শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১২ জুন, ২০২২

ঔপনিবেশিক ধ্যানধারণা পাল্টাতে হবে

মেজর জিল্লুর রহমান (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
ঔপনিবেশিক ধ্যানধারণা পাল্টাতে হবে

দুধেভাতে সুখে থাকার আশায় ব্রিটিশ খেদালাম, জিন্নাহর দ্বিজাতিতত্ত্ব খেলাম। খানদের তাড়ালাম, রক্ত দিয়ে জীবন দিয়ে যুদ্ধ করে স্বাধীন হলাম। তার পরও ন্যায্য মুক্তি দেশের মানুষ আজও পায়নি। শেরেবাংলার কৃষকপ্রেম, সোহরাওয়ার্দীর গণতন্ত্র, মজলুম নেতা ভাসানীর নিপীড়িত-নির্যাতিত মানুষের মুক্তির লড়াই সব ছিল সুন্দর সমাজ নির্মাণের আকাক্সক্ষা। বঙ্গবন্ধু সুবিধাবঞ্চিত দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফোটানোর অঙ্গীকারে দেশবাসীর আস্থা অর্জন করেন। বাংলার ২০০ বছরের নিগৃহীত মানুষ মাজায় গামছা বেঁধে কাছা দিয়ে বঙ্গবন্ধুর অঙ্গুলির ইশারায় আন্দোলনে, সংগ্রামে, যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ে। আবদুর রাজ্জাক, তোফায়েল আহমেদ,  আ স ম আবদুর রব, নূরে আলম সিদ্দিকী, শাজাহান সিরাজ তরুণ বয়সে গ্রামে গ্রামে ঘরে ঘরে মা-বোনের কাছে দুই হাত জোড় করে তাদের সন্তানদের ভিক্ষা চেয়েছেন আন্দোলনের মাঠে নামাতে, মুক্তিযুদ্ধের ময়দানে নিতে, যুদ্ধ করতে। মিনতি করেছেন- মাগো তোমার সিঁদুর মোছা আর লাগবে না, নাকের নথ খুলতে হবে না, রাত জেগে ধান সেদ্ধ করতে হবে না, উপবাসে থাকতে হবে না, কাউকে প্রভু মানা লাগবে না। দেশের মালিক আপনারা হবেন সবাই আপনাদের সেবা করবে। সেসব কালজয়ী তারকা রাজনীতিক এখনো জীবিত আছেন। তাঁরা কী জবাব দেবেন তাঁদের কাছে যাদের টগবগে যুবক সন্তান-ভাইকে ভিক্ষা করে নিয়ে রণাঙ্গনে পাঠিয়েছিলেন। কী আশায় বুক বেঁধে তাঁরা সন্তান বলি দিয়েছিলেন স্বাধীনতার জন্য। তা কি পূরণ হয়েছে? দেশের মালিকানা কি আমজনতাকে বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে? দেশের মালিকের মর্যাদা তারা কি পাচ্ছে, না কি প্রজার দাসত্বের ঘানি টানছে? জনগণের ট্যাক্সের টাকায় সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীর বেতন, রেশন, গাড়ি-বাড়ি, শানশওকত, বিদেশ ভ্রমণ, চিকিৎসা হয়। যাদের ঘাড়ে ট্যাক্স বসিয়ে সরকার পরিচালনার টাকার সংকুলান হয়, তারা কখনো হিসাব করে দেখেনি কীভাবে তারা অর্থ দিচ্ছে। শিক্ষিত সাদা পোশাকী কর্তাও ভেবে দেখেননি তারা বুঝলে জানলে তাদের ব্যবহার আচার ভাষা বদলে যেত। রিকশাচালক মুটে কৃষক ভিক্ষুক যে সাবান লুঙ্গি গামছা ব্যবহার করে, রিকশার যে টায়ার বিয়ারিং লাগায়, যা খায় তার সবকিছুতে সরকার ভ্যাট ট্যাক্স বসিয়ে টাকা নেয়। কিন্তু সেই গরিব মানুষ সরকারের কাছ থেকে ততটা সুযোগ পায় না। ৫০ বছরে কার্তিকের অভাব, উত্তরবঙ্গের মঙ্গা দূর হয়েছে। কিন্তু সাধারণ মানুষের ভাগ্য খুব বেশি পাল্টেছে বলা যাবে না। 

আমার ছোটবেলা অম্লমধুর অভিজ্ঞতায় সমৃদ্ধ। সুখী মানুষ দুঃখের সাগরে পড়লে কেমন তীব্র যাতনা তা দুই চোখে দেখা হয়েছে। দুঃখী মানুষ সুখী হলে সে কেমন আনন্দ উৎফুল্লতায় ভোগে তা-ও জানা। দাদা অনেক ধনী ছিলেন এলাকায় বেশ প্রতাপের সঙ্গে দুধে-ভাতে চলতাম। শেরেবাংলার ঋণ সালিশি বোর্ডের ফেরায় পড়ে জমিজমা অনেক বেহাত হয়ে কৃষকের কাছে চলে যায়। শত শত বিঘা জমি এক পরিবারের কড়ে আঙুলে গণনায় এলে যা হয় তা-ই হতে শুরু করল। সংসারের ক্রমাবনতি চোখে দেখলাম। কার্তিকের চরম অভাব দেখেছি, সুদে টাকা নেওয়া দেখেছি। দোকানে বাকি সওদা চাইতে গেলে লজ্জার মাথা খেয়ে কত নিচু হয়ে দাঁড়াতে হয় তা-ও জানা। দোকানদারের কর্কশ ভাষায় আগের বাকি টাকার তাগাদা কত নিষ্ঠুর হয়। বাকি পাওনা দোকানদারের চোখ এড়াতে অন্য গলি দিয়ে বাজার সেরে সম্মানের সঙ্গে বাড়িতে ফেরা শিখতে হয়েছে। অভাবের করুণ চিত্র দেখে আমি অসীম সাহসী এখন অভাবে ভয় পাই না। সাহস পাই আগের অভাবের যখন পথ বের হয়েছে, এখনো মনে বল পাই সেই অভাবী জীবনের অভিজ্ঞতা থেকে। আমার জীবনসঙ্গী এসব শুনতে, কাউকে জানাতে শরম পান। আমি গর্বের সঙ্গে বলি যে, আমি ভালো সময় মন্দ সময়ের অভিজ্ঞতায় অভিজ্ঞ মানুষ। অন্ন বস্ত্র অভাব তুলনামূলক মিটেছে অনেক। মানুষের আয়-রোজগার বেড়েছে সত্য। তবে মর্যাদা দিনে দিনে তলানিতে যাচ্ছে। রাজনৈতিক টাউট, দুর্নীতিপরায়ণ সরকারি চাকুরেরা চুরি-চামারি করেই ক্ষান্ত হয়নি বরং মানুষের ওপর অবিচার-অত্যাচার, দখলদারি হিংসুটে আচরণ করেই যাচ্ছে। সরকারি অফিস-আদালতে কারও কাছে গেলে কুর্নিশ না করলে জাঁহাপনা চটে যায়। উপজেলার এক কর্তা তো স্যার না বলায় তিরস্কার করেছিলেন। এক সচিব তার অফিসে অনেকক্ষণ দাঁড় করিয়ে অপেক্ষায় রেখেছিলেন এক বীর মুক্তিযোদ্ধাকে। তা নিয়ে বেশ গরম আওয়াজ কিছুদিন শোনা গেল। স্যার-ম্যাডাম ভাবভঙ্গি ব্রিটিশ আমলের মতোই রয়ে গেছে। একবিংশ শতাব্দীতে পা দিয়ে জনগণের যদি স্যার-ম্যাডাম ডাক দিতে হয়। তাদের টাকায় পোষা সরকারি কর্মচারীদের কাছে ভৃত্যের ভূমিকায় থাকতে হয় তাহলে বুঝতে হবে এ দেশের অতীতের কোনো আন্দোলন-সংগ্রাম সফল হয়নি। আমাদের দেশের সরকারি অফিস এবং সংসদেও এমন সব পদ্ধতি অনুসরণ করা হয় যা ঔপনিবেশিক আমলের। এত আন্দোলন-সংগ্রামের পরও এসব হাস্যকর ইংরেজি কালচার বাদ গেল না। ভারতের একজন প্রধানমন্ত্রী জনসভায় বলেছিলেন, ‘আমাকে প্রধানমন্ত্রী না বলে প্রধান সেবক বললে ভালো হতো।’ অভাগা দেশে সম্বোধন শব্দচিত্রে লুক্কায়িত রয়েছে হয়রানি প্রভুত্ব খবরদারির গন্ধ। জনমনে বিশ্বাস বেঁধেছে সরকারি অফিসের কর্তাব্যক্তিরা একেকজন মহাপ্রভু। সাধারণ মানুষ তাদের কৃপার ভিক্ষুক।

ঔপনিবেশিক শাসন-শোষণ-নির্যাতনের ধারাবাহিকতা স্বাধীন দেশে লালনপালন কোনো ভালো কথা নয়। কিন্তু দেশ স্বাধীন হলেও, সমাজ ও সময় একুশ শতকে গড়ালেও প্রশাসন, বিচারব্যবস্থা, বাণিজ্য এমনকি শিল্প-সংস্কৃতির দন্ডমুন্ডের কর্তারা তা শুধরিয়ে দেননি, বরং স্যার-ম্যাডাম সম্বোধনেই তাদের আত্মগর্ব ও ক্ষমতাযন্ত্রটি পুষ্ট হয়েছে। মুখের ভাষা কালের নিয়মে পাল্টায়, ক্ষমতার ভাষা পাল্টাতে বেগ পেতে হয়। সে পরিবর্তন শুরু হবে কি?

দেশের ইউনিয়ন কাউন্সিল থেকে স্কুল-কলেজ ব্যাংক থানা পুলিশ সরকারি দফতর বেসরকারি অফিস সব স্থানে জগৎ-সংসারের বহুবিধ জরুরি মীমাংসার ম্যাজিক বাক্স টেবিলের উল্টো দিকে ভাব নিয়ে বসে থাকা গম্ভীর মানুষটির হাতে। তার অনুগ্রহ-অনুকম্পা অর্জনের প্রাথমিক ও প্রধান ধাপটিই হলো গদগদ ভঙ্গিতে বারবার স্যার বা ম্যাডাম সম্বোধন এবং উৎকোচ প্রদান। মজ্জাগত এ অভ্যাস পরিবর্তনে জনগণকে অগ্রণী হতে হবে। বুঝতে হবে বানের পানিতে জনগণ ভেসে আসেনি। এটাই সবিশেষ গুরুত্বের। এটা কেবল ঔপনিবেশিক ধ্যানধারণা বা শব্দগুচ্ছকে বিদায় জানানোর ব্যাপার নয়, এ সম্বোধনে নিহিত ক্ষমতার নীতি বা রাজনীতিও। আমাদের দেশটি প্রজাতন্ত্র। এখানে কোনো রাজা নেই। যারা দেশ পরিচালনা করছেন তারা জনগণের প্রতিনিধি। কিন্তু তারা অনেকেই তা ভাবেন না। যারা সরকারি কর্মচারী তারা সত্যিকার অর্থে জনগণের কর্মচারী। কিন্তু তাদের মনোভাব প্রভুর মতো। এ অবস্থা কোনোভাবেই কাম্য হতে পারে না। এ অবস্থার পরিবর্তনে জনগণকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।

লেখক : নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
মোটরসাইকেল
মোটরসাইকেল
হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত
বার্লিনের দেয়াল
বার্লিনের দেয়াল
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
আমার মা ও তাঁর সময়
আমার মা ও তাঁর সময়
সর্বশেষ খবর
আরাউহোকে বিক্রির ভাবনা বার্সার, সৌদি ক্লাবগুলোর নজরে ফার্মিন
আরাউহোকে বিক্রির ভাবনা বার্সার, সৌদি ক্লাবগুলোর নজরে ফার্মিন

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কৃষকের ৫ গরু চুরি
কৃষকের ৫ গরু চুরি

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পোশাক খাতের জন্য ৯ দফা অগ্রাধিকার ঘোষণা
পোশাক খাতের জন্য ৯ দফা অগ্রাধিকার ঘোষণা

১১ মিনিট আগে | বাণিজ্য

নাটোরে জামায়াতের আনন্দ মিছিল
নাটোরে জামায়াতের আনন্দ মিছিল

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু
ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত ইতিবাচক : ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্য
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত ইতিবাচক : ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্য

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার
হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত : বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের সাধুবাদ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত : বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের সাধুবাদ

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় তিনজনের মৃত্যু
চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় তিনজনের মৃত্যু

২১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আ. লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে নেত্রকোনায় মিষ্টি বিতরণ
আ. লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে নেত্রকোনায় মিষ্টি বিতরণ

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা
আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়া ডিএসএ কাপ ক্রিকেট টুর্ণামেন্টে এ জেড স্পোর্টিং ক্লাব চ্যাম্পিয়ন
বগুড়া ডিএসএ কাপ ক্রিকেট টুর্ণামেন্টে এ জেড স্পোর্টিং ক্লাব চ্যাম্পিয়ন

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় মৃত্যু ঝুঁকিতে ৬৫ হাজার শিশু
গাজায় মৃত্যু ঝুঁকিতে ৬৫ হাজার শিশু

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তথ্য যাচাই-বাছাইয়ের ক্ষেত্রে সতর্কতা জরুরি : খুবি ভিসি
তথ্য যাচাই-বাছাইয়ের ক্ষেত্রে সতর্কতা জরুরি : খুবি ভিসি

২৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রিয়ালের বিপক্ষে আজও বার্সার বড় জয় দেখছেন এনরিকে
রিয়ালের বিপক্ষে আজও বার্সার বড় জয় দেখছেন এনরিকে

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়
দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকায় নিষিদ্ধ সংগঠনের কোনো কার্যক্রম চলবে না : ডিআইজি রেজাউল
ঢাকায় নিষিদ্ধ সংগঠনের কোনো কার্যক্রম চলবে না : ডিআইজি রেজাউল

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজশাহীর হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার
রাজশাহীর হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের মাসিক বৈঠক
বগুড়ায় শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের মাসিক বৈঠক

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
বগুড়ায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ছোঁয়া ক্রীড়াঙ্গনেও লেগেছিল : আসিফ মাহমুদ
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ছোঁয়া ক্রীড়াঙ্গনেও লেগেছিল : আসিফ মাহমুদ

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচন নিয়ে সরকারের নীরবতায় জনগণের সন্দেহ ঘনীভূত হচ্ছে : রিজভী
নির্বাচন নিয়ে সরকারের নীরবতায় জনগণের সন্দেহ ঘনীভূত হচ্ছে : রিজভী

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

সোনারগাঁয়ে জমি নিয়ে বিরোধে নারীকে পিটিয়ে জখম
সোনারগাঁয়ে জমি নিয়ে বিরোধে নারীকে পিটিয়ে জখম

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরি বিতর্কে সাড়ে ৯ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ দিচ্ছে অ্যাপল!
সিরি বিতর্কে সাড়ে ৯ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ দিচ্ছে অ্যাপল!

৫৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৪শ মেধাবী ছাত্রের মাঝে কোরআন বিতরণ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৪শ মেধাবী ছাত্রের মাঝে কোরআন বিতরণ

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামিন মেলেনি সাবেক এমপি শামীমার, কারাগারে প্রেরণ
জামিন মেলেনি সাবেক এমপি শামীমার, কারাগারে প্রেরণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা শুভসংঘ নাটোর জেলা শাখার উদ্যোগে সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন
বসুন্ধরা শুভসংঘ নাটোর জেলা শাখার উদ্যোগে সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইমাম সমিতির কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা কমিটি গঠন
ইমাম সমিতির কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন সংবিধান না হলে নতুন বাংলাদেশ বলা যাবে না : নাহিদ ইসলাম
নতুন সংবিধান না হলে নতুন বাংলাদেশ বলা যাবে না : নাহিদ ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বেরোবিতে উচ্ছ্বাস ছড়াচ্ছে পালাম ফুলের মনকাড়া সৌন্দর্য
বেরোবিতে উচ্ছ্বাস ছড়াচ্ছে পালাম ফুলের মনকাড়া সৌন্দর্য

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক
১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত
বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের
সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত
পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল
বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও
যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল
নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া
এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত

রকমারি