শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২২ নভেম্বর, ২০২১ আপডেট:

বিপন্ন কাইকলা মাছ ও সৎ মানুষের আকাল

মহিউদ্দিন খান মোহন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বিপন্ন কাইকলা মাছ ও সৎ মানুষের আকাল

কাইকলা মাছের সঙ্গে পরিচয় নেই এমন কাউকে আমাদের দেশে অন্তত খুঁজে পাওয়া যাবে বলে মনে হয় না। শুদ্ধ বাংলায় এটাকে বলা হয় ‘কাকিলা মাছ’। কোথাও আবার ‘কাইক্কা’ নামে পরিচিত। আমাদের বিক্রমপুর অঞ্চলে এটি কাইকলা নামেই সমধিক পরিচিত। সুচালো মুখে সারি সারি ছোট অথচ তীক্ষè দাঁতসংবলিত এ মাছটি দেশের নদ-নদী, খাল-বিল, পুকুর-ডোবায় এক সময় প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যেত। ভোজনরসিক অনেকেরই এ মাছটি অত্যন্ত প্রিয়। কাঁচামরিচ-পিঁয়াজ সহযোগে এর চচ্চরি কিংবা তেলে ভেজে এর ভর্তা খাবার টেবিলে এক উপাদেয় আইটেম। অনেকের মতো আমিও এ মাছের ভক্ত। ছেলেবেলায় আশ্বিন-কার্তিক মাসে এ মাছের সমারোহ দেখা যেত গ্রামের খালবিলে। আমরা ছাতার শিক দিয়ে বানানো টেঁটায় এদের শিকার করতাম। আবার খালের ভেঁশালেও উঠত অনেক কাইকলা। এ কাইকলা মাছের একটি অম্লমধুর স্মৃতি রয়েছে আমার ছেলেবেলার। এক সকালে আমাদের গ্রামের খালে পাতা ভেঁশাল থেকে মাছ কিনে বাড়ি ফিরছিলাম। বাড়ির সামনে দেখা হলো আমার এক চাচা আজম খানের সঙ্গে। সে বয়সে দু-তিন বছরের বড় আমার চেয়ে। তবে চলাফেরা একসঙ্গে। আচরণও বন্ধুসুলভ। আমার হাতে মাছের ডুলা (বাঁশ-বেতের তৈরি হাতলওয়ালা এক ধরনের পাত্র) দেখে বলল, ‘বাহ দারুণ মাছ তো! কাইকলাগুলো বেশ বড়! বড়টার লেজে ধরলেই ডিম পাড়ব’। বালক আমি না বুঝেই কাইকলা মাছের ডিম দেখার লোভে যেই ওটার লেজ ধরে ওপরের দিকে তুলেছি, অমনি সেটা বাঁকা হয়ে ঘুরে আমার হাতের আঙুলে বসিয়ে দিল তার তীক্ষè দাঁত। আর্তনাদ করে হাত চপে ধরলাম। আসন্ন ভর্ৎসনার হাত থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য আজম কাকা ‘দে হাওয়া চাগিয়ে কাপড়’। সারা দিন হাতের ব্যথায় ভুগেছিলাম।

সেই কাইকলা বা কাকিলা মাছ এখন খুব একটা দেখা যায় না। না খালে-বিলে, না বাজারে। দেশীয় কাইকলার পরিবর্তে ইদানীং সামুদ্রিক কাইকলা দেখা যায় বাজারে। মাস দুয়েক আগে পত্রিকায় দেশীয় কাইকলার বিপন্ন প্রায় প্রাণীতে পরিণত হওয়ার খবর পড়েছিলাম। খবের বলা হয়েছে- মিঠা পানির এ সুস্বাদু মাছটি নানা প্রাকৃতিক ও মনুষ্যসৃষ্ট পরিবেশ বিপর্যয়ের কারণে বিপন্নপ্রায় প্রজাতিতে পরিণত হয়েছে। তাই আমাদের মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের গবেষকরা চেষ্টা করছেন খামারে এর উৎপাদনের পদ্ধতি উদ্ভাবনের। তারা নাকি সে প্রচেষ্টায় অনেকটা সফলও হয়েছেন। তাদের প্রচেষ্টা সফল হলে আগামীতে কই শিং মাগুর রুই কাতলা পাবদার মতো কাইকলা মাছও পুকুরে চাষ করা যাবে। এতে এ সুস্বাদু দেশীয় মাছটি বিলুপ্তির হাত থেকে রক্ষা পাবে এবং যারা এ মাছটি খেতে পছন্দ করেন তাদের হতাশাও কেটে যাবে। বিজ্ঞানের ক্রমোন্নতির ফলে এমন অনেক প্রাণীকেই বিলুপ্তির হাত থেকে রক্ষার উপায় উদ্ভাবিত হয়েছে। এর ফলে প্রকৃতির জীববৈচিত্র্য রক্ষাও অনেকটাই সহজসাধ্য হয়ে উঠছে।

এ প্রাকৃতিক জগতের অন্যান্য জীবের মতো মানুষও একটি প্রজাতি। তবে মানুষের সৃষ্টি নিয়ে মতভেদ আছে। আমরা যারা সৃষ্টিকর্তা ও ধর্মে বিশ্বাসী তারা বিশ্বাস করি আল্লাহ রাব্বুল আলামিন হজরত আদম (আ.) ও বিবি হাওয়াকে প্রথম মানব-মানবী হিসেবে পৃথিবীতে প্রেরণ করেছিলেন। আর বিজ্ঞানী চার্লস ডারউইনের বিবর্তনবাদ তত্ত্ব মতে পৃথিবীর জন্মের পর প্রাকৃতিক বিভিন্ন বিবর্তনের একপর্যায়ে বানর থেকে মানুষের অভ্যুদয়। তবে ধর্মে বিশ্বাসীরা ডারউইনের এ থিওরিকে অবাস্তব বলেই উড়িয়ে দেন। আশির দশকের মাঝামাঝিতে মাওলানা মীর হাবীবুর রহমান যুক্তিবাদী এক মাহফিলে ডারউইনের থিওরিকে মিথ্যা বলে আখ্যায়িত করে বলেছিলেন, বানর থেকে যদি মানুষ সৃষ্টি হয়, তাহলে এখনো বনে-বাদারে, চিড়িয়াখানায়, এমনকি ঢাকার গেন্ডারিয়ায় সাধনা ঔষধালয়ের কারখানায় যেসব বানর আছে সেগুলো একটাও ক্যান মানুষ হইল না? মাওলানা যুক্তিবাদীর এ প্রশ্নের জবাব দিতে কেউ আগ্রহী হননি। ডারউইন বেঁচে থাকলে কী বলতেন সেটা তো আমাদের জানার কথা নয়। তবে সৃষ্টির রহস্য নিয়ে আমাদের মতো সীমিত জ্ঞানের মানুষদের কথা না বলাকেই আমি শ্রেয় মনে করি।

আল্লাহর সৃষ্ট ১৮ হাজার মাখলুকাতের মধ্যে মানুষকে বলা হয় ‘অশরাফুল মাখলুকাত’- মানে সৃষ্টির সেরা জীব। মানুষের এ শ্রেষ্ঠত্ব ঘোষিত হয়েছে নানা কারণে। তার মধ্যে প্রধান কারণ- মানুষ বিবেক-বুদ্ধিসম্পন্ন জীব। অন্য অনেক প্রাণীরই বুদ্ধি আছে, কিন্তু তাদের বিবেক নেই। বুদ্ধির কারণে তারা পরিবেশের সঙ্গে খাপ খাইয়ে হয়তো বেঁচেবর্তে থাকতে পারে। তবে ন্যায়-অন্যায়বোধ তাদের নেই। এ বিবেক তথা ন্যায়-অন্যায়বোধই মানুষের সঙ্গে অন্য প্রাণীর মধ্যে প্রধান পার্থক্য। সেই মানুষের মধ্যে এখন অনেক শ্রেণি-বিভাগ দেখা যায়। এ শ্রেণি বিভাজনের মধ্যে সৎ মানুষ আর অসৎ মানুষ দুটি প্রধান ভাগ। সমাজে এক সময় এমন বিভাজন হয়তো ছিল না। একটি সময় ছিল যখন অসৎ বা দুর্নীতিপরায়ণ মানুষ ছিল দুর্লভ। মানুষ আবার অসৎ হবে কেন- এমন ধারণাও নাকি এক সময় মানুষের মধ্যে ছিল। মানুষ তো মানুষ। তার আবার প্রকারভেদ থাকবে কেন? মানুষ হিসেবে যার জন্ম, আকৃতিগতভাবে যেমন, প্রকৃতিগতভাবেও তিনি মানুষ হবেন এটাই স্বতঃসিদ্ধ কথা। কিন্তু এখন সময় বদলেছে। এখন সমাজে অসৎ আর দুর্নীতিপরায়ণ মানুুষের প্রাধান্য বেড়েছে আশঙ্কাজনক হারে। বলা যায় অসৎ মানুষেরা প্রাধান্য বিস্তার করে আছে সর্বক্ষেত্রে। এক সময় আমাদের দেশের মানুষ ভেজাল পণ্য কী তা জানত না। আর এখন পণ্য উৎপাদনকারী বা বিপণন কর্তৃপক্ষকে রীতিমতো বিজ্ঞাপন দিয়ে দাবি করতে হয় তাদের পণ্যটি ‘পিওর’ অর্থাৎ খাঁটি। কোনো কোনো প্রতিষ্ঠান তো তাদের পণ্যের নামই রেখেছে পিওর। ভেজালের বিপুল সমারোহে এ নামকরণের কারণটি অবোধগম্য নয়। তবে প্রশ্ন হলো- পিওর নামের ওই পণ্যটি কতটা পিওর। আমার বন্ধু নাজমুল আলম ভূঁইয়া নিজাম দুই দশক ধরে সুইডেন প্রবাসী। একবার দেশে আসার সময় সেখান থেকে সে নিয়ে এলো ঘি। জিজ্ঞেস করলাম ঘি খাঁটি কিনা। সে বলল, সুইডেনে ‘খাঁটি’ কোনো জিনিস পাবেন না। তার মানে সব ভেজাল! আমার বিস্ময়মাখা প্রশ্নের জবাবে সে বলল, আপনি যদি ওখানে দোকানে গিয়ে জিজ্ঞেস করেন জিনিসটি খাঁটি কিনা, দোকানি অবাক হয়ে আপনাকে দেখবে। ভাববে আপনি কোন গ্রহ থেকে এসেছেন। কারণ ওদের কাছে পণ্য মানে পণ্য। পণ্যে ভেজাল দেওয়া যায় এটা ওরা জানেই না। আর আমরা একটি পণ্য খাঁটি কিনা তা কখনোই নিশ্চিত হতে পারি না। আসলে ভেজালের আগ্রাসনে আমরা আসল জিনিস থাকতে পারে সে কথা যেন ভুলেই গেছি। প্রবীণ রাজনীতিক শফি বিক্রমপুরী গল্প বলতে ওস্তাদ। তেমনি একটি গল্প শোনালেন একদিন। এক ছাত্রহোস্টেলে ঘি সাপ্লাই দেয় এক গোয়ালা। সে তার ঘিয়ে ভেজাল দিত। কিন্তু ছাত্ররা সেই ঘি খেয়েই অভ্যস্ত। একবার কোনো একটি উৎসব উপলক্ষে ঘি সাপ্লাই দিতে হবে। গোয়ালা ভাবল- সারা বছর তো ভেজাল ঘি দিই, এবার না হয় খাঁটি ঘি দিই। সেই ঘিয়ের তৈরি খাদ্য খেয়ে ছাত্ররা পেটের পীড়ায় আক্রান্ত হলো। সপ্তাহখানেক পরে যখন গোয়ালা এসে জিজ্ঞেস করল, ঘিটা কেমন ছিল, ছাত্ররা তার ওপর হামলে পড়ল। বলল, ব্যাটা, সারা বছর খাঁটি ঘি খাওয়াইয়া এ উৎসবে তুই ভেজাল খাওইয়ালি! তখন গোয়ালা বলল, ভাইয়েরা, আসলে সারা বছর আমি আপনাগো ভেজাল ঘি খাওয়াই। এবারই খাঁটি দিছিলাম। বুঝছি, খাঁটি ঘি আপনাগো পেটে সইব না।

আমাদের এ সমাজে এখন আসল মানুষরা বিরল প্রাণীতে পরিণত হতে চলেছে- এ আশঙ্কা সমাজসচেতন ব্যক্তিদের। সর্বত্র নকলের দাপট। আমি সমাজবিজ্ঞানী নই। রাজনীতিই আমার লেখা এবং বলার প্রধান বিষয়। সেই রাজনীতিতে আসল মানুষ কি আর আছে? নেই এ কথা বলা বোধকরি সংগত হবে না। আসল অর্থাৎ সৎ রাজনীতিকরা এখনো আছেন। তবে অসৎদের দাপটে তারা কোণঠাসা। তারা কোনোক্রমে মান-মর্যাদা বাঁচিয়ে চলেন নীরবে-নিভৃতে। তারা কথাও বলেন কম। কেননা তারা জানেন, অসৎদের কলরবে তাদের কণ্ঠ কেউ শুনবে না। কেবল রাজনীতি নয়, সমাজের সব ক্ষেত্রে আজ অসৎ আর দুর্নীতিবাজদের প্রবল দাপট। সরকারি অফিসে যান দেখতে পাবেন অসৎদের দোর্দণ্ড প্রতাপ। আর যারা সৎ তারা ঘাড় গুঁজে চুপচাপ কাজ করে যাচ্ছেন। তারা এতটাই সংখ্যালঘিষ্ঠ যে, চোখের সামনে দুর্নীতির মহোৎসব দেখেও তার প্রতিবাদ বা প্রতিরোধে সাহসী হন না।

সমাজে ভালো মানুষের আকাল দেখা দিয়েছে বলে সচেতন ব্যক্তিরা আক্ষেপ করেন। তাদের এ আক্ষেপ অমূলক নয়। যদি জরিপ করা হয় দেখা যাবে সমাজ থেকে সৎ মানুষের সংখ্যা ক্রমাগত কমছে। এর কারণ কী তা নিয়ে বিশেষ কোনো গবেষণা এখনো পর্যন্ত হয়নি এটা ঠিক। তবে সমাজবিজ্ঞানীদের মতে মানুষের মধ্যে আত্মকেন্দ্রিকতা, স্বার্থপরতা এবং লোভ-লালসা বেড়ে যাওয়ায় সৎ মানুষের সংখ্যা ক্রমশ কমে যাচ্ছে। প্রাকৃতিক পরিবেশের নানা ধরনের পরিবর্তন বা বিপর্যয়ের কারণে যেমন কাইকলাসহ অন্যান্য অনেক মাছ ক্রমশ বিপন্ন প্রাণীতে পরিণত হচ্ছে, তেমনি সামাজিক নানা প্রতিকূল পরিবেশের কারণে সৎ মানুষের সংখ্যাও দিন দিন হ্রাস পাচ্ছে। যদি বলা হয়- সমাজে সৎ মানুষেরা এখন বিপন্ন প্রাণীর শ্রেণিভুক্ত তাহলে খুব একটা অযৌক্তিক হবে বলে মনে হয় না। কিন্তু বড় প্রশ্ন হলো, কেন সৎ মানুষ কমে যাচ্ছে? বিজ্ঞজনেরা এ জন্য প্রয়োজনীয় নৈতিক শিক্ষার অভাবকেই দায়ী করতে চান। তাদের মতে, মানুষের যখন শিক্ষা গ্রহণের সময় অর্থাৎ বাল্যকাল থেকে তাদের আগের মতো নৈতিক শিক্ষায় শিক্ষিত করার গরজ কেউ খুব একটা অনুভব করেন না। ফলে সমাজে উচ্চ ডিগ্রিধারীর সংখ্যা বাড়লেও সুশিক্ষিত ও নৈতিকতাসম্পন্ন মানুষ তৈরি হচ্ছে না। চীনা দার্শনিক কনফুসিয়াস বলেছেন, ‘পরিবার হচ্ছে একজন মানুষের জন্য সবচেয়ে বড় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান’। দ্বিমতের অবকাশ নেই তাঁর এ কথার সঙ্গে। বিদ্যায়তনে মানুষ পুস্তকভিত্তিক শিক্ষা পেতে পারে। কিন্তু নৈতিক শিক্ষা সে পায় পরিবার থেকেই। পরিবারের অভিভাবকদের আচার-আচরণ, কাজকর্ম শিশুর মনে যে ছাপ ফেলে তা-ই ভবিষ্যতে তার চরিত্র গঠনের ভিত্তি হিসেবে কাজ করে। যে শিশু জ্ঞান হওয়ার পরই দেখে তার পিতা অবৈধ পথে উপার্জন করে বিত্তশালী হচ্ছে, তার মনে তখন এ কথাটি রেখাপাত করে যে ওটাই বুঝি সঠিক পথ। এভাবেই সমাজে দুর্নীতি-অনৈতিকতার বিষবৃক্ষ তার ডালপালা বিস্তার করে চলেছে। ছেয়ে ফেলছে আমাদের সমাজকে।

প্রখ্যাত চলচ্চিত্রকার মরহুম আমজাদ হোসেনের ‘দুই পয়সার আলতা’ ছবিতে মিতালী মুখার্জির কণ্ঠে একটি গান আছে- ‘এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই/ মানুষ নামের মানুষ আছে দুনিয়া বোঝাই/ এই মানুষের ভিড়ে আমার সেই মানুষ নাই...’। গানের কথাগুলোর প্রাসঙ্গিকতা নিয়ে পুনর্বার বলার দরকার পড়ে না। এই যে এত কোটি কোটি মানুষ, কিন্তু তাদের মধ্যে আমাদের কাক্সিক্ষত সেই মানুষ কোথায়? বিপন্ন কাইকলা মাছের প্রাচুর্যকে মৎস্য গবেষকরা হয়তো আবার ফিরিয়ে আনতে পারবেন। কিন্তু সমাজে সৎ মানুষ যে বিপন্ন প্রজাতিতে পরিণত হচ্ছে, এ সর্বনাশা প্রবণতা রোধ করার উপায় কী?

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
ঋণ পুনঃ তফসিল
ঋণ পুনঃ তফসিল
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই
একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই

নগর জীবন

এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি
এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি

নগর জীবন

বগুড়ায় ৭টি আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় ৭টি আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

নগর জীবন

সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ
সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ

দেশগ্রাম

দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট
দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট

নগর জীবন

কিশোর গ্যাংয়ের স্পিডবোট মহড়া
কিশোর গ্যাংয়ের স্পিডবোট মহড়া

দেশগ্রাম

দুর্ভোগ
দুর্ভোগ

নগর জীবন

সোশ্যাল মিডিয়া-ইউটিউবে সরব তারকারা
সোশ্যাল মিডিয়া-ইউটিউবে সরব তারকারা

শোবিজ

ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন

সম্পাদকীয়

ঋণ পুনঃ তফসিল
ঋণ পুনঃ তফসিল

সম্পাদকীয়