শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৬ অক্টোবর, ২০২১

বিএনপির নীতি ও নৈতিকতা সময়োপযোগী হতে হবে

মেজর আখতার (অব.)
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বিএনপির নীতি ও নৈতিকতা সময়োপযোগী হতে হবে

২২ মে ২০০৩ সালে জাতিসংঘের সিকিউরিটি কাউন্সিল ১৪৮৩ নম্বরে একটি সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। ১৪টি সদস্য দেশের সবার সম্মতিতে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। তবে সিরিয়া ওই অধিবেশনে যোগদান করেনি। ১৪৮৩ নম্বর সিদ্ধান্তের মূল প্রতিপাদ্য ছিল বিশ্বের সব দেশ ইরাক ও কুয়েতের ব্যাপারে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের যে কোনো কার্যক্রমে যুক্তরাষ্ট্র অনুরোধ করলে সমর্থন ও সহযোগিতা করবে। সে লক্ষ্যে বাংলাদেশের সমর্থন ও সহযোগিতার জন্য তৎকালীন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী কলিন পাওয়েল কম্বোডিয়া থেকে জর্ডান যাওয়ার পথে ঢাকায় কয়েক ঘণ্টার জন্য প্রথমে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করে সরাসরি সংবাদ সম্মেলন করেন এবং পরে প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। মার্কিন সেক্রেটারি অব স্টেটের সফরটি ছিল ১৯ জুন ২০০৩। এর আগে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র যুক্তরাজ্য ও আরও কয়েকটি দেশ থেকে ছোট ছোট বাহিনী নিয়ে ২০ মার্চ ২০০৩ সালে ইরাক আক্রমণ করে এপ্রিলে যুদ্ধের প্রথম ধাপ শেষ করে এবং মার্কিন প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ বুশ  ১ মে ২০০৩ সালে ইরাক যুদ্ধের সমাপ্তি ঘোষণা দেন। ইরাকি প্রেসিডেন্ট সাদ্দাম হোসেন তখন আত্মগোপনে চলে যান। উল্লিখিত এমন একটি পরিবেশে যুদ্ধ-উত্তর ইরাক ও কুয়েত পুনর্গঠনকল্পে ২২ মে ২০০৩ সালে জাতিসংঘ ১৪৮৩ নামে একটি সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে যা সব রাষ্ট্রের জন্য পালনীয় বলে গণ্য। যা-ই হোক তখনো সাদ্দাম হোসেনের কোনো হদিস পাওয়া যায়নি। তাই সাদ্দাম যাতে কোনো মুসলিম দেশ থেকে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে না পারেন সেজন্য আমেরিকানরা বিশ্বব্যাপী কূটনৈতিক তৎপরতা চালিয়েছিল। তাদের লক্ষ্য ছিল বিভিন্ন মুসলিম রাষ্ট্র ইরাক যুদ্ধের পর ইরাক পুনর্গঠনে আমেরিকানদের পক্ষে থাকবে। সে উদ্দেশ্য নিয়ে উচ্চমাত্রার কূটনৈতিক তৎপরতা ও বাংলাদেশের গুরুত্ব দেখানোর জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সেক্রেটারি অব স্টেট কলিন পাওয়েল বাংলাদেশ সফরে এসেছিলেন। কিন্তু ওই সফর যে ফলপ্রসূ হয়নি তা ২০ জুন ২০০৩ সালে প্রকাশিত একটি যৌথ সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে ফুটে ওঠে। তার পর থেকে বিএনপি সরকারের ওপর থেকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আস্থা ও বিশ্বাস সম্পূর্ণভাবে উঠে যায়। শুধু আস্থাই উঠে যায়নি, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র প্রায় প্রকাশ্যেই বিএনপির বিরুদ্ধে অবস্থান নেয় যা সম্ভবত এখনো অব্যাহত আছে। আমেরিকানরা বিএনপিকে সন্ত্রাসী ও দুর্নীতিবাজ রাজনৈতিক দল হিসেবে চিহ্নিত করার গোপন প্রচেষ্টা শুরু করে।

কলিন পাওয়েল অসন্তুষ্ট হয়ে বাংলাদেশ থেকে যাওয়ার পরে কতগুলো ঘটনা ঘটে যা কোনো অবস্থাতেই কাকতালীয় নয়। তা পরিকল্পিত ছিল বলেই ওয়াকিবহাল মহল মনে করে। তার মধ্যে ২১ মে ২০০৪ সালে সিলেটে হযরত শাহজালালের মাজারের সামনে ব্রিটিশ হাইকমিশনার আনোয়ার চৌধুরীর ওপর বোমা হামলা। হযরত শাহজালালের মাজারে বোমা হামলার প্রতিবাদে ২০০৪ সালে ২১ আগস্ট ঢাকায় আওয়ামী লীগের জনসভায় গ্রেনেড আক্রমণ। ২০০৫ সালের ১৭ আগস্ট একযোগে ৬৩ জেলায় সিরিজ বোমা আক্রমণ। এ ঘটনাগুলো বিএনপির জন্য অপূরণীয় ক্ষতি বয়ে আনে যার ধকল এখনো চলছে।

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার পর পুলিশের কিছু কার্যক্রম ঘটনার সঙ্গে বিএনপির সম্পৃক্ততার ধারণার সুযোগ করে দেয়। যেমন পুলিশ শুধু নামকাওয়াস্তে জিডি করে কোনো ধরনের ক্রিমিনাল মামলা নিতে অস্বীকার করে, প্রতিবাদ করতে আসা আওয়ামী লীগের বিভিন্ন মিছিলের ওপর আক্রমণ করে। পুলিশ জজ মিয়া নাটক সাজায় এবং সুব্রত বাইনের সেভেন স্টার সন্ত্রাসী গ্রুপকে দায়ী করে। বিএনপি সরকার বিচারপতি জয়নাল আবেদিনের নেতৃত্বে এক সদস্যবিশিষ্ট বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিটি গঠন করে। কিন্তু কমিটি গঠনের সঙ্গে সঙ্গে গ্রেনেড হামলা পাশের দেশ থেকে করা হয়েছে বলে বিচারপতি আবেদিন দাবি করেন। যার ফলে ঘটনাটি নিয়ে বিএনপি আরও বেকায়দায় পড়ে যায়। জাতীয় ইংরেজি ‘ডেইলি স্টার’ বিচারপতি আবেদিনের বক্তব্যকে তীব্র ভাষায় সমালোচনা করে এবং বিচার বিভাগের কলঙ্ক বলে আখ্যায়িত করে। গ্রেনেড হামলার পর আওয়ামী লীগের প্রতিবাদ মিছিলে জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দল আক্রমণ করে বিএনপির সম্পৃক্ততার ধারণা আরও প্রকট করে তোলে। বিষয়টি তৎকালীন বিএনপি সরকারের জন্য আরও নাজুক হয়ে ওঠে যখন গ্রেনেড হামলাটির নিন্দা জানায় যুক্তরাজ্য, নেদারল্যান্ডস, ডেনমার্ক, ফ্রান্স, জার্মানি, ইতালি ও সুইডেন। এ ছাড়া মার্কিন প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ বুশ আক্রমণটিকে ‘shock’ বলে সেক্রেটারি অব স্টেট কলিন পাওয়েলের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া ও বিরোধীদলীয় নেতা শেখ হাসিনার কাছে বার্তা পাঠান। তখনই পরিষ্কার হয়ে যায় বিএনপির প্রতি পশ্চিমা দেশগুলোর ধারণার চিত্র। যে চিত্র পরিবর্তনের কোনো আলামত এখনো দেখা যাচ্ছে না। বিএনপি পশ্চিমা রাষ্ট্রগুলোর কাছে একটি উদার ও মধ্যপন্থি ইসলাম-ভাবাপন্ন গণতান্ত্রিক ও জাতীয়তাবাদে বিশ্বাসী রাজনৈতিক দল ছিল। কিন্তু ইরাকের বিপক্ষে অবস্থান নিতে কলিন পাওয়েল তথা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থানকে মূল্যায়ন না করে বিএনপি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা রাষ্ট্রগুলোর আস্থা ও বিশ্বাস হারিয়ে ফেলে বলেই অনেকের ধারণা। পশ্চিমা বিভিন্ন উচ্চপদস্থ ব্যক্তি ও কূটনীতিকের সঙ্গে কথা বললে তারা বিএনপিকে কট্টর ও মৌলবাদীদের দোসর এবং নিজস্ব আদর্শ ও রাজনীতি বিহীন একটি দুর্নীতিগ্রস্ত রাজনৈতিক গোষ্ঠী হিসেবেই চিহ্নিত করতে থাকে যা আমাদের বর্তমান ও ভবিষ্যৎ অবস্থানকে অনিশ্চিত করে তুলছে।

এবার দেখা যাক আরেক পরাশক্তি চীনের সঙ্গে আমাদের কেমন পিরিত। চীন প্রথম থেকেই বিএনপির খুবই বিশ্বস্ত এবং আপন দেশ ছিল। এ রকম মধুর সম্পর্ক ১৯৭৫ থেকে ২০০৪ সাল পর্যন্ত খুবই সুদৃঢ় ছিল। কথা নেই বার্তা নেই, দলের অভ্যন্তরে কোনো আলোচনা নেই, কারও সঙ্গে কোনো রাজনৈতিক সংলাপ নেই, ইতিবাচক জনমত তৈরির কোনো পদক্ষেপ নেই, এমনকি কোনো পূর্ব ঘোষণাও নেই, কিন্তু হঠাৎ করে ২০০৪ সালে চীনের চরম বৈরী রাষ্ট্র তাইওয়ানের দূতাবাস ঢাকায় বিএনপি সরকার খুলে দিল। অথচ ১৯৭৫ সালের ৪ অক্টোবর বাংলাদেশ গণপ্রজাতন্ত্রী চীনকে স্বীকৃতি দেয় এবং তাইওয়ানের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করে। অথচ বিএনপি সরকারের ২০০৪ সালে চীনকে গুরুত্ব না দিয়ে তাইওয়ানের সঙ্গে নতুন করে সম্পর্ক তৈরি করা মানে চীনের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণার শামিল। এ ঘটনার পর থেকে চীন বিএনপির নামটিই শুনতে পারে না। চীন আমাদের এখন বিশ্বাস করে না এবং কারও সঙ্গে কোনো গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করে না। কাজেই চীন এখন আমাদের রাজনৈতিক অবস্থানকে কোনোভাবেই সমর্থন করে না এবং কোনো ধরনের সহানুভূতিও জানায় না।

এবার আসা যাক ভারতের সঙ্গে বিএনপির সম্পর্কে। ভারতের সঙ্গে বিএনপির প্রকাশ্য সম্পর্ক প্রথম থেকেই কৃত্রিম ও লোক দেখানো ছিল। ভারত আমাদের নিকটতম প্রতিবেশী। ভারতের সঙ্গে আমাদের প্রতিদিনের সুখ-দুঃখের সম্পর্ক। আমাদের যে কোনো প্রয়োজনে সবার আগে ভারতের কাছে ছুটে যাই। ছুটে গেলে ভারত কখনো আমাদের তুষ্ট আবার কখনো কখনো রুষ্ট করে ফিরিয়ে দেয়। ভারত আমাদের প্রতিবেশী। আমরা হয়তো সবকিছুই বদলাতে পারব কিন্তু প্রতিবেশী বদলাতে পারব না। কাজেই ভারতের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক সব সময়ই অম্ল-মধুর হবে, থাকতে হবে। আমরা সব সময় ভারতের ভালো দেখব এমন নিশ্চয়তা যেমন দেওয়া যাবে না, আবার ভারতকে সব সময় এড়িয়ে চলব তা-ও সম্ভব হবে না। এখানে একটি জটিল সমীকরণ কাজ করবে। ভারতের সঙ্গে আমাদের সম্পর্কটা হবে অনেকটা ত্রিমুখী। প্রথম-মুখী সম্পর্ক হতে পারে সরকারের সঙ্গে সরকারের। এ সম্পর্কটি যাকে বলা হয় অফিশিয়াল বা আনুষ্ঠানিক সম্পর্ক। আনুষ্ঠানিক সম্পর্কের গভীরতা, উচ্চতা বা সীমারেখার কোনো গন্ডি নেই। আনুষ্ঠানিক সম্পর্ক নির্ভর করবে বাংলাদেশ-ভারত সরকারের পারস্পরিক স্বার্থ এবং কে কতটা ত্যাগ স্বীকার করবে তার ওপর। এখানে স্থায়ী কোনো বৈরিতা যেমন সম্পর্ককে ক্ষতিগ্রস্ত করবে তেমনি অহেতুক লেজুড়বৃত্তি বা অসম আনুগত্যও সম্পর্ককে স্থায়ী অবস্থানে রাখবে না। তাই ভারতের সঙ্গে আনুষ্ঠানিক সম্পর্কের অবস্থান অবশ্যই ওঠানামা করবে যা বাংলাদেশ সরকারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তথা সরকারের সার্বিক দৃষ্টিভঙ্গি ও তা প্রতিপালনের ওপর।

দ্বিতীয়-মুখী সম্পর্ক হতে পারে রাজনৈতিক পর্যায়ে। উভয় দেশেই বিভিন্ন আদর্শ ও উদ্দেশ্য অর্জনের লক্ষ্যভিত্তিক রাজনৈতিক দল ও মত আছে। আমরা আমাদের রাজনৈতিক আদর্শ, বিশ্বাস, দৃষ্টিভঙ্গি, লক্ষ্য অর্জনের ঐকমত্যের ভিত্তিতে ভারতের রাজনৈতিক দলের সঙ্গে রাজনৈতিক সম্পর্ক গড়ে তুলতে পারি। এ ধরনের সম্পর্কে সাধারণত অভ্যন্তরীণ বা অন্তর্নিহিত তেমন কোনো বৈরিতা থাকে না। উভয় দেশের অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক দলের সঙ্গে প্রতিবেশী দেশের রাজনৈতিক দলের মত ও পথের সখ্য বা ঐক্য থাকতেই পারে। যেমন ভারতের জামায়াতে ইসলামী হিন্দের সঙ্গে জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশের আদর্শগত কোনো অমিল নেই। উভয় দল একসঙ্গে কাজ করতে আনন্দ অনুভব করতে পারে।

তৃতীয়-মুখী সম্পর্ক হতে পারে জনগণের সঙ্গে জনগণের। বাংলাদেশ ঐতিহাসিক ও ভৌগোলিকভাবে প্রাচীন ভারতের অংশ। বিভিন্ন রাজনৈতিক অবস্থার ধারাবাহিকতায় আজ বাংলাদেশ আলাদা একটি স্বাধীন-সার্বভৌম দেশ। কিন্তু বাংলাদেশের প্রায় প্রতিটি মানুষের সঙ্গে ভারতের বিভিন্ন রাজ্যের মানুষের আত্মার সম্পর্ক আছে। তা অস্বীকারের কোনো উপায় নেই। বাংলাদেশের সবাই যেমন মুসলমান নয়, তেমনি ভারতের সবাইও হিন্দু নয়। ভারতের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক তৈরির সময় এই অতি সত্যটি ভুলে গেলে সম্পর্কটি ভঙ্গুর থাকবে এবং কখনো প্রীতিময় হবে না।

বিএনপি ১৯৯১ সালের পর ক্ষমতায় থাকতেও ভারত সরকারের সঙ্গে কোনো উল্লেখযোগ্য সম্পর্ক তৈরি করতে পারেনি। গত ৩০ বছরে ভারতের কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গেও কোনো সখ্য বা সমঝোতা গড়ে তুলতে পারেনি। ভারতের জনগণের সঙ্গে বাংলাদেশের জনগণের সম্পর্কে বিএনপি বিশ্বাসী কি না তা-ও কারও কাছেই পরিষ্কার নয়। তার ওপর ট্রাকভর্তি অস্ত্র, ভারতীয় বিচ্ছিন্নতাবাদীদের আশ্রয়, ভারতের সর্বজনশ্রদ্ধেয় এবং সবচেয়ে বড় কথা বাঙালি রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জিকে অবমূল্যায়ন সমগ্র ভারতবাসীকে আহত ও অপমানিত করেছে। এ ঘটনার পর ভারতের কোনো সরকার বিএনপির সঙ্গে সম্পর্ক রাখতে চরমভাবে অনুৎসাহী হবে। কারণ তাদেরও অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক চাল বা সংস্কৃতি আছে।

বর্তমানে বিএনপি বাংলাদেশের সর্বাধিক জনপ্রিয় রাজনৈতিক দল। দেশের বৃহৎ জনগণ বিএনপিকে পছন্দ করে। কিন্তু বিশ্বের সব পরাশক্তির বিএনপির প্রতি কোনো সহানুভূতি নেই। এমনকি খোদ জাতিসংঘও বিএনপিকে ক্ষমতায় দেখতে চায় না। তাই সব প্রহসনমূলক নির্বাচনকে তারা নির্র্ধিদ্বায় মেনে নিচ্ছে। জাতিসংঘসহ সব পরাশক্তি জানে সুষ্ঠু ও অবাধ একটি নির্বাচন হলে বিএনপিকে কোনো অবস্থাতেই আটকিয়ে রাখা যাবে না। তাই যতক্ষণ পর্যন্ত অতীতের বিভিন্ন কার্যক্রম নিয়ে বিএনপি তার অবস্থান পরিষ্কার করতে না পারবে অথবা বিএনপির নেতৃত্বে গুণগত পরিবর্তন এবং নীতি, নৈতিকতা, আদর্শ ও দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন না আনতে পারবে তত দিন জনসমর্থন যতই পক্ষে থাকুক তার কোনো সুফল বিএনপি পাবে না। বিএনপিকে পরাশক্তিগুলো বিশ্বাস করে না। তাদের মনোভাব ও মতামত হলো বিএনপির নেতৃত্ব দুর্নীতিগ্রস্ত ও সন্ত্রাসী গোষ্ঠী দ্বারা প্রভাবান্বিত। যে কোনো মূল্যে আমাদের প্রমাণ দিতে হবে যে আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করে বিশ্ব মাফিয়ারা আমাদের প্রতি অবিচার করছে এবং আমাদের বিরুদ্ধে পরিকল্পিত অপপ্রচার চালাচ্ছে। আমরা দেশপ্রমিক জাতীয়তাবাদী মধ্যপন্থি ও উদার ইসলামী আদর্শে বিশ্বাসী দুর্নীতিমুক্ত গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দল। আমাদের শক্তি আল্লাহর প্রতি অসীম বিশ্বাস ও জনগণের ওপর পূর্ণ আস্থা। আমরা বিশ্বাস করি একমাত্র সুষ্ঠু, অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মাধ্যমেই সরকার পরিবর্তন হতে হবে। আমরা নির্বাচনের মাধ্যমে শান্তিপূর্ণভাবে ক্ষমতার পরিবর্তনে বিশ্বাসী। আমাদের দলে কোনো সন্ত্রাসী ও দুর্নীতিবাজের স্থান নেই।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য।

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
আমেরিকার চাপে রুশ তেল আমদানি বন্ধ করল মুকেশ আম্বানি
আমেরিকার চাপে রুশ তেল আমদানি বন্ধ করল মুকেশ আম্বানি

২ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের গণসংযোগ

২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ফের ইনজুরিতে মাঠের বাইরে পালমার
ফের ইনজুরিতে মাঠের বাইরে পালমার

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের নির্দেশনা
ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের নির্দেশনা

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখরিত চর বিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখরিত চর বিজয়

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেড় যুগ পর বাগেরহাটে রেড ক্রিসেন্ট সোসাটির নির্বাচন
দেড় যুগ পর বাগেরহাটে রেড ক্রিসেন্ট সোসাটির নির্বাচন

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৩৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

চ্যাটজিপিটির গ্রুপ চ্যাট এখন সারা বিশ্বের ব্যবহারকারীদের জন্য উন্মুক্ত
চ্যাটজিপিটির গ্রুপ চ্যাট এখন সারা বিশ্বের ব্যবহারকারীদের জন্য উন্মুক্ত

৪০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সশস্ত্র বাহিনীকে সর্বোচ্চ দক্ষতা-পেশাদারিত্ব দেখাতে হবে’
‌‘শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সশস্ত্র বাহিনীকে সর্বোচ্চ দক্ষতা-পেশাদারিত্ব দেখাতে হবে’

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধ ও কিশোরের
ঝিনাইদহে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধ ও কিশোরের

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

খাগড়াছড়িতে উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ
খাগড়াছড়িতে উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নরসিংদীতে ভূমিকম্পে বাবা-ছেলেসহ তিনজনের মৃত্যু, অর্ধশতাধিক আহত
নরসিংদীতে ভূমিকম্পে বাবা-ছেলেসহ তিনজনের মৃত্যু, অর্ধশতাধিক আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ভূমিকম্পে বৈদ্যুতিক তারের ঘর্ষণে তুলা কারখানায় আগুন
নারায়ণগঞ্জে ভূমিকম্পে বৈদ্যুতিক তারের ঘর্ষণে তুলা কারখানায় আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে পানির খোঁজ বিজ্ঞানীদের যুগান্তকারী অভিযান
চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে পানির খোঁজ বিজ্ঞানীদের যুগান্তকারী অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ভূমিকম্পে শেকৃবির ৩ হলে বড় ফাটল
ভূমিকম্পে শেকৃবির ৩ হলে বড় ফাটল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাটমোহরে রেললাইনে ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
চাটমোহরে রেললাইনে ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে হতাহতদের জন্য তারেক রহমানের শোক
ভূমিকম্পে হতাহতদের জন্য তারেক রহমানের শোক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের ৩ ক্রিকেটার
আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের ৩ ক্রিকেটার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুবাইয়ে তেজস যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে পাইলট নিহত
দুবাইয়ে তেজস যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে পাইলট নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বসুন্ধরা শুভসংঘের বই উপহার পেল ময়মনসিংহের পাঠগৃহ ক্যাফে
বসুন্ধরা শুভসংঘের বই উপহার পেল ময়মনসিংহের পাঠগৃহ ক্যাফে

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া
সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে গুলির মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে গুলির মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভূমিকম্পে আহতদের চিকিৎসায় নিয়ে স্বাস্থ্য উপদেষ্টার নির্দেশনা
ভূমিকম্পে আহতদের চিকিৎসায় নিয়ে স্বাস্থ্য উপদেষ্টার নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধা স্টেডিয়াম পরিদর্শনে বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর
গাইবান্ধা স্টেডিয়াম পরিদর্শনে বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩০ নভেম্বর থেকে ফের কর্মবিরতির ঘোষণা প্রাথমিকের শিক্ষকদের
৩০ নভেম্বর থেকে ফের কর্মবিরতির ঘোষণা প্রাথমিকের শিক্ষকদের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প: সোনারগাঁয়ে প্লাস্টিক গোডাউনে আগুন, আহত ২
ভূমিকম্প: সোনারগাঁয়ে প্লাস্টিক গোডাউনে আগুন, আহত ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া
সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা