শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২২

ইতিহাস বিকৃতকারীদের চরম মূল্য দিতে হবে

মীর মোহাম্মদ নাছির উদ্দিন
প্রিন্ট ভার্সন
ইতিহাস বিকৃতকারীদের চরম মূল্য দিতে হবে

কিছুদিন আগে একজন প্রবীণ জাতীয় রাজনীতিবিদ বাংলাদেশের সংবিধান নিয়ে যে অনর্গল বক্তব্য রেখেছেন তা শুধু সত্যের অপলাপই নয়, সংবিধান বিকৃত করার শামিল। এ ধরনের বক্তব্য দিয়ে তিনি পবিত্র সংবিধানকে তুচ্ছ করেছেন। ইতিহাসকে সঠিকভাবে মূল্যায়ন করে জাতির সামনে তুলে ধরা আমাদের পূতপবিত্র দায়িত্ব। কাউকে ছোট অথবা বড় করে দেখার মনমানসিকতা আমাদের পরিত্যাগ করতে হবে। আমি উনার বক্তব্য অত্যন্ত নিবিড়ভাবে শুনেছি। উনার সঙ্গে আমার রাজনৈতিক সম্পর্ক না থাকলেও ব্যক্তিগত চমৎকার সম্পর্ক ছিল। তার সঙ্গে আমার প্রথম দেখা আমেরিকার ফ্লোরিডার মিয়ামি ইউনিভার্সিটি অব স্কুল অ্যান্ড ল’তে অধ্যয়নকালে। রাতে ডিনার পার্টিতে উনাকে দেখে আমি অত্যন্ত আনন্দিত ও গর্বিত বোধ করেছি। উনি আমার অধ্যাপক ডক্টর আর সি টি বেনিটেসের পাশের চেয়ারে বসা ছিলেন। ডক্টর আর সি টি বেনিটেস যার অধীনে ডক্টরেট ডিগ্রি কোর্সে উনি আমার সুপারভাইজার ছিলেন। ইতোমধ্যে আমি এত বেশি হোমসিক হয়ে গেছি আমার সুপারভাইজার আমাকে বারবার সান্ত্বনা ও আশ্বস্ত করতেন যে, তুমি উইকলি পরীক্ষাতে এত ভালো করছো এবং প্রতি মাসে তুমি দেড় হাজার ডলার করে পাচ্ছ। তোমার পারফরম্যান্স আমার দৃষ্টিতে এক্সিলেন্ট। তুমি কিছুদিন পর তোমার স্ত্রী ও আট মাসের ছেলেকে নিয়ে আসতে পারবে। এ কথাগুলো তিনি ড. কামাল হোসেনকে হয়তো বলেছেন। তিনি তার হৃদয়ের বিশালতায় আমাকে ডেকে নিয়ে সুপারভাইজার ডক্টর আর সি টি বেনিটেসকে বললেন, আপনি কিছুদিন ধৈর্য ধরে অপেক্ষা করেন আপনার সুপারভাইজার আপনার যে ভূয়সী প্রশংসা করেছেন আমি তাতে গর্ববোধ করছি। তিনি আরও বললেন, আমি দেশে ফিরে যাচ্ছি। ফিরে গিয়ে আপনার ছেলে ও স্ত্রীকে পাঠিয়ে দেব। তিনি মিয়ামি ইউনিভার্সিটি স্কুল অব ল’তে ভিজিটিং প্রফেসর হিসেবে দায়িত্ব পালন করতেন।

আমি উনার কাছ থেকে তিনি কখন দেশে ফিরবেন সেই তারিখটা জেনে আমাদের ইউনিভার্সিটি প্রাঙ্গণের বিদেশি শিক্ষার্থীদের বিশেষ সহযোগিতা করার অফিসে গিয়ে উনি যে তারিখে বাংলাদেশে ফিরবেন আমি উনার আইটিনারি অনুযায়ী বাংলাদেশে ফেরত যাওয়ার জন্য রিটার্ন টিকিট নিয়েছিলাম। উনাকে বললাম, স্যার আমি আপনার সঙ্গে বাংলাদেশে ফিরে যাচ্ছি। তিনি আশ্চর্যান্বিত হয়ে বললেন, আমার জীবনে এ ধরনের সুযোগকে কাজে না লাগিয়ে ছেলে ও বউয়ের জন্য দেশে ফিরে যাওয়াটা এই প্রথম দেখলাম। তিনি যতদিন মিয়ামিতে ছিলেন সারাক্ষণ আমাকে কাছে কাছে রাখতেন আর বিভিন্ন এয়ারপোর্টে তিনি নেমেই উনার একমাত্র কন্যা সারা হোসেনের জন্য এয়ারপোর্টের বিভিন্ন দোকানে ঘুরে শুধু চকলেট কিনতেন। আমি উনাকে বলতাম আপনার মেয়ের জন্য যে প্রচন্ড মায়া, আর আমার একমাত্র শিশু হেলাল যার বয়স মাত্র ৮ থেকে ৯ মাস তাকে ফেলে আমি কীভাবে এখানে থাকব। দেশে ফিরে এসে উনার সঙ্গে আমার প্রায়ই যোগাযোগ হতো। বেইলি রোডস্থ বাসায় যখনই যেতাম উনি অত্যন্ত আদরের সঙ্গে আমাকে গ্রহণ করতেন আর উনার স্ত্রী হামিদা হোসেনকে বলতেন, দেখ একজন বউপাগলা লোক, যে কি না আমার সঙ্গে শুধু আমেরিকার ফ্লোরিডা থেকে ডিগ্রি না নিয়ে চলে এলো বাংলাদেশে।

তিনি তার রাজনৈতিক কর্মসূচিতে যোগদানের জন্য চট্টগ্রামে গেলে হোটেল শাহজাহানে থাকতেন। চট্টগ্রামের যতবার গেছেন ততবার আমি উনার সঙ্গে দেখা করতে গেলে তিনি সবাইকে বের করে দিয়ে আমার সঙ্গে একান্তে আলাপ করতেন। যাক ভূমিকা আর বাড়িয়ে লাভ নেই, আসল লেখায় চলে আসি।

তিনি কিছুদিন আগে বাংলাদেশের গণতন্ত্র, মৌলিক অধিকার, আইনের শাসন ও বিচার বিভাগের স্বাধীনতা নিয়ে একপেশে যে বক্তব্য রেখেছেন তাতে আমি একমত হতে পারিনি। বিবেকের তাড়নায় এ লেখা। এটা সত্য যে, ১৯৭২ সালের ডিসেম্বর মাসে বাংলাদেশের পবিত্র সংবিধান অনুমোদন পায় গণপরিষদে। রক্তাক্ত মুক্তিযুদ্ধের মহান বিজয়ের পর জাতি পায় তাদের আকাক্সক্ষার পবিত্র সংবিধান। যা ছিল গণতন্ত্র, জাতীয়তাবাদ, সমাজতন্ত্র, আইনের শাসন, মানবাধিকার ও বিচার বিভাগের স্বাধীনতা নিশ্চিতকরণের মূল্যবান সনদ। জাতি যাত্রা শুরু করল সংসদীয় পদ্ধতির পথ ধরে। কিন্তু অচিরেই সেই পূতপবিত্র সংবিধান বেয়নেটের আঁচড়ে ক্ষতবিক্ষত করা হলো রাষ্ট্রীয় ক্ষমতাকে কুক্ষিগত করার লক্ষ্যে। অর্থবহ গণতান্ত্রিক বিধানকে বিদায় দিয়ে চতুর্থ সংশোধনীর মাধ্যমে একদলীয় পদ্ধতির সরকার চালু হলো। ১৯৭৫ সালের ২৫ জানুয়ারি চতুর্থ সংশোধনীর মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত হলো রাষ্ট্রপতি শাসিত সরকারব্যবস্থা। জাতি পেল আজ্ঞাবাহী মন্ত্রিপরিষদ এবং ক্ষমতাহীন জাতীয় সংসদ। একদলীয় শাসনব্যবস্থায় বিচার বিভাগের স্বাধীনতা খর্ব করা হয়। এর আগে ১৯৭৩ সালের ২২ সেপ্টেম্বর সংবিধানের দ্বিতীয় সংশোধনীর মাধ্যমে দেশে জরুরি অবস্থা ঘোষণার বিধান, বিবর্তনমূলক আটক সংক্রান্ত আইনের মধ্য দিয়ে মৌলিক অধিকারে আঘাত হানা হয়। ১৯৭২ সালের ৪ এপ্রিল বাংলাদেশের প্রথম সংবিধানের অধীনে সংসদীয় পদ্ধতির সরকার যাত্রা শুরু করল। যে সংবিধান এ দেশের জনগণের রক্তের আখরে লেখা এক পূতপবিত্র জাতীয় দলিল। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত রাজনৈতিক নেতৃত্ব রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় থাকা অবস্থায় ১৯৭৫ সালের ২৫ জানুয়ারি চতুর্থ সংশোধনীর মাধ্যমে বাংলাদেশ কৃষক শ্রমিক আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে রাষ্ট্রপতি শাসিত সরকার চালু করা হলো। প্রকৃতপক্ষে ১৯৭২ সালের ৪ নভেম্বর তারিখে গণপরিষদে এ সংবিধান গৃহীত হয় এবং ১৯৭২ সালের ১২ ডিসেম্বর গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান বলবৎ হয়। সংবিধান বলবৎ হওয়াকে সংবিধান প্রবর্তন হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। আর সেই সংবিধান নিয়ে আমরা সংসদীয় পদ্ধতির সরকারব্যবস্থার পথে যাত্রা শুরু করি। সেই আদি বা মূল সংবিধানে বিভিন্ন সময়ে রাজনৈতিক নেতৃত্বের অধীনে ১৬টি সংশোধনী আনা হয় আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে এবং ১৯৭৫ সালে ২৫ জানুয়ারির যে সংশোধনী স্বাধীনতার মূলমন্ত্র গণতন্ত্র থেকে বিচ্যুতি ঘটায় তা-ও আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে। ১৯৭৯ সালের ৬ এপ্রিল পঞ্চম সংশোধনীর মাধ্যমে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার পুনঃপ্রবর্তন হয়। বহুদলীয় গণতন্ত্র, সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল গঠনের মধ্য দিয়ে বিচার বিভাগ তার স্বাধীনতা ফিরে পায়। আবার ফিরে পায় তার আদি ব্যবস্থা। প্রত্যেক রাজনৈতিক দল তার দলীয় রাজনীতি করার অধিকার ফিরে পায়। জাতি একদলীয় শাসনের নাগপাশ থেকে মুক্তি পায়।

পঞ্চম সংশোধনীর মধ্য দিয়ে একদলীয় সরকার পদ্ধতির বিধান বিলুপ্ত হলেও রাষ্ট্রপতি শাসিত সরকার পদ্ধতি চালু ছিল। কিন্তু ১৯৯১ সালের ১৮ সেপ্টেম্বর বেগম খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে সংসদে ১২তম সংশোধনীর মাধ্যমে বাংলাদেশে আবার সেই বহু আকাক্সিক্ষত সংসদীয় পদ্ধতির সরকার প্রতিষ্ঠিত হয়। জনগণ তাদের কষ্টার্জিত স্বাধীনতার স্বাদ, ভোটের অধিকার, মৌলিক অধিকারগুলো ফিরে পায়। একই ধারায় ১৯৯৬ সালের ২৮ মার্চ ১৩তম সংশোধনের মধ্য দিয়ে এ দেশের জনগণ দলীয় সরকারের প্রভাবমুক্ত ভোটদানের অধিকার নিশ্চিত করার লক্ষ্যে নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রবর্তন করে বাংলাদেশের সংবিধানের ইতিহাসে ১২তম ও ১৩তম সংশোধনীর মাধ্যমে ক্ষমতা কুক্ষিগত রাখার পরিবর্তে জনগণের ভোটের অধিকার জনগণের হাতে ফিরিয়ে দেওয়ার এক বিরল দৃষ্টান্ত স্থাপন করলেন বেগম খালেদা জিয়া। বাংলাদেশে গণতন্ত্র, বিচার বিভাগের স্বাধীনতা পুনঃপ্রতিষ্ঠার জন্য উনার নাম স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে। সেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থার অধীনে দেশে তিনটি সংসদ নির্বাচনে জনগণ ইচ্ছামতো প্রার্থীকে ভোট দিয়ে সংসদে পাঠিয়েছে। ঐতিহাসিকভাবে এ কৃতিত্বের দাবিদার বেগম খালেদা জিয়া। তাঁর নেতৃত্বেই এ দুটি সংশোধনী সংবিধানে এনে জনগণের মৌলিক অধিকার সমুন্নত রাখার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপিত হয়েছিল। এ পদ্ধতির ফলে আওয়ামী লীগ ২১ বছর পর ক্ষমতায় আসার সুযোগ পেয়েছিল। যারা নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে ভোটাধিকার ফিরে পেয়েছিল সেই কোটি কোটি জনগণের হৃদয়ে রক্তক্ষরণ শুরু হয়েছে। কেননা যে নেত্রী জনগণের ভোটের অধিকার ফিরিয়ে দিয়েছেন, নিজের পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দেওয়ার সে অধিকার আজ অনুপস্থিত। আজ ভোটের অধিকার বঞ্চিত কোটি কোটি মানুষের অন্তরে বেগম খালেদা জিয়ার জন্য রক্তক্ষরণ হচ্ছে। মুক্ত খালেদা জিয়ার চেয়ে বন্দি খালেদা জিয়া অনেক শক্তিশালী। মানুষের ভোটের অধিকার ফেরত দেওয়ায় তাঁর নাম বাংলাদেশের ইতিহাসে স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে। এ ঐতিহাসিক সত্য ঘটনাগুলো ড. কামাল হোসেন সাহেব সাহস করে সেদিন টিভিতে বলেননি। বললে বরং তার মর্যাদা বাড়ত বই কমত না। রাজনীতির অঙ্গনে সফল রাজনীতিবিদ হতে অনেক ত্যাগ-তিতিক্ষা দরকার হয়, কিন্তু সেই ইমেজ ধ্বংস হতে একটি ভুল-ই যথেষ্ট।

                লেখক : সাবেক বিমান ও পর্যটনমন্ত্রী, রাষ্ট্রদূত, মেয়র।

এই বিভাগের আরও খবর
গরু চোরাচালান
গরু চোরাচালান
বিপর্যস্ত পুঁজিবাজার
বিপর্যস্ত পুঁজিবাজার
মুমিনের হজ
মুমিনের হজ
চুল নিয়ে চুলোচুলি
চুল নিয়ে চুলোচুলি
যোগ-বিয়োগের ধারাস্রোত
যোগ-বিয়োগের ধারাস্রোত
যুদ্ধবিরতি
যুদ্ধবিরতি
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
অল্প দেখা আমেরিকা
অল্প দেখা আমেরিকা
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
সর্বশেষ খবর
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে রাবি শিক্ষার্থীকে থানায় সোপর্দ
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে রাবি শিক্ষার্থীকে থানায় সোপর্দ

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে ফুটবল প্রশিক্ষণের সমাপনী
কুড়িগ্রামে ফুটবল প্রশিক্ষণের সমাপনী

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কোচ হয়ে যা বললেন টেইট
বাংলাদেশের কোচ হয়ে যা বললেন টেইট

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি আরবে পৌঁছেছেন ৪০ হাজার ৬০৮ হজযাত্রী
সৌদি আরবে পৌঁছেছেন ৪০ হাজার ৬০৮ হজযাত্রী

১৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ফারিণের এক হাতে ফুল, অন্য হাতে কুড়াল
ফারিণের এক হাতে ফুল, অন্য হাতে কুড়াল

১৫ মিনিট আগে | শোবিজ

চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা ফখরুল
চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা ফখরুল

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনাল নিশ্চিত করল শেফিল্ড; ফিরতি লেগেও দুর্দান্ত হামজা
ফাইনাল নিশ্চিত করল শেফিল্ড; ফিরতি লেগেও দুর্দান্ত হামজা

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শনিবার থেকে আবারও শুরু হচ্ছে আইপিএল
শনিবার থেকে আবারও শুরু হচ্ছে আইপিএল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ
ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিলেটে বিপুল ইয়াবাসহ আটক ২
সিলেটে বিপুল ইয়াবাসহ আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৩৯ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৩৯ ফিলিস্তিনি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ মে)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে চার অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে চার অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়া থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার
আশুলিয়া থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমলকির স্বাস্থ্য উপকারিতা
আমলকির স্বাস্থ্য উপকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

কোরআনের আয়াতগুলো একে অন্যের ব্যাখ্যা করে
কোরআনের আয়াতগুলো একে অন্যের ব্যাখ্যা করে

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

১০ কাজে হজের প্রস্তুতি
১০ কাজে হজের প্রস্তুতি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নদীতে ফিক্সড জাল পেতে মাছ ধরায় ফেনীতে ৪ জনের অর্থ ও কারাদণ্ড
নদীতে ফিক্সড জাল পেতে মাছ ধরায় ফেনীতে ৪ জনের অর্থ ও কারাদণ্ড

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি
এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের বাণিজ্য সমঝোতা, শেয়ার বাজার চাঙা
যুক্তরাষ্ট্র-চীনের বাণিজ্য সমঝোতা, শেয়ার বাজার চাঙা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষার্থীকে কুপিয়ে হত্যা
চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষার্থীকে কুপিয়ে হত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাসানচর থেকে পালিয়ে এলো ৪০ রোহিঙ্গা
ভাসানচর থেকে পালিয়ে এলো ৪০ রোহিঙ্গা

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৫৪ বছরের সবচেয়ে বড় দুটি অর্জন ৭১ আর ২৪ : তারেক রহমান
৫৪ বছরের সবচেয়ে বড় দুটি অর্জন ৭১ আর ২৪ : তারেক রহমান

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নেতাকে হেনস্থা, বিএনপি নেতাকে শোকজ
আওয়ামী লীগ নেতাকে হেনস্থা, বিএনপি নেতাকে শোকজ

১১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!
রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৫ দিনেও খোঁজ মেলেনি স্কুলছাত্র লিমনের
২৫ দিনেও খোঁজ মেলেনি স্কুলছাত্র লিমনের

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎ বিভ্রাটে অচল লন্ডনের পাতাল রেল ব্যবস্থা
বিদ্যুৎ বিভ্রাটে অচল লন্ডনের পাতাল রেল ব্যবস্থা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান
যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যুদ্ধবিরতির অনুরোধ এসেছে ভারতের পক্ষ থেকে’
‘যুদ্ধবিরতির অনুরোধ এসেছে ভারতের পক্ষ থেকে’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি
পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে বিলাসবহুল জেট ‘উপহার’ দিচ্ছে কাতার? ঘনীভূত হচ্ছে বিতর্ক
ট্রাম্পকে বিলাসবহুল জেট ‘উপহার’ দিচ্ছে কাতার? ঘনীভূত হচ্ছে বিতর্ক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি
আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি
‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি
এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে
যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'
'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য
নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের
নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক
সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়
রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বর্ণের দাম আরও কমেছে
স্বর্ণের দাম আরও কমেছে

১২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার
শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান
গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা
চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট
মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সংঘাতের কৌশল’ না নিতে ইউরোপীয় শক্তিগুলোকে ইরানের হুঁশিয়ারি
‌‘সংঘাতের কৌশল’ না নিতে ইউরোপীয় শক্তিগুলোকে ইরানের হুঁশিয়ারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে বিজিবির কড়া নজরদারি, টহল জোরদার
ফেনীতে বিজিবির কড়া নজরদারি, টহল জোরদার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হেলিকপ্টার-ড্রোন-মারণাস্ত্র দিয়ে আন্দোলনকারীদের নিশ্চিহ্ন করার নির্দেশ ছিল হাসিনার
হেলিকপ্টার-ড্রোন-মারণাস্ত্র দিয়ে আন্দোলনকারীদের নিশ্চিহ্ন করার নির্দেশ ছিল হাসিনার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনুরোধ নয়, কোহলিকে জানানো হয় টেস্টে জায়গা অনিশ্চিত!
অনুরোধ নয়, কোহলিকে জানানো হয় টেস্টে জায়গা অনিশ্চিত!

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ
ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!
জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!

প্রথম পৃষ্ঠা

আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি
আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা
প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা

পেছনের পৃষ্ঠা

জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে
জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগে গরু ছাগল জবাই
শাহবাগে গরু ছাগল জবাই

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক

প্রথম পৃষ্ঠা

চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!
চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!

প্রথম পৃষ্ঠা

কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের
আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের
ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন
নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া
কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন
সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু
দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী
শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী

নগর জীবন

যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের
যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের

শোবিজ

ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ
ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ

প্রথম পৃষ্ঠা

যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা
যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা

শোবিজ

স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির
স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

দূরে তাকিয়ে সিদ্ধান্ত নিন, না হলে বিপদ হতে পারে
দূরে তাকিয়ে সিদ্ধান্ত নিন, না হলে বিপদ হতে পারে

নগর জীবন

১০ বছর পর খালাস পেলেন দুলু
১০ বছর পর খালাস পেলেন দুলু

নগর জীবন

পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর
পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর

পেছনের পৃষ্ঠা

সার্বভৌমত্বে হস্তক্ষেপকারীদের ছাড় দেব না
সার্বভৌমত্বে হস্তক্ষেপকারীদের ছাড় দেব না

নগর জীবন

বিএনপিকে আরও ত্যাগ স্বীকার করতে হবে
বিএনপিকে আরও ত্যাগ স্বীকার করতে হবে

নগর জীবন