ঘোড়ার গাড়ির র‍্যালি
ঢাকা-৬ আসনে জামায়াত প্রার্থীর ঘোড়ার গাড়ির র‍্যালি

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় কাজ করার সময় শ্রমিকের মৃত্যু
গাইবান্ধায় কাজ করার সময় শ্রমিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় সড়ক দুর্ঘটনায় যুবকের মৃত্যু
গাইবান্ধায় সড়ক দুর্ঘটনায় যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২ দফা দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
২ দফা দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে ডিবি হেফাজতে সন্দেহভাজন আসামির মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে ডিবি হেফাজতে সন্দেহভাজন আসামির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তা দিচ্ছে সরকার
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তা দিচ্ছে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফারাক্কা বাঁধের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে পদ্মা ব্যারেজ প্রয়োজন: মনির হায়দার
ফারাক্কা বাঁধের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে পদ্মা ব্যারেজ প্রয়োজন: মনির হায়দার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা