শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৭ এপ্রিল, ২০২২ আপডেট:

কবি আবুল হাসানের দুই প্রেমিকা ও কর্নেল মুনির কাহিনি

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
কবি আবুল হাসানের দুই প্রেমিকা ও কর্নেল মুনির কাহিনি

‘ঝিনুক নীরবে সহে যাও

ভিতরে বিষের বালি,

মুখ বুজে মুক্তা ফলাও!’

-আবুল হাসান

নির্মলেন্দু গুণ আর আবুল হাসান ছিলেন ঘনিষ্ঠ বন্ধু। একদা দুই কবি এ শহরে টো টো করে ঘুরে বেড়াতেন। ২৪ ঘণ্টা থাকতেন আড্ডার আসরে। সৃষ্টিশীল এই দুই মানুষের বন্ধুত্বে হঠাৎ আঘাত আসে। আবুল হাসান গভীর প্রেমে পড়েন এক নারীর। প্রেমের গভীরতা যত বাড়তে থাকে তত বন্ধুত্বের সম্পর্ক কমতে থাকে। আবুল হাসানকে শর্ত জুড়ে দিলেন বন্ধুত্ব ছাড়তে হবে গুণের সঙ্গে। আদর্শিকভাবে এই নারী ছিলেন আওয়ামী লীগবিদ্বেষী। গুণ এ নিয়ে তাঁর লেখায় বেশ আক্ষেপ করেছেন। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের পর একদিন আবুল হাসান তাঁর প্রেমিকাকে নিয়ে রিকশায় ঘুরছেন। টিএসসিতে দাঁড়ানো গুণ তাঁদের দেখে হাত তোলেন। তাঁরা না দেখার ভান করলেন। এবার বন্ধু আবুল হাসানকে ডাকলেন। পাশে বসা প্রেমিকার সামনে বন্ধুর ডাকে সাড়া দিলেন না তিনি। নির্মলেন্দু গুণ অনেক কষ্ট পেলেন বন্ধুর এই ব্যবহারে। গুণ এখনো সেই কাহিনি ভুলতে পারছেন না। মানতে পারছেন না।

কিছু প্রেম চেরচেনা মানুষকে বদলে দেয়। প্রেমিকার জন্য ছাড়তে হয় পুরনো বন্ধুত্ব। আবুল হাসানের এ প্রেমটি একমাত্র ছিল না। এর আগেও তিনি প্রেমে পড়েছিলেন। সেই প্রেমের কথা লিখেছেন পূরবী বসু। আবুল হাসান ও নির্মলেন্দু গুণ দুই ঘনিষ্ঠ বন্ধু মাঝেমধ্যে যেতেন পূরবী বসুর স্বামী বিখ্যাত লেখক জ্যোতি প্রকাশ দত্তের বাসায়। জমিয়ে আড্ডা দিতেন। তাঁদের সঙ্গে জ্যোতি প্রকাশ পরিচয় করিয়ে দেন পূরবী বসুকে। বরিশালের ছেলে আবুল হাসান। বরিশালে থাকতে একটি মেয়ের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। ঢাকায় এসে কবিতা লিখে আবুল হাসান লাইমলাইটে চলে আসেন। বিখ্যাত হতে থাকা কবির সঙ্গে পুরনো প্রেমিকার দূরত্ব বাড়তে থাকে। এরই মধ্যে সেই প্রেমিকা পড়তে আসেন ঢাকায়। ভর্তি হন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে। ওঠেন রোকেয়া হলে। আবুল হাসানের খ্যাতির আকাশ আরও ব্যাপ্তি পায়। পুরনো প্রেমিকার কথা মনে থাকে না। আবুল হাসান আর নির্মলেন্দু গুণ দুই টগবগে বিখ্যাত কবি একসঙ্গে ঘুরে বেড়ান তখন। একদিন আবুল হাসান বরিশালের বন্ধুদের কাছ থেকে খবর পান পুরনো সেই প্রেমিকার বিয়ে হচ্ছে। সবকিছু চূড়ান্ত। এ খবরে আবুল হাসানের হৃদয়ের অচেনা বেদনা আবার জেগে ওঠে। ভিতরে ভিতরে তৈরি হয় রক্তক্ষরণ। তিনি চেষ্টা করলেন সেই প্রেমিকার সঙ্গে সাক্ষাতের। কিন্তু পারছিলেন না। অবশেষে কূলকিনারা করতে অনুরোধ করেন বন্ধুপত্নী পূরবী বসুকে।

সেই প্রেম, প্রেমিকার প্রতি অবহেলা, বিরহ ভেসে আসে পূরবী বসুর এক লেখায়। লেখাটির শিরোনাম ছিল, ‘আবুল হাসান; যদি পুরাতন প্রেম ঢাকা পড়ে যায়’। পুরনো প্রেম কি আসলে ঢাকা পড়ে যায়? চাইলে কি মানুষ তা পারে করতে? আবুল হাসানও পারেননি। একটা জীবনে কত দীর্ঘশ্বাস নিয়ে বেঁচে থাকতে হয় মানুষ নিজেও জানে না। পূরবী বসু একদিন রোকেয়া হলে গিয়ে সাক্ষাৎ করেন আবুল হাসানের সেই প্রেমিকার সঙ্গে। এ নিয়ে পূরবী বসু লিখেছেন, ‘ব্যালকুনিতে এসে দাঁড়িয়েছি তাঁর সঙ্গে। হাসানের দেওয়া চিরকুটটা কেবল নয়, তাঁর দূত হয়ে তাঁর কথামতো হাসানের বর্তমান মানসিক দুরবস্থার কথা সবিস্তারে আমি বললাম তাঁকে। বোঝাতে চেষ্টা করলাম, এত দিন যে ব্যবহারই করে থাকুক না কেন, এখন সে হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছে তিনি তাঁর কতখানি।’ জবাবে সেই নারী কী বলেছেন তা-ও লেখেন পূরবী বসু। ‘... কোনো অভিযোগ, কোনো যুক্তিতর্কের অবতারণা করলেন না। কাঁদলেন না। কোনো ভাবান্তর লক্ষ্য করলাম না তাঁর মধ্যে।... বাংলা উপন্যাসের নায়িকার মতো করে বললেন, তাঁকে গিয়ে যেন বোঝাই যে, সব প্রেম বিয়ে পর্যন্ত পৌঁছে না, যেমন সব বিয়েতে প্রেম থাকে না। তিনি বললেন, হাসানকে তিনি বরাবরই ভালোবেসে যাবেন, কিন্তু বৃহত্তর কল্যাণের জন্য বাবা-মায়ের স্থির করা এ বিয়ে তিনি করবেন। তবে হাসানের প্রতি তাঁর শুভ কামনা বরাবরই থাকবে।’ পূরবী বসু এসে সবটাই জানালেন আবুল হাসানকে। তিনি সব শুনলেন। তারপর বিষণ্ন মনে চলে এলেন।

এক জীবনে কত ঘটনা থাকে যার কোনো কূলকিনারা নেই। নেই কোনো হিসাব-নিকাশ। মাহবুবুল হক শাকিলের চলে যাওয়া এখনো আমার কাছে এক অপার রহস্য। রাজনীতি করা যুবক শাকিলের অভিমান ছিল এলা নামে এক নারীকে ঘিরে। যাওয়ার অনেক আগে থেকে বলতেন, সব ছেড়ে একদিন চলে যাবেন। ২০১৪ সালের উত্তাল রাজনীতির এক সকালে আমি ও পীর হাবিবুর রহমান গিয়েছিলাম ওয়েস্টিন হোটেলে। শাকিল সুইমিংপুলের সামনের রেস্টুরেন্টে খাচ্ছেন। আমরা দুজন যেতেই গল্প জুড়ে দিলেন। তারপর একটা সাদা কাগজ টেনে নিলেন। তাতে লিখলেন, ‘চলে যাওয়া মানেই ধ্রুব সত্য। চলে গেলে আমার ভাই/নঈম নিজাম করবেন/আমার রাজনীতির পোস্টমর্টেম/চলে যাওয়া রাজসিক প্রণয়ে কিংবা বিরহে/পীর হাবিব লিখে যাবেন/বেদনার পদাবলি/দুঃখ সুখ আর উচ্ছৃঙ্খল/ আমার যাপিত জীবন।’ তারপর স্বাক্ষর করলেন ২৬-১১-২০১৪। তারিখও লিখে কাগজটি আমার হাতে দিলেন। লেখাটি সঙ্গে নিয়ে এলাম। তারপর কী মনে করে রেখে দিলাম অফিসের ড্রয়ারে। শাকিলের মৃত্যুর পর কাগজটি বের করে সামাজিক মাধ্যমে দিয়েছিলাম। শাকিল কি জানতেন বিদায়ের পদধ্বনির কথা? না হলে এমন করে লিখলেন কেন? বুকভরা আর্তনাদে শাকিলের যাওয়ার আগের আরেকটি ট্র্যাজিক ঘটনার কথা জানি। একদিন বিকালে অফিসে এলেন আমাদের বন্ধু জামালপুরের আওয়ামী লীগ নেতা নুর মোহাম্মদ। সাদামাটা মানুষ। তাঁকে সবাই ডাকেন গরিবের রাজনীতিবিদ বলে। নিজে ঢাকায় ব্যবসা করে সেই অর্থ ব্যয় করেন রাজনীতির পেছনে। আওয়ামী লীগের দুঃসময়ের মানুষ। বের হচ্ছিলাম অফিস থেকে। তাঁকে দেখে বললাম আমার গাড়িতে উঠুন। কথা বলতে বলতে সামনে যাই। তিনি উঠলেন। দুজন গল্প করতে করতে গুলশানের দিকে গেলাম। তিনি গুলশানের একটা রেস্টুরেন্টের নাম বললেন। তারপর বললেন তাঁকে সেখানে নামিয়ে দিতে। জানতে চাইলাম, এ অসময়ে রেস্টুরেন্টে কেন? জবাবে বললেন, গত রাতে শাকিল খবর পাঠিয়েছেন, আজ সন্ধ্যায় তাঁকে দেখা করতে বলেছেন। রাজনীতি নিয়ে জরুরি কী যেন শেয়ার করবেন।

নুর মোহাম্মদকে নামাতে গিয়ে দেখলাম গলদঘর্ম অবস্থায় রেস্টুরেন্টের সামনে পায়চারি করছেন পীযূষ বন্দ্যোপাধ্যায়। সঙ্গে রয়েছেন তাঁর স্ত্রীও। দুজনকে বেশ চিন্তিত মনে হলো। রেস্টুরেন্টের স্টাফরা ছোটাছুটি করছে। ম্যানেজার বসে আছেন মাথায় হাত দিয়ে। পীযূষদাকে দেখে গাড়ি থেকে নামলাম। জানতে চাইলাম দাদা এখানে কী করছেন? জবাবে তিনি জানান, শাকিল তাঁকে আমন্ত্রণ করেছেন সন্ধ্যায় এই রেস্টুরেন্টে আসতে। বলেছেন জরুরি কথা আছে। তাই বউদিসহ আমন্ত্রণে এসে তিনি এখন মহাবিপদে পড়েছেন। রেস্টুরেন্টের একটি কক্ষে শাকিল বেহুঁশ হয়ে পড়ে আছে আগের রাত থেকে। জীবিত না মৃত বুঝতে পারছেন না কেউ। কী করবেন বুঝতে পারছেন না। তিনি শাকিলের ড্রাইভারকে খবর দিয়েছেন। স্কয়ার হাসপাতালে ফোন করেছেন। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়কেও অবহিত করেছেন। শাকিলের ড্রাইভারও এসেছে। রেস্টুরেন্টের কর্মচারীরা ধরাধরি করে শাকিলকে গাড়িতে তুললেন। পীযূষদা ও নুর মোহাম্মদ নিয়ে গেলেন শাকিলকে হাসপাতালে। সে যাত্রায় শাকিল রেহাই পেয়েছিলেন। দুই সপ্তাহ ছিলেন হাসপাতালে। চিকিৎসা নিয়ে বের হলেন। এ ঘটনার কয়েক মাস পরই শাকিল সেই রেস্টুরেন্টে আবার গেলেন। অবস্থান করলেন একাকী নিঃসঙ্গতা নিয়ে। অসুস্থ হলেন। দেখার ও হাসপাতালে নেওয়ার কেউ ছিল না। পর দিন বিকালে রুম ভেঙে উদ্ধার করা হয় তাঁর লাশ। শাকিলের সেই চলে যাওয়া কি শুধুই একজন নারীর প্রতি অতি প্রেমের অভিমান? নাকি আরও রহস্য আছে যা সবার অজানা!

মানুষের জীবনে অনেক রহস্য থাকে। সেই রহস্যবৃত্ত আমরা কেউই ভাঙতে পারি না। সেদিন ইফতারের পর কর্নেল (অব.) মুনিরুল ইসলাম চৌধুরীকে দেখতে গেলাম। অসুস্থ মানুষটি খবর পাঠিয়েছিলেন আমাকে দেখতে চান। অনেক বছর ধরে জীবন ও মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন। এ শহরে একসময় নায়কের মতো চলতেন। বছর দশেক আগে হঠাৎ স্ট্রোক করে ভর্তি হন সিএমএইচে। তার পর থেকে শরীরের একাংশ অবশ। এখনো ঠিকভাবে কথা বলতে পারেন না। হাঁটতে চলতে পারেন না। মাঝেমধ্যে ভয়াবহ অসুস্থ হন। এরশাদ জমানায় তিনি দাপুটে মানুষ ছিলেন। সবাই ভিড় করত তাঁর কাছে। এখন নিঃসঙ্গ জীবন। কেউ দেখার নেই। আত্মীয়-পরিজন পাশে নেই। আপনজনরা দূরে। অথচ একসময় সব ছিল। অর্থ-বিত্তের অভাব ছিল না।

২০০৬ সালে স্টেট ডিপার্টমেন্টের আমন্ত্রণে ওয়াশিংটন গিয়েছিলাম এক মাসের সফরে। পেন্টাগন, স্টেট ডিপার্টমেন্টের বড় কর্তাদের সঙ্গে বৈঠক ছাড়াও মেইনস্ট্রিম মিডিয়া অফিসগুলো পরিদর্শন করি। ইন্টারন্যাশনাল ভিজিটরস প্রোগ্রামের আওতায় ছিল সে সফর। যুক্তরাষ্ট্রের বিচার বিভাগ, স্থানীয় সরকার, জাতিসংঘের বিভিন্ন বিভাগ আমাদের দেখানো হয়। ওয়াশিংটনে এক সন্ধ্যায় হাসনাইন খুরশিদ সূচি বললেন, ভাত খেতে পারলে ভালো হতো। মুনির ভাইকে ফোন করলাম। তিনি বললেন, তোমাদের তুলে নিচ্ছি। তিনি গাড়ি চালিয়ে এলেন। বললেন, এ রাতে ওয়াশিংটনে কোনো বাঙালি রেস্টুরেন্ট পাবে না। তাই তিনি একজন প্রতিবেশীকে অনুরোধ করেছেন আমাদের জন্য রান্না করতে। নাটোরের জেসমিন নামে এক ভদ্রমহিলার বাড়িতে নিয়ে গেলেন আমাদের। এই জেসমিন নারায়ণগঞ্জে খুনের শিকার একসময়ের আলোচিত পৌর চেয়ারম্যান বাচ্চুর স্ত্রী। স্বামী হত্যার বিচার চেয়ে লড়তে লড়তে ভদ্রমহিলা একরাশ ক্লান্তিতে ভুগে সন্তানদের নিয়ে দেশ ছাড়লেন। আমেরিকায় বসবাস করছেন স্থায়ীভাবে। তিনি আমাদের জন্য খাবারের আয়োজন করেছেন মুনিরের অনুরোধে। অতিথি আপ্যায়নে কোনো কার্পণ্যতা ছিল না। সেই বাড়িতে বাঙালি খাবার খেয়ে বের হলাম। পথে থামলাম কফি শপে। মধ্যরাতে কফি শেষে আড্ডা সেরে হোটেলে ফিরলাম।

ওয়াশিংটনে পাঁচটি বাড়ি ছিল মুনিরের। তিনটি নিয়ে গেলেন ছেড়ে যাওয়া স্ত্রী। দুটি তিনি বিক্রি করে দেন। ঢাকার বারিধারার বাড়িটি তাঁর অসুস্থতার সময় ছেলে বিক্রি করে দিয়েছে। এখন ছেলে আমেরিকা থেকে মাসে মাসে টাকা পাঠায়। তা দিয়ে কোনোভাবে অবস্থান করছেন তিনি। মেয়ে ফোন করে নিয়মিত বাবার খোঁজ নেয়। ভাবছেন ওয়াশিংটনে আবার ফিরে যাবেন। কিন্তু এত অসুস্থতার কারণে যেতেও পারছেন না। হেলপিং হ্যান্ড ছাড়া চলতে পারেন না। সব সময় তাঁকে দেখে রাখছে একটি ছেলে। যখন তখন অসুস্থ হন। বুঝতে পারছেন না কীভাবে আবার আমেরিকা যাবেন।

মুনিরকে দেখার পর ভাবছি, এই তো মানুষের জীবন! কখন কী ঘটবে কেউ জানি না। আজকের এই দাপট, ক্ষমতা কাল না-ও থাকতে পারে। মানুষ সব জানে। তার পরও বাস্তবতা বুঝতে চায় না। ক্ষমতাকে মনে করে চিরস্থায়ী।

সেদিন একটি হিন্দি ছবি দেখছিলাম। অভিষেক বচ্চন মুখ্যমন্ত্রীর দায়িত্বে ছিলেন। হঠাৎ তাকে জেলে যেতে হয় আদালতের রায়ে। তিনি স্ত্রীকে মুখ্যমন্ত্রী করলেন। মুখ্যমন্ত্রীর স্ত্রী গরুর খামার আর সন্তানদের দেখতেন। চেয়ারে বসে বিব্রতকর অবস্থায় পড়েন প্রথমে। একদিন দেখলেন, একজন বয়স্ক নেতা পা ছুঁয়ে কদমবুচি করছে। সংকোচবোধ করলেন তিনি। এমন সময় পাশে থাকা একজন বললেন, এটাই রেওয়াজ চেয়ারকে সম্মান দেওয়ার। এ নিয়ে মন খারাপের কিছু নেই। তিনিও বুঝলেন ক্ষমতা একটা দারুণ জিনিস। যা খুশি করা যায়। মুখ্যমন্ত্রী হয়ে তিনিও বদলে গেলেন। সাজগোজ আর ক্ষমতা কুক্ষিগত করা নিয়ে ব্যস্ত হয়ে গেলেন। ভুলে গেলেন স্বামীর কথাও। কারান্তরিন স্বামী টের পেলেন স্ত্রীর বদলে যাওয়া। স্বামী বুঝলেন চেয়ার মানুষকে বদলে দেয়। আর চেয়ারে থাকাকালে তা অনুধাবন করা যায় না। চেয়ার ছাড়ার পর ভুল টের পাওয়া যায় অন্যের ক্ষমতার ব্যবহার দেখে। এ জীবনে অনেক ক্ষমতাবান মানুষের দাপট দেখেছি। ক্ষমতা ছাড়ার পর কঠিন বাস্তবতায় তাদের অশ্রু আর কান্নার আর্তনাদ শুনেছি। ক্ষমতার জিন্দেগিতে কেউ বুঝতে চায় না কাল এ চাকচিক্য না-ও থাকতে পারে। মুহূর্তে উড়ে যেতে পারে তখ্তে তাউস।

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
সৌরবিদ্যুৎ
সৌরবিদ্যুৎ
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
আহা, আমাদের ভৈরব!
আহা, আমাদের ভৈরব!
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
প্লাবনের শঙ্কা
প্লাবনের শঙ্কা
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
কর্মজীবী নারী
কর্মজীবী নারী
ঐকমত্যে অনৈক্য
ঐকমত্যে অনৈক্য
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

১ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা