শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১০ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩

আমরা সবচেয়ে বেশি কর দিই

মেজর আখতার (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
আমরা সবচেয়ে বেশি কর দিই

বাংলাদেশের মানুষ সবচেয়ে বেশি কর দিয়ে থাকে। দেশের ভোগ্যপণ্যের বেশির ভাগ আমদানিনির্ভর। অথচ সব আমদানি পণ্যের ওপর রয়েছে বিভিন্ন মাত্রার বিবিধ উচ্চ শুল্ককর। এই শুল্ককর থেকে কারও রেহাই নেই। অজপাড়া গ্রামের একজন খেটে খাওয়া মানুষ যে হারে এবং যে পরিমাণ বিভিন্ন শুল্ককর দেয়, একজন উচ্চ বিত্তশালীও একই পরিমাণ শুল্ক কর দেয়। কর মানে শুধু আয়কর বোঝায় না। জনগণ রাষ্ট্র থেকে সুবিধা পাইতে গিয়ে যত ধরনের কর দেয় তা সবই জনগণের প্রদেয় কর। আয়কর জনগণের আয়ের ওপর কর। কিন্তু আমাদের সার্বিক জীবন এত নিচুতে যে, বলতে গেলে দেশের প্রায় তাবৎ জনগোষ্ঠী তাদের স্বাভাবিক দৈনন্দিন চাহিদার অর্ধেকাংশ ভোগ করা সম্ভব হয় না। হয়তো তার ৫ লাখ টাকার ওপর আয় আছে। কিন্তু তার পরিবারের ব্যাপ্তি ও চাহিদা এর চেয়ে অনেক বেশি। একজন উপার্জনক্ষম ব্যক্তির পরিবার বলতে গেলে পশ্চিমা দেশের মতো শুধু স্বামী-স্ত্রী ও ১৮ বছরের নিচের সন্তানকে বোঝায় না। আমাদের পরিবারের ব্যাপ্তি অনেক। স্বামী-স্ত্রী তো আছেই, তার ওপর ১৮ বছরের বেশি বয়সের অনেক ছেলেমেয়ে, বাবা-মা, দাদা-দাদি, নানা-নানি, ভাই-বোন, ভাই-বোনের পরিবার, বিধবা বোন, তাদের সন্তান, মৃত ভাইয়ের বিধবা স্ত্রী, তাদের সন্তানাদিও রয়েছে। এ ছাড়া রয়েছে সামাজিক দায়বদ্ধতা, সামাজিক প্রতিষ্ঠান তথা স্কুল, কলেজ, মসজিদ, মাদরাসা, মন্দির, সামাজিক গোরস্থান প্রতিষ্ঠা ও রক্ষণাবেক্ষণ, স্থানীয় পর্যায়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারীদের সহযোগিতা করা, পাড়া-প্রতিবেশী ও গরিব আত্মীয়স্বজনকে সাহায্য-সহযোগিতা করা, রাজনৈতিক কর্মকান্ডে তহবিল জোগানো- ইত্যাকার খায়-খরচ একজন নাগরিককে প্রতিনিয়ত পরোক্ষ বা প্রত্যক্ষভাবে বহন করতে হয়। তাছাড়া আয়কারী ব্যক্তিকে রাষ্ট্রীয় সুযোগ বা কোনো সেবা ভোগ করতে হলে উপজেলা, জেলা বা কেন্দ্রীয় পর্যায়ে ত্রাণ বা চাঁদা দিতে হয়। এ ছাড়া সামাজিক অনুষ্ঠান তথা বিয়েশাদি, জন্ম বা মৃত্যু দিন পালন, ধর্মীয় অনুষ্ঠানাদিতে আর্থিক অবদান রাখতে হয়। তারপর বিভিন্ন রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানাদি যেমন স্বাধীনতা বা বিজয় দিবস, একুশে ফেব্রুয়ারি ইত্যাদি থাকে যেখানে আর্থিক অবদান না রাখলে সরকারের কুনজরে পড়ার আশঙ্কা থাকে।

আমাদের জীবনযাত্রা বিদেশি তথা পশ্চিমাদের থেকে সম্পূর্ণ ভিন্ন। একটি সহজ-সরল ও সাধারণ জীবনযাপন করতে গিয়ে আমাদের ভিন্ন পরিবেশ ও পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যেতে হয়, যা কোনো উন্নত দেশের মানুষকে কখনই মোকাবিলা করতে হয় না। তাদের ব্যাপ্তি নিজেদের মধ্যেই। এমনকি স্বামী-স্ত্রী বা সন্তানদের দায়-দায়িত্ব যার যার নিজের। রাষ্ট্র তাদের সব ভোগ-বিলাসের ব্যবস্থা করে দেয় যা যার যার নিজের মতো করে মূল্যের বিনিময়ে ভোগ করতে পারে। আমাদের দেশে তার উল্টো। এখানে সরকারকে পালন করতে হয় জনগণকে শোষণ ও শাসন করার জন্য। রাষ্ট্র জনগণকে কিছুই দেবে না, কিন্তু বিভিন্ন বাহানায় জনগণের পকেট কাটবে। রাষ্ট্র সরকারের জন্য জনগণকে কর দিতে বাধ্য করবে। কিন্তু করের ব্যবহার কীভাবে হবে তাতে জনগণের মতামত দেওয়ার কোনো অধিকার থাকবে না। সরকারের বা ব্যবসায়ীদের নির্ধারিত মূল্যে জনগণ সব সেবা ক্রয় করতে বাধ্য হবে, কিন্তু প্রকৃত মূল্য যাচাই বা দর-কষাকষি করার কোনো সুযোগ পাবে না। প্রকৃত বা ন্যায্যমূল্যে কোনো সেবা জনগণকে দেওয়ার সক্ষমতা অর্জন করার কোনো প্রচেষ্টা বা জনগণের কাছে জবাবদিহি করার কোনো দায়বদ্ধতা সরকারের নেই। পাশাপাশি বিচক্ষণতা ও পারদর্শিতার সঙ্গে দায়িত্ব পালন না করে স্বেচ্ছা তথা যথেচ্ছারের মাধ্যমে অত্যন্ত নিম্নমানের ও অতি উচ্চমূল্যে সেবা প্রদান করে জনগণের অর্থের অপব্যয় বা অপচয় করে তার দায়ভার উচ্চকর দিয়ে জনগণকে বহন করতে বাধ্য করা হচ্ছে। অথচ জনগণ ব্যাপকহারে কর দিচ্ছে কিন্তু সেই পরিমাণ সেবা জনগণ সরকারের কাছ থেকে পাচ্ছে না। এর মূল কারণ হচ্ছে, কর আদায় ও ব্যবস্থাপনায় চরম দুর্বলতা, ভ্রান্ত করনীতি, সরকারের এক ধরনের স্বেচ্ছাচারিতা ও জবাবদিহিতার চরম নেতিবাচক অবস্থান। এসব কারণ আরও বেশি প্রকট হয়ে যাচ্ছে বর্তমান সরকারের একচ্ছত্র রাজনৈতিক অবস্থা ও দাপট। যদিও এর জন্য দেশের নেতিবাচক বিরোধী রাজনৈতিক পক্ষ মূলত দায়ী বলে অনেকে মনে করেন। বিরোধী রাজনৈতিক পক্ষ সরকারকে তার কার্যক্রম পরিচালনায় কোনো চাপের মধ্যেই রাখতে পারছে না। তারা সরকারের কোনো কার্যক্রমকেই চ্যালেঞ্জ করতে পারছে না। আবার সমর্থনও দিতে পারছে না। সরকারের সব কাজ যেমন ভালো, তেমনি খারাপও নয়। সরকারের যে সব কাজ ভালো তথা জনগণের স্বার্থে নয় সেগুলোকে প্রতিহত করার কর্মসূচি অবশ্যই বিরোধী পক্ষের থাকতে হবে যাতে জনগণের মধ্যে ধারণা থাকবে বিরোধীদের বিকল্প কর্মসূচি সম্বন্ধে। বিরোধী পক্ষের বিকল্প কর্মসূচি দেখে জনগণ তাদের অবস্থান যেমন পরিবর্তন করতে পারে তেমনি প্রয়োজনে বিকল্প কর্মসূচি বাস্তবায়ন করতে সরকারকে বাধ্য করতে পারে। আবার সরকার জনগণের জন্য ভালো কোনো কর্মসূচি নিলে তা বিরোধী পক্ষ জনস্বার্থে তা সমর্থন ও বাস্তবায়নে সাহায্য বা সহযোগিতাও করতে পারে। কিন্তু আমাদের দুর্ভাগ্য হলো- বিরোধী রাজনৈতিক পক্ষ এ ধরনের গঠনমূলক রাজনীতিতে অভ্যস্ত নয়। তারা যেন নিজেদের স্বার্থে নিজেদের চক্রেই ঘোরপাক খাচ্ছে!

সম্প্রতি সরকার কয়েকটি জটিল ও জনগণের সার্বিক স্বার্থবিরোধী শর্তে আইএমএফ থেকে ৪৭০ কোটি মার্কিন ডলার ঋণ নিয়েছে, যার কোনো প্রয়োজন ছিল না। যদিও আমরা এই ব্যাপারে বিরোধী পক্ষের কোনো মতামত দেখতে পাইনি। তবে আমি ব্যক্তিগতভাবে এই ঋণ নেওয়ার প্রয়োজন ছিল না বলে মনে করি। আমার এই ধারণা আরও প্রকট ও স্পষ্ট হয়েছে যখন দেখলাম বিভিন্ন কঠিন সব শর্তে ঋণ নিয়ে তা রিজার্ভে ফেলে রাখা হয়েছে। তারপর আরও দেখলাম, যেদিন অর্থাৎ ৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ সালে ৪৭০ কোটি মার্কিন ডলার ঋণের প্রথম কিস্তি ৪৭.৬২ কোটি মার্কিন ডলার পাওয়া গেল, ঠিক তার আগের মাসে জানুয়ারিতে ১৫% রেমিট্যান্স বেড়ে গেল এবং সেই মাসে প্রবাসীরা ১৯৫.৮৮ কোটি মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছে। আরও সুখবর যে, বিগত সাত মাসে ৩২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার রপ্তানি আয় বেড়েছে শুধু পোশাক খাতে। দেশের অর্থনীতির বাস্তব অবস্থাদৃষ্টে কেন জানি মনে হচ্ছে ভবিষ্যতের কোনো অলীক অশনিসংকেত বা বিরূপ সম্ভাবনার ভয় দেখিয়ে আইএমএফ সরকারকে একটি নিবিড় জালে আটকে দিয়েছে। এ ব্যাপারে আমি সম্প্রতি বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় প্রকাশিত কিছু মন্তব্য বিশ্লেষণ করার চেষ্টা করছি। গত ৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ সালে বাংলাদেশ প্রতিদিনে প্রকাশিত বিশ্বব্যাংকের ঢাকা কার্যালয়ের সাবেক মুখ্য অর্থনীতিবিদের বক্তব্য হুবহু তুলে ধরলাম। তিনি বলেছেন, “এটা নিঃসন্দেহে একটা ভালো ঋণ কর্মসূচি। এখানে মোট তিনটি প্রোগ্রাম বা প্যাকেজ আছে। এর মধ্যে প্রথমটা বর্ধিত ঋণ সুবিধা (ইসিএফ)। এটা সুদমুক্ত। ইসিএফের আওতায় প্রদেয় ঋণে সাড়ে পাঁচ বছর গ্রেস পিরিয়ড পাওয়া যাবে। এর পরবর্তী ১০ বছরে এই ঋণ শোধ করতে হবে। ইএফএফ ঋণ কর্মসূচিতে সাড়ে তিন বছর গ্রেস পিরিয়ড মিলবে। আর পরিশোধ করতে হবে পরবর্তী ১০ বছরে। আরএসএফ ঋণ কর্মসূচিতে পাওয়া যাবে ১০ বছরের গ্রেস পিরিয়ড সুবিধা এবং তা পরিশোধ করা যাবে আগামী ২০ বছরে। এ মুহূর্তে এ ধরনের লম্বা সময়ে পরিশোধযোগ্য ঋণ পাওয়াটা অবশ্যই ইতিবাচক। তবে এটা ডলার সংকট এড়াতে খুব একটা কার্যকর ভূমিকা রাখবে না। কারণ পরিমাণ খুবই কম। আমাদের এখন যা অবস্থা তাতে সাত মাসে ৯০০ কোটি ডলার ঘাটতি সৃষ্টি হয়েছে। আর এখানে ছয় মাস পর পর পাওয়া যাবে ৫০ বা ৬০ কোটি ডলার, যা প্রয়োজনের তুলনায় অনেক কম। তবে এটা আমাদের জন্য ইতিবাচক যে, আইএমএফ এখন সংকট এড়াতে পাশে এসে দাঁড়িয়েছে। বড় একটা কর্মসূচি হাতে নিয়েছে। এটা অন্যদের কাছেও এক ধরনের ইতিবাচক বার্তা দেবে। তবে ব্যাপারটা হলো, যেসব সংস্কারের কথা তারা বলেছে, সেগুলো তো আমরা অনেক আগে থেকেই বলে আসছি। কিন্তু সরকার তা করেনি। এখন তো বাধ্যবাধকতা তৈরি হয়েছে। ফলে সংস্কারগুলো করতেই হবে। নইলে তো তারা ঋণের কিস্তি আটকে দেবে। আর সংস্কার কর্মসূচিগুলো কিন্তু আমাদের জন্য বেশ ভালো এবং উপযোগী। বিশেষ করে ব্যাংক খাতের কাঠামোগত সংস্কার, খেলাপি ঋণ কমিয়ে আনা, রাজস্ব খাতের সংস্কার ইত্যাদি। তবে এখানে একটা কথা বলা যায়, এই ঋণ অর্থনীতিতে রূপান্তরগত তেমন কোনো প্রভাব ফেলবে না। যেমন জিডিপি প্রবৃদ্ধি, কর্মসংস্থান সৃষ্টি এসবের ক্ষেত্রে তেমন কোনো প্রভাব পড়বে না। এখানে আরেকটা বিষয় জানা জরুরি, প্রকাশিত সংস্কার কর্মসূচিগুলোর বাইরে আরও কী ধরনের শর্ত রয়েছে সেগুলো তো এখনো অপ্রকাশিত রয়েছে। সেটার জন্য আরও অপেক্ষা করতে হবে।”

উনার মূল্যবান বক্তব্যে আমি চারটি নেতিবাচক বা আশঙ্কামূলক বক্তব্য দেখতে পাই, তার প্রথমটি হলো, “তবে এটা ডলার সংকট এড়াতে খুব একটা কার্যকর ভূমিকা রাখবে না। কারণ পরিমাণ খুবই কম।” দ্বিতীয়টি হলো-“তবে ব্যাপারটা হলো, যেসব সংস্কারের কথা তারা বলেছে, সেগুলো তো আমরা অনেক আগে থেকেই বলে আসছি। কিন্তু সরকার তা করেনি। এখন তো বাধ্যবাধকতা তৈরি হয়েছে। ফলে সংস্কারগুলো করতেই হবে। নইলে তো তারা ঋণের কিস্তি আটকে দেবে”। তৃতীয়টি হলো, “আর সংস্কার কর্মসূচিগুলো কিন্তু আমাদের জন্য বেশ ভালো এবং উপযোগী। বিশেষ করে ব্যাংক খাতের কাঠামোগত সংস্কার, খেলাপি ঋণ কমিয়ে আনা, রাজস্ব খাতের সংস্কার ইত্যাদি। তবে এখানে একটা কথা বলা যায়, এই ঋণ অর্থনীতিতে রূপান্তরগত তেমন কোনো প্রভাব ফেলবে না। যেমন জিডিপি প্রবৃদ্ধি, কর্মসংস্থান সৃষ্টি এসবের ক্ষেত্রে তেমন কোনো প্রভাব পড়বে না।” চতুর্থ তিনি বলেছেন, আরও শর্ত আসিতেছে। তিনি বলেছেন, ‘এখানে আরেকটা বিষয় জানা জরুরি, প্রকাশিত সংস্কার কর্মসূচিগুলোর বাইরে আরও কী ধরনের শর্ত রয়েছে সেগুলো তো এখনো অপ্রকাশিত রয়েছে। সেটার জন্য আরও অপেক্ষা করতে হবে।”

একই দিনে একই সংবাদপত্রে বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর সাহেবও উনার মূল্যবান বক্তব্য রেখেছেন যা আমি হুবহু তুলে ধরলাম। তিনি উনার বক্তব্যে বলেছেন, “এটা ইতিবাচক যে, ঋণ অনুমোদনের ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তারা প্রথম কিস্তি ছাড়ও করেছে। এটা আমাদের জন্য বেশ ইতিবাচক। বিদেশি বিনিয়োগকারীদের কাছে একটা ইতিবাচক বার্তাই যাবে। এতে বিশ্বব্যাংক, এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকসহ (এডিবি) অন্য উন্নয়ন-সহযোগীরাও উৎসাহিত হবে, যা বাংলাদেশের সামষ্টিক অর্থনীতিতে এক ধরনের আশার সঞ্চার করবে। তবে ডলার সংকট এখনই কেটে যাবে, এমনটা নয়। ব্যালেন্স অব পেমেন্টেও খুব একটা প্রভাব ফেলবে না এই ঋণ। কিন্তু এই সংকটের মধ্যে এটার খুব প্রয়োজন ছিল। আইএমএফ তো একটা মানদন্ড মেনেই ঋণ কর্মসূচি চালায়। তারা অনেক কিছু হিসাব করে। অর্থনীতির গভীরতা, সক্ষমতা, ঝুঁকি মোকাবিলার সক্ষমতা এসবও তারা বিবেচনা করে। অর্থাৎ আমরা মোটামুটি সঠিক পথেই আছি। যেমন শ্রীলঙ্কায় কিন্তু যায়নি আইএমএফ। আমাদের কাছে এসেছে। এর মানে এটা প্রমাণ করে যে, আমরা সংকটের মধ্যেও অনেকটা ভালো আছি। কিন্তু একটা বিষয় খুবই জরুরি, আইএমএফ যেসব সংস্কারের কথা বলেছে সেগুলোতে আমাদের জোর দিতে হবে। সংস্কারমূলক কাজগুলো করতে পারলে অর্থনীতির ভিত আরও শক্তিশালী হবে। বিশেষ করে ব্যাংক খাতের আমাদের যে বদনামটা আছে, যেমন খেলাপি ঋণ, ঋণে অনিয়ম- এগুলো কমাতে হলে কাঠামোগত সংস্কার কিন্তু আনতেই হবে। আর আইএমএফের ঋণের বাকি কিস্তিগুলো পেতে হলে তো এসব সংস্কারে হাত দিতেই হবে। তবে তারা ভর্তুকি কমানোর ব্যাপারে যে শর্ত দিয়েছে সেটি তো আর গণহারে করা যাবে না। যেমন কৃষি খাতে তো আমাদের ভর্তুকি রাখতেই হবে। সরকারও অবশ্য এ ব্যাপারে অনড় অবস্থানেই রয়েছে। এটাও একটা ভালো দিক বলে তিনি মনে করেন।”

সাবেক গভর্নর সাহেবের বক্তব্যেও আশঙ্কার সম্ভাবনা ফুটে উঠেছে। তিনি রাখডাক না রেখেই বলেছেন, “তবে তারা ভর্তুকি কমানোর ব্যাপারে যে শর্ত দিয়েছে সেটি তো আর গণহারে করা যাবে না। যেমন কৃষি খাতে তো আমাদের ভর্তুকি রাখতেই হবে। সরকারও অবশ্য এ ব্যাপারে অনড় অবস্থানেই রয়েছে। এটাও একটা ভালো দিক।” আমরা সাবেক গভর্নরের সঙ্গে একমত। কৃষি খাতে ভর্তুকি কমানো তো প্রশ্নই ওঠে না এবং তা বাড়াতে হবে। একইভাবে গণহারে প্রতিশ্রুত সব সংস্কার করা যাবে না, কর ও সুদহার কোনোটাই বাড়ানো যাবে না। এমনিতেই সুদের হার বেশি এবং জনগণের ওপর প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ কর অনেক বেশি।

রাজস্ব ফাঁকিতে ‘তেভাগা’ ব্যবস্থার ব্যাপারে সাবেক মুখ্য অর্থনীতিবিদের সঙ্গে আমরাও একমত এবং মনে করি ‘যারা কর আদায় করে, তারা যদি আইন প্রণয়ন করে, তাহলে অবশ্যই স্বার্থের সংঘাত তৈরি করে।’ তাই আমাদেরও সুস্পষ্ট বক্তব্য করারোপ করার ক্ষমতা তথা এসআরও এর মাধ্যমে এনবিআর থেকে ফিরিয়ে আবারও সংসদে নিয়ে যেতে হবে।

                লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য

এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
মোটরসাইকেল
মোটরসাইকেল
হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত
বার্লিনের দেয়াল
বার্লিনের দেয়াল
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
আমার মা ও তাঁর সময়
আমার মা ও তাঁর সময়
সর্বশেষ খবর
গরমে শরীরচর্চায় খেয়াল রাখবেন যেসব বিষয়
গরমে শরীরচর্চায় খেয়াল রাখবেন যেসব বিষয়

এই মাত্র | জীবন ধারা

শ্রীপুরে ছুরিকাঘাতে আহতে যুবকের মৃত্যু, তিন বাড়িতে আগুন
শ্রীপুরে ছুরিকাঘাতে আহতে যুবকের মৃত্যু, তিন বাড়িতে আগুন

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

গরমে প্রাণ জুড়াবে আনারসের পানীয়
গরমে প্রাণ জুড়াবে আনারসের পানীয়

৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বিনামূল্যে টিউবওয়েল স্থাপন করল বসুন্ধরা শুভসংঘ মনোহরদী উপজেলা শাখা
বিনামূল্যে টিউবওয়েল স্থাপন করল বসুন্ধরা শুভসংঘ মনোহরদী উপজেলা শাখা

১২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

কুষ্টিয়ায় চিকিৎসা ব্যয় কমানোর দাবিতে মানববন্ধন
কুষ্টিয়ায় চিকিৎসা ব্যয় কমানোর দাবিতে মানববন্ধন

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রধানমন্ত্রীর দুই মেয়াদ শুধু সমাধান না : আসিফ নজরুল
প্রধানমন্ত্রীর দুই মেয়াদ শুধু সমাধান না : আসিফ নজরুল

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

গরমে দীর্ঘক্ষণ এসিতে থাকলে হতে পারে বিপদ
গরমে দীর্ঘক্ষণ এসিতে থাকলে হতে পারে বিপদ

১৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

খাগড়াছড়িতে টিয়া ছানা জব্দ, বিক্রেতার অর্থদণ্ড
খাগড়াছড়িতে টিয়া ছানা জব্দ, বিক্রেতার অর্থদণ্ড

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিকে দেশের শ্রেষ্ঠ প্রধান শিক্ষক দবগুড়ার মোস্তফা কামাল
প্রাথমিকে দেশের শ্রেষ্ঠ প্রধান শিক্ষক দবগুড়ার মোস্তফা কামাল

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাবি শিক্ষার্থীদের হেপাটাইটিস 'বি' ভ্যাকসিন প্রদানের উদ্যোগ
জাবি শিক্ষার্থীদের হেপাটাইটিস 'বি' ভ্যাকসিন প্রদানের উদ্যোগ

২২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গরমে বেড়াতে বের হলে সঙ্গে রাখুন ৬ জরুরি জিনিস
গরমে বেড়াতে বের হলে সঙ্গে রাখুন ৬ জরুরি জিনিস

২৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিকে ‘অত্যন্ত প্রশংসনীয়’ বললেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিকে ‘অত্যন্ত প্রশংসনীয়’ বললেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি’
‌‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি’

৪২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ফোনের ফটোগ্যালারির জায়গা বাড়াবেন যেভাবে
ফোনের ফটোগ্যালারির জায়গা বাড়াবেন যেভাবে

৫৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খাগড়াছড়িতে নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত
খাগড়াছড়িতে নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ, ঢাকায় বাড়তি নিরাপত্তা পুলিশের
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ, ঢাকায় বাড়তি নিরাপত্তা পুলিশের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হিট স্ট্রোক কেন হয়, প্রতিরোধে যা করবেন
হিট স্ট্রোক কেন হয়, প্রতিরোধে যা করবেন

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ঘন ঘন বাথরুম ব্যবহার করায় বরখাস্ত, স্পেসএক্সের বিরুদ্ধে মামলা
ঘন ঘন বাথরুম ব্যবহার করায় বরখাস্ত, স্পেসএক্সের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কানাডায় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন উদযাপিত
কানাডায় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন উদযাপিত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ঢাকার প্রতিটি থানা হবে জনগণের: ডিআইজি রেজাউল
ঢাকার প্রতিটি থানা হবে জনগণের: ডিআইজি রেজাউল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন দাবিতে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের আহতরা শাহবাগে
তিন দাবিতে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের আহতরা শাহবাগে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মন্সিগঞ্জে প্রবাসীর বাড়িতে হামলা-লুটপাট, আহত ৪
মন্সিগঞ্জে প্রবাসীর বাড়িতে হামলা-লুটপাট, আহত ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে মাইক্রোবাসের ধাক্কায় অটোরিকশাচালক নিহত
রাজধানীতে মাইক্রোবাসের ধাক্কায় অটোরিকশাচালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তীব্র গরমে আজও পুড়বে ঢাকাসহ আট জেলা
তীব্র গরমে আজও পুড়বে ঢাকাসহ আট জেলা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোগাদিশুতে প্রবল বর্ষণে সৃষ্ট বন্যায় নারী-শিশুসহ নিহত ৭
মোগাদিশুতে প্রবল বর্ষণে সৃষ্ট বন্যায় নারী-শিশুসহ নিহত ৭

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এপ্রিলে সড়কে ৫৯৩ দুর্ঘটনায় নিহত ৫৮৮ : রোড সেফটি ফাউন্ডেশন
এপ্রিলে সড়কে ৫৯৩ দুর্ঘটনায় নিহত ৫৮৮ : রোড সেফটি ফাউন্ডেশন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উলিপুরে ব্রহ্মপুত্র নদে নিখোঁজ দুই ভাইয়ের মরদেহ এখনও উদ্ধার হয়নি
উলিপুরে ব্রহ্মপুত্র নদে নিখোঁজ দুই ভাইয়ের মরদেহ এখনও উদ্ধার হয়নি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ
ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান
আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক
১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত
বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের
সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত
পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল
বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিশ্বের মানচিত্র থেকে পাকিস্তানকে মুছে ফেলা উচিত : কঙ্গনা
বিশ্বের মানচিত্র থেকে পাকিস্তানকে মুছে ফেলা উচিত : কঙ্গনা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও
যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরোধিতা সত্ত্বেও পাকিস্তানকে আইএমএফের ঋণ, উদ্বিগ্ন দিল্লি
ভারতের বিরোধিতা সত্ত্বেও পাকিস্তানকে আইএমএফের ঋণ, উদ্বিগ্ন দিল্লি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিয়েতে বরকে ২১০ বিঘা জমি ও পেট্রল পাম্পসহ ১৫ কোটি রুপির বেশি যৌতুক
বিয়েতে বরকে ২১০ বিঘা জমি ও পেট্রল পাম্পসহ ১৫ কোটি রুপির বেশি যৌতুক

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ শয্যার হাসপাতাল দাবি
১০০ শয্যার হাসপাতাল দাবি

দেশগ্রাম