শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১১ ডিসেম্বর, ২০২২

দক্ষিণাঞ্চলের ভাসমান চাষ : সমস্যা ও সম্ভাবনা

শাইখ সিরাজ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
দক্ষিণাঞ্চলের ভাসমান চাষ : সমস্যা ও সম্ভাবনা

গত এপ্রিলে নেদারল্যান্ডস যাওয়ার সুযোগ হয়েছিল। সেখানে রটারডাম বন্দরের পাশে দেখেছি বিশ্বের প্রথম ভাসমান গরুর খামার। পিটার ভ্যান উইঙ্গারডেন ও মিনকে ভ্যান উইঙ্গারডেন দম্পতির পরিচালনায় গরুর খামারটি সারা পৃথিবীতেই সাড়া ফেলেছে। জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব আঁচ করেই পৃথিবীর মানুষ খুঁজছে আগামীর নিরাপত্তা, বিভিন্ন অভিযোজন কৌশল। সেই প্রেক্ষাপট থেকেই ভাসমান খামার ব্যবস্থাপনা চলে এসেছে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ভাসমান কৃষি ব্যবস্থাপনা নিয়ে বিস্তর গবেষণার প্রয়োজন আছে। বিশেষ করে যেসব দেশ সমুদ্রতীরবর্তী। নেদারল্যান্ডসের মতোই আমাদের বাংলাদেশ একটি ব-দ্বীপ রাষ্ট্র। গরুর খামার না হোক, আমাদের রয়েছে শত বছরের পুরনো ভাসমান চাষের ঐতিহ্য। দেশের দক্ষিণ-মধ্যাঞ্চলে ৩০০-৪০০ বছর ধরে ভাসমান বাগানে সবজি চাষ হয়ে আসছে। স্থানীয় ভাষায় এ পদ্ধতিকে বলে ধাপ বা বায়রা। প্রকৃত অর্থে বাগানগুলো মূলত ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ। জোয়ার-ভাটায় পানির স্তরের হ্রাস-বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে ধাপগুলোও ওঠানামা করে। নদীমাতৃক বাংলাদেশের আদি এক চাষ পদ্ধতি এ ভাসমান চাষ। দক্ষিণাঞ্চলের বরিশাল, পিরোজপুর, ঝালকাঠি ও গোপালগঞ্জের কিছু অংশে ভাসমান পদ্ধতিতে চাষাবাদ হয়ে আসছে বছরের পর বছর। আশির দশকের মাঝামাঝি এ চাষ পদ্ধতি প্রথম জনসম্মুখে তুলে আনার সুযোগ হয়েছিল বাংলাদেশ টেলিভিশনের মাটি ও মানুষ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে। তারপর চ্যানেল আইয়ের হৃদয়ে মাটি ও মানুষের ক্যামেরাতেও বহুবার দেশের প্রাচীন এ চাষ পদ্ধতি আমি তুলে ধরেছি।

আমাদের আদি ঐতিহ্যের এ ভাসমান চাষ ব্যবস্থাপনা কৃষিপ্রধান বাংলাদেশের জীবন-জীবিকার পরিচিতির প্রশ্নেও অত্যন্ত গুরুত্ব বহন করছে। যা বিবেচনায় এনে ২০১৫ সালে জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা দক্ষিণের ভাসমান চাষ ব্যবস্থাকে বিশ্বের ঐতিহ্যবাহী চাষ পদ্ধতি হিসেবে স্বীকৃতি দেয়। গত নভেম্বরের মাঝামাঝি সময়ে এক ভোরে রওনা হলাম পিরোজপুর থেকে নাজিরপুরের দিকে। পিরোজপুরের নাজিরপুর উপজেলার নিচু এলাকা দেউলবাড়ি দোবড়া, মালিখালী ও দীর্ঘা ইউনিয়নের মুগারঝোর, কলারদোয়ানিয়া, দীর্ঘা, বৈঠাকাঠা, খলনি, মেদা, সাচিয়া, পাকুরিয়া, গাঁওখালী, পদ্মডুবি অনেক গ্রামে ভাসমান পদ্ধতিতে চাষাবাদ হচ্ছে। মুগারঝোর এলাকায় সবচেয়ে বেশি জায়গাজুড়ে চাষ হয় বলে আমাদের গন্তব্য ছিল সেখানেই। সকালের রোদ তখনো উঁকি দেয়নি। নাজিরপুরে পথের ধারের এক হোটেলে নাস্তা সেরে আবার চলা শুরু হলো। শীতের আগমন বেশ টের পাওয়া যাচ্ছিল। কালীগঙ্গা নদীর তীর ঘেঁষে আমরা চলছিলাম, আর দেখছিলাম বরিশালের চিরায়ত গ্রাম-বাংলার রূপ। প্রতিটি বাড়ির সামনে ছোট্ট নৌকা বাঁধা। নৌকাই এ অঞ্চলের প্রধান বাহন। কেউ কেউ নদী থেকে মাছ ধরে ফিরছে। কেউবা নৌকায় করে যাচ্ছেন সকালের হাটে।

মুগারঝোরে যখন পৌঁছালাম ততক্ষণে সূর্য উঠে গেছে। জোয়ারের পানি নামতে শুরু করেছে। একটা নৌকা নিয়ে দ্রুত নেমে গেলাম ভাসমান চাষের মাঠে। বিশাল এলাকায় সারি সারি শাকসবজির বেড। নিচু জমিতে জমে থাকে কচুরিপানা, শ্যাওলা, দুলালী বন, ফেনা ঘাসসহ বিভিন্ন জলজ উদ্ভিদের স্তূপে তৈরি সারি সারি ধাপ। পানির ওপরে ভাসমান এই একেকটি ধাপ ৭০ থেকে ৮০ ফুট লম্বা ও ৫ থেকে ৬ ফুট চওড়া। অনেকটা ভেলার মতো কাঠামো। এভাবেই গড়ে ওঠে ছোট ছোট দ্বীপ আকারের ভাসমান সবজি খেত। এরপর সেখানে বিশেষ পদ্ধতিতে সবজির চারা রোপণ করা হয়। তবে এর আগে যখন সন্ধ্যা নদী পাড় হয়ে বানারিপাড়া, উমরের চর গিয়েছিলাম ভাসমান চাষ পদ্ধতি দেখতে, তখন ধাপগুলো এত লম্বা ছিল না। একেকটি ধাপ ছিল ৪০ থেকে ৫০ ফুট লম্বা। তখন যারা ধাপ তৈরি করতেন তারাই মূলত চাষ করতেন। আর এখন কৃষক ধাপ তৈরি করে জমির মতোই লিজ বা ভাড়া দেন। ভাসমান বা ধাপ পদ্ধতিতে সরাসরি বীজ বপন সম্ভব না হওয়ায় কৃষক প্রতিটি বীজের জন্য এক ধরনের আধার তৈরি করেন। অর্থাৎ একমুঠো টেপাপানা বা কচুরিপানা ও নারিকেল ছোবড়ার গুঁড়া দিয়ে তৈরি করা ছোট বলের মতো স্তূপ। স্থানীয় ভাষায় যাকে বলা হয় দৌলা। এ দৌলাতেই প্রথম বীজ বপন করা হয়। যা পরে স্থানান্তর করা হয় এসব ধাপে। এভাবে সম্পূর্ণ অর্গানিক পদ্ধতিতে উৎপাদিত সবজি চারার দারুণ চাহিদা রয়েছে সারা দেশে। শুধু দেশেই নয়। কয়েক দিন আগে মালয়েশিয়ায় গিয়েছিলাম। সেখানে বাংলাদেশি উদ্যোক্তাদের হাতে সম্প্রসারিত হচ্ছে সেখানকার কৃষিবাণিজ্য। তাদের কাছেও শুনেছি এখানকার সবজি চারার সুনাম। লাউ, কুমড়া, পেঁপে, বেগুন, বাঁধাকপি, করলা, ঝিঙে, শিম, বরবটি, টমেটো ও শসাসহ বিভিন্ন সবজির চারা উৎপাদন করা হচ্ছে এখানে। যা কিনতে প্রতিদিন কৃষক ও পাইকার আসে। একদিকে চলছে পরিচর্যা, অন্যদিকে বেচাবিক্রি।

বেডের পরিচর্যা করছিলেন কৃষক আক্তারুজ্জামান। তিনি প্রায় ৩০ বছর ধরে এ কৃষির সঙ্গে যুক্ত। এর আগে তার বাপ-দাদারাও এ পদ্ধতিতে চাষাবাদ করেছেন। কথা বলি তার সঙ্গে। তিনি বলেন, জলবায়ুর পরিবর্তনের প্রভাব তারা বেশ ভালোভাবেই টের পাচ্ছেন। আগে এখানে কোনো রকম সার বা কীটনাশক ছাড়াই চারা উৎপাদন ও সবজি চাষ করা যেত। কিন্তু এখন চারাতে এক ধরনের মরিচার মতো দাগ দেখা যায়, বাড়ছে নানান রকম ভাইরাসের আক্রমণও। বেশ কয়েকজন কৃষকের সঙ্গে কথা বলে বুঝতে পারলাম। বেশ পরিবর্তন এসেছে এখানকার চাষ ব্যবস্থাপনায়। শতভাগ প্রাকৃতিক পদ্ধতিতে চলা এ কৃষি অনুশীলনেও এখন ব্যবহার হচ্ছে সার-কীটনাশক। কৃষি বাণিজ্যমুখী হওয়ায় ফসলের অধিক উৎপাদন ও উৎপাদন ব্যবস্থাপনায় টিকে থাকার প্রশ্নে কৃষক দিনে দিনে বাড়িয়ে চলছে সার ও কীটনাশকের ব্যবহার। এ ক্ষেত্রে স্থানীয় কৃষি বিভাগের প্রশিক্ষণকে দায়ী করেছেন কয়েকজন। একজন বললেন, ‘তারা আমাদের ট্রেনিং দেন। কিন্তু আমরা এটা করে আসছি শৈশব থেকে, আমরাই তাদের শিখিয়েছি। এখন তারা আমাদের শেখাচ্ছে। তারা বলে সার দিতে, কীটনাশক দিতে, কিন্তু আগে কখনো আমাদের এসব ব্যবহার করতে হয়নি।’

কৃষকদের কাছ থেকে সবজি চারা কিনে নেন পাইকারি বিক্রেতারা। তারপর বৈঠাকাটা ভাসমান বাজার হয়ে সেই চারা চলে যায় দেশের বিভিন্ন প্রান্তে। আগেই বলেছি এ অঞ্চলের সবজি চারারা বিশেষ চাহিদা রয়েছে। বেশির ভাগ কৃষক ভাসমান ধাপ বা বেড ভাড়া নিয়ে চাষ করছেন। ছোট একেকটি বেডের ভাড়া ৬ থেকে ৭ হাজার টাকা। কৃষক শহিদুল জানালেন, ৩২টি ধাপে সবজি ও চারা উৎপাদন করে আগে ভালো লাভ হলেও দিনে দিনে লাভের পরিমাণ কমছে। সার-কীটনাশকের ব্যবহার বৃদ্ধি পাওয়ায় বাড়ছে উৎপাদন খরচও। চাষিরা বলছিলেন নিজস্ব জমি নেই বলে দরকারে ঋণ পান না তারা। আবার প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে ফসলহানির মুখেও পড়তে হয় তাদের। এ জন্য সেখানে দরকার ফসলের বীমা চালু করা। নিরাপদ সবজি উৎপাদনের অন্যতম ক্ষেত্র দক্ষিণাঞ্চলের ভাসমান চাষকে টিকিয়ে রাখতে দরকার সরকারের আরও সুপরিকল্পনা। তা না হলে জলবায়ু পরিবর্তনসহ নানা কারণে আগামীতে এ চাষব্যবস্থা ধরে রাখা কঠিন হয়ে পড়বে। জলবায়ু পরিবর্তনের বৈরিতা মোকাবিলায় কৃষকরা নিজেদের ভূ-প্রাকৃতিক অবস্থার সংবেদনশীলতা অনুধাবন করেই ফিরে আসছেন ভাসমান চাষাবাদে। বরিশাল এবং পিরোজপুর ছাড়াও গোপালগঞ্জ, মুন্সীগঞ্জ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, হবিগঞ্জসহ বেশকিছু জেলায় ভাসমান চাষাবাদ এখন খুব সহজেই চোখে পড়ে।

জলবায়ু পরিবর্তনজনিত কারণে ভূমিহীন জনসংখ্যা প্রতিনিয়ত বাড়ছে। এ অবস্থায় ২০৫০ সাল নাগাদ দেশে সাতজনের একজন বাস্তুচ্যুত হয়ে পড়বেন বলে আশঙ্কা করছে আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলো। এ কারণেই চাষাবাদ ছেড়ে জীবিকা নির্বাহের বিকল্প উপায় বেছে নিচ্ছেন অনেক কৃষক। অন্যদিকে পানির কাছাকাছি বসবাসকারী জনগোষ্ঠী খাদ্যের নিরাপদ সংস্থানেই আবিষ্কার করেছে ভাসমান পদ্ধতি। তারা নিজেদের মতো করে টিকে থাকার কৌশল আয়ত্ত করে নিচ্ছিল। জলবায়ু পরিবর্তনে বিপুল জনসংখ্যা নিয়ে ঝুঁকির মুখে থাকা বাংলাদেশে এ কৃষি অনুশীলন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার (ফাও) মতে, ভাসমান এ চাষব্যবস্থা প্রাকৃতিক বাস্তুসংস্থানকে বিঘ্নিত না করে, জলবায়ু পরিবর্তন সহনশীল কৃষির সম্ভাবনা যোগ করেছে অতীত ঐতিহ্য সংরক্ষণের মধ্য দিয়ে। শত শত বছর আগে দেশের দক্ষিণাঞ্চলের কৃষক নিজেদের প্রয়োজনে নিজেরা ভাসমান কৃষিকে উদ্ভাবন করেছিল। যা অনুশীলনের মাধ্যমে এ অঞ্চলের হাজার হাজার মানুষ জীবিকা নির্বাহ করছে। এ পদ্ধতিটিকে মডেল হিসেবে নেওয়া যেতে পারে দেশের প্রায় ৩০ লাখ হেক্টর নিচু বা অতি নিচু এলাকার জন্য। বন্যা ও জলাবদ্ধতাপ্রবণ এলাকায় কৌশলটি ব্যবহার করে উৎপাদন হতে পারে সবজি, মসলা ও দরকারি ফসল। যা আগামীর পরিবর্তিত জলবায়ু মোকাবিলা করে টিকে থাকার ক্ষেত্রেও রাখতে পারে বড় অবদান। আমার বিশ্বাস, দেশের ঐতিহ্যবাহী ভাসমান কৃষিকে ধরে রাখতে এবং এর বাণিজ্যিক রূপ দিতে আগামীতে প্রয়োজনীয় নীতি-সহায়তা ও প্রণোদনা প্রদানে সরকারের আরও বাস্তবমুখী পরিকল্পনা থাকবে।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।  

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বিমানে বোমা আতঙ্ক
বিমানে বোমা আতঙ্ক
থেঁতলে পিটিয়ে গুলিতে হত্যা
থেঁতলে পিটিয়ে গুলিতে হত্যা
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
মানবাধিকার ও ইসলামি দৃষ্টিভঙ্গি
মানবাধিকার ও ইসলামি দৃষ্টিভঙ্গি
অন্যের শর্তে যেন দেশ না চলে
অন্যের শর্তে যেন দেশ না চলে
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
এসএসসির ফলাফল
এসএসসির ফলাফল
বিদেশি বিনিয়োগ
বিদেশি বিনিয়োগ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
সর্বশেষ খবর
ঐকমত্যে পৌঁছে ৩০ জুলাইয়ের মধ্যে জাতীয় সনদ : আলী রীয়াজ
ঐকমত্যে পৌঁছে ৩০ জুলাইয়ের মধ্যে জাতীয় সনদ : আলী রীয়াজ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে দুর্ঘটনায় শিক্ষার্থী নিহত
চট্টগ্রামে দুর্ঘটনায় শিক্ষার্থী নিহত

১০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার
ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে শিক্ষার মানোন্নয়নে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টার মতবিনিময়
হবিগঞ্জে শিক্ষার মানোন্নয়নে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টার মতবিনিময়

১৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

শতবর্ষী মাহাথির ক্লান্তিজনিত কারণে হাসপাতালে ভর্তি
শতবর্ষী মাহাথির ক্লান্তিজনিত কারণে হাসপাতালে ভর্তি

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুগান্তরের সম্পাদককে ৫ দিনের মধ্যে ক্ষমা চাইতে আইনি নোটিশ
যুগান্তরের সম্পাদককে ৫ দিনের মধ্যে ক্ষমা চাইতে আইনি নোটিশ

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পরশুরামে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থদের মাঝে কোস্ট গার্ডের ত্রাণসামগ্রী বিতরণ
পরশুরামে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থদের মাঝে কোস্ট গার্ডের ত্রাণসামগ্রী বিতরণ

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

যে অভ্যাস হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়
যে অভ্যাস হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়

২৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

৭ মামলার আসামি নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেপ্তার
৭ মামলার আসামি নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেপ্তার

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইতালির বিমানবন্দরে বিমানের ইঞ্জিনে ঝাঁপিয়ে মৃত্যু
ইতালির বিমানবন্দরে বিমানের ইঞ্জিনে ঝাঁপিয়ে মৃত্যু

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানিকগঞ্জে মেয়েকে ধর্ষণের দায়ে বাবার মৃত্যুদণ্ড
মানিকগঞ্জে মেয়েকে ধর্ষণের দায়ে বাবার মৃত্যুদণ্ড

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও দুই আসামি গ্রেফতার
ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও দুই আসামি গ্রেফতার

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

হবিগঞ্জে সংঘর্ষের ছয় দিন পর আহত রিমনের মৃত্যু
হবিগঞ্জে সংঘর্ষের ছয় দিন পর আহত রিমনের মৃত্যু

৪৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

মোদিকে আম উপহার পাঠাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
মোদিকে আম উপহার পাঠাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

কার্বন ডাই–অক্সাইড ও তাপমাত্রা বৃদ্ধিতে ফসলে পুষ্টিহানি
কার্বন ডাই–অক্সাইড ও তাপমাত্রা বৃদ্ধিতে ফসলে পুষ্টিহানি

৫৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

জাতীয় পুরস্কার প্রাপ্ত দুইজনকে সংবর্ধনা জানালো পঞ্চগড় জেলা প্রশাসন
জাতীয় পুরস্কার প্রাপ্ত দুইজনকে সংবর্ধনা জানালো পঞ্চগড় জেলা প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুকসুদপুরে সড়ক সংস্কারের দাবিতে স্থানীয়দের মানববন্ধন
মুকসুদপুরে সড়ক সংস্কারের দাবিতে স্থানীয়দের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় যুবকের লাশ উদ্ধার
ভাঙ্গায় যুবকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাবিশ্বের গহ্বরে আটকে আছে পৃথিবী? সম্প্রসারণ বাড়ছে দ্রুতগতিতে
মহাবিশ্বের গহ্বরে আটকে আছে পৃথিবী? সম্প্রসারণ বাড়ছে দ্রুতগতিতে

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‌‘আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান’
‌‘আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সঙ্গে শিল্প চুক্তি স্বাক্ষর রাশিয়ার
পাকিস্তানের সঙ্গে শিল্প চুক্তি স্বাক্ষর রাশিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টাউনসভিলে বার্ষিক পিঠা উৎসবে মিষ্টি ঐতিহ্য আর আনন্দের মিলনমেলা
টাউনসভিলে বার্ষিক পিঠা উৎসবে মিষ্টি ঐতিহ্য আর আনন্দের মিলনমেলা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সোহাগ হত্যার তদন্তে বিচারিক কমিশন গঠনের নির্দেশনা চেয়ে রিট
সোহাগ হত্যার তদন্তে বিচারিক কমিশন গঠনের নির্দেশনা চেয়ে রিট

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুষ্টিয়ায় আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা
কুষ্টিয়ায় আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে দাদির কোলে ফিরলো হারিয়ে যাওয়া শিশু রোজামনি
অবশেষে দাদির কোলে ফিরলো হারিয়ে যাওয়া শিশু রোজামনি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্যারিসের প্রেমের সেতুতে তালা দিলেন মেহজাবীন
প্যারিসের প্রেমের সেতুতে তালা দিলেন মেহজাবীন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন
সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে পুলিশ ভেরিফিকেশনের নতুন পরিপত্র
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে পুলিশ ভেরিফিকেশনের নতুন পরিপত্র

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি
লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট
বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান
চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি
অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন
পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে
খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার
ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের
১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা
ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা
মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী
যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার
সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান
অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের
যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস
জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ
বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস
দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি
কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন
সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম
বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য
শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি
ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‘আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান’
‌‘আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ
এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি
অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি
আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম
২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি
ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা
এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে দুই বিষয়ে ফেল!
এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে দুই বিষয়ে ফেল!

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি
চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার
স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

নৃশংস হত্যায় তোলপাড়
নৃশংস হত্যায় তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র
চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব
৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

কাটল না শুল্কসংকট
কাটল না শুল্কসংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক
প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক

পেছনের পৃষ্ঠা

যত আলো  তত অন্ধকার
যত আলো তত অন্ধকার

শোবিজ

জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ
জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ

প্রথম পৃষ্ঠা

পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে
পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান
প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান

পেছনের পৃষ্ঠা

কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা
হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা

শোবিজ

পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি
পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

ববির সমুদ্রবিলাস
ববির সমুদ্রবিলাস

শোবিজ

হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে
হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন
নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন
সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান
কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান

প্রথম পৃষ্ঠা

তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের
তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া
ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের

মাঠে ময়দানে

রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স
রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স

মাঠে ময়দানে

তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই

সম্পাদকীয়

ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের
ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের

মাঠে ময়দানে

অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই
অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই

মাঠে ময়দানে

সিনেমার মানুষে তারা...
সিনেমার মানুষে তারা...

শোবিজ

বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল
বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল

শোবিজ