শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৮ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

পরিবর্তন ছাড়া গতি নেই

তসলিমা নাসরিন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
পরিবর্তন ছাড়া গতি নেই

১. সব ধর্মে, সব সংস্কৃতিতে, সব সমাজে পরিবর্তন আসে। মানুষের মানসিকতায় আসে পরিবর্তন, জীবনবোধে আসে। আসতেই হয় পরিবর্তন। পরিবর্তন না এলে ধর্ম সংস্কৃতি সমাজ হয়ে ওঠে বদ্ধ জলাশয়ের মতো। পুরনো পচা মানসিকতাতে মরচে ধরে। মানসিকতারও বদল চাই। একে আধুনিক করতে হয়, চিন্তাকে ছোট্ট গন্ডি থেকে মুক্ত করে গোটা এক আকাশ দিতে হয়। পৃথিবীর প্রতিটি সমাজেই আমরা বিস্তর পরিবর্তন দেখছি। দু’হাজার বছর আগের পৃথিবী আর এখনকার পৃথিবীর মধ্যে অবিশ্বাস্য সব পরিবর্তন ঘটেছে। তবে এ অস্বীকার করার উপায় নেই কিছু লোক সব সমাজেই বাস করে, যারা পরিবর্তন বিরোধী। এদের সংখ্যাটা যে সমাজে কম, সে সমাজ সভ্যতার দিকে দ্রুত এগোয়। এদের সংখ্যা যে সমাজে বেশি, সভ্যতার দিকে এগোতে সে সমাজ বারবার বাধাগ্রস্ত হয়।

এক সময় ঈশ্বরের অস্তিত্ব নিয়ে প্রশ্ন করলে ইউরোপের ক্রিশ্চান ধর্ম যাজকরা মানুষকে ফাঁসিকাষ্ঠে ঝোলাতো। আজ যাজকেরা মানুষের পায়ে মাথা ঠেকিয়ে মানুষের অনুকম্পায় টিকে আছে। তাদের সেই রাজত্ব আর প্রভুত্ব আর নেই।  ইউরোপের ক্রিশ্চান জনগোষ্ঠীর অধিকাংশই ঈশ্বরের অস্তিত্বে এখন বিশ্বাস করে না। হিন্দুরা এককালে জীবন্ত মেয়েদের ছুড়ে ফেলতো স্বামীর চিতার আগুনে, স্বামীহীন নারীর বেঁচে থাকাকে অভিশাপ বলে মনে করতো। হাজারো কুসংস্কারের মতো সতীদাহ’র কুসংস্কারও দূর করেছে তারা।

একসময়ের এগিয়ে থাকা মুসলিম সমাজ অন্যান্য সমাজের তুলনায় অনেককাল থেমে আছে। অধিকাংশ মুসলিম মূল সমাজকেও যেখানে ছিল সেখানে রেখে দিয়েছে, অভিবাসী মুসলিমরাও তাদের মানসিকতাকে সেখানেই থামিয়ে রেখেছে, যেখানে ছিল। প্রগতির চাকাকে থামিয়ে রাখলে অন্যের যত ক্ষতি হয়, তার চেয়ে বেশি হয় নিজের ক্ষতি।

আমরা জানি পৃথিবী ধীরে ধীরে সভ্য হচ্ছে বটে, তবে আজও কিছু কট্টরপন্থি কিছু ধর্মান্ধ গোষ্ঠী অজ্ঞানতা আর অন্ধকার ছিটিয়ে যাচ্ছে। মানুষকে অজ্ঞানতার অন্ধকারে নিমজ্জিত করাই তাদের উদ্দেশ্য। তারা ছিটেফোঁটা আলোও সহ্য করতে পারে না। এমনই তো এক গোষ্ঠী ভারতের রাষ্ট্রীয় সেবক সঙ্ঘ। উপমহাদেশের সকলে জানে রাষ্ট্রীয় সেবক সঙ্ঘ ভয়ঙ্কর মুসলিমবিরোধী, তারা ভারত থেকে তাড়িয়ে দিতে চায় সব মুসলিমকে। কট্টর হিন্দুত্ববাদী সঙ্ঘের এতকাল এমনই ছিল বিশ্বাস। এই সঙ্ঘও পরিবর্তন চায়। অত্যাশ্চর্য বিষয় বটে।

রাষ্ট্রীয় সেবক সঙ্ঘের প্রধান মোহন ভাগবত সেদিন যা বলেছেন শুনে নিজের কানকে আমি বিশ্বাস করতে পারিনি। সকলেই জানে সঙ্ঘ মুসলিম বিরোধী, সঙ্ঘ মুসলিমদের ভারতছাড়া করতে চায়। অথচ ভাগবত বললেন, ‘হিন্দু-মুসলিম ঐক্যে বাধা সৃষ্টি করা হচ্ছে, কারণ মনে করা হচ্ছে হিন্দু আর মুসলিম আলাদা জাত। আসলে তারা কিন্তু এক জাত। তাদের ডিএনএ এক। যার যা ধর্মই থাকুক না কেন, তারা সবাই ভারতীয়। ভারতবর্ষ গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র, এই ভারতবর্ষে কোনও হিন্দুর শাসন চলবে না, কোনও মুসলিমের শাসনও চলবে না, চলবে ভারতীয়দের শাসন। গো-রক্ষার নামে যারা মুসলিম নির্যাতন করে, তারা হিন্দু নয়। যারা বলে মুসলিমরা এদেশের নয়, তারাও হিন্দু নয়।’

আমি ভাবছি বাংলাদেশের চরম ডানপন্থি মুসলিম-কট্টরপন্থি জামায়াতে ইসলামী বা হেফাজতে ইসলাম কি এমন ঘোষণা দিতে পারে, ‘হিন্দু-মুসলিম ঐক্যে বাধা সৃষ্টি করা হচ্ছে, কারণ মনে করা হচ্ছে হিন্দু আর মুসলিম আলাদা জাত। আসলে তারা কিন্তু এক জাত। তাদের ডিএনএ এক। যার যা ধর্মই থাকুক না কেন, তারা সবাই বাংলাদেশি। বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র, এই দেশে কোনও মুসলমানের শাসন চলবে না, কোনও হিন্দুর শাসনও চলবে না, চলবে বাংলাদেশির শাসন। বিধর্মী বলে যারা হিন্দুদের নির্যাতন করে, তারা মুসলমান নয়। যারা বলে হিন্দুরা এদেশের নয়, তারাও মুসলমান নয়।’

যদি না দিতে পারে, এ অর্থ একটিই তারা পরিবর্তন চায় না। বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষ ধার্মিক। অতি-ধার্মিকের সংখ্যা আজকাল বাড়ছে, অতি-ধার্মিক বাড়লে সংখ্যালঘু নাগরিকদের নিরাপত্তা হুমকির সম্মুখীন হয়। শুধু সংখ্যালঘু নয়, মুক্তচিন্তক, সে যে ধর্ম থেকেই আসুক না কেন, তাদের নিরাপত্তাও বিঘ্নিত হয়। বাংলাদেশে এখন ধার্মিকের চেয়ে অতি-ধার্মিক বা কট্টরপন্থি মুসলিমের সংখ্যা বেশি। অতি-ধার্মিকরাই সংখ্যালঘু এবং মুক্তচিন্তকদের নির্যাতন বেশি করে। এই অতি-ধার্মিকদের মানসিকতা বদলাতে হবে। তাদের ধর্মীয় সংগঠনগুলোর নীতি আদর্শেরও আমূল পরিবর্তন দরকার।

আজ হিন্দুত্ববাদীদের প্রধান তার ঘৃণার আগুনে ঘি-এর বদলে ঢেলে দিয়েছেন জল। পরিবর্তন তিনিও চান। সভ্য হতে গেলে হিংসে, দ্বেষ, ঘৃণা আর অনুদার মানসিকতাকে ত্যাগ করতে হয়, তিনিও সদ্য শিখেছেন। এই শিক্ষা সবার জন্য জরুরি। এই শিক্ষা মুসলিম উম্মাবাদীদের জন্যও জরুরি। এই পৃথিবী সেদিনই পুরোপুরি সভ্য হবে, যেদিন মানুষের পরিচয় হবে মানুষের মনুষ্যত্ব দিয়ে, ধর্মবিশ্বাস দিয়ে নয়।

২. আমরা যারা ধর্মনিরপেক্ষতায় বিশ্বাসী বা বিজ্ঞানমনস্ক মানুষ তারা অভিন্ন দেওয়ানি বিধির কথা বলছি কয়েক দশক। এতে সরকারের কোনও হেলদোল নেই। মুসলিম পারিবারিক আইনে নারীর বিরুদ্ধে বৈষম্য প্রচুর, হিন্দুদের পারিবারিক আইন হিন্দু শাস্ত্রের ওপর ভিত্তি করে গড়া হয়েছে, এই আইনের কারণে হিন্দু মেয়েদের অধিকার বলতে কিছু নেই। সমানাধিকারের ভিত্তিতে অভিন্ন দেওয়ানি বিধির প্রচলন বাংলাদেশের জন্মলগ্নেই করা উচিত ছিল। অথচ রাষ্ট্রনায়কেরা তা করেননি। কিছু কাজ আছে যে কাজে দেরি করে ফেললে সেই কাজ আর করা হয় না। সামাজিক এবং রাজনৈতিক পরিস্থিতি এমন পালটে যায় যে সেই কাজে হাত দিতেই সরকার আপত্তি করে। নারী পুরুষের সমানাধিকারের ভিত্তিতে গড়ে তোলা অভিন্ন দেওয়ানি বিধি যত সহজে সত্তর দশকে প্রণয়ন করা যেত, সেটি আজ তত সহজ নয় প্রণয়ন করা, প্রণয়ন করতে গেলে ধর্মান্ধ গোষ্ঠী আপত্তি করবে। কিন্তু কূপমন্ডুকদের আপত্তিকে তোয়াক্কা করবে কেন সরকার! যে যাই বলুক, ব্যানার নিয়ে যে যতই রাস্তায় নামুক, মানুষের মঙ্গলের কাজটি করতে সরকারের তো উচিত নয় দ্বিধা করা!

কট্টরপন্থিদের দৃঢ় বিশ্বাস ধর্ম তাদের ব্যক্তিগত সম্পত্তি। তাই তারা ধর্মীয় আইনে কোনও পরিবর্তন ঘটতে দিতে চায় না। ধর্মীয় আইনের কারণে যারা ভোগে, তারা পুরুষ নয়, তারা নারী। কতকাল ভুগছে নারী- সে মুসলিম হোক, হিন্দু হোক, বৌদ্ধ বা খ্রিস্টান হোক, ভুগতে তাকে হবেই। বাংলাদেশের হিন্দু মেয়েরা আজ মুখ ফুটে বলছে তারা বিবাহ বিচ্ছেদের অধিকার চায়। অনেকে জানে না যে এই অধিকার তাদের নেই। বাংলাদেশের মুসলিম আইনে কিছু পরিবর্তন-সংশোধন আনা হলেও হিন্দু আইন যেমন ছিল, তেমনই রয়ে গেছে। রয়ে তো আর ইচ্ছে করে যায়নি। একে এভাবেই রয়ে যেতে বাধ্য করা হয়েছে। ভারতের মুসলিম মৌলবাদীরা যেমন মুসলিম ব্যক্তিগত আইনে কোনও পরিবর্তন চায় না, বাংলাদেশের হিন্দু মৌলবাদীরাও তেমন হিন্দু পারিবারিক আইনে কোনও পরিবর্তন চায় না। মৌলবাদীদের মধ্যে, সে যে ধর্মের মৌলবাদীই হোক না কেন, মূলত কোনও পার্থক্য নেই। সব মৌলবাদীই নারীবিরোধী। তারা চায় না নারী তার স্বাধীনতা, যে স্বাধীনতায় তার জন্মগত অধিকার, তা পাক।

মুসলিম নারীদের মধ্যে যারা প্রগতিশীল এবং বৈষম্যবিরোধী, মাঝে মধ্যে তারা তাদের পারিবারিক আইনটিকে ধর্মের ভিত্তিতে না করে বরং সমানাধিকারের ভিত্তিতে করার জন্য আবেদন জানায়। এতে লাভ কিছু হয় না। খড়্গ উঁচিয়ে আছে নারীবিরোধীদের দল। হিন্দু নারীরা তো তাদের পারিবারিক আইন সংস্কারের জন্য আবদার আবেদন জানাবার সাহসই পায় না। হিন্দু মৌলবাদীরা এই সাহস বরদাশত করবে না বলেই সাহস পায় না। কিন্তু সহ্যের সীমা একদিন না একদিন তো পেরোয়। বাংলাদেশের হিন্দু নারীদের অনেকেরই সেই সীমা পেরিয়েছে। পেরোবে না কেন? তারা স্বামীর অত্যাচার-নির্যাতনের শিকার হচ্ছে, কিন্তু অত্যাচারী স্বামীকে তালাক দিতে পারছে না। প্রচুর হিন্দু মেয়ে স্বামীর অত্যাচার থেকে বাঁচতে আলাদা বাস করছে, কিন্তু সম্পর্ক চুকিয়ে ফেলতে পারছে না। মানবাধিকার সংগঠনগুলো বলছে, ‘হিন্দু নারীদের মধ্যে স্বামী থেকে আলাদা থাকার প্রবণতা বাড়ছে। বিবাহ বিচ্ছেদের অধিকার না থাকায় তাদের মধ্যে ক্ষোভ তৈরি হচ্ছে। বিধবা নারীদের সম্পত্তির ওপর অধিকার প্রতিষ্ঠার প্রশ্নও এখন উঠছে।’ তা উঠবেই বৈকি।

মেয়েরা শিক্ষিত হলে, স্বনির্ভর হলে, সচেতন হলে, তালাকের সংখ্যা বাড়ে। দিন যত পার হচ্ছে, তত মেয়েরা শিক্ষিত হচ্ছে। তত মেয়েরা স্বনির্ভর হচ্ছে। তত মেয়েদের আত্মসম্মানবোধ বাড়ছে, তত মেয়েরা নির্যাতনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করছে। এ খুব স্বাভাবিক ঘটনা। তবে যেটি অস্বাভাবিক, সেটি হলো, পুরুষ শিক্ষিত হচ্ছে, স্বনির্ভর হচ্ছে, কিন্তু সচেতন হচ্ছে না। নারী-নির্যাতনের ঘটনা ততটা কমছে না কোথাও।

হিন্দু নারীদের সম্পত্তির ওপর কোনও অধিকার নেই। বাবার সম্পত্তির ভাগ পুত্র পায়, কন্যা পায় না। বিয়ের পর স্বামীর ঘরেও সম্পত্তির মালিক হতে পারেন না স্ত্রীরা। বিধবা হলে আশ্রিতা হয়ে যান। যে মানবাধিকার সংগঠনগুলো নির্যাতিত নারীদের আইনি সহায়তা দেয়, তাদের অভিযোগ কেন্দ্রে এখন হিন্দু নারীদের অভিযোগের সংখ্যা বেড়েই চলেছে। ভারতে এবং নেপালে হিন্দু আইনের অনেক সংস্কার হয়েছে। হিন্দু নারীরা বিবাহ বিচ্ছেদ করতে পারেন অথবা বিধবা হলে তারা ফের বিয়ে করতে পারেন, বাংলাদেশে হিন্দু আইনের কোনও পরিবর্তন হয়নি। হিন্দু নারীরা বিবাহ বিচ্ছেদ করতে পারেন না, বিধবা হলে ফের বিয়ে করতে পারেন না। বাংলাদেশে শুধু নিবন্ধনের বিষয়ে একটি আইন হয়েছে ২০১২ সালে। সেটিও বাধ্যতামূলক করা হয়নি। একবার এক আইনমন্ত্রী বলেছিলেন, ‘বিবাহ বিচ্ছেদ এবং সম্পত্তির মালিকানাসহ হিন্দু নারীদের অধিকারের প্রশ্নে আইন প্রণয়ন জরুরি হয়ে পড়েছে। কিন্তু কোনও উদ্যোগ নিলে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করার অভিযোগ তোলা হতে পারে, এমন ভয় সরকারের মধ্যে কাজ করে।’

হিন্দুদের অধিকারের পক্ষে সরব যেসব সংগঠন, তারাও হিন্দু নারীদের অধিকার নিয়ে মোটেও চিন্তিত নয়। বিবাহ নিবন্ধন আইনটি বাধ্যতামূলক করার ব্যাপারেও তাদের কোনও আগ্রহ নেই। আসলে সংগঠনগুলোর প্রধান পদে বসে আছেন পুরুষেরা, তারা মোটেও নারীর সমানাধিকার চান না।

বাংলাদেশে হিন্দু আইনের সংস্কার করতে চাইলেই হিন্দুর ধর্মানুভূতিতে আঘাত দেওয়ার অভিযোগ ওঠে। কিছু প্রগতিশীল হিন্দু বলেন, ‘বিয়ে বা পরিবার নিয়ে ধর্মের স্বীকৃত বিধান চলে আসছে দীর্ঘ সময় ধরে। সে জন্য সংস্কারের ব্যাপারে হিন্দু সমাজে জড়তা আছে।’ কিছু নিয়ম দীর্ঘকাল চললেই সে নিয়মকে টিকিয়ে রাখতে হবে তার কোনও যুক্তি নেই। আর, জড়তা থাকলেই তো জড়তা ভাঙতে হয়। জড়তা টিকে থাকতে পারতো, যদি ওতে কোনও মানুষের সমস্যা না হতো।

বাংলাদেশের হিন্দু নারীরা সচেতন হচ্ছেন বলে বিবাহ বিচ্ছেদের অধিকারের দাবি তুলছেন। ভারতের মুসলমান নারীরাও দাবি তুলছেন তিন তালাক নিষিদ্ধ করার জন্য। নারীদের প্রাপ্য অধিকার পাওয়ার পথে রক্ষণশীল পুরুষরাই এবং তাদের তৈরি পুরুষতন্ত্রই সবচেয়ে বড় বাধা। পুরুষ কবে মানুষ হবে, কবে তারা তাদের সহযাত্রীকে সহযাত্রী বলে ভাববে, দাসী বলে নয়, তা আমরা জানি না। আশা করছি তাদের শুভবুদ্ধির উদয় শিগগিরই হবে।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
আইএমএফ ঋণ
আইএমএফ ঋণ
বিনিয়োগ বিসংবাদ
বিনিয়োগ বিসংবাদ
দরকার আদর্শ পরিবার
দরকার আদর্শ পরিবার
ধর্ষণের কারণ ও ভয়াবহতা
ধর্ষণের কারণ ও ভয়াবহতা
শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ
শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ
শ্রম সংস্কার
শ্রম সংস্কার
পুলিশ ও র‌্যাব পুনর্গঠন
পুলিশ ও র‌্যাব পুনর্গঠন
আত্মশুদ্ধির প্রয়োজনীয়তা
আত্মশুদ্ধির প্রয়োজনীয়তা
বাইতুল্লাহর মুসাফিরদের জন্য জরুরি নসিহত
বাইতুল্লাহর মুসাফিরদের জন্য জরুরি নসিহত
নতুন বিনিয়োগের গ্যারান্টি চাই
নতুন বিনিয়োগের গ্যারান্টি চাই
ফিলিস্তিন নিয়ে কি পারমাণবিক যুদ্ধ বাধবে
ফিলিস্তিন নিয়ে কি পারমাণবিক যুদ্ধ বাধবে
গরু চোরাচালান
গরু চোরাচালান
সর্বশেষ খবর
শ্বশুর বাড়ি থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
শ্বশুর বাড়ি থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

আন্তর্জাতিক প্রদর্শনীতে অংশ নিতে চট্টগ্রাম ত্যাগ করল “বানৌজা খালিদ বিন ওয়ালিদ”
আন্তর্জাতিক প্রদর্শনীতে অংশ নিতে চট্টগ্রাম ত্যাগ করল “বানৌজা খালিদ বিন ওয়ালিদ”

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

মার্কিন পণ্যে সব ধরনের শুল্ক প্রত্যাহারের প্রস্তাব দিয়েছে ভারত
মার্কিন পণ্যে সব ধরনের শুল্ক প্রত্যাহারের প্রস্তাব দিয়েছে ভারত

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হানিট্র্যাপে ব্ল্যাকমেইল, ট্রান্সজেন্ডার নারী আটক
হানিট্র্যাপে ব্ল্যাকমেইল, ট্রান্সজেন্ডার নারী আটক

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পটুয়াখালীতে মাদক মামলায় চান মিয়ার ৫ বছরের কারাদণ্ড
পটুয়াখালীতে মাদক মামলায় চান মিয়ার ৫ বছরের কারাদণ্ড

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় ঐকমত‍্য কমিশনের কাজের অগ্রগতি এখনও অস্পষ্ট: এবি পার্টি
জাতীয় ঐকমত‍্য কমিশনের কাজের অগ্রগতি এখনও অস্পষ্ট: এবি পার্টি

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

রংপুরে নিষিদ্ধ সন্ত্রাসী সংগঠন আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
রংপুরে নিষিদ্ধ সন্ত্রাসী সংগঠন আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনে হরিণ শিকারের ২৩টি ফাঁদ উদ্ধার
সুন্দরবনে হরিণ শিকারের ২৩টি ফাঁদ উদ্ধার

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আচরণবিধি নিয়ে বিজিএমইএ নির্বাচনী বোর্ডের সভা
আচরণবিধি নিয়ে বিজিএমইএ নির্বাচনী বোর্ডের সভা

৩৩ মিনিট আগে | বাণিজ্য

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে চাচা-ভাতিজাসহ ৩ জনের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে চাচা-ভাতিজাসহ ৩ জনের মৃত্যু

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমু-সাদিক আব্দুল্লাহ-খোকনসহ ২৪৭ জনের নামে মামলা
আমু-সাদিক আব্দুল্লাহ-খোকনসহ ২৪৭ জনের নামে মামলা

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীসহ সাবেক মন্ত্রী উবায়দুল মোকতাদিরের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ সাবেক মন্ত্রী উবায়দুল মোকতাদিরের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৫৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

খালেগি নাচে ট্রাম্পকে স্বাগত জানাল আমিরাতের মেয়েরা (ভিডিও)
খালেগি নাচে ট্রাম্পকে স্বাগত জানাল আমিরাতের মেয়েরা (ভিডিও)

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে ধূমপান ও তামাক
বিরোধী প্রশিক্ষণ কর্মশালা
ঝিনাইদহে ধূমপান ও তামাক বিরোধী প্রশিক্ষণ কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ৩ জনের মৃত্যু
গাইবান্ধায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ৩ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভুটানের লিগে ২৮ গোলের অবিশ্বাস্য জয়ে সাবিনার ৯ ও মনিকার ৭
ভুটানের লিগে ২৮ গোলের অবিশ্বাস্য জয়ে সাবিনার ৯ ও মনিকার ৭

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মির্জাপুরে পুলিশ বেশে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ২
মির্জাপুরে পুলিশ বেশে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মণিপুরে বিদ্রোহীদের সঙ্গে ভারতীয় সেনাদের গোলাগুলি, নিহত ১০
মণিপুরে বিদ্রোহীদের সঙ্গে ভারতীয় সেনাদের গোলাগুলি, নিহত ১০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাম্য হত্যায় ক্ষোভ, ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন ছাত্রদল ও বাম সংগঠনের
সাম্য হত্যায় ক্ষোভ, ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন ছাত্রদল ও বাম সংগঠনের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জান্তা বাহিনীর ঘাঁটিতে হামলা, থাইল্যান্ডে পালাল ৪১৪ জন
জান্তা বাহিনীর ঘাঁটিতে হামলা, থাইল্যান্ডে পালাল ৪১৪ জন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফসলের উৎপাদন বাড়াতে পার্টনার কংগ্রেস সম্মেলন অনুষ্ঠিত
ফসলের উৎপাদন বাড়াতে পার্টনার কংগ্রেস সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাম্য হত্যার প্রতিবাদে ঢাবি উপাচার্যের পদত্যাগ দাবি জাবি ছাত্রদলের
সাম্য হত্যার প্রতিবাদে ঢাবি উপাচার্যের পদত্যাগ দাবি জাবি ছাত্রদলের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ার শ্রমবাজারে শ্রমিক নিয়োগ আলোচনায় উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি : আসিফ নজরুল
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজারে শ্রমিক নিয়োগ আলোচনায় উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি : আসিফ নজরুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই উপদেষ্টার সাবেক ব্যক্তিগত কর্মকর্তাসহ চারজনকে দুদকে তলব
দুই উপদেষ্টার সাবেক ব্যক্তিগত কর্মকর্তাসহ চারজনকে দুদকে তলব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ময়মনসিংহের সাবেক এমপি ধনু কারাগারে
ময়মনসিংহের সাবেক এমপি ধনু কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুষ্টিয়ায় বজ্রপাতে কলেজছাত্রের মৃত্যু
কুষ্টিয়ায় বজ্রপাতে কলেজছাত্রের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি চাঁদাবাজি-দখলবাজির মধ্যে নেই : মির্জা আব্বাস
বিএনপি চাঁদাবাজি-দখলবাজির মধ্যে নেই : মির্জা আব্বাস

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্যালিপটাস ও আকাশমনি গাছের চারা রোপণ, উত্তোলন, বিক্রয় নিষিদ্ধ ঘোষণা
ইউক্যালিপটাস ও আকাশমনি গাছের চারা রোপণ, উত্তোলন, বিক্রয় নিষিদ্ধ ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বিকেএমইএ’র সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম, নির্বাহী সভাপতি ফজলে শামীম এহসান
বিকেএমইএ’র সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম, নির্বাহী সভাপতি ফজলে শামীম এহসান

২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

রাঙামাটিতে ট্রাক্টর উল্টে তিন শ্রমিক নিহত
রাঙামাটিতে ট্রাক্টর উল্টে তিন শ্রমিক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?
কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ
মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জাদুর চেরাগে’ গড়া সাম্রাজ্য: সবুর খানের বিত্ত-বৈভবের অন্ধকার অধ্যায়
‘জাদুর চেরাগে’ গড়া সাম্রাজ্য: সবুর খানের বিত্ত-বৈভবের অন্ধকার অধ্যায়

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দ্বিতীয় দিনে, কাকরাইল সড়কে ব্যারিকেড
জবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দ্বিতীয় দিনে, কাকরাইল সড়কে ব্যারিকেড

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের অহংকার মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী: শেহবাজ
ভারতের অহংকার মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী: শেহবাজ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে
তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার জাতিসংঘের নজরদারিতে থাকা উচিত: রাজনাথ সিং
পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার জাতিসংঘের নজরদারিতে থাকা উচিত: রাজনাথ সিং

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডন থেকে নিউইয়র্ক যেতে লাগবে ৬০ মিনিট!
লন্ডন থেকে নিউইয়র্ক যেতে লাগবে ৬০ মিনিট!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে ফের হামলা চালাতে পারে ভারত: খাজা আসিফ
চাপের মুখে ফের হামলা চালাতে পারে ভারত: খাজা আসিফ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ শেষ মুহূর্তে বাতিল
দিল্লিতে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ শেষ মুহূর্তে বাতিল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালোবাসার মানুষকে হারিয়ে এখনও কাঁদেন প্রীতি জিনতা
ভালোবাসার মানুষকে হারিয়ে এখনও কাঁদেন প্রীতি জিনতা

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চিকেন নেক এলাকায় ড্রোন উড়ানোয় নিষেধাজ্ঞা জারি ভারতের
চিকেন নেক এলাকায় ড্রোন উড়ানোয় নিষেধাজ্ঞা জারি ভারতের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে যেভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব, জানালেন দুদক চেয়ারম্যান
শেখ হাসিনাকে যেভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব, জানালেন দুদক চেয়ারম্যান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি হামলায় আল কাসাম মুখপাত্র আবু ওবায়দা কি মারা গেছেন?
ইসরায়েলি হামলায় আল কাসাম মুখপাত্র আবু ওবায়দা কি মারা গেছেন?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে কারখানা নয়, অ্যাপলকে স্পষ্ট বার্তা ট্রাম্পের
ভারতে কারখানা নয়, অ্যাপলকে স্পষ্ট বার্তা ট্রাম্পের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: গ্রেপ্তার তামিমের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ
ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: গ্রেপ্তার তামিমের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন
ভারতের অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা দখলে নিয়ে ‘স্বাধীনতা অঞ্চল’ তৈরি করতে চান ট্রাম্প
গাজা দখলে নিয়ে ‘স্বাধীনতা অঞ্চল’ তৈরি করতে চান ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর
গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল: বিরতি শেষে ফিরছেন না যেসব তারকা
আইপিএল: বিরতি শেষে ফিরছেন না যেসব তারকা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেহবাজ শরিফের আলোচনার প্রস্তাবে রাজি ইমরান খান
শেহবাজ শরিফের আলোচনার প্রস্তাবে রাজি ইমরান খান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লা লিগায় ইতিহাস গড়লেন এমবাপ্পে
লা লিগায় ইতিহাস গড়লেন এমবাপ্পে

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মণিপুরে যৌথ বাহিনীর গুলিতে নিহত ১০
মণিপুরে যৌথ বাহিনীর গুলিতে নিহত ১০

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টাকে কাছে পেয়ে আবেগাপ্লুত বাথুয়াবাসী
প্রধান উপদেষ্টাকে কাছে পেয়ে আবেগাপ্লুত বাথুয়াবাসী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালুর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে ২১ মে
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালুর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে ২১ মে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাটারিচালিত রিকশা ভাঙার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশের ডাক
ব্যাটারিচালিত রিকশা ভাঙার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশের ডাক

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাবেক সেনাসদস্যদের আবেদন সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া হয়েছে: আইএসপিআর
সাবেক সেনাসদস্যদের আবেদন সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া হয়েছে: আইএসপিআর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের ‘সুন্দর চেহারার বর্বর’ বললেন খামেনি
কাদের ‘সুন্দর চেহারার বর্বর’ বললেন খামেনি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৫টি বাস ভরে কাকরাইলে এলেন জগন্নাথের আন্দোলনকারীরা, আসছেন সাবেক শিক্ষার্থীরাও
২৫টি বাস ভরে কাকরাইলে এলেন জগন্নাথের আন্দোলনকারীরা, আসছেন সাবেক শিক্ষার্থীরাও

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
রণক্ষেত্রে পরিণত কাকরাইল
রণক্ষেত্রে পরিণত কাকরাইল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাম্য হত্যায় কারা
সাম্য হত্যায় কারা

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে ১০০ নারী আসন চাইলেন নাসরিন আউয়াল
সংসদে ১০০ নারী আসন চাইলেন নাসরিন আউয়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ
শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ

সম্পাদকীয়

জুলাইয়ের ঘটনায় অনুশোচনা করতে চান শাজাহান খান
জুলাইয়ের ঘটনায় অনুশোচনা করতে চান শাজাহান খান

পেছনের পৃষ্ঠা

চিকিৎসা ওষুধে লাগামহীন খরচ
চিকিৎসা ওষুধে লাগামহীন খরচ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান এখনো উত্তেজনা
ভারত-পাকিস্তান এখনো উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ছাত্রদল নেতা হত্যায় উত্তাল ঢাবি
ছাত্রদল নেতা হত্যায় উত্তাল ঢাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই
প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউ-ডাকে বদলেছে জীবন
বাউ-ডাকে বদলেছে জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

সাড়ে ৮ কোটিতে দিল্লিতে মুস্তাফিজ
সাড়ে ৮ কোটিতে দিল্লিতে মুস্তাফিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রের ফাঁদে সরকারি কোম্পানির শেয়ার
আমলাতন্ত্রের ফাঁদে সরকারি কোম্পানির শেয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় ঐকমত্য কতদূর
জাতীয় ঐকমত্য কতদূর

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াকিবহাল
আওয়ামী লীগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াকিবহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দরে বিশ্বসেরা প্রতিষ্ঠান সম্পৃক্ত করা হবে : প্রধান উপদেষ্টা
চট্টগ্রাম বন্দরে বিশ্বসেরা প্রতিষ্ঠান সম্পৃক্ত করা হবে : প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা
সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

আবর্জনায় বদ্ধ জেল খাল
আবর্জনায় বদ্ধ জেল খাল

রকমারি নগর পরিক্রমা

বন্ধুত্ব নিয়ে সুনেরাহ
বন্ধুত্ব নিয়ে সুনেরাহ

শোবিজ

সমন্বয়হীনতায় আটকা উন্নয়ন ও সৌন্দর্যবর্ধন
সমন্বয়হীনতায় আটকা উন্নয়ন ও সৌন্দর্যবর্ধন

নগর জীবন

আমার প্রেমটা দর্শকদের নিয়ে
আমার প্রেমটা দর্শকদের নিয়ে

শোবিজ

সাপ খেলা দেখতে হাজারো মানুষ
সাপ খেলা দেখতে হাজারো মানুষ

দেশগ্রাম

আকবরের সেঞ্চুরির পরও হার
আকবরের সেঞ্চুরির পরও হার

মাঠে ময়দানে

জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান
জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসির এপ্রিল  সেরা মিরাজ
আইসিসির এপ্রিল সেরা মিরাজ

মাঠে ময়দানে

ইউনূসকে ডি-লিট চবির
ইউনূসকে ডি-লিট চবির

প্রথম পৃষ্ঠা

কর্নেল সোফিয়াকে কটাক্ষ করে বিপাকে বিজেপি মন্ত্রী
কর্নেল সোফিয়াকে কটাক্ষ করে বিপাকে বিজেপি মন্ত্রী

পূর্ব-পশ্চিম

ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ দোসররা
ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ দোসররা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইশরাককে মেয়র পদে বসানোর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি
ইশরাককে মেয়র পদে বসানোর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা