শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৭ এপ্রিল, ২০২২ আপডেট:

কবি আবুল হাসানের দুই প্রেমিকা ও কর্নেল মুনির কাহিনি

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
কবি আবুল হাসানের দুই প্রেমিকা ও কর্নেল মুনির কাহিনি

‘ঝিনুক নীরবে সহে যাও

ভিতরে বিষের বালি,

মুখ বুজে মুক্তা ফলাও!’

-আবুল হাসান

নির্মলেন্দু গুণ আর আবুল হাসান ছিলেন ঘনিষ্ঠ বন্ধু। একদা দুই কবি এ শহরে টো টো করে ঘুরে বেড়াতেন। ২৪ ঘণ্টা থাকতেন আড্ডার আসরে। সৃষ্টিশীল এই দুই মানুষের বন্ধুত্বে হঠাৎ আঘাত আসে। আবুল হাসান গভীর প্রেমে পড়েন এক নারীর। প্রেমের গভীরতা যত বাড়তে থাকে তত বন্ধুত্বের সম্পর্ক কমতে থাকে। আবুল হাসানকে শর্ত জুড়ে দিলেন বন্ধুত্ব ছাড়তে হবে গুণের সঙ্গে। আদর্শিকভাবে এই নারী ছিলেন আওয়ামী লীগবিদ্বেষী। গুণ এ নিয়ে তাঁর লেখায় বেশ আক্ষেপ করেছেন। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের পর একদিন আবুল হাসান তাঁর প্রেমিকাকে নিয়ে রিকশায় ঘুরছেন। টিএসসিতে দাঁড়ানো গুণ তাঁদের দেখে হাত তোলেন। তাঁরা না দেখার ভান করলেন। এবার বন্ধু আবুল হাসানকে ডাকলেন। পাশে বসা প্রেমিকার সামনে বন্ধুর ডাকে সাড়া দিলেন না তিনি। নির্মলেন্দু গুণ অনেক কষ্ট পেলেন বন্ধুর এই ব্যবহারে। গুণ এখনো সেই কাহিনি ভুলতে পারছেন না। মানতে পারছেন না।

কিছু প্রেম চেরচেনা মানুষকে বদলে দেয়। প্রেমিকার জন্য ছাড়তে হয় পুরনো বন্ধুত্ব। আবুল হাসানের এ প্রেমটি একমাত্র ছিল না। এর আগেও তিনি প্রেমে পড়েছিলেন। সেই প্রেমের কথা লিখেছেন পূরবী বসু। আবুল হাসান ও নির্মলেন্দু গুণ দুই ঘনিষ্ঠ বন্ধু মাঝেমধ্যে যেতেন পূরবী বসুর স্বামী বিখ্যাত লেখক জ্যোতি প্রকাশ দত্তের বাসায়। জমিয়ে আড্ডা দিতেন। তাঁদের সঙ্গে জ্যোতি প্রকাশ পরিচয় করিয়ে দেন পূরবী বসুকে। বরিশালের ছেলে আবুল হাসান। বরিশালে থাকতে একটি মেয়ের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। ঢাকায় এসে কবিতা লিখে আবুল হাসান লাইমলাইটে চলে আসেন। বিখ্যাত হতে থাকা কবির সঙ্গে পুরনো প্রেমিকার দূরত্ব বাড়তে থাকে। এরই মধ্যে সেই প্রেমিকা পড়তে আসেন ঢাকায়। ভর্তি হন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে। ওঠেন রোকেয়া হলে। আবুল হাসানের খ্যাতির আকাশ আরও ব্যাপ্তি পায়। পুরনো প্রেমিকার কথা মনে থাকে না। আবুল হাসান আর নির্মলেন্দু গুণ দুই টগবগে বিখ্যাত কবি একসঙ্গে ঘুরে বেড়ান তখন। একদিন আবুল হাসান বরিশালের বন্ধুদের কাছ থেকে খবর পান পুরনো সেই প্রেমিকার বিয়ে হচ্ছে। সবকিছু চূড়ান্ত। এ খবরে আবুল হাসানের হৃদয়ের অচেনা বেদনা আবার জেগে ওঠে। ভিতরে ভিতরে তৈরি হয় রক্তক্ষরণ। তিনি চেষ্টা করলেন সেই প্রেমিকার সঙ্গে সাক্ষাতের। কিন্তু পারছিলেন না। অবশেষে কূলকিনারা করতে অনুরোধ করেন বন্ধুপত্নী পূরবী বসুকে।

সেই প্রেম, প্রেমিকার প্রতি অবহেলা, বিরহ ভেসে আসে পূরবী বসুর এক লেখায়। লেখাটির শিরোনাম ছিল, ‘আবুল হাসান; যদি পুরাতন প্রেম ঢাকা পড়ে যায়’। পুরনো প্রেম কি আসলে ঢাকা পড়ে যায়? চাইলে কি মানুষ তা পারে করতে? আবুল হাসানও পারেননি। একটা জীবনে কত দীর্ঘশ্বাস নিয়ে বেঁচে থাকতে হয় মানুষ নিজেও জানে না। পূরবী বসু একদিন রোকেয়া হলে গিয়ে সাক্ষাৎ করেন আবুল হাসানের সেই প্রেমিকার সঙ্গে। এ নিয়ে পূরবী বসু লিখেছেন, ‘ব্যালকুনিতে এসে দাঁড়িয়েছি তাঁর সঙ্গে। হাসানের দেওয়া চিরকুটটা কেবল নয়, তাঁর দূত হয়ে তাঁর কথামতো হাসানের বর্তমান মানসিক দুরবস্থার কথা সবিস্তারে আমি বললাম তাঁকে। বোঝাতে চেষ্টা করলাম, এত দিন যে ব্যবহারই করে থাকুক না কেন, এখন সে হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছে তিনি তাঁর কতখানি।’ জবাবে সেই নারী কী বলেছেন তা-ও লেখেন পূরবী বসু। ‘... কোনো অভিযোগ, কোনো যুক্তিতর্কের অবতারণা করলেন না। কাঁদলেন না। কোনো ভাবান্তর লক্ষ্য করলাম না তাঁর মধ্যে।... বাংলা উপন্যাসের নায়িকার মতো করে বললেন, তাঁকে গিয়ে যেন বোঝাই যে, সব প্রেম বিয়ে পর্যন্ত পৌঁছে না, যেমন সব বিয়েতে প্রেম থাকে না। তিনি বললেন, হাসানকে তিনি বরাবরই ভালোবেসে যাবেন, কিন্তু বৃহত্তর কল্যাণের জন্য বাবা-মায়ের স্থির করা এ বিয়ে তিনি করবেন। তবে হাসানের প্রতি তাঁর শুভ কামনা বরাবরই থাকবে।’ পূরবী বসু এসে সবটাই জানালেন আবুল হাসানকে। তিনি সব শুনলেন। তারপর বিষণ্ন মনে চলে এলেন।

এক জীবনে কত ঘটনা থাকে যার কোনো কূলকিনারা নেই। নেই কোনো হিসাব-নিকাশ। মাহবুবুল হক শাকিলের চলে যাওয়া এখনো আমার কাছে এক অপার রহস্য। রাজনীতি করা যুবক শাকিলের অভিমান ছিল এলা নামে এক নারীকে ঘিরে। যাওয়ার অনেক আগে থেকে বলতেন, সব ছেড়ে একদিন চলে যাবেন। ২০১৪ সালের উত্তাল রাজনীতির এক সকালে আমি ও পীর হাবিবুর রহমান গিয়েছিলাম ওয়েস্টিন হোটেলে। শাকিল সুইমিংপুলের সামনের রেস্টুরেন্টে খাচ্ছেন। আমরা দুজন যেতেই গল্প জুড়ে দিলেন। তারপর একটা সাদা কাগজ টেনে নিলেন। তাতে লিখলেন, ‘চলে যাওয়া মানেই ধ্রুব সত্য। চলে গেলে আমার ভাই/নঈম নিজাম করবেন/আমার রাজনীতির পোস্টমর্টেম/চলে যাওয়া রাজসিক প্রণয়ে কিংবা বিরহে/পীর হাবিব লিখে যাবেন/বেদনার পদাবলি/দুঃখ সুখ আর উচ্ছৃঙ্খল/ আমার যাপিত জীবন।’ তারপর স্বাক্ষর করলেন ২৬-১১-২০১৪। তারিখও লিখে কাগজটি আমার হাতে দিলেন। লেখাটি সঙ্গে নিয়ে এলাম। তারপর কী মনে করে রেখে দিলাম অফিসের ড্রয়ারে। শাকিলের মৃত্যুর পর কাগজটি বের করে সামাজিক মাধ্যমে দিয়েছিলাম। শাকিল কি জানতেন বিদায়ের পদধ্বনির কথা? না হলে এমন করে লিখলেন কেন? বুকভরা আর্তনাদে শাকিলের যাওয়ার আগের আরেকটি ট্র্যাজিক ঘটনার কথা জানি। একদিন বিকালে অফিসে এলেন আমাদের বন্ধু জামালপুরের আওয়ামী লীগ নেতা নুর মোহাম্মদ। সাদামাটা মানুষ। তাঁকে সবাই ডাকেন গরিবের রাজনীতিবিদ বলে। নিজে ঢাকায় ব্যবসা করে সেই অর্থ ব্যয় করেন রাজনীতির পেছনে। আওয়ামী লীগের দুঃসময়ের মানুষ। বের হচ্ছিলাম অফিস থেকে। তাঁকে দেখে বললাম আমার গাড়িতে উঠুন। কথা বলতে বলতে সামনে যাই। তিনি উঠলেন। দুজন গল্প করতে করতে গুলশানের দিকে গেলাম। তিনি গুলশানের একটা রেস্টুরেন্টের নাম বললেন। তারপর বললেন তাঁকে সেখানে নামিয়ে দিতে। জানতে চাইলাম, এ অসময়ে রেস্টুরেন্টে কেন? জবাবে বললেন, গত রাতে শাকিল খবর পাঠিয়েছেন, আজ সন্ধ্যায় তাঁকে দেখা করতে বলেছেন। রাজনীতি নিয়ে জরুরি কী যেন শেয়ার করবেন।

নুর মোহাম্মদকে নামাতে গিয়ে দেখলাম গলদঘর্ম অবস্থায় রেস্টুরেন্টের সামনে পায়চারি করছেন পীযূষ বন্দ্যোপাধ্যায়। সঙ্গে রয়েছেন তাঁর স্ত্রীও। দুজনকে বেশ চিন্তিত মনে হলো। রেস্টুরেন্টের স্টাফরা ছোটাছুটি করছে। ম্যানেজার বসে আছেন মাথায় হাত দিয়ে। পীযূষদাকে দেখে গাড়ি থেকে নামলাম। জানতে চাইলাম দাদা এখানে কী করছেন? জবাবে তিনি জানান, শাকিল তাঁকে আমন্ত্রণ করেছেন সন্ধ্যায় এই রেস্টুরেন্টে আসতে। বলেছেন জরুরি কথা আছে। তাই বউদিসহ আমন্ত্রণে এসে তিনি এখন মহাবিপদে পড়েছেন। রেস্টুরেন্টের একটি কক্ষে শাকিল বেহুঁশ হয়ে পড়ে আছে আগের রাত থেকে। জীবিত না মৃত বুঝতে পারছেন না কেউ। কী করবেন বুঝতে পারছেন না। তিনি শাকিলের ড্রাইভারকে খবর দিয়েছেন। স্কয়ার হাসপাতালে ফোন করেছেন। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়কেও অবহিত করেছেন। শাকিলের ড্রাইভারও এসেছে। রেস্টুরেন্টের কর্মচারীরা ধরাধরি করে শাকিলকে গাড়িতে তুললেন। পীযূষদা ও নুর মোহাম্মদ নিয়ে গেলেন শাকিলকে হাসপাতালে। সে যাত্রায় শাকিল রেহাই পেয়েছিলেন। দুই সপ্তাহ ছিলেন হাসপাতালে। চিকিৎসা নিয়ে বের হলেন। এ ঘটনার কয়েক মাস পরই শাকিল সেই রেস্টুরেন্টে আবার গেলেন। অবস্থান করলেন একাকী নিঃসঙ্গতা নিয়ে। অসুস্থ হলেন। দেখার ও হাসপাতালে নেওয়ার কেউ ছিল না। পর দিন বিকালে রুম ভেঙে উদ্ধার করা হয় তাঁর লাশ। শাকিলের সেই চলে যাওয়া কি শুধুই একজন নারীর প্রতি অতি প্রেমের অভিমান? নাকি আরও রহস্য আছে যা সবার অজানা!

মানুষের জীবনে অনেক রহস্য থাকে। সেই রহস্যবৃত্ত আমরা কেউই ভাঙতে পারি না। সেদিন ইফতারের পর কর্নেল (অব.) মুনিরুল ইসলাম চৌধুরীকে দেখতে গেলাম। অসুস্থ মানুষটি খবর পাঠিয়েছিলেন আমাকে দেখতে চান। অনেক বছর ধরে জীবন ও মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন। এ শহরে একসময় নায়কের মতো চলতেন। বছর দশেক আগে হঠাৎ স্ট্রোক করে ভর্তি হন সিএমএইচে। তার পর থেকে শরীরের একাংশ অবশ। এখনো ঠিকভাবে কথা বলতে পারেন না। হাঁটতে চলতে পারেন না। মাঝেমধ্যে ভয়াবহ অসুস্থ হন। এরশাদ জমানায় তিনি দাপুটে মানুষ ছিলেন। সবাই ভিড় করত তাঁর কাছে। এখন নিঃসঙ্গ জীবন। কেউ দেখার নেই। আত্মীয়-পরিজন পাশে নেই। আপনজনরা দূরে। অথচ একসময় সব ছিল। অর্থ-বিত্তের অভাব ছিল না।

২০০৬ সালে স্টেট ডিপার্টমেন্টের আমন্ত্রণে ওয়াশিংটন গিয়েছিলাম এক মাসের সফরে। পেন্টাগন, স্টেট ডিপার্টমেন্টের বড় কর্তাদের সঙ্গে বৈঠক ছাড়াও মেইনস্ট্রিম মিডিয়া অফিসগুলো পরিদর্শন করি। ইন্টারন্যাশনাল ভিজিটরস প্রোগ্রামের আওতায় ছিল সে সফর। যুক্তরাষ্ট্রের বিচার বিভাগ, স্থানীয় সরকার, জাতিসংঘের বিভিন্ন বিভাগ আমাদের দেখানো হয়। ওয়াশিংটনে এক সন্ধ্যায় হাসনাইন খুরশিদ সূচি বললেন, ভাত খেতে পারলে ভালো হতো। মুনির ভাইকে ফোন করলাম। তিনি বললেন, তোমাদের তুলে নিচ্ছি। তিনি গাড়ি চালিয়ে এলেন। বললেন, এ রাতে ওয়াশিংটনে কোনো বাঙালি রেস্টুরেন্ট পাবে না। তাই তিনি একজন প্রতিবেশীকে অনুরোধ করেছেন আমাদের জন্য রান্না করতে। নাটোরের জেসমিন নামে এক ভদ্রমহিলার বাড়িতে নিয়ে গেলেন আমাদের। এই জেসমিন নারায়ণগঞ্জে খুনের শিকার একসময়ের আলোচিত পৌর চেয়ারম্যান বাচ্চুর স্ত্রী। স্বামী হত্যার বিচার চেয়ে লড়তে লড়তে ভদ্রমহিলা একরাশ ক্লান্তিতে ভুগে সন্তানদের নিয়ে দেশ ছাড়লেন। আমেরিকায় বসবাস করছেন স্থায়ীভাবে। তিনি আমাদের জন্য খাবারের আয়োজন করেছেন মুনিরের অনুরোধে। অতিথি আপ্যায়নে কোনো কার্পণ্যতা ছিল না। সেই বাড়িতে বাঙালি খাবার খেয়ে বের হলাম। পথে থামলাম কফি শপে। মধ্যরাতে কফি শেষে আড্ডা সেরে হোটেলে ফিরলাম।

ওয়াশিংটনে পাঁচটি বাড়ি ছিল মুনিরের। তিনটি নিয়ে গেলেন ছেড়ে যাওয়া স্ত্রী। দুটি তিনি বিক্রি করে দেন। ঢাকার বারিধারার বাড়িটি তাঁর অসুস্থতার সময় ছেলে বিক্রি করে দিয়েছে। এখন ছেলে আমেরিকা থেকে মাসে মাসে টাকা পাঠায়। তা দিয়ে কোনোভাবে অবস্থান করছেন তিনি। মেয়ে ফোন করে নিয়মিত বাবার খোঁজ নেয়। ভাবছেন ওয়াশিংটনে আবার ফিরে যাবেন। কিন্তু এত অসুস্থতার কারণে যেতেও পারছেন না। হেলপিং হ্যান্ড ছাড়া চলতে পারেন না। সব সময় তাঁকে দেখে রাখছে একটি ছেলে। যখন তখন অসুস্থ হন। বুঝতে পারছেন না কীভাবে আবার আমেরিকা যাবেন।

মুনিরকে দেখার পর ভাবছি, এই তো মানুষের জীবন! কখন কী ঘটবে কেউ জানি না। আজকের এই দাপট, ক্ষমতা কাল না-ও থাকতে পারে। মানুষ সব জানে। তার পরও বাস্তবতা বুঝতে চায় না। ক্ষমতাকে মনে করে চিরস্থায়ী।

সেদিন একটি হিন্দি ছবি দেখছিলাম। অভিষেক বচ্চন মুখ্যমন্ত্রীর দায়িত্বে ছিলেন। হঠাৎ তাকে জেলে যেতে হয় আদালতের রায়ে। তিনি স্ত্রীকে মুখ্যমন্ত্রী করলেন। মুখ্যমন্ত্রীর স্ত্রী গরুর খামার আর সন্তানদের দেখতেন। চেয়ারে বসে বিব্রতকর অবস্থায় পড়েন প্রথমে। একদিন দেখলেন, একজন বয়স্ক নেতা পা ছুঁয়ে কদমবুচি করছে। সংকোচবোধ করলেন তিনি। এমন সময় পাশে থাকা একজন বললেন, এটাই রেওয়াজ চেয়ারকে সম্মান দেওয়ার। এ নিয়ে মন খারাপের কিছু নেই। তিনিও বুঝলেন ক্ষমতা একটা দারুণ জিনিস। যা খুশি করা যায়। মুখ্যমন্ত্রী হয়ে তিনিও বদলে গেলেন। সাজগোজ আর ক্ষমতা কুক্ষিগত করা নিয়ে ব্যস্ত হয়ে গেলেন। ভুলে গেলেন স্বামীর কথাও। কারান্তরিন স্বামী টের পেলেন স্ত্রীর বদলে যাওয়া। স্বামী বুঝলেন চেয়ার মানুষকে বদলে দেয়। আর চেয়ারে থাকাকালে তা অনুধাবন করা যায় না। চেয়ার ছাড়ার পর ভুল টের পাওয়া যায় অন্যের ক্ষমতার ব্যবহার দেখে। এ জীবনে অনেক ক্ষমতাবান মানুষের দাপট দেখেছি। ক্ষমতা ছাড়ার পর কঠিন বাস্তবতায় তাদের অশ্রু আর কান্নার আর্তনাদ শুনেছি। ক্ষমতার জিন্দেগিতে কেউ বুঝতে চায় না কাল এ চাকচিক্য না-ও থাকতে পারে। মুহূর্তে উড়ে যেতে পারে তখ্তে তাউস।

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
কারাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ৩০ বাংলাদেশি
কারাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ৩০ বাংলাদেশি

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বিমানবন্দরের রানওয়েতে শিয়াল, ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল ফ্লাইট
চট্টগ্রাম বিমানবন্দরের রানওয়েতে শিয়াল, ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল ফ্লাইট

২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করলো ডেনমার্ক
বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করলো ডেনমার্ক

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

১৩ মিনিট আগে | শোবিজ

বেলেমের কপ-৩০-এ ন্যায়ভিত্তিক জলবায়ু কার্যক্রম বাস্তবায়নের আহ্বান বাংলাদেশের
বেলেমের কপ-৩০-এ ন্যায়ভিত্তিক জলবায়ু কার্যক্রম বাস্তবায়নের আহ্বান বাংলাদেশের

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

পৃথিবীতে প্রাণের প্রাচীনতম নিদর্শন আবিষ্কার!
পৃথিবীতে প্রাণের প্রাচীনতম নিদর্শন আবিষ্কার!

১৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

রংপুরে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
রংপুরে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দশম বারের মতো বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে চলেছেন নিতীশ
দশম বারের মতো বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে চলেছেন নিতীশ

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সখীপুরে মা–মেয়ের লাশ উদ্ধার
সখীপুরে মা–মেয়ের লাশ উদ্ধার

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে নিজ বাড়িতে ফিরে উচ্ছ্বসিত শমিত সোম
শ্রীমঙ্গলে নিজ বাড়িতে ফিরে উচ্ছ্বসিত শমিত সোম

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাবিতে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু বৃহস্পতিবার
রাবিতে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু বৃহস্পতিবার

৫৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

৩১ দফা ও ধানের শীষের প্রচারণায় তারাকান্দায় গণমিছিল-সমাবেশ
৩১ দফা ও ধানের শীষের প্রচারণায় তারাকান্দায় গণমিছিল-সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রাম পৌরবাজারে অর্ধশতাধিক দোকান উচ্ছেদ, ব্যবসায়ীদের ক্ষোভ
কুড়িগ্রাম পৌরবাজারে অর্ধশতাধিক দোকান উচ্ছেদ, ব্যবসায়ীদের ক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গবেষণায় উৎকর্ষতার জন্য সুষ্ঠু বাজেট ব্যবস্থাপনা অপরিহার্য: ডুয়েট উপাচার্য
গবেষণায় উৎকর্ষতার জন্য সুষ্ঠু বাজেট ব্যবস্থাপনা অপরিহার্য: ডুয়েট উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরিশালে ছাত্রদল নেতা হত্যায় ৩০ জনের নামে মামলা
বরিশালে ছাত্রদল নেতা হত্যায় ৩০ জনের নামে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিকদের সঙ্গে কুমিল্লার নতুন ডিসির মতবিনিময়
সাংবাদিকদের সঙ্গে কুমিল্লার নতুন ডিসির মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুব বিশ্বকাপে বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ ভারতের বিপক্ষে
যুব বিশ্বকাপে বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ ভারতের বিপক্ষে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বের প্রাচীনতম পর্বতমালা, বয়স ৩.৬ বিলিয়ন বছর!
বিশ্বের প্রাচীনতম পর্বতমালা, বয়স ৩.৬ বিলিয়ন বছর!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসকে সাইড দিতে গিয়ে দোকানে উঠে গেল কাভার্ডভ্যান, দোকানির মৃত্যু
বাসকে সাইড দিতে গিয়ে দোকানে উঠে গেল কাভার্ডভ্যান, দোকানির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে কৃষকদের সার-বীজ বিতরণ
বাগেরহাটে কৃষকদের সার-বীজ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বে ক্ষুধার্ত খাদ্য সংগ্রহে ঘাটতি ১৩ বিলিয়ন ডলার: জাতিংসঘ
বিশ্বে ক্ষুধার্ত খাদ্য সংগ্রহে ঘাটতি ১৩ বিলিয়ন ডলার: জাতিংসঘ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরান খানকে ছাড়িয়ে যাওয়ার পথে মুশফিক
ইমরান খানকে ছাড়িয়ে যাওয়ার পথে মুশফিক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রচেষ্টা জোরদারে আলোচনার জন্য তুরস্কে জেলেনস্কি
শান্তি প্রচেষ্টা জোরদারে আলোচনার জন্য তুরস্কে জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনশেষে বাংলাদেশ ৪ উইকেটে ২৯২
দিনশেষে বাংলাদেশ ৪ উইকেটে ২৯২

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে ফিরলেন স্টোকস ও উড
অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে ফিরলেন স্টোকস ও উড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প
সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হবিগঞ্জে র‌্যাবের অভিযানে ভুয়া নারী চিকিৎসক আটক
হবিগঞ্জে র‌্যাবের অভিযানে ভুয়া নারী চিকিৎসক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন