শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৬ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

তালেবান রাজ্যে কেমন আছে মেয়েরা

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
তালেবান রাজ্যে কেমন আছে মেয়েরা

১. তমাল ভট্টাচার্য নামের এক বাঙালি বাবু আফগানিস্তানের আন্তর্জাতিক ইস্কুলে শিক্ষকতা করতেন। তিনি দেশে ফেরার সময় তালেবান জঙ্গিদের সামনে পড়েছিলেন। তালেবানদের মধুর ব্যবহারে তিনি মুগ্ধ হয়ে তাদের গুণগান গাইছেন এখন। তালেবান জঙ্গিরা ভোটে জিতে নয়, বন্দুকের নল ঠেকিয়ে আফগানিস্তানের ক্ষমতায় বসেছে, জঙ্গিরা ১৪০০ বছরের পুরোনো শরিয়া আইন জারি করবে, শরিয়া আইন কীভাবে মেয়েদের পাথর ছুড়ে হত্যা করে, মেয়েদের বোরখার অন্ধকারে বন্দি করে, মেয়েদের ইস্কুল কলেজে যাওয়ার, উপার্জন করার, স্বনির্ভর হওয়ার অধিকার ছিনিয়ে নেয়, বাঙালি বাবুটি নিশ্চয়ই জানেন, তারপরও কী করে তিনি বলেন, নব্বই দশকের তালেবান আর এখনকার তালেবানে বিস্তর তফাৎ! তাদের ব্যবহারে তিনি তফাৎ দেখেছেন, কিন্তু যে শরিয়া আইনের অধীনে দেশ শাসন করতে তারা বদ্ধ পরিকর, সেই শরিয়া আইন তো একই আছে, নব্বই দশকে যা ছিল, এখনও তো তাই। তালেবান যদি আগের চেয়ে ভালো হতো এখন, যদি সত্যিই তাদের পরিবর্তন হতো, তাহলে শরিয়া আইনের নাম তারা মুখে আনতো না।

ইংরেজিতে একটি প্রবাদ আছে, ‘পুট ইয়রসেলফ ইন মাই সুজ’। তোমার সঙ্গে ভালো ব্যবহার করেছে বলে তালেবান ভালো? তারা অন্যের সঙ্গে কী ব্যবহার করছে তা দেখে তো তাদের সম্পর্কে রায় দিতে হবে! আফগান মেয়েরা যদি বলে আমার জায়গায় দাঁড়িয়ে তালেবানদের সম্পর্কে মন্তব্য করো, তাহলে? তমাল যদি বাঙালি বাবু না হয়ে কোনও স্বাধীনচেতা আফগান মেয়ে হতেন, যে মেয়ে বোরখা বা হিজাবের শৃঙ্খল পছন্দ করেন না, তমাল ভট্টাচার্যের মতোই আন্তর্জাতিক ইস্কুলে শিক্ষকতা করতে চান, স্বনির্ভর হতে চান, তাহলে?

২. আফগানিস্তানের জেল থেকে বন্দি জঙ্গিদের মুক্তি দেওয়া হয়েছে। জঙ্গিরা দেশ চালাবে। দেশে দেশে জঙ্গিরা স্বপ্ন দেখছে তালেবান হওয়ার, ক্ষমতা হাতে পাওয়ার। জঙ্গিরা একবিংশ শতাব্দীকে টেনে সপ্তম শতাব্দীতে নিয়ে যাবে। মাঝে মাঝে আমার মনে হয় মুসলিম দেশগুলো ধর্মীয় বিধান অনুসরণ করে চলুক, সপ্তম শতাব্দীর আইন জারি হোক সেসব দেশে। তারপর একসময় নিজেরাই বুঝুক সপ্তম শতাব্দীর আইন একবিংশ শতাব্দীতে কতটা খাপ খায়। এরপর সিদ্ধান্ত নিক, জঙ্গির পক্ষ নেবে নাকি প্রতিরোধ গড়ে তুলবে। সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় আগেও এসেছে, এবারও এলো। বার বার হয়তো আসবে না।

৩. তালেবান বলেছে মেয়েদের ঘরের বাইরে বেরোনোর দরকার নেই। চাকরি করার দরকার নেই। ঘরে বসে থাকলেই নাকি তাদের বেতন দেওয়া হবে। তবে পুরুষেরা চাকরি করার জন্য ঘরের বাইরে বেরোবে, তারা চাকরি করবে। মেয়েরা কখনও কোনও কারণে বাইরে বেরোতে চাইলে সঙ্গে পুরুষ থাকতে হবে। পুরুষই মেয়েদের অভিভাবক। তিরিশোর্ধ্ব এক মেয়ে সেদিন বললো, সে কিছু খাবার কিনতে গিয়েছিল দোকানে, চার বছরের একটি বাচ্চা ছেলেকে সঙ্গে নিয়ে যেতে হয়েছিল। ওই ছেলে বাচ্চাটিই ছিল তার অভিভাবক। ওই অভিভাবকটি না থাকলে একলা বেরোনোর অপরাধে মেয়েটিকে চাবুকের মার খেতে হতো।

৪. বাল্যবিবাহের জন্য চাপ আসছে। কোনও বাড়িতেই যেন আঠারো বছর হয়ে যাওয়া কোনও অবিবাহিত মেয়ে না থাকে। আঠারো বছরের আগেই মেয়েদের বিয়ে দেওয়ার মানে জেনেশুনে মেয়েদের বিষ খাওয়ানো, মেয়েদের যাবতীয় উজ্জ্বল সম্ভাবনা ধ্বংস করে দেওয়া।

৫. তালেবান সন্ত্রাসীরা আফগানিস্তানে মুসলিম ধর্মীয় রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করবে বলে ভারতের মুসলিম ধর্মীয় নেতারা, অল ইন্ডিয়া মুসলিম ল’ বোর্ডের কর্তারা সকলে আনন্দে আত্মহারা। অথচ এরাই কিন্তু ভারতে হিন্দু ধর্মীয় রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত হওয়ার প্রচÐ বিরোধী, এরা চায় ভারত সেক্যুলার থাকুক, ধর্মনিরপেক্ষ থাকুক, চায় ভারতে গণতন্ত্র থাকুক। কিন্তু মুসলিম দেশগুলোর ধর্মনিরপেক্ষ না হওয়া নিয়ে, গণতন্ত্র না থাকা নিয়ে এরা মোটেও বিচলিত নয়। এরা অমুসলিম রাষ্ট্রগুলোতে ধর্মনিরপেক্ষতা চায়, আর মুসলিম রাষ্ট্রগুলোতে চায় ধর্মের শাসন। এই হিপোক্রেসিটা এরা বড় নির্লজ্জভাবে করে।

৬. নব্বই দশকের তালেবান আর এবারের তালেবানে তফাৎ কিছু নেই। একসময় সঙ্গীত নিষিদ্ধ করেছিল তালেবান। মঞ্চে গান গাওয়া, গানের সিডি বিক্রি করা, এমনকী ঘরে বসে গান গাওয়াও ছিল নিষিদ্ধ। কাবুলের জাতীয় সঙ্গীত ইন্সটিটিউট কিন্তু এবারও বন্ধ। কিছুদিন আগে সেই ইন্সটিটিউটে ঢুকে বাদ্যযন্ত্র সব ভেঙে গুঁড়ো করে এসেছে তালেবান। এর আগে সঙ্গীত শিল্পীদের অনেককে হুমকি দেওয়া হয়েছে, অপহরণ করা হয়েছে, এমনকী খুনও করা হয়েছে। একবার তো এক আত্মঘাতী বোমারু বসেছিল এক কনসার্টে। বোমায় উড়ে গেল এই আত্মঘাতী, কান নষ্ট হয়ে গেল সঙ্গীত ইন্সটিটিউটের প্রতিষ্ঠাতা আহমেদ সারমাস্তের। সেদিন কনসার্টে যারা উপস্থিত ছিল, তাদের আতঙ্ক হয়তো যতদিন তারা বাঁচে থাকবে। বাড়িতে যাদের গিটার বেহালা ইত্যাদি আছে, তারা এখন ভয়ে তটস্থ। তালেবান ঘরে ঘরে হানা দিতে পারে বাদ্যযন্ত্রের খোঁজে। কারও বাড়িতে পেলে বাদ্যযন্ত্র ভাঙবে তো বটেই, সঙ্গীতশিল্পীকে হত্যাও করতে পারে। মানুষ যে দেশ ত্যাগ করার জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছে, সে কি এমনি এমনি!

৭. আফগান মেয়েদের নিরাপদ দেশগুলোয় সরিয়ে নেওয়া উচিত। তাদের বাঁচার অধিকার আছে। তালেবান যে বলেছে তারা মেয়েদের আগের মতো অত্যাচার করবে না, হত্যা করবে না, তাদের আদৌ বিশ্বাস করছে না মানুষ। বিশ্বাস করছেন না বিমানবাহিনীর প্রথম আফগান মহিলা পাইলট নিলুফার রাহমানি। নিলুফার বলেছেন, খুব শিগগিরই কাবুল স্টেডিয়ামে নিয়ে মেয়েদের পাথর ছুড়ে হত্যা করবে তালেবান। মেয়েদের ওপর সবচেয়ে বড় আঘাতটা খুব শিগগিরই আসবে।

৮. কোনও দেশেরই তালেবানদের স্বীকৃতি দেওয়া উচিত নয়। তালেবান কোনও জনগণের সরকার নয়। তালেবান আগাগোড়া একটি সন্ত্রাসী গোষ্ঠী। এই সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর সঙ্গে রাজনৈতিক এবং কূটনৈতিক কোনও সম্পর্ক রাখা মানেই তাদের সন্ত্রাসকে মেনে নেওয়া, তাদের নারীবিদ্বেষ এবং নারীহত্যাকে স্বীকৃতি দেওয়া। সভ্যতাবিরোধী তালেবানের সঙ্গে কোনওরকম আপোস চলতে পারে না। তালেবানদের যে করেই হোক বিদেয় করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে হবে আফগানিস্তানে। আফগান নারীদের ফিরিয়ে দিতে হবে তাদের প্রাপ্য অধিকার। আফগান নারীরা তালেবানের ভয় বাধা তুচ্ছ করে কিছুদিন আগে রাস্তায় নেমেছেন তালেবানবিরোধী প্ল্যাকার্ড হাতে নিয়ে। দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেলে মানুষকে সামনে এগোতেই হয়।

৯. সমস্ত নারী সংগঠনগুলোকে আফগান মেয়েদের পক্ষে সরব হতে হবে। আফগান মেয়েরা কোথায় কেমন আছে, সে খবর নিতে হবে। খবর বিশ্বময় প্রকাশ করার ব্যবস্থা করতে হবে। এই মেয়েদের নির্যাতনের হাত থেকে বাঁচাতে হবে। শুধু মেয়ে হয়ে জন্মেছে বলে আজকে তাদের অসহনীয় অত্যাচার সহ্য করতে হবে কেন!

১০. বাংলাদেশের প্রচুর লোক শুনেছি তালেবানদের আফগানিস্তান দখল কথায় রীতিমতো উৎসব করছে। এদের অনেকেই নানা বাধা-বিপত্তি ডিঙিয়ে আফগানিস্তানে গিয়ে তালেবানি ট্রেনিং নিয়ে এসেছে। এরা আরও যাবে, চেষ্টা করবে নিজের দেশটিকেও তালেবানের দেশ বানাতে। সরকার কি একেবারেই সচেতন হবে না?

১১. ভারতের দেওবন্দিরা কোনও সন্ত্রাস করেন না। কিন্তু ভারতের বাইরে দেওবন্দিদের আদর্শে যারা বেড়ে ওঠে, তারা সন্ত্রাস করে বেড়ায়। যেমন বাংলাদেশের হেফাজত, যেমন আফগানিস্তানের তালেবান। দেওবন্দিদের আদর্শে নিশ্চয়ই কোনও গলদ আছে। তাঁরা ধর্মগ্রন্থের আক্ষরিক অর্থকে মূল্য দিয়েছেন বলে ওটিকেই শিরোধার্য করে কিছু মানুষ সন্ত্রাসের জন্য ঝাঁপিয়ে পড়েছে। নারী এবং নাস্তিকতার বিরুদ্ধে, সংখ্যালঘু এবং সমানাধিকারের বিরুদ্ধে অস্ত্র হাতে নিয়েছে। হয় দেওবন্দিদের নিষিদ্ধ করা হোক, নয়তো তাদের রিফর্মেশানের কাজে নিয়োজিত করা হোক।

১২. আমেরিকা আফগান ইঞ্জিনিয়ারদের নিয়ে চলে যাচ্ছে, বিশেষজ্ঞদের নিয়ে চলে যাচ্ছে, তালেবানদের ক্ষোভ। কিন্তু এ তো এমন নয় বাড়ি বাড়ি গিয়ে আমেরিকা যত অভিজ্ঞ লোক পাচ্ছে, উঠিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। আসলে বিশেষজ্ঞরা তালেবান শাসিত আফগানিস্তানে বাস করতে চাইছেন বা বলে চলে যাচ্ছেন।

যাদের কাছে বিজ্ঞানের মূল্য নেই, শুধু আছে ধর্মের মূল্য, তাদের কাছে বিজ্ঞানী থাকতে চাইবেন কেন! যদি স্বেচ্ছায় বাস করতে চায় কেউ আফগানিস্তানে, সে মৌলবাদী বা সন্ত্রাসবাদী ছাড়া আর কেউ নয়।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্নীতি কমেছে
দুর্নীতি কমেছে
ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)
ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)
রসুল (সা.)-এর দাওয়াত
রসুল (সা.)-এর দাওয়াত
ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) আমাদের করণীয়
ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) আমাদের করণীয়
বাক্‌স্বাধীনতা কারও দয়ার দান নয়
বাক্‌স্বাধীনতা কারও দয়ার দান নয়
একাত্তরের গৌরব ছিল দেশপ্রেম
একাত্তরের গৌরব ছিল দেশপ্রেম
দারিদ্র্য ভয়ংকর
দারিদ্র্য ভয়ংকর
রাজনৈতিক সংকট
রাজনৈতিক সংকট
নবীজি (সা.)-এর সিরাতে আছে আমাদের মুক্তির দিশা
নবীজি (সা.)-এর সিরাতে আছে আমাদের মুক্তির দিশা
অবারিত হোক ইতিহাসের পথ
অবারিত হোক ইতিহাসের পথ
ঋণ প্রবৃদ্ধি
ঋণ প্রবৃদ্ধি
বিচার বিভাগ
বিচার বিভাগ
সর্বশেষ খবর
লক্ষ্মীপুরে যাত্রীবাহী বাস খালে পড়ে নিহত ২
লক্ষ্মীপুরে যাত্রীবাহী বাস খালে পড়ে নিহত ২

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সারা দেশে বসুন্ধরা শুভসংঘ পাঠাগার
সারা দেশে বসুন্ধরা শুভসংঘ পাঠাগার

১৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

শৈলকুপায় পুকুর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
শৈলকুপায় পুকুর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিষাক্ত মদপানে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫
বিষাক্ত মদপানে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে জাতিসংঘের অধিবেশনে যাচ্ছেন না মোদি
যুক্তরাষ্ট্রে জাতিসংঘের অধিবেশনে যাচ্ছেন না মোদি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ বলে অ্যান্টিগার জয়, ব্যাটে-বলে ব্যর্থ সাকিব
শেষ বলে অ্যান্টিগার জয়, ব্যাটে-বলে ব্যর্থ সাকিব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুর্ঘটনার শিকার হয়ে হাসপাতালে পিএসজি কোচ
দুর্ঘটনার শিকার হয়ে হাসপাতালে পিএসজি কোচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচন না হলে পাঁচ সংকটে পড়বে দেশ
নির্বাচন না হলে পাঁচ সংকটে পড়বে দেশ

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ঢাকার বাতাস আজ সহনীয়
ঢাকার বাতাস আজ সহনীয়

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কে হবেন বশিরের রানিংমেট
কে হবেন বশিরের রানিংমেট

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রসুল (সা.)-এর দাওয়াত
রসুল (সা.)-এর দাওয়াত

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এস্তোনিয়াকে উড়িয়ে দিল ইতালি
এস্তোনিয়াকে উড়িয়ে দিল ইতালি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে শুরু হয়েছে ৫৪তম জশনে জুলুস
চট্টগ্রামে শুরু হয়েছে ৫৪তম জশনে জুলুস

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

থুতু কাণ্ডে সুয়ারেজের ৬ ম্যাচ নিষেধাজ্ঞা, বুসকেতস-আভিলেসও শাস্তির মুখে
থুতু কাণ্ডে সুয়ারেজের ৬ ম্যাচ নিষেধাজ্ঞা, বুসকেতস-আভিলেসও শাস্তির মুখে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভেনেজুয়েলায় যে কোনো সময় হামলা চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র, দাবি রিপোর্টে
ভেনেজুয়েলায় যে কোনো সময় হামলা চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র, দাবি রিপোর্টে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল মরক্কো
নাইজারকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল মরক্কো

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে নাদেলসহ সাড়ে ৩শ' জনের বিরুদ্ধে মামলা
সিলেটে নাদেলসহ সাড়ে ৩শ' জনের বিরুদ্ধে মামলা

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

থুতু কাণ্ডে ক্ষমা চাইলেন সুয়ারেজ
থুতু কাণ্ডে ক্ষমা চাইলেন সুয়ারেজ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কর ফাঁকির অভিযোগে ব্রিটেনের উপপ্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ
কর ফাঁকির অভিযোগে ব্রিটেনের উপপ্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিষাক্ত মদ্যপানে মুন্সিগঞ্জে চারজনের মৃত্যু
বিষাক্ত মদ্যপানে মুন্সিগঞ্জে চারজনের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রৌমারীতে অটোভ্যানের চাকায় পিষ্ট হয়ে শিশু নিহত
রৌমারীতে অটোভ্যানের চাকায় পিষ্ট হয়ে শিশু নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে বিএনপি’র দুইপক্ষের সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ ৮
মুন্সিগঞ্জে বিএনপি’র দুইপক্ষের সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ ৮

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টমটম চালক সোহেল হত্যা মামলার মূলহোতা গ্রেফতার
টমটম চালক সোহেল হত্যা মামলার মূলহোতা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত দুই মাসের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ক্ষমা চাইবে, দাবি মার্কিন বাণিজ্যমন্ত্রীর
ভারত দুই মাসের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ক্ষমা চাইবে, দাবি মার্কিন বাণিজ্যমন্ত্রীর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নওগাঁ ডিবির ওসি নিহত, স্ত্রী আহত
গাজীপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নওগাঁ ডিবির ওসি নিহত, স্ত্রী আহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মনে হচ্ছে ‘অন্ধকারতম’ চীনের কাছে ভারত-রাশিয়াকে হারিয়েছি : ট্রাম্প
মনে হচ্ছে ‘অন্ধকারতম’ চীনের কাছে ভারত-রাশিয়াকে হারিয়েছি : ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ যেমন থাকবে আবহাওয়া
আজ যেমন থাকবে আবহাওয়া

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

করিমগঞ্জে সালিশি দরবারে প্রতিপক্ষের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
করিমগঞ্জে সালিশি দরবারে প্রতিপক্ষের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আয়ারল্যান্ড সফরে ইংল্যান্ড টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন কক্স
আয়ারল্যান্ড সফরে ইংল্যান্ড টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন কক্স

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পঞ্চগড়ে মহিলা দলের মতবিনিময় সভা
পঞ্চগড়ে মহিলা দলের মতবিনিময় সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মুনিয়ার বোনকে গ্রেফতারের দাবি ইলিয়াসের
মুনিয়ার বোনকে গ্রেফতারের দাবি ইলিয়াসের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দামি ঘড়ি-আইপ্যাড ফিরিয়ে দিলেন উপদেষ্টা ফাওজুল কবির
দামি ঘড়ি-আইপ্যাড ফিরিয়ে দিলেন উপদেষ্টা ফাওজুল কবির

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আবারও ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগ
জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আবারও ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফোনে যেসব নম্বর থেকে কল পেলেই বুঝবেন জিমেইল হ্যাকের চেষ্টা চলছে
ফোনে যেসব নম্বর থেকে কল পেলেই বুঝবেন জিমেইল হ্যাকের চেষ্টা চলছে

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নুরাল পাগলার মরদেহে আগুন দেওয়ার ঘটনায় জড়িতরা উপযুক্ত শাস্তি পাবে
নুরাল পাগলার মরদেহে আগুন দেওয়ার ঘটনায় জড়িতরা উপযুক্ত শাস্তি পাবে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো হলো লতিফ সিদ্দিকীর ভাইকে
বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো হলো লতিফ সিদ্দিকীর ভাইকে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত দুই মাসের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ক্ষমা চাইবে, দাবি মার্কিন বাণিজ্যমন্ত্রীর
ভারত দুই মাসের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ক্ষমা চাইবে, দাবি মার্কিন বাণিজ্যমন্ত্রীর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল কাদেরের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি ছাত্রদল সভাপতির
আবদুল কাদেরের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি ছাত্রদল সভাপতির

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এসএসসি ও সমমানের বৃত্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
এসএসসি ও সমমানের বৃত্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র থেকে দেশে ফিরলেন আরো ৩০ বাংলাদেশি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে দেশে ফিরলেন আরো ৩০ বাংলাদেশি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় যে কোনো সময় হামলা চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র, দাবি রিপোর্টে
ভেনেজুয়েলায় যে কোনো সময় হামলা চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র, দাবি রিপোর্টে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসুতে জিএস পদে বাকেরকে সমর্থন দিয়ে সরে দাঁড়ালেন মাহিন
ডাকসুতে জিএস পদে বাকেরকে সমর্থন দিয়ে সরে দাঁড়ালেন মাহিন

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হুন্দাই কারখানায় ট্রাম্প বাহিনীর অভিযান, ক্ষেপেছে দক্ষিণ কোরিয়া
হুন্দাই কারখানায় ট্রাম্প বাহিনীর অভিযান, ক্ষেপেছে দক্ষিণ কোরিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসিদের সঙ্গে লাতিন অঞ্চলে আরও যাদের বিশ্বকাপের টিকিট নিশ্চিত
মেসিদের সঙ্গে লাতিন অঞ্চলে আরও যাদের বিশ্বকাপের টিকিট নিশ্চিত

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খুনি হাসিনার আওয়ামী লীগ ভারতপন্থী, বিএনপিকে ট্যাগ দিবেন না : রিজভী
খুনি হাসিনার আওয়ামী লীগ ভারতপন্থী, বিএনপিকে ট্যাগ দিবেন না : রিজভী

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মনে হচ্ছে ‘অন্ধকারতম’ চীনের কাছে ভারত-রাশিয়াকে হারিয়েছি : ট্রাম্প
মনে হচ্ছে ‘অন্ধকারতম’ চীনের কাছে ভারত-রাশিয়াকে হারিয়েছি : ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিজবুল্লাহকে নিরস্ত্রীকরণে সেনাবাহিনীর পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা করবে লেবানন
হিজবুল্লাহকে নিরস্ত্রীকরণে সেনাবাহিনীর পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা করবে লেবানন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে পশ্চিমা সেনা মোতায়েন, পুতিনের হুঁশিয়ারি
ইউক্রেনে পশ্চিমা সেনা মোতায়েন, পুতিনের হুঁশিয়ারি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুয়া আর্থিক প্রণোদনা নিয়ে সতর্ক করল প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়
ভুয়া আর্থিক প্রণোদনা নিয়ে সতর্ক করল প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে তিন হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দেবে সরকার : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
সাড়ে তিন হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দেবে সরকার : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বস্তায় আদা চাষ
বস্তায় আদা চাষ

১৯ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সাইফুর রহমান না থাকলে অর্থনীতি মুখ থুবড়ে পড়তো: ড. মঈন খান
সাইফুর রহমান না থাকলে অর্থনীতি মুখ থুবড়ে পড়তো: ড. মঈন খান

১৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বৈষম্যের ক্ষোভে উত্তাল ইন্দোনেশিয়া: বিক্ষোভকারীদের দাবিগুলো কী?
বৈষম্যের ক্ষোভে উত্তাল ইন্দোনেশিয়া: বিক্ষোভকারীদের দাবিগুলো কী?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের লুণ্ঠিত অস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধারে পুরস্কার ঘোষণা
পুলিশের লুণ্ঠিত অস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধারে পুরস্কার ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি অবরোধ ভাঙতে ছুটছে গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা
ইসরায়েলি অবরোধ ভাঙতে ছুটছে গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ সেপ্টেম্বর দেখা যাবে পূর্ণ চন্দ্রগ্রহণ
৭ সেপ্টেম্বর দেখা যাবে পূর্ণ চন্দ্রগ্রহণ

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নীলফামারীর সাবেক এমপি সাদ্দাম ঢাকায় গ্রেফতার
নীলফামারীর সাবেক এমপি সাদ্দাম ঢাকায় গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘নির্বাচনে দায়িত্ব পালনে দেড় লাখ পুলিশকে দেয়া হবে বিশেষ প্রশিক্ষণ’
‘নির্বাচনে দায়িত্ব পালনে দেড় লাখ পুলিশকে দেয়া হবে বিশেষ প্রশিক্ষণ’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনাহারে গাজার বিখ্যাত শিক্ষাবিদের মৃত্যু!
অনাহারে গাজার বিখ্যাত শিক্ষাবিদের মৃত্যু!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কে হবেন বশিরের রানিংমেট
কে হবেন বশিরের রানিংমেট

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
এবার বিএনপির সমাবেশে অপু বিশ্বাস
এবার বিএনপির সমাবেশে অপু বিশ্বাস

প্রথম পৃষ্ঠা

কবর থেকে লাশ তুলে আগুন
কবর থেকে লাশ তুলে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্ধশত আসনে কাটাছেঁড়া
অর্ধশত আসনে কাটাছেঁড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

খাদের কিনারে পর্যটন খাত
খাদের কিনারে পর্যটন খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাটারি রিকশার দখলে ঢাকা
ব্যাটারি রিকশার দখলে ঢাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্রিটিশ নাগরিকত্বের আড়ালে টিউলিপের বাণিজ্য
ব্রিটিশ নাগরিকত্বের আড়ালে টিউলিপের বাণিজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

আমার কাছে চিঠি এলো ওপারে যাবার
আমার কাছে চিঠি এলো ওপারে যাবার

শোবিজ

শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর বিএনপি
শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নুরের শারীরিক অবস্থার অবনতি
নুরের শারীরিক অবস্থার অবনতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয় প্রার্থী মাঠে জামায়াতের একক
বিএনপির ছয় প্রার্থী মাঠে জামায়াতের একক

নগর জীবন

ছুটির দিনে আবাসিক হলে জমজমাট প্রচার
ছুটির দিনে আবাসিক হলে জমজমাট প্রচার

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা আবাসিকে দেশের প্রথম ‘টগি টয়স’-এর যাত্রা
বসুন্ধরা আবাসিকে দেশের প্রথম ‘টগি টয়স’-এর যাত্রা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জামায়াতকে ক্ষমা চাইতে বললেন ফারুক
জামায়াতকে ক্ষমা চাইতে বললেন ফারুক

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ নিয়ে কক্সবাজারে তুলকালাম
অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ নিয়ে কক্সবাজারে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

মুনিয়ার বোনকে গ্রেপ্তারের দাবি ইলিয়াসের
মুনিয়ার বোনকে গ্রেপ্তারের দাবি ইলিয়াসের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন নেতার মনোনয়ন দৌড় অন্য দলগুলোর একক প্রার্থী
বিএনপির তিন নেতার মনোনয়ন দৌড় অন্য দলগুলোর একক প্রার্থী

নগর জীবন

লিটনদের এশিয়া কাপ মিশন
লিটনদের এশিয়া কাপ মিশন

মাঠে ময়দানে

গোয়ালন্দে লাশে অগ্নিসংযোগকারীদের ছাড় নয়
গোয়ালন্দে লাশে অগ্নিসংযোগকারীদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অপুষ্টিতে দুই কোটি মানুষ
অপুষ্টিতে দুই কোটি মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাজ্যের সংসদে বাংলাদেশ নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাজ্যের সংসদে বাংলাদেশ নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন
সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

টোডা বিলে লাল শাপলা
টোডা বিলে লাল শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)
আজ পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডের নতুন প্রধানমন্ত্রী আনুতিন
থাইল্যান্ডের নতুন প্রধানমন্ত্রী আনুতিন

প্রথম পৃষ্ঠা

পর্যাপ্ত ডলার থাকলেও আমদানি কম
পর্যাপ্ত ডলার থাকলেও আমদানি কম

নগর জীবন

বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো লতিফ সিদ্দিকীর ভাইকে
বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো লতিফ সিদ্দিকীর ভাইকে

নগর জীবন

ছুটির নোটিস
ছুটির নোটিস

প্রথম পৃষ্ঠা

১৭ ঘণ্টার অভিযানে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১
১৭ ঘণ্টার অভিযানে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১

নগর জীবন

গণপরিষদের মাধ্যমে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন চায় এনসিপি
গণপরিষদের মাধ্যমে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন চায় এনসিপি

নগর জীবন