শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৫ ডিসেম্বর, ২০২১ আপডেট:

গণতন্ত্রের প্রতিশব্দ হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী

নূরে আলম সিদ্দিকী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
গণতন্ত্রের প্রতিশব্দ হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী

১৯৬৩ সালের ৫ ডিসেম্বর সুদূর বৈরুতের একটি হোটেলের নির্জন কক্ষে হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী মৃত্যুবরণ করেন। শহীদ সোহরাওয়ার্দীকে ‘গণতন্ত্রের মানসপুত্র’ আখ্যায়িত করা হয়। মননে প্রত্যয়ে, চিন্তা-চেতনা ও মননশীলতায় তিনি শুধু গণতন্ত্রের প্রতি আস্থাশীলই ছিলেন না, বিশ্বাস করতেন- গণতন্ত্র হচ্ছে সহনশীলতার পরীক্ষা (democracy is the test of tolerance)। তিনি ওয়েস্টমিনস্টার ধরনের গণতন্ত্রে বিশ্বাস করতেন। কেননা তাঁর ধারণা ছিল রাষ্ট্রপতি পাঁচ বছরের জন্য একবার নির্বাচিত হলে তিনি অপ্রতিরোধ্য হয়ে যান। তিনি প্রায়শই উদ্ধৃত করতেন- I will defer you upto the last but I will protect your right to defer me unto my death. অবিভক্ত বাংলার প্রিমিয়ার ছিলেন হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী, অবিভক্ত পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন সরদার হায়াত খান। পাঞ্জাব বিভক্ত হলে সরদার হায়াত খান স্বাভাবিকভাবেই পাকিস্তানের সঙ্গে সংযুক্ত অংশের মুখ্যমন্ত্রী রয়ে গেলেন, কোনো আস্থাভোটের প্রয়োজন হলো না। কিন্তু হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর জন্য আস্থাভোটের নির্দেশ দেন জিন্নাহ সাহেব স্বয়ং। মি. জিন্নাহর পৃষ্ঠপোষকতায়  নাজিমউদ্দিন, আকরম সাহেবদের সূক্ষ্ম কূটকৌশলের মর্মান্তিক শিকার হন শহীদ সাহেব। এখানেও তিনি আদর্শ ও নিষ্ঠার অগ্নিপরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন। সিলেট থেকে নির্বাচিত সদস্যরা সিলেটের ভোটের বিনিময়ে একটি মন্ত্রীর পদ নিশ্চিত করতে চেয়েছিলেন। কিন্তু আদর্শে অনড় শহীদ সাহেব সিলেটের সাংসদদের সুস্পষ্ট জানিয়ে দেন যে প্রয়োজনে একাধিক মন্ত্রী সিলেট থেকে বানানো হবে কিন্তু কোনো প্রতিশ্রুতি দিয়ে তিনি সাংসদদের ভোট কিনবেন না। ক্রুদ্ধ সিলেটের সাংসদরা একযোগে নাজিমউদ্দিনকে ভোট প্রদান করলে আস্থাভোটে পরাজয়বরণ করে মুখ্যমন্ত্রীর পদ হারালেও তিনি বিন্দুমাত্র আফসোস করেননি। রাজনীতিতে তিনি কোনো দিন কোনো অবস্থাতেই শঠতার আশ্রয় নেননি।

রুপা নয়, সোনা নয়- হীরার চামচ মুখে নিয়ে তিনি জন্মগ্রহণ করেছিলেন। জ্ঞানচর্চার যে সুউচ্চ শিখরে তিনি আরোহণ করেছিলেন সেটি অনন্যসাধারণ। তা সত্ত্বেও (নীল) রক্তের কণায় কণায়, অনুভূতির পরতে পরতে মাটি ও মানুষের প্রতি তাঁর ছিল গভীর মমত্ববোধ। উপমহাদেশের রাজনীতিতে তাঁর ব্যতিক্রমধর্মী চরিত্রের আঙ্গিক হলো, তিনি যা বিশ্বাস করতেন তাঁর রাজনৈতিক ধারা ও জীবনধারা সেই স্রোতেই প্রবাহিত হতো। বিলেত থেকে ফেরত এসে এ অভিজাত পরিবারের সন্তানটি রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত হন। দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাশের স্বরাজ পার্টির সঙ্গে তাঁর দলীয় রাজনীতির হাতেখড়ি। নতুন প্রজন্ম বিস্ময়াভিভূত হবেন চিত্তরঞ্জন দাশ শুধু অসাম্প্রদায়িক ছিলেন না, শিক্ষা-দীক্ষা, অর্থ-বিত্ত, সাহিত্য-সংস্কৃতি, চাকরি এবং ব্যবসায় অনেক পিছিয়ে থাকা মুসলিম জনগোষ্ঠীকে টেনে তোলার তাগিদে দেশবন্ধুর স্লোগান ছিল- সব ক্ষেত্রে মুসলমানদের জন্য শতকরা ৫৫ ভাগ কোটা বরাদ্দ অবশ্যই করতে হবে।

দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাশের অভাবনীয় অসাম্প্রদায়িক মানসিকতার আকর্ষণে তিনি স্বরাজ পার্টিতে যোগদান করেন। দেশবন্ধু যখন কলকাতা সিটি করপোরেশনের মেয়র, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী তখন ডেপুটি মেয়র নির্বাচিত হন এবং নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বোস প্রধান কার্যনির্বাহী কর্মকর্তার দায়িত্বপ্রাপ্ত হন। সমগ্র ব্রিটিশ-ভারতে তখন একটি প্রবাদ প্রচলিত হয়েছিল যে দেশবন্ধুর দুটি অনবদ্য সৃষ্টি শহীদ ও সুভাষ। সোহরাওয়ার্দী সব আভিজাত্যের গণ্ডি থেকে বেরিয়ে এসে ডকইয়ার্ড শ্রমিক, ধাঙড় থেকে শুরু করে নিম্ন গোত্রের হিন্দু-মুসলমান সবাইকে নিয়ে তাঁর রাজনৈতিক পরিমণ্ডল তৈরি করেন। উল্লেখ্য, ১৯০৬ সালে প্রতিষ্ঠিত মুসলিম লীগ গঠিত হয়েছিল ঢাকার আহসান মঞ্জিলে। নবাব, জমিদার, খানবাহাদুরদের প্রাসাদে ঘুরপাক খেত সব রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড ও হিসাব-নিকাশ। তিনি মুসলিম লীগের রাজনীতিকে আভিজাত্যের প্রাসাদ থেকে মাটি ও মানুষের কাছাকাছি নিয়ে আসায় অনবদ্য ভূমিকা রাখেন। ফলে যা হওয়ার তা-ই হয়েছে। মুসলিম লীগের নেতৃত্ব আগলে থাকা প্রাসাদ ষড়যন্ত্রের কারিগররা, এমনকি মোহাম্মদ আলী জিন্নাহও হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীকে আস্থায় নেওয়া দূরে থাক, তাঁর যোগ্যতাকে ব্যবহার পর্যন্ত করেননি। তাঁর রাজনীতির প্রাণকেন্দ্র হয়ে ওঠে অবিভক্ত বাংলার রাজধানী কলকাতা। আবুল হাশিম সাহেবকে সঙ্গে নিয়ে অবিভক্ত বাংলায় মুসলিম লীগকে তিনি প্রচণ্ড শক্তিশালী সংগঠনে রূপান্তরিত করেন এবং তিনি অবিভক্ত বাংলার প্রিমিয়ার পদে অধিষ্ঠিত হন।

১৯৪৬-এর নির্বাচনে সোহরাওয়ার্দী, হাশিম সাহেবদের ভূমিকাই মুখ্য ছিল। লাহোর প্রস্তাবে states ব্যাপারটিকে state-এ রূপান্তর করার ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে শরৎ বোসকে সঙ্গে নিয়ে তিনি অবিভক্ত বাংলার একটি স্বাধীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার অক্লান্ত প্রচেষ্টা চালিয়ে ব্যর্থ হন। দ্বিজাতিতত্ত্বের ভিত্তিতে হলেও পাকিস্তান না হলে বংলাদেশের অভ্যুদয় হতো না। রক্ষণশীল হিন্দু নেতৃত্বের একটি অংশ তাঁকে ডাইরেক্ট অ্যাকশন দিবসের সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার সঙ্গে সম্পৃক্ততার অভিযোগে অভিযুক্ত করার প্রচণ্ড অপচেষ্টা চালিয়েছিলেন। তবে গান্ধীজি এ অভিযোগ গ্রহণ করেননি, কারণ তিনি সত্যটা জানতেন। শুধু অবিভক্ত বঙ্গের প্রিমিয়ার নয়, কলকাতার মুসলমানদের কাছে তিনি ছিলেন মুকুটহীন সম্রাট। নিজের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে নিজে গাড়ি চালিয়ে কলকাতার অলিগলিতে দাঙ্গাবিরোধী মিশন নিয়ে তিনি ছুটে বেড়িয়েছেন। এ সাহসিকতায় বিমুগ্ধ হয়ে মহাত্মা গান্ধী দাঙ্গাকবলিত নোয়াখালীতে তাঁকে সফরসঙ্গী করেন।

হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর দূরদর্শিতা ছিল অনন্যসাধারণ। প্রজ্ঞা, বুদ্ধিমত্তা, জ্ঞান ও প্রদীপ্ত অভিজ্ঞতা তাঁকে তাৎক্ষণিকভাবে সক্রিয় করে তোলে মুসলিম লীগের বিরুদ্ধে একটি জনসংগঠন গড়ে তোলার জন্য। দ্বিজাতিতত্ত্ব ও ১৯৪৭ সালে জিন্নাহর গগনচুম্বী জনপ্রিয়তা এবং নিষ্ঠুর বাস্তবতা তিনি উপলব্ধি করতে ভুল করেননি বলেই তাঁর নিজের হাতে গড়া প্রথম সংগঠনটির নাম হয় ‘জিন্নাহ মুসলিম লীগ’। পরে এটা আওয়ামী মুসলিম লীগে রূপান্তরিত হয়। এ সুদূরপ্রসারী সংগঠক উপলব্ধি করেছিলেন মুসলিম লীগের বিরুদ্ধে কোনো জনসংগঠনকে শিকড় গাড়তে হলে অবয়বে, চিন্তা-চেতনা ও মননশীলতায় এমন এক ব্যক্তিত্বকে উপস্থাপন করতে হবে যাকে খাঁটি মুসলমান হিসেবে সাধারণ মানুষ বিশ্বাস করবে। সে কারণেই মওলানা ভাসানীকে আসাম থেকে এনে সংগঠনের সভাপতি পদে অধিষ্ঠিত করান। যার সাধারণ সম্পাদক হন টাঙ্গাইলের শামসুল হক সাহেব, যুগ্ম-সম্পাদক হন শেখ মুজিবুর রহমান। সোহরাওয়ার্দীর বিচক্ষণতা ও দূরদর্শিতা এতই প্রকট ছিল যে তাঁর সযত্ন লালিত্যে আওয়ামী মুসলিম লীগ তখনকার পূর্ব পাকিস্তানের জেলা, থানা, ইউনিয়ন এমনকি গ্রামে গ্রামে প্রতিষ্ঠিত হতে পেরেছিল।

সোহরাওয়ার্দী শেরেবাংলার জনপ্রিয়তার কথা সম্পূর্ণ অবহিত ছিলেন বলেই ’৫৪-এর যুক্তফ্রন্টের নির্বাচন করার জন্য শেরেবাংলার নেতৃত্ব তাঁর কাছে অপরিহার্য ছিল। তখনকার সময়ে মুসলিম লীগের ভরাডুবি অকল্পনীয় ছিল। পূর্ব পাকিস্তানের মুখ্যমন্ত্রী নূরুল আমিন সাহেবও ছাত্রনেতা খালেক নেওয়াজের কাছে নিদারুণ পরাজয়বরণ করেন। শেরেবাংলা ’৫৪-এর নির্বাচনে জয়ের কৃতিত্ব দিয়ে সোহরাওয়ার্দীকে বলেছিলেন, ‘আপনি নির্বাচনের জাদুকর’। পশ্চিম পাকিস্তানও (সাধারণ মানুষ ও রাজনৈতিক নেতৃত্বের একাংশ) ’৫৪-এর অভূতপূর্ব বিজয়কে গণতন্ত্রের বিজয় হিসেবে গ্রহণ করে এবং নির্বাচনের অব্যবহিত পরে শহীদ সোহরাওয়ার্দী করাচি পৌঁছলে তাঁকে অভূতপূর্ব গণসংবর্ধনা দেওয়া হয়।

’৫৪-এর নির্বাচনে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে ধর্মান্ধ মুসলমানদের চিন্তা-চেতনা এত সূক্ষ্মভাবে পরিবর্তিত করে পৃথিবীর ইতিহাসে অভূতপূর্ব ও বিস্ময়কর বিজয়ী মরহুম হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর চেতনাকে শুধু শানিত ও উজ্জীবিতই করেনি, তাঁর মনে এ প্রতীতি ও প্রত্যয়ের জন্ম দিয়েছিল যে কোনোরকমে একটা সাধারণ নির্বাচন করতে পারলে বাঙালির নিরঙ্কুশ বিজয় হবে। ’৬২ সালে হামিদুর রহমান শিক্ষা কমিশনের সুপারিশ বাতিলের দাবির ছত্রচ্ছায়ায় ছাত্র আন্দোলনের অন্তর্নিহিত আঙ্গিক ছিল- হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর মুক্তি এবং মৌলিক গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রথা বাতিল করে সাধারণ ভোটে নির্বাচন করা। তিনি তখন কাকরাইলে মানিক ভাইয়ের বাসায় অবস্থান করছিলেন। ওইখানেই শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন, শেখ ফজলুল হক মণি, এনায়েতুর রহমান, ওবায়দুর রহমান প্রমুখ নেতার সঙ্গে কর্মী হিসেবে কাছ থেকে নেতাকে দেখতে পাই। ছাত্রলীগ নেতারা সবিনয়ে শহীদ সাহেবকে বললেন- স্যার, আপনার অবর্তমানে নূরুল আমিনকে আহ্বায়ক করে যে এনডিএফ গঠিত হয়েছে এখন তার প্রাতিষ্ঠানিক দায়িত্ব আপনাকে নিতে হবে, আপনার বর্তমানে নূরুল আমিন  এনডিএফ প্রধান থাকতে পারেন না। তিনি স্মিতহাস্যে জবাব দিলেন- গোলামের মধ্যে কে বড় গোলাম তা দেখার সময় এটি নয়, এটি গোলামি থেকে বিমুক্তির আন্দোলন।

তিনি বৈরুতে চিকিৎসা নিতে যাবেন। তখন আতাউর রহমান খান, সালাম খান, জহিরউদ্দিন সাহেব, আবুল মনসুর আহমদ, খাজা খয়রাত হোসেনসহ সবাই উপস্থিত ছিলেন। তাদের মধ্য থেকে একজন নেতাকে প্রশ্ন করলেন- স্যার, আমাদের জন্য কী রেখে যাচ্ছেন? তিনি বললেন, একটি কলম (মানিক মিয়া) আর একটি মাঠ (মুজিব)। যুক্ত বাংলার স্বপ্নদ্রষ্টার পুরো রাজনীতিটাই ছিল পূর্ব পাকিস্তানকেন্দ্রিক।

১৯৫৭ সালে তাত্ত্বিক সমাজতন্ত্রীরা কাগমারী সম্মেলনে শহীদ সাহেবের বিরুদ্ধে প্রতিপক্ষ হিসেবে মওলানা ভাসানীকে দাঁড় করান। সে সম্মেলন থেকেই মওলানা ভাসানী ও মোজাফফর সাহেবের নেতৃত্বে ন্যাপের জন্ম।

আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী। তিনিই মওলানা ভাসানীকে আওয়ামী লীগের সভাপতি পদে অধিষ্ঠিত করান। তাঁর লেবাস, চেহারা-সুরত তখনকার দিনে গ্রহণযোগ্যতা পেয়েছিল। কাগমারী সম্মেলনে আওয়ামী লীগের বিভক্তির (ন্যাপ ভাসানীর জন্ম হয়) পর মরহুম মাওলানা আবদুর রশীদ তর্কবাগীশ সভাপতি পদে মওলানা ভাসানীর স্থলাভিষিক্ত হন। আওয়ামী লীগের বর্তমান নেতা-কর্মীদের কাছে সেসব ইতিহাস আষাঢ়ে গল্প বলেই মনে হবে। আমি ভেবে আশ্চর্যান্বিত ও বিস্ময়াভিভূত হই যে এভাবে চলতে থাকলে এখনকার প্রজন্ম ভাবতে শিখবে- বর্তমান নেতৃত্বই বুঝি আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা!

হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত ও আমাদের মুজিব ভাইয়ের সযত্ন লালিত্যে গড়ে ওঠা আওয়ামী লীগের শিকড়টি বাংলার মাটি ও মানুষের হৃদয়ের অনেক অনেক গভীরে প্রোথিত। শহীদ সোহরাওয়ার্দীর আদর্শের উত্তরাধিকারের সত্তায় উদ্ভাসিত নতুন প্রজন্মের আওয়ামী লীগ নেতৃত্বের কাছে আমার দাবি- মৌলিক অধিকারটিকে পুনঃপ্রতিষ্ঠিত করার সংগ্রামে ভূমিকা রাখুন। এবং আওয়ামী লীগের সুদীর্ঘ পথপরিক্রমণের গৌরবদীপ্ত ইতিহাস হৃদয়ঙ্গম করে গণতন্ত্রের প্রতিষ্ঠায় আত্মনিয়োগ করুন। হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর চিন্তার আঙ্গিকেই সিক্ত ছিলেন মুজিব ভাই। তিনি তাঁর সহকর্মী ছিলেন না, অতি স্নেহের কর্মী ছিলেন। একেকটি আন্দোলনের সোপান উত্তরণের মাধ্যমে নেতার অনুকরণেই তিনি ধীর পদক্ষেপে স্বায়ত্তশাসন থেকে স্বাধিকার, স্বাধিকার থেকে স্বাধীনতার চেতনায় জনগণকে উজ্জীবিত করেন। আর তাঁর চেতনার উত্তরাধিকার ও বাস্তবায়নের মূল কারিগর ছিল ছাত্রলীগ। ১৯৭০-এর নির্বাচনই আমাদের স্বাধীনতা প্রাপ্তির নিরঙ্কুশ ম্যান্ডেট এনে দেয়। শহীদ সোহরাওয়ার্দীর জীবনের স্বপ্ন ও সাধনা ছিল পাকিস্তানে একটি সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠানের। জীবদ্দশায় সম্ভব না হলেও তাঁর আকাক্সিক্ষত নির্বাচনই পরাধীনতার বক্ষ বিদীর্ণ করে আর তা সম্ভব হয় তাঁর অতি স্নেহের ও আদর্শের অনুসারী তাঁরই মুজিবের হাত ধরে। একান্তে আমার ভাবতে ভালো লাগে- বঙ্গবন্ধুর অসাধারণ সাংগঠনিক দক্ষতা ও শহীদ সাহেবের জ্ঞানপ্রদীপ্ত রাজনৈতিক দূরদর্শিতার সংমিশ্রণ হলে বাংলাদেশ আজ কোথায় যেতে পারত!

আজকে রাজনীতিতে মূল্যবোধের অবক্ষয়ের এ ঘনঘোর অমানিশার মধ্যে হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর জীবনের মৌলিক অধিকার সংরক্ষণের প্রত্যয়দৃঢ় ও মরুভূমির সূর্যরশ্মির মতো নিষ্কলুষ আদর্শ বর্তমান প্রজন্মের জন্য পথনির্দেশনা হোক। সোহরাওয়ার্দীর সহনশীলতা, প্রাপ্তির প্রত্যাশা না করে শুধুই দেওয়ার ঔদার্যময় আদর্শের অনুকরণে সূর্যস্নাত হোক আজকের প্রজন্ম।

লেখক : স্বাধীন বাংলা ছাত্রসংগ্রাম পরিষদের অন্যতম নেতা।

এই বিভাগের আরও খবর
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
অক্টোবরে ডিএমপির ২৩২৪ ফৌজদারি ও ৩৪৩ ট্রাফিক মামলা নিষ্পত্তি
অক্টোবরে ডিএমপির ২৩২৪ ফৌজদারি ও ৩৪৩ ট্রাফিক মামলা নিষ্পত্তি

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

আর্থিক খাতে জলবায়ু ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় নির্দেশিকা জারি
আর্থিক খাতে জলবায়ু ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় নির্দেশিকা জারি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলা, চট্টগ্রাম বিএনপির সমাবেশ
এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলা, চট্টগ্রাম বিএনপির সমাবেশ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ করল শেকৃবি শাখা ছাত্রশিবির
নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ করল শেকৃবি শাখা ছাত্রশিবির

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জবি ছাত্রদলের সৌন্দর্যবর্ধন ক্যাম্পেইন
জবি ছাত্রদলের সৌন্দর্যবর্ধন ক্যাম্পেইন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ
জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে ইটভাটায় অভিযান, প্রতিরোধের মুখে ফিরে এলেন কর্মকর্তারা
লক্ষ্মীপুরে ইটভাটায় অভিযান, প্রতিরোধের মুখে ফিরে এলেন কর্মকর্তারা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশকে ছাড়াই কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের সূচনা
বাংলাদেশকে ছাড়াই কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের সূচনা

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৬৬টি দেশি সংস্থা পেল নির্বাচন পর্যবেক্ষক হিসেবে ইসির নিবন্ধন
৬৬টি দেশি সংস্থা পেল নির্বাচন পর্যবেক্ষক হিসেবে ইসির নিবন্ধন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মেহেরপুরে বিএনপির দুই আসনে মনোনয়ন পুনর্বিবেচনার দাবিতে বিক্ষোভ
মেহেরপুরে বিএনপির দুই আসনে মনোনয়ন পুনর্বিবেচনার দাবিতে বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শিল্পকলায় মঞ্চে প্রাচীন গ্রিক নাটক ‘ইডিপাস’
শিল্পকলায় মঞ্চে প্রাচীন গ্রিক নাটক ‘ইডিপাস’

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জকসু’র খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, মোট ভোটার ১৬৩৬৫
জকসু’র খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, মোট ভোটার ১৬৩৬৫

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবিতে প্রথমবর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু ২০ নভেম্বর
জবিতে প্রথমবর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু ২০ নভেম্বর

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভ্যাটিকানে পোপের সাথে মাহমুদ আব্বাসের বৈঠক
ভ্যাটিকানে পোপের সাথে মাহমুদ আব্বাসের বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ
শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এশিয়ান ইনোভেশন এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইউনাইটেড গ্রুপ
এশিয়ান ইনোভেশন এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইউনাইটেড গ্রুপ

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ঝিনাইদহে ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় যুবক কারাগারে
ঝিনাইদহে ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় যুবক কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ফিরে ভালোবাসায় সিক্ত আনিসুজ্জামান খান বাবু
গাইবান্ধায় ফিরে ভালোবাসায় সিক্ত আনিসুজ্জামান খান বাবু

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘বঙ্গ বিভূষণ’ অ্যাওয়ার্ড পেলেন শত্রুঘ্ন সিনহা ও আরতি মুখোপাধ্যায়
‘বঙ্গ বিভূষণ’ অ্যাওয়ার্ড পেলেন শত্রুঘ্ন সিনহা ও আরতি মুখোপাধ্যায়

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশমিকার মন্তব্যে সামাজিক মাধ্যমে তুমুল বিতর্ক
রাশমিকার মন্তব্যে সামাজিক মাধ্যমে তুমুল বিতর্ক

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই
ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন
উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর
প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম
জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’
‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি
বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল
অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা
ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু
৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা
ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল
তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট বেচে দিলেন অমিতাভ বচ্চন
দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট বেচে দিলেন অমিতাভ বচ্চন

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশিয়া বিভক্তের পশ্চিমা চেষ্টা ব্যর্থ
রাশিয়া বিভক্তের পশ্চিমা চেষ্টা ব্যর্থ

পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার
নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

হেমন্তের পিঠা খই
হেমন্তের পিঠা খই

ডাংগুলি

খোকন সোনা
খোকন সোনা

ডাংগুলি

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য