শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২০ জানুয়ারি, ২০২২

স্মৃতির পাতায় : বিবেকের পথচলা

বিচারপতি মো. রেজাউল হাসান (এম আর হাসান)
প্রিন্ট ভার্সন
স্মৃতির পাতায় : বিবেকের পথচলা

একসময় ‘দ্য ঢাকা কুরিয়ার’-এ মাঝেমধ্যে লেখা পাঠাতাম। তারা ছাপাতেন। বাংলাদেশে শাস্তি হিসেবে ‘মৃত্যুদন্ড’ থাকবে কি থাকবে না এ বিষয়ে ১৯৯০-এর প্রথম দিকে পত্রিকাটি একটি লিখিত বিতর্কের আয়োজন করে। এ বিষয়ে বেশ কয়েকটি লেখা ছাপা হয় বিশিষ্টজনদের। আমি ভেবেছিলাম আমার লেখাটি নির্বাচিত হয়নি। পরে দেখলাম আমার লেখাটি দিয়েই তারা উপসংহার টেনেছিলেন। এর শিরোনাম ছিল Capital punishment is morally Socially and legally justified. এটি ছাপা হয় ‘দ্য ঢাকা কুরিয়ার’-এর মার্চ ৯-১৫, ১৯৯০ সংখ্যায়। আমার বক্তব্যের সারমর্ম ছিল : যদিও বাংলাদেশের অনেক আইনে (ওই লেখায় উদ্ধৃত করেছি) কতিপয় অপরাধের জন্য শাস্তির বিধান ছিল মৃত্যুদন্ড, তথাপিও ওইসব অপরাধ সংঘটনের হার সেভাবে হ্রাস পায়নি। ফলে শাস্তি হিসেবে ‘মৃত্যুদন্ড’ ওইসব অপরাধ নিবারণের ক্ষেত্রে তেমন প্রতিরোধকের ভূমিকা পালন করতে পারেনি। কারণ, আমার মতে, এসব গুরুতর অপরাধ করলেও শাস্তি পেতে হবে এমন কোনো নিশ্চয়তা না থাকা। এ ছাড়া আমি উল্লেখ করেছি, ১৩ ডিসেম্বর ১৯৮৯ সালে আরিফ হত্যাকারীদের মৃত্যুদন্ড চেয়ে ওই সময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা একটি মিছিল করেন। হত্যা-খুন এ রকম অপরাধের সঙ্গে জড়িতদের ফাঁসি চেয়ে পোস্টার করা ও দেয়াল লিখন- এগুলোও ব্যাপকভাবে দেখা যেত। ফলে আমার যুক্তি ছিল : মৃত্যুদন্ড রাখার ক্ষেত্রে আমাদের সমাজের মূল্যবোধ ও আইনের মূল্যবোধ একই (values of the society is in harmoney with the values of law)। যুক্তরাজ্য ১৯৬৫ সালে প্রথমে মৃত্যুদন্ড রদ আইন করে, অস্থায়ীভাবে। পাঁচ বছরের জন্য। তারা এটি স্থায়ী করে ১৯৭০ সালে। কিন্তু তাদের শিক্ষা, সামাজিক মূল্যবোধ, শিক্ষার হার এবং মাথাপিছু আয় ইত্যাদি নানা মৌলিক বিষয়ের সঙ্গে আমাদের অবস্থার তফাত রয়েছে। এসব মানদন্ডে আমরা অনেকটাই অনগ্রসর। ফলে আমি প্রস্তাব করেছিলাম, ওইসব মানদন্ড অর্জনের আগেই কেবল কাউকে অনুকরণ করে বাহবা নেওয়ার জন্য ঘোড়ার আগে গাড়ি জুড়ে দিয়ে সমাজব্যবস্থাকে অনিরাপত্তার দিকে ঠেলে দেওয়া উচিত নয়।

১৯৯১-৯২ সালের আরেকটি ঘটনা। ‘সংবাদচিত্র’ নামক একটি রাজনৈতিক সংবাদধর্মী সাপ্তাহিক তখন কাকরাইলের ফরিদপুর ম্যানশন থেকে প্রকাশিত হতো। এর সঙ্গে যুক্ত ছিলেন ওই সময় চট্টগ্রাম অঞ্চলে কর্মরত বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার এজাজ মাহমুদ। একই প্রকাশকের আরেকটি সাপ্তাহিক পত্রিকা ছিল ‘অপরাধচিত্র’। ওয়াহিদ মুরাদসহ এদের কয়েকজন সাংবাদিকের বিরুদ্ধে ওই সময় চট্টগ্রাম শহরের কোতোয়ালি থানার তৎকালীন ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বাদী হয়ে চট্টগ্রাম সিএমএম কোর্টে একটি মামলা দায়ের করেন। এজাজ মাহমুদের অনুরোধে আমি সাংবাদিকদের জামিনের আবেদন করি এবং শুনানি করি। চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাব থেকে ব্যানার লাগিয়ে একটি মাইক্রোবাসে করে অভিযুক্ত সাংবাদিকরা আসেন। বিজ্ঞ আদালত তাদের জামিন দেয়। যদিও আমি ওই আদালতের নিয়মিত আইনজীবী নই। আমি মূলত উচ্চতর আদালতেই প্র্যাকটিস করতাম। যা হোক, এ সুবাদে এজাজ মাহমুদের সঙ্গে আমার সখ্য বৃদ্ধি পায়। তিনি ১৯৯২ সালে শোকাবহ ১৫ আগস্ট উপলক্ষে এ বি এম মহিউদ্দিন চৌধুরী, এম এ মান্নান, ইব্রাহিম হোসেন চৌধুরী (বাবুল) এবং আমার একটি সাক্ষাৎকার নিয়েছিলেন। ওই সাক্ষাৎকারে আমি বঙ্গবন্ধুকে হত্যার জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের সংক্ষিপ্ত বিবরণ দিয়েছি। আমি স্পষ্ট করে দিয়েছি যে ওই ষড়যন্ত্রের শুরু ১৯৭১-এ বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধ চলাকালে। ওই সাক্ষাৎকারে আমি ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ ১৯৭৫ কেন সংবিধান পরিপন্থী তা ব্যাখ্যা করি এবং আইনের শাসন প্রতিষ্ঠাকল্পে বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার দাবি করি। কারণ রাজনৈতিক প্রক্রিয়ায়ই একজন নেতৃত্ব নেবেন বা নেতৃত্ব থেকে চলে যাবেন, অন্য কোনো প্রক্রিয়ায় নয়।

যা হোক, পরে একটি মানবাধিকার সংস্থার হয়ে চট্টগ্রাম বিশেষ জজ আদালতে ওই পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা করেছিলাম। ওই সময় স্পেশাল জজ ছিলেন আমার পরম শ্রদ্ধাভাজন ইফতেখার রসুল (ওই সময় চট্টগ্রামের জেলা দায়রা ও বিশেষ আদালতের জজ। পরে হাই কোর্ট বিভাগে অতিরিক্ত বিচারপতি থাকাকালে ইন্তেকাল করেন)। এ মামলার ধারাবাহিকতায় ওই কর্মকর্তা বরখাস্ত হয়েছিলেন।

অন্য একটি ঘটনা বেশ মনে পড়ে। ১৯৯৬-এ আমি ভোরের কাগজে একটি লেখা পাঠিয়েছিলাম। ওই সময় নির্বাচন কেন্দ্র করে বিরোধী দল থেকে রাজপথে ব্যাপক মিছিল-মিটিং ও সমাবেশ করা হচ্ছিল। এ ধরনের কর্মসূচির ফলে গণআন্দোলনের মুখে ১৯৯১ সালে অর্জিত এবং পুনর্জন্ম গ্রহণ করা গণতান্ত্রিক ধারা ক্ষতির সম্মুখীন হতে পারে। ফলে নিয়মতান্ত্রিক একটি রাজনৈতিক ধারা সৃষ্টি ও প্রতিষ্ঠিত হোক এ লক্ষ্যে আমি লিখেছিলাম, সাধারণ নির্বাচন প্রতিটি প্রাপ্তবয়স্ক নাগরিকের ভোটের ভিত্তিতে হয়ে থাকে। এই নির্বাচনে রাষ্ট্রপতির যেমন একটি ভোট, তেমনি একজন পরিচ্ছন্নতা কর্মীরও একটি ভোট। এরূপ একটি সাংবিধানিক সমতা ও সমঅধিকারের ভিত্তিতে যে নির্বাচন হয় সেটিকে সভা-সমাবেশ বা মিছিল-মিটিং করে প্রশ্নবিদ্ধ করা হলে তা একদিকে যেমন নির্বাচিত সরকারকে আস্থার সংকটে ফেলবে, তেমনি সামাজিক স্থিতিশীলতা ও স্বাভাবিক জীবনযাত্রাকে ব্যাহত করবে এবং সরকারের স্বাভাবিক কার্যক্রমকেও বাধাগ্রস্ত করবে (যে দলই সরকারে থাকুক না কেন)। এ ছাড়া, এটি হবে সংবিধানের বিধি-বিধান ও ফয়সালাকে অস্বীকার করার বা গৌণ করে দেখার শামিল, যা কারও ক্ষেত্রেই অভিপ্রেত নয়। বিশেষ করে যখন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের ১২৫ নম্বর অনুচ্ছেদে এরূপ নির্বাচনী বিতর্কের মীমাংসার জন্য আদালত ও প্রতিকারের বিধান রাখা হয়েছে। আদালতে বিচার্য প্রতিটি বিষয়ে আদালতের মাধ্যমেই সুরাহা হওয়া উচিত। এর বিকল্প কিছু কাম্য নয়। ফলপ্রসূও নয়। যেহেতু নির্বাচন হয় কোনো না কোনো আইনের বিধান অনুযায়ী, সেহেতু বিশ্বের প্রতিটি দেশেই নির্বাচনী বিতর্ক ট্রাইব্যুনাল বা আদালতের মাধ্যমে নিষ্পত্তির বিধান রাখা হয় এবং আদালতের মাধ্যমেই নিষ্পত্তি হয়। এমনকি ২০০০ সালে আমেরিকার প্রেসিডেনশিয়াল নির্বাচনে ফ্লোরিডা অঙ্গরাজ্যে ভোট গণনা বিতর্কের অবসান হয় আমেরিকার সুপ্রিম কোর্টে ‘George W. Bush and Al Gore’ এ মামলায় প্রদত্ত রায়ের মাধ্যমে। আদালতের এ ধরনের রায় বিশ্বব্যাপী কার্যকর ও সবার জন্য বাধ্যতামূলক বটে।

যা হোক আমার এ লেখার পরে ৫ জুলাই ১৯৯৬ তারিখে বিশিষ্ট কথাসাহিত্যিক আনিসুল হক ভোরের কাগজে প্রকাশিত ‘পঞ্চ রোমাঞ্চ’ নামক কলামে আমার এ মতামত উদ্ধৃত করেন এবং লিখেন- ‘এটা ভোরের কাগজকে অবহিত করেছেন সুপ্রিম কোর্টের অ্যাডভোকেট এম আর হাসান। তাঁকে ধন্যবাদ’ এবং তাঁর লেখায় উদ্ধৃত করেন, ‘বাংলাদেশ সংবিধানের ১২৫(খ) অনুচ্ছেদে বলা আছে : সংসদ কর্তৃক প্রণীত কোনো আইনের দ্বারা বা অধীন বিধান-অনুযায়ী কর্তৃপক্ষের নিকট এবং অনুরূপভাবে নির্ধারিত প্রণালিতে নির্বাচনী দরখাস্ত ব্যতীত রাষ্ট্রপতি পদে নির্বাচন বা সংসদের কোনো নির্বাচন সম্পর্কে কোনো প্রশ্ন উত্থাপন করা যাইবে না।’

আনিসুল হকের সঙ্গে আমার ব্যক্তিগত পরিচয় বা সাক্ষাৎ হয়নি, যদিও তাঁর সময়োপযোগী ও প্রাঞ্জল লেখার আমি একজন নিয়মিত পাঠক ছিলাম। এ প্রসঙ্গে চট্টগ্রামের বিশিষ্ট সাংবাদিক ও সবর্জনসমাদৃত আবুল মোমেন ভাইকে স্মরণ না করে লেখাটি সমাপ্ত করা যায় না। তিনি ১৯৯৭ সালে বিটিভি চট্টগ্রাম কেন্দ্রে ১৫ আগস্ট উপলক্ষে আয়োজিত একটি আলোচনা অনুষ্ঠানে আমাকে আমন্ত্রণ করেন। আমরা তিনজন ছিলাম। অন্য সুধীজনের কথা আমার স্মরণ নেই। আবুল মোমেন ভাই ওই সময় সম্ভবত দৈনিক ভোরের কাগজ দৈনিকটির চট্টগ্রাম ব্যুরোপ্রধান ছিলেন। বাংলাদেশের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম ছিলেন অসাম্প্রদায়িক চেতনার একজন ধর্মপ্রাণ মানুষ। মোমেন ভাইকে দেখেছি একই চেতনার আরেকজন মানুষ। এ রকম মানুষই এ দেশে সংখ্যাগরিষ্ঠ। হয়তো বা তাঁরা নীরব জনতার অংশ। যা হোক, মোমেন ভাইয়ের সঙ্গে আমার শেষ দেখা ১৯৯৭-১৯৯৯, কোনো একসময়। কর্মজীবন এবং পরে (২০২০-২০২১) করোনা মহামারি অনেকের মধ্যেই সামাজিক দূরত্ব তৈরি করেছে। কিন্তু আমাদের মনোজগতে কোনো দূরত্ব তৈরি করতে পারেনি। সেটাই হোক আমাদের আনন্দ, সাহস আর বেঁচে থাকার প্রেরণা।

 

লেখক :  বিচারপতি, হাই কোর্ট বিভাগ বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট।

এই বিভাগের আরও খবর
নাশকতা-অরাজকতা
নাশকতা-অরাজকতা
খাদ্য নিরাপত্তা
খাদ্য নিরাপত্তা
কর্ণফুলীকে বাঁচাতে হবে
কর্ণফুলীকে বাঁচাতে হবে
সন্তানের প্রতিও অবিচার করা যাবে না
সন্তানের প্রতিও অবিচার করা যাবে না
জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট
জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট
ছফা-শামীম সিকদার সম্পর্কের মিথ
ছফা-শামীম সিকদার সম্পর্কের মিথ
সালাম প্রদানের ফজিলত
সালাম প্রদানের ফজিলত
অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক
ইউক্রেন যুদ্ধ
ইউক্রেন যুদ্ধ
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই
আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই
সর্বশেষ খবর
দেশজুড়ে পাঁচ দিন ভারী বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমবে
দেশজুড়ে পাঁচ দিন ভারী বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমবে

১ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের দক্ষিণ কোরিয়া সফরের আগে একাধিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা উত্তর কোরিয়ার
ট্রাম্পের দক্ষিণ কোরিয়া সফরের আগে একাধিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা উত্তর কোরিয়ার

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্মার্টফোনে ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য গুগলের নতুন চমক
স্মার্টফোনে ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য গুগলের নতুন চমক

৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাঁদের মাটিতে লুকানো ছিল বিরল উল্কাপিণ্ড
চাঁদের মাটিতে লুকানো ছিল বিরল উল্কাপিণ্ড

১১ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

গোলরক্ষক মার্টিনেজের গাড়ির ধাক্কায় হুইলচেয়ার আরোহী নিহত
গোলরক্ষক মার্টিনেজের গাড়ির ধাক্কায় হুইলচেয়ার আরোহী নিহত

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেট্রোরেলের নিরাপত্তা ও দুর্ঘটনার বিষয়ে বিশেষজ্ঞ কমিটি গঠনের নির্দেশ
মেট্রোরেলের নিরাপত্তা ও দুর্ঘটনার বিষয়ে বিশেষজ্ঞ কমিটি গঠনের নির্দেশ

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

পদ্মার বিলুপ্তপ্রায় কুমির সংরক্ষণে বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতা কর্মসূচি
পদ্মার বিলুপ্তপ্রায় কুমির সংরক্ষণে বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতা কর্মসূচি

২৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

কোরিয়ায় ট্রাম্প, শি'র সঙ্গে বৈঠকে চমৎকার ফলাফলের আশা
কোরিয়ায় ট্রাম্প, শি'র সঙ্গে বৈঠকে চমৎকার ফলাফলের আশা

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোনালদোদের বিদায় করে কোয়ার্টারে বেনজেমারা
রোনালদোদের বিদায় করে কোয়ার্টারে বেনজেমারা

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘দেশের গণতন্ত্র, স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় অগ্রণী ভূমিকা রেখেছে যুবদল’
‘দেশের গণতন্ত্র, স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় অগ্রণী ভূমিকা রেখেছে যুবদল’

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বৃহস্পতিবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম
বৃহস্পতিবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৪৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

অধ্যক্ষ-প্রধান শিক্ষক ও প্রভাষকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে পরিপত্র জারি
অধ্যক্ষ-প্রধান শিক্ষক ও প্রভাষকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে পরিপত্র জারি

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

৫৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

পদ ফিরে পেলেন বিএনপি নেতা ছাবির চৌধুরী
পদ ফিরে পেলেন বিএনপি নেতা ছাবির চৌধুরী

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এনসিপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এনসিপি

৫৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

বোয়ালখালীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা
বোয়ালখালীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা

৫৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

শিরোনামহীনের 'এই অবেলায় ২' আসছে ডিসেম্বরে
শিরোনামহীনের 'এই অবেলায় ২' আসছে ডিসেম্বরে

৫৯ মিনিট আগে | শোবিজ

সমুদ্রবন্দর থেকে নামল সতর্কসংকেত
সমুদ্রবন্দর থেকে নামল সতর্কসংকেত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে আপিল শুনানি চলছে
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে আপিল শুনানি চলছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাজিলে পুলিশের অভিযানে নিহত বেড়ে ৬৪
ব্রাজিলে পুলিশের অভিযানে নিহত বেড়ে ৬৪

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে ঘূর্ণিঝড় মোন্থার আঘাতে নারীর মৃত্যু
ভারতে ঘূর্ণিঝড় মোন্থার আঘাতে নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে দিওয়ালিতে জনপ্রিয় এক বাজি ফেটে অন্ধ বহু শিশু-কিশোর
ভারতে দিওয়ালিতে জনপ্রিয় এক বাজি ফেটে অন্ধ বহু শিশু-কিশোর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় শান্তিচুক্তি টিকে থাকবে, ইসরায়েলি হামলা পরও দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
গাজায় শান্তিচুক্তি টিকে থাকবে, ইসরায়েলি হামলা পরও দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকাতির প্রস্তুতিকালে পিস্তলসহ ৯ জন গ্রেফতার
ডাকাতির প্রস্তুতিকালে পিস্তলসহ ৯ জন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আসিয়ানের সভাপতির দায়িত্ব পেল ফিলিপাইন
আসিয়ানের সভাপতির দায়িত্ব পেল ফিলিপাইন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘স্কাই স্টেডিয়াম’ নির্মাণ করছে সৌদি
‘স্কাই স্টেডিয়াম’ নির্মাণ করছে সৌদি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছত্রাক দিয়েই সম্ভব মেমোরি চিপ : গবেষকদের নতুন উদ্ভাবন
ছত্রাক দিয়েই সম্ভব মেমোরি চিপ : গবেষকদের নতুন উদ্ভাবন

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ক্যারিয়ার ও ব্যবসা উন্নয়নে কানাডায় বিবিসিসি’র প্রফেশনাল নেটওয়ার্কিং সেশন
ক্যারিয়ার ও ব্যবসা উন্নয়নে কানাডায় বিবিসিসি’র প্রফেশনাল নেটওয়ার্কিং সেশন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বৈশ্বিক উষ্ণায়ণ প্রভাব ফেলছে পরিবার পরিকল্পনায়ও
বৈশ্বিক উষ্ণায়ণ প্রভাব ফেলছে পরিবার পরিকল্পনায়ও

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সর্বাধিক পঠিত
মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র
মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের
জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর
আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি
টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম
খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর
সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ
এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু
জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না
ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ
অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির
তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি
বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা
ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাতিল হতে যাচ্ছে ১২৭ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট
বাতিল হতে যাচ্ছে ১২৭ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্যাবের সভাপতি হারুন, মহাসচিব শাকিল
ড্যাবের সভাপতি হারুন, মহাসচিব শাকিল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত
অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে
৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ
বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট
১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি
সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি
অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ ২ নভেম্বর
১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ ২ নভেম্বর

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘২০ বছর পর ট্রেনে চড়লাম’ বলে সমালোচিত কৌশানি
‘২০ বছর পর ট্রেনে চড়লাম’ বলে সমালোচিত কৌশানি

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ
সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন
অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘রাষ্ট্র পরিচালনার সুযোগ পেলে বিএনপি বেকার যুবকদের ব্যাপক কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে’
‘রাষ্ট্র পরিচালনার সুযোগ পেলে বিএনপি বেকার যুবকদের ব্যাপক কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে’

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডেঙ্গুতে মারা গেলেন তিনবারের বিশ্বজয়ী হাফেজ ত্বকী
ডেঙ্গুতে মারা গেলেন তিনবারের বিশ্বজয়ী হাফেজ ত্বকী

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহিত মেয়ের ওপর মা-বাবার হক
বিবাহিত মেয়ের ওপর মা-বাবার হক

১০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’
পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’

নগর জীবন

চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি
চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা
এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক
স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক

পেছনের পৃষ্ঠা

কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন
কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন
বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন

নগর জীবন

শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর
শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি
হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের

প্রথম পৃষ্ঠা

বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ
বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু
ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ
বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ

নগর জীবন

বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে
বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ
লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে
সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ
ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

খবর

বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি
বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি

নগর জীবন

সালমান শাহর ১২ নায়িকা
সালমান শাহর ১২ নায়িকা

শোবিজ

‘তেজাব’ ছবির নায়ক আমিই ছিলাম : আদিত্য পাঞ্চোলি
‘তেজাব’ ছবির নায়ক আমিই ছিলাম : আদিত্য পাঞ্চোলি

শোবিজ

এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না
এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না

নগর জীবন

মাঠে যাবেন নতুন ডিসি
মাঠে যাবেন নতুন ডিসি

পেছনের পৃষ্ঠা

চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে
চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে

নগর জীবন

ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন
ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন

নগর জীবন

স্প্যাম নিয়ন্ত্রণে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার
স্প্যাম নিয়ন্ত্রণে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার

টেকনোলজি

শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ১৯ বছর পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট
শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ১৯ বছর পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট

মাঠে ময়দানে

স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি
স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি

দেশগ্রাম