শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২০ নভেম্বর, ২০২২ আপডেট:

কর্মী সামলাতে না পারার ব্যর্থতা ও বাসন্তী মার্কা গুজব

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
কর্মী সামলাতে না পারার ব্যর্থতা ও বাসন্তী মার্কা গুজব

আওয়ামী লীগ নেতারা কি তাদের কর্মীদের সামাল দিতে পারছেন না? তাহলে কেন এত অভ্যন্তরীণ হানাহানি? সুনামগঞ্জের দিরাইয়ের ছবিটি পত্রিকায় দেখে বিস্মিত হলাম। দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য, কেন্দ্রীয় ও জেলা নেতারা মঞ্চে নিজেদের রক্ষা করতে চেয়ার মাথায় অসহায়ের মতো বসে আছেন। কর্মীরা চেয়ার ছোড়াছুড়ি করছে। পরস্পরকে ঢিল মারছে। ছোট বাচ্চারা যেমন করে তারাও তেমন করছিলেন। কেউ কাউকে মানছেন না।  নেতারা অসহায় হয়ে বসে আছেন। চেষ্টা করছেন নিজেদের রক্ষা করতে। একজন নেতাকেও দেখলাম না উঠে দাঁড়াতে। হুঙ্কার দিয়ে বলতে, ‘এই থামো তোমরা, অনেক হয়েছে।’ এ কোন আওয়ামী লীগ? হানাহানি সংঘাত অতীতেও ছিল। তারপরও কেন্দ্রীয় নেতারা জেলায় গেলে একটা আলোড়ন হতো। স্থানীয়রা ইজ্জত-সম্মান দিতেন। নেতারাও ধমক দিলে কর্মীরা শুনতেন। কর্মী নিয়ন্ত্রণে যোগ্যতা থাকতে হয়। নেতৃত্বের দক্ষতা দেখাতে হয়। আওয়ামী লীগে তেমন নেতা অনেক আছেন। কিছুদিন আগে আমাকে একজন একটা এসএমএস পাঠালেন। লিখলেন, নারায়ণগঞ্জের সাইনবোর্ড এলাকায় কিছু লোক রাস্তা দখল করে নিচ্ছে। বন্ধ করে দিচ্ছে মানুষের চলাচলের পথ। তারা সরকারি দলের নাম ভাঙাচ্ছে। পুলিশে অভিযোগ করে লাভ হচ্ছে না। এসএমএসটি ফরোয়ার্ড করে পাঠালাম নারায়ণগঞ্জের এমপি শামীম ওসমানকে। তিনি জবাবে জানালেন, দেখছি। মুহূর্তে স্থানীয় চেয়ারম্যান চলে গেলেন স্পটে। বন্ধ করলেন রাস্তা দখলের কাজ। স্থানীয়ভাবে বসে সবকিছুর মীমাংসা করে দিলেন চেয়ারম্যান। সমস্যা থাকল না। স্থানীয় অধিবাসীরা হাঁফ ছেড়ে বাঁচলেন। এমন নেতৃত্বই আওয়ামী লীগে দরকার। আরেকটি ঘটনার কথা বলছি। হেফাজতের শাপলা চত্বর অবরোধের রাতে কথা হয়েছিল শামীম ওসমানের সঙ্গে। তিনি জানতে চাইলেন, আমার চোখে সমাধান কী? জবাবে বললাম, সবকিছুর সমাধান রাজনৈতিক জবাবে দিতে হবে। অন্য কোনোভাবে নয়। তিনি বললেন, আমরা পাল্টা অবস্থান নেব। সেই সকালে শামীম ওসমান যাত্রাবাড়ী-কাঁচপুর সড়কে বিশাল মিছিল বের করলেন। জানান দিলেন নিজের সাংগঠনিক অবস্থানের। যাত্রাবাড়ীর পর চট্টগ্রাম রোডে অনেক মাদরাসা আছে। হেফাজতের কর্মী-সমর্থকরা তখন মতিঝিল ছেড়ে ওই এলাকায় অবস্থান নিয়েছিল। শামীম ওসমান তা জানতেন। তিনি আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের নিয়ে পাল্টা অবস্থানে পরিস্থিতি ঘুরিয়ে দিলেন।

শামীম ওসমানরা পারিবারিকভাবে বঙ্গবন্ধুর অনুসারী। আওয়ামী লীগ প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল সময়ের প্রয়োজনে। ক্ষমতাসীন মুসলিম লীগকে চ্যালেঞ্জ করে আওয়ামী লীগ উঠে দাঁড়িয়েছিল। শুরুটা ছিল অনেক কঠিন। সেই কাঠিন্য বঙ্গবন্ধু জয় করেছিলেন তাঁর কিছু অনুসারীকে নিয়ে। সাধারণ সম্পাদক পদে আসতে বঙ্গবন্ধুকে বেগ পেতে হয়েছিল। দলের ভিতরে-বাইরে মোকাবিলা করতে হয়েছিল সুশীলদের। প্রকাশ্য বিরোধিতার মুখোমুখি হতে হয়েছিল। অনেকে দাবি করেছিলেন, একজন প্রবীণ নেতাকে দলের সাধারণ সম্পাদক করতে। মওলানা ভাসানী, আতাউর রহমান খান তারুণ্যের পক্ষে ছিলেন। বঙ্গবন্ধু সাধারণ সম্পাদক প্রার্থিতা ঘোষণা করলে কাউন্সিলরদের মধ্যে উৎসবের বন্যা বয়ে যায়। তারা অবস্থান নেন বঙ্গবন্ধুর পক্ষে। বিরোধিতা করেছিলেন সিভিল সোসাইটি ঘেঁষা নেতারা। দায়িত্ব নিয়ে বঙ্গবন্ধু আওয়ামী লীগকে বদলে দেন। তিনি বেরিয়ে আসেন একক নেতা হিসেবে। সেই সময়ের রাজনীতি সম্পর্কে অসমাপ্ত আত্মজীবনীতে বঙ্গবন্ধু লিখেছেন, ‘আওয়ামী লীগ প্রতিষ্ঠানকে জনগণ ও শিক্ষিত সমাজ সমর্থন দিল। মুসলিম লীগের ভিতর তখন ষড়যন্ত্রের রাজনীতি চরম আকার ধারণ করেছিল। ব্রিটিশ আমলের আমলাদের রাজনীতিতে স্থান দিয়ে তারা ষড়যন্ত্রের জালে আটকা পড়েছিল। তাই প্রতিষ্ঠানের ভিতর আত্মকলহ দেখা দিল প্রবলভাবে। ছোট ছোট উপদলে ভাগ হয়ে পড়েছিল দলটি। নীতির কোনো বালাই ছিল না, একমাত্র আদর্শ ছিল ক্ষমতায় আঁকড়িয়ে থাকা। জেলা ও মহকুমার পুরনো নেতাদের কোনো সংগ্রামী ঐতিহ্য ছিল না, তেমনি দুনিয়া যে এগিয়ে চলেছে সেদিকে খেয়াল ছিল না কারও। শুধু ক্ষমতায় থাকা যায় কী করে সে একই চিন্তা।’ আমলানির্ভর রাজনীতি ক্ষমতাসীনদের কী ক্ষতি করে বঙ্গবন্ধুর আত্মজীবনীর লাইনে লাইনে সেই সতর্কতা। দেশ-বিদেশের রাজনীতিবিদদের সুযোগ পেলে বঙ্গবন্ধুর আত্মজীবনী উপহার দিই। একবার বিএনপির একজন নেতাকে বইটি দিয়েছিলাম। তিনি অবহেলার সঙ্গে নিলেন। পরে একদিন বললেন, বইটি পড়েছি। বঙ্গবন্ধুর অভিজ্ঞতা থেকে রাজনীতিবিদদের শেখার আছে।

বঙ্গবন্ধু মানুষের মনের কথা বুঝতেন। মানুষকে পড়তে পারতেন বলেই দেশটা স্বাধীন করতে পেরেছেন। সিলেটের বিএনপির এক সময়ের এমপি শফি চৌধুরীর সঙ্গে একবার কথা হচ্ছিল। তার ভাই ই এ চৌধুরী ছিলেন বঙ্গবন্ধুর সময় পুলিশের এসবির প্রধান। শফি চৌধুরী ’৭৪ সালের একটি স্মৃতি শেয়ার করলেন। বললেন, একদিন বঙ্গবন্ধু তাকে ডেকে নিয়েছিলেন। শফি চৌধুরী তখন ভালো ব্যবসায়ী। ট্রেডিংয়ে নাম করে ফেলেছেন। বঙ্গবন্ধু তাকে ডেকে বলেছিলেন, ‘ক্রেডিটে দ্রুত গম-চাল কিনে আনো আমেরিকা বা অন্য দেশ থেকে।’ শফি চৌধুরী বলেন, বঙ্গবন্ধুর চোখ ছিল তখন সিক্ত। মনে হচ্ছিল নিজের সন্তানরা অভুক্ত আছে। অভুক্ত সন্তানদের জন্য খাবার সংগ্রহের চেষ্টা করছেন এক বাবা। বাবার অনেক গুণই পেয়েছেন তার মেয়ে। কিছু অর্বাচীনের কারণে আওয়ামী লীগের সাফল্য সবসময় বাধাগ্রস্ত হয়। এখনো হচ্ছে। এখন ঘাটে ঘাটে সুবিধাভোগীরা বসে আছে। বছরখানেক আগের কথা। উত্তরা ১৪ নম্বর এলাকায় একজনের জমি অন্যায়ভাবে দখল করে আছেন স্থানীয় এক আওয়ামী লীগ নেতা। চাপ দিচ্ছেন বিক্রি করতে। আবার বিক্রি করতে গেলে টাকা না দিয়ে রেজিস্ট্রি করতে বলছেন। বিষয়টি নিয়ে পত্রিকায় খবর প্রকাশিত হলো। আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় এক নেতাকে ঘটনাটি জানালাম। তিনি ফোন করলেন স্থানীয় এমপিকে। কিছুদিন সেই দখলবাজ নেতা চুপ ছিলেন। পরিস্থিতি শান্ত হতে সে জমি আবার নিজের দখলে নিলেন। তাকে থামাতে পারলেন না কেউ। বেপরোয়াদের থামাতে কমান্ডিং ভয়েসের নেতা বা এমপির প্রয়োজন। তেমন নেতার সংখ্যা কমেছে গত ১৪ বছরে। ব্যবসা-বাণিজ্য করে আসা নেতার সংখ্যা বেড়েছে। ব্যবসায়ী নেতারা দল বোঝেন না। বঙ্গবন্ধু, শেখ হাসিনার রাজনৈতিক আদর্শ, দর্শনে তাদের আগ্রহ নেই। তারা রাজনীতিকে ব্যবসায়িক গ্রুপ অব কোম্পানির আরেকটি লাভজনক খাত হিসেবে দেখেন। দলীয় কর্মীদের মনে করেন নিজের করপোরেট জগতের স্টাফ। ভেজালের প্রবেশ ঘাটে ঘাটে। নৌকা ডোবাতে অন্য দলের প্রয়োজন নেই। আওয়ামী লীগাররা যথেষ্ট।

আওয়ামী লীগের বর্তমান অনেক কিছুর বদল হতে পারে আগামী কাউন্সিলে। সংগঠন বোঝেন, নেত্রীকে বোঝেন এমন নেতাদের নিয়ে আসতে হবে। সহযোগী সংগঠনেও তাই করতে হবে। নেতা নির্বাচনে ভুল করা যাবে না। সময়টা এখন কঠিন। সহযোগী সংগঠন থেকে বিদায় দিতে হবে কমিটি বেচাকেনার কারিগরদের। দল ও সরকারের দূরত্ব ঘোচাতে হবে। ব্যবসায়ীদের এমপি রাখা হোক, সমস্যা নেই। তাদের দলে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা দিলেই সমস্যা। রাজনীতিবিদদের ব্যবসায়ী হওয়ার চেষ্টা বন্ধ করতে হবে। কর্মীবান্ধব দক্ষ নেতৃত্বের প্রয়োজন আগামীতে। ভারতীয় কংগ্রেসে সোনিয়া গান্ধী একটা ভুল করেছিলেন। সেই ভুলটা ছিল ক্ষমতাকালে দলকে দূরে সরিয়ে রাখা। মনমোহন সিংহকে প্রধানমন্ত্রী না করে প্রণব মুখার্জিকে সেই সময়ে প্রধানমন্ত্রী করলে আজকে কংগ্রেসকে এত বিপর্যয় মোকাবিলা করতে হতো না। ভারতীয় কংগ্রেসের সাংগঠনিক অবস্থা এত ভয়াবহ অবস্থায় আসত না। কংগ্রেস এখন কীভাবে ঘুরে দাঁড়াবে কেউ জানে না। মুক্তিযুদ্ধের চেতনার শেষ ঠিকানা আওয়ামী লীগকে বাস্তবতায় থাকতে হবে। দলীয় কোন্দলের লাগাম কঠোরভাবে টানতে হবে। বন্ধ করতে হবে হানাহানি, সংঘাত। আগামী একটা বছর ভোটমুখী থাকতে হবে। নেতা-কর্মী, এমপি-মন্ত্রীদের এবার আসমানি কোনো কিছুর আশা না করাই ভালো। এলাকায় যাবেন না, কর্মীদের কাছে টানবেন না সেই রাজনীতির দিন শেষ। মাঠের রাজনীতিতে সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনতে হবে। আগে আওয়ামী লীগের জেলা-উপজেলার সম্মেলন হতো উৎসবমুখর পরিবেশে। মধ্যরাতে সাবজেক্ট কমিটি বসে সবকিছু নির্ধারণ করতেন। ভেজাল দেখলে কেন্দ্রীয় নেতারা কমিটি ঘোষণা করতেন না। পরিবেশ পরিস্থিতি ভালো না ঠেকলে কমিটি ঘোষণা না দিয়ে নেতারা আসতেন ঢাকায়। পরে সিদ্ধান্ত দিতেন। সবাই হাসিমুখে মেনে নিতেন। সেসব দিন কোথায় হারাল? এখন কেউ কাউকে মানেন না। নেতাদের সামনে মারামারি হয়। কেন্দ্রীয় ও জেলা নেতারা তা থামাতে পারেন না। কেন্দ্রে পদ-পদবিতে আছেন, মাঠের কর্মীরা নেতা চেনেন না। নিজের জেলা দূরে থাক, ইউনিয়নে গিয়েও একটা সভা করার ক্ষমতা অনেকের নেই। আমু, তোফায়েল, নাসিম, মেয়র হানিফদের মতো তারকা ইমেজ দরকার নেই। সাংগঠনিক সক্ষমতা, কমান্ড করার মতো ব্যক্তিত্ব তো থাকতে হবে। ‘গায়ে মানে না আপনি মোড়ল’দের যুগ চিরদিন থাকবে না।

বড় দলগুলোতে, সব সময় উপদলে কোন্দল ছিল। এখনো আছে। টানা ক্ষমতায় থাকা আওয়ামী লীগেও বিভেদ থাকা অস্বাভাবিক কিছু নয়। নেতাদের ঝগড়া, বিবাদ, চাওয়া-পাওয়ার হিসাব থাকে। সবকিছুর একটা সীমারেখা ও শালীনতা আছে। সেই শালীনতা অতিক্রম করলেই সমস্যা। ভোগবাদের জমানায় কিছু মানুষ বেশি ক্ষমতার অধিকারী। অনেকে হয়েছেন বঞ্চিত। মূল্যায়নে শুধু এমপি লীগ, ভাইলীগ, মন্ত্রী লীগ হলে চলবে না। ইতিহাসের পাতায় চিরদিন এক সমান যায় না। মানুষের নিজের ওপরই এখন আস্থা নেই। ঠকবাজ ভ-দের একটা মচ্ছব চলছে। কাজকর্ম বাদ দিয়ে কিছু মানুষ সমাজে দিনভর দেশবিরোধী গুজব রটিয়ে বেড়াচ্ছে। প্রবাসী এক বন্ধু ফোন করলেন। বললেন, ব্যাংকগুলো নাকি দেউলিয়া হয়ে গেছে? ডিসেম্বরে দেশে আসব। অল্প কিছু সঞ্চয় আছে। তা তুলে নেব। ব্যাংক শেষ হয়ে গেলে সর্বনাশ হয়ে যাবে। তাকে বললাম, সবকিছু গুজব। বাংলাদেশ ব্যাংক সবাইকে আশ্বস্ত করেছে, দায় তারা নেবেন। তারল্যের সংকট নেই। ব্যাংকের আর্থিক প্রবাহ স্বাভাবিক। ডলার নিয়ে সংকট মোকাবিলায় কাজ করছে সরকার। আশ্বস্ত হতে পারলেন না প্রবাসী বন্ধু। গুজবের শিকার বঙ্গবন্ধু সরকারও হয়েছিল। বঙ্গবন্ধুর আমলে সবচেয়ে বড় গুজব ছিল চিলমারীর বাসন্তী। ১৯৭৪ সালে দৈনিক ইত্তেফাকে বাসন্তীর জাল পরা ছবি প্রকাশিত হয়েছিল। সারা বিশ্বে ছবিটি ছড়িয়ে পড়ে। দুর্ভিক্ষের এ ছবি বঙ্গবন্ধু সরকারকে বিব্রত করে। যার রেশ আওয়ামী লীগকে ’৯১ সালের ভোটেও টানতে হয়েছিল। আলোচিত বাসন্তীকে ’৯১ সালে দেখতে গেলেন বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা। সঙ্গে আমরা একদল সাংবাদিক।

চিলমারী সদর থেকে মাঝিপাড়া এলাকার বহ্মপুত্র নদীর চরে বাসন্তীর বাস। বাসন্তীর বাড়ি পর্যন্ত গাড়ি তখন যেত না। বেশ কিছুদূর হাঁটতে হয়। হাঁটাহাঁটিতে ক্লান্তি নেই আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর। তিনি গাড়ি থেকে নেমেই হাঁটা শুরু করলেন। আমরা পেছনে পেছনে। স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতারা পথ দেখাচ্ছেন। বাসন্তীর ভাঙা ঘরে পৌঁছলাম। বাসন্তীর ভাঙা ঘর ’৭৪ সালের মতোই আছে। কোনো পরিবর্তন নেই। বড় করুণ জীবনযাপন। শেখ হাসিনা বললেন, দেখ বাসন্তীকে নিয়ে সবাই বক্তৃতাই দিয়ে গেল। রাজনীতি করল। তার ভাগ্যের পরিবর্তন কেউ করল না। ’৭৪ সালে জালের চেয়ে মোটা কাপড় সস্তা ছিল। শেখ হাসিনা নগদ ৩০ হাজার টাকা দিলেন বাসন্তীকে। বললেন, এই সাহায্য অব্যাহত থাকবে। স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা আনসার সাহেব, তিনি সাবেক চেয়ারম্যান ছিলেন, দলীয় সভানেত্রীকে জানালেন, সেই সময়ে ’৭৪ সালে লঙ্গরখানা খুলেছিলেন বঙ্গবন্ধু। দুজন সাংবাদিক ঢাকা থেকে গেলেন বন্যার সংবাদ সংগ্রহ করতে। তারাই বাসন্তীর শরীরে জাল পরালেন টাকা দিয়ে। ছবি তোলার সময় পাট খেতে শাক তুলছিলেন বাসন্তী। বাসন্তীর সঙ্গে কথা বলতে এগিয়ে গেলাম। পাশে থাকা সাংবাদিক মোনাজাত উদ্দিন বললেন, কথা বলতে পারে না। বাসন্তী প্রতিবন্ধী।  বুঝতে পারলাম, কীভাবে একজন প্রতিবন্ধীকে ব্যবহার করা হলো বঙ্গবন্ধু সরকারের বিরুদ্ধে প্রচারণায়।

ছবিটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সংবাদপত্রে প্রকাশিত হয়েছিল। বলা হয়েছিল দুর্ভিক্ষ নিয়ন্ত্রণে সরকার ব্যর্থ। সেই প্রচারণার জবাব তখনকার আওয়ামী লীগ দিতে পারেনি। শেখ হাসিনা বাসন্তীর বাড়ি গিয়ে আসল সত্য বের করেন। ক্ষমতায় এসে পরে তিনি বাসন্তীর পাশে দাঁড়ান। তাকে ঘর বানিয়ে দেন।  আর্থিক সহায়তা করেন। আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে বাসন্তীর মতো গুজব এখনো হচ্ছে। বাসন্তী তৈরির চেষ্টা হচ্ছে ঘাটে ঘাটে। সাধু সাবধান!

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
গরু চোরাচালান
গরু চোরাচালান
বিপর্যস্ত পুঁজিবাজার
বিপর্যস্ত পুঁজিবাজার
মুমিনের হজ
মুমিনের হজ
চুল নিয়ে চুলোচুলি
চুল নিয়ে চুলোচুলি
যোগ-বিয়োগের ধারাস্রোত
যোগ-বিয়োগের ধারাস্রোত
যুদ্ধবিরতি
যুদ্ধবিরতি
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
অল্প দেখা আমেরিকা
অল্প দেখা আমেরিকা
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
সর্বশেষ খবর
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে রাবি শিক্ষার্থীকে থানায় সোপর্দ
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে রাবি শিক্ষার্থীকে থানায় সোপর্দ

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে ফুটবল প্রশিক্ষণের সমাপনী
কুড়িগ্রামে ফুটবল প্রশিক্ষণের সমাপনী

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কোচ হয়ে যা বললেন টেইট
বাংলাদেশের কোচ হয়ে যা বললেন টেইট

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি আরবে পৌঁছেছেন ৪০ হাজার ৬০৮ হজযাত্রী
সৌদি আরবে পৌঁছেছেন ৪০ হাজার ৬০৮ হজযাত্রী

১৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ফারিণের এক হাতে ফুল, অন্য হাতে কুড়াল
ফারিণের এক হাতে ফুল, অন্য হাতে কুড়াল

১৫ মিনিট আগে | শোবিজ

চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা ফখরুল
চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা ফখরুল

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনাল নিশ্চিত করল শেফিল্ড; ফিরতি লেগেও দুর্দান্ত হামজা
ফাইনাল নিশ্চিত করল শেফিল্ড; ফিরতি লেগেও দুর্দান্ত হামজা

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শনিবার থেকে আবারও শুরু হচ্ছে আইপিএল
শনিবার থেকে আবারও শুরু হচ্ছে আইপিএল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ
ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিলেটে বিপুল ইয়াবাসহ আটক ২
সিলেটে বিপুল ইয়াবাসহ আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৩৯ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৩৯ ফিলিস্তিনি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ মে)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে চার অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে চার অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়া থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার
আশুলিয়া থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমলকির স্বাস্থ্য উপকারিতা
আমলকির স্বাস্থ্য উপকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

কোরআনের আয়াতগুলো একে অন্যের ব্যাখ্যা করে
কোরআনের আয়াতগুলো একে অন্যের ব্যাখ্যা করে

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

১০ কাজে হজের প্রস্তুতি
১০ কাজে হজের প্রস্তুতি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নদীতে ফিক্সড জাল পেতে মাছ ধরায় ফেনীতে ৪ জনের অর্থ ও কারাদণ্ড
নদীতে ফিক্সড জাল পেতে মাছ ধরায় ফেনীতে ৪ জনের অর্থ ও কারাদণ্ড

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি
এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের বাণিজ্য সমঝোতা, শেয়ার বাজার চাঙা
যুক্তরাষ্ট্র-চীনের বাণিজ্য সমঝোতা, শেয়ার বাজার চাঙা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষার্থীকে কুপিয়ে হত্যা
চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষার্থীকে কুপিয়ে হত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাসানচর থেকে পালিয়ে এলো ৪০ রোহিঙ্গা
ভাসানচর থেকে পালিয়ে এলো ৪০ রোহিঙ্গা

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৫৪ বছরের সবচেয়ে বড় দুটি অর্জন ৭১ আর ২৪ : তারেক রহমান
৫৪ বছরের সবচেয়ে বড় দুটি অর্জন ৭১ আর ২৪ : তারেক রহমান

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নেতাকে হেনস্থা, বিএনপি নেতাকে শোকজ
আওয়ামী লীগ নেতাকে হেনস্থা, বিএনপি নেতাকে শোকজ

১১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!
রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৫ দিনেও খোঁজ মেলেনি স্কুলছাত্র লিমনের
২৫ দিনেও খোঁজ মেলেনি স্কুলছাত্র লিমনের

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎ বিভ্রাটে অচল লন্ডনের পাতাল রেল ব্যবস্থা
বিদ্যুৎ বিভ্রাটে অচল লন্ডনের পাতাল রেল ব্যবস্থা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান
যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যুদ্ধবিরতির অনুরোধ এসেছে ভারতের পক্ষ থেকে’
‘যুদ্ধবিরতির অনুরোধ এসেছে ভারতের পক্ষ থেকে’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি
পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে বিলাসবহুল জেট ‘উপহার’ দিচ্ছে কাতার? ঘনীভূত হচ্ছে বিতর্ক
ট্রাম্পকে বিলাসবহুল জেট ‘উপহার’ দিচ্ছে কাতার? ঘনীভূত হচ্ছে বিতর্ক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি
আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি
‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি
এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে
যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'
'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য
নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের
নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক
সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়
রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বর্ণের দাম আরও কমেছে
স্বর্ণের দাম আরও কমেছে

১২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার
শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান
গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা
চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট
মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সংঘাতের কৌশল’ না নিতে ইউরোপীয় শক্তিগুলোকে ইরানের হুঁশিয়ারি
‌‘সংঘাতের কৌশল’ না নিতে ইউরোপীয় শক্তিগুলোকে ইরানের হুঁশিয়ারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে বিজিবির কড়া নজরদারি, টহল জোরদার
ফেনীতে বিজিবির কড়া নজরদারি, টহল জোরদার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হেলিকপ্টার-ড্রোন-মারণাস্ত্র দিয়ে আন্দোলনকারীদের নিশ্চিহ্ন করার নির্দেশ ছিল হাসিনার
হেলিকপ্টার-ড্রোন-মারণাস্ত্র দিয়ে আন্দোলনকারীদের নিশ্চিহ্ন করার নির্দেশ ছিল হাসিনার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনুরোধ নয়, কোহলিকে জানানো হয় টেস্টে জায়গা অনিশ্চিত!
অনুরোধ নয়, কোহলিকে জানানো হয় টেস্টে জায়গা অনিশ্চিত!

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ
ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!
জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!

প্রথম পৃষ্ঠা

আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি
আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা
প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা

পেছনের পৃষ্ঠা

জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে
জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগে গরু ছাগল জবাই
শাহবাগে গরু ছাগল জবাই

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক

প্রথম পৃষ্ঠা

চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!
চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!

প্রথম পৃষ্ঠা

কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের
আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের
ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন
নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া
কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন
সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু
দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী
শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী

নগর জীবন

যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের
যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের

শোবিজ

ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ
ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ

প্রথম পৃষ্ঠা

যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা
যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা

শোবিজ

স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির
স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

দূরে তাকিয়ে সিদ্ধান্ত নিন, না হলে বিপদ হতে পারে
দূরে তাকিয়ে সিদ্ধান্ত নিন, না হলে বিপদ হতে পারে

নগর জীবন

১০ বছর পর খালাস পেলেন দুলু
১০ বছর পর খালাস পেলেন দুলু

নগর জীবন

পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর
পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর

পেছনের পৃষ্ঠা

সার্বভৌমত্বে হস্তক্ষেপকারীদের ছাড় দেব না
সার্বভৌমত্বে হস্তক্ষেপকারীদের ছাড় দেব না

নগর জীবন

বিএনপিকে আরও ত্যাগ স্বীকার করতে হবে
বিএনপিকে আরও ত্যাগ স্বীকার করতে হবে

নগর জীবন