শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৮ নভেম্বর, ২০২২ আপডেট:

কে বড় : জনগণ মন্ত্রী না অন্য কেউ

মীর মোহাম্মদ নাছির উদ্দিন
প্রিন্ট ভার্সন
কে বড় : জনগণ মন্ত্রী না অন্য কেউ

১৯৯১ সালে চট্টগ্রামের জেলা জজ ছিলেন ইফতেখার রসুল। পরে তিনি হাই কোর্টের বিচারক হন। তখন আমি চট্টগ্রামের মেয়র হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলাম। পেশাগত জীবনে তাঁকে আমি চট্টগ্রাম জজ কোর্টে প্রথম সাব-জজ হিসেবে পেয়েছি। বিচার বিভাগ থেকে পদত্যাগের পর আমার প্রতি তিনি অত্যন্ত সংবেদনশীল ছিলেন এবং তাঁর কোর্টে যখন কোনো মামলা পরিচালনা করতে যেতাম তিনি আগ্রহভরে আমার মামলা শুনতেন। ১৯৯২ সালের শেষের দিকে সকালে মেয়রের দফতরে কাজ করার সময় একটি টেলিফোন এলে অন্য প্রান্ত থেকে বলেন, ‘আমি চট্টগ্রামের জেলা ও দায়রা জজ ইফতেখার রসুল, আপনার সঙ্গে দেখা করতে চাই আপনার অফিসে অথবা বাসায়।’ আমি তাঁকে সরাসরি বললাম, এটা সম্ভব নয়। তিনি বললেন, ‘যে ব্যাপারটা নিয়ে আমি আপনার সঙ্গে আলাপ করতে চাই সেটা আদৌ আমার ব্যক্তিগত ব্যাপার নয়।’ আমি বললাম, এর পরও আমি আপনার সঙ্গে আমার মেয়র অফিসে বা বাসায় দেখা করলে আপনি বিচারক হিসেবে যে সুনাম ও খ্যাতি অর্জন করেছেন তা ভূলুণ্ঠিত হবে। আর আমি একজন সাবেক সহকারী জজ হিসেবে তা করতে পারি না। বারবার অনুরোধের পরও আমি পুনরায় বললাম, তা-ও সম্ভব নয়। তিনি অত্যন্ত মন খারাপ করে টেলিফোন রেখে দিলেন। আমিও টেলিফোন রেখে দিয়ে কিছুক্ষণের জন্য ফিরে গেলাম আমার সেই আইন পেশার জীবনে। চোখের সামনে ভেসে আসছিল তাঁর মতো অনেক জজের সহযোগিতা ও সহমর্মিতা। আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করলাম চট্টগ্রামের জেলা ও দায়রা জজ প্রকাশ্য অথবা গোপনে যদি মেয়রের কার্যালয়ে বা বাসায় দেখা করেন, তাহলে বিচারালয়ের আদি গৌরবের মর্যাদাহানি হবে এবং একটি ভুল বার্তা যাবে সমাজে। আমি এর আগে আর একবার এরকম ঘটনার মুখোমুখি হয়েছিলাম; যখন সিলেটের জজ কোর্টে সহকারী জজ হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলাম। বিএনপির তৎকালীন মন্ত্রী তৈমুর রাজা আমার সঙ্গে দেখা করতে চাইলে আমি অ্যাভয়েড করি। কেননা আমারই আদালতে তাঁর বিরুদ্ধে একটি মামলার শুনানি চলছিল। সিলেটের প্রথিতযশা আইনজীবী অ্যাডভোকেট জিতেন্দ্র বাবু, পুরকায়স্থ বাবু ও অ্যাডভোকেট গোলাম কিবরিয়া লড়ছিলেন, থাক ওসব কথা।

আমি আমার পিএসকে বললাম চট্টগ্রামের জেলা ও দায়রা জজ ইফতেখার রসুল ওইদিন সন্ধ্যায় কোথায় থাকবেন তাঁর অগোচরে তাঁর স্টাফদের কাছ থেকে সুকৌশলে জেনে নেওয়ার জন্য। আমার পিএস মহিবুল হক (বর্তমানে জয়েন্ট সেক্রেটারি) খবর নিয়ে আমাকে জানালেন, জেলা জজ সন্ধ্যায় তাঁর বাসভবনেই থাকবেন। আমি তাঁকেও কিছু না বলে আমার সন্ধ্যা ও রাতের সব কর্মসূচি বাতিল করলাম নিজের অসুস্থতার কারণ দেখিয়ে এবং সিদ্ধান্ত নিলাম সন্ধ্যার পর যেকোনো সময় জেলা জজের বাসভবনে যাব তাঁর সঙ্গে দেখা করার জন্য। কী কারণে তিনি আমার সঙ্গে দেখা করতে চেয়েছিলেন জানার জন্য। ভাবলাম ব্যক্তিগতভাবে তাঁর বাসায় যাওয়ার মধ্য দিয়ে সকালে যে তাঁর সঙ্গে দেখা না করায় মনঃক্ষুণ্ন হয়েছেন তা মিটে যাবে। আর আমিও জীবনে একটি সুযোগ পেলাম একজন বিচারককে তাঁর প্রাপ্য সম্মান প্রদানের এবং তাঁর প্রদত্ত সহযোগিতা, সহমর্মিতা ও সহানুভূতির ঋণ পরিশোধ করার। অন্যদিকে আদালতের মানমর্যাদা সমুন্নত রাখার একটি ছোট প্রয়াসও।

সন্ধ্যায় বাসায় ফিরে আমার স্ত্রী (তিনি আর এ জগতে নেই) ডালিয়াকে জেলা জজকে সকালে সাক্ষাৎ প্রদানে অস্বীকৃতির কথা এবং সন্ধ্যায় তাঁর বাসায় যাওয়ার সিদ্ধান্ত ব্যক্ত করায় তিনি অত্যন্ত আনন্দিত ও পুলকিত বোধ করলেন। আমি রাত ৮টায় বাসা থেকে বের হয়ে জেলা জজের বাসভবনে পৌঁছার সঙ্গে সঙ্গে তাঁর কর্মচারীদের দৌড়াদৌড়ি শুরু হয়ে গেল। গাড়ি থেকে নেমে বাসভবনের বারান্দায় পৌঁছামাত্র জেলা ও দায়রা জজ ইফতেখার রসুল ব্যস্তসমস্ত হয়ে এসে আমাকে বুকে জড়িয়ে ধরে বললেন, ‘আল্লাহতায়ালা আপনাকে অনেক বড় করবেন। আপনি যেই অসামান্য সম্মান আমাকে দেখিয়েছেন তার জন্য সারা জীবন দোয়া করব। আপনার সঙ্গে দেখা করতে না পারায় আমি খুবই মানসিক কষ্টে ছিলাম এবং ভাবতেও পারিনি আপনি আমাকে সাক্ষাৎ প্রদানে অস্বীকৃতি জানাবেন।’ তিনি আমার হাত ধরে নিয়ে গেলেন ড্রয়িংরুমে। সেখানে বসে তাঁকে বললাম জজ হিসেবে আপনার সম্মান ও মর্যাদা মন্ত্রী-মেয়রের অনেক ওপরে। মন্ত্রী-মেয়রের আদেশ আইনসম্মত না হলে আপনিই তা বাতিল করতে পারেন অর্থাৎ জজের এজলাস হচ্ছে এ দেশের মানুষের শেষ ভরসাস্থল। আপনার চেয়ারের মানমর্যাদা সমুন্নত রাখতেই আমি আপনাকে আমার অফিসে বা বাসায় সাক্ষাৎ দিইনি। এতে তিনি আনন্দে উচ্ছ্বসিত হলেন। এরপর তাঁর বক্তব্যটা শুনে ওখানে বসেই সিডিএ চেয়ারম্যানকে বলে দিলাম জেলা জজের বাসভবনের বাউন্ডারির মধ্যে কোনো অবস্থায়ই যেন কোনো সীমালঙ্ঘন না হয়। বললেন, ‘জি স্যার, হবে না’। আমি যখন ঘটনা পরিক্রমায় এ লেখা লিখছি তখন ইফতেখার রসুল হাই কোর্টের জজ হিসেবে চাকরিতে অবসর নিয়ে না-ফেরার দেশে চলে গেছেন। শুধু বলব, বিচার বিভাগ হচ্ছে সংবিধান ও জনগণের মৌলিক অধিকার সংরক্ষণের অভিভাবক। এর বিচ্যুতিই আজকে দেশে এ চরম সংকটকাল। এ ধরনের পরিস্থিতি অনুধাবন করে রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল গঠনের মধ্য দিয়ে সুপ্রিম কোর্টের নিরঙ্কুশ স্বাধীনতা ফিরিয়ে দেন। সংবিধানের পঞ্চম সংশোধনে সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল গঠনের মধ্য দিয়ে বিচার বিভাগের স্বাধীনতা নিশ্চিত করা হয়। কোনো ধরনের অসদাচরণ বা অসামর্থ্যরে কারণে রাষ্ট্রপতির এককভাবে কোনো বিচারককে অপসারণ করার ক্ষমতার ইতি টানা হয় কাউন্সিল গঠনের বিধানে। যারা জনগণের কাছে না গিয়ে বাহিনীকে ব্যবহার করে সংসদে গিয়েছেন তাদের হাতে আমাদের ঐতিহ্যবাহী বিচার বিভাগের স্বাধীনতা কতটুকু ভয়ভীতি উপেক্ষা করে চলতে পারে তা দেখার বিষয়। আসলে বিবেচ্য বিষয় হচ্ছে, বর্তমান সরকারের অধীনে দেশে আইনের শাসন, গণতন্ত্র, সংবিধান সুরক্ষায় কোনো সুযোগ আছে কি না? সংসদে বিনা ভোটে নির্বাচিতদের সমাহারে সত্যিকারের রাজনীতিবিদরা আজ বড় অসহায়। প্রত্যেকের বিরুদ্ধেই পুলিশি মামলা। ১/১১ বিরাজনীতিকরণে যে প্রক্রিয়া শুরু করেছিল এখনো সে প্রক্রিয়া চালু রয়েছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী মেহেরবানি করে একবার ভেবে দেখুন যাদের আপনার শ্রদ্ধেয় বাবা রাস্তা থেকে নিয়ে এসে এমপি-মন্ত্রী বানিয়েছেন, আপনার বাবাকে হত্যা করার পর একজন লোকও সেদিন রাস্তায় নামেননি। এ ধরনের লোক দিয়ে মিটিং, মিছিল করা যাবে, সত্যিকারের রাজনীতি হবে না। আপনার জন্য সৌদি আরবে এক অনন্য সংবর্ধনার ব্যবস্থা ও সৌদি বাদশাহর সঙ্গে দেখা করার জন্য আমার পক্ষ থেকে আমি সাধ্যমতো চেষ্টা করেছি। আমার ম্যাডামের নির্দেশে তা করেছি। মনে করেছিলাম প্রতিহিংসার রাজনীতির দিন শেষ হচ্ছে। অথচ দেশে কী দেখলাম। ১/১১-এর সময় ২২ জন রাজনীতিবিদকে মামলায় জড়ানো হয় আপনিসহ, কাউকে জেলে থাকতে হয়নি। আমার বিরুদ্ধে দায়েরকৃত মামলায় আমাকে বারবার পাঠানো হলো জেলে। কোর্টের নির্দেশ আমাকে ডিভিশনে রাখার। সেখানে আমাকে কেরানীগঞ্জ কারাগারে যাওয়ার পর ডিভিশনে খাট, রিডিং টেবিল এবং নামাজের জন্য জায়নামাজ বিছানো হলো। জেল সুপার আমার সঙ্গে সম্মানজনক ব্যবহার করে ডিভিশনে নিয়ে গেলেন। তখন মাগরিবের সময়। এমনিতেই মানসিকভাবে বিধ্বস্ত আর অন্যদিকে আমি ডিভিশন-১ সেলে মাগরিবের নামাজের জন্য জায়নামাজ ঠিক করে দাঁড়াতেই কারারক্ষীরা এসে বলল, আপনার ডিভিশন ক্যানসেল! আমার কাপড়-চোপড়, বিছানা তারা বাইরে রেখে আমাকে নিয়ে গেল একটি সেলে। প্রায় এক থেকে দেড় বছর বন্দি থাকায় আমার বাঁ পায়ে অচলাবস্থা সৃষ্টি হয়েছে। এখন আমার বাঁ পা দিয়ে হাঁটতে, উঠতে পারি না স্বাভাবিকভাবে। চিন্তা করলাম একি ভাগ্যের নির্মম পরিহাস! যেখানে আমার ১/১১-এর মামলাটি তৎকালীন প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহা দুদকের নির্ধারিত কোর্টে না পাঠিয়ে পাঠালেন বিচারপতি নাছিম সাহেবের দ্বৈত বেঞ্চে। কেননা মামলার বাদী দুদক কর্মকর্তা, তদন্ত কর্মকর্তা এবং যিনি চার্জশিট দিয়েছেন তার সাক্ষ্য প্রদানের সময় এভাবে সাক্ষ্য দিলেন, ‘জনাব মীর মোহাম্মদ নাছির উদ্দিনের বিরুদ্ধে মেয়র হিসেবে, জনতা ব্যাংকের চেয়ারম্যান হিসেবে, রাষ্ট্রদূত হিসেবে, মন্ত্রী হিসেবে কোনো অভিযোগ পাই নাই।’ মাননীয় বিচারপতি নাছিমের বেঞ্চে এ মামলাটি ১০ দিন শুনানি হয়। ১০ দিন শুনানি শেষে মাননীয় বিচারপতি দুদকের আইনজীবীকে প্রশ্ন করলেন- এ অবস্থায় আপনারা কেন মীর নাছির সাহেবের বিরুদ্ধে চার্জশিট দিলেন? এবং আদালত চলাকালীন ঘোষণা দিলেন? আমি মধ্যাহ্নবিরতির পর জাজমেন্ট দেব। আমি মসজিদে জোহরের নামাজ আদায় করে আল্লাহর কাছে শোকর করলাম, হে আল্লাহ! তুমি বড় মহান, আজকে বিচারক বললেন আমি নির্দোষ। হে আল্লাহ! আমি আর কত কষ্ট সইব। স্ত্রী, কন্যা, বোনকে রেখে আসতে হলো জান্নাতুল বাকিতে। প্রাণাধিক প্রিয়তমা স্ত্রী ডালিয়াকে, কলিজার টুকরো মেয়ে নুসরাতকে হারিয়ে আমি পাগলপ্রায়। আজকের এ রায় হয়তো আমাকে নতুনভাবে আশার আলো দেখাবে। নামাজ শেষে শুনি চিফ জাস্টিস মহোদয় বেঞ্চ ভেঙে দিয়েছেন। চরম হতাশায় বাসায় ফিরে গেলাম। তারপর দেখলাম মামলা দেওয়া হলো মাননীয় বিচারপতি আবদুল হাকিমের কোর্টে। তাঁর কোর্টে ১৫ দিন শুনানিকালে আমার আইনজীবী বিশ্বাস করতে বাধ্য হলেন, তিনিও আগের বিচারপতির মতো একই রকম দুদককে তাদের কীর্তিকলাপের জন্য প্রশ্ন করে আমাকে খালাস দেবেন। কিন্তু হিতে বিপরীত হলো। তিনি খালাস না দিয়ে কনভিকশন করে দিলেন। কোনো শক্তিকে পরোয়া না করে বিচার বিভাগের স্বাধীনতা অক্ষুণ্ন রাখা বিচারকদের পূতঃপবিত্র দায়িত্ব।

সম্প্রতি দিল্লিতে একজন সংসদ সদস্য একজন মহিলাকে ধর্ষণ করেন। দিল্লির সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবীরা সিদ্ধান্ত নিলেন যিনি ওই মহিলাকে ধর্ষণ করেছেন তার পক্ষে কেউ ওকালতি করবেন না। দেখা গেল একজন আইনজীবী ওই ধর্ষণকারীর পক্ষে ওকালতনামা দিয়ে কোর্টে সাধারণ আইনজীবীদের হাতে হেনস্তা হয়েছেন। আর এ ঘটনা দিল্লির সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতির দৃষ্টি আকর্ষণ করায় তিনি সুয়োমটো রুল ইস্যু করে কেউ তার বিচার পাওয়ার পথে বাধার সৃষ্টি করলে তার বিরুদ্ধে দিল্লির পুলিশপ্রধানকে আদেশ দিলেন ওদের গ্রেফতার করার জন্য। এই সেই গণতন্ত্রের দেশ যেখানে বিচার বিভাগ হচ্ছে সংবিধানের রক্ষক বা গার্জিয়ান। আমাদের দেশ সেদিনের অপেক্ষায় আছে। এ বিচার বিভাগ উচ্চৈঃস্বরে বলবেন, আমরা আমাদের স্বাধীনতা জীবন দিয়ে হলেও রক্ষা করব। জাতি পাবে স্বস্তির নিঃশ্বাস।

লেখক : সাবেক রাষ্ট্রদূত, মেয়র, মন্ত্রী ও বিএনপির সহসভাপতি

এই বিভাগের আরও খবর
গরু চোরাচালান
গরু চোরাচালান
বিপর্যস্ত পুঁজিবাজার
বিপর্যস্ত পুঁজিবাজার
মুমিনের হজ
মুমিনের হজ
চুল নিয়ে চুলোচুলি
চুল নিয়ে চুলোচুলি
যোগ-বিয়োগের ধারাস্রোত
যোগ-বিয়োগের ধারাস্রোত
যুদ্ধবিরতি
যুদ্ধবিরতি
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
অল্প দেখা আমেরিকা
অল্প দেখা আমেরিকা
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
সর্বশেষ খবর
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে রাবি শিক্ষার্থীকে থানায় সোপর্দ
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে রাবি শিক্ষার্থীকে থানায় সোপর্দ

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে ফুটবল প্রশিক্ষণের সমাপনী
কুড়িগ্রামে ফুটবল প্রশিক্ষণের সমাপনী

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কোচ হয়ে যা বললেন টেইট
বাংলাদেশের কোচ হয়ে যা বললেন টেইট

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি আরবে পৌঁছেছেন ৪০ হাজার ৬০৮ হজযাত্রী
সৌদি আরবে পৌঁছেছেন ৪০ হাজার ৬০৮ হজযাত্রী

১৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ফারিণের এক হাতে ফুল, অন্য হাতে কুড়াল
ফারিণের এক হাতে ফুল, অন্য হাতে কুড়াল

১৫ মিনিট আগে | শোবিজ

চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা ফখরুল
চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা ফখরুল

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনাল নিশ্চিত করল শেফিল্ড; ফিরতি লেগেও দুর্দান্ত হামজা
ফাইনাল নিশ্চিত করল শেফিল্ড; ফিরতি লেগেও দুর্দান্ত হামজা

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শনিবার থেকে আবারও শুরু হচ্ছে আইপিএল
শনিবার থেকে আবারও শুরু হচ্ছে আইপিএল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ
ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিলেটে বিপুল ইয়াবাসহ আটক ২
সিলেটে বিপুল ইয়াবাসহ আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৩৯ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৩৯ ফিলিস্তিনি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ মে)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে চার অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে চার অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়া থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার
আশুলিয়া থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমলকির স্বাস্থ্য উপকারিতা
আমলকির স্বাস্থ্য উপকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

কোরআনের আয়াতগুলো একে অন্যের ব্যাখ্যা করে
কোরআনের আয়াতগুলো একে অন্যের ব্যাখ্যা করে

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

১০ কাজে হজের প্রস্তুতি
১০ কাজে হজের প্রস্তুতি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নদীতে ফিক্সড জাল পেতে মাছ ধরায় ফেনীতে ৪ জনের অর্থ ও কারাদণ্ড
নদীতে ফিক্সড জাল পেতে মাছ ধরায় ফেনীতে ৪ জনের অর্থ ও কারাদণ্ড

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি
এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের বাণিজ্য সমঝোতা, শেয়ার বাজার চাঙা
যুক্তরাষ্ট্র-চীনের বাণিজ্য সমঝোতা, শেয়ার বাজার চাঙা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষার্থীকে কুপিয়ে হত্যা
চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষার্থীকে কুপিয়ে হত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাসানচর থেকে পালিয়ে এলো ৪০ রোহিঙ্গা
ভাসানচর থেকে পালিয়ে এলো ৪০ রোহিঙ্গা

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৫৪ বছরের সবচেয়ে বড় দুটি অর্জন ৭১ আর ২৪ : তারেক রহমান
৫৪ বছরের সবচেয়ে বড় দুটি অর্জন ৭১ আর ২৪ : তারেক রহমান

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নেতাকে হেনস্থা, বিএনপি নেতাকে শোকজ
আওয়ামী লীগ নেতাকে হেনস্থা, বিএনপি নেতাকে শোকজ

১১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!
রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৫ দিনেও খোঁজ মেলেনি স্কুলছাত্র লিমনের
২৫ দিনেও খোঁজ মেলেনি স্কুলছাত্র লিমনের

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎ বিভ্রাটে অচল লন্ডনের পাতাল রেল ব্যবস্থা
বিদ্যুৎ বিভ্রাটে অচল লন্ডনের পাতাল রেল ব্যবস্থা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান
যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যুদ্ধবিরতির অনুরোধ এসেছে ভারতের পক্ষ থেকে’
‘যুদ্ধবিরতির অনুরোধ এসেছে ভারতের পক্ষ থেকে’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি
পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে বিলাসবহুল জেট ‘উপহার’ দিচ্ছে কাতার? ঘনীভূত হচ্ছে বিতর্ক
ট্রাম্পকে বিলাসবহুল জেট ‘উপহার’ দিচ্ছে কাতার? ঘনীভূত হচ্ছে বিতর্ক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি
আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি
‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি
এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে
যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'
'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য
নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের
নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক
সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়
রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বর্ণের দাম আরও কমেছে
স্বর্ণের দাম আরও কমেছে

১২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার
শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান
গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা
চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সংঘাতের কৌশল’ না নিতে ইউরোপীয় শক্তিগুলোকে ইরানের হুঁশিয়ারি
‌‘সংঘাতের কৌশল’ না নিতে ইউরোপীয় শক্তিগুলোকে ইরানের হুঁশিয়ারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট
মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে বিজিবির কড়া নজরদারি, টহল জোরদার
ফেনীতে বিজিবির কড়া নজরদারি, টহল জোরদার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হেলিকপ্টার-ড্রোন-মারণাস্ত্র দিয়ে আন্দোলনকারীদের নিশ্চিহ্ন করার নির্দেশ ছিল হাসিনার
হেলিকপ্টার-ড্রোন-মারণাস্ত্র দিয়ে আন্দোলনকারীদের নিশ্চিহ্ন করার নির্দেশ ছিল হাসিনার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনুরোধ নয়, কোহলিকে জানানো হয় টেস্টে জায়গা অনিশ্চিত!
অনুরোধ নয়, কোহলিকে জানানো হয় টেস্টে জায়গা অনিশ্চিত!

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ
ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!
জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!

প্রথম পৃষ্ঠা

আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি
আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা
প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা

পেছনের পৃষ্ঠা

জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে
জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগে গরু ছাগল জবাই
শাহবাগে গরু ছাগল জবাই

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক

প্রথম পৃষ্ঠা

চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!
চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!

প্রথম পৃষ্ঠা

কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের
আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের
ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন
নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া
কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু
দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন
সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের
যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের

শোবিজ

শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী
শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী

নগর জীবন

যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা
যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা

শোবিজ

ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ
ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ

প্রথম পৃষ্ঠা

দূরে তাকিয়ে সিদ্ধান্ত নিন, না হলে বিপদ হতে পারে
দূরে তাকিয়ে সিদ্ধান্ত নিন, না হলে বিপদ হতে পারে

নগর জীবন

স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির
স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ বছর পর খালাস পেলেন দুলু
১০ বছর পর খালাস পেলেন দুলু

নগর জীবন

পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর
পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর

পেছনের পৃষ্ঠা

সার্বভৌমত্বে হস্তক্ষেপকারীদের ছাড় দেব না
সার্বভৌমত্বে হস্তক্ষেপকারীদের ছাড় দেব না

নগর জীবন

বিএনপিকে আরও ত্যাগ স্বীকার করতে হবে
বিএনপিকে আরও ত্যাগ স্বীকার করতে হবে

নগর জীবন