শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২২

তিস্তা চুক্তি হবে তিস্তার পানি দিয়েই

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
প্রিন্ট ভার্সন
তিস্তা চুক্তি হবে তিস্তার পানি দিয়েই

বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পাঁচ দিনের (৩ থেকে ৮ সেপ্টেম্বর) ভারত সফর শেষ হয়েছে ১০ দিন আগে। একাধিক বিষয় নিয়ে দুই প্রতিবেশী দেশে আলোচনা, তর্ক-বিতর্ক হলেও মূল বিষয়টি ছিল দীর্ঘদিনের বকেয়া তিস্তা নদীর জল বণ্টন নিয়ে সম্ভাব্য স্থায়ী চুক্তি। সে বিষয়টি নিয়ে আলোচনার আগে একবার নজর দেওয়া যাক ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে নদীর জল বণ্টন নিয়ে জটিলতার দীর্ঘ ইতিহাসের ওপর। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার ঠিক এক মাসের মধ্যে হত্যাকারীদের নেতা জিয়াউর রহমান ফারাক্কা থেকে জল নেওয়ার জন্য ভারতের বিরুদ্ধে নালিশ জানিয়েছিলেন জাতিসংঘে। সে সময় তার পরামর্শদাতা ছিলেন দিনাজপুরের বি এম আব্বাস। আব্বাস পাকিস্তান আমলে আইয়ুব, ইয়াহিয়া খানদের পরামর্শদাতা ছিলেন। বঙ্গবন্ধু হত্যার পর তিনি জিয়ার পরামর্শদাতা হলেন। সেই সূত্র ধরে জিয়াউর রহমান তাকে এবং কে এম কাইসারকে জাতিসংঘে পাঠিয়েছিলেন ভারতের বিরুদ্ধে নালিশ জানাতে। ভারত সরকার এই নালিশের জবাব দেওয়ার জন্য পাঠিয়েছিল পশ্চিমবঙ্গের তৎকালীন সেচমন্ত্রী আবু বরকত আতাউল গনি খান চৌধুরীকে। প্রায় চার সপ্তাহ ধরে জাতিসংঘে বিষয়টি নিয়ে তর্ক-বিতর্ক হয়। সেই সময় জাতিসংঘে রিপোর্ট করার জন্য আনন্দবাজার থেকে আমাকে পাঠানো হয়েছিল। জাতিসংঘে বিশ্বের অন্তত ৫০টি মুসলিম দেশের স্থায়ী প্রতিনিধিদের সঙ্গে বরকত সাহেব ব্যক্তিগতভাবে বৈঠক করেন। বৈঠকে তিনি জিয়ার নানা অপকর্ম তুলে ধরেন। তারা সবাই বুঝতে পারেন এই ভারতবিরোধী চক্রান্ত করা হয়েছে পাকিস্তান এবং ওয়াশিংটনের উদ্যোগে। এমনকি বরকত এমন অভিযোগও করেছিলেন যে, বাংলাদেশ যে দরখাস্ত পেশ করেছে তা জুলফিকার আলী ভুট্টোর তৈরি করে দেওয়া। বাংলাদেশের প্রতিনিধি আব্বাস বা কাইসার এর কোনো জবাব না দিয়ে একতরফাভাবে ভারতকে গালিগালাজ করে দায়িত্ব সেরেছেন। বর্তমানে পশ্চিমবঙ্গের কূটনৈতিক মহল মনে করে, ভারতের অঙ্গরাজ্য পশ্চিমবঙ্গের বঙ্গেশ্বরী এখন উপদেশ নিচ্ছেন তার মন্ত্রিসভার সদস্য ববি হাকিমের কাছ থেকে।

এই ববি হাকিমই ২০১৪ সালে বাংলাদেশের নির্বাচনের আগে একটি টিভি চ্যানেলে বলেছিলেন, তিস্তা চুক্তি করে আমরা শেখ হাসিনাকে ফের ক্ষমতায় আনার ব্যাপারে সাহায্য করতে চাই না। তাকে পাল্টা প্রশ্ন করা হয়, বাংলাদেশের মসনদে তাহলে আপনি কাকে দেখতে চান? খালেদা জিয়াকে? তিনি প্রশ্নের সরাসরি জবাব না দিয়ে বলেন, আপনাদের যা মনে হয় বুঝে নিন।

মমতার অঘোষিত ‘বিদেশমন্ত্রী’ এখন ববি হাকিম কলকাতার বাংলাদেশ উপ-দূতাবাসের ডেপুটি হাইকমিশনার গত ৫-৬ মাস ধরে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জির সঙ্গে দেখা করতে যে চিঠি দিয়েছিলেন, তাকে বলা হয় বাংলাদেশের ব্যাপারে কথা বলতে হলে ববি হাকিমের সঙ্গে কথা বলতে হবে। যেহেতু আওয়ামী লীগের কয়েকজন বড় মাপের ব্যবসায়ীর সঙ্গে ববি হাকিমের সখ্য আছে, তাই অনেকেই মনে করেছিলেন এবার হয়তো তিস্তা চুক্তি হয়ে যাবে। অন্যান্য বারের মতো এবার আর মমতা ব্যানার্জি এই চুক্তিতে বাধা দেবেন না। কিন্তু তা হলো না। তার বদলে কী হলো? ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে কুশিয়ারা নদীর জল বণ্টন নিয়ে চুক্তি হলো। রোহিঙ্গা ইস্যু শুরু হওয়ার পর থেকে বাংলাদেশ বারবার ভারতের কাছে এ ব্যাপারে সাহায্য চেয়ে এসেছে। ভারত বরাবরই মনে করে এসেছে এ বিষয়টি বাংলাদেশ ও চীনের মধ্যকার বিষয়। রোহিঙ্গা নিয়ে বাংলাদেশের দীর্ঘকালের দাবি- অঞ্চলের সবচেয়ে বড় দেশ হিসেবে মিয়ানমারের ওপর সরাসরি চাপ দিক ভারত। যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়েছে, আঞ্চলিক পরিস্থিতির সাপেক্ষে মিয়ানমারের রাখাইন প্রদেশ থেকে আসা ১০ লাখেরও বেশি শরণার্থীকে আশ্রয় দেওয়া বাংলাদেশের এই উদ্যোগের প্রশংসা করেছে ভারত। এ ব্যাপারে মিয়ানমার ও বাংলাদেশ উভয়কেই সহায়তা করার ব্যাপারে তারা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। ভারতই একমাত্র দেশ, যে দুটি দেশেরই প্রতিবেশী। শরণার্থীদের স্বচ্ছ এবং পাকাপাকিভাবে দ্রুত নিজেদের দেশে ফেরার ব্যাপারে ভারত সহায়তা করবে। শেখ হাসিনার দিল্লি সফরের পর ভারতের অবসরপ্রাপ্ত বিদেশ সচিবের সঙ্গে টেলিফোনে কথা হয়েছে। তারা বলেছেন,  প্রতিবেশী দেশের সঙ্গে জল, স্থল এবং নৌ ইত্যাদি বিষয়ে সুষ্ঠু সমাধান একমাত্র আলাপ-আলোচনার মাধ্যমেই সম্ভব। এটাই তাদের অভিজ্ঞতা বলে। মনমোহন সিংয়ের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা শিবশঙ্কর মেনন আমার দীর্ঘদিনের পুরনো বন্ধু। তাকে এই সফর নিয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, ২০১১ সালে ড. মনমোহন সিং যখন প্রথম ঢাকায় যান, তার আগে পর পর চারবার আমি কলকাতায় গিয়ে মমতার সঙ্গে কথা বলেছি। মমতা জিদ ধরে থাকেন যে তিনি ড. মনমোহন সিংয়ের সঙ্গে ঢাকায় আসবেন না এবং তিস্তা চুক্তি করতে দেবেন না। দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের ব্যাপারে মমতা যে কিছুই বোঝেন না, সে ব্যাপারে আক্ষেপ করেছিলেন মেনন। কিন্তু খোঁচা দিয়ে বলেন, দক্ষিণ-পশ্চিম এশিয়ার ভারতের একমাত্র প্রতিবেশী দেশ হলো বাংলাদেশ। জিয়া এবং তার বিধবা স্ত্রী খালেদার সময় ছাড়া এই বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক ঠিক রাখার চেষ্টা করে গেছে ভারতের পূর্বতন কংগ্রেস সরকার। তারা অনেক ক্ষেত্রেই সফলও হয়েছে।

শেখ হাসিনা যতবার ক্ষমতায় এসেছেন, সন্ত্রাসবাদ থেকে শুরু করে গরু পাচার পর্যন্ত সব ইস্যুতে ভারতের সঙ্গে সুসম্পর্ক রাখার চেষ্টা করেছেন। তার আমলেই বাংলাদেশের মাটি থেকে উত্তর-পূর্ব ভারতের সন্ত্রাসবাদীদের তাড়িয়ে দেওয়া হয়। এটা ভারতের একটা বড় পাওনা। তিস্তার ব্যাপারে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের যে ষোলোআনা সদিচ্ছা আছে, তা ফাইলে লিখে দিয়েছিল পশ্চিমবঙ্গের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য। তার আমলেই দুই দেশের মধ্যে তিস্তা চুক্তির খসড়া তৈরি করা হয়েছিল। বামপন্থি দলগুলো মনে করে, মমতার এই জিদের পেছনে রয়েছে সিআইএর ন্যান্সি পাওয়েল। তিনি এক সময় ঢাকায় ছিলেন। পরে তিনি কলকাতায় আসেন। কলকাতার রাজনৈতিক মহল মনে করছে, ন্যান্সি পাওয়েলকে সঙ্গে নিয়ে প্রাক্তন সেক্রেটারি অব স্টেট হিলারি ক্লিনটন উপদেশ দিয়েছিলেন, তোমরা কিছুতেই তিস্তা চুক্তি সই করবে না। আমরা ফারাক্কা চুক্তি আটকানোর চেষ্টা করেছিলাম। কিন্তু পারিনি। কথায় বলে, নিজের নাক কেটে পরের যাত্রাভঙ্গ। বাংলাদেশে জিয়ার পার্টি বিএনপি এবং জামায়াত তাদের প্রভুদের কাজে লাগিয়ে ভারত ও বাংলাদেশের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ককে ভেঙে চুরমার করতে চাইছে। কিন্তু বাংলাদেশের জনগণ বারবার প্রমাণ করেছে কে প্রকৃত বন্ধু আর কে প্রকৃত শত্রু। তাই এক কথায় বলা যেতে পারে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সদ্য দিল্লি সফরে উভয় দেশের মধ্যে সম্পর্ক আরও জোরদার করার ওপর জোর দিয়েছেন।

নিউইয়র্কের ইস্ট ইয়র্কের জল এনে ফারাক্কা চুক্তি হয়নি। ফারাক্কা চুক্তি হয়েছে গঙ্গার জল দিয়েই। এবার দেখা যাক, কীভাবে শেখ হাসিনা উদ্যোগ নিয়েছিলেন। ’৯৬ সালে প্রথম মন্ত্রিসভায় বড় মাপের মুক্তিযোদ্ধা আবদুর রাজ্জাককে পানি ও সেচমন্ত্রী করেছিলেন। শপথ নিয়ে রাজ্জাক সাহেব চলে আসেন ভারতে বঙ্গবন্ধু তনয়ার নির্দেশেই। পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী তখন জ্যোতি বসু। তিনি তখন দিল্লিতে। সেখানে জ্যোতি বসু-রাজ্জাকের সাক্ষাৎকারে জ্যোতি বাবু রাজ্জাককে বলেছিলেন, কলকাতায় গিয়ে আপনি প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি সোমেন মিত্র এবং আনন্দবাজারের এই লেখকের সঙ্গে দেখা করে তাদের সঙ্গে নিয়ে বরকত সাহেবের কাছে যাবেন। রাজ্জাক সাহেব কলকাতায় ফিরে সোমেন মিত্র এবং আমাকে ফোন করে হোটেলে দেখা করতে বলেন। আমরা একই সময় গিয়ে পৌঁছাই। তিনি ঘর ফাঁকা করে তার সঙ্গে জ্যোতি বাবুর কথাবার্তা খুলে বলেন। বরকত সাহেব তখন মালদহে। আমরা যে মালদহে যাচ্ছি, তা বরকত সাহেবকে জানায়নি। তার বোন রুবী নূরকে আমরা ফোন করেছিলাম। তিনি আমাদের মালদহের গৌড় ভবনে থাকার ব্যবস্থা করেন। সেখান থেকে সোজা কোতোয়ালিতে আমরা বরকত সাহেবের বাড়ি যাই। জ্যোতি বাবু রাজ্জাক সাহেবকে বলেছিলেন, বরকতকে রাজি করাতে পারলে তার কোনো আপত্তি নেই। বরকত সাহেব আমাদের দেখে তেলেবেগুনে জ্বলে উঠলেন, আপনারা আমাকে না জানিয়ে কেন মালদহে এসেছেন? তার পাশে দাঁড়িয়ে তার বোন বিধায়ক রুবী নূর। রুবীকে হাসতে দেখে বরকত সাহেব আরও উত্তেজিত হয়ে উঠলেন। রাজ্জাক সাহেবকে দেখিয়ে বললেন, আপনাদের সঙ্গে এই লোকটি কে? সোমেন বললেন, ইনি বাংলাদেশের সেচমন্ত্রী। তিনি আরও উত্তেজিত হয়ে বললেন, বঙ্গবন্ধুকে যারা হত্যা করেছে, আপনারা তাদের নিয়ে এসেছেন? এখনই আপনারা বাড়ি থেকে বেরিয়ে যান। সোমেন সেই উত্তেজিত বরকত সাহেবকে পাশের ঘরে নিয়ে গিয়ে জ্যোতি বাবুর সঙ্গে রাজ্জাকের সাক্ষাৎ এবং গঙ্গার জলচুক্তির প্রসঙ্গটি বলেন। তখন বরকত বলেন, আমি জাতিসংঘে যা বলেছি, তা ইন্দিরা গান্ধীর নির্দেশ এবং নীতি অনুযায়ী। বিদেশমন্ত্রক থেকে আমাকে তার খসড়া তৈরি করে দেওয়া হয়েছিল। এর পরই বরকত সাহেব তার সরকারি প্যাডে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী এইচডি দেবগৌড়াকে একটি চিঠি লিখে জানান, ফারাক্কা চুক্তিতে তার এবং কংগ্রেসের কোনো আপত্তি নেই। সেই চিঠির একটি কপি তিনি পাঠিয়ে দেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যকে। এভাবেই সেই ফারাক্কা চুক্তির মূল বুনিয়াদ তৈরি হয়েছিল। এ বিষয়টি আমি ভুলেই গেছিলাম। কয়েক বছর আগে ঢাকায় গিয়ে আমি তোফায়েল আহমেদের বাড়িতে যাই। যেখানে আরও কয়েকজন অতিথি ছিলেন। সেই সময় এ কথাটি তোলেন তোফায়েল সাহেব। আমি তাকে জিজ্ঞেস করি, আপনি এ ঘটনা কেমন করে জানলেন? তিনি বলেন, দিল্লি এবং কলকাতা থেকে ফিরে আসার পর শেখ হাসিনা ক্যাবিনেট বৈঠকে গোটা বিষয়টি রিপোর্ট করেছিলেন। ক্যাবিনেটের সবাই সেদিন এ ঘটনা জানতে পেরেছেন। শেখ হাসিনার মতোই এ বঙ্গের মানুষও মনে করে তিস্তা চুক্তি হবেই। আর গুজরাটের কোনো নদী বা কালীঘাট থেকে নয়, সেই তিস্তা চুক্তি হবে তিস্তার পানি দিয়েই।          

                লেখক : ভারতীয় প্রবীণ সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
গরু চোরাচালান
গরু চোরাচালান
বিপর্যস্ত পুঁজিবাজার
বিপর্যস্ত পুঁজিবাজার
মুমিনের হজ
মুমিনের হজ
চুল নিয়ে চুলোচুলি
চুল নিয়ে চুলোচুলি
যোগ-বিয়োগের ধারাস্রোত
যোগ-বিয়োগের ধারাস্রোত
যুদ্ধবিরতি
যুদ্ধবিরতি
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
অল্প দেখা আমেরিকা
অল্প দেখা আমেরিকা
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
সর্বশেষ খবর
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে রাবি শিক্ষার্থীকে থানায় সোপর্দ
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে রাবি শিক্ষার্থীকে থানায় সোপর্দ

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে ফুটবল প্রশিক্ষণের সমাপনী
কুড়িগ্রামে ফুটবল প্রশিক্ষণের সমাপনী

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কোচ হয়ে যা বললেন টেইট
বাংলাদেশের কোচ হয়ে যা বললেন টেইট

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি আরবে পৌঁছেছেন ৪০ হাজার ৬০৮ হজযাত্রী
সৌদি আরবে পৌঁছেছেন ৪০ হাজার ৬০৮ হজযাত্রী

১৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ফারিণের এক হাতে ফুল, অন্য হাতে কুড়াল
ফারিণের এক হাতে ফুল, অন্য হাতে কুড়াল

১৫ মিনিট আগে | শোবিজ

চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা ফখরুল
চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা ফখরুল

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনাল নিশ্চিত করল শেফিল্ড; ফিরতি লেগেও দুর্দান্ত হামজা
ফাইনাল নিশ্চিত করল শেফিল্ড; ফিরতি লেগেও দুর্দান্ত হামজা

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শনিবার থেকে আবারও শুরু হচ্ছে আইপিএল
শনিবার থেকে আবারও শুরু হচ্ছে আইপিএল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ
ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিলেটে বিপুল ইয়াবাসহ আটক ২
সিলেটে বিপুল ইয়াবাসহ আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৩৯ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৩৯ ফিলিস্তিনি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ মে)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে চার অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে চার অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়া থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার
আশুলিয়া থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমলকির স্বাস্থ্য উপকারিতা
আমলকির স্বাস্থ্য উপকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

কোরআনের আয়াতগুলো একে অন্যের ব্যাখ্যা করে
কোরআনের আয়াতগুলো একে অন্যের ব্যাখ্যা করে

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

১০ কাজে হজের প্রস্তুতি
১০ কাজে হজের প্রস্তুতি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নদীতে ফিক্সড জাল পেতে মাছ ধরায় ফেনীতে ৪ জনের অর্থ ও কারাদণ্ড
নদীতে ফিক্সড জাল পেতে মাছ ধরায় ফেনীতে ৪ জনের অর্থ ও কারাদণ্ড

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি
এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের বাণিজ্য সমঝোতা, শেয়ার বাজার চাঙা
যুক্তরাষ্ট্র-চীনের বাণিজ্য সমঝোতা, শেয়ার বাজার চাঙা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষার্থীকে কুপিয়ে হত্যা
চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষার্থীকে কুপিয়ে হত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাসানচর থেকে পালিয়ে এলো ৪০ রোহিঙ্গা
ভাসানচর থেকে পালিয়ে এলো ৪০ রোহিঙ্গা

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৫৪ বছরের সবচেয়ে বড় দুটি অর্জন ৭১ আর ২৪ : তারেক রহমান
৫৪ বছরের সবচেয়ে বড় দুটি অর্জন ৭১ আর ২৪ : তারেক রহমান

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নেতাকে হেনস্থা, বিএনপি নেতাকে শোকজ
আওয়ামী লীগ নেতাকে হেনস্থা, বিএনপি নেতাকে শোকজ

১১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!
রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৫ দিনেও খোঁজ মেলেনি স্কুলছাত্র লিমনের
২৫ দিনেও খোঁজ মেলেনি স্কুলছাত্র লিমনের

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎ বিভ্রাটে অচল লন্ডনের পাতাল রেল ব্যবস্থা
বিদ্যুৎ বিভ্রাটে অচল লন্ডনের পাতাল রেল ব্যবস্থা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান
যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যুদ্ধবিরতির অনুরোধ এসেছে ভারতের পক্ষ থেকে’
‘যুদ্ধবিরতির অনুরোধ এসেছে ভারতের পক্ষ থেকে’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি
পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে বিলাসবহুল জেট ‘উপহার’ দিচ্ছে কাতার? ঘনীভূত হচ্ছে বিতর্ক
ট্রাম্পকে বিলাসবহুল জেট ‘উপহার’ দিচ্ছে কাতার? ঘনীভূত হচ্ছে বিতর্ক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি
আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি
‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি
এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে
যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'
'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য
নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের
নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক
সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়
রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বর্ণের দাম আরও কমেছে
স্বর্ণের দাম আরও কমেছে

১২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার
শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান
গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা
চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট
মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সংঘাতের কৌশল’ না নিতে ইউরোপীয় শক্তিগুলোকে ইরানের হুঁশিয়ারি
‌‘সংঘাতের কৌশল’ না নিতে ইউরোপীয় শক্তিগুলোকে ইরানের হুঁশিয়ারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে বিজিবির কড়া নজরদারি, টহল জোরদার
ফেনীতে বিজিবির কড়া নজরদারি, টহল জোরদার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হেলিকপ্টার-ড্রোন-মারণাস্ত্র দিয়ে আন্দোলনকারীদের নিশ্চিহ্ন করার নির্দেশ ছিল হাসিনার
হেলিকপ্টার-ড্রোন-মারণাস্ত্র দিয়ে আন্দোলনকারীদের নিশ্চিহ্ন করার নির্দেশ ছিল হাসিনার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনুরোধ নয়, কোহলিকে জানানো হয় টেস্টে জায়গা অনিশ্চিত!
অনুরোধ নয়, কোহলিকে জানানো হয় টেস্টে জায়গা অনিশ্চিত!

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ
ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!
জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!

প্রথম পৃষ্ঠা

আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি
আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা
প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা

পেছনের পৃষ্ঠা

জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে
জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগে গরু ছাগল জবাই
শাহবাগে গরু ছাগল জবাই

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক

প্রথম পৃষ্ঠা

চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!
চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!

প্রথম পৃষ্ঠা

কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের
আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের
ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন
নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া
কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন
সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু
দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী
শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী

নগর জীবন

যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের
যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের

শোবিজ

ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ
ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ

প্রথম পৃষ্ঠা

যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা
যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা

শোবিজ

স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির
স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

দূরে তাকিয়ে সিদ্ধান্ত নিন, না হলে বিপদ হতে পারে
দূরে তাকিয়ে সিদ্ধান্ত নিন, না হলে বিপদ হতে পারে

নগর জীবন

১০ বছর পর খালাস পেলেন দুলু
১০ বছর পর খালাস পেলেন দুলু

নগর জীবন

পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর
পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর

পেছনের পৃষ্ঠা

সার্বভৌমত্বে হস্তক্ষেপকারীদের ছাড় দেব না
সার্বভৌমত্বে হস্তক্ষেপকারীদের ছাড় দেব না

নগর জীবন

বিএনপিকে আরও ত্যাগ স্বীকার করতে হবে
বিএনপিকে আরও ত্যাগ স্বীকার করতে হবে

নগর জীবন