শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৭ আগস্ট, ২০২২

সুবর্ণ রুই নিয়ে আসুক আরও সুবর্ণ দিন

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
সুবর্ণ রুই নিয়ে আসুক আরও সুবর্ণ দিন

বাংলাদেশে মাছ চাষে বিপ্লবের সূচনা গত শতাব্দীর আশির দশকে। মনে পড়ে সে সময় বাংলাদেশ টেলিভিশনে ‘মাটি ও মানুষ’ অনুষ্ঠান করতে গিয়ে গ্রামগঞ্জে কৃষকের বাড়ির সামনের পুকুরটিতে মাছ চাষের পরামর্শ দিয়েছি, তখন অনেকেই বিস্ময় নিয়ে বলেছেন, মাছের আবার চাষ কী! চাষ তো করি ধান-পাটের! সে সময় মাছের সঙ্গে চাষ শব্দটিও প্রচলিত ছিল না। খাল-বিল, নদী-নালা থেকে মাছ ধরবে আর খাবে। মাছ চাষ করা যায় নাকি! আবার মাছ চাষের সঙ্গে ‘সামাজিক’ সম্মানের বিষয়টিও তারা ভাবতেন। মাছ চাষে আগ্রহী করে তুলতে বাংলাদেশ টেলিভিশনের জন্য তৈরি করেছিলাম ‘হাকিম আলীর মৎস্য খামার’ নামে স্বল্পদৈর্ঘ্যরে একটি অডিও ভিজুয়াল। এটি সে সময় তরুণদের মাছ চাষে দারুণভাবে প্রভাবিত করে। অসংখ্য তরুণ মাছ চাষে হাকিম আলীর মতো হতে চেয়েছিলেন। মাছ চাষের মাধ্যমে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করে পেয়েছিলেন মুক্তির পথ। পেয়েছেনও। তারই ধারাবাহিকতায় আজ মাছ চাষে মিলেছে দারুণ অর্জন। জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (এফএও) এবং ইন্টারন্যাশনাল ফুড পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের (ইফপ্রি) প্রতিবেদনে দেখা যায়, অভ্যন্তরীণ মুক্ত জলাশয়ে মাছ আহরণে বাংলাদেশ বিশ্বে তৃতীয়; স্বাদু পানির মাছের উৎপাদন বৃদ্ধির হারে দ্বিতীয়; বদ্ধজলাশয়ে মাছ উৎপাদনে পঞ্চম; অ্যাকোয়াকালচার, অর্থাৎ মাছের সঙ্গে অন্যান্য জলজ উদ্ভিদ উৎপাদনে পঞ্চম; ইলিশ আহরণে বিশ্বে প্রথম। তা ছাড়া তেলাপিয়া উৎপাদনে বিশ্বে চতুর্থ এবং এশিয়ায় তৃতীয়। এ অর্জন আমাদের সমৃদ্ধির, ক্রমেই মৎস্য খাতের অপার সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচিত হয়ে ধরা দিয়েছে। যার ফলে মাছ উৎপাদনের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ এখন নেতৃত্বের ভূমিকায়। দেশে এখন প্রায় ৪ কোটি লোক মৎস্য খাতে সরাসরি ও পরোক্ষভাবে জড়িত। মাছ চাষের জোয়ারে সারা দেশেই ছড়িয়ে পড়েছে আধুনিক সব কৌশল। তরুণ শিক্ষিত যুবক থেকে শুরু করে ব্যবসায়ী, বড় বড় শিল্পপ্রতিষ্ঠানও শুরু করেছে প্রযুক্তির সহায়তায় আধুনিক মাছ চাষ। আর এ এস (রিসার্কুলেটিং অ্যাকোয়াকালচার সিস্টেম), বায়োফ্লক, বটম ক্লিন কিংবা ইনপন্ড রেসওয়ে সিস্টেমসহ নানান প্রযুক্তির ব্যবহারে যেমন মাছের উৎপাদন বাড়ানোর প্রচেষ্টা অব্যাহত; তেমনি সরকারি-বেসরকারি পর্যায়ে নানান জাতের মাছকে চাষের আওতায় আনার চেষ্টা চালানো হচ্ছে। অনেক ক্ষেত্রেই মিলছে সফলতা। মাছ উৎপাদনে বিশ্বের অনন্য দৃষ্টান্ত যেমন আছে, তেমনি এ নিয়ে আশঙ্কার বিষয়ও আছে। একদিকে বিশ্বে মাছের উৎপাদন বাড়ছে, অন্যদিকে মোট মাছের মজুদও কমে যাচ্ছে। ১৯৯০ সালে মাছের মজুদ ছিল ৯০ শতাংশ। ২০১৮ সালে তা কমে ৬৫ শতাংশে এসে ঠেকেছে। আবার মাছের অনেক জাত হারিয়েও যাচ্ছে। তাই মাছের জাত সংরক্ষণে কাজ করছে বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউট (বিএফআরআই)। বিএফআরআইর তথ্যমতে, দেশে মোট যে পরিমাণ মাছ উৎপাদন হয় তার মধ্যে কার্প, অর্থাৎ রুইজাতীয় মাছ ২১ শতাংশ। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি হয় রুই, ১১ শতাংশ। রুইর এ জনপ্রিয়তা মাথায় রেখে মাছটির জাত সংরক্ষণের তাগিদ থেকে বিএফআরআই রুইর নতুন জাত উদ্ভাবন করে। স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে রুইর চতুর্থ প্রজন্মের এ জাত উদ্ভাবিত হওয়ায় এর নামকরণ করা হয়েছে ‘সুবর্ণ রুই’। বিএফআরআইর মহাপরিচালক ড. ইয়াহিয়া মাহমুদের সঙ্গে আমার পরিচয় সেই আশির দশক থেকে। মনে পড়ে আশির দশকের শেষ দিকে আমি যখন বিএফআরআইয়ে কাজ করতে যাই তখন ইয়াহিয়া ছিলেন তরুণ এক বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা। দারুণ আগ্রহ নিয়ে তিনি কাজ করতেন। সে আগ্রহ থেকেই আমাকে নানান সময়ে তথ্য-উপাত্ত দিয়ে সহায়তা করেছেন। গত বছর যখন ‘সুবর্ণ রুই’ অবমুক্ত করা হয় তখন তিনি আমাকে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন। কিন্তু যাব যাব করে যাওয়া হচ্ছিল না। গত মাসে তাঁর আমন্ত্রণে এক ভোরে উপস্থিত হই ময়মনসিংহে অবস্থিত বিএফআরআইতে। আমি সাধারণত ভোরেই কাজের উদ্দেশ্যে বের হই। কিন্তু ময়মনসিংহ বলে আরও সচেতনভাবে আরও একটু ভোরে বের হতে হলো উত্তরা, টঙ্গী, গাজীপুর চৌরাস্তা ও ময়মনসিংহ বাইপাস সড়কের ভয়াবহ জ্যাম এড়াতে।

ইতোমধ্যে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে ছড়িয়ে গেছে সুবর্ণ রুইর চাষ। ড. ইয়াহিয়া তাঁর লোকবল দিয়ে পুকুরে জাল ফেলে তুলে আনলেন চকচকে রুই মাছ। দেখে মনে হলো এমন উজ্জ্বল রুই বহুদিন দেখিনি। নদীর রুইয়ের মতো সুন্দর, সুবর্ণ। ইয়াহিয়া জানালেন, যমুনা, ব্রহ্মপুত্র ও হালদা নদীর প্রাকৃতিক উৎসের রুই মাছ সংগ্রহ করে ধারাবাহিক গবেষণার মাধ্যমে ২০২০ সালে রুইর চতুর্থ প্রজন্ম উদ্ভাবন করা সম্ভব হয়েছে। তিনি জেনেটিক্স বিভাগের ল্যাবরেটরিতে নিয়ে গেলেন যেখানে পরীক্ষা নিরীক্ষার মাধ্যমে তৈরি হয়েছে রুইর এ নতুন জাত। কথা হলো তরুণ বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মো. এমদাদুল হকের সঙ্গে। তিনি ব্যাখ্যা করলেন সুবর্ণ রুইর জাত উদ্ভাবনের। বললেন, তিন নদীর উৎস থেকে সংগৃহীত স্থানীয় জাতের রুই মাছের মধ্যে দ্বৈত অ্যালিল ক্রসিংয়ের মাধ্যমে ৯টি গ্রুপ থেকে প্রথমে বেইস পপুলেশন তৈরি করা হয়। এরপর বেইস পপুলেশন থেকে সিলেকটিভ ব্রিডিংয়ের মাধ্যমে ২০০৯ সালে রুইর উন্নত জাতের প্রথম প্রজন্মের মাছ উদ্ভাবন করা হয়েছে। যা বেইস পপুলেশন থেকে ৭ দশকি ৫ শতাংশ অধিক উৎপাদনশীল। পরে সিলেকটিভ ব্রিডিংয়ের মাধ্যমে রুইর দ্বিতীয় ও তৃতীয় প্রজন্মের যথাক্রমে ১২ দশমিক ৩৮ ও ১৬ দশমিক ৮৩ শতাংশ অধিক উৎপাদনশীল জাত উদ্ভাবন করা হয়। সর্বশেষ ২০২০ সালে উন্নত জাতের চতুর্থ প্রজন্মের নতুন রুই মাছের জাত উদ্ভাবন করা সম্ভব হয়েছে।

ড. ইয়াহিয়া জানালেন, রুইর নতুন এ জাত দ্রুতবর্ধনশীল ও স্থানীয় জাতের চেয়ে ২০ দশমিক ১২ শতাংশ বেশি উৎপাদনশীল। এ মাছ মাঠপর্যায়ে সম্প্রসারণ করা হলে দেশে প্রায় ৮০ হাজার কেজি মাছ বেশি উৎপাদন হবে, যার মূল্য দাঁড়াবে ২ কোটি ৪০ লাখ টাকা। সেখানে উপস্থিত ছিলেন আঠারবাড়ির মাছ চাষি রেজাউল ইসলাম রণি। তিনি পুকুরে সুবর্ণ রুইর চাষ করছেন। তাঁর হ্যাচারিও আছে। সেখানে সুবর্ণ রুইর ব্রুড মাছ থেকে পোনা তৈরি করছেন। বললেন, মাছটা দ্রুতবর্ধনশীল বলে বেশ লাভ পাচ্ছেন। আর পোনার চাহিদাও দিন দিন বাড়ছে। অধিক উৎপাদনশীল ও অন্তঃপ্রজনন সমস্যামুক্ত উন্নত জাতের চতুর্থ প্রজন্মের সুবর্ণ রুই স্বাদু পানির পুকুর, বিল, হাওর ও বাঁওড়ে চাষ করা যাবে। তা ছাড়া উন্নত এ জাতের রেণু পোনা হ্যাচারি থেকে সংগ্রহ করে নার্সারি ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে অনেকেই লাভবান হতে পারবে বলে আশা করছেন উদ্ভাবকরা। আমিও আশাবাদী। গবেষণার মাধ্যমে কৃষি খাতে আসা প্রতিটি সাফল্যই আমাকে উজ্জীবিত করে। আগামীর খাদ্যভাবনা ও পুষ্টি চাহিদার দিকে কিছুটা পথ অগ্রগামী হলে সাহস সঞ্চারিত হয়। জলবায়ু পরিবর্তনের ধাক্কা কৃষির আর সব খাতের মতো মৎস্য খাতেও লাগতে শুরু করেছে। পরিবর্তিত সময়ে অজানা আগামীর প্রস্তুতির ধাপে আমরা এগিয়ে থাকতে চাই আরও কয়েক পা। এ ক্ষেত্রে গবেষণার বিকল্প নেই। প্রয়োজন জলবায়ুর ঘাতসহিষ্ণু মাছের জাত উদ্ভাবন। বিশ্বাস করতে চাই, সুবর্ণ রুইর মাধ্যমে নতুন ও উন্নত জাত উদ্ভাবনের যে সূচনা হয়েছে তা অব্যাহত থাকবে। মাছে-ভাতে বাঙালির পাতে বছরজুড়ে থাকুক পুষ্টিকর সব মাছ।

 

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

এই মাত্র | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৩৯ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৫০ মিনিট আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব
ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক
অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল
সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক