শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৮ নভেম্বর, ২০২২

ষড়যন্ত্রকারীরা ঘাপটি মেরে আছে

অধ্যাপক ডা. সৈয়দ মোদাচ্ছের আলী
প্রিন্ট ভার্সন
ষড়যন্ত্রকারীরা ঘাপটি মেরে আছে

বিএনপি এখন ঘরের বাইরে এসেছে এবং তারা আন্দোলন তৈরি করার জন্য একের পর এক জনসভা করে চলেছে। তারা বিভিন্ন বিভাগে সভা করছে, ১০ ডিসেম্বর ঢাকায় মহাসমাবেশ করবে। সরকারপ্রধান শেখ হাসিনা বলেছিলেন, বিএনপি যদি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ঘেরাও করে তাদের চা খাওয়ানো হবে। অর্থাৎ তিনি বোঝাতে চেয়েছেন, একটি গণতান্ত্রিক দেশের সরকারের কাজকর্মের সমালোচনা করা বিরোধী দলের কাজ।  শুধু মিডিয়াসর্বস্ব হলে চলবে না। আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি, বিএনপি শান্তিপূর্ণভাবেই সভা-সমাবেশ করছে এবং তারা কর্মীদের উজ্জীবিত করতে সক্ষম হয়েছে। বিএনপির অল্প কয়েকজন এমপি সংসদে সমালোচনা করছেন। তাদের চোখে যদি ভালো কিছু না পড়ে তাহলে তো তারা সরকারের সমালোচনা করবেনই।

বিএনপি এখন আন্দোলন করছে সংবিধান পরিবর্তনের জন্য। তবে এটা কোনো আন্দোলন হতে পারে না। তারা বলছেন, নির্দলীয়-নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া নির্বাচন করবেন না। অথচ এ বিষয়টি সংবিধানে নেই। তবে এখানে একটি বিষয়ে জনগণের চোখ এড়াচ্ছে না। যখন বিএনপি শান্তিপূর্ণভাবে সভা-সমাবেশ করছে তখন আবার জঙ্গিরা হঠাৎ সক্রিয় হয়েছে। এর আগে বাংলাভাইয়ের সৃষ্টি হয়েছিল। ঝিনাইদহে সে সময় দিনে কেউ বাড়িতে থাকত না। কারণ দিনে সেখানে মানুষ হত্যা করা হতো। দার্শনিক রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা প্রায় সম্পূর্ণভাবে জঙ্গি নির্মূল করেছিলেন। তিনি ক্ষমতায় আসার পর এগুলো বন্ধ করেছেন। কিন্তু এখন আবার বিএনপি যখন সভা-সমাবেশ করছে তখন জঙ্গিদের সক্রিয় হওয়ার ব্যাপারটি নানা প্রশ্ন তৈরি করছে। আবার এদিকে জামায়াত নাম পরিবর্তন করে নতুন দল গঠন করেছে। নিবন্ধন পেতে নির্বাচন কমিশনে আবেদন করেছে।

অনেক সময় অনেকে ষড়যন্ত্রের কথা বলেন। কিন্তু এখন যে সত্যিকার অর্থেই ষড়যন্ত্রের পথ বেছে নেওয়া হয়েছে সেটার প্রমাণ হচ্ছে। তার উদাহরণ হচ্ছে, যারা ফাঁসির আসামি তাদের কীভাবে প্রকাশ্য দিবালোকে ছিনিয়ে নিয়ে যায়। এসব সন্ত্রাসী যখন আদালতে আনা-নেওয়া হয় তখন আদালতপাড়ায় কেন দু-তিন স্তরের নিরাপত্তাব্যবস্থা নিশ্চিত করা হয় না। এটা বোধগম্য নয়। এখন পর্যন্ত তাদের গ্রেফতার করা সম্ভব হয়নি। এখন প্রশ্ন হচ্ছে, যারা আমাদের দেশে এসব সন্ত্রাসীকে দমন করবেন তারা কি ভয় পেয়েছেন? এটা তো প্রথম কোনো ঘটনা ছিল না। এর আগেও ঢাকার বাইরে একবার জঙ্গি ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছিল। সুতরাং যারা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তাদের যে দায়িত্ব পালন সেখানে ব্যত্যয় দেখা দিচ্ছে। হয় তারা ভয় পেয়েছেন অথবা নিজ দায়িত্ব কীভাবে পালন করবেন তাদের নেতৃত্বে মনে হয় সংশয় আছে। সুতরাং বিষয়টি সরকারকে খুব গভীরভাবে ভেবে দেখতে হবে। একদিকে বিএনপি যখন ঘরের বাইরে এসে সভা-সমিতি করা শুরু করল, লোকজন আসা শুরু করল সঙ্গে সঙ্গে অন্যদিকে সন্ত্রাসীরাও যারা বাংলাভাই সৃষ্টি করেছিল তারা বাইরে আসার পরই একের পর এক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি হতে লাগল। এটাই তাদের পলিসি। আমার মনে হয় বিদেশি কূটনীতিকদের এ বিষয়গুলো লক্ষ করা উচিত। কারণ যেখানে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি এত ভালো থাকার পর সেই আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি হঠাৎ করেই খারাপের দিকে যাচ্ছে কেন? এটা খুব চিন্তার বিষয়। আমি নিশ্চিতভাবেই জানি, দার্শনিক রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা অচিরেই এই জঙ্গিবাদ আবার দমন করতে সক্ষম হবেন। কিন্তু যারা লাফালাফি করছেন তাদের বুঝতে হবে, এভাবে কোনো দিন কোনো সরকার পরিবর্তন করা যায় না। যেহেতু নির্বাচন সামনে আসছে সুতরাং এখানে আমাদের তথাকথিত সুশীলসমাজ যারা নিজেদের ভাবেন, তারা বিশেষজ্ঞ অর্থাৎ তারা বিশেষভাবে অজ্ঞ। তাদের মূল বিষয় সম্বন্ধে গভীর খাদ আছে। তারা দেশপ্রেমের কথা বলেন; কিন্তু সত্যিকারের দেশপ্রেমিক নন। কারণ যখনই কোনো ঘটনা ঘটে তখন বলবেন যে, সরকার দেশ চালাতে পারছে না। কিন্তু এর গোড়ায় তারা চোখ দিচ্ছেন না। দেখতে হবে এরা কারা। যাদের ছিনতাই করে নেওয়া হলো তাদের উৎপত্তি কোথায়?

সম্প্রতি বিবিসিতে দিলীপ বড়ুয়া একটি সাক্ষাৎকার দিয়েছেন। আমার মনে হয়, তিনি হতাশা থেকে এ ধরনের সাক্ষাৎকার দিয়েছেন। কারণ তিনি একবার মন্ত্রী ছিলেন। প্রকৃত অর্থে তার তো কোনো দল নেই। তার দলে মোট ১ হাজার লোক আছে কি না সন্দেহ। সুতরাং তিনি নির্বাচন করলে ১ হাজার ভোট পাবেন কি না তা-ও একটি প্রশ্ন। তার সঙ্গে চীনের একটি ভালো সম্পর্ক ছিল। এর জন্য খালেদা জিয়ার প্রতিনিধি হিসেবে তিনি একবার চীনে গিয়েছিলেন সম্পর্কোন্নয়ন করার জন্য। দিলীপ বড়ুয়া হয়তো জীবনে কোনো দিন আশাই করেননি এমপি হবেন। সেখানে তিনি মন্ত্রী হয়েছিলেন। এরপর পাঁচ বছর পর যখন তাকে নেওয়া হয়নি তখন তার তো মন খারাপ হবেই। তখন তার ডিপ্রেশন হতে পারে। তার এখন মেডিকেল চিকিৎসা লাগতে পারে। এটা দোষের কিছু নয়। একমাত্র চীনের সঙ্গে সম্পর্ক ছাড়া আর কোনো ব্যক্তিগত সম্পর্ক আছে বলে আমার মনে হয় না। মনে রাখতে হবে, চীন অনেককে ব্যবহার করতে পারে। কিন্তু তাদের আন্তর্জাতিক পর্যায় আন্তদেশীয় সম্পর্ক নির্ভর করবে তাদের অর্থনৈতিক সম্পর্কের ওপর। তারা ব্যক্তিবিশেষের ওপর নির্ভর করে কোনো দেশের সঙ্গে সম্পর্ক ঠিক করে না। এটা কোনো দেশই করে না। ব্যক্তিবিশেষ ইচ্ছা করলে দেশের অনেক কিছু ক্ষতি করতে পারে। কিছু ক্ষতি দিলীপবাবু যে করতে পারেন না, এটা সম্পূর্ণ বিশ্বাসযোগ্য নয়। উনি হয়তো ভাবতে পারেন, তিনি আবার বিএনপির কাছে যাবেন। তিনি সেটা করতে পারেন, কোনো আপত্তি নেই। এতে কারও কিছু আসে যায় না। তবে আমার এখনো বিশ্বাস, দিলীপবাবু নিজে খুব ডিপ্রেশনে ভুগছেন। আমি ব্যক্তিগতভাবে হাসানুল হক ইনুকে লক্ষ করে নয় কিন্তু তার দল সম্বন্ধে এবং দলের বিরুদ্ধে অনেক লেখা লিখেছি। হাসানুল হক ইনু একজন লেখাপড়া জানা রাজনীতিবিদ। কিন্তু দার্শনিক রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার সঙ্গে কারও তুলনা চলে না। হঠাৎ করে দিলীপবাবু বলে বসলেন, নির্বাচন হবে কি না সন্দেহ। নির্বাচন সঠিক সময়ই হবে এবং দেশে প্রচলিত সংবিধান অনুযায়ী বর্তমান নির্বাচন কমিশনের অধীনই হবে এবং দেশে গণতন্ত্রের ধারাবাহিকতাও থাকবে। দার্শনিক শেখ হাসিনা ইতোমধ্যে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর সঙ্গে আবার একদম সরাসরি আলাপ-আলোচনা শুরু করছেন। অর্থাৎ এই প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর ভিতরে শেখ হাসিনার যে অবস্থান, এ অবস্থানের কাছাকাছি কেউ নেই। কারও ক্ষমতা নেই। সুতরাং সঠিকভাবে নির্বাচন হবে এবং এ নির্বাচনে দার্শনিক শেখ হাসিনা আবার প্রধানমন্ত্রী হবেন। তাঁর দলই সরকার গঠন করবে। এখন প্রশ্ন হচ্ছে ষড়যন্ত্র। কারণ ষড়যন্ত্রকারীরা অনেকে ঘাপটি মেরে আছে। অবশ্যই সরকারের দায়িত্ব হচ্ছে তাদের খুঁজে বের করা এবং যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা।

আমলাদের মধ্যেও অনেকে লুকিয়ে আছে। সেখানে ঠিকমতো হাত দেওয়া হচ্ছে না। কেন করা হচ্ছে না জানি না। শুধু পুলিশের কয়েকজনকে বাধ্যতামূলক অবসর দেওয়া হলো আর আমলাদের থেকে মাত্র একজনকে দেওয়া হলো। আরও তো অনেক আছে। আমলাদের মধ্য থেকেও যে ষড়যন্ত্রকারীরা ঘাপটি মেরে বসে আছে এর জন্য দ্রুত পদক্ষেপ নিতে হবে। এ পদক্ষেপে দেরি করা চলবে না। সঠিক সময়ে সঠিক পদক্ষেপ না নিলে আসলে ওই পদক্ষেপ মূল্যহীন হয়ে যায়। এখন এই সময়ে প্রতিটি জায়গায় সরকারের ভালো করে দেখা প্রয়োজন, কোথায় কোথায় এই ষড়যন্ত্রকারীরা লুকিয়ে আছে। এবং কোথায় কোথায় তারা এসব ষড়যন্ত্রের জাল বিস্তৃত করেছেন। দিনে সন্ত্রাসী ছিনতাই, বিএনপির সভা-সমাবেশ আবার একই সময়ে দিলীপবাবুর কথা নির্বাচন না-ও হতে পারে। এর সবকিছুর মধ্যে কোনো যোগসূত্র আছে কি না তা-ও ভেবে দেখা প্রয়োজন। কাউকে আলাদা করে দেখার কোনো প্রয়োজন নেই। এখন ১৪ দলকে সংগঠিত করতে হবে। সেখানে দিলীপবাবু যদি থাকতে না চান তাহলে তিনি থাকবেন না। তিনি যদি বিএনপির সঙ্গে যোগ দিতে চান দেবেন। তাতে কারও কোনো ক্ষতি হবে না।

বিশ্বকে বোঝাতে হবে, দার্শনিক শেখ হাসিনা দেশকে শুধু অর্থনৈতিকভাবেই অগ্রসর করছেন না। শেখ হাসিনা বললেন, ২০২৩ সালে বিশ্বের সব জায়গায় খাদ্য সংকট দেখা দেবে। সেই খাদ্য সংকট দেশেও হতে পারে। কিছু ব্যবসায়ী কী করল তারা খাদ্য গুদামজাত শুরু করল, যাতে তারা ২০২৩ সালে বেশি দামে বিক্রি করতে পারে। এগুলো কঠোর হাতে দমন করতে হবে। হঠাৎ করেই কথা উঠল ব্যাংকে টাকা নেই। পৃথিবীর কোথাও এমন ঘটনা ঘটেনি যে, হঠাৎ করেই ব্যাংক বন্ধ হয়ে যাবে। এ ধরনের গুজবের বেলায় আওয়ামী লীগের প্রচার কমিটির কোনো ভূমিকাই চোখে পড়ে না। কোনো কমিটি আছে কি না তা-ও সন্দেহ। দার্শনিক শেখ হাসিনার যে কাজ তিনি সেটা করে যাচ্ছেন। কিন্তু আমরা যারা তাঁকে ভালোবাসি, আমরা যারা তাঁর দর্শনকে বিশ্বাস করি, আমাদের তো কিছু দায়িত্ব আছে। সে দায়িত্ব খুবই সহজ। সেই দায়িত্ব হলো, যে কাজগুলো হচ্ছে সেগুলো মানুষের কাছে তুলে ধরা, তাদের কাছে পৌঁছে দেওয়া। সেটি আমরা কেন করছি না। যখন রাজনীতিবিদদের বক্তৃতা শুনি তখন আমি অনেকের বক্তব্যে কোনো মিল খুঁজে পাই না। তারা গতানুগতিক কতগুলো কথা বলেন। ২০০১ সালের নির্বাচনের পর কী কী হয়েছে এবং ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করে কী কী করেছে সেগুলো বললেই তো হয়। তারা সেটি করছেন না। প্রতিটি বিষয় জনগণকে বোঝাতে হবে। দেশে এতগুলো মিডিয়া আছে তার পরও কোনো মিডিয়ায় দার্শনিকের কাজগুলো তুলে ধরা হচ্ছে না। অনেক মন্ত্রী টেলিভিশনের অনুমতি নিয়ে পরে সেগুলোর শেয়ার তারা বিক্রি করে দিয়েছেন। হাতেগোনা কয়েকটি টেলিভিশন এবং পত্রিকা শুধু সরকারের ভালো কাজগুলো প্রচার করে থাকে আর অধিকাংশ দার্শনিক শেখ হাসিনার কাজগুলোকে প্রচার করে না।

আমার এটা ভেবে কষ্ট হয়, দার্শনিক শেখ হাসিনা এতগুলো মিডিয়ার অনুমতি দিলেন আর অনুমতি দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সেগুলো বিএনপির মালিকানায় চলে গেল! অথচ তারা বড় বড় কথা বলে দার্শনিক শেখ হাসিনার কাছ থেকে সুযোগ-সুবিধা নিতে চান। তারা অনেক টেলিভিশনে গিয়ে উচ্চৈঃস্বরে কথা বলেন ঠিকই কিন্তু দার্শনিক শেখ হাসিনার জন্য যে কাজ করার কথা সেগুলোর কিছুই তারা করেন না। আমরা এখন এমন একটা পর্যায়ে এসে পৌঁছেছি আমরা যদি এখন সত্যের পূজারি না হই, সত্য কথা না বলি তাহলে আর কবে বলব? দার্শনিক শেখ হাসিনা নিশ্চিত দেশের প্রতিটি অবস্থা বোঝেন এবং সঠিক সময়ে সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকেন। সুতরাং যে যা-ই করুক না কেন, এতে কোনো লাভ হবে না। কিন্তু আমাদের তো উচিত, আমরা যারা দার্শনিক শেখ হাসিনাকে অনুসরণ করি, তাঁর দর্শন ধারণ করি, আমরা যেন সেটাকে জনগণের কাছে পৌঁছে দিই।

 

লেখক : সাবেক উপদেষ্টা, চেয়ারম্যান, বিএমআরসি

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
ঝিনাইদহে কৃষক সমাবেশ
ঝিনাইদহে কৃষক সমাবেশ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় পৃথক সংঘর্ষে আহত ২৫
ভাঙ্গায় পৃথক সংঘর্ষে আহত ২৫

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে বিএনপির জনসমাবেশ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে বিএনপির জনসমাবেশ

৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

ত্রিদেশীয় নারী ফুটবল সিরিজ ২৬ নভেম্বর, দেখা যাবে ১০০ টাকায়
ত্রিদেশীয় নারী ফুটবল সিরিজ ২৬ নভেম্বর, দেখা যাবে ১০০ টাকায়

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৫ গোলের বড় জয় দিয়ে এশিয়ান কাপ বাছাই শুরু বাংলাদেশের
৫ গোলের বড় জয় দিয়ে এশিয়ান কাপ বাছাই শুরু বাংলাদেশের

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভারতীয় পিয়াজ ভর্তি ট্রাকসহ গ্রেফতার ৩
সিলেটে ভারতীয় পিয়াজ ভর্তি ট্রাকসহ গ্রেফতার ৩

১০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

হুমকির ঘটনায় ওপেনএআইয়ের সানফ্রান্সিসকো অফিসে নিরাপত্তা জোরদার
হুমকির ঘটনায় ওপেনএআইয়ের সানফ্রান্সিসকো অফিসে নিরাপত্তা জোরদার

১৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দৌলতপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের আর্থিক সহযোগিতা
দৌলতপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের আর্থিক সহযোগিতা

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

মুন্সীগঞ্জে সড়ক মেরামতের দাবিতে বিক্ষোভ
মুন্সীগঞ্জে সড়ক মেরামতের দাবিতে বিক্ষোভ

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি ক্ষমতায় থাকলে নারীরা সুরক্ষিত থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি ক্ষমতায় থাকলে নারীরা সুরক্ষিত থাকে: শামা ওবায়েদ

৪০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

‘ধানের শীষ বিজয়ী হলে নতুন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হবেন তারেক রহমান’
‘ধানের শীষ বিজয়ী হলে নতুন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হবেন তারেক রহমান’

৪৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নিখোঁজের তিন দিন পর ধানক্ষেতে মিলল কৃষকের মরদেহ
নিখোঁজের তিন দিন পর ধানক্ষেতে মিলল কৃষকের মরদেহ

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় মাদক বুপ্রেনরফিনসহ গ্রেফতার ১
বগুড়ায় মাদক বুপ্রেনরফিনসহ গ্রেফতার ১

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধ থাকলে ধানের শীষকে কেউ হারাতে পারবে না: চট্টগ্রামে ইসরাফিল
ঐক্যবদ্ধ থাকলে ধানের শীষকে কেউ হারাতে পারবে না: চট্টগ্রামে ইসরাফিল

৫১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বোয়ালমারীতে যুবকের লাশ উদ্ধার
বোয়ালমারীতে যুবকের লাশ উদ্ধার

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কপ-৩০ চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কা
কপ-৩০ চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কা

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আইসিটি-বিষয়ক মাস্টার ট্রেইনার প্রশিক্ষণ শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আইসিটি-বিষয়ক মাস্টার ট্রেইনার প্রশিক্ষণ শুরু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

'তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে প্রতিটি পরিবারের হাতে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে'
'তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে প্রতিটি পরিবারের হাতে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে'

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিচারপ্রার্থীদের দুর্ভোগ লাঘবে চালু হচ্ছে ‘ই-ফ্যামেলি কোর্ট’
বিচারপ্রার্থীদের দুর্ভোগ লাঘবে চালু হচ্ছে ‘ই-ফ্যামেলি কোর্ট’

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কোষের বার্ধক্য থামাতে ন্যানোফ্লাওয়ার প্রযুক্তি উদ্ভাবন
কোষের বার্ধক্য থামাতে ন্যানোফ্লাওয়ার প্রযুক্তি উদ্ভাবন

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দৌলতপুরে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ
দৌলতপুরে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে কবি হিমেল বরকতের পঞ্চম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
বাগেরহাটে কবি হিমেল বরকতের পঞ্চম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সমবেদনা জানালেন কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেং
বাংলাদেশে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সমবেদনা জানালেন কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেং

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ধানের শীষকে বিজয়ী করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়তে হবে : মাজেদ বাবু
ধানের শীষকে বিজয়ী করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়তে হবে : মাজেদ বাবু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় ভূমিকম্পে নিহত বগুড়ার রাফিউলের দাফন সম্পন্ন
ঢাকায় ভূমিকম্পে নিহত বগুড়ার রাফিউলের দাফন সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা