শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১২ জুন, ২০২২

ঔপনিবেশিক ধ্যানধারণা পাল্টাতে হবে

মেজর জিল্লুর রহমান (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
ঔপনিবেশিক ধ্যানধারণা পাল্টাতে হবে

দুধেভাতে সুখে থাকার আশায় ব্রিটিশ খেদালাম, জিন্নাহর দ্বিজাতিতত্ত্ব খেলাম। খানদের তাড়ালাম, রক্ত দিয়ে জীবন দিয়ে যুদ্ধ করে স্বাধীন হলাম। তার পরও ন্যায্য মুক্তি দেশের মানুষ আজও পায়নি। শেরেবাংলার কৃষকপ্রেম, সোহরাওয়ার্দীর গণতন্ত্র, মজলুম নেতা ভাসানীর নিপীড়িত-নির্যাতিত মানুষের মুক্তির লড়াই সব ছিল সুন্দর সমাজ নির্মাণের আকাক্সক্ষা। বঙ্গবন্ধু সুবিধাবঞ্চিত দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফোটানোর অঙ্গীকারে দেশবাসীর আস্থা অর্জন করেন। বাংলার ২০০ বছরের নিগৃহীত মানুষ মাজায় গামছা বেঁধে কাছা দিয়ে বঙ্গবন্ধুর অঙ্গুলির ইশারায় আন্দোলনে, সংগ্রামে, যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ে। আবদুর রাজ্জাক, তোফায়েল আহমেদ,  আ স ম আবদুর রব, নূরে আলম সিদ্দিকী, শাজাহান সিরাজ তরুণ বয়সে গ্রামে গ্রামে ঘরে ঘরে মা-বোনের কাছে দুই হাত জোড় করে তাদের সন্তানদের ভিক্ষা চেয়েছেন আন্দোলনের মাঠে নামাতে, মুক্তিযুদ্ধের ময়দানে নিতে, যুদ্ধ করতে। মিনতি করেছেন- মাগো তোমার সিঁদুর মোছা আর লাগবে না, নাকের নথ খুলতে হবে না, রাত জেগে ধান সেদ্ধ করতে হবে না, উপবাসে থাকতে হবে না, কাউকে প্রভু মানা লাগবে না। দেশের মালিক আপনারা হবেন সবাই আপনাদের সেবা করবে। সেসব কালজয়ী তারকা রাজনীতিক এখনো জীবিত আছেন। তাঁরা কী জবাব দেবেন তাঁদের কাছে যাদের টগবগে যুবক সন্তান-ভাইকে ভিক্ষা করে নিয়ে রণাঙ্গনে পাঠিয়েছিলেন। কী আশায় বুক বেঁধে তাঁরা সন্তান বলি দিয়েছিলেন স্বাধীনতার জন্য। তা কি পূরণ হয়েছে? দেশের মালিকানা কি আমজনতাকে বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে? দেশের মালিকের মর্যাদা তারা কি পাচ্ছে, না কি প্রজার দাসত্বের ঘানি টানছে? জনগণের ট্যাক্সের টাকায় সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীর বেতন, রেশন, গাড়ি-বাড়ি, শানশওকত, বিদেশ ভ্রমণ, চিকিৎসা হয়। যাদের ঘাড়ে ট্যাক্স বসিয়ে সরকার পরিচালনার টাকার সংকুলান হয়, তারা কখনো হিসাব করে দেখেনি কীভাবে তারা অর্থ দিচ্ছে। শিক্ষিত সাদা পোশাকী কর্তাও ভেবে দেখেননি তারা বুঝলে জানলে তাদের ব্যবহার আচার ভাষা বদলে যেত। রিকশাচালক মুটে কৃষক ভিক্ষুক যে সাবান লুঙ্গি গামছা ব্যবহার করে, রিকশার যে টায়ার বিয়ারিং লাগায়, যা খায় তার সবকিছুতে সরকার ভ্যাট ট্যাক্স বসিয়ে টাকা নেয়। কিন্তু সেই গরিব মানুষ সরকারের কাছ থেকে ততটা সুযোগ পায় না। ৫০ বছরে কার্তিকের অভাব, উত্তরবঙ্গের মঙ্গা দূর হয়েছে। কিন্তু সাধারণ মানুষের ভাগ্য খুব বেশি পাল্টেছে বলা যাবে না। 

আমার ছোটবেলা অম্লমধুর অভিজ্ঞতায় সমৃদ্ধ। সুখী মানুষ দুঃখের সাগরে পড়লে কেমন তীব্র যাতনা তা দুই চোখে দেখা হয়েছে। দুঃখী মানুষ সুখী হলে সে কেমন আনন্দ উৎফুল্লতায় ভোগে তা-ও জানা। দাদা অনেক ধনী ছিলেন এলাকায় বেশ প্রতাপের সঙ্গে দুধে-ভাতে চলতাম। শেরেবাংলার ঋণ সালিশি বোর্ডের ফেরায় পড়ে জমিজমা অনেক বেহাত হয়ে কৃষকের কাছে চলে যায়। শত শত বিঘা জমি এক পরিবারের কড়ে আঙুলে গণনায় এলে যা হয় তা-ই হতে শুরু করল। সংসারের ক্রমাবনতি চোখে দেখলাম। কার্তিকের চরম অভাব দেখেছি, সুদে টাকা নেওয়া দেখেছি। দোকানে বাকি সওদা চাইতে গেলে লজ্জার মাথা খেয়ে কত নিচু হয়ে দাঁড়াতে হয় তা-ও জানা। দোকানদারের কর্কশ ভাষায় আগের বাকি টাকার তাগাদা কত নিষ্ঠুর হয়। বাকি পাওনা দোকানদারের চোখ এড়াতে অন্য গলি দিয়ে বাজার সেরে সম্মানের সঙ্গে বাড়িতে ফেরা শিখতে হয়েছে। অভাবের করুণ চিত্র দেখে আমি অসীম সাহসী এখন অভাবে ভয় পাই না। সাহস পাই আগের অভাবের যখন পথ বের হয়েছে, এখনো মনে বল পাই সেই অভাবী জীবনের অভিজ্ঞতা থেকে। আমার জীবনসঙ্গী এসব শুনতে, কাউকে জানাতে শরম পান। আমি গর্বের সঙ্গে বলি যে, আমি ভালো সময় মন্দ সময়ের অভিজ্ঞতায় অভিজ্ঞ মানুষ। অন্ন বস্ত্র অভাব তুলনামূলক মিটেছে অনেক। মানুষের আয়-রোজগার বেড়েছে সত্য। তবে মর্যাদা দিনে দিনে তলানিতে যাচ্ছে। রাজনৈতিক টাউট, দুর্নীতিপরায়ণ সরকারি চাকুরেরা চুরি-চামারি করেই ক্ষান্ত হয়নি বরং মানুষের ওপর অবিচার-অত্যাচার, দখলদারি হিংসুটে আচরণ করেই যাচ্ছে। সরকারি অফিস-আদালতে কারও কাছে গেলে কুর্নিশ না করলে জাঁহাপনা চটে যায়। উপজেলার এক কর্তা তো স্যার না বলায় তিরস্কার করেছিলেন। এক সচিব তার অফিসে অনেকক্ষণ দাঁড় করিয়ে অপেক্ষায় রেখেছিলেন এক বীর মুক্তিযোদ্ধাকে। তা নিয়ে বেশ গরম আওয়াজ কিছুদিন শোনা গেল। স্যার-ম্যাডাম ভাবভঙ্গি ব্রিটিশ আমলের মতোই রয়ে গেছে। একবিংশ শতাব্দীতে পা দিয়ে জনগণের যদি স্যার-ম্যাডাম ডাক দিতে হয়। তাদের টাকায় পোষা সরকারি কর্মচারীদের কাছে ভৃত্যের ভূমিকায় থাকতে হয় তাহলে বুঝতে হবে এ দেশের অতীতের কোনো আন্দোলন-সংগ্রাম সফল হয়নি। আমাদের দেশের সরকারি অফিস এবং সংসদেও এমন সব পদ্ধতি অনুসরণ করা হয় যা ঔপনিবেশিক আমলের। এত আন্দোলন-সংগ্রামের পরও এসব হাস্যকর ইংরেজি কালচার বাদ গেল না। ভারতের একজন প্রধানমন্ত্রী জনসভায় বলেছিলেন, ‘আমাকে প্রধানমন্ত্রী না বলে প্রধান সেবক বললে ভালো হতো।’ অভাগা দেশে সম্বোধন শব্দচিত্রে লুক্কায়িত রয়েছে হয়রানি প্রভুত্ব খবরদারির গন্ধ। জনমনে বিশ্বাস বেঁধেছে সরকারি অফিসের কর্তাব্যক্তিরা একেকজন মহাপ্রভু। সাধারণ মানুষ তাদের কৃপার ভিক্ষুক।

ঔপনিবেশিক শাসন-শোষণ-নির্যাতনের ধারাবাহিকতা স্বাধীন দেশে লালনপালন কোনো ভালো কথা নয়। কিন্তু দেশ স্বাধীন হলেও, সমাজ ও সময় একুশ শতকে গড়ালেও প্রশাসন, বিচারব্যবস্থা, বাণিজ্য এমনকি শিল্প-সংস্কৃতির দন্ডমুন্ডের কর্তারা তা শুধরিয়ে দেননি, বরং স্যার-ম্যাডাম সম্বোধনেই তাদের আত্মগর্ব ও ক্ষমতাযন্ত্রটি পুষ্ট হয়েছে। মুখের ভাষা কালের নিয়মে পাল্টায়, ক্ষমতার ভাষা পাল্টাতে বেগ পেতে হয়। সে পরিবর্তন শুরু হবে কি?

দেশের ইউনিয়ন কাউন্সিল থেকে স্কুল-কলেজ ব্যাংক থানা পুলিশ সরকারি দফতর বেসরকারি অফিস সব স্থানে জগৎ-সংসারের বহুবিধ জরুরি মীমাংসার ম্যাজিক বাক্স টেবিলের উল্টো দিকে ভাব নিয়ে বসে থাকা গম্ভীর মানুষটির হাতে। তার অনুগ্রহ-অনুকম্পা অর্জনের প্রাথমিক ও প্রধান ধাপটিই হলো গদগদ ভঙ্গিতে বারবার স্যার বা ম্যাডাম সম্বোধন এবং উৎকোচ প্রদান। মজ্জাগত এ অভ্যাস পরিবর্তনে জনগণকে অগ্রণী হতে হবে। বুঝতে হবে বানের পানিতে জনগণ ভেসে আসেনি। এটাই সবিশেষ গুরুত্বের। এটা কেবল ঔপনিবেশিক ধ্যানধারণা বা শব্দগুচ্ছকে বিদায় জানানোর ব্যাপার নয়, এ সম্বোধনে নিহিত ক্ষমতার নীতি বা রাজনীতিও। আমাদের দেশটি প্রজাতন্ত্র। এখানে কোনো রাজা নেই। যারা দেশ পরিচালনা করছেন তারা জনগণের প্রতিনিধি। কিন্তু তারা অনেকেই তা ভাবেন না। যারা সরকারি কর্মচারী তারা সত্যিকার অর্থে জনগণের কর্মচারী। কিন্তু তাদের মনোভাব প্রভুর মতো। এ অবস্থা কোনোভাবেই কাম্য হতে পারে না। এ অবস্থার পরিবর্তনে জনগণকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।

লেখক : নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
সর্বশেষ খবর
ত্বকের উজ্জ্বলতায়
ত্বকের উজ্জ্বলতায়

৩৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

প্রখ্যাত মার্কিন কোচ জন বিমকে গুলি করে হত্যা
প্রখ্যাত মার্কিন কোচ জন বিমকে গুলি করে হত্যা

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফাহাদ-নীড়দের জন্য গ্র্যান্ডমাস্টার টুর্নামেন্ট
ফাহাদ-নীড়দের জন্য গ্র্যান্ডমাস্টার টুর্নামেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডেভিস কাপ টেনিসে ভালো ফলের প্রত্যাশা বাংলাদেশের
ডেভিস কাপ টেনিসে ভালো ফলের প্রত্যাশা বাংলাদেশের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কয়েদির মৃত্যু
ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কয়েদির মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরীক্ষার্থীদের জন্য নীরব পরিবেশ নিশ্চিতে সব ফ্লাইট বন্ধ রাখল দক্ষিণ কোরিয়া
পরীক্ষার্থীদের জন্য নীরব পরিবেশ নিশ্চিতে সব ফ্লাইট বন্ধ রাখল দক্ষিণ কোরিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু
বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর
শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা
কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি
মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি
সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত
কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা
কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন
ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার
অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?
‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা
পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী
নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত
রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

১৪ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’
শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক
ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার
যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

সেই কাদের
সেই কাদের

শোবিজ

আমন খেতে ইঁদুরের হানা
আমন খেতে ইঁদুরের হানা

দেশগ্রাম