বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের তিন প্রধান কেন্দ্রের একটি ছিল লন্ডন। অন্য দুই কেন্দ্র হলো কলকাতা ও আগরতলা। মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানি দখলদার বাহিনীর গণহত্যা ও নির্যাতন-নিপীড়নের মুখে বাংলাদেশের ১ কোটি মানুষ ভারতে আশ্রয় নিতে বাধ্য হয়। প্রতিবেশী ভারতের পশ্চিমবঙ্গ ও ত্রিপুরা রাজ্যের মানুষ বাংলাদেশের বিপদাপন্ন ভাইদের শুধু আশ্রয় দেওয়া নয়, মুক্তিযুদ্ধের সঙ্গে যেভাবে একাত্মতা ঘোষণা করে তা ছিল নজিরবিহীন। পশ্চিমবঙ্গের রাজধানী কলকাতা হয়ে ওঠে মুক্তিযুদ্ধের পশ্চাৎভূমি। ভারতের বাঙালি অধ্যুষিত রাজ্য ত্রিপুরার রাজধানী আগরতলার অবস্থানও ছিল অভিন্ন। ভারতের এ দুই রাজ্যের মানুষ বাংলাভাষী হওয়ায় বাঙালির জাতিরাষ্ট্র বাংলাদেশের অভ্যুদয়ে অবদান রাখাকে নিজেদের কর্তব্য বলে ভেবেছে। কলকাতায় সে সময় আশ্রয় নিয়েছিল অন্তত ১৫ লাখ বাংলাদেশি। আগরতলায় আশ্রয় নেওয়া বাংলাদেশির সংখ্যা ছিল অন্তত আড়াই লাখ। সে সময় আগরতলার জনসংখ্যার পাঁচ গুণ ছিল বাংলাদেশি শরণার্থী। ত্রিপুরার মোট জনসংখ্যার চেয়ে বাংলাদেশ থেকে আশ্রয় নেওয়া লোকজনের সংখ্যা ছিল বেশি।
শিরোনাম
- একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
- বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
- নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
- সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
- এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
- ১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
- মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
- উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
- চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
- শ্রোতাদের জন্য হাবিবের নতুন গান ‘দিলানা’
- কোটি মানুষের একটাই দাবি—ভোটের অধিকার ফিরিয়ে দেওয়া : মঈন খান
- পঞ্চগড়ে বিএনপির মৌন মিছিল
- ইন্টারনেট শাটডাউন রোধে আসছে আইন : ফয়েজ আহমদ
- কাপ্তাই হ্রদের উন্নয়নে দুই উপদেষ্টার মতবিনিময়
- সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
- চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
- সুনামগঞ্জে পানিতে ডুবে ৩ জনের মৃত্যু
- মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
- বাফুফের ফুটসাল ট্রায়াল শুরু রবিবার
- গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল