শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১২ জুন, ২০২২

ঔপনিবেশিক ধ্যানধারণা পাল্টাতে হবে

মেজর জিল্লুর রহমান (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
ঔপনিবেশিক ধ্যানধারণা পাল্টাতে হবে

দুধেভাতে সুখে থাকার আশায় ব্রিটিশ খেদালাম, জিন্নাহর দ্বিজাতিতত্ত্ব খেলাম। খানদের তাড়ালাম, রক্ত দিয়ে জীবন দিয়ে যুদ্ধ করে স্বাধীন হলাম। তার পরও ন্যায্য মুক্তি দেশের মানুষ আজও পায়নি। শেরেবাংলার কৃষকপ্রেম, সোহরাওয়ার্দীর গণতন্ত্র, মজলুম নেতা ভাসানীর নিপীড়িত-নির্যাতিত মানুষের মুক্তির লড়াই সব ছিল সুন্দর সমাজ নির্মাণের আকাক্সক্ষা। বঙ্গবন্ধু সুবিধাবঞ্চিত দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফোটানোর অঙ্গীকারে দেশবাসীর আস্থা অর্জন করেন। বাংলার ২০০ বছরের নিগৃহীত মানুষ মাজায় গামছা বেঁধে কাছা দিয়ে বঙ্গবন্ধুর অঙ্গুলির ইশারায় আন্দোলনে, সংগ্রামে, যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ে। আবদুর রাজ্জাক, তোফায়েল আহমেদ,  আ স ম আবদুর রব, নূরে আলম সিদ্দিকী, শাজাহান সিরাজ তরুণ বয়সে গ্রামে গ্রামে ঘরে ঘরে মা-বোনের কাছে দুই হাত জোড় করে তাদের সন্তানদের ভিক্ষা চেয়েছেন আন্দোলনের মাঠে নামাতে, মুক্তিযুদ্ধের ময়দানে নিতে, যুদ্ধ করতে। মিনতি করেছেন- মাগো তোমার সিঁদুর মোছা আর লাগবে না, নাকের নথ খুলতে হবে না, রাত জেগে ধান সেদ্ধ করতে হবে না, উপবাসে থাকতে হবে না, কাউকে প্রভু মানা লাগবে না। দেশের মালিক আপনারা হবেন সবাই আপনাদের সেবা করবে। সেসব কালজয়ী তারকা রাজনীতিক এখনো জীবিত আছেন। তাঁরা কী জবাব দেবেন তাঁদের কাছে যাদের টগবগে যুবক সন্তান-ভাইকে ভিক্ষা করে নিয়ে রণাঙ্গনে পাঠিয়েছিলেন। কী আশায় বুক বেঁধে তাঁরা সন্তান বলি দিয়েছিলেন স্বাধীনতার জন্য। তা কি পূরণ হয়েছে? দেশের মালিকানা কি আমজনতাকে বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে? দেশের মালিকের মর্যাদা তারা কি পাচ্ছে, না কি প্রজার দাসত্বের ঘানি টানছে? জনগণের ট্যাক্সের টাকায় সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীর বেতন, রেশন, গাড়ি-বাড়ি, শানশওকত, বিদেশ ভ্রমণ, চিকিৎসা হয়। যাদের ঘাড়ে ট্যাক্স বসিয়ে সরকার পরিচালনার টাকার সংকুলান হয়, তারা কখনো হিসাব করে দেখেনি কীভাবে তারা অর্থ দিচ্ছে। শিক্ষিত সাদা পোশাকী কর্তাও ভেবে দেখেননি তারা বুঝলে জানলে তাদের ব্যবহার আচার ভাষা বদলে যেত। রিকশাচালক মুটে কৃষক ভিক্ষুক যে সাবান লুঙ্গি গামছা ব্যবহার করে, রিকশার যে টায়ার বিয়ারিং লাগায়, যা খায় তার সবকিছুতে সরকার ভ্যাট ট্যাক্স বসিয়ে টাকা নেয়। কিন্তু সেই গরিব মানুষ সরকারের কাছ থেকে ততটা সুযোগ পায় না। ৫০ বছরে কার্তিকের অভাব, উত্তরবঙ্গের মঙ্গা দূর হয়েছে। কিন্তু সাধারণ মানুষের ভাগ্য খুব বেশি পাল্টেছে বলা যাবে না। 

আমার ছোটবেলা অম্লমধুর অভিজ্ঞতায় সমৃদ্ধ। সুখী মানুষ দুঃখের সাগরে পড়লে কেমন তীব্র যাতনা তা দুই চোখে দেখা হয়েছে। দুঃখী মানুষ সুখী হলে সে কেমন আনন্দ উৎফুল্লতায় ভোগে তা-ও জানা। দাদা অনেক ধনী ছিলেন এলাকায় বেশ প্রতাপের সঙ্গে দুধে-ভাতে চলতাম। শেরেবাংলার ঋণ সালিশি বোর্ডের ফেরায় পড়ে জমিজমা অনেক বেহাত হয়ে কৃষকের কাছে চলে যায়। শত শত বিঘা জমি এক পরিবারের কড়ে আঙুলে গণনায় এলে যা হয় তা-ই হতে শুরু করল। সংসারের ক্রমাবনতি চোখে দেখলাম। কার্তিকের চরম অভাব দেখেছি, সুদে টাকা নেওয়া দেখেছি। দোকানে বাকি সওদা চাইতে গেলে লজ্জার মাথা খেয়ে কত নিচু হয়ে দাঁড়াতে হয় তা-ও জানা। দোকানদারের কর্কশ ভাষায় আগের বাকি টাকার তাগাদা কত নিষ্ঠুর হয়। বাকি পাওনা দোকানদারের চোখ এড়াতে অন্য গলি দিয়ে বাজার সেরে সম্মানের সঙ্গে বাড়িতে ফেরা শিখতে হয়েছে। অভাবের করুণ চিত্র দেখে আমি অসীম সাহসী এখন অভাবে ভয় পাই না। সাহস পাই আগের অভাবের যখন পথ বের হয়েছে, এখনো মনে বল পাই সেই অভাবী জীবনের অভিজ্ঞতা থেকে। আমার জীবনসঙ্গী এসব শুনতে, কাউকে জানাতে শরম পান। আমি গর্বের সঙ্গে বলি যে, আমি ভালো সময় মন্দ সময়ের অভিজ্ঞতায় অভিজ্ঞ মানুষ। অন্ন বস্ত্র অভাব তুলনামূলক মিটেছে অনেক। মানুষের আয়-রোজগার বেড়েছে সত্য। তবে মর্যাদা দিনে দিনে তলানিতে যাচ্ছে। রাজনৈতিক টাউট, দুর্নীতিপরায়ণ সরকারি চাকুরেরা চুরি-চামারি করেই ক্ষান্ত হয়নি বরং মানুষের ওপর অবিচার-অত্যাচার, দখলদারি হিংসুটে আচরণ করেই যাচ্ছে। সরকারি অফিস-আদালতে কারও কাছে গেলে কুর্নিশ না করলে জাঁহাপনা চটে যায়। উপজেলার এক কর্তা তো স্যার না বলায় তিরস্কার করেছিলেন। এক সচিব তার অফিসে অনেকক্ষণ দাঁড় করিয়ে অপেক্ষায় রেখেছিলেন এক বীর মুক্তিযোদ্ধাকে। তা নিয়ে বেশ গরম আওয়াজ কিছুদিন শোনা গেল। স্যার-ম্যাডাম ভাবভঙ্গি ব্রিটিশ আমলের মতোই রয়ে গেছে। একবিংশ শতাব্দীতে পা দিয়ে জনগণের যদি স্যার-ম্যাডাম ডাক দিতে হয়। তাদের টাকায় পোষা সরকারি কর্মচারীদের কাছে ভৃত্যের ভূমিকায় থাকতে হয় তাহলে বুঝতে হবে এ দেশের অতীতের কোনো আন্দোলন-সংগ্রাম সফল হয়নি। আমাদের দেশের সরকারি অফিস এবং সংসদেও এমন সব পদ্ধতি অনুসরণ করা হয় যা ঔপনিবেশিক আমলের। এত আন্দোলন-সংগ্রামের পরও এসব হাস্যকর ইংরেজি কালচার বাদ গেল না। ভারতের একজন প্রধানমন্ত্রী জনসভায় বলেছিলেন, ‘আমাকে প্রধানমন্ত্রী না বলে প্রধান সেবক বললে ভালো হতো।’ অভাগা দেশে সম্বোধন শব্দচিত্রে লুক্কায়িত রয়েছে হয়রানি প্রভুত্ব খবরদারির গন্ধ। জনমনে বিশ্বাস বেঁধেছে সরকারি অফিসের কর্তাব্যক্তিরা একেকজন মহাপ্রভু। সাধারণ মানুষ তাদের কৃপার ভিক্ষুক।

ঔপনিবেশিক শাসন-শোষণ-নির্যাতনের ধারাবাহিকতা স্বাধীন দেশে লালনপালন কোনো ভালো কথা নয়। কিন্তু দেশ স্বাধীন হলেও, সমাজ ও সময় একুশ শতকে গড়ালেও প্রশাসন, বিচারব্যবস্থা, বাণিজ্য এমনকি শিল্প-সংস্কৃতির দন্ডমুন্ডের কর্তারা তা শুধরিয়ে দেননি, বরং স্যার-ম্যাডাম সম্বোধনেই তাদের আত্মগর্ব ও ক্ষমতাযন্ত্রটি পুষ্ট হয়েছে। মুখের ভাষা কালের নিয়মে পাল্টায়, ক্ষমতার ভাষা পাল্টাতে বেগ পেতে হয়। সে পরিবর্তন শুরু হবে কি?

দেশের ইউনিয়ন কাউন্সিল থেকে স্কুল-কলেজ ব্যাংক থানা পুলিশ সরকারি দফতর বেসরকারি অফিস সব স্থানে জগৎ-সংসারের বহুবিধ জরুরি মীমাংসার ম্যাজিক বাক্স টেবিলের উল্টো দিকে ভাব নিয়ে বসে থাকা গম্ভীর মানুষটির হাতে। তার অনুগ্রহ-অনুকম্পা অর্জনের প্রাথমিক ও প্রধান ধাপটিই হলো গদগদ ভঙ্গিতে বারবার স্যার বা ম্যাডাম সম্বোধন এবং উৎকোচ প্রদান। মজ্জাগত এ অভ্যাস পরিবর্তনে জনগণকে অগ্রণী হতে হবে। বুঝতে হবে বানের পানিতে জনগণ ভেসে আসেনি। এটাই সবিশেষ গুরুত্বের। এটা কেবল ঔপনিবেশিক ধ্যানধারণা বা শব্দগুচ্ছকে বিদায় জানানোর ব্যাপার নয়, এ সম্বোধনে নিহিত ক্ষমতার নীতি বা রাজনীতিও। আমাদের দেশটি প্রজাতন্ত্র। এখানে কোনো রাজা নেই। যারা দেশ পরিচালনা করছেন তারা জনগণের প্রতিনিধি। কিন্তু তারা অনেকেই তা ভাবেন না। যারা সরকারি কর্মচারী তারা সত্যিকার অর্থে জনগণের কর্মচারী। কিন্তু তাদের মনোভাব প্রভুর মতো। এ অবস্থা কোনোভাবেই কাম্য হতে পারে না। এ অবস্থার পরিবর্তনে জনগণকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।

লেখক : নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
নরসিংদীতে ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের জানাজা সম্পন্ন
নরসিংদীতে ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের জানাজা সম্পন্ন

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে এনসিপির কর্মসূচি আজ
দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে এনসিপির কর্মসূচি আজ

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঢাবির ঝুঁকিপূর্ণ ভবন দ্রুত সংস্কারের দাবি ছাত্রদলের
ঢাবির ঝুঁকিপূর্ণ ভবন দ্রুত সংস্কারের দাবি ছাত্রদলের

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ
শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫

৩৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতির পর থেকে ৬৭ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত : জাতিসংঘ
যুদ্ধবিরতির পর থেকে ৬৭ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত : জাতিসংঘ

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ম্যাচ নিষিদ্ধ লুইস দিয়াস
তিন ম্যাচ নিষিদ্ধ লুইস দিয়াস

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় সকাল শুরু ২০ ডিগ্রিতে, দিনভর যেমন থাকবে আবহাওয়া
ঢাকায় সকাল শুরু ২০ ডিগ্রিতে, দিনভর যেমন থাকবে আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত সফরের দল ঘোষণা প্রোটিয়াদের, ফিরলেন নরকিয়া
ভারত সফরের দল ঘোষণা প্রোটিয়াদের, ফিরলেন নরকিয়া

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে যুবদল নেতা বহিষ্কার
সোনারগাঁয়ে যুবদল নেতা বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট
কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা
কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক
যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে
খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ
আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী
বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১
কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন