শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৬ অক্টোবর, ২০২১

বিএনপির নীতি ও নৈতিকতা সময়োপযোগী হতে হবে

মেজর আখতার (অব.)
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বিএনপির নীতি ও নৈতিকতা সময়োপযোগী হতে হবে

২২ মে ২০০৩ সালে জাতিসংঘের সিকিউরিটি কাউন্সিল ১৪৮৩ নম্বরে একটি সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। ১৪টি সদস্য দেশের সবার সম্মতিতে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। তবে সিরিয়া ওই অধিবেশনে যোগদান করেনি। ১৪৮৩ নম্বর সিদ্ধান্তের মূল প্রতিপাদ্য ছিল বিশ্বের সব দেশ ইরাক ও কুয়েতের ব্যাপারে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের যে কোনো কার্যক্রমে যুক্তরাষ্ট্র অনুরোধ করলে সমর্থন ও সহযোগিতা করবে। সে লক্ষ্যে বাংলাদেশের সমর্থন ও সহযোগিতার জন্য তৎকালীন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী কলিন পাওয়েল কম্বোডিয়া থেকে জর্ডান যাওয়ার পথে ঢাকায় কয়েক ঘণ্টার জন্য প্রথমে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করে সরাসরি সংবাদ সম্মেলন করেন এবং পরে প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। মার্কিন সেক্রেটারি অব স্টেটের সফরটি ছিল ১৯ জুন ২০০৩। এর আগে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র যুক্তরাজ্য ও আরও কয়েকটি দেশ থেকে ছোট ছোট বাহিনী নিয়ে ২০ মার্চ ২০০৩ সালে ইরাক আক্রমণ করে এপ্রিলে যুদ্ধের প্রথম ধাপ শেষ করে এবং মার্কিন প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ বুশ  ১ মে ২০০৩ সালে ইরাক যুদ্ধের সমাপ্তি ঘোষণা দেন। ইরাকি প্রেসিডেন্ট সাদ্দাম হোসেন তখন আত্মগোপনে চলে যান। উল্লিখিত এমন একটি পরিবেশে যুদ্ধ-উত্তর ইরাক ও কুয়েত পুনর্গঠনকল্পে ২২ মে ২০০৩ সালে জাতিসংঘ ১৪৮৩ নামে একটি সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে যা সব রাষ্ট্রের জন্য পালনীয় বলে গণ্য। যা-ই হোক তখনো সাদ্দাম হোসেনের কোনো হদিস পাওয়া যায়নি। তাই সাদ্দাম যাতে কোনো মুসলিম দেশ থেকে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে না পারেন সেজন্য আমেরিকানরা বিশ্বব্যাপী কূটনৈতিক তৎপরতা চালিয়েছিল। তাদের লক্ষ্য ছিল বিভিন্ন মুসলিম রাষ্ট্র ইরাক যুদ্ধের পর ইরাক পুনর্গঠনে আমেরিকানদের পক্ষে থাকবে। সে উদ্দেশ্য নিয়ে উচ্চমাত্রার কূটনৈতিক তৎপরতা ও বাংলাদেশের গুরুত্ব দেখানোর জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সেক্রেটারি অব স্টেট কলিন পাওয়েল বাংলাদেশ সফরে এসেছিলেন। কিন্তু ওই সফর যে ফলপ্রসূ হয়নি তা ২০ জুন ২০০৩ সালে প্রকাশিত একটি যৌথ সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে ফুটে ওঠে। তার পর থেকে বিএনপি সরকারের ওপর থেকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আস্থা ও বিশ্বাস সম্পূর্ণভাবে উঠে যায়। শুধু আস্থাই উঠে যায়নি, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র প্রায় প্রকাশ্যেই বিএনপির বিরুদ্ধে অবস্থান নেয় যা সম্ভবত এখনো অব্যাহত আছে। আমেরিকানরা বিএনপিকে সন্ত্রাসী ও দুর্নীতিবাজ রাজনৈতিক দল হিসেবে চিহ্নিত করার গোপন প্রচেষ্টা শুরু করে।

কলিন পাওয়েল অসন্তুষ্ট হয়ে বাংলাদেশ থেকে যাওয়ার পরে কতগুলো ঘটনা ঘটে যা কোনো অবস্থাতেই কাকতালীয় নয়। তা পরিকল্পিত ছিল বলেই ওয়াকিবহাল মহল মনে করে। তার মধ্যে ২১ মে ২০০৪ সালে সিলেটে হযরত শাহজালালের মাজারের সামনে ব্রিটিশ হাইকমিশনার আনোয়ার চৌধুরীর ওপর বোমা হামলা। হযরত শাহজালালের মাজারে বোমা হামলার প্রতিবাদে ২০০৪ সালে ২১ আগস্ট ঢাকায় আওয়ামী লীগের জনসভায় গ্রেনেড আক্রমণ। ২০০৫ সালের ১৭ আগস্ট একযোগে ৬৩ জেলায় সিরিজ বোমা আক্রমণ। এ ঘটনাগুলো বিএনপির জন্য অপূরণীয় ক্ষতি বয়ে আনে যার ধকল এখনো চলছে।

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার পর পুলিশের কিছু কার্যক্রম ঘটনার সঙ্গে বিএনপির সম্পৃক্ততার ধারণার সুযোগ করে দেয়। যেমন পুলিশ শুধু নামকাওয়াস্তে জিডি করে কোনো ধরনের ক্রিমিনাল মামলা নিতে অস্বীকার করে, প্রতিবাদ করতে আসা আওয়ামী লীগের বিভিন্ন মিছিলের ওপর আক্রমণ করে। পুলিশ জজ মিয়া নাটক সাজায় এবং সুব্রত বাইনের সেভেন স্টার সন্ত্রাসী গ্রুপকে দায়ী করে। বিএনপি সরকার বিচারপতি জয়নাল আবেদিনের নেতৃত্বে এক সদস্যবিশিষ্ট বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিটি গঠন করে। কিন্তু কমিটি গঠনের সঙ্গে সঙ্গে গ্রেনেড হামলা পাশের দেশ থেকে করা হয়েছে বলে বিচারপতি আবেদিন দাবি করেন। যার ফলে ঘটনাটি নিয়ে বিএনপি আরও বেকায়দায় পড়ে যায়। জাতীয় ইংরেজি ‘ডেইলি স্টার’ বিচারপতি আবেদিনের বক্তব্যকে তীব্র ভাষায় সমালোচনা করে এবং বিচার বিভাগের কলঙ্ক বলে আখ্যায়িত করে। গ্রেনেড হামলার পর আওয়ামী লীগের প্রতিবাদ মিছিলে জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দল আক্রমণ করে বিএনপির সম্পৃক্ততার ধারণা আরও প্রকট করে তোলে। বিষয়টি তৎকালীন বিএনপি সরকারের জন্য আরও নাজুক হয়ে ওঠে যখন গ্রেনেড হামলাটির নিন্দা জানায় যুক্তরাজ্য, নেদারল্যান্ডস, ডেনমার্ক, ফ্রান্স, জার্মানি, ইতালি ও সুইডেন। এ ছাড়া মার্কিন প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ বুশ আক্রমণটিকে ‘shock’ বলে সেক্রেটারি অব স্টেট কলিন পাওয়েলের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া ও বিরোধীদলীয় নেতা শেখ হাসিনার কাছে বার্তা পাঠান। তখনই পরিষ্কার হয়ে যায় বিএনপির প্রতি পশ্চিমা দেশগুলোর ধারণার চিত্র। যে চিত্র পরিবর্তনের কোনো আলামত এখনো দেখা যাচ্ছে না। বিএনপি পশ্চিমা রাষ্ট্রগুলোর কাছে একটি উদার ও মধ্যপন্থি ইসলাম-ভাবাপন্ন গণতান্ত্রিক ও জাতীয়তাবাদে বিশ্বাসী রাজনৈতিক দল ছিল। কিন্তু ইরাকের বিপক্ষে অবস্থান নিতে কলিন পাওয়েল তথা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থানকে মূল্যায়ন না করে বিএনপি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা রাষ্ট্রগুলোর আস্থা ও বিশ্বাস হারিয়ে ফেলে বলেই অনেকের ধারণা। পশ্চিমা বিভিন্ন উচ্চপদস্থ ব্যক্তি ও কূটনীতিকের সঙ্গে কথা বললে তারা বিএনপিকে কট্টর ও মৌলবাদীদের দোসর এবং নিজস্ব আদর্শ ও রাজনীতি বিহীন একটি দুর্নীতিগ্রস্ত রাজনৈতিক গোষ্ঠী হিসেবেই চিহ্নিত করতে থাকে যা আমাদের বর্তমান ও ভবিষ্যৎ অবস্থানকে অনিশ্চিত করে তুলছে।

এবার দেখা যাক আরেক পরাশক্তি চীনের সঙ্গে আমাদের কেমন পিরিত। চীন প্রথম থেকেই বিএনপির খুবই বিশ্বস্ত এবং আপন দেশ ছিল। এ রকম মধুর সম্পর্ক ১৯৭৫ থেকে ২০০৪ সাল পর্যন্ত খুবই সুদৃঢ় ছিল। কথা নেই বার্তা নেই, দলের অভ্যন্তরে কোনো আলোচনা নেই, কারও সঙ্গে কোনো রাজনৈতিক সংলাপ নেই, ইতিবাচক জনমত তৈরির কোনো পদক্ষেপ নেই, এমনকি কোনো পূর্ব ঘোষণাও নেই, কিন্তু হঠাৎ করে ২০০৪ সালে চীনের চরম বৈরী রাষ্ট্র তাইওয়ানের দূতাবাস ঢাকায় বিএনপি সরকার খুলে দিল। অথচ ১৯৭৫ সালের ৪ অক্টোবর বাংলাদেশ গণপ্রজাতন্ত্রী চীনকে স্বীকৃতি দেয় এবং তাইওয়ানের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করে। অথচ বিএনপি সরকারের ২০০৪ সালে চীনকে গুরুত্ব না দিয়ে তাইওয়ানের সঙ্গে নতুন করে সম্পর্ক তৈরি করা মানে চীনের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণার শামিল। এ ঘটনার পর থেকে চীন বিএনপির নামটিই শুনতে পারে না। চীন আমাদের এখন বিশ্বাস করে না এবং কারও সঙ্গে কোনো গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করে না। কাজেই চীন এখন আমাদের রাজনৈতিক অবস্থানকে কোনোভাবেই সমর্থন করে না এবং কোনো ধরনের সহানুভূতিও জানায় না।

এবার আসা যাক ভারতের সঙ্গে বিএনপির সম্পর্কে। ভারতের সঙ্গে বিএনপির প্রকাশ্য সম্পর্ক প্রথম থেকেই কৃত্রিম ও লোক দেখানো ছিল। ভারত আমাদের নিকটতম প্রতিবেশী। ভারতের সঙ্গে আমাদের প্রতিদিনের সুখ-দুঃখের সম্পর্ক। আমাদের যে কোনো প্রয়োজনে সবার আগে ভারতের কাছে ছুটে যাই। ছুটে গেলে ভারত কখনো আমাদের তুষ্ট আবার কখনো কখনো রুষ্ট করে ফিরিয়ে দেয়। ভারত আমাদের প্রতিবেশী। আমরা হয়তো সবকিছুই বদলাতে পারব কিন্তু প্রতিবেশী বদলাতে পারব না। কাজেই ভারতের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক সব সময়ই অম্ল-মধুর হবে, থাকতে হবে। আমরা সব সময় ভারতের ভালো দেখব এমন নিশ্চয়তা যেমন দেওয়া যাবে না, আবার ভারতকে সব সময় এড়িয়ে চলব তা-ও সম্ভব হবে না। এখানে একটি জটিল সমীকরণ কাজ করবে। ভারতের সঙ্গে আমাদের সম্পর্কটা হবে অনেকটা ত্রিমুখী। প্রথম-মুখী সম্পর্ক হতে পারে সরকারের সঙ্গে সরকারের। এ সম্পর্কটি যাকে বলা হয় অফিশিয়াল বা আনুষ্ঠানিক সম্পর্ক। আনুষ্ঠানিক সম্পর্কের গভীরতা, উচ্চতা বা সীমারেখার কোনো গন্ডি নেই। আনুষ্ঠানিক সম্পর্ক নির্ভর করবে বাংলাদেশ-ভারত সরকারের পারস্পরিক স্বার্থ এবং কে কতটা ত্যাগ স্বীকার করবে তার ওপর। এখানে স্থায়ী কোনো বৈরিতা যেমন সম্পর্ককে ক্ষতিগ্রস্ত করবে তেমনি অহেতুক লেজুড়বৃত্তি বা অসম আনুগত্যও সম্পর্ককে স্থায়ী অবস্থানে রাখবে না। তাই ভারতের সঙ্গে আনুষ্ঠানিক সম্পর্কের অবস্থান অবশ্যই ওঠানামা করবে যা বাংলাদেশ সরকারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তথা সরকারের সার্বিক দৃষ্টিভঙ্গি ও তা প্রতিপালনের ওপর।

দ্বিতীয়-মুখী সম্পর্ক হতে পারে রাজনৈতিক পর্যায়ে। উভয় দেশেই বিভিন্ন আদর্শ ও উদ্দেশ্য অর্জনের লক্ষ্যভিত্তিক রাজনৈতিক দল ও মত আছে। আমরা আমাদের রাজনৈতিক আদর্শ, বিশ্বাস, দৃষ্টিভঙ্গি, লক্ষ্য অর্জনের ঐকমত্যের ভিত্তিতে ভারতের রাজনৈতিক দলের সঙ্গে রাজনৈতিক সম্পর্ক গড়ে তুলতে পারি। এ ধরনের সম্পর্কে সাধারণত অভ্যন্তরীণ বা অন্তর্নিহিত তেমন কোনো বৈরিতা থাকে না। উভয় দেশের অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক দলের সঙ্গে প্রতিবেশী দেশের রাজনৈতিক দলের মত ও পথের সখ্য বা ঐক্য থাকতেই পারে। যেমন ভারতের জামায়াতে ইসলামী হিন্দের সঙ্গে জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশের আদর্শগত কোনো অমিল নেই। উভয় দল একসঙ্গে কাজ করতে আনন্দ অনুভব করতে পারে।

তৃতীয়-মুখী সম্পর্ক হতে পারে জনগণের সঙ্গে জনগণের। বাংলাদেশ ঐতিহাসিক ও ভৌগোলিকভাবে প্রাচীন ভারতের অংশ। বিভিন্ন রাজনৈতিক অবস্থার ধারাবাহিকতায় আজ বাংলাদেশ আলাদা একটি স্বাধীন-সার্বভৌম দেশ। কিন্তু বাংলাদেশের প্রায় প্রতিটি মানুষের সঙ্গে ভারতের বিভিন্ন রাজ্যের মানুষের আত্মার সম্পর্ক আছে। তা অস্বীকারের কোনো উপায় নেই। বাংলাদেশের সবাই যেমন মুসলমান নয়, তেমনি ভারতের সবাইও হিন্দু নয়। ভারতের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক তৈরির সময় এই অতি সত্যটি ভুলে গেলে সম্পর্কটি ভঙ্গুর থাকবে এবং কখনো প্রীতিময় হবে না।

বিএনপি ১৯৯১ সালের পর ক্ষমতায় থাকতেও ভারত সরকারের সঙ্গে কোনো উল্লেখযোগ্য সম্পর্ক তৈরি করতে পারেনি। গত ৩০ বছরে ভারতের কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গেও কোনো সখ্য বা সমঝোতা গড়ে তুলতে পারেনি। ভারতের জনগণের সঙ্গে বাংলাদেশের জনগণের সম্পর্কে বিএনপি বিশ্বাসী কি না তা-ও কারও কাছেই পরিষ্কার নয়। তার ওপর ট্রাকভর্তি অস্ত্র, ভারতীয় বিচ্ছিন্নতাবাদীদের আশ্রয়, ভারতের সর্বজনশ্রদ্ধেয় এবং সবচেয়ে বড় কথা বাঙালি রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জিকে অবমূল্যায়ন সমগ্র ভারতবাসীকে আহত ও অপমানিত করেছে। এ ঘটনার পর ভারতের কোনো সরকার বিএনপির সঙ্গে সম্পর্ক রাখতে চরমভাবে অনুৎসাহী হবে। কারণ তাদেরও অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক চাল বা সংস্কৃতি আছে।

বর্তমানে বিএনপি বাংলাদেশের সর্বাধিক জনপ্রিয় রাজনৈতিক দল। দেশের বৃহৎ জনগণ বিএনপিকে পছন্দ করে। কিন্তু বিশ্বের সব পরাশক্তির বিএনপির প্রতি কোনো সহানুভূতি নেই। এমনকি খোদ জাতিসংঘও বিএনপিকে ক্ষমতায় দেখতে চায় না। তাই সব প্রহসনমূলক নির্বাচনকে তারা নির্র্ধিদ্বায় মেনে নিচ্ছে। জাতিসংঘসহ সব পরাশক্তি জানে সুষ্ঠু ও অবাধ একটি নির্বাচন হলে বিএনপিকে কোনো অবস্থাতেই আটকিয়ে রাখা যাবে না। তাই যতক্ষণ পর্যন্ত অতীতের বিভিন্ন কার্যক্রম নিয়ে বিএনপি তার অবস্থান পরিষ্কার করতে না পারবে অথবা বিএনপির নেতৃত্বে গুণগত পরিবর্তন এবং নীতি, নৈতিকতা, আদর্শ ও দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন না আনতে পারবে তত দিন জনসমর্থন যতই পক্ষে থাকুক তার কোনো সুফল বিএনপি পাবে না। বিএনপিকে পরাশক্তিগুলো বিশ্বাস করে না। তাদের মনোভাব ও মতামত হলো বিএনপির নেতৃত্ব দুর্নীতিগ্রস্ত ও সন্ত্রাসী গোষ্ঠী দ্বারা প্রভাবান্বিত। যে কোনো মূল্যে আমাদের প্রমাণ দিতে হবে যে আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করে বিশ্ব মাফিয়ারা আমাদের প্রতি অবিচার করছে এবং আমাদের বিরুদ্ধে পরিকল্পিত অপপ্রচার চালাচ্ছে। আমরা দেশপ্রমিক জাতীয়তাবাদী মধ্যপন্থি ও উদার ইসলামী আদর্শে বিশ্বাসী দুর্নীতিমুক্ত গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দল। আমাদের শক্তি আল্লাহর প্রতি অসীম বিশ্বাস ও জনগণের ওপর পূর্ণ আস্থা। আমরা বিশ্বাস করি একমাত্র সুষ্ঠু, অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মাধ্যমেই সরকার পরিবর্তন হতে হবে। আমরা নির্বাচনের মাধ্যমে শান্তিপূর্ণভাবে ক্ষমতার পরিবর্তনে বিশ্বাসী। আমাদের দলে কোনো সন্ত্রাসী ও দুর্নীতিবাজের স্থান নেই।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য।

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের অন্যতম সহযোগী গ্রেফতার
সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের অন্যতম সহযোগী গ্রেফতার

৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বয়স্কদের সুষম খাদ্য
বয়স্কদের সুষম খাদ্য

৯ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

কর্মক্ষেত্রে হেনস্থার জেরে আত্মহত্যা, ৯০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ
কর্মক্ষেত্রে হেনস্থার জেরে আত্মহত্যা, ৯০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ

৩৭ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

তিন দফা দাবি মানল প্রশাসন, ৩২ ঘণ্টা পর অনশন ভাঙলেন জবি শিক্ষার্থীরা
তিন দফা দাবি মানল প্রশাসন, ৩২ ঘণ্টা পর অনশন ভাঙলেন জবি শিক্ষার্থীরা

৩৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কঙ্গোতে ইবোলার নতুন প্রাদুর্ভাব, আতঙ্কে সাধারণ মানুষ
কঙ্গোতে ইবোলার নতুন প্রাদুর্ভাব, আতঙ্কে সাধারণ মানুষ

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন

৪৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

এয়ার ইন্ডিয়ায় দুর্ঘটনা, বোয়িং-হানিওয়েলের বিরুদ্ধে মামলা
এয়ার ইন্ডিয়ায় দুর্ঘটনা, বোয়িং-হানিওয়েলের বিরুদ্ধে মামলা

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্র্যাপিস্ট-ওয়ানই গ্রহ নিয়ে নতুন আশা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের
ট্র্যাপিস্ট-ওয়ানই গ্রহ নিয়ে নতুন আশা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের

৫৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

২০ কোটি বছরের পুরনো কোয়েলাক্যন্থ জীবাশ্ম শনাক্ত
২০ কোটি বছরের পুরনো কোয়েলাক্যন্থ জীবাশ্ম শনাক্ত

৫৮ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৪ উইকেটের জয় ইংল্যান্ডের
আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৪ উইকেটের জয় ইংল্যান্ডের

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলায় তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলায় তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর চরাঞ্চলে সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন নিহত
নরসিংদীর চরাঞ্চলে সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওষুধের আগ্রাসী বিপণনে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন
ওষুধের আগ্রাসী বিপণনে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রোনালদোকে ছাড়াই আল-নাসরের গোল উৎসব
রোনালদোকে ছাড়াই আল-নাসরের গোল উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদপুর কবরস্থানে নবজাতক রেখে যাওয়ার ঘটনায় হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ
চাঁদপুর কবরস্থানে নবজাতক রেখে যাওয়ার ঘটনায় হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল
অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়
কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন
নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেষ মুহূর্তের নাটকীয় গোলে অ্যাতলেটিকোকে হারাল লিভারপুল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয় গোলে অ্যাতলেটিকোকে হারাল লিভারপুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন
কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বহুতল ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধ নিহত
রাজধানীতে বহুতল ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধ নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই
ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা