শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৮ নভেম্বর, ২০২২

ষড়যন্ত্রকারীরা ঘাপটি মেরে আছে

অধ্যাপক ডা. সৈয়দ মোদাচ্ছের আলী
প্রিন্ট ভার্সন
ষড়যন্ত্রকারীরা ঘাপটি মেরে আছে

বিএনপি এখন ঘরের বাইরে এসেছে এবং তারা আন্দোলন তৈরি করার জন্য একের পর এক জনসভা করে চলেছে। তারা বিভিন্ন বিভাগে সভা করছে, ১০ ডিসেম্বর ঢাকায় মহাসমাবেশ করবে। সরকারপ্রধান শেখ হাসিনা বলেছিলেন, বিএনপি যদি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ঘেরাও করে তাদের চা খাওয়ানো হবে। অর্থাৎ তিনি বোঝাতে চেয়েছেন, একটি গণতান্ত্রিক দেশের সরকারের কাজকর্মের সমালোচনা করা বিরোধী দলের কাজ।  শুধু মিডিয়াসর্বস্ব হলে চলবে না। আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি, বিএনপি শান্তিপূর্ণভাবেই সভা-সমাবেশ করছে এবং তারা কর্মীদের উজ্জীবিত করতে সক্ষম হয়েছে। বিএনপির অল্প কয়েকজন এমপি সংসদে সমালোচনা করছেন। তাদের চোখে যদি ভালো কিছু না পড়ে তাহলে তো তারা সরকারের সমালোচনা করবেনই।

বিএনপি এখন আন্দোলন করছে সংবিধান পরিবর্তনের জন্য। তবে এটা কোনো আন্দোলন হতে পারে না। তারা বলছেন, নির্দলীয়-নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া নির্বাচন করবেন না। অথচ এ বিষয়টি সংবিধানে নেই। তবে এখানে একটি বিষয়ে জনগণের চোখ এড়াচ্ছে না। যখন বিএনপি শান্তিপূর্ণভাবে সভা-সমাবেশ করছে তখন আবার জঙ্গিরা হঠাৎ সক্রিয় হয়েছে। এর আগে বাংলাভাইয়ের সৃষ্টি হয়েছিল। ঝিনাইদহে সে সময় দিনে কেউ বাড়িতে থাকত না। কারণ দিনে সেখানে মানুষ হত্যা করা হতো। দার্শনিক রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা প্রায় সম্পূর্ণভাবে জঙ্গি নির্মূল করেছিলেন। তিনি ক্ষমতায় আসার পর এগুলো বন্ধ করেছেন। কিন্তু এখন আবার বিএনপি যখন সভা-সমাবেশ করছে তখন জঙ্গিদের সক্রিয় হওয়ার ব্যাপারটি নানা প্রশ্ন তৈরি করছে। আবার এদিকে জামায়াত নাম পরিবর্তন করে নতুন দল গঠন করেছে। নিবন্ধন পেতে নির্বাচন কমিশনে আবেদন করেছে।

অনেক সময় অনেকে ষড়যন্ত্রের কথা বলেন। কিন্তু এখন যে সত্যিকার অর্থেই ষড়যন্ত্রের পথ বেছে নেওয়া হয়েছে সেটার প্রমাণ হচ্ছে। তার উদাহরণ হচ্ছে, যারা ফাঁসির আসামি তাদের কীভাবে প্রকাশ্য দিবালোকে ছিনিয়ে নিয়ে যায়। এসব সন্ত্রাসী যখন আদালতে আনা-নেওয়া হয় তখন আদালতপাড়ায় কেন দু-তিন স্তরের নিরাপত্তাব্যবস্থা নিশ্চিত করা হয় না। এটা বোধগম্য নয়। এখন পর্যন্ত তাদের গ্রেফতার করা সম্ভব হয়নি। এখন প্রশ্ন হচ্ছে, যারা আমাদের দেশে এসব সন্ত্রাসীকে দমন করবেন তারা কি ভয় পেয়েছেন? এটা তো প্রথম কোনো ঘটনা ছিল না। এর আগেও ঢাকার বাইরে একবার জঙ্গি ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছিল। সুতরাং যারা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তাদের যে দায়িত্ব পালন সেখানে ব্যত্যয় দেখা দিচ্ছে। হয় তারা ভয় পেয়েছেন অথবা নিজ দায়িত্ব কীভাবে পালন করবেন তাদের নেতৃত্বে মনে হয় সংশয় আছে। সুতরাং বিষয়টি সরকারকে খুব গভীরভাবে ভেবে দেখতে হবে। একদিকে বিএনপি যখন ঘরের বাইরে এসে সভা-সমিতি করা শুরু করল, লোকজন আসা শুরু করল সঙ্গে সঙ্গে অন্যদিকে সন্ত্রাসীরাও যারা বাংলাভাই সৃষ্টি করেছিল তারা বাইরে আসার পরই একের পর এক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি হতে লাগল। এটাই তাদের পলিসি। আমার মনে হয় বিদেশি কূটনীতিকদের এ বিষয়গুলো লক্ষ করা উচিত। কারণ যেখানে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি এত ভালো থাকার পর সেই আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি হঠাৎ করেই খারাপের দিকে যাচ্ছে কেন? এটা খুব চিন্তার বিষয়। আমি নিশ্চিতভাবেই জানি, দার্শনিক রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা অচিরেই এই জঙ্গিবাদ আবার দমন করতে সক্ষম হবেন। কিন্তু যারা লাফালাফি করছেন তাদের বুঝতে হবে, এভাবে কোনো দিন কোনো সরকার পরিবর্তন করা যায় না। যেহেতু নির্বাচন সামনে আসছে সুতরাং এখানে আমাদের তথাকথিত সুশীলসমাজ যারা নিজেদের ভাবেন, তারা বিশেষজ্ঞ অর্থাৎ তারা বিশেষভাবে অজ্ঞ। তাদের মূল বিষয় সম্বন্ধে গভীর খাদ আছে। তারা দেশপ্রেমের কথা বলেন; কিন্তু সত্যিকারের দেশপ্রেমিক নন। কারণ যখনই কোনো ঘটনা ঘটে তখন বলবেন যে, সরকার দেশ চালাতে পারছে না। কিন্তু এর গোড়ায় তারা চোখ দিচ্ছেন না। দেখতে হবে এরা কারা। যাদের ছিনতাই করে নেওয়া হলো তাদের উৎপত্তি কোথায়?

সম্প্রতি বিবিসিতে দিলীপ বড়ুয়া একটি সাক্ষাৎকার দিয়েছেন। আমার মনে হয়, তিনি হতাশা থেকে এ ধরনের সাক্ষাৎকার দিয়েছেন। কারণ তিনি একবার মন্ত্রী ছিলেন। প্রকৃত অর্থে তার তো কোনো দল নেই। তার দলে মোট ১ হাজার লোক আছে কি না সন্দেহ। সুতরাং তিনি নির্বাচন করলে ১ হাজার ভোট পাবেন কি না তা-ও একটি প্রশ্ন। তার সঙ্গে চীনের একটি ভালো সম্পর্ক ছিল। এর জন্য খালেদা জিয়ার প্রতিনিধি হিসেবে তিনি একবার চীনে গিয়েছিলেন সম্পর্কোন্নয়ন করার জন্য। দিলীপ বড়ুয়া হয়তো জীবনে কোনো দিন আশাই করেননি এমপি হবেন। সেখানে তিনি মন্ত্রী হয়েছিলেন। এরপর পাঁচ বছর পর যখন তাকে নেওয়া হয়নি তখন তার তো মন খারাপ হবেই। তখন তার ডিপ্রেশন হতে পারে। তার এখন মেডিকেল চিকিৎসা লাগতে পারে। এটা দোষের কিছু নয়। একমাত্র চীনের সঙ্গে সম্পর্ক ছাড়া আর কোনো ব্যক্তিগত সম্পর্ক আছে বলে আমার মনে হয় না। মনে রাখতে হবে, চীন অনেককে ব্যবহার করতে পারে। কিন্তু তাদের আন্তর্জাতিক পর্যায় আন্তদেশীয় সম্পর্ক নির্ভর করবে তাদের অর্থনৈতিক সম্পর্কের ওপর। তারা ব্যক্তিবিশেষের ওপর নির্ভর করে কোনো দেশের সঙ্গে সম্পর্ক ঠিক করে না। এটা কোনো দেশই করে না। ব্যক্তিবিশেষ ইচ্ছা করলে দেশের অনেক কিছু ক্ষতি করতে পারে। কিছু ক্ষতি দিলীপবাবু যে করতে পারেন না, এটা সম্পূর্ণ বিশ্বাসযোগ্য নয়। উনি হয়তো ভাবতে পারেন, তিনি আবার বিএনপির কাছে যাবেন। তিনি সেটা করতে পারেন, কোনো আপত্তি নেই। এতে কারও কিছু আসে যায় না। তবে আমার এখনো বিশ্বাস, দিলীপবাবু নিজে খুব ডিপ্রেশনে ভুগছেন। আমি ব্যক্তিগতভাবে হাসানুল হক ইনুকে লক্ষ করে নয় কিন্তু তার দল সম্বন্ধে এবং দলের বিরুদ্ধে অনেক লেখা লিখেছি। হাসানুল হক ইনু একজন লেখাপড়া জানা রাজনীতিবিদ। কিন্তু দার্শনিক রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার সঙ্গে কারও তুলনা চলে না। হঠাৎ করে দিলীপবাবু বলে বসলেন, নির্বাচন হবে কি না সন্দেহ। নির্বাচন সঠিক সময়ই হবে এবং দেশে প্রচলিত সংবিধান অনুযায়ী বর্তমান নির্বাচন কমিশনের অধীনই হবে এবং দেশে গণতন্ত্রের ধারাবাহিকতাও থাকবে। দার্শনিক শেখ হাসিনা ইতোমধ্যে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর সঙ্গে আবার একদম সরাসরি আলাপ-আলোচনা শুরু করছেন। অর্থাৎ এই প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর ভিতরে শেখ হাসিনার যে অবস্থান, এ অবস্থানের কাছাকাছি কেউ নেই। কারও ক্ষমতা নেই। সুতরাং সঠিকভাবে নির্বাচন হবে এবং এ নির্বাচনে দার্শনিক শেখ হাসিনা আবার প্রধানমন্ত্রী হবেন। তাঁর দলই সরকার গঠন করবে। এখন প্রশ্ন হচ্ছে ষড়যন্ত্র। কারণ ষড়যন্ত্রকারীরা অনেকে ঘাপটি মেরে আছে। অবশ্যই সরকারের দায়িত্ব হচ্ছে তাদের খুঁজে বের করা এবং যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা।

আমলাদের মধ্যেও অনেকে লুকিয়ে আছে। সেখানে ঠিকমতো হাত দেওয়া হচ্ছে না। কেন করা হচ্ছে না জানি না। শুধু পুলিশের কয়েকজনকে বাধ্যতামূলক অবসর দেওয়া হলো আর আমলাদের থেকে মাত্র একজনকে দেওয়া হলো। আরও তো অনেক আছে। আমলাদের মধ্য থেকেও যে ষড়যন্ত্রকারীরা ঘাপটি মেরে বসে আছে এর জন্য দ্রুত পদক্ষেপ নিতে হবে। এ পদক্ষেপে দেরি করা চলবে না। সঠিক সময়ে সঠিক পদক্ষেপ না নিলে আসলে ওই পদক্ষেপ মূল্যহীন হয়ে যায়। এখন এই সময়ে প্রতিটি জায়গায় সরকারের ভালো করে দেখা প্রয়োজন, কোথায় কোথায় এই ষড়যন্ত্রকারীরা লুকিয়ে আছে। এবং কোথায় কোথায় তারা এসব ষড়যন্ত্রের জাল বিস্তৃত করেছেন। দিনে সন্ত্রাসী ছিনতাই, বিএনপির সভা-সমাবেশ আবার একই সময়ে দিলীপবাবুর কথা নির্বাচন না-ও হতে পারে। এর সবকিছুর মধ্যে কোনো যোগসূত্র আছে কি না তা-ও ভেবে দেখা প্রয়োজন। কাউকে আলাদা করে দেখার কোনো প্রয়োজন নেই। এখন ১৪ দলকে সংগঠিত করতে হবে। সেখানে দিলীপবাবু যদি থাকতে না চান তাহলে তিনি থাকবেন না। তিনি যদি বিএনপির সঙ্গে যোগ দিতে চান দেবেন। তাতে কারও কোনো ক্ষতি হবে না।

বিশ্বকে বোঝাতে হবে, দার্শনিক শেখ হাসিনা দেশকে শুধু অর্থনৈতিকভাবেই অগ্রসর করছেন না। শেখ হাসিনা বললেন, ২০২৩ সালে বিশ্বের সব জায়গায় খাদ্য সংকট দেখা দেবে। সেই খাদ্য সংকট দেশেও হতে পারে। কিছু ব্যবসায়ী কী করল তারা খাদ্য গুদামজাত শুরু করল, যাতে তারা ২০২৩ সালে বেশি দামে বিক্রি করতে পারে। এগুলো কঠোর হাতে দমন করতে হবে। হঠাৎ করেই কথা উঠল ব্যাংকে টাকা নেই। পৃথিবীর কোথাও এমন ঘটনা ঘটেনি যে, হঠাৎ করেই ব্যাংক বন্ধ হয়ে যাবে। এ ধরনের গুজবের বেলায় আওয়ামী লীগের প্রচার কমিটির কোনো ভূমিকাই চোখে পড়ে না। কোনো কমিটি আছে কি না তা-ও সন্দেহ। দার্শনিক শেখ হাসিনার যে কাজ তিনি সেটা করে যাচ্ছেন। কিন্তু আমরা যারা তাঁকে ভালোবাসি, আমরা যারা তাঁর দর্শনকে বিশ্বাস করি, আমাদের তো কিছু দায়িত্ব আছে। সে দায়িত্ব খুবই সহজ। সেই দায়িত্ব হলো, যে কাজগুলো হচ্ছে সেগুলো মানুষের কাছে তুলে ধরা, তাদের কাছে পৌঁছে দেওয়া। সেটি আমরা কেন করছি না। যখন রাজনীতিবিদদের বক্তৃতা শুনি তখন আমি অনেকের বক্তব্যে কোনো মিল খুঁজে পাই না। তারা গতানুগতিক কতগুলো কথা বলেন। ২০০১ সালের নির্বাচনের পর কী কী হয়েছে এবং ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করে কী কী করেছে সেগুলো বললেই তো হয়। তারা সেটি করছেন না। প্রতিটি বিষয় জনগণকে বোঝাতে হবে। দেশে এতগুলো মিডিয়া আছে তার পরও কোনো মিডিয়ায় দার্শনিকের কাজগুলো তুলে ধরা হচ্ছে না। অনেক মন্ত্রী টেলিভিশনের অনুমতি নিয়ে পরে সেগুলোর শেয়ার তারা বিক্রি করে দিয়েছেন। হাতেগোনা কয়েকটি টেলিভিশন এবং পত্রিকা শুধু সরকারের ভালো কাজগুলো প্রচার করে থাকে আর অধিকাংশ দার্শনিক শেখ হাসিনার কাজগুলোকে প্রচার করে না।

আমার এটা ভেবে কষ্ট হয়, দার্শনিক শেখ হাসিনা এতগুলো মিডিয়ার অনুমতি দিলেন আর অনুমতি দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সেগুলো বিএনপির মালিকানায় চলে গেল! অথচ তারা বড় বড় কথা বলে দার্শনিক শেখ হাসিনার কাছ থেকে সুযোগ-সুবিধা নিতে চান। তারা অনেক টেলিভিশনে গিয়ে উচ্চৈঃস্বরে কথা বলেন ঠিকই কিন্তু দার্শনিক শেখ হাসিনার জন্য যে কাজ করার কথা সেগুলোর কিছুই তারা করেন না। আমরা এখন এমন একটা পর্যায়ে এসে পৌঁছেছি আমরা যদি এখন সত্যের পূজারি না হই, সত্য কথা না বলি তাহলে আর কবে বলব? দার্শনিক শেখ হাসিনা নিশ্চিত দেশের প্রতিটি অবস্থা বোঝেন এবং সঠিক সময়ে সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকেন। সুতরাং যে যা-ই করুক না কেন, এতে কোনো লাভ হবে না। কিন্তু আমাদের তো উচিত, আমরা যারা দার্শনিক শেখ হাসিনাকে অনুসরণ করি, তাঁর দর্শন ধারণ করি, আমরা যেন সেটাকে জনগণের কাছে পৌঁছে দিই।

 

লেখক : সাবেক উপদেষ্টা, চেয়ারম্যান, বিএমআরসি

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
ট্রলারসহ ১৬ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
ট্রলারসহ ১৬ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ইসবগুলের ভুসি কতটা কার্যকর?
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ইসবগুলের ভুসি কতটা কার্যকর?

৪৮ সেকেন্ড আগে | জীবন ধারা

টিফিন বক্সে অমিতাভকে নিয়মিত চিঠি লিখতেন জয়া
টিফিন বক্সে অমিতাভকে নিয়মিত চিঠি লিখতেন জয়া

২ মিনিট আগে | শোবিজ

রুশ গুপ্তচর জাহাজ থেকে ব্রিটিশ পাইলটদের ওপর নজরদারির অভিযোগ
রুশ গুপ্তচর জাহাজ থেকে ব্রিটিশ পাইলটদের ওপর নজরদারির অভিযোগ

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

৪২ বছর বয়সে বিশ্বকাপ খেলার সুযোগ পেলেন স্কটিশ গোলরক্ষক গর্ডন
৪২ বছর বয়সে বিশ্বকাপ খেলার সুযোগ পেলেন স্কটিশ গোলরক্ষক গর্ডন

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

১১ মিনিট আগে | শোবিজ

ইউক্রেনে রুশ হামলায় নিহত ২৫
ইউক্রেনে রুশ হামলায় নিহত ২৫

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় অবৈধ বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন
কলাপাড়ায় অবৈধ বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৩৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৩৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মুশফিক ভাই বলেই সেঞ্চুরি নিয়ে কোনো সংশয় নেই: মুমিনুল
মুশফিক ভাই বলেই সেঞ্চুরি নিয়ে কোনো সংশয় নেই: মুমিনুল

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জিয়া পরিবার ফোবিয়ায় যারা ভোগেন, তাদের জনভিত্তি নেই : প্রিন্স
জিয়া পরিবার ফোবিয়ায় যারা ভোগেন, তাদের জনভিত্তি নেই : প্রিন্স

৩৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

কারাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ৩০ বাংলাদেশি
কারাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ৩০ বাংলাদেশি

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বিমানবন্দরের রানওয়েতে শিয়াল, ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল ফ্লাইট
চট্টগ্রাম বিমানবন্দরের রানওয়েতে শিয়াল, ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল ফ্লাইট

৪৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করলো ডেনমার্ক
বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করলো ডেনমার্ক

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

৫৯ মিনিট আগে | শোবিজ

বেলেমের কপ-৩০-এ ন্যায়ভিত্তিক জলবায়ু কার্যক্রম বাস্তবায়নের আহ্বান বাংলাদেশের
বেলেমের কপ-৩০-এ ন্যায়ভিত্তিক জলবায়ু কার্যক্রম বাস্তবায়নের আহ্বান বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পৃথিবীতে প্রাণের প্রাচীনতম নিদর্শন আবিষ্কার!
পৃথিবীতে প্রাণের প্রাচীনতম নিদর্শন আবিষ্কার!

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রংপুরে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
রংপুরে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দশম বারের মতো বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে চলেছেন নিতীশ
দশম বারের মতো বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে চলেছেন নিতীশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সখীপুরে মা–মেয়ের লাশ উদ্ধার
সখীপুরে মা–মেয়ের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে নিজ বাড়িতে ফিরে উচ্ছ্বসিত শমিত সোম
শ্রীমঙ্গলে নিজ বাড়িতে ফিরে উচ্ছ্বসিত শমিত সোম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাবিতে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু বৃহস্পতিবার
রাবিতে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু বৃহস্পতিবার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৩১ দফা ও ধানের শীষের প্রচারণায় তারাকান্দায় গণমিছিল-সমাবেশ
৩১ দফা ও ধানের শীষের প্রচারণায় তারাকান্দায় গণমিছিল-সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রাম পৌরবাজারে অর্ধশতাধিক দোকান উচ্ছেদ, ব্যবসায়ীদের ক্ষোভ
কুড়িগ্রাম পৌরবাজারে অর্ধশতাধিক দোকান উচ্ছেদ, ব্যবসায়ীদের ক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গবেষণায় উৎকর্ষতার জন্য সুষ্ঠু বাজেট ব্যবস্থাপনা অপরিহার্য: ডুয়েট উপাচার্য
গবেষণায় উৎকর্ষতার জন্য সুষ্ঠু বাজেট ব্যবস্থাপনা অপরিহার্য: ডুয়েট উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরিশালে ছাত্রদল নেতা হত্যায় ৩০ জনের নামে মামলা
বরিশালে ছাত্রদল নেতা হত্যায় ৩০ জনের নামে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা