শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৬ অক্টোবর, ২০২১

বিএনপির নীতি ও নৈতিকতা সময়োপযোগী হতে হবে

মেজর আখতার (অব.)
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বিএনপির নীতি ও নৈতিকতা সময়োপযোগী হতে হবে

২২ মে ২০০৩ সালে জাতিসংঘের সিকিউরিটি কাউন্সিল ১৪৮৩ নম্বরে একটি সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। ১৪টি সদস্য দেশের সবার সম্মতিতে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। তবে সিরিয়া ওই অধিবেশনে যোগদান করেনি। ১৪৮৩ নম্বর সিদ্ধান্তের মূল প্রতিপাদ্য ছিল বিশ্বের সব দেশ ইরাক ও কুয়েতের ব্যাপারে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের যে কোনো কার্যক্রমে যুক্তরাষ্ট্র অনুরোধ করলে সমর্থন ও সহযোগিতা করবে। সে লক্ষ্যে বাংলাদেশের সমর্থন ও সহযোগিতার জন্য তৎকালীন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী কলিন পাওয়েল কম্বোডিয়া থেকে জর্ডান যাওয়ার পথে ঢাকায় কয়েক ঘণ্টার জন্য প্রথমে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করে সরাসরি সংবাদ সম্মেলন করেন এবং পরে প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। মার্কিন সেক্রেটারি অব স্টেটের সফরটি ছিল ১৯ জুন ২০০৩। এর আগে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র যুক্তরাজ্য ও আরও কয়েকটি দেশ থেকে ছোট ছোট বাহিনী নিয়ে ২০ মার্চ ২০০৩ সালে ইরাক আক্রমণ করে এপ্রিলে যুদ্ধের প্রথম ধাপ শেষ করে এবং মার্কিন প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ বুশ  ১ মে ২০০৩ সালে ইরাক যুদ্ধের সমাপ্তি ঘোষণা দেন। ইরাকি প্রেসিডেন্ট সাদ্দাম হোসেন তখন আত্মগোপনে চলে যান। উল্লিখিত এমন একটি পরিবেশে যুদ্ধ-উত্তর ইরাক ও কুয়েত পুনর্গঠনকল্পে ২২ মে ২০০৩ সালে জাতিসংঘ ১৪৮৩ নামে একটি সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে যা সব রাষ্ট্রের জন্য পালনীয় বলে গণ্য। যা-ই হোক তখনো সাদ্দাম হোসেনের কোনো হদিস পাওয়া যায়নি। তাই সাদ্দাম যাতে কোনো মুসলিম দেশ থেকে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে না পারেন সেজন্য আমেরিকানরা বিশ্বব্যাপী কূটনৈতিক তৎপরতা চালিয়েছিল। তাদের লক্ষ্য ছিল বিভিন্ন মুসলিম রাষ্ট্র ইরাক যুদ্ধের পর ইরাক পুনর্গঠনে আমেরিকানদের পক্ষে থাকবে। সে উদ্দেশ্য নিয়ে উচ্চমাত্রার কূটনৈতিক তৎপরতা ও বাংলাদেশের গুরুত্ব দেখানোর জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সেক্রেটারি অব স্টেট কলিন পাওয়েল বাংলাদেশ সফরে এসেছিলেন। কিন্তু ওই সফর যে ফলপ্রসূ হয়নি তা ২০ জুন ২০০৩ সালে প্রকাশিত একটি যৌথ সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে ফুটে ওঠে। তার পর থেকে বিএনপি সরকারের ওপর থেকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আস্থা ও বিশ্বাস সম্পূর্ণভাবে উঠে যায়। শুধু আস্থাই উঠে যায়নি, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র প্রায় প্রকাশ্যেই বিএনপির বিরুদ্ধে অবস্থান নেয় যা সম্ভবত এখনো অব্যাহত আছে। আমেরিকানরা বিএনপিকে সন্ত্রাসী ও দুর্নীতিবাজ রাজনৈতিক দল হিসেবে চিহ্নিত করার গোপন প্রচেষ্টা শুরু করে।

কলিন পাওয়েল অসন্তুষ্ট হয়ে বাংলাদেশ থেকে যাওয়ার পরে কতগুলো ঘটনা ঘটে যা কোনো অবস্থাতেই কাকতালীয় নয়। তা পরিকল্পিত ছিল বলেই ওয়াকিবহাল মহল মনে করে। তার মধ্যে ২১ মে ২০০৪ সালে সিলেটে হযরত শাহজালালের মাজারের সামনে ব্রিটিশ হাইকমিশনার আনোয়ার চৌধুরীর ওপর বোমা হামলা। হযরত শাহজালালের মাজারে বোমা হামলার প্রতিবাদে ২০০৪ সালে ২১ আগস্ট ঢাকায় আওয়ামী লীগের জনসভায় গ্রেনেড আক্রমণ। ২০০৫ সালের ১৭ আগস্ট একযোগে ৬৩ জেলায় সিরিজ বোমা আক্রমণ। এ ঘটনাগুলো বিএনপির জন্য অপূরণীয় ক্ষতি বয়ে আনে যার ধকল এখনো চলছে।

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার পর পুলিশের কিছু কার্যক্রম ঘটনার সঙ্গে বিএনপির সম্পৃক্ততার ধারণার সুযোগ করে দেয়। যেমন পুলিশ শুধু নামকাওয়াস্তে জিডি করে কোনো ধরনের ক্রিমিনাল মামলা নিতে অস্বীকার করে, প্রতিবাদ করতে আসা আওয়ামী লীগের বিভিন্ন মিছিলের ওপর আক্রমণ করে। পুলিশ জজ মিয়া নাটক সাজায় এবং সুব্রত বাইনের সেভেন স্টার সন্ত্রাসী গ্রুপকে দায়ী করে। বিএনপি সরকার বিচারপতি জয়নাল আবেদিনের নেতৃত্বে এক সদস্যবিশিষ্ট বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিটি গঠন করে। কিন্তু কমিটি গঠনের সঙ্গে সঙ্গে গ্রেনেড হামলা পাশের দেশ থেকে করা হয়েছে বলে বিচারপতি আবেদিন দাবি করেন। যার ফলে ঘটনাটি নিয়ে বিএনপি আরও বেকায়দায় পড়ে যায়। জাতীয় ইংরেজি ‘ডেইলি স্টার’ বিচারপতি আবেদিনের বক্তব্যকে তীব্র ভাষায় সমালোচনা করে এবং বিচার বিভাগের কলঙ্ক বলে আখ্যায়িত করে। গ্রেনেড হামলার পর আওয়ামী লীগের প্রতিবাদ মিছিলে জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দল আক্রমণ করে বিএনপির সম্পৃক্ততার ধারণা আরও প্রকট করে তোলে। বিষয়টি তৎকালীন বিএনপি সরকারের জন্য আরও নাজুক হয়ে ওঠে যখন গ্রেনেড হামলাটির নিন্দা জানায় যুক্তরাজ্য, নেদারল্যান্ডস, ডেনমার্ক, ফ্রান্স, জার্মানি, ইতালি ও সুইডেন। এ ছাড়া মার্কিন প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ বুশ আক্রমণটিকে ‘shock’ বলে সেক্রেটারি অব স্টেট কলিন পাওয়েলের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া ও বিরোধীদলীয় নেতা শেখ হাসিনার কাছে বার্তা পাঠান। তখনই পরিষ্কার হয়ে যায় বিএনপির প্রতি পশ্চিমা দেশগুলোর ধারণার চিত্র। যে চিত্র পরিবর্তনের কোনো আলামত এখনো দেখা যাচ্ছে না। বিএনপি পশ্চিমা রাষ্ট্রগুলোর কাছে একটি উদার ও মধ্যপন্থি ইসলাম-ভাবাপন্ন গণতান্ত্রিক ও জাতীয়তাবাদে বিশ্বাসী রাজনৈতিক দল ছিল। কিন্তু ইরাকের বিপক্ষে অবস্থান নিতে কলিন পাওয়েল তথা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থানকে মূল্যায়ন না করে বিএনপি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা রাষ্ট্রগুলোর আস্থা ও বিশ্বাস হারিয়ে ফেলে বলেই অনেকের ধারণা। পশ্চিমা বিভিন্ন উচ্চপদস্থ ব্যক্তি ও কূটনীতিকের সঙ্গে কথা বললে তারা বিএনপিকে কট্টর ও মৌলবাদীদের দোসর এবং নিজস্ব আদর্শ ও রাজনীতি বিহীন একটি দুর্নীতিগ্রস্ত রাজনৈতিক গোষ্ঠী হিসেবেই চিহ্নিত করতে থাকে যা আমাদের বর্তমান ও ভবিষ্যৎ অবস্থানকে অনিশ্চিত করে তুলছে।

এবার দেখা যাক আরেক পরাশক্তি চীনের সঙ্গে আমাদের কেমন পিরিত। চীন প্রথম থেকেই বিএনপির খুবই বিশ্বস্ত এবং আপন দেশ ছিল। এ রকম মধুর সম্পর্ক ১৯৭৫ থেকে ২০০৪ সাল পর্যন্ত খুবই সুদৃঢ় ছিল। কথা নেই বার্তা নেই, দলের অভ্যন্তরে কোনো আলোচনা নেই, কারও সঙ্গে কোনো রাজনৈতিক সংলাপ নেই, ইতিবাচক জনমত তৈরির কোনো পদক্ষেপ নেই, এমনকি কোনো পূর্ব ঘোষণাও নেই, কিন্তু হঠাৎ করে ২০০৪ সালে চীনের চরম বৈরী রাষ্ট্র তাইওয়ানের দূতাবাস ঢাকায় বিএনপি সরকার খুলে দিল। অথচ ১৯৭৫ সালের ৪ অক্টোবর বাংলাদেশ গণপ্রজাতন্ত্রী চীনকে স্বীকৃতি দেয় এবং তাইওয়ানের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করে। অথচ বিএনপি সরকারের ২০০৪ সালে চীনকে গুরুত্ব না দিয়ে তাইওয়ানের সঙ্গে নতুন করে সম্পর্ক তৈরি করা মানে চীনের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণার শামিল। এ ঘটনার পর থেকে চীন বিএনপির নামটিই শুনতে পারে না। চীন আমাদের এখন বিশ্বাস করে না এবং কারও সঙ্গে কোনো গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করে না। কাজেই চীন এখন আমাদের রাজনৈতিক অবস্থানকে কোনোভাবেই সমর্থন করে না এবং কোনো ধরনের সহানুভূতিও জানায় না।

এবার আসা যাক ভারতের সঙ্গে বিএনপির সম্পর্কে। ভারতের সঙ্গে বিএনপির প্রকাশ্য সম্পর্ক প্রথম থেকেই কৃত্রিম ও লোক দেখানো ছিল। ভারত আমাদের নিকটতম প্রতিবেশী। ভারতের সঙ্গে আমাদের প্রতিদিনের সুখ-দুঃখের সম্পর্ক। আমাদের যে কোনো প্রয়োজনে সবার আগে ভারতের কাছে ছুটে যাই। ছুটে গেলে ভারত কখনো আমাদের তুষ্ট আবার কখনো কখনো রুষ্ট করে ফিরিয়ে দেয়। ভারত আমাদের প্রতিবেশী। আমরা হয়তো সবকিছুই বদলাতে পারব কিন্তু প্রতিবেশী বদলাতে পারব না। কাজেই ভারতের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক সব সময়ই অম্ল-মধুর হবে, থাকতে হবে। আমরা সব সময় ভারতের ভালো দেখব এমন নিশ্চয়তা যেমন দেওয়া যাবে না, আবার ভারতকে সব সময় এড়িয়ে চলব তা-ও সম্ভব হবে না। এখানে একটি জটিল সমীকরণ কাজ করবে। ভারতের সঙ্গে আমাদের সম্পর্কটা হবে অনেকটা ত্রিমুখী। প্রথম-মুখী সম্পর্ক হতে পারে সরকারের সঙ্গে সরকারের। এ সম্পর্কটি যাকে বলা হয় অফিশিয়াল বা আনুষ্ঠানিক সম্পর্ক। আনুষ্ঠানিক সম্পর্কের গভীরতা, উচ্চতা বা সীমারেখার কোনো গন্ডি নেই। আনুষ্ঠানিক সম্পর্ক নির্ভর করবে বাংলাদেশ-ভারত সরকারের পারস্পরিক স্বার্থ এবং কে কতটা ত্যাগ স্বীকার করবে তার ওপর। এখানে স্থায়ী কোনো বৈরিতা যেমন সম্পর্ককে ক্ষতিগ্রস্ত করবে তেমনি অহেতুক লেজুড়বৃত্তি বা অসম আনুগত্যও সম্পর্ককে স্থায়ী অবস্থানে রাখবে না। তাই ভারতের সঙ্গে আনুষ্ঠানিক সম্পর্কের অবস্থান অবশ্যই ওঠানামা করবে যা বাংলাদেশ সরকারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তথা সরকারের সার্বিক দৃষ্টিভঙ্গি ও তা প্রতিপালনের ওপর।

দ্বিতীয়-মুখী সম্পর্ক হতে পারে রাজনৈতিক পর্যায়ে। উভয় দেশেই বিভিন্ন আদর্শ ও উদ্দেশ্য অর্জনের লক্ষ্যভিত্তিক রাজনৈতিক দল ও মত আছে। আমরা আমাদের রাজনৈতিক আদর্শ, বিশ্বাস, দৃষ্টিভঙ্গি, লক্ষ্য অর্জনের ঐকমত্যের ভিত্তিতে ভারতের রাজনৈতিক দলের সঙ্গে রাজনৈতিক সম্পর্ক গড়ে তুলতে পারি। এ ধরনের সম্পর্কে সাধারণত অভ্যন্তরীণ বা অন্তর্নিহিত তেমন কোনো বৈরিতা থাকে না। উভয় দেশের অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক দলের সঙ্গে প্রতিবেশী দেশের রাজনৈতিক দলের মত ও পথের সখ্য বা ঐক্য থাকতেই পারে। যেমন ভারতের জামায়াতে ইসলামী হিন্দের সঙ্গে জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশের আদর্শগত কোনো অমিল নেই। উভয় দল একসঙ্গে কাজ করতে আনন্দ অনুভব করতে পারে।

তৃতীয়-মুখী সম্পর্ক হতে পারে জনগণের সঙ্গে জনগণের। বাংলাদেশ ঐতিহাসিক ও ভৌগোলিকভাবে প্রাচীন ভারতের অংশ। বিভিন্ন রাজনৈতিক অবস্থার ধারাবাহিকতায় আজ বাংলাদেশ আলাদা একটি স্বাধীন-সার্বভৌম দেশ। কিন্তু বাংলাদেশের প্রায় প্রতিটি মানুষের সঙ্গে ভারতের বিভিন্ন রাজ্যের মানুষের আত্মার সম্পর্ক আছে। তা অস্বীকারের কোনো উপায় নেই। বাংলাদেশের সবাই যেমন মুসলমান নয়, তেমনি ভারতের সবাইও হিন্দু নয়। ভারতের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক তৈরির সময় এই অতি সত্যটি ভুলে গেলে সম্পর্কটি ভঙ্গুর থাকবে এবং কখনো প্রীতিময় হবে না।

বিএনপি ১৯৯১ সালের পর ক্ষমতায় থাকতেও ভারত সরকারের সঙ্গে কোনো উল্লেখযোগ্য সম্পর্ক তৈরি করতে পারেনি। গত ৩০ বছরে ভারতের কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গেও কোনো সখ্য বা সমঝোতা গড়ে তুলতে পারেনি। ভারতের জনগণের সঙ্গে বাংলাদেশের জনগণের সম্পর্কে বিএনপি বিশ্বাসী কি না তা-ও কারও কাছেই পরিষ্কার নয়। তার ওপর ট্রাকভর্তি অস্ত্র, ভারতীয় বিচ্ছিন্নতাবাদীদের আশ্রয়, ভারতের সর্বজনশ্রদ্ধেয় এবং সবচেয়ে বড় কথা বাঙালি রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জিকে অবমূল্যায়ন সমগ্র ভারতবাসীকে আহত ও অপমানিত করেছে। এ ঘটনার পর ভারতের কোনো সরকার বিএনপির সঙ্গে সম্পর্ক রাখতে চরমভাবে অনুৎসাহী হবে। কারণ তাদেরও অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক চাল বা সংস্কৃতি আছে।

বর্তমানে বিএনপি বাংলাদেশের সর্বাধিক জনপ্রিয় রাজনৈতিক দল। দেশের বৃহৎ জনগণ বিএনপিকে পছন্দ করে। কিন্তু বিশ্বের সব পরাশক্তির বিএনপির প্রতি কোনো সহানুভূতি নেই। এমনকি খোদ জাতিসংঘও বিএনপিকে ক্ষমতায় দেখতে চায় না। তাই সব প্রহসনমূলক নির্বাচনকে তারা নির্র্ধিদ্বায় মেনে নিচ্ছে। জাতিসংঘসহ সব পরাশক্তি জানে সুষ্ঠু ও অবাধ একটি নির্বাচন হলে বিএনপিকে কোনো অবস্থাতেই আটকিয়ে রাখা যাবে না। তাই যতক্ষণ পর্যন্ত অতীতের বিভিন্ন কার্যক্রম নিয়ে বিএনপি তার অবস্থান পরিষ্কার করতে না পারবে অথবা বিএনপির নেতৃত্বে গুণগত পরিবর্তন এবং নীতি, নৈতিকতা, আদর্শ ও দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন না আনতে পারবে তত দিন জনসমর্থন যতই পক্ষে থাকুক তার কোনো সুফল বিএনপি পাবে না। বিএনপিকে পরাশক্তিগুলো বিশ্বাস করে না। তাদের মনোভাব ও মতামত হলো বিএনপির নেতৃত্ব দুর্নীতিগ্রস্ত ও সন্ত্রাসী গোষ্ঠী দ্বারা প্রভাবান্বিত। যে কোনো মূল্যে আমাদের প্রমাণ দিতে হবে যে আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করে বিশ্ব মাফিয়ারা আমাদের প্রতি অবিচার করছে এবং আমাদের বিরুদ্ধে পরিকল্পিত অপপ্রচার চালাচ্ছে। আমরা দেশপ্রমিক জাতীয়তাবাদী মধ্যপন্থি ও উদার ইসলামী আদর্শে বিশ্বাসী দুর্নীতিমুক্ত গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দল। আমাদের শক্তি আল্লাহর প্রতি অসীম বিশ্বাস ও জনগণের ওপর পূর্ণ আস্থা। আমরা বিশ্বাস করি একমাত্র সুষ্ঠু, অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মাধ্যমেই সরকার পরিবর্তন হতে হবে। আমরা নির্বাচনের মাধ্যমে শান্তিপূর্ণভাবে ক্ষমতার পরিবর্তনে বিশ্বাসী। আমাদের দলে কোনো সন্ত্রাসী ও দুর্নীতিবাজের স্থান নেই।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য।

এই বিভাগের আরও খবর
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
সর্বশেষ খবর
আশুগঞ্জে সুবিধাবঞ্চিত শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
আশুগঞ্জে সুবিধাবঞ্চিত শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৩১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বিহার জয়ের পর পশ্চিমবঙ্গ দখলের ঘোষণা বিজেপির, তৃণমূলের কটাক্ষ
বিহার জয়ের পর পশ্চিমবঙ্গ দখলের ঘোষণা বিজেপির, তৃণমূলের কটাক্ষ

৩৭ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোলায় হচ্ছে গ্যাসভিত্তিক সার কারখানা, তিন উপদেষ্টার পরিদর্শন
ভোলায় হচ্ছে গ্যাসভিত্তিক সার কারখানা, তিন উপদেষ্টার পরিদর্শন

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে পুলিশের ওপর হামলা, আহত ৩
ফেনীতে পুলিশের ওপর হামলা, আহত ৩

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে সীমান্তে ১২ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
মেহেরপুরে সীমান্তে ১২ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে সীমান্তে ১২ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
মেহেরপুরে সীমান্তে ১২ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৩ দাবি নিয়ে মাঠে বৃহত্তর সুন্নী জোট
১৩ দাবি নিয়ে মাঠে বৃহত্তর সুন্নী জোট

১১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নতুন নারী জেলা প্রশাসক
কুড়িগ্রামে নতুন নারী জেলা প্রশাসক

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আলিম পরীক্ষার খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল রবিবার
আলিম পরীক্ষার খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল রবিবার

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

৩১ দফা বাস্তবায়নের অঙ্গীকার সেলিমুজ্জামানের
৩১ দফা বাস্তবায়নের অঙ্গীকার সেলিমুজ্জামানের

২৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

৩১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

শার্শায় গণঅভ্যুত্থানে শহিদ আব্দুল্লাহর মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
শার্শায় গণঅভ্যুত্থানে শহিদ আব্দুল্লাহর মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় ভ্যান আরোহী নিহত
ট্রাকচাপায় ভ্যান আরোহী নিহত

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় ২ জনকে হত্যা
চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় ২ জনকে হত্যা

৪১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিচারকের ছেলেকে হত্যার ঘটনায় মামলা
বিচারকের ছেলেকে হত্যার ঘটনায় মামলা

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুই দফা দাবিতে বিচারকদের ৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম, না মানলে কলমবিরতি
দুই দফা দাবিতে বিচারকদের ৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম, না মানলে কলমবিরতি

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন, পুড়ল কোরআন; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন, পুড়ল কোরআন; নিন্দার ঝড়

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোয়ালঘর থেকে গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গোয়ালঘর থেকে গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৪৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শ্রীপুরে বিএনপিতে যোগ দিলেন পাঁচ শতাধিক আদিবাসী
শ্রীপুরে বিএনপিতে যোগ দিলেন পাঁচ শতাধিক আদিবাসী

৪৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

জামালপুরে ওয়ারেছ আলী মামুনের নির্বাচনী গণসংযোগ
জামালপুরে ওয়ারেছ আলী মামুনের নির্বাচনী গণসংযোগ

৫১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

যুক্তরাষ্ট্রে ১৭ হাজার 'বিপজ্জনক ড্রাইভারের' লাইসেন্স বাতিল
যুক্তরাষ্ট্রে ১৭ হাজার 'বিপজ্জনক ড্রাইভারের' লাইসেন্স বাতিল

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘনায় নিখোঁজ দুই যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মেঘনায় নিখোঁজ দুই যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টার্মিনাল নেই, রাস্তায় যাত্রী উঠা-নামায় বাড়ছে ভোগান্তি
টার্মিনাল নেই, রাস্তায় যাত্রী উঠা-নামায় বাড়ছে ভোগান্তি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপি’র মনোনয়ন ফরম সংগ্রহের সময়সীমা বাড়ানো হলো
এনসিপি’র মনোনয়ন ফরম সংগ্রহের সময়সীমা বাড়ানো হলো

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন নিয়ে আর কোনো ধোঁয়াশা নেই: নুর
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন নিয়ে আর কোনো ধোঁয়াশা নেই: নুর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেরপুরে সীমান্তে জমজমাট হাফ ম্যারাথন অনুষ্ঠিত
শেরপুরে সীমান্তে জমজমাট হাফ ম্যারাথন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী
ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন
উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বৈবাহিক সম্পর্কেরও মেয়াদ থাকা উচিত: কাজল
বৈবাহিক সম্পর্কেরও মেয়াদ থাকা উচিত: কাজল

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবিধান সংশোধন করে সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বাড়ালো পাকিস্তান
সংবিধান সংশোধন করে সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বাড়ালো পাকিস্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যকে স্বাগত জানাল ১২ দলীয় জোট
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যকে স্বাগত জানাল ১২ দলীয় জোট

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল
স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেপালের বিপক্ষে একাদশে হামজা-জামাল, বেঞ্চে সমিত
নেপালের বিপক্ষে একাদশে হামজা-জামাল, বেঞ্চে সমিত

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক শুরু, ভার্চুয়ালি যোগ দিয়েছেন তারেক রহমান
বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক শুরু, ভার্চুয়ালি যোগ দিয়েছেন তারেক রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা
হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট
সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ
বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ
হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ

সম্পাদকীয়

প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন
প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক ধারায়  ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন
গণতান্ত্রিক ধারায় ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন