শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৫ নভেম্বর, ২০২২ আপডেট:

নির্বাচন অবাধ নিরপেক্ষ হওয়া চাই

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
নির্বাচন অবাধ নিরপেক্ষ হওয়া চাই

বিএনপি সরকারের আমলে মাগুরায় নিদারুণ ভোট চুরি নির্বাচনী জগতে এক বিরাট কলঙ্কের সৃষ্টি করেছিল। তখন প্রধান নির্বাচন কমিশনার ছিলেন ময়মনসিংহের দাপুনিয়ার বিচারপতি মোহাম্মদ আবদুর রউফ। মাগুরা সার্কিট হাউস থেকে তিনি চলে এসেছিলেন। আওয়ামী লীগ প্রার্থী ছিলেন প্রয়াত আসাদুজ্জামানের ছেলে শফিকুজ্জামান বাচ্চু আর বিএনপির ইকোনো বলপেন কোম্পানির মালিক কাজী সলিমুল হক কামাল। সে নির্বাচনকে একটা নির্বাচন বলা চলে না। শালিখা আর মহম্মদপুর দুটি উপজেলা মিলে নির্বাচনী এলাকা। আমি মহম্মদপুরের কয়েকটি ভোট কেন্দ্রে ভোটের দিন গিয়েছিলাম। সেখানে পরিবেশ বেশ ভালো দেখেছিলাম এবং সে কথা পরিদর্শন বইয়ে লিখে এসেছিলাম। মহম্মদপুরের তিন-চারটি কেন্দ্রে পরিদর্শন করে ভোট ভালো হচ্ছে লিখেছিলাম। সবকটাতে নৌকার প্রার্থী জিতেছিলেন। কিন্তু শালিখায় হয়েছিল ব্যাপক জোরজবরদস্তি। ভোটের পার্থক্য ছিল- ধানের শীষ ২ হাজার হলে নৌকা ২০০। সে ভোটে বিএনপি সরকারের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছিল। ১৯৯৯ সালের ১৫ নভেম্বর সখিপুর-বাসাইল উপনির্বাচনে আওয়ামী লীগ একই কাজ করেছিল। এমনকি মাগুরাকে পিছে ফেলে দিয়েছিল নির্বাচনী অসততায়। মাগুরার নির্বাচনের সময় প্রধান নির্বাচন কমিশনার বিচারপতি আবদুর রউফ, সখিপুরে ’৯৯-এর নির্বাচনের সময় প্রধান নির্বাচন কমিশনার আবু হেনা। দারুণ মেরুদন্ডসম্পন্ন মানুষ। ভোটের কারচুপির অভিযোগ আনলে তিনি ভোটের ফলাফল বন্ধ করে দিয়েছিলেন। শুধু ২০১৮ সালে আওয়ামী লীগ দিনের ভোট রাতে করেনি, ’৯৯ সালের উপনির্বাচনেও তেমনটা করেছিল। প্রায় ৪০ হাজার ভোট রাতেই বাক্সবন্দি করেছিল। তার পরও ভোটে এগিয়ে থাকতে পারেনি। শেষ পর্যন্ত চারটি কেন্দ্রের ফলাফল স্থগিত রেখে তাতে নৌকার প্রার্থী কয়েক হাজার ভোটে এগিয়ে ছিলেন। আমি চেয়েছিলাম গামছা। কিন্তু গামছা দেয়নি। তাই প্রতীক বরাদ্দের সময় চলে এসেছিলাম। শেষে আমাকে পিঁড়ি মার্কা দেওয়া হয়েছিল। তা নিয়েই নির্বাচন করেছিলাম। হাই কোর্টে মামলা হওয়ায় দুই বছর কোনো ফলাফল ঘোষণা হয়নি। আওয়ামী লীগ প্রার্থী শওকত মোমেন শাজাহান ছিলেন বড় ভাই লতিফ সিদ্দিকী এবং আমার একনিষ্ঠ কর্মী। পরবর্তী নির্বাচনের দুই মাস আগে মামলা প্রত্যাহার করে নিলে স্থগিত কেন্দ্রের নির্বাচনের মধ্য দিয়ে ১২০০-১৩০০ ভোটে শওকত মোমেন শাজাহানকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়। দেড়-দুই মাসের জন্য শওকত মোমেন শাজাহান হন সখিপুর-বাসাইলের এমপি। পরবর্তী নির্বাচন হয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে। তাতে আমি লক্ষাধিক ভোট পেয়ে নির্বাচিত হই।

১৫ নভেম্বর আমার জীবনের এক পরম সৌভাগ্যের দিন। ২০০৪ সালে আমার চিন্তা-চেতনা-অস্তিত্ব আমার মা বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেন। দেহমন শূন্যতায় ছেয়ে যায়। যেদিকে তাকাই শুধু অন্ধকার আর অন্ধকার। হঠাৎই কাকে ঠুকরে ক্ষতবিক্ষত করা এক মানবসন্তানের খবর পাই। ছুটে যাই ঢাকা মেডিকেলে। ছোট্ট এক টুকরো মাংসখন্ড, যার সারা দেহে ৪০-৪৫টি ক্ষত, কাকের ঠোকরের চিহ্ন। ব্যান্ডেজ আর ব্যান্ডেজ। খুব সম্ভবত দুই দিন বয়সী কুশিমণিকে প্রথম দেখেছিলাম একটা ব্যান্ডেজ আর তুলার টোপলা। তবু তার চোখ ছিল জ্বলজ্বলে। চোখের দিকে তাকাতেই মনে হচ্ছিল সে যেন বলছিল, ‘বাবা, তুমি এসেছ? বড় কষ্ট!’ চোখে পানি রাখতে পারিনি। বাড়ি ফিরে সহধর্মিণী ও ছেলেমেয়েদের বলেছিলাম। ওরাও সেদিনই দেখতে গিয়েছিল। ক্ষতবিক্ষত দুই দিনের বাচ্চাটির চোখ আমার চোখে লেগেছিল। আজ আমার ধ্যান-জ্ঞান-কলিজার টুকরো কুশিমণির জন্মদিন। দোয়া করবেন, যাতে আল্লাহ রব্বুল আলামিন তাঁর পবিত্র ছায়াতলে মামণিকে রাখেন।

বহুদিন পর টাঙ্গাইল বড় বেশি বর্ণিল সাজে সেজেছিল। অভাবনীয় সাজ! কিন্তু রাস্তাঘাট, দোকানপাট সব ছিল ফাঁকা। কিছুদিন হলো প্রায় একটা রেওয়াজের মতো হয়ে গেছে বিএনপির সভা হবে রাস্তাঘাট-দোকানপাট-গাড়িঘোড়া-লোক চলাচল বন্ধ থাকবে। কিন্তু আওয়ামী লীগের জেলা সম্মেলনে রাস্তাঘাটে একটাও গাড়ি থাকবে না এটা কেমন কথা? কয়েকদিন আগ থেকে জেলা সম্মেলন নিয়ে ব্যাপক আলোচনা হচ্ছিল। টাঙ্গাইল স্টেডিয়াম ওর আগে কখনো অতটা বর্ণিল সাজে সাজেনি। আর টাঙ্গাইল স্টেডিয়ামে এখন খুব একটা সভা-সমাবেশ হয় না। স্বাধীন বাংলাদেশের মাটিতে টাঙ্গাইল পার্ক ময়দানে প্রথম জনসভা হয়েছিল ২৪ জানুয়ারি ১৯৭২। কাদেরিয়া বাহিনীর কাছ থেকে সেদিন জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান অস্ত্র নিয়েছিলেন। সে দিনটি টাঙ্গাইলের ইতিহাসে এক স্মরণীয় ঘটনা। ’৫৭ সালের ফেব্রুয়ারির ৬-৭ তারিখ মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর নেতৃত্বে কাগমারী মহাসম্মেলন যেমন ঐতিহাসিক তেমন না হলেও তার কাছাকাছি ছিল ’৭২-এর ২৪ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধুর পদতলে কাদেরিয়া বাহিনীর অস্ত্রসমর্পণ বা অস্ত্র জমা দেওয়া। সকালে শিবনাথ স্কুলমাঠে পিতাকে নেতাকে সশস্ত্র অভিবাদন, তারপর বিন্দুবাসিনী স্কুলমাঠে অস্ত্র জমা, বিকালে পার্ক ময়দানে ইতিহাসের সর্ববৃহৎ জনসভা। এখন টাঙ্গাইল পার্ক ময়দান দু-তিন ভাগে বিভক্ত। একদিকে স্টেডিয়াম, অন্যদিকে ঈদগাহ ময়দান, তার পাশে র‌্যাবের ক্যাম্প, তার পাশেই ভাসানী হল, পাশাপাশি প্রাইমারি স্কুল- সব মিলিয়ে জায়গাটি বেশ ছোট হয়ে এসেছে। কিন্তু বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার পরপর টাঙ্গাইল পার্কে যে জনসভা করেছিলেন তখন ছিল সবটুকু খোলা। উত্তরে আনসার ক্যাম্প, দক্ষিণে আরফান কোম্পানি বা টিজিটি লৌহজং নদী যা শহরের মধ্য দিয়ে বুড়াই বিলে পড়েছে। বর্ষাকালে শত শত নৌকা আসত শহরে। নানা কিছু বিক্রি হতো। তার মধ্যে আখ-ডাব-নারকেল-কাঁঠাল নানা ধরনের ফলফলারি। জেলেরা মাছ নিয়ে আসত, বাজারে নিয়ে বিক্রি করত সেসব এখন আর নেই। আনসার ক্যাম্প থেকে দক্ষিণে খালপাড় প্রায় ১ কিলোমিটার, পাশেও ৬০০-৭০০ গজের কম নয়। এ বিশাল পার্কে ২৪ জানুয়ারি ’৭২ অস্ত্র জমা নেওয়ার পর এক জনসভায় রাজধানীর বাইরে বঙ্গবন্ধু প্রথম ভাষণ দিয়েছিলেন। মাঠে কোথাও লোক ধরার জায়গা ছিল না। সারা শহর লোকারণ্য। কোনোমতেই ১২-১৫ লাখের কম হবে না। তারপর অনেক অদলবদল হয়েছে। চারদিকে ঘেরা মাঠের অর্ধেক স্টেডিয়াম হয়েছে। হয়তো ৩-৪ লাখ লোক গাদাগাদি করে টাঙ্গাইল স্টেডিয়ামে স্থান হতে পারে। সেখানে ’৯১-এর ৫ জানুয়ারি নির্বাসন থেকে দেশে ফেরার পর সদ্যকারামুক্ত হয়ে সভাপতি শেখ হাসিনার পাজেরো গাড়িতে ঢাকা থেকে টাঙ্গাইল গিয়েছিলাম। টাঙ্গাইলের সব নেতা সেখানে ছিলেন। দাবি করেছিলাম বঙ্গবন্ধু হত্যায় আওয়ামী লীগের যে নেতারা চরম ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছেন তাদের বিচার করতে হবে। কথাটি আমি প্রথম উচ্চারণ করেছিলাম সিলেট থেকে ফেরার পথে নরসিংদীতে। এখনকার অবস্থা দেখে তখন ’৯১ সালের ওই সময় অতটা জোর দিয়ে ও কথা বলা আমার ঠিক হয়েছিল কি না বলতে পারব না। কারণ বঙ্গবন্ধু হত্যার পর তাঁর মন্ত্রিসভার যে যে নেতা মোশতাকের মন্ত্রিসভায় গিয়েছিলেন তারা তেমন কেউ ইচ্ছা করে লাফিয়ে মোশতাকের মন্ত্রিসভায় যাননি। বিপদে পড়ে গিয়েছিলেন। তা না হলে ফণীভূষণ মজুমদারের মতো নির্বিবাদী মানুষ খালি পায়ে গেঞ্জি পরা অবস্থায় বঙ্গভবনে কী করে হাজির হন? তিনি তো তখন পিজি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। হ্যাঁ, দু-এক জন থাকতে পারেন, কিন্তু সবাই নয়। আমরা অনেকেই সেই গোড়া থেকেই ভুল করে এসেছি। বঙ্গবন্ধুর মৃত্যুর পর খুব গভীরভাবে লক্ষ করেছি, সেনাবাহিনীর শতকরা পাঁচজনও বঙ্গবন্ধুর হত্যা সমর্থন করেনি। কত কর্নেল-ব্রিগেডিয়ার যোগাযোগ করেছে বলেছে, যখন আক্রমণ করা হবে জানালেই তারা আমাদের সঙ্গে অংশগ্রহণ করবে। ’৭৫-এ আমাদের উদ্দেশ্য ছিল একটা শক্ত সমর্থ সামরিক দল গঠন করা। যে দলের মাধ্যমে সশস্ত্র সদস্যদের সঠিকভাবে নিয়ন্ত্রণ করা যায়। আমরা চাচ্ছিলাম দুই ডিভিশন প্রশিক্ষিত দেশপ্রেমিক যোদ্ধা ও কর্মকর্তা তৈরি করতে। তারই প্রস্তুতি চলছিল রাতদিন। আর এটা খুবই সত্য, ’৭৭-এর ফেব্রুয়ারির দিকে শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধী আমায় দিল্লি ডেকে নিয়ে বলেছিলেন, ‘তোমাদের নেতাদের সঙ্গে আলোচনা কর, তোমাকে ঢাকা পৌঁছে দিই।’ পরে শুনেছি ’৭১-এর মুক্তিযুদ্ধেও একেবারে শুরুর দিকে একবার বঙ্গতাজ তাজউদ্দীনকেও ইন্দিরাজি একই কথা বলেছিলেন। কিন্তু সেনাবাহিনী প্রধানকে ডেকে ইন্দিরাজি ঢাকা দখলের কথা যখন বলেছিলেন তখন ভারতীয় সেনাপ্রধান অকপটে বলেছিলেন, এ সময় ঢাকা অভিযানে নামলে শুধু পরাজয় ছাড়া ভারতীয় বাহিনী আর কিছুই অর্জন করতে পারবে না। কথাটা যথার্থ। অপ্রস্তুত সেনাবাহিনী, রাস্তাঘাট ভালো না, সামনেই বর্ষা, ভারতীয় বাহিনী সময় নিয়েছিল আর মুক্তিবাহিনীর হাতে সেই সময় দুর্দান্ত পাকিস্তানি বাহিনী এলোমেলো হয়ে গিয়েছিল। ততদিনে মুক্তিবাহিনীর লাখ লাখ সৈন্য হয়েছিল। তারা মরে মরে অস্ত্র চালানো, যুদ্ধ করা অনেকটা শিখে গিয়েছিল। আর সে সময় ভারতীয় বাহিনী আসায় এক পরম বিজয় অর্জিত হয়েছিল। ইন্দিরাজি আমাকে ঢাকা পৌঁছার কথা বললে আমি অনেক নেতার সঙ্গে যোগাযোগ করেছিলাম। তাদের কারও কারও খুবই ইচ্ছা ছিল ইন্দিরাজির প্রস্তাব গ্রহণ করার, অনেকের আপত্তিও ছিল। আর আমার মনের ভিতর সব সময় তোলপাড় করছিল স্বাধীনতার পর দুই মাসও লাগেনি ভারতীয় সেনাবাহিনীকে স্বদেশে পাঠাতে। কিন্তু এখন তো বঙ্গবন্ধু নেই, অত উচ্চ মর্যাদার কেউ নেই। তাই ভারতীয় বাহিনীকে কে কীভাবে দেশে পাঠাবে? কত বছর কত বাহিনী কত দেশে বসে আছে, আমাদের দেশেও বসে থাকবে না তো। ইন্দিরাজিকে আর মত দিতে পারিনি। এর পরই হয় ভারতের সাধারণ নির্বাচন। সেখানে কংগ্রেস হেরে যায়। জনতা পার্টি সরকার গঠন করে। প্রধানমন্ত্রী হন মোরারজি দেশাই। সবকিছু এলোমেলো হয়ে যায়। জিয়াউর রহমান আসেন বাংলাদেশের ক্ষমতায়। লন্ডনে কি এক বৈঠকে জিয়াউর রহমানের সঙ্গে মোরারজি দেশাইর কথা হয়। প্রতিরোধ যোদ্ধাদের ধরে ধরে জিয়াউর রহমানের কাছে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। তারা বছরের পর বছর জেল খেটে ক্যাম্পে থেকে বাড়ি ফেরে। কিছু যোদ্ধার যাবজ্জীবন, কিছু যোদ্ধার ফাঁসির আদেশ হয়। অনেক খড়কুটো পুড়ে তাদের মুক্ত করা হয়। তারপর নানাভাবে শুধু নির্যাতন আর নির্যাতন, অবহেলা আর উপেক্ষা সহ্য করে ’৯০-এর ডিসেম্বরের ১৬ তারিখ দেশে ফিরে জেল খেটে হাই কোর্ট-সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে সামরিক আদালতের সাজা থেকে মুক্ত হয়েছিলাম। তাই টাঙ্গাইল পার্ক ময়দানে সেদিনের সে সম্মেলন অবশ্যই আগ্রহের সৃষ্টি করেছিল। শুনেছিলাম সব এমপি ১০ হাজার করে কর্মী আনবেন। কোনো এমপিই ১০ হাজার কর্মী আনতে পারেননি। শুনেছি সাধারণ সম্পাদক জোয়াহেরুল ইসলাম সখিপুর-বাসাইল থেকে অনেকের চাইতে বেশি কর্মী আনতে পেরেছিলেন। ত্রিবার্ষিক সম্মেলন সফল না ব্যর্থ, সে কথা বলতে যাব না। সম্মেলন যেভাবে হয় সেভাবে ৭ নভেম্বর আওয়ামী লীগের জেলা সম্মেলন হয়নি। গায়ে দেওয়া জামাকাপড় নোংরা হলে সাবান-সোডা দিয়ে তা পরিষ্কার করতে হয় অথবা ধোপাকে দিয়ে ধোয়াতে হয়। একটি রাজনৈতিক দলের সম্মেলনও ঠিক তেমনি। সম্মেলনের আগে প্রকাশ্য অধিবেশনে অন্য দলের অন্য মতের নেতা-কর্মী-জনসাধারণ অনেকেই আসেন। কিন্তু সম্মেলনের মূল কথা হচ্ছে কাউন্সিলর ডেলিগেটস। তারা প্রাণ খুলে আলাপ-আলোচনা করে তাদের আনন্দ-বেদনার কথা বলেন। দলকে কী করলে কীভাবে করলে আরও শক্তিশালী হবে তাতে কার নেতা হওয়া উচিত, কার কর্মী হওয়া উচিত এগুলো নির্ধারণ করে। কিন্তু ৭ নভেম্বর টাঙ্গাইল জেলা আওয়ামী লীগের সাত বছর পর ত্রিবার্ষিক সম্মেলনে তার কিছুই হয়নি। কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দের বক্তৃতা ও সাবেক বহাল এই ছিল সম্মেলনের প্রধান ভূমিকা। মূলত সাবেক বহাল জোয়াহেরুল ইসলাম এমপি সাধারণ সম্পাদক, ফজলুর রহমান খান ফারুক সভাপতি। আওয়ামী লীগ তাদের দল কীভাবে গোছাবে সেটা তাদের ব্যাপার। কিন্তু একসময় দলের সঙ্গে ছায়ায় মায়ায় লতায় পাতায় জড়িয়ে ছিলাম তাই মাঝেমধ্যে মনে হয় তাদের ভালোমন্দ আসর করে। গোঁজামিলের অনেক কিছুই ভাবিয়ে তোলে। সভাপতি ফজলুর রহমান খান ফারুক বীর মুক্তিযোদ্ধা তাতে কোনো সন্দেহ নেই। কিন্তু সাটিয়াচরার যুদ্ধে অংশগ্রহণ করায় তাঁকে একুশে পদক দেওয়া হয়েছে শত বছর পর এটা যখন খুঁজে পাওয়া যাবে না তখন বিষয়টা ভুয়ায় পরিণত হবে। তখন মুক্তিযুদ্ধের মহিমা কালিমালিপ্ত হবে। ফজলুর রহমান খান ফারুক কখনো প্রত্যক্ষ যোদ্ধা ছিলেন না, এক দিনের জন্যও নয়। সাটিয়াচরা যুদ্ধে তাঁর কোনো ভূমিকা নেই। কিন্তু একজন নেতা হিসেবে মুক্তিযুদ্ধে তাঁর ভূমিকা আছে। তিনি তুরার সাতমাইলের রওশন আরা ক্যাম্পে রাজনৈতিক মোটিভেটর ছিলেন। সেখানে যা করার বলতে গেলে সফলভাবেই করেছেন। মুক্তিযুদ্ধে ভূমিকার জন্য যদি একুশে পদক দেওয়া হয় তাহলে যারা মুক্তিযুদ্ধ সংগঠিত করেছিলেন তাদের দেওয়া উচিত। সে পদক পাবেন বদিউজ্জামান খান এমপি, আবদুল লতিফ সিদ্দিকী। মুক্তিযুদ্ধের সার্বিক বিবেচনায় যদি কাউকে পদক দিতে হয় আর সে পদক যদি একটা হয় তাহলে সবার আগে সে পদক পাবেন জননেতা আবদুল মান্নান। তিনি টাঙ্গাইলের রাজনীতি যেমনি বলবান করেছেন মুক্তিযুদ্ধেও অসাধারণ ভূমিকা রেখেছেন। স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র পরিচালনা, জয় বাংলা পত্রিকা প্রকাশ ও অন্যভাবে মুক্তিযুদ্ধ এগিয়ে নিয়ে গেছেন। এর পরও যদি মুক্তিযুদ্ধের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কাউকে পদক দিতে হয় সে পদক পাওয়ার অধিকারী শামসুর রহমান খান। তিনি টাঙ্গাইল-ময়মনসিংহ জোনাল কাউন্সিলের চেয়ারম্যান ছিলেন। ২৪ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধুর কাছে আমরা অস্ত্র দিয়েছিলাম। কিন্তু তার আগে ২৪ ডিসেম্বর এক বিশাল জনসভার মধ্য দিয়ে টাঙ্গাইল-ময়মনসিংহ জোনাল কাউন্সিলের চেয়ারম্যান শামসুর রহমান খান এমএনএর হাতে টাঙ্গাইলের প্রশাসনিক ক্ষমতা ছেড়ে দেওয়া হয়েছিল। সেখানে ফজলুর রহমান খান ফারুকের নামগন্ধ ছিল না। কথাগুলো এজন্য বলছি, যেকোনো ঘটনার সার্বিকতা বা সঠিকতা না থাকলে পরে এ নিয়ে প্রশ্ন জাগবে এবং তাতে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস ক্ষতিগ্রস্ত হবে। টাঙ্গাইলের সবকজন এমপি- এমএনএ যদি একুশে পদক পান তাহলে জননেতা আবদুল মান্নান, শামসুর রহমান খান শাজাহান, প্রিন্সিপাল হুমায়ুন খালিদ, শওকত আলী খান, হাতেম আলী তালুকদার, বদিউজ্জামান খান, আবদুল লতিফ সিদ্দিকী, মীর্জা তোফাজ্জল হোসেন মুকুল, সেতাব আলী খান, অ্যাডভোকেট নুরুল ইসলাম, প্রত্যক্ষ মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে আবদুল বাছেত সিদ্দিকী। শুধু দুজনের স্থান হওয়া উচিত নয়। একজন বাসাইলের এমপি শামসুদ্দিন আহমেদ বালু মোক্তার, অন্যজন মধুপুরের ডা. নিজামুল ইসলাম। শামসুদ্দিন আহমেদ বালু মোক্তার পাকিস্তানিদের কাছে আত্মসমর্পণ করেছিলেন আর ডা. নিজামুল ইসলাম মুক্তিযুদ্ধে কোনো কাজ করেননি, পালিয়ে ছিলেন।

তাই ফজলুর রহমান খান ফারুক এবং তোফাজ্জল হোসেন মুকুল ভাইকে একুশে পদক দেওয়া অবশ্যই কিছুটা প্রশ্নের অবতারণা করেছে। ক্ষমতা থাকলেই যা খুশি করা উচিত নয়। করলে বিতর্কিত হতে হয়। ৭ নভেম্বরের টাঙ্গাইল জেলা আওয়ামী লীগের সম্মেলনে দলীয় নেতা-কর্মীর এক বিরাট সমাবেশ হয়েছে এটা খুবই সত্য। একদিন বা দুই দিন পর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এমপি জোয়াহেরুল ইসলামের সঙ্গে সাক্ষাৎ হয়েছিল। তাকে শুভ কামনাও জানিয়েছি। টাঙ্গাইল জেলা সম্মেলনে মনে হয় সব থেকে বড় খবর আমার ছোট ভাই মুরাদ সিদ্দিকীর আওয়ামী লীগে যোগদানের চেষ্টা। প্রথম প্রথম শুনেছিলাম ৩০-৪০ হাজার লোক নিয়ে ওবায়দুল কাদেরের হাতে ফুলের মালা দিয়ে আওয়ামী লীগার হবে। সেভাবেই নাকি দু-এক নেতার সঙ্গে কথা হয়েছিল। তবে মুরাদ ৩০-৪০ হাজার লোক নিয়ে সম্মেলনে যেতে পারেনি এবং আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের হাতে-গলায় ফুলের মালাও দিতে পারেনি। মুরাদের ব্যাপারটা কতটা কেমন হয়েছে আর বুঝতে পারিনি। ওদের গর্ব আছে অহংকার আছে। মুরাদ, আজাদ মনে করে দেশের জন্য ওদের অনেক ত্যাগ। বেশ কয়েক বছর আগে কী কারণে বড় ভাইয়ের কাছে গিয়েছিলাম। সেখানে আরও কয়েকজন লোক ছিল। একপর্যায়ে আজাদ, মুরাদের কথা উঠেছিল। ওরা বারবার ওদের ত্যাগের কথা বলে। বড় ভাই মাননীয় মন্ত্রী কেন যেন হঠাৎই বলেছিলেন, ‘আচ্ছা বজ্র, মুরাদ-আজাদের দেশের জন্য কী ত্যাগ কিছু বলতে পারবি?’ আমি তেমন কিছু বলতে পারিনি। তবে বারবার মনে হচ্ছিল ’৯৬-এর ঘূর্ণিঝড়ে বাসাইল-কালিহাতী যে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল সে সময় আজাদ-মুরাদ দুই ভাই টাঙ্গাইল হাসপাতালে যে সেবা দিয়েছিল, যে শ্রম দিয়েছিল সেটা সত্যিই এক মস্তবড় ত্যাগ। আমি বিস্মিত হয়েছিলাম ১০-১২ বছরের একটি বাচ্চার বুকের বাঁ পাশ দিয়ে একটি আম গাছের ডাল এফোঁড়-ওফোঁড় হয়ে গিয়েছিল। তাকে যখন টাঙ্গাইল পাঠাই তখন মনে হচ্ছিল রাস্তাতেই বাচ্চাটি মারা যাবে। কিন্তু দুই দিন পর টাঙ্গাইল শেখ হাসিনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে গিয়ে দেখি ছেলেটি দৌড়াদৌড়ি করছে। সে আমের ডাল তার বুকে বিঁধে আছে, পরদিন অপারেশন হবে। বাচ্চাটি বেশ হাসিখুশি। পরদিন সত্যিই ডাক্তাররা অপারেশন করে এক-দেড় ইঞ্চি মোটা প্রায় দেড় ফুট লম্বা ডালটি বের করেছিলেন। সে বাচ্চাটিও বেঁচেছিল, এখনো বেঁচে আছে। ’৯৬ সালের সেই ঘূর্ণিঝড়ের কথা, ক্ষয়ক্ষতির কথা এখনো সে অঞ্চলের মানুষ মনে রেখেছে। মিরিকপুর স্কুলের ভাঙা বিল্ডিংয়ের তল থেকে সবুর খান বীরবিক্রমকে নিয়ে ঘটনার তিন দিন পরও আমরা একটি ছেলেকে জীবন্ত বের করেছিলাম। সেও এখনো বেঁচে আছে। টাঙ্গাইল পারদিঘুলিয়ার একজনের ১৪-১৫ বছরের এক ছেলে পড়ত মিরিকপুর স্কুলে। তার বাপ-চাচারা দুই দিন ছেলেকে খোঁজাখুঁজি করেছিলেন। আমরা যখন স্কুলের পাশে ডোবা থেকে একটি বাচ্চার লাশ তুলি তখন সেই দিঘুলিয়ার লোকজন ছুটে এসে লাশ দেখে তাদের সন্তান হিসেবে শনাক্ত করেন। আমার মাথা পিঠ হাত ধরে বারবার চুমু খেয়ে যে দোয়া করেছিলেন কোনো জীবিতর জন্য এমন দোয়া খুব কম মানুষই করতে পারে। তারা যে তাদের সন্তানের লাশ আমার জন্য আমাদের জন্য পেয়েছে সেটা তাদের জীবনে শ্রেষ্ঠ পাওয়া। এখনো সেই ছেলেটির বাপ-চাচার দোয়ার কথা মনে পড়লে আমি একেবারে জমাট বেঁধে যাই, দেহমন কোনো কিছুই কাজ করে না। কত কিছু হলো, কত দিন চলে গেল। তখন বিচারপতি সাহাবুদ্দীনের তত্ত্বাবধায়ক সরকার। তিনিও গিয়েছিলেন মিরিকপুরে। বিএনপি নেত্রী সদ্য পদত্যাগ করা সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া গিয়েছিলেন। রাত ২টায় বাসাইল থেকে ঢাকায় এসেছিলাম তখনকার সভাপতি বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে কথা বলতে। তার পরদিন বিকালে খুলনা বা যশোরে তাঁর নির্ধারিত সভা ছিল। তার পরও তিনি বাসাইলের কলিয়া-মিরিকপুর-নাইকানবাড়ী গিয়েছিলেন। তাঁর যাওয়ায় সত্যিই মানুষ খুশি হয়েছিল। নির্বাচনের মাত্র কয়েকদিন আগের ঘটনা। তাই নির্বাচনে প্রচ- প্রভাব পড়েছিল এবং আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করেছিল।

লেখক : রাজনীতিক

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
রান্নার সময় কোন ভুল হতে পারে ক্যানসারের কারণ?
রান্নার সময় কোন ভুল হতে পারে ক্যানসারের কারণ?

২ সেকেন্ড আগে | জীবন ধারা

যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের পরিপন্থি তৎপরতায় লিপ্ত ৮০ হাজার বিদেশীর ভিসা বাতিল
যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের পরিপন্থি তৎপরতায় লিপ্ত ৮০ হাজার বিদেশীর ভিসা বাতিল

১ মিনিট আগে | পরবাস

ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ
ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই বছরে ইসরায়েলি কারাগারে ৯৪ ফিলিস্তিনির মৃত্যু
দুই বছরে ইসরায়েলি কারাগারে ৯৪ ফিলিস্তিনির মৃত্যু

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

গুণগত মানের অটুট প্রতিশ্রুতি ইউনিলিভার বাংলাদেশের
গুণগত মানের অটুট প্রতিশ্রুতি ইউনিলিভার বাংলাদেশের

৭ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

মারা গেলেন টাঙ্গাইলে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুনে দগ্ধ মীম
মারা গেলেন টাঙ্গাইলে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুনে দগ্ধ মীম

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে মাদকসহ আটক ২
কুড়িগ্রামে মাদকসহ আটক ২

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঠান্ডায় বাড়ে হার্ট অ্যাটাকের সমস্যা, নিজেকে বাঁচিয়ে চলার ৩ উপায়
ঠান্ডায় বাড়ে হার্ট অ্যাটাকের সমস্যা, নিজেকে বাঁচিয়ে চলার ৩ উপায়

১৬ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

কুষ্টিয়ায় নৌকা ডুবে দুই কৃষকের মৃত্যু
কুষ্টিয়ায় নৌকা ডুবে দুই কৃষকের মৃত্যু

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আশুগঞ্জ রেলওয়ে স্টেশনে পুলিশ ফাঁড়ি স্থাপনের অনুমোদন
আশুগঞ্জ রেলওয়ে স্টেশনে পুলিশ ফাঁড়ি স্থাপনের অনুমোদন

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

২১ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

২৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের বিপক্ষে একাদশে হামজা-সমিত, বেঞ্চে জামাল
ভারতের বিপক্ষে একাদশে হামজা-সমিত, বেঞ্চে জামাল

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুর সদর আসনে বিএনপির সামু’র নির্বাচনী প্রচারণা
রংপুর সদর আসনে বিএনপির সামু’র নির্বাচনী প্রচারণা

৩২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

কলাপাড়ায় কৃষকের বাড়ি থেকে শঙ্খিনী সাপ উদ্ধার
কলাপাড়ায় কৃষকের বাড়ি থেকে শঙ্খিনী সাপ উদ্ধার

৩৩ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বরিশালে সড়কের পাশে রাখা যাত্রীবাহী বাসে আগুন
বরিশালে সড়কের পাশে রাখা যাত্রীবাহী বাসে আগুন

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে চাকরিপ্রার্থীর মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে চাকরিপ্রার্থীর মামলা

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবসে সাদুল্লাপুরে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবসে সাদুল্লাপুরে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফুলবাড়ীতে ৪১ কেজি ভারতীয় গাঁজা উদ্ধার
ফুলবাড়ীতে ৪১ কেজি ভারতীয় গাঁজা উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দীর্ঘদিন পর প্রকাশ্যে এলেন চেয়ারম্যান, পাশে থাকতে নারাজ ইউপি সদস্যরা
দীর্ঘদিন পর প্রকাশ্যে এলেন চেয়ারম্যান, পাশে থাকতে নারাজ ইউপি সদস্যরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দোকানের আয়ে চলতো সুভাষের সংসার, কয়েলের আগুনে পুড়ে ছাই
দোকানের আয়ে চলতো সুভাষের সংসার, কয়েলের আগুনে পুড়ে ছাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সামান্য জ্বর, সর্দি, কাশি, ভাইরাল ইনফেকশনে অ্যান্টিবায়োটিক নয়
সামান্য জ্বর, সর্দি, কাশি, ভাইরাল ইনফেকশনে অ্যান্টিবায়োটিক নয়

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা প্রচারণায় গফরগাঁওয়ে জনসমাবেশ
রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা প্রচারণায় গফরগাঁওয়ে জনসমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে যৌথ অভিযানে ৩ কোটি টাকার চায়না দুয়ারি জাল জব্দ
নারায়ণগঞ্জে যৌথ অভিযানে ৩ কোটি টাকার চায়না দুয়ারি জাল জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘এই মুহূর্তে সবচেয়ে ঘৃণিত নাম শেখ হাসিনা’
‘এই মুহূর্তে সবচেয়ে ঘৃণিত নাম শেখ হাসিনা’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে শিশু ধর্ষণচেষ্টা মামলার প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে শিশু ধর্ষণচেষ্টা মামলার প্রধান আসামি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নবান্নের শাড়ি কিনে না দেওয়ায় স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
নবান্নের শাড়ি কিনে না দেওয়ায় স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে