শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৮ নভেম্বর, ২০২২

ষড়যন্ত্রকারীরা ঘাপটি মেরে আছে

অধ্যাপক ডা. সৈয়দ মোদাচ্ছের আলী
প্রিন্ট ভার্সন
ষড়যন্ত্রকারীরা ঘাপটি মেরে আছে

বিএনপি এখন ঘরের বাইরে এসেছে এবং তারা আন্দোলন তৈরি করার জন্য একের পর এক জনসভা করে চলেছে। তারা বিভিন্ন বিভাগে সভা করছে, ১০ ডিসেম্বর ঢাকায় মহাসমাবেশ করবে। সরকারপ্রধান শেখ হাসিনা বলেছিলেন, বিএনপি যদি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ঘেরাও করে তাদের চা খাওয়ানো হবে। অর্থাৎ তিনি বোঝাতে চেয়েছেন, একটি গণতান্ত্রিক দেশের সরকারের কাজকর্মের সমালোচনা করা বিরোধী দলের কাজ।  শুধু মিডিয়াসর্বস্ব হলে চলবে না। আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি, বিএনপি শান্তিপূর্ণভাবেই সভা-সমাবেশ করছে এবং তারা কর্মীদের উজ্জীবিত করতে সক্ষম হয়েছে। বিএনপির অল্প কয়েকজন এমপি সংসদে সমালোচনা করছেন। তাদের চোখে যদি ভালো কিছু না পড়ে তাহলে তো তারা সরকারের সমালোচনা করবেনই।

বিএনপি এখন আন্দোলন করছে সংবিধান পরিবর্তনের জন্য। তবে এটা কোনো আন্দোলন হতে পারে না। তারা বলছেন, নির্দলীয়-নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া নির্বাচন করবেন না। অথচ এ বিষয়টি সংবিধানে নেই। তবে এখানে একটি বিষয়ে জনগণের চোখ এড়াচ্ছে না। যখন বিএনপি শান্তিপূর্ণভাবে সভা-সমাবেশ করছে তখন আবার জঙ্গিরা হঠাৎ সক্রিয় হয়েছে। এর আগে বাংলাভাইয়ের সৃষ্টি হয়েছিল। ঝিনাইদহে সে সময় দিনে কেউ বাড়িতে থাকত না। কারণ দিনে সেখানে মানুষ হত্যা করা হতো। দার্শনিক রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা প্রায় সম্পূর্ণভাবে জঙ্গি নির্মূল করেছিলেন। তিনি ক্ষমতায় আসার পর এগুলো বন্ধ করেছেন। কিন্তু এখন আবার বিএনপি যখন সভা-সমাবেশ করছে তখন জঙ্গিদের সক্রিয় হওয়ার ব্যাপারটি নানা প্রশ্ন তৈরি করছে। আবার এদিকে জামায়াত নাম পরিবর্তন করে নতুন দল গঠন করেছে। নিবন্ধন পেতে নির্বাচন কমিশনে আবেদন করেছে।

অনেক সময় অনেকে ষড়যন্ত্রের কথা বলেন। কিন্তু এখন যে সত্যিকার অর্থেই ষড়যন্ত্রের পথ বেছে নেওয়া হয়েছে সেটার প্রমাণ হচ্ছে। তার উদাহরণ হচ্ছে, যারা ফাঁসির আসামি তাদের কীভাবে প্রকাশ্য দিবালোকে ছিনিয়ে নিয়ে যায়। এসব সন্ত্রাসী যখন আদালতে আনা-নেওয়া হয় তখন আদালতপাড়ায় কেন দু-তিন স্তরের নিরাপত্তাব্যবস্থা নিশ্চিত করা হয় না। এটা বোধগম্য নয়। এখন পর্যন্ত তাদের গ্রেফতার করা সম্ভব হয়নি। এখন প্রশ্ন হচ্ছে, যারা আমাদের দেশে এসব সন্ত্রাসীকে দমন করবেন তারা কি ভয় পেয়েছেন? এটা তো প্রথম কোনো ঘটনা ছিল না। এর আগেও ঢাকার বাইরে একবার জঙ্গি ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছিল। সুতরাং যারা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তাদের যে দায়িত্ব পালন সেখানে ব্যত্যয় দেখা দিচ্ছে। হয় তারা ভয় পেয়েছেন অথবা নিজ দায়িত্ব কীভাবে পালন করবেন তাদের নেতৃত্বে মনে হয় সংশয় আছে। সুতরাং বিষয়টি সরকারকে খুব গভীরভাবে ভেবে দেখতে হবে। একদিকে বিএনপি যখন ঘরের বাইরে এসে সভা-সমিতি করা শুরু করল, লোকজন আসা শুরু করল সঙ্গে সঙ্গে অন্যদিকে সন্ত্রাসীরাও যারা বাংলাভাই সৃষ্টি করেছিল তারা বাইরে আসার পরই একের পর এক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি হতে লাগল। এটাই তাদের পলিসি। আমার মনে হয় বিদেশি কূটনীতিকদের এ বিষয়গুলো লক্ষ করা উচিত। কারণ যেখানে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি এত ভালো থাকার পর সেই আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি হঠাৎ করেই খারাপের দিকে যাচ্ছে কেন? এটা খুব চিন্তার বিষয়। আমি নিশ্চিতভাবেই জানি, দার্শনিক রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা অচিরেই এই জঙ্গিবাদ আবার দমন করতে সক্ষম হবেন। কিন্তু যারা লাফালাফি করছেন তাদের বুঝতে হবে, এভাবে কোনো দিন কোনো সরকার পরিবর্তন করা যায় না। যেহেতু নির্বাচন সামনে আসছে সুতরাং এখানে আমাদের তথাকথিত সুশীলসমাজ যারা নিজেদের ভাবেন, তারা বিশেষজ্ঞ অর্থাৎ তারা বিশেষভাবে অজ্ঞ। তাদের মূল বিষয় সম্বন্ধে গভীর খাদ আছে। তারা দেশপ্রেমের কথা বলেন; কিন্তু সত্যিকারের দেশপ্রেমিক নন। কারণ যখনই কোনো ঘটনা ঘটে তখন বলবেন যে, সরকার দেশ চালাতে পারছে না। কিন্তু এর গোড়ায় তারা চোখ দিচ্ছেন না। দেখতে হবে এরা কারা। যাদের ছিনতাই করে নেওয়া হলো তাদের উৎপত্তি কোথায়?

সম্প্রতি বিবিসিতে দিলীপ বড়ুয়া একটি সাক্ষাৎকার দিয়েছেন। আমার মনে হয়, তিনি হতাশা থেকে এ ধরনের সাক্ষাৎকার দিয়েছেন। কারণ তিনি একবার মন্ত্রী ছিলেন। প্রকৃত অর্থে তার তো কোনো দল নেই। তার দলে মোট ১ হাজার লোক আছে কি না সন্দেহ। সুতরাং তিনি নির্বাচন করলে ১ হাজার ভোট পাবেন কি না তা-ও একটি প্রশ্ন। তার সঙ্গে চীনের একটি ভালো সম্পর্ক ছিল। এর জন্য খালেদা জিয়ার প্রতিনিধি হিসেবে তিনি একবার চীনে গিয়েছিলেন সম্পর্কোন্নয়ন করার জন্য। দিলীপ বড়ুয়া হয়তো জীবনে কোনো দিন আশাই করেননি এমপি হবেন। সেখানে তিনি মন্ত্রী হয়েছিলেন। এরপর পাঁচ বছর পর যখন তাকে নেওয়া হয়নি তখন তার তো মন খারাপ হবেই। তখন তার ডিপ্রেশন হতে পারে। তার এখন মেডিকেল চিকিৎসা লাগতে পারে। এটা দোষের কিছু নয়। একমাত্র চীনের সঙ্গে সম্পর্ক ছাড়া আর কোনো ব্যক্তিগত সম্পর্ক আছে বলে আমার মনে হয় না। মনে রাখতে হবে, চীন অনেককে ব্যবহার করতে পারে। কিন্তু তাদের আন্তর্জাতিক পর্যায় আন্তদেশীয় সম্পর্ক নির্ভর করবে তাদের অর্থনৈতিক সম্পর্কের ওপর। তারা ব্যক্তিবিশেষের ওপর নির্ভর করে কোনো দেশের সঙ্গে সম্পর্ক ঠিক করে না। এটা কোনো দেশই করে না। ব্যক্তিবিশেষ ইচ্ছা করলে দেশের অনেক কিছু ক্ষতি করতে পারে। কিছু ক্ষতি দিলীপবাবু যে করতে পারেন না, এটা সম্পূর্ণ বিশ্বাসযোগ্য নয়। উনি হয়তো ভাবতে পারেন, তিনি আবার বিএনপির কাছে যাবেন। তিনি সেটা করতে পারেন, কোনো আপত্তি নেই। এতে কারও কিছু আসে যায় না। তবে আমার এখনো বিশ্বাস, দিলীপবাবু নিজে খুব ডিপ্রেশনে ভুগছেন। আমি ব্যক্তিগতভাবে হাসানুল হক ইনুকে লক্ষ করে নয় কিন্তু তার দল সম্বন্ধে এবং দলের বিরুদ্ধে অনেক লেখা লিখেছি। হাসানুল হক ইনু একজন লেখাপড়া জানা রাজনীতিবিদ। কিন্তু দার্শনিক রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার সঙ্গে কারও তুলনা চলে না। হঠাৎ করে দিলীপবাবু বলে বসলেন, নির্বাচন হবে কি না সন্দেহ। নির্বাচন সঠিক সময়ই হবে এবং দেশে প্রচলিত সংবিধান অনুযায়ী বর্তমান নির্বাচন কমিশনের অধীনই হবে এবং দেশে গণতন্ত্রের ধারাবাহিকতাও থাকবে। দার্শনিক শেখ হাসিনা ইতোমধ্যে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর সঙ্গে আবার একদম সরাসরি আলাপ-আলোচনা শুরু করছেন। অর্থাৎ এই প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর ভিতরে শেখ হাসিনার যে অবস্থান, এ অবস্থানের কাছাকাছি কেউ নেই। কারও ক্ষমতা নেই। সুতরাং সঠিকভাবে নির্বাচন হবে এবং এ নির্বাচনে দার্শনিক শেখ হাসিনা আবার প্রধানমন্ত্রী হবেন। তাঁর দলই সরকার গঠন করবে। এখন প্রশ্ন হচ্ছে ষড়যন্ত্র। কারণ ষড়যন্ত্রকারীরা অনেকে ঘাপটি মেরে আছে। অবশ্যই সরকারের দায়িত্ব হচ্ছে তাদের খুঁজে বের করা এবং যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা।

আমলাদের মধ্যেও অনেকে লুকিয়ে আছে। সেখানে ঠিকমতো হাত দেওয়া হচ্ছে না। কেন করা হচ্ছে না জানি না। শুধু পুলিশের কয়েকজনকে বাধ্যতামূলক অবসর দেওয়া হলো আর আমলাদের থেকে মাত্র একজনকে দেওয়া হলো। আরও তো অনেক আছে। আমলাদের মধ্য থেকেও যে ষড়যন্ত্রকারীরা ঘাপটি মেরে বসে আছে এর জন্য দ্রুত পদক্ষেপ নিতে হবে। এ পদক্ষেপে দেরি করা চলবে না। সঠিক সময়ে সঠিক পদক্ষেপ না নিলে আসলে ওই পদক্ষেপ মূল্যহীন হয়ে যায়। এখন এই সময়ে প্রতিটি জায়গায় সরকারের ভালো করে দেখা প্রয়োজন, কোথায় কোথায় এই ষড়যন্ত্রকারীরা লুকিয়ে আছে। এবং কোথায় কোথায় তারা এসব ষড়যন্ত্রের জাল বিস্তৃত করেছেন। দিনে সন্ত্রাসী ছিনতাই, বিএনপির সভা-সমাবেশ আবার একই সময়ে দিলীপবাবুর কথা নির্বাচন না-ও হতে পারে। এর সবকিছুর মধ্যে কোনো যোগসূত্র আছে কি না তা-ও ভেবে দেখা প্রয়োজন। কাউকে আলাদা করে দেখার কোনো প্রয়োজন নেই। এখন ১৪ দলকে সংগঠিত করতে হবে। সেখানে দিলীপবাবু যদি থাকতে না চান তাহলে তিনি থাকবেন না। তিনি যদি বিএনপির সঙ্গে যোগ দিতে চান দেবেন। তাতে কারও কোনো ক্ষতি হবে না।

বিশ্বকে বোঝাতে হবে, দার্শনিক শেখ হাসিনা দেশকে শুধু অর্থনৈতিকভাবেই অগ্রসর করছেন না। শেখ হাসিনা বললেন, ২০২৩ সালে বিশ্বের সব জায়গায় খাদ্য সংকট দেখা দেবে। সেই খাদ্য সংকট দেশেও হতে পারে। কিছু ব্যবসায়ী কী করল তারা খাদ্য গুদামজাত শুরু করল, যাতে তারা ২০২৩ সালে বেশি দামে বিক্রি করতে পারে। এগুলো কঠোর হাতে দমন করতে হবে। হঠাৎ করেই কথা উঠল ব্যাংকে টাকা নেই। পৃথিবীর কোথাও এমন ঘটনা ঘটেনি যে, হঠাৎ করেই ব্যাংক বন্ধ হয়ে যাবে। এ ধরনের গুজবের বেলায় আওয়ামী লীগের প্রচার কমিটির কোনো ভূমিকাই চোখে পড়ে না। কোনো কমিটি আছে কি না তা-ও সন্দেহ। দার্শনিক শেখ হাসিনার যে কাজ তিনি সেটা করে যাচ্ছেন। কিন্তু আমরা যারা তাঁকে ভালোবাসি, আমরা যারা তাঁর দর্শনকে বিশ্বাস করি, আমাদের তো কিছু দায়িত্ব আছে। সে দায়িত্ব খুবই সহজ। সেই দায়িত্ব হলো, যে কাজগুলো হচ্ছে সেগুলো মানুষের কাছে তুলে ধরা, তাদের কাছে পৌঁছে দেওয়া। সেটি আমরা কেন করছি না। যখন রাজনীতিবিদদের বক্তৃতা শুনি তখন আমি অনেকের বক্তব্যে কোনো মিল খুঁজে পাই না। তারা গতানুগতিক কতগুলো কথা বলেন। ২০০১ সালের নির্বাচনের পর কী কী হয়েছে এবং ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করে কী কী করেছে সেগুলো বললেই তো হয়। তারা সেটি করছেন না। প্রতিটি বিষয় জনগণকে বোঝাতে হবে। দেশে এতগুলো মিডিয়া আছে তার পরও কোনো মিডিয়ায় দার্শনিকের কাজগুলো তুলে ধরা হচ্ছে না। অনেক মন্ত্রী টেলিভিশনের অনুমতি নিয়ে পরে সেগুলোর শেয়ার তারা বিক্রি করে দিয়েছেন। হাতেগোনা কয়েকটি টেলিভিশন এবং পত্রিকা শুধু সরকারের ভালো কাজগুলো প্রচার করে থাকে আর অধিকাংশ দার্শনিক শেখ হাসিনার কাজগুলোকে প্রচার করে না।

আমার এটা ভেবে কষ্ট হয়, দার্শনিক শেখ হাসিনা এতগুলো মিডিয়ার অনুমতি দিলেন আর অনুমতি দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সেগুলো বিএনপির মালিকানায় চলে গেল! অথচ তারা বড় বড় কথা বলে দার্শনিক শেখ হাসিনার কাছ থেকে সুযোগ-সুবিধা নিতে চান। তারা অনেক টেলিভিশনে গিয়ে উচ্চৈঃস্বরে কথা বলেন ঠিকই কিন্তু দার্শনিক শেখ হাসিনার জন্য যে কাজ করার কথা সেগুলোর কিছুই তারা করেন না। আমরা এখন এমন একটা পর্যায়ে এসে পৌঁছেছি আমরা যদি এখন সত্যের পূজারি না হই, সত্য কথা না বলি তাহলে আর কবে বলব? দার্শনিক শেখ হাসিনা নিশ্চিত দেশের প্রতিটি অবস্থা বোঝেন এবং সঠিক সময়ে সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকেন। সুতরাং যে যা-ই করুক না কেন, এতে কোনো লাভ হবে না। কিন্তু আমাদের তো উচিত, আমরা যারা দার্শনিক শেখ হাসিনাকে অনুসরণ করি, তাঁর দর্শন ধারণ করি, আমরা যেন সেটাকে জনগণের কাছে পৌঁছে দিই।

 

লেখক : সাবেক উপদেষ্টা, চেয়ারম্যান, বিএমআরসি

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
জাকসু নির্বাচন
জাকসু নির্বাচন
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
সর্বশেষ খবর
র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির
র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির

১১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?
টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?

৪৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার
ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার

৫৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক
বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প
চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত
ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক
এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং
শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড
গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার
ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম
চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই
রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ
চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ
আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম
বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সামনে রেখে বিভিন্ন উপকরণ সংগ্রহ করছে ইসি
নির্বাচন সামনে রেখে বিভিন্ন উপকরণ সংগ্রহ করছে ইসি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনে নানা অনিয়মের তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে নানা অনিয়মের তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

১৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

একটা গোষ্ঠী দেশে অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী দেশে অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে

নগর জীবন

বিএনপির একাধিক প্রার্থীর ভিড় জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থীর ভিড় জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

র‌্যাব হেফাজতে হত্যা মামলার আসামির মৃত্যু
র‌্যাব হেফাজতে হত্যা মামলার আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

নাশকতার মামলায় মির্জা ফখরুলকে অব্যাহতি
নাশকতার মামলায় মির্জা ফখরুলকে অব্যাহতি

নগর জীবন

সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠান
সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠান

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে

সম্পাদকীয়

হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেল রোহান এখনো চিকিৎসাধীন ১০ জন
হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেল রোহান এখনো চিকিৎসাধীন ১০ জন

নগর জীবন

বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব

সম্পাদকীয়

সারা দেশে শুরু হলো একাদশ শ্রেণির ক্লাস
সারা দেশে শুরু হলো একাদশ শ্রেণির ক্লাস

নগর জীবন

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার
পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার

নগর জীবন

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ
জুলাই সনদ

সম্পাদকীয়

চার দিনেও খোঁজ মেলেনি ব্যাংক কর্মকর্তার
চার দিনেও খোঁজ মেলেনি ব্যাংক কর্মকর্তার

দেশগ্রাম

প্রতিমা ভাঙচুরের অভিযোগ
প্রতিমা ভাঙচুরের অভিযোগ

দেশগ্রাম

সৌজন্য সাক্ষাৎ
সৌজন্য সাক্ষাৎ

নগর জীবন

জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা

সম্পাদকীয়

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

সম্পাদকীয়

চমেক হাসপাতাল এলাকায় উচ্ছেদ অভিযান
চমেক হাসপাতাল এলাকায় উচ্ছেদ অভিযান

দেশগ্রাম

চুরির অভিযোগে ছয় যুবককে গণপিটুনি
চুরির অভিযোগে ছয় যুবককে গণপিটুনি

দেশগ্রাম