শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৫ মার্চ, ২০২৩ আপডেট:

রৌদ্র ছায়া

কুঁজোরও ইচ্ছে করে চিত হয়ে শুতে

মাকিদ হায়দার
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
কুঁজোরও ইচ্ছে করে চিত হয়ে শুতে

‘বাপের যদি বেটা হই, লাফ দিয়ে পগার পার হই’। সেই পগার অনেকেই লাফ দিয়ে পার হয়ে গিয়েছিলেন ভারতে। আবার সাত সাগর চৌদ্দ নদী এবং হাজারখানেক পগার পাড়ি দিয়ে রাতের আঁধারে অনেকেই গিয়ে উঠেছিলেন ইউরোপের বিভিন্ন দেশে। পগার পাড়ি দিয়ে এক-এগারোর তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় গিয়ে কেউ স্থায়ী হয়েছেন ইউরোপ এবং আমেরিকায়।  এমনকি ভারতের আসাম-মেঘালয়ে। ১৯৪৭-এ দেশকে ভাগ করেছিল ব্রিটিশরা এবং ’৪৬ সালের হিন্দু-মুসলমান দাঙ্গায় দুই সম্প্রদায়ের নিরীহ মানুষগুলোকেই প্রাণ দিতে হয়েছিল, ’৪৭-এর পরে ভারতের বিভিন্ন প্রদেশ থেকে উদ্বাস্তু হয়ে পাড়ি দিয়েছিলেন তৎকালীন পূর্ববঙ্গের বিভিন্ন জেলায়। ’৬৪-তে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে পুনরায় দাঙ্গা বাধায় তৎকালীন সরকারের উদ্দেশ্য ছিল সাম্প্রদায়িকতাবাদী মনোভাব উসকে দেওয়া। একই উদ্দেশে ’৬৫ সালে ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে লিপ্ত হয়ে পাকিস্তান পরাজিত হলেও স্বীকার করেনি। আমার এখনো স্পষ্ট মনে আছে, পাকিস্তান এয়ারফোর্সের পক্ষ থেকে একটি বোমা ফেলা হয়েছিল কুর্মিটোলার আশপাশে। তাতে এক কিশোর নিহত হয়েছিল। তৎকালীন রেডিও পাকিস্তান করাচি থেকে রাতের বাংলা খবরে ভারতের কথিত বিমান হামলার খবর জানালেন খবর পাঠক সরকার কবির উদ্দিন। পরের দিন রাতে ওই খবরটি একটু ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে পাঠ করেছিলেন সম্ভবত ইমরুল চৌধুরী অথবা মুজিবুর রহমান খাঁ। যেন পূর্ব-পাকিস্তানিরা ভারতবিদ্বেষী মনোভাব পোষণ করেন। তৎকালের গভর্নর মোনেম খাঁ এক ভাষণে জানিয়েছিলেন, ’৬৫ সালের যুদ্ধে পাকিস্তান জিতেছে। আসলে পুরোটাই ছিল মিথ্যা কথা। যুদ্ধের সময়কাল ছিল মাত্র ১৭ দিন। এরই মধ্যে পাকিস্তান সরকার হাজার হাজার বিহারি নামধারী ভারতীয় উর্দুভাষী মুসলমানকে ভারত থেকে এনে তাদের চাকরিসহ জায়গা দিলেন চট্টগ্রাম, ঈশ্বরদী, পার্বতীপুর, ঢাকার মোহাম্মদপুর এবং মিরপুরে। শুধু যে ভারতের উর্দুভাষীরা এসেছিল তা নয়, বাঙালিরাও এসে রাজশাহী, ঢাকায় এবং চট্টগ্রামসহ সমগ্র উত্তরবঙ্গে আশ্রয় নেয়। দিনাজপুরে রিফিউজিরা চাকরি পেলেন রেলে এবং সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে।

পরবর্তীতে সেই রিফিউজিদের ভিতরে একজন হয়েছিলেন সংসদের স্পিকার। গত শতকে ধানের শীষ যখন রাষ্ট্র ক্ষমতায়, মাঝখানে অনেক বছর পেরিয়ে এলো ইয়াজউদ্দিন সরকার ২০০৭-০৮ সালে। সেই সময়ে আজকের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং ২০০১-০৬ সালের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে ইয়াজউদ্দিন গং জেলে পাঠিয়েছিলেন। অনেকে আত্মগোপন করেছিলেন। নির্বাচনে জিতে ২০০৯ সালে শেখ হাসিনা দেশের দায়িত্বভার গ্রহণ করলেন। ধানের শীষের পরাজয় অনেকেই মেনে নিতে পারেননি। কেউ কেউ পালিয়ে গিয়ে নিজের জীবন রক্ষা করেছেন পশ্চিমা দেশে। ইতোমধ্যে অনেক বছর পর একটি চমৎকার লেখা বাংলাদেশ প্রতিদিনে প্রকাশিত হয়েছিল। লিখেছিলেন মাননীয় সাবেক বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক। তার লেখায় পাঠকদের জানিয়েছিলেন পুরনো কথা। ভারত থেকে রিফিউজি হয়ে আসা, বর্তমানে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদের মহাসচিবের পিতা ছিলেন পাকিস্তানপ্রেমী। ১৯৭১ সালে পাকিস্তানিদের আত্মসমর্পণের পর মহাসচিবসহ পালিয়ে গিয়েছিলেন তাদের পূর্বপুরুষের ভিটেবাড়ি ভারতে। জনাব মানিক বাংলাদেশ প্রতিদিনের পাঠকদের জানিয়েছিলেন ধানের শীষের মহাসচিবের পিতা ছিলেন রাজাকার। স্বাধীন হওয়ার পরেও দীর্ঘদিন ভারতে কাটিয়ে ’৭৫-পরবর্তী সময়ে দেশে ফিরেছিলেন দিনাজপুরের ঠাকুরগাঁও মহকুমায়।

আমি বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প সংস্থার জনসংযোগ কর্মকর্তা ছিলাম তখন একদিন বিসিকের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সিরাজুদ্দীন (সিএসপি)-সহ গিয়েছিলাম ঠাকুরগাঁওয়ে বিসিক শিল্পনগরী স্থাপনের লক্ষ্যে। আমরা ঢাকায় ফিরে আসার কিছুদিন পরেই ঠাকুরগাঁওয়ের মির্জা পরিবারের ঢাকায় ইডেন গার্লস কলেজ অথবা হোম ইকোনমিক্স কলেজের একজন শিক্ষিকা- আকতারী বেগমকে বিসিকে নিয়োগ দিলেন, আমেরিকান এইডের উইডিপিতে [উইমেন্স এন্টারশিপ প্রজেক্টে]। তখনই আকতারী আপা চেয়ারম্যান মহোদয়ের নির্দেশে এমএ পাস করা মেয়েদের অনেককে চাকরি দিলেন এবং তার কিছুদিন পরেই মেয়েগুলোকে নেদারল্যান্ডস, সিঙ্গাপুর ও ফিলিপাইনে পাঠালেন। বিসিকের আগের দুর্নাম ঘুচে গেল এবং চেয়ারম্যান মহোদয়ের সাক্ষাৎকার বিটিভিতে, পত্র-পত্রিকায় প্রচার হওয়ার ফলশ্রুতিতে অন্য জনাকয়েক সিএসপি শিল্প মন্ত্রণালয়ের সচিব মোহাম্মদ সিরাজুদ্দীনের নামে অপবাদ দেওয়ায় তাকে অন্যত্র যেতে হলো। সিরাজুদ্দীন সাহেব যাওয়ার দিনকয়েক পরেই এলেন সিএসপি মুশফিকুর রহমান। তিনি বিসিকে ছিলেন প্রায় পাঁচ বছর। তিনি বদলি হওয়ার পরে এলেন সিএসপি ফয়জুর রাজ্জাক।

আমার চাকরিজীবনে পেয়েছিলাম অনেক ইপিসিএস। সর্বশেষ এলেন সিএসপি আবদুল মান্নান। বর্তমানে সরকারের পরিকল্পনামন্ত্রী। ইতোমধ্যে সব চেয়ারম্যানই আমাকে একাধিকবার বিদেশ পাঠিয়েছিলেন। এমনকি সিরাজুদ্দীন সাহেব প্রথম পাঠিয়েছিলেন হিউম্যান রিসার্চের ওপর লেখাপড়া করতে ফিলিপাইনের ম্যানিলা বিশ্ববিদ্যালয়ে। মুশফিকুর রহমান এবং ফয়জুর রাজ্জাক পাঠিয়েছিলেন দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার অনেক দেশে দীর্ঘ এবং স্বল্পমেয়াদি কোর্সে একাধিকবার। চাকরির অবসরে যাওয়ার সময় এগিয়ে এলেও ইতোমধ্যে ২০০১ থেকে ২০০৬ পর্যন্ত সময়ের সরকার বিসিক থেকে নির্বাসনে পাঠালেন। কারণ আমরা ছিলাম নৌকার লোক। জাতির পিতার আওয়ামী লীগের সমর্থক। তবে দেশ ছেড়ে পালাতে হয়নি। পালিয়েছে অনেকে তত্ত্বাবধায়ক সরকার আসার পরপরই ২০০৭-০৮ সালে। দেশ ছেড়ে পালালেন অনেকেই। সেই পলাতকের ভিতর আছেন অনেকের সঙ্গে জনাব তারেক রহমানও। এখন তিনি সপরিবারে লন্ডন প্রবাসী। আইনের চোখে তিনি অপরাধী। এমনকি তার মা বেগম খালেদা জিয়াও। তারেক রহমান অপরাধী ও পলাতক হলেও লন্ডনে রাজকীয় জীবনযাপন করছেন। দেশের পত্র-পত্রিকায় প্রায়শই দেখি তার অমর বাণী। পড়ি মনোযোগ দিয়ে। এ রকম একটি অমর বাণী তারেক রহমান দিয়েছিলেন লন্ডনে বিএনপির এক সভায়। তিনি সেই সভায় যা কিছু বলেছিলেন, সেটি প্রকাশ পেয়েছিল প্রথম আলো পত্রিকায়। সংবাদটির প্রেরক প্রথম আলোর লন্ডন প্রতিনিধি, তারিখ ০৬/০১/২০১৫- লন্ডনে তারেক। ‘শেখ হাসিনার পদত্যাগ ছাড়া ঘরে ফেরা নয়।’

বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমান দুর্বার আন্দোলনের মাধ্যমে শেখ হাসিনার পদত্যাগ এবং একটি নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন নিশ্চিত করতে নেতা-কর্মীদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। এর আগে তিনি নেতা-কর্মীদের ঘরে না ফেরার পরামর্শ দেন।

পূর্ব লন্ডনের এট্রিয়াম হলে ‘৫ জানুয়ারি গণতন্ত্র হত্যা ও কালো দিবস’ শীর্ষক আলোচনায় তিনি এ আহ্বান জানান। ৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত নির্বাচনের বছরপূর্তি উপলক্ষে যুক্তরাজ্য বিএনপি এ সভার আয়োজন করে।

তারেক রহমান বলেন, যখন খবর পাবেন শেখ হাসিনা পদত্যাগ করেছে, ঠিক তখনই রাজপথ ছাড়বেন। বিএনপির জন্য আন্দোলনে ঢাকাসহ সারা দেশে লাখ লাখ নেতা-কর্মী ঝাঁপিয়ে পড়েছেন বলে দাবি করেন তারেক রহমান। তিনি বলেন, আজ আমাদের নেতা-কর্মীরা রাস্তায়। তাদের গন্তব্য একটি। সেটি হচ্ছে দেশকে মুক্ত করা, গণতন্ত্রকে ফিরিয়ে আনা। এ আন্দোলন থেমে গেলে দেশ এবং দেশের মানুষের সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হবে বলে তিনি মন্তব্য করেন। আন্দোলনে নিরীহ মানুষের যাতে ক্ষতি না হয়, সেদিকে সতর্ক থাকারও পরামর্শ দেন তিনি। এ সময় তিনি তরুণ প্রজন্মকে ফেসবুক বাদ দিয়ে দেশ রক্ষার আন্দোলনে শামিল হওয়ার আহ্বান জানান। এ ছাড়া বিএনপি ক্ষমতায় এলে ‘বেটার বাংলাদেশ’ বানানোর প্রতিশ্রুতি দেন তিনি।

সভায় সভাপতিত্ব করেন যুক্তরাজ্য বিএনপির সভাপতি শায়েস্তা চৌধুরী। সভা পরিচালনা করেন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক কয়সর এম আহমদ। এ ছাড়া গতকাল স্থানীয় সময় বেলা ১টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত ব্রিটিশ পার্লামেন্টের সামনে যুক্তরাজ্য বিএনপির বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করার কথা রয়েছে।  একই সময় যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগও সেখানে ‘৫ জানুয়ারি গণতন্ত্রের বিজয় দিবস’ পালন করার ঘোষণা দিয়েছে।

এখন কথা হলো, শেখ হাসিনা কবে পদত্যাগ করবেন, সে কথা জনাব রহমান জানেন না। মাঝখানে আট বছর পেরিয়ে গেল। শেখ হাসিনাই একমাত্র ব্যক্তি যিনি জাতির পিতার আদর্শে লালিত।  তিনি কখনই বলবেন না, ‘বাপের যদি বেটি হই লাফ দিয়ে পগার পার হই।’ প্রবাদ আছে, ‘কুঁজোরও ইচ্ছে করে চিত হয়ে শুতে’। কথাটি প্রযোজ্য লন্ডনে পলাতক দুর্নীতির দায়ে অভিযুক্ত সেই লোকটির জন্য।

                লেখক : কবি

এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
মোটরসাইকেল
মোটরসাইকেল
হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত
বার্লিনের দেয়াল
বার্লিনের দেয়াল
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
আমার মা ও তাঁর সময়
আমার মা ও তাঁর সময়
সর্বশেষ খবর
‘আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’
‘আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’

২ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণায় জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণায় জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গরমে শরীরচর্চায় খেয়াল রাখবেন যেসব বিষয়
গরমে শরীরচর্চায় খেয়াল রাখবেন যেসব বিষয়

৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

শ্রীপুরে ছুরিকাঘাতে আহতে যুবকের মৃত্যু, তিন বাড়িতে আগুন
শ্রীপুরে ছুরিকাঘাতে আহতে যুবকের মৃত্যু, তিন বাড়িতে আগুন

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

গরমে প্রাণ জুড়াবে আনারসের পানীয়
গরমে প্রাণ জুড়াবে আনারসের পানীয়

১৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বিনামূল্যে টিউবওয়েল স্থাপন করল বসুন্ধরা শুভসংঘ মনোহরদী উপজেলা শাখা
বিনামূল্যে টিউবওয়েল স্থাপন করল বসুন্ধরা শুভসংঘ মনোহরদী উপজেলা শাখা

১৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

কুষ্টিয়ায় চিকিৎসা ব্যয় কমানোর দাবিতে মানববন্ধন
কুষ্টিয়ায় চিকিৎসা ব্যয় কমানোর দাবিতে মানববন্ধন

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রধানমন্ত্রীর দুই মেয়াদ শুধু সমাধান না : আসিফ নজরুল
প্রধানমন্ত্রীর দুই মেয়াদ শুধু সমাধান না : আসিফ নজরুল

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

গরমে দীর্ঘক্ষণ এসিতে থাকলে হতে পারে বিপদ
গরমে দীর্ঘক্ষণ এসিতে থাকলে হতে পারে বিপদ

২২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

খাগড়াছড়িতে টিয়া ছানা জব্দ, বিক্রেতার অর্থদণ্ড
খাগড়াছড়িতে টিয়া ছানা জব্দ, বিক্রেতার অর্থদণ্ড

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিকে দেশের শ্রেষ্ঠ প্রধান শিক্ষক দবগুড়ার মোস্তফা কামাল
প্রাথমিকে দেশের শ্রেষ্ঠ প্রধান শিক্ষক দবগুড়ার মোস্তফা কামাল

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাবি শিক্ষার্থীদের হেপাটাইটিস 'বি' ভ্যাকসিন প্রদানের উদ্যোগ
জাবি শিক্ষার্থীদের হেপাটাইটিস 'বি' ভ্যাকসিন প্রদানের উদ্যোগ

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গরমে বেড়াতে বের হলে সঙ্গে রাখুন ৬ জরুরি জিনিস
গরমে বেড়াতে বের হলে সঙ্গে রাখুন ৬ জরুরি জিনিস

৩২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিকে ‘অত্যন্ত প্রশংসনীয়’ বললেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিকে ‘অত্যন্ত প্রশংসনীয়’ বললেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি’
‌‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি’

৪৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ফোনের ফটোগ্যালারির জায়গা বাড়াবেন যেভাবে
ফোনের ফটোগ্যালারির জায়গা বাড়াবেন যেভাবে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খাগড়াছড়িতে নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত
খাগড়াছড়িতে নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ, ঢাকায় বাড়তি নিরাপত্তা পুলিশের
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ, ঢাকায় বাড়তি নিরাপত্তা পুলিশের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হিট স্ট্রোক কেন হয়, প্রতিরোধে যা করবেন
হিট স্ট্রোক কেন হয়, প্রতিরোধে যা করবেন

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ঘন ঘন বাথরুম ব্যবহার করায় বরখাস্ত, স্পেসএক্সের বিরুদ্ধে মামলা
ঘন ঘন বাথরুম ব্যবহার করায় বরখাস্ত, স্পেসএক্সের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কানাডায় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন উদযাপিত
কানাডায় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন উদযাপিত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ঢাকার প্রতিটি থানা হবে জনগণের: ডিআইজি রেজাউল
ঢাকার প্রতিটি থানা হবে জনগণের: ডিআইজি রেজাউল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন দাবিতে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের আহতরা শাহবাগে
তিন দাবিতে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের আহতরা শাহবাগে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মন্সিগঞ্জে প্রবাসীর বাড়িতে হামলা-লুটপাট, আহত ৪
মন্সিগঞ্জে প্রবাসীর বাড়িতে হামলা-লুটপাট, আহত ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে মাইক্রোবাসের ধাক্কায় অটোরিকশাচালক নিহত
রাজধানীতে মাইক্রোবাসের ধাক্কায় অটোরিকশাচালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তীব্র গরমে আজও পুড়বে ঢাকাসহ আট জেলা
তীব্র গরমে আজও পুড়বে ঢাকাসহ আট জেলা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোগাদিশুতে প্রবল বর্ষণে সৃষ্ট বন্যায় নারী-শিশুসহ নিহত ৭
মোগাদিশুতে প্রবল বর্ষণে সৃষ্ট বন্যায় নারী-শিশুসহ নিহত ৭

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এপ্রিলে সড়কে ৫৯৩ দুর্ঘটনায় নিহত ৫৮৮ : রোড সেফটি ফাউন্ডেশন
এপ্রিলে সড়কে ৫৯৩ দুর্ঘটনায় নিহত ৫৮৮ : রোড সেফটি ফাউন্ডেশন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান
আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক
১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত
বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের
সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত
পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল
বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিশ্বের মানচিত্র থেকে পাকিস্তানকে মুছে ফেলা উচিত : কঙ্গনা
বিশ্বের মানচিত্র থেকে পাকিস্তানকে মুছে ফেলা উচিত : কঙ্গনা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও
যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরোধিতা সত্ত্বেও পাকিস্তানকে আইএমএফের ঋণ, উদ্বিগ্ন দিল্লি
ভারতের বিরোধিতা সত্ত্বেও পাকিস্তানকে আইএমএফের ঋণ, উদ্বিগ্ন দিল্লি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিয়েতে বরকে ২১০ বিঘা জমি ও পেট্রল পাম্পসহ ১৫ কোটি রুপির বেশি যৌতুক
বিয়েতে বরকে ২১০ বিঘা জমি ও পেট্রল পাম্পসহ ১৫ কোটি রুপির বেশি যৌতুক

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ শয্যার হাসপাতাল দাবি
১০০ শয্যার হাসপাতাল দাবি

দেশগ্রাম