শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৫ ডিসেম্বর, ২০২১ আপডেট:

গণতন্ত্রের প্রতিশব্দ হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী

নূরে আলম সিদ্দিকী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
গণতন্ত্রের প্রতিশব্দ হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী

১৯৬৩ সালের ৫ ডিসেম্বর সুদূর বৈরুতের একটি হোটেলের নির্জন কক্ষে হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী মৃত্যুবরণ করেন। শহীদ সোহরাওয়ার্দীকে ‘গণতন্ত্রের মানসপুত্র’ আখ্যায়িত করা হয়। মননে প্রত্যয়ে, চিন্তা-চেতনা ও মননশীলতায় তিনি শুধু গণতন্ত্রের প্রতি আস্থাশীলই ছিলেন না, বিশ্বাস করতেন- গণতন্ত্র হচ্ছে সহনশীলতার পরীক্ষা (democracy is the test of tolerance)। তিনি ওয়েস্টমিনস্টার ধরনের গণতন্ত্রে বিশ্বাস করতেন। কেননা তাঁর ধারণা ছিল রাষ্ট্রপতি পাঁচ বছরের জন্য একবার নির্বাচিত হলে তিনি অপ্রতিরোধ্য হয়ে যান। তিনি প্রায়শই উদ্ধৃত করতেন- I will defer you upto the last but I will protect your right to defer me unto my death. অবিভক্ত বাংলার প্রিমিয়ার ছিলেন হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী, অবিভক্ত পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন সরদার হায়াত খান। পাঞ্জাব বিভক্ত হলে সরদার হায়াত খান স্বাভাবিকভাবেই পাকিস্তানের সঙ্গে সংযুক্ত অংশের মুখ্যমন্ত্রী রয়ে গেলেন, কোনো আস্থাভোটের প্রয়োজন হলো না। কিন্তু হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর জন্য আস্থাভোটের নির্দেশ দেন জিন্নাহ সাহেব স্বয়ং। মি. জিন্নাহর পৃষ্ঠপোষকতায়  নাজিমউদ্দিন, আকরম সাহেবদের সূক্ষ্ম কূটকৌশলের মর্মান্তিক শিকার হন শহীদ সাহেব। এখানেও তিনি আদর্শ ও নিষ্ঠার অগ্নিপরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন। সিলেট থেকে নির্বাচিত সদস্যরা সিলেটের ভোটের বিনিময়ে একটি মন্ত্রীর পদ নিশ্চিত করতে চেয়েছিলেন। কিন্তু আদর্শে অনড় শহীদ সাহেব সিলেটের সাংসদদের সুস্পষ্ট জানিয়ে দেন যে প্রয়োজনে একাধিক মন্ত্রী সিলেট থেকে বানানো হবে কিন্তু কোনো প্রতিশ্রুতি দিয়ে তিনি সাংসদদের ভোট কিনবেন না। ক্রুদ্ধ সিলেটের সাংসদরা একযোগে নাজিমউদ্দিনকে ভোট প্রদান করলে আস্থাভোটে পরাজয়বরণ করে মুখ্যমন্ত্রীর পদ হারালেও তিনি বিন্দুমাত্র আফসোস করেননি। রাজনীতিতে তিনি কোনো দিন কোনো অবস্থাতেই শঠতার আশ্রয় নেননি।

রুপা নয়, সোনা নয়- হীরার চামচ মুখে নিয়ে তিনি জন্মগ্রহণ করেছিলেন। জ্ঞানচর্চার যে সুউচ্চ শিখরে তিনি আরোহণ করেছিলেন সেটি অনন্যসাধারণ। তা সত্ত্বেও (নীল) রক্তের কণায় কণায়, অনুভূতির পরতে পরতে মাটি ও মানুষের প্রতি তাঁর ছিল গভীর মমত্ববোধ। উপমহাদেশের রাজনীতিতে তাঁর ব্যতিক্রমধর্মী চরিত্রের আঙ্গিক হলো, তিনি যা বিশ্বাস করতেন তাঁর রাজনৈতিক ধারা ও জীবনধারা সেই স্রোতেই প্রবাহিত হতো। বিলেত থেকে ফেরত এসে এ অভিজাত পরিবারের সন্তানটি রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত হন। দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাশের স্বরাজ পার্টির সঙ্গে তাঁর দলীয় রাজনীতির হাতেখড়ি। নতুন প্রজন্ম বিস্ময়াভিভূত হবেন চিত্তরঞ্জন দাশ শুধু অসাম্প্রদায়িক ছিলেন না, শিক্ষা-দীক্ষা, অর্থ-বিত্ত, সাহিত্য-সংস্কৃতি, চাকরি এবং ব্যবসায় অনেক পিছিয়ে থাকা মুসলিম জনগোষ্ঠীকে টেনে তোলার তাগিদে দেশবন্ধুর স্লোগান ছিল- সব ক্ষেত্রে মুসলমানদের জন্য শতকরা ৫৫ ভাগ কোটা বরাদ্দ অবশ্যই করতে হবে।

দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাশের অভাবনীয় অসাম্প্রদায়িক মানসিকতার আকর্ষণে তিনি স্বরাজ পার্টিতে যোগদান করেন। দেশবন্ধু যখন কলকাতা সিটি করপোরেশনের মেয়র, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী তখন ডেপুটি মেয়র নির্বাচিত হন এবং নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বোস প্রধান কার্যনির্বাহী কর্মকর্তার দায়িত্বপ্রাপ্ত হন। সমগ্র ব্রিটিশ-ভারতে তখন একটি প্রবাদ প্রচলিত হয়েছিল যে দেশবন্ধুর দুটি অনবদ্য সৃষ্টি শহীদ ও সুভাষ। সোহরাওয়ার্দী সব আভিজাত্যের গণ্ডি থেকে বেরিয়ে এসে ডকইয়ার্ড শ্রমিক, ধাঙড় থেকে শুরু করে নিম্ন গোত্রের হিন্দু-মুসলমান সবাইকে নিয়ে তাঁর রাজনৈতিক পরিমণ্ডল তৈরি করেন। উল্লেখ্য, ১৯০৬ সালে প্রতিষ্ঠিত মুসলিম লীগ গঠিত হয়েছিল ঢাকার আহসান মঞ্জিলে। নবাব, জমিদার, খানবাহাদুরদের প্রাসাদে ঘুরপাক খেত সব রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড ও হিসাব-নিকাশ। তিনি মুসলিম লীগের রাজনীতিকে আভিজাত্যের প্রাসাদ থেকে মাটি ও মানুষের কাছাকাছি নিয়ে আসায় অনবদ্য ভূমিকা রাখেন। ফলে যা হওয়ার তা-ই হয়েছে। মুসলিম লীগের নেতৃত্ব আগলে থাকা প্রাসাদ ষড়যন্ত্রের কারিগররা, এমনকি মোহাম্মদ আলী জিন্নাহও হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীকে আস্থায় নেওয়া দূরে থাক, তাঁর যোগ্যতাকে ব্যবহার পর্যন্ত করেননি। তাঁর রাজনীতির প্রাণকেন্দ্র হয়ে ওঠে অবিভক্ত বাংলার রাজধানী কলকাতা। আবুল হাশিম সাহেবকে সঙ্গে নিয়ে অবিভক্ত বাংলায় মুসলিম লীগকে তিনি প্রচণ্ড শক্তিশালী সংগঠনে রূপান্তরিত করেন এবং তিনি অবিভক্ত বাংলার প্রিমিয়ার পদে অধিষ্ঠিত হন।

১৯৪৬-এর নির্বাচনে সোহরাওয়ার্দী, হাশিম সাহেবদের ভূমিকাই মুখ্য ছিল। লাহোর প্রস্তাবে states ব্যাপারটিকে state-এ রূপান্তর করার ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে শরৎ বোসকে সঙ্গে নিয়ে তিনি অবিভক্ত বাংলার একটি স্বাধীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার অক্লান্ত প্রচেষ্টা চালিয়ে ব্যর্থ হন। দ্বিজাতিতত্ত্বের ভিত্তিতে হলেও পাকিস্তান না হলে বংলাদেশের অভ্যুদয় হতো না। রক্ষণশীল হিন্দু নেতৃত্বের একটি অংশ তাঁকে ডাইরেক্ট অ্যাকশন দিবসের সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার সঙ্গে সম্পৃক্ততার অভিযোগে অভিযুক্ত করার প্রচণ্ড অপচেষ্টা চালিয়েছিলেন। তবে গান্ধীজি এ অভিযোগ গ্রহণ করেননি, কারণ তিনি সত্যটা জানতেন। শুধু অবিভক্ত বঙ্গের প্রিমিয়ার নয়, কলকাতার মুসলমানদের কাছে তিনি ছিলেন মুকুটহীন সম্রাট। নিজের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে নিজে গাড়ি চালিয়ে কলকাতার অলিগলিতে দাঙ্গাবিরোধী মিশন নিয়ে তিনি ছুটে বেড়িয়েছেন। এ সাহসিকতায় বিমুগ্ধ হয়ে মহাত্মা গান্ধী দাঙ্গাকবলিত নোয়াখালীতে তাঁকে সফরসঙ্গী করেন।

হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর দূরদর্শিতা ছিল অনন্যসাধারণ। প্রজ্ঞা, বুদ্ধিমত্তা, জ্ঞান ও প্রদীপ্ত অভিজ্ঞতা তাঁকে তাৎক্ষণিকভাবে সক্রিয় করে তোলে মুসলিম লীগের বিরুদ্ধে একটি জনসংগঠন গড়ে তোলার জন্য। দ্বিজাতিতত্ত্ব ও ১৯৪৭ সালে জিন্নাহর গগনচুম্বী জনপ্রিয়তা এবং নিষ্ঠুর বাস্তবতা তিনি উপলব্ধি করতে ভুল করেননি বলেই তাঁর নিজের হাতে গড়া প্রথম সংগঠনটির নাম হয় ‘জিন্নাহ মুসলিম লীগ’। পরে এটা আওয়ামী মুসলিম লীগে রূপান্তরিত হয়। এ সুদূরপ্রসারী সংগঠক উপলব্ধি করেছিলেন মুসলিম লীগের বিরুদ্ধে কোনো জনসংগঠনকে শিকড় গাড়তে হলে অবয়বে, চিন্তা-চেতনা ও মননশীলতায় এমন এক ব্যক্তিত্বকে উপস্থাপন করতে হবে যাকে খাঁটি মুসলমান হিসেবে সাধারণ মানুষ বিশ্বাস করবে। সে কারণেই মওলানা ভাসানীকে আসাম থেকে এনে সংগঠনের সভাপতি পদে অধিষ্ঠিত করান। যার সাধারণ সম্পাদক হন টাঙ্গাইলের শামসুল হক সাহেব, যুগ্ম-সম্পাদক হন শেখ মুজিবুর রহমান। সোহরাওয়ার্দীর বিচক্ষণতা ও দূরদর্শিতা এতই প্রকট ছিল যে তাঁর সযত্ন লালিত্যে আওয়ামী মুসলিম লীগ তখনকার পূর্ব পাকিস্তানের জেলা, থানা, ইউনিয়ন এমনকি গ্রামে গ্রামে প্রতিষ্ঠিত হতে পেরেছিল।

সোহরাওয়ার্দী শেরেবাংলার জনপ্রিয়তার কথা সম্পূর্ণ অবহিত ছিলেন বলেই ’৫৪-এর যুক্তফ্রন্টের নির্বাচন করার জন্য শেরেবাংলার নেতৃত্ব তাঁর কাছে অপরিহার্য ছিল। তখনকার সময়ে মুসলিম লীগের ভরাডুবি অকল্পনীয় ছিল। পূর্ব পাকিস্তানের মুখ্যমন্ত্রী নূরুল আমিন সাহেবও ছাত্রনেতা খালেক নেওয়াজের কাছে নিদারুণ পরাজয়বরণ করেন। শেরেবাংলা ’৫৪-এর নির্বাচনে জয়ের কৃতিত্ব দিয়ে সোহরাওয়ার্দীকে বলেছিলেন, ‘আপনি নির্বাচনের জাদুকর’। পশ্চিম পাকিস্তানও (সাধারণ মানুষ ও রাজনৈতিক নেতৃত্বের একাংশ) ’৫৪-এর অভূতপূর্ব বিজয়কে গণতন্ত্রের বিজয় হিসেবে গ্রহণ করে এবং নির্বাচনের অব্যবহিত পরে শহীদ সোহরাওয়ার্দী করাচি পৌঁছলে তাঁকে অভূতপূর্ব গণসংবর্ধনা দেওয়া হয়।

’৫৪-এর নির্বাচনে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে ধর্মান্ধ মুসলমানদের চিন্তা-চেতনা এত সূক্ষ্মভাবে পরিবর্তিত করে পৃথিবীর ইতিহাসে অভূতপূর্ব ও বিস্ময়কর বিজয়ী মরহুম হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর চেতনাকে শুধু শানিত ও উজ্জীবিতই করেনি, তাঁর মনে এ প্রতীতি ও প্রত্যয়ের জন্ম দিয়েছিল যে কোনোরকমে একটা সাধারণ নির্বাচন করতে পারলে বাঙালির নিরঙ্কুশ বিজয় হবে। ’৬২ সালে হামিদুর রহমান শিক্ষা কমিশনের সুপারিশ বাতিলের দাবির ছত্রচ্ছায়ায় ছাত্র আন্দোলনের অন্তর্নিহিত আঙ্গিক ছিল- হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর মুক্তি এবং মৌলিক গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রথা বাতিল করে সাধারণ ভোটে নির্বাচন করা। তিনি তখন কাকরাইলে মানিক ভাইয়ের বাসায় অবস্থান করছিলেন। ওইখানেই শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন, শেখ ফজলুল হক মণি, এনায়েতুর রহমান, ওবায়দুর রহমান প্রমুখ নেতার সঙ্গে কর্মী হিসেবে কাছ থেকে নেতাকে দেখতে পাই। ছাত্রলীগ নেতারা সবিনয়ে শহীদ সাহেবকে বললেন- স্যার, আপনার অবর্তমানে নূরুল আমিনকে আহ্বায়ক করে যে এনডিএফ গঠিত হয়েছে এখন তার প্রাতিষ্ঠানিক দায়িত্ব আপনাকে নিতে হবে, আপনার বর্তমানে নূরুল আমিন  এনডিএফ প্রধান থাকতে পারেন না। তিনি স্মিতহাস্যে জবাব দিলেন- গোলামের মধ্যে কে বড় গোলাম তা দেখার সময় এটি নয়, এটি গোলামি থেকে বিমুক্তির আন্দোলন।

তিনি বৈরুতে চিকিৎসা নিতে যাবেন। তখন আতাউর রহমান খান, সালাম খান, জহিরউদ্দিন সাহেব, আবুল মনসুর আহমদ, খাজা খয়রাত হোসেনসহ সবাই উপস্থিত ছিলেন। তাদের মধ্য থেকে একজন নেতাকে প্রশ্ন করলেন- স্যার, আমাদের জন্য কী রেখে যাচ্ছেন? তিনি বললেন, একটি কলম (মানিক মিয়া) আর একটি মাঠ (মুজিব)। যুক্ত বাংলার স্বপ্নদ্রষ্টার পুরো রাজনীতিটাই ছিল পূর্ব পাকিস্তানকেন্দ্রিক।

১৯৫৭ সালে তাত্ত্বিক সমাজতন্ত্রীরা কাগমারী সম্মেলনে শহীদ সাহেবের বিরুদ্ধে প্রতিপক্ষ হিসেবে মওলানা ভাসানীকে দাঁড় করান। সে সম্মেলন থেকেই মওলানা ভাসানী ও মোজাফফর সাহেবের নেতৃত্বে ন্যাপের জন্ম।

আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী। তিনিই মওলানা ভাসানীকে আওয়ামী লীগের সভাপতি পদে অধিষ্ঠিত করান। তাঁর লেবাস, চেহারা-সুরত তখনকার দিনে গ্রহণযোগ্যতা পেয়েছিল। কাগমারী সম্মেলনে আওয়ামী লীগের বিভক্তির (ন্যাপ ভাসানীর জন্ম হয়) পর মরহুম মাওলানা আবদুর রশীদ তর্কবাগীশ সভাপতি পদে মওলানা ভাসানীর স্থলাভিষিক্ত হন। আওয়ামী লীগের বর্তমান নেতা-কর্মীদের কাছে সেসব ইতিহাস আষাঢ়ে গল্প বলেই মনে হবে। আমি ভেবে আশ্চর্যান্বিত ও বিস্ময়াভিভূত হই যে এভাবে চলতে থাকলে এখনকার প্রজন্ম ভাবতে শিখবে- বর্তমান নেতৃত্বই বুঝি আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা!

হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত ও আমাদের মুজিব ভাইয়ের সযত্ন লালিত্যে গড়ে ওঠা আওয়ামী লীগের শিকড়টি বাংলার মাটি ও মানুষের হৃদয়ের অনেক অনেক গভীরে প্রোথিত। শহীদ সোহরাওয়ার্দীর আদর্শের উত্তরাধিকারের সত্তায় উদ্ভাসিত নতুন প্রজন্মের আওয়ামী লীগ নেতৃত্বের কাছে আমার দাবি- মৌলিক অধিকারটিকে পুনঃপ্রতিষ্ঠিত করার সংগ্রামে ভূমিকা রাখুন। এবং আওয়ামী লীগের সুদীর্ঘ পথপরিক্রমণের গৌরবদীপ্ত ইতিহাস হৃদয়ঙ্গম করে গণতন্ত্রের প্রতিষ্ঠায় আত্মনিয়োগ করুন। হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর চিন্তার আঙ্গিকেই সিক্ত ছিলেন মুজিব ভাই। তিনি তাঁর সহকর্মী ছিলেন না, অতি স্নেহের কর্মী ছিলেন। একেকটি আন্দোলনের সোপান উত্তরণের মাধ্যমে নেতার অনুকরণেই তিনি ধীর পদক্ষেপে স্বায়ত্তশাসন থেকে স্বাধিকার, স্বাধিকার থেকে স্বাধীনতার চেতনায় জনগণকে উজ্জীবিত করেন। আর তাঁর চেতনার উত্তরাধিকার ও বাস্তবায়নের মূল কারিগর ছিল ছাত্রলীগ। ১৯৭০-এর নির্বাচনই আমাদের স্বাধীনতা প্রাপ্তির নিরঙ্কুশ ম্যান্ডেট এনে দেয়। শহীদ সোহরাওয়ার্দীর জীবনের স্বপ্ন ও সাধনা ছিল পাকিস্তানে একটি সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠানের। জীবদ্দশায় সম্ভব না হলেও তাঁর আকাক্সিক্ষত নির্বাচনই পরাধীনতার বক্ষ বিদীর্ণ করে আর তা সম্ভব হয় তাঁর অতি স্নেহের ও আদর্শের অনুসারী তাঁরই মুজিবের হাত ধরে। একান্তে আমার ভাবতে ভালো লাগে- বঙ্গবন্ধুর অসাধারণ সাংগঠনিক দক্ষতা ও শহীদ সাহেবের জ্ঞানপ্রদীপ্ত রাজনৈতিক দূরদর্শিতার সংমিশ্রণ হলে বাংলাদেশ আজ কোথায় যেতে পারত!

আজকে রাজনীতিতে মূল্যবোধের অবক্ষয়ের এ ঘনঘোর অমানিশার মধ্যে হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর জীবনের মৌলিক অধিকার সংরক্ষণের প্রত্যয়দৃঢ় ও মরুভূমির সূর্যরশ্মির মতো নিষ্কলুষ আদর্শ বর্তমান প্রজন্মের জন্য পথনির্দেশনা হোক। সোহরাওয়ার্দীর সহনশীলতা, প্রাপ্তির প্রত্যাশা না করে শুধুই দেওয়ার ঔদার্যময় আদর্শের অনুকরণে সূর্যস্নাত হোক আজকের প্রজন্ম।

লেখক : স্বাধীন বাংলা ছাত্রসংগ্রাম পরিষদের অন্যতম নেতা।

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়