শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৮ নভেম্বর, ২০২২

ষড়যন্ত্রকারীরা ঘাপটি মেরে আছে

অধ্যাপক ডা. সৈয়দ মোদাচ্ছের আলী
প্রিন্ট ভার্সন
ষড়যন্ত্রকারীরা ঘাপটি মেরে আছে

বিএনপি এখন ঘরের বাইরে এসেছে এবং তারা আন্দোলন তৈরি করার জন্য একের পর এক জনসভা করে চলেছে। তারা বিভিন্ন বিভাগে সভা করছে, ১০ ডিসেম্বর ঢাকায় মহাসমাবেশ করবে। সরকারপ্রধান শেখ হাসিনা বলেছিলেন, বিএনপি যদি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ঘেরাও করে তাদের চা খাওয়ানো হবে। অর্থাৎ তিনি বোঝাতে চেয়েছেন, একটি গণতান্ত্রিক দেশের সরকারের কাজকর্মের সমালোচনা করা বিরোধী দলের কাজ।  শুধু মিডিয়াসর্বস্ব হলে চলবে না। আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি, বিএনপি শান্তিপূর্ণভাবেই সভা-সমাবেশ করছে এবং তারা কর্মীদের উজ্জীবিত করতে সক্ষম হয়েছে। বিএনপির অল্প কয়েকজন এমপি সংসদে সমালোচনা করছেন। তাদের চোখে যদি ভালো কিছু না পড়ে তাহলে তো তারা সরকারের সমালোচনা করবেনই।

বিএনপি এখন আন্দোলন করছে সংবিধান পরিবর্তনের জন্য। তবে এটা কোনো আন্দোলন হতে পারে না। তারা বলছেন, নির্দলীয়-নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া নির্বাচন করবেন না। অথচ এ বিষয়টি সংবিধানে নেই। তবে এখানে একটি বিষয়ে জনগণের চোখ এড়াচ্ছে না। যখন বিএনপি শান্তিপূর্ণভাবে সভা-সমাবেশ করছে তখন আবার জঙ্গিরা হঠাৎ সক্রিয় হয়েছে। এর আগে বাংলাভাইয়ের সৃষ্টি হয়েছিল। ঝিনাইদহে সে সময় দিনে কেউ বাড়িতে থাকত না। কারণ দিনে সেখানে মানুষ হত্যা করা হতো। দার্শনিক রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা প্রায় সম্পূর্ণভাবে জঙ্গি নির্মূল করেছিলেন। তিনি ক্ষমতায় আসার পর এগুলো বন্ধ করেছেন। কিন্তু এখন আবার বিএনপি যখন সভা-সমাবেশ করছে তখন জঙ্গিদের সক্রিয় হওয়ার ব্যাপারটি নানা প্রশ্ন তৈরি করছে। আবার এদিকে জামায়াত নাম পরিবর্তন করে নতুন দল গঠন করেছে। নিবন্ধন পেতে নির্বাচন কমিশনে আবেদন করেছে।

অনেক সময় অনেকে ষড়যন্ত্রের কথা বলেন। কিন্তু এখন যে সত্যিকার অর্থেই ষড়যন্ত্রের পথ বেছে নেওয়া হয়েছে সেটার প্রমাণ হচ্ছে। তার উদাহরণ হচ্ছে, যারা ফাঁসির আসামি তাদের কীভাবে প্রকাশ্য দিবালোকে ছিনিয়ে নিয়ে যায়। এসব সন্ত্রাসী যখন আদালতে আনা-নেওয়া হয় তখন আদালতপাড়ায় কেন দু-তিন স্তরের নিরাপত্তাব্যবস্থা নিশ্চিত করা হয় না। এটা বোধগম্য নয়। এখন পর্যন্ত তাদের গ্রেফতার করা সম্ভব হয়নি। এখন প্রশ্ন হচ্ছে, যারা আমাদের দেশে এসব সন্ত্রাসীকে দমন করবেন তারা কি ভয় পেয়েছেন? এটা তো প্রথম কোনো ঘটনা ছিল না। এর আগেও ঢাকার বাইরে একবার জঙ্গি ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছিল। সুতরাং যারা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তাদের যে দায়িত্ব পালন সেখানে ব্যত্যয় দেখা দিচ্ছে। হয় তারা ভয় পেয়েছেন অথবা নিজ দায়িত্ব কীভাবে পালন করবেন তাদের নেতৃত্বে মনে হয় সংশয় আছে। সুতরাং বিষয়টি সরকারকে খুব গভীরভাবে ভেবে দেখতে হবে। একদিকে বিএনপি যখন ঘরের বাইরে এসে সভা-সমিতি করা শুরু করল, লোকজন আসা শুরু করল সঙ্গে সঙ্গে অন্যদিকে সন্ত্রাসীরাও যারা বাংলাভাই সৃষ্টি করেছিল তারা বাইরে আসার পরই একের পর এক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি হতে লাগল। এটাই তাদের পলিসি। আমার মনে হয় বিদেশি কূটনীতিকদের এ বিষয়গুলো লক্ষ করা উচিত। কারণ যেখানে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি এত ভালো থাকার পর সেই আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি হঠাৎ করেই খারাপের দিকে যাচ্ছে কেন? এটা খুব চিন্তার বিষয়। আমি নিশ্চিতভাবেই জানি, দার্শনিক রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা অচিরেই এই জঙ্গিবাদ আবার দমন করতে সক্ষম হবেন। কিন্তু যারা লাফালাফি করছেন তাদের বুঝতে হবে, এভাবে কোনো দিন কোনো সরকার পরিবর্তন করা যায় না। যেহেতু নির্বাচন সামনে আসছে সুতরাং এখানে আমাদের তথাকথিত সুশীলসমাজ যারা নিজেদের ভাবেন, তারা বিশেষজ্ঞ অর্থাৎ তারা বিশেষভাবে অজ্ঞ। তাদের মূল বিষয় সম্বন্ধে গভীর খাদ আছে। তারা দেশপ্রেমের কথা বলেন; কিন্তু সত্যিকারের দেশপ্রেমিক নন। কারণ যখনই কোনো ঘটনা ঘটে তখন বলবেন যে, সরকার দেশ চালাতে পারছে না। কিন্তু এর গোড়ায় তারা চোখ দিচ্ছেন না। দেখতে হবে এরা কারা। যাদের ছিনতাই করে নেওয়া হলো তাদের উৎপত্তি কোথায়?

সম্প্রতি বিবিসিতে দিলীপ বড়ুয়া একটি সাক্ষাৎকার দিয়েছেন। আমার মনে হয়, তিনি হতাশা থেকে এ ধরনের সাক্ষাৎকার দিয়েছেন। কারণ তিনি একবার মন্ত্রী ছিলেন। প্রকৃত অর্থে তার তো কোনো দল নেই। তার দলে মোট ১ হাজার লোক আছে কি না সন্দেহ। সুতরাং তিনি নির্বাচন করলে ১ হাজার ভোট পাবেন কি না তা-ও একটি প্রশ্ন। তার সঙ্গে চীনের একটি ভালো সম্পর্ক ছিল। এর জন্য খালেদা জিয়ার প্রতিনিধি হিসেবে তিনি একবার চীনে গিয়েছিলেন সম্পর্কোন্নয়ন করার জন্য। দিলীপ বড়ুয়া হয়তো জীবনে কোনো দিন আশাই করেননি এমপি হবেন। সেখানে তিনি মন্ত্রী হয়েছিলেন। এরপর পাঁচ বছর পর যখন তাকে নেওয়া হয়নি তখন তার তো মন খারাপ হবেই। তখন তার ডিপ্রেশন হতে পারে। তার এখন মেডিকেল চিকিৎসা লাগতে পারে। এটা দোষের কিছু নয়। একমাত্র চীনের সঙ্গে সম্পর্ক ছাড়া আর কোনো ব্যক্তিগত সম্পর্ক আছে বলে আমার মনে হয় না। মনে রাখতে হবে, চীন অনেককে ব্যবহার করতে পারে। কিন্তু তাদের আন্তর্জাতিক পর্যায় আন্তদেশীয় সম্পর্ক নির্ভর করবে তাদের অর্থনৈতিক সম্পর্কের ওপর। তারা ব্যক্তিবিশেষের ওপর নির্ভর করে কোনো দেশের সঙ্গে সম্পর্ক ঠিক করে না। এটা কোনো দেশই করে না। ব্যক্তিবিশেষ ইচ্ছা করলে দেশের অনেক কিছু ক্ষতি করতে পারে। কিছু ক্ষতি দিলীপবাবু যে করতে পারেন না, এটা সম্পূর্ণ বিশ্বাসযোগ্য নয়। উনি হয়তো ভাবতে পারেন, তিনি আবার বিএনপির কাছে যাবেন। তিনি সেটা করতে পারেন, কোনো আপত্তি নেই। এতে কারও কিছু আসে যায় না। তবে আমার এখনো বিশ্বাস, দিলীপবাবু নিজে খুব ডিপ্রেশনে ভুগছেন। আমি ব্যক্তিগতভাবে হাসানুল হক ইনুকে লক্ষ করে নয় কিন্তু তার দল সম্বন্ধে এবং দলের বিরুদ্ধে অনেক লেখা লিখেছি। হাসানুল হক ইনু একজন লেখাপড়া জানা রাজনীতিবিদ। কিন্তু দার্শনিক রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার সঙ্গে কারও তুলনা চলে না। হঠাৎ করে দিলীপবাবু বলে বসলেন, নির্বাচন হবে কি না সন্দেহ। নির্বাচন সঠিক সময়ই হবে এবং দেশে প্রচলিত সংবিধান অনুযায়ী বর্তমান নির্বাচন কমিশনের অধীনই হবে এবং দেশে গণতন্ত্রের ধারাবাহিকতাও থাকবে। দার্শনিক শেখ হাসিনা ইতোমধ্যে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর সঙ্গে আবার একদম সরাসরি আলাপ-আলোচনা শুরু করছেন। অর্থাৎ এই প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর ভিতরে শেখ হাসিনার যে অবস্থান, এ অবস্থানের কাছাকাছি কেউ নেই। কারও ক্ষমতা নেই। সুতরাং সঠিকভাবে নির্বাচন হবে এবং এ নির্বাচনে দার্শনিক শেখ হাসিনা আবার প্রধানমন্ত্রী হবেন। তাঁর দলই সরকার গঠন করবে। এখন প্রশ্ন হচ্ছে ষড়যন্ত্র। কারণ ষড়যন্ত্রকারীরা অনেকে ঘাপটি মেরে আছে। অবশ্যই সরকারের দায়িত্ব হচ্ছে তাদের খুঁজে বের করা এবং যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা।

আমলাদের মধ্যেও অনেকে লুকিয়ে আছে। সেখানে ঠিকমতো হাত দেওয়া হচ্ছে না। কেন করা হচ্ছে না জানি না। শুধু পুলিশের কয়েকজনকে বাধ্যতামূলক অবসর দেওয়া হলো আর আমলাদের থেকে মাত্র একজনকে দেওয়া হলো। আরও তো অনেক আছে। আমলাদের মধ্য থেকেও যে ষড়যন্ত্রকারীরা ঘাপটি মেরে বসে আছে এর জন্য দ্রুত পদক্ষেপ নিতে হবে। এ পদক্ষেপে দেরি করা চলবে না। সঠিক সময়ে সঠিক পদক্ষেপ না নিলে আসলে ওই পদক্ষেপ মূল্যহীন হয়ে যায়। এখন এই সময়ে প্রতিটি জায়গায় সরকারের ভালো করে দেখা প্রয়োজন, কোথায় কোথায় এই ষড়যন্ত্রকারীরা লুকিয়ে আছে। এবং কোথায় কোথায় তারা এসব ষড়যন্ত্রের জাল বিস্তৃত করেছেন। দিনে সন্ত্রাসী ছিনতাই, বিএনপির সভা-সমাবেশ আবার একই সময়ে দিলীপবাবুর কথা নির্বাচন না-ও হতে পারে। এর সবকিছুর মধ্যে কোনো যোগসূত্র আছে কি না তা-ও ভেবে দেখা প্রয়োজন। কাউকে আলাদা করে দেখার কোনো প্রয়োজন নেই। এখন ১৪ দলকে সংগঠিত করতে হবে। সেখানে দিলীপবাবু যদি থাকতে না চান তাহলে তিনি থাকবেন না। তিনি যদি বিএনপির সঙ্গে যোগ দিতে চান দেবেন। তাতে কারও কোনো ক্ষতি হবে না।

বিশ্বকে বোঝাতে হবে, দার্শনিক শেখ হাসিনা দেশকে শুধু অর্থনৈতিকভাবেই অগ্রসর করছেন না। শেখ হাসিনা বললেন, ২০২৩ সালে বিশ্বের সব জায়গায় খাদ্য সংকট দেখা দেবে। সেই খাদ্য সংকট দেশেও হতে পারে। কিছু ব্যবসায়ী কী করল তারা খাদ্য গুদামজাত শুরু করল, যাতে তারা ২০২৩ সালে বেশি দামে বিক্রি করতে পারে। এগুলো কঠোর হাতে দমন করতে হবে। হঠাৎ করেই কথা উঠল ব্যাংকে টাকা নেই। পৃথিবীর কোথাও এমন ঘটনা ঘটেনি যে, হঠাৎ করেই ব্যাংক বন্ধ হয়ে যাবে। এ ধরনের গুজবের বেলায় আওয়ামী লীগের প্রচার কমিটির কোনো ভূমিকাই চোখে পড়ে না। কোনো কমিটি আছে কি না তা-ও সন্দেহ। দার্শনিক শেখ হাসিনার যে কাজ তিনি সেটা করে যাচ্ছেন। কিন্তু আমরা যারা তাঁকে ভালোবাসি, আমরা যারা তাঁর দর্শনকে বিশ্বাস করি, আমাদের তো কিছু দায়িত্ব আছে। সে দায়িত্ব খুবই সহজ। সেই দায়িত্ব হলো, যে কাজগুলো হচ্ছে সেগুলো মানুষের কাছে তুলে ধরা, তাদের কাছে পৌঁছে দেওয়া। সেটি আমরা কেন করছি না। যখন রাজনীতিবিদদের বক্তৃতা শুনি তখন আমি অনেকের বক্তব্যে কোনো মিল খুঁজে পাই না। তারা গতানুগতিক কতগুলো কথা বলেন। ২০০১ সালের নির্বাচনের পর কী কী হয়েছে এবং ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করে কী কী করেছে সেগুলো বললেই তো হয়। তারা সেটি করছেন না। প্রতিটি বিষয় জনগণকে বোঝাতে হবে। দেশে এতগুলো মিডিয়া আছে তার পরও কোনো মিডিয়ায় দার্শনিকের কাজগুলো তুলে ধরা হচ্ছে না। অনেক মন্ত্রী টেলিভিশনের অনুমতি নিয়ে পরে সেগুলোর শেয়ার তারা বিক্রি করে দিয়েছেন। হাতেগোনা কয়েকটি টেলিভিশন এবং পত্রিকা শুধু সরকারের ভালো কাজগুলো প্রচার করে থাকে আর অধিকাংশ দার্শনিক শেখ হাসিনার কাজগুলোকে প্রচার করে না।

আমার এটা ভেবে কষ্ট হয়, দার্শনিক শেখ হাসিনা এতগুলো মিডিয়ার অনুমতি দিলেন আর অনুমতি দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সেগুলো বিএনপির মালিকানায় চলে গেল! অথচ তারা বড় বড় কথা বলে দার্শনিক শেখ হাসিনার কাছ থেকে সুযোগ-সুবিধা নিতে চান। তারা অনেক টেলিভিশনে গিয়ে উচ্চৈঃস্বরে কথা বলেন ঠিকই কিন্তু দার্শনিক শেখ হাসিনার জন্য যে কাজ করার কথা সেগুলোর কিছুই তারা করেন না। আমরা এখন এমন একটা পর্যায়ে এসে পৌঁছেছি আমরা যদি এখন সত্যের পূজারি না হই, সত্য কথা না বলি তাহলে আর কবে বলব? দার্শনিক শেখ হাসিনা নিশ্চিত দেশের প্রতিটি অবস্থা বোঝেন এবং সঠিক সময়ে সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকেন। সুতরাং যে যা-ই করুক না কেন, এতে কোনো লাভ হবে না। কিন্তু আমাদের তো উচিত, আমরা যারা দার্শনিক শেখ হাসিনাকে অনুসরণ করি, তাঁর দর্শন ধারণ করি, আমরা যেন সেটাকে জনগণের কাছে পৌঁছে দিই।

 

লেখক : সাবেক উপদেষ্টা, চেয়ারম্যান, বিএমআরসি

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
সর্বশেষ খবর
নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান
নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান

এই মাত্র | নগর জীবন

শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ
শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ

৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

১৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

৩৬ মিনিট আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা
পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ
পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম
নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা
লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ
বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮
প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা
কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১
যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা
উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর
বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুবকের লাশ উদ্ধার
যুবকের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির
‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু
রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন
কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ
ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল
উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল

দেশগ্রাম

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়
হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়

মাঠে ময়দানে

লাকসামের এরশাদ শিকদার
লাকসামের এরশাদ শিকদার

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার
হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব
উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব

নগর জীবন

মানুষ আর কত জীবন দেবে
মানুষ আর কত জীবন দেবে

নগর জীবন

নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে
নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে

নগর জীবন

পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই

প্রথম পৃষ্ঠা