শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৯ মার্চ, ২০২৩ আপডেট:

প্রশ্ন করলাম, কে সেই নারী, টিংকু লজ্জা পেলেন

খুজিস্তা নূর ই নাহারিন
প্রিন্ট ভার্সন
প্রশ্ন করলাম, কে সেই নারী, টিংকু লজ্জা পেলেন

টিংকু ভাই তার জীবনের প্রচন্ড হতাশা আর কষ্টের কথা বললেন, একাকিত্বের কথা বললেন। বললেন প্রতিদিন সকালে ঘুম ভেঙে গেলে মনে হয়, না ভাঙলেই বুঝি ভালো ছিল। পৃথিবীতে বেঁচে থাকাটা প্রতি মুহূর্তে প্রচ- কষ্টসাধ্য, জীবনটাকে এক ভারী বোঝা মনে হয় এখন তার কাছে। রুবেল, রাজ্জাক, টিটন, কল্লোলসহ আরও অনেকে পালাক্রমে ভালোবেসে তার সঙ্গে থাকে কেবলই তাদের আগলে রাখার জন্য। কোনো কিছু চিন্তা না করেই বলে ফেললাম, ‘এসব কিছুর জন্য আপনিই তো দায়ী।’

রেগে গেলে নাকি কষ্ট পেলে চোখ লাল হয়! এখন তার চোখ দুটো জবা ফুলের মতো টকটকে লাল, মনে হচ্ছে হয়তো রক্ত ঝরবে। কোনো উত্তর না দিয়ে বললেন, ‘চলো, ফিরি।’

গাড়ি এবার ফিরতে শুরু করল, দুজনেই নিশ্চুপ। পুরো রাস্তায় কোনো কথা হলো না, কেউ কারও দিকে তাকাচ্ছিও না। কার্জন হলে নামার আগে ক্যাসেটটি হাতে দিয়ে বললেন, আমাকে সময় দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ। বিন্দুমাত্র অপেক্ষা না করে গাড়ি ঘুরিয়ে সাঁই করে চলে গেলেন। ভীষণ খারাপ লাগছে সরাসরি আঘাত দিয়ে এভাবে বলাটা কী ঠিক হলো?

আজও সকাল ৮টায়ই ল্যাবে ঢুকেছি। কিন্তু কাজে মন বসছে না কিছুতেই। কেমন একটা অপরাধবোধ ভিতর থেকে বারবার আহত করছে।

বিকাল ৩টায় হলের ডাইনিং রুম বন্ধ হয়ে যায়। আর সন্ধ্যা ৭টায় হলের গেট। নির্দিষ্ট সময়ের এক ঘণ্টা আগেই হলে ফিরে আনমনে ডাইনিংয়ের পাশের কয়েন বক্সটার সামনে এসে দাঁড়ালাম। রিং বাজার সঙ্গে সঙ্গে ওপাশ থেকে আওয়াজ এলো, ‘হ্যালো’। একটু গলা খাঁকারি দিয়ে বললাম, ‘আমি দুঃখিত, টিংকু ভাই।’

টিংকু ভাই বললেন, ‘তুমিও আমাকেই অপরাধী বানিয়ে দিলে? একবার জানতেও চাইলে না কেন, কী হয়েছিল সেদিন।’

এরপর হাউমাউ করে কান্না। পুরুষের এমন কান্নার সঙ্গে পরিচিত নই। কেমন ভ্যাবাচেকা খেয়ে গেলাম। কান্না থামিয়ে একটু পর বললেন, ‘আমার সঙ্গে এখন একটু দেখা করতে পারবে?

আমি বললাম, ‘আপনি হলের গেটে আসবেন?’

তিনি বললেন, ‘না, মানুষ অযথাই তোমাকে ভুল বুঝবে। ঝটপট নিউমার্কেটের বইয়ের দোকানে আসো। ১০ মিনিট যেতে লাগবে, ১০ মিনিট বইয়ের দোকানে ঘুরবে তারপর ১০ মিনিটে ফিরবে। ৭টা বাজার আগেই ফিরতে পারবে।

নিউমার্কেট আর নীলক্ষেতের বইয়ের দোকান আমার প্রিয় জায়গা। মাসের খরচ থেকে টাকা বাঁচিয়ে প্রায়ই বই কিনতে যাই। ওখানে না যাওয়ার কোনো কারণ নেই।

নিউমার্কেটে বইয়ের দোকানে ঘুরছি। হঠাৎ পেছন থেকে টিংকু ভাই এসে বললেন, ‘চল, আজ তোমাকে বই কিনে দেব’। উত্তরে বললাম, ‘আমি তো নেব না।’ তিনি বললেন, ‘বিনিময়ে তুমিও আমাকে একটি বই উপহার দেবে।’

টিংকু ভাই আমাকে সমরেশ মজুমদারের বিখ্যাত ট্রিলজি উপন্যাস উত্তরাধিকার, কালবেলা, কালপুরুষ উপহার দিতে চাইলেন। কিন্তু আমার এগুলো পড়া হয়ে গেছে।

আমি পছন্দ করলাম হুমায়ুন আজাদের ‘নারী।’

বইটিতে তিনি আবুল হাসানের পঙ্ক্তি থেকে ধার করে লিখলেন-

‘প্রিয়তম, পাতাগুলো ঝরে যাবে

মনেও রাখবে না, আমি কে ছিলাম, কী ছিলাম

কেন আমি সংসারী না হয়ে খুব রাগ করে হয়েছি সন্ন্যাসী

হয়েছি হিরণদাহ, হয়েছি বিজনব্যথা, হয়েছি আগুন!’

নিজের পছন্দের আরেকটি বই কিনে লিখলেন, ‘দিতে পারো একশো ফানুস এনে আজন্ম সলজ্জ সাধ আকাশে কিছু ফানুস উড়াই।’

দুটো বইয়ের নিচেই লিখলেন, প্রিয় মুন্নিকে ডা. জাহাঙ্গীর সাত্তার টিংকু।

এবার তার বই পছন্দের পালা। এত এত বইয়ের ভিড়ে শামসুল হকের ‘আমি বাসি, তুমি বাসো তো’ বইটি বেছে নিয়ে বললেন আমি এটা নেব। কিছু একটা লিখে দাও। বইয়ের নাম দেখে আমার কেঁদে ফেলার অবস্থা এই বইয়ের পেজে আমার নাম আমি কীভাবে লিখব! না লিখে উপায় নেই। অতঃপর লিখলাম, ‘টিংকু মানে নরম কোমল শিশুর ছায়া। শ্রদ্ধেয় টিংকু ভাইকে স্নেহের মুন্নি।’

১৯৯৩ সালের বইমেলায় টিংকু ভাইয়ের সঙ্গে দেখা হয়েছিল আচমকাই। তার সঙ্গে কে কে ছিল মনে নেই, আমার সঙ্গে ছিল ছাত্রলীগের আনিস (বর্তমানে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য)। সেদিন তিনি আমায় উপহার দিয়েছিলেন খলিল জিব্রানের ‘The Prophet’. বইয়ের পাতায় লিখেছিলেন, Only the skay is your limit dear Munni. তারপর তারিখ দিয়ে তার নাম।

ঘটক হিসেবে টিংকু ভাইয়ের আবির্ভাবের আগে ঘটকের তালিকায় তদানীন্তন ছাত্রলীগ নেতা সুজন ভাই, আনসারি ভাই, অসীমদা, কামাল ভাইসহ অনেক পরিচিত মুখের সঙ্গে আমার আদরের ছোট ভাই আনিসও ছিল।

আনিসের সঙ্গে পরদিন সন্ধ্যায় কার্জন হল ফিরতি আমার দেখা। আনিস অবাক চোখে বলল, ‘শামসুল হকের বইডা তো তুমি আমার লগে কিনছিলা। কিন্তু ওই বইয়ে তার অটোগ্রাফ ছিল, টিংকু ভাই রে যে বইডা দিছ হেইডায় তো সেই অটোগ্রাফ নাই। কাহিনি কি কও দেহি।’

তার মানে টিংকু ভাই আমার কাছ থেকে ওই নামের বই কিনে নিয়ে এখন সবাইকে দেখাচ্ছে! অপমানে আমার ভীষণ কান্না পেল।

বেশ কিছুদিন তার দেখা নেই।

সারা দিন আমার ঠিকানা অর্গানিক কেমিস্ট্রি ল্যাব। ‘কার্জন হলের মূল ফটক বন্ধ করার আগে আমার খোঁজ নিতে হবে আমি আছি কি নেই’ মশিউজ্জামান স্যারের নির্দেশ। ডিপার্টমেন্টের চাবিও মাঝেমধ্যে আমার কাছে থাকে। হলে পারমিশন নেওয়া আছে দেরি হলে অসুবিধা নেই।

নিলুফার ম্যাডাম প্রভোস্টের কাছ থেকে এই পারমিশন নিয়ে দিয়েছেন। দেরি হলে একটু পর পর দারোয়ানরা এসে দেখে যায়। বলে, ঠিক আছেন আপা? কিছু কি লাগবে?

ভরসন্ধ্যায় একদিন হঠাৎ টিংকু ভাইয়ের আগমন। এই সময়টা মূলত প্রেমিক-প্রেমিকাদের জন্য। চারদিকে প্রেমিকযুগল। কার্জন হল থেকে হেঁটে হেঁটে ফেরার পথে বললেন, ‘আমি ইন্ডিয়া গিয়েছিলাম। তোমার জন্য একটা শাড়ি এনেছি।’

রাগত স্বরে বললাম, এক বই-ই আপনি সবাইকে দেখাইছেন এখন আবার শাড়ি নেব, কখনো না। আমার বিনা পারমিশনে শাড়ি কিনেছেন কেন? শাড়ি সবার কাছ থেকে নিতে নেই। আমি তো নেবই না।

পাশ দিয়ে সিগারেট ফুঁকতে ফুঁকতে একটি ছেলে হেঁটে যাচ্ছিল। তার কাছ থেকে লাইটার নিয়ে বললেন, ‘আমি এক্ষণই জ্বালাইয়া দিব। ধোঁয়া উঠবে। এইখানে পোলাপান, দারোয়ান সবাই তোমাকে চেনে, তুমিই এখন সিনিয়র। সিন করতে না চাইলে শাড়িটা ব্যাগে ঢুকাও, জলদি।’

শাড়িটা নিয়ে কোনো কথা না বলে রিকশা ডেকে চলে যাওয়ার আগে বলে দিলাম, কোনো দিন পরব না আমি।

পরদিন বেহায়া লোকটি আবারও এসেছেন। হাসতে হাসতে বলছেন, কালকের ব্যবহারের জন্য দুঃখিত। তার মাঝে এমন এক সম্মোহনী শক্তি ছিল, না হেসে উপায় নেই। হাসতে হাসতেই কত গল্প। এতদিনে তিনি জেনে গেছেন এটা আমার হলে ফেরার সময়। হাসতে হাসতেই বলে ফেললেন, ‘তোমার ইঞ্জিনিয়ারকে বাদ দিয়ে আমাকেই বিয়ে করছ না কেন?’

ভীষণ রেগে যেয়ে দৃঢ়ভাবে বললাম, ‘এসব কথা পছন্দ করছি না আমি একদম।’ আমার গলায় এমন কিছু ছিল, যা তাদের আহত করল। নিচু গলায় আর্দ্রস্বরে বললেন, ‘আমি জানি, আমার যোগ্যতা নেই তোমাকে বিয়ের প্রপোজ করার।’

আমার কেমন মায়া হলো।

একদিন রাতে হাউস টিউটরদের রুম থেকে ডাক এসেছে ফোন এটেইন করার জন্য। বন্যায় কক্সবাজার আটকে আছেন তিনি। বলছেন, তোমায় দেখতে না পেয়ে দম বন্ধ হয়ে আসছে মুন্নি। লাইনে ডিস্টার্ব তাড়াতাড়ি ছেড়ে দিয়ে বাঁচলাম।

আমার থিসিস পেপার জমা দিতে আর মাত্র এক মাস বাকি। তার পরই বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠ শেষ, আমার মুক্তি। টিংকু ভাইয়ের সঙ্গে আর কোনো দিন গাড়ি চড়ে বেড়াতে যাইনি, ক্যাম্পাসের বাইরেও না, এক রিকশায়ও উঠিনি কোনো দিন। পুলসিরাতের মতো বড় সাবধানে পথ হেঁটেছি।

ফোন দিয়ে বললাম, আমায় আজ লং-ড্রাইভে নিয়ে যাবেন টিংকু ভাই? খানিকটা অবাক হয়ে বললেন, ‘আসছি।’

গাড়ি ছুটছে, ক্যাসেটে গান বাজছে। আমি জানালা দিয়ে বাইরে তাকিয়ে আছি। তিনি জিজ্ঞেস করলেন, ‘কোনো কারণে তোমার কি আজ খুব মন খারাপ?’

সম্মতিসূচক মাথা নাড়ালাম। চাইলে আমার সঙ্গে শেয়ার করতে পার। আমি বললাম, ‘আজ আমার ইঞ্জিনিয়ারের বিয়ে।’ গাড়ি সজোরে ব্রেক কষলেন, কিন্তু ধাক্কা খেলেন নাকি খুশি হলেন ঠিক বুঝলাম না। আমার হাতের ওপর আলতো ছোঁয়া লাগিয়ে বললেন মন খারাপ কর না। ফিরতি পথে শাহবাগের ফুলের দোকান থেকে বিশাল এক গোলাপের তোড়া কিনে দিলেন।

কদিন পর রুমে পত্র এলো। এরপর আসতেই থাকল। প্রথম দিকের চিঠিগুলো বিষণœতায় ভরা। কিন্তু পরেরগুলো যেন এক একটি কবিতা। মানুষ এত মেধাবী হয়, এত সুন্দর লিখতে পারে কী করে!

কদিন থেকে আমার ভীষণ মন খারাপ। জামালপুর গেলাম। আমাদের পরিবারে সবাই সবার বন্ধু। অনেক দিক থেকে আমার অনেক স্বাধীনতা এখানে। সবচেয়ে বড় স্বস্তির জায়গা ‘আম্মা’। আম্মাকে আমি সবকিছু বলতে পারি।

বললাম আম্মা, ‘আমার মন খারাপ ইঞ্জিনিয়ার তো বিয়া কইরা ফালাইলো।’

আম্মা বললেন, ‘মা-হারা ছেলেটার দোষ কী? তুমি ওরে বেশি কষ্ট দিছ, অনেকবারই ওর সঙ্গে বিয়ার কথা কইছে, তাগিদ দিছে, তুমিই তো পরীক্ষা আর থিসিসের অজুহাতে কেবলই পিছাইলা। কয়দিন ছাত্রলীগের নেতায় তোমারে ডিস্টার্ব করল, সে আর কত সইবে।’

আম্মা আমাকে এবার সাবধান করে বললেন, ‘এইবার তুমি টিংকুর কথা বেশি গল্প করতাছ, তুমি অবিবাহিত মেয়ে, মায়ায় ভর্তি নরম মন, স্পর্শকাতর। অভিজ্ঞ ওই পোলা তোমারে পটাইয়া ফেলব। ওর সঙ্গে দূরত্ব মেইনটেইন কর। আর মিশবা না।’

আমি ঢাকায় ফিরে এলাম। অ্যাপ্লাইড কেমেস্ট্রির এক বড় ভাই বললেন, কাল রাতে তোমায় দেখেছি ‘তুমহারি অমৃতা’ (শাবানা আজমির পত্রনাটক) দেখতে গিয়েছিলে। আমি ভ্রু কুঁচকে বললাম, প্রশ্নই ওঠে না। ছেলেটি আবারও বলল, তবে আমি কাকে দেখলাম?

বিকালবেলা টিংকু ভাই এলেন। আমরা দুজন পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের বিল্ডিংয়ের সামনের সিঁড়িতে দেয়ালে হেলান দিয়ে মুখোমুখি বসে কথা বলছি। গোটা কার্জন হলের এই বিল্ডিংটা সবচেয়ে বেশি সুন্দর। আবার একই সঙ্গে ভয়ংকর। ভয়ংকর বলার কারণ হচ্ছে, এখানে বসে আমাদের সব পরীক্ষা সম্পন্ন করতে হয়।

তিনি জানালেন, ‘তুমহারি অমৃতা’ দেখতে গিয়েছিলেন। হাসতে হাসতে বললাম, সঙ্গে নিশ্চয়ই গার্লফ্রেন্ড ছিল। অপ্রস্তুত টিংকু ভাই এবার পাল্টা প্রশ্ন করলেন, কে বলছে তোমাকে? আমি উত্তর দিলাম, কার্জন হলের অনেক ইয়াং টিচার ভাবছে, আপনি বুঝি আমার প্রেমিক একই সঙ্গে ডাবল গেম খেলছেন। আমরা ভালো বন্ধু, কিন্তু বন্ধুত্বটা সবাই বোঝে না। প্রশ্ন করলাম, কে সেই নারী? টিংকু ভাই লজ্জা পেলেন। কিন্তু উত্তর দিলেন না। আমি নিশ্চিত তার অন্য কোনো নারীর সঙ্গে সম্পর্ক চলছে।

                লেখক : মানবতাবাদী লেখিকা

 

এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
মোটরসাইকেল
মোটরসাইকেল
হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত
বার্লিনের দেয়াল
বার্লিনের দেয়াল
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
আমার মা ও তাঁর সময়
আমার মা ও তাঁর সময়
সর্বশেষ খবর
গরমে শরীরচর্চায় খেয়াল রাখবেন যেসব বিষয়
গরমে শরীরচর্চায় খেয়াল রাখবেন যেসব বিষয়

এই মাত্র | জীবন ধারা

শ্রীপুরে ছুরিকাঘাতে আহতে যুবকের মৃত্যু, তিন বাড়িতে আগুন
শ্রীপুরে ছুরিকাঘাতে আহতে যুবকের মৃত্যু, তিন বাড়িতে আগুন

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

গরমে প্রাণ জুড়াবে আনারসের পানীয়
গরমে প্রাণ জুড়াবে আনারসের পানীয়

৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বিনামূল্যে টিউবওয়েল স্থাপন করল বসুন্ধরা শুভসংঘ মনোহরদী উপজেলা শাখা
বিনামূল্যে টিউবওয়েল স্থাপন করল বসুন্ধরা শুভসংঘ মনোহরদী উপজেলা শাখা

১২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

কুষ্টিয়ায় চিকিৎসা ব্যয় কমানোর দাবিতে মানববন্ধন
কুষ্টিয়ায় চিকিৎসা ব্যয় কমানোর দাবিতে মানববন্ধন

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রধানমন্ত্রীর দুই মেয়াদ শুধু সমাধান না : আসিফ নজরুল
প্রধানমন্ত্রীর দুই মেয়াদ শুধু সমাধান না : আসিফ নজরুল

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

গরমে দীর্ঘক্ষণ এসিতে থাকলে হতে পারে বিপদ
গরমে দীর্ঘক্ষণ এসিতে থাকলে হতে পারে বিপদ

১৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

খাগড়াছড়িতে টিয়া ছানা জব্দ, বিক্রেতার অর্থদণ্ড
খাগড়াছড়িতে টিয়া ছানা জব্দ, বিক্রেতার অর্থদণ্ড

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিকে দেশের শ্রেষ্ঠ প্রধান শিক্ষক দবগুড়ার মোস্তফা কামাল
প্রাথমিকে দেশের শ্রেষ্ঠ প্রধান শিক্ষক দবগুড়ার মোস্তফা কামাল

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাবি শিক্ষার্থীদের হেপাটাইটিস 'বি' ভ্যাকসিন প্রদানের উদ্যোগ
জাবি শিক্ষার্থীদের হেপাটাইটিস 'বি' ভ্যাকসিন প্রদানের উদ্যোগ

২২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গরমে বেড়াতে বের হলে সঙ্গে রাখুন ৬ জরুরি জিনিস
গরমে বেড়াতে বের হলে সঙ্গে রাখুন ৬ জরুরি জিনিস

২৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিকে ‘অত্যন্ত প্রশংসনীয়’ বললেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিকে ‘অত্যন্ত প্রশংসনীয়’ বললেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি’
‌‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি’

৪২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ফোনের ফটোগ্যালারির জায়গা বাড়াবেন যেভাবে
ফোনের ফটোগ্যালারির জায়গা বাড়াবেন যেভাবে

৫৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খাগড়াছড়িতে নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত
খাগড়াছড়িতে নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ, ঢাকায় বাড়তি নিরাপত্তা পুলিশের
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ, ঢাকায় বাড়তি নিরাপত্তা পুলিশের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হিট স্ট্রোক কেন হয়, প্রতিরোধে যা করবেন
হিট স্ট্রোক কেন হয়, প্রতিরোধে যা করবেন

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ঘন ঘন বাথরুম ব্যবহার করায় বরখাস্ত, স্পেসএক্সের বিরুদ্ধে মামলা
ঘন ঘন বাথরুম ব্যবহার করায় বরখাস্ত, স্পেসএক্সের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কানাডায় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন উদযাপিত
কানাডায় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন উদযাপিত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ঢাকার প্রতিটি থানা হবে জনগণের: ডিআইজি রেজাউল
ঢাকার প্রতিটি থানা হবে জনগণের: ডিআইজি রেজাউল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন দাবিতে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের আহতরা শাহবাগে
তিন দাবিতে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের আহতরা শাহবাগে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মন্সিগঞ্জে প্রবাসীর বাড়িতে হামলা-লুটপাট, আহত ৪
মন্সিগঞ্জে প্রবাসীর বাড়িতে হামলা-লুটপাট, আহত ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে মাইক্রোবাসের ধাক্কায় অটোরিকশাচালক নিহত
রাজধানীতে মাইক্রোবাসের ধাক্কায় অটোরিকশাচালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তীব্র গরমে আজও পুড়বে ঢাকাসহ আট জেলা
তীব্র গরমে আজও পুড়বে ঢাকাসহ আট জেলা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোগাদিশুতে প্রবল বর্ষণে সৃষ্ট বন্যায় নারী-শিশুসহ নিহত ৭
মোগাদিশুতে প্রবল বর্ষণে সৃষ্ট বন্যায় নারী-শিশুসহ নিহত ৭

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এপ্রিলে সড়কে ৫৯৩ দুর্ঘটনায় নিহত ৫৮৮ : রোড সেফটি ফাউন্ডেশন
এপ্রিলে সড়কে ৫৯৩ দুর্ঘটনায় নিহত ৫৮৮ : রোড সেফটি ফাউন্ডেশন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উলিপুরে ব্রহ্মপুত্র নদে নিখোঁজ দুই ভাইয়ের মরদেহ এখনও উদ্ধার হয়নি
উলিপুরে ব্রহ্মপুত্র নদে নিখোঁজ দুই ভাইয়ের মরদেহ এখনও উদ্ধার হয়নি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ
ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান
আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক
১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত
বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের
সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত
পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল
বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিশ্বের মানচিত্র থেকে পাকিস্তানকে মুছে ফেলা উচিত : কঙ্গনা
বিশ্বের মানচিত্র থেকে পাকিস্তানকে মুছে ফেলা উচিত : কঙ্গনা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও
যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরোধিতা সত্ত্বেও পাকিস্তানকে আইএমএফের ঋণ, উদ্বিগ্ন দিল্লি
ভারতের বিরোধিতা সত্ত্বেও পাকিস্তানকে আইএমএফের ঋণ, উদ্বিগ্ন দিল্লি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিয়েতে বরকে ২১০ বিঘা জমি ও পেট্রল পাম্পসহ ১৫ কোটি রুপির বেশি যৌতুক
বিয়েতে বরকে ২১০ বিঘা জমি ও পেট্রল পাম্পসহ ১৫ কোটি রুপির বেশি যৌতুক

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ শয্যার হাসপাতাল দাবি
১০০ শয্যার হাসপাতাল দাবি

দেশগ্রাম