শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৩ জুলাই, ২০২১

কৌশল বুঝে করলে চাষ, ফলবে ড্রাগন বারো মাস

শাইখ সিরাজ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
কৌশল বুঝে করলে চাষ, ফলবে ড্রাগন বারো মাস

বাংলাদেশে ফলের চাহিদা দিন দিন বাড়ছে। সঙ্গে বাড়ছে ফলের উৎপাদনও। জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার হিসাবমতে বাংলাদেশে বছরে ১২ শতাংশ হারে ফলের উৎপাদন বাড়ছে। আর ফল চাষে জমির ব্যবহার বাড়ছে ১০ থেকে ১১ শতাংশ হারে। বিশ্বের গুরুত্বপূর্ণ চারটি ফলের মোট উৎপাদনে বাংলাদেশ শীর্ষ ১০ দেশের তালিকায় উঠে এসেছে। কাঁঠাল উৎপাদনে বিশ্বের দ্বিতীয়, আমে সপ্তম, পেয়ারায় অষ্টম ও পেঁপেতে চতুর্দশতম স্থানে আছে বাংলাদেশ। আর মৌসুমি ফল উৎপাদনে বাংলাদেশের অবস্থান বর্তমানে দশম। দেশি ফলের পাশাপাশি স্ট্রবেরি, ড্রাগন, অ্যাভোকাডো, ত্বিন, এমনকি আপেল চাষেও বাংলাদেশের কৃষক উৎসাহী হয়ে উঠেছেন। বিশেষ করে গত এক যুগে বাংলাদেশে ড্রাগন ফলের চাষ ব্যাপক ছড়িয়েছে। কোথায় নেই? পাহাড়ি ঢালু ভূমি, মধুপুরের লাল মাটির খেত থেকে শুরু করে নরসিংদী, সাভার কিংবা ঢাকার আবাসিক ভবনের ছাদেও ড্রাগন ফল স্থান করে নিয়েছে। বাকি নেই শিল্পকারখানার ফাঁকা জায়গাটিও। ড্রাগন ফল মানেই ভিন্ন আমেজের রঙিন রসালো ফল, নিশ্চিত লাভের চাষ। শীতকালে ড্রাগন কম ফলে, বলা চলে শীতকাল ড্রাগনের অমৌসুম। অমৌসুমে ড্রাগনের চাহিদা থাকে বেশি। তাই অমৌসুমে ড্রাগন চাষের জন্য কৃষক নানা প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।

২০১৮ সালে চীনের গোয়াংডং প্রদেশের শিনশিং গ্রামের লিউয়ের খামারে গিয়ে দেখেছিলাম সন্ধ্যায় এলইডি বাতি জ্বালিয়ে দিনের দৈর্ঘ্য বাড়িয়ে অমৌসুমেও দিব্যি ড্রাগন ফলের চাষ করছেন। টেলিভিশনে সেই প্রতিবেদন প্রচার হওয়ার পর এ দেশের ড্রাগন ফল চাষিদের মাঝে এ কৌশল অবলম্বনে উৎসাহ দেখা যায়। অনেকেই জানিয়েছেন এলইডি বাতি জ্বালিয়ে শীত মৌসুমেও ড্রাগন ফলানো সম্ভব হচ্ছে। মাস কয়েক আগে নাটোর থেকে রবিউল করিম নামে একজন ফোন দিয়ে জানালেন এলইডি বাতি ব্যবহার না করেই তিনি যে কৌশল অবলম্বন করছেন তাতে সারা বছর বাগান থেকে ড্রাগন ফল পাওয়া সম্ভব। বড়াইগ্রাম উপজেলার পাঁচবাড়িয়া গ্রামের রবিউল করিম পেশায় শিক্ষক। গত বছর থেকে করোনার কারণে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ। এ অবসরে তিনি ৩ বিঘা জমিতে ড্রাগন ফলের চাষ করেন। প্রথম বছরেই ভালো ফলন পেয়েছেন। এখন ৯ বিঘায় ড্রাগন ফল চাষ করছেন। যেহেতু রবিউল করিমের ড্রাগন ফল চাষের অনুপ্রেরণা আমার তৈরি প্রতিবেদন, তাই তার খুব ইচ্ছা আমি যেন তার বাগানটা একটু দেখে আসি।

গত মে-র শেষ সপ্তাহে রবিউল করিমের বাগান দেখার সুযোগ হয়েছিল। এমনিতেই নাটোরে উচ্চমূল্যের ফল-ফসলের চাষ অনেক আগে থেকেই তরুণ উদ্যোক্তাদের হাত ধরে প্রসারিত হচ্ছিল। আম তো আছেই, তার সঙ্গে পেয়ারা, কুল এবং সাম্প্রতিক সময়ে ড্রাগন ফল চাষ ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে গেছে। বলা চলে বাংলাদেশের ড্রাগন চাষের রাজধানী হয়ে উঠছে নাটোর।

রবিউল করিমের ড্রাগন ফল চাষের শুরুর গল্পটা শোনালেন। শিক্ষক মানুষ। ২০ বছরের শিক্ষকতার অভিজ্ঞতা। তাই কথা বলেন বেশ জোর দিয়ে। বললেন, ‘আমার মেয়ের পিইসি পরীক্ষার দিন এক শিক্ষা কর্মকর্তার কাছে ড্রাগন চাষের কথা শুনেছিলাম। আমি বাড়ি ফিরে ইউটিউবে ড্রাগন চাষ নিয়ে আপনার প্রতিবেদনগুলো একের পর এক দেখে নিলাম। সারা রাত বারবার আমি আপনার প্রতিবেদনগুলো দেখলাম। ঘুম চলে গেল। রাতেই সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেললাম আমিও ড্রাগন ফলাব।’

রবিউলের সিদ্ধান্তটি যে ঠিক ছিল সে প্রমাণ মিলছে তার কৃষি উদ্যোগ দেখে। ৯ বিঘা জমিতে ড্রাগন চাষ করে গ্রামে রীতিমতো সাড়া ফেলে দিয়েছেন। কথায় বলে, যতনে রতন মেলে। রবিউলের ক্ষেত্রেও হয়েছে তাই। খুব বুঝেশুনেই কৃষির মাঠে পা ফেলছেন তিনি। ড্রাগন ফলের খেত যেন তার স্কুল আর এখানে কোনো মাস্টারি নয়, বরং মনোযোগী ছাত্রের মতোই শিখে শিখে এগোচ্ছেন। তিনি বলছেন, তার সাফল্যের মন্ত্রই এটা।

‘দেখলাম ড্রাগন ফলের ফুল ফোটে রাতে। ফুলে সপরাগায়ণে যে ফল হয় তার আকার ছোট। আবার ফুল ফোটার পর যদি বৃষ্টি হয় তাহলে পোলেনটা ধুয়ে যায়। ফলে ফল আসে না। তাই রাতে এসে ফোটা ফুল থেকে পোলেনটা সংগ্রহ করে হস্তপরাগায়ণের মাধ্যমে চেষ্টা করি প্রতিটি ফুল থেকেই ফল পাওয়ার।’ বলছিলেন রবিউল করিম। দেখলাম হস্তপরাগায়ণের জন্য নিজস্ব একটা কৌশল তৈরি করে নিয়েছেন। বুঝলাম তিনি ক্রমেই ড্রাগন চাষের শিক্ষার্থী থেকে শিক্ষক হয়ে উঠছেন।

রবিউল করিমের বাগানের প্রতিটি গাছই খুব সজীব। একই গাছে ফুল, কুঁড়ি, ফল আছে। অর্থাৎ একটি গাছ থেকেই ধারাবাহিকভাবে ফল পাওয়া যাবে একের পর এক। রবিউল বললেন, প্রতিটি গাছ থেকেই সারা বছর ফল পাওয়া সম্ভব। এমনকি শীতকালেও ফলবে। তিনি চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিলেন, ‘স্যার, জানুয়ারিতে আইসেন, দেখবেন কোনো বাগানে ফল না থাকলেও আমার বাগানে ড্রাগন থাকবে ইনশা আল্লাহ।’ বললাম, তা না হয় বুঝলাম। আপনি যে কৌশলে বারো মাস ড্রাগন ফলাচ্ছেন সে কৌশলটা কী?

বললেন, ‘কৌশল বুঝে করলে চাষ, ফলবে ড্রাগন বারো মাস’। ভালো চারা সংগ্রহ করার বাইরে তিনটি কৌশল তিনি অবলম্বন করেছেন। এক. তিনি নিয়ম মেনে প্রæনিং করেছেন প্রতিটি গাছে। অনুকূল পরিবেশ পেলে গাছ নতুন কুশি আর কুঁড়ি ছাড়ে। তিনি কুঁড়িটাকে নিয়েছেন, কুশি ছেঁটে দিয়েছেন। দুই. পর্যাপ্ত সেচের ব্যবস্থা করেছেন। তিনি বললেন, ড্রাগনের ভালো ফলন পেতে সেচটা হতে হবে পর্যাপ্ত। বেশিও না, কমও না। যে সময়টাতে বৃষ্টি থাকে না, তাপমাত্রা থাকে বেশি, প্রখর সূর্যের তাপ। সে সময়টাতে তিনি প্রতিটি গাছের গোড়ায় কচুরিপানা দিয়ে দেন। এটা যেমন আর্দ্রতা ধরে রাখে, তেমনই সেচের পানিটাকেও ফিল্টারিং করে।

বললাম, দুটি কৌশল তো বললেন। তৃতীয়টা কী? জানালেন তৃতীয় কৌশল। প্রতিটি গাছের গোড়াকে তিনি মাটি থেকে একটু উঁচুতে রেখেছেন। প্রতিটি গাছেই পর্যাপ্ত জৈবসার এবং কিছুটা রাসায়নিক সার প্রয়োগ করেন। আমি বললাম, আপনার কৌশল মূলত তিনটি না, চারটি। আপনার হস্তপরাগায়ণও একটি গুরুত্বপূর্ণ কৌশল। তিনি হাসলেন। প্রতিটি উদ্যোগেই থাকে বিনিয়োগের প্রশ্ন, থাকে লাভ-ক্ষতির হিসাব। এ উদ্যোগের লাভের হিসাবও বেশ সচেতনভাবেই কষে নিয়েছেন উদ্যোক্তা। প্রায় প্রতিদিনই ফল সংগ্রহ হয়। বাগান থেকেই ৬০০ থেকে ৮০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করে দিচ্ছেন। ক্রেতারা দূরদূরান্তের। কক্সবাজার, চট্টগ্রাম থেকেও অর্ডার আসে ফোনে। লাভের হিসাবে বেশ লাভেই আছেন রবিউল। বাগান আরও বড় করবেন। আরও হাজারখানেক পিলার কিনেছেন। জমিও তৈরি হচ্ছে। বললাম, ১ বিঘায় ড্রাগন বাগান করতে কী পরিমাণ অর্থ বিনিয়োগ তার একটা খসড়া হিসাব দিন। তিনি বললেন, ১ বিঘা জমিতে খুঁটি পড়বে ২১০টি। একটি খুঁটির দাম ৪০০ টাকা। প্রতি খুঁটিতে অ্যাঙ্গেল বার ৫০ টাকা। টায়ার ৭৫ টাকা। ড্রাগন ফলের চারা প্রতিটি ৬০ টাকা দরে খুঁটিপ্রতি পাঁচটি চারার দাম ৩০০ টাকা। জৈবসার ২৫ থেকে ৩০ টাকা। রাসায়নিক সার ৬০ থেকে ৭০ টাকা। অর্থাৎ খুঁটিপ্রতি খরচ প্রায় ১ হাজার টাকা। এ হিসাবে ১ বিঘা জমিতে ড্রাগন ফল চাষে ২ লাখ ১০ হাজার টাকা শ্রমিক খরচ ছাড়াই প্রাথমিক বিনিয়োগ করতে হবে।

আমার পরামর্শ হচ্ছে প্রথমেই বড় বিনিয়োগে না গিয়ে ছোট আকারে ড্রাগন চাষের কৌশল ও পদ্ধতিগুলো রপ্ত ও ভালো করে যাচাই-বাছাই করে ক্রমে বড় বিনিয়োগের দিকে যাওয়া। বুঝেশুনে কৃষিতে বিনিয়োগ করে শ্রম দিলে লাভ আসবেই। লাভ পেলে লাভের অংশ শ্রমিকদের দিতে কার্পণ্য করে না কৃষক। এমন একটি মধুর সময়ের মুখোমুখি হয়েছিলাম রবিউলের খামারে। তিনি তার বাগানের শ্রমিকদের বেতন বাড়িয়ে দেওয়ার ঘোষণা দিলেন। বুঝলাম রবিউল মানুষ হিসেবেও উদার। তাই প্রকৃতিও তাকে উদার হাতে ফলন দিচ্ছে।

রবিউল বললেন, ‘আপনিই তো শিক্ষিত তরুণদের কৃষিতে যুক্ত হতে বলেন। তাই আমি আমার কয়েকজন ছাত্রকে আমার সঙ্গে নিয়েছি। আমিও চাই আগামীর শিক্ষিত প্রজন্মই হাল ধরুক আধুনিক কৃষির।’ দেখলাম রবিউল সত্যি সত্যি শিক্ষক হয়েও ড্রাগন ফল চাষের মাঠে সতীর্থ করে নিয়েছেন তার কয়েকজন ছাত্রকে। কথা বললাম তাদের সঙ্গেও। তারা বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত। ছুটির এ সময়টাতে তার সঙ্গে থেকে শিখে নিচ্ছেন ড্রাগন চাষের কলাকৌশল। তাদের স্বপ্ন রচিত হচ্ছে কৃষি ঘিরে। পৃথিবীর যে কোনো দুঃসময়ে কৃষকই হয়ে ওঠেন সভ্যতার মূলশক্তি। কৃষক শ্রমে-ঘামে পৃথিবীর বুক চিরে ফলিয়ে আনেন সোনার ফসল। তার উৎপাদিত ফল-ফসলেই মূলত মানুষের জীবন রঙিন হয়ে ওঠে। আর রবিউলের মতো কৃষি উদ্যোক্তারা রঙিন করে তুলছেন আমাদের কৃষি অর্থনীতি। আর সেই রং ক্রমে ছড়িয়ে পড়ছে সারা দেশে।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।  

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
শেখ হাসিনার রায় পড়া শুরু
শেখ হাসিনার রায় পড়া শুরু

১০ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

রাজধানীর নিরাপত্তায় ১৫ হাজার পুলিশ মোতায়েন
রাজধানীর নিরাপত্তায় ১৫ হাজার পুলিশ মোতায়েন

৫৩ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

হাসিনার মামলার রায় দিতে ট্রাইব্যুনালের কার্যক্রম চলছে
হাসিনার মামলার রায় দিতে ট্রাইব্যুনালের কার্যক্রম চলছে

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে এনসিপি নেতার মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে এনসিপি নেতার মৃত্যু

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

লুটের টাকায় ককটেল কিনে আওয়ামী লীগের নাশকতা : রিজভী
লুটের টাকায় ককটেল কিনে আওয়ামী লীগের নাশকতা : রিজভী

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

শাকসুর প্রার্থী হতে লাগবে ডোপ টেস্ট
শাকসুর প্রার্থী হতে লাগবে ডোপ টেস্ট

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মাদক নিয়ে বাড়িতে ঢুকতে না দেওয়ায় মা ও ভাইকে কুপিয়ে হত্যা
মাদক নিয়ে বাড়িতে ঢুকতে না দেওয়ায় মা ও ভাইকে কুপিয়ে হত্যা

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

এজলাসে পৌঁছেছেন প্রসিকিউশন টিম ও আসামিপক্ষের আইনজীবী
এজলাসে পৌঁছেছেন প্রসিকিউশন টিম ও আসামিপক্ষের আইনজীবী

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

পরিস্থিতি মোকাবিলায় সরকার প্রস্তুত: পরিবেশ উপদেষ্টা
পরিস্থিতি মোকাবিলায় সরকার প্রস্তুত: পরিবেশ উপদেষ্টা

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

কৃত্রিম পা লাগিয়ে আপাতত সুস্থ সেই গৌরী
কৃত্রিম পা লাগিয়ে আপাতত সুস্থ সেই গৌরী

৪০ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ট্রাম্পের গাজা শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে জাতিসংঘে ভোটাভুটি আজ
ট্রাম্পের গাজা শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে জাতিসংঘে ভোটাভুটি আজ

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৫৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মেহেরপুর–কুষ্টিয়া আঞ্চলিক মহাসড়কে আগুন জ্বালিয়ে অবরোধ
মেহেরপুর–কুষ্টিয়া আঞ্চলিক মহাসড়কে আগুন জ্বালিয়ে অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাইজেরিয়াকে হারিয়ে বিশ্বকাপের স্বপ্ন বাঁচিয়ে রাখল কঙ্গো
নাইজেরিয়াকে হারিয়ে বিশ্বকাপের স্বপ্ন বাঁচিয়ে রাখল কঙ্গো

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহবাগের ছবির হাটে ককটেল বিস্ফোরণ
শাহবাগের ছবির হাটে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুন্দর নির্বাচনের মাধ্যমে সুন্দর দেশ গড়তে চাই: সিইসি
সুন্দর নির্বাচনের মাধ্যমে সুন্দর দেশ গড়তে চাই: সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বংশালে জুতার কারখানায় আগুনে দগ্ধ ৪
বংশালে জুতার কারখানায় আগুনে দগ্ধ ৪

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাটডাউন ঠেকাতে কঠোর অবস্থানে প্রশাসন, নারায়ণগঞ্জে গ্রেপ্তার ১৫
শাটডাউন ঠেকাতে কঠোর অবস্থানে প্রশাসন, নারায়ণগঞ্জে গ্রেপ্তার ১৫

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি হামলায় হিজবুল্লাহর দুই কমান্ডার নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হিজবুল্লাহর দুই কমান্ডার নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেঞ্চুরির পর ছিটকে যাওয়ার শঙ্কায় মিচেল
সেঞ্চুরির পর ছিটকে যাওয়ার শঙ্কায় মিচেল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে সড়কে থামিয়ে রাখা বাসে আগুন
নারায়ণগঞ্জে সড়কে থামিয়ে রাখা বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলার সঙ্গে উত্তেজনা: ক্যারিবীয় অঞ্চলে বৃহত্তম মার্কিন বিমানবাহী রণতরী
ভেনেজুয়েলার সঙ্গে উত্তেজনা: ক্যারিবীয় অঞ্চলে বৃহত্তম মার্কিন বিমানবাহী রণতরী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবচরে মহাসড়কে বিএনপির অবস্থান কর্মসূচি
শিবচরে মহাসড়কে বিএনপির অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিশোরগঞ্জে গ্রামীণ ব্যাংকে আগুন, সড়কে গাছ ফেলে অবরোধ
কিশোরগঞ্জে গ্রামীণ ব্যাংকে আগুন, সড়কে গাছ ফেলে অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালে ব্যাংকের ছুটির তালিকা প্রকাশ
২০২৬ সালে ব্যাংকের ছুটির তালিকা প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতকে লজ্জায় ফেলে পাকিস্তানের সহজ জয়
ভারতকে লজ্জায় ফেলে পাকিস্তানের সহজ জয়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!
শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পুলিশের ঊর্ধ্বতন ২৩ কর্মকর্তা বদলি
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ২৩ কর্মকর্তা বদলি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর
যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে বনে এলিয়েন নামে!
যে বনে এলিয়েন নামে!

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের

প্রথম পৃষ্ঠা