শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৭ এপ্রিল, ২০২২ আপডেট:

কবি আবুল হাসানের দুই প্রেমিকা ও কর্নেল মুনির কাহিনি

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
কবি আবুল হাসানের দুই প্রেমিকা ও কর্নেল মুনির কাহিনি

‘ঝিনুক নীরবে সহে যাও

ভিতরে বিষের বালি,

মুখ বুজে মুক্তা ফলাও!’

-আবুল হাসান

নির্মলেন্দু গুণ আর আবুল হাসান ছিলেন ঘনিষ্ঠ বন্ধু। একদা দুই কবি এ শহরে টো টো করে ঘুরে বেড়াতেন। ২৪ ঘণ্টা থাকতেন আড্ডার আসরে। সৃষ্টিশীল এই দুই মানুষের বন্ধুত্বে হঠাৎ আঘাত আসে। আবুল হাসান গভীর প্রেমে পড়েন এক নারীর। প্রেমের গভীরতা যত বাড়তে থাকে তত বন্ধুত্বের সম্পর্ক কমতে থাকে। আবুল হাসানকে শর্ত জুড়ে দিলেন বন্ধুত্ব ছাড়তে হবে গুণের সঙ্গে। আদর্শিকভাবে এই নারী ছিলেন আওয়ামী লীগবিদ্বেষী। গুণ এ নিয়ে তাঁর লেখায় বেশ আক্ষেপ করেছেন। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের পর একদিন আবুল হাসান তাঁর প্রেমিকাকে নিয়ে রিকশায় ঘুরছেন। টিএসসিতে দাঁড়ানো গুণ তাঁদের দেখে হাত তোলেন। তাঁরা না দেখার ভান করলেন। এবার বন্ধু আবুল হাসানকে ডাকলেন। পাশে বসা প্রেমিকার সামনে বন্ধুর ডাকে সাড়া দিলেন না তিনি। নির্মলেন্দু গুণ অনেক কষ্ট পেলেন বন্ধুর এই ব্যবহারে। গুণ এখনো সেই কাহিনি ভুলতে পারছেন না। মানতে পারছেন না।

কিছু প্রেম চেরচেনা মানুষকে বদলে দেয়। প্রেমিকার জন্য ছাড়তে হয় পুরনো বন্ধুত্ব। আবুল হাসানের এ প্রেমটি একমাত্র ছিল না। এর আগেও তিনি প্রেমে পড়েছিলেন। সেই প্রেমের কথা লিখেছেন পূরবী বসু। আবুল হাসান ও নির্মলেন্দু গুণ দুই ঘনিষ্ঠ বন্ধু মাঝেমধ্যে যেতেন পূরবী বসুর স্বামী বিখ্যাত লেখক জ্যোতি প্রকাশ দত্তের বাসায়। জমিয়ে আড্ডা দিতেন। তাঁদের সঙ্গে জ্যোতি প্রকাশ পরিচয় করিয়ে দেন পূরবী বসুকে। বরিশালের ছেলে আবুল হাসান। বরিশালে থাকতে একটি মেয়ের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। ঢাকায় এসে কবিতা লিখে আবুল হাসান লাইমলাইটে চলে আসেন। বিখ্যাত হতে থাকা কবির সঙ্গে পুরনো প্রেমিকার দূরত্ব বাড়তে থাকে। এরই মধ্যে সেই প্রেমিকা পড়তে আসেন ঢাকায়। ভর্তি হন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে। ওঠেন রোকেয়া হলে। আবুল হাসানের খ্যাতির আকাশ আরও ব্যাপ্তি পায়। পুরনো প্রেমিকার কথা মনে থাকে না। আবুল হাসান আর নির্মলেন্দু গুণ দুই টগবগে বিখ্যাত কবি একসঙ্গে ঘুরে বেড়ান তখন। একদিন আবুল হাসান বরিশালের বন্ধুদের কাছ থেকে খবর পান পুরনো সেই প্রেমিকার বিয়ে হচ্ছে। সবকিছু চূড়ান্ত। এ খবরে আবুল হাসানের হৃদয়ের অচেনা বেদনা আবার জেগে ওঠে। ভিতরে ভিতরে তৈরি হয় রক্তক্ষরণ। তিনি চেষ্টা করলেন সেই প্রেমিকার সঙ্গে সাক্ষাতের। কিন্তু পারছিলেন না। অবশেষে কূলকিনারা করতে অনুরোধ করেন বন্ধুপত্নী পূরবী বসুকে।

সেই প্রেম, প্রেমিকার প্রতি অবহেলা, বিরহ ভেসে আসে পূরবী বসুর এক লেখায়। লেখাটির শিরোনাম ছিল, ‘আবুল হাসান; যদি পুরাতন প্রেম ঢাকা পড়ে যায়’। পুরনো প্রেম কি আসলে ঢাকা পড়ে যায়? চাইলে কি মানুষ তা পারে করতে? আবুল হাসানও পারেননি। একটা জীবনে কত দীর্ঘশ্বাস নিয়ে বেঁচে থাকতে হয় মানুষ নিজেও জানে না। পূরবী বসু একদিন রোকেয়া হলে গিয়ে সাক্ষাৎ করেন আবুল হাসানের সেই প্রেমিকার সঙ্গে। এ নিয়ে পূরবী বসু লিখেছেন, ‘ব্যালকুনিতে এসে দাঁড়িয়েছি তাঁর সঙ্গে। হাসানের দেওয়া চিরকুটটা কেবল নয়, তাঁর দূত হয়ে তাঁর কথামতো হাসানের বর্তমান মানসিক দুরবস্থার কথা সবিস্তারে আমি বললাম তাঁকে। বোঝাতে চেষ্টা করলাম, এত দিন যে ব্যবহারই করে থাকুক না কেন, এখন সে হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছে তিনি তাঁর কতখানি।’ জবাবে সেই নারী কী বলেছেন তা-ও লেখেন পূরবী বসু। ‘... কোনো অভিযোগ, কোনো যুক্তিতর্কের অবতারণা করলেন না। কাঁদলেন না। কোনো ভাবান্তর লক্ষ্য করলাম না তাঁর মধ্যে।... বাংলা উপন্যাসের নায়িকার মতো করে বললেন, তাঁকে গিয়ে যেন বোঝাই যে, সব প্রেম বিয়ে পর্যন্ত পৌঁছে না, যেমন সব বিয়েতে প্রেম থাকে না। তিনি বললেন, হাসানকে তিনি বরাবরই ভালোবেসে যাবেন, কিন্তু বৃহত্তর কল্যাণের জন্য বাবা-মায়ের স্থির করা এ বিয়ে তিনি করবেন। তবে হাসানের প্রতি তাঁর শুভ কামনা বরাবরই থাকবে।’ পূরবী বসু এসে সবটাই জানালেন আবুল হাসানকে। তিনি সব শুনলেন। তারপর বিষণ্ন মনে চলে এলেন।

এক জীবনে কত ঘটনা থাকে যার কোনো কূলকিনারা নেই। নেই কোনো হিসাব-নিকাশ। মাহবুবুল হক শাকিলের চলে যাওয়া এখনো আমার কাছে এক অপার রহস্য। রাজনীতি করা যুবক শাকিলের অভিমান ছিল এলা নামে এক নারীকে ঘিরে। যাওয়ার অনেক আগে থেকে বলতেন, সব ছেড়ে একদিন চলে যাবেন। ২০১৪ সালের উত্তাল রাজনীতির এক সকালে আমি ও পীর হাবিবুর রহমান গিয়েছিলাম ওয়েস্টিন হোটেলে। শাকিল সুইমিংপুলের সামনের রেস্টুরেন্টে খাচ্ছেন। আমরা দুজন যেতেই গল্প জুড়ে দিলেন। তারপর একটা সাদা কাগজ টেনে নিলেন। তাতে লিখলেন, ‘চলে যাওয়া মানেই ধ্রুব সত্য। চলে গেলে আমার ভাই/নঈম নিজাম করবেন/আমার রাজনীতির পোস্টমর্টেম/চলে যাওয়া রাজসিক প্রণয়ে কিংবা বিরহে/পীর হাবিব লিখে যাবেন/বেদনার পদাবলি/দুঃখ সুখ আর উচ্ছৃঙ্খল/ আমার যাপিত জীবন।’ তারপর স্বাক্ষর করলেন ২৬-১১-২০১৪। তারিখও লিখে কাগজটি আমার হাতে দিলেন। লেখাটি সঙ্গে নিয়ে এলাম। তারপর কী মনে করে রেখে দিলাম অফিসের ড্রয়ারে। শাকিলের মৃত্যুর পর কাগজটি বের করে সামাজিক মাধ্যমে দিয়েছিলাম। শাকিল কি জানতেন বিদায়ের পদধ্বনির কথা? না হলে এমন করে লিখলেন কেন? বুকভরা আর্তনাদে শাকিলের যাওয়ার আগের আরেকটি ট্র্যাজিক ঘটনার কথা জানি। একদিন বিকালে অফিসে এলেন আমাদের বন্ধু জামালপুরের আওয়ামী লীগ নেতা নুর মোহাম্মদ। সাদামাটা মানুষ। তাঁকে সবাই ডাকেন গরিবের রাজনীতিবিদ বলে। নিজে ঢাকায় ব্যবসা করে সেই অর্থ ব্যয় করেন রাজনীতির পেছনে। আওয়ামী লীগের দুঃসময়ের মানুষ। বের হচ্ছিলাম অফিস থেকে। তাঁকে দেখে বললাম আমার গাড়িতে উঠুন। কথা বলতে বলতে সামনে যাই। তিনি উঠলেন। দুজন গল্প করতে করতে গুলশানের দিকে গেলাম। তিনি গুলশানের একটা রেস্টুরেন্টের নাম বললেন। তারপর বললেন তাঁকে সেখানে নামিয়ে দিতে। জানতে চাইলাম, এ অসময়ে রেস্টুরেন্টে কেন? জবাবে বললেন, গত রাতে শাকিল খবর পাঠিয়েছেন, আজ সন্ধ্যায় তাঁকে দেখা করতে বলেছেন। রাজনীতি নিয়ে জরুরি কী যেন শেয়ার করবেন।

নুর মোহাম্মদকে নামাতে গিয়ে দেখলাম গলদঘর্ম অবস্থায় রেস্টুরেন্টের সামনে পায়চারি করছেন পীযূষ বন্দ্যোপাধ্যায়। সঙ্গে রয়েছেন তাঁর স্ত্রীও। দুজনকে বেশ চিন্তিত মনে হলো। রেস্টুরেন্টের স্টাফরা ছোটাছুটি করছে। ম্যানেজার বসে আছেন মাথায় হাত দিয়ে। পীযূষদাকে দেখে গাড়ি থেকে নামলাম। জানতে চাইলাম দাদা এখানে কী করছেন? জবাবে তিনি জানান, শাকিল তাঁকে আমন্ত্রণ করেছেন সন্ধ্যায় এই রেস্টুরেন্টে আসতে। বলেছেন জরুরি কথা আছে। তাই বউদিসহ আমন্ত্রণে এসে তিনি এখন মহাবিপদে পড়েছেন। রেস্টুরেন্টের একটি কক্ষে শাকিল বেহুঁশ হয়ে পড়ে আছে আগের রাত থেকে। জীবিত না মৃত বুঝতে পারছেন না কেউ। কী করবেন বুঝতে পারছেন না। তিনি শাকিলের ড্রাইভারকে খবর দিয়েছেন। স্কয়ার হাসপাতালে ফোন করেছেন। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়কেও অবহিত করেছেন। শাকিলের ড্রাইভারও এসেছে। রেস্টুরেন্টের কর্মচারীরা ধরাধরি করে শাকিলকে গাড়িতে তুললেন। পীযূষদা ও নুর মোহাম্মদ নিয়ে গেলেন শাকিলকে হাসপাতালে। সে যাত্রায় শাকিল রেহাই পেয়েছিলেন। দুই সপ্তাহ ছিলেন হাসপাতালে। চিকিৎসা নিয়ে বের হলেন। এ ঘটনার কয়েক মাস পরই শাকিল সেই রেস্টুরেন্টে আবার গেলেন। অবস্থান করলেন একাকী নিঃসঙ্গতা নিয়ে। অসুস্থ হলেন। দেখার ও হাসপাতালে নেওয়ার কেউ ছিল না। পর দিন বিকালে রুম ভেঙে উদ্ধার করা হয় তাঁর লাশ। শাকিলের সেই চলে যাওয়া কি শুধুই একজন নারীর প্রতি অতি প্রেমের অভিমান? নাকি আরও রহস্য আছে যা সবার অজানা!

মানুষের জীবনে অনেক রহস্য থাকে। সেই রহস্যবৃত্ত আমরা কেউই ভাঙতে পারি না। সেদিন ইফতারের পর কর্নেল (অব.) মুনিরুল ইসলাম চৌধুরীকে দেখতে গেলাম। অসুস্থ মানুষটি খবর পাঠিয়েছিলেন আমাকে দেখতে চান। অনেক বছর ধরে জীবন ও মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন। এ শহরে একসময় নায়কের মতো চলতেন। বছর দশেক আগে হঠাৎ স্ট্রোক করে ভর্তি হন সিএমএইচে। তার পর থেকে শরীরের একাংশ অবশ। এখনো ঠিকভাবে কথা বলতে পারেন না। হাঁটতে চলতে পারেন না। মাঝেমধ্যে ভয়াবহ অসুস্থ হন। এরশাদ জমানায় তিনি দাপুটে মানুষ ছিলেন। সবাই ভিড় করত তাঁর কাছে। এখন নিঃসঙ্গ জীবন। কেউ দেখার নেই। আত্মীয়-পরিজন পাশে নেই। আপনজনরা দূরে। অথচ একসময় সব ছিল। অর্থ-বিত্তের অভাব ছিল না।

২০০৬ সালে স্টেট ডিপার্টমেন্টের আমন্ত্রণে ওয়াশিংটন গিয়েছিলাম এক মাসের সফরে। পেন্টাগন, স্টেট ডিপার্টমেন্টের বড় কর্তাদের সঙ্গে বৈঠক ছাড়াও মেইনস্ট্রিম মিডিয়া অফিসগুলো পরিদর্শন করি। ইন্টারন্যাশনাল ভিজিটরস প্রোগ্রামের আওতায় ছিল সে সফর। যুক্তরাষ্ট্রের বিচার বিভাগ, স্থানীয় সরকার, জাতিসংঘের বিভিন্ন বিভাগ আমাদের দেখানো হয়। ওয়াশিংটনে এক সন্ধ্যায় হাসনাইন খুরশিদ সূচি বললেন, ভাত খেতে পারলে ভালো হতো। মুনির ভাইকে ফোন করলাম। তিনি বললেন, তোমাদের তুলে নিচ্ছি। তিনি গাড়ি চালিয়ে এলেন। বললেন, এ রাতে ওয়াশিংটনে কোনো বাঙালি রেস্টুরেন্ট পাবে না। তাই তিনি একজন প্রতিবেশীকে অনুরোধ করেছেন আমাদের জন্য রান্না করতে। নাটোরের জেসমিন নামে এক ভদ্রমহিলার বাড়িতে নিয়ে গেলেন আমাদের। এই জেসমিন নারায়ণগঞ্জে খুনের শিকার একসময়ের আলোচিত পৌর চেয়ারম্যান বাচ্চুর স্ত্রী। স্বামী হত্যার বিচার চেয়ে লড়তে লড়তে ভদ্রমহিলা একরাশ ক্লান্তিতে ভুগে সন্তানদের নিয়ে দেশ ছাড়লেন। আমেরিকায় বসবাস করছেন স্থায়ীভাবে। তিনি আমাদের জন্য খাবারের আয়োজন করেছেন মুনিরের অনুরোধে। অতিথি আপ্যায়নে কোনো কার্পণ্যতা ছিল না। সেই বাড়িতে বাঙালি খাবার খেয়ে বের হলাম। পথে থামলাম কফি শপে। মধ্যরাতে কফি শেষে আড্ডা সেরে হোটেলে ফিরলাম।

ওয়াশিংটনে পাঁচটি বাড়ি ছিল মুনিরের। তিনটি নিয়ে গেলেন ছেড়ে যাওয়া স্ত্রী। দুটি তিনি বিক্রি করে দেন। ঢাকার বারিধারার বাড়িটি তাঁর অসুস্থতার সময় ছেলে বিক্রি করে দিয়েছে। এখন ছেলে আমেরিকা থেকে মাসে মাসে টাকা পাঠায়। তা দিয়ে কোনোভাবে অবস্থান করছেন তিনি। মেয়ে ফোন করে নিয়মিত বাবার খোঁজ নেয়। ভাবছেন ওয়াশিংটনে আবার ফিরে যাবেন। কিন্তু এত অসুস্থতার কারণে যেতেও পারছেন না। হেলপিং হ্যান্ড ছাড়া চলতে পারেন না। সব সময় তাঁকে দেখে রাখছে একটি ছেলে। যখন তখন অসুস্থ হন। বুঝতে পারছেন না কীভাবে আবার আমেরিকা যাবেন।

মুনিরকে দেখার পর ভাবছি, এই তো মানুষের জীবন! কখন কী ঘটবে কেউ জানি না। আজকের এই দাপট, ক্ষমতা কাল না-ও থাকতে পারে। মানুষ সব জানে। তার পরও বাস্তবতা বুঝতে চায় না। ক্ষমতাকে মনে করে চিরস্থায়ী।

সেদিন একটি হিন্দি ছবি দেখছিলাম। অভিষেক বচ্চন মুখ্যমন্ত্রীর দায়িত্বে ছিলেন। হঠাৎ তাকে জেলে যেতে হয় আদালতের রায়ে। তিনি স্ত্রীকে মুখ্যমন্ত্রী করলেন। মুখ্যমন্ত্রীর স্ত্রী গরুর খামার আর সন্তানদের দেখতেন। চেয়ারে বসে বিব্রতকর অবস্থায় পড়েন প্রথমে। একদিন দেখলেন, একজন বয়স্ক নেতা পা ছুঁয়ে কদমবুচি করছে। সংকোচবোধ করলেন তিনি। এমন সময় পাশে থাকা একজন বললেন, এটাই রেওয়াজ চেয়ারকে সম্মান দেওয়ার। এ নিয়ে মন খারাপের কিছু নেই। তিনিও বুঝলেন ক্ষমতা একটা দারুণ জিনিস। যা খুশি করা যায়। মুখ্যমন্ত্রী হয়ে তিনিও বদলে গেলেন। সাজগোজ আর ক্ষমতা কুক্ষিগত করা নিয়ে ব্যস্ত হয়ে গেলেন। ভুলে গেলেন স্বামীর কথাও। কারান্তরিন স্বামী টের পেলেন স্ত্রীর বদলে যাওয়া। স্বামী বুঝলেন চেয়ার মানুষকে বদলে দেয়। আর চেয়ারে থাকাকালে তা অনুধাবন করা যায় না। চেয়ার ছাড়ার পর ভুল টের পাওয়া যায় অন্যের ক্ষমতার ব্যবহার দেখে। এ জীবনে অনেক ক্ষমতাবান মানুষের দাপট দেখেছি। ক্ষমতা ছাড়ার পর কঠিন বাস্তবতায় তাদের অশ্রু আর কান্নার আর্তনাদ শুনেছি। ক্ষমতার জিন্দেগিতে কেউ বুঝতে চায় না কাল এ চাকচিক্য না-ও থাকতে পারে। মুহূর্তে উড়ে যেতে পারে তখ্তে তাউস।

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
ইস্তিগফারের উপকারিতা
ইস্তিগফারের উপকারিতা
মরণযাত্রা
মরণযাত্রা
আলোকবর্তিকা সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম
আলোকবর্তিকা সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম
মানবতাবিরোধী অপরাধ
মানবতাবিরোধী অপরাধ
চিত্রাপাড়ে ডাঙায় সুলতানের বজরা
চিত্রাপাড়ে ডাঙায় সুলতানের বজরা
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!
পুনর্জাগরণের নেতা তারেক রহমান
পুনর্জাগরণের নেতা তারেক রহমান
মীরজুমলা
মীরজুমলা
ময়নাতদন্তে দীর্ঘসূত্রতা
ময়নাতদন্তে দীর্ঘসূত্রতা
উচ্চহারের ঋণ
উচ্চহারের ঋণ
ইসলামের মূল ভিত্তি ইমান
ইসলামের মূল ভিত্তি ইমান
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
লড়াই করেও হারল টাইগ্রেসরা
লড়াই করেও হারল টাইগ্রেসরা

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস
পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?
তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে অধ্যাপক ইউনূসের বৈঠক
রোমে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে অধ্যাপক ইউনূসের বৈঠক

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে
বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কিছু দুর্যোগ মোকাবিলায় বাংলাদেশ এখন বিশ্বে রোল মডেল’
‘কিছু দুর্যোগ মোকাবিলায় বাংলাদেশ এখন বিশ্বে রোল মডেল’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোনারগাঁয়ে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে গণসংযোগ
সোনারগাঁয়ে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অসামাজিক কাজে রাজি না হওয়ায় প্রবাসীর স্ত্রীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ
অসামাজিক কাজে রাজি না হওয়ায় প্রবাসীর স্ত্রীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম
এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া
ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান
রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এমপিওভূক্ত শিক্ষকদের লাঠিপেটা অপ্রত্যাশিত : সাদা দল
এমপিওভূক্ত শিক্ষকদের লাঠিপেটা অপ্রত্যাশিত : সাদা দল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দ্রুততম ফিফটির রেকর্ড গড়লেন স্বর্ণা
দ্রুততম ফিফটির রেকর্ড গড়লেন স্বর্ণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৪ অক্টোবর ৫৬তম বিশ্ব মান দিবস
১৪ অক্টোবর ৫৬তম বিশ্ব মান দিবস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদ্যালয়ের কক্ষে প্রধান শিক্ষকের সংসার, মাঠ যেন গো-চারণভূমি
বিদ্যালয়ের কক্ষে প্রধান শিক্ষকের সংসার, মাঠ যেন গো-চারণভূমি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পেকুয়ায় নৌবাহিনীর তিন দিনব্যাপী বিনামূল্যে মেডিক্যাল ক্যাম্পেইন শুরু
পেকুয়ায় নৌবাহিনীর তিন দিনব্যাপী বিনামূল্যে মেডিক্যাল ক্যাম্পেইন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটিতে ‘জাতীয় স্কোয়াশ চ্যাম্পিয়নশিপ’ শুরু
বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটিতে ‘জাতীয় স্কোয়াশ চ্যাম্পিয়নশিপ’ শুরু

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সব প্রতিবেদন হুবহু’ প্রকাশ করায় ময়মনসিংহের ১১ সংবাদপত্রের ডিক্লারেশন বাতিল
‘সব প্রতিবেদন হুবহু’ প্রকাশ করায় ময়মনসিংহের ১১ সংবাদপত্রের ডিক্লারেশন বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বক্স অফিসে কান্তারা ঝড়, পিছে পড়ল বাহুবলী-সালার!
বক্স অফিসে কান্তারা ঝড়, পিছে পড়ল বাহুবলী-সালার!

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পঞ্চগড়ে ‌‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচি নিয়ে নওশাদ জমির
পঞ্চগড়ে ‌‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচি নিয়ে নওশাদ জমির

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ন্যায্য পানি বণ্টন ও আন্তঃসীমান্ত সহযোগিতা জোরদারে বাংলাদেশের আহ্বান
ন্যায্য পানি বণ্টন ও আন্তঃসীমান্ত সহযোগিতা জোরদারে বাংলাদেশের আহ্বান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৫ সালে দেশ ছেড়ে পালিয়েছে প্রায় তিন লাখ দক্ষিণ সুদানী: জাতিসংঘ
২০২৫ সালে দেশ ছেড়ে পালিয়েছে প্রায় তিন লাখ দক্ষিণ সুদানী: জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নির্বাচনে আনসারের দায়িত্ব পালনের চিত্র হবে ভিন্ন ও পেশাদার’
‘নির্বাচনে আনসারের দায়িত্ব পালনের চিত্র হবে ভিন্ন ও পেশাদার’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৭৫ কোটি পারিশ্রমিকে আল্লু অর্জুন!
১৭৫ কোটি পারিশ্রমিকে আল্লু অর্জুন!

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘জামায়াত মায়া কান্না করে নির্বাচনী বৈতরনী পার হতে চায়’
‘জামায়াত মায়া কান্না করে নির্বাচনী বৈতরনী পার হতে চায়’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফতুল্লা প্রেস ক্লাবের সভাপতি আ. রহিম, সম্পাদক মাসুম
ফতুল্লা প্রেস ক্লাবের সভাপতি আ. রহিম, সম্পাদক মাসুম

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাঞ্ছারামপুরে অস্ত্রসহ আন্তঃজেলা ডাকাত দলের ৫ সদস্য গ্রেফতার
বাঞ্ছারামপুরে অস্ত্রসহ আন্তঃজেলা ডাকাত দলের ৫ সদস্য গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক জোরদারে বাংলাদেশ আসছেন অস্ট্রেলিয়ার মন্ত্রী ড. অ্যালি
দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক জোরদারে বাংলাদেশ আসছেন অস্ট্রেলিয়ার মন্ত্রী ড. অ্যালি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণযোগাযোগ অধিদপ্তরের নতুন মহাপরিচালক আবদুল জলিল
গণযোগাযোগ অধিদপ্তরের নতুন মহাপরিচালক আবদুল জলিল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রান তাড়ায় বিশ্বরেকর্ড গড়ে ভারতকে হারাল অস্ট্রেলিয়া
রান তাড়ায় বিশ্বরেকর্ড গড়ে ভারতকে হারাল অস্ট্রেলিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধ শেষ: ট্রাম্প
গাজা যুদ্ধ শেষ: ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প
হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের হামলার নিন্দায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী, কড়া জবাবের হুঁশিয়ারি
আফগানিস্তানের হামলার নিন্দায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী, কড়া জবাবের হুঁশিয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেটি পেরি ও ট্রুডোর রোমান্স প্রকাশ্যে
কেটি পেরি ও ট্রুডোর রোমান্স প্রকাশ্যে

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাক-আফগান সংঘাত, হস্তক্ষেপ করবে সৌদি?
পাক-আফগান সংঘাত, হস্তক্ষেপ করবে সৌদি?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্নীতি ও গাড়িকাণ্ড : ঢাকার সাবেক সিএমএম রেজাউল বরখাস্ত
দুর্নীতি ও গাড়িকাণ্ড : ঢাকার সাবেক সিএমএম রেজাউল বরখাস্ত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিল্মফেয়ারে ইতিহাস গড়লেন আলিয়া ভাট
ফিল্মফেয়ারে ইতিহাস গড়লেন আলিয়া ভাট

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে রাশিয়ার কড়া হুঁশিয়ারি
টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে রাশিয়ার কড়া হুঁশিয়ারি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প
ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাতের নেপথ্যে কি?
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাতের নেপথ্যে কি?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি-ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে মধ্যরাতে সংঘর্ষ
ঢাবি-ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে মধ্যরাতে সংঘর্ষ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অভিনেত্রী নয়, এবার যে পরিচয়ে আসছেন ফারিণ
অভিনেত্রী নয়, এবার যে পরিচয়ে আসছেন ফারিণ

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইস্তিগফারের উপকারিতা
ইস্তিগফারের উপকারিতা

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর
‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমদিনে টাইফয়েডের টিকা নিলো ১০ লাখ শিশু
প্রথমদিনে টাইফয়েডের টিকা নিলো ১০ লাখ শিশু

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু
সারাদেশে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের শান্তি সম্মেলনে থাকছেন না হামাস-ইসরায়েল
ট্রাম্পের শান্তি সম্মেলনে থাকছেন না হামাস-ইসরায়েল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ তালেবানকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের
২০০ তালেবানকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প
হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিশরে শান্তি সম্মেলনে ট্রাম্পের সাথে থাকছেন যারা
মিশরে শান্তি সম্মেলনে ট্রাম্পের সাথে থাকছেন যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র চীনকে সাহায্য করতে চায়, ক্ষতি নয়: ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্র চীনকে সাহায্য করতে চায়, ক্ষতি নয়: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়লেন স্মৃতি মান্ধানা
ইতিহাস গড়লেন স্মৃতি মান্ধানা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জরিমানা দিয়ে দেশে ফিরতে পারবেন মালয়েশিয়ার অবৈধ বাংলাদেশিরা
জরিমানা দিয়ে দেশে ফিরতে পারবেন মালয়েশিয়ার অবৈধ বাংলাদেশিরা

১০ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গ্যাস ও কোষ্ঠকাঠিন্য কমাবে ৭ সুপারফুড
গ্যাস ও কোষ্ঠকাঠিন্য কমাবে ৭ সুপারফুড

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ট্রাম্প বিমান থেকে গাজার জিম্মি মুক্তির লাইভ স্ট্রিমিং দেখেছেন
ট্রাম্প বিমান থেকে গাজার জিম্মি মুক্তির লাইভ স্ট্রিমিং দেখেছেন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভুল বোঝাবুঝিটা আমার দিক থেকেই হয়েছিল’
‘ভুল বোঝাবুঝিটা আমার দিক থেকেই হয়েছিল’

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!

সম্পাদকীয়

কীভাবে বাঁচবে মা ইলিশ
কীভাবে বাঁচবে মা ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

রোগীর স্যালাইনে নয়ছয়
রোগীর স্যালাইনে নয়ছয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে রেখেছেন
উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে রেখেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সিটিং সার্ভিসে চিটিংবাজি
সিটিং সার্ভিসে চিটিংবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ সেনা কর্মকর্তাকে অবশ্যই ট্রাইব্যুনালে আনতে হবে
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে অবশ্যই ট্রাইব্যুনালে আনতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয়, জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলনের একক প্রার্থী
বিএনপির ছয়, জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলনের একক প্রার্থী

নগর জীবন

রাজধানীতে যুবককে গুলি করে বাইক ছিনতাই
রাজধানীতে যুবককে গুলি করে বাইক ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

লুটপাটই যখন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নিয়ম
লুটপাটই যখন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নিয়ম

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘর থেকে তুলে নিয়ে দলবদ্ধ ধর্ষণ, প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
ঘর থেকে তুলে নিয়ে দলবদ্ধ ধর্ষণ, প্রধান আসামি গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াতসহ সব দল
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াতসহ সব দল

নগর জীবন

কৃত্রিম সংকটে বেড়েছে সারের দাম
কৃত্রিম সংকটে বেড়েছে সারের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুট ট্রেইলে ঘুরে ফিরছে বাঘ
ফুট ট্রেইলে ঘুরে ফিরছে বাঘ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইডি হ্যাক করে প্রতারণা বাড়ছে
আইডি হ্যাক করে প্রতারণা বাড়ছে

নগর জীবন

পুনর্জাগরণের নেতা তারেক রহমান
পুনর্জাগরণের নেতা তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

রাজধানীতে অধিকাংশই ব্যবহার অনুপযোগী
রাজধানীতে অধিকাংশই ব্যবহার অনুপযোগী

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে জনপ্রশাসনে নতুন সচিব
অবশেষে জনপ্রশাসনে নতুন সচিব

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বিনিয়োগে বড় ভয়
নতুন বিনিয়োগে বড় ভয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট চাইলে মুখের ওপর ইনকাম জানতে চাইবেন
ভোট চাইলে মুখের ওপর ইনকাম জানতে চাইবেন

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টাকে জামায়াতসহ সাত দলের স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টাকে জামায়াতসহ সাত দলের স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

বান্দরবানে মাইন বিস্ফোরণে বিজিবি সদস্য আহত
বান্দরবানে মাইন বিস্ফোরণে বিজিবি সদস্য আহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীর মর্যাদা সুরক্ষায় ন্যায়বিচার জরুরি
সেনাবাহিনীর মর্যাদা সুরক্ষায় ন্যায়বিচার জরুরি

নগর জীবন

আটক যুবকের বাড়িতে আগুন
আটক যুবকের বাড়িতে আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলায় জেলায় সীমাহীন দুর্ভোগ
জেলায় জেলায় সীমাহীন দুর্ভোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

দফায় দফায় লাঠিচার্জ
দফায় দফায় লাঠিচার্জ

পেছনের পৃষ্ঠা

সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি বাস্তবায়নে সাবেক শিক্ষার্থীদের ১০ দফা
সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি বাস্তবায়নে সাবেক শিক্ষার্থীদের ১০ দফা

খবর

থমকে ছিল সিলেট
থমকে ছিল সিলেট

পেছনের পৃষ্ঠা

অবরোধ বিক্ষোভে তীব্র যানজট, ভোগান্তি
অবরোধ বিক্ষোভে তীব্র যানজট, ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইজারায় অনিয়ম, সরকারের ক্ষতি ৩০৯ কোটি টাকা
ইজারায় অনিয়ম, সরকারের ক্ষতি ৩০৯ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা