শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৩ জুলাই, ২০২১

কৌশল বুঝে করলে চাষ, ফলবে ড্রাগন বারো মাস

শাইখ সিরাজ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
কৌশল বুঝে করলে চাষ, ফলবে ড্রাগন বারো মাস

বাংলাদেশে ফলের চাহিদা দিন দিন বাড়ছে। সঙ্গে বাড়ছে ফলের উৎপাদনও। জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার হিসাবমতে বাংলাদেশে বছরে ১২ শতাংশ হারে ফলের উৎপাদন বাড়ছে। আর ফল চাষে জমির ব্যবহার বাড়ছে ১০ থেকে ১১ শতাংশ হারে। বিশ্বের গুরুত্বপূর্ণ চারটি ফলের মোট উৎপাদনে বাংলাদেশ শীর্ষ ১০ দেশের তালিকায় উঠে এসেছে। কাঁঠাল উৎপাদনে বিশ্বের দ্বিতীয়, আমে সপ্তম, পেয়ারায় অষ্টম ও পেঁপেতে চতুর্দশতম স্থানে আছে বাংলাদেশ। আর মৌসুমি ফল উৎপাদনে বাংলাদেশের অবস্থান বর্তমানে দশম। দেশি ফলের পাশাপাশি স্ট্রবেরি, ড্রাগন, অ্যাভোকাডো, ত্বিন, এমনকি আপেল চাষেও বাংলাদেশের কৃষক উৎসাহী হয়ে উঠেছেন। বিশেষ করে গত এক যুগে বাংলাদেশে ড্রাগন ফলের চাষ ব্যাপক ছড়িয়েছে। কোথায় নেই? পাহাড়ি ঢালু ভূমি, মধুপুরের লাল মাটির খেত থেকে শুরু করে নরসিংদী, সাভার কিংবা ঢাকার আবাসিক ভবনের ছাদেও ড্রাগন ফল স্থান করে নিয়েছে। বাকি নেই শিল্পকারখানার ফাঁকা জায়গাটিও। ড্রাগন ফল মানেই ভিন্ন আমেজের রঙিন রসালো ফল, নিশ্চিত লাভের চাষ। শীতকালে ড্রাগন কম ফলে, বলা চলে শীতকাল ড্রাগনের অমৌসুম। অমৌসুমে ড্রাগনের চাহিদা থাকে বেশি। তাই অমৌসুমে ড্রাগন চাষের জন্য কৃষক নানা প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।

২০১৮ সালে চীনের গোয়াংডং প্রদেশের শিনশিং গ্রামের লিউয়ের খামারে গিয়ে দেখেছিলাম সন্ধ্যায় এলইডি বাতি জ্বালিয়ে দিনের দৈর্ঘ্য বাড়িয়ে অমৌসুমেও দিব্যি ড্রাগন ফলের চাষ করছেন। টেলিভিশনে সেই প্রতিবেদন প্রচার হওয়ার পর এ দেশের ড্রাগন ফল চাষিদের মাঝে এ কৌশল অবলম্বনে উৎসাহ দেখা যায়। অনেকেই জানিয়েছেন এলইডি বাতি জ্বালিয়ে শীত মৌসুমেও ড্রাগন ফলানো সম্ভব হচ্ছে। মাস কয়েক আগে নাটোর থেকে রবিউল করিম নামে একজন ফোন দিয়ে জানালেন এলইডি বাতি ব্যবহার না করেই তিনি যে কৌশল অবলম্বন করছেন তাতে সারা বছর বাগান থেকে ড্রাগন ফল পাওয়া সম্ভব। বড়াইগ্রাম উপজেলার পাঁচবাড়িয়া গ্রামের রবিউল করিম পেশায় শিক্ষক। গত বছর থেকে করোনার কারণে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ। এ অবসরে তিনি ৩ বিঘা জমিতে ড্রাগন ফলের চাষ করেন। প্রথম বছরেই ভালো ফলন পেয়েছেন। এখন ৯ বিঘায় ড্রাগন ফল চাষ করছেন। যেহেতু রবিউল করিমের ড্রাগন ফল চাষের অনুপ্রেরণা আমার তৈরি প্রতিবেদন, তাই তার খুব ইচ্ছা আমি যেন তার বাগানটা একটু দেখে আসি।

গত মে-র শেষ সপ্তাহে রবিউল করিমের বাগান দেখার সুযোগ হয়েছিল। এমনিতেই নাটোরে উচ্চমূল্যের ফল-ফসলের চাষ অনেক আগে থেকেই তরুণ উদ্যোক্তাদের হাত ধরে প্রসারিত হচ্ছিল। আম তো আছেই, তার সঙ্গে পেয়ারা, কুল এবং সাম্প্রতিক সময়ে ড্রাগন ফল চাষ ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে গেছে। বলা চলে বাংলাদেশের ড্রাগন চাষের রাজধানী হয়ে উঠছে নাটোর।

রবিউল করিমের ড্রাগন ফল চাষের শুরুর গল্পটা শোনালেন। শিক্ষক মানুষ। ২০ বছরের শিক্ষকতার অভিজ্ঞতা। তাই কথা বলেন বেশ জোর দিয়ে। বললেন, ‘আমার মেয়ের পিইসি পরীক্ষার দিন এক শিক্ষা কর্মকর্তার কাছে ড্রাগন চাষের কথা শুনেছিলাম। আমি বাড়ি ফিরে ইউটিউবে ড্রাগন চাষ নিয়ে আপনার প্রতিবেদনগুলো একের পর এক দেখে নিলাম। সারা রাত বারবার আমি আপনার প্রতিবেদনগুলো দেখলাম। ঘুম চলে গেল। রাতেই সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেললাম আমিও ড্রাগন ফলাব।’

রবিউলের সিদ্ধান্তটি যে ঠিক ছিল সে প্রমাণ মিলছে তার কৃষি উদ্যোগ দেখে। ৯ বিঘা জমিতে ড্রাগন চাষ করে গ্রামে রীতিমতো সাড়া ফেলে দিয়েছেন। কথায় বলে, যতনে রতন মেলে। রবিউলের ক্ষেত্রেও হয়েছে তাই। খুব বুঝেশুনেই কৃষির মাঠে পা ফেলছেন তিনি। ড্রাগন ফলের খেত যেন তার স্কুল আর এখানে কোনো মাস্টারি নয়, বরং মনোযোগী ছাত্রের মতোই শিখে শিখে এগোচ্ছেন। তিনি বলছেন, তার সাফল্যের মন্ত্রই এটা।

‘দেখলাম ড্রাগন ফলের ফুল ফোটে রাতে। ফুলে সপরাগায়ণে যে ফল হয় তার আকার ছোট। আবার ফুল ফোটার পর যদি বৃষ্টি হয় তাহলে পোলেনটা ধুয়ে যায়। ফলে ফল আসে না। তাই রাতে এসে ফোটা ফুল থেকে পোলেনটা সংগ্রহ করে হস্তপরাগায়ণের মাধ্যমে চেষ্টা করি প্রতিটি ফুল থেকেই ফল পাওয়ার।’ বলছিলেন রবিউল করিম। দেখলাম হস্তপরাগায়ণের জন্য নিজস্ব একটা কৌশল তৈরি করে নিয়েছেন। বুঝলাম তিনি ক্রমেই ড্রাগন চাষের শিক্ষার্থী থেকে শিক্ষক হয়ে উঠছেন।

রবিউল করিমের বাগানের প্রতিটি গাছই খুব সজীব। একই গাছে ফুল, কুঁড়ি, ফল আছে। অর্থাৎ একটি গাছ থেকেই ধারাবাহিকভাবে ফল পাওয়া যাবে একের পর এক। রবিউল বললেন, প্রতিটি গাছ থেকেই সারা বছর ফল পাওয়া সম্ভব। এমনকি শীতকালেও ফলবে। তিনি চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিলেন, ‘স্যার, জানুয়ারিতে আইসেন, দেখবেন কোনো বাগানে ফল না থাকলেও আমার বাগানে ড্রাগন থাকবে ইনশা আল্লাহ।’ বললাম, তা না হয় বুঝলাম। আপনি যে কৌশলে বারো মাস ড্রাগন ফলাচ্ছেন সে কৌশলটা কী?

বললেন, ‘কৌশল বুঝে করলে চাষ, ফলবে ড্রাগন বারো মাস’। ভালো চারা সংগ্রহ করার বাইরে তিনটি কৌশল তিনি অবলম্বন করেছেন। এক. তিনি নিয়ম মেনে প্রæনিং করেছেন প্রতিটি গাছে। অনুকূল পরিবেশ পেলে গাছ নতুন কুশি আর কুঁড়ি ছাড়ে। তিনি কুঁড়িটাকে নিয়েছেন, কুশি ছেঁটে দিয়েছেন। দুই. পর্যাপ্ত সেচের ব্যবস্থা করেছেন। তিনি বললেন, ড্রাগনের ভালো ফলন পেতে সেচটা হতে হবে পর্যাপ্ত। বেশিও না, কমও না। যে সময়টাতে বৃষ্টি থাকে না, তাপমাত্রা থাকে বেশি, প্রখর সূর্যের তাপ। সে সময়টাতে তিনি প্রতিটি গাছের গোড়ায় কচুরিপানা দিয়ে দেন। এটা যেমন আর্দ্রতা ধরে রাখে, তেমনই সেচের পানিটাকেও ফিল্টারিং করে।

বললাম, দুটি কৌশল তো বললেন। তৃতীয়টা কী? জানালেন তৃতীয় কৌশল। প্রতিটি গাছের গোড়াকে তিনি মাটি থেকে একটু উঁচুতে রেখেছেন। প্রতিটি গাছেই পর্যাপ্ত জৈবসার এবং কিছুটা রাসায়নিক সার প্রয়োগ করেন। আমি বললাম, আপনার কৌশল মূলত তিনটি না, চারটি। আপনার হস্তপরাগায়ণও একটি গুরুত্বপূর্ণ কৌশল। তিনি হাসলেন। প্রতিটি উদ্যোগেই থাকে বিনিয়োগের প্রশ্ন, থাকে লাভ-ক্ষতির হিসাব। এ উদ্যোগের লাভের হিসাবও বেশ সচেতনভাবেই কষে নিয়েছেন উদ্যোক্তা। প্রায় প্রতিদিনই ফল সংগ্রহ হয়। বাগান থেকেই ৬০০ থেকে ৮০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করে দিচ্ছেন। ক্রেতারা দূরদূরান্তের। কক্সবাজার, চট্টগ্রাম থেকেও অর্ডার আসে ফোনে। লাভের হিসাবে বেশ লাভেই আছেন রবিউল। বাগান আরও বড় করবেন। আরও হাজারখানেক পিলার কিনেছেন। জমিও তৈরি হচ্ছে। বললাম, ১ বিঘায় ড্রাগন বাগান করতে কী পরিমাণ অর্থ বিনিয়োগ তার একটা খসড়া হিসাব দিন। তিনি বললেন, ১ বিঘা জমিতে খুঁটি পড়বে ২১০টি। একটি খুঁটির দাম ৪০০ টাকা। প্রতি খুঁটিতে অ্যাঙ্গেল বার ৫০ টাকা। টায়ার ৭৫ টাকা। ড্রাগন ফলের চারা প্রতিটি ৬০ টাকা দরে খুঁটিপ্রতি পাঁচটি চারার দাম ৩০০ টাকা। জৈবসার ২৫ থেকে ৩০ টাকা। রাসায়নিক সার ৬০ থেকে ৭০ টাকা। অর্থাৎ খুঁটিপ্রতি খরচ প্রায় ১ হাজার টাকা। এ হিসাবে ১ বিঘা জমিতে ড্রাগন ফল চাষে ২ লাখ ১০ হাজার টাকা শ্রমিক খরচ ছাড়াই প্রাথমিক বিনিয়োগ করতে হবে।

আমার পরামর্শ হচ্ছে প্রথমেই বড় বিনিয়োগে না গিয়ে ছোট আকারে ড্রাগন চাষের কৌশল ও পদ্ধতিগুলো রপ্ত ও ভালো করে যাচাই-বাছাই করে ক্রমে বড় বিনিয়োগের দিকে যাওয়া। বুঝেশুনে কৃষিতে বিনিয়োগ করে শ্রম দিলে লাভ আসবেই। লাভ পেলে লাভের অংশ শ্রমিকদের দিতে কার্পণ্য করে না কৃষক। এমন একটি মধুর সময়ের মুখোমুখি হয়েছিলাম রবিউলের খামারে। তিনি তার বাগানের শ্রমিকদের বেতন বাড়িয়ে দেওয়ার ঘোষণা দিলেন। বুঝলাম রবিউল মানুষ হিসেবেও উদার। তাই প্রকৃতিও তাকে উদার হাতে ফলন দিচ্ছে।

রবিউল বললেন, ‘আপনিই তো শিক্ষিত তরুণদের কৃষিতে যুক্ত হতে বলেন। তাই আমি আমার কয়েকজন ছাত্রকে আমার সঙ্গে নিয়েছি। আমিও চাই আগামীর শিক্ষিত প্রজন্মই হাল ধরুক আধুনিক কৃষির।’ দেখলাম রবিউল সত্যি সত্যি শিক্ষক হয়েও ড্রাগন ফল চাষের মাঠে সতীর্থ করে নিয়েছেন তার কয়েকজন ছাত্রকে। কথা বললাম তাদের সঙ্গেও। তারা বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত। ছুটির এ সময়টাতে তার সঙ্গে থেকে শিখে নিচ্ছেন ড্রাগন চাষের কলাকৌশল। তাদের স্বপ্ন রচিত হচ্ছে কৃষি ঘিরে। পৃথিবীর যে কোনো দুঃসময়ে কৃষকই হয়ে ওঠেন সভ্যতার মূলশক্তি। কৃষক শ্রমে-ঘামে পৃথিবীর বুক চিরে ফলিয়ে আনেন সোনার ফসল। তার উৎপাদিত ফল-ফসলেই মূলত মানুষের জীবন রঙিন হয়ে ওঠে। আর রবিউলের মতো কৃষি উদ্যোক্তারা রঙিন করে তুলছেন আমাদের কৃষি অর্থনীতি। আর সেই রং ক্রমে ছড়িয়ে পড়ছে সারা দেশে।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।  

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বিমানে বোমা আতঙ্ক
বিমানে বোমা আতঙ্ক
থেঁতলে পিটিয়ে গুলিতে হত্যা
থেঁতলে পিটিয়ে গুলিতে হত্যা
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
মানবাধিকার ও ইসলামি দৃষ্টিভঙ্গি
মানবাধিকার ও ইসলামি দৃষ্টিভঙ্গি
অন্যের শর্তে যেন দেশ না চলে
অন্যের শর্তে যেন দেশ না চলে
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
এসএসসির ফলাফল
এসএসসির ফলাফল
বিদেশি বিনিয়োগ
বিদেশি বিনিয়োগ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে দুর্ঘটনায় শিক্ষার্থী নিহত
চট্টগ্রামে দুর্ঘটনায় শিক্ষার্থী নিহত

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার
ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে শিক্ষার মানোন্নয়নে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টার মতবিনিময়
হবিগঞ্জে শিক্ষার মানোন্নয়নে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টার মতবিনিময়

৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

শতবর্ষী মাহাথির ক্লান্তিজনিত কারণে হাসপাতালে ভর্তি
শতবর্ষী মাহাথির ক্লান্তিজনিত কারণে হাসপাতালে ভর্তি

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুগান্তরের সম্পাদককে ৫ দিনের মধ্যে ক্ষমা চাইতে আইনি নোটিশ
যুগান্তরের সম্পাদককে ৫ দিনের মধ্যে ক্ষমা চাইতে আইনি নোটিশ

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পরশুরামে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থদের মাঝে কোস্ট গার্ডের ত্রাণসামগ্রী বিতরণ
পরশুরামে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থদের মাঝে কোস্ট গার্ডের ত্রাণসামগ্রী বিতরণ

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

যে অভ্যাস হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়
যে অভ্যাস হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়

১৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

৭ মামলার আসামি নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেপ্তার
৭ মামলার আসামি নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেপ্তার

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইতালির বিমানবন্দরে বিমানের ইঞ্জিনে ঝাঁপিয়ে মৃত্যু
ইতালির বিমানবন্দরে বিমানের ইঞ্জিনে ঝাঁপিয়ে মৃত্যু

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানিকগঞ্জে মেয়েকে ধর্ষণের দায়ে বাবার মৃত্যুদণ্ড
মানিকগঞ্জে মেয়েকে ধর্ষণের দায়ে বাবার মৃত্যুদণ্ড

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও দুই আসামি গ্রেফতার
ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও দুই আসামি গ্রেফতার

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

হবিগঞ্জে সংঘর্ষের ছয় দিন পর আহত রিমনের মৃত্যু
হবিগঞ্জে সংঘর্ষের ছয় দিন পর আহত রিমনের মৃত্যু

৩৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

মোদিকে আম উপহার পাঠাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
মোদিকে আম উপহার পাঠাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

কার্বন ডাই–অক্সাইড ও তাপমাত্রা বৃদ্ধিতে ফসলে পুষ্টিহানি
কার্বন ডাই–অক্সাইড ও তাপমাত্রা বৃদ্ধিতে ফসলে পুষ্টিহানি

৪৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

জাতীয় পুরস্কার প্রাপ্ত দুইজনকে সংবর্ধনা জানালো পঞ্চগড় জেলা প্রশাসন
জাতীয় পুরস্কার প্রাপ্ত দুইজনকে সংবর্ধনা জানালো পঞ্চগড় জেলা প্রশাসন

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুকসুদপুরে সড়ক সংস্কারের দাবিতে স্থানীয়দের মানববন্ধন
মুকসুদপুরে সড়ক সংস্কারের দাবিতে স্থানীয়দের মানববন্ধন

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় যুবকের লাশ উদ্ধার
ভাঙ্গায় যুবকের লাশ উদ্ধার

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাবিশ্বের গহ্বরে আটকে আছে পৃথিবী? সম্প্রসারণ বাড়ছে দ্রুতগতিতে
মহাবিশ্বের গহ্বরে আটকে আছে পৃথিবী? সম্প্রসারণ বাড়ছে দ্রুতগতিতে

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‌‘আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান’
‌‘আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সঙ্গে শিল্প চুক্তি স্বাক্ষর রাশিয়ার
পাকিস্তানের সঙ্গে শিল্প চুক্তি স্বাক্ষর রাশিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টাউনসভিলে বার্ষিক পিঠা উৎসবে মিষ্টি ঐতিহ্য আর আনন্দের মিলনমেলা
টাউনসভিলে বার্ষিক পিঠা উৎসবে মিষ্টি ঐতিহ্য আর আনন্দের মিলনমেলা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সোহাগ হত্যার তদন্তে বিচারিক কমিশন গঠনের নির্দেশনা চেয়ে রিট
সোহাগ হত্যার তদন্তে বিচারিক কমিশন গঠনের নির্দেশনা চেয়ে রিট

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুষ্টিয়ায় আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা
কুষ্টিয়ায় আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে দাদির কোলে ফিরলো হারিয়ে যাওয়া শিশু রোজামনি
অবশেষে দাদির কোলে ফিরলো হারিয়ে যাওয়া শিশু রোজামনি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্যারিসের প্রেমের সেতুতে তালা দিলেন মেহজাবীন
প্যারিসের প্রেমের সেতুতে তালা দিলেন মেহজাবীন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন
সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে পুলিশ ভেরিফিকেশনের নতুন পরিপত্র
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে পুলিশ ভেরিফিকেশনের নতুন পরিপত্র

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে জলাবদ্ধতা নিরসনের দাবিতে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে জলাবদ্ধতা নিরসনের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি
লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট
বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান
চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি
অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন
পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে
খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার
ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের
১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা
ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা
মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী
যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার
সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান
অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের
যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস
জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ
বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস
দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি
কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন
সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম
বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য
শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি
ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‘আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান’
‌‘আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ
এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি
অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি
আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম
২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি
ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা
এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে দুই বিষয়ে ফেল!
এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে দুই বিষয়ে ফেল!

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি
চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার
স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

নৃশংস হত্যায় তোলপাড়
নৃশংস হত্যায় তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র
চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব
৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

কাটল না শুল্কসংকট
কাটল না শুল্কসংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক
প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক

পেছনের পৃষ্ঠা

যত আলো  তত অন্ধকার
যত আলো তত অন্ধকার

শোবিজ

জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ
জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ

প্রথম পৃষ্ঠা

পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে
পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান
প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান

পেছনের পৃষ্ঠা

কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা
হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা

শোবিজ

পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি
পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

ববির সমুদ্রবিলাস
ববির সমুদ্রবিলাস

শোবিজ

হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে
হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন
নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন
সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান
কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান

প্রথম পৃষ্ঠা

তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের
তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া
ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের

মাঠে ময়দানে

রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স
রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স

মাঠে ময়দানে

তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই

সম্পাদকীয়

ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের
ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের

মাঠে ময়দানে

অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই
অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই

মাঠে ময়দানে

সিনেমার মানুষে তারা...
সিনেমার মানুষে তারা...

শোবিজ

বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল
বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল

শোবিজ