শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৫ জানুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

এমপি জজ মিয়ার করুণ কাহিনি

নঈম নিজাম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
এমপি জজ মিয়ার করুণ কাহিনি

একটা সময় ভদ্রলোকের সব ছিল। ক্ষমতা, দাপট, বিত্তবৈভব কোনো কিছুর কমতি ছিল না। রাস্তা দিয়ে হেঁটে গেলে মানুষ সালাম দিত। সরকারি কর্মকর্তারা ডাকতেন ‘স্যার’। নিজের নির্বাচনী এলাকায় যত নির্দেশ দিতেন বাস্তবায়ন হতো। ঢাকা শহরে এমপি হোস্টেলে অফিস ছিল। এলাকার মানুষ এসে থাকত। ভদ্রলোকের আলাদা বাড়িও ছিল ঢাকায়। নির্বাচনী এলাকা ময়মনসিংহের গফরগাঁওয়ে গেলে থাকতেন নিজের বাড়িতে। লোকজনের ভিড় লেগেই থাকত। ঘর থেকে বের হয়ে হাঁটলে পেছনে থাকত বহর। তোষামোদকারীর অভাব ছিল না। আদেশ-নির্দেশ বাস্তবায়নকারীর সংখ্যাও ছিল অনেক। এমপি হোস্টেলে সকালসন্ধ্যায় থাকত জনস্রোত। গাড়িতে যেতেন সভা-সমাবেশে। বিপদে-আপদে দাঁড়াতেন মানুষের পাশে। ক্ষমতার দাপুটে মুহূর্তে করতেন সব সমস্যার সমাধান। বঙ্গভবন, প্রধান সামরিক আইন প্রশাসকের অফিসে যখন তখন প্রবেশ করতেন। প্রেসিডেন্টের রুমে প্রবেশ করতে পারা কোনো বিষয় ছিল না। প্রেসিডেন্টের বাড়িতেও যেতেন। তিনি বিয়ে করেছিলেন প্রেসিডেন্টের পরিবারে। ক্ষমতার দুনিয়ার অলিগলি তার চেনা। এই ভদ্রলোকের নাম জজ মিয়া। পুরো নাম এনামুল হক জজ মিয়া। ময়মনসিংহের গফরগাঁও থেকে ১৯৮৬ ও ১৯৮৮ সালে সংসদে নির্বাচিত হয়েছিলেন জাতীয় পার্টির টিকিটে। ব্যক্তিগত সম্পর্কের জেরে পেয়েছিলেন প্রেসিডেন্ট হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের স্নেহ। পাকিস্তান আমলে চাকরি করতেন সেনাবাহিনীতে। তখনই পরিচয় সেনা কর্মকর্তা এরশাদের সঙ্গে। স্বাধীনতার পর সেই সম্পর্কের জেরে বিয়ে করেন এরশাদ ও রওশনের পালিত মেয়ে নাজমা আক্তারকে। তিনি ছিলেন রওশনের বোন মমতা ওহাবের মেয়ে। জন্মের পর থেকে কন্যাস্নেহে মেয়েকে মানুষ করেন এরশাদ ও রওশন। বিয়েও দেন তারা। পাত্র পুরনো পরিচিত জজ মিয়া। প্রথম জীবন সুখের ছিল নাজমা ও জজের। সেনাপ্রধানের বাড়িতে যেতেন, থাকতেন। এরশাদের সামরিক শাসন জারির পর রাজনীতিতে জড়ান জজ মিয়া। জাতীয় পার্টির ক্ষমতাকালে দুবার এমপি হন।

সেই জজ মিয়া মারা গেলেন গত সপ্তাহে। পত্রিকায় প্রকাশিত হলো দুবারের এমপি জজ মিয়ার শেষ জীবনের করুণ কাহিনি। ৮৩ বছর বয়সে তাঁর মৃত্যু হয়েছে আশ্রয়ণ প্রকল্পে। অথচ একসময় শুনতাম মমতা ওহাবের অনেক সম্পদের কাহিনি। জজ মিয়ার নামও থাকত আলোচনায়। মৃত্যুকালে কোনো কিছুই ছিল না। নিঃস্ব অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়। কবি নজরুল বলেছেন, ‘চিরদিন কাহারও সমান নাহি যায়... আজিকে যে রাজাধিরাজ কাল সে ভিক্ষা চায়... অবতার শ্রীরামচন্দ্র যে জানকীর পতি/তারও হল বনবাস রাবণ-করে দুর্গতি/আগুনেও পুড়িল না ললাটের লেখা হায়।’ কবির আক্ষেপই আমাদের চারপাশের সত্যিকারের বাস্তবতা। আজ যিনি যত বড় ক্ষমতাবান কাল তার কী পরিণতি কেউ জানি না। এই জীবনে অনেক মন্ত্রী, এমপি, রাজনীতিবিদ, ক্ষমতাবানকে দেখেছি। তাদের দাপুটে অবস্থানের শেষ ছিল না। ক্ষমতা হারানোর পর কারও কোনো হদিস নেই। শাহ মোয়াজ্জেমের মতো বিত্তবৈভবের মালিক দাপুটে নেতার মৃত্যুও হয়েছিল একাকী। মেয়ে থাকতেন বিদেশে। শেষ বয়সে তাঁর গুলশানের বাড়িতে অনেকটা একাই থাকতেন তিনি। আওয়ামী লীগের ১৯৯৬-২০০১ অথবা ২০০৯ মেয়াদের অনেক নেতার খবর কি আমরা জানি? বিএনপি আমলের আলোচনায় না-ই বা গেলাম। জজ মিয়ার কেস আলাদা। ১৯৯০ সালে ক্ষমতা হারানোর পর বদলে গেল তাঁর জীবন। স্ত্রীর মৃত্যুর পর আবার বিয়ে করলেন। নতুন করে ঘরসংসার করলেন শুরু। সেখানেও সমস্যার শেষ ছিল না। আগের সন্তানদের দিয়ে দিলেন সম্পদ। বেছে নিলেন আরেকটা জীবন। ঢাকা ও গফরগাঁওয়ের বাড়িও দিয়ে দিলেন। নিজের বলে থাকল না কিছু। শেষ সম্পদ পৌরসভার ১২ শতাংশ জমি দিয়ে দেন মসজিদের নামে। তারপর ওঠেন এক রুমের ভাড়া বাসায়। ঘুমাতেন মেঝেতে। চলতেন কষ্টে। দেখার কেউ ছিল না। কঠিন সংগ্রামে শেষরক্ষা হয় ভূমিহীনের কোটায় পাওয়া আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর। মৃত্যুর আগ পর্যন্ত সেখানে থাকতেন। কষ্টের জীবনে চিকিৎসার সামর্থ্য ছিল না। ঘরে ঠিকমতো চুলা জ্বলত না।

দুই দিনের ক্ষমতার দুনিয়ায় এই তো জীবন! যারা ক্ষমতা, অর্থবিত্তের বড়াই করেন তারা কী শিক্ষা নেবেন জজ মিয়ার জীবন থেকে? সেদিন পত্রিকার পাতায় দেখলাম চট্টগ্রামে মৃত বাবার রেখে যাওয়া প্রভিডেন্ট ফান্ডের টাকার ভাগাভাগি নিয়ে সন্তানরা লাশ দাফনে বাধা দেন। কষ্ট পেলেও বিস্মিত হইনি। পৃথিবীর নিষ্ঠুরতার গভীর চোরাবালিতে আমরা আটকে আছি। ভদ্রলোক সরকারি চাকরি করতেন। তিন মেয়ে, দুই ছেলেকে নিয়ে সুখের সংসার ছিল। একসময় সন্তানরা বড় হন। ছেলেমেয়েদের বিয়ে দেন। তিনি নিজেও যান অবসরে। এই ভদ্রলোকের জীবনের বিপত্তি এখানেই শুরু। মানুষটি হঠাৎ ক্যান্সারে আক্রান্ত হলেন। চলার পথে আলোর গতিতে নেমে আসে অন্ধকার। ছেলেরা ব্যস্ত তখন নিজের সংসার নিয়ে। বাবাকে দেখার সময় তাদের নেই। এগিয়ে আসেন তিন মেয়ে। বাবার পাশে দাঁড়ান। শুরু করেন চিকিৎসা। সে সময় চিকিৎসা ব্যয়ে ব্যাংকে গচ্ছিত কিছু টাকা তুলতে হয়। খরচও হয়। কিন্তু মানুষটিকে আর বাঁচিয়ে রাখা গেল না। মৃত্যুর সঙ্গে লড়ে ক্লান্ত হয়ে তিনি চলে গেলেন। মেয়েরা বাবার লাশ নিয়ে এলেন গ্রামে দাফন করতে। দুই ভাই বাধা দিলেন দাফন কাজে। লাশ পড়ে থাকল অ্যাম্বুলেন্সে। পাড়াপড়শি ভিড় জমালেন। মসজিদের ইমাম এলেন। সবাই চেষ্টা করলেন এ বিরোধ মেটাতে। অনুরোধ করলেন। বললেন, লাশ এভাবে ফেলে রাখতে হয় না। পারলেন না। সম্পদের হিসাব-নিকাশ শেষ না হলে দাফন হবে না, ছেলেদের সাফ কথা। সময় গড়িয়ে ২৪ ঘণ্টা পার হলো। ছেলেরা লাশ দাফন করতে দেবেন না। বেলা আরও গড়াতে থাকে। ঘরের ভিতর ঝগড়া-বিবাদ শেষ হচ্ছে না। খবর পেয়ে এলেন পুলিশের ওসি। বাকি থাকলেন না উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাও। তিনিও এলেন। ক্লান্ত হয়ে বাড়ি ফেরা এলাকার মানুষ আবার এলেন। তারা সব খুলে বললেন প্রশাসনের কাছে। জানালেন ভদ্রলোকের সন্তানরা কোনো কিছু শুনতে নারাজ। তিন বোনও সব ঘটনা জানালেন প্রশাসনকে। বললেন, ভাইয়েরা দেখতেন না বলেই তারা বাবাকে তাদের কাছে নিয়ে চিকিৎসা করিয়েছেন। অল্প কিছু টাকা তাদের বাবা ব্যাংক থেকে তুলেছেন। বাকি টাকা ব্যাংকে আছে। তারা ডকুমেন্টস দেখালেন। সব শুনে প্রশাসনিক কর্মকর্তারা ছেলেদের বোঝালেন টাকা এখনো ব্যাংকে আছে। খরচ হয়েছে অল্প। চিন্তার কারণ নেই। লাশ দাফন হোক আগে। তারপর থানায় বসে সম্পদের বণ্টন হবে। এ নিয়ে আর বাড়াবাড়ির সুযোগ নেই। প্রশাসনের নরমে-গরমে লাশ দাফনের কাজ শেষ হলো। ঘটনাটি শুনে মনটা বিষণ্ন হলো। হায়রে অর্থ! হায়রে বিত্ত! একটা মানুষ সারা জীবন লড়ে যায় পরিবার-পরিজনের জন্য। সেই মানুষটার মৃত্যুর সঙ্গে সঙ্গে পরিবার লিপ্ত হয় সম্পদের বণ্টননামায়। কীসের জন্য এত লড়াই? এত সংগ্রাম?

মরমি কবি হাসন রাজা ছিলেন একজন জমিদার। তাঁকে নিয়ে অনেক ধরনের মিথ আছে। তাঁর বিয়ে, লক্ষেèৗ থেকে বাইজি আনা নিয়ে অনেক গল্প আছে। তিনি ছিলেন ভিন্ন ধরনের জনহিতৈষী। আয়ের অংশ ব্যয় করতেন মানুষের কল্যাণে। গান, কবিতা লিখতেন মানুষের কথা চিন্তা করে। আগের দিনের জমিদাররা দামি ঘরবাড়ি বানাতেন। হাসন রাজা প্রাসাদ বানানোর দিকে মনোযোগ দেননি। দুই দিনের দুনিয়ায় বজরা সাজিয়ে হাওরে রাত কাটানোয়ও ছিল তাঁর আনন্দ। হাসন রাজার বাড়ি না করা নিয়ে প্রজাদের আক্ষেপ ছিল। সেই আক্ষেপ প্রসঙ্গে তিনি লিখলেন, ‘লোকে বলে বলেরে/ঘরবাড়ি ভালা নাই আমার/কি ঘর বানাইমু আমি শূন্যেরও মাঝার।’ ভালো করে ঘর বানিয়ে কয়দিন থাকবেন সেই আক্ষেপও করেছেন হাসন রাজা। একজন বিখ্যাত লেখকের বইতে অনেক দিন আগে পড়েছিলাম ঘর বানানো নিয়ে স্ত্রীর সঙ্গে কথোপকথন। সেই লেখকের হাতে কিছু অর্থ আসার পর স্ত্রী বললেন, এবার একটা ভালো দেখে বাড়ি কর। জবাবে তিনি বললেন, ঘরের চেয়ে বড় সন্তানদের মানুষ করতে পারা। দুই দিনের দুনিয়ায় আমার বাবা থাকেননি দাদার তৈরি করা বাড়িতে। আমি থাকছি না বাবার করা বাড়িতে। আমার সন্তানরা মানুষ হলে আমার করা বাড়িতে থাকবে না। আর মানুষ না হলে বিবাদে লিপ্ত হবে এই ঘরবাড়ির ভাগাভাগি নিয়ে। তারা তখন গালমন্দ করবে আমাকে। কেন এত কম রেখে গেলাম। ব্যক্তিগত জীবনে একজন শ্রদ্ধাভাজন সাংবাদিকের মৃত্যুর পর বাবার লাশ রেখেই তাঁর সন্তানদের দেখেছি বাড়ির বণ্টন নিয়ে ঝগড়ায় লিপ্ত হতে। সামাজিক মাধ্যমে পরস্পরকে দোষারোপ করে লেখালেখি করতে। মানুষ এমন করে কীভাবে? জীবন চলার জন্য সম্পদের দরকার আছে। তাই বলে রক্তের সম্পর্ক ধুলোয় মিশে যাবে অর্থবিত্তের লোভে?

লোভী ভণ্ডদের দুনিয়ায় আদর্শ এখন হিমাগারে। সততা, নিষ্ঠা জাদুঘরে। রাজনীতি অনেকের কাছে এখন লাভজনক ব্যবসায়। নির্বাচনী এলাকা অনেকটা বাণিজ্য নগরী। জমিদারপুত্র মণি সিংহ রাজনীতিতে এসেছিলেন মানবসেবা করতে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠায় জীবনের বড় অংশই কাটালেন কারাগারে। নিজের পরিবার-পরিজনের কথা ভাবেননি। আদর্শ বাস্তবায়ন করেছেন ত্যাগের মহিমায়। এখন সবকিছু বদলে গেছে। আদর্শ এখন বাক্সবন্দি। তারুণ্য আদর্শ খোঁজে না। চারদিকের লুটপাটের চিত্র তাদের কাছে টানে। কিছু মানুষ অর্থ ও ক্ষমতা হলে কথা বলতে পারে না। তারা বুঝতে চায় না এই অর্থ ও ক্ষমতা অনেক বেশি ক্ষণস্থায়ী। আজকের দাপুটে জীবন কাল না-ও থাকতে পারে। তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়তে পারে সব। আগের যুগের জমিদারবাড়িগুলো এখন শুধুই স্মৃতিচিহ্ন। ইট-বালি খসে পড়ছে। অথচ একদা এসব বাড়িতে রংমহল ছিল। আনন্দ উৎসবের কমতি ছিল না। শাসন ও খাজনা ওঠানোর জন্য লাঠিয়াল বাহিনী ছিল। জমিদারবাড়ির সামনে দিয়ে জুতা পরে হাঁটা যেত না। তাই খালি পায়ে হাঁটত প্রজারা। সময় বদলে গেছে। শাসনের ধরনে এসেছে পরিবর্তন। কিছু মানুষ ক্ষমতা পেয়েই ভুলে যায় অতীত। হয়ে ওঠে বেসামাল। অর্থসম্পদ আর ক্ষমতার লড়াইয়ে কাটিয়ে দেয় জীবন। একবারও ভাবে না মৃত্যুর চেয়ে বড় সত্য কিছু নেই। আজ চলে গেলে কাল কিছু থাকে না। পুরনো জমিদারবাড়ির ইট-বালি-পাথরের মতো সব খসে পড়বে। আত্মীয়স্বজন ভুলে যাবে দ্রুত। বাবা-মায়ের জন্য বছরে একবার মৃত্যুদিন পালনের সময় থাকে না উচ্চশিক্ষিত সন্তানদের হাতে। বড্ড অবহেলায় কবরের চিহ্নও মিশে যায়। কবি নাজিম হিকমতের আক্ষেপের মতো শোকের মেয়াদ বছরও থাকে না।

পাদটীকা : সেদিন অভিজাত এক বিয়ের অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলাম। আয়োজন ছিল নগরীর পাঁচ তারকা হোটেলে। খাওয়া-দাওয়া শেষে পাত্রপাত্রী দেখে বের হওয়ার মুহূর্তে খেয়াল হলো মোবাইল ফোন হারিয়েছে! ভাবলাম ভিআইপিদের অনুষ্ঠান। মোবাইল চোর এখানে থাকবে কেন? ভুলে গিয়েছিলাম, ভদ্রলোকদের পাশে চোর লুকিয়ে থাকে। ফোন উদ্ধারের আশায় ফরিদা ইয়াসমিনের নম্বর থেকে নিজের নম্বরে কল দিলাম। দুবার রিং হলো। তার পর থেকে বন্ধ। জাতীয় প্রেস ক্লাব সভাপতি এবার স্ত্রীর ভূমিকা নিলেন। গম্ভীর মুখে বললেন, আবারও হারিয়েছ! তোমার বারবার এমন হয় কেন? উদ্ধার অভিযানে বিভিন্ন সংস্থাকে ফোন করলাম। অনুরোধ করলাম ফোনটি উদ্ধার করে দিন। মাঝে মাঝে খবর দেখি, মোবাইল ফোন চোরচক্র আটক। এক বন্ধুর সঙ্গে শতভাগ বাজি ধরে বললাম, আমার ফোন উদ্ধার হবে না। আমার জীবনে হারানো ফোন উদ্ধারের ঘটনা নেই। বেশির ভাগ মানুষের জীবনে যা হারিয়ে যায় তা আর ফেরত আসে না। এলেও থাকে না আগের মতো!

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
মোটরসাইকেল
মোটরসাইকেল
হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত
বার্লিনের দেয়াল
বার্লিনের দেয়াল
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
আমার মা ও তাঁর সময়
আমার মা ও তাঁর সময়
সর্বশেষ খবর
‘আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’
‘আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’

এই মাত্র | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণায় জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণায় জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৪৯ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

গরমে শরীরচর্চায় খেয়াল রাখবেন যেসব বিষয়
গরমে শরীরচর্চায় খেয়াল রাখবেন যেসব বিষয়

৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

শ্রীপুরে ছুরিকাঘাতে আহতে যুবকের মৃত্যু, তিন বাড়িতে আগুন
শ্রীপুরে ছুরিকাঘাতে আহতে যুবকের মৃত্যু, তিন বাড়িতে আগুন

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

গরমে প্রাণ জুড়াবে আনারসের পানীয়
গরমে প্রাণ জুড়াবে আনারসের পানীয়

১৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বিনামূল্যে টিউবওয়েল স্থাপন করল বসুন্ধরা শুভসংঘ মনোহরদী উপজেলা শাখা
বিনামূল্যে টিউবওয়েল স্থাপন করল বসুন্ধরা শুভসংঘ মনোহরদী উপজেলা শাখা

১৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

কুষ্টিয়ায় চিকিৎসা ব্যয় কমানোর দাবিতে মানববন্ধন
কুষ্টিয়ায় চিকিৎসা ব্যয় কমানোর দাবিতে মানববন্ধন

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রধানমন্ত্রীর দুই মেয়াদ শুধু সমাধান না : আসিফ নজরুল
প্রধানমন্ত্রীর দুই মেয়াদ শুধু সমাধান না : আসিফ নজরুল

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

গরমে দীর্ঘক্ষণ এসিতে থাকলে হতে পারে বিপদ
গরমে দীর্ঘক্ষণ এসিতে থাকলে হতে পারে বিপদ

২০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

খাগড়াছড়িতে টিয়া ছানা জব্দ, বিক্রেতার অর্থদণ্ড
খাগড়াছড়িতে টিয়া ছানা জব্দ, বিক্রেতার অর্থদণ্ড

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিকে দেশের শ্রেষ্ঠ প্রধান শিক্ষক দবগুড়ার মোস্তফা কামাল
প্রাথমিকে দেশের শ্রেষ্ঠ প্রধান শিক্ষক দবগুড়ার মোস্তফা কামাল

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাবি শিক্ষার্থীদের হেপাটাইটিস 'বি' ভ্যাকসিন প্রদানের উদ্যোগ
জাবি শিক্ষার্থীদের হেপাটাইটিস 'বি' ভ্যাকসিন প্রদানের উদ্যোগ

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গরমে বেড়াতে বের হলে সঙ্গে রাখুন ৬ জরুরি জিনিস
গরমে বেড়াতে বের হলে সঙ্গে রাখুন ৬ জরুরি জিনিস

৩০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিকে ‘অত্যন্ত প্রশংসনীয়’ বললেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিকে ‘অত্যন্ত প্রশংসনীয়’ বললেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি’
‌‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি’

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

ফোনের ফটোগ্যালারির জায়গা বাড়াবেন যেভাবে
ফোনের ফটোগ্যালারির জায়গা বাড়াবেন যেভাবে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খাগড়াছড়িতে নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত
খাগড়াছড়িতে নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ, ঢাকায় বাড়তি নিরাপত্তা পুলিশের
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ, ঢাকায় বাড়তি নিরাপত্তা পুলিশের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হিট স্ট্রোক কেন হয়, প্রতিরোধে যা করবেন
হিট স্ট্রোক কেন হয়, প্রতিরোধে যা করবেন

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ঘন ঘন বাথরুম ব্যবহার করায় বরখাস্ত, স্পেসএক্সের বিরুদ্ধে মামলা
ঘন ঘন বাথরুম ব্যবহার করায় বরখাস্ত, স্পেসএক্সের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কানাডায় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন উদযাপিত
কানাডায় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন উদযাপিত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ঢাকার প্রতিটি থানা হবে জনগণের: ডিআইজি রেজাউল
ঢাকার প্রতিটি থানা হবে জনগণের: ডিআইজি রেজাউল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন দাবিতে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের আহতরা শাহবাগে
তিন দাবিতে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের আহতরা শাহবাগে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মন্সিগঞ্জে প্রবাসীর বাড়িতে হামলা-লুটপাট, আহত ৪
মন্সিগঞ্জে প্রবাসীর বাড়িতে হামলা-লুটপাট, আহত ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে মাইক্রোবাসের ধাক্কায় অটোরিকশাচালক নিহত
রাজধানীতে মাইক্রোবাসের ধাক্কায় অটোরিকশাচালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তীব্র গরমে আজও পুড়বে ঢাকাসহ আট জেলা
তীব্র গরমে আজও পুড়বে ঢাকাসহ আট জেলা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোগাদিশুতে প্রবল বর্ষণে সৃষ্ট বন্যায় নারী-শিশুসহ নিহত ৭
মোগাদিশুতে প্রবল বর্ষণে সৃষ্ট বন্যায় নারী-শিশুসহ নিহত ৭

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এপ্রিলে সড়কে ৫৯৩ দুর্ঘটনায় নিহত ৫৮৮ : রোড সেফটি ফাউন্ডেশন
এপ্রিলে সড়কে ৫৯৩ দুর্ঘটনায় নিহত ৫৮৮ : রোড সেফটি ফাউন্ডেশন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান
আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক
১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত
বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের
সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত
পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল
বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিশ্বের মানচিত্র থেকে পাকিস্তানকে মুছে ফেলা উচিত : কঙ্গনা
বিশ্বের মানচিত্র থেকে পাকিস্তানকে মুছে ফেলা উচিত : কঙ্গনা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও
যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরোধিতা সত্ত্বেও পাকিস্তানকে আইএমএফের ঋণ, উদ্বিগ্ন দিল্লি
ভারতের বিরোধিতা সত্ত্বেও পাকিস্তানকে আইএমএফের ঋণ, উদ্বিগ্ন দিল্লি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিয়েতে বরকে ২১০ বিঘা জমি ও পেট্রল পাম্পসহ ১৫ কোটি রুপির বেশি যৌতুক
বিয়েতে বরকে ২১০ বিঘা জমি ও পেট্রল পাম্পসহ ১৫ কোটি রুপির বেশি যৌতুক

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ শয্যার হাসপাতাল দাবি
১০০ শয্যার হাসপাতাল দাবি

দেশগ্রাম