শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৩ জুলাই, ২০২১

কৌশল বুঝে করলে চাষ, ফলবে ড্রাগন বারো মাস

শাইখ সিরাজ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
কৌশল বুঝে করলে চাষ, ফলবে ড্রাগন বারো মাস

বাংলাদেশে ফলের চাহিদা দিন দিন বাড়ছে। সঙ্গে বাড়ছে ফলের উৎপাদনও। জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার হিসাবমতে বাংলাদেশে বছরে ১২ শতাংশ হারে ফলের উৎপাদন বাড়ছে। আর ফল চাষে জমির ব্যবহার বাড়ছে ১০ থেকে ১১ শতাংশ হারে। বিশ্বের গুরুত্বপূর্ণ চারটি ফলের মোট উৎপাদনে বাংলাদেশ শীর্ষ ১০ দেশের তালিকায় উঠে এসেছে। কাঁঠাল উৎপাদনে বিশ্বের দ্বিতীয়, আমে সপ্তম, পেয়ারায় অষ্টম ও পেঁপেতে চতুর্দশতম স্থানে আছে বাংলাদেশ। আর মৌসুমি ফল উৎপাদনে বাংলাদেশের অবস্থান বর্তমানে দশম। দেশি ফলের পাশাপাশি স্ট্রবেরি, ড্রাগন, অ্যাভোকাডো, ত্বিন, এমনকি আপেল চাষেও বাংলাদেশের কৃষক উৎসাহী হয়ে উঠেছেন। বিশেষ করে গত এক যুগে বাংলাদেশে ড্রাগন ফলের চাষ ব্যাপক ছড়িয়েছে। কোথায় নেই? পাহাড়ি ঢালু ভূমি, মধুপুরের লাল মাটির খেত থেকে শুরু করে নরসিংদী, সাভার কিংবা ঢাকার আবাসিক ভবনের ছাদেও ড্রাগন ফল স্থান করে নিয়েছে। বাকি নেই শিল্পকারখানার ফাঁকা জায়গাটিও। ড্রাগন ফল মানেই ভিন্ন আমেজের রঙিন রসালো ফল, নিশ্চিত লাভের চাষ। শীতকালে ড্রাগন কম ফলে, বলা চলে শীতকাল ড্রাগনের অমৌসুম। অমৌসুমে ড্রাগনের চাহিদা থাকে বেশি। তাই অমৌসুমে ড্রাগন চাষের জন্য কৃষক নানা প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।

২০১৮ সালে চীনের গোয়াংডং প্রদেশের শিনশিং গ্রামের লিউয়ের খামারে গিয়ে দেখেছিলাম সন্ধ্যায় এলইডি বাতি জ্বালিয়ে দিনের দৈর্ঘ্য বাড়িয়ে অমৌসুমেও দিব্যি ড্রাগন ফলের চাষ করছেন। টেলিভিশনে সেই প্রতিবেদন প্রচার হওয়ার পর এ দেশের ড্রাগন ফল চাষিদের মাঝে এ কৌশল অবলম্বনে উৎসাহ দেখা যায়। অনেকেই জানিয়েছেন এলইডি বাতি জ্বালিয়ে শীত মৌসুমেও ড্রাগন ফলানো সম্ভব হচ্ছে। মাস কয়েক আগে নাটোর থেকে রবিউল করিম নামে একজন ফোন দিয়ে জানালেন এলইডি বাতি ব্যবহার না করেই তিনি যে কৌশল অবলম্বন করছেন তাতে সারা বছর বাগান থেকে ড্রাগন ফল পাওয়া সম্ভব। বড়াইগ্রাম উপজেলার পাঁচবাড়িয়া গ্রামের রবিউল করিম পেশায় শিক্ষক। গত বছর থেকে করোনার কারণে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ। এ অবসরে তিনি ৩ বিঘা জমিতে ড্রাগন ফলের চাষ করেন। প্রথম বছরেই ভালো ফলন পেয়েছেন। এখন ৯ বিঘায় ড্রাগন ফল চাষ করছেন। যেহেতু রবিউল করিমের ড্রাগন ফল চাষের অনুপ্রেরণা আমার তৈরি প্রতিবেদন, তাই তার খুব ইচ্ছা আমি যেন তার বাগানটা একটু দেখে আসি।

গত মে-র শেষ সপ্তাহে রবিউল করিমের বাগান দেখার সুযোগ হয়েছিল। এমনিতেই নাটোরে উচ্চমূল্যের ফল-ফসলের চাষ অনেক আগে থেকেই তরুণ উদ্যোক্তাদের হাত ধরে প্রসারিত হচ্ছিল। আম তো আছেই, তার সঙ্গে পেয়ারা, কুল এবং সাম্প্রতিক সময়ে ড্রাগন ফল চাষ ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে গেছে। বলা চলে বাংলাদেশের ড্রাগন চাষের রাজধানী হয়ে উঠছে নাটোর।

রবিউল করিমের ড্রাগন ফল চাষের শুরুর গল্পটা শোনালেন। শিক্ষক মানুষ। ২০ বছরের শিক্ষকতার অভিজ্ঞতা। তাই কথা বলেন বেশ জোর দিয়ে। বললেন, ‘আমার মেয়ের পিইসি পরীক্ষার দিন এক শিক্ষা কর্মকর্তার কাছে ড্রাগন চাষের কথা শুনেছিলাম। আমি বাড়ি ফিরে ইউটিউবে ড্রাগন চাষ নিয়ে আপনার প্রতিবেদনগুলো একের পর এক দেখে নিলাম। সারা রাত বারবার আমি আপনার প্রতিবেদনগুলো দেখলাম। ঘুম চলে গেল। রাতেই সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেললাম আমিও ড্রাগন ফলাব।’

রবিউলের সিদ্ধান্তটি যে ঠিক ছিল সে প্রমাণ মিলছে তার কৃষি উদ্যোগ দেখে। ৯ বিঘা জমিতে ড্রাগন চাষ করে গ্রামে রীতিমতো সাড়া ফেলে দিয়েছেন। কথায় বলে, যতনে রতন মেলে। রবিউলের ক্ষেত্রেও হয়েছে তাই। খুব বুঝেশুনেই কৃষির মাঠে পা ফেলছেন তিনি। ড্রাগন ফলের খেত যেন তার স্কুল আর এখানে কোনো মাস্টারি নয়, বরং মনোযোগী ছাত্রের মতোই শিখে শিখে এগোচ্ছেন। তিনি বলছেন, তার সাফল্যের মন্ত্রই এটা।

‘দেখলাম ড্রাগন ফলের ফুল ফোটে রাতে। ফুলে সপরাগায়ণে যে ফল হয় তার আকার ছোট। আবার ফুল ফোটার পর যদি বৃষ্টি হয় তাহলে পোলেনটা ধুয়ে যায়। ফলে ফল আসে না। তাই রাতে এসে ফোটা ফুল থেকে পোলেনটা সংগ্রহ করে হস্তপরাগায়ণের মাধ্যমে চেষ্টা করি প্রতিটি ফুল থেকেই ফল পাওয়ার।’ বলছিলেন রবিউল করিম। দেখলাম হস্তপরাগায়ণের জন্য নিজস্ব একটা কৌশল তৈরি করে নিয়েছেন। বুঝলাম তিনি ক্রমেই ড্রাগন চাষের শিক্ষার্থী থেকে শিক্ষক হয়ে উঠছেন।

রবিউল করিমের বাগানের প্রতিটি গাছই খুব সজীব। একই গাছে ফুল, কুঁড়ি, ফল আছে। অর্থাৎ একটি গাছ থেকেই ধারাবাহিকভাবে ফল পাওয়া যাবে একের পর এক। রবিউল বললেন, প্রতিটি গাছ থেকেই সারা বছর ফল পাওয়া সম্ভব। এমনকি শীতকালেও ফলবে। তিনি চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিলেন, ‘স্যার, জানুয়ারিতে আইসেন, দেখবেন কোনো বাগানে ফল না থাকলেও আমার বাগানে ড্রাগন থাকবে ইনশা আল্লাহ।’ বললাম, তা না হয় বুঝলাম। আপনি যে কৌশলে বারো মাস ড্রাগন ফলাচ্ছেন সে কৌশলটা কী?

বললেন, ‘কৌশল বুঝে করলে চাষ, ফলবে ড্রাগন বারো মাস’। ভালো চারা সংগ্রহ করার বাইরে তিনটি কৌশল তিনি অবলম্বন করেছেন। এক. তিনি নিয়ম মেনে প্রæনিং করেছেন প্রতিটি গাছে। অনুকূল পরিবেশ পেলে গাছ নতুন কুশি আর কুঁড়ি ছাড়ে। তিনি কুঁড়িটাকে নিয়েছেন, কুশি ছেঁটে দিয়েছেন। দুই. পর্যাপ্ত সেচের ব্যবস্থা করেছেন। তিনি বললেন, ড্রাগনের ভালো ফলন পেতে সেচটা হতে হবে পর্যাপ্ত। বেশিও না, কমও না। যে সময়টাতে বৃষ্টি থাকে না, তাপমাত্রা থাকে বেশি, প্রখর সূর্যের তাপ। সে সময়টাতে তিনি প্রতিটি গাছের গোড়ায় কচুরিপানা দিয়ে দেন। এটা যেমন আর্দ্রতা ধরে রাখে, তেমনই সেচের পানিটাকেও ফিল্টারিং করে।

বললাম, দুটি কৌশল তো বললেন। তৃতীয়টা কী? জানালেন তৃতীয় কৌশল। প্রতিটি গাছের গোড়াকে তিনি মাটি থেকে একটু উঁচুতে রেখেছেন। প্রতিটি গাছেই পর্যাপ্ত জৈবসার এবং কিছুটা রাসায়নিক সার প্রয়োগ করেন। আমি বললাম, আপনার কৌশল মূলত তিনটি না, চারটি। আপনার হস্তপরাগায়ণও একটি গুরুত্বপূর্ণ কৌশল। তিনি হাসলেন। প্রতিটি উদ্যোগেই থাকে বিনিয়োগের প্রশ্ন, থাকে লাভ-ক্ষতির হিসাব। এ উদ্যোগের লাভের হিসাবও বেশ সচেতনভাবেই কষে নিয়েছেন উদ্যোক্তা। প্রায় প্রতিদিনই ফল সংগ্রহ হয়। বাগান থেকেই ৬০০ থেকে ৮০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করে দিচ্ছেন। ক্রেতারা দূরদূরান্তের। কক্সবাজার, চট্টগ্রাম থেকেও অর্ডার আসে ফোনে। লাভের হিসাবে বেশ লাভেই আছেন রবিউল। বাগান আরও বড় করবেন। আরও হাজারখানেক পিলার কিনেছেন। জমিও তৈরি হচ্ছে। বললাম, ১ বিঘায় ড্রাগন বাগান করতে কী পরিমাণ অর্থ বিনিয়োগ তার একটা খসড়া হিসাব দিন। তিনি বললেন, ১ বিঘা জমিতে খুঁটি পড়বে ২১০টি। একটি খুঁটির দাম ৪০০ টাকা। প্রতি খুঁটিতে অ্যাঙ্গেল বার ৫০ টাকা। টায়ার ৭৫ টাকা। ড্রাগন ফলের চারা প্রতিটি ৬০ টাকা দরে খুঁটিপ্রতি পাঁচটি চারার দাম ৩০০ টাকা। জৈবসার ২৫ থেকে ৩০ টাকা। রাসায়নিক সার ৬০ থেকে ৭০ টাকা। অর্থাৎ খুঁটিপ্রতি খরচ প্রায় ১ হাজার টাকা। এ হিসাবে ১ বিঘা জমিতে ড্রাগন ফল চাষে ২ লাখ ১০ হাজার টাকা শ্রমিক খরচ ছাড়াই প্রাথমিক বিনিয়োগ করতে হবে।

আমার পরামর্শ হচ্ছে প্রথমেই বড় বিনিয়োগে না গিয়ে ছোট আকারে ড্রাগন চাষের কৌশল ও পদ্ধতিগুলো রপ্ত ও ভালো করে যাচাই-বাছাই করে ক্রমে বড় বিনিয়োগের দিকে যাওয়া। বুঝেশুনে কৃষিতে বিনিয়োগ করে শ্রম দিলে লাভ আসবেই। লাভ পেলে লাভের অংশ শ্রমিকদের দিতে কার্পণ্য করে না কৃষক। এমন একটি মধুর সময়ের মুখোমুখি হয়েছিলাম রবিউলের খামারে। তিনি তার বাগানের শ্রমিকদের বেতন বাড়িয়ে দেওয়ার ঘোষণা দিলেন। বুঝলাম রবিউল মানুষ হিসেবেও উদার। তাই প্রকৃতিও তাকে উদার হাতে ফলন দিচ্ছে।

রবিউল বললেন, ‘আপনিই তো শিক্ষিত তরুণদের কৃষিতে যুক্ত হতে বলেন। তাই আমি আমার কয়েকজন ছাত্রকে আমার সঙ্গে নিয়েছি। আমিও চাই আগামীর শিক্ষিত প্রজন্মই হাল ধরুক আধুনিক কৃষির।’ দেখলাম রবিউল সত্যি সত্যি শিক্ষক হয়েও ড্রাগন ফল চাষের মাঠে সতীর্থ করে নিয়েছেন তার কয়েকজন ছাত্রকে। কথা বললাম তাদের সঙ্গেও। তারা বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত। ছুটির এ সময়টাতে তার সঙ্গে থেকে শিখে নিচ্ছেন ড্রাগন চাষের কলাকৌশল। তাদের স্বপ্ন রচিত হচ্ছে কৃষি ঘিরে। পৃথিবীর যে কোনো দুঃসময়ে কৃষকই হয়ে ওঠেন সভ্যতার মূলশক্তি। কৃষক শ্রমে-ঘামে পৃথিবীর বুক চিরে ফলিয়ে আনেন সোনার ফসল। তার উৎপাদিত ফল-ফসলেই মূলত মানুষের জীবন রঙিন হয়ে ওঠে। আর রবিউলের মতো কৃষি উদ্যোক্তারা রঙিন করে তুলছেন আমাদের কৃষি অর্থনীতি। আর সেই রং ক্রমে ছড়িয়ে পড়ছে সারা দেশে।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।  

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ব্যবসায় দুর্দিন
ব্যবসায় দুর্দিন
দেশবাসী কী চায়
দেশবাসী কী চায়
ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল ও মাদক বাস্তবতা
ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল ও মাদক বাস্তবতা
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি
নিজের বিচারে নিজেই বিচারক ট্রাম্প
নিজের বিচারে নিজেই বিচারক ট্রাম্প
ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার
ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
সর্বশেষ খবর
জেলেদের সঙ্গে মাছ ধরছেন রাহুল গান্ধী, ভিডিও ভাইরাল
জেলেদের সঙ্গে মাছ ধরছেন রাহুল গান্ধী, ভিডিও ভাইরাল

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ২২ দিন ইবতেদায়ী মাদ্রাসা শিক্ষকদের অবস্থান কর্মসূচি
টানা ২২ দিন ইবতেদায়ী মাদ্রাসা শিক্ষকদের অবস্থান কর্মসূচি

২ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

আমাদের যথেষ্ট পারমাণবিক অস্ত্র আছে, পৃথিবীকে ১৫০ বার উড়িয়ে দেওয়া যাবে: ট্রাম্প
আমাদের যথেষ্ট পারমাণবিক অস্ত্র আছে, পৃথিবীকে ১৫০ বার উড়িয়ে দেওয়া যাবে: ট্রাম্প

৩৫ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ঢাকায় গান গাইতে আসছে ব্যান্ড ‘জাল’
আবারও ঢাকায় গান গাইতে আসছে ব্যান্ড ‘জাল’

৮ মিনিট আগে | শোবিজ

বিসিবির পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পেলেন রুবাবা
বিসিবির পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পেলেন রুবাবা

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

টেবিল টেনিসে ইরানি কোচ আনছে বাংলাদেশ
টেবিল টেনিসে ইরানি কোচ আনছে বাংলাদেশ

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘হলান্ড এখন মেসি-রোনালদোর পর্যায়ের ফুটবলার’
‘হলান্ড এখন মেসি-রোনালদোর পর্যায়ের ফুটবলার’

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পুরান ঢাকার মানুষদের শিকড় গল্প ‘মহল্লা'
পুরান ঢাকার মানুষদের শিকড় গল্প ‘মহল্লা'

২৪ মিনিট আগে | শোবিজ

ভাঙ্গায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ৬৫
ভাঙ্গায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ৬৫

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সূচক বেড়ে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচক বেড়ে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

২৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সুন্দরবনের ঐতিহ্যবাহী দুবলার চরে আজ শুরু হচ্ছে রাস উৎসব
সুন্দরবনের ঐতিহ্যবাহী দুবলার চরে আজ শুরু হচ্ছে রাস উৎসব

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দীর্ঘদিনের দুই সতীর্থের অবসর নিয়ে যা বললেন মেসি
দীর্ঘদিনের দুই সতীর্থের অবসর নিয়ে যা বললেন মেসি

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডনে ট্রেনে ছুরিকাঘাতের ঘটনায় একজন সন্দেহভাজন, রেলকর্মীর অবস্থা আশঙ্কাজনক
লন্ডনে ট্রেনে ছুরিকাঘাতের ঘটনায় একজন সন্দেহভাজন, রেলকর্মীর অবস্থা আশঙ্কাজনক

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে ১০ জনের মৃত্যু
আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে ১০ জনের মৃত্যু

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ

৫১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

২২তম দিনে ইবতেদায়ি শিক্ষকদের অবস্থান, আজ করবেন বিক্ষোভ
২২তম দিনে ইবতেদায়ি শিক্ষকদের অবস্থান, আজ করবেন বিক্ষোভ

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

কানাডার ক্যালগেরিতে পিঠা উৎসব
কানাডার ক্যালগেরিতে পিঠা উৎসব

৫৯ মিনিট আগে | পরবাস

টেস্ট প্রস্তুতিতে মনোযোগ, টি-টোয়েন্টি সিরিজের মাঝপথে দল ছাড়লেন হেড-কুলদিপ
টেস্ট প্রস্তুতিতে মনোযোগ, টি-টোয়েন্টি সিরিজের মাঝপথে দল ছাড়লেন হেড-কুলদিপ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পা পিছলে ট্রেনের নিচে ব্যক্তি, তবুও বেঁচে গেলেন
পা পিছলে ট্রেনের নিচে ব্যক্তি, তবুও বেঁচে গেলেন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খুলনায় বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলা-গুলি বর্ষণ, শিক্ষক নিহত
খুলনায় বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলা-গুলি বর্ষণ, শিক্ষক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লেবাননের হিজবুল্লাহর বিরুদ্ধে হামলা জোরদারের হুমকি ইসরায়েলের
লেবাননের হিজবুল্লাহর বিরুদ্ধে হামলা জোরদারের হুমকি ইসরায়েলের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের নামাজের সময়সূচি, ৩ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৩ নভেম্বর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

চলতি সপ্তাহেই নতুন দল নিবন্ধনের গণবিজ্ঞপ্তি: ইসি সচিব
চলতি সপ্তাহেই নতুন দল নিবন্ধনের গণবিজ্ঞপ্তি: ইসি সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কখনোই তাইওয়ানের কিছু করবে না চীন, কারণ পরিণাম জানে: ট্রাম্প
কখনোই তাইওয়ানের কিছু করবে না চীন, কারণ পরিণাম জানে: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার
ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিকেলে সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
বিকেলে সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ
আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৩১ নারী ও কন্যাশিশু নির্যাতনের শিকার অক্টোবরে
২৩১ নারী ও কন্যাশিশু নির্যাতনের শিকার অক্টোবরে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি হারি না, হয় জিতি, নয় শিখি: ভুল করে গোল খেয়ে বললেন মার্তিনেজ
আমি হারি না, হয় জিতি, নয় শিখি: ভুল করে গোল খেয়ে বললেন মার্তিনেজ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি
শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর
দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি
তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা
আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ
বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে
ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান
আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা
স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ
আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক
নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার
প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা
নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসার তৈরি সুপারসনিক বিমানের সফল উড্ডয়ন
নাসার তৈরি সুপারসনিক বিমানের সফল উড্ডয়ন

২১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান
দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ
বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবারের ইজতেমা জাতীয় নির্বাচনের পর: ধর্ম উপদেষ্টা
এবারের ইজতেমা জাতীয় নির্বাচনের পর: ধর্ম উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা বিকেলে
এলপি গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা বিকেলে

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার
চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার
ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত
দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা
বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন চার সুবিধা ঘোষণা আমিরাতের
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন চার সুবিধা ঘোষণা আমিরাতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ভোটার ১২ কোটি ৭৬ লাখ ১২ হাজার ৩৮৪ জন
দেশে ভোটার ১২ কোটি ৭৬ লাখ ১২ হাজার ৩৮৪ জন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহরুখের জন্মদিনে প্রকাশ পেল ‘কিং’ টিজার, ফিরল বলিউডের আসল বাদশা
শাহরুখের জন্মদিনে প্রকাশ পেল ‘কিং’ টিজার, ফিরল বলিউডের আসল বাদশা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা নিয়ে ২৪টি জরুরি নির্দেশনা
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা নিয়ে ২৪টি জরুরি নির্দেশনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতার অর্থায়নে কাঠের সেতু, ৬ হাজার মানুষের দুর্ভোগ লাঘব
বিএনপি নেতার অর্থায়নে কাঠের সেতু, ৬ হাজার মানুষের দুর্ভোগ লাঘব

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের পাশে বিএনপি নেতা
জয়পুরহাটে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের পাশে বিএনপি নেতা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন
বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি

সম্পাদকীয়

অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি
অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি
৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে  সালামের দুঃখ প্রকাশ
সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে সালামের দুঃখ প্রকাশ

নগর জীবন

প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক
প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন
রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন

নগর জীবন

গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়
গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রোনালদো পরিবারে অন্যরকম রাত
রোনালদো পরিবারে অন্যরকম রাত

মাঠে ময়দানে

প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে
প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে

পেছনের পৃষ্ঠা

আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর
আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর

প্রথম পৃষ্ঠা

যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস
যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস

প্রথম পৃষ্ঠা

পাহাড়ি জনপদে সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা
পাহাড়ি জনপদে সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা

নগর জীবন

মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা
মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল
গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল

দেশগ্রাম

বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের
বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের

খবর

চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে
চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ
বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ

দেশগ্রাম

দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির
দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা
নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ কেজি এলপিজি  সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা
যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের
বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট প্রস্তুতি প্রশাসনে
ভোট প্রস্তুতি প্রশাসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইবতেদায়ি শিক্ষকদের রাস্তায় অবস্থানে যানজট-ভোগান্তি
ইবতেদায়ি শিক্ষকদের রাস্তায় অবস্থানে যানজট-ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা