শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৫ ডিসেম্বর, ২০২১ আপডেট:

গণতন্ত্রের প্রতিশব্দ হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী

নূরে আলম সিদ্দিকী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
গণতন্ত্রের প্রতিশব্দ হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী

১৯৬৩ সালের ৫ ডিসেম্বর সুদূর বৈরুতের একটি হোটেলের নির্জন কক্ষে হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী মৃত্যুবরণ করেন। শহীদ সোহরাওয়ার্দীকে ‘গণতন্ত্রের মানসপুত্র’ আখ্যায়িত করা হয়। মননে প্রত্যয়ে, চিন্তা-চেতনা ও মননশীলতায় তিনি শুধু গণতন্ত্রের প্রতি আস্থাশীলই ছিলেন না, বিশ্বাস করতেন- গণতন্ত্র হচ্ছে সহনশীলতার পরীক্ষা (democracy is the test of tolerance)। তিনি ওয়েস্টমিনস্টার ধরনের গণতন্ত্রে বিশ্বাস করতেন। কেননা তাঁর ধারণা ছিল রাষ্ট্রপতি পাঁচ বছরের জন্য একবার নির্বাচিত হলে তিনি অপ্রতিরোধ্য হয়ে যান। তিনি প্রায়শই উদ্ধৃত করতেন- I will defer you upto the last but I will protect your right to defer me unto my death. অবিভক্ত বাংলার প্রিমিয়ার ছিলেন হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী, অবিভক্ত পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন সরদার হায়াত খান। পাঞ্জাব বিভক্ত হলে সরদার হায়াত খান স্বাভাবিকভাবেই পাকিস্তানের সঙ্গে সংযুক্ত অংশের মুখ্যমন্ত্রী রয়ে গেলেন, কোনো আস্থাভোটের প্রয়োজন হলো না। কিন্তু হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর জন্য আস্থাভোটের নির্দেশ দেন জিন্নাহ সাহেব স্বয়ং। মি. জিন্নাহর পৃষ্ঠপোষকতায়  নাজিমউদ্দিন, আকরম সাহেবদের সূক্ষ্ম কূটকৌশলের মর্মান্তিক শিকার হন শহীদ সাহেব। এখানেও তিনি আদর্শ ও নিষ্ঠার অগ্নিপরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন। সিলেট থেকে নির্বাচিত সদস্যরা সিলেটের ভোটের বিনিময়ে একটি মন্ত্রীর পদ নিশ্চিত করতে চেয়েছিলেন। কিন্তু আদর্শে অনড় শহীদ সাহেব সিলেটের সাংসদদের সুস্পষ্ট জানিয়ে দেন যে প্রয়োজনে একাধিক মন্ত্রী সিলেট থেকে বানানো হবে কিন্তু কোনো প্রতিশ্রুতি দিয়ে তিনি সাংসদদের ভোট কিনবেন না। ক্রুদ্ধ সিলেটের সাংসদরা একযোগে নাজিমউদ্দিনকে ভোট প্রদান করলে আস্থাভোটে পরাজয়বরণ করে মুখ্যমন্ত্রীর পদ হারালেও তিনি বিন্দুমাত্র আফসোস করেননি। রাজনীতিতে তিনি কোনো দিন কোনো অবস্থাতেই শঠতার আশ্রয় নেননি।

রুপা নয়, সোনা নয়- হীরার চামচ মুখে নিয়ে তিনি জন্মগ্রহণ করেছিলেন। জ্ঞানচর্চার যে সুউচ্চ শিখরে তিনি আরোহণ করেছিলেন সেটি অনন্যসাধারণ। তা সত্ত্বেও (নীল) রক্তের কণায় কণায়, অনুভূতির পরতে পরতে মাটি ও মানুষের প্রতি তাঁর ছিল গভীর মমত্ববোধ। উপমহাদেশের রাজনীতিতে তাঁর ব্যতিক্রমধর্মী চরিত্রের আঙ্গিক হলো, তিনি যা বিশ্বাস করতেন তাঁর রাজনৈতিক ধারা ও জীবনধারা সেই স্রোতেই প্রবাহিত হতো। বিলেত থেকে ফেরত এসে এ অভিজাত পরিবারের সন্তানটি রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত হন। দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাশের স্বরাজ পার্টির সঙ্গে তাঁর দলীয় রাজনীতির হাতেখড়ি। নতুন প্রজন্ম বিস্ময়াভিভূত হবেন চিত্তরঞ্জন দাশ শুধু অসাম্প্রদায়িক ছিলেন না, শিক্ষা-দীক্ষা, অর্থ-বিত্ত, সাহিত্য-সংস্কৃতি, চাকরি এবং ব্যবসায় অনেক পিছিয়ে থাকা মুসলিম জনগোষ্ঠীকে টেনে তোলার তাগিদে দেশবন্ধুর স্লোগান ছিল- সব ক্ষেত্রে মুসলমানদের জন্য শতকরা ৫৫ ভাগ কোটা বরাদ্দ অবশ্যই করতে হবে।

দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাশের অভাবনীয় অসাম্প্রদায়িক মানসিকতার আকর্ষণে তিনি স্বরাজ পার্টিতে যোগদান করেন। দেশবন্ধু যখন কলকাতা সিটি করপোরেশনের মেয়র, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী তখন ডেপুটি মেয়র নির্বাচিত হন এবং নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বোস প্রধান কার্যনির্বাহী কর্মকর্তার দায়িত্বপ্রাপ্ত হন। সমগ্র ব্রিটিশ-ভারতে তখন একটি প্রবাদ প্রচলিত হয়েছিল যে দেশবন্ধুর দুটি অনবদ্য সৃষ্টি শহীদ ও সুভাষ। সোহরাওয়ার্দী সব আভিজাত্যের গণ্ডি থেকে বেরিয়ে এসে ডকইয়ার্ড শ্রমিক, ধাঙড় থেকে শুরু করে নিম্ন গোত্রের হিন্দু-মুসলমান সবাইকে নিয়ে তাঁর রাজনৈতিক পরিমণ্ডল তৈরি করেন। উল্লেখ্য, ১৯০৬ সালে প্রতিষ্ঠিত মুসলিম লীগ গঠিত হয়েছিল ঢাকার আহসান মঞ্জিলে। নবাব, জমিদার, খানবাহাদুরদের প্রাসাদে ঘুরপাক খেত সব রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড ও হিসাব-নিকাশ। তিনি মুসলিম লীগের রাজনীতিকে আভিজাত্যের প্রাসাদ থেকে মাটি ও মানুষের কাছাকাছি নিয়ে আসায় অনবদ্য ভূমিকা রাখেন। ফলে যা হওয়ার তা-ই হয়েছে। মুসলিম লীগের নেতৃত্ব আগলে থাকা প্রাসাদ ষড়যন্ত্রের কারিগররা, এমনকি মোহাম্মদ আলী জিন্নাহও হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীকে আস্থায় নেওয়া দূরে থাক, তাঁর যোগ্যতাকে ব্যবহার পর্যন্ত করেননি। তাঁর রাজনীতির প্রাণকেন্দ্র হয়ে ওঠে অবিভক্ত বাংলার রাজধানী কলকাতা। আবুল হাশিম সাহেবকে সঙ্গে নিয়ে অবিভক্ত বাংলায় মুসলিম লীগকে তিনি প্রচণ্ড শক্তিশালী সংগঠনে রূপান্তরিত করেন এবং তিনি অবিভক্ত বাংলার প্রিমিয়ার পদে অধিষ্ঠিত হন।

১৯৪৬-এর নির্বাচনে সোহরাওয়ার্দী, হাশিম সাহেবদের ভূমিকাই মুখ্য ছিল। লাহোর প্রস্তাবে states ব্যাপারটিকে state-এ রূপান্তর করার ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে শরৎ বোসকে সঙ্গে নিয়ে তিনি অবিভক্ত বাংলার একটি স্বাধীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার অক্লান্ত প্রচেষ্টা চালিয়ে ব্যর্থ হন। দ্বিজাতিতত্ত্বের ভিত্তিতে হলেও পাকিস্তান না হলে বংলাদেশের অভ্যুদয় হতো না। রক্ষণশীল হিন্দু নেতৃত্বের একটি অংশ তাঁকে ডাইরেক্ট অ্যাকশন দিবসের সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার সঙ্গে সম্পৃক্ততার অভিযোগে অভিযুক্ত করার প্রচণ্ড অপচেষ্টা চালিয়েছিলেন। তবে গান্ধীজি এ অভিযোগ গ্রহণ করেননি, কারণ তিনি সত্যটা জানতেন। শুধু অবিভক্ত বঙ্গের প্রিমিয়ার নয়, কলকাতার মুসলমানদের কাছে তিনি ছিলেন মুকুটহীন সম্রাট। নিজের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে নিজে গাড়ি চালিয়ে কলকাতার অলিগলিতে দাঙ্গাবিরোধী মিশন নিয়ে তিনি ছুটে বেড়িয়েছেন। এ সাহসিকতায় বিমুগ্ধ হয়ে মহাত্মা গান্ধী দাঙ্গাকবলিত নোয়াখালীতে তাঁকে সফরসঙ্গী করেন।

হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর দূরদর্শিতা ছিল অনন্যসাধারণ। প্রজ্ঞা, বুদ্ধিমত্তা, জ্ঞান ও প্রদীপ্ত অভিজ্ঞতা তাঁকে তাৎক্ষণিকভাবে সক্রিয় করে তোলে মুসলিম লীগের বিরুদ্ধে একটি জনসংগঠন গড়ে তোলার জন্য। দ্বিজাতিতত্ত্ব ও ১৯৪৭ সালে জিন্নাহর গগনচুম্বী জনপ্রিয়তা এবং নিষ্ঠুর বাস্তবতা তিনি উপলব্ধি করতে ভুল করেননি বলেই তাঁর নিজের হাতে গড়া প্রথম সংগঠনটির নাম হয় ‘জিন্নাহ মুসলিম লীগ’। পরে এটা আওয়ামী মুসলিম লীগে রূপান্তরিত হয়। এ সুদূরপ্রসারী সংগঠক উপলব্ধি করেছিলেন মুসলিম লীগের বিরুদ্ধে কোনো জনসংগঠনকে শিকড় গাড়তে হলে অবয়বে, চিন্তা-চেতনা ও মননশীলতায় এমন এক ব্যক্তিত্বকে উপস্থাপন করতে হবে যাকে খাঁটি মুসলমান হিসেবে সাধারণ মানুষ বিশ্বাস করবে। সে কারণেই মওলানা ভাসানীকে আসাম থেকে এনে সংগঠনের সভাপতি পদে অধিষ্ঠিত করান। যার সাধারণ সম্পাদক হন টাঙ্গাইলের শামসুল হক সাহেব, যুগ্ম-সম্পাদক হন শেখ মুজিবুর রহমান। সোহরাওয়ার্দীর বিচক্ষণতা ও দূরদর্শিতা এতই প্রকট ছিল যে তাঁর সযত্ন লালিত্যে আওয়ামী মুসলিম লীগ তখনকার পূর্ব পাকিস্তানের জেলা, থানা, ইউনিয়ন এমনকি গ্রামে গ্রামে প্রতিষ্ঠিত হতে পেরেছিল।

সোহরাওয়ার্দী শেরেবাংলার জনপ্রিয়তার কথা সম্পূর্ণ অবহিত ছিলেন বলেই ’৫৪-এর যুক্তফ্রন্টের নির্বাচন করার জন্য শেরেবাংলার নেতৃত্ব তাঁর কাছে অপরিহার্য ছিল। তখনকার সময়ে মুসলিম লীগের ভরাডুবি অকল্পনীয় ছিল। পূর্ব পাকিস্তানের মুখ্যমন্ত্রী নূরুল আমিন সাহেবও ছাত্রনেতা খালেক নেওয়াজের কাছে নিদারুণ পরাজয়বরণ করেন। শেরেবাংলা ’৫৪-এর নির্বাচনে জয়ের কৃতিত্ব দিয়ে সোহরাওয়ার্দীকে বলেছিলেন, ‘আপনি নির্বাচনের জাদুকর’। পশ্চিম পাকিস্তানও (সাধারণ মানুষ ও রাজনৈতিক নেতৃত্বের একাংশ) ’৫৪-এর অভূতপূর্ব বিজয়কে গণতন্ত্রের বিজয় হিসেবে গ্রহণ করে এবং নির্বাচনের অব্যবহিত পরে শহীদ সোহরাওয়ার্দী করাচি পৌঁছলে তাঁকে অভূতপূর্ব গণসংবর্ধনা দেওয়া হয়।

’৫৪-এর নির্বাচনে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে ধর্মান্ধ মুসলমানদের চিন্তা-চেতনা এত সূক্ষ্মভাবে পরিবর্তিত করে পৃথিবীর ইতিহাসে অভূতপূর্ব ও বিস্ময়কর বিজয়ী মরহুম হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর চেতনাকে শুধু শানিত ও উজ্জীবিতই করেনি, তাঁর মনে এ প্রতীতি ও প্রত্যয়ের জন্ম দিয়েছিল যে কোনোরকমে একটা সাধারণ নির্বাচন করতে পারলে বাঙালির নিরঙ্কুশ বিজয় হবে। ’৬২ সালে হামিদুর রহমান শিক্ষা কমিশনের সুপারিশ বাতিলের দাবির ছত্রচ্ছায়ায় ছাত্র আন্দোলনের অন্তর্নিহিত আঙ্গিক ছিল- হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর মুক্তি এবং মৌলিক গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রথা বাতিল করে সাধারণ ভোটে নির্বাচন করা। তিনি তখন কাকরাইলে মানিক ভাইয়ের বাসায় অবস্থান করছিলেন। ওইখানেই শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন, শেখ ফজলুল হক মণি, এনায়েতুর রহমান, ওবায়দুর রহমান প্রমুখ নেতার সঙ্গে কর্মী হিসেবে কাছ থেকে নেতাকে দেখতে পাই। ছাত্রলীগ নেতারা সবিনয়ে শহীদ সাহেবকে বললেন- স্যার, আপনার অবর্তমানে নূরুল আমিনকে আহ্বায়ক করে যে এনডিএফ গঠিত হয়েছে এখন তার প্রাতিষ্ঠানিক দায়িত্ব আপনাকে নিতে হবে, আপনার বর্তমানে নূরুল আমিন  এনডিএফ প্রধান থাকতে পারেন না। তিনি স্মিতহাস্যে জবাব দিলেন- গোলামের মধ্যে কে বড় গোলাম তা দেখার সময় এটি নয়, এটি গোলামি থেকে বিমুক্তির আন্দোলন।

তিনি বৈরুতে চিকিৎসা নিতে যাবেন। তখন আতাউর রহমান খান, সালাম খান, জহিরউদ্দিন সাহেব, আবুল মনসুর আহমদ, খাজা খয়রাত হোসেনসহ সবাই উপস্থিত ছিলেন। তাদের মধ্য থেকে একজন নেতাকে প্রশ্ন করলেন- স্যার, আমাদের জন্য কী রেখে যাচ্ছেন? তিনি বললেন, একটি কলম (মানিক মিয়া) আর একটি মাঠ (মুজিব)। যুক্ত বাংলার স্বপ্নদ্রষ্টার পুরো রাজনীতিটাই ছিল পূর্ব পাকিস্তানকেন্দ্রিক।

১৯৫৭ সালে তাত্ত্বিক সমাজতন্ত্রীরা কাগমারী সম্মেলনে শহীদ সাহেবের বিরুদ্ধে প্রতিপক্ষ হিসেবে মওলানা ভাসানীকে দাঁড় করান। সে সম্মেলন থেকেই মওলানা ভাসানী ও মোজাফফর সাহেবের নেতৃত্বে ন্যাপের জন্ম।

আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী। তিনিই মওলানা ভাসানীকে আওয়ামী লীগের সভাপতি পদে অধিষ্ঠিত করান। তাঁর লেবাস, চেহারা-সুরত তখনকার দিনে গ্রহণযোগ্যতা পেয়েছিল। কাগমারী সম্মেলনে আওয়ামী লীগের বিভক্তির (ন্যাপ ভাসানীর জন্ম হয়) পর মরহুম মাওলানা আবদুর রশীদ তর্কবাগীশ সভাপতি পদে মওলানা ভাসানীর স্থলাভিষিক্ত হন। আওয়ামী লীগের বর্তমান নেতা-কর্মীদের কাছে সেসব ইতিহাস আষাঢ়ে গল্প বলেই মনে হবে। আমি ভেবে আশ্চর্যান্বিত ও বিস্ময়াভিভূত হই যে এভাবে চলতে থাকলে এখনকার প্রজন্ম ভাবতে শিখবে- বর্তমান নেতৃত্বই বুঝি আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা!

হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত ও আমাদের মুজিব ভাইয়ের সযত্ন লালিত্যে গড়ে ওঠা আওয়ামী লীগের শিকড়টি বাংলার মাটি ও মানুষের হৃদয়ের অনেক অনেক গভীরে প্রোথিত। শহীদ সোহরাওয়ার্দীর আদর্শের উত্তরাধিকারের সত্তায় উদ্ভাসিত নতুন প্রজন্মের আওয়ামী লীগ নেতৃত্বের কাছে আমার দাবি- মৌলিক অধিকারটিকে পুনঃপ্রতিষ্ঠিত করার সংগ্রামে ভূমিকা রাখুন। এবং আওয়ামী লীগের সুদীর্ঘ পথপরিক্রমণের গৌরবদীপ্ত ইতিহাস হৃদয়ঙ্গম করে গণতন্ত্রের প্রতিষ্ঠায় আত্মনিয়োগ করুন। হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর চিন্তার আঙ্গিকেই সিক্ত ছিলেন মুজিব ভাই। তিনি তাঁর সহকর্মী ছিলেন না, অতি স্নেহের কর্মী ছিলেন। একেকটি আন্দোলনের সোপান উত্তরণের মাধ্যমে নেতার অনুকরণেই তিনি ধীর পদক্ষেপে স্বায়ত্তশাসন থেকে স্বাধিকার, স্বাধিকার থেকে স্বাধীনতার চেতনায় জনগণকে উজ্জীবিত করেন। আর তাঁর চেতনার উত্তরাধিকার ও বাস্তবায়নের মূল কারিগর ছিল ছাত্রলীগ। ১৯৭০-এর নির্বাচনই আমাদের স্বাধীনতা প্রাপ্তির নিরঙ্কুশ ম্যান্ডেট এনে দেয়। শহীদ সোহরাওয়ার্দীর জীবনের স্বপ্ন ও সাধনা ছিল পাকিস্তানে একটি সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠানের। জীবদ্দশায় সম্ভব না হলেও তাঁর আকাক্সিক্ষত নির্বাচনই পরাধীনতার বক্ষ বিদীর্ণ করে আর তা সম্ভব হয় তাঁর অতি স্নেহের ও আদর্শের অনুসারী তাঁরই মুজিবের হাত ধরে। একান্তে আমার ভাবতে ভালো লাগে- বঙ্গবন্ধুর অসাধারণ সাংগঠনিক দক্ষতা ও শহীদ সাহেবের জ্ঞানপ্রদীপ্ত রাজনৈতিক দূরদর্শিতার সংমিশ্রণ হলে বাংলাদেশ আজ কোথায় যেতে পারত!

আজকে রাজনীতিতে মূল্যবোধের অবক্ষয়ের এ ঘনঘোর অমানিশার মধ্যে হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর জীবনের মৌলিক অধিকার সংরক্ষণের প্রত্যয়দৃঢ় ও মরুভূমির সূর্যরশ্মির মতো নিষ্কলুষ আদর্শ বর্তমান প্রজন্মের জন্য পথনির্দেশনা হোক। সোহরাওয়ার্দীর সহনশীলতা, প্রাপ্তির প্রত্যাশা না করে শুধুই দেওয়ার ঔদার্যময় আদর্শের অনুকরণে সূর্যস্নাত হোক আজকের প্রজন্ম।

লেখক : স্বাধীন বাংলা ছাত্রসংগ্রাম পরিষদের অন্যতম নেতা।

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
সর্বশেষ খবর
শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ
শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ

এই মাত্র | রাজনীতি

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

৬ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

২৯ মিনিট আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা
পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ
পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম
নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা
লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ
বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮
প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা
কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১
যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা
উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর
বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুবকের লাশ উদ্ধার
যুবকের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির
‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু
রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন
কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ
ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল
উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল

দেশগ্রাম

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়
হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়

মাঠে ময়দানে

লাকসামের এরশাদ শিকদার
লাকসামের এরশাদ শিকদার

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার
হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব
উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব

নগর জীবন

মানুষ আর কত জীবন দেবে
মানুষ আর কত জীবন দেবে

নগর জীবন

নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে
নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে

নগর জীবন

পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই

প্রথম পৃষ্ঠা