শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১০ জানুয়ারি, ২০২২

বড় ভয় ঘরের শত্রুদের নিয়ে

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
বড় ভয় ঘরের শত্রুদের নিয়ে

আশা মানুষকে বাঁচিয়ে রাখে। মনের মধ্যে জমে ওঠা প্রত্যাশার পাহাড় অসম্ভবকে সম্ভব করার শক্তি জোগায়। আশা মানুষের মধ্যে ভালোবাসার জন্ম দেয়। অফুরন্ত আশা থাকলে অনন্ত ভালোবাসায় মানুষ নিজের জীবন উৎসর্গ করতে দ্বিধাবোধ করে না। একটা জাতির সম্মিলিত ভালোবাসার শক্তি কত বড় বিশাল হতে পারে তার প্রত্যক্ষ স্বরূপ আমরা একাত্তরে দেখেছি। সে এক কঠিন সময়ের ইস্পাতকঠিন সংকল্প বাংলার মানুষকে পাগলা হাওয়ার মতো উন্মত্ত করেছিল। জয় বাংলা চিৎকার দিয়ে শত্রু নিধনে শত্রুর মেশিন গানের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়েছে দ্বিধাহীন চিত্তে। বাঙালি মরে যাবে, তবে স্বাধীনতার প্রত্যাশাকে ছাড়বে না। একাত্তরে প্রত্যাশা এত কঠিন অদম্য ছিল বলেই মাত্র ৯ মাসে বাঙালি জাতির শ্রেষ্ঠ অর্জন, বাংলাদেশের স্বাধীনতা এসেছে। স্বাধীনতার আশা ও ভালোবাসা হঠাৎ করে এক দিনে জন্ম হয়নি। পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ২৩ বছরের দুরন্ত সংগ্রামের বাঁকে বাঁকে শক্তিশালী মাইলফলক তৈরি হয়েছে, যার শেকড় মাটির গহিনে প্রোথিত স্বাধীনতার ভালোবাসায় বিস্তৃত ও সমৃদ্ধ হয়েছে। পাকিস্তান সেনাবাহিনীর কামান দাগিয়ে সব মাইলফলক উপড়ে ফেলার চেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে বলেই একাত্তরে আমরা জয়ী হয়েছি। একাত্তরের ৯ মাসে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী রাস্তাঘাট, দালান-কোটা, ঘরবাড়ি ধ্বংস করেছে, কিন্তু বাঙালির প্রত্যাশাকে ধ্বংস করতে পারেনি। দেশমাতার জন্য অকৃত্রিম ভালোবাসায় সজ্জিত প্রত্যাশা নিয়ে বঙ্গবন্ধু নতুন বাংলাদেশের যাত্রা শুরু করলেন ১৯৭২ সালে। মাত্র সাড়ে তিন বছরের মাথায় অনুন্নত দেশের তকমা থেকে বাংলাদেশকে মুক্ত করলেন বঙ্গবন্ধু। কিন্তু মনুষ্য চরিত্রের সহজাত বৈশিষ্ট্য এই, একটি আশা পূর্ণ হলে তার ওপর ভিত্তি করে নতুন নতুন আরও অনেক বড় বড় আশার জন্ম হয়, যার কোনো সীমানা নেই, যার কোনো শেষ নেই। এর ভালো-মন্দ দুই দিকই আছে। ভালো দিক এই, নতুন আশা পূরণে মানুষ বিরামহীন সংগ্রাম করতে থাকে বলেই মানবজাতির ক্রমবিকাশ ও ক্রমোন্নতি ঘটে চলেছে। অর্থাৎ প্রত্যাশাই মানুষকে সামনে নিয়ে যায়। মন্দ দিক এই প্রত্যাশা পূরণের সংগ্রামে মানুষ অস্থির হয়ে ওঠে। তাই আধুনিক গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থায় দেখা যায় একটি সরকার মানুষের যত আশাই পূরণ করুক না কেন সহজাত ধারায় সৃষ্টি হওয়া বৃহত্তর নতুন আশা পূরণে ব্যর্থ হলে ক্ষমতায় থাকতে পারে না। তাই একটা সফল সরকারও নির্বাচনে পরাজিত হয়। আর বাংলাদেশের মানুষের মন তো জোয়ার ভাটার মতো। সকালে জোয়ারের তোড়ে মাথায় ওঠায় তো বিকালে ভাটার টানে মাথা থেকে ছুড়ে ফেলে দেয়। কিন্তু এ তো গেল নিয়মতান্ত্রিকতার কথা। নিয়মতান্ত্রিক পথে যা কিছু হয়, তার একটা ভালো দিক থাকে। কিন্তু বাংলাদেশের ইতিহাস ষড়যন্ত্র-চক্রান্তের ইতিহাস, বিশ্বাসঘাতকতার ইতিহাস, বাংলাদেশকে শেষ করে পাকিস্তানি স্টাইলের আরেকটি রাষ্ট্র বানানোর অবিরাম অপচেষ্টার ইতিহাস। বাংলাদেশকে আরেকটি পাকিস্তানি স্টাইলের রাষ্ট্র বানানোর জন্যই ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করা হয়। দুই সামরিক শাসক ও তাদের থেকে উৎপত্তি হওয়া রাজনৈতিক পক্ষ প্রায় ২৬ বছর রাষ্ট্র ক্ষমতায় থাকে। ২৩ বছরের সংগ্রামের পথে এবং একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের ভিতর দিয়ে তৈরি হওয়া সব আশা-প্রত্যাশাকে চুরমার করার জন্য হেন কাজ নেই, যা তারা করেনি। প্রথম সামরিক শাসক ক্ষমতায় বসেই বাহাত্তরের সংবিধানকে কবর দেয়। জামায়াত, মুসলিম লীগ, রাজাকার, আলবদর, সবাইকে গর্ত থেকে টেনে বের করে রাষ্ট্র ও রাজনীতিতে সুপ্রতিষ্ঠিত করে। সব আশা-আকাক্সক্ষার ফলক ভেঙে তার শেকড় উপড়ে ফেলার চেষ্টা হয়। পাকিস্তানের বিরুদ্ধে গণঅভ্যুত্থান, সত্তরের নির্বাচন, একাত্তরের অগ্নিঝরা মার্চ, স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র, মুজিবনগর সরকার এবং মাত্র ৯ মাসের যুদ্ধে বিজয় অর্জনে ভারতের অসামান্য অবদান ইত্যাদি, অর্থাৎ আশা-আকাক্সক্ষা তৈরি হওয়ার সব উৎসমুখ বন্ধ হয়ে যায়। পাকিস্তানি স্টাইলের রাষ্ট্র বানানোর লক্ষ্যে মানুষের মনোজগৎকে চরম সাম্প্রদায়িকতার দিকে নিয়ে যাওয়া হয়। বঙ্গবন্ধু, জাতির পিতা, জয় বাংলা অচ্ছুৎ ঘোষিত হয়। ২০০১-২০০৬ মেয়াদে তাদের বড় বড় মন্ত্রী বলা শুরু করেন, একাত্তরে কোনো মুক্তিযুদ্ধ হয়নি, ওটা ছিল ভারতের ষড়যন্ত্র। অর্থাৎ হিন্দু ভারতের ষড়যন্ত্রের ফসলকে নাকচ করে দেওয়া প্রতিটি মুসলমানের ইমানি দায়িত্ব। অর্থাৎ ২০০১-২০০৬ মেয়াদে বাংলাদেশকে আবার পাকিস্তানের সঙ্গে সংযুক্ত করার নতুন পরিকল্পনা শুরু হয়। এই পরিকল্পনার অংশ হিসেবে ২০০৪ সালের ২১ আগস্টে আওয়ামী লীগের ওপর চালানো হয় ভয়াবহ গ্রেনেড আক্রমণ। বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনে ভারত কেন সাহায্য করল; তার প্রতিহিংসায় প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য ২০০১-২০০৬ মেয়াদে বাংলাদেশের বড় মন্ত্রীরা পার্লামেন্টে দাঁড়িয়ে বলেছেন, ভারত থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়ার জন্য আসামে যারা সশস্ত্র যুদ্ধ করছে তারা সবাই মুক্তিযোদ্ধা, ওদের সমর্থন দেওয়া আমাদের কর্তব্য। তখন চোখে ঘষা দিয়ে পুনরায় দেখার চেষ্টা করেছি, এই বক্তৃতা কি বাংলাদেশের পার্লামেন্টে হচ্ছে, নাকি পাকিস্তানের। পাকিস্তানি গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই কর্তৃক সরবরাহকৃত ট্রাকের পর ট্রাক ভর্তি আধুনিক অস্ত্র-গোলাবারুদ ২০০১-২০০৬ মেয়াদের সরকারের তত্ত্বাবধায়নে বাংলাদেশের ওপর দিয়ে আসামে পাচার হতে থাকে, যে কথা উলফার চেয়ারম্যান অরবিন্দ রাজখোয়া ২০১১ সালের ৫ আগস্ট হিন্দুস্তান টাইমসকে বলেন এবং সেটি বাংলাদেশের প্রধান একটি দৈনিকে ৮ আগস্ট ছাপা হয়। ২০০৪ সালের ১ এপ্রিল চট্টগ্রামে ১০ ট্রাক অস্ত্রের একটি চালান ধরা পড়ে। আবার প্রমাণ হয় দৈবাৎ বলে একটা কথা বোধহয় আছে। পুলিশের দুই সার্জেন্ট আলালউদ্দিন ও হেলাল উদ্দিন, তারা না বুঝে কিছু তৎপরতা দেখানোর জন্য ১০ ট্রাক অস্ত্রের চালান জনসম্মুখে আসে। বেচারা দুই পুলিশ সার্জেন্ট বুঝতে পারেনি তাদের কারণে কালসাপের মুখ থেকে খাবার পড়ে গেছে। দুই সার্জেন্টের ওপর নেমে আসে অকথ্য, অমানবিক নির্যাতন। এটা ছিল চোরাচালানকৃত অস্ত্র ধরার পুরস্কার! আশা-প্রত্যাশার সব দরজা বন্ধ হতে থাকে।

চারদিকে শুধুই অন্ধকার। জঙ্গি-সন্ত্রাসের উত্থান এবং হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষকে দেশ ত্যাগে বাধ্য করাসহ সবকিছু দেখে বিশ্বের বড় বড় জার্নাল, গবেষণা প্রতিষ্ঠান ও পন্ডিত ব্যক্তিরা বলা শুরু করলেন, বাংলাদেশ হতে চলেছে পরবর্তী আফগানিস্তান। সেরকম হলে কোটি কোটি তরুণ প্রজন্মকে বাংলাদেশের সামান্য আয়তনের মধ্যে শ্বাসরুদ্ধ হয়ে থাকতে হবে। কারণ, ইউরোপ, উত্তর আমেরিকা, সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া সবাই তখন বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা জারি করবে। কিন্তু সবকিছু উতরিয়ে ২০০৯ সালে বাংলাদেশের জন্য নতুন যাত্রা শুরু হয়। ১২ বছরে বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে আবার আশা-আকাক্সক্ষা ও প্রত্যাশার সৃষ্টি হয়েছে। যার ভিত্তি মুক্তিযুদ্ধের সমৃদ্ধ ইতিহাস, যে ইতিহাসের ওপর দাঁড়িয়ে এখন বাংলাদেশ চলছে। নতুন যুগে প্রবেশ করেছি আমরা। স্বল্পোন্নত দেশের কাতার থেকে উন্নয়নশীল দেশের কাতারে উঠেছে বাংলাদেশ। সব অর্থনৈতিক ও সামাজিক খাতে অভাবনীয় অগ্রগতি ঘটেছে। বিশ্বব্যাংকসহ বৈশ্বিক বড় বড় গবেষণা প্রতিষ্ঠান বলছে, এই ধারা অব্যাহত থাকলে ২০৩৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ বিশ্বের ২৫তম বৃহৎ অর্থনীতির দেশ হবে। জঙ্গি-সন্ত্রাস দমনে রোল মডেলের দৃষ্টান্ত সৃষ্টি হয়েছে। ফলে কেউ আর বাংলাদেশকে আফগানিস্তানের সঙ্গে তুলনা করে না, যেমনটি করা হতো ২০০১-২০০৬ মেয়াদে। সুতরাং বাংলাদেশের তরুণ প্রজন্মের জন্য সারা বিশ্ব এখন অবাধ বিচরণ ক্ষেত্র। অর্জন যত বড় হয়, নতুনভাবে তার থেকে আরও অনেক বড় আশা ও প্রত্যাশার সৃষ্টি হয়, যে কথা লেখার শুরুতে বলেছি। এই নতুন প্রত্যাশার পথ তৈরিতে জাতির নেতৃত্ব দিয়েছেন বঙ্গবন্ধুর মেয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সুতরাং তার কাছেই মানুষের আরও বড় প্রত্যাশা। মানুষের বড় প্রত্যাশা এই, বাংলাদেশকে যেন আর কখনো ২০০১-২০০৬ মেয়াদের অবস্থায় ফিরতে না হয়। অর্থাৎ মানুষ চায় মুক্তিযুদ্ধবিরোধী ও পাকিস্তানপন্থি রাজনীতির কবল থেকে বাংলাদেশ মুক্ত হোক। বহু রাজনৈতিক দল থাকবে এবং পর্যায়ক্রমে সরকারের পরিবর্তন হবে, তাতে মানুষ ভয় পায় না। মানুষ চরম মুক্তিযুদ্ধবিরোধী ও সাম্প্রদায়িক রাষ্ট্র এবং রাজনৈতিক ব্যবস্থাকে ভয় পায়। এই প্রত্যাশা পূরণে এখনো কোনো আশার আলো টানেলের শেষ প্রান্তেও দেখা যাচ্ছে না। কারণ, যারা আশার আলো নিভিয়ে দিয়েছিল তাদের সেই মুক্তিযুদ্ধবিরোধী রাজনীতি এখনো আগের মতোই শক্তিশালী অবস্থানে আছে। ধর্মাশ্রয়ী রাজনীতি  ও জঙ্গি সন্ত্রাসের আঁতুড়ঘর জামায়াতের রাজনীতি কোণঠাসা অবস্থায় থাকলেও তাদের অর্থনৈতিক সাম্রাজ্যের বিশাল বিস্তার ঘটেছে। রাষ্ট্র ব্যবস্থা ও রাজনীতিতে এখন অবৈধ অর্থের প্রভাব অন্য সবকিছুর চেয়ে বেশি। নীতি-আদর্শের প্রভাব নেই বললেই চলে। বাহ্যিকভাবে এবং পোশাকে-আশাকেও মুখের বুলিতে মুক্তিযুদ্ধের বড় ঝান্ডাবাহী, কিন্তু কার্যক্ষেত্রে টাকার বিনিময়ে আদর্শকে বিক্রি করে দিচ্ছে। বড় ভয় ঘরের শত্রুদের নিয়ে। অর্থলোভী ও চরিত্র ভ্রষ্ট মানুষ যদি রাষ্ট্র এবং রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক ক্ষমতার চালক হয়, তাহলে বড় অর্জনও বিসর্জনে পরিণত হতে সময় লাগে না। টাকা ও অনৈতিক লালসার তাড়নায় তারা সব বেঁচে দিতে পারে। তাই সাধারণ মানুষের ধারণা দুর্নীতির লাগাম টেনে ধরাটাই এখন সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। ধর্মান্ধতা ও চরম সাম্প্রদায়িকতা আজ যে কোনো সময়ের চেয়ে বেশি। এটা বড় হুমকি। এই হুমকি সম্পর্কে বঙ্গবন্ধু হুঁশিয়ারি করেছিলেন। বলেছিলেন, অসাম্প্রদায়িক আদর্শ রক্ষা করতে না পারলে বাংলাদেশ অস্তিত্বের সংকটে পড়বে। বঙ্গবন্ধুর এই হুঁশিয়ারি আজ আমরা কতটুকু আমলে নিচ্ছি, সেটাই বড় প্রশ্ন। আমাদের তরুণ প্রজন্মকে ধর্মান্ধতা ও সাম্প্রদায়িকতামুক্ত মনোজগৎ তৈরিতে গত ১১-১২ বছরে আমাদের অগ্রগতি কতখানি তার কি কোনো ফিডব্যাক আছে। শহর থেকে গ্রামগঞ্জ, সর্বত্র ছোট ছোট শিশুদের পোশাক-আশাক দেখলে তাদের পিতা-মাতার ধর্মান্ধতার পরিচয়টিই যেন চোখের সামনে ভেসে উঠে। একটা রাষ্ট্রের জন্য ধর্মান্ধতার মতো বিষম রোগ আর দ্বিতীয়টি নেই। বড় বড় সাম্রাজ্যের পতন ঘটেছে ধর্মান্ধতার জন্য। রোমান সাম্রাজ্যের কাল থেকে শুরু করে আধুনিক কাল পর্যন্ত এমন একটি রাষ্ট্র পাওয়া যায় না, যারা সাম্প্রদায়িকতাকে অবলম্বন করে অথবা রাষ্ট্রের ভিতর সাম্প্রদায়িক শক্তিকে লালন-পালন করে টেকসই সমৃদ্ধশালী রাষ্ট্র হতে পেরেছে। তাই বঙ্গবন্ধু যথার্থই বলেছিলেন। আমাদের ভৌগোলিক অবস্থান ও বর্তমান বিশ্ব ব্যবস্থার বাস্তবতায় সমৃদ্ধির ধারা অব্যাহত রাখতে হলে অসাম্প্রদায়িক আদর্শকে শুধু মুখে ও কেতাবে নয়, বাস্তবে প্রতিষ্ঠিত করা ছাড়া বিকল্প নেই। এটা এখন বিশাল বড় চ্যালেঞ্জ। সুতরাং বলতে পারি বড় প্রত্যাশার সঙ্গে বড় চ্যালেঞ্জ নিয়ে ২০২২ সালের যাত্রা শুরু হয়েছে।

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
সংকটে রপ্তানি খাত
সংকটে রপ্তানি খাত
নতুন বাংলাদেশ
নতুন বাংলাদেশ
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
পরীক্ষায় প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের অতিরিক্ত সময় দিবে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়
পরীক্ষায় প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের অতিরিক্ত সময় দিবে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

মুরাদনগরে ধর্ষণকাণ্ড নিয়ে নতুন যে তথ্য দিল র‌্যাব
মুরাদনগরে ধর্ষণকাণ্ড নিয়ে নতুন যে তথ্য দিল র‌্যাব

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিরিয়ায় জ্বালানি ট্যাংকার বিস্ফোরণে নিহত ৭
সিরিয়ায় জ্বালানি ট্যাংকার বিস্ফোরণে নিহত ৭

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দমকা হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টির শঙ্কা, ৭ নদীবন্দরে সতর্ক সংকেত
দমকা হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টির শঙ্কা, ৭ নদীবন্দরে সতর্ক সংকেত

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

রংপুরে জামায়াতের জনসভা আজ
রংপুরে জামায়াতের জনসভা আজ

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ফিনল্যান্ডে ছুরিকাঘাতে আহত ৪, গ্রেফতার ১
ফিনল্যান্ডে ছুরিকাঘাতে আহত ৪, গ্রেফতার ১

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় বৃক্ষরোপণ ও বিতরণ কর্মসূচি
কুমিল্লায় বৃক্ষরোপণ ও বিতরণ কর্মসূচি

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রতিদিন ৪০ আত্মহত্যা: চামড়া ও চেহারার যুদ্ধ দক্ষিণ কোরিয়ায়
প্রতিদিন ৪০ আত্মহত্যা: চামড়া ও চেহারার যুদ্ধ দক্ষিণ কোরিয়ায়

৫৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

রাজধানীতে ক্রমাগত বাড়ছে সবজির দাম
রাজধানীতে ক্রমাগত বাড়ছে সবজির দাম

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ডেঙ্গুর পাশাপাশি বাড়ছে করোনা, স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার পরামর্শ
ডেঙ্গুর পাশাপাশি বাড়ছে করোনা, স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার পরামর্শ

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ফ্লোরিডায় ২শ’ মার্কিন মেরিন সেনা মোতায়েন
ফ্লোরিডায় ২শ’ মার্কিন মেরিন সেনা মোতায়েন

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ
ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন নয়, আমিরাতও নয়- তালেবানকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দিল রাশিয়া!
চীন নয়, আমিরাতও নয়- তালেবানকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দিল রাশিয়া!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় গণহত্যায় ক্ষুধাকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করছে ইসরায়েল
গাজায় গণহত্যায় ক্ষুধাকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করছে ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্কে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
নিউইয়র্কে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোপালগঞ্জে বাসের ধাক্কায় ট্রাক হেলপারের মৃত্যু, আহত ট্রাক চালক
গোপালগঞ্জে বাসের ধাক্কায় ট্রাক হেলপারের মৃত্যু, আহত ট্রাক চালক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের ওয়েবস্টার-ক্যারের লড়াই, তবু প্রথম দিনে অলআউট অস্ট্রেলিয়া
ফের ওয়েবস্টার-ক্যারের লড়াই, তবু প্রথম দিনে অলআউট অস্ট্রেলিয়া

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৮ অস্কারজয়ী স্টুডিও এক ছবিতে,  বাজেট শুনে প্রোডিউসাররাও অবাক
৮ অস্কারজয়ী স্টুডিও এক ছবিতে,  বাজেট শুনে প্রোডিউসাররাও অবাক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৪০ হাজার ইয়াবা উদ্ধার
৪০ হাজার ইয়াবা উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আকাশসীমা খুলে দিল ইরান
আকাশসীমা খুলে দিল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ক্ষমা চাইলেন পরেশ’
‘ক্ষমা চাইলেন পরেশ’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের পাশ থেকে অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের পাশ থেকে অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বর্ণ-নগদ টাকা নিয়ে পরকীয়া প্রেমিকের সঙ্গে প্রবাসীর স্ত্রী উধাও
স্বর্ণ-নগদ টাকা নিয়ে পরকীয়া প্রেমিকের সঙ্গে প্রবাসীর স্ত্রী উধাও

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসপাতালে স্বস্তিকা
হাসপাতালে স্বস্তিকা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প
গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে ১৫ কেজি গাঁজা ফেলে পালাল মাদক কারবারী
ফেনীতে ১৫ কেজি গাঁজা ফেলে পালাল মাদক কারবারী

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার
মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ
ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস
বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের হামলায় রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপপ্রধান নিহত
ইউক্রেনের হামলায় রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপপ্রধান নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের
পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ
ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার
সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনকে সামনে রেখে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়ন সমীচীন নয় : ফখরুল
নির্বাচনকে সামনে রেখে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়ন সমীচীন নয় : ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাজ্যে ভিন্ন নামে অ্যাপার্টমেন্ট কিনেছেন নেতানিয়াহুর ছেলে
যুক্তরাজ্যে ভিন্ন নামে অ্যাপার্টমেন্ট কিনেছেন নেতানিয়াহুর ছেলে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের প্রতিটি উপজেলায় টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ হচ্ছে: শিক্ষা উপদেষ্টা
দেশের প্রতিটি উপজেলায় টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ হচ্ছে: শিক্ষা উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কঙ্গনার দাবি: ‘অশ্লীল ছবি চাইতেন হৃতিক, পাঠাতেন নিজেরটাও’
কঙ্গনার দাবি: ‘অশ্লীল ছবি চাইতেন হৃতিক, পাঠাতেন নিজেরটাও’

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া
তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ইয়েমেনে হামলার হুমকি দিলেন ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
এবার ইয়েমেনে হামলার হুমকি দিলেন ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সড়ক দুর্ঘটনায় পর্তুগিজ ফুটবলার দিয়োগো জোতার মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় পর্তুগিজ ফুটবলার দিয়োগো জোতার মৃত্যু

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন

প্রথম পৃষ্ঠা

আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ
আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য
বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য

নগর জীবন

এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ
স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনা অভিযানে কেএনএ কমান্ডারসহ নিহত ২
সেনা অভিযানে কেএনএ কমান্ডারসহ নিহত ২

প্রথম পৃষ্ঠা

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু

সাহিত্য

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম