শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২২ নভেম্বর, ২০২১ আপডেট:

বিপন্ন কাইকলা মাছ ও সৎ মানুষের আকাল

মহিউদ্দিন খান মোহন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বিপন্ন কাইকলা মাছ ও সৎ মানুষের আকাল

কাইকলা মাছের সঙ্গে পরিচয় নেই এমন কাউকে আমাদের দেশে অন্তত খুঁজে পাওয়া যাবে বলে মনে হয় না। শুদ্ধ বাংলায় এটাকে বলা হয় ‘কাকিলা মাছ’। কোথাও আবার ‘কাইক্কা’ নামে পরিচিত। আমাদের বিক্রমপুর অঞ্চলে এটি কাইকলা নামেই সমধিক পরিচিত। সুচালো মুখে সারি সারি ছোট অথচ তীক্ষè দাঁতসংবলিত এ মাছটি দেশের নদ-নদী, খাল-বিল, পুকুর-ডোবায় এক সময় প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যেত। ভোজনরসিক অনেকেরই এ মাছটি অত্যন্ত প্রিয়। কাঁচামরিচ-পিঁয়াজ সহযোগে এর চচ্চরি কিংবা তেলে ভেজে এর ভর্তা খাবার টেবিলে এক উপাদেয় আইটেম। অনেকের মতো আমিও এ মাছের ভক্ত। ছেলেবেলায় আশ্বিন-কার্তিক মাসে এ মাছের সমারোহ দেখা যেত গ্রামের খালবিলে। আমরা ছাতার শিক দিয়ে বানানো টেঁটায় এদের শিকার করতাম। আবার খালের ভেঁশালেও উঠত অনেক কাইকলা। এ কাইকলা মাছের একটি অম্লমধুর স্মৃতি রয়েছে আমার ছেলেবেলার। এক সকালে আমাদের গ্রামের খালে পাতা ভেঁশাল থেকে মাছ কিনে বাড়ি ফিরছিলাম। বাড়ির সামনে দেখা হলো আমার এক চাচা আজম খানের সঙ্গে। সে বয়সে দু-তিন বছরের বড় আমার চেয়ে। তবে চলাফেরা একসঙ্গে। আচরণও বন্ধুসুলভ। আমার হাতে মাছের ডুলা (বাঁশ-বেতের তৈরি হাতলওয়ালা এক ধরনের পাত্র) দেখে বলল, ‘বাহ দারুণ মাছ তো! কাইকলাগুলো বেশ বড়! বড়টার লেজে ধরলেই ডিম পাড়ব’। বালক আমি না বুঝেই কাইকলা মাছের ডিম দেখার লোভে যেই ওটার লেজ ধরে ওপরের দিকে তুলেছি, অমনি সেটা বাঁকা হয়ে ঘুরে আমার হাতের আঙুলে বসিয়ে দিল তার তীক্ষè দাঁত। আর্তনাদ করে হাত চপে ধরলাম। আসন্ন ভর্ৎসনার হাত থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য আজম কাকা ‘দে হাওয়া চাগিয়ে কাপড়’। সারা দিন হাতের ব্যথায় ভুগেছিলাম।

সেই কাইকলা বা কাকিলা মাছ এখন খুব একটা দেখা যায় না। না খালে-বিলে, না বাজারে। দেশীয় কাইকলার পরিবর্তে ইদানীং সামুদ্রিক কাইকলা দেখা যায় বাজারে। মাস দুয়েক আগে পত্রিকায় দেশীয় কাইকলার বিপন্ন প্রায় প্রাণীতে পরিণত হওয়ার খবর পড়েছিলাম। খবের বলা হয়েছে- মিঠা পানির এ সুস্বাদু মাছটি নানা প্রাকৃতিক ও মনুষ্যসৃষ্ট পরিবেশ বিপর্যয়ের কারণে বিপন্নপ্রায় প্রজাতিতে পরিণত হয়েছে। তাই আমাদের মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের গবেষকরা চেষ্টা করছেন খামারে এর উৎপাদনের পদ্ধতি উদ্ভাবনের। তারা নাকি সে প্রচেষ্টায় অনেকটা সফলও হয়েছেন। তাদের প্রচেষ্টা সফল হলে আগামীতে কই শিং মাগুর রুই কাতলা পাবদার মতো কাইকলা মাছও পুকুরে চাষ করা যাবে। এতে এ সুস্বাদু দেশীয় মাছটি বিলুপ্তির হাত থেকে রক্ষা পাবে এবং যারা এ মাছটি খেতে পছন্দ করেন তাদের হতাশাও কেটে যাবে। বিজ্ঞানের ক্রমোন্নতির ফলে এমন অনেক প্রাণীকেই বিলুপ্তির হাত থেকে রক্ষার উপায় উদ্ভাবিত হয়েছে। এর ফলে প্রকৃতির জীববৈচিত্র্য রক্ষাও অনেকটাই সহজসাধ্য হয়ে উঠছে।

এ প্রাকৃতিক জগতের অন্যান্য জীবের মতো মানুষও একটি প্রজাতি। তবে মানুষের সৃষ্টি নিয়ে মতভেদ আছে। আমরা যারা সৃষ্টিকর্তা ও ধর্মে বিশ্বাসী তারা বিশ্বাস করি আল্লাহ রাব্বুল আলামিন হজরত আদম (আ.) ও বিবি হাওয়াকে প্রথম মানব-মানবী হিসেবে পৃথিবীতে প্রেরণ করেছিলেন। আর বিজ্ঞানী চার্লস ডারউইনের বিবর্তনবাদ তত্ত্ব মতে পৃথিবীর জন্মের পর প্রাকৃতিক বিভিন্ন বিবর্তনের একপর্যায়ে বানর থেকে মানুষের অভ্যুদয়। তবে ধর্মে বিশ্বাসীরা ডারউইনের এ থিওরিকে অবাস্তব বলেই উড়িয়ে দেন। আশির দশকের মাঝামাঝিতে মাওলানা মীর হাবীবুর রহমান যুক্তিবাদী এক মাহফিলে ডারউইনের থিওরিকে মিথ্যা বলে আখ্যায়িত করে বলেছিলেন, বানর থেকে যদি মানুষ সৃষ্টি হয়, তাহলে এখনো বনে-বাদারে, চিড়িয়াখানায়, এমনকি ঢাকার গেন্ডারিয়ায় সাধনা ঔষধালয়ের কারখানায় যেসব বানর আছে সেগুলো একটাও ক্যান মানুষ হইল না? মাওলানা যুক্তিবাদীর এ প্রশ্নের জবাব দিতে কেউ আগ্রহী হননি। ডারউইন বেঁচে থাকলে কী বলতেন সেটা তো আমাদের জানার কথা নয়। তবে সৃষ্টির রহস্য নিয়ে আমাদের মতো সীমিত জ্ঞানের মানুষদের কথা না বলাকেই আমি শ্রেয় মনে করি।

আল্লাহর সৃষ্ট ১৮ হাজার মাখলুকাতের মধ্যে মানুষকে বলা হয় ‘অশরাফুল মাখলুকাত’- মানে সৃষ্টির সেরা জীব। মানুষের এ শ্রেষ্ঠত্ব ঘোষিত হয়েছে নানা কারণে। তার মধ্যে প্রধান কারণ- মানুষ বিবেক-বুদ্ধিসম্পন্ন জীব। অন্য অনেক প্রাণীরই বুদ্ধি আছে, কিন্তু তাদের বিবেক নেই। বুদ্ধির কারণে তারা পরিবেশের সঙ্গে খাপ খাইয়ে হয়তো বেঁচেবর্তে থাকতে পারে। তবে ন্যায়-অন্যায়বোধ তাদের নেই। এ বিবেক তথা ন্যায়-অন্যায়বোধই মানুষের সঙ্গে অন্য প্রাণীর মধ্যে প্রধান পার্থক্য। সেই মানুষের মধ্যে এখন অনেক শ্রেণি-বিভাগ দেখা যায়। এ শ্রেণি বিভাজনের মধ্যে সৎ মানুষ আর অসৎ মানুষ দুটি প্রধান ভাগ। সমাজে এক সময় এমন বিভাজন হয়তো ছিল না। একটি সময় ছিল যখন অসৎ বা দুর্নীতিপরায়ণ মানুষ ছিল দুর্লভ। মানুষ আবার অসৎ হবে কেন- এমন ধারণাও নাকি এক সময় মানুষের মধ্যে ছিল। মানুষ তো মানুষ। তার আবার প্রকারভেদ থাকবে কেন? মানুষ হিসেবে যার জন্ম, আকৃতিগতভাবে যেমন, প্রকৃতিগতভাবেও তিনি মানুষ হবেন এটাই স্বতঃসিদ্ধ কথা। কিন্তু এখন সময় বদলেছে। এখন সমাজে অসৎ আর দুর্নীতিপরায়ণ মানুুষের প্রাধান্য বেড়েছে আশঙ্কাজনক হারে। বলা যায় অসৎ মানুষেরা প্রাধান্য বিস্তার করে আছে সর্বক্ষেত্রে। এক সময় আমাদের দেশের মানুষ ভেজাল পণ্য কী তা জানত না। আর এখন পণ্য উৎপাদনকারী বা বিপণন কর্তৃপক্ষকে রীতিমতো বিজ্ঞাপন দিয়ে দাবি করতে হয় তাদের পণ্যটি ‘পিওর’ অর্থাৎ খাঁটি। কোনো কোনো প্রতিষ্ঠান তো তাদের পণ্যের নামই রেখেছে পিওর। ভেজালের বিপুল সমারোহে এ নামকরণের কারণটি অবোধগম্য নয়। তবে প্রশ্ন হলো- পিওর নামের ওই পণ্যটি কতটা পিওর। আমার বন্ধু নাজমুল আলম ভূঁইয়া নিজাম দুই দশক ধরে সুইডেন প্রবাসী। একবার দেশে আসার সময় সেখান থেকে সে নিয়ে এলো ঘি। জিজ্ঞেস করলাম ঘি খাঁটি কিনা। সে বলল, সুইডেনে ‘খাঁটি’ কোনো জিনিস পাবেন না। তার মানে সব ভেজাল! আমার বিস্ময়মাখা প্রশ্নের জবাবে সে বলল, আপনি যদি ওখানে দোকানে গিয়ে জিজ্ঞেস করেন জিনিসটি খাঁটি কিনা, দোকানি অবাক হয়ে আপনাকে দেখবে। ভাববে আপনি কোন গ্রহ থেকে এসেছেন। কারণ ওদের কাছে পণ্য মানে পণ্য। পণ্যে ভেজাল দেওয়া যায় এটা ওরা জানেই না। আর আমরা একটি পণ্য খাঁটি কিনা তা কখনোই নিশ্চিত হতে পারি না। আসলে ভেজালের আগ্রাসনে আমরা আসল জিনিস থাকতে পারে সে কথা যেন ভুলেই গেছি। প্রবীণ রাজনীতিক শফি বিক্রমপুরী গল্প বলতে ওস্তাদ। তেমনি একটি গল্প শোনালেন একদিন। এক ছাত্রহোস্টেলে ঘি সাপ্লাই দেয় এক গোয়ালা। সে তার ঘিয়ে ভেজাল দিত। কিন্তু ছাত্ররা সেই ঘি খেয়েই অভ্যস্ত। একবার কোনো একটি উৎসব উপলক্ষে ঘি সাপ্লাই দিতে হবে। গোয়ালা ভাবল- সারা বছর তো ভেজাল ঘি দিই, এবার না হয় খাঁটি ঘি দিই। সেই ঘিয়ের তৈরি খাদ্য খেয়ে ছাত্ররা পেটের পীড়ায় আক্রান্ত হলো। সপ্তাহখানেক পরে যখন গোয়ালা এসে জিজ্ঞেস করল, ঘিটা কেমন ছিল, ছাত্ররা তার ওপর হামলে পড়ল। বলল, ব্যাটা, সারা বছর খাঁটি ঘি খাওয়াইয়া এ উৎসবে তুই ভেজাল খাওইয়ালি! তখন গোয়ালা বলল, ভাইয়েরা, আসলে সারা বছর আমি আপনাগো ভেজাল ঘি খাওয়াই। এবারই খাঁটি দিছিলাম। বুঝছি, খাঁটি ঘি আপনাগো পেটে সইব না।

আমাদের এ সমাজে এখন আসল মানুষরা বিরল প্রাণীতে পরিণত হতে চলেছে- এ আশঙ্কা সমাজসচেতন ব্যক্তিদের। সর্বত্র নকলের দাপট। আমি সমাজবিজ্ঞানী নই। রাজনীতিই আমার লেখা এবং বলার প্রধান বিষয়। সেই রাজনীতিতে আসল মানুষ কি আর আছে? নেই এ কথা বলা বোধকরি সংগত হবে না। আসল অর্থাৎ সৎ রাজনীতিকরা এখনো আছেন। তবে অসৎদের দাপটে তারা কোণঠাসা। তারা কোনোক্রমে মান-মর্যাদা বাঁচিয়ে চলেন নীরবে-নিভৃতে। তারা কথাও বলেন কম। কেননা তারা জানেন, অসৎদের কলরবে তাদের কণ্ঠ কেউ শুনবে না। কেবল রাজনীতি নয়, সমাজের সব ক্ষেত্রে আজ অসৎ আর দুর্নীতিবাজদের প্রবল দাপট। সরকারি অফিসে যান দেখতে পাবেন অসৎদের দোর্দণ্ড প্রতাপ। আর যারা সৎ তারা ঘাড় গুঁজে চুপচাপ কাজ করে যাচ্ছেন। তারা এতটাই সংখ্যালঘিষ্ঠ যে, চোখের সামনে দুর্নীতির মহোৎসব দেখেও তার প্রতিবাদ বা প্রতিরোধে সাহসী হন না।

সমাজে ভালো মানুষের আকাল দেখা দিয়েছে বলে সচেতন ব্যক্তিরা আক্ষেপ করেন। তাদের এ আক্ষেপ অমূলক নয়। যদি জরিপ করা হয় দেখা যাবে সমাজ থেকে সৎ মানুষের সংখ্যা ক্রমাগত কমছে। এর কারণ কী তা নিয়ে বিশেষ কোনো গবেষণা এখনো পর্যন্ত হয়নি এটা ঠিক। তবে সমাজবিজ্ঞানীদের মতে মানুষের মধ্যে আত্মকেন্দ্রিকতা, স্বার্থপরতা এবং লোভ-লালসা বেড়ে যাওয়ায় সৎ মানুষের সংখ্যা ক্রমশ কমে যাচ্ছে। প্রাকৃতিক পরিবেশের নানা ধরনের পরিবর্তন বা বিপর্যয়ের কারণে যেমন কাইকলাসহ অন্যান্য অনেক মাছ ক্রমশ বিপন্ন প্রাণীতে পরিণত হচ্ছে, তেমনি সামাজিক নানা প্রতিকূল পরিবেশের কারণে সৎ মানুষের সংখ্যাও দিন দিন হ্রাস পাচ্ছে। যদি বলা হয়- সমাজে সৎ মানুষেরা এখন বিপন্ন প্রাণীর শ্রেণিভুক্ত তাহলে খুব একটা অযৌক্তিক হবে বলে মনে হয় না। কিন্তু বড় প্রশ্ন হলো, কেন সৎ মানুষ কমে যাচ্ছে? বিজ্ঞজনেরা এ জন্য প্রয়োজনীয় নৈতিক শিক্ষার অভাবকেই দায়ী করতে চান। তাদের মতে, মানুষের যখন শিক্ষা গ্রহণের সময় অর্থাৎ বাল্যকাল থেকে তাদের আগের মতো নৈতিক শিক্ষায় শিক্ষিত করার গরজ কেউ খুব একটা অনুভব করেন না। ফলে সমাজে উচ্চ ডিগ্রিধারীর সংখ্যা বাড়লেও সুশিক্ষিত ও নৈতিকতাসম্পন্ন মানুষ তৈরি হচ্ছে না। চীনা দার্শনিক কনফুসিয়াস বলেছেন, ‘পরিবার হচ্ছে একজন মানুষের জন্য সবচেয়ে বড় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান’। দ্বিমতের অবকাশ নেই তাঁর এ কথার সঙ্গে। বিদ্যায়তনে মানুষ পুস্তকভিত্তিক শিক্ষা পেতে পারে। কিন্তু নৈতিক শিক্ষা সে পায় পরিবার থেকেই। পরিবারের অভিভাবকদের আচার-আচরণ, কাজকর্ম শিশুর মনে যে ছাপ ফেলে তা-ই ভবিষ্যতে তার চরিত্র গঠনের ভিত্তি হিসেবে কাজ করে। যে শিশু জ্ঞান হওয়ার পরই দেখে তার পিতা অবৈধ পথে উপার্জন করে বিত্তশালী হচ্ছে, তার মনে তখন এ কথাটি রেখাপাত করে যে ওটাই বুঝি সঠিক পথ। এভাবেই সমাজে দুর্নীতি-অনৈতিকতার বিষবৃক্ষ তার ডালপালা বিস্তার করে চলেছে। ছেয়ে ফেলছে আমাদের সমাজকে।

প্রখ্যাত চলচ্চিত্রকার মরহুম আমজাদ হোসেনের ‘দুই পয়সার আলতা’ ছবিতে মিতালী মুখার্জির কণ্ঠে একটি গান আছে- ‘এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই/ মানুষ নামের মানুষ আছে দুনিয়া বোঝাই/ এই মানুষের ভিড়ে আমার সেই মানুষ নাই...’। গানের কথাগুলোর প্রাসঙ্গিকতা নিয়ে পুনর্বার বলার দরকার পড়ে না। এই যে এত কোটি কোটি মানুষ, কিন্তু তাদের মধ্যে আমাদের কাক্সিক্ষত সেই মানুষ কোথায়? বিপন্ন কাইকলা মাছের প্রাচুর্যকে মৎস্য গবেষকরা হয়তো আবার ফিরিয়ে আনতে পারবেন। কিন্তু সমাজে সৎ মানুষ যে বিপন্ন প্রজাতিতে পরিণত হচ্ছে, এ সর্বনাশা প্রবণতা রোধ করার উপায় কী?

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
শিল্প-বাণিজ্যে হতাশা
শিল্প-বাণিজ্যে হতাশা
জাতীয় ঐকমত্য
জাতীয় ঐকমত্য
শ্রেষ্ঠত্ব শুধু তাকওয়ার কারণে
শ্রেষ্ঠত্ব শুধু তাকওয়ার কারণে
ইখলাস মানুষের হৃদয়ে সৃষ্টি হয়
ইখলাস মানুষের হৃদয়ে সৃষ্টি হয়
জনশূন্য চরজমিতে জীবিকা
জনশূন্য চরজমিতে জীবিকা
ওপরে হইচই ভিতরে কী
ওপরে হইচই ভিতরে কী
শেয়ারবাজার
শেয়ারবাজার
প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদ
প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদ
যুদ্ধের ময়দানেও মানবিক ছিলেন যিনি
যুদ্ধের ময়দানেও মানবিক ছিলেন যিনি
সাঁতার শেখা বাধ্যতামূলক করুন
সাঁতার শেখা বাধ্যতামূলক করুন
গণতন্ত্র বনাম মবতন্ত্র ও ফ্রাঙ্কেনস্টাইনের দৈত্য
গণতন্ত্র বনাম মবতন্ত্র ও ফ্রাঙ্কেনস্টাইনের দৈত্য
বাড়ছে মন্দ ঋণ
বাড়ছে মন্দ ঋণ
সর্বশেষ খবর
বাগেরহাটে শতবর্ষের ঐতিহ্যবাহী রথযাত্রা শুরু, ১৫ দিনব্যাপী মেলায় উৎসবের আমেজ
বাগেরহাটে শতবর্ষের ঐতিহ্যবাহী রথযাত্রা শুরু, ১৫ দিনব্যাপী মেলায় উৎসবের আমেজ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ-কানাডা অ্যাসোসিয়েশন অব ক্যালগেরির বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত
বাংলাদেশ-কানাডা অ্যাসোসিয়েশন অব ক্যালগেরির বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত

৮ মিনিট আগে | পরবাস

তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নের লক্ষে সোনারগাঁয়ে লিফলেট বিতরণ
তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নের লক্ষে সোনারগাঁয়ে লিফলেট বিতরণ

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুয়েথাই টুর্নামেন্ট : বেল্ট পেল দেশের দুই তারকা রাশেদ-অমিও
মুয়েথাই টুর্নামেন্ট : বেল্ট পেল দেশের দুই তারকা রাশেদ-অমিও

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠলো ফিলিপাইন
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠলো ফিলিপাইন

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের নিয়ে ফেসবুকে অপপ্রচারের অভিযোগে যুবক গ্রেফতার
সাংবাদিকদের নিয়ে ফেসবুকে অপপ্রচারের অভিযোগে যুবক গ্রেফতার

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশ আজ
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশ আজ

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইরানকে আলোচনায় আনতে লোভনীয় প্রস্তাবের সিরিজ টোপ যুক্তরাষ্ট্রের
ইরানকে আলোচনায় আনতে লোভনীয় প্রস্তাবের সিরিজ টোপ যুক্তরাষ্ট্রের

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝ আকাশে হঠাৎ বিমানের ক্রুর মৃত্যু
মাঝ আকাশে হঠাৎ বিমানের ক্রুর মৃত্যু

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিছিয়ে পড়েও তিন দিনে টেস্ট জয় করলো অস্ট্রেলিয়া
পিছিয়ে পড়েও তিন দিনে টেস্ট জয় করলো অস্ট্রেলিয়া

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ২৪ ঘণ্টায় ৭২ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ২৪ ঘণ্টায় ৭২ ফিলিস্তিনি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি সূচকে পেছানোর বড় কারণ অস্থিতিশীলতা, সহিংসতা
শান্তি সূচকে পেছানোর বড় কারণ অস্থিতিশীলতা, সহিংসতা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিলে ট্রাম্পের উদ্যোগে বিচারবিভাগের বাধা নয় : মার্কিন সুপ্রিম কোর্ট
জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিলে ট্রাম্পের উদ্যোগে বিচারবিভাগের বাধা নয় : মার্কিন সুপ্রিম কোর্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ও মৃত্যুর হার বাড়ছে গ্রামে
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ও মৃত্যুর হার বাড়ছে গ্রামে

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কোভিড-১৯-এর উৎপত্তি নিয়ে সব সম্ভাবনাই ‘উন্মুক্ত’ : বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা প্রধান
কোভিড-১৯-এর উৎপত্তি নিয়ে সব সম্ভাবনাই ‘উন্মুক্ত’ : বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা প্রধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে আবারও বোমা হামলার হুমকি ট্রাম্পের
ইরানে আবারও বোমা হামলার হুমকি ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে আন্তর্জাতিক আণবিক শক্তি সংস্থার ভূমিকা নিয়ে ইরানের প্রশ্ন
যে কারণে আন্তর্জাতিক আণবিক শক্তি সংস্থার ভূমিকা নিয়ে ইরানের প্রশ্ন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুপুরের মধ্যে সাত জেলায় ভারি বর্ষণের আভাস
দুপুরের মধ্যে সাত জেলায় ভারি বর্ষণের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৮ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৮ জুন)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৪
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৪

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাবার হয়ে গয়না ডেলিভারি দিতেন জিতেন্দ্র, এক বিদ্রুপে পাল্টায় ভাগ্য
বাবার হয়ে গয়না ডেলিভারি দিতেন জিতেন্দ্র, এক বিদ্রুপে পাল্টায় ভাগ্য

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসি-খুশি সারা দিন
হাসি-খুশি সারা দিন

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দিনে এক বেলা পাউরুটি-বিস্কুট খেয়ে থাকছেন দেশের ৮৮ শতাংশ নিম্নআয়ের মানুষ
দিনে এক বেলা পাউরুটি-বিস্কুট খেয়ে থাকছেন দেশের ৮৮ শতাংশ নিম্নআয়ের মানুষ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিরোজপুরে ইউপি সদস্য ও তার ভাবিকে কুপিয়ে হত্যা
পিরোজপুরে ইউপি সদস্য ও তার ভাবিকে কুপিয়ে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কাঁটা লাগা’ খ্যাত অভিনেত্রী শেফালী জারিওয়ালা আর নেই
‘কাঁটা লাগা’ খ্যাত অভিনেত্রী শেফালী জারিওয়ালা আর নেই

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সংস্কারের প্রতিশ্রুতির সবটুকু মিলছে না
সংস্কারের প্রতিশ্রুতির সবটুকু মিলছে না

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা জুট মিল প্রকল্পে ব্যাপক লুটপাট
শেখ হাসিনা জুট মিল প্রকল্পে ব্যাপক লুটপাট

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশ্রয়ণ প্রকল্পে হরিলুট
আশ্রয়ণ প্রকল্পে হরিলুট

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চকবাজারে স্কুল শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
চকবাজারে স্কুল শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হত্যা মামলায় ৩৩ বছর পর আসামি গ্রেফতার
হত্যা মামলায় ৩৩ বছর পর আসামি গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
স্বাধীনতার প্রথম ঘোষক হিসেবে জিয়ার নাম থাকা সব বই বাজেয়াপ্ত করেছিলেন খায়রুল হক
স্বাধীনতার প্রথম ঘোষক হিসেবে জিয়ার নাম থাকা সব বই বাজেয়াপ্ত করেছিলেন খায়রুল হক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘ইরানের মিসাইল ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ’
‌‘ইরানের মিসাইল ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই এইচএসসি পরীক্ষার্থীর পরীক্ষা নেয়ার বিষয়টি বিবেচনাধীন
সেই এইচএসসি পরীক্ষার্থীর পরীক্ষা নেয়ার বিষয়টি বিবেচনাধীন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হিরো আলমের আত্মহত্যার চেষ্টা
হিরো আলমের আত্মহত্যার চেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানে হামলা নিয়ে যেসব প্রশ্নের উত্তর দিতে পারছে না যুক্তরাষ্ট্র
ইরানে হামলা নিয়ে যেসব প্রশ্নের উত্তর দিতে পারছে না যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আসছে নতুন শিক্ষা কারিকুলাম
ফের আসছে নতুন শিক্ষা কারিকুলাম

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘বাংলাদেশের সাথে আলোচনায় বসতে প্রস্তুত ভারত’
‌‘বাংলাদেশের সাথে আলোচনায় বসতে প্রস্তুত ভারত’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড্ডয়নের পর ইঞ্জিনে ত্রুটি, ১৫৪ যাত্রী নিয়ে ঢাকায় জরুরি অবতরণ বিমানের
উড্ডয়নের পর ইঞ্জিনে ত্রুটি, ১৫৪ যাত্রী নিয়ে ঢাকায় জরুরি অবতরণ বিমানের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরের আন্দোলনে কঠোর হচ্ছে সরকার
এনবিআরের আন্দোলনে কঠোর হচ্ছে সরকার

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টানা ৫ দিন বজ্রসহ ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস
টানা ৫ দিন বজ্রসহ ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিএনএন ও নিউইয়র্ক টাইমসের সাংবাদিকদের বরখাস্তের দাবি ট্রাম্পের
সিএনএন ও নিউইয়র্ক টাইমসের সাংবাদিকদের বরখাস্তের দাবি ট্রাম্পের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ হাজার করে টাকা পাচ্ছেন কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২৭৪ শিক্ষার্থী
১০ হাজার করে টাকা পাচ্ছেন কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২৭৪ শিক্ষার্থী

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে আবারও বোমা হামলার হুমকি ট্রাম্পের
ইরানে আবারও বোমা হামলার হুমকি ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তর কোরিয়ায় ডলার-বাইবেল পাঠানোর চেষ্টাকালে ৬ মার্কিন নাগরিক আটক
উত্তর কোরিয়ায় ডলার-বাইবেল পাঠানোর চেষ্টাকালে ৬ মার্কিন নাগরিক আটক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাখির আঘাত, বিকল্প ফ্লাইটে ১৫৪ যাত্রীকে সিঙ্গাপুর পাঠাল বিমান
পাখির আঘাত, বিকল্প ফ্লাইটে ১৫৪ যাত্রীকে সিঙ্গাপুর পাঠাল বিমান

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পরমাণু আলোচনা শুরু করার কোনো সিদ্ধান্ত নেই: ইরান
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পরমাণু আলোচনা শুরু করার কোনো সিদ্ধান্ত নেই: ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুকাচ্ছে পানি, বিলুপ্তির পথে কাস্পিয়ান সাগর?
শুকাচ্ছে পানি, বিলুপ্তির পথে কাস্পিয়ান সাগর?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরান খানকে মাইনাস করার অভিযোগ, পাকিস্তানে তোলপাড়
ইমরান খানকে মাইনাস করার অভিযোগ, পাকিস্তানে তোলপাড়

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌরভের বাড়িতে নৈশভোজে সারা-আদিত্য
সৌরভের বাড়িতে নৈশভোজে সারা-আদিত্য

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুনেলের শাস্তি না হলে আরও খুনি জন্মাবে: জামায়াত আমির
জুনেলের শাস্তি না হলে আরও খুনি জন্মাবে: জামায়াত আমির

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘কাঁটা লাগা’ খ্যাত অভিনেত্রী শেফালী জারিওয়ালা আর নেই
‘কাঁটা লাগা’ খ্যাত অভিনেত্রী শেফালী জারিওয়ালা আর নেই

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খিলক্ষেতে ‘আইন মেনেই অস্থায়ী মণ্ডপ সরানো হয়েছে’ : রেল কর্তৃপক্ষ
খিলক্ষেতে ‘আইন মেনেই অস্থায়ী মণ্ডপ সরানো হয়েছে’ : রেল কর্তৃপক্ষ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তর গাজায় হামাসের টানেল গুঁড়িয়ে দেওয়ার দাবি ইসরায়েলের
উত্তর গাজায় হামাসের টানেল গুঁড়িয়ে দেওয়ার দাবি ইসরায়েলের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাসড়কে শিয়ালকে চাপা দিল সিএনজি, প্রাণ গেল গৃহবধূর
মহাসড়কে শিয়ালকে চাপা দিল সিএনজি, প্রাণ গেল গৃহবধূর

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টা-সিইসির বৈঠকের বিষয়ে পরিষ্কার ধারণা দেয়ার দাবি সালাহউদ্দিনের
প্রধান উপদেষ্টা-সিইসির বৈঠকের বিষয়ে পরিষ্কার ধারণা দেয়ার দাবি সালাহউদ্দিনের

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খামেনিকে হত্যাচেষ্টার কথা স্বীকার করলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী
খামেনিকে হত্যাচেষ্টার কথা স্বীকার করলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মার্চ টু এনবিআর’ প্রত্যাহারসহ অর্থ মন্ত্রণালয়ের তিন সিদ্ধান্ত
‘মার্চ টু এনবিআর’ প্রত্যাহারসহ অর্থ মন্ত্রণালয়ের তিন সিদ্ধান্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবৈধ সরকারের ৩০০ এমপির বিরুদ্ধে একাই লড়াই করেছি: রুমিন ফারহানা
অবৈধ সরকারের ৩০০ এমপির বিরুদ্ধে একাই লড়াই করেছি: রুমিন ফারহানা

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসি-রোনালদো-এমবাপের রেকর্ড ভেঙে হালান্ডের ইতিহাস
মেসি-রোনালদো-এমবাপের রেকর্ড ভেঙে হালান্ডের ইতিহাস

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীন সফর শেষে দেশে ফিরেছে বিএনপির প্রতিনিধি দল
চীন সফর শেষে দেশে ফিরেছে বিএনপির প্রতিনিধি দল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
যমুনা সেতু থেকে তুলে ফেলা হচ্ছে রেললাইন
যমুনা সেতু থেকে তুলে ফেলা হচ্ছে রেললাইন

পেছনের পৃষ্ঠা

মনোনয়ন ও কমিটি বাণিজ্যে হাতিয়েছেন হাজার কোটি
মনোনয়ন ও কমিটি বাণিজ্যে হাতিয়েছেন হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন রোগের মরণকামড়
তিন রোগের মরণকামড়

প্রথম পৃষ্ঠা

কমছে ইলিশ মাছের দাম
কমছে ইলিশ মাছের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্কে তিন নির্বাচনের কুশলীরা
আতঙ্কে তিন নির্বাচনের কুশলীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডলার রেটে ঋণঝুঁকিতে বাংলাদেশ
ডলার রেটে ঋণঝুঁকিতে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

যে কারণে অস্থির চালের বাজার
যে কারণে অস্থির চালের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

পর্তুগাল জাতীয় ক্রিকেট দলে বাংলাদেশি খেলোয়াড়ের চমক
পর্তুগাল জাতীয় ক্রিকেট দলে বাংলাদেশি খেলোয়াড়ের চমক

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জাপা থেকে বাদ পড়ছেন সাত প্রেসিডিয়াম সদস্য
জাপা থেকে বাদ পড়ছেন সাত প্রেসিডিয়াম সদস্য

প্রথম পৃষ্ঠা

কাজে ফেরেননি ১৮৭ পুলিশ
কাজে ফেরেননি ১৮৭ পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিমানী মন্দিরা
অভিমানী মন্দিরা

শোবিজ

কমিটিতে দলীয় পদধারী ও মামলার আসামি
কমিটিতে দলীয় পদধারী ও মামলার আসামি

নগর জীবন

যেভাবে টিকে গেল অজয়-কাজলের সংসার
যেভাবে টিকে গেল অজয়-কাজলের সংসার

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামাতে ‘চলো হারিয়ে যাই’
ক্যাপিটাল ড্রামাতে ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

ক্রাইম-থ্রিলার সিনেমা টুডারাম
ক্রাইম-থ্রিলার সিনেমা টুডারাম

শোবিজ

খামেনিকে শেষ করে দিতে চেয়েছিলাম
খামেনিকে শেষ করে দিতে চেয়েছিলাম

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিযুক্ত পূজা...
অভিযুক্ত পূজা...

শোবিজ

অঞ্জনাকে কেউ মনে রাখেনি
অঞ্জনাকে কেউ মনে রাখেনি

শোবিজ

ব্যাটিং ব্যর্থতার দিনে উজ্জ্বল তাইজুল
ব্যাটিং ব্যর্থতার দিনে উজ্জ্বল তাইজুল

মাঠে ময়দানে

ডাকসু নিয়ে তৎপরতা সংগঠনগুলোর
ডাকসু নিয়ে তৎপরতা সংগঠনগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়ানডে খেলতে শ্রীলঙ্কা গেলেন ১০ ক্রিকেটার
ওয়ানডে খেলতে শ্রীলঙ্কা গেলেন ১০ ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

রক্ষণভাগ দুর্ভেদ্য রাখতে চায় বাংলাদেশ
রক্ষণভাগ দুর্ভেদ্য রাখতে চায় বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

সিইসির সঙ্গে কী কথা হলো
সিইসির সঙ্গে কী কথা হলো

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন রুটে দেশে আসছে হেরোইন
তিন রুটে দেশে আসছে হেরোইন

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বাধীন দেশের প্রথম চলচ্চিত্র ‘মানুষের মন’
স্বাধীন দেশের প্রথম চলচ্চিত্র ‘মানুষের মন’

শোবিজ

‘অভিষেক টেস্টের আগের সারারাত ঘুমাইনি’
‘অভিষেক টেস্টের আগের সারারাত ঘুমাইনি’

মাঠে ময়দানে

২০২৭ পর্যন্ত আল নাসরেই রোনালদো
২০২৭ পর্যন্ত আল নাসরেই রোনালদো

মাঠে ময়দানে

বন্দুকের মুখে মুসলমানদের পাঠাচ্ছে ভারত
বন্দুকের মুখে মুসলমানদের পাঠাচ্ছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ায় ৩৬ বাংলাদেশি আটক
মালয়েশিয়ায় ৩৬ বাংলাদেশি আটক

প্রথম পৃষ্ঠা