শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৫ ডিসেম্বর, ২০২১ আপডেট:

গণতন্ত্রের প্রতিশব্দ হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী

নূরে আলম সিদ্দিকী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
গণতন্ত্রের প্রতিশব্দ হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী

১৯৬৩ সালের ৫ ডিসেম্বর সুদূর বৈরুতের একটি হোটেলের নির্জন কক্ষে হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী মৃত্যুবরণ করেন। শহীদ সোহরাওয়ার্দীকে ‘গণতন্ত্রের মানসপুত্র’ আখ্যায়িত করা হয়। মননে প্রত্যয়ে, চিন্তা-চেতনা ও মননশীলতায় তিনি শুধু গণতন্ত্রের প্রতি আস্থাশীলই ছিলেন না, বিশ্বাস করতেন- গণতন্ত্র হচ্ছে সহনশীলতার পরীক্ষা (democracy is the test of tolerance)। তিনি ওয়েস্টমিনস্টার ধরনের গণতন্ত্রে বিশ্বাস করতেন। কেননা তাঁর ধারণা ছিল রাষ্ট্রপতি পাঁচ বছরের জন্য একবার নির্বাচিত হলে তিনি অপ্রতিরোধ্য হয়ে যান। তিনি প্রায়শই উদ্ধৃত করতেন- I will defer you upto the last but I will protect your right to defer me unto my death. অবিভক্ত বাংলার প্রিমিয়ার ছিলেন হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী, অবিভক্ত পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন সরদার হায়াত খান। পাঞ্জাব বিভক্ত হলে সরদার হায়াত খান স্বাভাবিকভাবেই পাকিস্তানের সঙ্গে সংযুক্ত অংশের মুখ্যমন্ত্রী রয়ে গেলেন, কোনো আস্থাভোটের প্রয়োজন হলো না। কিন্তু হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর জন্য আস্থাভোটের নির্দেশ দেন জিন্নাহ সাহেব স্বয়ং। মি. জিন্নাহর পৃষ্ঠপোষকতায়  নাজিমউদ্দিন, আকরম সাহেবদের সূক্ষ্ম কূটকৌশলের মর্মান্তিক শিকার হন শহীদ সাহেব। এখানেও তিনি আদর্শ ও নিষ্ঠার অগ্নিপরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন। সিলেট থেকে নির্বাচিত সদস্যরা সিলেটের ভোটের বিনিময়ে একটি মন্ত্রীর পদ নিশ্চিত করতে চেয়েছিলেন। কিন্তু আদর্শে অনড় শহীদ সাহেব সিলেটের সাংসদদের সুস্পষ্ট জানিয়ে দেন যে প্রয়োজনে একাধিক মন্ত্রী সিলেট থেকে বানানো হবে কিন্তু কোনো প্রতিশ্রুতি দিয়ে তিনি সাংসদদের ভোট কিনবেন না। ক্রুদ্ধ সিলেটের সাংসদরা একযোগে নাজিমউদ্দিনকে ভোট প্রদান করলে আস্থাভোটে পরাজয়বরণ করে মুখ্যমন্ত্রীর পদ হারালেও তিনি বিন্দুমাত্র আফসোস করেননি। রাজনীতিতে তিনি কোনো দিন কোনো অবস্থাতেই শঠতার আশ্রয় নেননি।

রুপা নয়, সোনা নয়- হীরার চামচ মুখে নিয়ে তিনি জন্মগ্রহণ করেছিলেন। জ্ঞানচর্চার যে সুউচ্চ শিখরে তিনি আরোহণ করেছিলেন সেটি অনন্যসাধারণ। তা সত্ত্বেও (নীল) রক্তের কণায় কণায়, অনুভূতির পরতে পরতে মাটি ও মানুষের প্রতি তাঁর ছিল গভীর মমত্ববোধ। উপমহাদেশের রাজনীতিতে তাঁর ব্যতিক্রমধর্মী চরিত্রের আঙ্গিক হলো, তিনি যা বিশ্বাস করতেন তাঁর রাজনৈতিক ধারা ও জীবনধারা সেই স্রোতেই প্রবাহিত হতো। বিলেত থেকে ফেরত এসে এ অভিজাত পরিবারের সন্তানটি রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত হন। দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাশের স্বরাজ পার্টির সঙ্গে তাঁর দলীয় রাজনীতির হাতেখড়ি। নতুন প্রজন্ম বিস্ময়াভিভূত হবেন চিত্তরঞ্জন দাশ শুধু অসাম্প্রদায়িক ছিলেন না, শিক্ষা-দীক্ষা, অর্থ-বিত্ত, সাহিত্য-সংস্কৃতি, চাকরি এবং ব্যবসায় অনেক পিছিয়ে থাকা মুসলিম জনগোষ্ঠীকে টেনে তোলার তাগিদে দেশবন্ধুর স্লোগান ছিল- সব ক্ষেত্রে মুসলমানদের জন্য শতকরা ৫৫ ভাগ কোটা বরাদ্দ অবশ্যই করতে হবে।

দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাশের অভাবনীয় অসাম্প্রদায়িক মানসিকতার আকর্ষণে তিনি স্বরাজ পার্টিতে যোগদান করেন। দেশবন্ধু যখন কলকাতা সিটি করপোরেশনের মেয়র, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী তখন ডেপুটি মেয়র নির্বাচিত হন এবং নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বোস প্রধান কার্যনির্বাহী কর্মকর্তার দায়িত্বপ্রাপ্ত হন। সমগ্র ব্রিটিশ-ভারতে তখন একটি প্রবাদ প্রচলিত হয়েছিল যে দেশবন্ধুর দুটি অনবদ্য সৃষ্টি শহীদ ও সুভাষ। সোহরাওয়ার্দী সব আভিজাত্যের গণ্ডি থেকে বেরিয়ে এসে ডকইয়ার্ড শ্রমিক, ধাঙড় থেকে শুরু করে নিম্ন গোত্রের হিন্দু-মুসলমান সবাইকে নিয়ে তাঁর রাজনৈতিক পরিমণ্ডল তৈরি করেন। উল্লেখ্য, ১৯০৬ সালে প্রতিষ্ঠিত মুসলিম লীগ গঠিত হয়েছিল ঢাকার আহসান মঞ্জিলে। নবাব, জমিদার, খানবাহাদুরদের প্রাসাদে ঘুরপাক খেত সব রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড ও হিসাব-নিকাশ। তিনি মুসলিম লীগের রাজনীতিকে আভিজাত্যের প্রাসাদ থেকে মাটি ও মানুষের কাছাকাছি নিয়ে আসায় অনবদ্য ভূমিকা রাখেন। ফলে যা হওয়ার তা-ই হয়েছে। মুসলিম লীগের নেতৃত্ব আগলে থাকা প্রাসাদ ষড়যন্ত্রের কারিগররা, এমনকি মোহাম্মদ আলী জিন্নাহও হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীকে আস্থায় নেওয়া দূরে থাক, তাঁর যোগ্যতাকে ব্যবহার পর্যন্ত করেননি। তাঁর রাজনীতির প্রাণকেন্দ্র হয়ে ওঠে অবিভক্ত বাংলার রাজধানী কলকাতা। আবুল হাশিম সাহেবকে সঙ্গে নিয়ে অবিভক্ত বাংলায় মুসলিম লীগকে তিনি প্রচণ্ড শক্তিশালী সংগঠনে রূপান্তরিত করেন এবং তিনি অবিভক্ত বাংলার প্রিমিয়ার পদে অধিষ্ঠিত হন।

১৯৪৬-এর নির্বাচনে সোহরাওয়ার্দী, হাশিম সাহেবদের ভূমিকাই মুখ্য ছিল। লাহোর প্রস্তাবে states ব্যাপারটিকে state-এ রূপান্তর করার ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে শরৎ বোসকে সঙ্গে নিয়ে তিনি অবিভক্ত বাংলার একটি স্বাধীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার অক্লান্ত প্রচেষ্টা চালিয়ে ব্যর্থ হন। দ্বিজাতিতত্ত্বের ভিত্তিতে হলেও পাকিস্তান না হলে বংলাদেশের অভ্যুদয় হতো না। রক্ষণশীল হিন্দু নেতৃত্বের একটি অংশ তাঁকে ডাইরেক্ট অ্যাকশন দিবসের সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার সঙ্গে সম্পৃক্ততার অভিযোগে অভিযুক্ত করার প্রচণ্ড অপচেষ্টা চালিয়েছিলেন। তবে গান্ধীজি এ অভিযোগ গ্রহণ করেননি, কারণ তিনি সত্যটা জানতেন। শুধু অবিভক্ত বঙ্গের প্রিমিয়ার নয়, কলকাতার মুসলমানদের কাছে তিনি ছিলেন মুকুটহীন সম্রাট। নিজের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে নিজে গাড়ি চালিয়ে কলকাতার অলিগলিতে দাঙ্গাবিরোধী মিশন নিয়ে তিনি ছুটে বেড়িয়েছেন। এ সাহসিকতায় বিমুগ্ধ হয়ে মহাত্মা গান্ধী দাঙ্গাকবলিত নোয়াখালীতে তাঁকে সফরসঙ্গী করেন।

হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর দূরদর্শিতা ছিল অনন্যসাধারণ। প্রজ্ঞা, বুদ্ধিমত্তা, জ্ঞান ও প্রদীপ্ত অভিজ্ঞতা তাঁকে তাৎক্ষণিকভাবে সক্রিয় করে তোলে মুসলিম লীগের বিরুদ্ধে একটি জনসংগঠন গড়ে তোলার জন্য। দ্বিজাতিতত্ত্ব ও ১৯৪৭ সালে জিন্নাহর গগনচুম্বী জনপ্রিয়তা এবং নিষ্ঠুর বাস্তবতা তিনি উপলব্ধি করতে ভুল করেননি বলেই তাঁর নিজের হাতে গড়া প্রথম সংগঠনটির নাম হয় ‘জিন্নাহ মুসলিম লীগ’। পরে এটা আওয়ামী মুসলিম লীগে রূপান্তরিত হয়। এ সুদূরপ্রসারী সংগঠক উপলব্ধি করেছিলেন মুসলিম লীগের বিরুদ্ধে কোনো জনসংগঠনকে শিকড় গাড়তে হলে অবয়বে, চিন্তা-চেতনা ও মননশীলতায় এমন এক ব্যক্তিত্বকে উপস্থাপন করতে হবে যাকে খাঁটি মুসলমান হিসেবে সাধারণ মানুষ বিশ্বাস করবে। সে কারণেই মওলানা ভাসানীকে আসাম থেকে এনে সংগঠনের সভাপতি পদে অধিষ্ঠিত করান। যার সাধারণ সম্পাদক হন টাঙ্গাইলের শামসুল হক সাহেব, যুগ্ম-সম্পাদক হন শেখ মুজিবুর রহমান। সোহরাওয়ার্দীর বিচক্ষণতা ও দূরদর্শিতা এতই প্রকট ছিল যে তাঁর সযত্ন লালিত্যে আওয়ামী মুসলিম লীগ তখনকার পূর্ব পাকিস্তানের জেলা, থানা, ইউনিয়ন এমনকি গ্রামে গ্রামে প্রতিষ্ঠিত হতে পেরেছিল।

সোহরাওয়ার্দী শেরেবাংলার জনপ্রিয়তার কথা সম্পূর্ণ অবহিত ছিলেন বলেই ’৫৪-এর যুক্তফ্রন্টের নির্বাচন করার জন্য শেরেবাংলার নেতৃত্ব তাঁর কাছে অপরিহার্য ছিল। তখনকার সময়ে মুসলিম লীগের ভরাডুবি অকল্পনীয় ছিল। পূর্ব পাকিস্তানের মুখ্যমন্ত্রী নূরুল আমিন সাহেবও ছাত্রনেতা খালেক নেওয়াজের কাছে নিদারুণ পরাজয়বরণ করেন। শেরেবাংলা ’৫৪-এর নির্বাচনে জয়ের কৃতিত্ব দিয়ে সোহরাওয়ার্দীকে বলেছিলেন, ‘আপনি নির্বাচনের জাদুকর’। পশ্চিম পাকিস্তানও (সাধারণ মানুষ ও রাজনৈতিক নেতৃত্বের একাংশ) ’৫৪-এর অভূতপূর্ব বিজয়কে গণতন্ত্রের বিজয় হিসেবে গ্রহণ করে এবং নির্বাচনের অব্যবহিত পরে শহীদ সোহরাওয়ার্দী করাচি পৌঁছলে তাঁকে অভূতপূর্ব গণসংবর্ধনা দেওয়া হয়।

’৫৪-এর নির্বাচনে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে ধর্মান্ধ মুসলমানদের চিন্তা-চেতনা এত সূক্ষ্মভাবে পরিবর্তিত করে পৃথিবীর ইতিহাসে অভূতপূর্ব ও বিস্ময়কর বিজয়ী মরহুম হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর চেতনাকে শুধু শানিত ও উজ্জীবিতই করেনি, তাঁর মনে এ প্রতীতি ও প্রত্যয়ের জন্ম দিয়েছিল যে কোনোরকমে একটা সাধারণ নির্বাচন করতে পারলে বাঙালির নিরঙ্কুশ বিজয় হবে। ’৬২ সালে হামিদুর রহমান শিক্ষা কমিশনের সুপারিশ বাতিলের দাবির ছত্রচ্ছায়ায় ছাত্র আন্দোলনের অন্তর্নিহিত আঙ্গিক ছিল- হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর মুক্তি এবং মৌলিক গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রথা বাতিল করে সাধারণ ভোটে নির্বাচন করা। তিনি তখন কাকরাইলে মানিক ভাইয়ের বাসায় অবস্থান করছিলেন। ওইখানেই শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন, শেখ ফজলুল হক মণি, এনায়েতুর রহমান, ওবায়দুর রহমান প্রমুখ নেতার সঙ্গে কর্মী হিসেবে কাছ থেকে নেতাকে দেখতে পাই। ছাত্রলীগ নেতারা সবিনয়ে শহীদ সাহেবকে বললেন- স্যার, আপনার অবর্তমানে নূরুল আমিনকে আহ্বায়ক করে যে এনডিএফ গঠিত হয়েছে এখন তার প্রাতিষ্ঠানিক দায়িত্ব আপনাকে নিতে হবে, আপনার বর্তমানে নূরুল আমিন  এনডিএফ প্রধান থাকতে পারেন না। তিনি স্মিতহাস্যে জবাব দিলেন- গোলামের মধ্যে কে বড় গোলাম তা দেখার সময় এটি নয়, এটি গোলামি থেকে বিমুক্তির আন্দোলন।

তিনি বৈরুতে চিকিৎসা নিতে যাবেন। তখন আতাউর রহমান খান, সালাম খান, জহিরউদ্দিন সাহেব, আবুল মনসুর আহমদ, খাজা খয়রাত হোসেনসহ সবাই উপস্থিত ছিলেন। তাদের মধ্য থেকে একজন নেতাকে প্রশ্ন করলেন- স্যার, আমাদের জন্য কী রেখে যাচ্ছেন? তিনি বললেন, একটি কলম (মানিক মিয়া) আর একটি মাঠ (মুজিব)। যুক্ত বাংলার স্বপ্নদ্রষ্টার পুরো রাজনীতিটাই ছিল পূর্ব পাকিস্তানকেন্দ্রিক।

১৯৫৭ সালে তাত্ত্বিক সমাজতন্ত্রীরা কাগমারী সম্মেলনে শহীদ সাহেবের বিরুদ্ধে প্রতিপক্ষ হিসেবে মওলানা ভাসানীকে দাঁড় করান। সে সম্মেলন থেকেই মওলানা ভাসানী ও মোজাফফর সাহেবের নেতৃত্বে ন্যাপের জন্ম।

আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী। তিনিই মওলানা ভাসানীকে আওয়ামী লীগের সভাপতি পদে অধিষ্ঠিত করান। তাঁর লেবাস, চেহারা-সুরত তখনকার দিনে গ্রহণযোগ্যতা পেয়েছিল। কাগমারী সম্মেলনে আওয়ামী লীগের বিভক্তির (ন্যাপ ভাসানীর জন্ম হয়) পর মরহুম মাওলানা আবদুর রশীদ তর্কবাগীশ সভাপতি পদে মওলানা ভাসানীর স্থলাভিষিক্ত হন। আওয়ামী লীগের বর্তমান নেতা-কর্মীদের কাছে সেসব ইতিহাস আষাঢ়ে গল্প বলেই মনে হবে। আমি ভেবে আশ্চর্যান্বিত ও বিস্ময়াভিভূত হই যে এভাবে চলতে থাকলে এখনকার প্রজন্ম ভাবতে শিখবে- বর্তমান নেতৃত্বই বুঝি আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা!

হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত ও আমাদের মুজিব ভাইয়ের সযত্ন লালিত্যে গড়ে ওঠা আওয়ামী লীগের শিকড়টি বাংলার মাটি ও মানুষের হৃদয়ের অনেক অনেক গভীরে প্রোথিত। শহীদ সোহরাওয়ার্দীর আদর্শের উত্তরাধিকারের সত্তায় উদ্ভাসিত নতুন প্রজন্মের আওয়ামী লীগ নেতৃত্বের কাছে আমার দাবি- মৌলিক অধিকারটিকে পুনঃপ্রতিষ্ঠিত করার সংগ্রামে ভূমিকা রাখুন। এবং আওয়ামী লীগের সুদীর্ঘ পথপরিক্রমণের গৌরবদীপ্ত ইতিহাস হৃদয়ঙ্গম করে গণতন্ত্রের প্রতিষ্ঠায় আত্মনিয়োগ করুন। হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর চিন্তার আঙ্গিকেই সিক্ত ছিলেন মুজিব ভাই। তিনি তাঁর সহকর্মী ছিলেন না, অতি স্নেহের কর্মী ছিলেন। একেকটি আন্দোলনের সোপান উত্তরণের মাধ্যমে নেতার অনুকরণেই তিনি ধীর পদক্ষেপে স্বায়ত্তশাসন থেকে স্বাধিকার, স্বাধিকার থেকে স্বাধীনতার চেতনায় জনগণকে উজ্জীবিত করেন। আর তাঁর চেতনার উত্তরাধিকার ও বাস্তবায়নের মূল কারিগর ছিল ছাত্রলীগ। ১৯৭০-এর নির্বাচনই আমাদের স্বাধীনতা প্রাপ্তির নিরঙ্কুশ ম্যান্ডেট এনে দেয়। শহীদ সোহরাওয়ার্দীর জীবনের স্বপ্ন ও সাধনা ছিল পাকিস্তানে একটি সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠানের। জীবদ্দশায় সম্ভব না হলেও তাঁর আকাক্সিক্ষত নির্বাচনই পরাধীনতার বক্ষ বিদীর্ণ করে আর তা সম্ভব হয় তাঁর অতি স্নেহের ও আদর্শের অনুসারী তাঁরই মুজিবের হাত ধরে। একান্তে আমার ভাবতে ভালো লাগে- বঙ্গবন্ধুর অসাধারণ সাংগঠনিক দক্ষতা ও শহীদ সাহেবের জ্ঞানপ্রদীপ্ত রাজনৈতিক দূরদর্শিতার সংমিশ্রণ হলে বাংলাদেশ আজ কোথায় যেতে পারত!

আজকে রাজনীতিতে মূল্যবোধের অবক্ষয়ের এ ঘনঘোর অমানিশার মধ্যে হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর জীবনের মৌলিক অধিকার সংরক্ষণের প্রত্যয়দৃঢ় ও মরুভূমির সূর্যরশ্মির মতো নিষ্কলুষ আদর্শ বর্তমান প্রজন্মের জন্য পথনির্দেশনা হোক। সোহরাওয়ার্দীর সহনশীলতা, প্রাপ্তির প্রত্যাশা না করে শুধুই দেওয়ার ঔদার্যময় আদর্শের অনুকরণে সূর্যস্নাত হোক আজকের প্রজন্ম।

লেখক : স্বাধীন বাংলা ছাত্রসংগ্রাম পরিষদের অন্যতম নেতা।

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

এই মাত্র | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

২৮ মিনিট আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ
এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

ভাসানী স্বাধীনতা ন্যায়বিচারের জন্য সংগ্রাম করে গেছেন
ভাসানী স্বাধীনতা ন্যায়বিচারের জন্য সংগ্রাম করে গেছেন

নগর জীবন

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের বৈধতা সময়ের দাবি
জুলাই সনদের বৈধতা সময়ের দাবি

নগর জীবন

ইচ্ছা হলে হাসুন
ইচ্ছা হলে হাসুন

রকমারি রম্য

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

গরম খাবার
গরম খাবার

রকমারি রম্য

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভিসেরা প্রতিবেদন পেতে দীর্ঘসূত্রতায় রমেক
ভিসেরা প্রতিবেদন পেতে দীর্ঘসূত্রতায় রমেক

নগর জীবন

কিবরিয়া হত্যাকাণ্ড কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়
কিবরিয়া হত্যাকাণ্ড কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়

নগর জীবন

মূল্যবৃদ্ধি
মূল্যবৃদ্ধি

রকমারি রম্য

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

হিতে বিপরীত
হিতে বিপরীত

রকমারি রম্য