শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৯ জুলাই, ২০২১

আমাদেরও একজন ‘পিকে’ দরকার!

মেজর অব. আখতার
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আমাদেরও একজন ‘পিকে’ দরকার!

২০১৯ সালে ভারতের লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি পশ্চিমবঙ্গে ‘চমক’ দেখানোর পর আওয়াজ তুলেছিল, ‘২০২১ সালের বিধানসভা নির্বাচনেও আসল চমক দেখাবে পশ্চিমবঙ্গের জনগণ, এখানে ফুটবে পদ্মফুল।’ অর্থাৎ বিজেপির মার্কা পদ্মফুলের বিজয় হবে। ২০২১ সালের পশ্চিমবঙ্গের বিধানসভা মানে রাজ্যসভার নির্বাচনে তৃণমূলকে হটিয়ে ‘আসল পরিবর্তন’ আনবে বিজেপি। ২০২১ সালে পশ্চিমবঙ্গের ২৯৪ আসনের বিধানসভা নির্বাচন হয়ে গেছে। নির্বাচনে জয়ের জন্য মাঠে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল বিজেপি ও তৃণমূল। বিজেপির এবারের টার্গেট ছিল ১৮০ আসন; বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ রাজ্য নেতৃত্বকে জানিয়েও দিয়েছিলেন সে কথা। তিনি বলেছিলেন, ২০২১ সালের নির্বাচনে বিজেপির লক্ষ্য পশ্চিমবঙ্গের ক্ষমতা দখল। কিন্তু নির্বাচনের আগে প্রশান্ত কিশোর নামে এক ভদ্রলোক বারবার চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়ে বলেছিলেন, তৃণমূলই জিতবে ২০২১ সালের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যসভার নির্বাচনে। বিজেপি ৩ সংখ্যার অঙ্কে অর্থাৎ ১০০ আসন পাওয়ার লক্ষ্যেই পৌঁছাতে পারবে না বলে প্রশান্তবাবু ভবিষ্যদ্বাণী করেন। প্রশান্তবাবুর কথামতো বিজেপি আটকে থাকবে ২ সংখ্যায় তথা ৯৯ বা তার কম আসনে। তিনি এও বলেছিলেন, যদি বিজেপি ৩ সংখ্যার আসন পায় তবে প্রশান্তবাবু তার নিজের সংস্থা ছেড়ে দিয়ে অন্য পেশায় চলে যাবেন। এরপর ২০২১ সালের রাজ্যসভার নির্বাচনের ফল গণনায় প্রশান্তবাবুর কথাই বাস্তবে প্রমাণিত হয়। ওই নির্বাচনে ২৯৪ আসনের মধ্যে মমতা ব্যানার্জির তৃণমূল পায় ২১৩টি আর বিজেপি ৭৭টি আসন।

উল্লেখ্য, ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনের আগে জয়ের জন্য পশ্চিমবঙ্গের ৪২ আসনের ২২টিকে টার্গেট করেছিল বিজেপি। তবে দলটি জিতেছিল ১৮ আসনে। একইভাবে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জির নেতৃত্বাধীন তৃণমূল কংগ্রেসের টার্গেট ছিল সব আসন। কিন্তু জয় পেয়েছিল মাত্র ২২ আসনে। লোকসভা নির্বাচনে মমতার স্বপ্ন ভেঙে যায়।

লোকসভার ফলের পর বিজেপির গলাবাজি এবং ১৮০ আসনে জয়লাভ করে পশ্চিমবঙ্গে মমতাকে হটিয়ে বিজেপি ক্ষমতা নেবে বলে বাগাড়ম্বর ভাবিয়ে তোলে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জিকে। তখন মমতা ডাকেন ‘পিকে’-কে, বোম্বের মেগাহিট পিকে সিনেমার ‘পিকে’ নয়- এই ‘পিকে’ হলো যার পুরো নাম প্রশান্ত কিশোর। যিনি ভারতের সমসাময়িক রাজনীতির একজন সফল ও প্রখ্যাত পলিটিক্যাল স্ট্র্যাটেজিস্ট বা রাজনৈতিক কৌশল রচয়িতা- যিনি ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন ২০২১ সালের পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যসভার নির্বাচনে বিজেপি ৩ অঙ্কের আসন পাবে না। কিন্তু কে এই প্রশান্ত কিশোর? প্রশান্ত কিশোরের জন্ম বিহারের রোহতাস জেলার কোরান গ্রামে। কিন্তু উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার পর তার বাবা পাকাপাকিভাবে চলে যান বিহারেরই বক্সারে। অন্যদিকে ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তে হায়দরাবাদে যান প্রশান্ত। পড়াশোনার পাট চুকানোর পর কাজে যোগ দেন জাতিসংঘের স্বাস্থ্য বিভাগে। কর্মস্থল ছিল আফ্রিকা। আট বছর চাকরির পর ২০১১ সালে ফিরে আসেন দেশে। তৈরি করেন নিজের সংস্থা সিটিজেন্স ফর অ্যাকাউন্ট্যাবল গভর্নমেন্ট (সিএজি)। নিজের সংস্থায় নিয়োগ করেন আইআইটি-আইআইএমের পেশাদার লোকজনকে। কয়েক বছর যাবৎ প্রশান্ত কিশোর ভারতের রাজনীতিতে অত্যন্ত আলোচিত এক নাম। যিনি পিকে নামেও পরিচিত। তিনি সরাসরি কোনো রাজনৈতিক দলে জড়িত নন, কোনো নেতাও নন, তবে রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করেন। তিনি ভারতের প্রখ্যাত পলিটিক্যাল স্ট্রাটেজিস্ট বা রাজনৈতিক কৌশলবিদ। তার মূল কাজটা হচ্ছে কোনো রাজনৈতিক দল বা ব্যক্তিকে কীভাবে নির্বাচনে জয়ী করানো যায় সে কৌশল প্রণয়ন করে ওই দল বা ব্যক্তিকে নির্বাচনে জয়ী করা। বিনিময়ে খুব মোটা অঙ্কের টাকা নেন তিনি।

২০১২ সালের গুজরাট বিধানসভা নির্বাচনে জেতার পথ বাতলে দেন নরেন্দ্র মোদিকে। তারপর প্রধানমন্ত্রী হতেও প্রশান্তের ওপর ভরসা করেন মোদি। সে সময়ই প্রশান্তের মস্তিষ্ক থেকে বেরোয় ‘চায়ে পে চর্চা’, ‘রান ফর ইউনিটি’র মতো ‘মাস্টার স্ট্রোক’। আর সেসবের হাত ধরেই দেশজুড়ে বিপুল জনপ্রিয় হয়ে ওঠেন মোদি। ফল ২০১৪ সালে গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী থেকে প্রধানমন্ত্রীর পদে উত্তরণ। এরপর নিজের সংস্থা সিএজি পরিবর্তন করে গড়ে তোলেন ইন্ডিয়ান পলিটিক্যাল অ্যাকশন কমিটি (আইপিএসি)। এর মধ্যেই ২০১৫ সালের গোড়ায় যোগ দেন নীতীশ কুমারের রাজনৈতিক স্ট্র্যাটেজিস্ট হিসেবে। বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হন নীতীশ কুমার। পরে প্রশান্তের হাত ধরে কংগ্রেস। প্রথমেই দায়িত্ব পান ২০১৬ সালের পাঞ্জাব বিধানসভা নির্বাচনের। সেবার ক্যাপ্টেন অমরিন্দর সিংহের জয় নিশ্চিত করার কারিগর ছিলেন এ ‘পিকে’ই। পরের বছরই উত্তর প্রদেশ বিধানসভার নির্বাচনে ব্যাকফুটে চলে যান প্রশান্ত। জেতাতে পারেননি কংগ্রেসকে। তার পরই অন্ধ্র প্রদেশে ওয়াইএসআরসিপির জগমোহন রেড্ডিকে জয় এনে দেন তিনি।

২০১৯ সালের জুনে মোটা অঙ্কের অর্থে নিয়োগ দিয়ে এই ‘জাদুকর’-এর সামনে মমতা ‘মিশন’ হিসেবে দেন ২০২১ সালের বিধানসভা নির্বাচন। প্রশান্ত কিশোরকে বলা হয়েছিল মোদির ‘জাদু’ থামাতে হবে এবং ‘পাল্টা জাদু’ দেখাতে হবে ২০২১ সালের ভোটে। তিনি দেখালেনও; ২০০-এর বেশি আসনে জিতল তৃণমূল যেখানে সরকার গঠন করার জন্য প্রয়োজন ছিল ১৪৮টি।

রাজনীতিতে কোনো নির্দিষ্ট নিয়ম বা রীতি নেই যার বাইরে যাওয়া যাবে না। রাজনীতি একটি চলমান অতি গতিসম্পন্ন উচ্চমার্গ এবং পর্যায়ের প্রক্রিয়া, যেখানে আধা সফল বা কম সফল হওয়ার কোনো সুযোগ নেই। রাজনীতিতে পরাজিতের প্রতি কারও কোনো সহানুভূতি থাকে না বরং ব্যর্থতার সব কালিমা নিয়ে বেঁচে থাকতে হয়। রাজনীতিতে জয়ের যেমন কোনো বিকল্প নেই তেমনি জয়ী হওয়ারও কোনো সুনির্দিষ্ট পদক্ষেপ নেই, তা মেনে চললেই রাজনীতিতে বা যে কোনো যুদ্ধে বা কর্মে জয়লাভ করা সম্ভব হবে।

রাজনীতিতে আরেকটি বড় বাধা হয়, যা হলো একবার হেরে গেলে আবার সুযোগ পাওয়া কঠিন হয়ে যায় তবে সঠিকভাবে কৌশল নির্ধারণ করতে পারলে ফিরেও আসা যায়। বাংলাদেশের রাজনীতিতে বিএনপি বা আওয়ামী লীগ একাধিকবার হেরেও আবার ফিরে এসেছে। তাই নতুন কোনো প্রত্যাশা জনগণের সামনে তুলে ধরতে পারলে জনগণকে বারবার কাছে টানা সহজ হয়ে যায়।

মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে এ দেশে ধর্মীয় রাজনীতির বাইরে ধর্মনিরপেক্ষ রাজনীতির সূচনা হয়েছিল। কিন্তু তা বেশি দিন টিকে থাকতে পারেনি। ’৭৫-এর পর রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান ধর্মীয় তথা ইসলামভিত্তিক রাজনীতির নতুন করে গোড়াপত্তন করেন। কিন্তু ষড়যন্ত্রীদের কাছে ’৮১ সালে হেরে যান। এরপর জিয়ার শাহাদাতকে পুঁজি করে জেনারেল এরশাদ ধর্মনিরপেক্ষ তথা মুক্তিযোদ্ধাদের আবারও পরাজিত করে ক্ষমতা কুক্ষিগত এবং ইসলামভিত্তিক রাজনীতির প্রকাশ্য পৃষ্ঠপোষকতা করেন। মূলত জেনারেল এরশাদের আমলেই মৌলবাদ তথা ধর্মভিত্তিক রাজনীতি শক্তিশালী হয়ে ওঠে। দীর্ঘ নয় বছর দেশনেত্রী খালেদা জিয়ার আপসহীন সংগ্রামে স্বৈরাচারী এরশাদকে ক্ষমতা থেকে হটিয়ে ১৯৯১ সালে একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি ক্ষমতাসীন হয়। অতীতের অভিজ্ঞতা থেকে বিএনপি পুরোপুরি ধর্মনিরপেক্ষ বা কট্টর ইসলামপন্থি না হয়ে মধ্যপন্থা অবলম্বন করে। দেশনেত্রী খালেদা জিয়ার এ মধ্যপন্থার নীতি দেশ ও বিদেশে সমাদৃত হয়ে তিনি একজন উদার মধ্যপন্থি শাসক হিসেবে বিশ্বব্যাপী নন্দিত হন। কিন্তু দেশনেত্রীর উদার মধ্যপন্থি রাজনীতির সুযোগ নিয়ে একশ্রেণির কট্টর ও মৌলবাদী ইসলামী গোষ্ঠীর উত্থান হয় এবং সে সুযোগে ধর্মনিরপেক্ষ গোষ্ঠীও বাংলাদেশের রাজনীতিতে প্রচন্ড প্রভাব নিয়ে আবিভর্‚ত হয়। ২০০৬ সালে মৌলবাদী ও কট্টর ধর্মীয় রাজনৈতিক পক্ষের সঙ্গে ধর্মনিরপেক্ষদের মুখোমুখি দ্ধন্ধ মেটাতে না পারার কারণে দেশনেত্রীর রাজনীতির প্রচন্ড ক্ষতি হয়। যার  ফলে ভারত, চীন, যুক্তরাষ্ট্র, জাপানসহ পশ্চিমা গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রগুলো ইসলামী মৌলবাদী সন্ত্রাসীদের ঠেকানোর নামে বিএনপির বিপক্ষে অবস্থান নেয়। এর পরের ইতিহাসে বিএনপির জন্য এক মহাদুর্যোগ নেমে আসে যেখান থেকে আমাদের উত্তরণ এখনো সম্ভব হয়নি। ডান ও বাঁয়ের সংঘাতে কুপোকাত হয়েছে বিএনপি।

যে যেভাবেই নিক না কেন, কিন্তু চরম বাস্তবতা হলো বিএনপিতে এখন তারেক রহমানের নেতৃত্বের কোনো বিকল্প নেই। তারেক রহমানের নেতৃত্ব ছাড়া বিএনপিকে ঐক্যবদ্ধ রাখা যাবে না। কিন্তু আজ সবচেয়ে বড় ও জটিল সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে দেশে তারেক রহমানের সশরীরে অনুপস্থিতি এবং সেই সঙ্গে দেশে তারেক রহমানের কোনো প্রতিনিধিও নেই, যিনি নিজ দায়িত্বে এবং ঝুঁকিতে দেশের ভিতরে থেকে বর্তমান সরকারের বিরুদ্ধে দাঁড়াবেন। যে যত কথাই বলুক না কেন, যতক্ষণ পর্যন্ত দেশের ভিতরে ভারতের ‘পিকে’-এর মতো একজন প্রধান নির্বাহী হিসেবে তারেক রহমানের ক্ষমতাপ্রাপ্ত প্রতিনিধি না থাকবে তত দিন পর্যন্ত চরম বাস্তবতা হলো বিএনপি ঘুরে দাঁড়াতে পারবে না। শুধু মুখপাত্র বা সংবাদ সম্মেলনকারী হলেই হবে না। যিনি দেশের ভিতরে তারেক রহমানের ক্ষমতাপ্রাপ্ত প্রতিনিধি হবেন তার অবশ্যই যে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা থাকতে হবে। উক্ত প্রতিনিধির সর্বময় রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা ও যোগ্যতা থাকতে হবে এবং দলের প্রধান তারেক রহমানকেও বিনা প্রশ্নে প্রতিনিধিত্বকারীর সিদ্ধান্ত মেনে নিতে হবে। দলের সাংগঠনিক কোনো ক্ষমতা উক্ত প্রতিনিধির ওপর দেওয়ার কোনো প্রয়োজন নেই। দল যথারীতি জনাব তারেক রহমান, দলের ভারপ্রাপ্ত বা পূর্ণ চেয়ারম্যান হিসেবে থাকবেন এবং তার স্বাধীন মত অনুযায়ী স্থায়ী ও জাতীয় নির্বাহী কমিটি নিয়ে দল চালাবেন। উল্লিখিত প্রতিনিধির বা ‘পিকে’-এর দলের অভ্যন্তরীণ রাজনীতি ও সাংগঠনিক কার্যক্রমে কোনো দায়দায়িত্ব থাকবে না।

উল্লিখিত প্রতিনিধির ‘পিকে’-এর মূল দায়িত্ব হবে রাজনীতি তথা আন্দোলন ও নির্বাচন নিয়ে ভিশন, মিশন ও কৌশল নির্ধারণ করা নিয়ে নিবিড়ভাবে কাজ করে বিএনপিকে ক্ষমতায় ফিরিয়ে নিয়ে আসার। বাংলাদেশের বিশেষ করে বিএনপির আলোকে উক্ত প্রতিনিধির পদ, পদমর্যাদা, নিয়োগ, দায়িত্ব ও কর্মসমূহ এবং পদের সংজ্ঞা সম্বন্ধে একটি ধারণাচিত্র দেওয়া হলো যা দলের নীতি-নির্ধারণী ফোরামে আরও বিস্তারিত আলোচনা করে চেয়ারম্যান বা ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান নির্দিষ্ট করে দিতে পারেন :

১। পদ : উক্ত প্রতিনিধির পদ হবে নিম্নের ১৭ অনুচ্ছেদে উল্লিখিত কার্য সম্পাদনের নিমিত্ত দলের প্রধান কৌশলবিদ (ঈযরবভ ঝঃৎধঃবমরংঃ) নামে সৃষ্ট দলে নতুন একটি পদ। ২। পদমর্যাদা : প্রধান কৌশলবিদের পদমর্যাদা হবে স্থায়ী কমিটির সদস্যের পদমর্যাদার ওপরে এবং দলের তৃতীয় ব্যক্তির মর্যাদায় আসীন হবেন। ৩। দায়ভার : প্রধান কৌশলবিদ তার সব কাজের জন্য ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বা চেয়ারম্যানের কাছে দায়ী থাকবেন। ৪। দায়িত্বের মেয়াদকাল : চেয়ারম্যান বা ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান দু-তিন বছরের জন্য প্রধান কৌশলবিদকে পূর্ণ সময়ের জন্য নিয়োগ করবেন। ৫। যোগ্যতা : সংসদ সদস্য হওয়ার যোগ্যতাসম্পন্ন যে কোনো নারী বা পুরুষ। ৬। নিয়োগদাতা : চেয়ারম্যান বা ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান। ৭। অপসারণ : চেয়ারম্যান বা ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান যে কোনো সময় কোনো কারণ দর্শানো ছাড়াই প্রধান কৌশলবিদকে তার পদ থেকে অপসারণ করতে পারবেন। ৮। বেতন ও ভাতা : অবৈতনিক। ৯। তহবিল। প্রধান কৌশলবিদ তার দায়িত্ব পালন ও কার্যকলাপ পরিচালনার জন্য নিজ দায়িত্বে একটি তহবিল গঠন করতে পারবেন এবং তা পরিচালনা করার জন্য যে কোনো বাণিজ্যিক ব্যাংকে হিসাব খুলতে পারবেন। তবে উক্ত তহবিল থেকে প্রধান কৌশলবিদ ও তার পরিবারের ভরণপোষণ বা ব্যক্তিগত কাজের জন্য কোনো অর্থ ব্যয় করতে পারবেন না। যদি করেন তাহলে তা দুর্নীতিমূলক অপরাধ বলে গণ্য হবে। ১০। তহবিল সংগ্রহ : যে কোনো বৈধ উপায়ে প্রধান কৌশলবিদ তার ওপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করার জন্য তহবিল সংগ্রহ করতে পারবেন। ১১। চার্টার অব ডিউটিজ : ক। সাংগঠনিক কার্যক্রম ছাড়া সব কাজের জন্য বিএনপির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন। খ। বিএনপির সাংগঠনিক কার্যক্রম ব্যতিরেকে দলের তাবৎ রাজনৈতিক দায়িত্ব পালন করবেন। গ। দলের স্বল্পমেয়াদি কৌশল নির্ধারণ করে তা একক দায়িত্বে সম্পাদন করবেন। ঘ। দলের স্বল্পমেয়াদি কৌশলের আওতায় চলমান কার্যক্রম তথা দল সরকারের বিরুদ্ধে সর্বাত্মক আন্দোলনে ঝাঁপিয়ে পড়বে, না আগামী নির্বাচনের জন্য দলের কৌশল নির্ধারণ করে নির্বাচনের কার্যক্রম শুরু করবে তা স্পষ্টভাবে নির্ধারণ করে সেভাবে দলকে কাজে লাগাবেন। তবে দল অবশ্যই প্রধান কৌশলবিদকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করবে এবং তার অনুরোধ এবং নির্দেশনা চেয়ারম্যান কর্তৃক নির্দেশনা হিসেবে গণ্য করে তা বিনা প্রশ্নে মান্য করবে। ১২। প্রধান কৌশলবিদের সচিবালয় : প্রধান কৌশলবিদ যেখানে যেভাবে প্রয়োজন মনে করবেন সেভাবেই প্রধান কৌশলবিদকে সাহায্য ও সহযোগিতা করার জন্য প্রধান কৌশলবিদের সচিবালয় প্রতিষ্ঠা করতে পারবেন। ১৩। প্রধান কৌশলবিদের সহায়ক সংগঠন : প্রধান কৌশলবিদ তার কাজে সহায়তা করার জন্য যত জন সহায়তাকারী প্রয়োজন মনে করবেন ততজন সহায়তাকারী যত সময়ের জন্য প্রয়োজন তত সময়ের জন্য বেতন বা বিনা-বেতনে নিয়োগ দিতে পারবেন। তবে সব সহায়তাকারী প্রধান কৌশলবিদের সন্তুষ্টি অনুযায়ী দায়িত্ব পালন করবেন এবং প্রধান কৌশলবিদ কারও প্রতি সন্তুষ্ট না থাকলে তাকে বা তাদের তৎক্ষণাৎ অব্যাহতি দিতে পারবেন। ১৪। প্রধান কৌশলবিদের দায়িত্বের পরিধি : প্রধান কৌশলবিদ সমগ্র বাংলাদেশ এবং বাংলাদেশের বাইরে বিশ্বব্যাপী যে কোনো দেশে তার দায়িত্ব পালন করতে পারবেন। ১৫। চুক্তি বা সমঝোতা : প্রধান কৌশলবিদ দলের চেয়ারম্যান বা ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের পূর্বানুমতি নিয়ে সরকার বা যে কোনো রাজনৈতিক দল বা পক্ষের সঙ্গে যে কোনো চুক্তি বা সমঝোতা স্মারক, মৌখিক বা লিখিত প্রতিশ্রুতি দলের পক্ষে স্বাক্ষর বা চুক্তি করতে পারবেন। প্রধান কৌশলবিদের স্বাক্ষরিত সব চুক্তি, সমঝোতা স্মারক বা সব ধরনের প্রতিশ্রুতি বিনা ওজর-আপত্তিতে দল বাস্তবায়ন করবে। ১৬। প্রধান কৌশলবিদ তার দায়িত্ব পালনে সরকার কর্তৃক নিগৃহীত বা নির্যাতিত হলে তা প্রধান কৌশলবিদের দায়িত্ব পালনে ব্যক্তিগত প্রাপ্য হিসেবে গণ্য হবে এবং এর জন্য দল কোনো দায়ভার বহন করবে না। ১৭। কৌশলবিদের সংজ্ঞা : A strategist is a person with responsibility for the formulation and implementation of a strategy. Strategy generally involves setting goals, determining actions to achieve the goals, and mobilizing resources to execute the actions. A strategy describes how the ends (goals) will be achieved by the means (resources).

এ লেখাটি সম্পূর্ণভাবে আমার ব্যক্তিগত ধারণা ও চিন্তা-চেতনা। এর সঙ্গে আমার দল বিএনপির কোনো সম্পৃক্ততা নেই এবং লেখাটি প্রকাশ না করা পর্যন্ত কারও সঙ্গে কোনো আলোচনাও হয়নি। মূলত ভারতের প্রখ্যাত পলিটিক্যাল স্ট্র্যাটেজিস্ট বা রাজনৈতিক কৌশল রচয়িতা প্রশান্ত কিশোর তথা ‘পিকে’-এর কার্যক্রম ও সফলতায় প্রচন্ডভাবে প্রভাবান্বিত হয়েই লেখাটি লিখেছি। আমার বিশ্বাস আমরাও এভাবে কাউকে দায়িত্ব দিলে সফলতা আসতেও পারে।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য।

এই বিভাগের আরও খবর
ভিন্নমত দমন
ভিন্নমত দমন
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
বিনিয়োগে মন্দাবস্থা
বিনিয়োগে মন্দাবস্থা
ইসলাম ভ্রাতৃত্ববোধের প্রতি গুরুত্ব দেয়
ইসলাম ভ্রাতৃত্ববোধের প্রতি গুরুত্ব দেয়
বরফের রাজ্য আলাস্কা
বরফের রাজ্য আলাস্কা
ড. ইউনূস এখন কী করবেন
ড. ইউনূস এখন কী করবেন
অবৈধ অস্ত্রের দাপট
অবৈধ অস্ত্রের দাপট
ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচন
ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচন
ইসলামের দৃষ্টিতে সমাজ সংস্কার
ইসলামের দৃষ্টিতে সমাজ সংস্কার
সিন্দাবাদের দৈত্য দেশের ঘাড়ে
সিন্দাবাদের দৈত্য দেশের ঘাড়ে
ক্যানসার চিকিৎসা
ক্যানসার চিকিৎসা
ভালো নেই অর্থনীতি
ভালো নেই অর্থনীতি
সর্বশেষ খবর
সরকারি কর্মচারীদের বেতন সমন্বয়ে কমিশনের প্রথম সভা আজ
সরকারি কর্মচারীদের বেতন সমন্বয়ে কমিশনের প্রথম সভা আজ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ বাছাই পর্ব: লেভানদোভস্কিকে প্রয়োজন কোচ উরবানের
বিশ্বকাপ বাছাই পর্ব: লেভানদোভস্কিকে প্রয়োজন কোচ উরবানের

৫৯ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

বিনাধান-১৯: ফলন বেশি, রোগবালাই কম, ভাত সুস্বাদু
বিনাধান-১৯: ফলন বেশি, রোগবালাই কম, ভাত সুস্বাদু

৩ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

রাজধানীতে বিশেষ পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার ৫৯
রাজধানীতে বিশেষ পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার ৫৯

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে বাসে অগ্নিসংযোগের চেষ্টা, যুবক আটক
রাজধানীতে বাসে অগ্নিসংযোগের চেষ্টা, যুবক আটক

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

ডুয়েটের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
ডুয়েটের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হজ ও ওমরাহ মেলা শুরু আজ
হজ ও ওমরাহ মেলা শুরু আজ

৩০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

সন্ধ্যার মধ্যে ৪ বিভাগে অতিভারি বৃষ্টির আভাস
সন্ধ্যার মধ্যে ৪ বিভাগে অতিভারি বৃষ্টির আভাস

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচনের পথে সবারই এগিয়ে আসা প্রয়োজন
নির্বাচনের পথে সবারই এগিয়ে আসা প্রয়োজন

৩৯ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

আজ ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঘুম থেকে উঠে যে কাজগুলো করা মোটেও উচিত নয়
ঘুম থেকে উঠে যে কাজগুলো করা মোটেও উচিত নয়

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রোমাঞ্চকর লড়াইয়ে টটেনহ্যামকে হারিয়ে সুপার কাপ জিতল পিএসজি
রোমাঞ্চকর লড়াইয়ে টটেনহ্যামকে হারিয়ে সুপার কাপ জিতল পিএসজি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুরগির খামারের পাশে মিলল অটোরিকশাচালকের লাশ
মুরগির খামারের পাশে মিলল অটোরিকশাচালকের লাশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় ইয়াবাসহ দুই যুবক গ্রেফতার
বরগুনায় ইয়াবাসহ দুই যুবক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লাস ফাঁকি দিয়ে দেয়াল টপকাতেই হাতে ঢুকল রড
ক্লাস ফাঁকি দিয়ে দেয়াল টপকাতেই হাতে ঢুকল রড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে বসতঘর থেকে গৃহবধূর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক
শ্রীপুরে বসতঘর থেকে গৃহবধূর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধ বন্ধে রাজি না হলে রাশিয়া ‘খুবই গুরুতর পরিণতি’ ভোগ করবে: ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে রাজি না হলে রাশিয়া ‘খুবই গুরুতর পরিণতি’ ভোগ করবে: ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় বিষাক্ত মদপানে দুইজনের মৃত্যু
কুমিল্লায় বিষাক্ত মদপানে দুইজনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিনিয়োগ চাহিদায় বিশ্ববাজারে আরো বাড়বে সোনার দাম
বিনিয়োগ চাহিদায় বিশ্ববাজারে আরো বাড়বে সোনার দাম

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পর্যটন শহরের বিষফোঁড়া এখন রোহিঙ্গা কিশোর গ্যাং
পর্যটন শহরের বিষফোঁড়া এখন রোহিঙ্গা কিশোর গ্যাং

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ আগস্ট)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্জেন্টিনার বিস্ময়বালককে আজ পরিচয় করাবে রিয়াল
আর্জেন্টিনার বিস্ময়বালককে আজ পরিচয় করাবে রিয়াল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেজগাঁওয়ে ডিএমপির বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৫৯
তেজগাঁওয়ে ডিএমপির বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৫৯

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জম্মুতে জব্দ অক্ষয় কুমারের গাড়ি
জম্মুতে জব্দ অক্ষয় কুমারের গাড়ি

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ২০ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ২০ ফিলিস্তিনি নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ ইউরোপজুড়ে তীব্র তাপপ্রবাহ, দাবানলে তিনজনের মৃত্যু
দক্ষিণ ইউরোপজুড়ে তীব্র তাপপ্রবাহ, দাবানলে তিনজনের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউজিল্যান্ড ছেড়ে স্কটল্যান্ডের হয়ে খেলবেন টম ব্রুস
নিউজিল্যান্ড ছেড়ে স্কটল্যান্ডের হয়ে খেলবেন টম ব্রুস

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাশিয়ায় টেলিগ্রাম ও হোয়াটসঅ্যাপ কলে আংশিক নিষেধাজ্ঞা
রাশিয়ায় টেলিগ্রাম ও হোয়াটসঅ্যাপ কলে আংশিক নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি আয়োজকের অনুষ্ঠানে বাদশা, সতর্ক করল এফডব্লিউআইসিই
পাকিস্তানি আয়োজকের অনুষ্ঠানে বাদশা, সতর্ক করল এফডব্লিউআইসিই

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইসিসির শাস্তি পেলেন প্রোটিয়া অলরাউন্ডার করবিন বশ
আইসিসির শাস্তি পেলেন প্রোটিয়া অলরাউন্ডার করবিন বশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনকালীন সরকারে থাকছেন না আসিফ মাহমুদ
নির্বাচনকালীন সরকারে থাকছেন না আসিফ মাহমুদ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ থেকে ভারতে পাচারের পর তিন মাসে ২২৩ বার ধর্ষণ
বাংলাদেশ থেকে ভারতে পাচারের পর তিন মাসে ২২৩ বার ধর্ষণ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেট্রো স্টেশনের নিচে এডিসিকে ছুরি মেরে পালাল ছিনতাইকারী
মেট্রো স্টেশনের নিচে এডিসিকে ছুরি মেরে পালাল ছিনতাইকারী

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন ছাড়াও মিসর-জর্ডানের অংশ নিয়ে বৃহৎ ইসরায়েল প্রতিষ্ঠা চান নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিন ছাড়াও মিসর-জর্ডানের অংশ নিয়ে বৃহৎ ইসরায়েল প্রতিষ্ঠা চান নেতানিয়াহু

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিয়াঙ্কা গান্ধীকে ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতের ‘অপমান’, কংগ্রেসের তীব্র নিন্দা
প্রিয়াঙ্কা গান্ধীকে ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতের ‘অপমান’, কংগ্রেসের তীব্র নিন্দা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের যুদ্ধের হুমকির জবাবে মিঠুন চক্রবর্তীর বিস্ফোরক মন্তব্য!
পাকিস্তানের যুদ্ধের হুমকির জবাবে মিঠুন চক্রবর্তীর বিস্ফোরক মন্তব্য!

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এমন শিক্ষা দেব কখনও ভুলবে না, ভারতকে শেহবাজ
এমন শিক্ষা দেব কখনও ভুলবে না, ভারতকে শেহবাজ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনা নৌবাহিনীর তাড়া খেয়ে পালাল মার্কিন যুদ্ধজাহাজ
চীনা নৌবাহিনীর তাড়া খেয়ে পালাল মার্কিন যুদ্ধজাহাজ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির দুঃখ নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী : এনডিএম মহাসচিব
এনসিপির দুঃখ নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী : এনডিএম মহাসচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাইরালের বিড়ম্বনা, বিপদে ফুটপাতের সেই হোটেল মালিক মিজান
ভাইরালের বিড়ম্বনা, বিপদে ফুটপাতের সেই হোটেল মালিক মিজান

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রয়োজনীয় ৩৩ প্রকার ওষুধের দাম কমলো
প্রয়োজনীয় ৩৩ প্রকার ওষুধের দাম কমলো

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অর্থ উপদেষ্টা
কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অর্থ উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২৪ ঘণ্টা ওয়াই-ফাই রাউটার চালালে বিদ্যুৎ খরচ কত?
২৪ ঘণ্টা ওয়াই-ফাই রাউটার চালালে বিদ্যুৎ খরচ কত?

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ঢাকায় টানা বৃষ্টির আভাস, অন্যান্য অঞ্চলেও বৃষ্টির সম্ভাবনা
ঢাকায় টানা বৃষ্টির আভাস, অন্যান্য অঞ্চলেও বৃষ্টির সম্ভাবনা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হঠাৎ পাকিস্তান সীমান্তে উত্তেজনা, ভারতীয় সেনা নিহত
হঠাৎ পাকিস্তান সীমান্তে উত্তেজনা, ভারতীয় সেনা নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাকিব ও শেহজাদকে নিয়ে বুবলীর আবেগঘন পোস্ট
শাকিব ও শেহজাদকে নিয়ে বুবলীর আবেগঘন পোস্ট

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ওয়াশিংটনের 'কুখ্যাত অপরাধী' ট্রাম্প, বলল ইলন মাস্কের গ্রক
ওয়াশিংটনের 'কুখ্যাত অপরাধী' ট্রাম্প, বলল ইলন মাস্কের গ্রক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল কি ভেতর থেকে ভেঙে পড়ছে?
ইসরায়েল কি ভেতর থেকে ভেঙে পড়ছে?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন মোদি, ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে জোর চেষ্টা
যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন মোদি, ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে জোর চেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরে ১১ স্বামীকে খুন, অতঃপর ধরা পড়লেন যেভাবে
২২ বছরে ১১ স্বামীকে খুন, অতঃপর ধরা পড়লেন যেভাবে

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কেনিয়ায় ব্রিটিশ সেনাদের ‘যৌন শোষণ’ অব্যাহত, বেরিয়ে এলো চাঞ্চল্যকর তথ্য
কেনিয়ায় ব্রিটিশ সেনাদের ‘যৌন শোষণ’ অব্যাহত, বেরিয়ে এলো চাঞ্চল্যকর তথ্য

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়েতে বিষাক্ত মদ পানে ১০ প্রবাসীর মৃত্যু
কুয়েতে বিষাক্ত মদ পানে ১০ প্রবাসীর মৃত্যু

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধে রাজি না হলে রাশিয়া ‘খুবই গুরুতর পরিণতি’ ভোগ করবে: ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে রাজি না হলে রাশিয়া ‘খুবই গুরুতর পরিণতি’ ভোগ করবে: ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ওপর নিষেধাজ্ঞা পুনর্বহালের ঘোষণা যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স ও জার্মানির
ইরানের ওপর নিষেধাজ্ঞা পুনর্বহালের ঘোষণা যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স ও জার্মানির

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাপ্তাই হ্রদে মাছের বাম্পার আহরণ, রাজস্ব আয়ে রেকর্ড
কাপ্তাই হ্রদে মাছের বাম্পার আহরণ, রাজস্ব আয়ে রেকর্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচনের খবরে বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগের প্রস্তুতি নিচ্ছেন : আমীর খসরু
নির্বাচনের খবরে বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগের প্রস্তুতি নিচ্ছেন : আমীর খসরু

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেতানিয়াহু পথ হারিয়ে ফেলেছেন : নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহু পথ হারিয়ে ফেলেছেন : নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করতে এবং জনগণের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ’
‘গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করতে এবং জনগণের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'বিকৃত ও সুবিধাপ্রাপ্ত মহিলা', জয়ার ব্যবহারে রেগে আগুন কঙ্গনা
'বিকৃত ও সুবিধাপ্রাপ্ত মহিলা', জয়ার ব্যবহারে রেগে আগুন কঙ্গনা

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২৮০ খেলাপি প্রতিষ্ঠান সুবিধা পেল বাংলাদেশ ব্যাংকের বিশেষ ছাড়ে
২৮০ খেলাপি প্রতিষ্ঠান সুবিধা পেল বাংলাদেশ ব্যাংকের বিশেষ ছাড়ে

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ড. ইউনূস এখন কী করবেন
ড. ইউনূস এখন কী করবেন

সম্পাদকীয়

লাপাত্তা সাম্যবাদী দলের দিলীপ বড়ুয়া
লাপাত্তা সাম্যবাদী দলের দিলীপ বড়ুয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের পোশাকে লোকদের হিন্দিতে কথা বলতে শুনি
পুলিশের পোশাকে লোকদের হিন্দিতে কথা বলতে শুনি

পেছনের পৃষ্ঠা

হঠাৎ বাজারে আগুন
হঠাৎ বাজারে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশ গেল কই?
ইলিশ গেল কই?

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত
ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত

পেছনের পৃষ্ঠা

লাঠিয়ালের হাজার কোটি টাকার সম্পদ
লাঠিয়ালের হাজার কোটি টাকার সম্পদ

প্রথম পৃষ্ঠা

মুনতাহার পাশে তারেক রহমান
মুনতাহার পাশে তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

আরেকটি এক-এগারোর ষড়যন্ত্র রুখে দেবে সশস্ত্র বাহিনী
আরেকটি এক-এগারোর ষড়যন্ত্র রুখে দেবে সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিতে প্রার্থীর ছড়াছড়ি মাঠে জামায়াত প্রার্থী
বিএনপিতে প্রার্থীর ছড়াছড়ি মাঠে জামায়াত প্রার্থী

নগর জীবন

গাড়ির ভিতর দুই লাশের রহস্য উদ্ঘাটন
গাড়ির ভিতর দুই লাশের রহস্য উদ্ঘাটন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রচার-প্রচারণায় বিএনপি জামায়াতের ছয় নেতা
প্রচার-প্রচারণায় বিএনপি জামায়াতের ছয় নেতা

নগর জীবন

আকবরের দেশত্যাগের গুঞ্জন, আতঙ্কিত রায়হানের মা
আকবরের দেশত্যাগের গুঞ্জন, আতঙ্কিত রায়হানের মা

পেছনের পৃষ্ঠা

কিস্তি পদ্ধতি বাতিল করে এককালীন সমগ্র পরিশোধের দাবিতে মিছিল
কিস্তি পদ্ধতি বাতিল করে এককালীন সমগ্র পরিশোধের দাবিতে মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা তলাচ্ছে বিস্তীর্ণ এলাকা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা তলাচ্ছে বিস্তীর্ণ এলাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই শিশুকে চিকিৎসা সহায়তা ও অটোরিকশা দিলেন তারেক রহমান
দুই শিশুকে চিকিৎসা সহায়তা ও অটোরিকশা দিলেন তারেক রহমান

নগর জীবন

রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা হারালে ফের ১/১১ সৃষ্টি হবে
রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা হারালে ফের ১/১১ সৃষ্টি হবে

নগর জীবন

গলায় গামছা মাজায় রশি লাগতে পারে
গলায় গামছা মাজায় রশি লাগতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

জনগণের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
জনগণের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমের বিরুদ্ধে ঢালাও অভিযোগের প্রতিবাদ সম্পাদক পরিষদের
গণমাধ্যমের বিরুদ্ধে ঢালাও অভিযোগের প্রতিবাদ সম্পাদক পরিষদের

পেছনের পৃষ্ঠা

চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

খবর

খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দোয়া কর্মসূচি
খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দোয়া কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় বন্ধ হবে না নির্বাচন
কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় বন্ধ হবে না নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
পাঁচ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়ায় মোদিকে প্রতিবাদপত্র দিল জাগপা
শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়ায় মোদিকে প্রতিবাদপত্র দিল জাগপা

নগর জীবন

কাচ্চি ভাইকে লাখ টাকা জরিমানা
কাচ্চি ভাইকে লাখ টাকা জরিমানা

দেশগ্রাম

উদ্যোক্তারা প্রস্তুতি নিচ্ছেন
উদ্যোক্তারা প্রস্তুতি নিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই দাবিতে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে কাফনের কাপড়ে মুক্তিযোদ্ধা পরিবার
দুই দাবিতে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে কাফনের কাপড়ে মুক্তিযোদ্ধা পরিবার

নগর জীবন

সাদাপাথর এলাকায় দুদক টিম
সাদাপাথর এলাকায় দুদক টিম

পেছনের পৃষ্ঠা