শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২০ জানুয়ারি, ২০২২

স্মৃতির পাতায় : বিবেকের পথচলা

বিচারপতি মো. রেজাউল হাসান (এম আর হাসান)
প্রিন্ট ভার্সন
স্মৃতির পাতায় : বিবেকের পথচলা

একসময় ‘দ্য ঢাকা কুরিয়ার’-এ মাঝেমধ্যে লেখা পাঠাতাম। তারা ছাপাতেন। বাংলাদেশে শাস্তি হিসেবে ‘মৃত্যুদন্ড’ থাকবে কি থাকবে না এ বিষয়ে ১৯৯০-এর প্রথম দিকে পত্রিকাটি একটি লিখিত বিতর্কের আয়োজন করে। এ বিষয়ে বেশ কয়েকটি লেখা ছাপা হয় বিশিষ্টজনদের। আমি ভেবেছিলাম আমার লেখাটি নির্বাচিত হয়নি। পরে দেখলাম আমার লেখাটি দিয়েই তারা উপসংহার টেনেছিলেন। এর শিরোনাম ছিল Capital punishment is morally Socially and legally justified. এটি ছাপা হয় ‘দ্য ঢাকা কুরিয়ার’-এর মার্চ ৯-১৫, ১৯৯০ সংখ্যায়। আমার বক্তব্যের সারমর্ম ছিল : যদিও বাংলাদেশের অনেক আইনে (ওই লেখায় উদ্ধৃত করেছি) কতিপয় অপরাধের জন্য শাস্তির বিধান ছিল মৃত্যুদন্ড, তথাপিও ওইসব অপরাধ সংঘটনের হার সেভাবে হ্রাস পায়নি। ফলে শাস্তি হিসেবে ‘মৃত্যুদন্ড’ ওইসব অপরাধ নিবারণের ক্ষেত্রে তেমন প্রতিরোধকের ভূমিকা পালন করতে পারেনি। কারণ, আমার মতে, এসব গুরুতর অপরাধ করলেও শাস্তি পেতে হবে এমন কোনো নিশ্চয়তা না থাকা। এ ছাড়া আমি উল্লেখ করেছি, ১৩ ডিসেম্বর ১৯৮৯ সালে আরিফ হত্যাকারীদের মৃত্যুদন্ড চেয়ে ওই সময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা একটি মিছিল করেন। হত্যা-খুন এ রকম অপরাধের সঙ্গে জড়িতদের ফাঁসি চেয়ে পোস্টার করা ও দেয়াল লিখন- এগুলোও ব্যাপকভাবে দেখা যেত। ফলে আমার যুক্তি ছিল : মৃত্যুদন্ড রাখার ক্ষেত্রে আমাদের সমাজের মূল্যবোধ ও আইনের মূল্যবোধ একই (values of the society is in harmoney with the values of law)। যুক্তরাজ্য ১৯৬৫ সালে প্রথমে মৃত্যুদন্ড রদ আইন করে, অস্থায়ীভাবে। পাঁচ বছরের জন্য। তারা এটি স্থায়ী করে ১৯৭০ সালে। কিন্তু তাদের শিক্ষা, সামাজিক মূল্যবোধ, শিক্ষার হার এবং মাথাপিছু আয় ইত্যাদি নানা মৌলিক বিষয়ের সঙ্গে আমাদের অবস্থার তফাত রয়েছে। এসব মানদন্ডে আমরা অনেকটাই অনগ্রসর। ফলে আমি প্রস্তাব করেছিলাম, ওইসব মানদন্ড অর্জনের আগেই কেবল কাউকে অনুকরণ করে বাহবা নেওয়ার জন্য ঘোড়ার আগে গাড়ি জুড়ে দিয়ে সমাজব্যবস্থাকে অনিরাপত্তার দিকে ঠেলে দেওয়া উচিত নয়।

১৯৯১-৯২ সালের আরেকটি ঘটনা। ‘সংবাদচিত্র’ নামক একটি রাজনৈতিক সংবাদধর্মী সাপ্তাহিক তখন কাকরাইলের ফরিদপুর ম্যানশন থেকে প্রকাশিত হতো। এর সঙ্গে যুক্ত ছিলেন ওই সময় চট্টগ্রাম অঞ্চলে কর্মরত বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার এজাজ মাহমুদ। একই প্রকাশকের আরেকটি সাপ্তাহিক পত্রিকা ছিল ‘অপরাধচিত্র’। ওয়াহিদ মুরাদসহ এদের কয়েকজন সাংবাদিকের বিরুদ্ধে ওই সময় চট্টগ্রাম শহরের কোতোয়ালি থানার তৎকালীন ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বাদী হয়ে চট্টগ্রাম সিএমএম কোর্টে একটি মামলা দায়ের করেন। এজাজ মাহমুদের অনুরোধে আমি সাংবাদিকদের জামিনের আবেদন করি এবং শুনানি করি। চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাব থেকে ব্যানার লাগিয়ে একটি মাইক্রোবাসে করে অভিযুক্ত সাংবাদিকরা আসেন। বিজ্ঞ আদালত তাদের জামিন দেয়। যদিও আমি ওই আদালতের নিয়মিত আইনজীবী নই। আমি মূলত উচ্চতর আদালতেই প্র্যাকটিস করতাম। যা হোক, এ সুবাদে এজাজ মাহমুদের সঙ্গে আমার সখ্য বৃদ্ধি পায়। তিনি ১৯৯২ সালে শোকাবহ ১৫ আগস্ট উপলক্ষে এ বি এম মহিউদ্দিন চৌধুরী, এম এ মান্নান, ইব্রাহিম হোসেন চৌধুরী (বাবুল) এবং আমার একটি সাক্ষাৎকার নিয়েছিলেন। ওই সাক্ষাৎকারে আমি বঙ্গবন্ধুকে হত্যার জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের সংক্ষিপ্ত বিবরণ দিয়েছি। আমি স্পষ্ট করে দিয়েছি যে ওই ষড়যন্ত্রের শুরু ১৯৭১-এ বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধ চলাকালে। ওই সাক্ষাৎকারে আমি ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ ১৯৭৫ কেন সংবিধান পরিপন্থী তা ব্যাখ্যা করি এবং আইনের শাসন প্রতিষ্ঠাকল্পে বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার দাবি করি। কারণ রাজনৈতিক প্রক্রিয়ায়ই একজন নেতৃত্ব নেবেন বা নেতৃত্ব থেকে চলে যাবেন, অন্য কোনো প্রক্রিয়ায় নয়।

যা হোক, পরে একটি মানবাধিকার সংস্থার হয়ে চট্টগ্রাম বিশেষ জজ আদালতে ওই পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা করেছিলাম। ওই সময় স্পেশাল জজ ছিলেন আমার পরম শ্রদ্ধাভাজন ইফতেখার রসুল (ওই সময় চট্টগ্রামের জেলা দায়রা ও বিশেষ আদালতের জজ। পরে হাই কোর্ট বিভাগে অতিরিক্ত বিচারপতি থাকাকালে ইন্তেকাল করেন)। এ মামলার ধারাবাহিকতায় ওই কর্মকর্তা বরখাস্ত হয়েছিলেন।

অন্য একটি ঘটনা বেশ মনে পড়ে। ১৯৯৬-এ আমি ভোরের কাগজে একটি লেখা পাঠিয়েছিলাম। ওই সময় নির্বাচন কেন্দ্র করে বিরোধী দল থেকে রাজপথে ব্যাপক মিছিল-মিটিং ও সমাবেশ করা হচ্ছিল। এ ধরনের কর্মসূচির ফলে গণআন্দোলনের মুখে ১৯৯১ সালে অর্জিত এবং পুনর্জন্ম গ্রহণ করা গণতান্ত্রিক ধারা ক্ষতির সম্মুখীন হতে পারে। ফলে নিয়মতান্ত্রিক একটি রাজনৈতিক ধারা সৃষ্টি ও প্রতিষ্ঠিত হোক এ লক্ষ্যে আমি লিখেছিলাম, সাধারণ নির্বাচন প্রতিটি প্রাপ্তবয়স্ক নাগরিকের ভোটের ভিত্তিতে হয়ে থাকে। এই নির্বাচনে রাষ্ট্রপতির যেমন একটি ভোট, তেমনি একজন পরিচ্ছন্নতা কর্মীরও একটি ভোট। এরূপ একটি সাংবিধানিক সমতা ও সমঅধিকারের ভিত্তিতে যে নির্বাচন হয় সেটিকে সভা-সমাবেশ বা মিছিল-মিটিং করে প্রশ্নবিদ্ধ করা হলে তা একদিকে যেমন নির্বাচিত সরকারকে আস্থার সংকটে ফেলবে, তেমনি সামাজিক স্থিতিশীলতা ও স্বাভাবিক জীবনযাত্রাকে ব্যাহত করবে এবং সরকারের স্বাভাবিক কার্যক্রমকেও বাধাগ্রস্ত করবে (যে দলই সরকারে থাকুক না কেন)। এ ছাড়া, এটি হবে সংবিধানের বিধি-বিধান ও ফয়সালাকে অস্বীকার করার বা গৌণ করে দেখার শামিল, যা কারও ক্ষেত্রেই অভিপ্রেত নয়। বিশেষ করে যখন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের ১২৫ নম্বর অনুচ্ছেদে এরূপ নির্বাচনী বিতর্কের মীমাংসার জন্য আদালত ও প্রতিকারের বিধান রাখা হয়েছে। আদালতে বিচার্য প্রতিটি বিষয়ে আদালতের মাধ্যমেই সুরাহা হওয়া উচিত। এর বিকল্প কিছু কাম্য নয়। ফলপ্রসূও নয়। যেহেতু নির্বাচন হয় কোনো না কোনো আইনের বিধান অনুযায়ী, সেহেতু বিশ্বের প্রতিটি দেশেই নির্বাচনী বিতর্ক ট্রাইব্যুনাল বা আদালতের মাধ্যমে নিষ্পত্তির বিধান রাখা হয় এবং আদালতের মাধ্যমেই নিষ্পত্তি হয়। এমনকি ২০০০ সালে আমেরিকার প্রেসিডেনশিয়াল নির্বাচনে ফ্লোরিডা অঙ্গরাজ্যে ভোট গণনা বিতর্কের অবসান হয় আমেরিকার সুপ্রিম কোর্টে ‘George W. Bush and Al Gore’ এ মামলায় প্রদত্ত রায়ের মাধ্যমে। আদালতের এ ধরনের রায় বিশ্বব্যাপী কার্যকর ও সবার জন্য বাধ্যতামূলক বটে।

যা হোক আমার এ লেখার পরে ৫ জুলাই ১৯৯৬ তারিখে বিশিষ্ট কথাসাহিত্যিক আনিসুল হক ভোরের কাগজে প্রকাশিত ‘পঞ্চ রোমাঞ্চ’ নামক কলামে আমার এ মতামত উদ্ধৃত করেন এবং লিখেন- ‘এটা ভোরের কাগজকে অবহিত করেছেন সুপ্রিম কোর্টের অ্যাডভোকেট এম আর হাসান। তাঁকে ধন্যবাদ’ এবং তাঁর লেখায় উদ্ধৃত করেন, ‘বাংলাদেশ সংবিধানের ১২৫(খ) অনুচ্ছেদে বলা আছে : সংসদ কর্তৃক প্রণীত কোনো আইনের দ্বারা বা অধীন বিধান-অনুযায়ী কর্তৃপক্ষের নিকট এবং অনুরূপভাবে নির্ধারিত প্রণালিতে নির্বাচনী দরখাস্ত ব্যতীত রাষ্ট্রপতি পদে নির্বাচন বা সংসদের কোনো নির্বাচন সম্পর্কে কোনো প্রশ্ন উত্থাপন করা যাইবে না।’

আনিসুল হকের সঙ্গে আমার ব্যক্তিগত পরিচয় বা সাক্ষাৎ হয়নি, যদিও তাঁর সময়োপযোগী ও প্রাঞ্জল লেখার আমি একজন নিয়মিত পাঠক ছিলাম। এ প্রসঙ্গে চট্টগ্রামের বিশিষ্ট সাংবাদিক ও সবর্জনসমাদৃত আবুল মোমেন ভাইকে স্মরণ না করে লেখাটি সমাপ্ত করা যায় না। তিনি ১৯৯৭ সালে বিটিভি চট্টগ্রাম কেন্দ্রে ১৫ আগস্ট উপলক্ষে আয়োজিত একটি আলোচনা অনুষ্ঠানে আমাকে আমন্ত্রণ করেন। আমরা তিনজন ছিলাম। অন্য সুধীজনের কথা আমার স্মরণ নেই। আবুল মোমেন ভাই ওই সময় সম্ভবত দৈনিক ভোরের কাগজ দৈনিকটির চট্টগ্রাম ব্যুরোপ্রধান ছিলেন। বাংলাদেশের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম ছিলেন অসাম্প্রদায়িক চেতনার একজন ধর্মপ্রাণ মানুষ। মোমেন ভাইকে দেখেছি একই চেতনার আরেকজন মানুষ। এ রকম মানুষই এ দেশে সংখ্যাগরিষ্ঠ। হয়তো বা তাঁরা নীরব জনতার অংশ। যা হোক, মোমেন ভাইয়ের সঙ্গে আমার শেষ দেখা ১৯৯৭-১৯৯৯, কোনো একসময়। কর্মজীবন এবং পরে (২০২০-২০২১) করোনা মহামারি অনেকের মধ্যেই সামাজিক দূরত্ব তৈরি করেছে। কিন্তু আমাদের মনোজগতে কোনো দূরত্ব তৈরি করতে পারেনি। সেটাই হোক আমাদের আনন্দ, সাহস আর বেঁচে থাকার প্রেরণা।

 

লেখক :  বিচারপতি, হাই কোর্ট বিভাগ বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট।

এই বিভাগের আরও খবর
গরু চোরাচালান
গরু চোরাচালান
বিপর্যস্ত পুঁজিবাজার
বিপর্যস্ত পুঁজিবাজার
মুমিনের হজ
মুমিনের হজ
চুল নিয়ে চুলোচুলি
চুল নিয়ে চুলোচুলি
যোগ-বিয়োগের ধারাস্রোত
যোগ-বিয়োগের ধারাস্রোত
যুদ্ধবিরতি
যুদ্ধবিরতি
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
অল্প দেখা আমেরিকা
অল্প দেখা আমেরিকা
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
সর্বশেষ খবর
নদীতে ফিক্সড জাল পেতে মাছ ধরায় ফেনীতে ৪ জনের অর্থ ও কারাদণ্ড
নদীতে ফিক্সড জাল পেতে মাছ ধরায় ফেনীতে ৪ জনের অর্থ ও কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি
এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি

২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের বাণিজ্য সমঝোতা, শেয়ার বাজার চাঙা
যুক্তরাষ্ট্র-চীনের বাণিজ্য সমঝোতা, শেয়ার বাজার চাঙা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষার্থীকে কুপিয়ে হত্যা
চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষার্থীকে কুপিয়ে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাসানচর থেকে পালিয়ে এলো ৪০ রোহিঙ্গা
ভাসানচর থেকে পালিয়ে এলো ৪০ রোহিঙ্গা

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৫৪ বছরের সবচেয়ে বড় দুটি অর্জন ৭১ আর ২৪ : তারেক রহমান
৫৪ বছরের সবচেয়ে বড় দুটি অর্জন ৭১ আর ২৪ : তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নেতাকে হেনস্থা, বিএনপি নেতাকে শোকজ
আওয়ামী লীগ নেতাকে হেনস্থা, বিএনপি নেতাকে শোকজ

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!
রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৫ দিনেও খোঁজ মেলেনি স্কুলছাত্র লিমনের
২৫ দিনেও খোঁজ মেলেনি স্কুলছাত্র লিমনের

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎ বিভ্রাটে অচল লন্ডনের পাতাল রেল ব্যবস্থা
বিদ্যুৎ বিভ্রাটে অচল লন্ডনের পাতাল রেল ব্যবস্থা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ট্যুরিজম নিয়ে কনসালটেশন সভা
পঞ্চগড়ে ট্যুরিজম নিয়ে কনসালটেশন সভা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউপিডিএফকে নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ
ইউপিডিএফকে নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকা পেয়ারা খেলে কমবে ওজন
পাকা পেয়ারা খেলে কমবে ওজন

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ময়মনসিংহে ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত তিন পরিবারের পাশে তারেক রহমান
ময়মনসিংহে ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত তিন পরিবারের পাশে তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বর্ণের দাম আরও কমেছে
স্বর্ণের দাম আরও কমেছে

৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি
পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট
মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে বৈষম্যবিরোধী মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা কারাগারে
ফেনীতে বৈষম্যবিরোধী মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তা অধিকারের অভিযান, জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তা অধিকারের অভিযান, জরিমানা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কমলাপুরে নটরডেম কলেজছাত্রের আত্মহত্যার অভিযোগ
কমলাপুরে নটরডেম কলেজছাত্রের আত্মহত্যার অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনা গণতন্ত্রে বিশ্বাস করতো না বলেই আওয়ামী লীগের পতন: আব্দুস সালাম
শেখ হাসিনা গণতন্ত্রে বিশ্বাস করতো না বলেই আওয়ামী লীগের পতন: আব্দুস সালাম

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাগেরহাটে খালের পাড়ে পড়ে ছিল বৃদ্ধের মরদেহ
বাগেরহাটে খালের পাড়ে পড়ে ছিল বৃদ্ধের মরদেহ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগরতলায় বিজিবি-বিএসএফ বৈঠক, সীমান্তে নজরদারি জোরদার
আগরতলায় বিজিবি-বিএসএফ বৈঠক, সীমান্তে নজরদারি জোরদার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাউফলে তালগাছ থেকে পড়ে যুবকের মৃত্যু
বাউফলে তালগাছ থেকে পড়ে যুবকের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান
গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লোটো বাংলাদেশের নতুন যাত্রা: অত্যাধুনিক কারখানার উদ্বোধন
লোটো বাংলাদেশের নতুন যাত্রা: অত্যাধুনিক কারখানার উদ্বোধন

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভীতিকর’ গোয়েন্দা তথ্য পেয়ে মোদিকে ফোন জেডি ভ্যান্সের, থামে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ
‘ভীতিকর’ গোয়েন্দা তথ্য পেয়ে মোদিকে ফোন জেডি ভ্যান্সের, থামে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব পাইলট নিরাপদে ফিরেছে, দাবি ভারতের
সব পাইলট নিরাপদে ফিরেছে, দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যুদ্ধবিরতির অনুরোধ এসেছে ভারতের পক্ষ থেকে’
‘যুদ্ধবিরতির অনুরোধ এসেছে ভারতের পক্ষ থেকে’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে বিলাসবহুল জেট ‘উপহার’ দিচ্ছে কাতার? ঘনীভূত হচ্ছে বিতর্ক
ট্রাম্পকে বিলাসবহুল জেট ‘উপহার’ দিচ্ছে কাতার? ঘনীভূত হচ্ছে বিতর্ক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি
আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান
যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি
পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি
‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'
'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে
যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য
নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের
নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান জানালেন পোপ
যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান জানালেন পোপ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার
শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা
চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘সংঘাতের কৌশল’ না নিতে ইউরোপীয় শক্তিগুলোকে ইরানের হুঁশিয়ারি
‌‘সংঘাতের কৌশল’ না নিতে ইউরোপীয় শক্তিগুলোকে ইরানের হুঁশিয়ারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়
রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেনীতে বিজিবির কড়া নজরদারি, টহল জোরদার
ফেনীতে বিজিবির কড়া নজরদারি, টহল জোরদার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হেলিকপ্টার-ড্রোন-মারণাস্ত্র দিয়ে আন্দোলনকারীদের নিশ্চিহ্ন করার নির্দেশ ছিল হাসিনার
হেলিকপ্টার-ড্রোন-মারণাস্ত্র দিয়ে আন্দোলনকারীদের নিশ্চিহ্ন করার নির্দেশ ছিল হাসিনার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক
সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনুরোধ নয়, কোহলিকে জানানো হয় টেস্টে জায়গা অনিশ্চিত!
অনুরোধ নয়, কোহলিকে জানানো হয় টেস্টে জায়গা অনিশ্চিত!

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল তিব্বত
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল তিব্বত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই গণহত্যা মামলা : হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে প্রতিবেদন জমা
জুলাই গণহত্যা মামলা : হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে প্রতিবেদন জমা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ
ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি
আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থ পাচারে সেভেন স্টার
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!
জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!

প্রথম পৃষ্ঠা

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগে গরু ছাগল জবাই
শাহবাগে গরু ছাগল জবাই

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা
প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা

পেছনের পৃষ্ঠা

জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে
জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের
ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া
কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের
যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের

শোবিজ

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন
নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ বছর পর খালাস পেলেন দুলু
১০ বছর পর খালাস পেলেন দুলু

নগর জীবন

সার্বভৌমত্বে হস্তক্ষেপকারীদের ছাড় দেব না
সার্বভৌমত্বে হস্তক্ষেপকারীদের ছাড় দেব না

নগর জীবন

দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু
দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

দূরে তাকিয়ে সিদ্ধান্ত নিন, না হলে বিপদ হতে পারে
দূরে তাকিয়ে সিদ্ধান্ত নিন, না হলে বিপদ হতে পারে

নগর জীবন

বিএনপিকে আরও ত্যাগ স্বীকার করতে হবে
বিএনপিকে আরও ত্যাগ স্বীকার করতে হবে

নগর জীবন

শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী
শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী

নগর জীবন

যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা
যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা

শোবিজ

চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!
চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!

প্রথম পৃষ্ঠা

গুম কমিশনে জমা ১৮০০ অভিযোগ
গুম কমিশনে জমা ১৮০০ অভিযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাবিতে সমবেত কণ্ঠে জাতীয় সংগীত পরিবেশন
ঢাবিতে সমবেত কণ্ঠে জাতীয় সংগীত পরিবেশন

নগর জীবন

সৌদিতে বাংলাদেশি আরও এক হজযাত্রীর মৃত্যু
সৌদিতে বাংলাদেশি আরও এক হজযাত্রীর মৃত্যু

নগর জীবন

ফেডারেশন অব ফিল্মের নতুন কমিটি
ফেডারেশন অব ফিল্মের নতুন কমিটি

শোবিজ

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

নগর জীবন

পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর
পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর

পেছনের পৃষ্ঠা