শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৬ মার্চ, ২০২৩ আপডেট:

সাহিত্য ও পদক বাণিজ্য

আফরোজা পারভীন
প্রিন্ট ভার্সন
সাহিত্য ও পদক বাণিজ্য

লেখালেখির প্রায় সাড়ে চার যুগ ধরে জেনে এসেছি, সাহিত্য সাধনার জিনিস। তার জন্য প্রয়োজন নিষ্ঠা একাগ্রতা আত্মমগ্নতা পড়াশোনা। আজ মনে হয় ভুল জেনেছি। এখন চারদিকে চোখ মেলে দেখছি, সাহিত্য মানে দৌড়ঝাঁপ, পিঠ চুলকানো, সংগঠন, পুরস্কার বাণিজ্য। আগে জানতাম অসাধারণ কিছু করলে পুরস্কার মেলে। এখন দেখি হালে যিনি লেখালেখির জগতে এসেছেন তিনিও পদক, পুরস্কার পাচ্ছেন।  ক্রেস্ট বা উত্তরীয়র ছবি ফেসবুকে দিচ্ছেন। দেদার মন্তব্য আর লাইক পড়ছে তাতে। এই লেখকরা মনে করছেন তিনি সত্যিই লেখক হয়েছেন। কেউ কেউ নামের আগে ‘কবি’ জুড়ে দিচ্ছেন, কেউ জুড়ে দিচ্ছেন ‘লেখক’। এসব ক্রেস্টের বেশির ভাগই নাকি কেনা। যাকে দেওয়া হয় তার কাছ থেকে বেশি চাঁদা নিয়ে কম খরচে পুরস্কার দেওয়া হচ্ছে। অনেককে একসঙ্গে দিলে ভালো বাণিজ্য আর সঙ্গে সংগঠন এবং তার কর্ণধারদের নাম প্রচার হয়। পুরস্কার দেওয়ার অসিলায় দেশের নামকরা লোকদের সঙ্গে পরিচিত হচ্ছেন, তাদের ডাকছেন। তাদের সঙ্গে বসছেন, আলাপ করছেন। পরে সেটা কাজে লাগিয়ে বাণিজ্য করছেন। অন্য কাজ হাসিল করে নিচ্ছেন। এরা আবার বেশ চালাক। বিনা চাঁদায় দু-চারজন ভালো লেখককে পুরস্কার দিয়ে বিষয়টা জায়েজও করে নিচ্ছেন। এমন সংগঠন অসংখ্য। প্রতিদিন নতুন নতুন গজাচ্ছে। এদের দু-চারটি ছাড়া কারও রেজিস্ট্রেশন আছে বলে মনে হয় না।

এ অবিরাম পদক ব্যবসা শুধু ঢাকাকেন্দ্রিক না, চলছে দেশজুড়ে। সারা বছরই বিভিন্ন স্থানে লেগে আছে সাহিত্য সম্মেলন। এমনকি প্রত্যন্ত অঞ্চল পর্যন্ত। কবি-সাহিত্যিকরা দল বেঁধে ঝাঁকের কৈ বা পিঁপড়ের সারির মতো সেখানে যাচ্ছেন, স্টেজ আলোকিত করে বসছেন, বক্তৃতা দিচ্ছেন। দু-চারজন বড় লেখকের সঙ্গে ছবি তুলে নিজেদেরও বড় মনে করছেন। আমার প্রশ্ন, এত ছোটাছুটি করলে লেখকরা লিখবেন কখন? লেখার জন্য তো সময় দরকার, দরকার নিভৃতি, মগ্নতা। লেখাটা কখন হবে? শুধু তাই নয়, কোনো কোনো সংগঠন সম্ভাব্য বেশ কয়েকজন লেখকের নাম একসঙ্গে ফেসবুকে পোস্ট করে, একটি একটি করে নাম বাদ দিয়ে চূড়ান্তভাবে নির্বাচিত লেখক/ লেখকদের নামে পুরস্কার ঘোষণা করছেন। এতে যে অন্যদের অসম্মান হয় তা আয়োজকরা বোঝেন না। আশ্চর্য ব্যাপার যাদের নাম বাদ দেওয়া হয় তারা প্রতিবাদও করেন না! আমরা কী এতটাই কাঙাল হয়ে গেলাম!

যদি সম্মানজনক কোনো পুরস্কার হয় তার জন্য লেখকের আকাক্সক্ষা থাকতেই পারে। সবাই তার কাজের স্বীকৃতি চায়। কিন্তু এসব হঠাৎ গজিয়ে ওঠা সংগঠনের জন্য এত বুভুক্ষা কীসের! এত হ্যাংলামি কীসের! হাপিত্যেশ কীসের! অনেক সময় ভালো লেখকদের এই কাতারভুক্ত হতে দেখে কষ্ট পাই!

আবার এটাও ভাবী, তাদেরই বা দোষ কী! এখন পুরস্কারের জন্য মান যতটা যাচাই করা হয় তার চেয়ে অনেক বেশি বিবেচনায় আসে ব্যক্তিগত পরিচয়, মাখামাখি, লেনাদেনা ইত্যাদি। এসব করতে গিয়ে কেউ কাউকে সোনার চেন দেন, কেউ দেন অন্য কিছু। কী কী দেন তার সবকিছু তো আবার বলাও যায় না! লজ্জা বলে তো একটা শব্দ আছে অভিধানে! এতে সত্যিকার লেখকরা বাদ পড়ে যান। প্রতীক্ষায় থাকতে থাকতে অস্থির হয়ে এক সময় তাদেরও মনে হয়, এই ছোটাছুটি ধরাধরিই বুঝি পথ। যারা তা করেন না, তাদের বড় অংশই পুরস্কার বঞ্চিত থেকে যান।

পুরস্কার প্রদানের সঙ্গে সঙ্গে বেড়েছে সাহিত্য সম্মেলনের সংখ্যা। সম্মেলনে পাশের দেশের কবি-সাহিত্যিকরা আসছেন দল বেঁধে। আমাদের কবি-সাহিত্যিকরা যাচ্ছেন দল বেঁধে। তবে এই আসা আর যাওয়ার দলে প্রায়শই একই মুখ দেখা যায়। শুধু তাই নয়, আন্তর্জাতিক কবি সম্মেলনও হচ্ছে দেশের বিভিন্ন জায়গায়। আসছেন, ক্রেস্ট উত্তরীয় নিচ্ছেন। এ কবিদের নামধাম আমরা তেমন জানি না। দেশের যারা যাচ্ছেন তাদের অনেকেরই লেখাজোখাও তেমন নেই। যেসব সংগঠন এই সম্মেলন করছেন তারা স্পন্সরও পেয়ে যাচ্ছেন। কিছু মানুষের টাকার অভাব নেই। তারা কিছুটা খরচ করে টাকার ভারও মুক্ত হচ্ছেন, সাহিত্য-সংস্কৃতির সঙ্গে নামও যুক্ত হচ্ছে। কালো টাকাও খানিকটা জায়েজ হচ্ছে। এ সুযোগ কে ছাড়ে! এমনও শুনি স্টেজে বসার জন্য, প্রধান অতিথি, বিশেষ অতিথি হওয়ার জন্যও অনেকে টাকা দেয়।

সাহিত্য ক্ষেত্রে লেখকের জন্মদিন পালনের কালচারের দিন দিন ব্যাপ্তি ঘটছে। কখনো লেখকরা নিজেরাই জন্মদিন পালন করছেন, কখনো কোনো সংগঠনকে কিছু টাকা পয়সা দিয়ে করাচ্ছেন। জন্মদিন উপলক্ষে নিজের নামে গ্রন্থ বের করছেন বন্ধুদের দিয়ে লিখিয়ে। পত্রিকায় নিজের ওপর লেখা ছাপাচ্ছেন। পত্রিকাগুলোও ছাপছে। এতে কী লাভ হয় আমার জানা নেই! হ্যাঁ ফেসবুকের কারণে কিছু লোক দেখে, লাইক দেয় এই তো। এর বেশি কি কিছু হয়? এখন শুধু দেশি লেখকদের নয়, বিদেশি লেখকদেরও জন্মদিন পালিত হচ্ছে এদেশের মাটিতে। কেন তাদের দেশে কি তার জন্মদিন পালনের সুযোগ নেই? তাহলে আমার দেশে কেন? এর কারণ একটাই, যিনি পালন করছেন পরেরবার তার জন্মদিন পালিত হবে ওদেশের মাটিতে। এ একরকম সমঝোতা। তখন কষ্ট পাই যখন এদেশের ভালো ভালো কবি-লেখক অন্য দেশের তদাপেক্ষা ছোট কবি লেখকের স্তুতি করেন। নিজের ওজনটা তারা বোঝেন না। এ বড় বেদনার!

আগে সাহিত্য সম্মেলন বলতে আমরা জানতাম সার্ক সম্মেলন, হলদিয়া সাহিত্য উৎসব, টাঙ্গাইল সাহিত্য সম্মেলন, ফরিদপুর সাহিত্য সম্মেলনসহ আরও দু-একটা। সার্ক সম্মেলনে প্রায় প্রতি বছর একই কবি-লেখকরা যেতেন। তারাই ছিলেন নির্বাচকদের আশীর্বাদপুষ্ট। যেন ওই কয়েকজন ছাড়া দেশে আর কোনো কবি-সাহিত্যিক নেই! ওরাই দেশ উদ্ধার করে দিচ্ছেন। তাদের সঙ্গে অনির্বাচিত কয়েকজন যেতেন নিজেদের পয়সা খরচ করে। ধরে পড়ে একটা কবিতা বা গল্প পড়ার জন্য তাদের এই যাত্রা। মূল উদ্দেশ্য কতিপয় বিদেশির সঙ্গে পরিচিত হওয়া, ছবি তোলা। পরে সেই পরিচয় ঝালিয়ে বিভিন্ন দেশে যাওয়া। হলদিয়ার ব্যাপারটাও অনেকটা তাই। আয়োজকদের সঙ্গে যারা ব্যক্তিগত যোগাযোগ করতেন তারাই যেতেন। এখনো নিশ্চয়ই একই তরিকা বজায় আছে। আজকাল আর এসবের খবর রাখতে রুচি হয় না।

কতকগুলো সংগঠন আছে যারা নিজেরাই নিজেদের পুরস্কার দেয়। নাম শুনলে মনে হয় বিরাট কিছু তারা। কিন্তু এসব সংগঠনের সদস্যদের লেখাপড়া, লেখাজোখা কিছুই নেই। এরাও দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন। কোনো কোনো সংগঠন গড়ে উঠেছে একক ব্যক্তির স্তুতি করার জন্য।

অধিকাংশ পত্রিকাকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে একটা করে বলয়। কোনো কোনো লেখকের লেখা বারবার ছাপা হচ্ছে ভালো বা মন্দ হোক। অনেক ভালো লেখা জায়গা পাচ্ছে না। লেখককে সম্মানী দিতে নারাজ অধিকাংশ পত্রিকা। শব্দ সংখ্যা বেঁধে দেওয়ায় অনেক লেখক লিখছেনও না। কারণ যা তারা লিখতে চান ওই সীমাবদ্ধ শব্দসংখ্যায় তা সম্ভব না। কাগজের দাম ঊর্ধ্বমুখী হওয়ায় প্রকাশকরা আগের মতো বই ছাপতে চাইছেন না। একশ্রেণির প্রকাশক টাকা নিয়ে বই ছাপছেন, একশ্রেণির লেখক টাকা দিয়ে বই ছাপিয়ে লেখক নাম কিনছেন।

এই তো শেষ হলো বাংলা একাডেমির বইমেলা। সেখানেও একই চিত্র। লেখক মঞ্চে এমন কিছু লেখক/কবি/গবেষক কথা বললেন যাদের নাম অনেকেই জানে না। নাম জানতেই হবে এমন কথা নেই। কিন্তু সেই মানের লেখা তো থাকতে হবে। আছে কি তেমন সবার। কাটপিস গবেষকও কথা বললেন। অথচ অনেক প্রতিষ্ঠিত লেখক কথা বলার সুযোগ পেলেন না। ওই যে পছন্দের লোক নেওয়া হয়েছে। আর প্রকৃত আত্মমর্যাদাসম্পন্ন লেখক তো বলবে না, ‘আমাকে লেখক মঞ্চে কথা বলার সুযোগ দাও’। তাই বেশ কয়েকজন সত্যিকার লেখক কথা বলার সুযোগ পেলেও অনেকেই বঞ্চিত হলেন।

এই ঘোর কলিকালে টিমটিম করে জ্বলছে কিছু লিটলম্যাগ। তারা এখনো ধরে রেখেছে সাহিত্যের দীপশিখাটি।

এই যদি হয় অবস্থা সত্যিকার লেখকরা কী করবেন! যতই তারা ভাবেন না কেন, এসব দেখব না, নিজের মনে লিখে যাব, স্বীকৃতির দরকার নেই, পাঠকের স্বীকৃতিই বড় স্বীকৃতি কিন্তু সমাজ তা ভাবতে দেয় না। তারাও তো সমাজে বাস করেন। চারপাশে যখন এসব ঘটে, পরিবার থেকে যখন বলে, সবাই পায় তুমি পাও না কেন, সবাইকে ডাকে তোমাকে ডাকে না কেন, তুমি বোধহয় অযোগ্য তখন সে উপেক্ষা বুকে বড় লাগে! এসব সয়ে লিখে যাবে এমন মনের জোর সবার থাকে না। তাই কিছু প্রকৃত লেখক হতাশায় নিমজ্জিত হন। এক সময় ভাবতে থাকেন লিখে কী হবে!

সমস্যা গোড়ায়। কী ভুঁইফোড় সংগঠন, কী প্রতিষ্ঠিত সংগঠন কোথাও নিরপেক্ষতা নেই। শর্ষের মধ্যে ভূত আছে। নির্বাচকমন্ডলীকে হতে হবে সৎ তবেই না যোগ্য ব্যক্তি পুরস্কৃত হবে। কদাচিৎ সেটা ঘটে দৈবক্রমে। অযোগ্যরাই বেশি নির্বাচিত হয় ধরাধরি করে। তার মাঝে যোগ্যতার ভিত্তিতে যে দু-চারজন হন তাদের জোর কপাল!

কালোত্তীর্ণ সাহিত্য টিকে থাকে। তার জন্য ধরাধরি করে পুরস্কার নেওয়ার প্রয়োজন পড়ে না। বিশ্বসাহিত্য তো বটেই, এই বাংলাদেশেও অনেক বড় সাহিত্যিক ‘গণ্য করা হয়’ এমন পুরস্কার পাননি। পেয়েও প্রত্যাখ্যান করেছেন এমন নজিরও আছে। কিন্তু তারা হারিয়ে যাননি।  সদর্পে বেঁচে আছেন। হারিয়ে গেছেন তারা যারা ধরে পড়ে লাজ লজ্জা খুইয়ে পুরস্কার নিয়েছেন। তাই শেষ বিচারে ভালো লেখাই শেষকথা।

সাহিত্য নিয়ে এই বেসাতি ভালো লাগে না। লেখকরা সমাজের বিবেক। তাদের লেখা পড়ে মানুষ অনুপ্রেরণা পাবে, সত্য মিথ্যার তফাত বুঝতে পারবে,  মঙ্গলের পথে হাঁটবে। সেই লেখকরাই যদি ভুল পথে পা বাড়ান তাহলে সমাজের ভবিষ্যৎ অন্ধকার। মহৎ সৃষ্টি সম্ভব হবে কীভাবে!

কাজেই সময় এসেছে সঠিক পথ অনুসন্ধানের। আত্মমর্যাদা নিয়ে এগিয়ে যাওয়ার। সবাই এক হলে দূর হবে এসব অনাচার।

লেখক : কথাশিল্পী, প্রাবন্ধিক, সাবেক যুগ্ম সচিব

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
মোটরসাইকেল
মোটরসাইকেল
হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত
বার্লিনের দেয়াল
বার্লিনের দেয়াল
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
আমার মা ও তাঁর সময়
আমার মা ও তাঁর সময়
সর্বশেষ খবর
‘আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’
‘আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’

এই মাত্র | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণায় জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণায় জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৪৯ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

গরমে শরীরচর্চায় খেয়াল রাখবেন যেসব বিষয়
গরমে শরীরচর্চায় খেয়াল রাখবেন যেসব বিষয়

৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

শ্রীপুরে ছুরিকাঘাতে আহতে যুবকের মৃত্যু, তিন বাড়িতে আগুন
শ্রীপুরে ছুরিকাঘাতে আহতে যুবকের মৃত্যু, তিন বাড়িতে আগুন

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

গরমে প্রাণ জুড়াবে আনারসের পানীয়
গরমে প্রাণ জুড়াবে আনারসের পানীয়

১৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বিনামূল্যে টিউবওয়েল স্থাপন করল বসুন্ধরা শুভসংঘ মনোহরদী উপজেলা শাখা
বিনামূল্যে টিউবওয়েল স্থাপন করল বসুন্ধরা শুভসংঘ মনোহরদী উপজেলা শাখা

১৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

কুষ্টিয়ায় চিকিৎসা ব্যয় কমানোর দাবিতে মানববন্ধন
কুষ্টিয়ায় চিকিৎসা ব্যয় কমানোর দাবিতে মানববন্ধন

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রধানমন্ত্রীর দুই মেয়াদ শুধু সমাধান না : আসিফ নজরুল
প্রধানমন্ত্রীর দুই মেয়াদ শুধু সমাধান না : আসিফ নজরুল

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

গরমে দীর্ঘক্ষণ এসিতে থাকলে হতে পারে বিপদ
গরমে দীর্ঘক্ষণ এসিতে থাকলে হতে পারে বিপদ

২০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

খাগড়াছড়িতে টিয়া ছানা জব্দ, বিক্রেতার অর্থদণ্ড
খাগড়াছড়িতে টিয়া ছানা জব্দ, বিক্রেতার অর্থদণ্ড

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিকে দেশের শ্রেষ্ঠ প্রধান শিক্ষক দবগুড়ার মোস্তফা কামাল
প্রাথমিকে দেশের শ্রেষ্ঠ প্রধান শিক্ষক দবগুড়ার মোস্তফা কামাল

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাবি শিক্ষার্থীদের হেপাটাইটিস 'বি' ভ্যাকসিন প্রদানের উদ্যোগ
জাবি শিক্ষার্থীদের হেপাটাইটিস 'বি' ভ্যাকসিন প্রদানের উদ্যোগ

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গরমে বেড়াতে বের হলে সঙ্গে রাখুন ৬ জরুরি জিনিস
গরমে বেড়াতে বের হলে সঙ্গে রাখুন ৬ জরুরি জিনিস

৩০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিকে ‘অত্যন্ত প্রশংসনীয়’ বললেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিকে ‘অত্যন্ত প্রশংসনীয়’ বললেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি’
‌‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি’

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

ফোনের ফটোগ্যালারির জায়গা বাড়াবেন যেভাবে
ফোনের ফটোগ্যালারির জায়গা বাড়াবেন যেভাবে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খাগড়াছড়িতে নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত
খাগড়াছড়িতে নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ, ঢাকায় বাড়তি নিরাপত্তা পুলিশের
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ, ঢাকায় বাড়তি নিরাপত্তা পুলিশের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হিট স্ট্রোক কেন হয়, প্রতিরোধে যা করবেন
হিট স্ট্রোক কেন হয়, প্রতিরোধে যা করবেন

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ঘন ঘন বাথরুম ব্যবহার করায় বরখাস্ত, স্পেসএক্সের বিরুদ্ধে মামলা
ঘন ঘন বাথরুম ব্যবহার করায় বরখাস্ত, স্পেসএক্সের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কানাডায় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন উদযাপিত
কানাডায় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন উদযাপিত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ঢাকার প্রতিটি থানা হবে জনগণের: ডিআইজি রেজাউল
ঢাকার প্রতিটি থানা হবে জনগণের: ডিআইজি রেজাউল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন দাবিতে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের আহতরা শাহবাগে
তিন দাবিতে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের আহতরা শাহবাগে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মন্সিগঞ্জে প্রবাসীর বাড়িতে হামলা-লুটপাট, আহত ৪
মন্সিগঞ্জে প্রবাসীর বাড়িতে হামলা-লুটপাট, আহত ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে মাইক্রোবাসের ধাক্কায় অটোরিকশাচালক নিহত
রাজধানীতে মাইক্রোবাসের ধাক্কায় অটোরিকশাচালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তীব্র গরমে আজও পুড়বে ঢাকাসহ আট জেলা
তীব্র গরমে আজও পুড়বে ঢাকাসহ আট জেলা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোগাদিশুতে প্রবল বর্ষণে সৃষ্ট বন্যায় নারী-শিশুসহ নিহত ৭
মোগাদিশুতে প্রবল বর্ষণে সৃষ্ট বন্যায় নারী-শিশুসহ নিহত ৭

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এপ্রিলে সড়কে ৫৯৩ দুর্ঘটনায় নিহত ৫৮৮ : রোড সেফটি ফাউন্ডেশন
এপ্রিলে সড়কে ৫৯৩ দুর্ঘটনায় নিহত ৫৮৮ : রোড সেফটি ফাউন্ডেশন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান
আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক
১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত
বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের
সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত
পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল
বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিশ্বের মানচিত্র থেকে পাকিস্তানকে মুছে ফেলা উচিত : কঙ্গনা
বিশ্বের মানচিত্র থেকে পাকিস্তানকে মুছে ফেলা উচিত : কঙ্গনা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও
যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরোধিতা সত্ত্বেও পাকিস্তানকে আইএমএফের ঋণ, উদ্বিগ্ন দিল্লি
ভারতের বিরোধিতা সত্ত্বেও পাকিস্তানকে আইএমএফের ঋণ, উদ্বিগ্ন দিল্লি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিয়েতে বরকে ২১০ বিঘা জমি ও পেট্রল পাম্পসহ ১৫ কোটি রুপির বেশি যৌতুক
বিয়েতে বরকে ২১০ বিঘা জমি ও পেট্রল পাম্পসহ ১৫ কোটি রুপির বেশি যৌতুক

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ শয্যার হাসপাতাল দাবি
১০০ শয্যার হাসপাতাল দাবি

দেশগ্রাম