শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৬ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

তালেবান রাজ্যে কেমন আছে মেয়েরা

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
তালেবান রাজ্যে কেমন আছে মেয়েরা

১. তমাল ভট্টাচার্য নামের এক বাঙালি বাবু আফগানিস্তানের আন্তর্জাতিক ইস্কুলে শিক্ষকতা করতেন। তিনি দেশে ফেরার সময় তালেবান জঙ্গিদের সামনে পড়েছিলেন। তালেবানদের মধুর ব্যবহারে তিনি মুগ্ধ হয়ে তাদের গুণগান গাইছেন এখন। তালেবান জঙ্গিরা ভোটে জিতে নয়, বন্দুকের নল ঠেকিয়ে আফগানিস্তানের ক্ষমতায় বসেছে, জঙ্গিরা ১৪০০ বছরের পুরোনো শরিয়া আইন জারি করবে, শরিয়া আইন কীভাবে মেয়েদের পাথর ছুড়ে হত্যা করে, মেয়েদের বোরখার অন্ধকারে বন্দি করে, মেয়েদের ইস্কুল কলেজে যাওয়ার, উপার্জন করার, স্বনির্ভর হওয়ার অধিকার ছিনিয়ে নেয়, বাঙালি বাবুটি নিশ্চয়ই জানেন, তারপরও কী করে তিনি বলেন, নব্বই দশকের তালেবান আর এখনকার তালেবানে বিস্তর তফাৎ! তাদের ব্যবহারে তিনি তফাৎ দেখেছেন, কিন্তু যে শরিয়া আইনের অধীনে দেশ শাসন করতে তারা বদ্ধ পরিকর, সেই শরিয়া আইন তো একই আছে, নব্বই দশকে যা ছিল, এখনও তো তাই। তালেবান যদি আগের চেয়ে ভালো হতো এখন, যদি সত্যিই তাদের পরিবর্তন হতো, তাহলে শরিয়া আইনের নাম তারা মুখে আনতো না।

ইংরেজিতে একটি প্রবাদ আছে, ‘পুট ইয়রসেলফ ইন মাই সুজ’। তোমার সঙ্গে ভালো ব্যবহার করেছে বলে তালেবান ভালো? তারা অন্যের সঙ্গে কী ব্যবহার করছে তা দেখে তো তাদের সম্পর্কে রায় দিতে হবে! আফগান মেয়েরা যদি বলে আমার জায়গায় দাঁড়িয়ে তালেবানদের সম্পর্কে মন্তব্য করো, তাহলে? তমাল যদি বাঙালি বাবু না হয়ে কোনও স্বাধীনচেতা আফগান মেয়ে হতেন, যে মেয়ে বোরখা বা হিজাবের শৃঙ্খল পছন্দ করেন না, তমাল ভট্টাচার্যের মতোই আন্তর্জাতিক ইস্কুলে শিক্ষকতা করতে চান, স্বনির্ভর হতে চান, তাহলে?

২. আফগানিস্তানের জেল থেকে বন্দি জঙ্গিদের মুক্তি দেওয়া হয়েছে। জঙ্গিরা দেশ চালাবে। দেশে দেশে জঙ্গিরা স্বপ্ন দেখছে তালেবান হওয়ার, ক্ষমতা হাতে পাওয়ার। জঙ্গিরা একবিংশ শতাব্দীকে টেনে সপ্তম শতাব্দীতে নিয়ে যাবে। মাঝে মাঝে আমার মনে হয় মুসলিম দেশগুলো ধর্মীয় বিধান অনুসরণ করে চলুক, সপ্তম শতাব্দীর আইন জারি হোক সেসব দেশে। তারপর একসময় নিজেরাই বুঝুক সপ্তম শতাব্দীর আইন একবিংশ শতাব্দীতে কতটা খাপ খায়। এরপর সিদ্ধান্ত নিক, জঙ্গির পক্ষ নেবে নাকি প্রতিরোধ গড়ে তুলবে। সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় আগেও এসেছে, এবারও এলো। বার বার হয়তো আসবে না।

৩. তালেবান বলেছে মেয়েদের ঘরের বাইরে বেরোনোর দরকার নেই। চাকরি করার দরকার নেই। ঘরে বসে থাকলেই নাকি তাদের বেতন দেওয়া হবে। তবে পুরুষেরা চাকরি করার জন্য ঘরের বাইরে বেরোবে, তারা চাকরি করবে। মেয়েরা কখনও কোনও কারণে বাইরে বেরোতে চাইলে সঙ্গে পুরুষ থাকতে হবে। পুরুষই মেয়েদের অভিভাবক। তিরিশোর্ধ্ব এক মেয়ে সেদিন বললো, সে কিছু খাবার কিনতে গিয়েছিল দোকানে, চার বছরের একটি বাচ্চা ছেলেকে সঙ্গে নিয়ে যেতে হয়েছিল। ওই ছেলে বাচ্চাটিই ছিল তার অভিভাবক। ওই অভিভাবকটি না থাকলে একলা বেরোনোর অপরাধে মেয়েটিকে চাবুকের মার খেতে হতো।

৪. বাল্যবিবাহের জন্য চাপ আসছে। কোনও বাড়িতেই যেন আঠারো বছর হয়ে যাওয়া কোনও অবিবাহিত মেয়ে না থাকে। আঠারো বছরের আগেই মেয়েদের বিয়ে দেওয়ার মানে জেনেশুনে মেয়েদের বিষ খাওয়ানো, মেয়েদের যাবতীয় উজ্জ্বল সম্ভাবনা ধ্বংস করে দেওয়া।

৫. তালেবান সন্ত্রাসীরা আফগানিস্তানে মুসলিম ধর্মীয় রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করবে বলে ভারতের মুসলিম ধর্মীয় নেতারা, অল ইন্ডিয়া মুসলিম ল’ বোর্ডের কর্তারা সকলে আনন্দে আত্মহারা। অথচ এরাই কিন্তু ভারতে হিন্দু ধর্মীয় রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত হওয়ার প্রচÐ বিরোধী, এরা চায় ভারত সেক্যুলার থাকুক, ধর্মনিরপেক্ষ থাকুক, চায় ভারতে গণতন্ত্র থাকুক। কিন্তু মুসলিম দেশগুলোর ধর্মনিরপেক্ষ না হওয়া নিয়ে, গণতন্ত্র না থাকা নিয়ে এরা মোটেও বিচলিত নয়। এরা অমুসলিম রাষ্ট্রগুলোতে ধর্মনিরপেক্ষতা চায়, আর মুসলিম রাষ্ট্রগুলোতে চায় ধর্মের শাসন। এই হিপোক্রেসিটা এরা বড় নির্লজ্জভাবে করে।

৬. নব্বই দশকের তালেবান আর এবারের তালেবানে তফাৎ কিছু নেই। একসময় সঙ্গীত নিষিদ্ধ করেছিল তালেবান। মঞ্চে গান গাওয়া, গানের সিডি বিক্রি করা, এমনকী ঘরে বসে গান গাওয়াও ছিল নিষিদ্ধ। কাবুলের জাতীয় সঙ্গীত ইন্সটিটিউট কিন্তু এবারও বন্ধ। কিছুদিন আগে সেই ইন্সটিটিউটে ঢুকে বাদ্যযন্ত্র সব ভেঙে গুঁড়ো করে এসেছে তালেবান। এর আগে সঙ্গীত শিল্পীদের অনেককে হুমকি দেওয়া হয়েছে, অপহরণ করা হয়েছে, এমনকী খুনও করা হয়েছে। একবার তো এক আত্মঘাতী বোমারু বসেছিল এক কনসার্টে। বোমায় উড়ে গেল এই আত্মঘাতী, কান নষ্ট হয়ে গেল সঙ্গীত ইন্সটিটিউটের প্রতিষ্ঠাতা আহমেদ সারমাস্তের। সেদিন কনসার্টে যারা উপস্থিত ছিল, তাদের আতঙ্ক হয়তো যতদিন তারা বাঁচে থাকবে। বাড়িতে যাদের গিটার বেহালা ইত্যাদি আছে, তারা এখন ভয়ে তটস্থ। তালেবান ঘরে ঘরে হানা দিতে পারে বাদ্যযন্ত্রের খোঁজে। কারও বাড়িতে পেলে বাদ্যযন্ত্র ভাঙবে তো বটেই, সঙ্গীতশিল্পীকে হত্যাও করতে পারে। মানুষ যে দেশ ত্যাগ করার জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছে, সে কি এমনি এমনি!

৭. আফগান মেয়েদের নিরাপদ দেশগুলোয় সরিয়ে নেওয়া উচিত। তাদের বাঁচার অধিকার আছে। তালেবান যে বলেছে তারা মেয়েদের আগের মতো অত্যাচার করবে না, হত্যা করবে না, তাদের আদৌ বিশ্বাস করছে না মানুষ। বিশ্বাস করছেন না বিমানবাহিনীর প্রথম আফগান মহিলা পাইলট নিলুফার রাহমানি। নিলুফার বলেছেন, খুব শিগগিরই কাবুল স্টেডিয়ামে নিয়ে মেয়েদের পাথর ছুড়ে হত্যা করবে তালেবান। মেয়েদের ওপর সবচেয়ে বড় আঘাতটা খুব শিগগিরই আসবে।

৮. কোনও দেশেরই তালেবানদের স্বীকৃতি দেওয়া উচিত নয়। তালেবান কোনও জনগণের সরকার নয়। তালেবান আগাগোড়া একটি সন্ত্রাসী গোষ্ঠী। এই সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর সঙ্গে রাজনৈতিক এবং কূটনৈতিক কোনও সম্পর্ক রাখা মানেই তাদের সন্ত্রাসকে মেনে নেওয়া, তাদের নারীবিদ্বেষ এবং নারীহত্যাকে স্বীকৃতি দেওয়া। সভ্যতাবিরোধী তালেবানের সঙ্গে কোনওরকম আপোস চলতে পারে না। তালেবানদের যে করেই হোক বিদেয় করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে হবে আফগানিস্তানে। আফগান নারীদের ফিরিয়ে দিতে হবে তাদের প্রাপ্য অধিকার। আফগান নারীরা তালেবানের ভয় বাধা তুচ্ছ করে কিছুদিন আগে রাস্তায় নেমেছেন তালেবানবিরোধী প্ল্যাকার্ড হাতে নিয়ে। দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেলে মানুষকে সামনে এগোতেই হয়।

৯. সমস্ত নারী সংগঠনগুলোকে আফগান মেয়েদের পক্ষে সরব হতে হবে। আফগান মেয়েরা কোথায় কেমন আছে, সে খবর নিতে হবে। খবর বিশ্বময় প্রকাশ করার ব্যবস্থা করতে হবে। এই মেয়েদের নির্যাতনের হাত থেকে বাঁচাতে হবে। শুধু মেয়ে হয়ে জন্মেছে বলে আজকে তাদের অসহনীয় অত্যাচার সহ্য করতে হবে কেন!

১০. বাংলাদেশের প্রচুর লোক শুনেছি তালেবানদের আফগানিস্তান দখল কথায় রীতিমতো উৎসব করছে। এদের অনেকেই নানা বাধা-বিপত্তি ডিঙিয়ে আফগানিস্তানে গিয়ে তালেবানি ট্রেনিং নিয়ে এসেছে। এরা আরও যাবে, চেষ্টা করবে নিজের দেশটিকেও তালেবানের দেশ বানাতে। সরকার কি একেবারেই সচেতন হবে না?

১১. ভারতের দেওবন্দিরা কোনও সন্ত্রাস করেন না। কিন্তু ভারতের বাইরে দেওবন্দিদের আদর্শে যারা বেড়ে ওঠে, তারা সন্ত্রাস করে বেড়ায়। যেমন বাংলাদেশের হেফাজত, যেমন আফগানিস্তানের তালেবান। দেওবন্দিদের আদর্শে নিশ্চয়ই কোনও গলদ আছে। তাঁরা ধর্মগ্রন্থের আক্ষরিক অর্থকে মূল্য দিয়েছেন বলে ওটিকেই শিরোধার্য করে কিছু মানুষ সন্ত্রাসের জন্য ঝাঁপিয়ে পড়েছে। নারী এবং নাস্তিকতার বিরুদ্ধে, সংখ্যালঘু এবং সমানাধিকারের বিরুদ্ধে অস্ত্র হাতে নিয়েছে। হয় দেওবন্দিদের নিষিদ্ধ করা হোক, নয়তো তাদের রিফর্মেশানের কাজে নিয়োজিত করা হোক।

১২. আমেরিকা আফগান ইঞ্জিনিয়ারদের নিয়ে চলে যাচ্ছে, বিশেষজ্ঞদের নিয়ে চলে যাচ্ছে, তালেবানদের ক্ষোভ। কিন্তু এ তো এমন নয় বাড়ি বাড়ি গিয়ে আমেরিকা যত অভিজ্ঞ লোক পাচ্ছে, উঠিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। আসলে বিশেষজ্ঞরা তালেবান শাসিত আফগানিস্তানে বাস করতে চাইছেন বা বলে চলে যাচ্ছেন।

যাদের কাছে বিজ্ঞানের মূল্য নেই, শুধু আছে ধর্মের মূল্য, তাদের কাছে বিজ্ঞানী থাকতে চাইবেন কেন! যদি স্বেচ্ছায় বাস করতে চায় কেউ আফগানিস্তানে, সে মৌলবাদী বা সন্ত্রাসবাদী ছাড়া আর কেউ নয়।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
মোটরসাইকেল
মোটরসাইকেল
হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত
বার্লিনের দেয়াল
বার্লিনের দেয়াল
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
আমার মা ও তাঁর সময়
আমার মা ও তাঁর সময়
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সর্বশেষ খবর
শিশুকে ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগে মামলা
শিশুকে ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগে মামলা

৪৪ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে বৈশাখী ট্রায়াথলন অনুষ্ঠিত
কক্সবাজারে বৈশাখী ট্রায়াথলন অনুষ্ঠিত

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত
পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও
যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি শামীমা ও শেখ হাসিনার সহকারী প্রেস সচিব বিটু গ্রেফতার
সাবেক এমপি শামীমা ও শেখ হাসিনার সহকারী প্রেস সচিব বিটু গ্রেফতার

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় আলোচিত সন্ত্রাসী ঝুমুর সরকার গ্রেপ্তার
বগুড়ায় আলোচিত সন্ত্রাসী ঝুমুর সরকার গ্রেপ্তার

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাল্যবিয়ে বন্ধ করে জরিমানা আদায়
বাল্যবিয়ে বন্ধ করে জরিমানা আদায়

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত
বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোটালীপাড়ায় বেকারত্ব দূরীকরণে আলোচনা সভা
কোটালীপাড়ায় বেকারত্ব দূরীকরণে আলোচনা সভা

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ইবিতে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ইবিতে বিক্ষোভ

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করার আগ পর্যন্ত রাজপথ ছাড়বেন না: হাসনাত আবদুল্লাহ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করার আগ পর্যন্ত রাজপথ ছাড়বেন না: হাসনাত আবদুল্লাহ

২৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঝিনাইদহে বজ্রপাতে মৃত দুই কৃষক পরিবার পেল তারেক রহমানের সহায়তার চেক
ঝিনাইদহে বজ্রপাতে মৃত দুই কৃষক পরিবার পেল তারেক রহমানের সহায়তার চেক

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অবিলম্বে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করতে হবে: আখতার
অবিলম্বে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করতে হবে: আখতার

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

মানিকগঞ্জে শিক্ষার্থীকে মারধরের প্রতিবাদে মানববন্ধন
মানিকগঞ্জে শিক্ষার্থীকে মারধরের প্রতিবাদে মানববন্ধন

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের মানুষ আওয়ামী লীগকে আর দেখতে চায় না : মির্জা ফখরুল
বাংলাদেশের মানুষ আওয়ামী লীগকে আর দেখতে চায় না : মির্জা ফখরুল

৪৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল
বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝালকাঠিতে বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিক্ষার্থী-অভিভাবকদের সাথে সভা
ঝালকাঠিতে বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিক্ষার্থী-অভিভাবকদের সাথে সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চোর সন্দেহে গণপিটুনিতে একজনের মৃত্যু
চোর সন্দেহে গণপিটুনিতে একজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শার্মিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শার্মিলা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাত্রীবাহী লঞ্চের কেবিনে ‘পিকনিকে’ আসা নারীদের প্রকাশ্যে মারধর-লুটপাট
যাত্রীবাহী লঞ্চের কেবিনে ‘পিকনিকে’ আসা নারীদের প্রকাশ্যে মারধর-লুটপাট

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেহেরপুরে ভুয়া চিকিৎসকের কারাদণ্ড
মেহেরপুরে ভুয়া চিকিৎসকের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে নিখোঁজ বৃদ্ধের সন্ধান চায় পরিবার
লক্ষ্মীপুরে নিখোঁজ বৃদ্ধের সন্ধান চায় পরিবার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান হাঁসফাঁস অবস্থা বলে দিচ্ছে গাছ লাগানো কতটা জরুরি’
‘বর্তমান হাঁসফাঁস অবস্থা বলে দিচ্ছে গাছ লাগানো কতটা জরুরি’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন সিনেমায় নাজিফা তুষি
নতুন সিনেমায় নাজিফা তুষি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক
১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নলছিটির মোল্লারহাটে নদী ভাঙন রোধে বাঁধ নির্মাণের দাবিতে মানববন্ধন
নলছিটির মোল্লারহাটে নদী ভাঙন রোধে বাঁধ নির্মাণের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ সব সমস্যার সমাধান নয়: গয়েশ্বর
রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ সব সমস্যার সমাধান নয়: গয়েশ্বর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় নাশকতা মামলায় সাবেক প্যানেল মেয়র কারাগারে
বগুড়ায় নাশকতা মামলায় সাবেক প্যানেল মেয়র কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আমরা ট্রুথ অ্যান্ড রিকনসিলিয়েশন কমিশন করব’
‘আমরা ট্রুথ অ্যান্ড রিকনসিলিয়েশন কমিশন করব’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
উচ্চ-গতির মিসাইল ব্যবহার করছে পাকিস্তান, বলল ভারত
উচ্চ-গতির মিসাইল ব্যবহার করছে পাকিস্তান, বলল ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের এস-৪০০ আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা উড়িয়ে দিল পাকিস্তান
ভারতের এস-৪০০ আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা উড়িয়ে দিল পাকিস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ছোড়া ৬ ব্যালিস্টিক মিসাইল নিজেদের রাজ্যেই পড়েছে : পাকিস্তান
ভারতের ছোড়া ৬ ব্যালিস্টিক মিসাইল নিজেদের রাজ্যেই পড়েছে : পাকিস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেওড়াপাড়ায় বাসা থেকে দুই বোনের মরদেহ উদ্ধার
শেওড়াপাড়ায় বাসা থেকে দুই বোনের মরদেহ উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান
আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাল্টা হামলা: ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র সংরক্ষণ কেন্দ্র ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের
পাল্টা হামলা: ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র সংরক্ষণ কেন্দ্র ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ মুজিবের করা কালো আইনের ১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে’
‘শেখ মুজিবের করা কালো আইনের ১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে’

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের ‘অপারেশন বুনিয়ান-উন-মারসুস’, ভারতের ২৬ সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত
পাকিস্তানের ‘অপারেশন বুনিয়ান-উন-মারসুস’, ভারতের ২৬ সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত : ভারতের ৩২ বিমানবন্দর সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত : ভারতের ৩২ বিমানবন্দর সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু অস্ত্র নিয়ন্ত্রক কমিটির সভা ডেকেছেন শেহবাজ শরিফ
পরমাণু অস্ত্র নিয়ন্ত্রক কমিটির সভা ডেকেছেন শেহবাজ শরিফ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজ্যগুলোকে জরুরি অবস্থার পদক্ষেপ নেয়ার নির্দেশ ভারতের
রাজ্যগুলোকে জরুরি অবস্থার পদক্ষেপ নেয়ার নির্দেশ ভারতের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে কথা বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে কথা বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের
সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরান খানের কারাগারে ড্রোন হামলা চালাতে পারে ভারত, দাবি পিটিআই’র
ইমরান খানের কারাগারে ড্রোন হামলা চালাতে পারে ভারত, দাবি পিটিআই’র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেকটি ‘নাকবার’ সাক্ষী হতে পারে বিশ্ববাসী, সতর্ক করল জাতিসংঘ
আরেকটি ‘নাকবার’ সাক্ষী হতে পারে বিশ্ববাসী, সতর্ক করল জাতিসংঘ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের গোলায় ভারতীয় কর্মকর্তার মৃত্যু
পাকিস্তানের গোলায় ভারতীয় কর্মকর্তার মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইবার হামলায় ভারতের ৭০ শতাংশ বিদ্যুৎ সঞ্চালন ব্যবস্থা অচল
সাইবার হামলায় ভারতের ৭০ শতাংশ বিদ্যুৎ সঞ্চালন ব্যবস্থা অচল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক
১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুরস্কের ড্রোন ব্যবহার করছে পাকিস্তান, দাবি ভারতের
তুরস্কের ড্রোন ব্যবহার করছে পাকিস্তান, দাবি ভারতের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের জন্য ১০০ কোটি ডলারের বাড়তি ঋণ মঞ্জুর আইএমএফের
পাকিস্তানের জন্য ১০০ কোটি ডলারের বাড়তি ঋণ মঞ্জুর আইএমএফের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৩৬ স্থানে ৪০০ ড্রোন হামলা চালিয়েছে পাকিস্তান, দাবি দিল্লির
ভারতের ৩৬ স্থানে ৪০০ ড্রোন হামলা চালিয়েছে পাকিস্তান, দাবি দিল্লির

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য অস্বীকার করল ভারত
সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য অস্বীকার করল ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় ৭২ নাগরিককে রাখা হয়েছে স্কুল ও বাড়িতে, দেওয়া হচ্ছে রান্না করা খাবার
ভারতীয় ৭২ নাগরিককে রাখা হয়েছে স্কুল ও বাড়িতে, দেওয়া হচ্ছে রান্না করা খাবার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের চারটি টিভির ইউটিউব চ্যানেল বন্ধ করল ভারত
বাংলাদেশের চারটি টিভির ইউটিউব চ্যানেল বন্ধ করল ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারতের পাঁচ বিমানঘাঁটিতে হামলার দাবি পাকিস্তানের
ভারতের পাঁচ বিমানঘাঁটিতে হামলার দাবি পাকিস্তানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরোধিতা সত্ত্বেও পাকিস্তানকে আইএমএফের ঋণ, উদ্বিগ্ন দিল্লি
ভারতের বিরোধিতা সত্ত্বেও পাকিস্তানকে আইএমএফের ঋণ, উদ্বিগ্ন দিল্লি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনায় দায়ী সবার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে’
‘আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনায় দায়ী সবার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে জানিয়েই দেশ ত্যাগ করেন হামিদ
সবাইকে জানিয়েই দেশ ত্যাগ করেন হামিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডনে নতুন সিগন্যাল পেলেন আরিফুল হক
লন্ডনে নতুন সিগন্যাল পেলেন আরিফুল হক

পেছনের পৃষ্ঠা

মহিলা কারাগারে থাকবেন ভিআইপিরা
মহিলা কারাগারে থাকবেন ভিআইপিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক ঐক্যের খোঁজে বিএনপি
রাজনৈতিক ঐক্যের খোঁজে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও বড় হামলার পরিকল্পনা
আরও বড় হামলার পরিকল্পনা

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগ ব্লকেড ছাত্র-জনতার
শাহবাগ ব্লকেড ছাত্র-জনতার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমান সচিবের বাড়িতে দুই বোনের লাশ
বিমান সচিবের বাড়িতে দুই বোনের লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এক ইলিশের দাম সাড়ে ৮ হাজার
এক ইলিশের দাম সাড়ে ৮ হাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে
১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনারগাঁ থেকে প্রথম হাদিসের শিক্ষা প্রচারিত হয়
সোনারগাঁ থেকে প্রথম হাদিসের শিক্ষা প্রচারিত হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নেতা কর্মীদের ধরতে সাঁড়াশি অভিযান
আওয়ামী লীগ নেতা কর্মীদের ধরতে সাঁড়াশি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঙালি নায়িকারা কেন বলিউডে
বাঙালি নায়িকারা কেন বলিউডে

শোবিজ

রেললাইনে মৃত্যুফাঁদ
রেললাইনে মৃত্যুফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

দোসরদের দেশ ত্যাগের সুযোগ দিচ্ছে সরকার
দোসরদের দেশ ত্যাগের সুযোগ দিচ্ছে সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধ আমাদের দেখার বিষয় নয়
যুদ্ধ আমাদের দেখার বিষয় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নিত্যপণ্যে অস্বস্তি বাড়ছে
নিত্যপণ্যে অস্বস্তি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাতভর অভিযানের পর আইভী গ্রেপ্তার
রাতভর অভিযানের পর আইভী গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

বাধা দেওয়ার দায়িত্ব পুলিশের
বাধা দেওয়ার দায়িত্ব পুলিশের

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তা ঝুঁকি বাড়াচ্ছে হেলে পড়া ভবন
নিরাপত্তা ঝুঁকি বাড়াচ্ছে হেলে পড়া ভবন

নগর জীবন

তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

হারিয়ে যাওয়া পাখি...
হারিয়ে যাওয়া পাখি...

পরিবেশ ও জীবন

মালচিং পদ্ধতিতে নতুন জাতের তরমুজ চাষ
মালচিং পদ্ধতিতে নতুন জাতের তরমুজ চাষ

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত জনগণের
নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত জনগণের

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমাপাগল আফজাল হোসেন
সিনেমাপাগল আফজাল হোসেন

শোবিজ

ছুটির দিনে আইসিসিবিতে ভিড়
ছুটির দিনে আইসিসিবিতে ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা - আজিজুর রহমান
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা - আজিজুর রহমান

শোবিজ

ভালো নেই জাভেদ
ভালো নেই জাভেদ

শোবিজ

নিষিদ্ধের দাবি বিবেচনা করা হচ্ছে গুরুত্বের সঙ্গে
নিষিদ্ধের দাবি বিবেচনা করা হচ্ছে গুরুত্বের সঙ্গে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবি হেরিটেজ রেস্টুরেন্টে মোগল পরিবেশে কাওয়ালির মুগ্ধতা
আইসিসিবি হেরিটেজ রেস্টুরেন্টে মোগল পরিবেশে কাওয়ালির মুগ্ধতা

নগর জীবন