শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৪ অক্টোবর, ২০২২

মোদির পক্ষে মমতার সাফাই

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
প্রিন্ট ভার্সন
মোদির পক্ষে মমতার সাফাই

ভারত এখন কোন পথে? সাম্প্রতিককালে বেশ কিছু ঘটনা ঘটেছে যা ভারতবাসী মেনে নিতে পারছে না। রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরাও বুঝে উঠতে পারছেন না, আমরা কোন পথে চলেছি। সংবিধানের মৌলিক অধিকার অস্বীকার করে একদলীয় শাসনব্যবস্থা কায়েম করার আরএসএস নির্দেশ অনুযায়ী দিল্লির সরকার এবং অন্যান্য রাজ্যের বিজেপি সরকারগুলো কাজ শুরু করে দিয়েছে। সংবিধান থেকে ধর্মনিরপেক্ষ শব্দটি চিরদিনের মতো অবলুপ্ত করে দেওয়ার আয়োজন এবং আরএসএস কায়দায় প্রচার শুরু হয়েছে। উৎসবের মরশুমে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি আকাশছোঁয়ায় মানুষ যখন খেতে পাচ্ছে না, গরিব মানুষ ছেলেমেয়েদের জন্য জামাকাপড় কিনতে পারছে না, তখন সম্রাট আওরঙ্গজেবের মতো নরেন্দ্র মোদি শুধু লম্ফঝম্ফই করছেন না, ২০২৪-এ ক্ষমতায় ফেরার জন্য অসাংবিধানিক যত ধরনের কাজ ইতোমধ্যে শুরু করে দিয়েছে। সরকারের উদ্যোগে যে সব কাজ হয় অথবা সরকারি কারখানায় যা উৎপাদন হয়, সেখানেও মোদির ছবি দিয়ে প্রচার শুরু হয়েছে। সেই একই কায়দায় পশ্চিমবঙ্গেও মমতা ব্যানার্জির ছবি দিয়ে চলছে পরোক্ষ প্রচার। খাদ্যবস্তুর প্যাকেট থেকে শুরু করে ধূপকাঠি সর্বত্রই হয় নরেন্দ্র মোদি, আর না হয় মমতা ব্যানার্জির ছবি। অথচ এই দুই সরকারই প্রশাসনিক কাজে সম্পূর্ণ ব্যর্থ।

অতি সম্প্রতি ভারতের অঙ্গরাজ্য পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী বঙ্গেশ্বরী মমতা ব্যানার্জির কয়েকটি কাজের নমুনা দিলেই পাঠকদের কাছে বিষয়টি খানিকটা স্পষ্ট হবে। একাধিকবার তিনি বিভিন্ন সংবাদ সম্মেলনে দাবি করেছেন, আরএসএস আদৌ খারাপ কোনো সংগঠন নয়। উল্টো শৃঙ্খলাবদ্ধ সংগঠন বলে আরএসএসকে তিনি প্রশংসায় ভরিয়ে দিয়েছেন। এর পাশাপাশি যখন দুই কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সিবিআই এবং ইডি তৃণমূলের নেতা-মন্ত্রীদের কার্যত তাড়া করে বেড়াচ্ছে একের পর এক দুর্নীতির মামলায়, তখন তিনি মন্তব্য করেছেন, সিবিআই এর এই বাড়াবাড়ি রকমের তদন্তের পিছনে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির হাত আছে বলে তিনি মনে করেন না। বরং তিনি এর পিছনে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের হাত দেখতে পেয়েছেন। যদিও বাস্তব ঘটনা হলো, সিবিআই নামক কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থাটি ডিওপিটির (ডিপার্টমেন্ট অব পার্সোন্যাল অ্যান্ড ট্রেনিং) অধীনে। যে বিভাগটি সরাসরি নিয়ন্ত্রণ করে প্রধানমন্ত্রীর দফতর (পিএমও)। ফলে মমতা যে পরোক্ষে মোদিকে  আড়াল করতে চাইছেন, তা দিনের আলোর মতো স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে।

এ ধরনের উল্টোপাল্টা মন্তব্য কিন্তু আলটপকা করা নয়। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করছেন, মমতা ব্যানার্জির এ ধরনের মন্তব্যের পিছনে নির্দিষ্ট একটা হিসাব রয়েছে। তা হলো পাহাড় সমান দুর্নীতির অভিযোগ বর্তমানে মুখ্যমন্ত্রীর পরিবার পর্যন্ত এসে গিয়েছে। আরও বড় বিপদ থেকে শেষ মুহূর্তে মোদি যাতে তাকে এবং তার পরিবারকে বাঁচিয়ে দেন, সেই পথ খোলা রাখতেই। ‘নরেন্দ্র মোদি ভালো কিন্তু অমিত শাহ খারাপ’ এই লাইন নিয়েছেন বঙ্গেশ্বরী। সম্প্রতি ভারতের উপরাষ্ট্রপতি নির্বাচনের সময়ও মমতা ব্যানার্জির এই ভূমিকা স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে। বিজেপিবিরোধী জোটের প্রার্থীকে তৃণমূল ভোট দেয়নি। যুক্তি দেখিয়েছিল, তাদের সঙ্গে আলোচনা না করেই বিরোধীরা প্রার্থী ঠিক করে ফেলেছিল। তৃণমূল ভোটদান না করায় অনায়াসেই ওই পদে জয়লাভ করে পশ্চিমবঙ্গের প্রাক্তন রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়। যে ধনখড়ের সঙ্গে তৃণমূল সরকারের আকচাআকচি নিত্যনৈমিত্তিক ঘটনা ছিল।

তৃণমূল ছাড়া বাকি বিরোধীরা কিন্তু সর্বভারতীয় স্তরে বিজেপি বিরোধিতায় ঐক্যবদ্ধ হওয়ার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। কংগ্রেসের সাংগঠনিক নির্বাচনের পাশাপাশি দেশের শীর্ষ রাজনৈতিক নেতারা সোনিয়া গান্ধী ও রাহুল গান্ধীর সঙ্গে যোগাযোগ রেখে চলেছেন। সম্প্রতি তার ‘দেশ জোড়া’ রাজনৈতিক পদযাত্রায় কেরলে এক সমাবেশে রাহুল গান্ধী বলেছেন, ‘নরেন্দ্র মোদি তার ধনী বন্ধুদের পাশে দেশের দরিদ্র মানুষদের দেখতে পান না। গোটা ভারতে পেট্র-পণ্যের দাম আকাশ ছুঁয়েছে। রান্নার গ্যাস ও সিলিন্ডার কিন্তু ১ হাজার টাকা ছাড়িয়ে গিয়েছে। রাহুল বলেন, ক্ষমতায় আসার আগে নরেন্দ্র মোদি দরিদ্রদের কথা বলে কেঁদে ভাসাতেন। এখন তার আমলে দ্রব্যমূল্য এতটাই বেড়েছে যে, নিম্ন ও মধ্যবিত্ত মানুষের প্রায় নাভিশ্বাস ওঠার জোগাড় হয়েছে। মোদি বা স্মৃতি ইরানিদের তা নিয়ে কোনো চিন্তা নেই। মোদি ব্যস্ত রয়েছেন তার দুই গুজরাটি শিল্পপতি বন্ধু গৌতম আদানি এবং রিলায়েন্সের মালিক মুকেশ আম্বানিকে নিয়ে।

বেশি দিনের কথা নয়। ইউপিএ-২ আমলে ড. মনমোহন সিং তখন প্রধানমন্ত্রী। সংসদে একটি আইন পাস করিয়েছিলেন ফুড সিকিউরিটি অ্যাক্ট বা খাদ্য নিরাপত্তা আইন। অর্থাৎ দেশের সমস্ত নাগরিকের দুই বেলার খাদ্য নিশ্চিত করার দায়িত্ব কেন্দ্রীয় সরকারের। বর্তমানে এই প্রকল্প প্রায় বন্ধ হওয়ার মুখে। কারণ দেখানো হচ্ছে, পশ্চিমবঙ্গ ঝাড়খন্ডসহ পাঁচটি রাজ্যে এবার ধানসহ অন্যান্য ফসল উৎপাদন কম হয়েছে। ভারতের রিজার্ভ ব্যাংকের প্রাক্তন গভর্নর রঘুরাম রাজন সরকারের এই দাবি উড়িয়ে দিয়েছেন। তার বক্তব্য, ফুড করপোরেশনের গুদামে দেশের ১৪০ কোটি মানুষের খাদ্যসামগ্রী মজুদ রাখার কথা। সেই খাদ্যসামগ্রীতে গোটা দেশকে দুই বছর খাওয়ানো যায়। তা কোথায় গেল? ২০১৩ সালে গরিবদের জন্য বছরে বিনামূল্যে রান্নার গ্যাসের ব্যবস্থা করা হয়েছিল। সেই প্রকল্পও এখন বন্ধ হওয়ার মুখে। এ ব্যাপারে আরএসএসও টুঁ-শব্দটি করছে না।

উল্লেখযোগ্য, এক সময় (সিপিএম শাসনামলে) জ্যোতিবসু বলেছিলেন, গ্রাম থেকে গরিবরা কলকাতায় এসে ভিক্ষা করবে না। তারা গ্রামেই কাজ পাবেন। সে সময় কেন্দ্রীয় সরকার ১০০ দিনের কাজের প্রকল্প শুরু করেছিল। অর্থাৎ গ্রামের মানুষ বছরে অন্তত ১০০ দিনের কাজ পাবেন। অথচ বর্তমান অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন বলছেন, ১০০ দিনের কাজ প্রকল্প চালিয়ে যাওয়ার মতো অর্থ কেন্দ্রীয় সরকারের হাতে নেই। কেন্দ্রীয় সরকারের এই দাবি বিশ্বাসযোগ্য নয়। তারা যে পরিসংখ্যান দিচ্ছে, তার কোনো ভিত্তিই নেই। বিশ্বব্যাংক আইএমএফ এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক ও জি-৮ দেশের বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদরা অভিযোগ করছেন, মোদি সরকার স্বেচ্ছায় বা অনিচ্ছতায় গোটা বিশ্বকে ভুল পরিসংখ্যান দিয়ে যাচ্ছে, যা মানা যায় না। এবার সর্বশেষ রাজনৈতিক পরিস্থিতির দিকে তাকানো যাক। ২০২৪-এ লোকসভা নির্বাচন এবং চার বছর আগে ভারতের সাতটি রাজ্যে নির্বাচনকে ঘিরে এক অনিশ্চয়তার দিকে ভারত এগিয়ে চলেছে। মহারাষ্ট্রের স্ট্রংম্যান শরৎ পাওয়ায়, বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতিশ কুমার, প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী লালু প্রসাদ সম্প্রতি হরিয়ানায় এক জনসভায় বক্তব্য রেখে দিল্লিতে সোনিয়া গান্ধীর সঙ্গে বৈঠক করেন। এই তিন নেতাসহ আরও একাধিক অঙ্গরাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীরা ঘোষণা করেছেন যে, কংগ্রেসকে বাদ দিয়ে বিজেপিমুক্ত ভারত করা যাবে না। এটাই এখন তাদের মূল স্লোগান। বিজেপিমুক্ত ভারত গড়তে হলে কংগ্রেসকে নেতৃত্ব দিতে হবে। বঙ্গেশ্বরী মন্তব্য করেছেন,  কংগ্রেসকে নিয়ে কোনো জোট হবে না। পশ্চিমবঙ্গ প্রদেশ কংগ্রেস নেতারা বিশেষ করে সভাপতি অধীর রঞ্জন চৌধুরী প্রকাশ্যে বিবৃতি দিয়ে বলেছেন, বিধানসভায় দাঁড়িয়ে মমতা বলেছেন, মোদি ভালো বিজেপি খারাপ। ছাত্রদের এক সভায় তিনি বলেছেন, আরএসএসের সঙ্গে কাজ করতে তার কোনো অসুবিধা হয় না। এই আরএসএস-ই জাতির পিতা মহাত্মা গান্ধীকে হত্যা করেছিল। মমতার ভাষায় সেটা পুরনো ব্যাপার। প্রকাশ্যে দাদা-দিদি যাই বলুক, তাদের মধ্যে যে একটা লেনদেনের গভীর আঁতাত আছে, সে ব্যাপারে সন্দেহ নেই কোনো রাজনৈতিক দলের। এতে কি প্রমাণ হয় না যে, আরএসএস বিজেপি মমতা একই পথের পথিক? ১৯৯৭ সালে কংগ্রেস থেকে বেরিয়ে লালকৃষ্ণ আদভানির হাত ধরে তিনি যে বিজেপির হাত ধরেছিলেন সেই থেকে আরএসএসের প্রতি তিনি অনুরক্ত।

২০০২ সালে গুজরাট দাঙ্গার পর গোটা দেশ যখন নরেন্দ্র মোদির বিরোধিতায় মুখর হয়েছিল সে সময় মমতা মোদির পাশে দাঁড়িয়েছিলেন। সে সময় তিনি দিল্লিতে একটি আরএসএস অফিসের উদ্বোধনও করেন। তিনি মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার পর পশ্চিমবঙ্গে প্রায় এক হাজার আরএসএস প্রশিক্ষণ স্কুলসহ একাধিক সংগঠন খোলার অনুমতি দেন। এই স্কুলগুলো বেশির ভাগ খোলা হয়েছে মুসলিম এলাকাগুলোতে। মমতার সরকারই এই স্কুলগুলো খোলার জমি-জায়গা দিয়েছে। বিগত একাধিক নির্বাচনে এই আরএসএস ক্যাডাররাই তৃণমূলের সঙ্গে হাতে হাত রেখে কাজ করেছিল। ২০২৪-এর লোকসভা নির্বাচনে সেই পথেই হাঁটার জন্য দাদা-দিদি কোমড় বেঁধে নেমে পড়েছেন। তাই তিনি বারবার নরেন্দ্র মোদি এবং আরএসএসের প্রচার করছেন। এই আরএসএসই এখন বাংলাদেশে মতুয়াদের মধ্যে কাজ করছে। তারা ইতোমধ্যে বাংলাদেশের ৬৪টি জেলায় ছড়িয়ে পড়েছে। সবারই জানা পশ্চিমবঙ্গের বিগত বিধান সভার নির্বাচনের আগে নরেন্দ্র মোদি বাংলাদেশ সফরকালে মতুয়াদের ভোট অর্জনের জন্য বাংলাদেশের গোপালগঞ্জ ও সাতক্ষীরা সফর করেছিলেন। মতুয়া মন্দিরে পূজা দিয়েছিলেন। উদ্দেশ্য ছিল পশ্চিমবঙ্গের মতুয়াদের ভোট বিজেপির পক্ষে নেওয়া। বাংলাদেশের গরিব মতুয়াদের মধ্যে আরএসএসের প্রচারের সূত্রপাত কিন্তু এপার বাংলা থেকেই। তা না হলে দীর্ঘদিন পর নতুন করে আরএসএসের প্রশংসা করতে শুরু করলেন কেন মমতা? এই প্রশ্ন এখন দুই বাংলার ওয়াকিবহাল মহলের মাথায় ঘুরছে। বঙ্গবন্ধুর হত্যার ষড়যন্ত্র হয়েছিল কলকাতায়। বর্তমানে শেখ হাসিনা সরকারের বিরুদ্ধেও ষড়যন্ত্র হচ্ছে কলকাতা থেকে। পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই, জামায়াত এবং ধর্মীয় উগ্রবাদীদের সঙ্গে ঘন ঘন কলকাতায় বৈঠক করছে কেন? এ প্রশ্নই উঠছে দুই বাংলায়।

                লেখক : ভারতীয় প্রবীণ সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
গরু চোরাচালান
গরু চোরাচালান
বিপর্যস্ত পুঁজিবাজার
বিপর্যস্ত পুঁজিবাজার
মুমিনের হজ
মুমিনের হজ
চুল নিয়ে চুলোচুলি
চুল নিয়ে চুলোচুলি
যোগ-বিয়োগের ধারাস্রোত
যোগ-বিয়োগের ধারাস্রোত
যুদ্ধবিরতি
যুদ্ধবিরতি
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
অল্প দেখা আমেরিকা
অল্প দেখা আমেরিকা
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
সর্বশেষ খবর
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে রাবি শিক্ষার্থীকে থানায় সোপর্দ
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে রাবি শিক্ষার্থীকে থানায় সোপর্দ

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে ফুটবল প্রশিক্ষণের সমাপনী
কুড়িগ্রামে ফুটবল প্রশিক্ষণের সমাপনী

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কোচ হয়ে যা বললেন টেইট
বাংলাদেশের কোচ হয়ে যা বললেন টেইট

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি আরবে পৌঁছেছেন ৪০ হাজার ৬০৮ হজযাত্রী
সৌদি আরবে পৌঁছেছেন ৪০ হাজার ৬০৮ হজযাত্রী

১৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ফারিণের এক হাতে ফুল, অন্য হাতে কুড়াল
ফারিণের এক হাতে ফুল, অন্য হাতে কুড়াল

১৫ মিনিট আগে | শোবিজ

চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা ফখরুল
চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা ফখরুল

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনাল নিশ্চিত করল শেফিল্ড; ফিরতি লেগেও দুর্দান্ত হামজা
ফাইনাল নিশ্চিত করল শেফিল্ড; ফিরতি লেগেও দুর্দান্ত হামজা

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শনিবার থেকে আবারও শুরু হচ্ছে আইপিএল
শনিবার থেকে আবারও শুরু হচ্ছে আইপিএল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ
ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিলেটে বিপুল ইয়াবাসহ আটক ২
সিলেটে বিপুল ইয়াবাসহ আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৩৯ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৩৯ ফিলিস্তিনি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ মে)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে চার অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে চার অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়া থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার
আশুলিয়া থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমলকির স্বাস্থ্য উপকারিতা
আমলকির স্বাস্থ্য উপকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

কোরআনের আয়াতগুলো একে অন্যের ব্যাখ্যা করে
কোরআনের আয়াতগুলো একে অন্যের ব্যাখ্যা করে

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

১০ কাজে হজের প্রস্তুতি
১০ কাজে হজের প্রস্তুতি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নদীতে ফিক্সড জাল পেতে মাছ ধরায় ফেনীতে ৪ জনের অর্থ ও কারাদণ্ড
নদীতে ফিক্সড জাল পেতে মাছ ধরায় ফেনীতে ৪ জনের অর্থ ও কারাদণ্ড

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি
এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের বাণিজ্য সমঝোতা, শেয়ার বাজার চাঙা
যুক্তরাষ্ট্র-চীনের বাণিজ্য সমঝোতা, শেয়ার বাজার চাঙা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষার্থীকে কুপিয়ে হত্যা
চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষার্থীকে কুপিয়ে হত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাসানচর থেকে পালিয়ে এলো ৪০ রোহিঙ্গা
ভাসানচর থেকে পালিয়ে এলো ৪০ রোহিঙ্গা

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৫৪ বছরের সবচেয়ে বড় দুটি অর্জন ৭১ আর ২৪ : তারেক রহমান
৫৪ বছরের সবচেয়ে বড় দুটি অর্জন ৭১ আর ২৪ : তারেক রহমান

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নেতাকে হেনস্থা, বিএনপি নেতাকে শোকজ
আওয়ামী লীগ নেতাকে হেনস্থা, বিএনপি নেতাকে শোকজ

১১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!
রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৫ দিনেও খোঁজ মেলেনি স্কুলছাত্র লিমনের
২৫ দিনেও খোঁজ মেলেনি স্কুলছাত্র লিমনের

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎ বিভ্রাটে অচল লন্ডনের পাতাল রেল ব্যবস্থা
বিদ্যুৎ বিভ্রাটে অচল লন্ডনের পাতাল রেল ব্যবস্থা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান
যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যুদ্ধবিরতির অনুরোধ এসেছে ভারতের পক্ষ থেকে’
‘যুদ্ধবিরতির অনুরোধ এসেছে ভারতের পক্ষ থেকে’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি
পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে বিলাসবহুল জেট ‘উপহার’ দিচ্ছে কাতার? ঘনীভূত হচ্ছে বিতর্ক
ট্রাম্পকে বিলাসবহুল জেট ‘উপহার’ দিচ্ছে কাতার? ঘনীভূত হচ্ছে বিতর্ক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি
আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি
‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি
এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে
যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'
'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য
নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের
নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক
সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়
রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বর্ণের দাম আরও কমেছে
স্বর্ণের দাম আরও কমেছে

১২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার
শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান
গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা
চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সংঘাতের কৌশল’ না নিতে ইউরোপীয় শক্তিগুলোকে ইরানের হুঁশিয়ারি
‌‘সংঘাতের কৌশল’ না নিতে ইউরোপীয় শক্তিগুলোকে ইরানের হুঁশিয়ারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট
মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে বিজিবির কড়া নজরদারি, টহল জোরদার
ফেনীতে বিজিবির কড়া নজরদারি, টহল জোরদার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হেলিকপ্টার-ড্রোন-মারণাস্ত্র দিয়ে আন্দোলনকারীদের নিশ্চিহ্ন করার নির্দেশ ছিল হাসিনার
হেলিকপ্টার-ড্রোন-মারণাস্ত্র দিয়ে আন্দোলনকারীদের নিশ্চিহ্ন করার নির্দেশ ছিল হাসিনার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনুরোধ নয়, কোহলিকে জানানো হয় টেস্টে জায়গা অনিশ্চিত!
অনুরোধ নয়, কোহলিকে জানানো হয় টেস্টে জায়গা অনিশ্চিত!

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ
ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!
জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!

প্রথম পৃষ্ঠা

আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি
আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা
প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা

পেছনের পৃষ্ঠা

জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে
জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগে গরু ছাগল জবাই
শাহবাগে গরু ছাগল জবাই

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক

প্রথম পৃষ্ঠা

চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!
চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!

প্রথম পৃষ্ঠা

কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের
আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের
ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন
নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া
কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু
দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন
সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের
যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের

শোবিজ

শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী
শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী

নগর জীবন

যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা
যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা

শোবিজ

ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ
ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ

প্রথম পৃষ্ঠা

দূরে তাকিয়ে সিদ্ধান্ত নিন, না হলে বিপদ হতে পারে
দূরে তাকিয়ে সিদ্ধান্ত নিন, না হলে বিপদ হতে পারে

নগর জীবন

স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির
স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ বছর পর খালাস পেলেন দুলু
১০ বছর পর খালাস পেলেন দুলু

নগর জীবন

পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর
পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর

পেছনের পৃষ্ঠা

সার্বভৌমত্বে হস্তক্ষেপকারীদের ছাড় দেব না
সার্বভৌমত্বে হস্তক্ষেপকারীদের ছাড় দেব না

নগর জীবন

বিএনপিকে আরও ত্যাগ স্বীকার করতে হবে
বিএনপিকে আরও ত্যাগ স্বীকার করতে হবে

নগর জীবন