শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৩ অক্টোবর, ২০২১ আপডেট:

আল্লাহর রহমতে ক্যান্সারকে জয় করে ফিরেছি

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
আল্লাহর রহমতে ক্যান্সারকে জয় করে ফিরেছি

সর্বশক্তিমান মহান আল্লাহর অসীম করুণা ও রহমত আর অজস্র স্বজনের দোয়ায় শেষ পর্যন্ত ক্যান্সারকে জয় করেছি। নিখাদ ভালোবাসায় যারা আমার জন্য সর্বশক্তিমানের কাছে দোয়া করেছেন তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশের এমন উপযুক্ত ভাষা নেই যা প্রকাশ করতে পারি। বন্ধুবান্ধব, সহকর্মী, আত্মীয়-পরিজনের বাইরে দেশ-বিদেশের মানুষ যেভাবে দোয়া করেছেন, নিয়মিত খোঁজ নিয়েছেন, এ ভালোবাসার ঋণ কোনো দিন শোধ করা সম্ভব নয়। তবে আমার মনোজগতে প্রভাব বিস্তার করা মানুষের ভালোবাসা আমি মনে রাখব গভীর কৃতজ্ঞতায়। গেল বছরের ডিসেম্বরের শেষ দিকে আমার মাল্টিপল মায়োলামা নামের ক্যান্সার ধরা পড়ে। প্রথমে জাতীয় ক্যান্সার হাসপাতালের সহযোগী অধ্যাপক ডা. ফারহানা নীলা এটা আশঙ্কা করেন। আমি আচমকা শুনে রেগে যাই। ল্যাবএইড হাসপাতালে ভর্তি হয়ে সিটিস্ক্যানসহ নানা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করালে রক্তরোগ বিশেষজ্ঞ এম এ খানও সন্দেহ করেন। তিনি একটি পরীক্ষা করাতে চান যার রিপোর্ট বাইরে থেকে আসতে সময় লাগবে ১৫ দিন। অধ্যাপক এম এ খান একজন প্রখ্যাত চিকিৎসক। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে তিনি অনেক রোগীর বোনম্যারো ট্রান্সপ্লান্ট করেছেন। সিএমএইচেও হচ্ছে। তবে এ চিকিৎসা আরও উন্নত এবং মানুষের আস্থায় নিতে সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালগুলোর কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া জরুরি। অনেকে আমাকে ফোনে বলেছেন, বোনম্যারো ট্রানপ্লান্টেশনের আগেই তারা এক পাঁচতারকা হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়ে ফতুর। অথচ এ রোগের চূড়ান্ত চিকিৎসাই বোনম্যারো ট্রান্সপ্লান্ট।

যাক, আমি বিলম্ব না করেই দ্রুত কলকাতায় তপনদার সঙ্গে যোগাযোগ করে মুম্বাইয়ে ডা. সুরেশ আদবানির সঙ্গে অ্যাপয়েন্টমেন্ট করি। লন্ডন থেকে ২৭ ডিসেম্বর সন্ধ্যায় আমার ছেলে অন্তর ঢাকা ফেরে আর আমি সকালেই ছোট ভাই সেন্টুকে নিয়ে মুম্বাই উড়ে যাই। সেখানে আমার টানা এক মাস চিকিৎসা চলে। পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে চারটি কেমোথেরাপি দেওয়া হয়। তারপর দেশে ফিরে আরও ১৮টি। প্রতি সপ্তায় একটি কেমো ও মাসে ২১ দিন ওরাল কেমো চলতে থাকে। কাহিল শরীর নিয়ে অব্যাহত থাকে আমার লেখালেখি। আদবানি এই বলে সতর্ক করেছিলেন যে, মাল্টিপল মায়োলমায় আমার মৃত্যু হবে না কিন্তু করোনা আক্রান্ত হলে বাঁচানো যাবে না। কারণ আমার ইমিউনিটি একেবারে শূন্যের কোঠায়। আমাকে দেখতে আসার জন্য কত বন্ধু-স্বজন ইচ্ছা প্রকাশ করলেও আমি বারণ করে দিই। আমার পরিবার আমার জন্য সর্বোচ্চ করেছে। আমার অফিস কর্তৃপক্ষও কম করেননি। মে মাসেই আমার বোনম্যারো ট্রান্সপ্লানটেশনের সিদ্ধান্ত নেন ডা. আদবানি। আমিও সেভাবে প্রস্তুতি নিয়েছিলাম। ২ মে আকাশপথে মুম্বাই যাওয়ার সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছিলাম। কিন্তু ভারতে তখন করোনার দ্বিতীয় দফা ঢেউ। মৃত্যুর মিছিল। চিতার আগুন নেভে না, নদীতে ভেসে যায় শবদেহ। কঠোর লকডাউনে আকাশ ও স্থল পথ বন্ধ হয়ে যায়। বাংলাদেশেও আঘাত হানে করোনা। ডাক্তার আদবানির সঙ্গে চলে ভিডিও কনফারেন্স। প্রথমে ফি ১০ হাজার রুপি, পরে ৫ হাজার করে নেন। প্রয়োজনীয় টেস্ট ও ওষুধ দেন। দিন যায়, মানসিক শক্তি হারাইনি কিন্তু করোনা আর বোনম্যারো ট্রানপ্লান্টেশনের অনিশ্চয়তা বিষণ্ণœ করে। যদিও ডাক্তার আদবানি বারবার আশ্বাস দিয়েছেন ভয়ের কিছু নেই। রিপোর্ট চমৎকার। এমন দুঃসময়ে যাদের জন্য জীবনে কিছুই করিনি সেই কত সহস্র মানুষ যেমন নামাজে দোয়া করেছেন, কোরআন খতম দিয়েছেন তেমনি দুয়ারে দুয়ারে ঘুরে ঘাড় ধাক্কা খাওয়া হতাশাগ্রস্ত যে দু-এক জনকে সর্বোচ্চ সাহায্য করে লাভবান করেছি মানবিক হৃদয়ে, তাদের নিকৃষ্ট নির্দয় বিশ্বাসঘাতকতাও দেখেছি। ভেবেছি আল্লাহ সর্বশক্তিমান। তিনিই হেদায়েত করুন বিকারগ্রস্ত নোংরা স্বার্থান্ধদের। আর নিঃস্বার্থ ভালোবাসার মানুষদের আল্লাহ তাঁর রহমতের ছায়াতলে নিরাপদ রাখুন।

যাক অবশেষে আকাশ যোগাযোগ চালু হচ্ছে, হচ্ছে না এমন এক দোলাচলে শেষ পর্যন্ত আমার ছেলে অন্তর ও ছোট ভাই সেন্টুকে নিয়ে ২২ আগস্ট অভ্যন্তরীণ ফ্লাইটে যশোর উড়ে যাই। সেখান থেকে বেনাপোল সীমান্ত দিয়ে কলকাতা নেতাজি সুভাষচন্দ্র আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে। আগেই ভিস্তেরার টিকিট কাটা ছিল। ৬টার ফ্লাইটে উড়ে মুম্বাই ছত্রপতি শিবাজি মহারাজ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে নামি। ডা. আদবানির সহকারী বিষাল আমাদের অভ্যর্থনা জানিয়ে হোটেল রেডিসন ব্লুতে নিয়ে যান। পরদিন ডাক্তার আদবানির সঙ্গে দেখা এবং আমার টেস্ট শুরু। তাঁর তত্ত্বাবধানে বিখ্যাত জাসলুক হাসপাতালে ভর্তি হলে প্রথম চার দিন ইনজেকশন নিতে হয়। প্রয়োজনীয় টেস্ট করা হয়। কেবিন নম্বর ১৫০৫ থেকে নেওয়া হয় গলার পাশে ক্যাথেটার লাগাতে। তারপর নেওয়া হয় বোনম্যারো ট্রানপ্লান্টেশন ওয়ার্ডে। এখানে বলে রাখা ভালো, ডা. আদবানির অধীনে ভর্তি হলেও তাঁর যে দক্ষ ডাক্তার ও নার্সদের টিম কাজ করেন সেখানে নেতৃত্বে ডা. ঋতু জেন ও ডা. ফরহাদ হোসেন আছেন। ডা. আদবানির খ্যাতির ছায়ায় এঁরাই কাজ করেন। আদবানির ভূমিকা বড় নয়, ডা. ঋতু, ডা. ফরহাদের ভূমিকাই বড়। মানুষের উপকারের জন্য বলছি- বড় ডাক্তারের খোঁজ না নিয়ে ভালো হাসপাতালের খোঁজ নিন এবং চিকিৎসা ব্যয়সহ আলাপ করুন, এতে ব্যয় কমবে, কার্যকর চিকিৎসাও মিলবে। আদবানিরা যত না পেশাদার তার চেয়ে বেশি কমার্শিয়াল। তার জন্য আমার ব্যয় বেড়েছে। আর মনে রাখবেন ভারতে উন্নত চিকিৎসাব্যবস্থা থাকায় সেখানকার চিকিৎসা বা হাসপাতাল ঘিরে দালাল চক্রও তৎপর। তাই সরাসরি যে কোনো হাসপাতালের আন্তর্জাতিক ডেস্কে যান। জাসলুকে ডা. ঋতু জেন বোনম্যারো ট্রান্সপ্লান্ট বিভাগের পরিচালক ও প্রখ্যাত অনকোলজিস্ট। ডা. ফরহাদ হোসেনও তাই। তাঁরা গভীর মমতায় রোগীর চিকিৎসাসেবা দেন। প্রতি বছর জাসলুক হাসপাতালে শতজনের বোনম্যারো ট্রান্সপ্লান্ট হয় যার বেশির ভাগ লিকুমিয়ায় আক্রান্ত। ব্লাড ক্যান্সার যাকে বলে। আমাকে বোনম্যারো ট্রান্সপ্লান্ট ওয়ার্ডের ১৩১১ নম্বর কেবিনে আনার পরই সম্পূর্ণ আইসোলেশনে রাখা হয়। অন্তর মন খারাপ করে অশ্রুবিন্দু ফেলে হোটেলে যায় আর পেছনে তাকায়নি। আমারও খারাপ লাগত ছেলেটা কাছে অথচ দেখা নেই। তবে স্মার্টফোনের সুবাদে দেশে-বিদেশে সবার সঙ্গে ভিডিওকলে কথা বলার সুযোগ অনেকটা সাহায্যও করেছে। এখানে আনার আগেই আমার স্টেমসেল সংগ্রহ করা হয়। সেটি ৫ ঘণ্টা সময় লাগে। অনেকটা কিডনি ডায়ালাইসিসের মতো। গলার পাশে লাগানো ক্যাথেটার দিয়ে মেশিনের সাহায্যে শরীরের রক্ত একদিকে বের হচ্ছে আরেকদিকে প্রবেশ করছে। মাঝখানে স্টেমসেল একটি জায়গায় সংরক্ষণ হচ্ছে। ডাক্তাররা বিকালেই জানালেন তাঁরা যতটা স্টেমসেল আশা করেছিলেন তার চেয়ে বেশি পেয়েছেন। না হলে আরেক দিন আমার ৫ ঘণ্টার কষ্ট সইতে হতো। বোনম্যারো বা বিএমটি ওয়ার্ডের কেবিনে আনার পর কেবল আইসোলেশনই নয় প্রটোকলে ভোর ৬টায় তুলে দেওয়া হতো। জীবাণুমুক্ত লিকুইড মেশানো পানিতে বাথ পরে শাওয়ার নিতে হতো। সন্ধ্যা ৬টায় আরেকবার। এ সময় গলায় লাগানো ক্যাথেটার যাতে ব্লক না হয় সেজন্য দেওয়া সাধারণ স্যালাইনের স্ট্যান্ড নিয়ে যেতে হতো। বোনম্যারো ট্রান্সপ্লান্টের আগের দিন আমাকে হাইডোজ কেমোথেরাপি দেওয়া হলো, আগের বিষাক্ত বোনম্যারোর শেষটুকুও ধ্বংস করতে। মাথার চুল বুকের পশম খাবারে পড়ে যেতে পারে তাই আগের দিন তা সেলুনের লোক দিয়ে ছেঁটে দেওয়া হলো। কেমোর পর খাবার রুচি শেষ। মাউথওয়াশ করতে বা খেতে গেলেই বমি আসে। শরীরে প্লাটিলেট, হোয়াইট ব্লাডসেল কমে প্রায় শূন্য। বোনম্যারো ট্রানপ্লান্টেশনের সময় সংগৃহীত স্টেমসেল যা ফ্রিজআপ করা হয়েছিল তা-ই এনে পুশ করা হলো। ডা. ঋতু দাঁড়িয়ে, পুরো টিম দাঁড়িয়ে। পুশ করছেন ডা. ফরহাদ। ঋতু আমার সঙ্গে কথা বলছেন যাতে সময় পার হয়। জানতে চাইছেন কোনো সমস্যা হচ্ছে কি না, শ্বাসকষ্টসহ কোনো কিছু? বললাম, না। মনিটরে আমার রক্তচাপ, হার্টবিট সব নরমাল দেখাচ্ছে। ৪৫ মিনিটে স্টেমসেল শরীরে পুশ করার মাধ্যমে বোনম্যারো ট্রান্সপ্লান্ট শেষ হলো। এরপর খাবার খেতে পারছি না। স্যালাইন দেওয়া হয়। মাউথওয়াশ করতে গিয়ে বমি আসে। স্টমাকও আপসেট হয়। ডাক্তার ঋতু বললেন, আমি স্টাবল পেশেন্ট। তাঁদের প্রত্যাশার বাইরে কিছু হচ্ছে না। বরং কম হচ্ছে। টানা জ্বর, বমি হয়নি। রুচি আসতে সময় লাগবে জানালেন। আমার ব্লাড রোজ কাউন্ট হয়। প্লাটিলেট বাড়ছে, হোয়াইট ব্লাডসেল বাড়ছে। এভাবে একটা নির্দিষ্ট জায়গায় আসার পর তাঁরা আমাকে হাসপাতাল থেকে রিলিজ দেন।

হোটেল রেডিসন ব্লুতে আগে থেকেই আমার ছেলে অন্তর ছিল, তার পাশের রুমে গিয়ে উঠি। বুকভরে শ্বাস নিই, সন্তানকে কাছে পেয়ে মনটার সঙ্গে শরীরটা আরও ভালো হয়ে যায়। সেই সঙ্গে চলে রুচি ফিরিয়ে আনতে নানা রকম খাবার অর্ডার। দেশে ফেরার আগে ডাক্তারদের সঙ্গে দেখা করেছি টেস্ট রিপোর্টসহ। আদবানির সঙ্গে কথা হয়েছে। ডা. ঋতু জেন দীর্ঘ সময় কথা বলেছেন। প্রয়োজনীয় গাইডলাইন, ওষুধ দিয়েছেন। ডাক্তাররা বলেছেন, এখন আমি ক্যান্সারমুক্ত। তবে হার্ট বা ডায়াবেটিসের রোগীর মতো নিয়ন্ত্রিত জীবনযাপনে অভ্যস্ত হতে হবে। এ বিষ ফিরে আসার সম্ভাবনা কতটুকুন্ড জানতে চাইলে তাঁদের উত্তর, শতকরা ১৫ জনের ফিরে এলেও ১৫-২০ বছরের আগে নয়। দেশে ফিরে তিন সপ্তাহ আমাকে গৃহবন্দী থাকতে হবে, তারপর অফিস পুরোদমে। তিন মাস পর বিদেশ ভ্রমণ করতে পারব তবে লোকসমাগম থেকে দূরে থাকতে হবে। করোনা থেকেও সতর্ক থাকা চাই। ডাক্তাররা আমার মানসিক শক্তির প্রশংসা করেছেন। আমার অনেক স্বজনও। আমি মনে করি জীবন একটা যুদ্ধ। যখন যে সংকট বা সমস্যা আসবে ত্বরিত সিদ্ধান্ত নিয়ে দ্রুত মোকাবিলা করাই কর্তব্য হওয়া উচিত। নার্ভাস বা সিদ্ধান্তহীন হলে চলবে না। আল্লাহর কাছে আমার শুকরিয়ার শেষ নেই। আর এত এত মানুষের দোয়া-ভালোবাসা আমি গভীর আবেগে মাথায় তুলে রাখি কৃতজ্ঞতায়। আল্লাহ নিশ্চয় চান আমার জীবন কুসুমাস্তীর্ণ না হলেও সত্যের কঠিন পথেই হাঁটুক। তবে এ জীবনে চেষ্টা করেছি মানুষের উপকার করতে, কারও উপকার করতে না পারি ক্ষতি তো করিনি। দুঃসময় ও একাকিত্ব এক নিরেট অভিজ্ঞতা দিয়ে যায় জীবনে। চেনা যায় মানুষ! কে আপন কে পর? জাগ্রত বিবেক আঙুলটা তাক করে দেখায়। এ সময় অগণিত মানুষের ভালোবাসার স্রোতে ভেসে যায় চরম স্বার্থপর করুণাশ্রিত বিকৃত মুখ। আমি সেই ভাগ্যবান মহান আল্লাহর রহমতে আমাকে অজস্র মানুষ ভালোবাসা ও দোয়ায় কৃতজ্ঞই করেনি, মনোজগতেও তারা বিরাট প্রভাব ফেলেছে। এ সময় নিজের ভুলগুলোও উজ্জ্বল হয়। প্রতারক মুখ নেয় অসীম করুণা। খারাপ লাগে না। ক্ষমার হৃদয় প্রসারিত হয়ে যায়। বন্ধ্যত্বের দরোজা-জানালা খুলে যায়। নতুন ধ্যান-ধারণাও কাছে আসে। সামনে বড় উজ্জ্বল আর মহব্বতের জীবন আঁকড়ে ধরে। যেখানে পরিবার, সমাজ, অগণিত নির্মল মনের মানুষ বাস করে। আল্লাহ সবাইকে নিরাপদ ও সুস্থ রাখুন। শত্রুকেও কেমো নিতে হয় এমন অসুখ যেন না দেন। আমার দেশের চিকিৎসাব্যবস্থা শক্তিশালী হোক। সব শেষে গভীর কৃতজ্ঞতা বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহানের প্রতি। তিনি আমাদের অভিভাবকই নন, এই দুঃসময়ে গভীর মমতায় আমাকে ছায়া দিয়েছেন।

                লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

১৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি
বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৩৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন
সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!
চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী
ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি
ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু
শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা
টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা