বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের তিন প্রধান কেন্দ্রের একটি ছিল লন্ডন। অন্য দুই কেন্দ্র হলো কলকাতা ও আগরতলা। মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানি দখলদার বাহিনীর গণহত্যা ও নির্যাতন-নিপীড়নের মুখে বাংলাদেশের ১ কোটি মানুষ ভারতে আশ্রয় নিতে বাধ্য হয়। প্রতিবেশী ভারতের পশ্চিমবঙ্গ ও ত্রিপুরা রাজ্যের মানুষ বাংলাদেশের বিপদাপন্ন ভাইদের শুধু আশ্রয় দেওয়া নয়, মুক্তিযুদ্ধের সঙ্গে যেভাবে একাত্মতা ঘোষণা করে তা ছিল নজিরবিহীন। পশ্চিমবঙ্গের রাজধানী কলকাতা হয়ে ওঠে মুক্তিযুদ্ধের পশ্চাৎভূমি। ভারতের বাঙালি অধ্যুষিত রাজ্য ত্রিপুরার রাজধানী আগরতলার অবস্থানও ছিল অভিন্ন। ভারতের এ দুই রাজ্যের মানুষ বাংলাভাষী হওয়ায় বাঙালির জাতিরাষ্ট্র বাংলাদেশের অভ্যুদয়ে অবদান রাখাকে নিজেদের কর্তব্য বলে ভেবেছে। কলকাতায় সে সময় আশ্রয় নিয়েছিল অন্তত ১৫ লাখ বাংলাদেশি। আগরতলায় আশ্রয় নেওয়া বাংলাদেশির সংখ্যা ছিল অন্তত আড়াই লাখ। সে সময় আগরতলার জনসংখ্যার পাঁচ গুণ ছিল বাংলাদেশি শরণার্থী। ত্রিপুরার মোট জনসংখ্যার চেয়ে বাংলাদেশ থেকে আশ্রয় নেওয়া লোকজনের সংখ্যা ছিল বেশি।
শিরোনাম
- ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
- ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
- নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
- যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
- রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
- ‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
- বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি
- পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
- একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
- হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
- ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
- রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
- ‘ঢাকার পুরনো ভবনগুলোর ৯০ শতাংশ বিল্ডিং কোড না মেনে নির্মিত’
- ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
- ধানের শীষে দেশের মানুষের আস্থা রয়েছে: দুলু
- ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিনে হাসপাতালে আরও ৪৩৬ জন
- যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
- এমন ভূমিকম্প আগে কখনও অনুভব করিনি : ফারুকী
- ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের নির্দেশনা
- ‘শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সশস্ত্র বাহিনীকে সর্বোচ্চ দক্ষতা-পেশাদারিত্ব দেখাতে হবে’