শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৩ মার্চ, ২০২৩ আপডেট:

একজন নারী মাত্র কয়েক লাখ টাকায় বিকোবে কেন

খুজিস্তা নূর ই নাহারিন
প্রিন্ট ভার্সন
একজন নারী মাত্র কয়েক লাখ টাকায় বিকোবে কেন

বন্ধুত্ব হচ্ছে লেনদেনবিহীন এক সম্পর্ক, যেখানে কোনো প্রত্যাশা ছাড়া একে অপরের শুভ চিন্তক।

টিংকু ভাই প্রায় প্রতিদিন আমাকে চিঠি লিখেন। বেশির ভাগ চিঠিই হতাশা, স্বপ্নহীনতা আর বেদনায় নীল।

আমি মাঝে মাঝে উত্তর লিখি। কিন্তু ঠিক চিঠির মতো করে লিখি না। আমার মনে অবিশ্বাস জন্মেছে তিনি অন্যদের দেখাবেন প্লাস তার কাছে চিঠি থাকুক, চাই না আমি। রাফ করার জন্য নিউজপ্রিন্টের কাগজ।  সেই কাগজে উত্তর লেখি। বেশির ভাগ চিঠিতেই ফুল-ফল লতাপাতার ছবি আঁকি। এই যেমন ধূমায়িত চায়ের পেয়ালা এঁকে লিখলাম আমি এখন চা খাচ্ছি, আপনি খাবেন? আপনার মন আজ কেমন আছে? আপনার বাসায় ছোট ভাইয়েরা কী করছে? সেই সময় চলতে থাকা টেলিভিশন সিরিজ নাটক ‘কোথাও কেউ নেই’-এর কোন সিনটা ভালো লেগেছে, এসব লিখি। এই চিঠিতে প্রেমিকা ভাবার কোনো অবকাশ রাখি না। আমার হাতের লেখা ভীষণ খারাপ। যে কেউ দেখলে ভাববে, হয়তো স্কুলের গন্ডি পার হইনি। সম্বোধনে লিখি, শ্রদ্ধেয় টিংকু ভাই। ইতিতে লিখি- স্নেহের মুন্নি।

বিরক্ত হয়ে টিংকু ভাই বললেন, ‘তুমি দেখি ভালো করে চিঠিও লিখতে জানো না। তুমি কি এতই ফকির, তোমার একটি রাইটিং প্যাড কেনারও সামর্থ্য নেই?’ আমি জবাব দিলাম, আমি তো সাহিত্যের ছাত্রী নই, বিজ্ঞানের ছাত্রী। আমি অঙ্ক বুঝি, অ্যাকশন-রিঅ্যাকশন বুঝি, সমীকরণ বুঝি কিন্তু সুন্দর চিঠি লিখতে পারি না।

চিঠির উত্তর দেওয়ার কারণ হচ্ছে, সম্পূর্ণ বিষাদে ডুবে থাকা। মানুষটা যেন কষ্টের কথা বলে নিজেকে হালকা করতে পারে। আমি তাদের সাহায্য করতে চাই।

একদিন বিকালে মাঠে বসে বাদাম খেতে খেতে জানালেন ইকবাল (হুইপ ইকবালুর রহিম) বলেছে, ‘মুন্নির গলাটা রাজহাঁসের মতো অহংকারী, কিন্তু কার্জন হলে সময় নষ্ট করে লাভ নেই ও আপনাকে বিয়ে করবে না। ইকবাল ভাই আমার অল্প সিনিয়র। দিনাজপুরের তহু, ডেইজীসহ ছোট-বড় আমরা মাঝে মাঝে কলাভবনের মাঠে আড্ডায় মেতে উঠি। আমাদের সম্পর্কটা নিখাদ বন্ধুত্বের।

আমি বললাম কী আশ্চর্য! বিয়ের প্রশ্ন আসছে কেন? তা ছাড়া আপনার তো গার্লফ্রেন্ড আছে। বেইলি রোডে খাবারের দোকানে চটপটি খেতে আপনাদের দেখা গেছে। রিকশার হুড ফেলে হাস্যোজ্জ্বল আপনারা একসঙ্গে সেখানে খেতে গেছেন।

টিংকু ভাই খানিকটা অপ্রস্তুত হলেন, কিন্তু সামলে নিলেন। সেশন জ্যামের কারণে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে তখন প্রায় ৩০ হাজার ছাত্রছাত্রী একসঙ্গে। হলে যারা থাকে, ক্যাম্পাসের মধ্যেই ঘুর ঘুর করে। এখানে সংবাদ পাওয়া মোটেও কষ্টসাধ্য নয়। উপরন্তু আমি মিশুক প্রকৃতির, আমাকে সাবধান করা শুভ চিন্তকের অভাব নেই।

আমি ব্যস্ত আমার থিসিস পেপার রেডি করা নিয়ে। টিংকু ভাই বললেন, আনন্দ প্রিন্টার্সে রাব্বানি জাব্বার ভাইয়ের প্রেসে প্রিন্ট করিয়ে দিচ্ছি নটর ডেমের পাশে এখানে আস। বারবার বললাম, দরকার নেই। আমি নিজেই করে নিতে পারব। কিন্তু তিনি নাছোড়বান্দা।

হঠাৎ একদিন বললেন, আমার বোনরা সবাই ঢাকায়, তুমি ওদের সঙ্গে দেখা করবে মুন্নি? আমি বললাম আমি কেন দেখা করব? তিনি বললেন, তুমি আমার ভালো বন্ধু এ কারণেই না-হয় দেখা করলে। আমি বললাম, ওনারা আমাকে পাত্রী হিসেবে ভাবছেন না তো? তিনি বললেন, ভাবলেই ক্ষতি কী! এটলিস্ট আমার জন্য পাত্রী দেখা বন্ধ হবে। ওরা পাত্রী দেখে দেখে আমার ইজ্জত-সম্মান শেষ করে ফেলছে, সেটা অন্তত বন্ধ হবে। আমি বললাম, আপনার চটপটি খাওয়া গার্লফ্রেন্ডের সঙ্গে কি ব্রেকআপ হয়েছে? আপনার কি গার্লফ্রেন্ড এক, নাকি একাধিক?

টিংকু ভাইয়ের পরিবার দেখার আগ্রহ আমারও আছে। যাই, দেখে আসি, অসুবিধা কী। ডাসের সামনে সবাই এসেছে। আমি একটি মাড় ছাড়া ত্যানা সুতির শাড়ি শরীরে পেঁচিয়ে নিলাম।

আম্মা প্রায়ই পাত্র নতুবা পাত্রের পরিবার পাঠায়, তাদের সঙ্গে দেখা করে কথা বলা আমার জন্য বাধ্যতামূলক। এ অসম্মানজনক কাজটিকে আমি খুব একটা পাত্তা দিই না। গত আট বছরে এটা আমার অভ্যস্ততায় পরিণত হয়েছে বিধায় নতুন কিছু নয়। আম্মাকে অনেক বলেও বোঝাতে পারি না পড়াশোনা শেষ করার আগে বিয়ে করলে রসায়নের মতো কঠিন বিষয় সমাপ্ত করা সম্ভব নয়। আবার বিয়ের জন্য আম্মা কখনো জোর করেননি, এটাও সত্য।

বিকালবেলা টিংকু ভাই দেখা করতে এসেছেন। তিনি আজ পদার্থবিজ্ঞান ভবনের সামনের অল্প উঁচু রেলিংয়ের ওপর বসেছেন, আমি দাঁড়িয়ে কথা বলছি। আমি বললাম, আপনি কোনো দিন বলেননি, আপনার পরিবারের সবাই বোরকা পরেন। তিনি বললেন, তোমার পরতে হবে না। আমি বললাম, আমার পরিবার কোনো দিন আপনার সঙ্গে আমার বিয়ে মেনে নেবে না। তা ছাড়া আপনার গার্লফ্রেন্ড আছে, আমি নিশ্চিত।

তিনি বললেন, তোমার বাসায় বিয়ের প্রস্তাব পাঠাতে চাই। আমি বললাম, আমাকে মেরে কুটি কুটি করে ব্রহ্মপুত্র নদে ভাসিয়ে দেবে, তবুও আপনার সঙ্গে বিয়ে দেবে না।

তিনি বললেন, প্রস্তাব পাঠিয়েই দেখি। আমি বললাম, অহেতুক আমার জীবনটাকে অসহ্য করে ফেলবেন না আপনি। আমাকে ওরা বাসা থেকেই বের হতে দেবে না, জামালপুরেই আটকে রাখবে। আমার আম্মা ভীষণ জেদি আর রাগি, মেরে ফাটিয়ে দেবে।

অনেক দিন আর তার সঙ্গে কোনো যোগাযোগ নেই। তিনি চট্টগ্রামের ফোন নম্বর পাঠিয়ে বলেছেন, আমি যেন অবশ্যই তাকে টেলিফোন করি। ১৯ সেপ্টেম্বর আমার ভাইভা পরীক্ষা শেষে ফরেন মিনিস্ট্রিতে লায়লা আপার অফিসে যেয়ে ফোন দিয়ে বললাম, কাল সকাল সাড়ে ৭টায় তিস্তা ট্রেনে চেপে জামালপুর চলে যাচ্ছি। টিংকু ভাই বললেন, কালই যাবে কিন্তু টিকিটটা একটু চেঞ্জ করে নাও। সকালে না যেয়ে বিকালে যাও। সকালে আমি ঢাকায় ফিরব আমার বাসায় কোনো দিন আসনি, একবার এসে অন্তত দেখে যাও। অভয় দিয়ে বললেন, ভয় পেও না বাসায় আমি একা থাকব না। টিটন আর রাজ্জাকও থাকবে। কাজের লোকও আছে।

বাসায় যাব একা! কেমন যেন ভয় ভয় লাগছে। কিন্তু তিনি আমার সঙ্গে কোনো দিন অপ্রীতিকর কোনো আচরণ করেননি। পুটুমণিকে বললাম, আমার সঙ্গে চল। পুটু বলল, ওর আজ মিডটার্ম পরীক্ষা, সঙ্গে যাওয়া সম্ভব নয়। সাহস করে বের হলাম সকাল ঠিক ১০টায়। আজ আমার পরনে সাদা একটি সুতির শাড়ি।

২৬, পুরানা পল্টনের চারতলা, সেরিনা অ্যাপার্টমেন্টে ঢুকে আমি ‘থ’ বনে গেছি। রাজ্জাক, টিটন তো আছেই কিন্তু আরও আছে মগবাজারের কাজি সাহেব। শাহিন ভাই (জাস্টিস ওবাইদুল হাসান শাহিন) আর এনায়েত ভাই (জাস্টিস এম এনায়েতুর রহিম)। বিয়ে পড়ানোর জন্য সবাই অপেক্ষা করছেন। অথচ কাল ঘুণাক্ষরেও আমায় বলেননি।

বিয়ের আয়োজন দেখে আমি স্তব্ধ, কোনো কথা বলতে পারছি না। পাশের রুমে টিংকু ভাই আমাকে রাজি করানোর চেষ্টা করছেন। তিনি বলছেন, তুমি আমাকে পছন্দ কর না? আমি বললাম করি। তিনি বলছেন, ভালোবাসো না? আমি বললাম, হয়তো ভালোও বাসি কিন্তু পছন্দ করা আর বিয়ে করা কিছুতেই এক নয়, আমার আব্বা-আম্মা হার্টফেল করবেন। আমি কিছুতেই আপনাকে বিয়ে করতে পারব না।

বললাম আপনার ‘তুমহারি অমৃতা’ দেখতে যাওয়া গার্লফ্রেন্ড কই? বেইলি রোডে চটপটি খেতে যাওয়া গার্লফ্রেন্ড কই? তাদের যেয়ে বিয়ে করেন, আমি কেন?

আমি অঝোরে কাঁদতে লাগলাম। অনুনয় করে বুঝিয়ে বললাম, কয়েক মাস পর বিসিএস পরীক্ষা দিতে ঢাকায় ফিরব। তা ছাড়া সামনের মাসেই আসছি তখন না-হয় আমরা বিয়ে করব।

এ মুহূর্তে আমি কিছুতেই তৈরি নই এ বিয়ের জন্য। আমার কান্না শেষ হওয়া মাত্র টিংকু ভাই কান্না শুরু করলেন। তোমাকে ছাড়া আমি বাঁচব না, মুন্নি। আজ তুমি চলে গেলে এক মাস, এক বছর নয়। কোনো দিন আর ফিরে আসবে না, আমি নিশ্চিত জানি।

দুপুর গড়িয়ে সন্ধ্যা নামল। বুঝে গেছি বিয়ে না করে বের হতে পারব না কিছুতেই। বাথরুমে ঢুকে কপালের টিপ খুলে আয়নায় লাগালাম, হাতের তালু দিয়ে চোখের কিনারের কাজলটুকু মুছে ফেললাম। কানের ছোট্ট রুপার দুল, হাতে পরা লাল রেশমি চুড়িও খুলে ফেললাম।

এ বিয়েতে বাবা-মায়ের আশীর্বাদ নেই, কোনো আনন্দ-উল্লাস নেই। বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা হইহল্লা, কন্যাদান, উৎসবমুখরতা- কিচ্ছু নেই।

সামাজিক এবং পারিবারিকভাবে বিয়েতে যে সম্মান, আদর, তৃপ্তি আর গুরুত্ব, সবকিছুই এখানে অনুপস্থিত।

বিয়ের লাল বেনারসি, দুই হাতে ভরে মেহেদি, গায়ে হলুদ আর পুরো শরীরে তাজা ফুলের মালা নেই। ন্যূনতম একটি নতুন শাড়িও নেই।

বিয়ে, আনুষ্ঠানিকতা আর সাজ নিয়ে প্রতিটি মেয়ের অনেক রোমান্টিক স্বপ্ন থাকে। সে স্বপ্নগুলো চোখের সামনে একটি একটি করে ঝরে পড়ছে আর আমি নিঃশব্দে কাঁদছি।

বিয়ে মানে বিশ্বাস, নির্ভরতা আর ভালোবাসার আশ্রয়। বিয়ে মানে বাঁধভাঙা খুশির জোয়ার। এ বিয়েতে খুশি কই, আনন্দ কই, নির্ভরতা কই, বিশ্বাস আর ভালোবাসাই বা কই?

ভবিষ্যৎ জীবনে এত বড় চ্যালেঞ্জ, ঝুঁকি, অনিশ্চয়তা আর স্বপ্নভঙ্গের অজানা আশঙ্কায় বুকটা কেঁপে কেঁপে উঠছে কেবলই।

অজু করে মাথায় ঘোমটা তুলে দিয়ে বললাম আমি রাজি, কাজি সাহেবকে ডাকুন। ভীষণ খুশি হয়ে হাসি হাসি মুখ করে টিংকু ভাই জিজ্ঞেস করলেন, কাবিন কত হবে?

মনের ভিতরে থাকা অসহায়ত্ব, তীব্র ক্ষোভ আর হতাশা বুঝি বেরিয়ে আসতে চাইল। অভিমানকে আড়াল করে ঠান্ডা গলায় বললাম, ‘এক টাকাও না, আমি আপনাকে মাগনা বিয়ে করব।’

কাবিন বা দেনমোহর মানে নারীর মূল্য নির্ধারণ। একজন নারী মাত্র কয়েক লাখ টাকায় বিকোবে কেন? নারীর দাম হবে আকাশছোঁয়া, যা দেওয়ার ক্ষমতা কোনো পুরুষেরই থাকবে না। নারী পুরুষকে মায়া করবে, কখনো দয়া দেখাবে, কখনো-বা কেবলই ভালোবেসে ঘর বাঁধবে।

দেনমোহর হবে কেবলই নির্ভরতা, প্রেম, ভালোবাসা, সম্মান আর শ্রদ্ধা।  যে কোনো বিয়েতে কাবিন নিয়ে দর-কষাকষি পশুর হাঁটের গরু বিকিকিনির মতো মনে হয়। নারী কেবল এক শরীর নয়, এক অমূল্য সত্তাও। বিকিকিনির হাঁটে শরীরের সঙ্গে সঙ্গে সত্তাও যে বিকিয়ে যায়।

            লেখক : মানবতাবাদী লেখিকা

এই বিভাগের আরও খবর
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
ইন্দোনেশিয়ায় জুমার নামাজের সময় মসজিদে বিস্ফোরণ, আহত ৫০
ইন্দোনেশিয়ায় জুমার নামাজের সময় মসজিদে বিস্ফোরণ, আহত ৫০

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেরোবি ক্যাম্পাসে বিপন্ন ধূপগাছ ছড়াচ্ছে সুগন্ধি
বেরোবি ক্যাম্পাসে বিপন্ন ধূপগাছ ছড়াচ্ছে সুগন্ধি

৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হাতিরঝিলে চলন্ত সিএনজি অটোরিকশায় আগুন, প্রাণে রক্ষা তিনজনের
হাতিরঝিলে চলন্ত সিএনজি অটোরিকশায় আগুন, প্রাণে রক্ষা তিনজনের

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

অনলাইন জুয়া বন্ধে বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ
অনলাইন জুয়া বন্ধে বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ

৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শিবচরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে নানা কর্মসূচি
শিবচরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে নানা কর্মসূচি

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ১
রংপুরে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ১

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুই হাজার বছরের পুরোনো বিশাল সড়কের সন্ধান পেলেন বিজ্ঞানীরা
দুই হাজার বছরের পুরোনো বিশাল সড়কের সন্ধান পেলেন বিজ্ঞানীরা

১৯ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ছয় মাসেই কোরআনের হাফেজ ১১ বছরের শিশু
ছয় মাসেই কোরআনের হাফেজ ১১ বছরের শিশু

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোদী 'মহান মানুষ', আগামী বছরই হতে পারে ভারত সফর: ট্রাম্প
মোদী 'মহান মানুষ', আগামী বছরই হতে পারে ভারত সফর: ট্রাম্প

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরামর্শ চাইলে সুসাইড নোট লিখে দিয়েছে চ্যাটজিপিটি!
পরামর্শ চাইলে সুসাইড নোট লিখে দিয়েছে চ্যাটজিপিটি!

৩৪ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাটডাউনে অচল যুক্তরাষ্ট্রের বিমানবন্দর, হাজারো ফ্লাইট বাতিল
শাটডাউনে অচল যুক্তরাষ্ট্রের বিমানবন্দর, হাজারো ফ্লাইট বাতিল

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তরুণরাই দেশ বিনির্মাণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে : জামায়াত আমির
তরুণরাই দেশ বিনির্মাণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে : জামায়াত আমির

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

ফুলবাড়ী সীমান্তে ভারতীয় নাগরিকসহ আটক ৬
ফুলবাড়ী সীমান্তে ভারতীয় নাগরিকসহ আটক ৬

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিস্ফোরণ-অগ্নিকাণ্ড, ফ্লাইটে পাওয়ার ব্যাংক নিষিদ্ধ হচ্ছে?
বিস্ফোরণ-অগ্নিকাণ্ড, ফ্লাইটে পাওয়ার ব্যাংক নিষিদ্ধ হচ্ছে?

৫৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সূর্যের কাছ থেকে ফিরে এলো সোনালি ধূমকেতু, বিস্মিত বিজ্ঞানীরা
সূর্যের কাছ থেকে ফিরে এলো সোনালি ধূমকেতু, বিস্মিত বিজ্ঞানীরা

৫৮ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

সীমান্তে ফের গোলাগুলি, ৫ আফগান নিহত
সীমান্তে ফের গোলাগুলি, ৫ আফগান নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটারদের মন জয়ে সবাইকে কাজ করতে হবে: বিএনপি নেতা সেলিমুজ্জামান
ভোটারদের মন জয়ে সবাইকে কাজ করতে হবে: বিএনপি নেতা সেলিমুজ্জামান

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকার আকাশ সন্ধ্যা পর্যন্ত মেঘলা থাকতে পারে
ঢাকার আকাশ সন্ধ্যা পর্যন্ত মেঘলা থাকতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দিল্লিতে শতাধিক ফ্লাইট বিলম্ব, দুর্ভোগ চরমে
দিল্লিতে শতাধিক ফ্লাইট বিলম্ব, দুর্ভোগ চরমে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোংলা-খুলনা মহাসড়কের বাস খাদে পড়ে নিহত ২, আহত ৭
মোংলা-খুলনা মহাসড়কের বাস খাদে পড়ে নিহত ২, আহত ৭

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেকোনো সময় ন্যাটো ভূখণ্ডে হামলায় সক্ষম রাশিয়া: জার্মান কর্মকর্তা
যেকোনো সময় ন্যাটো ভূখণ্ডে হামলায় সক্ষম রাশিয়া: জার্মান কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খুব শিগগিরই’ গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনের আশা ট্রাম্পের
‘খুব শিগগিরই’ গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনের আশা ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বগুড়ায় স্থিরচিত্র প্রদর্শনী
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বগুড়ায় স্থিরচিত্র প্রদর্শনী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বক্স অফিসে ঝড় তুলল ‘ডায়েস ইরায়ে’
বক্স অফিসে ঝড় তুলল ‘ডায়েস ইরায়ে’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭৪৯ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭৪৯ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগের ৩১ নেতাকর্মী গ্রেফতার
আওয়ামী লীগের ৩১ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারাদেশে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৮৩১
সারাদেশে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৮৩১

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল
অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি
বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল
তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ
৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৫ টন আমদানি নিষিদ্ধ পপি সিড জব্দ
২৫ টন আমদানি নিষিদ্ধ পপি সিড জব্দ

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ
শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক
সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক

নগর জীবন

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার
নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা