শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৩ অক্টোবর, ২০২১ আপডেট:

আল্লাহর রহমতে ক্যান্সারকে জয় করে ফিরেছি

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
আল্লাহর রহমতে ক্যান্সারকে জয় করে ফিরেছি

সর্বশক্তিমান মহান আল্লাহর অসীম করুণা ও রহমত আর অজস্র স্বজনের দোয়ায় শেষ পর্যন্ত ক্যান্সারকে জয় করেছি। নিখাদ ভালোবাসায় যারা আমার জন্য সর্বশক্তিমানের কাছে দোয়া করেছেন তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশের এমন উপযুক্ত ভাষা নেই যা প্রকাশ করতে পারি। বন্ধুবান্ধব, সহকর্মী, আত্মীয়-পরিজনের বাইরে দেশ-বিদেশের মানুষ যেভাবে দোয়া করেছেন, নিয়মিত খোঁজ নিয়েছেন, এ ভালোবাসার ঋণ কোনো দিন শোধ করা সম্ভব নয়। তবে আমার মনোজগতে প্রভাব বিস্তার করা মানুষের ভালোবাসা আমি মনে রাখব গভীর কৃতজ্ঞতায়। গেল বছরের ডিসেম্বরের শেষ দিকে আমার মাল্টিপল মায়োলামা নামের ক্যান্সার ধরা পড়ে। প্রথমে জাতীয় ক্যান্সার হাসপাতালের সহযোগী অধ্যাপক ডা. ফারহানা নীলা এটা আশঙ্কা করেন। আমি আচমকা শুনে রেগে যাই। ল্যাবএইড হাসপাতালে ভর্তি হয়ে সিটিস্ক্যানসহ নানা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করালে রক্তরোগ বিশেষজ্ঞ এম এ খানও সন্দেহ করেন। তিনি একটি পরীক্ষা করাতে চান যার রিপোর্ট বাইরে থেকে আসতে সময় লাগবে ১৫ দিন। অধ্যাপক এম এ খান একজন প্রখ্যাত চিকিৎসক। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে তিনি অনেক রোগীর বোনম্যারো ট্রান্সপ্লান্ট করেছেন। সিএমএইচেও হচ্ছে। তবে এ চিকিৎসা আরও উন্নত এবং মানুষের আস্থায় নিতে সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালগুলোর কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া জরুরি। অনেকে আমাকে ফোনে বলেছেন, বোনম্যারো ট্রানপ্লান্টেশনের আগেই তারা এক পাঁচতারকা হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়ে ফতুর। অথচ এ রোগের চূড়ান্ত চিকিৎসাই বোনম্যারো ট্রান্সপ্লান্ট।

যাক, আমি বিলম্ব না করেই দ্রুত কলকাতায় তপনদার সঙ্গে যোগাযোগ করে মুম্বাইয়ে ডা. সুরেশ আদবানির সঙ্গে অ্যাপয়েন্টমেন্ট করি। লন্ডন থেকে ২৭ ডিসেম্বর সন্ধ্যায় আমার ছেলে অন্তর ঢাকা ফেরে আর আমি সকালেই ছোট ভাই সেন্টুকে নিয়ে মুম্বাই উড়ে যাই। সেখানে আমার টানা এক মাস চিকিৎসা চলে। পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে চারটি কেমোথেরাপি দেওয়া হয়। তারপর দেশে ফিরে আরও ১৮টি। প্রতি সপ্তায় একটি কেমো ও মাসে ২১ দিন ওরাল কেমো চলতে থাকে। কাহিল শরীর নিয়ে অব্যাহত থাকে আমার লেখালেখি। আদবানি এই বলে সতর্ক করেছিলেন যে, মাল্টিপল মায়োলমায় আমার মৃত্যু হবে না কিন্তু করোনা আক্রান্ত হলে বাঁচানো যাবে না। কারণ আমার ইমিউনিটি একেবারে শূন্যের কোঠায়। আমাকে দেখতে আসার জন্য কত বন্ধু-স্বজন ইচ্ছা প্রকাশ করলেও আমি বারণ করে দিই। আমার পরিবার আমার জন্য সর্বোচ্চ করেছে। আমার অফিস কর্তৃপক্ষও কম করেননি। মে মাসেই আমার বোনম্যারো ট্রান্সপ্লানটেশনের সিদ্ধান্ত নেন ডা. আদবানি। আমিও সেভাবে প্রস্তুতি নিয়েছিলাম। ২ মে আকাশপথে মুম্বাই যাওয়ার সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছিলাম। কিন্তু ভারতে তখন করোনার দ্বিতীয় দফা ঢেউ। মৃত্যুর মিছিল। চিতার আগুন নেভে না, নদীতে ভেসে যায় শবদেহ। কঠোর লকডাউনে আকাশ ও স্থল পথ বন্ধ হয়ে যায়। বাংলাদেশেও আঘাত হানে করোনা। ডাক্তার আদবানির সঙ্গে চলে ভিডিও কনফারেন্স। প্রথমে ফি ১০ হাজার রুপি, পরে ৫ হাজার করে নেন। প্রয়োজনীয় টেস্ট ও ওষুধ দেন। দিন যায়, মানসিক শক্তি হারাইনি কিন্তু করোনা আর বোনম্যারো ট্রানপ্লান্টেশনের অনিশ্চয়তা বিষণ্ণœ করে। যদিও ডাক্তার আদবানি বারবার আশ্বাস দিয়েছেন ভয়ের কিছু নেই। রিপোর্ট চমৎকার। এমন দুঃসময়ে যাদের জন্য জীবনে কিছুই করিনি সেই কত সহস্র মানুষ যেমন নামাজে দোয়া করেছেন, কোরআন খতম দিয়েছেন তেমনি দুয়ারে দুয়ারে ঘুরে ঘাড় ধাক্কা খাওয়া হতাশাগ্রস্ত যে দু-এক জনকে সর্বোচ্চ সাহায্য করে লাভবান করেছি মানবিক হৃদয়ে, তাদের নিকৃষ্ট নির্দয় বিশ্বাসঘাতকতাও দেখেছি। ভেবেছি আল্লাহ সর্বশক্তিমান। তিনিই হেদায়েত করুন বিকারগ্রস্ত নোংরা স্বার্থান্ধদের। আর নিঃস্বার্থ ভালোবাসার মানুষদের আল্লাহ তাঁর রহমতের ছায়াতলে নিরাপদ রাখুন।

যাক অবশেষে আকাশ যোগাযোগ চালু হচ্ছে, হচ্ছে না এমন এক দোলাচলে শেষ পর্যন্ত আমার ছেলে অন্তর ও ছোট ভাই সেন্টুকে নিয়ে ২২ আগস্ট অভ্যন্তরীণ ফ্লাইটে যশোর উড়ে যাই। সেখান থেকে বেনাপোল সীমান্ত দিয়ে কলকাতা নেতাজি সুভাষচন্দ্র আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে। আগেই ভিস্তেরার টিকিট কাটা ছিল। ৬টার ফ্লাইটে উড়ে মুম্বাই ছত্রপতি শিবাজি মহারাজ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে নামি। ডা. আদবানির সহকারী বিষাল আমাদের অভ্যর্থনা জানিয়ে হোটেল রেডিসন ব্লুতে নিয়ে যান। পরদিন ডাক্তার আদবানির সঙ্গে দেখা এবং আমার টেস্ট শুরু। তাঁর তত্ত্বাবধানে বিখ্যাত জাসলুক হাসপাতালে ভর্তি হলে প্রথম চার দিন ইনজেকশন নিতে হয়। প্রয়োজনীয় টেস্ট করা হয়। কেবিন নম্বর ১৫০৫ থেকে নেওয়া হয় গলার পাশে ক্যাথেটার লাগাতে। তারপর নেওয়া হয় বোনম্যারো ট্রানপ্লান্টেশন ওয়ার্ডে। এখানে বলে রাখা ভালো, ডা. আদবানির অধীনে ভর্তি হলেও তাঁর যে দক্ষ ডাক্তার ও নার্সদের টিম কাজ করেন সেখানে নেতৃত্বে ডা. ঋতু জেন ও ডা. ফরহাদ হোসেন আছেন। ডা. আদবানির খ্যাতির ছায়ায় এঁরাই কাজ করেন। আদবানির ভূমিকা বড় নয়, ডা. ঋতু, ডা. ফরহাদের ভূমিকাই বড়। মানুষের উপকারের জন্য বলছি- বড় ডাক্তারের খোঁজ না নিয়ে ভালো হাসপাতালের খোঁজ নিন এবং চিকিৎসা ব্যয়সহ আলাপ করুন, এতে ব্যয় কমবে, কার্যকর চিকিৎসাও মিলবে। আদবানিরা যত না পেশাদার তার চেয়ে বেশি কমার্শিয়াল। তার জন্য আমার ব্যয় বেড়েছে। আর মনে রাখবেন ভারতে উন্নত চিকিৎসাব্যবস্থা থাকায় সেখানকার চিকিৎসা বা হাসপাতাল ঘিরে দালাল চক্রও তৎপর। তাই সরাসরি যে কোনো হাসপাতালের আন্তর্জাতিক ডেস্কে যান। জাসলুকে ডা. ঋতু জেন বোনম্যারো ট্রান্সপ্লান্ট বিভাগের পরিচালক ও প্রখ্যাত অনকোলজিস্ট। ডা. ফরহাদ হোসেনও তাই। তাঁরা গভীর মমতায় রোগীর চিকিৎসাসেবা দেন। প্রতি বছর জাসলুক হাসপাতালে শতজনের বোনম্যারো ট্রান্সপ্লান্ট হয় যার বেশির ভাগ লিকুমিয়ায় আক্রান্ত। ব্লাড ক্যান্সার যাকে বলে। আমাকে বোনম্যারো ট্রান্সপ্লান্ট ওয়ার্ডের ১৩১১ নম্বর কেবিনে আনার পরই সম্পূর্ণ আইসোলেশনে রাখা হয়। অন্তর মন খারাপ করে অশ্রুবিন্দু ফেলে হোটেলে যায় আর পেছনে তাকায়নি। আমারও খারাপ লাগত ছেলেটা কাছে অথচ দেখা নেই। তবে স্মার্টফোনের সুবাদে দেশে-বিদেশে সবার সঙ্গে ভিডিওকলে কথা বলার সুযোগ অনেকটা সাহায্যও করেছে। এখানে আনার আগেই আমার স্টেমসেল সংগ্রহ করা হয়। সেটি ৫ ঘণ্টা সময় লাগে। অনেকটা কিডনি ডায়ালাইসিসের মতো। গলার পাশে লাগানো ক্যাথেটার দিয়ে মেশিনের সাহায্যে শরীরের রক্ত একদিকে বের হচ্ছে আরেকদিকে প্রবেশ করছে। মাঝখানে স্টেমসেল একটি জায়গায় সংরক্ষণ হচ্ছে। ডাক্তাররা বিকালেই জানালেন তাঁরা যতটা স্টেমসেল আশা করেছিলেন তার চেয়ে বেশি পেয়েছেন। না হলে আরেক দিন আমার ৫ ঘণ্টার কষ্ট সইতে হতো। বোনম্যারো বা বিএমটি ওয়ার্ডের কেবিনে আনার পর কেবল আইসোলেশনই নয় প্রটোকলে ভোর ৬টায় তুলে দেওয়া হতো। জীবাণুমুক্ত লিকুইড মেশানো পানিতে বাথ পরে শাওয়ার নিতে হতো। সন্ধ্যা ৬টায় আরেকবার। এ সময় গলায় লাগানো ক্যাথেটার যাতে ব্লক না হয় সেজন্য দেওয়া সাধারণ স্যালাইনের স্ট্যান্ড নিয়ে যেতে হতো। বোনম্যারো ট্রান্সপ্লান্টের আগের দিন আমাকে হাইডোজ কেমোথেরাপি দেওয়া হলো, আগের বিষাক্ত বোনম্যারোর শেষটুকুও ধ্বংস করতে। মাথার চুল বুকের পশম খাবারে পড়ে যেতে পারে তাই আগের দিন তা সেলুনের লোক দিয়ে ছেঁটে দেওয়া হলো। কেমোর পর খাবার রুচি শেষ। মাউথওয়াশ করতে বা খেতে গেলেই বমি আসে। শরীরে প্লাটিলেট, হোয়াইট ব্লাডসেল কমে প্রায় শূন্য। বোনম্যারো ট্রানপ্লান্টেশনের সময় সংগৃহীত স্টেমসেল যা ফ্রিজআপ করা হয়েছিল তা-ই এনে পুশ করা হলো। ডা. ঋতু দাঁড়িয়ে, পুরো টিম দাঁড়িয়ে। পুশ করছেন ডা. ফরহাদ। ঋতু আমার সঙ্গে কথা বলছেন যাতে সময় পার হয়। জানতে চাইছেন কোনো সমস্যা হচ্ছে কি না, শ্বাসকষ্টসহ কোনো কিছু? বললাম, না। মনিটরে আমার রক্তচাপ, হার্টবিট সব নরমাল দেখাচ্ছে। ৪৫ মিনিটে স্টেমসেল শরীরে পুশ করার মাধ্যমে বোনম্যারো ট্রান্সপ্লান্ট শেষ হলো। এরপর খাবার খেতে পারছি না। স্যালাইন দেওয়া হয়। মাউথওয়াশ করতে গিয়ে বমি আসে। স্টমাকও আপসেট হয়। ডাক্তার ঋতু বললেন, আমি স্টাবল পেশেন্ট। তাঁদের প্রত্যাশার বাইরে কিছু হচ্ছে না। বরং কম হচ্ছে। টানা জ্বর, বমি হয়নি। রুচি আসতে সময় লাগবে জানালেন। আমার ব্লাড রোজ কাউন্ট হয়। প্লাটিলেট বাড়ছে, হোয়াইট ব্লাডসেল বাড়ছে। এভাবে একটা নির্দিষ্ট জায়গায় আসার পর তাঁরা আমাকে হাসপাতাল থেকে রিলিজ দেন।

হোটেল রেডিসন ব্লুতে আগে থেকেই আমার ছেলে অন্তর ছিল, তার পাশের রুমে গিয়ে উঠি। বুকভরে শ্বাস নিই, সন্তানকে কাছে পেয়ে মনটার সঙ্গে শরীরটা আরও ভালো হয়ে যায়। সেই সঙ্গে চলে রুচি ফিরিয়ে আনতে নানা রকম খাবার অর্ডার। দেশে ফেরার আগে ডাক্তারদের সঙ্গে দেখা করেছি টেস্ট রিপোর্টসহ। আদবানির সঙ্গে কথা হয়েছে। ডা. ঋতু জেন দীর্ঘ সময় কথা বলেছেন। প্রয়োজনীয় গাইডলাইন, ওষুধ দিয়েছেন। ডাক্তাররা বলেছেন, এখন আমি ক্যান্সারমুক্ত। তবে হার্ট বা ডায়াবেটিসের রোগীর মতো নিয়ন্ত্রিত জীবনযাপনে অভ্যস্ত হতে হবে। এ বিষ ফিরে আসার সম্ভাবনা কতটুকুন্ড জানতে চাইলে তাঁদের উত্তর, শতকরা ১৫ জনের ফিরে এলেও ১৫-২০ বছরের আগে নয়। দেশে ফিরে তিন সপ্তাহ আমাকে গৃহবন্দী থাকতে হবে, তারপর অফিস পুরোদমে। তিন মাস পর বিদেশ ভ্রমণ করতে পারব তবে লোকসমাগম থেকে দূরে থাকতে হবে। করোনা থেকেও সতর্ক থাকা চাই। ডাক্তাররা আমার মানসিক শক্তির প্রশংসা করেছেন। আমার অনেক স্বজনও। আমি মনে করি জীবন একটা যুদ্ধ। যখন যে সংকট বা সমস্যা আসবে ত্বরিত সিদ্ধান্ত নিয়ে দ্রুত মোকাবিলা করাই কর্তব্য হওয়া উচিত। নার্ভাস বা সিদ্ধান্তহীন হলে চলবে না। আল্লাহর কাছে আমার শুকরিয়ার শেষ নেই। আর এত এত মানুষের দোয়া-ভালোবাসা আমি গভীর আবেগে মাথায় তুলে রাখি কৃতজ্ঞতায়। আল্লাহ নিশ্চয় চান আমার জীবন কুসুমাস্তীর্ণ না হলেও সত্যের কঠিন পথেই হাঁটুক। তবে এ জীবনে চেষ্টা করেছি মানুষের উপকার করতে, কারও উপকার করতে না পারি ক্ষতি তো করিনি। দুঃসময় ও একাকিত্ব এক নিরেট অভিজ্ঞতা দিয়ে যায় জীবনে। চেনা যায় মানুষ! কে আপন কে পর? জাগ্রত বিবেক আঙুলটা তাক করে দেখায়। এ সময় অগণিত মানুষের ভালোবাসার স্রোতে ভেসে যায় চরম স্বার্থপর করুণাশ্রিত বিকৃত মুখ। আমি সেই ভাগ্যবান মহান আল্লাহর রহমতে আমাকে অজস্র মানুষ ভালোবাসা ও দোয়ায় কৃতজ্ঞই করেনি, মনোজগতেও তারা বিরাট প্রভাব ফেলেছে। এ সময় নিজের ভুলগুলোও উজ্জ্বল হয়। প্রতারক মুখ নেয় অসীম করুণা। খারাপ লাগে না। ক্ষমার হৃদয় প্রসারিত হয়ে যায়। বন্ধ্যত্বের দরোজা-জানালা খুলে যায়। নতুন ধ্যান-ধারণাও কাছে আসে। সামনে বড় উজ্জ্বল আর মহব্বতের জীবন আঁকড়ে ধরে। যেখানে পরিবার, সমাজ, অগণিত নির্মল মনের মানুষ বাস করে। আল্লাহ সবাইকে নিরাপদ ও সুস্থ রাখুন। শত্রুকেও কেমো নিতে হয় এমন অসুখ যেন না দেন। আমার দেশের চিকিৎসাব্যবস্থা শক্তিশালী হোক। সব শেষে গভীর কৃতজ্ঞতা বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহানের প্রতি। তিনি আমাদের অভিভাবকই নন, এই দুঃসময়ে গভীর মমতায় আমাকে ছায়া দিয়েছেন।

                লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

সূর্যকুমারের কঠোর শাস্তি দাবি পাকিস্তানের
সূর্যকুমারের কঠোর শাস্তি দাবি পাকিস্তানের

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

১৯ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট আসক্তি ও বই পড়ার আগ্রহ বিষয়ে ফকিরহাটে শুভসংঘের আলোচনা সভা
শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট আসক্তি ও বই পড়ার আগ্রহ বিষয়ে ফকিরহাটে শুভসংঘের আলোচনা সভা

২২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

হবিগঞ্জ সীমান্তে দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জ সীমান্তে দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ

২৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

স্ন্যাপচ্যাটে নতুন দুই ফিচার চালু
স্ন্যাপচ্যাটে নতুন দুই ফিচার চালু

৩২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা
চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির চেষ্টা
সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির চেষ্টা

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

৪৮ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর
সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু
চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক
যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টরেন্টোতে ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু
টরেন্টোতে ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩১৩ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩১৩ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাবিপ্রবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি স্টুডেন্ট হেলথ ক্যাম্প
শাবিপ্রবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি স্টুডেন্ট হেলথ ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৫ দিনের রিমান্ডে স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু
৫ দিনের রিমান্ডে স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাজারে এলো সাশ্রয়ী মূল্যের ‘আকিজ ড্রিংকিং ওয়াটার’
বাজারে এলো সাশ্রয়ী মূল্যের ‘আকিজ ড্রিংকিং ওয়াটার’

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির শঙ্কা
৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আরও ১৭৬ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আরও ১৭৬ বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের মানবাধিকার চর্চার প্রচেষ্টায় ইইউয়ের প্রতিনিধি দলের প্রশংসা
বাংলাদেশের মানবাধিকার চর্চার প্রচেষ্টায় ইইউয়ের প্রতিনিধি দলের প্রশংসা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈশ্বিক অনিশ্চয়তায় সুদের হার অপরিবর্তিত ব্রাজিলের
বৈশ্বিক অনিশ্চয়তায় সুদের হার অপরিবর্তিত ব্রাজিলের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ
মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু
উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা
ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে আবাসিক এলাকায় সাপ আতঙ্ক
দুবাইয়ে আবাসিক এলাকায় সাপ আতঙ্ক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা রিজেন্সি –তে ট্যুরিজম ফেস্ট ২০২৫ এর উদ্বোধন
ঢাকা রিজেন্সি –তে ট্যুরিজম ফেস্ট ২০২৫ এর উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেমস বন্ডের রূপে ধরা দেবেন রণবীর!
জেমস বন্ডের রূপে ধরা দেবেন রণবীর!

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’
‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা