শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১১ মে, ২০২১ আপডেট:

ঈদে ঘরমুখো মানুষের চরম দুরবস্থা

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
ঈদে ঘরমুখো মানুষের চরম দুরবস্থা

ঈদ মুবারক ঈদ মুবারক ঈদ মুবারক। জুমাতুল বিদা ও শবেকদরের মহিমাময় রাত চলে গেল। বরকতময় মাহে রমজান শেষ। একজন মুসলমান হিসেবে আবার রমজানের দেখা পাব কি না জানি না। মাহে রমজানে একজন মুসলমান তার সব দোষ-ত্রুটি থেকে মুক্ত হয়ে মায়ের পেট থেকে সদ্যভূমিষ্ঠ নিষ্পাপ-নিষ্কলুষ হতে না পারলে তার জন্মই বৃথা। করোনার মহাদুর্যোগে মানুষ অনেকটাই দিশাহারা। ভালোভাবে নির্বিঘ্নে অনেকে নামাজ-রোজাও করতে পারছে না। মৃত্যুর মিছিল দীর্ঘ থেকে দীর্ঘতর হচ্ছে। প্রতিদিন করোনায় মৃত্যুর খবর শঙ্কিত করে তোলে। মৃত্যু চরম সত্য। তবু কখনো কখনো মৃত্যুসংবাদে এলোমেলো, দিশাহারা হয়ে পড়ি। প্রিয়জনের চলে যাওয়া খুব সহজভাবে মন মেনে নিতে চায় না। ৭ মে দিল্লিতে আমাদের অত্যন্ত প্রিয় মানুষ শীলা সেন করোনায় আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করেছেন। বৃহত্তর বরিশালের পিরোজপুরে শীলা সেনের জন্ম। বিয়ে হয়েছিল অমরেশচন্দ্র সেনের সঙ্গে। আমার সঙ্গে পরিচয় ১৯৭৭ সালের শেষ দিকে যখন আমার চরম দুর্দিন। শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধী সরকারের পতনের পর ’৭৭-এর মধ্যভাগে মোরারজি দেশাই সরকার আমাদের প্রায় ৫ হাজার প্রতিরোধ যোদ্ধাকে জিয়াউর রহমান সরকারের হাতে তুলে দেয়। সেখান থেকে ১০০ কয়েকজনকে তারা মেরে ফেলে। ’৭৫-এর ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু নিহত হলে যারা সীমান্ত এবং ভারতে পাড়ি জমিয়েছিল তাদের সবার ছিল তখন চরম দুর্দিন। এমনকি বর্তমান মাননীয় প্রধানমন্ত্রী নেত্রী শেখ হাসিনারও কঠিন সময়। কূলকিনারা পাচ্ছিলাম না। প্রতিরোধ যোদ্ধাদের পুশব্যাক করে কয়েকজনসহ আমাকে বন্দী করে রাখা হয়েছিল আসামের গোয়ালপাড়া জেলার ধুবড়ির পানবাড়ি সেনানিবাসে। সেখান থেকে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল দিল্লিতে প্রধানমন্ত্রী মোরারজি দেশাইয়ের কাছে। সাক্ষাতের প্রথম দিকটা খুব একটা ভালো ছিল না। কিন্তু অনেক তর্কাতর্কির পর মোরারজি দেশাইকে আমার একজন নীতিমান মানুষ বলেই মনে হয়েছে। তিনি বুঝেছিলেন, বঙ্গবন্ধু হত্যার সশস্ত্র প্রতিবাদ করে আমরা কোনো অন্যায় করিনি। গণতান্ত্রিক সব রাস্তা যখন বন্ধ হয়ে যায় তখন বিকল্প পথ ছাড়া কোনো উপায় থাকে না। অনেক তর্কাতর্কির পর আমাকে শিলিগুড়িতে পাঠানো হয়েছিল। জোড়াসাঁকোর কবিগুরুর বাড়ি হয়ে আমি শিলিগুড়ি গিয়েছিলাম যেখানে আমার বাবা-মা-ভাই-বোন, পরিবার-পরিজন ছিল। এরপর শুরু হয় আরেক জীবন। কোনো নিশ্চয়তা নেই, কোনো অর্থকড়ি নেই। বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিরোধ যোদ্ধাদের নিয়ে কয়েকজন লোকসভার সদস্য সোচ্চার হয়েছিলেন। তাদের মধ্যে অন্যতম প্রধান সমর গুহ এমপি, সুরেন্দ্র মোহন এমপি, ইটনার ভূপেশ দাশগুপ্ত এমপি, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক সরিষাবাড়ীর শান্তিময় রায়- এ রকম আরও বেশ কিছু মানুষ। শিলিগুড়ি থেকে কাউকে কিছু না বলে সরকারি গোয়েন্দাদের চোখ ফাঁকি দিয়ে এক সকালে যাদবপুরে শান্তিময় রায়ের বাড়ি গিয়েছিলাম। সেখানে ছিলেন মুনয়েম সরকার। শিলিগুড়ি থেকে নিয়ে এসেছিলেন গৌর গোপাল সাহা। সাভারের গৌর গোপাল সাহা সে এক অসাধারণ মানুষ। অমন নিবেদিত বুদ্ধিমান কর্মী খুব একটা পাওয়া যায় না। শান্তিময় রায়ের বাড়িতে সমর গুহ এমপি এসেছিলেন। সমর গুহ এমপি একসময় নেতাজি সুভাষ বোসের ব্যক্তিগত সহকারী ছিলেন। তিনি নিয়ে গিয়েছিলেন পাটনার কদমকুয়ায় ভারতের দ্বিতীয় গান্ধী জয়প্রকাশ নারায়ণের কাছে। জয়প্রকাশ নারায়ণ ব্রিটিশ ভারতে ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনে একসময় ঢাকায় ঠাটারিবাজারে কয়েক বছর ছিলেন। বিয়ে করেছিলেন এক বাঙালি মেয়েকে। তা ছাড়া মুক্তিযুদ্ধে প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর বিশেষ দূত হিসেবে অনেক সমাজতান্ত্রিক দেশ ঘুরে আমাদের জন্য জনমত সংগ্রহ করেছিলেন। বঙ্গবন্ধুকে ভীষণ ভালোবাসতেন। তাই আমাদের কথা শুনে তিনি খুবই মর্মাহত হয়েছিলেন এবং কথা দিয়েছিলেন তাঁর পক্ষে যা সম্ভব যতটা সম্ভব তা তিনি করবেন। সঙ্গে সঙ্গে ১৬টি পত্র দিয়েছিলেন। সে পত্রে যেমন জনতা পার্টির সভাপতি চন্দ্র শেখরের নাম ছিল, তেমনি মধু লিমাই, জর্জ ফার্নান্দেজ, বিজু পট্টনায়েক, সুরেন্দ্র মোহন আরও অনেকের নাম ছিল। তার একটা চিঠি ছিল এ সি সেনের নামে। এ সি সেনকে বলা হয়েছিল আমার দিল্লি থাকার ব্যবস্থা এবং সহযোগিতা করতে। সেই এক চিঠিতেই এ সি সেনের বাড়ি আমার বাড়ি হয়েছিল। এ সি সেন প্রথম থাকতেন গ্রেটার কৈলাস পার্ট ওয়ানের এক তলা ভাড়া বাড়িতে। চিঠি পেয়ে জিজ্ঞেস করেছিলেন, আপনি হোটেল, রেস্ট হাউস কিংবা বাড়ি কোনটাতে থাকতে পছন্দ করবেন? আমি বাড়িতে থাকাই পছন্দ করেছিলাম। সে পছন্দই এ সি সেনের পুরো পরিবার আমার হয়েছিল। মায়ের পরে যদি কেউ ভারতপ্রবাসে আমার জন্য গভীর চিন্তা করে থাকেন তিনি হলেন আমাদের সবার প্রিয় বউদি, এ সি সেনের স্ত্রী শীলা সেন আর মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ সি সেনের এক ছেলে, এক মেয়ে। ছেলে সোমনাথ সেন, মেয়ে গার্গী সেন। অসম্ভব সুন্দর ভালো মানুষ ওরা।

এ সি সেন পূর্ববাংলার যশোর থেকে গিয়েছিলেন। তাই পূর্ববাংলার যারা দিল্লিতে থাকে তাদের ডিসপ্লেসড পারসন বলা হতো। প্রায় ২০-২৫ বছর ডিসপ্লেসড পারসন হিসেবে দিল্লিতে একখন্ড জমি বরাদ্দের জন্য আবেদন করে এসেছেন। কিন্তু কোনোবারই লটারিতে তাদের নাম ওঠেনি। আমি যাওয়ার মাসখানেক পর চিত্তরঞ্জন পার্কে তারা পৌনে ৩ কাঠার একখন্ড জমি বরাদ্দ পান। সেজন্য তারা আমাকে বেশ ভাগ্যবান মনে করেন। আমার গুরুত্ব অনেক বেড়ে যায়। এরপর ১ লাখ ৪৫ হাজার টাকায় বাড়ি করে তারা চিত্তরঞ্জন পার্কে এসে যায়। ‘জে ১৮৮১ চিত্তরঞ্জন পার্ক’ ছিল প্রায় এক যুগ আমার বসবাসের ঠিকানা। জে ১৮৮১-তে কে যাননি- রাজ্জাক ভাই, সুরঞ্জিৎ সেন, ইসমত কাদির গামা, সোনারগাঁয়ের মমতাজ, সিলেটের বাবরুল হোসেন বাবুল, চিটাগাংয়ের জাফর আহমেদ, এমনকি আমার দুলাভাই ড. ওয়াজেদ মিয়াও কয়েকবার গেছেন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী মাঝেমধ্যেই সেখানে যেতেন, খেতেন। এমন সোনার মানুষ হয় না ধর্মের কোনো সম্পর্ক নেই, রক্তের বন্ধন নেই, তবু যেন এক পরম আত্মীয়। বয়স হয়েছিল, কিন্তু মৃত্যুকালে দেখা হবে না এমনটা ভাবিনি। দিল্লিতে এখন শবদাহ করতেও অসুবিধা। করোনায় কাউকে শবদাহে যেতে দেওয়া হয় না, সরকারি লোকেরাই সব করেন। শুনলাম দাহ করতে শীলা সেনের একমাত্র ছেলে সোমনাথ সেনকে কয়েক মিনিটের জন্য কাছে থাকতে দেওয়া হয়েছিল। স্রষ্টা মানুষ সৃষ্টি করেন, নির্দিষ্ট সময় পর তিনি তাঁর সৃষ্টি নিয়ে নেন, মৃত্যু দেন। তাই করুণাময় স্রষ্টার কাছে প্রার্থনা করি তিনি যেন আমাদের সবার প্রিয় বউদিকে স্বর্গবাসী করেন।

’৭৫-এ বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদে সহকর্মীদের মধ্যে একজন অত্যন্ত দক্ষ-যোগ্য-নিবেদিত কর্মী ছিল সাভারের গৌর গোপাল সাহা। যত দিন ভারতে নির্বাসিত ছিলাম ছায়ার মতো থেকেছে। এমন কোনো কাজ নেই যা সে করেনি। ক্ষুরধার বুদ্ধির কারণে আমাদের সবার কাছে ছিল প্রিয়। সেও সেদিন চলে গেছে। তারও আত্মার শান্তি কামনা করছি। করোনার কারণে লকডাউন চলছে বেশ কিছুদিন। লোকজন তেমন সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে না পারলেও গণপরিবহন বন্ধ থাকায় মানুষের দুর্ভোগের শেষ নেই, অন্যদিকে গণপরিবহনের সঙ্গে সম্পৃক্তরা না খেয়ে মরছে। শ্রমিকদের সে যে কী দুর্দশা-দুরবস্থা বলে বোঝানো যাবে না। অন্যদিকে যাদের গাড়ি-বাড়ি আছে তারা বা তাদের চলে যাচ্ছে। কিন্তু যারা সাধারণ পরিবহনে চলে তাদের কোনো উপায় নেই। বাস বন্ধ থাকায় ছোট যানবহন যাদের তাদের পোয়াবারো।

৮ তারিখ জোহরের নামাজ পড়ে ঢাকার পথে বেরিয়েছিলাম। রাস্তা ছিল একেবারে ফাঁকা। ঘণ্টা-দেড় ঘণ্টায় বিলামালিয়া ভাকুর্তা এসেছিলাম। সেখান থেকে আমিনবাজার পর্যন্ত এক-দেড় কিলোমিটার আসতে দেড় ঘণ্টা লাগে। প্রথমে ব্যাপারটা বুঝতে পারিনি। এমন প্রচন্ড জ্যামে গত দুই বছর কখনো পড়িনি। পরে দেখলাম আমিনবাজার প্রাইমারি স্কুলের কাছে যেখানে ’৭১-এর ১৬ ডিসেম্বর কৃষ্ণচূড়া গাছের নিচে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর পক্ষে জেনারেল জামশেদ আত্মসমর্পণের প্রাথমিক পর্ব সমাপ্ত করতে জেনারেল নাগরা, ব্রি. সানসিং, ব্রি. ক্লের ও আমার হাতে রিভলবার, টুপি ও বেল্ট তুলে দিয়ে নিয়াজির আত্মসমর্পণের সূচনা করেছিলেন। সেই পর্যন্ত আসতে ট্রাফিক পুলিশরা তাদের দু-তিনটি রোড ব্লক আঁকাবাঁকা করে রেখেছে। গাড়ি ক্যারাব্যারা করে যেতে গিয়ে প্রচন্ড যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। আবার এদিকে ঢাকার দিক থেকে লাখো মানুষ হেঁটে আমিনবাজারের হানিফের পাম্প পর্যন্ত গিয়ে নানা ধরনের গাড়িতে উঠছে। শ টাকার ভাড়া হাজার টাকা। তাতেই লোকজন কামড়াকামড়ি করে বাড়ি ফিরছে। বাচ্চাকাচ্চা, বৃদ্ধদের নিয়ে এ কষ্ট দেখার কেউ নেই। এ যেন কিয়ামতের আলামত। অন্যদিকে পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া-গোয়ালন্দ ঘাটে, এদিকে মাওয়া-শিমুলিয়া ঘাটে মানুষ আর মানুষ। ফেরি বন্ধের চেষ্টা করে সাধারণ মানুষকে আরও পেরেশানিতে ফেলেছে। সরেজমিন যারা কাজ করে তাদের বিচার-বুদ্ধি কেমন যেন লোপ পেয়েছে। সরকারি সিদ্ধান্তের কোনো আগামাথা নেই। সব সময় সরকারি পদক্ষেপ হবে মানুষের সুবিধার জন্য, মানুষের সেবার জন্য। কিন্তু তার লেশমাত্র নেই। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আহ্বান জানিয়েছেন যে যেখানে আছেন তাকে সেখানেই থাকতে। অনেকে আছেও। কিন্তু যারা নেই, নানা কারণে যারা থাকতে পারছে না তাদের তো সহযোগিতা করতে হবে। তারা এ দুর্যোগ-দুর্বিপাকে কী করবে? শিমুলিয়া, পাটুরিয়া ঘাটে তারা কীভাবে রাত কাটিয়েছে, পবিত্র মাহে রমজানে তাদের সাহরি খাওয়ার কী হয়েছে আল্লাহ ছাড়া কেউ জানে না। আগে এমন হলে এলাকার মানুষ সহযোগিতার হাত নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ত। এখন সাধারণ মানুষেরও কিছু করার নেই। সব দলীয়, সব সরকারি। যেভাবে রাস্তাঘাটে সাধারণ মানুষ দুর্ভোগ পোহাচ্ছে এতে সরকারের জনপ্রিয়তা নষ্ট হচ্ছে, মানুষ ক্ষুব্ধ হচ্ছে। এ ব্যাপারগুলো কেউ লক্ষ্য করছে না। নদীর পাড়ে মানুষ যখন একত্র হয়েছে, একসঙ্গে ১০টি ফেরি দিয়ে কয়েক ঘণ্টার মধ্যে সব লোকজন পার করে দিলে কী এমন ক্ষতি হতো? নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্য মাছ-মাংস, গরু-ছাগল নিয়ে গাড়ি ফেরিতে উঠতে পারছে না। ফেরি পাড়ে ভেড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে সাধারণ মানুষে ভরে যাচ্ছে। মুমূর্ষু রোগী নিয়ে অ্যাম্বুলেন্স হাঁ করে দাঁড়িয়ে আছে। আবার গতকাল কে যেন বলল, এদিকে যমুনা সেতু নাকি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। করোনার ভয়ে দেশের ভিতরে নয়, দেশের বাইরে থেকে আসা মানুষের চলাফেরা বন্ধ করতে হবে, বিশেষ করে ভারত থেকে আসা মানুষকে কোনোভাবেই অবাধে ঘুরতে দেওয়া উচিত নয়। ধর্ম মন্ত্রণালয় ঘোষণা দিয়েছিল ২০ জনের বেশি কোনো মসজিদে নামাজ আদায় করতে পারবে না। কেউ মানেনি। অনেক মসজিদে ২০ জনের জায়গায় হাজারো মানুষ নামাজ আদায় করেছে। নামাজ আদায়ের কড়াকড়ি। এটা কোনো মানুষই ভালো চোখে নেবে না, নেয়ওনি। ঈদের আর মাত্র দুই দিন বাকি।

এ সময় সরকারকে আরও একটু যত্নবান হতে এবং যেখানেই মানুষ এমন অসুবিধায় পড়ে বা পড়ছে সেখানকার স্থানীয় মানুষকে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিতে আন্তরিক অনুরোধ জানাচ্ছি। পরম দয়ালু আল্লাহ আমাদের হেফাজত করুন।

ঈদ মুবারক।

 

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
ঢেঁড়স ভেজানো পানি কি সত্যিই এত উপকারী?
ঢেঁড়স ভেজানো পানি কি সত্যিই এত উপকারী?

৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

মোংলায় লিফলেট বিতরণ ও ধানের শীষের প্রচারণা
মোংলায় লিফলেট বিতরণ ও ধানের শীষের প্রচারণা

৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭০০
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭০০

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালের তিন অসহায় নারীর স্বামীকে রিক্সা বিতরণ
বরিশালের তিন অসহায় নারীর স্বামীকে রিক্সা বিতরণ

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

২৮ বছর পর হলান্ডের নেতৃত্বে বিশ্বকাপের দুয়ারে নরওয়ে
২৮ বছর পর হলান্ডের নেতৃত্বে বিশ্বকাপের দুয়ারে নরওয়ে

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নগদ–ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক
নগদ–ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

গাজীপুর জেলা কারাগারে হাজতির মৃত্যু
গাজীপুর জেলা কারাগারে হাজতির মৃত্যু

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কমিটি গঠনের কার্যক্রম স্থগিতের নির্দেশ
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কমিটি গঠনের কার্যক্রম স্থগিতের নির্দেশ

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাবিতে প্রথমবার আদি নববর্ষ উৎসব উদযাপন
ঢাবিতে প্রথমবার আদি নববর্ষ উৎসব উদযাপন

৩৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন বর্ষীয়ান অভিনেতা প্রেম চোপড়া
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন বর্ষীয়ান অভিনেতা প্রেম চোপড়া

৩৭ মিনিট আগে | শোবিজ

মওলানা ভাসানী ছিলেন অসাধারণ চিন্তার রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব : আলাল
মওলানা ভাসানী ছিলেন অসাধারণ চিন্তার রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব : আলাল

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

কারওয়ান বাজারে দুটি ককটেল বিস্ফোরণ
কারওয়ান বাজারে দুটি ককটেল বিস্ফোরণ

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

সীতাকুণ্ডে যাত্রীবাহী বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে, নিহত ৫
সীতাকুণ্ডে যাত্রীবাহী বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে, নিহত ৫

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় ৬ জনের মৃত্যু, আহত ২১
চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় ৬ জনের মৃত্যু, আহত ২১

৪৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজনীতি হোক অনগ্রসর মানুষকে সামনের দিকে এগিয়ে নেয়ার : মাজেদ বাবু
রাজনীতি হোক অনগ্রসর মানুষকে সামনের দিকে এগিয়ে নেয়ার : মাজেদ বাবু

৪৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

হারের দায় ব্যাটসম্যানদের দিচ্ছেন গম্ভীর
হারের দায় ব্যাটসম্যানদের দিচ্ছেন গম্ভীর

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন করলেন প্রধান উপদেষ্টা
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন করলেন প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএম কলেজে পদোন্নতির দাবিতে কর্মবিরতি
বিএম কলেজে পদোন্নতির দাবিতে কর্মবিরতি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে সম্মেলনে তুলে ধরা হলো সৌদির এআই অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে সম্মেলনে তুলে ধরা হলো সৌদির এআই অগ্রগতি

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বরিশালে তিনটি বেহুন্দি জাল পুড়িয়ে ধ্বংস
বরিশালে তিনটি বেহুন্দি জাল পুড়িয়ে ধ্বংস

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিবপুরে আওয়ামী ফ্যাসিবাদবিরোধী গণসমাবেশ
শিবপুরে আওয়ামী ফ্যাসিবাদবিরোধী গণসমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

র‌্যাবের অভিযান টের পেয়ে সন্ত্রাসীর ছোড়া গুলি লাগলো গৃহবধূর বুকে
র‌্যাবের অভিযান টের পেয়ে সন্ত্রাসীর ছোড়া গুলি লাগলো গৃহবধূর বুকে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাবি উপাচার্যের সঙ্গে বসুন্ধরা শুভসংঘ নতুন কমিটির সৌজন্য সাক্ষাৎ
ঢাবি উপাচার্যের সঙ্গে বসুন্ধরা শুভসংঘ নতুন কমিটির সৌজন্য সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৪ হাজার প্রবাসীকে নিজ দেশে ফেরত পাঠাল সৌদিআরব
১৪ হাজার প্রবাসীকে নিজ দেশে ফেরত পাঠাল সৌদিআরব

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোহিঙ্গা ভোটার চিহ্নিত করতে মাঠ কর্মকর্তাদের নির্দেশ ইসির
রোহিঙ্গা ভোটার চিহ্নিত করতে মাঠ কর্মকর্তাদের নির্দেশ ইসির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দরিদ্র ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের শিক্ষাবৃত্তি দিল রাসিক
দরিদ্র ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের শিক্ষাবৃত্তি দিল রাসিক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গোবিপ্রবির রবি ও সোমবারের পরীক্ষা স্থগিত
গোবিপ্রবির রবি ও সোমবারের পরীক্ষা স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রেষণে জনবল নিয়োগে বাংলাদেশ ও কাতার সশস্ত্র বাহিনীর মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষর
প্রেষণে জনবল নিয়োগে বাংলাদেশ ও কাতার সশস্ত্র বাহিনীর মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলিয়ার তৃতীয় আদিবাসী টেস্ট ক্রিকেটার ডগেট
অস্ট্রেলিয়ার তৃতীয় আদিবাসী টেস্ট ক্রিকেটার ডগেট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুরে সরকারি সেবা নিয়ে অবহিতকরণ সভা
রংপুরে সরকারি সেবা নিয়ে অবহিতকরণ সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে