শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০২ মার্চ, ২০২৩

ইভ টিজিং : জন্মই যেন আজন্ম পাপ

খুজিস্তা নূর ই নাহারিন
প্রিন্ট ভার্সন
ইভ টিজিং : জন্মই যেন আজন্ম পাপ

সময়টা ১৯৯৩। আমার বিয়ে প্রায় ঠিক। ছেলেটিকে আমার পছন্দের মূল কারণ হচ্ছে, সে ভীষণ ভদ্র এবং সৎ। আমি যেমন মিথ্যে বলা অপছন্দ করি সেও করে। প্রয়োজনে চুপ থাকব, কিন্তু মিথ্যে বলব না। বুয়েট থেকে পাস করার পর সান্ধ্যকালীন এমবিএ করছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে। পাশাপাশি চাকরি করছে একটি প্রাইভেট টেলিকমিউনিকেশন কোম্পানিতে। মাস্টার্স পরীক্ষার পর আমাদের বিয়ে।

লম্পট ফটিকের অনভিপ্রেত ঘটনা আমার চিন্তার জগতে সবকিছু এলোমেলো করে দিল। বারবার একটি কথাই মাথার ভিতর ঘুরপাক খেতে থাকল- একজন নারী যত শিক্ষিত আর সচেতন হোক, যত যোগ্যতাসম্পন্নই হোক কী ভীষণ অসহায়! তার নিজের রূপই তার প্রধান শত্রু।

প্রায় এক মাস পর হলের বাইরে এসেছি। টিংকুর রাজনৈতিক এক ছোট ভাই আমার সঙ্গে দেখা করতে এসেছেন ছোট্ট একটি পয়গাম নিয়ে। টিংকু ভাই আমার সঙ্গে কেবল একটিবার দেখা করতে চান। চিঠিতে লিখেছেন, ‘আমি তোমার সাথে এক কাপ চা খেতে চাই, তোমার কি সময় হবে?’

ডা. জাহাঙ্গীর সাত্তার টিংকুর সঙ্গে আমার পরিচয় ’৯২ সালে। আমি বাংলাদেশ ছাত্রলীগ করি। সেই সংগঠনের এক বড় নেতা আমাকে বিয়ের প্রস্তাব পাঠিয়েছেন। নেতাকে বলেছি, আমার বিয়ে ঠিক। তিনি বলেছেন, ‘তাতে কী, বিয়ে তো হয়নি এখনো।’

বিভিন্ন খাদ্যে অ্যান্টি-ডায়াবেটিস একটিভিটির ওপর রিসার্চ করছি, থিসিস গ্রুপ, সামনে আমার মাস্টার্স পরীক্ষা। দিনমান লাইব্রেরি আর ল্যাবরেটরিতে দৌড়াতে দৌড়াতে দিন শেষ। আমি দলের সব কর্মকান্ড থেকে নিজেকে দূরে সরিয়ে নিই। ৩০ বছর আগের সমাজ আর এখনকার সমাজে পার্থক্য অনেক। তাছাড়া রাজনৈতিক কোনো নেতার স্ত্রী হব, স্বপ্নেও ভাবিনি। নেতাদের স্ত্রী হওয়া মানে নিজেকে বেঁধে গাঙের জলে ফেলে দেওয়া।

একদিন বিকালে ক্লাস শেষে হলে ফিরে দেখি, একটি মেয়ে আমার জন্য একটি চিরকুট রেখে গেছে। চিরকুটে টেলিফোন নম্বরসহ লেখা, ‘ফোন দিও।’ আমি ভাবলাম, হয়তো আমার ছোট ভাবি।

ল্যান্ডফোনের সেই সময়টিতে মোবাইল ফোনের সুবিধা ছিল না, যোগাযোগের জন্য কেবলই কয়েনবক্স। কয়েকটি আট আনার কয়েন জোগাড় করে তাড়াতাড়ি ফোন দিলাম। একটি কয়েনে সময় মাত্র তিন মিনিট। আমি আমার ভাই-ভাবির কথা জিজ্ঞেস করি, ও-পাশ থেকে একটি পুরুষ কণ্ঠ ভ্রুক্ষেপহীন কথা বলেই চলেছে। বিরক্ত আমি তাদের বিদ্রুপের স্বরে বলি, ‘নারীর কণ্ঠ শোনামাত্রই ফাজলামো শুরু করেছেন। অথচ, আমি আপনাকে চিনি না, জানিও না।’ পুরুষ কণ্ঠটি এবার সচকিত হয়ে ততধিক রাগতস্বরে গম্ভীর গলায় বললেন, ‘শুরু থেকে বলো, কে তুমি, এই নম্বরে কেন ফোন দিয়েছ?’

বিস্তারিত জানিয়ে বলি, দুপুরে কেউ ছিল এখানে যে আমাকে ফোন করতে বলেছে, কিন্তু তিনি নিশ্চয়ই আপনি নন। আপনার নাম-পরিচয় কিছুই আমি জানি না, চিনিও না। আপনিও নিশ্চয়ই আমাকে চেনেন না।

আর্কিমিডিসের ইউরেকার মতো এবার চিৎকার দিয়ে অপরিচিত কণ্ঠস্বর বলে উঠল, ‘ওহো তুমি সেই মুন্নি!’ নিজে ডা. জাহাঙ্গীর সাত্তার টিংকু পরিচয় জানিয়ে বলেন, আমি এখনই তোমার সঙ্গে দেখা করতে আসছি। আমি খানিকটা বিস্মিত হয়ে বলি, ‘আপনি ছাত্রনেতা, বিকালবেলা রোকেয়া হলের গেটে এখন প্রেমিকদের ভিড় প্রেমিকাদের অপেক্ষা, এই ভিড় ঠেলে আপনি আসবেন?’

কিন্তু তিনি নাছোড়বান্দা আমার সঙ্গে তার দেখা করতেই হবে। ঠিক হলো তিনি একটি নীল রঙের চেক শার্ট পরে আসবেন কিন্তু আমাকে কীভাবে চিনবেন? আমি বললাম গেটের সামনের সবচেয়ে লম্বা মেয়েটিই আমি আর আমার পরনে সি-গ্রিন কালারের তাঁতের শাড়ি, পায়ে চটি স্যান্ডেল, মাথায় এলো খোঁপা, কাঁধে ঝুলানো কাপড়ের ব্যাগ।

ঠিক ১০ মিনিট পর রোকেয়া হলের গেটে তার সঙ্গে দেখা হলো আমার। কলা অনুষদের ভাষা ইনস্টিটিউট আর লাইব্রেরির মাঝের অর্ধেক করা দেয়ালে বসলাম দুজন। আমাকে প্রশ্নের পর প্রশ্নবাণে জর্জরিত করতে লাগলেন ক্রমাগত।

ভীষণ রাগ হলো আমার, এই লোকটি আমাকে জাজ করছেন, শিল্প-সাহিত্য, কৃষ্টি-সংস্কৃতি, দেশ-বিদেশ, ক্রীড়াঙ্গন সম্বন্ধে গল্প করার ছলে মূলত মেধার পরীক্ষা নিচ্ছে। মনে মনে ভাবলাম কত্ত বড় সাহস! শেষ বেলায় অঙ্ক নিয়ে পরীক্ষা। বললেন এক লাখকে শূন্য দিয়ে গুণ করলে কত হয়? এবার তেলে-বেগুনে জ্বলে উত্তর দিলাম আপনি যে মেয়েটির সঙ্গে কথা বলছেন সে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়নের ছাত্রী। কেবল SSC, HSC,  নয় সাবসিডিয়ারিতেও অঙ্কে লেটার মার্কস পাওয়া। এটা কী প্রশ্ন করলেন আপনি? এবার তিনি লজ্জা পেলেন।

কোনোকিছুতেই হারাতে না পেরে অবশেষে বললেন, ‘তুমি তো কালো, এত অহংকার কীসের, তোমাকে এত বড় একজন লিডার বিয়ে করতে চেয়েছে এতেই তো ধন্য হওয়ার কথা ছিল?’

এবার আমি রাগ করার পরিবর্তে হেসে ফেললাম। হাসতে হাসতেই বললাম, ‘ক্লিওপেট্রার গায়ের রং কেমন ছিল আপনি কি তা জানেন?’ দুদিকে মাথা নাড়িয়ে না-সূচক উত্তর করলেন। এবার আরও জোরে হেসে বললাম, ‘এই যে আমার মতো, কালো।’ ঈষৎ অসহায় অনুভব করলেন বলে মনে হলো।

ক্ষণিকের জন্যই, পরমুহূর্তেই বললেন তিনি ভবিষ্যৎ এমপি। গাড়ি-বাড়ি, শাড়ি-গহনার কোনো অভাব হবে না তোমার। মেয়েরা তো এসবই চায় তোমার সমস্যা কী? এত ভালো প্রস্তাব ফিরিয়ে দিয়ে পরে পস্তাবে।

আমি বললাম, না, টিংকু ভাই। আমি অতি সাধারণ একটি মেয়ে। কোনো কিছুতেই লোভ নেই, কেবল শান্তিপূর্ণ জীবন চাই।

এরপর পরিচিতজনের ভিড়ে তার সঙ্গে দেখা হয়েছে বহুবার। মাস্টার্স পরীক্ষা শেষ। ফটিকের কাহিনি নিয়ে মানসিকভাবে বিপর্যস্ত আমি। ভাষা ইনস্টিটিউটের সামনে টিংকুর রাজনৈতিক ছোট ভাইয়ের সঙ্গে কথা বলা অবস্থায় হঠাৎ ফটিক এলো কোথা থেকে। রাগে আমার পা থেকে মাথা পর্যন্ত জ্বলে উঠল নিমিষেই। কেবল বললাম, ‘এই বদমাশকে যদি স্যান্ডেল দিয়ে পিটিয়ে মারতে মারতে মেরে ফেলতে পারতাম, দুগালে ঠাস ঠাস চড় দিতে পারতাম।’

সামনে বসা লোকটি কেবল জিজ্ঞেস করলেন, নাম কী, কোন সাবজেক্টে পড়ে, কোন হলে থাকে, রাজনৈতিক পরিচয় কী?

পর দিন রোকেয়া হলে থাকা ববি এসে বলল, ‘মুন্নি আপা টিংকু ভাই আপনাকে একটা কল দিতে বলছে।’ ফোন করার সঙ্গে সঙ্গে টিংকু জিজ্ঞেস করল, ‘কী করেছে তোমাকে?’ একটা ঠান্ডা হিমশীতল হাওয়া বয়ে গেল যেন শরীরজুড়ে। থমকে গেলাম, খানিকক্ষণ চুপ থেকে বললাম না, কিছু করেনি।

আমি কিছু করিনি বললেও টিংকু থেমে থাকেনি। ওই বদমাশকে ধরে এনে চেহারা দেখেছে, উত্তমমধ্যম দিয়েছে। টিংকুর বারংবার প্রশ্ন এক কাপ চা খেতে কত মিনিট লাগে?

সকাল সাড়ে ৭টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত ল্যাবে থাকি আমার সময়ের প্রচ- অভাব। সন্ধ্যা ৭টায় হল গেট বন্ধ। শুক্রবারের দিনও ছুটি নেই। কারণ, থিসিস জমা দেওয়ার সময় ঘনিয়ে এসেছে। অতএব ফজর নামাজের পর ছাড়া সম্ভব নয়। ঠিক হলো অ্যানএক্স বিল্ডিংয়ের সামনে ঢাকা মেডিকেল কলেজের ফোরথ ক্লাস এমপ্লয়িদের হোটেলে বসে চা খাব। কারণ, ক্যাম্পাসের বাইরে কিছুতেই বের হব না আমি।

রোকেয়া হল মেইন বিল্ডিং ৪৬-এ তখন আমার রুমমেট লায়লা আপা। মানে বর্তমানে পোল্যান্ডের অ্যাম্বাসেডর সুলতানা লায়লা হোসেইন। লায়লা আপার সঙ্গে আমার সম্পর্ক বোন আর বান্ধবীর থেকে একটু বেশি। দুজন দুজনের কাছে পেটের কথা না বললে যেন ভাত হজম হয় না। সারা রাত জেগে দুজনে আড্ডা দিই আর গান শুনি।

লায়লা আপাকে বললাম, ‘টিংকু ভাইয়ের সঙ্গে কাল চা খেতে যাব সকালে। সঙ্গে সঙ্গে লায়লা আপা বললেন, ‘অসম্ভব, কিছুতেই আমি যেতে দেব না তোমাকে। বুঝতে পারছ না, মুন্নি তুমি বিপদে পড়বে।’

লায়লা আপার কথা শিরোধার্য। সকালে চা খেতে গেলাম না। এমনকি টিংকু ভাইয়ের সঙ্গে কোনো প্রকার যোগাযোগ করারও চেষ্টা করলাম না।

বেশ কিছুদিন পর আমার ল্যাবে হঠাৎ হন্তদন্ত টিংকু ভাই এসে হাজির। বললেন, ক্ষমা চাইতে এসেছি, সেদিন সকালে আসতে পারিনি বলে। লায়লা আপার পরামর্শমতো এবার আমি মেপে মেপে কথা বললাম, মেপে মেপে হাসলাম।

ল্যাবে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে কাজ করছি আর টিংকু ভাই আমার পাশে উঁচু টুলটাতে বসে কথা বলছেন। মশিউজ্জামান স্যারকে দেখে উঠে দাঁড়িয়ে সালাম দিয়ে বললেন, আপনার ছাত্রীর কাছে একটু প্রয়োজনে এসেছি। স্যার আর টিংকু ভাই দুজন দুজনের পূর্বপরিচিত। স্যার স্বভাবসূলভ হালকা হাসি টেনে গাম্ভীর্য বজায় রেখে বললেন, ‘আমার ছাত্রীর গন্তব্য বহুদূর। মাস্টার্স পরীক্ষা দিয়েছে সবেমাত্র। আসল পড়াশোনায় ঢুকবে এখন। বিদেশ থেকে বড় বড় ডিগ্রি আনবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হবে নতুবা বৈজ্ঞানিক হবে।’

স্যার চলে যাওয়ার পর টিংকু ভাই বললেন, ‘যতই লেখা পড়ার কথা বল আমি জানি দুদিন পর তোমার বিয়ে হয়ে যাবে। আমার সাথে তোমার হয়তো কোনোদিনই দেখা হবে না আর, কিন্তু যখন চায়ের পেয়ালা হাতে নেবে তখনই আমাকে মনে পড়বে। তখন আফসোসের চেয়ে আগামীকাল সকালে চলো একসঙ্গে চা খাই।’

আজ লায়লা আপা নেই, রুমে আমি একা। ফজর নামাজ শেষে কতক্ষণ পায়চারি করলাম। হেঁটে হেঁটে একবার ভাবী যাব আরেকবার ভাবী যাব না। অবশেষে কাপড় পরে টিএসসির সামনে এসে দাঁড়ালাম। নীল রঙের গাড়ির ভিতরে টিংকু ভাই বসে আছেন। বললাম বাইরে আসেন হেঁটে হেঁটে চা খেতে যাই, ওখান থেকে কার্জন হল। আপনি রিকশা নিয়ে ফিরে আসবেন।

টিংকু ভাই নামতে না নামতেই বৃষ্টি শুরু হলো। তিনি বললেন, বৃষ্টি শেষ হওয়া পর্যন্ত গাড়িতে বসে অপেক্ষা করি। ভাবার সুযোগ নেই, কারণ আমি ভিজে যাচ্ছি। তিনি বললেন, চলো ক্যাম্পাসের চারপাশ ঘুরে আসি। এত বৃষ্টি, বাইরের কিছুই দেখা যাচ্ছে না। কিন্তু কোথায় ক্যাম্পাস, গাড়ি চলছে এয়ারপোর্ট রোড ধরে ফাঁকা রাস্তায়।

ভীষণ ভয় পেয়ে বললাম ফিরে চলুন, আমাকে ক্যাম্পাসে নামানোর আগে গাড়ি থামাবেন না, প্লিজ। এত বৃষ্টিতে গাড়ি এক্সিডেন্ট হওয়ার সম্ভাবনা আছে। কারণ, সামনে কিছুই দেখা যাচ্ছে না। ভীষণ অস্বস্তি হচ্ছে, আমি সিটের সঙ্গে সেঁটে বসে আছি। রাস্তার পাশে গাড়ি চলা হঠাৎ থামিয়ে বললেন গান শুনবে, গান শুনলে তোমার ভালো লাগবে। আমি কোনোমতে সম্মতিসূচক মাথা নাড়ালাম। তিনি ছাড়লেন সুমনের গান, ‘প্রথমত আমি তোমাকে চাই, দ্বিতীয়ত আমি তোমাকে চাই, তৃতীয়ত আমি তোমাকে চাই...।’ এই গানের অর্থ আমি বুঝি, কিন্তু কোনো কথা বলছি না। তার দিকে তাকাচ্ছিও না। নিচের দিকে তাকিয়ে কোনোমতে বললাম, ‘আপনি জানেন তো কদিন পর আমার বিয়ে, সব ঠিকঠাক।’

কোনো কিছু না বলে তিনি গাড়িতে স্টার্ট দিলেন। কারও মুখে কোনো কথা নেই।  তিনি আমার দিকে তাকাচ্ছেন না আর। সোজা রাস্তার দিকে তাকিয়ে গাড়ি চালাচ্ছেন। গাড়িতে বেজে চলেছে সুমনের ক্যাসেট।  হঠাৎ জেনি কাবাব ঘরের সামনে গাড়ি পার্ক করে বললেন, ‘নামো, তোমাকে চা খাওয়াই।’ ততক্ষণে বৃষ্টি ধরে এসেছে। চা খেতে খেতে পরিস্থিতি স্বাভাবিক করার লক্ষ্যে কথা বলা শুরু করলাম।

 

                লেখক : মানবতাবাদী লেখিকা

এই বিভাগের আরও খবর
ভাঁড়ারে টান, সঞ্চয়ে হাত
ভাঁড়ারে টান, সঞ্চয়ে হাত
উত্তাল রাজনীতি
উত্তাল রাজনীতি
খেলনাও শিক্ষক
খেলনাও শিক্ষক
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
‘বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী’
‘বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী’
বর্জ্য থেকেই শক্তি ও সম্পদ
বর্জ্য থেকেই শক্তি ও সম্পদ
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
গাজায় ফের তাণ্ডব
গাজায় ফের তাণ্ডব
নির্বাচন নিয়ে দ্বন্দ্ব
নির্বাচন নিয়ে দ্বন্দ্ব
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক অশনিসংকেত
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক অশনিসংকেত
জাতীয় নিরাপত্তায় এনটিএমসি
জাতীয় নিরাপত্তায় এনটিএমসি
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় পানিতে হাবুডুবু খাচ্ছে কৃষকের স্বপ্ন
বগুড়ায় পানিতে হাবুডুবু খাচ্ছে কৃষকের স্বপ্ন

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৭০৯ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৭০৯ মামলা

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

কবরের মাটি নেওয়ার প্রতিবাদ করায় প্রতিপক্ষের হামলা, নিহত ১
কবরের মাটি নেওয়ার প্রতিবাদ করায় প্রতিপক্ষের হামলা, নিহত ১

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন মানবে না জনগণ : মামুনুল হক
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন মানবে না জনগণ : মামুনুল হক

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

বৈরি আবহাওয়ায় আমন ধানের ব্যাপক ক্ষতি
বৈরি আবহাওয়ায় আমন ধানের ব্যাপক ক্ষতি

৩১ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

গাজীপুরে নদীপথে ব্যারিস্টার ইশরাক সিদ্দিকীর শোভাযাত্রা ও গণসংযোগ
গাজীপুরে নদীপথে ব্যারিস্টার ইশরাক সিদ্দিকীর শোভাযাত্রা ও গণসংযোগ

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল
দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোর সন্দেহে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তিকে পিটিয়ে হত্যা
চোর সন্দেহে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তিকে পিটিয়ে হত্যা

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একটি দল সুকৌশলে নির্বাচন পেছানোর পাঁয়তারা করছে : দুলু
একটি দল সুকৌশলে নির্বাচন পেছানোর পাঁয়তারা করছে : দুলু

৪৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে ২ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য আটক
কুড়িগ্রামে ২ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য আটক

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে ৩৯ দফা দাবিতে সাংবাদিক ইউনিয়নের বিক্ষোভ
গাজীপুরে ৩৯ দফা দাবিতে সাংবাদিক ইউনিয়নের বিক্ষোভ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলা থেকে মিনহাজ মান্নানকে অব্যাহতি
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলা থেকে মিনহাজ মান্নানকে অব্যাহতি

৫৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

স্তন ক্যান্সার প্রতিরোধে পুরুষের দৃষ্টিভঙ্গি গুরুত্বপূর্ণ: চসিক মেয়র
স্তন ক্যান্সার প্রতিরোধে পুরুষের দৃষ্টিভঙ্গি গুরুত্বপূর্ণ: চসিক মেয়র

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাটোর প্রেসক্লাবের সভাপতি শহীদুল, সম্পাদক কামরুল
নাটোর প্রেসক্লাবের সভাপতি শহীদুল, সম্পাদক কামরুল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে বর্ণাঢ্য আয়োজনে ৫৪তম জাতীয় সমবায় দিবস উদযাপন
কুড়িগ্রামে বর্ণাঢ্য আয়োজনে ৫৪তম জাতীয় সমবায় দিবস উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় খোকন হত্যায় ২৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা
বগুড়ায় খোকন হত্যায় ২৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ জনগণের নয়, উপদেষ্টাদের ভবিষ্যৎ সুবিধার জন্য: হাফিজ
জুলাই সনদ জনগণের নয়, উপদেষ্টাদের ভবিষ্যৎ সুবিধার জন্য: হাফিজ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৫ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন ঘোষণা
১৫ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাদুড়ের দেহ কেন জ্বলে ওঠে, রহস্য অজানা বিজ্ঞানীদেরও
বাদুড়ের দেহ কেন জ্বলে ওঠে, রহস্য অজানা বিজ্ঞানীদেরও

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন
নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৩
রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৩

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাইবান্ধায় বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
গাইবান্ধায় বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে গাছচাপা পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
বাগেরহাটে গাছচাপা পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি ক্ষমতায় আসলে নারীর ক্ষমতায়ন হবে: আনিসুল হক
বিএনপি ক্ষমতায় আসলে নারীর ক্ষমতায়ন হবে: আনিসুল হক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে অবসরপ্রাপ্ত ইমামকে রাজকীয় বিদায়
খাগড়াছড়িতে অবসরপ্রাপ্ত ইমামকে রাজকীয় বিদায়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেনিয়ায় ভূমিধস, প্রাণ হারাল ১৩ জন
কেনিয়ায় ভূমিধস, প্রাণ হারাল ১৩ জন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে জাতীয় সমবায় দিবস পালিত
বরিশালে জাতীয় সমবায় দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের ভূরুঙ্গামারী থানা পরিদর্শন
কুড়িগ্রামে চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের ভূরুঙ্গামারী থানা পরিদর্শন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি
ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চা বাগানের পাশে অজ্ঞাত নারীর রক্তাক্ত দেহ
চা বাগানের পাশে অজ্ঞাত নারীর রক্তাক্ত দেহ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস
রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই
সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল
কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে
চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!
বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম
আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি
ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো
মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ
ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুদানে তিন দিনে দেড় হাজার মানুষকে হত্যা
সুদানে তিন দিনে দেড় হাজার মানুষকে হত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ
স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জিয়াউর রহমান খাল খনন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উন্নয়নের সূচনা করেছিলেন : বাবুল
জিয়াউর রহমান খাল খনন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উন্নয়নের সূচনা করেছিলেন : বাবুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু
হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান
এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা
দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল চীন-রাশিয়া
ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল চীন-রাশিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণভোট ছাড়া জাতীয় নির্বাচন হবে অর্থহীন: জামায়াত আমির
গণভোট ছাড়া জাতীয় নির্বাচন হবে অর্থহীন: জামায়াত আমির

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ৩১০ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ৩১০ বাংলাদেশি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাগরে ফের লঘুচাপের আশঙ্কা, ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
সাগরে ফের লঘুচাপের আশঙ্কা, ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুরস্কে হোটেলে ৭৮ জনের মৃত্যু: মালিক-ডেপুটি মেয়রসহ ১১ জনের যাবজ্জীবন
তুরস্কে হোটেলে ৭৮ জনের মৃত্যু: মালিক-ডেপুটি মেয়রসহ ১১ জনের যাবজ্জীবন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯৮ শতাংশ ভোটে তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান
৯৮ শতাংশ ভোটে তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের সহায়তায় ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচি জোরদার করছে ইরান, দাবি রিপোর্টে
চীনের সহায়তায় ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচি জোরদার করছে ইরান, দাবি রিপোর্টে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেজেন্টেশন বানিয়ে দেবে গুগলের জেমিনাই
প্রেজেন্টেশন বানিয়ে দেবে গুগলের জেমিনাই

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সিলেটে বাসদের কার্যালয় থেকে ২২ নেতাকর্মী আটক
সিলেটে বাসদের কার্যালয় থেকে ২২ নেতাকর্মী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইউক্রেইনকে টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর সবুজ সংকেত দিল পেন্টাগন
ইউক্রেইনকে টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর সবুজ সংকেত দিল পেন্টাগন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেনেজুয়েলায় হামলা নিয়ে ট্রাম্পের সুর বদল
ভেনেজুয়েলায় হামলা নিয়ে ট্রাম্পের সুর বদল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে পারল না বাংলাদেশ
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে পারল না বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে নিয়ামতপুরে কর্মীসভা অনুষ্ঠিত
বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে নিয়ামতপুরে কর্মীসভা অনুষ্ঠিত

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সামিরা আমাকে চুড়ি পরিয়ে দিয়েছিল - শাবনূর
সামিরা আমাকে চুড়ি পরিয়ে দিয়েছিল - শাবনূর

শোবিজ

রোহিঙ্গা শিবিরে নতুন ফাঁদ
রোহিঙ্গা শিবিরে নতুন ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া
ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

মানব পাচারের রুট নেপাল
মানব পাচারের রুট নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান
অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক
জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

দিনে বিক্রি কোটি টাকার সুপারি
দিনে বিক্রি কোটি টাকার সুপারি

শনিবারের সকাল

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা
হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন
নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন

পেছনের পৃষ্ঠা

অমিত-রেখার প্রেম কেন ভেঙেছিল...
অমিত-রেখার প্রেম কেন ভেঙেছিল...

শোবিজ

বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা
বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ
বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

কমছে সবজির দাম ফিরছে স্বস্তি
কমছে সবজির দাম ফিরছে স্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক
বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক

নগর জীবন

যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে
যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে

নগর জীবন

বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন
বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

অব্যবস্থাপনায় জলুস হারাচ্ছে কক্সবাজার
অব্যবস্থাপনায় জলুস হারাচ্ছে কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব
আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য

সম্পাদকীয়

সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে
সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা
কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা

নগর জীবন

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি

নগর জীবন

জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি
জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি

মাঠে ময়দানে

টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ
টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত
এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত

প্রথম পৃষ্ঠা