শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৮ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

পরিবর্তন ছাড়া গতি নেই

তসলিমা নাসরিন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
পরিবর্তন ছাড়া গতি নেই

১. সব ধর্মে, সব সংস্কৃতিতে, সব সমাজে পরিবর্তন আসে। মানুষের মানসিকতায় আসে পরিবর্তন, জীবনবোধে আসে। আসতেই হয় পরিবর্তন। পরিবর্তন না এলে ধর্ম সংস্কৃতি সমাজ হয়ে ওঠে বদ্ধ জলাশয়ের মতো। পুরনো পচা মানসিকতাতে মরচে ধরে। মানসিকতারও বদল চাই। একে আধুনিক করতে হয়, চিন্তাকে ছোট্ট গন্ডি থেকে মুক্ত করে গোটা এক আকাশ দিতে হয়। পৃথিবীর প্রতিটি সমাজেই আমরা বিস্তর পরিবর্তন দেখছি। দু’হাজার বছর আগের পৃথিবী আর এখনকার পৃথিবীর মধ্যে অবিশ্বাস্য সব পরিবর্তন ঘটেছে। তবে এ অস্বীকার করার উপায় নেই কিছু লোক সব সমাজেই বাস করে, যারা পরিবর্তন বিরোধী। এদের সংখ্যাটা যে সমাজে কম, সে সমাজ সভ্যতার দিকে দ্রুত এগোয়। এদের সংখ্যা যে সমাজে বেশি, সভ্যতার দিকে এগোতে সে সমাজ বারবার বাধাগ্রস্ত হয়।

এক সময় ঈশ্বরের অস্তিত্ব নিয়ে প্রশ্ন করলে ইউরোপের ক্রিশ্চান ধর্ম যাজকরা মানুষকে ফাঁসিকাষ্ঠে ঝোলাতো। আজ যাজকেরা মানুষের পায়ে মাথা ঠেকিয়ে মানুষের অনুকম্পায় টিকে আছে। তাদের সেই রাজত্ব আর প্রভুত্ব আর নেই।  ইউরোপের ক্রিশ্চান জনগোষ্ঠীর অধিকাংশই ঈশ্বরের অস্তিত্বে এখন বিশ্বাস করে না। হিন্দুরা এককালে জীবন্ত মেয়েদের ছুড়ে ফেলতো স্বামীর চিতার আগুনে, স্বামীহীন নারীর বেঁচে থাকাকে অভিশাপ বলে মনে করতো। হাজারো কুসংস্কারের মতো সতীদাহ’র কুসংস্কারও দূর করেছে তারা।

একসময়ের এগিয়ে থাকা মুসলিম সমাজ অন্যান্য সমাজের তুলনায় অনেককাল থেমে আছে। অধিকাংশ মুসলিম মূল সমাজকেও যেখানে ছিল সেখানে রেখে দিয়েছে, অভিবাসী মুসলিমরাও তাদের মানসিকতাকে সেখানেই থামিয়ে রেখেছে, যেখানে ছিল। প্রগতির চাকাকে থামিয়ে রাখলে অন্যের যত ক্ষতি হয়, তার চেয়ে বেশি হয় নিজের ক্ষতি।

আমরা জানি পৃথিবী ধীরে ধীরে সভ্য হচ্ছে বটে, তবে আজও কিছু কট্টরপন্থি কিছু ধর্মান্ধ গোষ্ঠী অজ্ঞানতা আর অন্ধকার ছিটিয়ে যাচ্ছে। মানুষকে অজ্ঞানতার অন্ধকারে নিমজ্জিত করাই তাদের উদ্দেশ্য। তারা ছিটেফোঁটা আলোও সহ্য করতে পারে না। এমনই তো এক গোষ্ঠী ভারতের রাষ্ট্রীয় সেবক সঙ্ঘ। উপমহাদেশের সকলে জানে রাষ্ট্রীয় সেবক সঙ্ঘ ভয়ঙ্কর মুসলিমবিরোধী, তারা ভারত থেকে তাড়িয়ে দিতে চায় সব মুসলিমকে। কট্টর হিন্দুত্ববাদী সঙ্ঘের এতকাল এমনই ছিল বিশ্বাস। এই সঙ্ঘও পরিবর্তন চায়। অত্যাশ্চর্য বিষয় বটে।

রাষ্ট্রীয় সেবক সঙ্ঘের প্রধান মোহন ভাগবত সেদিন যা বলেছেন শুনে নিজের কানকে আমি বিশ্বাস করতে পারিনি। সকলেই জানে সঙ্ঘ মুসলিম বিরোধী, সঙ্ঘ মুসলিমদের ভারতছাড়া করতে চায়। অথচ ভাগবত বললেন, ‘হিন্দু-মুসলিম ঐক্যে বাধা সৃষ্টি করা হচ্ছে, কারণ মনে করা হচ্ছে হিন্দু আর মুসলিম আলাদা জাত। আসলে তারা কিন্তু এক জাত। তাদের ডিএনএ এক। যার যা ধর্মই থাকুক না কেন, তারা সবাই ভারতীয়। ভারতবর্ষ গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র, এই ভারতবর্ষে কোনও হিন্দুর শাসন চলবে না, কোনও মুসলিমের শাসনও চলবে না, চলবে ভারতীয়দের শাসন। গো-রক্ষার নামে যারা মুসলিম নির্যাতন করে, তারা হিন্দু নয়। যারা বলে মুসলিমরা এদেশের নয়, তারাও হিন্দু নয়।’

আমি ভাবছি বাংলাদেশের চরম ডানপন্থি মুসলিম-কট্টরপন্থি জামায়াতে ইসলামী বা হেফাজতে ইসলাম কি এমন ঘোষণা দিতে পারে, ‘হিন্দু-মুসলিম ঐক্যে বাধা সৃষ্টি করা হচ্ছে, কারণ মনে করা হচ্ছে হিন্দু আর মুসলিম আলাদা জাত। আসলে তারা কিন্তু এক জাত। তাদের ডিএনএ এক। যার যা ধর্মই থাকুক না কেন, তারা সবাই বাংলাদেশি। বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র, এই দেশে কোনও মুসলমানের শাসন চলবে না, কোনও হিন্দুর শাসনও চলবে না, চলবে বাংলাদেশির শাসন। বিধর্মী বলে যারা হিন্দুদের নির্যাতন করে, তারা মুসলমান নয়। যারা বলে হিন্দুরা এদেশের নয়, তারাও মুসলমান নয়।’

যদি না দিতে পারে, এ অর্থ একটিই তারা পরিবর্তন চায় না। বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষ ধার্মিক। অতি-ধার্মিকের সংখ্যা আজকাল বাড়ছে, অতি-ধার্মিক বাড়লে সংখ্যালঘু নাগরিকদের নিরাপত্তা হুমকির সম্মুখীন হয়। শুধু সংখ্যালঘু নয়, মুক্তচিন্তক, সে যে ধর্ম থেকেই আসুক না কেন, তাদের নিরাপত্তাও বিঘ্নিত হয়। বাংলাদেশে এখন ধার্মিকের চেয়ে অতি-ধার্মিক বা কট্টরপন্থি মুসলিমের সংখ্যা বেশি। অতি-ধার্মিকরাই সংখ্যালঘু এবং মুক্তচিন্তকদের নির্যাতন বেশি করে। এই অতি-ধার্মিকদের মানসিকতা বদলাতে হবে। তাদের ধর্মীয় সংগঠনগুলোর নীতি আদর্শেরও আমূল পরিবর্তন দরকার।

আজ হিন্দুত্ববাদীদের প্রধান তার ঘৃণার আগুনে ঘি-এর বদলে ঢেলে দিয়েছেন জল। পরিবর্তন তিনিও চান। সভ্য হতে গেলে হিংসে, দ্বেষ, ঘৃণা আর অনুদার মানসিকতাকে ত্যাগ করতে হয়, তিনিও সদ্য শিখেছেন। এই শিক্ষা সবার জন্য জরুরি। এই শিক্ষা মুসলিম উম্মাবাদীদের জন্যও জরুরি। এই পৃথিবী সেদিনই পুরোপুরি সভ্য হবে, যেদিন মানুষের পরিচয় হবে মানুষের মনুষ্যত্ব দিয়ে, ধর্মবিশ্বাস দিয়ে নয়।

২. আমরা যারা ধর্মনিরপেক্ষতায় বিশ্বাসী বা বিজ্ঞানমনস্ক মানুষ তারা অভিন্ন দেওয়ানি বিধির কথা বলছি কয়েক দশক। এতে সরকারের কোনও হেলদোল নেই। মুসলিম পারিবারিক আইনে নারীর বিরুদ্ধে বৈষম্য প্রচুর, হিন্দুদের পারিবারিক আইন হিন্দু শাস্ত্রের ওপর ভিত্তি করে গড়া হয়েছে, এই আইনের কারণে হিন্দু মেয়েদের অধিকার বলতে কিছু নেই। সমানাধিকারের ভিত্তিতে অভিন্ন দেওয়ানি বিধির প্রচলন বাংলাদেশের জন্মলগ্নেই করা উচিত ছিল। অথচ রাষ্ট্রনায়কেরা তা করেননি। কিছু কাজ আছে যে কাজে দেরি করে ফেললে সেই কাজ আর করা হয় না। সামাজিক এবং রাজনৈতিক পরিস্থিতি এমন পালটে যায় যে সেই কাজে হাত দিতেই সরকার আপত্তি করে। নারী পুরুষের সমানাধিকারের ভিত্তিতে গড়ে তোলা অভিন্ন দেওয়ানি বিধি যত সহজে সত্তর দশকে প্রণয়ন করা যেত, সেটি আজ তত সহজ নয় প্রণয়ন করা, প্রণয়ন করতে গেলে ধর্মান্ধ গোষ্ঠী আপত্তি করবে। কিন্তু কূপমন্ডুকদের আপত্তিকে তোয়াক্কা করবে কেন সরকার! যে যাই বলুক, ব্যানার নিয়ে যে যতই রাস্তায় নামুক, মানুষের মঙ্গলের কাজটি করতে সরকারের তো উচিত নয় দ্বিধা করা!

কট্টরপন্থিদের দৃঢ় বিশ্বাস ধর্ম তাদের ব্যক্তিগত সম্পত্তি। তাই তারা ধর্মীয় আইনে কোনও পরিবর্তন ঘটতে দিতে চায় না। ধর্মীয় আইনের কারণে যারা ভোগে, তারা পুরুষ নয়, তারা নারী। কতকাল ভুগছে নারী- সে মুসলিম হোক, হিন্দু হোক, বৌদ্ধ বা খ্রিস্টান হোক, ভুগতে তাকে হবেই। বাংলাদেশের হিন্দু মেয়েরা আজ মুখ ফুটে বলছে তারা বিবাহ বিচ্ছেদের অধিকার চায়। অনেকে জানে না যে এই অধিকার তাদের নেই। বাংলাদেশের মুসলিম আইনে কিছু পরিবর্তন-সংশোধন আনা হলেও হিন্দু আইন যেমন ছিল, তেমনই রয়ে গেছে। রয়ে তো আর ইচ্ছে করে যায়নি। একে এভাবেই রয়ে যেতে বাধ্য করা হয়েছে। ভারতের মুসলিম মৌলবাদীরা যেমন মুসলিম ব্যক্তিগত আইনে কোনও পরিবর্তন চায় না, বাংলাদেশের হিন্দু মৌলবাদীরাও তেমন হিন্দু পারিবারিক আইনে কোনও পরিবর্তন চায় না। মৌলবাদীদের মধ্যে, সে যে ধর্মের মৌলবাদীই হোক না কেন, মূলত কোনও পার্থক্য নেই। সব মৌলবাদীই নারীবিরোধী। তারা চায় না নারী তার স্বাধীনতা, যে স্বাধীনতায় তার জন্মগত অধিকার, তা পাক।

মুসলিম নারীদের মধ্যে যারা প্রগতিশীল এবং বৈষম্যবিরোধী, মাঝে মধ্যে তারা তাদের পারিবারিক আইনটিকে ধর্মের ভিত্তিতে না করে বরং সমানাধিকারের ভিত্তিতে করার জন্য আবেদন জানায়। এতে লাভ কিছু হয় না। খড়্গ উঁচিয়ে আছে নারীবিরোধীদের দল। হিন্দু নারীরা তো তাদের পারিবারিক আইন সংস্কারের জন্য আবদার আবেদন জানাবার সাহসই পায় না। হিন্দু মৌলবাদীরা এই সাহস বরদাশত করবে না বলেই সাহস পায় না। কিন্তু সহ্যের সীমা একদিন না একদিন তো পেরোয়। বাংলাদেশের হিন্দু নারীদের অনেকেরই সেই সীমা পেরিয়েছে। পেরোবে না কেন? তারা স্বামীর অত্যাচার-নির্যাতনের শিকার হচ্ছে, কিন্তু অত্যাচারী স্বামীকে তালাক দিতে পারছে না। প্রচুর হিন্দু মেয়ে স্বামীর অত্যাচার থেকে বাঁচতে আলাদা বাস করছে, কিন্তু সম্পর্ক চুকিয়ে ফেলতে পারছে না। মানবাধিকার সংগঠনগুলো বলছে, ‘হিন্দু নারীদের মধ্যে স্বামী থেকে আলাদা থাকার প্রবণতা বাড়ছে। বিবাহ বিচ্ছেদের অধিকার না থাকায় তাদের মধ্যে ক্ষোভ তৈরি হচ্ছে। বিধবা নারীদের সম্পত্তির ওপর অধিকার প্রতিষ্ঠার প্রশ্নও এখন উঠছে।’ তা উঠবেই বৈকি।

মেয়েরা শিক্ষিত হলে, স্বনির্ভর হলে, সচেতন হলে, তালাকের সংখ্যা বাড়ে। দিন যত পার হচ্ছে, তত মেয়েরা শিক্ষিত হচ্ছে। তত মেয়েরা স্বনির্ভর হচ্ছে। তত মেয়েদের আত্মসম্মানবোধ বাড়ছে, তত মেয়েরা নির্যাতনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করছে। এ খুব স্বাভাবিক ঘটনা। তবে যেটি অস্বাভাবিক, সেটি হলো, পুরুষ শিক্ষিত হচ্ছে, স্বনির্ভর হচ্ছে, কিন্তু সচেতন হচ্ছে না। নারী-নির্যাতনের ঘটনা ততটা কমছে না কোথাও।

হিন্দু নারীদের সম্পত্তির ওপর কোনও অধিকার নেই। বাবার সম্পত্তির ভাগ পুত্র পায়, কন্যা পায় না। বিয়ের পর স্বামীর ঘরেও সম্পত্তির মালিক হতে পারেন না স্ত্রীরা। বিধবা হলে আশ্রিতা হয়ে যান। যে মানবাধিকার সংগঠনগুলো নির্যাতিত নারীদের আইনি সহায়তা দেয়, তাদের অভিযোগ কেন্দ্রে এখন হিন্দু নারীদের অভিযোগের সংখ্যা বেড়েই চলেছে। ভারতে এবং নেপালে হিন্দু আইনের অনেক সংস্কার হয়েছে। হিন্দু নারীরা বিবাহ বিচ্ছেদ করতে পারেন অথবা বিধবা হলে তারা ফের বিয়ে করতে পারেন, বাংলাদেশে হিন্দু আইনের কোনও পরিবর্তন হয়নি। হিন্দু নারীরা বিবাহ বিচ্ছেদ করতে পারেন না, বিধবা হলে ফের বিয়ে করতে পারেন না। বাংলাদেশে শুধু নিবন্ধনের বিষয়ে একটি আইন হয়েছে ২০১২ সালে। সেটিও বাধ্যতামূলক করা হয়নি। একবার এক আইনমন্ত্রী বলেছিলেন, ‘বিবাহ বিচ্ছেদ এবং সম্পত্তির মালিকানাসহ হিন্দু নারীদের অধিকারের প্রশ্নে আইন প্রণয়ন জরুরি হয়ে পড়েছে। কিন্তু কোনও উদ্যোগ নিলে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করার অভিযোগ তোলা হতে পারে, এমন ভয় সরকারের মধ্যে কাজ করে।’

হিন্দুদের অধিকারের পক্ষে সরব যেসব সংগঠন, তারাও হিন্দু নারীদের অধিকার নিয়ে মোটেও চিন্তিত নয়। বিবাহ নিবন্ধন আইনটি বাধ্যতামূলক করার ব্যাপারেও তাদের কোনও আগ্রহ নেই। আসলে সংগঠনগুলোর প্রধান পদে বসে আছেন পুরুষেরা, তারা মোটেও নারীর সমানাধিকার চান না।

বাংলাদেশে হিন্দু আইনের সংস্কার করতে চাইলেই হিন্দুর ধর্মানুভূতিতে আঘাত দেওয়ার অভিযোগ ওঠে। কিছু প্রগতিশীল হিন্দু বলেন, ‘বিয়ে বা পরিবার নিয়ে ধর্মের স্বীকৃত বিধান চলে আসছে দীর্ঘ সময় ধরে। সে জন্য সংস্কারের ব্যাপারে হিন্দু সমাজে জড়তা আছে।’ কিছু নিয়ম দীর্ঘকাল চললেই সে নিয়মকে টিকিয়ে রাখতে হবে তার কোনও যুক্তি নেই। আর, জড়তা থাকলেই তো জড়তা ভাঙতে হয়। জড়তা টিকে থাকতে পারতো, যদি ওতে কোনও মানুষের সমস্যা না হতো।

বাংলাদেশের হিন্দু নারীরা সচেতন হচ্ছেন বলে বিবাহ বিচ্ছেদের অধিকারের দাবি তুলছেন। ভারতের মুসলমান নারীরাও দাবি তুলছেন তিন তালাক নিষিদ্ধ করার জন্য। নারীদের প্রাপ্য অধিকার পাওয়ার পথে রক্ষণশীল পুরুষরাই এবং তাদের তৈরি পুরুষতন্ত্রই সবচেয়ে বড় বাধা। পুরুষ কবে মানুষ হবে, কবে তারা তাদের সহযাত্রীকে সহযাত্রী বলে ভাববে, দাসী বলে নয়, তা আমরা জানি না। আশা করছি তাদের শুভবুদ্ধির উদয় শিগগিরই হবে।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
অশান্তি সৃষ্টির পাঁয়তারা
অশান্তি সৃষ্টির পাঁয়তারা
মানবাধিকার মিশন
মানবাধিকার মিশন
দায়িত্বশীলতার সঙ্গে কাজ অপরিহার্য
দায়িত্বশীলতার সঙ্গে কাজ অপরিহার্য
ট্যাগিং ট্রাবল
ট্যাগিং ট্রাবল
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়
সৌরবিদ্যুৎ
সৌরবিদ্যুৎ
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
আহা, আমাদের ভৈরব!
আহা, আমাদের ভৈরব!
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
সর্বশেষ খবর
লস অ্যাঞ্জেলেসে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ভিড়ে ঢুকে গেল, আহত ৩০
লস অ্যাঞ্জেলেসে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ভিড়ে ঢুকে গেল, আহত ৩০

১৪ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারফিউয়ের পর গোপালগঞ্জে আবারও ১৪৪ ধারা জারি
কারফিউয়ের পর গোপালগঞ্জে আবারও ১৪৪ ধারা জারি

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রান্সজেন্ডার সেজে ২৮ বছর ভারতে ‘বাংলাদেশি যুবক’, দাবি রিপোর্টে
ট্রান্সজেন্ডার সেজে ২৮ বছর ভারতে ‘বাংলাদেশি যুবক’, দাবি রিপোর্টে

১২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

সিরিয়ায় সাম্প্রদায়িক সহিংসতায় নিহত বেড়ে ৯৪০
সিরিয়ায় সাম্প্রদায়িক সহিংসতায় নিহত বেড়ে ৯৪০

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিয়েতনামে নৌকাডুবিতে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩৭, এখনো নিখোঁজ অনেকে
ভিয়েতনামে নৌকাডুবিতে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩৭, এখনো নিখোঁজ অনেকে

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার নতুন প্রেসিডেন্টকেও বিশ্বাস করতে পারছে না ইসরায়েল
সিরিয়ার নতুন প্রেসিডেন্টকেও বিশ্বাস করতে পারছে না ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!
চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২০ বছর কোমায় থাকা সৌদি প্রিন্স আল-ওয়ালিদকে মৃত ঘোষণা
২০ বছর কোমায় থাকা সৌদি প্রিন্স আল-ওয়ালিদকে মৃত ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসিতে রেকর্ডসংখ্যক খাতা চ্যালেঞ্জ, যেভাবে মিলবে ফলাফল
এসএসসিতে রেকর্ডসংখ্যক খাতা চ্যালেঞ্জ, যেভাবে মিলবে ফলাফল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আরো একটি লড়াই হবে দুর্নীতির বিরুদ্ধে
আরো একটি লড়াই হবে দুর্নীতির বিরুদ্ধে

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির নিবন্ধন আবেদনে ৬ ত্রুটি, সংশোধনে ইসির চিঠি
এনসিপির নিবন্ধন আবেদনে ৬ ত্রুটি, সংশোধনে ইসির চিঠি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি অবরোধে অনাহারে ৩৫ দিনের শিশুর মৃত্যু , গাজায় এক দিনে নিহত ১১৬
ইসরায়েলি অবরোধে অনাহারে ৩৫ দিনের শিশুর মৃত্যু , গাজায় এক দিনে নিহত ১১৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দায়িত্ব পালনে সরকারকে আরো কঠোর হতে হবে
দায়িত্ব পালনে সরকারকে আরো কঠোর হতে হবে

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

উদ্বেগ আর শঙ্কায় শিল্পোদ্যোক্তারা
উদ্বেগ আর শঙ্কায় শিল্পোদ্যোক্তারা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আলহামদুলিল্লাহ, এখন অনেকটাই সুস্থ আছি: জামায়াত আমির
আলহামদুলিল্লাহ, এখন অনেকটাই সুস্থ আছি: জামায়াত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ জুলাই)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মদিনা রাষ্ট্রের মূলনীতি ও সাফল্য
মদিনা রাষ্ট্রের মূলনীতি ও সাফল্য

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নীতি-নৈতিকতাহীন ব্যবসা বরকতহীন হয়
নীতি-নৈতিকতাহীন ব্যবসা বরকতহীন হয়

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সংঘাত থামাতে কঙ্গো সরকার ও বিদ্রোহীদের মধ্যে যুদ্ধবিরতি চুক্তি
সংঘাত থামাতে কঙ্গো সরকার ও বিদ্রোহীদের মধ্যে যুদ্ধবিরতি চুক্তি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ বছর কোমায় থাকার পর সৌদি প্রিন্সের মৃত্যু
২০ বছর কোমায় থাকার পর সৌদি প্রিন্সের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

১৪ বছর পর ক্রিমিয়ায় ঐতিহাসিক মসজিদ উদ্বোধন
১৪ বছর পর ক্রিমিয়ায় ঐতিহাসিক মসজিদ উদ্বোধন

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভিয়েতনামে পর্যটকবাহী নৌকা ডুবে মৃত্যু ৩৪, নিখোঁজ ৮
ভিয়েতনামে পর্যটকবাহী নৌকা ডুবে মৃত্যু ৩৪, নিখোঁজ ৮

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে সিরিজ খেলতে পারে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে সিরিজ খেলতে পারে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উলভসের হল অব ফেমে দিয়োগো জোতা
উলভসের হল অব ফেমে দিয়োগো জোতা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনার জার্সিতে মাঠ কাঁপাতে নামলেন গেইল-পোলার্ডরা
সোনার জার্সিতে মাঠ কাঁপাতে নামলেন গেইল-পোলার্ডরা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাসা থেকে জাপানি অভিনেত্রীর মরদেহ উদ্ধার
বাসা থেকে জাপানি অভিনেত্রীর মরদেহ উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়

১০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ

১০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নির্বাচন নিয়ে কোনো টালবাহানা বরদাশত করা হবে না : তৃপ্তি
নির্বাচন নিয়ে কোনো টালবাহানা বরদাশত করা হবে না : তৃপ্তি

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যারা ভোট চান না তাদের দল করার দরকার কী, প্রশ্ন আমীর খসরুর
যারা ভোট চান না তাদের দল করার দরকার কী, প্রশ্ন আমীর খসরুর

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
গোপালগঞ্জের মরদেহগুলো প্রয়োজনে কবর থেকে তুলে ময়নাতদন্ত : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
গোপালগঞ্জের মরদেহগুলো প্রয়োজনে কবর থেকে তুলে ময়নাতদন্ত : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বক্তব্য দিতে গিয়ে হঠাৎ অসুস্থ জামায়াত আমির
বক্তব্য দিতে গিয়ে হঠাৎ অসুস্থ জামায়াত আমির

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুটিংয়ে আহত শাহরুখ, নেওয়া হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে
শুটিংয়ে আহত শাহরুখ, নেওয়া হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত-পাকিস্তান সংঘাতে ৫টি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত হয়েছিল : ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তান সংঘাতে ৫টি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত হয়েছিল : ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভে উত্তাল ইবি ক্যাম্পাস
বিক্ষোভে উত্তাল ইবি ক্যাম্পাস

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপিকে ক্ষেপিয়ে কীভাবে মাঠে টিকে থাকবেন : ইলিয়াস
বিএনপিকে ক্ষেপিয়ে কীভাবে মাঠে টিকে থাকবেন : ইলিয়াস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াত আমিরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল
জামায়াত আমিরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!
চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াতের সমাবেশ চলছে
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াতের সমাবেশ চলছে

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াতে ইসলামী একটি ইউনিভার্সাল ইউনিভার্সিটি : গোবিন্দ প্রামাণিক
জামায়াতে ইসলামী একটি ইউনিভার্সাল ইউনিভার্সিটি : গোবিন্দ প্রামাণিক

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নৈতিক শিক্ষা ও ভালো মানুষ হলেই দেশ উপকৃত হবে: সেনাপ্রধান
নৈতিক শিক্ষা ও ভালো মানুষ হলেই দেশ উপকৃত হবে: সেনাপ্রধান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছর কোমায় থাকা সৌদি প্রিন্স আল-ওয়ালিদকে মৃত ঘোষণা
২০ বছর কোমায় থাকা সৌদি প্রিন্স আল-ওয়ালিদকে মৃত ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হদিস নেই ৭০০ কারাবন্দির
হদিস নেই ৭০০ কারাবন্দির

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফতাবনগর-বনশ্রী সংযোগে নির্মাণ হবে দুই সেতু : ডিএনসিসি প্রশাসক
আফতাবনগর-বনশ্রী সংযোগে নির্মাণ হবে দুই সেতু : ডিএনসিসি প্রশাসক

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোডম্যাপ অনুযায়ী নির্দিষ্ট সময়েই নির্বাচন সম্পন্ন করতে হবে: মামুনুল হক
রোডম্যাপ অনুযায়ী নির্দিষ্ট সময়েই নির্বাচন সম্পন্ন করতে হবে: মামুনুল হক

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে শিরোপার আরও কাছে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে শিরোপার আরও কাছে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫৩ বছরে থেমে গেল ফিশ ভেঙ্কটের জীবন
৫৩ বছরে থেমে গেল ফিশ ভেঙ্কটের জীবন

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অস্ত্র ছাড়বে না হিজবুল্লাহ, যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান
অস্ত্র ছাড়বে না হিজবুল্লাহ, যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘একটা লড়াই হয়েছে ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে, আরেকটা লড়াই হবে দুর্নীতির বিরুদ্ধে’
‌‘একটা লড়াই হয়েছে ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে, আরেকটা লড়াই হবে দুর্নীতির বিরুদ্ধে’

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমার কিছু হলে সেনাপ্রধান আসিম মুনির দায়ী থাকবেন: ইমরান খান
আমার কিছু হলে সেনাপ্রধান আসিম মুনির দায়ী থাকবেন: ইমরান খান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধাতব চেইন পরে এমআরআই কক্ষে, অতঃপর ভয়াবহ দুর্ঘটনা
ধাতব চেইন পরে এমআরআই কক্ষে, অতঃপর ভয়াবহ দুর্ঘটনা

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

২০ বছর কোমায় থাকার পর সৌদি প্রিন্সের মৃত্যু
২০ বছর কোমায় থাকার পর সৌদি প্রিন্সের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জুলাই অভ্যুত্থান যতটা বিএনপির, ততটা আর কারও নয়: রুমিন ফারহানা
জুলাই অভ্যুত্থান যতটা বিএনপির, ততটা আর কারও নয়: রুমিন ফারহানা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিলম্ব না করে দ্রুত নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন, অন্তর্বর্তী সরকারকে ফখরুল
বিলম্ব না করে দ্রুত নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন, অন্তর্বর্তী সরকারকে ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস
৪ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রসহ তিন গুরুত্বপূর্ণ মিশনে রদবদল
যুক্তরাষ্ট্রসহ তিন গুরুত্বপূর্ণ মিশনে রদবদল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০১৬ সালের নির্বাচনে ষড়যন্ত্রের অভিযোগে ওবামার বিচার দাবি তুলসির
২০১৬ সালের নির্বাচনে ষড়যন্ত্রের অভিযোগে ওবামার বিচার দাবি তুলসির

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বেশি শক্তিশালী হওয়ার চেষ্টা করলে দ্রুতই ভেঙে পড়বে ব্রিকস’
‘বেশি শক্তিশালী হওয়ার চেষ্টা করলে দ্রুতই ভেঙে পড়বে ব্রিকস’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় মদপানে ৫ জনের মৃত্যু
খুলনায় মদপানে ৫ জনের মৃত্যু

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তারে ও বিচারে সহযোগিতা করুন : মাহফুজ আলম
সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তারে ও বিচারে সহযোগিতা করুন : মাহফুজ আলম

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জামায়াতের বিশাল শোডাউন
জামায়াতের বিশাল শোডাউন

প্রথম পৃষ্ঠা

মুজিবনগরের সঙ্গে শেখ মুজিবের সম্পর্ক নেই
মুজিবনগরের সঙ্গে শেখ মুজিবের সম্পর্ক নেই

নগর জীবন

ফ্লাইট নিয়ে বিপাকে ওমরাহ যাত্রীরা
ফ্লাইট নিয়ে বিপাকে ওমরাহ যাত্রীরা

নগর জীবন

নেওয়া হচ্ছে আমেরিকায় গুরুতর আহত শাহরুখ
নেওয়া হচ্ছে আমেরিকায় গুরুতর আহত শাহরুখ

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বসুন্ধরায় শেয়ারভিত্তিক মালিকানায় হচ্ছে অত্যাধুনিক মেডিকেল সিটি
বসুন্ধরায় শেয়ারভিত্তিক মালিকানায় হচ্ছে অত্যাধুনিক মেডিকেল সিটি

নগর জীবন

নুহাশপল্লীতে শ্রদ্ধা ভালোবাসায় হুমায়ূনকে স্মরণ
নুহাশপল্লীতে শ্রদ্ধা ভালোবাসায় হুমায়ূনকে স্মরণ

নগর জীবন

বিদেশেও গাজীর সম্পদের পাহাড়
বিদেশেও গাজীর সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠোর ব্যবস্থা নেব বিপাকে ববিতা
কঠোর ব্যবস্থা নেব বিপাকে ববিতা

শোবিজ

চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!
চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিকে আমন্ত্রণ জানায়নি জামায়াত
বিএনপিকে আমন্ত্রণ জানায়নি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা মেনে চললে দেশই লাভবান হবে
শৃঙ্খলা মেনে চললে দেশই লাভবান হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের সঙ্গে ঢাকায় আসবে না শ্রীলঙ্কা-আফগানিস্তান!
ভারতের সঙ্গে ঢাকায় আসবে না শ্রীলঙ্কা-আফগানিস্তান!

মাঠে ময়দানে

এআই কীভাবে রাজনীতিকে প্রতারণাপূর্ণ করে তুলছে
এআই কীভাবে রাজনীতিকে প্রতারণাপূর্ণ করে তুলছে

রকমারি

পপি কেন ফিরবেন না
পপি কেন ফিরবেন না

শোবিজ

সুন্দর পাখি বামন মাছরাঙা
সুন্দর পাখি বামন মাছরাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারণায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা
নির্বাচনি প্রচারণায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা

রকমারি

ফ্যাসিবাদ পুনর্বাসনের সুযোগ যেন না পায় : তারেক রহমান
ফ্যাসিবাদ পুনর্বাসনের সুযোগ যেন না পায় : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্চতা নিয়ে মিমের অদ্ভুত অভিজ্ঞতা
উচ্চতা নিয়ে মিমের অদ্ভুত অভিজ্ঞতা

শোবিজ

কারফিউ অমান্য করে বিক্ষোভ
কারফিউ অমান্য করে বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

‘মাসুদ রানা’য় মৌ
‘মাসুদ রানা’য় মৌ

শোবিজ

বাংলাদেশ-পাকিস্তান প্রথম টি-২০ আজ
বাংলাদেশ-পাকিস্তান প্রথম টি-২০ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনায় মিরপুরের উইকেট
আলোচনায় মিরপুরের উইকেট

মাঠে ময়দানে

ব্যাডমিন্টনে পুরোনো রাজা নতুন রানি
ব্যাডমিন্টনে পুরোনো রাজা নতুন রানি

মাঠে ময়দানে

শেষ ভালোর অপেক্ষায় বাংলাদেশ
শেষ ভালোর অপেক্ষায় বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

জুলাই মাসেই জুলাই ঘোষণাপত্র দিতে হবে
জুলাই মাসেই জুলাই ঘোষণাপত্র দিতে হবে

নগর জীবন

বিতর্কে রাজনৈতিক দলগুলো
বিতর্কে রাজনৈতিক দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপিএল অভিজ্ঞতা কাজে লাগাতে চায় পাকিস্তান
বিপিএল অভিজ্ঞতা কাজে লাগাতে চায় পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

বেশি প্রাণ দিতে হয়েছে ইসলামপন্থিদের
বেশি প্রাণ দিতে হয়েছে ইসলামপন্থিদের

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুর রাইডার্স এবার রানার্সআপ
রংপুর রাইডার্স এবার রানার্সআপ

মাঠে ময়দানে