শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৬ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

তালেবান রাজ্যে কেমন আছে মেয়েরা

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
তালেবান রাজ্যে কেমন আছে মেয়েরা

১. তমাল ভট্টাচার্য নামের এক বাঙালি বাবু আফগানিস্তানের আন্তর্জাতিক ইস্কুলে শিক্ষকতা করতেন। তিনি দেশে ফেরার সময় তালেবান জঙ্গিদের সামনে পড়েছিলেন। তালেবানদের মধুর ব্যবহারে তিনি মুগ্ধ হয়ে তাদের গুণগান গাইছেন এখন। তালেবান জঙ্গিরা ভোটে জিতে নয়, বন্দুকের নল ঠেকিয়ে আফগানিস্তানের ক্ষমতায় বসেছে, জঙ্গিরা ১৪০০ বছরের পুরোনো শরিয়া আইন জারি করবে, শরিয়া আইন কীভাবে মেয়েদের পাথর ছুড়ে হত্যা করে, মেয়েদের বোরখার অন্ধকারে বন্দি করে, মেয়েদের ইস্কুল কলেজে যাওয়ার, উপার্জন করার, স্বনির্ভর হওয়ার অধিকার ছিনিয়ে নেয়, বাঙালি বাবুটি নিশ্চয়ই জানেন, তারপরও কী করে তিনি বলেন, নব্বই দশকের তালেবান আর এখনকার তালেবানে বিস্তর তফাৎ! তাদের ব্যবহারে তিনি তফাৎ দেখেছেন, কিন্তু যে শরিয়া আইনের অধীনে দেশ শাসন করতে তারা বদ্ধ পরিকর, সেই শরিয়া আইন তো একই আছে, নব্বই দশকে যা ছিল, এখনও তো তাই। তালেবান যদি আগের চেয়ে ভালো হতো এখন, যদি সত্যিই তাদের পরিবর্তন হতো, তাহলে শরিয়া আইনের নাম তারা মুখে আনতো না।

ইংরেজিতে একটি প্রবাদ আছে, ‘পুট ইয়রসেলফ ইন মাই সুজ’। তোমার সঙ্গে ভালো ব্যবহার করেছে বলে তালেবান ভালো? তারা অন্যের সঙ্গে কী ব্যবহার করছে তা দেখে তো তাদের সম্পর্কে রায় দিতে হবে! আফগান মেয়েরা যদি বলে আমার জায়গায় দাঁড়িয়ে তালেবানদের সম্পর্কে মন্তব্য করো, তাহলে? তমাল যদি বাঙালি বাবু না হয়ে কোনও স্বাধীনচেতা আফগান মেয়ে হতেন, যে মেয়ে বোরখা বা হিজাবের শৃঙ্খল পছন্দ করেন না, তমাল ভট্টাচার্যের মতোই আন্তর্জাতিক ইস্কুলে শিক্ষকতা করতে চান, স্বনির্ভর হতে চান, তাহলে?

২. আফগানিস্তানের জেল থেকে বন্দি জঙ্গিদের মুক্তি দেওয়া হয়েছে। জঙ্গিরা দেশ চালাবে। দেশে দেশে জঙ্গিরা স্বপ্ন দেখছে তালেবান হওয়ার, ক্ষমতা হাতে পাওয়ার। জঙ্গিরা একবিংশ শতাব্দীকে টেনে সপ্তম শতাব্দীতে নিয়ে যাবে। মাঝে মাঝে আমার মনে হয় মুসলিম দেশগুলো ধর্মীয় বিধান অনুসরণ করে চলুক, সপ্তম শতাব্দীর আইন জারি হোক সেসব দেশে। তারপর একসময় নিজেরাই বুঝুক সপ্তম শতাব্দীর আইন একবিংশ শতাব্দীতে কতটা খাপ খায়। এরপর সিদ্ধান্ত নিক, জঙ্গির পক্ষ নেবে নাকি প্রতিরোধ গড়ে তুলবে। সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় আগেও এসেছে, এবারও এলো। বার বার হয়তো আসবে না।

৩. তালেবান বলেছে মেয়েদের ঘরের বাইরে বেরোনোর দরকার নেই। চাকরি করার দরকার নেই। ঘরে বসে থাকলেই নাকি তাদের বেতন দেওয়া হবে। তবে পুরুষেরা চাকরি করার জন্য ঘরের বাইরে বেরোবে, তারা চাকরি করবে। মেয়েরা কখনও কোনও কারণে বাইরে বেরোতে চাইলে সঙ্গে পুরুষ থাকতে হবে। পুরুষই মেয়েদের অভিভাবক। তিরিশোর্ধ্ব এক মেয়ে সেদিন বললো, সে কিছু খাবার কিনতে গিয়েছিল দোকানে, চার বছরের একটি বাচ্চা ছেলেকে সঙ্গে নিয়ে যেতে হয়েছিল। ওই ছেলে বাচ্চাটিই ছিল তার অভিভাবক। ওই অভিভাবকটি না থাকলে একলা বেরোনোর অপরাধে মেয়েটিকে চাবুকের মার খেতে হতো।

৪. বাল্যবিবাহের জন্য চাপ আসছে। কোনও বাড়িতেই যেন আঠারো বছর হয়ে যাওয়া কোনও অবিবাহিত মেয়ে না থাকে। আঠারো বছরের আগেই মেয়েদের বিয়ে দেওয়ার মানে জেনেশুনে মেয়েদের বিষ খাওয়ানো, মেয়েদের যাবতীয় উজ্জ্বল সম্ভাবনা ধ্বংস করে দেওয়া।

৫. তালেবান সন্ত্রাসীরা আফগানিস্তানে মুসলিম ধর্মীয় রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করবে বলে ভারতের মুসলিম ধর্মীয় নেতারা, অল ইন্ডিয়া মুসলিম ল’ বোর্ডের কর্তারা সকলে আনন্দে আত্মহারা। অথচ এরাই কিন্তু ভারতে হিন্দু ধর্মীয় রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত হওয়ার প্রচÐ বিরোধী, এরা চায় ভারত সেক্যুলার থাকুক, ধর্মনিরপেক্ষ থাকুক, চায় ভারতে গণতন্ত্র থাকুক। কিন্তু মুসলিম দেশগুলোর ধর্মনিরপেক্ষ না হওয়া নিয়ে, গণতন্ত্র না থাকা নিয়ে এরা মোটেও বিচলিত নয়। এরা অমুসলিম রাষ্ট্রগুলোতে ধর্মনিরপেক্ষতা চায়, আর মুসলিম রাষ্ট্রগুলোতে চায় ধর্মের শাসন। এই হিপোক্রেসিটা এরা বড় নির্লজ্জভাবে করে।

৬. নব্বই দশকের তালেবান আর এবারের তালেবানে তফাৎ কিছু নেই। একসময় সঙ্গীত নিষিদ্ধ করেছিল তালেবান। মঞ্চে গান গাওয়া, গানের সিডি বিক্রি করা, এমনকী ঘরে বসে গান গাওয়াও ছিল নিষিদ্ধ। কাবুলের জাতীয় সঙ্গীত ইন্সটিটিউট কিন্তু এবারও বন্ধ। কিছুদিন আগে সেই ইন্সটিটিউটে ঢুকে বাদ্যযন্ত্র সব ভেঙে গুঁড়ো করে এসেছে তালেবান। এর আগে সঙ্গীত শিল্পীদের অনেককে হুমকি দেওয়া হয়েছে, অপহরণ করা হয়েছে, এমনকী খুনও করা হয়েছে। একবার তো এক আত্মঘাতী বোমারু বসেছিল এক কনসার্টে। বোমায় উড়ে গেল এই আত্মঘাতী, কান নষ্ট হয়ে গেল সঙ্গীত ইন্সটিটিউটের প্রতিষ্ঠাতা আহমেদ সারমাস্তের। সেদিন কনসার্টে যারা উপস্থিত ছিল, তাদের আতঙ্ক হয়তো যতদিন তারা বাঁচে থাকবে। বাড়িতে যাদের গিটার বেহালা ইত্যাদি আছে, তারা এখন ভয়ে তটস্থ। তালেবান ঘরে ঘরে হানা দিতে পারে বাদ্যযন্ত্রের খোঁজে। কারও বাড়িতে পেলে বাদ্যযন্ত্র ভাঙবে তো বটেই, সঙ্গীতশিল্পীকে হত্যাও করতে পারে। মানুষ যে দেশ ত্যাগ করার জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছে, সে কি এমনি এমনি!

৭. আফগান মেয়েদের নিরাপদ দেশগুলোয় সরিয়ে নেওয়া উচিত। তাদের বাঁচার অধিকার আছে। তালেবান যে বলেছে তারা মেয়েদের আগের মতো অত্যাচার করবে না, হত্যা করবে না, তাদের আদৌ বিশ্বাস করছে না মানুষ। বিশ্বাস করছেন না বিমানবাহিনীর প্রথম আফগান মহিলা পাইলট নিলুফার রাহমানি। নিলুফার বলেছেন, খুব শিগগিরই কাবুল স্টেডিয়ামে নিয়ে মেয়েদের পাথর ছুড়ে হত্যা করবে তালেবান। মেয়েদের ওপর সবচেয়ে বড় আঘাতটা খুব শিগগিরই আসবে।

৮. কোনও দেশেরই তালেবানদের স্বীকৃতি দেওয়া উচিত নয়। তালেবান কোনও জনগণের সরকার নয়। তালেবান আগাগোড়া একটি সন্ত্রাসী গোষ্ঠী। এই সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর সঙ্গে রাজনৈতিক এবং কূটনৈতিক কোনও সম্পর্ক রাখা মানেই তাদের সন্ত্রাসকে মেনে নেওয়া, তাদের নারীবিদ্বেষ এবং নারীহত্যাকে স্বীকৃতি দেওয়া। সভ্যতাবিরোধী তালেবানের সঙ্গে কোনওরকম আপোস চলতে পারে না। তালেবানদের যে করেই হোক বিদেয় করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে হবে আফগানিস্তানে। আফগান নারীদের ফিরিয়ে দিতে হবে তাদের প্রাপ্য অধিকার। আফগান নারীরা তালেবানের ভয় বাধা তুচ্ছ করে কিছুদিন আগে রাস্তায় নেমেছেন তালেবানবিরোধী প্ল্যাকার্ড হাতে নিয়ে। দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেলে মানুষকে সামনে এগোতেই হয়।

৯. সমস্ত নারী সংগঠনগুলোকে আফগান মেয়েদের পক্ষে সরব হতে হবে। আফগান মেয়েরা কোথায় কেমন আছে, সে খবর নিতে হবে। খবর বিশ্বময় প্রকাশ করার ব্যবস্থা করতে হবে। এই মেয়েদের নির্যাতনের হাত থেকে বাঁচাতে হবে। শুধু মেয়ে হয়ে জন্মেছে বলে আজকে তাদের অসহনীয় অত্যাচার সহ্য করতে হবে কেন!

১০. বাংলাদেশের প্রচুর লোক শুনেছি তালেবানদের আফগানিস্তান দখল কথায় রীতিমতো উৎসব করছে। এদের অনেকেই নানা বাধা-বিপত্তি ডিঙিয়ে আফগানিস্তানে গিয়ে তালেবানি ট্রেনিং নিয়ে এসেছে। এরা আরও যাবে, চেষ্টা করবে নিজের দেশটিকেও তালেবানের দেশ বানাতে। সরকার কি একেবারেই সচেতন হবে না?

১১. ভারতের দেওবন্দিরা কোনও সন্ত্রাস করেন না। কিন্তু ভারতের বাইরে দেওবন্দিদের আদর্শে যারা বেড়ে ওঠে, তারা সন্ত্রাস করে বেড়ায়। যেমন বাংলাদেশের হেফাজত, যেমন আফগানিস্তানের তালেবান। দেওবন্দিদের আদর্শে নিশ্চয়ই কোনও গলদ আছে। তাঁরা ধর্মগ্রন্থের আক্ষরিক অর্থকে মূল্য দিয়েছেন বলে ওটিকেই শিরোধার্য করে কিছু মানুষ সন্ত্রাসের জন্য ঝাঁপিয়ে পড়েছে। নারী এবং নাস্তিকতার বিরুদ্ধে, সংখ্যালঘু এবং সমানাধিকারের বিরুদ্ধে অস্ত্র হাতে নিয়েছে। হয় দেওবন্দিদের নিষিদ্ধ করা হোক, নয়তো তাদের রিফর্মেশানের কাজে নিয়োজিত করা হোক।

১২. আমেরিকা আফগান ইঞ্জিনিয়ারদের নিয়ে চলে যাচ্ছে, বিশেষজ্ঞদের নিয়ে চলে যাচ্ছে, তালেবানদের ক্ষোভ। কিন্তু এ তো এমন নয় বাড়ি বাড়ি গিয়ে আমেরিকা যত অভিজ্ঞ লোক পাচ্ছে, উঠিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। আসলে বিশেষজ্ঞরা তালেবান শাসিত আফগানিস্তানে বাস করতে চাইছেন বা বলে চলে যাচ্ছেন।

যাদের কাছে বিজ্ঞানের মূল্য নেই, শুধু আছে ধর্মের মূল্য, তাদের কাছে বিজ্ঞানী থাকতে চাইবেন কেন! যদি স্বেচ্ছায় বাস করতে চায় কেউ আফগানিস্তানে, সে মৌলবাদী বা সন্ত্রাসবাদী ছাড়া আর কেউ নয়।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
সৌরবিদ্যুৎ
সৌরবিদ্যুৎ
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
আহা, আমাদের ভৈরব!
আহা, আমাদের ভৈরব!
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
প্লাবনের শঙ্কা
প্লাবনের শঙ্কা
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
কর্মজীবী নারী
কর্মজীবী নারী
ঐকমত্যে অনৈক্য
ঐকমত্যে অনৈক্য
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামের ৪৬৪১টি পুকুরের মধ্যে ২৩৯০টিই বেদখল
চট্টগ্রামের ৪৬৪১টি পুকুরের মধ্যে ২৩৯০টিই বেদখল

২ সেকেন্ড আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পিরোজপুরে ‘২৪-এর রঙে’ চিত্রাঙ্কনে গণঅভ্যুত্থানের বার্তা
পিরোজপুরে ‘২৪-এর রঙে’ চিত্রাঙ্কনে গণঅভ্যুত্থানের বার্তা

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ফেনীর ফুলগাজী ও পরশুরামে বন্যার্তদের মাঝে বিজিএমইএ’র ত্রাণ বিতরণ
ফেনীর ফুলগাজী ও পরশুরামে বন্যার্তদের মাঝে বিজিএমইএ’র ত্রাণ বিতরণ

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় জাসাসের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ
গাইবান্ধায় জাসাসের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আটপাড়ায় ‘জলাভূমি ও জনজীবন’ বইয়ের প্রকাশনা উৎসব
আটপাড়ায় ‘জলাভূমি ও জনজীবন’ বইয়ের প্রকাশনা উৎসব

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে জাসাসের প্রতিবাদী গণসঙ্গীত
জামালপুরে জাসাসের প্রতিবাদী গণসঙ্গীত

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝালকাঠির নলছিটিতে নদীভাঙন রোধে মানববন্ধন
ঝালকাঠির নলছিটিতে নদীভাঙন রোধে মানববন্ধন

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোলায় অবৈধ জাল-পলিথিন জব্দ
ভোলায় অবৈধ জাল-পলিথিন জব্দ

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামী একটি ইউনিভার্সাল ইউনিভার্সিটি : গোবিন্দ প্রামাণিক
জামায়াতে ইসলামী একটি ইউনিভার্সাল ইউনিভার্সিটি : গোবিন্দ প্রামাণিক

২৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানকে কটুক্তির প্রতিবাদে মানববন্ধন
শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানকে কটুক্তির প্রতিবাদে মানববন্ধন

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় যৌথ অভিযানে মাদকসহ চারজন আটক
মোংলায় যৌথ অভিযানে মাদকসহ চারজন আটক

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তারে ও বিচারে সহযোগিতা করুন : মাহফুজ আলম
সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তারে ও বিচারে সহযোগিতা করুন : মাহফুজ আলম

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

নেত্রকোনায় জুলাই আন্দোলনের গ্রাফিতি চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা
নেত্রকোনায় জুলাই আন্দোলনের গ্রাফিতি চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় মাদক ব্যবসায়ী ও চোরা কারবারি গ্রেফতার
ভালুকায় মাদক ব্যবসায়ী ও চোরা কারবারি গ্রেফতার

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে কারফিউ বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউ বাড়ল

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুয়েতে ফল উৎসব
কুয়েতে ফল উৎসব

৫১ মিনিট আগে | পরবাস

বাঞ্ছারামপুরে প্রবাসীর স্ত্রীর মরদেহ উদ্ধার
বাঞ্ছারামপুরে প্রবাসীর স্ত্রীর মরদেহ উদ্ধার

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‌‘একটা লড়াই হয়েছে ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে, আরেকটা লড়াই হবে দুর্নীতির বিরুদ্ধে’
‌‘একটা লড়াই হয়েছে ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে, আরেকটা লড়াই হবে দুর্নীতির বিরুদ্ধে’

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঝালকাঠিতে জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানের স্মরণ
ঝালকাঠিতে জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানের স্মরণ

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় শহীদের স্মরণে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
কুষ্টিয়ায় শহীদের স্মরণে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি ও জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভের উদ্বোধন
কুড়িগ্রামে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি ও জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুর জুলাই শহীদদের কবরের পাশে বৃক্ষরোপণ
চাঁদপুর জুলাই শহীদদের কবরের পাশে বৃক্ষরোপণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কসবায় শহীদ জুবায়ের ওমর স্মরণে বৃক্ষরোপণ
কসবায় শহীদ জুবায়ের ওমর স্মরণে বৃক্ষরোপণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের স্মরণে বৃক্ষরোপণ
লক্ষ্মীপুরে জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের স্মরণে বৃক্ষরোপণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মানুষ আর আওয়ামী কায়দায় হত্যা, ধর্ষণ, চাঁদাবাজি প্রশ্রয় দিবে না: জাগপা
মানুষ আর আওয়ামী কায়দায় হত্যা, ধর্ষণ, চাঁদাবাজি প্রশ্রয় দিবে না: জাগপা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহজালালের তৃতীয় টার্মিনালের কাজের অগ্রগতি ৯৯.১৮ শতাংশ
শাহজালালের তৃতীয় টার্মিনালের কাজের অগ্রগতি ৯৯.১৮ শতাংশ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কোম্পানীগঞ্জে বিএনপির বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ সমাবেশ
কোম্পানীগঞ্জে বিএনপির বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে বেহাল সড়ক, দুর্ভোগে মানুষ
শেরপুরে বেহাল সড়ক, দুর্ভোগে মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধাতব চেইন পরে এমআরআই কক্ষে, অতঃপর ভয়াবহ দুর্ঘটনা
ধাতব চেইন পরে এমআরআই কক্ষে, অতঃপর ভয়াবহ দুর্ঘটনা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সর্বাধিক পঠিত
এনসিপির নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপির নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন নীলা ইসরাফিল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কিছু বিকৃত মস্তিষ্কের লোক ছাত্রদের দল গঠনের বুদ্ধি দিয়েছে : কর্নেল অলি
কিছু বিকৃত মস্তিষ্কের লোক ছাত্রদের দল গঠনের বুদ্ধি দিয়েছে : কর্নেল অলি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুল করে গির্জায় হামলা, ট্রাম্পকে জানালেন নেতানিয়াহু
ভুল করে গির্জায় হামলা, ট্রাম্পকে জানালেন নেতানিয়াহু

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জের মরদেহগুলো প্রয়োজনে কবর থেকে তুলে ময়নাতদন্ত : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
গোপালগঞ্জের মরদেহগুলো প্রয়োজনে কবর থেকে তুলে ময়নাতদন্ত : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বক্তব্য দিতে গিয়ে হঠাৎ অসুস্থ জামায়াত আমির
বক্তব্য দিতে গিয়ে হঠাৎ অসুস্থ জামায়াত আমির

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াতের জাতীয় সমাবেশের প্রথম পর্ব শুরু
জামায়াতের জাতীয় সমাবেশের প্রথম পর্ব শুরু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারত-পাকিস্তান সংঘাতে ৫টি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত হয়েছিল : ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তান সংঘাতে ৫টি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত হয়েছিল : ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিক্ষোভে উত্তাল ইবি ক্যাম্পাস
বিক্ষোভে উত্তাল ইবি ক্যাম্পাস

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপিকে ক্ষেপিয়ে কীভাবে মাঠে টিকে থাকবেন : ইলিয়াস
বিএনপিকে ক্ষেপিয়ে কীভাবে মাঠে টিকে থাকবেন : ইলিয়াস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াতের সমাবেশ চলছে
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াতের সমাবেশ চলছে

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওপেনিংয়ে নেমে সাকিব ঝড়,  বল হাতেও পেলেন উইকেট
ওপেনিংয়ে নেমে সাকিব ঝড়, বল হাতেও পেলেন উইকেট

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াত নেতাকর্মীদের ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াত নেতাকর্মীদের ঢল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কনসার্টে পরকীয়ার ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর সেই মার্কিন সিইও বরখাস্ত
কনসার্টে পরকীয়ার ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর সেই মার্কিন সিইও বরখাস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হদিস নেই ৭০০ কারাবন্দির
হদিস নেই ৭০০ কারাবন্দির

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নৈতিক শিক্ষা ও ভালো মানুষ হলেই দেশ উপকৃত হবে: সেনাপ্রধান
নৈতিক শিক্ষা ও ভালো মানুষ হলেই দেশ উপকৃত হবে: সেনাপ্রধান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুটিংয়ে আহত শাহরুখ, নেওয়া হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে
শুটিংয়ে আহত শাহরুখ, নেওয়া হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কেন ইসরায়েলি সেনাদের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা বেড়েছে?
কেন ইসরায়েলি সেনাদের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা বেড়েছে?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্র ছাড়বে না হিজবুল্লাহ, যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান
অস্ত্র ছাড়বে না হিজবুল্লাহ, যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিলম্ব না করে দ্রুত নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন, অন্তর্বর্তী সরকারকে ফখরুল
বিলম্ব না করে দ্রুত নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন, অন্তর্বর্তী সরকারকে ফখরুল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিটের মূল্য প্রকাশ, কিনবেন যেভাবে
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিটের মূল্য প্রকাশ, কিনবেন যেভাবে

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ডেথ সেলে’ অমানবিক জীবন কাটাচ্ছেন ইমরান খান, দাবি পিটিআইয়ের
‘ডেথ সেলে’ অমানবিক জীবন কাটাচ্ছেন ইমরান খান, দাবি পিটিআইয়ের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনিদের ভেড়াগুলোকেও হত্যা করছে ইসরায়েলিরা
ফিলিস্তিনিদের ভেড়াগুলোকেও হত্যা করছে ইসরায়েলিরা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই অভ্যুত্থান যতটা বিএনপির, ততটা আর কারও নয়: রুমিন ফারহানা
জুলাই অভ্যুত্থান যতটা বিএনপির, ততটা আর কারও নয়: রুমিন ফারহানা

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাল্টে যেতে পারে পেনাল্টির নিয়ম
পাল্টে যেতে পারে পেনাল্টির নিয়ম

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষি হাসপাতাল ও পাঠাগার ঘিরে আশার আলো
কৃষি হাসপাতাল ও পাঠাগার ঘিরে আশার আলো

শনিবারের সকাল

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

২৪ ঘণ্টায় ৭০ হাজার জার্সি বিক্রি
২৪ ঘণ্টায় ৭০ হাজার জার্সি বিক্রি

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিএনপি নেতা সাধনকে হত্যা
যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিএনপি নেতা সাধনকে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে