শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১১ ডিসেম্বর, ২০২২

দক্ষিণাঞ্চলের ভাসমান চাষ : সমস্যা ও সম্ভাবনা

শাইখ সিরাজ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
দক্ষিণাঞ্চলের ভাসমান চাষ : সমস্যা ও সম্ভাবনা

গত এপ্রিলে নেদারল্যান্ডস যাওয়ার সুযোগ হয়েছিল। সেখানে রটারডাম বন্দরের পাশে দেখেছি বিশ্বের প্রথম ভাসমান গরুর খামার। পিটার ভ্যান উইঙ্গারডেন ও মিনকে ভ্যান উইঙ্গারডেন দম্পতির পরিচালনায় গরুর খামারটি সারা পৃথিবীতেই সাড়া ফেলেছে। জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব আঁচ করেই পৃথিবীর মানুষ খুঁজছে আগামীর নিরাপত্তা, বিভিন্ন অভিযোজন কৌশল। সেই প্রেক্ষাপট থেকেই ভাসমান খামার ব্যবস্থাপনা চলে এসেছে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ভাসমান কৃষি ব্যবস্থাপনা নিয়ে বিস্তর গবেষণার প্রয়োজন আছে। বিশেষ করে যেসব দেশ সমুদ্রতীরবর্তী। নেদারল্যান্ডসের মতোই আমাদের বাংলাদেশ একটি ব-দ্বীপ রাষ্ট্র। গরুর খামার না হোক, আমাদের রয়েছে শত বছরের পুরনো ভাসমান চাষের ঐতিহ্য। দেশের দক্ষিণ-মধ্যাঞ্চলে ৩০০-৪০০ বছর ধরে ভাসমান বাগানে সবজি চাষ হয়ে আসছে। স্থানীয় ভাষায় এ পদ্ধতিকে বলে ধাপ বা বায়রা। প্রকৃত অর্থে বাগানগুলো মূলত ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ। জোয়ার-ভাটায় পানির স্তরের হ্রাস-বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে ধাপগুলোও ওঠানামা করে। নদীমাতৃক বাংলাদেশের আদি এক চাষ পদ্ধতি এ ভাসমান চাষ। দক্ষিণাঞ্চলের বরিশাল, পিরোজপুর, ঝালকাঠি ও গোপালগঞ্জের কিছু অংশে ভাসমান পদ্ধতিতে চাষাবাদ হয়ে আসছে বছরের পর বছর। আশির দশকের মাঝামাঝি এ চাষ পদ্ধতি প্রথম জনসম্মুখে তুলে আনার সুযোগ হয়েছিল বাংলাদেশ টেলিভিশনের মাটি ও মানুষ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে। তারপর চ্যানেল আইয়ের হৃদয়ে মাটি ও মানুষের ক্যামেরাতেও বহুবার দেশের প্রাচীন এ চাষ পদ্ধতি আমি তুলে ধরেছি।

আমাদের আদি ঐতিহ্যের এ ভাসমান চাষ ব্যবস্থাপনা কৃষিপ্রধান বাংলাদেশের জীবন-জীবিকার পরিচিতির প্রশ্নেও অত্যন্ত গুরুত্ব বহন করছে। যা বিবেচনায় এনে ২০১৫ সালে জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা দক্ষিণের ভাসমান চাষ ব্যবস্থাকে বিশ্বের ঐতিহ্যবাহী চাষ পদ্ধতি হিসেবে স্বীকৃতি দেয়। গত নভেম্বরের মাঝামাঝি সময়ে এক ভোরে রওনা হলাম পিরোজপুর থেকে নাজিরপুরের দিকে। পিরোজপুরের নাজিরপুর উপজেলার নিচু এলাকা দেউলবাড়ি দোবড়া, মালিখালী ও দীর্ঘা ইউনিয়নের মুগারঝোর, কলারদোয়ানিয়া, দীর্ঘা, বৈঠাকাঠা, খলনি, মেদা, সাচিয়া, পাকুরিয়া, গাঁওখালী, পদ্মডুবি অনেক গ্রামে ভাসমান পদ্ধতিতে চাষাবাদ হচ্ছে। মুগারঝোর এলাকায় সবচেয়ে বেশি জায়গাজুড়ে চাষ হয় বলে আমাদের গন্তব্য ছিল সেখানেই। সকালের রোদ তখনো উঁকি দেয়নি। নাজিরপুরে পথের ধারের এক হোটেলে নাস্তা সেরে আবার চলা শুরু হলো। শীতের আগমন বেশ টের পাওয়া যাচ্ছিল। কালীগঙ্গা নদীর তীর ঘেঁষে আমরা চলছিলাম, আর দেখছিলাম বরিশালের চিরায়ত গ্রাম-বাংলার রূপ। প্রতিটি বাড়ির সামনে ছোট্ট নৌকা বাঁধা। নৌকাই এ অঞ্চলের প্রধান বাহন। কেউ কেউ নদী থেকে মাছ ধরে ফিরছে। কেউবা নৌকায় করে যাচ্ছেন সকালের হাটে।

মুগারঝোরে যখন পৌঁছালাম ততক্ষণে সূর্য উঠে গেছে। জোয়ারের পানি নামতে শুরু করেছে। একটা নৌকা নিয়ে দ্রুত নেমে গেলাম ভাসমান চাষের মাঠে। বিশাল এলাকায় সারি সারি শাকসবজির বেড। নিচু জমিতে জমে থাকে কচুরিপানা, শ্যাওলা, দুলালী বন, ফেনা ঘাসসহ বিভিন্ন জলজ উদ্ভিদের স্তূপে তৈরি সারি সারি ধাপ। পানির ওপরে ভাসমান এই একেকটি ধাপ ৭০ থেকে ৮০ ফুট লম্বা ও ৫ থেকে ৬ ফুট চওড়া। অনেকটা ভেলার মতো কাঠামো। এভাবেই গড়ে ওঠে ছোট ছোট দ্বীপ আকারের ভাসমান সবজি খেত। এরপর সেখানে বিশেষ পদ্ধতিতে সবজির চারা রোপণ করা হয়। তবে এর আগে যখন সন্ধ্যা নদী পাড় হয়ে বানারিপাড়া, উমরের চর গিয়েছিলাম ভাসমান চাষ পদ্ধতি দেখতে, তখন ধাপগুলো এত লম্বা ছিল না। একেকটি ধাপ ছিল ৪০ থেকে ৫০ ফুট লম্বা। তখন যারা ধাপ তৈরি করতেন তারাই মূলত চাষ করতেন। আর এখন কৃষক ধাপ তৈরি করে জমির মতোই লিজ বা ভাড়া দেন। ভাসমান বা ধাপ পদ্ধতিতে সরাসরি বীজ বপন সম্ভব না হওয়ায় কৃষক প্রতিটি বীজের জন্য এক ধরনের আধার তৈরি করেন। অর্থাৎ একমুঠো টেপাপানা বা কচুরিপানা ও নারিকেল ছোবড়ার গুঁড়া দিয়ে তৈরি করা ছোট বলের মতো স্তূপ। স্থানীয় ভাষায় যাকে বলা হয় দৌলা। এ দৌলাতেই প্রথম বীজ বপন করা হয়। যা পরে স্থানান্তর করা হয় এসব ধাপে। এভাবে সম্পূর্ণ অর্গানিক পদ্ধতিতে উৎপাদিত সবজি চারার দারুণ চাহিদা রয়েছে সারা দেশে। শুধু দেশেই নয়। কয়েক দিন আগে মালয়েশিয়ায় গিয়েছিলাম। সেখানে বাংলাদেশি উদ্যোক্তাদের হাতে সম্প্রসারিত হচ্ছে সেখানকার কৃষিবাণিজ্য। তাদের কাছেও শুনেছি এখানকার সবজি চারার সুনাম। লাউ, কুমড়া, পেঁপে, বেগুন, বাঁধাকপি, করলা, ঝিঙে, শিম, বরবটি, টমেটো ও শসাসহ বিভিন্ন সবজির চারা উৎপাদন করা হচ্ছে এখানে। যা কিনতে প্রতিদিন কৃষক ও পাইকার আসে। একদিকে চলছে পরিচর্যা, অন্যদিকে বেচাবিক্রি।

বেডের পরিচর্যা করছিলেন কৃষক আক্তারুজ্জামান। তিনি প্রায় ৩০ বছর ধরে এ কৃষির সঙ্গে যুক্ত। এর আগে তার বাপ-দাদারাও এ পদ্ধতিতে চাষাবাদ করেছেন। কথা বলি তার সঙ্গে। তিনি বলেন, জলবায়ুর পরিবর্তনের প্রভাব তারা বেশ ভালোভাবেই টের পাচ্ছেন। আগে এখানে কোনো রকম সার বা কীটনাশক ছাড়াই চারা উৎপাদন ও সবজি চাষ করা যেত। কিন্তু এখন চারাতে এক ধরনের মরিচার মতো দাগ দেখা যায়, বাড়ছে নানান রকম ভাইরাসের আক্রমণও। বেশ কয়েকজন কৃষকের সঙ্গে কথা বলে বুঝতে পারলাম। বেশ পরিবর্তন এসেছে এখানকার চাষ ব্যবস্থাপনায়। শতভাগ প্রাকৃতিক পদ্ধতিতে চলা এ কৃষি অনুশীলনেও এখন ব্যবহার হচ্ছে সার-কীটনাশক। কৃষি বাণিজ্যমুখী হওয়ায় ফসলের অধিক উৎপাদন ও উৎপাদন ব্যবস্থাপনায় টিকে থাকার প্রশ্নে কৃষক দিনে দিনে বাড়িয়ে চলছে সার ও কীটনাশকের ব্যবহার। এ ক্ষেত্রে স্থানীয় কৃষি বিভাগের প্রশিক্ষণকে দায়ী করেছেন কয়েকজন। একজন বললেন, ‘তারা আমাদের ট্রেনিং দেন। কিন্তু আমরা এটা করে আসছি শৈশব থেকে, আমরাই তাদের শিখিয়েছি। এখন তারা আমাদের শেখাচ্ছে। তারা বলে সার দিতে, কীটনাশক দিতে, কিন্তু আগে কখনো আমাদের এসব ব্যবহার করতে হয়নি।’

কৃষকদের কাছ থেকে সবজি চারা কিনে নেন পাইকারি বিক্রেতারা। তারপর বৈঠাকাটা ভাসমান বাজার হয়ে সেই চারা চলে যায় দেশের বিভিন্ন প্রান্তে। আগেই বলেছি এ অঞ্চলের সবজি চারারা বিশেষ চাহিদা রয়েছে। বেশির ভাগ কৃষক ভাসমান ধাপ বা বেড ভাড়া নিয়ে চাষ করছেন। ছোট একেকটি বেডের ভাড়া ৬ থেকে ৭ হাজার টাকা। কৃষক শহিদুল জানালেন, ৩২টি ধাপে সবজি ও চারা উৎপাদন করে আগে ভালো লাভ হলেও দিনে দিনে লাভের পরিমাণ কমছে। সার-কীটনাশকের ব্যবহার বৃদ্ধি পাওয়ায় বাড়ছে উৎপাদন খরচও। চাষিরা বলছিলেন নিজস্ব জমি নেই বলে দরকারে ঋণ পান না তারা। আবার প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে ফসলহানির মুখেও পড়তে হয় তাদের। এ জন্য সেখানে দরকার ফসলের বীমা চালু করা। নিরাপদ সবজি উৎপাদনের অন্যতম ক্ষেত্র দক্ষিণাঞ্চলের ভাসমান চাষকে টিকিয়ে রাখতে দরকার সরকারের আরও সুপরিকল্পনা। তা না হলে জলবায়ু পরিবর্তনসহ নানা কারণে আগামীতে এ চাষব্যবস্থা ধরে রাখা কঠিন হয়ে পড়বে। জলবায়ু পরিবর্তনের বৈরিতা মোকাবিলায় কৃষকরা নিজেদের ভূ-প্রাকৃতিক অবস্থার সংবেদনশীলতা অনুধাবন করেই ফিরে আসছেন ভাসমান চাষাবাদে। বরিশাল এবং পিরোজপুর ছাড়াও গোপালগঞ্জ, মুন্সীগঞ্জ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, হবিগঞ্জসহ বেশকিছু জেলায় ভাসমান চাষাবাদ এখন খুব সহজেই চোখে পড়ে।

জলবায়ু পরিবর্তনজনিত কারণে ভূমিহীন জনসংখ্যা প্রতিনিয়ত বাড়ছে। এ অবস্থায় ২০৫০ সাল নাগাদ দেশে সাতজনের একজন বাস্তুচ্যুত হয়ে পড়বেন বলে আশঙ্কা করছে আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলো। এ কারণেই চাষাবাদ ছেড়ে জীবিকা নির্বাহের বিকল্প উপায় বেছে নিচ্ছেন অনেক কৃষক। অন্যদিকে পানির কাছাকাছি বসবাসকারী জনগোষ্ঠী খাদ্যের নিরাপদ সংস্থানেই আবিষ্কার করেছে ভাসমান পদ্ধতি। তারা নিজেদের মতো করে টিকে থাকার কৌশল আয়ত্ত করে নিচ্ছিল। জলবায়ু পরিবর্তনে বিপুল জনসংখ্যা নিয়ে ঝুঁকির মুখে থাকা বাংলাদেশে এ কৃষি অনুশীলন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার (ফাও) মতে, ভাসমান এ চাষব্যবস্থা প্রাকৃতিক বাস্তুসংস্থানকে বিঘ্নিত না করে, জলবায়ু পরিবর্তন সহনশীল কৃষির সম্ভাবনা যোগ করেছে অতীত ঐতিহ্য সংরক্ষণের মধ্য দিয়ে। শত শত বছর আগে দেশের দক্ষিণাঞ্চলের কৃষক নিজেদের প্রয়োজনে নিজেরা ভাসমান কৃষিকে উদ্ভাবন করেছিল। যা অনুশীলনের মাধ্যমে এ অঞ্চলের হাজার হাজার মানুষ জীবিকা নির্বাহ করছে। এ পদ্ধতিটিকে মডেল হিসেবে নেওয়া যেতে পারে দেশের প্রায় ৩০ লাখ হেক্টর নিচু বা অতি নিচু এলাকার জন্য। বন্যা ও জলাবদ্ধতাপ্রবণ এলাকায় কৌশলটি ব্যবহার করে উৎপাদন হতে পারে সবজি, মসলা ও দরকারি ফসল। যা আগামীর পরিবর্তিত জলবায়ু মোকাবিলা করে টিকে থাকার ক্ষেত্রেও রাখতে পারে বড় অবদান। আমার বিশ্বাস, দেশের ঐতিহ্যবাহী ভাসমান কৃষিকে ধরে রাখতে এবং এর বাণিজ্যিক রূপ দিতে আগামীতে প্রয়োজনীয় নীতি-সহায়তা ও প্রণোদনা প্রদানে সরকারের আরও বাস্তবমুখী পরিকল্পনা থাকবে।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।  

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
সর্বশেষ খবর
ত্বকের উজ্জ্বলতায়
ত্বকের উজ্জ্বলতায়

৩৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

প্রখ্যাত মার্কিন কোচ জন বিমকে গুলি করে হত্যা
প্রখ্যাত মার্কিন কোচ জন বিমকে গুলি করে হত্যা

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফাহাদ-নীড়দের জন্য গ্র্যান্ডমাস্টার টুর্নামেন্ট
ফাহাদ-নীড়দের জন্য গ্র্যান্ডমাস্টার টুর্নামেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডেভিস কাপ টেনিসে ভালো ফলের প্রত্যাশা বাংলাদেশের
ডেভিস কাপ টেনিসে ভালো ফলের প্রত্যাশা বাংলাদেশের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কয়েদির মৃত্যু
ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কয়েদির মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরীক্ষার্থীদের জন্য নীরব পরিবেশ নিশ্চিতে সব ফ্লাইট বন্ধ রাখল দক্ষিণ কোরিয়া
পরীক্ষার্থীদের জন্য নীরব পরিবেশ নিশ্চিতে সব ফ্লাইট বন্ধ রাখল দক্ষিণ কোরিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু
বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর
শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা
কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি
মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি
সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত
কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা
কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন
ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার
অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?
‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা
পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী
নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত
রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

১৪ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’
শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক
ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার
যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

সেই কাদের
সেই কাদের

শোবিজ

আমন খেতে ইঁদুরের হানা
আমন খেতে ইঁদুরের হানা

দেশগ্রাম