শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১২ জুন, ২০২২

ঔপনিবেশিক ধ্যানধারণা পাল্টাতে হবে

মেজর জিল্লুর রহমান (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
ঔপনিবেশিক ধ্যানধারণা পাল্টাতে হবে

দুধেভাতে সুখে থাকার আশায় ব্রিটিশ খেদালাম, জিন্নাহর দ্বিজাতিতত্ত্ব খেলাম। খানদের তাড়ালাম, রক্ত দিয়ে জীবন দিয়ে যুদ্ধ করে স্বাধীন হলাম। তার পরও ন্যায্য মুক্তি দেশের মানুষ আজও পায়নি। শেরেবাংলার কৃষকপ্রেম, সোহরাওয়ার্দীর গণতন্ত্র, মজলুম নেতা ভাসানীর নিপীড়িত-নির্যাতিত মানুষের মুক্তির লড়াই সব ছিল সুন্দর সমাজ নির্মাণের আকাক্সক্ষা। বঙ্গবন্ধু সুবিধাবঞ্চিত দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফোটানোর অঙ্গীকারে দেশবাসীর আস্থা অর্জন করেন। বাংলার ২০০ বছরের নিগৃহীত মানুষ মাজায় গামছা বেঁধে কাছা দিয়ে বঙ্গবন্ধুর অঙ্গুলির ইশারায় আন্দোলনে, সংগ্রামে, যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ে। আবদুর রাজ্জাক, তোফায়েল আহমেদ,  আ স ম আবদুর রব, নূরে আলম সিদ্দিকী, শাজাহান সিরাজ তরুণ বয়সে গ্রামে গ্রামে ঘরে ঘরে মা-বোনের কাছে দুই হাত জোড় করে তাদের সন্তানদের ভিক্ষা চেয়েছেন আন্দোলনের মাঠে নামাতে, মুক্তিযুদ্ধের ময়দানে নিতে, যুদ্ধ করতে। মিনতি করেছেন- মাগো তোমার সিঁদুর মোছা আর লাগবে না, নাকের নথ খুলতে হবে না, রাত জেগে ধান সেদ্ধ করতে হবে না, উপবাসে থাকতে হবে না, কাউকে প্রভু মানা লাগবে না। দেশের মালিক আপনারা হবেন সবাই আপনাদের সেবা করবে। সেসব কালজয়ী তারকা রাজনীতিক এখনো জীবিত আছেন। তাঁরা কী জবাব দেবেন তাঁদের কাছে যাদের টগবগে যুবক সন্তান-ভাইকে ভিক্ষা করে নিয়ে রণাঙ্গনে পাঠিয়েছিলেন। কী আশায় বুক বেঁধে তাঁরা সন্তান বলি দিয়েছিলেন স্বাধীনতার জন্য। তা কি পূরণ হয়েছে? দেশের মালিকানা কি আমজনতাকে বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে? দেশের মালিকের মর্যাদা তারা কি পাচ্ছে, না কি প্রজার দাসত্বের ঘানি টানছে? জনগণের ট্যাক্সের টাকায় সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীর বেতন, রেশন, গাড়ি-বাড়ি, শানশওকত, বিদেশ ভ্রমণ, চিকিৎসা হয়। যাদের ঘাড়ে ট্যাক্স বসিয়ে সরকার পরিচালনার টাকার সংকুলান হয়, তারা কখনো হিসাব করে দেখেনি কীভাবে তারা অর্থ দিচ্ছে। শিক্ষিত সাদা পোশাকী কর্তাও ভেবে দেখেননি তারা বুঝলে জানলে তাদের ব্যবহার আচার ভাষা বদলে যেত। রিকশাচালক মুটে কৃষক ভিক্ষুক যে সাবান লুঙ্গি গামছা ব্যবহার করে, রিকশার যে টায়ার বিয়ারিং লাগায়, যা খায় তার সবকিছুতে সরকার ভ্যাট ট্যাক্স বসিয়ে টাকা নেয়। কিন্তু সেই গরিব মানুষ সরকারের কাছ থেকে ততটা সুযোগ পায় না। ৫০ বছরে কার্তিকের অভাব, উত্তরবঙ্গের মঙ্গা দূর হয়েছে। কিন্তু সাধারণ মানুষের ভাগ্য খুব বেশি পাল্টেছে বলা যাবে না। 

আমার ছোটবেলা অম্লমধুর অভিজ্ঞতায় সমৃদ্ধ। সুখী মানুষ দুঃখের সাগরে পড়লে কেমন তীব্র যাতনা তা দুই চোখে দেখা হয়েছে। দুঃখী মানুষ সুখী হলে সে কেমন আনন্দ উৎফুল্লতায় ভোগে তা-ও জানা। দাদা অনেক ধনী ছিলেন এলাকায় বেশ প্রতাপের সঙ্গে দুধে-ভাতে চলতাম। শেরেবাংলার ঋণ সালিশি বোর্ডের ফেরায় পড়ে জমিজমা অনেক বেহাত হয়ে কৃষকের কাছে চলে যায়। শত শত বিঘা জমি এক পরিবারের কড়ে আঙুলে গণনায় এলে যা হয় তা-ই হতে শুরু করল। সংসারের ক্রমাবনতি চোখে দেখলাম। কার্তিকের চরম অভাব দেখেছি, সুদে টাকা নেওয়া দেখেছি। দোকানে বাকি সওদা চাইতে গেলে লজ্জার মাথা খেয়ে কত নিচু হয়ে দাঁড়াতে হয় তা-ও জানা। দোকানদারের কর্কশ ভাষায় আগের বাকি টাকার তাগাদা কত নিষ্ঠুর হয়। বাকি পাওনা দোকানদারের চোখ এড়াতে অন্য গলি দিয়ে বাজার সেরে সম্মানের সঙ্গে বাড়িতে ফেরা শিখতে হয়েছে। অভাবের করুণ চিত্র দেখে আমি অসীম সাহসী এখন অভাবে ভয় পাই না। সাহস পাই আগের অভাবের যখন পথ বের হয়েছে, এখনো মনে বল পাই সেই অভাবী জীবনের অভিজ্ঞতা থেকে। আমার জীবনসঙ্গী এসব শুনতে, কাউকে জানাতে শরম পান। আমি গর্বের সঙ্গে বলি যে, আমি ভালো সময় মন্দ সময়ের অভিজ্ঞতায় অভিজ্ঞ মানুষ। অন্ন বস্ত্র অভাব তুলনামূলক মিটেছে অনেক। মানুষের আয়-রোজগার বেড়েছে সত্য। তবে মর্যাদা দিনে দিনে তলানিতে যাচ্ছে। রাজনৈতিক টাউট, দুর্নীতিপরায়ণ সরকারি চাকুরেরা চুরি-চামারি করেই ক্ষান্ত হয়নি বরং মানুষের ওপর অবিচার-অত্যাচার, দখলদারি হিংসুটে আচরণ করেই যাচ্ছে। সরকারি অফিস-আদালতে কারও কাছে গেলে কুর্নিশ না করলে জাঁহাপনা চটে যায়। উপজেলার এক কর্তা তো স্যার না বলায় তিরস্কার করেছিলেন। এক সচিব তার অফিসে অনেকক্ষণ দাঁড় করিয়ে অপেক্ষায় রেখেছিলেন এক বীর মুক্তিযোদ্ধাকে। তা নিয়ে বেশ গরম আওয়াজ কিছুদিন শোনা গেল। স্যার-ম্যাডাম ভাবভঙ্গি ব্রিটিশ আমলের মতোই রয়ে গেছে। একবিংশ শতাব্দীতে পা দিয়ে জনগণের যদি স্যার-ম্যাডাম ডাক দিতে হয়। তাদের টাকায় পোষা সরকারি কর্মচারীদের কাছে ভৃত্যের ভূমিকায় থাকতে হয় তাহলে বুঝতে হবে এ দেশের অতীতের কোনো আন্দোলন-সংগ্রাম সফল হয়নি। আমাদের দেশের সরকারি অফিস এবং সংসদেও এমন সব পদ্ধতি অনুসরণ করা হয় যা ঔপনিবেশিক আমলের। এত আন্দোলন-সংগ্রামের পরও এসব হাস্যকর ইংরেজি কালচার বাদ গেল না। ভারতের একজন প্রধানমন্ত্রী জনসভায় বলেছিলেন, ‘আমাকে প্রধানমন্ত্রী না বলে প্রধান সেবক বললে ভালো হতো।’ অভাগা দেশে সম্বোধন শব্দচিত্রে লুক্কায়িত রয়েছে হয়রানি প্রভুত্ব খবরদারির গন্ধ। জনমনে বিশ্বাস বেঁধেছে সরকারি অফিসের কর্তাব্যক্তিরা একেকজন মহাপ্রভু। সাধারণ মানুষ তাদের কৃপার ভিক্ষুক।

ঔপনিবেশিক শাসন-শোষণ-নির্যাতনের ধারাবাহিকতা স্বাধীন দেশে লালনপালন কোনো ভালো কথা নয়। কিন্তু দেশ স্বাধীন হলেও, সমাজ ও সময় একুশ শতকে গড়ালেও প্রশাসন, বিচারব্যবস্থা, বাণিজ্য এমনকি শিল্প-সংস্কৃতির দন্ডমুন্ডের কর্তারা তা শুধরিয়ে দেননি, বরং স্যার-ম্যাডাম সম্বোধনেই তাদের আত্মগর্ব ও ক্ষমতাযন্ত্রটি পুষ্ট হয়েছে। মুখের ভাষা কালের নিয়মে পাল্টায়, ক্ষমতার ভাষা পাল্টাতে বেগ পেতে হয়। সে পরিবর্তন শুরু হবে কি?

দেশের ইউনিয়ন কাউন্সিল থেকে স্কুল-কলেজ ব্যাংক থানা পুলিশ সরকারি দফতর বেসরকারি অফিস সব স্থানে জগৎ-সংসারের বহুবিধ জরুরি মীমাংসার ম্যাজিক বাক্স টেবিলের উল্টো দিকে ভাব নিয়ে বসে থাকা গম্ভীর মানুষটির হাতে। তার অনুগ্রহ-অনুকম্পা অর্জনের প্রাথমিক ও প্রধান ধাপটিই হলো গদগদ ভঙ্গিতে বারবার স্যার বা ম্যাডাম সম্বোধন এবং উৎকোচ প্রদান। মজ্জাগত এ অভ্যাস পরিবর্তনে জনগণকে অগ্রণী হতে হবে। বুঝতে হবে বানের পানিতে জনগণ ভেসে আসেনি। এটাই সবিশেষ গুরুত্বের। এটা কেবল ঔপনিবেশিক ধ্যানধারণা বা শব্দগুচ্ছকে বিদায় জানানোর ব্যাপার নয়, এ সম্বোধনে নিহিত ক্ষমতার নীতি বা রাজনীতিও। আমাদের দেশটি প্রজাতন্ত্র। এখানে কোনো রাজা নেই। যারা দেশ পরিচালনা করছেন তারা জনগণের প্রতিনিধি। কিন্তু তারা অনেকেই তা ভাবেন না। যারা সরকারি কর্মচারী তারা সত্যিকার অর্থে জনগণের কর্মচারী। কিন্তু তাদের মনোভাব প্রভুর মতো। এ অবস্থা কোনোভাবেই কাম্য হতে পারে না। এ অবস্থার পরিবর্তনে জনগণকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।

লেখক : নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ভাঁড়ারে টান, সঞ্চয়ে হাত
ভাঁড়ারে টান, সঞ্চয়ে হাত
উত্তাল রাজনীতি
উত্তাল রাজনীতি
খেলনাও শিক্ষক
খেলনাও শিক্ষক
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
‘বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী’
‘বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী’
বর্জ্য থেকেই শক্তি ও সম্পদ
বর্জ্য থেকেই শক্তি ও সম্পদ
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
গাজায় ফের তাণ্ডব
গাজায় ফের তাণ্ডব
নির্বাচন নিয়ে দ্বন্দ্ব
নির্বাচন নিয়ে দ্বন্দ্ব
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক অশনিসংকেত
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক অশনিসংকেত
জাতীয় নিরাপত্তায় এনটিএমসি
জাতীয় নিরাপত্তায় এনটিএমসি
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
ভারতের বিপক্ষে অস্ট্রেলিয়ার সহজ জয়
ভারতের বিপক্ষে অস্ট্রেলিয়ার সহজ জয়

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাবিতে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
জাবিতে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পিচ-শিশির-আবহাওয়া আমাদের পক্ষে ছিল না : লিটন
পিচ-শিশির-আবহাওয়া আমাদের পক্ষে ছিল না : লিটন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যালিফোর্নিয়া জাদুঘরে হাজারের বেশি ঐতিহাসিক নিদর্শন চুরি
ক্যালিফোর্নিয়া জাদুঘরে হাজারের বেশি ঐতিহাসিক নিদর্শন চুরি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে যাত্রীবেশে অটোরিকশা ছিনতাই
রাজধানীতে যাত্রীবেশে অটোরিকশা ছিনতাই

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন খাবেন লেবু চা
কেন খাবেন লেবু চা

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

একাত্তরের পরাজিত শত্রুরা নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করছে: সেলিমুজ্জামান
একাত্তরের পরাজিত শত্রুরা নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করছে: সেলিমুজ্জামান

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজনৈতিক দলগুলো সুষ্ঠু নির্বাচন দেখতে চায় : শামা ওবায়েদ
রাজনৈতিক দলগুলো সুষ্ঠু নির্বাচন দেখতে চায় : শামা ওবায়েদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় বিএফএ ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন বিদ্যুৎ বয়েজ ক্লাব
বগুড়ায় বিএফএ ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন বিদ্যুৎ বয়েজ ক্লাব

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি বিপর্যয়ে বেসরকারি খাত
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি বিপর্যয়ে বেসরকারি খাত

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পদত্যাগের ঘোষণা দিয়ে পোস্ট মুছে ফেললেন জবি ছাত্রশক্তির আহ্বায়ক
পদত্যাগের ঘোষণা দিয়ে পোস্ট মুছে ফেললেন জবি ছাত্রশক্তির আহ্বায়ক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফটিকছড়িতে চাচাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ ভাতিজার বিরুদ্ধে
ফটিকছড়িতে চাচাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ ভাতিজার বিরুদ্ধে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের মাটিতে সমস্ত নির্যাতনের বিচার হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল
বাংলাদেশের মাটিতে সমস্ত নির্যাতনের বিচার হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণভোট নয়, সুষ্ঠু নির্বাচনই দেশের একমাত্র প্রয়োজন: তৃপ্তি
গণভোট নয়, সুষ্ঠু নির্বাচনই দেশের একমাত্র প্রয়োজন: তৃপ্তি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান
এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যের মৃত্যু
সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু
হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রেজেন্টেশন বানিয়ে দেবে গুগলের জেমিনাই
প্রেজেন্টেশন বানিয়ে দেবে গুগলের জেমিনাই

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

জুভেন্টাসের কোচের দায়িত্ব পেলেন স্পালেত্তি
জুভেন্টাসের কোচের দায়িত্ব পেলেন স্পালেত্তি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিরোনামহীনের নতুন গান ‘ক্লান্ত কফিশপ’
শিরোনামহীনের নতুন গান ‘ক্লান্ত কফিশপ’

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই
সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে
চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সংকট থেকে উত্তরণের পথ সরকারকেই খুঁজে বের করতে হবে : মির্জা ফখরুল
সংকট থেকে উত্তরণের পথ সরকারকেই খুঁজে বের করতে হবে : মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টঙ্গীতে মারামারি থামাতে গিয়ে বৃদ্ধের মৃত্যু
টঙ্গীতে মারামারি থামাতে গিয়ে বৃদ্ধের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত হাইমচর থানার ওসি মহিউদ্দিন আর নেই
ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত হাইমচর থানার ওসি মহিউদ্দিন আর নেই

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে একজনের মরদেহ উদ্ধার
বান্দরবানে একজনের মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে পারল না বাংলাদেশ
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে পারল না বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ
স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন
বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই
সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া
বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন
শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!
বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৫ নভেম্বর থেকে মহানগর ও বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটে নতুন পোশাক
১৫ নভেম্বর থেকে মহানগর ও বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটে নতুন পোশাক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই, তফসিল ডিসেম্বরে : ইসি আনোয়ারুল
নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই, তফসিল ডিসেম্বরে : ইসি আনোয়ারুল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত
১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস
রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে
চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান : তুরস্ক
যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান : তুরস্ক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসে নারীকে হেনস্তা করা সেই হেলপার গ্রেফতার
বাসে নারীকে হেনস্তা করা সেই হেলপার গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাল থেকে যাওয়া যাবে সেন্টমার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা
কাল থেকে যাওয়া যাবে সেন্টমার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ
জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে কমল স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
দেশের বাজারে কমল স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান
ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যাটরিনা কাইফের ছবি ভাইরাল, ক্ষুব্ধ পরিবার
ক্যাটরিনা কাইফের ছবি ভাইরাল, ক্ষুব্ধ পরিবার

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তিন বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস
তিন বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার সাবেক পিয়ন জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার অর্থপাচার মামলা
হাসিনার সাবেক পিয়ন জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার অর্থপাচার মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা

১৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ
স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
২০ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝটিকা মিছিলের অর্থদাতারা আইনের আওতায় আসবে: পুলিশ
ঝটিকা মিছিলের অর্থদাতারা আইনের আওতায় আসবে: পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগে হবে, কোনো শক্তি নেই পেছানোর: প্রেস সচিব
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগে হবে, কোনো শক্তি নেই পেছানোর: প্রেস সচিব

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিয়াউর রহমান খাল খনন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উন্নয়নের সূচনা করেছিলেন : বাবুল
জিয়াউর রহমান খাল খনন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উন্নয়নের সূচনা করেছিলেন : বাবুল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সামিরা আমাকে চুড়ি পরিয়ে দিয়েছিল - শাবনূর
সামিরা আমাকে চুড়ি পরিয়ে দিয়েছিল - শাবনূর

শোবিজ

জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক
জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

রোহিঙ্গা শিবিরে নতুন ফাঁদ
রোহিঙ্গা শিবিরে নতুন ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানব পাচারের রুট নেপাল
মানব পাচারের রুট নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ
বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান
অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া
ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা
হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা

প্রথম পৃষ্ঠা

অমিত-রেখার প্রেম কেন ভেঙেছিল...
অমিত-রেখার প্রেম কেন ভেঙেছিল...

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি
জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি

মাঠে ময়দানে

বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা
বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য

সম্পাদকীয়

নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন
নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন

পেছনের পৃষ্ঠা

আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব
আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক
বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক

নগর জীবন

কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা
কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা

নগর জীবন

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি

নগর জীবন

যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে
যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে

নগর জীবন

সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে
সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দিনে বিক্রি কোটি টাকার সুপারি
দিনে বিক্রি কোটি টাকার সুপারি

শনিবারের সকাল

বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন
বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

পানি জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে মামলা
পানি জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ
টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত
এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারকে নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করতে হবে
সরকারকে নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা