শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৪ সেপ্টেম্বর, ২০২২ আপডেট:

শেখ হাসিনা ছাড়া আর কে আছেন এ উপমহাদেশে

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
শেখ হাসিনা ছাড়া আর কে আছেন এ উপমহাদেশে

বঙ্গবন্ধু নেই। ইন্দিরা গান্ধীও অনেক আগেই চলে গেছেন। করোনাকাল নিয়ে গেল প্রণব মুখার্জিকে। নিয়তি নিয়ে গেল বেনজির ভুট্টোকে। এ উপমহাদেশের শান্তি-স্থিতিশীলতা ধরে রাখতে দীর্ঘ সময় সরকার ও বিরোধী দলের অভিজ্ঞতা নিয়ে বলিষ্ঠ অবস্থানে বিশ্বদরবারে আর কে আছেন শেখ হাসিনা ছাড়া? আমার এক ভারতীয় সাংবাদিক বন্ধুর সঙ্গে কথা হচ্ছিল। শেখ হাসিনার এবারকার ভারত সফর ও দুই দেশের সম্পর্ক নিয়ে কথা বলছিলাম আমরা। হুট করে কোনো কূটনৈতিক বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক তৈরি হয় না। হলে টেকেও থাকে না। রাজনীতি ও কূটনীতির সম্পর্কের দিকগুলোর গভীরতা অনেক জটিল। খুব কম দেশই প্রতিবেশীর সঙ্গে ভালো সম্পর্ক ধরে রাখতে পারে। বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্কের কথা আলাদা। দুই দেশের সম্পর্ক ইতিহাস, ঐতিহ্য, সংস্কৃতির মাইলফলকের ভিত্তির ওপর দাঁড়িয়ে। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতার পর মুজিব-ইন্দিরার দ্বিপক্ষীয় কূটনৈতিক সম্পর্কের মধ্য দিয়ে যা বিকশিত হয়েছে। ইন্দিরা গান্ধী আমৃত্যু ছিলেন বাংলাদেশের অকৃত্রিম বন্ধু। আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধে তাঁর অবদান স্মরণীয় হয়ে থাকবে। ১৯৭১ সালের ৬ ডিসেম্বর তিনি শুধু বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেননি, জাতিসংঘসহ আন্তর্জাতিক অঙ্গনে লড়েছেন বাংলাদেশের হয়ে। যুদ্ধের ময়দানেও ছিল তাঁর সরব উপস্থিতি। ইন্দিরা বাংলাদেশের শরণার্থীদের পাশে দাঁড়িয়েছিলেন। তিনি তাঁদের আশ্রয় ও খাবার দিয়েছেন। যুদ্ধের সময় হেঁটে হেঁটে শরণার্থী শিবিরগুলো পরিদর্শন করতেন। সবার খোঁজ নিতেন। তাঁদের পাশে দাঁড়াতেন। ব্যবস্থা করেছিলেন মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য অস্ত্র ও প্রশিক্ষণের। স্বাধীনতাযুদ্ধে দুই হাত ভরে সহায়তা দিয়েছেন বাংলাদেশকে। ১৬ ডিসেম্বর বিজয় অর্জনের পরও তাঁর ইতিবাচক মনোভাবের পরিবর্তন হয়নি। বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিটি অনুরোধও তিনি রক্ষা করেছেন অকৃত্রিম বন্ধুর মতো। কোনো অনুরোধে বিরক্ত হননি। বঙ্গবন্ধু তাঁর সঙ্গে প্রথম সাক্ষাতেই ভারতীয় সৈন্য সদ্যস্বাধীন দেশ থেকে প্রত্যাহারের অনুরোধ করেছিলেন। দুনিয়ায় এভাবে অনুরোধের নজির নেই। বঙ্গবন্ধুর অনুরোধ ইন্দিরা সঙ্গে সঙ্গে মেনে নিয়েছিলেন। ভারতের কূটনীতিক, সাংবাদিকরা মুজিবের অনুরোধ এবং ইন্দিরার সঙ্গে সঙ্গে বাস্তবায়ন দেখে বিস্মিত হয়েছিলেন। ইন্দিরা বাংলাদেশের সত্যিকারের বন্ধু ছিলেন। শুধু ৭২ নয়, জীবদ্দশায় তিনি বারবার তার প্রমাণ দিয়েছেন।

স্বাধীনতার পর অনেকে ভেবেছিলেন ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক টিকবে না। কারণ বঙ্গবন্ধু ছিলেন স্বাধীনচেতা মানুষ। নিজের অধিকার প্রশ্নে ছিলেন আপসহীন। বাংলাদেশের অধিকার ও আত্মমর্যাদার প্রশ্নে বঙ্গবন্ধু দুনিয়ার কোনো দেশকে ছাড় দেননি। ভারতকেও নয়। বঙ্গবন্ধুর এ দৃঢ়চেতা মনোভাব ইন্দিরা ইতিবাচক চোখে দেখতেন। সম্মান দিতেন। কোথায়ও কোনো ভুল বোঝাবুঝি ছিল না। বঙ্গবন্ধু ওআইসি সম্মেলনে যোগদানের পর অনেকে ভেবেছিলেন মুজিব-ইন্দিরার সম্পর্কে এবার অবনতি হবে। তখনকার বিরোধী পক্ষ এ নিয়ে নানামুখী প্রচারণায়ও ছিল। বঙ্গবন্ধুর পাকিস্তান সফর, ওআইসি সম্মেলনে যোগদান, মুসলিম দেশের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়ানো, ভুট্টোর ঢাকা সফর ঘিরে ভারতের সঙ্গে সম্পর্কে ব্যাঘাত ঘটেনি। বরং সম্পর্কে আরও নতুন মাত্রা তৈরি হয় দুই দেশের মধ্যে। সৃষ্টির পর থেকে বাংলাদেশের নিজস্ব কূটনীতি ছিল আলাদা স্বকীয়তায়। ইন্দিরার মতোই ভারতেরও একজন সত্যিকারের বন্ধু ছিলেন বঙ্গবন্ধু। ইতিহাসের পাতায় বারবার আলোচনায় আসে মুজিব-ইন্দিরার প্রথম বৈঠকের কথা। ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি দিল্লি বিমানবন্দরে অবতরণের পর বঙ্গবন্ধুকে ব্যাপক সংবর্ধনা জানানো হয়। বাংলার মহানায়ক মুজিবকে একনজর দেখতে দিল্লির রাজপথে সেদিন ছিল লাখো মানুষের ঢল। তাঁকে স্বাগত জানাতে বিমানবন্দরে ছিলেন ভারতের তৎকালীন রাষ্ট্রপতি ভি ভি গিরি, প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীসহ মন্ত্রিপরিষদ সদস্যবর্গ। সেদিন মুজিব-ইন্দিরার বৈঠকের মধ্য দিয়ে দুই দেশের পথচলা তৈরি হয়। বঙ্গবন্ধু শুরুতে ভারতীয় সৈন্য বাংলাদেশ থেকে ফিরিয়ে নেওয়ার বিষয়টি আনেন। মুক্তিযুদ্ধে সহায়তার জন্য তিনি কৃতজ্ঞতা ব্যক্ত করেন ভারতের প্রতি। বঙ্গবন্ধু মুজিব দিল্লির সংবর্ধনার জবাবে বলেছিলেন, ‘আপনাদের প্রধানমন্ত্রী, আপনাদের সরকার, আপনাদের সৈন্যবাহিনী, আপনাদের জনগণ যে সাহায্য-সহানুভূতি আমার দুঃখী মানুষকে দেখিয়েছে, চিরদিন বাংলার মানুষ তা ভুলতে পারবে না।’ ১৯৭২ সালের ৬ ফেব্রুয়ারি কলকাতার প্যারেড গ্রাউন্ডে বঙ্গবন্ধুকে আবার বিশাল সংবর্ধনা দেওয়া হয়। সেদিন তিনি বলেছিলেন, ‘ভারত-বাংলাদেশের বন্ধুত্ব চিরকাল অটুট থাকবে। বিশ্বের কোনো শক্তিই এটিকে বিচ্ছিন্ন করতে পারবে না।’ বাংলাদেশ-ভারত ঐতিহাসিক সেতুবন্ধের মূল ভিত্তি তখনই তৈরি।

বাংলাদেশের মানুষ আজও গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করে ইন্দিরা গান্ধীকে। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বাংলাদেশের জাতির পিতাকে হারানোর পরও তিনি মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধরে রাখতে বাংলাদেশের মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছিলেন। সেই কঠিন খারাপ সময়ে বঙ্গবন্ধুর দুই কন্যার পাশে ছিলেন ইন্দিরা। তিনি রাজনৈতিক আশ্রয় দিয়েছিলেন বঙ্গবন্ধুর দুই কন্যাকে। চাকরির ব্যবস্থা করেছিলেন ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়ার। এ বিষয়ে বিস্তারিত রয়েছে ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়ার লেখা বইতে। জার্মানি থেকে দিল্লি যাওয়ার পর ইন্দিরা গান্ধীর কাছে নিষ্ঠুর হত্যাকান্ডের সব খবর শোনেন শেখ হাসিনা। কান্নায় ভেঙে পড়েন বঙ্গবন্ধুকন্যা। ইন্দিরা নিজের আসন থেকে উঠে আসেন। তারপর শেখ হাসিনাকে জড়িয়ে ধরে সান্ত্বনা দেন। বারবার বলেন, তোমাকে ভেঙে পড়লে চলবে না। তোমার ওপর এখন অনেক দায়িত্ব। ইন্দিরার সেই স্নেহ  পরশ শেখ হাসিনার জন্য অনেক বড় পাওনা ছিল তখন। দরকারও ছিল ঘুরে দাঁড়ানোর জন্য।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুকে নিষ্ঠুরভাবে হত্যার পর ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক বিভিন্ন সময় ওঠানামা করে। ’৯৬ সালে আবার তা নতুন করে তৈরি হয় গঙ্গার পানি বণ্টন চুক্তির মধ্য দিয়ে। আজকের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বলিষ্ঠ কূটনৈতিক প্রচেষ্টায় সেই চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছিল। বঙ্গবন্ধুর পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক আবার ইতিবাচক ধারায় ফিরিয়ে আনেন। তিনি এ সম্পর্ক তৈরি করেন বাংলাদেশের স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়গুলোর সমাধান সামনে এনে। শেখ হাসিনার পাশাপাশি বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক আরও জোরদার করতে দুজন মানুষকে স্মরণ করতে হবে। একজন ভারতের প্রয়াত রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জি। আরেকজন পশ্চিমবঙ্গের প্রয়াত মুখ্যমন্ত্রী জ্যোতি বসু। এ দুজন দুই ভাবে বাংলাদেশের সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছেন। প্রণব মুখার্জির শ্বশুরবাড়ি বাংলাদেশের নড়াইলে। তিনি বাংলাদেশের মেয়ের জামাতা। বাংলাদেশের মানুষ তাঁকে সব সময় ইতিবাচক অবস্থানে দেখেছে। তিনিও সারাটা জীবন বাংলাদেশের অকৃত্রিম বন্ধুর ভূমিকা পালন করেছেন। প্রণব মুখার্জির সঙ্গে অনেকবার আমার সাক্ষাৎ হয়েছে। তিনি সব সময় বলতেন, ভারত-বাংলাদেশের সম্পর্ক ঐতিহাসিকভাবে রক্তের বন্ধনে আবদ্ধ। মুক্তিযুদ্ধের সময় এ সম্পর্ক তৈরি হয়েছে। এ সম্পর্ক সব সময় থাকবে। তিনি ঠিকই বলেছেন। অনেক সময় বন্ধু বদল করা যায়। প্রতিবেশী পরিবর্তন করা যায় না। ভৌগোলিক কারণে বাংলাদেশের অবস্থান বিশ্বের বুকে অনেক গুরুত্বপূর্ণ। প্রণব মুখার্জি উভয় দেশের সম্পর্ক সম্মানজনকভাবে মূল্যায়নের পক্ষে কথা বলতেন। জ্যোতি বসুও তা-ই বলতেন। শেখ হাসিনার কণ্ঠ সব সময় ইতিবাচক সম্পর্ক ধরে রাখার পক্ষে। তবে দেশপ্রেম প্রশ্নে বাবার ধাঁচটা পেয়েছেন শেখ হাসিনা। আগে বাংলাদেশের স্বার্থটা দেখেন। মার্কিন প্রেসিডেন্টের অনুরোধেও তিনি বাংলাদেশের গ্যাস বিক্রি করতে সম্মত হননি। এ কারণে ২০০১ সালে তাঁকে ক্ষমতার বাইরে নিয়ে যাওয়া হয়। তার পরও তিনি নিজের অবস্থান থেকে সরেননি। এখনো দ্বিপক্ষীয় সংকট দূর করতে তিনি ভূমিকা রাখছেন বাংলাদেশের স্বার্থ বজায় রেখে।

২০০১ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতার বাইরে যাওয়ার পর বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্কে আবার ভাটা পড়ে। চট্টগ্রামে ১০ ট্রাক অস্ত্রের বিষয়টি ভারত ভালোভাবে নেয়নি। ওয়ান-ইলেভেনের পর অনেক কিছু বেরিয়ে আসে সামনে। শেখ হাসিনা নতুন মেয়াদে ক্ষমতায় আসার পর বাংলাদেশ-ভারত কূটনৈতিক সম্পর্ক আবার মাত্রা পায়। পিতা মুজিবের পথ ধরে শেখ হাসিনা বাংলাদেশ-ভারতের সম্পর্ক মর্যাদার আসনে নিয়ে আসেন। উভয় দেশের ছিটমহলসহ সীমান্ত সমস্যার সমাধানে তিনি ভূমিকা রাখেন। এখনো বিদ্যমান সংকট সমাধানে শেখ হাসিনার অবস্থান অত্যন্ত বলিষ্ঠ। বঙ্গবন্ধু আমাদের দিয়েছেন স্বাধীনতা। তাঁর মেয়ে দিয়েছেন উন্নতি ও সমৃদ্ধি। বিশ্বের বুকে বাংলাদেশ এখন মর্যাদার আসনে। এ সাফল্য শেখ হাসিনার সফল অর্থনৈতিক ও কূটনৈতিক দর্শন ও পলিসির কারণেই হয়েছে। স্বাধীনতার পর একজন মার্কিন কূটনীতিক বাংলাদেশকে বলেছিলেন তলাবিহীন ঝুড়ি। শেখ হাসিনা তার জবাব দিয়েছেন অর্থনীতি মজবুত করে। তিনি দেখিয়ে দিয়েছেন বাংলাদেশ পারে, বাংলাদেশ পারবে। আজ আমেরিকার মতো দেশও বাংলাদেশের উন্নতি-সমৃদ্ধির প্রশংসা করছে। গোটা বিশ্বের কাছে বাংলাদেশের এগিয়ে চলা এক বিস্ময়। করোনাকাল ও ইউক্রেনের যুদ্ধের বাজারেও জিডিপি ধরে রেখেছে বাংলাদেশ। কী করে সম্ভব হচ্ছে? আমাদের একজন শেখ হাসিনা আছেন। তাঁর নেতৃত্বের গতিশীলতায় বাংলাদেশ ঘুরে দাঁড়িয়েছে। শেখ হাসিনা জানেন কঠিন বাস্তবতা মোকাবিলা করতে। যুদ্ধকালীন অর্থনীতি নিয়ে ব্রিটেনসহ ইউরোপীয় দেশগুলো হিমশিম খাচ্ছে। অর্থনীতিবিদরা বলছেন, বিশ্বের চলমান কঠিন অর্থনৈতিক সংকটই স্পর্শ করতে পারবে না বাংলাদেশকে। থামবে না বাংলাদেশের এগিয়ে চলা। কারণ হিসেবে তারা বলছেন, রাজনীতির মতোই অর্থনীতির চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় নিজস্ব দার্শনিক নীতি, বিচক্ষণতা, দূরদর্শী নেতৃত্বের অভিজ্ঞতা কাজে লাগাচ্ছেন শেখ হাসিনা। দেশ চালাতে সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে সাহসী নেতৃত্বের প্রয়োজন। শেখ হাসিনার মধ্যে তা আছে।

শেখ হাসিনা শুধু বাংলাদেশের অর্থনীতি ধরে রাখেননি, শান্তির সুবাতাস ছড়াতে বহির্বিশ্বের সঙ্গে কূটনীতিতেও সাফল্য দেখিয়েছেন। শেখ হাসিনার ইতিবাচক কূটনীতি এখন প্রশংসিত। ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক তিনি ধরে রেখেছেন সম্মানজনক অবস্থানে। তাঁর ক্ষমতার তিন মেয়াদে বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক স্থিতিশীলতায় রয়েছে। শেখ হাসিনার এবারকার দিল্লি সফরের মধ্য দিয়ে তা নতুন মাত্রা পাবে। ভারতের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি দুই দেশের সম্পর্ক ধরে রাখতে চান। তিনি তাঁর ক্ষমতার মেয়াদে কয়েকবার বাংলাদেশ সফর করেছেন। দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করেছেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীও এর আগে ভারত সফরকালে বৈঠক করেছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে। মনমোহন সিং ও নরেন্দ্র মোদির সময় অনুষ্ঠিত দ্বিপক্ষীয় এ বৈঠকগুলো দুই দেশের সম্পর্ক এগিয়ে নিচ্ছে। দুই দেশের মানুষের মধ্যে তৈরি করেছে আশা-আকাক্সক্ষা। বেড়েছে সম্পর্কের ধারাবাহিকতার আশাবাদ।

দুনিয়ায় বন্ধুত্বের সম্পর্ক কখনো একতরফা হয় না। এগিয়ে নেওয়াও যায় না। সম্পর্ক ধরে রাখার দায়িত্ব উভয় পক্ষের। এখানে কারও বড়, কারও ছোট হওয়ার কিছু নেই। যে-কোনো সম্পর্ক ধরে রাখতে ছাড় দিতে হয় উভয় পক্ষকে। দূর করতে হয় বিদ্যমান সংকটগুলো। বাড়াতে হয় পিপলস টু পিপলস কন্টাক্ট। মানুষ সমস্যার সমাধান দেখতে চায় দৃশ্যমানভাবে। শেখ হাসিনার এ সফরের মধ্য দিয়ে দুই দেশের সম্পর্ক আরও এগিয়ে যাবে বলেই আশা করছি।

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত
লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত
এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল
পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস
কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস

৫০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র
ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম
অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ
রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট
প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও বিচারের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও বিচারের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত
ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জে স্কুলশিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২
সিরাজগঞ্জে স্কুলশিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন
বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উজানে পলি পড়ে ভরাট হয়ে মরছে করতোয়া নদী
উজানে পলি পড়ে ভরাট হয়ে মরছে করতোয়া নদী

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মবার্ষিকী পালিত
কুমিল্লায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মবার্ষিকী পালিত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান
১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ
দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী
হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা
আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!
ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩
পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের
ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার
নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?
লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ
পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ২৭ মে
জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ২৭ মে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন
আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন

২১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট
চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট

খবর

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

আড়াই কোটি টাকার জমি উদ্ধার
আড়াই কোটি টাকার জমি উদ্ধার

দেশগ্রাম

মা
মা

সাহিত্য

‘কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না’
‘কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না’

মাঠে ময়দানে