শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৭ এপ্রিল, ২০২২ আপডেট:

কবি আবুল হাসানের দুই প্রেমিকা ও কর্নেল মুনির কাহিনি

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
কবি আবুল হাসানের দুই প্রেমিকা ও কর্নেল মুনির কাহিনি

‘ঝিনুক নীরবে সহে যাও

ভিতরে বিষের বালি,

মুখ বুজে মুক্তা ফলাও!’

-আবুল হাসান

নির্মলেন্দু গুণ আর আবুল হাসান ছিলেন ঘনিষ্ঠ বন্ধু। একদা দুই কবি এ শহরে টো টো করে ঘুরে বেড়াতেন। ২৪ ঘণ্টা থাকতেন আড্ডার আসরে। সৃষ্টিশীল এই দুই মানুষের বন্ধুত্বে হঠাৎ আঘাত আসে। আবুল হাসান গভীর প্রেমে পড়েন এক নারীর। প্রেমের গভীরতা যত বাড়তে থাকে তত বন্ধুত্বের সম্পর্ক কমতে থাকে। আবুল হাসানকে শর্ত জুড়ে দিলেন বন্ধুত্ব ছাড়তে হবে গুণের সঙ্গে। আদর্শিকভাবে এই নারী ছিলেন আওয়ামী লীগবিদ্বেষী। গুণ এ নিয়ে তাঁর লেখায় বেশ আক্ষেপ করেছেন। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের পর একদিন আবুল হাসান তাঁর প্রেমিকাকে নিয়ে রিকশায় ঘুরছেন। টিএসসিতে দাঁড়ানো গুণ তাঁদের দেখে হাত তোলেন। তাঁরা না দেখার ভান করলেন। এবার বন্ধু আবুল হাসানকে ডাকলেন। পাশে বসা প্রেমিকার সামনে বন্ধুর ডাকে সাড়া দিলেন না তিনি। নির্মলেন্দু গুণ অনেক কষ্ট পেলেন বন্ধুর এই ব্যবহারে। গুণ এখনো সেই কাহিনি ভুলতে পারছেন না। মানতে পারছেন না।

কিছু প্রেম চেরচেনা মানুষকে বদলে দেয়। প্রেমিকার জন্য ছাড়তে হয় পুরনো বন্ধুত্ব। আবুল হাসানের এ প্রেমটি একমাত্র ছিল না। এর আগেও তিনি প্রেমে পড়েছিলেন। সেই প্রেমের কথা লিখেছেন পূরবী বসু। আবুল হাসান ও নির্মলেন্দু গুণ দুই ঘনিষ্ঠ বন্ধু মাঝেমধ্যে যেতেন পূরবী বসুর স্বামী বিখ্যাত লেখক জ্যোতি প্রকাশ দত্তের বাসায়। জমিয়ে আড্ডা দিতেন। তাঁদের সঙ্গে জ্যোতি প্রকাশ পরিচয় করিয়ে দেন পূরবী বসুকে। বরিশালের ছেলে আবুল হাসান। বরিশালে থাকতে একটি মেয়ের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। ঢাকায় এসে কবিতা লিখে আবুল হাসান লাইমলাইটে চলে আসেন। বিখ্যাত হতে থাকা কবির সঙ্গে পুরনো প্রেমিকার দূরত্ব বাড়তে থাকে। এরই মধ্যে সেই প্রেমিকা পড়তে আসেন ঢাকায়। ভর্তি হন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে। ওঠেন রোকেয়া হলে। আবুল হাসানের খ্যাতির আকাশ আরও ব্যাপ্তি পায়। পুরনো প্রেমিকার কথা মনে থাকে না। আবুল হাসান আর নির্মলেন্দু গুণ দুই টগবগে বিখ্যাত কবি একসঙ্গে ঘুরে বেড়ান তখন। একদিন আবুল হাসান বরিশালের বন্ধুদের কাছ থেকে খবর পান পুরনো সেই প্রেমিকার বিয়ে হচ্ছে। সবকিছু চূড়ান্ত। এ খবরে আবুল হাসানের হৃদয়ের অচেনা বেদনা আবার জেগে ওঠে। ভিতরে ভিতরে তৈরি হয় রক্তক্ষরণ। তিনি চেষ্টা করলেন সেই প্রেমিকার সঙ্গে সাক্ষাতের। কিন্তু পারছিলেন না। অবশেষে কূলকিনারা করতে অনুরোধ করেন বন্ধুপত্নী পূরবী বসুকে।

সেই প্রেম, প্রেমিকার প্রতি অবহেলা, বিরহ ভেসে আসে পূরবী বসুর এক লেখায়। লেখাটির শিরোনাম ছিল, ‘আবুল হাসান; যদি পুরাতন প্রেম ঢাকা পড়ে যায়’। পুরনো প্রেম কি আসলে ঢাকা পড়ে যায়? চাইলে কি মানুষ তা পারে করতে? আবুল হাসানও পারেননি। একটা জীবনে কত দীর্ঘশ্বাস নিয়ে বেঁচে থাকতে হয় মানুষ নিজেও জানে না। পূরবী বসু একদিন রোকেয়া হলে গিয়ে সাক্ষাৎ করেন আবুল হাসানের সেই প্রেমিকার সঙ্গে। এ নিয়ে পূরবী বসু লিখেছেন, ‘ব্যালকুনিতে এসে দাঁড়িয়েছি তাঁর সঙ্গে। হাসানের দেওয়া চিরকুটটা কেবল নয়, তাঁর দূত হয়ে তাঁর কথামতো হাসানের বর্তমান মানসিক দুরবস্থার কথা সবিস্তারে আমি বললাম তাঁকে। বোঝাতে চেষ্টা করলাম, এত দিন যে ব্যবহারই করে থাকুক না কেন, এখন সে হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছে তিনি তাঁর কতখানি।’ জবাবে সেই নারী কী বলেছেন তা-ও লেখেন পূরবী বসু। ‘... কোনো অভিযোগ, কোনো যুক্তিতর্কের অবতারণা করলেন না। কাঁদলেন না। কোনো ভাবান্তর লক্ষ্য করলাম না তাঁর মধ্যে।... বাংলা উপন্যাসের নায়িকার মতো করে বললেন, তাঁকে গিয়ে যেন বোঝাই যে, সব প্রেম বিয়ে পর্যন্ত পৌঁছে না, যেমন সব বিয়েতে প্রেম থাকে না। তিনি বললেন, হাসানকে তিনি বরাবরই ভালোবেসে যাবেন, কিন্তু বৃহত্তর কল্যাণের জন্য বাবা-মায়ের স্থির করা এ বিয়ে তিনি করবেন। তবে হাসানের প্রতি তাঁর শুভ কামনা বরাবরই থাকবে।’ পূরবী বসু এসে সবটাই জানালেন আবুল হাসানকে। তিনি সব শুনলেন। তারপর বিষণ্ন মনে চলে এলেন।

এক জীবনে কত ঘটনা থাকে যার কোনো কূলকিনারা নেই। নেই কোনো হিসাব-নিকাশ। মাহবুবুল হক শাকিলের চলে যাওয়া এখনো আমার কাছে এক অপার রহস্য। রাজনীতি করা যুবক শাকিলের অভিমান ছিল এলা নামে এক নারীকে ঘিরে। যাওয়ার অনেক আগে থেকে বলতেন, সব ছেড়ে একদিন চলে যাবেন। ২০১৪ সালের উত্তাল রাজনীতির এক সকালে আমি ও পীর হাবিবুর রহমান গিয়েছিলাম ওয়েস্টিন হোটেলে। শাকিল সুইমিংপুলের সামনের রেস্টুরেন্টে খাচ্ছেন। আমরা দুজন যেতেই গল্প জুড়ে দিলেন। তারপর একটা সাদা কাগজ টেনে নিলেন। তাতে লিখলেন, ‘চলে যাওয়া মানেই ধ্রুব সত্য। চলে গেলে আমার ভাই/নঈম নিজাম করবেন/আমার রাজনীতির পোস্টমর্টেম/চলে যাওয়া রাজসিক প্রণয়ে কিংবা বিরহে/পীর হাবিব লিখে যাবেন/বেদনার পদাবলি/দুঃখ সুখ আর উচ্ছৃঙ্খল/ আমার যাপিত জীবন।’ তারপর স্বাক্ষর করলেন ২৬-১১-২০১৪। তারিখও লিখে কাগজটি আমার হাতে দিলেন। লেখাটি সঙ্গে নিয়ে এলাম। তারপর কী মনে করে রেখে দিলাম অফিসের ড্রয়ারে। শাকিলের মৃত্যুর পর কাগজটি বের করে সামাজিক মাধ্যমে দিয়েছিলাম। শাকিল কি জানতেন বিদায়ের পদধ্বনির কথা? না হলে এমন করে লিখলেন কেন? বুকভরা আর্তনাদে শাকিলের যাওয়ার আগের আরেকটি ট্র্যাজিক ঘটনার কথা জানি। একদিন বিকালে অফিসে এলেন আমাদের বন্ধু জামালপুরের আওয়ামী লীগ নেতা নুর মোহাম্মদ। সাদামাটা মানুষ। তাঁকে সবাই ডাকেন গরিবের রাজনীতিবিদ বলে। নিজে ঢাকায় ব্যবসা করে সেই অর্থ ব্যয় করেন রাজনীতির পেছনে। আওয়ামী লীগের দুঃসময়ের মানুষ। বের হচ্ছিলাম অফিস থেকে। তাঁকে দেখে বললাম আমার গাড়িতে উঠুন। কথা বলতে বলতে সামনে যাই। তিনি উঠলেন। দুজন গল্প করতে করতে গুলশানের দিকে গেলাম। তিনি গুলশানের একটা রেস্টুরেন্টের নাম বললেন। তারপর বললেন তাঁকে সেখানে নামিয়ে দিতে। জানতে চাইলাম, এ অসময়ে রেস্টুরেন্টে কেন? জবাবে বললেন, গত রাতে শাকিল খবর পাঠিয়েছেন, আজ সন্ধ্যায় তাঁকে দেখা করতে বলেছেন। রাজনীতি নিয়ে জরুরি কী যেন শেয়ার করবেন।

নুর মোহাম্মদকে নামাতে গিয়ে দেখলাম গলদঘর্ম অবস্থায় রেস্টুরেন্টের সামনে পায়চারি করছেন পীযূষ বন্দ্যোপাধ্যায়। সঙ্গে রয়েছেন তাঁর স্ত্রীও। দুজনকে বেশ চিন্তিত মনে হলো। রেস্টুরেন্টের স্টাফরা ছোটাছুটি করছে। ম্যানেজার বসে আছেন মাথায় হাত দিয়ে। পীযূষদাকে দেখে গাড়ি থেকে নামলাম। জানতে চাইলাম দাদা এখানে কী করছেন? জবাবে তিনি জানান, শাকিল তাঁকে আমন্ত্রণ করেছেন সন্ধ্যায় এই রেস্টুরেন্টে আসতে। বলেছেন জরুরি কথা আছে। তাই বউদিসহ আমন্ত্রণে এসে তিনি এখন মহাবিপদে পড়েছেন। রেস্টুরেন্টের একটি কক্ষে শাকিল বেহুঁশ হয়ে পড়ে আছে আগের রাত থেকে। জীবিত না মৃত বুঝতে পারছেন না কেউ। কী করবেন বুঝতে পারছেন না। তিনি শাকিলের ড্রাইভারকে খবর দিয়েছেন। স্কয়ার হাসপাতালে ফোন করেছেন। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়কেও অবহিত করেছেন। শাকিলের ড্রাইভারও এসেছে। রেস্টুরেন্টের কর্মচারীরা ধরাধরি করে শাকিলকে গাড়িতে তুললেন। পীযূষদা ও নুর মোহাম্মদ নিয়ে গেলেন শাকিলকে হাসপাতালে। সে যাত্রায় শাকিল রেহাই পেয়েছিলেন। দুই সপ্তাহ ছিলেন হাসপাতালে। চিকিৎসা নিয়ে বের হলেন। এ ঘটনার কয়েক মাস পরই শাকিল সেই রেস্টুরেন্টে আবার গেলেন। অবস্থান করলেন একাকী নিঃসঙ্গতা নিয়ে। অসুস্থ হলেন। দেখার ও হাসপাতালে নেওয়ার কেউ ছিল না। পর দিন বিকালে রুম ভেঙে উদ্ধার করা হয় তাঁর লাশ। শাকিলের সেই চলে যাওয়া কি শুধুই একজন নারীর প্রতি অতি প্রেমের অভিমান? নাকি আরও রহস্য আছে যা সবার অজানা!

মানুষের জীবনে অনেক রহস্য থাকে। সেই রহস্যবৃত্ত আমরা কেউই ভাঙতে পারি না। সেদিন ইফতারের পর কর্নেল (অব.) মুনিরুল ইসলাম চৌধুরীকে দেখতে গেলাম। অসুস্থ মানুষটি খবর পাঠিয়েছিলেন আমাকে দেখতে চান। অনেক বছর ধরে জীবন ও মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন। এ শহরে একসময় নায়কের মতো চলতেন। বছর দশেক আগে হঠাৎ স্ট্রোক করে ভর্তি হন সিএমএইচে। তার পর থেকে শরীরের একাংশ অবশ। এখনো ঠিকভাবে কথা বলতে পারেন না। হাঁটতে চলতে পারেন না। মাঝেমধ্যে ভয়াবহ অসুস্থ হন। এরশাদ জমানায় তিনি দাপুটে মানুষ ছিলেন। সবাই ভিড় করত তাঁর কাছে। এখন নিঃসঙ্গ জীবন। কেউ দেখার নেই। আত্মীয়-পরিজন পাশে নেই। আপনজনরা দূরে। অথচ একসময় সব ছিল। অর্থ-বিত্তের অভাব ছিল না।

২০০৬ সালে স্টেট ডিপার্টমেন্টের আমন্ত্রণে ওয়াশিংটন গিয়েছিলাম এক মাসের সফরে। পেন্টাগন, স্টেট ডিপার্টমেন্টের বড় কর্তাদের সঙ্গে বৈঠক ছাড়াও মেইনস্ট্রিম মিডিয়া অফিসগুলো পরিদর্শন করি। ইন্টারন্যাশনাল ভিজিটরস প্রোগ্রামের আওতায় ছিল সে সফর। যুক্তরাষ্ট্রের বিচার বিভাগ, স্থানীয় সরকার, জাতিসংঘের বিভিন্ন বিভাগ আমাদের দেখানো হয়। ওয়াশিংটনে এক সন্ধ্যায় হাসনাইন খুরশিদ সূচি বললেন, ভাত খেতে পারলে ভালো হতো। মুনির ভাইকে ফোন করলাম। তিনি বললেন, তোমাদের তুলে নিচ্ছি। তিনি গাড়ি চালিয়ে এলেন। বললেন, এ রাতে ওয়াশিংটনে কোনো বাঙালি রেস্টুরেন্ট পাবে না। তাই তিনি একজন প্রতিবেশীকে অনুরোধ করেছেন আমাদের জন্য রান্না করতে। নাটোরের জেসমিন নামে এক ভদ্রমহিলার বাড়িতে নিয়ে গেলেন আমাদের। এই জেসমিন নারায়ণগঞ্জে খুনের শিকার একসময়ের আলোচিত পৌর চেয়ারম্যান বাচ্চুর স্ত্রী। স্বামী হত্যার বিচার চেয়ে লড়তে লড়তে ভদ্রমহিলা একরাশ ক্লান্তিতে ভুগে সন্তানদের নিয়ে দেশ ছাড়লেন। আমেরিকায় বসবাস করছেন স্থায়ীভাবে। তিনি আমাদের জন্য খাবারের আয়োজন করেছেন মুনিরের অনুরোধে। অতিথি আপ্যায়নে কোনো কার্পণ্যতা ছিল না। সেই বাড়িতে বাঙালি খাবার খেয়ে বের হলাম। পথে থামলাম কফি শপে। মধ্যরাতে কফি শেষে আড্ডা সেরে হোটেলে ফিরলাম।

ওয়াশিংটনে পাঁচটি বাড়ি ছিল মুনিরের। তিনটি নিয়ে গেলেন ছেড়ে যাওয়া স্ত্রী। দুটি তিনি বিক্রি করে দেন। ঢাকার বারিধারার বাড়িটি তাঁর অসুস্থতার সময় ছেলে বিক্রি করে দিয়েছে। এখন ছেলে আমেরিকা থেকে মাসে মাসে টাকা পাঠায়। তা দিয়ে কোনোভাবে অবস্থান করছেন তিনি। মেয়ে ফোন করে নিয়মিত বাবার খোঁজ নেয়। ভাবছেন ওয়াশিংটনে আবার ফিরে যাবেন। কিন্তু এত অসুস্থতার কারণে যেতেও পারছেন না। হেলপিং হ্যান্ড ছাড়া চলতে পারেন না। সব সময় তাঁকে দেখে রাখছে একটি ছেলে। যখন তখন অসুস্থ হন। বুঝতে পারছেন না কীভাবে আবার আমেরিকা যাবেন।

মুনিরকে দেখার পর ভাবছি, এই তো মানুষের জীবন! কখন কী ঘটবে কেউ জানি না। আজকের এই দাপট, ক্ষমতা কাল না-ও থাকতে পারে। মানুষ সব জানে। তার পরও বাস্তবতা বুঝতে চায় না। ক্ষমতাকে মনে করে চিরস্থায়ী।

সেদিন একটি হিন্দি ছবি দেখছিলাম। অভিষেক বচ্চন মুখ্যমন্ত্রীর দায়িত্বে ছিলেন। হঠাৎ তাকে জেলে যেতে হয় আদালতের রায়ে। তিনি স্ত্রীকে মুখ্যমন্ত্রী করলেন। মুখ্যমন্ত্রীর স্ত্রী গরুর খামার আর সন্তানদের দেখতেন। চেয়ারে বসে বিব্রতকর অবস্থায় পড়েন প্রথমে। একদিন দেখলেন, একজন বয়স্ক নেতা পা ছুঁয়ে কদমবুচি করছে। সংকোচবোধ করলেন তিনি। এমন সময় পাশে থাকা একজন বললেন, এটাই রেওয়াজ চেয়ারকে সম্মান দেওয়ার। এ নিয়ে মন খারাপের কিছু নেই। তিনিও বুঝলেন ক্ষমতা একটা দারুণ জিনিস। যা খুশি করা যায়। মুখ্যমন্ত্রী হয়ে তিনিও বদলে গেলেন। সাজগোজ আর ক্ষমতা কুক্ষিগত করা নিয়ে ব্যস্ত হয়ে গেলেন। ভুলে গেলেন স্বামীর কথাও। কারান্তরিন স্বামী টের পেলেন স্ত্রীর বদলে যাওয়া। স্বামী বুঝলেন চেয়ার মানুষকে বদলে দেয়। আর চেয়ারে থাকাকালে তা অনুধাবন করা যায় না। চেয়ার ছাড়ার পর ভুল টের পাওয়া যায় অন্যের ক্ষমতার ব্যবহার দেখে। এ জীবনে অনেক ক্ষমতাবান মানুষের দাপট দেখেছি। ক্ষমতা ছাড়ার পর কঠিন বাস্তবতায় তাদের অশ্রু আর কান্নার আর্তনাদ শুনেছি। ক্ষমতার জিন্দেগিতে কেউ বুঝতে চায় না কাল এ চাকচিক্য না-ও থাকতে পারে। মুহূর্তে উড়ে যেতে পারে তখ্তে তাউস।

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
সাভারে চালু হচ্ছে বায়োজিনের নতুন শাখা
সাভারে চালু হচ্ছে বায়োজিনের নতুন শাখা

এই মাত্র | জীবন ধারা

গাজীপুরে তরুণদের স্বাস্থ্য সচেতনতায় বিএনপির উদ্যোগে ম্যারাথন
গাজীপুরে তরুণদের স্বাস্থ্য সচেতনতায় বিএনপির উদ্যোগে ম্যারাথন

১৭ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

ডাকসু সদস্য রাফিয়ার বাড়িতে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ
ডাকসু সদস্য রাফিয়ার বাড়িতে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ

৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বরফ গলল তবে, ট্রাম্প-মাস্কের খুনসুটি
বরফ গলল তবে, ট্রাম্প-মাস্কের খুনসুটি

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চবিতে চীনের অর্থায়নে কনফুসিয়াস সেন্টার স্থাপনের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত
চবিতে চীনের অর্থায়নে কনফুসিয়াস সেন্টার স্থাপনের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত

৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ

৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সমালোচনার জবাব দিলেন রামচরণের স্ত্রী
সমালোচনার জবাব দিলেন রামচরণের স্ত্রী

৯ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজধানীতে শুরু হচ্ছে ‘সহনশীল রূপান্তর’ শীর্ষক শিল্পকর্ম প্রদর্শনী
রাজধানীতে শুরু হচ্ছে ‘সহনশীল রূপান্তর’ শীর্ষক শিল্পকর্ম প্রদর্শনী

১০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের মধ্যাহ্নভোজ করলেন মান্নান
তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের মধ্যাহ্নভোজ করলেন মান্নান

১২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

দেড়শ বছরের ইতিহাসে অস্ট্রেলিয়ার একাদশে প্রথমবার দুই আদিবাসী
দেড়শ বছরের ইতিহাসে অস্ট্রেলিয়ার একাদশে প্রথমবার দুই আদিবাসী

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লামায় ইটভাটায় অভিযানে হামলা, গ্রেপ্তার ৫
লামায় ইটভাটায় অভিযানে হামলা, গ্রেপ্তার ৫

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রতিটি ম্যাচেই আমার চেষ্টা থাকে সেরাটা দেওয়া: মুশফিক
প্রতিটি ম্যাচেই আমার চেষ্টা থাকে সেরাটা দেওয়া: মুশফিক

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ক্ষমতা হারানোর ভয়ে তত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বাতিল করেছিল: দুলু
আওয়ামী লীগ ক্ষমতা হারানোর ভয়ে তত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বাতিল করেছিল: দুলু

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক্সপ্রেসওয়ে থেকে প্রাইভেটকার ছিটকে পথচারীর মৃত্যু
এক্সপ্রেসওয়ে থেকে প্রাইভেটকার ছিটকে পথচারীর মৃত্যু

৩০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি
টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি

৩২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বেগম রোকেয়ার সুলতানা’স ড্রিমের বাংলা নাট্যরূপ মঞ্চস্থ করল আইইউবি থিয়েটার
বেগম রোকেয়ার সুলতানা’স ড্রিমের বাংলা নাট্যরূপ মঞ্চস্থ করল আইইউবি থিয়েটার

৪৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সোমালিয়ায় খাদ্য সংকটে ভুগছে এক চতুর্থাংশ মানুষ
সোমালিয়ায় খাদ্য সংকটে ভুগছে এক চতুর্থাংশ মানুষ

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতদের ৩২ শতাংশই ৫-২৯ বছর বয়সী’
‘সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতদের ৩২ শতাংশই ৫-২৯ বছর বয়সী’

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
টঙ্গীতে অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় কলেজ ছাত্র নিহত
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় কলেজ ছাত্র নিহত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খাগড়াছড়িতে আনসার ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের বাস সার্ভিস উদ্বোধন
খাগড়াছড়িতে আনসার ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের বাস সার্ভিস উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ৫০ বোতল ফেনসিডিলসহ দুই নারী গ্রেপ্তার
গাইবান্ধায় ৫০ বোতল ফেনসিডিলসহ দুই নারী গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
কুমিল্লায় পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভিসা আবেদনকারীদের জন্য ব্রিটিশ হাইক‌মিশনের সতর্কবার্তা
ভিসা আবেদনকারীদের জন্য ব্রিটিশ হাইক‌মিশনের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কালীগঞ্জে গাছের সাথে ইজিবাইকের ধাক্কা, যুবক নিহত
কালীগঞ্জে গাছের সাথে ইজিবাইকের ধাক্কা, যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা ও ওষুধ বিতরণ
শেরপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা ও ওষুধ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারী অফিসে আত্মহত্যার চেষ্টা, আটক নারী জেলহাজতে
সরকারী অফিসে আত্মহত্যার চেষ্টা, আটক নারী জেলহাজতে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা