শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১১ মে, ২০২১ আপডেট:

ঈদে ঘরমুখো মানুষের চরম দুরবস্থা

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
ঈদে ঘরমুখো মানুষের চরম দুরবস্থা

ঈদ মুবারক ঈদ মুবারক ঈদ মুবারক। জুমাতুল বিদা ও শবেকদরের মহিমাময় রাত চলে গেল। বরকতময় মাহে রমজান শেষ। একজন মুসলমান হিসেবে আবার রমজানের দেখা পাব কি না জানি না। মাহে রমজানে একজন মুসলমান তার সব দোষ-ত্রুটি থেকে মুক্ত হয়ে মায়ের পেট থেকে সদ্যভূমিষ্ঠ নিষ্পাপ-নিষ্কলুষ হতে না পারলে তার জন্মই বৃথা। করোনার মহাদুর্যোগে মানুষ অনেকটাই দিশাহারা। ভালোভাবে নির্বিঘ্নে অনেকে নামাজ-রোজাও করতে পারছে না। মৃত্যুর মিছিল দীর্ঘ থেকে দীর্ঘতর হচ্ছে। প্রতিদিন করোনায় মৃত্যুর খবর শঙ্কিত করে তোলে। মৃত্যু চরম সত্য। তবু কখনো কখনো মৃত্যুসংবাদে এলোমেলো, দিশাহারা হয়ে পড়ি। প্রিয়জনের চলে যাওয়া খুব সহজভাবে মন মেনে নিতে চায় না। ৭ মে দিল্লিতে আমাদের অত্যন্ত প্রিয় মানুষ শীলা সেন করোনায় আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করেছেন। বৃহত্তর বরিশালের পিরোজপুরে শীলা সেনের জন্ম। বিয়ে হয়েছিল অমরেশচন্দ্র সেনের সঙ্গে। আমার সঙ্গে পরিচয় ১৯৭৭ সালের শেষ দিকে যখন আমার চরম দুর্দিন। শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধী সরকারের পতনের পর ’৭৭-এর মধ্যভাগে মোরারজি দেশাই সরকার আমাদের প্রায় ৫ হাজার প্রতিরোধ যোদ্ধাকে জিয়াউর রহমান সরকারের হাতে তুলে দেয়। সেখান থেকে ১০০ কয়েকজনকে তারা মেরে ফেলে। ’৭৫-এর ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু নিহত হলে যারা সীমান্ত এবং ভারতে পাড়ি জমিয়েছিল তাদের সবার ছিল তখন চরম দুর্দিন। এমনকি বর্তমান মাননীয় প্রধানমন্ত্রী নেত্রী শেখ হাসিনারও কঠিন সময়। কূলকিনারা পাচ্ছিলাম না। প্রতিরোধ যোদ্ধাদের পুশব্যাক করে কয়েকজনসহ আমাকে বন্দী করে রাখা হয়েছিল আসামের গোয়ালপাড়া জেলার ধুবড়ির পানবাড়ি সেনানিবাসে। সেখান থেকে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল দিল্লিতে প্রধানমন্ত্রী মোরারজি দেশাইয়ের কাছে। সাক্ষাতের প্রথম দিকটা খুব একটা ভালো ছিল না। কিন্তু অনেক তর্কাতর্কির পর মোরারজি দেশাইকে আমার একজন নীতিমান মানুষ বলেই মনে হয়েছে। তিনি বুঝেছিলেন, বঙ্গবন্ধু হত্যার সশস্ত্র প্রতিবাদ করে আমরা কোনো অন্যায় করিনি। গণতান্ত্রিক সব রাস্তা যখন বন্ধ হয়ে যায় তখন বিকল্প পথ ছাড়া কোনো উপায় থাকে না। অনেক তর্কাতর্কির পর আমাকে শিলিগুড়িতে পাঠানো হয়েছিল। জোড়াসাঁকোর কবিগুরুর বাড়ি হয়ে আমি শিলিগুড়ি গিয়েছিলাম যেখানে আমার বাবা-মা-ভাই-বোন, পরিবার-পরিজন ছিল। এরপর শুরু হয় আরেক জীবন। কোনো নিশ্চয়তা নেই, কোনো অর্থকড়ি নেই। বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিরোধ যোদ্ধাদের নিয়ে কয়েকজন লোকসভার সদস্য সোচ্চার হয়েছিলেন। তাদের মধ্যে অন্যতম প্রধান সমর গুহ এমপি, সুরেন্দ্র মোহন এমপি, ইটনার ভূপেশ দাশগুপ্ত এমপি, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক সরিষাবাড়ীর শান্তিময় রায়- এ রকম আরও বেশ কিছু মানুষ। শিলিগুড়ি থেকে কাউকে কিছু না বলে সরকারি গোয়েন্দাদের চোখ ফাঁকি দিয়ে এক সকালে যাদবপুরে শান্তিময় রায়ের বাড়ি গিয়েছিলাম। সেখানে ছিলেন মুনয়েম সরকার। শিলিগুড়ি থেকে নিয়ে এসেছিলেন গৌর গোপাল সাহা। সাভারের গৌর গোপাল সাহা সে এক অসাধারণ মানুষ। অমন নিবেদিত বুদ্ধিমান কর্মী খুব একটা পাওয়া যায় না। শান্তিময় রায়ের বাড়িতে সমর গুহ এমপি এসেছিলেন। সমর গুহ এমপি একসময় নেতাজি সুভাষ বোসের ব্যক্তিগত সহকারী ছিলেন। তিনি নিয়ে গিয়েছিলেন পাটনার কদমকুয়ায় ভারতের দ্বিতীয় গান্ধী জয়প্রকাশ নারায়ণের কাছে। জয়প্রকাশ নারায়ণ ব্রিটিশ ভারতে ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনে একসময় ঢাকায় ঠাটারিবাজারে কয়েক বছর ছিলেন। বিয়ে করেছিলেন এক বাঙালি মেয়েকে। তা ছাড়া মুক্তিযুদ্ধে প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর বিশেষ দূত হিসেবে অনেক সমাজতান্ত্রিক দেশ ঘুরে আমাদের জন্য জনমত সংগ্রহ করেছিলেন। বঙ্গবন্ধুকে ভীষণ ভালোবাসতেন। তাই আমাদের কথা শুনে তিনি খুবই মর্মাহত হয়েছিলেন এবং কথা দিয়েছিলেন তাঁর পক্ষে যা সম্ভব যতটা সম্ভব তা তিনি করবেন। সঙ্গে সঙ্গে ১৬টি পত্র দিয়েছিলেন। সে পত্রে যেমন জনতা পার্টির সভাপতি চন্দ্র শেখরের নাম ছিল, তেমনি মধু লিমাই, জর্জ ফার্নান্দেজ, বিজু পট্টনায়েক, সুরেন্দ্র মোহন আরও অনেকের নাম ছিল। তার একটা চিঠি ছিল এ সি সেনের নামে। এ সি সেনকে বলা হয়েছিল আমার দিল্লি থাকার ব্যবস্থা এবং সহযোগিতা করতে। সেই এক চিঠিতেই এ সি সেনের বাড়ি আমার বাড়ি হয়েছিল। এ সি সেন প্রথম থাকতেন গ্রেটার কৈলাস পার্ট ওয়ানের এক তলা ভাড়া বাড়িতে। চিঠি পেয়ে জিজ্ঞেস করেছিলেন, আপনি হোটেল, রেস্ট হাউস কিংবা বাড়ি কোনটাতে থাকতে পছন্দ করবেন? আমি বাড়িতে থাকাই পছন্দ করেছিলাম। সে পছন্দই এ সি সেনের পুরো পরিবার আমার হয়েছিল। মায়ের পরে যদি কেউ ভারতপ্রবাসে আমার জন্য গভীর চিন্তা করে থাকেন তিনি হলেন আমাদের সবার প্রিয় বউদি, এ সি সেনের স্ত্রী শীলা সেন আর মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ সি সেনের এক ছেলে, এক মেয়ে। ছেলে সোমনাথ সেন, মেয়ে গার্গী সেন। অসম্ভব সুন্দর ভালো মানুষ ওরা।

এ সি সেন পূর্ববাংলার যশোর থেকে গিয়েছিলেন। তাই পূর্ববাংলার যারা দিল্লিতে থাকে তাদের ডিসপ্লেসড পারসন বলা হতো। প্রায় ২০-২৫ বছর ডিসপ্লেসড পারসন হিসেবে দিল্লিতে একখন্ড জমি বরাদ্দের জন্য আবেদন করে এসেছেন। কিন্তু কোনোবারই লটারিতে তাদের নাম ওঠেনি। আমি যাওয়ার মাসখানেক পর চিত্তরঞ্জন পার্কে তারা পৌনে ৩ কাঠার একখন্ড জমি বরাদ্দ পান। সেজন্য তারা আমাকে বেশ ভাগ্যবান মনে করেন। আমার গুরুত্ব অনেক বেড়ে যায়। এরপর ১ লাখ ৪৫ হাজার টাকায় বাড়ি করে তারা চিত্তরঞ্জন পার্কে এসে যায়। ‘জে ১৮৮১ চিত্তরঞ্জন পার্ক’ ছিল প্রায় এক যুগ আমার বসবাসের ঠিকানা। জে ১৮৮১-তে কে যাননি- রাজ্জাক ভাই, সুরঞ্জিৎ সেন, ইসমত কাদির গামা, সোনারগাঁয়ের মমতাজ, সিলেটের বাবরুল হোসেন বাবুল, চিটাগাংয়ের জাফর আহমেদ, এমনকি আমার দুলাভাই ড. ওয়াজেদ মিয়াও কয়েকবার গেছেন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী মাঝেমধ্যেই সেখানে যেতেন, খেতেন। এমন সোনার মানুষ হয় না ধর্মের কোনো সম্পর্ক নেই, রক্তের বন্ধন নেই, তবু যেন এক পরম আত্মীয়। বয়স হয়েছিল, কিন্তু মৃত্যুকালে দেখা হবে না এমনটা ভাবিনি। দিল্লিতে এখন শবদাহ করতেও অসুবিধা। করোনায় কাউকে শবদাহে যেতে দেওয়া হয় না, সরকারি লোকেরাই সব করেন। শুনলাম দাহ করতে শীলা সেনের একমাত্র ছেলে সোমনাথ সেনকে কয়েক মিনিটের জন্য কাছে থাকতে দেওয়া হয়েছিল। স্রষ্টা মানুষ সৃষ্টি করেন, নির্দিষ্ট সময় পর তিনি তাঁর সৃষ্টি নিয়ে নেন, মৃত্যু দেন। তাই করুণাময় স্রষ্টার কাছে প্রার্থনা করি তিনি যেন আমাদের সবার প্রিয় বউদিকে স্বর্গবাসী করেন।

’৭৫-এ বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদে সহকর্মীদের মধ্যে একজন অত্যন্ত দক্ষ-যোগ্য-নিবেদিত কর্মী ছিল সাভারের গৌর গোপাল সাহা। যত দিন ভারতে নির্বাসিত ছিলাম ছায়ার মতো থেকেছে। এমন কোনো কাজ নেই যা সে করেনি। ক্ষুরধার বুদ্ধির কারণে আমাদের সবার কাছে ছিল প্রিয়। সেও সেদিন চলে গেছে। তারও আত্মার শান্তি কামনা করছি। করোনার কারণে লকডাউন চলছে বেশ কিছুদিন। লোকজন তেমন সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে না পারলেও গণপরিবহন বন্ধ থাকায় মানুষের দুর্ভোগের শেষ নেই, অন্যদিকে গণপরিবহনের সঙ্গে সম্পৃক্তরা না খেয়ে মরছে। শ্রমিকদের সে যে কী দুর্দশা-দুরবস্থা বলে বোঝানো যাবে না। অন্যদিকে যাদের গাড়ি-বাড়ি আছে তারা বা তাদের চলে যাচ্ছে। কিন্তু যারা সাধারণ পরিবহনে চলে তাদের কোনো উপায় নেই। বাস বন্ধ থাকায় ছোট যানবহন যাদের তাদের পোয়াবারো।

৮ তারিখ জোহরের নামাজ পড়ে ঢাকার পথে বেরিয়েছিলাম। রাস্তা ছিল একেবারে ফাঁকা। ঘণ্টা-দেড় ঘণ্টায় বিলামালিয়া ভাকুর্তা এসেছিলাম। সেখান থেকে আমিনবাজার পর্যন্ত এক-দেড় কিলোমিটার আসতে দেড় ঘণ্টা লাগে। প্রথমে ব্যাপারটা বুঝতে পারিনি। এমন প্রচন্ড জ্যামে গত দুই বছর কখনো পড়িনি। পরে দেখলাম আমিনবাজার প্রাইমারি স্কুলের কাছে যেখানে ’৭১-এর ১৬ ডিসেম্বর কৃষ্ণচূড়া গাছের নিচে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর পক্ষে জেনারেল জামশেদ আত্মসমর্পণের প্রাথমিক পর্ব সমাপ্ত করতে জেনারেল নাগরা, ব্রি. সানসিং, ব্রি. ক্লের ও আমার হাতে রিভলবার, টুপি ও বেল্ট তুলে দিয়ে নিয়াজির আত্মসমর্পণের সূচনা করেছিলেন। সেই পর্যন্ত আসতে ট্রাফিক পুলিশরা তাদের দু-তিনটি রোড ব্লক আঁকাবাঁকা করে রেখেছে। গাড়ি ক্যারাব্যারা করে যেতে গিয়ে প্রচন্ড যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। আবার এদিকে ঢাকার দিক থেকে লাখো মানুষ হেঁটে আমিনবাজারের হানিফের পাম্প পর্যন্ত গিয়ে নানা ধরনের গাড়িতে উঠছে। শ টাকার ভাড়া হাজার টাকা। তাতেই লোকজন কামড়াকামড়ি করে বাড়ি ফিরছে। বাচ্চাকাচ্চা, বৃদ্ধদের নিয়ে এ কষ্ট দেখার কেউ নেই। এ যেন কিয়ামতের আলামত। অন্যদিকে পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া-গোয়ালন্দ ঘাটে, এদিকে মাওয়া-শিমুলিয়া ঘাটে মানুষ আর মানুষ। ফেরি বন্ধের চেষ্টা করে সাধারণ মানুষকে আরও পেরেশানিতে ফেলেছে। সরেজমিন যারা কাজ করে তাদের বিচার-বুদ্ধি কেমন যেন লোপ পেয়েছে। সরকারি সিদ্ধান্তের কোনো আগামাথা নেই। সব সময় সরকারি পদক্ষেপ হবে মানুষের সুবিধার জন্য, মানুষের সেবার জন্য। কিন্তু তার লেশমাত্র নেই। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আহ্বান জানিয়েছেন যে যেখানে আছেন তাকে সেখানেই থাকতে। অনেকে আছেও। কিন্তু যারা নেই, নানা কারণে যারা থাকতে পারছে না তাদের তো সহযোগিতা করতে হবে। তারা এ দুর্যোগ-দুর্বিপাকে কী করবে? শিমুলিয়া, পাটুরিয়া ঘাটে তারা কীভাবে রাত কাটিয়েছে, পবিত্র মাহে রমজানে তাদের সাহরি খাওয়ার কী হয়েছে আল্লাহ ছাড়া কেউ জানে না। আগে এমন হলে এলাকার মানুষ সহযোগিতার হাত নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ত। এখন সাধারণ মানুষেরও কিছু করার নেই। সব দলীয়, সব সরকারি। যেভাবে রাস্তাঘাটে সাধারণ মানুষ দুর্ভোগ পোহাচ্ছে এতে সরকারের জনপ্রিয়তা নষ্ট হচ্ছে, মানুষ ক্ষুব্ধ হচ্ছে। এ ব্যাপারগুলো কেউ লক্ষ্য করছে না। নদীর পাড়ে মানুষ যখন একত্র হয়েছে, একসঙ্গে ১০টি ফেরি দিয়ে কয়েক ঘণ্টার মধ্যে সব লোকজন পার করে দিলে কী এমন ক্ষতি হতো? নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্য মাছ-মাংস, গরু-ছাগল নিয়ে গাড়ি ফেরিতে উঠতে পারছে না। ফেরি পাড়ে ভেড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে সাধারণ মানুষে ভরে যাচ্ছে। মুমূর্ষু রোগী নিয়ে অ্যাম্বুলেন্স হাঁ করে দাঁড়িয়ে আছে। আবার গতকাল কে যেন বলল, এদিকে যমুনা সেতু নাকি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। করোনার ভয়ে দেশের ভিতরে নয়, দেশের বাইরে থেকে আসা মানুষের চলাফেরা বন্ধ করতে হবে, বিশেষ করে ভারত থেকে আসা মানুষকে কোনোভাবেই অবাধে ঘুরতে দেওয়া উচিত নয়। ধর্ম মন্ত্রণালয় ঘোষণা দিয়েছিল ২০ জনের বেশি কোনো মসজিদে নামাজ আদায় করতে পারবে না। কেউ মানেনি। অনেক মসজিদে ২০ জনের জায়গায় হাজারো মানুষ নামাজ আদায় করেছে। নামাজ আদায়ের কড়াকড়ি। এটা কোনো মানুষই ভালো চোখে নেবে না, নেয়ওনি। ঈদের আর মাত্র দুই দিন বাকি।

এ সময় সরকারকে আরও একটু যত্নবান হতে এবং যেখানেই মানুষ এমন অসুবিধায় পড়ে বা পড়ছে সেখানকার স্থানীয় মানুষকে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিতে আন্তরিক অনুরোধ জানাচ্ছি। পরম দয়ালু আল্লাহ আমাদের হেফাজত করুন।

ঈদ মুবারক।

 

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
ঋণ পুনঃ তফসিল
ঋণ পুনঃ তফসিল
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই
একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই

নগর জীবন

এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি
এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি

নগর জীবন

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ৭টি আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় ৭টি আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

নগর জীবন

দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট
দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট

নগর জীবন

দুর্ভোগ
দুর্ভোগ

নগর জীবন

সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ
সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ

দেশগ্রাম

কিশোর গ্যাংয়ের স্পিডবোট মহড়া
কিশোর গ্যাংয়ের স্পিডবোট মহড়া

দেশগ্রাম

সোশ্যাল মিডিয়া-ইউটিউবে সরব তারকারা
সোশ্যাল মিডিয়া-ইউটিউবে সরব তারকারা

শোবিজ

ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন

সম্পাদকীয়

একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী

সম্পাদকীয়