শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৩ জুলাই, ২০২১

কৌশল বুঝে করলে চাষ, ফলবে ড্রাগন বারো মাস

শাইখ সিরাজ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
কৌশল বুঝে করলে চাষ, ফলবে ড্রাগন বারো মাস

বাংলাদেশে ফলের চাহিদা দিন দিন বাড়ছে। সঙ্গে বাড়ছে ফলের উৎপাদনও। জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার হিসাবমতে বাংলাদেশে বছরে ১২ শতাংশ হারে ফলের উৎপাদন বাড়ছে। আর ফল চাষে জমির ব্যবহার বাড়ছে ১০ থেকে ১১ শতাংশ হারে। বিশ্বের গুরুত্বপূর্ণ চারটি ফলের মোট উৎপাদনে বাংলাদেশ শীর্ষ ১০ দেশের তালিকায় উঠে এসেছে। কাঁঠাল উৎপাদনে বিশ্বের দ্বিতীয়, আমে সপ্তম, পেয়ারায় অষ্টম ও পেঁপেতে চতুর্দশতম স্থানে আছে বাংলাদেশ। আর মৌসুমি ফল উৎপাদনে বাংলাদেশের অবস্থান বর্তমানে দশম। দেশি ফলের পাশাপাশি স্ট্রবেরি, ড্রাগন, অ্যাভোকাডো, ত্বিন, এমনকি আপেল চাষেও বাংলাদেশের কৃষক উৎসাহী হয়ে উঠেছেন। বিশেষ করে গত এক যুগে বাংলাদেশে ড্রাগন ফলের চাষ ব্যাপক ছড়িয়েছে। কোথায় নেই? পাহাড়ি ঢালু ভূমি, মধুপুরের লাল মাটির খেত থেকে শুরু করে নরসিংদী, সাভার কিংবা ঢাকার আবাসিক ভবনের ছাদেও ড্রাগন ফল স্থান করে নিয়েছে। বাকি নেই শিল্পকারখানার ফাঁকা জায়গাটিও। ড্রাগন ফল মানেই ভিন্ন আমেজের রঙিন রসালো ফল, নিশ্চিত লাভের চাষ। শীতকালে ড্রাগন কম ফলে, বলা চলে শীতকাল ড্রাগনের অমৌসুম। অমৌসুমে ড্রাগনের চাহিদা থাকে বেশি। তাই অমৌসুমে ড্রাগন চাষের জন্য কৃষক নানা প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।

২০১৮ সালে চীনের গোয়াংডং প্রদেশের শিনশিং গ্রামের লিউয়ের খামারে গিয়ে দেখেছিলাম সন্ধ্যায় এলইডি বাতি জ্বালিয়ে দিনের দৈর্ঘ্য বাড়িয়ে অমৌসুমেও দিব্যি ড্রাগন ফলের চাষ করছেন। টেলিভিশনে সেই প্রতিবেদন প্রচার হওয়ার পর এ দেশের ড্রাগন ফল চাষিদের মাঝে এ কৌশল অবলম্বনে উৎসাহ দেখা যায়। অনেকেই জানিয়েছেন এলইডি বাতি জ্বালিয়ে শীত মৌসুমেও ড্রাগন ফলানো সম্ভব হচ্ছে। মাস কয়েক আগে নাটোর থেকে রবিউল করিম নামে একজন ফোন দিয়ে জানালেন এলইডি বাতি ব্যবহার না করেই তিনি যে কৌশল অবলম্বন করছেন তাতে সারা বছর বাগান থেকে ড্রাগন ফল পাওয়া সম্ভব। বড়াইগ্রাম উপজেলার পাঁচবাড়িয়া গ্রামের রবিউল করিম পেশায় শিক্ষক। গত বছর থেকে করোনার কারণে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ। এ অবসরে তিনি ৩ বিঘা জমিতে ড্রাগন ফলের চাষ করেন। প্রথম বছরেই ভালো ফলন পেয়েছেন। এখন ৯ বিঘায় ড্রাগন ফল চাষ করছেন। যেহেতু রবিউল করিমের ড্রাগন ফল চাষের অনুপ্রেরণা আমার তৈরি প্রতিবেদন, তাই তার খুব ইচ্ছা আমি যেন তার বাগানটা একটু দেখে আসি।

গত মে-র শেষ সপ্তাহে রবিউল করিমের বাগান দেখার সুযোগ হয়েছিল। এমনিতেই নাটোরে উচ্চমূল্যের ফল-ফসলের চাষ অনেক আগে থেকেই তরুণ উদ্যোক্তাদের হাত ধরে প্রসারিত হচ্ছিল। আম তো আছেই, তার সঙ্গে পেয়ারা, কুল এবং সাম্প্রতিক সময়ে ড্রাগন ফল চাষ ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে গেছে। বলা চলে বাংলাদেশের ড্রাগন চাষের রাজধানী হয়ে উঠছে নাটোর।

রবিউল করিমের ড্রাগন ফল চাষের শুরুর গল্পটা শোনালেন। শিক্ষক মানুষ। ২০ বছরের শিক্ষকতার অভিজ্ঞতা। তাই কথা বলেন বেশ জোর দিয়ে। বললেন, ‘আমার মেয়ের পিইসি পরীক্ষার দিন এক শিক্ষা কর্মকর্তার কাছে ড্রাগন চাষের কথা শুনেছিলাম। আমি বাড়ি ফিরে ইউটিউবে ড্রাগন চাষ নিয়ে আপনার প্রতিবেদনগুলো একের পর এক দেখে নিলাম। সারা রাত বারবার আমি আপনার প্রতিবেদনগুলো দেখলাম। ঘুম চলে গেল। রাতেই সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেললাম আমিও ড্রাগন ফলাব।’

রবিউলের সিদ্ধান্তটি যে ঠিক ছিল সে প্রমাণ মিলছে তার কৃষি উদ্যোগ দেখে। ৯ বিঘা জমিতে ড্রাগন চাষ করে গ্রামে রীতিমতো সাড়া ফেলে দিয়েছেন। কথায় বলে, যতনে রতন মেলে। রবিউলের ক্ষেত্রেও হয়েছে তাই। খুব বুঝেশুনেই কৃষির মাঠে পা ফেলছেন তিনি। ড্রাগন ফলের খেত যেন তার স্কুল আর এখানে কোনো মাস্টারি নয়, বরং মনোযোগী ছাত্রের মতোই শিখে শিখে এগোচ্ছেন। তিনি বলছেন, তার সাফল্যের মন্ত্রই এটা।

‘দেখলাম ড্রাগন ফলের ফুল ফোটে রাতে। ফুলে সপরাগায়ণে যে ফল হয় তার আকার ছোট। আবার ফুল ফোটার পর যদি বৃষ্টি হয় তাহলে পোলেনটা ধুয়ে যায়। ফলে ফল আসে না। তাই রাতে এসে ফোটা ফুল থেকে পোলেনটা সংগ্রহ করে হস্তপরাগায়ণের মাধ্যমে চেষ্টা করি প্রতিটি ফুল থেকেই ফল পাওয়ার।’ বলছিলেন রবিউল করিম। দেখলাম হস্তপরাগায়ণের জন্য নিজস্ব একটা কৌশল তৈরি করে নিয়েছেন। বুঝলাম তিনি ক্রমেই ড্রাগন চাষের শিক্ষার্থী থেকে শিক্ষক হয়ে উঠছেন।

রবিউল করিমের বাগানের প্রতিটি গাছই খুব সজীব। একই গাছে ফুল, কুঁড়ি, ফল আছে। অর্থাৎ একটি গাছ থেকেই ধারাবাহিকভাবে ফল পাওয়া যাবে একের পর এক। রবিউল বললেন, প্রতিটি গাছ থেকেই সারা বছর ফল পাওয়া সম্ভব। এমনকি শীতকালেও ফলবে। তিনি চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিলেন, ‘স্যার, জানুয়ারিতে আইসেন, দেখবেন কোনো বাগানে ফল না থাকলেও আমার বাগানে ড্রাগন থাকবে ইনশা আল্লাহ।’ বললাম, তা না হয় বুঝলাম। আপনি যে কৌশলে বারো মাস ড্রাগন ফলাচ্ছেন সে কৌশলটা কী?

বললেন, ‘কৌশল বুঝে করলে চাষ, ফলবে ড্রাগন বারো মাস’। ভালো চারা সংগ্রহ করার বাইরে তিনটি কৌশল তিনি অবলম্বন করেছেন। এক. তিনি নিয়ম মেনে প্রæনিং করেছেন প্রতিটি গাছে। অনুকূল পরিবেশ পেলে গাছ নতুন কুশি আর কুঁড়ি ছাড়ে। তিনি কুঁড়িটাকে নিয়েছেন, কুশি ছেঁটে দিয়েছেন। দুই. পর্যাপ্ত সেচের ব্যবস্থা করেছেন। তিনি বললেন, ড্রাগনের ভালো ফলন পেতে সেচটা হতে হবে পর্যাপ্ত। বেশিও না, কমও না। যে সময়টাতে বৃষ্টি থাকে না, তাপমাত্রা থাকে বেশি, প্রখর সূর্যের তাপ। সে সময়টাতে তিনি প্রতিটি গাছের গোড়ায় কচুরিপানা দিয়ে দেন। এটা যেমন আর্দ্রতা ধরে রাখে, তেমনই সেচের পানিটাকেও ফিল্টারিং করে।

বললাম, দুটি কৌশল তো বললেন। তৃতীয়টা কী? জানালেন তৃতীয় কৌশল। প্রতিটি গাছের গোড়াকে তিনি মাটি থেকে একটু উঁচুতে রেখেছেন। প্রতিটি গাছেই পর্যাপ্ত জৈবসার এবং কিছুটা রাসায়নিক সার প্রয়োগ করেন। আমি বললাম, আপনার কৌশল মূলত তিনটি না, চারটি। আপনার হস্তপরাগায়ণও একটি গুরুত্বপূর্ণ কৌশল। তিনি হাসলেন। প্রতিটি উদ্যোগেই থাকে বিনিয়োগের প্রশ্ন, থাকে লাভ-ক্ষতির হিসাব। এ উদ্যোগের লাভের হিসাবও বেশ সচেতনভাবেই কষে নিয়েছেন উদ্যোক্তা। প্রায় প্রতিদিনই ফল সংগ্রহ হয়। বাগান থেকেই ৬০০ থেকে ৮০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করে দিচ্ছেন। ক্রেতারা দূরদূরান্তের। কক্সবাজার, চট্টগ্রাম থেকেও অর্ডার আসে ফোনে। লাভের হিসাবে বেশ লাভেই আছেন রবিউল। বাগান আরও বড় করবেন। আরও হাজারখানেক পিলার কিনেছেন। জমিও তৈরি হচ্ছে। বললাম, ১ বিঘায় ড্রাগন বাগান করতে কী পরিমাণ অর্থ বিনিয়োগ তার একটা খসড়া হিসাব দিন। তিনি বললেন, ১ বিঘা জমিতে খুঁটি পড়বে ২১০টি। একটি খুঁটির দাম ৪০০ টাকা। প্রতি খুঁটিতে অ্যাঙ্গেল বার ৫০ টাকা। টায়ার ৭৫ টাকা। ড্রাগন ফলের চারা প্রতিটি ৬০ টাকা দরে খুঁটিপ্রতি পাঁচটি চারার দাম ৩০০ টাকা। জৈবসার ২৫ থেকে ৩০ টাকা। রাসায়নিক সার ৬০ থেকে ৭০ টাকা। অর্থাৎ খুঁটিপ্রতি খরচ প্রায় ১ হাজার টাকা। এ হিসাবে ১ বিঘা জমিতে ড্রাগন ফল চাষে ২ লাখ ১০ হাজার টাকা শ্রমিক খরচ ছাড়াই প্রাথমিক বিনিয়োগ করতে হবে।

আমার পরামর্শ হচ্ছে প্রথমেই বড় বিনিয়োগে না গিয়ে ছোট আকারে ড্রাগন চাষের কৌশল ও পদ্ধতিগুলো রপ্ত ও ভালো করে যাচাই-বাছাই করে ক্রমে বড় বিনিয়োগের দিকে যাওয়া। বুঝেশুনে কৃষিতে বিনিয়োগ করে শ্রম দিলে লাভ আসবেই। লাভ পেলে লাভের অংশ শ্রমিকদের দিতে কার্পণ্য করে না কৃষক। এমন একটি মধুর সময়ের মুখোমুখি হয়েছিলাম রবিউলের খামারে। তিনি তার বাগানের শ্রমিকদের বেতন বাড়িয়ে দেওয়ার ঘোষণা দিলেন। বুঝলাম রবিউল মানুষ হিসেবেও উদার। তাই প্রকৃতিও তাকে উদার হাতে ফলন দিচ্ছে।

রবিউল বললেন, ‘আপনিই তো শিক্ষিত তরুণদের কৃষিতে যুক্ত হতে বলেন। তাই আমি আমার কয়েকজন ছাত্রকে আমার সঙ্গে নিয়েছি। আমিও চাই আগামীর শিক্ষিত প্রজন্মই হাল ধরুক আধুনিক কৃষির।’ দেখলাম রবিউল সত্যি সত্যি শিক্ষক হয়েও ড্রাগন ফল চাষের মাঠে সতীর্থ করে নিয়েছেন তার কয়েকজন ছাত্রকে। কথা বললাম তাদের সঙ্গেও। তারা বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত। ছুটির এ সময়টাতে তার সঙ্গে থেকে শিখে নিচ্ছেন ড্রাগন চাষের কলাকৌশল। তাদের স্বপ্ন রচিত হচ্ছে কৃষি ঘিরে। পৃথিবীর যে কোনো দুঃসময়ে কৃষকই হয়ে ওঠেন সভ্যতার মূলশক্তি। কৃষক শ্রমে-ঘামে পৃথিবীর বুক চিরে ফলিয়ে আনেন সোনার ফসল। তার উৎপাদিত ফল-ফসলেই মূলত মানুষের জীবন রঙিন হয়ে ওঠে। আর রবিউলের মতো কৃষি উদ্যোক্তারা রঙিন করে তুলছেন আমাদের কৃষি অর্থনীতি। আর সেই রং ক্রমে ছড়িয়ে পড়ছে সারা দেশে।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।  

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
সূর্যকুমারের কঠোর শাস্তি দাবি পাকিস্তানের
সূর্যকুমারের কঠোর শাস্তি দাবি পাকিস্তানের

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

১০ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট আসক্তি ও বই পড়ার আগ্রহ বিষয়ে ফকিরহাটে শুভসংঘের আলোচনা সভা
শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট আসক্তি ও বই পড়ার আগ্রহ বিষয়ে ফকিরহাটে শুভসংঘের আলোচনা সভা

১২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

হবিগঞ্জ সীমান্তে দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জ সীমান্তে দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ

১৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

স্ন্যাপচ্যাটে নতুন দুই ফিচার চালু
স্ন্যাপচ্যাটে নতুন দুই ফিচার চালু

২৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা
চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা

৩১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির চেষ্টা
সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির চেষ্টা

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

৩৮ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর
সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু
চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক
যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টরেন্টোতে ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু
টরেন্টোতে ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু

৫৭ মিনিট আগে | পরবাস

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩১৩ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩১৩ মামলা

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাবিপ্রবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি স্টুডেন্ট হেলথ ক্যাম্প
শাবিপ্রবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি স্টুডেন্ট হেলথ ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৫ দিনের রিমান্ডে স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু
৫ দিনের রিমান্ডে স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাজারে এলো সাশ্রয়ী মূল্যের ‘আকিজ ড্রিংকিং ওয়াটার’
বাজারে এলো সাশ্রয়ী মূল্যের ‘আকিজ ড্রিংকিং ওয়াটার’

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির শঙ্কা
৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আরও ১৭৬ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আরও ১৭৬ বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের মানবাধিকার চর্চার প্রচেষ্টায় ইইউয়ের প্রতিনিধি দলের প্রশংসা
বাংলাদেশের মানবাধিকার চর্চার প্রচেষ্টায় ইইউয়ের প্রতিনিধি দলের প্রশংসা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈশ্বিক অনিশ্চয়তায় সুদের হার অপরিবর্তিত ব্রাজিলের
বৈশ্বিক অনিশ্চয়তায় সুদের হার অপরিবর্তিত ব্রাজিলের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ
মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু
উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা
ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে আবাসিক এলাকায় সাপ আতঙ্ক
দুবাইয়ে আবাসিক এলাকায় সাপ আতঙ্ক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা রিজেন্সি –তে ট্যুরিজম ফেস্ট ২০২৫ এর উদ্বোধন
ঢাকা রিজেন্সি –তে ট্যুরিজম ফেস্ট ২০২৫ এর উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেমস বন্ডের রূপে ধরা দেবেন রণবীর!
জেমস বন্ডের রূপে ধরা দেবেন রণবীর!

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’
‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা