শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২০ নভেম্বর, ২০২২

আদমজী কোর্ট : পেছনে দেখা

হোসেন আবদুল মান্নান
প্রিন্ট ভার্সন
আদমজী কোর্ট : পেছনে দেখা

চাকরি জীবনের শেষ প্রান্তে এসে মাত্র কয়েক মাসের জন্য বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের সচিব নিযুক্ত হয়েছিলাম। এ কথা অনস্বীকার্য যে, সৃষ্টিশীল কর্মের কথা বিবেচনায় আনলে এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি মন্ত্রণালয়। যদিও বাহ্যিক জনমতে তার প্রতিফলন সীমিত। মূলত দুটো মন্ত্রণালয়কে একীভূত করে বর্তমানে এর দাফতরিক কাজ পরিচালিত হচ্ছে। কয়েক বছর আগেও বস্ত্র এবং পাট পৃথক মন্ত্রণালয় হিসেবে চালু ছিল। বাংলাদেশের আর্থসামাজিক প্রেক্ষাপটের নিরিখে দেখলে এই উভয় খাত সন্দেহাতীতভাবে তাৎপর্যপূর্ণ।  বলা যায়, বস্ত্র ও পাট বাঙালির চিরকালীন জীবন-ইতিহাসেরও অবিচ্ছেদ্য অংশ এবং ধারক বাহক। জানা যায়, জনস্বার্থ এবং দৈনন্দিন কাজের সুবিধার্থে ২০০৪ সালে সরকার দুটো মন্ত্রণালয়কে একত্রিত করে দেয়। বর্তমানে বেশ কতগুলো ছোট-বড় দফতর, সংস্থার সমন্বয়ে মন্ত্রণালয়টি পরিচালিত হচ্ছে। অপরাপর মন্ত্রণালয়/বিভাগের মতো এখানেও পাট এবং বস্ত্রবিষয়ক সংযুক্ত ডিপার্টমেন্টসমূহ থেকে মাঠ পর্যায়ে সরকারি নীতি ও সিদ্ধান্তসমূহ বাস্তবায়ন করে চলেছে।

২) প্রজাতন্ত্রের সরকারি দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে আমি একান্ত ব্যক্তিগত আগ্রহে তথা কৌতূহলবশত ঢাকা, চট্টগ্রাম, খুলনা ও রাজশাহীর কয়েকটি পাটকল স্থাপনা পরিদর্শন করেছিলাম। তখন গভীর অভিনিবেশ নিয়ে লক্ষ্য করেছি এর বৃহদাকার অবয়বের নিষ্প্রাণ পরিত্যক্ততা, অনেক দিন মানুষের পদচিহ্ন পড়েনি এমন বিশাল উন্মুক্ত মাঠ, সুরম্য আবাসিক এলাকা, সুদীর্ঘ আয়তনের ভবন ও ভিতরের মূল্যবান যন্ত্রাংশের নীরব কান্না এবং নিঃশব্দ আহাজারি। বিশেষ করে চল্লিশ-পঞ্চাশের দশকে গড়ে ওঠা পাটশিল্প-সংশ্লিষ্ট কারখানাগুলো আমাকে তাৎক্ষণিকভাবে নির্বাক ও বেদনার্ত করেছিল। প্রজাতন্ত্রের একজন নিরঙ্কুশ স্বদেশজীবী কর্মচারী হিসেবে প্রথম দর্শনেই অশ্রুসজল হওয়া ব্যতীত আমার কোনো উপায় ছিল না। এটা সবাই অবহিত, আমাদের দেশের প্রায় সবকটি পাটকল কোনো না কোনো নদীর তীর ঘেঁষে দাঁড়িয়ে আছে। যদ্দুর জানি আজ অবধি খুলনার ভৈরব নদী ছাড়া অন্য নদীগুলো যেন স্রোতহারা, দূষণাক্রান্ত এবং জীবন্মৃত। বলাবাহুল্য, এদেশে রেলওয়ে এবং পাট মন্ত্রণালয়ের স্থাবর সম্পত্তি সবচেয়ে বেশি। আজকের পাটকলের বিমর্ষ চেহারার সঙ্গে একাকার হয়ে আছে তীরবর্তী নদীর চেহারা। কালের মৌন সাক্ষী হয়ে আছে নদীগুলো। এমনকি এক সময়ের রমরমা জৌলুস-ঝরা পাটের আঁশ থেকেও যেন সরে গেছে সোনালি বাহার। মিলের কর্মহীন ছদ্ম-বেকার কর্মচারীদের দুই চোখের পাতার নিচে অনিশ্চিত বিষণ্ণœতার কালো ছায়া। মনে হয়, নদীর ঘোলাটে জলের ওপর প্রতিদিন নিভৃতে ঝরে পড়ছে এদের চোখের জল। ভাবছিলাম, আমরা কি পরিবেশবান্ধব প্রকৃতি প্রদত্ত দেশীয় জাতের পাটের আঁশ থেকে শুধু ব্যাগ বা ছালাও প্রস্তুত করতে পারি না? যেখানে খাদ্য ও কৃষি মন্ত্রণালয় পর্যাপ্ত পরিমাণে ব্যাগ ক্রয় করছে বা আমদানি করছে।

এখানে প্রাসঙ্গিক যে, বর্তমানে বিজেএমসির আওতায় ২৫টি জুট মিল রয়েছে। তা ছাড়াও ছয়টি বৃহৎ আকারের মিল আছে, যেমন- করিম, লতিফ বাওয়ানী, ইউ. এম. সি. আমিন, প্লাটিনাম জুবিলী ও ক্রিসেন্ট জুট মিল। ইতোমধ্যে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে প্রায় ৭৫ হাজার শ্রমিককে সরকার তাদের ন্যায্য দাবি ও পাওনা পরিশোধ সাপেক্ষে মিল থেকে তাদের চাকরিকালের অবসান ঘটায়। তবে এখনো ৯৫৪ জন কর্মকর্তা এবং ১ হাজার ৫৭৩ জন কর্মচারী নিজ নিজ পদে বহাল আছেন। অথচ ২০২০ সালের মাঝামাঝি থেকে মিলগুলোর উৎপাদন কাজ সম্পূর্ণরূপে বন্ধ রয়েছে। জানা যায়, বর্তমান পরিস্থিতিতে অন্তত ২ হাজার ৫২৭ জন কর্মকর্তা-কর্মচারীর তেমন কোনো কাজ নেই। যদিও যথানিয়মে তাদের বেতন-ভাতাদি পরিশোধ করা হচ্ছে। কাজের বিনিময়েই জীবিকা হতে হয়। এর উল্টোটা হলে ফল কখনো ভালো হয় না, শুভ হয় না। মিলগুলোর ভিতরের বিরাজমান মহাকালের এমন স্তব্ধতার অবসান কবে? এর ভবিষ্যৎ কোথায়? অপেক্ষার প্রহর শেষ কবে? এমন সীমাহীন অপচয় ও বন্ধ্যত্বের জন্য দায়ী কারা?

ইতিহাস বলে, পৃথিবীতে শ্রমিক শ্রেণির শ্রমে এবং নেতৃত্বেই সভ্যতার ভিত রচিত হয়েছে। কিন্তু আমরা কতিপয় প্রাইভেট সেক্টর ছাড়া পাবলিক এন্টারপ্রাইজগুলোতে শ্রমিকের শ্রম গ্রহণ করতে পারছি না কেন? এসব পাহাড়সমান প্রশ্নের সরল কোনো উত্তর নেই। গবেষণার পর গবেষণা চলছে এবং অনাগতকাল চলবে। তবু বলব, কেবল সময় সবকিছু অবলীলায় হজম করতে পারে। সময়ই প্রকৃত নীলকণ্ঠ।

৩) আদমজী জুট মিল সম্পর্কে আমরা সবাই জানি। বলা যায়, একসময় নারায়ণগঞ্জ এবং আদমজী মিল প্রায় সমার্থক নামে পরিণত হয়েছিল। শীতলক্ষ্যা নদীর তীরে প্রায় ৩০০ একর জমির ওপর গড়ে উঠেছিল এ বিশ্ববিখ্যাত জুট মিল। এদেশের পাটশিল্পের জয়জয়ন্তী ঘটে এর হাত ধরেই। রাষ্ট্র হিসেবে পাকিস্তানের জন্ম নেওয়ার অব্যবহিত পরেই ১৯৫০ সালে এ পাটকলের যাত্রা শুরু হয়। এর প্রতিষ্ঠাতা আবদুল ওয়াহিদ আদমজী। তার পূর্ব পুরুষ মূলত গুজরাটের অধিবাসী ছিলেন। আদমজীকে একসময় স্কটল্যান্ডের ডান্ডির সঙ্গে তুলনা করে বলা হতো প্রাচ্যের ডান্ডি। আদমজী গ্রুপ অব কোম্পানি ছিল এর স্বত্বাধিকারী। যারা ১৯৭১ সাল অবধি এর মালিকানা ধরে রেখেছিলেন। ষাটের দশকে তারা ব্যবসা-বাণিজ্যের পাশাপাশি পূর্ব পাকিস্তানে বেশ কিছু জনহিতকর উদ্যোগও হাতে নিয়েছিল। তারা ১৯৬০ সালে ঢাকায় আদমজী ক্যান্টনমেন্ট কলেজ প্রতিষ্ঠা করেন। গুল মোহাম্মদ আদমজীর প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন। মতিঝিল শিল্পাঞ্চলে তারা আদমজী সন্স লিমিটেড নামে এক বিশাল পারিবারিক প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলেন। এর দাফতরিক কার্যক্রম পরিচালনার নিমিত্ত আদমজী কোর্ট স্থাপন করেন। উল্লেখ্য, আদমজীরা তৎকালীন পাকিস্তানের বিখ্যাত ২২ পরিবারের অন্যতম একজন ছিলেন। বলা হয়, তারা ছিলেন জাত ব্যবসায়ী।

৪) আদমজী সন্স লিমিটেডের অধীনে মতিঝিলে ৪৮.৬ কাঠা জমির ওপর নির্মিত তিনটি বহুতল ভবন রয়েছে। এতে প্রায় দুই লাখ বর্গফুট জায়গা রয়েছে। এখানে সরকারি-বেসরকারি ব্যাংক, বীমাসহ ৩৮টি অফিস বিদ্যমান। এতে ভাড়া বাবদ মাসিক আয় হয় প্রায় ৯০ লাখ টাকা। ১৯৭২ সাল থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত পদাধিকারবলে এর প্রশাসকের দায়িত্ব পালন করেন বিজেএমসির চেয়ারম্যান। ১৯৯১ সাল থেকে পাট সচিব স্বয়ং প্রশাসকের দায়িত্ব পালন করে আসছেন। তৎকালীন সচিব এম আসফ্উদ্দৌলা প্রথম প্রশাসক হন। সরকারি ব্যবস্থাপনায় চলছে বিধায় এখনো এমন মূল্যবান সম্পত্তি বেহাত হয়নি। তবে এমন আশঙ্কার যথেষ্ট কারণ বিদ্যমান আছে। ভাড়াটিয়া কর্তৃক স্থায়ীভাবে দখল করার লক্ষ্যে আদমজী সন্স লিমিটেডের পক্ষে- বিপক্ষে অন্তত ১৬টি মামলা নিম্ন এবং উচ্চ আদালতে চলমান। একাধিক রিট মামলাও রয়েছে। অনেকে ভাড়া বৃদ্ধির বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে রিট দায়ের করে কালক্ষেপণ করে চলেছে। মনে হয়, বিশাল এ সম্পত্তি ও রাজধানীর কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত ঐতিহাসিক এ কার্যালয়ের প্রতি সরকারের নীতিনির্ধারণী পর্যায়ের এখনো বাস্তবভিত্তিক কোনো পরিকল্পনা নেই।

৫) এ মন্ত্রণালয়ের অধীন অনেক দফতর/সংস্থা কাজ করছে। অফিসগুলো রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে বিক্ষিপ্ত এবং এদিক-ওদিক অবস্থিত। বিশেষ বিশেষ দফতরসমূহের মধ্যে বিজেএমসি, বিটিএমসি, বস্ত্র অধিদফতর, পাট অধিদফতর, তাঁতবোর্ড, রেশম উন্নয়ন বোর্ড, বিজেসি, জেডিপিসি ইত্যাদি। অথচ স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের সঙ্গে সঙ্গে ১৯৭২ সাল থেকেই সরকারি সিদ্ধান্তে আদমজী সন্স লি. একটি পরিত্যক্ত সম্পত্তি। রাজধানীর মতিঝিলে আদমজী কোর্টের বিস্তীর্ণ স্থানে একটা আধুনিক প্রযুক্তিনির্ভর বহুতল ভবন নির্মাণের মাধ্যমে এসব দফতর সংস্থার বেশ কয়েকটিকে স্থানান্তরিত করা যায়; একই সঙ্গে অন্যান্য প্রাইভেট অফিসের বিপরীতে ভাড়া বাবদ বছরে কোটি কোটি টাকা আয় করা সম্ভব। তা ছাড়া সরকারের একচ্ছত্র মালিকানা ও কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়ে সৃষ্টি করা যায় ‘পাট-বস্ত্র ভবন’ অথবা ‘সোনালি আঁশ ভবন’। তৈরি করা যায় আকর্ষণীয় ঝলমলে দৃষ্টিনন্দন আকাশস্পর্শী অট্টালিকা। এ বিষয়ে বর্তমান সরকারের সক্ষমতার কোনো ঘাটতি নেই। ইতোমধ্যে সরকার অসংখ্য মেগা প্রকল্প বাস্তবায়ন করে তা প্রমাণ করেছে।  সরকারকে সব সময় সাশ্রয়ী এবং অপচয় রোধকল্পে সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত নেওয়ার পথে সার্বিক সহযোগিতা করার দায়িত্ব আমলাতন্ত্রের ওপরই বর্তায়। সুদীর্ঘ তিন দশক পেরিয়ে মনে হয়, আমরা এ জায়গায় পৌঁছাতে এখনো যথেষ্ট পিছিয়ে আছি।  আমরা সৎ সাহসী ও দেশপ্রেমিক গণকর্মচারী চাই। আমাদের মাতৃভূমি ও মানুষ হোক প্রথম পাঠ, প্রথম স্লোগান।

লেখক : প্রাবন্ধিক ও গল্পকার।

এই বিভাগের আরও খবর
গরু চোরাচালান
গরু চোরাচালান
বিপর্যস্ত পুঁজিবাজার
বিপর্যস্ত পুঁজিবাজার
মুমিনের হজ
মুমিনের হজ
চুল নিয়ে চুলোচুলি
চুল নিয়ে চুলোচুলি
যোগ-বিয়োগের ধারাস্রোত
যোগ-বিয়োগের ধারাস্রোত
যুদ্ধবিরতি
যুদ্ধবিরতি
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
অল্প দেখা আমেরিকা
অল্প দেখা আমেরিকা
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
সর্বশেষ খবর
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে রাবি শিক্ষার্থীকে থানায় সোপর্দ
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে রাবি শিক্ষার্থীকে থানায় সোপর্দ

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে ফুটবল প্রশিক্ষণের সমাপনী
কুড়িগ্রামে ফুটবল প্রশিক্ষণের সমাপনী

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কোচ হয়ে যা বললেন টেইট
বাংলাদেশের কোচ হয়ে যা বললেন টেইট

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি আরবে পৌঁছেছেন ৪০ হাজার ৬০৮ হজযাত্রী
সৌদি আরবে পৌঁছেছেন ৪০ হাজার ৬০৮ হজযাত্রী

১৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ফারিণের এক হাতে ফুল, অন্য হাতে কুড়াল
ফারিণের এক হাতে ফুল, অন্য হাতে কুড়াল

১৫ মিনিট আগে | শোবিজ

চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা ফখরুল
চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা ফখরুল

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনাল নিশ্চিত করল শেফিল্ড; ফিরতি লেগেও দুর্দান্ত হামজা
ফাইনাল নিশ্চিত করল শেফিল্ড; ফিরতি লেগেও দুর্দান্ত হামজা

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শনিবার থেকে আবারও শুরু হচ্ছে আইপিএল
শনিবার থেকে আবারও শুরু হচ্ছে আইপিএল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ
ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিলেটে বিপুল ইয়াবাসহ আটক ২
সিলেটে বিপুল ইয়াবাসহ আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৩৯ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৩৯ ফিলিস্তিনি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ মে)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে চার অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে চার অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়া থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার
আশুলিয়া থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমলকির স্বাস্থ্য উপকারিতা
আমলকির স্বাস্থ্য উপকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

কোরআনের আয়াতগুলো একে অন্যের ব্যাখ্যা করে
কোরআনের আয়াতগুলো একে অন্যের ব্যাখ্যা করে

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

১০ কাজে হজের প্রস্তুতি
১০ কাজে হজের প্রস্তুতি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নদীতে ফিক্সড জাল পেতে মাছ ধরায় ফেনীতে ৪ জনের অর্থ ও কারাদণ্ড
নদীতে ফিক্সড জাল পেতে মাছ ধরায় ফেনীতে ৪ জনের অর্থ ও কারাদণ্ড

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি
এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের বাণিজ্য সমঝোতা, শেয়ার বাজার চাঙা
যুক্তরাষ্ট্র-চীনের বাণিজ্য সমঝোতা, শেয়ার বাজার চাঙা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষার্থীকে কুপিয়ে হত্যা
চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষার্থীকে কুপিয়ে হত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাসানচর থেকে পালিয়ে এলো ৪০ রোহিঙ্গা
ভাসানচর থেকে পালিয়ে এলো ৪০ রোহিঙ্গা

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৫৪ বছরের সবচেয়ে বড় দুটি অর্জন ৭১ আর ২৪ : তারেক রহমান
৫৪ বছরের সবচেয়ে বড় দুটি অর্জন ৭১ আর ২৪ : তারেক রহমান

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নেতাকে হেনস্থা, বিএনপি নেতাকে শোকজ
আওয়ামী লীগ নেতাকে হেনস্থা, বিএনপি নেতাকে শোকজ

১১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!
রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৫ দিনেও খোঁজ মেলেনি স্কুলছাত্র লিমনের
২৫ দিনেও খোঁজ মেলেনি স্কুলছাত্র লিমনের

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎ বিভ্রাটে অচল লন্ডনের পাতাল রেল ব্যবস্থা
বিদ্যুৎ বিভ্রাটে অচল লন্ডনের পাতাল রেল ব্যবস্থা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান
যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যুদ্ধবিরতির অনুরোধ এসেছে ভারতের পক্ষ থেকে’
‘যুদ্ধবিরতির অনুরোধ এসেছে ভারতের পক্ষ থেকে’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি
পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে বিলাসবহুল জেট ‘উপহার’ দিচ্ছে কাতার? ঘনীভূত হচ্ছে বিতর্ক
ট্রাম্পকে বিলাসবহুল জেট ‘উপহার’ দিচ্ছে কাতার? ঘনীভূত হচ্ছে বিতর্ক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি
আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি
‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি
এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে
যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'
'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য
নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের
নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক
সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়
রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বর্ণের দাম আরও কমেছে
স্বর্ণের দাম আরও কমেছে

১২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার
শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান
গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা
চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট
মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সংঘাতের কৌশল’ না নিতে ইউরোপীয় শক্তিগুলোকে ইরানের হুঁশিয়ারি
‌‘সংঘাতের কৌশল’ না নিতে ইউরোপীয় শক্তিগুলোকে ইরানের হুঁশিয়ারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে বিজিবির কড়া নজরদারি, টহল জোরদার
ফেনীতে বিজিবির কড়া নজরদারি, টহল জোরদার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হেলিকপ্টার-ড্রোন-মারণাস্ত্র দিয়ে আন্দোলনকারীদের নিশ্চিহ্ন করার নির্দেশ ছিল হাসিনার
হেলিকপ্টার-ড্রোন-মারণাস্ত্র দিয়ে আন্দোলনকারীদের নিশ্চিহ্ন করার নির্দেশ ছিল হাসিনার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনুরোধ নয়, কোহলিকে জানানো হয় টেস্টে জায়গা অনিশ্চিত!
অনুরোধ নয়, কোহলিকে জানানো হয় টেস্টে জায়গা অনিশ্চিত!

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ
ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!
জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!

প্রথম পৃষ্ঠা

আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি
আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা
প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা

পেছনের পৃষ্ঠা

জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে
জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগে গরু ছাগল জবাই
শাহবাগে গরু ছাগল জবাই

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক

প্রথম পৃষ্ঠা

চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!
চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!

প্রথম পৃষ্ঠা

কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের
আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের
ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন
নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া
কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন
সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু
দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী
শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী

নগর জীবন

যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের
যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের

শোবিজ

ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ
ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ

প্রথম পৃষ্ঠা

যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা
যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা

শোবিজ

স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির
স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

দূরে তাকিয়ে সিদ্ধান্ত নিন, না হলে বিপদ হতে পারে
দূরে তাকিয়ে সিদ্ধান্ত নিন, না হলে বিপদ হতে পারে

নগর জীবন

১০ বছর পর খালাস পেলেন দুলু
১০ বছর পর খালাস পেলেন দুলু

নগর জীবন

পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর
পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর

পেছনের পৃষ্ঠা

সার্বভৌমত্বে হস্তক্ষেপকারীদের ছাড় দেব না
সার্বভৌমত্বে হস্তক্ষেপকারীদের ছাড় দেব না

নগর জীবন

বিএনপিকে আরও ত্যাগ স্বীকার করতে হবে
বিএনপিকে আরও ত্যাগ স্বীকার করতে হবে

নগর জীবন