শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২২ নভেম্বর, ২০২১ আপডেট:

বিপন্ন কাইকলা মাছ ও সৎ মানুষের আকাল

মহিউদ্দিন খান মোহন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বিপন্ন কাইকলা মাছ ও সৎ মানুষের আকাল

কাইকলা মাছের সঙ্গে পরিচয় নেই এমন কাউকে আমাদের দেশে অন্তত খুঁজে পাওয়া যাবে বলে মনে হয় না। শুদ্ধ বাংলায় এটাকে বলা হয় ‘কাকিলা মাছ’। কোথাও আবার ‘কাইক্কা’ নামে পরিচিত। আমাদের বিক্রমপুর অঞ্চলে এটি কাইকলা নামেই সমধিক পরিচিত। সুচালো মুখে সারি সারি ছোট অথচ তীক্ষè দাঁতসংবলিত এ মাছটি দেশের নদ-নদী, খাল-বিল, পুকুর-ডোবায় এক সময় প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যেত। ভোজনরসিক অনেকেরই এ মাছটি অত্যন্ত প্রিয়। কাঁচামরিচ-পিঁয়াজ সহযোগে এর চচ্চরি কিংবা তেলে ভেজে এর ভর্তা খাবার টেবিলে এক উপাদেয় আইটেম। অনেকের মতো আমিও এ মাছের ভক্ত। ছেলেবেলায় আশ্বিন-কার্তিক মাসে এ মাছের সমারোহ দেখা যেত গ্রামের খালবিলে। আমরা ছাতার শিক দিয়ে বানানো টেঁটায় এদের শিকার করতাম। আবার খালের ভেঁশালেও উঠত অনেক কাইকলা। এ কাইকলা মাছের একটি অম্লমধুর স্মৃতি রয়েছে আমার ছেলেবেলার। এক সকালে আমাদের গ্রামের খালে পাতা ভেঁশাল থেকে মাছ কিনে বাড়ি ফিরছিলাম। বাড়ির সামনে দেখা হলো আমার এক চাচা আজম খানের সঙ্গে। সে বয়সে দু-তিন বছরের বড় আমার চেয়ে। তবে চলাফেরা একসঙ্গে। আচরণও বন্ধুসুলভ। আমার হাতে মাছের ডুলা (বাঁশ-বেতের তৈরি হাতলওয়ালা এক ধরনের পাত্র) দেখে বলল, ‘বাহ দারুণ মাছ তো! কাইকলাগুলো বেশ বড়! বড়টার লেজে ধরলেই ডিম পাড়ব’। বালক আমি না বুঝেই কাইকলা মাছের ডিম দেখার লোভে যেই ওটার লেজ ধরে ওপরের দিকে তুলেছি, অমনি সেটা বাঁকা হয়ে ঘুরে আমার হাতের আঙুলে বসিয়ে দিল তার তীক্ষè দাঁত। আর্তনাদ করে হাত চপে ধরলাম। আসন্ন ভর্ৎসনার হাত থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য আজম কাকা ‘দে হাওয়া চাগিয়ে কাপড়’। সারা দিন হাতের ব্যথায় ভুগেছিলাম।

সেই কাইকলা বা কাকিলা মাছ এখন খুব একটা দেখা যায় না। না খালে-বিলে, না বাজারে। দেশীয় কাইকলার পরিবর্তে ইদানীং সামুদ্রিক কাইকলা দেখা যায় বাজারে। মাস দুয়েক আগে পত্রিকায় দেশীয় কাইকলার বিপন্ন প্রায় প্রাণীতে পরিণত হওয়ার খবর পড়েছিলাম। খবের বলা হয়েছে- মিঠা পানির এ সুস্বাদু মাছটি নানা প্রাকৃতিক ও মনুষ্যসৃষ্ট পরিবেশ বিপর্যয়ের কারণে বিপন্নপ্রায় প্রজাতিতে পরিণত হয়েছে। তাই আমাদের মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের গবেষকরা চেষ্টা করছেন খামারে এর উৎপাদনের পদ্ধতি উদ্ভাবনের। তারা নাকি সে প্রচেষ্টায় অনেকটা সফলও হয়েছেন। তাদের প্রচেষ্টা সফল হলে আগামীতে কই শিং মাগুর রুই কাতলা পাবদার মতো কাইকলা মাছও পুকুরে চাষ করা যাবে। এতে এ সুস্বাদু দেশীয় মাছটি বিলুপ্তির হাত থেকে রক্ষা পাবে এবং যারা এ মাছটি খেতে পছন্দ করেন তাদের হতাশাও কেটে যাবে। বিজ্ঞানের ক্রমোন্নতির ফলে এমন অনেক প্রাণীকেই বিলুপ্তির হাত থেকে রক্ষার উপায় উদ্ভাবিত হয়েছে। এর ফলে প্রকৃতির জীববৈচিত্র্য রক্ষাও অনেকটাই সহজসাধ্য হয়ে উঠছে।

এ প্রাকৃতিক জগতের অন্যান্য জীবের মতো মানুষও একটি প্রজাতি। তবে মানুষের সৃষ্টি নিয়ে মতভেদ আছে। আমরা যারা সৃষ্টিকর্তা ও ধর্মে বিশ্বাসী তারা বিশ্বাস করি আল্লাহ রাব্বুল আলামিন হজরত আদম (আ.) ও বিবি হাওয়াকে প্রথম মানব-মানবী হিসেবে পৃথিবীতে প্রেরণ করেছিলেন। আর বিজ্ঞানী চার্লস ডারউইনের বিবর্তনবাদ তত্ত্ব মতে পৃথিবীর জন্মের পর প্রাকৃতিক বিভিন্ন বিবর্তনের একপর্যায়ে বানর থেকে মানুষের অভ্যুদয়। তবে ধর্মে বিশ্বাসীরা ডারউইনের এ থিওরিকে অবাস্তব বলেই উড়িয়ে দেন। আশির দশকের মাঝামাঝিতে মাওলানা মীর হাবীবুর রহমান যুক্তিবাদী এক মাহফিলে ডারউইনের থিওরিকে মিথ্যা বলে আখ্যায়িত করে বলেছিলেন, বানর থেকে যদি মানুষ সৃষ্টি হয়, তাহলে এখনো বনে-বাদারে, চিড়িয়াখানায়, এমনকি ঢাকার গেন্ডারিয়ায় সাধনা ঔষধালয়ের কারখানায় যেসব বানর আছে সেগুলো একটাও ক্যান মানুষ হইল না? মাওলানা যুক্তিবাদীর এ প্রশ্নের জবাব দিতে কেউ আগ্রহী হননি। ডারউইন বেঁচে থাকলে কী বলতেন সেটা তো আমাদের জানার কথা নয়। তবে সৃষ্টির রহস্য নিয়ে আমাদের মতো সীমিত জ্ঞানের মানুষদের কথা না বলাকেই আমি শ্রেয় মনে করি।

আল্লাহর সৃষ্ট ১৮ হাজার মাখলুকাতের মধ্যে মানুষকে বলা হয় ‘অশরাফুল মাখলুকাত’- মানে সৃষ্টির সেরা জীব। মানুষের এ শ্রেষ্ঠত্ব ঘোষিত হয়েছে নানা কারণে। তার মধ্যে প্রধান কারণ- মানুষ বিবেক-বুদ্ধিসম্পন্ন জীব। অন্য অনেক প্রাণীরই বুদ্ধি আছে, কিন্তু তাদের বিবেক নেই। বুদ্ধির কারণে তারা পরিবেশের সঙ্গে খাপ খাইয়ে হয়তো বেঁচেবর্তে থাকতে পারে। তবে ন্যায়-অন্যায়বোধ তাদের নেই। এ বিবেক তথা ন্যায়-অন্যায়বোধই মানুষের সঙ্গে অন্য প্রাণীর মধ্যে প্রধান পার্থক্য। সেই মানুষের মধ্যে এখন অনেক শ্রেণি-বিভাগ দেখা যায়। এ শ্রেণি বিভাজনের মধ্যে সৎ মানুষ আর অসৎ মানুষ দুটি প্রধান ভাগ। সমাজে এক সময় এমন বিভাজন হয়তো ছিল না। একটি সময় ছিল যখন অসৎ বা দুর্নীতিপরায়ণ মানুষ ছিল দুর্লভ। মানুষ আবার অসৎ হবে কেন- এমন ধারণাও নাকি এক সময় মানুষের মধ্যে ছিল। মানুষ তো মানুষ। তার আবার প্রকারভেদ থাকবে কেন? মানুষ হিসেবে যার জন্ম, আকৃতিগতভাবে যেমন, প্রকৃতিগতভাবেও তিনি মানুষ হবেন এটাই স্বতঃসিদ্ধ কথা। কিন্তু এখন সময় বদলেছে। এখন সমাজে অসৎ আর দুর্নীতিপরায়ণ মানুুষের প্রাধান্য বেড়েছে আশঙ্কাজনক হারে। বলা যায় অসৎ মানুষেরা প্রাধান্য বিস্তার করে আছে সর্বক্ষেত্রে। এক সময় আমাদের দেশের মানুষ ভেজাল পণ্য কী তা জানত না। আর এখন পণ্য উৎপাদনকারী বা বিপণন কর্তৃপক্ষকে রীতিমতো বিজ্ঞাপন দিয়ে দাবি করতে হয় তাদের পণ্যটি ‘পিওর’ অর্থাৎ খাঁটি। কোনো কোনো প্রতিষ্ঠান তো তাদের পণ্যের নামই রেখেছে পিওর। ভেজালের বিপুল সমারোহে এ নামকরণের কারণটি অবোধগম্য নয়। তবে প্রশ্ন হলো- পিওর নামের ওই পণ্যটি কতটা পিওর। আমার বন্ধু নাজমুল আলম ভূঁইয়া নিজাম দুই দশক ধরে সুইডেন প্রবাসী। একবার দেশে আসার সময় সেখান থেকে সে নিয়ে এলো ঘি। জিজ্ঞেস করলাম ঘি খাঁটি কিনা। সে বলল, সুইডেনে ‘খাঁটি’ কোনো জিনিস পাবেন না। তার মানে সব ভেজাল! আমার বিস্ময়মাখা প্রশ্নের জবাবে সে বলল, আপনি যদি ওখানে দোকানে গিয়ে জিজ্ঞেস করেন জিনিসটি খাঁটি কিনা, দোকানি অবাক হয়ে আপনাকে দেখবে। ভাববে আপনি কোন গ্রহ থেকে এসেছেন। কারণ ওদের কাছে পণ্য মানে পণ্য। পণ্যে ভেজাল দেওয়া যায় এটা ওরা জানেই না। আর আমরা একটি পণ্য খাঁটি কিনা তা কখনোই নিশ্চিত হতে পারি না। আসলে ভেজালের আগ্রাসনে আমরা আসল জিনিস থাকতে পারে সে কথা যেন ভুলেই গেছি। প্রবীণ রাজনীতিক শফি বিক্রমপুরী গল্প বলতে ওস্তাদ। তেমনি একটি গল্প শোনালেন একদিন। এক ছাত্রহোস্টেলে ঘি সাপ্লাই দেয় এক গোয়ালা। সে তার ঘিয়ে ভেজাল দিত। কিন্তু ছাত্ররা সেই ঘি খেয়েই অভ্যস্ত। একবার কোনো একটি উৎসব উপলক্ষে ঘি সাপ্লাই দিতে হবে। গোয়ালা ভাবল- সারা বছর তো ভেজাল ঘি দিই, এবার না হয় খাঁটি ঘি দিই। সেই ঘিয়ের তৈরি খাদ্য খেয়ে ছাত্ররা পেটের পীড়ায় আক্রান্ত হলো। সপ্তাহখানেক পরে যখন গোয়ালা এসে জিজ্ঞেস করল, ঘিটা কেমন ছিল, ছাত্ররা তার ওপর হামলে পড়ল। বলল, ব্যাটা, সারা বছর খাঁটি ঘি খাওয়াইয়া এ উৎসবে তুই ভেজাল খাওইয়ালি! তখন গোয়ালা বলল, ভাইয়েরা, আসলে সারা বছর আমি আপনাগো ভেজাল ঘি খাওয়াই। এবারই খাঁটি দিছিলাম। বুঝছি, খাঁটি ঘি আপনাগো পেটে সইব না।

আমাদের এ সমাজে এখন আসল মানুষরা বিরল প্রাণীতে পরিণত হতে চলেছে- এ আশঙ্কা সমাজসচেতন ব্যক্তিদের। সর্বত্র নকলের দাপট। আমি সমাজবিজ্ঞানী নই। রাজনীতিই আমার লেখা এবং বলার প্রধান বিষয়। সেই রাজনীতিতে আসল মানুষ কি আর আছে? নেই এ কথা বলা বোধকরি সংগত হবে না। আসল অর্থাৎ সৎ রাজনীতিকরা এখনো আছেন। তবে অসৎদের দাপটে তারা কোণঠাসা। তারা কোনোক্রমে মান-মর্যাদা বাঁচিয়ে চলেন নীরবে-নিভৃতে। তারা কথাও বলেন কম। কেননা তারা জানেন, অসৎদের কলরবে তাদের কণ্ঠ কেউ শুনবে না। কেবল রাজনীতি নয়, সমাজের সব ক্ষেত্রে আজ অসৎ আর দুর্নীতিবাজদের প্রবল দাপট। সরকারি অফিসে যান দেখতে পাবেন অসৎদের দোর্দণ্ড প্রতাপ। আর যারা সৎ তারা ঘাড় গুঁজে চুপচাপ কাজ করে যাচ্ছেন। তারা এতটাই সংখ্যালঘিষ্ঠ যে, চোখের সামনে দুর্নীতির মহোৎসব দেখেও তার প্রতিবাদ বা প্রতিরোধে সাহসী হন না।

সমাজে ভালো মানুষের আকাল দেখা দিয়েছে বলে সচেতন ব্যক্তিরা আক্ষেপ করেন। তাদের এ আক্ষেপ অমূলক নয়। যদি জরিপ করা হয় দেখা যাবে সমাজ থেকে সৎ মানুষের সংখ্যা ক্রমাগত কমছে। এর কারণ কী তা নিয়ে বিশেষ কোনো গবেষণা এখনো পর্যন্ত হয়নি এটা ঠিক। তবে সমাজবিজ্ঞানীদের মতে মানুষের মধ্যে আত্মকেন্দ্রিকতা, স্বার্থপরতা এবং লোভ-লালসা বেড়ে যাওয়ায় সৎ মানুষের সংখ্যা ক্রমশ কমে যাচ্ছে। প্রাকৃতিক পরিবেশের নানা ধরনের পরিবর্তন বা বিপর্যয়ের কারণে যেমন কাইকলাসহ অন্যান্য অনেক মাছ ক্রমশ বিপন্ন প্রাণীতে পরিণত হচ্ছে, তেমনি সামাজিক নানা প্রতিকূল পরিবেশের কারণে সৎ মানুষের সংখ্যাও দিন দিন হ্রাস পাচ্ছে। যদি বলা হয়- সমাজে সৎ মানুষেরা এখন বিপন্ন প্রাণীর শ্রেণিভুক্ত তাহলে খুব একটা অযৌক্তিক হবে বলে মনে হয় না। কিন্তু বড় প্রশ্ন হলো, কেন সৎ মানুষ কমে যাচ্ছে? বিজ্ঞজনেরা এ জন্য প্রয়োজনীয় নৈতিক শিক্ষার অভাবকেই দায়ী করতে চান। তাদের মতে, মানুষের যখন শিক্ষা গ্রহণের সময় অর্থাৎ বাল্যকাল থেকে তাদের আগের মতো নৈতিক শিক্ষায় শিক্ষিত করার গরজ কেউ খুব একটা অনুভব করেন না। ফলে সমাজে উচ্চ ডিগ্রিধারীর সংখ্যা বাড়লেও সুশিক্ষিত ও নৈতিকতাসম্পন্ন মানুষ তৈরি হচ্ছে না। চীনা দার্শনিক কনফুসিয়াস বলেছেন, ‘পরিবার হচ্ছে একজন মানুষের জন্য সবচেয়ে বড় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান’। দ্বিমতের অবকাশ নেই তাঁর এ কথার সঙ্গে। বিদ্যায়তনে মানুষ পুস্তকভিত্তিক শিক্ষা পেতে পারে। কিন্তু নৈতিক শিক্ষা সে পায় পরিবার থেকেই। পরিবারের অভিভাবকদের আচার-আচরণ, কাজকর্ম শিশুর মনে যে ছাপ ফেলে তা-ই ভবিষ্যতে তার চরিত্র গঠনের ভিত্তি হিসেবে কাজ করে। যে শিশু জ্ঞান হওয়ার পরই দেখে তার পিতা অবৈধ পথে উপার্জন করে বিত্তশালী হচ্ছে, তার মনে তখন এ কথাটি রেখাপাত করে যে ওটাই বুঝি সঠিক পথ। এভাবেই সমাজে দুর্নীতি-অনৈতিকতার বিষবৃক্ষ তার ডালপালা বিস্তার করে চলেছে। ছেয়ে ফেলছে আমাদের সমাজকে।

প্রখ্যাত চলচ্চিত্রকার মরহুম আমজাদ হোসেনের ‘দুই পয়সার আলতা’ ছবিতে মিতালী মুখার্জির কণ্ঠে একটি গান আছে- ‘এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই/ মানুষ নামের মানুষ আছে দুনিয়া বোঝাই/ এই মানুষের ভিড়ে আমার সেই মানুষ নাই...’। গানের কথাগুলোর প্রাসঙ্গিকতা নিয়ে পুনর্বার বলার দরকার পড়ে না। এই যে এত কোটি কোটি মানুষ, কিন্তু তাদের মধ্যে আমাদের কাক্সিক্ষত সেই মানুষ কোথায়? বিপন্ন কাইকলা মাছের প্রাচুর্যকে মৎস্য গবেষকরা হয়তো আবার ফিরিয়ে আনতে পারবেন। কিন্তু সমাজে সৎ মানুষ যে বিপন্ন প্রজাতিতে পরিণত হচ্ছে, এ সর্বনাশা প্রবণতা রোধ করার উপায় কী?

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
বিমানে বোমা আতঙ্ক
বিমানে বোমা আতঙ্ক
থেঁতলে পিটিয়ে গুলিতে হত্যা
থেঁতলে পিটিয়ে গুলিতে হত্যা
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
মানবাধিকার ও ইসলামি দৃষ্টিভঙ্গি
মানবাধিকার ও ইসলামি দৃষ্টিভঙ্গি
অন্যের শর্তে যেন দেশ না চলে
অন্যের শর্তে যেন দেশ না চলে
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
এসএসসির ফলাফল
এসএসসির ফলাফল
বিদেশি বিনিয়োগ
বিদেশি বিনিয়োগ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে দুর্ঘটনায় শিক্ষার্থী নিহত
চট্টগ্রামে দুর্ঘটনায় শিক্ষার্থী নিহত

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার
ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে শিক্ষার মানোন্নয়নে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টার মতবিনিময়
হবিগঞ্জে শিক্ষার মানোন্নয়নে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টার মতবিনিময়

৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

শতবর্ষী মাহাথির ক্লান্তিজনিত কারণে হাসপাতালে ভর্তি
শতবর্ষী মাহাথির ক্লান্তিজনিত কারণে হাসপাতালে ভর্তি

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুগান্তরের সম্পাদককে ৫ দিনের মধ্যে ক্ষমা চাইতে আইনি নোটিশ
যুগান্তরের সম্পাদককে ৫ দিনের মধ্যে ক্ষমা চাইতে আইনি নোটিশ

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পরশুরামে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থদের মাঝে কোস্ট গার্ডের ত্রাণসামগ্রী বিতরণ
পরশুরামে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থদের মাঝে কোস্ট গার্ডের ত্রাণসামগ্রী বিতরণ

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

যে অভ্যাস হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়
যে অভ্যাস হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়

১৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

৭ মামলার আসামি নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেপ্তার
৭ মামলার আসামি নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেপ্তার

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইতালির বিমানবন্দরে বিমানের ইঞ্জিনে ঝাঁপিয়ে মৃত্যু
ইতালির বিমানবন্দরে বিমানের ইঞ্জিনে ঝাঁপিয়ে মৃত্যু

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানিকগঞ্জে মেয়েকে ধর্ষণের দায়ে বাবার মৃত্যুদণ্ড
মানিকগঞ্জে মেয়েকে ধর্ষণের দায়ে বাবার মৃত্যুদণ্ড

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও দুই আসামি গ্রেফতার
ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও দুই আসামি গ্রেফতার

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

হবিগঞ্জে সংঘর্ষের ছয় দিন পর আহত রিমনের মৃত্যু
হবিগঞ্জে সংঘর্ষের ছয় দিন পর আহত রিমনের মৃত্যু

৩৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

মোদিকে আম উপহার পাঠাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
মোদিকে আম উপহার পাঠাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

কার্বন ডাই–অক্সাইড ও তাপমাত্রা বৃদ্ধিতে ফসলে পুষ্টিহানি
কার্বন ডাই–অক্সাইড ও তাপমাত্রা বৃদ্ধিতে ফসলে পুষ্টিহানি

৪৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

জাতীয় পুরস্কার প্রাপ্ত দুইজনকে সংবর্ধনা জানালো পঞ্চগড় জেলা প্রশাসন
জাতীয় পুরস্কার প্রাপ্ত দুইজনকে সংবর্ধনা জানালো পঞ্চগড় জেলা প্রশাসন

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুকসুদপুরে সড়ক সংস্কারের দাবিতে স্থানীয়দের মানববন্ধন
মুকসুদপুরে সড়ক সংস্কারের দাবিতে স্থানীয়দের মানববন্ধন

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় যুবকের লাশ উদ্ধার
ভাঙ্গায় যুবকের লাশ উদ্ধার

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাবিশ্বের গহ্বরে আটকে আছে পৃথিবী? সম্প্রসারণ বাড়ছে দ্রুতগতিতে
মহাবিশ্বের গহ্বরে আটকে আছে পৃথিবী? সম্প্রসারণ বাড়ছে দ্রুতগতিতে

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‌‘আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান’
‌‘আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সঙ্গে শিল্প চুক্তি স্বাক্ষর রাশিয়ার
পাকিস্তানের সঙ্গে শিল্প চুক্তি স্বাক্ষর রাশিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টাউনসভিলে বার্ষিক পিঠা উৎসবে মিষ্টি ঐতিহ্য আর আনন্দের মিলনমেলা
টাউনসভিলে বার্ষিক পিঠা উৎসবে মিষ্টি ঐতিহ্য আর আনন্দের মিলনমেলা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সোহাগ হত্যার তদন্তে বিচারিক কমিশন গঠনের নির্দেশনা চেয়ে রিট
সোহাগ হত্যার তদন্তে বিচারিক কমিশন গঠনের নির্দেশনা চেয়ে রিট

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুষ্টিয়ায় আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা
কুষ্টিয়ায় আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে দাদির কোলে ফিরলো হারিয়ে যাওয়া শিশু রোজামনি
অবশেষে দাদির কোলে ফিরলো হারিয়ে যাওয়া শিশু রোজামনি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্যারিসের প্রেমের সেতুতে তালা দিলেন মেহজাবীন
প্যারিসের প্রেমের সেতুতে তালা দিলেন মেহজাবীন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন
সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে পুলিশ ভেরিফিকেশনের নতুন পরিপত্র
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে পুলিশ ভেরিফিকেশনের নতুন পরিপত্র

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে জলাবদ্ধতা নিরসনের দাবিতে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে জলাবদ্ধতা নিরসনের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি
লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট
বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান
চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি
অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন
পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে
খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার
ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের
১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা
ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা
মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী
যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার
সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান
অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের
যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস
জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ
বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস
দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি
কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন
সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম
বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য
শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি
ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‘আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান’
‌‘আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ
এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি
অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি
আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম
২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি
ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা
এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে দুই বিষয়ে ফেল!
এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে দুই বিষয়ে ফেল!

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি
চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার
স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

নৃশংস হত্যায় তোলপাড়
নৃশংস হত্যায় তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র
চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব
৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

কাটল না শুল্কসংকট
কাটল না শুল্কসংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক
প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক

পেছনের পৃষ্ঠা

যত আলো  তত অন্ধকার
যত আলো তত অন্ধকার

শোবিজ

জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ
জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ

প্রথম পৃষ্ঠা

পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে
পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান
প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান

পেছনের পৃষ্ঠা

কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা
হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা

শোবিজ

পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি
পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

ববির সমুদ্রবিলাস
ববির সমুদ্রবিলাস

শোবিজ

হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে
হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন
নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন
সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান
কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান

প্রথম পৃষ্ঠা

তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের
তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া
ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের

মাঠে ময়দানে

রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স
রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স

মাঠে ময়দানে

তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই

সম্পাদকীয়

ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের
ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের

মাঠে ময়দানে

অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই
অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই

মাঠে ময়দানে

সিনেমার মানুষে তারা...
সিনেমার মানুষে তারা...

শোবিজ

বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল
বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল

শোবিজ