শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৮ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

পরিবর্তন ছাড়া গতি নেই

তসলিমা নাসরিন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
পরিবর্তন ছাড়া গতি নেই

১. সব ধর্মে, সব সংস্কৃতিতে, সব সমাজে পরিবর্তন আসে। মানুষের মানসিকতায় আসে পরিবর্তন, জীবনবোধে আসে। আসতেই হয় পরিবর্তন। পরিবর্তন না এলে ধর্ম সংস্কৃতি সমাজ হয়ে ওঠে বদ্ধ জলাশয়ের মতো। পুরনো পচা মানসিকতাতে মরচে ধরে। মানসিকতারও বদল চাই। একে আধুনিক করতে হয়, চিন্তাকে ছোট্ট গন্ডি থেকে মুক্ত করে গোটা এক আকাশ দিতে হয়। পৃথিবীর প্রতিটি সমাজেই আমরা বিস্তর পরিবর্তন দেখছি। দু’হাজার বছর আগের পৃথিবী আর এখনকার পৃথিবীর মধ্যে অবিশ্বাস্য সব পরিবর্তন ঘটেছে। তবে এ অস্বীকার করার উপায় নেই কিছু লোক সব সমাজেই বাস করে, যারা পরিবর্তন বিরোধী। এদের সংখ্যাটা যে সমাজে কম, সে সমাজ সভ্যতার দিকে দ্রুত এগোয়। এদের সংখ্যা যে সমাজে বেশি, সভ্যতার দিকে এগোতে সে সমাজ বারবার বাধাগ্রস্ত হয়।

এক সময় ঈশ্বরের অস্তিত্ব নিয়ে প্রশ্ন করলে ইউরোপের ক্রিশ্চান ধর্ম যাজকরা মানুষকে ফাঁসিকাষ্ঠে ঝোলাতো। আজ যাজকেরা মানুষের পায়ে মাথা ঠেকিয়ে মানুষের অনুকম্পায় টিকে আছে। তাদের সেই রাজত্ব আর প্রভুত্ব আর নেই।  ইউরোপের ক্রিশ্চান জনগোষ্ঠীর অধিকাংশই ঈশ্বরের অস্তিত্বে এখন বিশ্বাস করে না। হিন্দুরা এককালে জীবন্ত মেয়েদের ছুড়ে ফেলতো স্বামীর চিতার আগুনে, স্বামীহীন নারীর বেঁচে থাকাকে অভিশাপ বলে মনে করতো। হাজারো কুসংস্কারের মতো সতীদাহ’র কুসংস্কারও দূর করেছে তারা।

একসময়ের এগিয়ে থাকা মুসলিম সমাজ অন্যান্য সমাজের তুলনায় অনেককাল থেমে আছে। অধিকাংশ মুসলিম মূল সমাজকেও যেখানে ছিল সেখানে রেখে দিয়েছে, অভিবাসী মুসলিমরাও তাদের মানসিকতাকে সেখানেই থামিয়ে রেখেছে, যেখানে ছিল। প্রগতির চাকাকে থামিয়ে রাখলে অন্যের যত ক্ষতি হয়, তার চেয়ে বেশি হয় নিজের ক্ষতি।

আমরা জানি পৃথিবী ধীরে ধীরে সভ্য হচ্ছে বটে, তবে আজও কিছু কট্টরপন্থি কিছু ধর্মান্ধ গোষ্ঠী অজ্ঞানতা আর অন্ধকার ছিটিয়ে যাচ্ছে। মানুষকে অজ্ঞানতার অন্ধকারে নিমজ্জিত করাই তাদের উদ্দেশ্য। তারা ছিটেফোঁটা আলোও সহ্য করতে পারে না। এমনই তো এক গোষ্ঠী ভারতের রাষ্ট্রীয় সেবক সঙ্ঘ। উপমহাদেশের সকলে জানে রাষ্ট্রীয় সেবক সঙ্ঘ ভয়ঙ্কর মুসলিমবিরোধী, তারা ভারত থেকে তাড়িয়ে দিতে চায় সব মুসলিমকে। কট্টর হিন্দুত্ববাদী সঙ্ঘের এতকাল এমনই ছিল বিশ্বাস। এই সঙ্ঘও পরিবর্তন চায়। অত্যাশ্চর্য বিষয় বটে।

রাষ্ট্রীয় সেবক সঙ্ঘের প্রধান মোহন ভাগবত সেদিন যা বলেছেন শুনে নিজের কানকে আমি বিশ্বাস করতে পারিনি। সকলেই জানে সঙ্ঘ মুসলিম বিরোধী, সঙ্ঘ মুসলিমদের ভারতছাড়া করতে চায়। অথচ ভাগবত বললেন, ‘হিন্দু-মুসলিম ঐক্যে বাধা সৃষ্টি করা হচ্ছে, কারণ মনে করা হচ্ছে হিন্দু আর মুসলিম আলাদা জাত। আসলে তারা কিন্তু এক জাত। তাদের ডিএনএ এক। যার যা ধর্মই থাকুক না কেন, তারা সবাই ভারতীয়। ভারতবর্ষ গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র, এই ভারতবর্ষে কোনও হিন্দুর শাসন চলবে না, কোনও মুসলিমের শাসনও চলবে না, চলবে ভারতীয়দের শাসন। গো-রক্ষার নামে যারা মুসলিম নির্যাতন করে, তারা হিন্দু নয়। যারা বলে মুসলিমরা এদেশের নয়, তারাও হিন্দু নয়।’

আমি ভাবছি বাংলাদেশের চরম ডানপন্থি মুসলিম-কট্টরপন্থি জামায়াতে ইসলামী বা হেফাজতে ইসলাম কি এমন ঘোষণা দিতে পারে, ‘হিন্দু-মুসলিম ঐক্যে বাধা সৃষ্টি করা হচ্ছে, কারণ মনে করা হচ্ছে হিন্দু আর মুসলিম আলাদা জাত। আসলে তারা কিন্তু এক জাত। তাদের ডিএনএ এক। যার যা ধর্মই থাকুক না কেন, তারা সবাই বাংলাদেশি। বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র, এই দেশে কোনও মুসলমানের শাসন চলবে না, কোনও হিন্দুর শাসনও চলবে না, চলবে বাংলাদেশির শাসন। বিধর্মী বলে যারা হিন্দুদের নির্যাতন করে, তারা মুসলমান নয়। যারা বলে হিন্দুরা এদেশের নয়, তারাও মুসলমান নয়।’

যদি না দিতে পারে, এ অর্থ একটিই তারা পরিবর্তন চায় না। বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষ ধার্মিক। অতি-ধার্মিকের সংখ্যা আজকাল বাড়ছে, অতি-ধার্মিক বাড়লে সংখ্যালঘু নাগরিকদের নিরাপত্তা হুমকির সম্মুখীন হয়। শুধু সংখ্যালঘু নয়, মুক্তচিন্তক, সে যে ধর্ম থেকেই আসুক না কেন, তাদের নিরাপত্তাও বিঘ্নিত হয়। বাংলাদেশে এখন ধার্মিকের চেয়ে অতি-ধার্মিক বা কট্টরপন্থি মুসলিমের সংখ্যা বেশি। অতি-ধার্মিকরাই সংখ্যালঘু এবং মুক্তচিন্তকদের নির্যাতন বেশি করে। এই অতি-ধার্মিকদের মানসিকতা বদলাতে হবে। তাদের ধর্মীয় সংগঠনগুলোর নীতি আদর্শেরও আমূল পরিবর্তন দরকার।

আজ হিন্দুত্ববাদীদের প্রধান তার ঘৃণার আগুনে ঘি-এর বদলে ঢেলে দিয়েছেন জল। পরিবর্তন তিনিও চান। সভ্য হতে গেলে হিংসে, দ্বেষ, ঘৃণা আর অনুদার মানসিকতাকে ত্যাগ করতে হয়, তিনিও সদ্য শিখেছেন। এই শিক্ষা সবার জন্য জরুরি। এই শিক্ষা মুসলিম উম্মাবাদীদের জন্যও জরুরি। এই পৃথিবী সেদিনই পুরোপুরি সভ্য হবে, যেদিন মানুষের পরিচয় হবে মানুষের মনুষ্যত্ব দিয়ে, ধর্মবিশ্বাস দিয়ে নয়।

২. আমরা যারা ধর্মনিরপেক্ষতায় বিশ্বাসী বা বিজ্ঞানমনস্ক মানুষ তারা অভিন্ন দেওয়ানি বিধির কথা বলছি কয়েক দশক। এতে সরকারের কোনও হেলদোল নেই। মুসলিম পারিবারিক আইনে নারীর বিরুদ্ধে বৈষম্য প্রচুর, হিন্দুদের পারিবারিক আইন হিন্দু শাস্ত্রের ওপর ভিত্তি করে গড়া হয়েছে, এই আইনের কারণে হিন্দু মেয়েদের অধিকার বলতে কিছু নেই। সমানাধিকারের ভিত্তিতে অভিন্ন দেওয়ানি বিধির প্রচলন বাংলাদেশের জন্মলগ্নেই করা উচিত ছিল। অথচ রাষ্ট্রনায়কেরা তা করেননি। কিছু কাজ আছে যে কাজে দেরি করে ফেললে সেই কাজ আর করা হয় না। সামাজিক এবং রাজনৈতিক পরিস্থিতি এমন পালটে যায় যে সেই কাজে হাত দিতেই সরকার আপত্তি করে। নারী পুরুষের সমানাধিকারের ভিত্তিতে গড়ে তোলা অভিন্ন দেওয়ানি বিধি যত সহজে সত্তর দশকে প্রণয়ন করা যেত, সেটি আজ তত সহজ নয় প্রণয়ন করা, প্রণয়ন করতে গেলে ধর্মান্ধ গোষ্ঠী আপত্তি করবে। কিন্তু কূপমন্ডুকদের আপত্তিকে তোয়াক্কা করবে কেন সরকার! যে যাই বলুক, ব্যানার নিয়ে যে যতই রাস্তায় নামুক, মানুষের মঙ্গলের কাজটি করতে সরকারের তো উচিত নয় দ্বিধা করা!

কট্টরপন্থিদের দৃঢ় বিশ্বাস ধর্ম তাদের ব্যক্তিগত সম্পত্তি। তাই তারা ধর্মীয় আইনে কোনও পরিবর্তন ঘটতে দিতে চায় না। ধর্মীয় আইনের কারণে যারা ভোগে, তারা পুরুষ নয়, তারা নারী। কতকাল ভুগছে নারী- সে মুসলিম হোক, হিন্দু হোক, বৌদ্ধ বা খ্রিস্টান হোক, ভুগতে তাকে হবেই। বাংলাদেশের হিন্দু মেয়েরা আজ মুখ ফুটে বলছে তারা বিবাহ বিচ্ছেদের অধিকার চায়। অনেকে জানে না যে এই অধিকার তাদের নেই। বাংলাদেশের মুসলিম আইনে কিছু পরিবর্তন-সংশোধন আনা হলেও হিন্দু আইন যেমন ছিল, তেমনই রয়ে গেছে। রয়ে তো আর ইচ্ছে করে যায়নি। একে এভাবেই রয়ে যেতে বাধ্য করা হয়েছে। ভারতের মুসলিম মৌলবাদীরা যেমন মুসলিম ব্যক্তিগত আইনে কোনও পরিবর্তন চায় না, বাংলাদেশের হিন্দু মৌলবাদীরাও তেমন হিন্দু পারিবারিক আইনে কোনও পরিবর্তন চায় না। মৌলবাদীদের মধ্যে, সে যে ধর্মের মৌলবাদীই হোক না কেন, মূলত কোনও পার্থক্য নেই। সব মৌলবাদীই নারীবিরোধী। তারা চায় না নারী তার স্বাধীনতা, যে স্বাধীনতায় তার জন্মগত অধিকার, তা পাক।

মুসলিম নারীদের মধ্যে যারা প্রগতিশীল এবং বৈষম্যবিরোধী, মাঝে মধ্যে তারা তাদের পারিবারিক আইনটিকে ধর্মের ভিত্তিতে না করে বরং সমানাধিকারের ভিত্তিতে করার জন্য আবেদন জানায়। এতে লাভ কিছু হয় না। খড়্গ উঁচিয়ে আছে নারীবিরোধীদের দল। হিন্দু নারীরা তো তাদের পারিবারিক আইন সংস্কারের জন্য আবদার আবেদন জানাবার সাহসই পায় না। হিন্দু মৌলবাদীরা এই সাহস বরদাশত করবে না বলেই সাহস পায় না। কিন্তু সহ্যের সীমা একদিন না একদিন তো পেরোয়। বাংলাদেশের হিন্দু নারীদের অনেকেরই সেই সীমা পেরিয়েছে। পেরোবে না কেন? তারা স্বামীর অত্যাচার-নির্যাতনের শিকার হচ্ছে, কিন্তু অত্যাচারী স্বামীকে তালাক দিতে পারছে না। প্রচুর হিন্দু মেয়ে স্বামীর অত্যাচার থেকে বাঁচতে আলাদা বাস করছে, কিন্তু সম্পর্ক চুকিয়ে ফেলতে পারছে না। মানবাধিকার সংগঠনগুলো বলছে, ‘হিন্দু নারীদের মধ্যে স্বামী থেকে আলাদা থাকার প্রবণতা বাড়ছে। বিবাহ বিচ্ছেদের অধিকার না থাকায় তাদের মধ্যে ক্ষোভ তৈরি হচ্ছে। বিধবা নারীদের সম্পত্তির ওপর অধিকার প্রতিষ্ঠার প্রশ্নও এখন উঠছে।’ তা উঠবেই বৈকি।

মেয়েরা শিক্ষিত হলে, স্বনির্ভর হলে, সচেতন হলে, তালাকের সংখ্যা বাড়ে। দিন যত পার হচ্ছে, তত মেয়েরা শিক্ষিত হচ্ছে। তত মেয়েরা স্বনির্ভর হচ্ছে। তত মেয়েদের আত্মসম্মানবোধ বাড়ছে, তত মেয়েরা নির্যাতনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করছে। এ খুব স্বাভাবিক ঘটনা। তবে যেটি অস্বাভাবিক, সেটি হলো, পুরুষ শিক্ষিত হচ্ছে, স্বনির্ভর হচ্ছে, কিন্তু সচেতন হচ্ছে না। নারী-নির্যাতনের ঘটনা ততটা কমছে না কোথাও।

হিন্দু নারীদের সম্পত্তির ওপর কোনও অধিকার নেই। বাবার সম্পত্তির ভাগ পুত্র পায়, কন্যা পায় না। বিয়ের পর স্বামীর ঘরেও সম্পত্তির মালিক হতে পারেন না স্ত্রীরা। বিধবা হলে আশ্রিতা হয়ে যান। যে মানবাধিকার সংগঠনগুলো নির্যাতিত নারীদের আইনি সহায়তা দেয়, তাদের অভিযোগ কেন্দ্রে এখন হিন্দু নারীদের অভিযোগের সংখ্যা বেড়েই চলেছে। ভারতে এবং নেপালে হিন্দু আইনের অনেক সংস্কার হয়েছে। হিন্দু নারীরা বিবাহ বিচ্ছেদ করতে পারেন অথবা বিধবা হলে তারা ফের বিয়ে করতে পারেন, বাংলাদেশে হিন্দু আইনের কোনও পরিবর্তন হয়নি। হিন্দু নারীরা বিবাহ বিচ্ছেদ করতে পারেন না, বিধবা হলে ফের বিয়ে করতে পারেন না। বাংলাদেশে শুধু নিবন্ধনের বিষয়ে একটি আইন হয়েছে ২০১২ সালে। সেটিও বাধ্যতামূলক করা হয়নি। একবার এক আইনমন্ত্রী বলেছিলেন, ‘বিবাহ বিচ্ছেদ এবং সম্পত্তির মালিকানাসহ হিন্দু নারীদের অধিকারের প্রশ্নে আইন প্রণয়ন জরুরি হয়ে পড়েছে। কিন্তু কোনও উদ্যোগ নিলে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করার অভিযোগ তোলা হতে পারে, এমন ভয় সরকারের মধ্যে কাজ করে।’

হিন্দুদের অধিকারের পক্ষে সরব যেসব সংগঠন, তারাও হিন্দু নারীদের অধিকার নিয়ে মোটেও চিন্তিত নয়। বিবাহ নিবন্ধন আইনটি বাধ্যতামূলক করার ব্যাপারেও তাদের কোনও আগ্রহ নেই। আসলে সংগঠনগুলোর প্রধান পদে বসে আছেন পুরুষেরা, তারা মোটেও নারীর সমানাধিকার চান না।

বাংলাদেশে হিন্দু আইনের সংস্কার করতে চাইলেই হিন্দুর ধর্মানুভূতিতে আঘাত দেওয়ার অভিযোগ ওঠে। কিছু প্রগতিশীল হিন্দু বলেন, ‘বিয়ে বা পরিবার নিয়ে ধর্মের স্বীকৃত বিধান চলে আসছে দীর্ঘ সময় ধরে। সে জন্য সংস্কারের ব্যাপারে হিন্দু সমাজে জড়তা আছে।’ কিছু নিয়ম দীর্ঘকাল চললেই সে নিয়মকে টিকিয়ে রাখতে হবে তার কোনও যুক্তি নেই। আর, জড়তা থাকলেই তো জড়তা ভাঙতে হয়। জড়তা টিকে থাকতে পারতো, যদি ওতে কোনও মানুষের সমস্যা না হতো।

বাংলাদেশের হিন্দু নারীরা সচেতন হচ্ছেন বলে বিবাহ বিচ্ছেদের অধিকারের দাবি তুলছেন। ভারতের মুসলমান নারীরাও দাবি তুলছেন তিন তালাক নিষিদ্ধ করার জন্য। নারীদের প্রাপ্য অধিকার পাওয়ার পথে রক্ষণশীল পুরুষরাই এবং তাদের তৈরি পুরুষতন্ত্রই সবচেয়ে বড় বাধা। পুরুষ কবে মানুষ হবে, কবে তারা তাদের সহযাত্রীকে সহযাত্রী বলে ভাববে, দাসী বলে নয়, তা আমরা জানি না। আশা করছি তাদের শুভবুদ্ধির উদয় শিগগিরই হবে।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
বিদেশি বিনিয়োগ
বিদেশি বিনিয়োগ
ট্রাম্পের শান্তি প্রস্তাব
ট্রাম্পের শান্তি প্রস্তাব
শিশু অধিকার এবং ডিজিটাল শিশু
শিশু অধিকার এবং ডিজিটাল শিশু
বড়পীর আবদুুল কাদের জিলানী (রহ.)
বড়পীর আবদুুল কাদের জিলানী (রহ.)
বেঁচে থাকাই জিন্দাবাদ
বেঁচে থাকাই জিন্দাবাদ
ভাসানী মুজিব জিয়ার চোখে চীন
ভাসানী মুজিব জিয়ার চোখে চীন
আলেমদের কঠিন পরীক্ষা
আলেমদের কঠিন পরীক্ষা
হজ রোডম্যাপ
হজ রোডম্যাপ
খাগড়াছড়িতে হানাহানি
খাগড়াছড়িতে হানাহানি
বৃদ্ধাশ্রম ও আমরা
বৃদ্ধাশ্রম ও আমরা
পাহাড়ে শান্তি ফেরাতে হবে
পাহাড়ে শান্তি ফেরাতে হবে
নারী সংগঠন, দলছুট হওয়া কেন!
নারী সংগঠন, দলছুট হওয়া কেন!
সর্বশেষ খবর
ব্রিটেনে স্থায়ীভাবে বসবাসের যোগ্যতাগুলো বলে দিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
ব্রিটেনে স্থায়ীভাবে বসবাসের যোগ্যতাগুলো বলে দিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্গোৎসবকে কেন্দ্র করে ফ্যাসিবাদের দোসররা ষড়যন্ত্র করতে পারে : শামা ওবায়েদ
দুর্গোৎসবকে কেন্দ্র করে ফ্যাসিবাদের দোসররা ষড়যন্ত্র করতে পারে : শামা ওবায়েদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রোহিঙ্গা গ্রাম ধ্বংস করে সামরিক ঘাঁটি বানাল মিয়ানমার সেনারা
রোহিঙ্গা গ্রাম ধ্বংস করে সামরিক ঘাঁটি বানাল মিয়ানমার সেনারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ অক্টোবর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে নদীতে মিলল দুর্নীতি নিয়ে প্রতিবেদন করা সাংবাদিকের লাশ
ভারতে নদীতে মিলল দুর্নীতি নিয়ে প্রতিবেদন করা সাংবাদিকের লাশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চরফ্যাশন জামায়াতের ৪৫ নেতাকর্মী যোগ দিলেন বিএনপিতে
চরফ্যাশন জামায়াতের ৪৫ নেতাকর্মী যোগ দিলেন বিএনপিতে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিক কল্যাণ তহবিলে প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের অনুদান
শ্রমিক কল্যাণ তহবিলে প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের অনুদান

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আফগানিস্তানে ইন্টারনেট বন্ধে ফ্লাইট, হাসপাতাল, অফিস অচল
আফগানিস্তানে ইন্টারনেট বন্ধে ফ্লাইট, হাসপাতাল, অফিস অচল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফাঁসির আসামিদের কক্ষে’ ইমরান খান: পরিবার-সমর্থকদের শঙ্কা
‘ফাঁসির আসামিদের কক্ষে’ ইমরান খান: পরিবার-সমর্থকদের শঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে ফের জেলে অপহরণ, ১৪ জনকে নিয়ে গেল আরাকান আর্মি
বঙ্গোপসাগরে ফের জেলে অপহরণ, ১৪ জনকে নিয়ে গেল আরাকান আর্মি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রোহিঙ্গা সংকটের স্থায়ী সমাধানে ড. ইউনূসের ৭ দফা সুপারিশ
রোহিঙ্গা সংকটের স্থায়ী সমাধানে ড. ইউনূসের ৭ দফা সুপারিশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হত্যার পর বেবি টেক্সি ছিনতাই: ১৯ বছর পর তিন আসামির যাবজ্জীবন
হত্যার পর বেবি টেক্সি ছিনতাই: ১৯ বছর পর তিন আসামির যাবজ্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এআইভিত্তিক ও আরও উন্নত শিংহে ইন্টেলিজেন্ট নেটওয়ার্ক উন্মোচন করল হুয়াওয়ে
এআইভিত্তিক ও আরও উন্নত শিংহে ইন্টেলিজেন্ট নেটওয়ার্ক উন্মোচন করল হুয়াওয়ে

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

চট্টগ্রামে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
চট্টগ্রামে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পূজামণ্ডপ পরিদর্শনে মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা
চট্টগ্রামে পূজামণ্ডপ পরিদর্শনে মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রেকর্ড জয়ে হোয়াইটওয়াশ এড়াল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
রেকর্ড জয়ে হোয়াইটওয়াশ এড়াল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিপাইনে শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামির শঙ্কা
ফিলিপাইনে শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামির শঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুরে দুর্গাপূজায় তারেক রহমানের পক্ষে উপহার বিতরণ
শ্রীপুরে দুর্গাপূজায় তারেক রহমানের পক্ষে উপহার বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দলে ফিরলেন ৪২ বছর বয়সি স্কটিশ গোলকিপার
দলে ফিরলেন ৪২ বছর বয়সি স্কটিশ গোলকিপার

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের পরিকল্পনার প্রেক্ষিতে গাজায় সহায়তা বাড়াতে প্রস্তুত জাতিসংঘ
ট্রাম্পের পরিকল্পনার প্রেক্ষিতে গাজায় সহায়তা বাড়াতে প্রস্তুত জাতিসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আপনার আশপাশ থেকে আওয়ামী লীগের লোক সরান, সারজিসকে যুবদল নেতা
আপনার আশপাশ থেকে আওয়ামী লীগের লোক সরান, সারজিসকে যুবদল নেতা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ফ্রিজ মিস্ত্রির মৃত্যু
নোয়াখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ফ্রিজ মিস্ত্রির মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরুণ ধাওয়ানের গাড়ি ধাক্কায় পথচারী আহত
বরুণ ধাওয়ানের গাড়ি ধাক্কায় পথচারী আহত

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
খালেদা জিয়ার সঙ্গে ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্যালসিয়ামের অভাব পূরণ করবে যে খাবার
ক্যালসিয়ামের অভাব পূরণ করবে যে খাবার

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বগুড়ায় পিকআপের ধাক্কায় প্রাণ গেল মা-মেয়ের
বগুড়ায় পিকআপের ধাক্কায় প্রাণ গেল মা-মেয়ের

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা ছুটিতে চলছে ‘বিশেষ ট্রেন’
টানা ছুটিতে চলছে ‘বিশেষ ট্রেন’

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘নির্বাচনকে সামনে রেখে একটি গোষ্ঠী ধর্ম নিয়ে অপপ্রচার করছে’
‘নির্বাচনকে সামনে রেখে একটি গোষ্ঠী ধর্ম নিয়ে অপপ্রচার করছে’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্রান্সের হোটেলে দক্ষিণ আফ্রিকার রাষ্ট্রদূতের রহস্যজনক মৃত্যু
ফ্রান্সের হোটেলে দক্ষিণ আফ্রিকার রাষ্ট্রদূতের রহস্যজনক মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ভৌতিক সিনেমায় ‘জম্বি’ চরিত্রে রণবীর!
এবার ভৌতিক সিনেমায় ‘জম্বি’ চরিত্রে রণবীর!

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
কাতারের প্রধানমন্ত্রীর কাছে ক্ষমা চাইলেন নেতানিয়াহু
কাতারের প্রধানমন্ত্রীর কাছে ক্ষমা চাইলেন নেতানিয়াহু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেলিযোগাযোগ বন্ধ করে দিয়েছে আফগানিস্তান
টেলিযোগাযোগ বন্ধ করে দিয়েছে আফগানিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান হতে চাইছেন ট্রাম্প!
গাজার অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান হতে চাইছেন ট্রাম্প!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশের জার্সিতে আর নয়’—সাকিবকে নিয়ে কড়া অবস্থান ক্রীড়া উপদেষ্টার
‘বাংলাদেশের জার্সিতে আর নয়’—সাকিবকে নিয়ে কড়া অবস্থান ক্রীড়া উপদেষ্টার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জেন-জি বিক্ষোভের মুখে আরেক দেশের সরকার পতন
জেন-জি বিক্ষোভের মুখে আরেক দেশের সরকার পতন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাসপোর্ট ফেরত পাচ্ছেন না মেঘনা আলম
পাসপোর্ট ফেরত পাচ্ছেন না মেঘনা আলম

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে দেওয়া হবে না, ঘোষণা নেতানিয়াহুর
ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে দেওয়া হবে না, ঘোষণা নেতানিয়াহুর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদাগাস্কারে জেন জি বিক্ষোভের মুখে সরকার ভেঙে দিলেন প্রেসিডেন্ট
মাদাগাস্কারে জেন জি বিক্ষোভের মুখে সরকার ভেঙে দিলেন প্রেসিডেন্ট

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশীয় প্রযুক্তির ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান
দেশীয় প্রযুক্তির ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
রবিবার আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রধান ও সহকারী প্রধান শিক্ষক পদেও নিয়োগের ক্ষমতা হারাচ্ছে ম্যানেজিং কমিটি
প্রধান ও সহকারী প্রধান শিক্ষক পদেও নিয়োগের ক্ষমতা হারাচ্ছে ম্যানেজিং কমিটি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাগরে লঘুচাপের আভাস, দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা
সাগরে লঘুচাপের আভাস, দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন হামলা হলে জরুরি অবস্থা জারি করতে প্রস্তুত মাদুরো : ভেনেজুয়েলা
মার্কিন হামলা হলে জরুরি অবস্থা জারি করতে প্রস্তুত মাদুরো : ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইন্ডিজকে গুঁড়িয়ে নেপালের ঐতিহাসিক সিরিজ জয়
উইন্ডিজকে গুঁড়িয়ে নেপালের ঐতিহাসিক সিরিজ জয়

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেধাভিত্তিক সমাজ চাইলে মতিউর ও বেনজীরদের সংখ্যা বাড়বে : জাবি উপাচার্য
মেধাভিত্তিক সমাজ চাইলে মতিউর ও বেনজীরদের সংখ্যা বাড়বে : জাবি উপাচার্য

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অত্যাধুনিক রুশ ‘অ্যাটাক হেলিকপ্টার’ ভূপাতিত করার দাবি ইউক্রেনের
অত্যাধুনিক রুশ ‘অ্যাটাক হেলিকপ্টার’ ভূপাতিত করার দাবি ইউক্রেনের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষমা চেয়ে বিপদে নেতানিয়াহু
ক্ষমা চেয়ে বিপদে নেতানিয়াহু

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মের ভিত্তিতে রাজনীতিতে বিভাজন চায় না বিএনপি : সালাহউদ্দিন
ধর্মের ভিত্তিতে রাজনীতিতে বিভাজন চায় না বিএনপি : সালাহউদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় হজ প্যাকেজ ঘোষণা
বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় হজ প্যাকেজ ঘোষণা

১৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জামায়াতের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
জামায়াতের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বুধবার থেকে চারদিনের ছুটিতে ব্যাংক ও পুঁজিবাজার
বুধবার থেকে চারদিনের ছুটিতে ব্যাংক ও পুঁজিবাজার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মার্কিন ‘আগ্রাসনের’ হুমকি, জরুরি অবস্থা জারি করতে প্রস্তুত ভেনেজুয়েলা
মার্কিন ‘আগ্রাসনের’ হুমকি, জরুরি অবস্থা জারি করতে প্রস্তুত ভেনেজুয়েলা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় ভয়াবহ মানবপাচার
মালয়েশিয়ায় ভয়াবহ মানবপাচার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্প ঘোষিত ২০ দফা পরিকল্পনায় যা আছে
গাজা যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্প ঘোষিত ২০ দফা পরিকল্পনায় যা আছে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির বিরুদ্ধে অদৃশ্য ফ্যাসিবাদ চক্র ষড়যন্ত্র করছে : টুকু
বিএনপির বিরুদ্ধে অদৃশ্য ফ্যাসিবাদ চক্র ষড়যন্ত্র করছে : টুকু

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেসব কারণে ভেস্তে যেতে পারে ট্রাম্পের ‘গাজা শান্তি প্রস্তাব’
যেসব কারণে ভেস্তে যেতে পারে ট্রাম্পের ‘গাজা শান্তি প্রস্তাব’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আপনার আশপাশ থেকে আওয়ামী লীগের লোক সরান, সারজিসকে যুবদল নেতা
আপনার আশপাশ থেকে আওয়ামী লীগের লোক সরান, সারজিসকে যুবদল নেতা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনি বন্দিদের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে চায় ইসরায়েল
ফিলিস্তিনি বন্দিদের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে চায় ইসরায়েল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংকের একীভূত ‘ইউনাইটেড ইসলামী’ ব্যাংকের অফিসের অনুমোদন
পাঁচ ব্যাংকের একীভূত ‘ইউনাইটেড ইসলামী’ ব্যাংকের অফিসের অনুমোদন

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধ শেষ হওয়ার এক বছরের মধ্যে গাজায় নির্বাচন: মাহমুদ আব্বাস
যুদ্ধ শেষ হওয়ার এক বছরের মধ্যে গাজায় নির্বাচন: মাহমুদ আব্বাস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঘটনা এক স্থানে মামলা আরেক স্থানে
ঘটনা এক স্থানে মামলা আরেক স্থানে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেড় শ বছরের সম্প্রীতির বন্ধন ফেনীতে
দেড় শ বছরের সম্প্রীতির বন্ধন ফেনীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রলারের নিচে ঝুলে শট দেন
ট্রলারের নিচে ঝুলে শট দেন

শোবিজ

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত এনসিপি
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত এনসিপি

নগর জীবন

ইলিশের দাম কেন লাগামহীন
ইলিশের দাম কেন লাগামহীন

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ছয়জন, মাঠে জামায়াত প্রার্থী
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ছয়জন, মাঠে জামায়াত প্রার্থী

নগর জীবন

জিটুজির আওতায় চাল আমদানি করবে সরকার
জিটুজির আওতায় চাল আমদানি করবে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

কাউনিয়ার তেজপাতা যাচ্ছে ২১ দেশে
কাউনিয়ার তেজপাতা যাচ্ছে ২১ দেশে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাকিস্তান শ্রীলঙ্কাকে হারানোর স্বপ্ন নিগারদের
পাকিস্তান শ্রীলঙ্কাকে হারানোর স্বপ্ন নিগারদের

মাঠে ময়দানে

বেঁচে থাকাই জিন্দাবাদ
বেঁচে থাকাই জিন্দাবাদ

সম্পাদকীয়

ঢালাওভাবে ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ করা ঠিক হবে না
ঢালাওভাবে ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ করা ঠিক হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাসানী মুজিব জিয়ার চোখে চীন
ভাসানী মুজিব জিয়ার চোখে চীন

সম্পাদকীয়

জামায়াতসহ পাঁচ দলের নতুন কর্মসূচি
জামায়াতসহ পাঁচ দলের নতুন কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু আন্তর্জাতিক মহল নির্বাচন চায় না : প্রধান উপদেষ্টা
কিছু আন্তর্জাতিক মহল নির্বাচন চায় না : প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপিসহ দুই দল নিবন্ধন পাচ্ছে
এনসিপিসহ দুই দল নিবন্ধন পাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

হত্যাকাণ্ড ৪১ জেলার ৪৩৮ স্থানে
হত্যাকাণ্ড ৪১ জেলার ৪৩৮ স্থানে

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর নিয়ে দেশ অস্থিতিশীল
পিআর নিয়ে দেশ অস্থিতিশীল

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজায় শান্তি ফেরাতে ট্রাম্পের রূপরেখা
গাজায় শান্তি ফেরাতে ট্রাম্পের রূপরেখা

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনই থামাতে পারে ইউক্রেন যুদ্ধ
চীনই থামাতে পারে ইউক্রেন যুদ্ধ

পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে আত্মঘাতী হামলায় নিহত ১০
পাকিস্তানে আত্মঘাতী হামলায় নিহত ১০

পূর্ব-পশ্চিম

নজর কেড়েছে মুগ ডালের দেবী দুর্গা
নজর কেড়েছে মুগ ডালের দেবী দুর্গা

দেশগ্রাম

জামায়াত আমির-আর্জেন্টিনা রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
জামায়াত আমির-আর্জেন্টিনা রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাসংকট নিয়ে সাত প্রস্তাব ড. ইউনূসের
রোহিঙ্গাসংকট নিয়ে সাত প্রস্তাব ড. ইউনূসের

প্রথম পৃষ্ঠা

মিথ্যা তথ্য দিয়ে পূর্বাচলে প্লট নেন হাসিনা পুতুল জয়
মিথ্যা তথ্য দিয়ে পূর্বাচলে প্লট নেন হাসিনা পুতুল জয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সেতুতে পিকআপের ধাক্কা ভাঙল রেলিং
সেতুতে পিকআপের ধাক্কা ভাঙল রেলিং

দেশগ্রাম

স্বাভাবিক হচ্ছে খাগড়াছড়ি, তদন্ত কমিটি গঠন
স্বাভাবিক হচ্ছে খাগড়াছড়ি, তদন্ত কমিটি গঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবাধিকার সম্মাননা পেলেন তিনজন
মানবাধিকার সম্মাননা পেলেন তিনজন

খবর

শিশু অধিকার এবং ডিজিটাল শিশু
শিশু অধিকার এবং ডিজিটাল শিশু

সম্পাদকীয়

১৮ অক্টোবর মিরপুরে শুরু ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজ
১৮ অক্টোবর মিরপুরে শুরু ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজ

মাঠে ময়দানে