শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৩ মার্চ, ২০২৩ আপডেট:

একজন নারী মাত্র কয়েক লাখ টাকায় বিকোবে কেন

খুজিস্তা নূর ই নাহারিন
প্রিন্ট ভার্সন
একজন নারী মাত্র কয়েক লাখ টাকায় বিকোবে কেন

বন্ধুত্ব হচ্ছে লেনদেনবিহীন এক সম্পর্ক, যেখানে কোনো প্রত্যাশা ছাড়া একে অপরের শুভ চিন্তক।

টিংকু ভাই প্রায় প্রতিদিন আমাকে চিঠি লিখেন। বেশির ভাগ চিঠিই হতাশা, স্বপ্নহীনতা আর বেদনায় নীল।

আমি মাঝে মাঝে উত্তর লিখি। কিন্তু ঠিক চিঠির মতো করে লিখি না। আমার মনে অবিশ্বাস জন্মেছে তিনি অন্যদের দেখাবেন প্লাস তার কাছে চিঠি থাকুক, চাই না আমি। রাফ করার জন্য নিউজপ্রিন্টের কাগজ।  সেই কাগজে উত্তর লেখি। বেশির ভাগ চিঠিতেই ফুল-ফল লতাপাতার ছবি আঁকি। এই যেমন ধূমায়িত চায়ের পেয়ালা এঁকে লিখলাম আমি এখন চা খাচ্ছি, আপনি খাবেন? আপনার মন আজ কেমন আছে? আপনার বাসায় ছোট ভাইয়েরা কী করছে? সেই সময় চলতে থাকা টেলিভিশন সিরিজ নাটক ‘কোথাও কেউ নেই’-এর কোন সিনটা ভালো লেগেছে, এসব লিখি। এই চিঠিতে প্রেমিকা ভাবার কোনো অবকাশ রাখি না। আমার হাতের লেখা ভীষণ খারাপ। যে কেউ দেখলে ভাববে, হয়তো স্কুলের গন্ডি পার হইনি। সম্বোধনে লিখি, শ্রদ্ধেয় টিংকু ভাই। ইতিতে লিখি- স্নেহের মুন্নি।

বিরক্ত হয়ে টিংকু ভাই বললেন, ‘তুমি দেখি ভালো করে চিঠিও লিখতে জানো না। তুমি কি এতই ফকির, তোমার একটি রাইটিং প্যাড কেনারও সামর্থ্য নেই?’ আমি জবাব দিলাম, আমি তো সাহিত্যের ছাত্রী নই, বিজ্ঞানের ছাত্রী। আমি অঙ্ক বুঝি, অ্যাকশন-রিঅ্যাকশন বুঝি, সমীকরণ বুঝি কিন্তু সুন্দর চিঠি লিখতে পারি না।

চিঠির উত্তর দেওয়ার কারণ হচ্ছে, সম্পূর্ণ বিষাদে ডুবে থাকা। মানুষটা যেন কষ্টের কথা বলে নিজেকে হালকা করতে পারে। আমি তাদের সাহায্য করতে চাই।

একদিন বিকালে মাঠে বসে বাদাম খেতে খেতে জানালেন ইকবাল (হুইপ ইকবালুর রহিম) বলেছে, ‘মুন্নির গলাটা রাজহাঁসের মতো অহংকারী, কিন্তু কার্জন হলে সময় নষ্ট করে লাভ নেই ও আপনাকে বিয়ে করবে না। ইকবাল ভাই আমার অল্প সিনিয়র। দিনাজপুরের তহু, ডেইজীসহ ছোট-বড় আমরা মাঝে মাঝে কলাভবনের মাঠে আড্ডায় মেতে উঠি। আমাদের সম্পর্কটা নিখাদ বন্ধুত্বের।

আমি বললাম কী আশ্চর্য! বিয়ের প্রশ্ন আসছে কেন? তা ছাড়া আপনার তো গার্লফ্রেন্ড আছে। বেইলি রোডে খাবারের দোকানে চটপটি খেতে আপনাদের দেখা গেছে। রিকশার হুড ফেলে হাস্যোজ্জ্বল আপনারা একসঙ্গে সেখানে খেতে গেছেন।

টিংকু ভাই খানিকটা অপ্রস্তুত হলেন, কিন্তু সামলে নিলেন। সেশন জ্যামের কারণে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে তখন প্রায় ৩০ হাজার ছাত্রছাত্রী একসঙ্গে। হলে যারা থাকে, ক্যাম্পাসের মধ্যেই ঘুর ঘুর করে। এখানে সংবাদ পাওয়া মোটেও কষ্টসাধ্য নয়। উপরন্তু আমি মিশুক প্রকৃতির, আমাকে সাবধান করা শুভ চিন্তকের অভাব নেই।

আমি ব্যস্ত আমার থিসিস পেপার রেডি করা নিয়ে। টিংকু ভাই বললেন, আনন্দ প্রিন্টার্সে রাব্বানি জাব্বার ভাইয়ের প্রেসে প্রিন্ট করিয়ে দিচ্ছি নটর ডেমের পাশে এখানে আস। বারবার বললাম, দরকার নেই। আমি নিজেই করে নিতে পারব। কিন্তু তিনি নাছোড়বান্দা।

হঠাৎ একদিন বললেন, আমার বোনরা সবাই ঢাকায়, তুমি ওদের সঙ্গে দেখা করবে মুন্নি? আমি বললাম আমি কেন দেখা করব? তিনি বললেন, তুমি আমার ভালো বন্ধু এ কারণেই না-হয় দেখা করলে। আমি বললাম, ওনারা আমাকে পাত্রী হিসেবে ভাবছেন না তো? তিনি বললেন, ভাবলেই ক্ষতি কী! এটলিস্ট আমার জন্য পাত্রী দেখা বন্ধ হবে। ওরা পাত্রী দেখে দেখে আমার ইজ্জত-সম্মান শেষ করে ফেলছে, সেটা অন্তত বন্ধ হবে। আমি বললাম, আপনার চটপটি খাওয়া গার্লফ্রেন্ডের সঙ্গে কি ব্রেকআপ হয়েছে? আপনার কি গার্লফ্রেন্ড এক, নাকি একাধিক?

টিংকু ভাইয়ের পরিবার দেখার আগ্রহ আমারও আছে। যাই, দেখে আসি, অসুবিধা কী। ডাসের সামনে সবাই এসেছে। আমি একটি মাড় ছাড়া ত্যানা সুতির শাড়ি শরীরে পেঁচিয়ে নিলাম।

আম্মা প্রায়ই পাত্র নতুবা পাত্রের পরিবার পাঠায়, তাদের সঙ্গে দেখা করে কথা বলা আমার জন্য বাধ্যতামূলক। এ অসম্মানজনক কাজটিকে আমি খুব একটা পাত্তা দিই না। গত আট বছরে এটা আমার অভ্যস্ততায় পরিণত হয়েছে বিধায় নতুন কিছু নয়। আম্মাকে অনেক বলেও বোঝাতে পারি না পড়াশোনা শেষ করার আগে বিয়ে করলে রসায়নের মতো কঠিন বিষয় সমাপ্ত করা সম্ভব নয়। আবার বিয়ের জন্য আম্মা কখনো জোর করেননি, এটাও সত্য।

বিকালবেলা টিংকু ভাই দেখা করতে এসেছেন। তিনি আজ পদার্থবিজ্ঞান ভবনের সামনের অল্প উঁচু রেলিংয়ের ওপর বসেছেন, আমি দাঁড়িয়ে কথা বলছি। আমি বললাম, আপনি কোনো দিন বলেননি, আপনার পরিবারের সবাই বোরকা পরেন। তিনি বললেন, তোমার পরতে হবে না। আমি বললাম, আমার পরিবার কোনো দিন আপনার সঙ্গে আমার বিয়ে মেনে নেবে না। তা ছাড়া আপনার গার্লফ্রেন্ড আছে, আমি নিশ্চিত।

তিনি বললেন, তোমার বাসায় বিয়ের প্রস্তাব পাঠাতে চাই। আমি বললাম, আমাকে মেরে কুটি কুটি করে ব্রহ্মপুত্র নদে ভাসিয়ে দেবে, তবুও আপনার সঙ্গে বিয়ে দেবে না।

তিনি বললেন, প্রস্তাব পাঠিয়েই দেখি। আমি বললাম, অহেতুক আমার জীবনটাকে অসহ্য করে ফেলবেন না আপনি। আমাকে ওরা বাসা থেকেই বের হতে দেবে না, জামালপুরেই আটকে রাখবে। আমার আম্মা ভীষণ জেদি আর রাগি, মেরে ফাটিয়ে দেবে।

অনেক দিন আর তার সঙ্গে কোনো যোগাযোগ নেই। তিনি চট্টগ্রামের ফোন নম্বর পাঠিয়ে বলেছেন, আমি যেন অবশ্যই তাকে টেলিফোন করি। ১৯ সেপ্টেম্বর আমার ভাইভা পরীক্ষা শেষে ফরেন মিনিস্ট্রিতে লায়লা আপার অফিসে যেয়ে ফোন দিয়ে বললাম, কাল সকাল সাড়ে ৭টায় তিস্তা ট্রেনে চেপে জামালপুর চলে যাচ্ছি। টিংকু ভাই বললেন, কালই যাবে কিন্তু টিকিটটা একটু চেঞ্জ করে নাও। সকালে না যেয়ে বিকালে যাও। সকালে আমি ঢাকায় ফিরব আমার বাসায় কোনো দিন আসনি, একবার এসে অন্তত দেখে যাও। অভয় দিয়ে বললেন, ভয় পেও না বাসায় আমি একা থাকব না। টিটন আর রাজ্জাকও থাকবে। কাজের লোকও আছে।

বাসায় যাব একা! কেমন যেন ভয় ভয় লাগছে। কিন্তু তিনি আমার সঙ্গে কোনো দিন অপ্রীতিকর কোনো আচরণ করেননি। পুটুমণিকে বললাম, আমার সঙ্গে চল। পুটু বলল, ওর আজ মিডটার্ম পরীক্ষা, সঙ্গে যাওয়া সম্ভব নয়। সাহস করে বের হলাম সকাল ঠিক ১০টায়। আজ আমার পরনে সাদা একটি সুতির শাড়ি।

২৬, পুরানা পল্টনের চারতলা, সেরিনা অ্যাপার্টমেন্টে ঢুকে আমি ‘থ’ বনে গেছি। রাজ্জাক, টিটন তো আছেই কিন্তু আরও আছে মগবাজারের কাজি সাহেব। শাহিন ভাই (জাস্টিস ওবাইদুল হাসান শাহিন) আর এনায়েত ভাই (জাস্টিস এম এনায়েতুর রহিম)। বিয়ে পড়ানোর জন্য সবাই অপেক্ষা করছেন। অথচ কাল ঘুণাক্ষরেও আমায় বলেননি।

বিয়ের আয়োজন দেখে আমি স্তব্ধ, কোনো কথা বলতে পারছি না। পাশের রুমে টিংকু ভাই আমাকে রাজি করানোর চেষ্টা করছেন। তিনি বলছেন, তুমি আমাকে পছন্দ কর না? আমি বললাম করি। তিনি বলছেন, ভালোবাসো না? আমি বললাম, হয়তো ভালোও বাসি কিন্তু পছন্দ করা আর বিয়ে করা কিছুতেই এক নয়, আমার আব্বা-আম্মা হার্টফেল করবেন। আমি কিছুতেই আপনাকে বিয়ে করতে পারব না।

বললাম আপনার ‘তুমহারি অমৃতা’ দেখতে যাওয়া গার্লফ্রেন্ড কই? বেইলি রোডে চটপটি খেতে যাওয়া গার্লফ্রেন্ড কই? তাদের যেয়ে বিয়ে করেন, আমি কেন?

আমি অঝোরে কাঁদতে লাগলাম। অনুনয় করে বুঝিয়ে বললাম, কয়েক মাস পর বিসিএস পরীক্ষা দিতে ঢাকায় ফিরব। তা ছাড়া সামনের মাসেই আসছি তখন না-হয় আমরা বিয়ে করব।

এ মুহূর্তে আমি কিছুতেই তৈরি নই এ বিয়ের জন্য। আমার কান্না শেষ হওয়া মাত্র টিংকু ভাই কান্না শুরু করলেন। তোমাকে ছাড়া আমি বাঁচব না, মুন্নি। আজ তুমি চলে গেলে এক মাস, এক বছর নয়। কোনো দিন আর ফিরে আসবে না, আমি নিশ্চিত জানি।

দুপুর গড়িয়ে সন্ধ্যা নামল। বুঝে গেছি বিয়ে না করে বের হতে পারব না কিছুতেই। বাথরুমে ঢুকে কপালের টিপ খুলে আয়নায় লাগালাম, হাতের তালু দিয়ে চোখের কিনারের কাজলটুকু মুছে ফেললাম। কানের ছোট্ট রুপার দুল, হাতে পরা লাল রেশমি চুড়িও খুলে ফেললাম।

এ বিয়েতে বাবা-মায়ের আশীর্বাদ নেই, কোনো আনন্দ-উল্লাস নেই। বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা হইহল্লা, কন্যাদান, উৎসবমুখরতা- কিচ্ছু নেই।

সামাজিক এবং পারিবারিকভাবে বিয়েতে যে সম্মান, আদর, তৃপ্তি আর গুরুত্ব, সবকিছুই এখানে অনুপস্থিত।

বিয়ের লাল বেনারসি, দুই হাতে ভরে মেহেদি, গায়ে হলুদ আর পুরো শরীরে তাজা ফুলের মালা নেই। ন্যূনতম একটি নতুন শাড়িও নেই।

বিয়ে, আনুষ্ঠানিকতা আর সাজ নিয়ে প্রতিটি মেয়ের অনেক রোমান্টিক স্বপ্ন থাকে। সে স্বপ্নগুলো চোখের সামনে একটি একটি করে ঝরে পড়ছে আর আমি নিঃশব্দে কাঁদছি।

বিয়ে মানে বিশ্বাস, নির্ভরতা আর ভালোবাসার আশ্রয়। বিয়ে মানে বাঁধভাঙা খুশির জোয়ার। এ বিয়েতে খুশি কই, আনন্দ কই, নির্ভরতা কই, বিশ্বাস আর ভালোবাসাই বা কই?

ভবিষ্যৎ জীবনে এত বড় চ্যালেঞ্জ, ঝুঁকি, অনিশ্চয়তা আর স্বপ্নভঙ্গের অজানা আশঙ্কায় বুকটা কেঁপে কেঁপে উঠছে কেবলই।

অজু করে মাথায় ঘোমটা তুলে দিয়ে বললাম আমি রাজি, কাজি সাহেবকে ডাকুন। ভীষণ খুশি হয়ে হাসি হাসি মুখ করে টিংকু ভাই জিজ্ঞেস করলেন, কাবিন কত হবে?

মনের ভিতরে থাকা অসহায়ত্ব, তীব্র ক্ষোভ আর হতাশা বুঝি বেরিয়ে আসতে চাইল। অভিমানকে আড়াল করে ঠান্ডা গলায় বললাম, ‘এক টাকাও না, আমি আপনাকে মাগনা বিয়ে করব।’

কাবিন বা দেনমোহর মানে নারীর মূল্য নির্ধারণ। একজন নারী মাত্র কয়েক লাখ টাকায় বিকোবে কেন? নারীর দাম হবে আকাশছোঁয়া, যা দেওয়ার ক্ষমতা কোনো পুরুষেরই থাকবে না। নারী পুরুষকে মায়া করবে, কখনো দয়া দেখাবে, কখনো-বা কেবলই ভালোবেসে ঘর বাঁধবে।

দেনমোহর হবে কেবলই নির্ভরতা, প্রেম, ভালোবাসা, সম্মান আর শ্রদ্ধা।  যে কোনো বিয়েতে কাবিন নিয়ে দর-কষাকষি পশুর হাঁটের গরু বিকিকিনির মতো মনে হয়। নারী কেবল এক শরীর নয়, এক অমূল্য সত্তাও। বিকিকিনির হাঁটে শরীরের সঙ্গে সঙ্গে সত্তাও যে বিকিয়ে যায়।

            লেখক : মানবতাবাদী লেখিকা

এই বিভাগের আরও খবর
ঋণ পুনঃ তফসিল
ঋণ পুনঃ তফসিল
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
সর্বশেষ খবর
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তিতে অন্য দেশও যোগ দিতে পারবে: খাজা আসিফ
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তিতে অন্য দেশও যোগ দিতে পারবে: খাজা আসিফ

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে জীবিত কবর দেওয়া সেই নবজাতকের অবস্থা আশঙ্কাজনক
ভারতে জীবিত কবর দেওয়া সেই নবজাতকের অবস্থা আশঙ্কাজনক

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৭তম বিসিএসের প্রিলি অনুষ্ঠিত
৪৭তম বিসিএসের প্রিলি অনুষ্ঠিত

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীতে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
রাজধানীতে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানের সঙ্গে ‘ন্যাটোর মতো’ চুক্তি, সৌদি গণমাধ্যমে উচ্ছ্বাস
পাকিস্তানের সঙ্গে ‘ন্যাটোর মতো’ চুক্তি, সৌদি গণমাধ্যমে উচ্ছ্বাস

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিটির দাপুটে জয়, হালান্ডের দ্রুততম ‘ফিফটি’র রেকর্ড
সিটির দাপুটে জয়, হালান্ডের দ্রুততম ‘ফিফটি’র রেকর্ড

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইউপিইউ কাউন্সিলে বাংলাদেশ পুনর্নির্বাচিত হওয়ায় প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ইউপিইউ কাউন্সিলে বাংলাদেশ পুনর্নির্বাচিত হওয়ায় প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণতন্ত্র শক্তিশালী করতে হলে পিআর কার্যকরী পদক্ষেপ নয় : ডা. জাহিদ
গণতন্ত্র শক্তিশালী করতে হলে পিআর কার্যকরী পদক্ষেপ নয় : ডা. জাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মহাসড়কে ডাকাতের হামলায় যুবক নিহত, চারজন হাসপাতালে
মহাসড়কে ডাকাতের হামলায় যুবক নিহত, চারজন হাসপাতালে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশজুড়ে দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির আভাস
দেশজুড়ে দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন পদক্ষেপে এবার গুরুত্বপূর্ণ সমুদ্রবন্দরের নিয়ন্ত্রণ হারাতে পারে ভারত
মার্কিন পদক্ষেপে এবার গুরুত্বপূর্ণ সমুদ্রবন্দরের নিয়ন্ত্রণ হারাতে পারে ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেরপুরে পাহাড়ি ঢলে ভেসে যাওয়া দুইজনের লাশ উদ্ধার
শেরপুরে পাহাড়ি ঢলে ভেসে যাওয়া দুইজনের লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্পের আঘাত
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্পের আঘাত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালির সঙ্গে উত্তেজনায় দুই কূটনীতিককে ফ্রান্স ছাড়ার নির্দেশ
মালির সঙ্গে উত্তেজনায় দুই কূটনীতিককে ফ্রান্স ছাড়ার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় পুঁতে রাখা বোমায় উড়ে গেল ৪ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় পুঁতে রাখা বোমায় উড়ে গেল ৪ ইসরায়েলি সেনা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে : ড. ইউনূস
সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে : ড. ইউনূস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারীদের লেখা ‘শরিয়াবিরোধী’ ১৪০ বইয়ে নিষেধাজ্ঞা তালেবানের
নারীদের লেখা ‘শরিয়াবিরোধী’ ১৪০ বইয়ে নিষেধাজ্ঞা তালেবানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফটিকছড়িতে পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
ফটিকছড়িতে পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার কথা ভাবছে কাতার
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার কথা ভাবছে কাতার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণে বিএনপির ৩১ দফার বিকল্প নেই’
‘জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণে বিএনপির ৩১ দফার বিকল্প নেই’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রযুক্তি খাতে যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্যের যুগান্তকারী চুক্তি
প্রযুক্তি খাতে যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্যের যুগান্তকারী চুক্তি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন নিত্যপণ্যের বাজার, বিপাকে ভোক্তারা
লাগামহীন নিত্যপণ্যের বাজার, বিপাকে ভোক্তারা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিদেশি ঋণ ছাড়ালো ১১২ বিলিয়ন ডলার
বিদেশি ঋণ ছাড়ালো ১১২ বিলিয়ন ডলার

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ দিয়ে শুরু সুপার ফোর, দেখে নিন পূর্ণাঙ্গ সূচি
বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ দিয়ে শুরু সুপার ফোর, দেখে নিন পূর্ণাঙ্গ সূচি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ড্রোন পরীক্ষা তদারকিতে এআই তৈরির নির্দেশ কিম জং উনের
ড্রোন পরীক্ষা তদারকিতে এআই তৈরির নির্দেশ কিম জং উনের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে বহনকারী হেলিকপ্টারে যান্ত্রিক ত্রুটি, জরুরি অবতরণ
ট্রাম্পকে বহনকারী হেলিকপ্টারে যান্ত্রিক ত্রুটি, জরুরি অবতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশফোর্ডের জোড়া গোলে উড়ন্ত শুরু বার্সেলোনার
রাশফোর্ডের জোড়া গোলে উড়ন্ত শুরু বার্সেলোনার

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই যুগ পর বেনফিকায় মরিনহো
দুই যুগ পর বেনফিকায় মরিনহো

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যাংকিং খাত কি ঝুঁকিভিত্তিক পরিদর্শনের জন্য প্রস্তুত
ব্যাংকিং খাত কি ঝুঁকিভিত্তিক পরিদর্শনের জন্য প্রস্তুত

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ দিয়ে শুরু সুপার ফোর, দেখে নিন পূর্ণাঙ্গ সূচি
বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ দিয়ে শুরু সুপার ফোর, দেখে নিন পূর্ণাঙ্গ সূচি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

২২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত
সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সুপার ফোরের আগে বিদায় নিতে হবে কল্পনাও করিনি’
‘সুপার ফোরের আগে বিদায় নিতে হবে কল্পনাও করিনি’

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিদেশি ঋণ ছাড়ালো ১১২ বিলিয়ন ডলার
বিদেশি ঋণ ছাড়ালো ১১২ বিলিয়ন ডলার

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাশিয়া থেকে এক হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত পেল ইউক্রেন
রাশিয়া থেকে এক হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত পেল ইউক্রেন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ
ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার
সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পকে বহনকারী হেলিকপ্টারে যান্ত্রিক ত্রুটি, জরুরি অবতরণ
ট্রাম্পকে বহনকারী হেলিকপ্টারে যান্ত্রিক ত্রুটি, জরুরি অবতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগর জীবন

নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন

সম্পাদকীয়

৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’
ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’

শোবিজ