শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১২ জুন, ২০২২

ঔপনিবেশিক ধ্যানধারণা পাল্টাতে হবে

মেজর জিল্লুর রহমান (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
ঔপনিবেশিক ধ্যানধারণা পাল্টাতে হবে

দুধেভাতে সুখে থাকার আশায় ব্রিটিশ খেদালাম, জিন্নাহর দ্বিজাতিতত্ত্ব খেলাম। খানদের তাড়ালাম, রক্ত দিয়ে জীবন দিয়ে যুদ্ধ করে স্বাধীন হলাম। তার পরও ন্যায্য মুক্তি দেশের মানুষ আজও পায়নি। শেরেবাংলার কৃষকপ্রেম, সোহরাওয়ার্দীর গণতন্ত্র, মজলুম নেতা ভাসানীর নিপীড়িত-নির্যাতিত মানুষের মুক্তির লড়াই সব ছিল সুন্দর সমাজ নির্মাণের আকাক্সক্ষা। বঙ্গবন্ধু সুবিধাবঞ্চিত দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফোটানোর অঙ্গীকারে দেশবাসীর আস্থা অর্জন করেন। বাংলার ২০০ বছরের নিগৃহীত মানুষ মাজায় গামছা বেঁধে কাছা দিয়ে বঙ্গবন্ধুর অঙ্গুলির ইশারায় আন্দোলনে, সংগ্রামে, যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ে। আবদুর রাজ্জাক, তোফায়েল আহমেদ,  আ স ম আবদুর রব, নূরে আলম সিদ্দিকী, শাজাহান সিরাজ তরুণ বয়সে গ্রামে গ্রামে ঘরে ঘরে মা-বোনের কাছে দুই হাত জোড় করে তাদের সন্তানদের ভিক্ষা চেয়েছেন আন্দোলনের মাঠে নামাতে, মুক্তিযুদ্ধের ময়দানে নিতে, যুদ্ধ করতে। মিনতি করেছেন- মাগো তোমার সিঁদুর মোছা আর লাগবে না, নাকের নথ খুলতে হবে না, রাত জেগে ধান সেদ্ধ করতে হবে না, উপবাসে থাকতে হবে না, কাউকে প্রভু মানা লাগবে না। দেশের মালিক আপনারা হবেন সবাই আপনাদের সেবা করবে। সেসব কালজয়ী তারকা রাজনীতিক এখনো জীবিত আছেন। তাঁরা কী জবাব দেবেন তাঁদের কাছে যাদের টগবগে যুবক সন্তান-ভাইকে ভিক্ষা করে নিয়ে রণাঙ্গনে পাঠিয়েছিলেন। কী আশায় বুক বেঁধে তাঁরা সন্তান বলি দিয়েছিলেন স্বাধীনতার জন্য। তা কি পূরণ হয়েছে? দেশের মালিকানা কি আমজনতাকে বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে? দেশের মালিকের মর্যাদা তারা কি পাচ্ছে, না কি প্রজার দাসত্বের ঘানি টানছে? জনগণের ট্যাক্সের টাকায় সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীর বেতন, রেশন, গাড়ি-বাড়ি, শানশওকত, বিদেশ ভ্রমণ, চিকিৎসা হয়। যাদের ঘাড়ে ট্যাক্স বসিয়ে সরকার পরিচালনার টাকার সংকুলান হয়, তারা কখনো হিসাব করে দেখেনি কীভাবে তারা অর্থ দিচ্ছে। শিক্ষিত সাদা পোশাকী কর্তাও ভেবে দেখেননি তারা বুঝলে জানলে তাদের ব্যবহার আচার ভাষা বদলে যেত। রিকশাচালক মুটে কৃষক ভিক্ষুক যে সাবান লুঙ্গি গামছা ব্যবহার করে, রিকশার যে টায়ার বিয়ারিং লাগায়, যা খায় তার সবকিছুতে সরকার ভ্যাট ট্যাক্স বসিয়ে টাকা নেয়। কিন্তু সেই গরিব মানুষ সরকারের কাছ থেকে ততটা সুযোগ পায় না। ৫০ বছরে কার্তিকের অভাব, উত্তরবঙ্গের মঙ্গা দূর হয়েছে। কিন্তু সাধারণ মানুষের ভাগ্য খুব বেশি পাল্টেছে বলা যাবে না। 

আমার ছোটবেলা অম্লমধুর অভিজ্ঞতায় সমৃদ্ধ। সুখী মানুষ দুঃখের সাগরে পড়লে কেমন তীব্র যাতনা তা দুই চোখে দেখা হয়েছে। দুঃখী মানুষ সুখী হলে সে কেমন আনন্দ উৎফুল্লতায় ভোগে তা-ও জানা। দাদা অনেক ধনী ছিলেন এলাকায় বেশ প্রতাপের সঙ্গে দুধে-ভাতে চলতাম। শেরেবাংলার ঋণ সালিশি বোর্ডের ফেরায় পড়ে জমিজমা অনেক বেহাত হয়ে কৃষকের কাছে চলে যায়। শত শত বিঘা জমি এক পরিবারের কড়ে আঙুলে গণনায় এলে যা হয় তা-ই হতে শুরু করল। সংসারের ক্রমাবনতি চোখে দেখলাম। কার্তিকের চরম অভাব দেখেছি, সুদে টাকা নেওয়া দেখেছি। দোকানে বাকি সওদা চাইতে গেলে লজ্জার মাথা খেয়ে কত নিচু হয়ে দাঁড়াতে হয় তা-ও জানা। দোকানদারের কর্কশ ভাষায় আগের বাকি টাকার তাগাদা কত নিষ্ঠুর হয়। বাকি পাওনা দোকানদারের চোখ এড়াতে অন্য গলি দিয়ে বাজার সেরে সম্মানের সঙ্গে বাড়িতে ফেরা শিখতে হয়েছে। অভাবের করুণ চিত্র দেখে আমি অসীম সাহসী এখন অভাবে ভয় পাই না। সাহস পাই আগের অভাবের যখন পথ বের হয়েছে, এখনো মনে বল পাই সেই অভাবী জীবনের অভিজ্ঞতা থেকে। আমার জীবনসঙ্গী এসব শুনতে, কাউকে জানাতে শরম পান। আমি গর্বের সঙ্গে বলি যে, আমি ভালো সময় মন্দ সময়ের অভিজ্ঞতায় অভিজ্ঞ মানুষ। অন্ন বস্ত্র অভাব তুলনামূলক মিটেছে অনেক। মানুষের আয়-রোজগার বেড়েছে সত্য। তবে মর্যাদা দিনে দিনে তলানিতে যাচ্ছে। রাজনৈতিক টাউট, দুর্নীতিপরায়ণ সরকারি চাকুরেরা চুরি-চামারি করেই ক্ষান্ত হয়নি বরং মানুষের ওপর অবিচার-অত্যাচার, দখলদারি হিংসুটে আচরণ করেই যাচ্ছে। সরকারি অফিস-আদালতে কারও কাছে গেলে কুর্নিশ না করলে জাঁহাপনা চটে যায়। উপজেলার এক কর্তা তো স্যার না বলায় তিরস্কার করেছিলেন। এক সচিব তার অফিসে অনেকক্ষণ দাঁড় করিয়ে অপেক্ষায় রেখেছিলেন এক বীর মুক্তিযোদ্ধাকে। তা নিয়ে বেশ গরম আওয়াজ কিছুদিন শোনা গেল। স্যার-ম্যাডাম ভাবভঙ্গি ব্রিটিশ আমলের মতোই রয়ে গেছে। একবিংশ শতাব্দীতে পা দিয়ে জনগণের যদি স্যার-ম্যাডাম ডাক দিতে হয়। তাদের টাকায় পোষা সরকারি কর্মচারীদের কাছে ভৃত্যের ভূমিকায় থাকতে হয় তাহলে বুঝতে হবে এ দেশের অতীতের কোনো আন্দোলন-সংগ্রাম সফল হয়নি। আমাদের দেশের সরকারি অফিস এবং সংসদেও এমন সব পদ্ধতি অনুসরণ করা হয় যা ঔপনিবেশিক আমলের। এত আন্দোলন-সংগ্রামের পরও এসব হাস্যকর ইংরেজি কালচার বাদ গেল না। ভারতের একজন প্রধানমন্ত্রী জনসভায় বলেছিলেন, ‘আমাকে প্রধানমন্ত্রী না বলে প্রধান সেবক বললে ভালো হতো।’ অভাগা দেশে সম্বোধন শব্দচিত্রে লুক্কায়িত রয়েছে হয়রানি প্রভুত্ব খবরদারির গন্ধ। জনমনে বিশ্বাস বেঁধেছে সরকারি অফিসের কর্তাব্যক্তিরা একেকজন মহাপ্রভু। সাধারণ মানুষ তাদের কৃপার ভিক্ষুক।

ঔপনিবেশিক শাসন-শোষণ-নির্যাতনের ধারাবাহিকতা স্বাধীন দেশে লালনপালন কোনো ভালো কথা নয়। কিন্তু দেশ স্বাধীন হলেও, সমাজ ও সময় একুশ শতকে গড়ালেও প্রশাসন, বিচারব্যবস্থা, বাণিজ্য এমনকি শিল্প-সংস্কৃতির দন্ডমুন্ডের কর্তারা তা শুধরিয়ে দেননি, বরং স্যার-ম্যাডাম সম্বোধনেই তাদের আত্মগর্ব ও ক্ষমতাযন্ত্রটি পুষ্ট হয়েছে। মুখের ভাষা কালের নিয়মে পাল্টায়, ক্ষমতার ভাষা পাল্টাতে বেগ পেতে হয়। সে পরিবর্তন শুরু হবে কি?

দেশের ইউনিয়ন কাউন্সিল থেকে স্কুল-কলেজ ব্যাংক থানা পুলিশ সরকারি দফতর বেসরকারি অফিস সব স্থানে জগৎ-সংসারের বহুবিধ জরুরি মীমাংসার ম্যাজিক বাক্স টেবিলের উল্টো দিকে ভাব নিয়ে বসে থাকা গম্ভীর মানুষটির হাতে। তার অনুগ্রহ-অনুকম্পা অর্জনের প্রাথমিক ও প্রধান ধাপটিই হলো গদগদ ভঙ্গিতে বারবার স্যার বা ম্যাডাম সম্বোধন এবং উৎকোচ প্রদান। মজ্জাগত এ অভ্যাস পরিবর্তনে জনগণকে অগ্রণী হতে হবে। বুঝতে হবে বানের পানিতে জনগণ ভেসে আসেনি। এটাই সবিশেষ গুরুত্বের। এটা কেবল ঔপনিবেশিক ধ্যানধারণা বা শব্দগুচ্ছকে বিদায় জানানোর ব্যাপার নয়, এ সম্বোধনে নিহিত ক্ষমতার নীতি বা রাজনীতিও। আমাদের দেশটি প্রজাতন্ত্র। এখানে কোনো রাজা নেই। যারা দেশ পরিচালনা করছেন তারা জনগণের প্রতিনিধি। কিন্তু তারা অনেকেই তা ভাবেন না। যারা সরকারি কর্মচারী তারা সত্যিকার অর্থে জনগণের কর্মচারী। কিন্তু তাদের মনোভাব প্রভুর মতো। এ অবস্থা কোনোভাবেই কাম্য হতে পারে না। এ অবস্থার পরিবর্তনে জনগণকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।

লেখক : নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বিমানে বোমা আতঙ্ক
বিমানে বোমা আতঙ্ক
থেঁতলে পিটিয়ে গুলিতে হত্যা
থেঁতলে পিটিয়ে গুলিতে হত্যা
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
মানবাধিকার ও ইসলামি দৃষ্টিভঙ্গি
মানবাধিকার ও ইসলামি দৃষ্টিভঙ্গি
অন্যের শর্তে যেন দেশ না চলে
অন্যের শর্তে যেন দেশ না চলে
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
এসএসসির ফলাফল
এসএসসির ফলাফল
বিদেশি বিনিয়োগ
বিদেশি বিনিয়োগ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
সর্বশেষ খবর
কতিপয় আওয়ামীপন্থী শিক্ষক এই সরকারের বিপক্ষে বিবৃতি দিয়েছে : মোর্শেদ হাসান
কতিপয় আওয়ামীপন্থী শিক্ষক এই সরকারের বিপক্ষে বিবৃতি দিয়েছে : মোর্শেদ হাসান

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ঐকমত্যে পৌঁছে ৩০ জুলাইয়ের মধ্যে জাতীয় সনদ : আলী রীয়াজ
ঐকমত্যে পৌঁছে ৩০ জুলাইয়ের মধ্যে জাতীয় সনদ : আলী রীয়াজ

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে দুর্ঘটনায় শিক্ষার্থী নিহত
চট্টগ্রামে দুর্ঘটনায় শিক্ষার্থী নিহত

২০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার
ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে শিক্ষার মানোন্নয়নে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টার মতবিনিময়
হবিগঞ্জে শিক্ষার মানোন্নয়নে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টার মতবিনিময়

২৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

শতবর্ষী মাহাথির ক্লান্তিজনিত কারণে হাসপাতালে ভর্তি
শতবর্ষী মাহাথির ক্লান্তিজনিত কারণে হাসপাতালে ভর্তি

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুগান্তরের সম্পাদককে ৫ দিনের মধ্যে ক্ষমা চাইতে আইনি নোটিশ
যুগান্তরের সম্পাদককে ৫ দিনের মধ্যে ক্ষমা চাইতে আইনি নোটিশ

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পরশুরামে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থদের মাঝে কোস্ট গার্ডের ত্রাণসামগ্রী বিতরণ
পরশুরামে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থদের মাঝে কোস্ট গার্ডের ত্রাণসামগ্রী বিতরণ

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

যে অভ্যাস হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়
যে অভ্যাস হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়

৩৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

৭ মামলার আসামি নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেপ্তার
৭ মামলার আসামি নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেপ্তার

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইতালির বিমানবন্দরে বিমানের ইঞ্জিনে ঝাঁপিয়ে মৃত্যু
ইতালির বিমানবন্দরে বিমানের ইঞ্জিনে ঝাঁপিয়ে মৃত্যু

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানিকগঞ্জে মেয়েকে ধর্ষণের দায়ে বাবার মৃত্যুদণ্ড
মানিকগঞ্জে মেয়েকে ধর্ষণের দায়ে বাবার মৃত্যুদণ্ড

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও দুই আসামি গ্রেফতার
ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও দুই আসামি গ্রেফতার

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

হবিগঞ্জে সংঘর্ষের ছয় দিন পর আহত রিমনের মৃত্যু
হবিগঞ্জে সংঘর্ষের ছয় দিন পর আহত রিমনের মৃত্যু

৫৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

মোদিকে আম উপহার পাঠাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
মোদিকে আম উপহার পাঠাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কার্বন ডাই–অক্সাইড ও তাপমাত্রা বৃদ্ধিতে ফসলে পুষ্টিহানি
কার্বন ডাই–অক্সাইড ও তাপমাত্রা বৃদ্ধিতে ফসলে পুষ্টিহানি

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জাতীয় পুরস্কার প্রাপ্ত দুইজনকে সংবর্ধনা জানালো পঞ্চগড় জেলা প্রশাসন
জাতীয় পুরস্কার প্রাপ্ত দুইজনকে সংবর্ধনা জানালো পঞ্চগড় জেলা প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুকসুদপুরে সড়ক সংস্কারের দাবিতে স্থানীয়দের মানববন্ধন
মুকসুদপুরে সড়ক সংস্কারের দাবিতে স্থানীয়দের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় যুবকের লাশ উদ্ধার
ভাঙ্গায় যুবকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাবিশ্বের গহ্বরে আটকে আছে পৃথিবী? সম্প্রসারণ বাড়ছে দ্রুতগতিতে
মহাবিশ্বের গহ্বরে আটকে আছে পৃথিবী? সম্প্রসারণ বাড়ছে দ্রুতগতিতে

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‌আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান
‌আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সঙ্গে শিল্প চুক্তি স্বাক্ষর রাশিয়ার
পাকিস্তানের সঙ্গে শিল্প চুক্তি স্বাক্ষর রাশিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টাউনসভিলে বার্ষিক পিঠা উৎসবে মিষ্টি ঐতিহ্য আর আনন্দের মিলনমেলা
টাউনসভিলে বার্ষিক পিঠা উৎসবে মিষ্টি ঐতিহ্য আর আনন্দের মিলনমেলা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সোহাগ হত্যার তদন্তে বিচারিক কমিশন গঠনের নির্দেশনা চেয়ে রিট
সোহাগ হত্যার তদন্তে বিচারিক কমিশন গঠনের নির্দেশনা চেয়ে রিট

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুষ্টিয়ায় আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা
কুষ্টিয়ায় আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে দাদির কোলে ফিরলো হারিয়ে যাওয়া শিশু রোজামনি
অবশেষে দাদির কোলে ফিরলো হারিয়ে যাওয়া শিশু রোজামনি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্যারিসের প্রেমের সেতুতে তালা দিলেন মেহজাবীন
প্যারিসের প্রেমের সেতুতে তালা দিলেন মেহজাবীন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন
সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট
বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি
অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন
পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে
খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার
ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের
১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা
মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা
ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী
যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার
সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের
যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান
অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস
জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ
বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন
সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস
দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি
কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান
‌আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম
বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য
শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি
ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি
অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ
এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি
আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম
২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা
এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি
ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে পুলিশ ভেরিফিকেশনের নতুন পরিপত্র
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে পুলিশ ভেরিফিকেশনের নতুন পরিপত্র

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে দুই বিষয়ে ফেল!
এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে দুই বিষয়ে ফেল!

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা
যশোরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি
চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার
স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

নৃশংস হত্যায় তোলপাড়
নৃশংস হত্যায় তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র
চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব
৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

কাটল না শুল্কসংকট
কাটল না শুল্কসংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক
প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক

পেছনের পৃষ্ঠা

যত আলো  তত অন্ধকার
যত আলো তত অন্ধকার

শোবিজ

জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ
জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান
প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান

পেছনের পৃষ্ঠা

পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে
পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে

পেছনের পৃষ্ঠা

কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা
হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা

শোবিজ

পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি
পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

ববির সমুদ্রবিলাস
ববির সমুদ্রবিলাস

শোবিজ

হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে
হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন
নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন
সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন

প্রথম পৃষ্ঠা

তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের
তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান
কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া
ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের

মাঠে ময়দানে

রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স
রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স

মাঠে ময়দানে

তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই

সম্পাদকীয়

ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের
ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের

মাঠে ময়দানে

অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই
অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই

মাঠে ময়দানে

সিনেমার মানুষে তারা...
সিনেমার মানুষে তারা...

শোবিজ

বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল
বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল

শোবিজ