শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৫ মার্চ, ২০২৩ আপডেট:

যোগাযোগমন্ত্রীকে গ্রেফতারের নির্দেশ দেন এক মন্ত্রী ও উপদেষ্টা

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
যোগাযোগমন্ত্রীকে গ্রেফতারের নির্দেশ দেন এক মন্ত্রী ও উপদেষ্টা

সরকারে কাজ করতে গিয়ে কোনো মন্ত্রী ভুল করলে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা কে নেবেন? সবাই বলবেন, প্রধানমন্ত্রী। বাস্তবে এই দেশে একজন মন্ত্রীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে দুদকে ফোন করেছিলেন একজন মন্ত্রী ও উপদেষ্টা। তারা কী করে এ কাজটি করলেন তা এখনো অনেকের মতো আমার কাছে এক অপার বিস্ময়। ঠিকই বলছি পদ্মা সেতুর দুর্নীতির কথিত অভিযোগের সময় দুদকে ফোন করেছিলেন সরকারের একজন মন্ত্রী ও উপদেষ্টা।  তারা কঠোর ভাষায় বলেছিলেন, যোগাযোগমন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেনকে আটক করুন। ছাড় দেবেন না অন্যদেরও। এ ঘটনা আওয়ামী লীগের প্রথম মেয়াদের। সারা দেশ উত্তাল পদ্মা সেতু নিয়ে বিশ্বব্যাংকের নেতিবাচক মন্তব্য ও অবস্থান নিয়ে। আলোচনা-সমালোচনার কঠোর মাত্রায় সরকারের মন্ত্রী আর উপদেষ্টা অবস্থান নিলেন বিশ্বব্যাংকের পক্ষে। এই এখতিয়ার তাদের কে দিল এত দিনেও জানি না। তবে সেই মন্ত্রী এখন আর নেই। তিনি চলে গেছেন জীবনের মায়া ত্যাগ করে দুনিয়া ছেড়ে। তবে সেই উপদেষ্টা এখনো সরকারে আছেন। মাঝে অনেক দিন দেশে ছিলেন না। হিজরত করতে গিয়েছিলেন পরবাসে। শুনেছিলাম আর ফিরবেন না। কিছুদিন আগে দেখলাম তিনি ফিরেছেন। বিভিন্ন অনুষ্ঠানে অংশ নিচ্ছেন। বক্তৃতা দিচ্ছেন। বসছেন উপদেষ্টার চেয়ারেই। প্রধানমন্ত্রী আসলে নীলকণ্ঠি। তিনি পারেন সবকিছু হজম করতে।

ইন্দিরা গান্ধী জরুরি অবস্থা জারির পর দলের ভিতরেও অনেকের বিরুদ্ধে অভিযোগ এলো। ইন্দিরা বললেন, ব্যবস্থা নিতে গেলে কেউই বাকি থাকেন না। তাই বুঝেশুনে চলতে হবে। জরুরি অবস্থা শুধু বেশিমাত্রার দুর্নীতিবাজ আর মুনাফাখোরদের বিরুদ্ধে। জরুরি অবস্থা ইন্দিরাকে ক্ষতিগ্রস্ত করেছিল। তার নিজের দলেরই অনেকের ভূমিকা ছিল রহস্যময়। আমার এক বন্ধু বলেন, বাংলাদেশে সবই সম্ভব। বঙ্গবন্ধু হত্যার পর তাঁর ক্যাবিনেট সদস্যরাই গেলেন খন্দকার মোশতাকসহ খুনিদের সঙ্গে। রাজনীতির হিসাব-নিকাশগুলো সব সময় জটিলই হয়ে থাকে। বর্তমান সরকারের প্রথম মেয়াদে পদ্মা সেতু নিয়ে ঝড় বয়ে গিয়েছিল। যারা বাংলাদেশকে তলাবিহীন ঝুড়ি আখ্যায়িত করেছিল তারা চায়নি পদ্মা সেতু নির্মাণ হোক। এ কারণে শুরুতে ষড়যন্ত্র দানাবেঁধে ওঠে। তাদের সঙ্গে সুর মিলিয়ে বসলেন সরকারের প্রভাবশালী মন্ত্রী, উপদেষ্টা। বিশ্বব্যাংকের অভিযোগের পক্ষে অবস্থান নিলেন তারা। ফোন করলেন দুর্নীতি দমন কমিশনের তখনকার কমিশনার মো. শাহাবুদ্দিন চুপ্পুকে। তাঁকে নির্দেশ দিলেন যোগাযোগমন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেনকে আটক করতে। শুধু আটক নয়, রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করতে। রিমান্ডে প্রশ্ন করতে কত টাকার দুর্নীতি করেছিলেন। সেই টাকা দেশ-বিদেশের কোথায় কোথায় দিয়েছেন। তখনই পুরো ঘটনাটি শুনেছিলাম। দুদক কমিশনার হিসেবে তিনি মন্ত্রী ও প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টার কথায় থতমত খেলেন। অপার বিস্ময় নিয়ে তখন পাল্টা প্রশ্ন করলেন, যে প্রকল্প শুরু হয়নি, কোনো অর্থ ছাড় হয়নি বিশ্বব্যাংক থেকে- সেখানে দুর্নীতি কী করে হয়?

জবাবে খুশি হননি তখনকার অর্থমন্ত্রী ও প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা। তারা এক ধরনের হুংকারই দিলেন। বললেন, ব্যবস্থা না নিলে সরকার থাকবে না। বিশ্বব্যাংককে অখুশি করে চলা যাবে না। দুনিয়ার কোথাও তাদের উপেক্ষা করার পরিণতি ভালো হয়নি। সবকিছু উপেক্ষা করলেন মো. শাহাবুদ্দিন চুপ্পু। স্পষ্ট করে আবারও জানিয়ে দিয়েছিলেন, আমি বিচার বিভাগে ছিলাম। দীর্ঘদিন বিচারকের দায়িত্ব পালন করেছি। আইনজীবী হিসেবে কানুন বুঝি। আদালতে প্র্যাকটিস করেছি। অভিযোগ কারও বিরুদ্ধে আসতেই পারে। তার সঙ্গে দরকার প্রমাণের। বিশ্বব্যাংক কোনো টাকাই বাংলাদেশকে দেয়নি। টাকা না পেলে দুর্নীতি কীভাবে হবে? এ অভিযোগের সঙ্গে রাজনীতি আছে। দেশ-বিদেশে প্রতিক্রিয়া দেখে অনেক কিছুই মনে হচ্ছে। সবকিছু যুদ্ধাপরাধীদের বিচার প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করার ষড়যন্ত্র কি না তাও দেখা দরকার। সেই দেখাটার দায়িত্ব আপনাদের। আমার নয়। কারও বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণে পর্যাপ্ত ডকুমেন্ট দরকার। চূড়ান্ত বিচার করবেন আদালত। আর প্রমাণ ছাড়া আদালত কারও বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবেন না। আমরাও কাউকে এভাবে আটক করতে পারি না। আপনাদের কাছে প্রমাণ থাকলে পাঠান। তারপর আটক বা রিমান্ডের প্রশ্ন। জবাবে সেই উপদেষ্টা বললেন, বাস্তবতা বোঝার চেষ্টা করুন। দুদক কমিশনার বললেন, বাস্তবতা বুঝেছি। বাজারি গুজব আর আইনের গাইডলাইন এক নয়। আইনের হাত-পা বাঁধা প্রমাণের কাছে। এখানে আমার করার কিছু নেই। তখনকার যোগাযোগমন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেন চাকরি হারিয়েছিলেন। সচিবকে কিছুদিনের জন্য কারাবরণ করতে হয়েছিল। পদ্মা সেতুর কথিত দুর্নীতির অভিযোগ আরও অনেক সরকারি কর্মকর্তাকে জটিল অবস্থায় ফেলেছিল। বিপাকে পড়তে হয়েছিল তাদের পরিবার-পরিজনকে। আজ পদ্মা সেতুকে সবাই বাংলাদেশের গৌরব বলছেন। একবারও ফিরে দেখছেন না কঠিন বাস্তবতা।

বিশ্বব্যাংকের একজন কর্মকর্তার বক্তব্যকে ঘিরেই আলোচনার সূত্রপাত। বাংলাদেশি মিডিয়ার পাশাপাশি বিদেশি সংবাদপত্রও অনেক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছিল। যুক্তিতর্কের প্রয়োজন ছিল না। সবাই বললেন, পদ্মা সেতুতে বিশাল দুর্নীতি হয়েছে। কার টাকা, কোথায় টাকা, তার খবর নেই। অভিযোগকারীদের তালিকায় বিশ্বব্যাংকের কয়েকজন কর্মকর্তাও ছিলেন। তারাও বাংলাদেশে এসে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতসহ সরকারের কয়েকজন উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক করলেন। কঠিন ভাষায় বললেন, যোগাযোগমন্ত্রী সচিবসহ সবার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে। কোনো ছাড় দেওয়া চলবে না। তাদের জেলে নিতে হবে। না করলে বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে সব সম্পর্ক শেষ। আগামী দিনে কোনো লেনদেন হবে না। সাদা চামড়ার সাহেবদের কথা শুনে আমাদের ব্রাউন মন্ত্রী-এমপিরা ঘাবড়ে গেলেন। সবাই তাদের সঙ্গে সুর মেলালেন। বিরোধী দল করল সংবাদ সম্মেলন। বিশেষজ্ঞ মতামত কঠোর ব্যবস্থার পক্ষে। কান চিলে নিয়ে গেছে মনে করে সবাই ছুটলেন চিলের পেছনে। কেউ হাত দিয়ে একবারও দেখার প্রয়োজন মনে করলেন না কান আছে কি না। সৈয়দ আবুল হোসেনের পাশাপাশি সাবেক পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আবুল হাসান চৌধুরীর বিরুদ্ধে অভিযোগের তীর হানল। তার নাম দেখে তখনই চমকে উঠেছিলাম। আবুল হাসান চৌধুরীকে ব্যক্তিগতভাবে জানি। অত্যন্ত ভদ্র ও সজ্জন মানুষ। লোভ, লালসা, ক্ষমতা তাকে টানত না। এমপি হতে বিদেশি পাসপোর্ট ছাড়তে হবে বিধায় রাজনীতি থেকে দূরে সরলেন। ২০০১ সালে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করে বলেছিলেন, বাচ্চারা ছোট। পাসপোর্ট ছাড়লে ওদের আগামী দিনে পড়াশোনার সমস্যা হবে। তার চেয়ে নির্বাচন করব না। প্রধানমন্ত্রী বিস্মিত হয়েছিলেন। তবে সায় দিয়েছিলেন। বন্ধুদের একজন পরামর্শ দিয়েছিলেন, বিষয়টি গোপন রাখতে। অনেক রাজনীতিবিদের বিদেশি পাসপোর্ট আছে। তারা সবকিছু গোপন রেখে ভোটে অংশ নেয়। এহছানুল হক মিলনের মতো সবাই পাসপোর্ট ত্যাগ করে ভোট করে না। মিলন তাঁর আমেরিকান পাসপোর্ট ত্যাগ করেছিলেন মহীউদ্দীন আলমগীর এ নিয়ে প্রশ্ন করাতে।

আবুল হাসান চৌধুরী ২০০১ সালে ভোটে অংশ নিলেন না। রাজনীতি ছাড়লেন। তার আসনে পরে ভোট করলেন ড. আবদুর রাজ্জাক। তিনি বর্তমান কৃষিমন্ত্রী। অক্সফোর্ড পড়ুয়া আবুল হাসান চৌধুরী ছিলেন বেনজির ভুট্টোর সহপাঠী। ব্যক্তিগত জীবনে টাঙ্গাইলের জমিদার পরিবারের সন্তান। বিনয়ী মানুষটির বাপ-দাদাদের ঐতিহ্য ছিল। দাদা আবদুল হামিদ চৌধুরী ছিলেন স্পিকার। বাবা আবু সাঈদ চৌধুরী বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতি ও রাষ্ট্রপতি ছিলেন। আবুল হাসান চৌধুরীকে এমপি থাকাকালীন দেখেছি বাংলামোটরের সেই বিশাল পারিবারিক বাড়ি বিক্রি করে চলতে। রাজনীতি ও সরকারের বাইরে থাকার পরও তার নাম পদ্মা সেতুর দুর্নীতির তালিকায় দেখে মনের ভিতরে সংশয় তৈরি হলো। সরকারের ধারেকাছে নেই, তারপরও কীভাবে এই নাম এলো জানতে চেয়ে ফোন করেছিলাম তাকে। বলেছিলাম বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে আপনার সমস্যা কী? এখন তো আপনি কোনো কিছুর সাতেপাঁচে নেই। তারপরও কেন টানাটানি? জবাবে তিনি বলেছিলেন, বিদেশ থেকে তার এক বন্ধু এসেছিলেন পদ্মা সেতু নিয়ে কথা বলতে। তিনি এত বোঝার চেষ্টা না করে ফোন করে তাকে পাঠিয়েছিলেন যোগাযোগমন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেনের কাছে। এইটুকু অপরাধে হয়ে গেল বিশাল কেচ্ছা-কাহিনি।

আমার দাদি বলতেন, ‘ভাবিয়া করিও কাজ, করিয়া ভাবিও না।’ সরকারকে অনেক কঠিন সংগ্রাম করে ক্ষমতা ধরে রাখতে হয়। এই ধরে রাখার জন্য কাজ করে পূর্ণাঙ্গ একটি টিম। সেই টিমের কোনো সদস্যের সামান্য ভুলের খেসারত দিতে হয় পুরো দেশকে। প্রধানমন্ত্রীর সহকর্মী কারা হবেন তা তাঁর নিজস্ব বিষয়। এ নিয়ে বলার কিছু নেই। টিমের কোনো সদস্য আলাদা হয়ে নিজস্ব অবস্থানের প্রকাশ দেখাতে গেলেই জটিলতা তৈরি হয়। পদ্মা সেতু নিয়ে হয়েছিল তেমনই। সরকারের প্রভাবশালীরা দীর্ঘমেয়াদি চিন্তা না করেই কাহিনিতে ঘি ঢাললেন। দুদক কমিশনারকে তাদের ফোন করা ও ফোনের ভাষাগত অবস্থান সঠিক ছিল না। কেন তারা এমন করলেন সেই প্রশ্নের জবাব এখনো মেলেনি। সেই সময়ে পরিস্থিতি সামাল দিয়েছিলেন একজন মো. শাহাবুদ্দিন চুপ্পু। তিনি মন্ত্রী ও উপদেষ্টার নির্দেশ উপেক্ষা করেছিলেন। তিনি নির্দেশ শুনলে কী হতো? আজকের অবস্থানে মূল্যায়ন করা যাবে না। বোঝা যাবে না বাংলাদেশের তখনকার প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা। তবে এ নিয়ে এখনো অনেক প্রশ্ন থেকে যায়। বিস্মিত হচ্ছি নির্দেশদাতা সেই উপদেষ্টা ও মন্ত্রী কী করে এরপরও থাকলেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে? বঙ্গবন্ধু সবাইকে বিশ্বাস করতেন। সবাইকে আপন মনে করতেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নীলকণ্ঠি হয়ে সবাইকে নিয়ে চলতে পারেন। পাশে থাকা মানুষ সর্বনাশ করছে জেনেও ফলাফল দেখার অপেক্ষায় থাকেন। এতটা উদারতার কি প্রয়োজন আছে?

৩০ ডিসেম্বর ২০১৫ সালে বাংলাদেশ প্রতিদিনে পদ্মা সেতুর কঠিন বাস্তবতা নিয়ে একটা লেখা প্রকাশিত হয়েছিল। লেখক ছিলেন মো. শাহাবুদ্দিন চুপ্পুু। তিনি আজকের নবনির্বাচিত রাষ্ট্রপতি। লেখাটি পাঠিয়ে তিনি বলেছিলেন, এটা প্রকাশ করুন। কোনো একদিন ইতিহাস হবে। পদ্মা সেতু নিয়ে সত্যিকারের ঘটনা দেশবাসীকে জানিয়ে রাখতে চাই। এখানে কোথাও দুর্নীতি হয়নি। সেই সময়ে জেনেছিলাম একজন মন্ত্রী ও উপদেষ্টার কাহিনিগুলো। রাজনীতিতে সহযোদ্ধা হতে বিশ্বাস ও আস্থার প্রয়োজন হয়। একজন মন্ত্রী বা উপদেষ্টা শপথ নিয়ে চেয়ারে বসেন। সেই শপথ রাষ্ট্রের কাছে। সেই শপথ সরকারের কাছে। আর নিজস^ অঙ্গীকার যে আদর্শের হয়ে শপথ নিলেন সেই ব্যক্তিত্বের কাছে। ক্ষমতায় থেকে শপথ  ভঙ্গ করা কারও উচিত নয়। আর ভঙ্গ করলে সঙ্গে থাকা উচিত নয়।

আওয়ামী লীগ সরকার ১৪ বছর পার করছে। এই ১৪ বছরে অনেকেই দল ও সরকারে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেছেন। ক্ষমতা উপভোগ করেছেন। মসনদে বসার আগে অনেকের উচ্ছ্বাস দেখেছি। ক্ষমতা হারানোর পর আওয়ামী লীগের সমালোচনা শুনেছি। চেয়ারে বসার আগে কান্না শুনেছি। অহমিকা-দাম্ভিকতা অনেকের এখনো আছে। অনেকে বছরের পর বছর নির্বাচনী এলাকাতে যান না। মানুষের কাছ থেকে নিজেদের গুটিয়ে রাখেন। জনবিচ্ছিন্নতার পরও দলীয় মনোনয়ন লাভ করেন। বিরোধী দল ভোটে যায় না বলে বিজয়ী হন। ভোট ও রাজনীতির হিসাব-নিকাশ সব সময় এক রকম হয় না। কোনো কারণে ভোটাধিকারের যুগের সূচনা হলে এলাকায় জনবিচ্ছিন্নদের অস্তিত্ব থাকবে না। মনোনয়ন নিয়ে সরকারকে সতর্ক থাকতে হবে। আগামী দিনে নির্বাচনকালীন অথবা তার পরের সরকার গঠনেও বাস্তবতায় থাকতে হবে। এমন কাউকে রাখা ঠিক হবে না যারা নিজেরাই সর্বনাশা সিদ্ধান্ত দিয়ে বসেন। নীরবে ক্ষতি করেন দল ও সরকারের। হাত মেলান দেশ-বিদেশের সুশীল আর বাংলাদেশবিরোধী মানুষদের সঙ্গে। জাতির পিতার আদর্শকে ক্ষতিগ্রস্ত করেন।  ন্যূনতম অঙ্গীকারে থাকেন না প্রধানমন্ত্রীর নীতি ও আদর্শের দর্শনে।  আগামী দিনের সরকার চালাতে এই মানুষের প্রয়োজন নেই। শেখ হাসিনার সঙ্গে কাজ করতে দরকার তাঁর রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক দর্শনকে শতভাগ মেনে চলা। যারা এ কাজটি সঠিকভাবে করবেন না তাদের কেন রাখতে হবে?

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
মোটরসাইকেল
মোটরসাইকেল
হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত
বার্লিনের দেয়াল
বার্লিনের দেয়াল
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
আমার মা ও তাঁর সময়
আমার মা ও তাঁর সময়
সর্বশেষ খবর
‘আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’
‘আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’

এই মাত্র | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণায় জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণায় জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৪৯ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

গরমে শরীরচর্চায় খেয়াল রাখবেন যেসব বিষয়
গরমে শরীরচর্চায় খেয়াল রাখবেন যেসব বিষয়

৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

শ্রীপুরে ছুরিকাঘাতে আহতে যুবকের মৃত্যু, তিন বাড়িতে আগুন
শ্রীপুরে ছুরিকাঘাতে আহতে যুবকের মৃত্যু, তিন বাড়িতে আগুন

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

গরমে প্রাণ জুড়াবে আনারসের পানীয়
গরমে প্রাণ জুড়াবে আনারসের পানীয়

১৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বিনামূল্যে টিউবওয়েল স্থাপন করল বসুন্ধরা শুভসংঘ মনোহরদী উপজেলা শাখা
বিনামূল্যে টিউবওয়েল স্থাপন করল বসুন্ধরা শুভসংঘ মনোহরদী উপজেলা শাখা

১৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

কুষ্টিয়ায় চিকিৎসা ব্যয় কমানোর দাবিতে মানববন্ধন
কুষ্টিয়ায় চিকিৎসা ব্যয় কমানোর দাবিতে মানববন্ধন

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রধানমন্ত্রীর দুই মেয়াদ শুধু সমাধান না : আসিফ নজরুল
প্রধানমন্ত্রীর দুই মেয়াদ শুধু সমাধান না : আসিফ নজরুল

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

গরমে দীর্ঘক্ষণ এসিতে থাকলে হতে পারে বিপদ
গরমে দীর্ঘক্ষণ এসিতে থাকলে হতে পারে বিপদ

২০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

খাগড়াছড়িতে টিয়া ছানা জব্দ, বিক্রেতার অর্থদণ্ড
খাগড়াছড়িতে টিয়া ছানা জব্দ, বিক্রেতার অর্থদণ্ড

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিকে দেশের শ্রেষ্ঠ প্রধান শিক্ষক দবগুড়ার মোস্তফা কামাল
প্রাথমিকে দেশের শ্রেষ্ঠ প্রধান শিক্ষক দবগুড়ার মোস্তফা কামাল

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাবি শিক্ষার্থীদের হেপাটাইটিস 'বি' ভ্যাকসিন প্রদানের উদ্যোগ
জাবি শিক্ষার্থীদের হেপাটাইটিস 'বি' ভ্যাকসিন প্রদানের উদ্যোগ

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গরমে বেড়াতে বের হলে সঙ্গে রাখুন ৬ জরুরি জিনিস
গরমে বেড়াতে বের হলে সঙ্গে রাখুন ৬ জরুরি জিনিস

৩০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিকে ‘অত্যন্ত প্রশংসনীয়’ বললেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিকে ‘অত্যন্ত প্রশংসনীয়’ বললেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি’
‌‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি’

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

ফোনের ফটোগ্যালারির জায়গা বাড়াবেন যেভাবে
ফোনের ফটোগ্যালারির জায়গা বাড়াবেন যেভাবে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খাগড়াছড়িতে নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত
খাগড়াছড়িতে নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ, ঢাকায় বাড়তি নিরাপত্তা পুলিশের
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ, ঢাকায় বাড়তি নিরাপত্তা পুলিশের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হিট স্ট্রোক কেন হয়, প্রতিরোধে যা করবেন
হিট স্ট্রোক কেন হয়, প্রতিরোধে যা করবেন

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ঘন ঘন বাথরুম ব্যবহার করায় বরখাস্ত, স্পেসএক্সের বিরুদ্ধে মামলা
ঘন ঘন বাথরুম ব্যবহার করায় বরখাস্ত, স্পেসএক্সের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কানাডায় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন উদযাপিত
কানাডায় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন উদযাপিত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ঢাকার প্রতিটি থানা হবে জনগণের: ডিআইজি রেজাউল
ঢাকার প্রতিটি থানা হবে জনগণের: ডিআইজি রেজাউল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন দাবিতে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের আহতরা শাহবাগে
তিন দাবিতে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের আহতরা শাহবাগে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মন্সিগঞ্জে প্রবাসীর বাড়িতে হামলা-লুটপাট, আহত ৪
মন্সিগঞ্জে প্রবাসীর বাড়িতে হামলা-লুটপাট, আহত ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে মাইক্রোবাসের ধাক্কায় অটোরিকশাচালক নিহত
রাজধানীতে মাইক্রোবাসের ধাক্কায় অটোরিকশাচালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তীব্র গরমে আজও পুড়বে ঢাকাসহ আট জেলা
তীব্র গরমে আজও পুড়বে ঢাকাসহ আট জেলা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোগাদিশুতে প্রবল বর্ষণে সৃষ্ট বন্যায় নারী-শিশুসহ নিহত ৭
মোগাদিশুতে প্রবল বর্ষণে সৃষ্ট বন্যায় নারী-শিশুসহ নিহত ৭

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এপ্রিলে সড়কে ৫৯৩ দুর্ঘটনায় নিহত ৫৮৮ : রোড সেফটি ফাউন্ডেশন
এপ্রিলে সড়কে ৫৯৩ দুর্ঘটনায় নিহত ৫৮৮ : রোড সেফটি ফাউন্ডেশন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান
আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক
১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত
বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের
সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত
পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল
বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিশ্বের মানচিত্র থেকে পাকিস্তানকে মুছে ফেলা উচিত : কঙ্গনা
বিশ্বের মানচিত্র থেকে পাকিস্তানকে মুছে ফেলা উচিত : কঙ্গনা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও
যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরোধিতা সত্ত্বেও পাকিস্তানকে আইএমএফের ঋণ, উদ্বিগ্ন দিল্লি
ভারতের বিরোধিতা সত্ত্বেও পাকিস্তানকে আইএমএফের ঋণ, উদ্বিগ্ন দিল্লি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিয়েতে বরকে ২১০ বিঘা জমি ও পেট্রল পাম্পসহ ১৫ কোটি রুপির বেশি যৌতুক
বিয়েতে বরকে ২১০ বিঘা জমি ও পেট্রল পাম্পসহ ১৫ কোটি রুপির বেশি যৌতুক

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ শয্যার হাসপাতাল দাবি
১০০ শয্যার হাসপাতাল দাবি

দেশগ্রাম