শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৭ জুন, ২০২২

নবীজির রওজা মোবারক জিয়ারত

মুফতি রুহুল আমিন কাসেমী
প্রিন্ট ভার্সন
নবীজির রওজা মোবারক জিয়ারত

মদিনাতুন নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বা নবীর শহর সোনার মদিনা, বিশ্বমুসলিমের সর্বোচ্চ ইমানি আবেগ-উচ্ছ্বাসের কেন্দ্রস্থল। মক্কার কুরাইশরা যখন সাইয়েদুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন, মানবকুল শিরোমণি মোহাম্মদ (সা.)-কে নির্দয় নিষ্ঠুর আচরণ করে নিজ জন্মভূমি মক্কা মোকাররমা থেকে হিজরত করতে বাধ্য করেছিল, তখন যে পবিত্র ভূমি রাহমাতুল্লিল আলামিনকে তার কোলে আশ্রয় দিয়ে চিরধন্য হয়েছিল, সেই পবিত্র নগরীই হচ্ছে মদিনাতুল মুনাওয়ারা। তার পবিত্র দেহমোবারককে ধারণ করে আজও এ নগরী লাভ করেছে পৃথিবীর বুকে সর্বোচ্চ সম্মান ও জান্নাতের মর্যাদা। পবিত্র কোরআনে এ ভূমিকে আল্লাহতায়ালা আরদুল্লাহ (আল্লাহর ভূমি) বলে আখ্যায়িত করেছেন। এ পবিত্র ভূমির প্রায় ১০০টি নাম কোরআন হাদিস ও ইতিহাসে উল্লেখ রয়েছে। মহানবী (সা.)-এর চরণ স্পর্শে ধন্য হয়েছে এর প্রতিটি অলিগলি, আকাশে বাতাসে মিশে রয়েছে তাঁর পবিত্র নিঃশ্বাস-প্রশ্বাসের সুবাস। মদিনার প্রতি নবী করিম (সা.)-এর এত অধিক পরিমাণ আকর্ষণ ছিল যে, কোনো সফর থেকে মদিনায় প্রত্যাবর্তনকালে উটের গতি বাড়িয়ে দিতেন, কারণ তখন তিনি মদিনায় প্রবেশের জন্য ব্যাকুল হয়ে যেতেন, মদিনায় পৌঁছে তার হৃদয় মন জোড়াত। তিনি চাদর না খুলেই বলতেন, আহ্! কী মনোরম প্রশান্তিময় তার আলো-বাতাস। গায়ে লেগে যাওয়া মদিনার ধুলাবালি যা তার মুখমন্ডলে এসে পড়ত, তা তিনি পরিষ্কার করতেন না। কোনো সাহাবি ধুলাবালি থেকে রক্ষার জন্য মুখ আবৃত্ত করলে তিনি তাদের নিষেধ করতেন এবং বলতেন মদিনার মাটিতে শিফা ও নিরাময় রয়েছে। তিনি বলেছেন- এ শহর পবিত্র, এটা গুনাসমূহকে বিদূরিত করে যেমনটা বিদূরিত করে হাপর লোহার মরিচাকে, (বোখারি)। তিনি মদিনার জন্য বরকতের ও রোগ মুক্তির দোয়া করেছেন। মদিনায় মসজিদে নববীতে রিয়াজুল জান্নাহ নামক স্থানটি জান্নাতের বাগান। ওহুদ পাহাড়টি জান্নাতের পাহাড়। উহুদ পাহাড়ের কোল ঘেঁষে মসজিদে নববী, এখানেই সবুজ গম্বুজের নিচে শায়িত আছেন, প্রিয় নবী মুহাম্মাদুর রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম, হজরত আবু বকর, হজরত ওমর ও পাশেই জান্নাতুল বাকিতে হজরত উসমান, হজরত ফাতিমা রাদিয়াল্লাহু আনহুম ওয়া রাদুআনহুসহ অসংখ্য অগণিত সাহাবায়ে কেরাম। নবীজি এরশাদ করেন মদিনা আমার হিজরত স্থল, এখানেই আমার শয়ান স্থল, এখান থেকেই কিয়ামতের দিন আমার পুনরুত্থান হবে। আমার উম্মতের কর্তব্য আমার পড়শীদের হেফাজত ও সম্মান করা। তারা কবিরা গুনাহ থেকে দূরে থাকে। আমি তাদের সম্মান, হেফাজত ও সুপারিশকারী হব। নবীজি দুই হাত তুলে দোয়া করেছেন, হে আল্লাহ! যে আমার ও আমার নগরীর অনিষ্ঠসাধন করতে চায়, তুমি তার ধ্বংস ত্বরান্বিত কর। পবিত্র মদিনাকে আল্লাহতায়ালা দাজ্জালের ফিতনা থেকেও রক্ষা করবেন। নবীজির রওজা শরিফ জিয়ারত যে কত বড় পরম সৌভাগ্য ও শ্রেষ্ঠ সওয়াবের কাজ তা বর্ণনাতীত। তাই নবীজির রওজা জিয়ারত করাকে কোনো কোনো ফকিহ ওয়াজিব বলেছেন। নবীজি এরশাদ করেছেন, যে ব্যক্তি স্বেচ্ছায় আমার জিয়ারত করবে, কিয়ামতের দিন সে আমার আশপাশে থাকবে, (মিশকাত)। তিনি আরও বলেন, যে ব্যক্তি হজ করল এবং আমার মৃত্যুর পর আমার কবর জিয়ারত করল, সে যেন জীবদ্দশায় আমার সঙ্গেই সাক্ষাৎ করল। তিনি আরও বলেন যে ব্যক্তি মক্কার হজ সমাপন করে আমার উদ্দেশ্যে রওনা হয়ে আমার মসজিদে আসে, তার জন্য দুটি মকবুল হজের সওয়াব লিখিত হয়। তিনি আরও বলেন, যে ব্যক্তি দুনিয়াবী কোনো উদ্দেশ্য ব্যতীত শুধুমাত্র আমার জিয়ারতের উদ্দেশ্যে আমার নিকট আসে, কিয়ামতের দিন আমি তার জন্য সুপারিশকারী হব। নবীজি বলেন, আমার এ মসজিদে এক নামাজ, মসজিদুল হারাম ব্যতীত অন্য মসজিদে ১০০০ নামাজ আদায়ের চাইতেও উত্তম। কোনো কোনো বর্ণনায় তা ৫০,০০০ বলেও উল্লেখ রয়েছে। মদিনায় পৌঁছার পর দরুদ-সালাম, ভালোবাসা ও আবেগের মাত্রা বাড়িয়ে দিবেন। হাদিস শরিফে আছে, জিয়ারতকারী মদিনার নিকটবর্তী হলে রহমতের ফেরেশতাগণ তাকে অভ্যর্থনার জন্য এগিয়ে আসেন, এ সময় রওজা পাকের দিকে সর্বোচ্চ মনোযোগ, সর্বোচ্চ আদব, সর্বোচ্চ সম্মান, দুনিয়ার সবকিছু থেকে নিজেকে আলাদা করে নিজের চিন্তা চেতনায় নবীজির ভালোবাসায় একনিষ্ঠ হওয়া। নিজেকে উজাড় করে প্রেমাষ্পদের সঙ্গে সাক্ষাতের প্রতীক্ষার প্রহর গোনা। জুলহুলাইফা বা বীরেআলী নামক স্থানে পৌঁছলে, সম্ভব হলে অজু গোসল করে নতুন কাপড় পরিধান ও সুগন্ধি ব্যবহার করে দুই রাকাত নামাজ আদায় করা। অতঃপর সোনার মদিনার নগর প্রাচীর চোখে পড়া মাত্রই ভালোবাসা ও কান্না জড়িত কণ্ঠে দরুদ পাঠ করা শুরু করবেন। মনে রাখবেন আপনি যেখান দিয়ে হাঁটছেন, কদম রাখছেন, হয়তোবা আল্লাহর প্রিয় হাবিব সেখানেই কদম রেখেছেন, সেই পথেই হেঁটেছেন। তাই অত্যাধিক সম্মান, আদব ও বিনয় অবনত অন্তর নিয়ে ধীর স্থির কদমে এগিয়ে যাওয়া। অতঃপর সর্বপ্রথম মসজিদে নববীতে দোয়া পড়ে ডান পা রেখে অত্যন্ত বিনয় ও আদব সহকারে প্রবেশ করবেন এবং সম্ভব হলে রিয়াজুল জান্নাতে তাহিয়্যাতুল মসজিদ ও দুই রাকাত শুকরিয়া নামাজ আদায় করবেন এবং সর্বোত্তমভাবে আল্লাহর রসুলের রওজা জিয়ারত করার তৌফিক কামনা করবেন। অতঃপর বাবুস সালাম পথ ধরে নবীজির রওজার সামনে গিয়ে অত্যন্ত ভাবগম্ভীর পরিবেশে, সর্বোচ্চ শ্রদ্ধা সম্মান ও ভালোবাসার আবেগে আপ্লুত হয়ে, মধ্যম আওয়াজে নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে সালাম পেশ করবেন। যদি কারও পক্ষ থেকে সালাম পৌঁছানোর দায়িত্ব থাকে, তাও পেশ করবেন। এখানে দীর্ঘ সময় দাঁড়িয়ে না থেকে অন্যদের সুযোগ দিয়ে সামনে এগিয়ে যান। অতঃপর নবীজির দুই  সঙ্গী হজরত আবু বকর ও হজরত  ওমর (রা.) গণকেও সালাম প্রদান করবেন। অতঃপর সেখান থেকে বের হয়ে কেবলামুখী হয়ে মন প্রাণ উজাড় করে, মহান রাব্বুল আলামিনের দরবারে শুকরিয়া আদায় করে দোয়া করবেন, অতঃপর সুযোগ বুঝে রওজা পাকের পূর্বদিকে জান্নাতুল বাকিতে গিয়ে অসংখ্য অগণিত সাহাবায়ে কেরামের কবর জিয়ারত করবেন। সম্ভব হলে চল্লিশ ওয়াক্ত নামাজ মসজিদে নববীতে আদায় করার চেষ্টা করবেন এবং সুযোগ পেলেই নবীজির রওজা জিয়ারত করবেন। আল্লাহ পাক আমাদের কবুল করুন আমিন।

 

                লেখক : ইমাম ও খতিব : কাওলার বাজার জামে মসজিদ, দক্ষিণ খান-ঢাকা।

এই বিভাগের আরও খবর
গরু চোরাচালান
গরু চোরাচালান
বিপর্যস্ত পুঁজিবাজার
বিপর্যস্ত পুঁজিবাজার
মুমিনের হজ
মুমিনের হজ
চুল নিয়ে চুলোচুলি
চুল নিয়ে চুলোচুলি
যোগ-বিয়োগের ধারাস্রোত
যোগ-বিয়োগের ধারাস্রোত
যুদ্ধবিরতি
যুদ্ধবিরতি
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
অল্প দেখা আমেরিকা
অল্প দেখা আমেরিকা
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
সর্বশেষ খবর
লিবিয়ায় বাংলাদেশিদের জরুরি সতর্কবার্তা
লিবিয়ায় বাংলাদেশিদের জরুরি সতর্কবার্তা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

গ্রেফতার মমতাজ; এতদিন লুকিয়ে ছিলেন কোথায়?
গ্রেফতার মমতাজ; এতদিন লুকিয়ে ছিলেন কোথায়?

৩৭ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে রাবি শিক্ষার্থীকে থানায় সোপর্দ
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে রাবি শিক্ষার্থীকে থানায় সোপর্দ

৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে ফুটবল প্রশিক্ষণের সমাপনী
কুড়িগ্রামে ফুটবল প্রশিক্ষণের সমাপনী

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কোচ হয়ে যা বললেন টেইট
বাংলাদেশের কোচ হয়ে যা বললেন টেইট

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি আরবে পৌঁছেছেন ৪০ হাজার ৬০৮ হজযাত্রী
সৌদি আরবে পৌঁছেছেন ৪০ হাজার ৬০৮ হজযাত্রী

২২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ফারিণের এক হাতে ফুল, অন্য হাতে কুড়াল
ফারিণের এক হাতে ফুল, অন্য হাতে কুড়াল

২৫ মিনিট আগে | শোবিজ

চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা ফখরুল
চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা ফখরুল

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনাল নিশ্চিত করল শেফিল্ড; ফিরতি লেগেও দুর্দান্ত হামজা
ফাইনাল নিশ্চিত করল শেফিল্ড; ফিরতি লেগেও দুর্দান্ত হামজা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শনিবার থেকে আবারও শুরু হচ্ছে আইপিএল
শনিবার থেকে আবারও শুরু হচ্ছে আইপিএল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ
ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিলেটে বিপুল ইয়াবাসহ আটক ২
সিলেটে বিপুল ইয়াবাসহ আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৩৯ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৩৯ ফিলিস্তিনি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ মে)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে চার অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে চার অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়া থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার
আশুলিয়া থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমলকির স্বাস্থ্য উপকারিতা
আমলকির স্বাস্থ্য উপকারিতা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

কোরআনের আয়াতগুলো একে অন্যের ব্যাখ্যা করে
কোরআনের আয়াতগুলো একে অন্যের ব্যাখ্যা করে

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

১০ কাজে হজের প্রস্তুতি
১০ কাজে হজের প্রস্তুতি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নদীতে ফিক্সড জাল পেতে মাছ ধরায় ফেনীতে ৪ জনের অর্থ ও কারাদণ্ড
নদীতে ফিক্সড জাল পেতে মাছ ধরায় ফেনীতে ৪ জনের অর্থ ও কারাদণ্ড

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি
এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের বাণিজ্য সমঝোতা, শেয়ার বাজার চাঙা
যুক্তরাষ্ট্র-চীনের বাণিজ্য সমঝোতা, শেয়ার বাজার চাঙা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষার্থীকে কুপিয়ে হত্যা
চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষার্থীকে কুপিয়ে হত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাসানচর থেকে পালিয়ে এলো ৪০ রোহিঙ্গা
ভাসানচর থেকে পালিয়ে এলো ৪০ রোহিঙ্গা

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৫৪ বছরের সবচেয়ে বড় দুটি অর্জন ৭১ আর ২৪ : তারেক রহমান
৫৪ বছরের সবচেয়ে বড় দুটি অর্জন ৭১ আর ২৪ : তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নেতাকে হেনস্থা, বিএনপি নেতাকে শোকজ
আওয়ামী লীগ নেতাকে হেনস্থা, বিএনপি নেতাকে শোকজ

১১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!
রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৫ দিনেও খোঁজ মেলেনি স্কুলছাত্র লিমনের
২৫ দিনেও খোঁজ মেলেনি স্কুলছাত্র লিমনের

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান
যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যুদ্ধবিরতির অনুরোধ এসেছে ভারতের পক্ষ থেকে’
‘যুদ্ধবিরতির অনুরোধ এসেছে ভারতের পক্ষ থেকে’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি
পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে বিলাসবহুল জেট ‘উপহার’ দিচ্ছে কাতার? ঘনীভূত হচ্ছে বিতর্ক
ট্রাম্পকে বিলাসবহুল জেট ‘উপহার’ দিচ্ছে কাতার? ঘনীভূত হচ্ছে বিতর্ক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি
আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি
‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি
এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে
যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'
'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য
নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের
নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক
সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়
রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বর্ণের দাম আরও কমেছে
স্বর্ণের দাম আরও কমেছে

১২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার
শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান
গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা
চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট
মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সংঘাতের কৌশল’ না নিতে ইউরোপীয় শক্তিগুলোকে ইরানের হুঁশিয়ারি
‌‘সংঘাতের কৌশল’ না নিতে ইউরোপীয় শক্তিগুলোকে ইরানের হুঁশিয়ারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে বিজিবির কড়া নজরদারি, টহল জোরদার
ফেনীতে বিজিবির কড়া নজরদারি, টহল জোরদার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হেলিকপ্টার-ড্রোন-মারণাস্ত্র দিয়ে আন্দোলনকারীদের নিশ্চিহ্ন করার নির্দেশ ছিল হাসিনার
হেলিকপ্টার-ড্রোন-মারণাস্ত্র দিয়ে আন্দোলনকারীদের নিশ্চিহ্ন করার নির্দেশ ছিল হাসিনার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনুরোধ নয়, কোহলিকে জানানো হয় টেস্টে জায়গা অনিশ্চিত!
অনুরোধ নয়, কোহলিকে জানানো হয় টেস্টে জায়গা অনিশ্চিত!

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ
ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!
জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!

প্রথম পৃষ্ঠা

আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি
আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা
প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা

পেছনের পৃষ্ঠা

জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে
জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগে গরু ছাগল জবাই
শাহবাগে গরু ছাগল জবাই

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক

প্রথম পৃষ্ঠা

চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!
চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!

প্রথম পৃষ্ঠা

কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের
আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের
ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন
নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া
কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন
সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু
দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী
শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী

নগর জীবন

যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের
যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের

শোবিজ

ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ
ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ

প্রথম পৃষ্ঠা

যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা
যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা

শোবিজ

স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির
স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

দূরে তাকিয়ে সিদ্ধান্ত নিন, না হলে বিপদ হতে পারে
দূরে তাকিয়ে সিদ্ধান্ত নিন, না হলে বিপদ হতে পারে

নগর জীবন

১০ বছর পর খালাস পেলেন দুলু
১০ বছর পর খালাস পেলেন দুলু

নগর জীবন

পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর
পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর

পেছনের পৃষ্ঠা

সার্বভৌমত্বে হস্তক্ষেপকারীদের ছাড় দেব না
সার্বভৌমত্বে হস্তক্ষেপকারীদের ছাড় দেব না

নগর জীবন

বিএনপিকে আরও ত্যাগ স্বীকার করতে হবে
বিএনপিকে আরও ত্যাগ স্বীকার করতে হবে

নগর জীবন