শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৩ মার্চ, ২০২৩ আপডেট:

একজন নারী মাত্র কয়েক লাখ টাকায় বিকোবে কেন

খুজিস্তা নূর ই নাহারিন
প্রিন্ট ভার্সন
একজন নারী মাত্র কয়েক লাখ টাকায় বিকোবে কেন

বন্ধুত্ব হচ্ছে লেনদেনবিহীন এক সম্পর্ক, যেখানে কোনো প্রত্যাশা ছাড়া একে অপরের শুভ চিন্তক।

টিংকু ভাই প্রায় প্রতিদিন আমাকে চিঠি লিখেন। বেশির ভাগ চিঠিই হতাশা, স্বপ্নহীনতা আর বেদনায় নীল।

আমি মাঝে মাঝে উত্তর লিখি। কিন্তু ঠিক চিঠির মতো করে লিখি না। আমার মনে অবিশ্বাস জন্মেছে তিনি অন্যদের দেখাবেন প্লাস তার কাছে চিঠি থাকুক, চাই না আমি। রাফ করার জন্য নিউজপ্রিন্টের কাগজ।  সেই কাগজে উত্তর লেখি। বেশির ভাগ চিঠিতেই ফুল-ফল লতাপাতার ছবি আঁকি। এই যেমন ধূমায়িত চায়ের পেয়ালা এঁকে লিখলাম আমি এখন চা খাচ্ছি, আপনি খাবেন? আপনার মন আজ কেমন আছে? আপনার বাসায় ছোট ভাইয়েরা কী করছে? সেই সময় চলতে থাকা টেলিভিশন সিরিজ নাটক ‘কোথাও কেউ নেই’-এর কোন সিনটা ভালো লেগেছে, এসব লিখি। এই চিঠিতে প্রেমিকা ভাবার কোনো অবকাশ রাখি না। আমার হাতের লেখা ভীষণ খারাপ। যে কেউ দেখলে ভাববে, হয়তো স্কুলের গন্ডি পার হইনি। সম্বোধনে লিখি, শ্রদ্ধেয় টিংকু ভাই। ইতিতে লিখি- স্নেহের মুন্নি।

বিরক্ত হয়ে টিংকু ভাই বললেন, ‘তুমি দেখি ভালো করে চিঠিও লিখতে জানো না। তুমি কি এতই ফকির, তোমার একটি রাইটিং প্যাড কেনারও সামর্থ্য নেই?’ আমি জবাব দিলাম, আমি তো সাহিত্যের ছাত্রী নই, বিজ্ঞানের ছাত্রী। আমি অঙ্ক বুঝি, অ্যাকশন-রিঅ্যাকশন বুঝি, সমীকরণ বুঝি কিন্তু সুন্দর চিঠি লিখতে পারি না।

চিঠির উত্তর দেওয়ার কারণ হচ্ছে, সম্পূর্ণ বিষাদে ডুবে থাকা। মানুষটা যেন কষ্টের কথা বলে নিজেকে হালকা করতে পারে। আমি তাদের সাহায্য করতে চাই।

একদিন বিকালে মাঠে বসে বাদাম খেতে খেতে জানালেন ইকবাল (হুইপ ইকবালুর রহিম) বলেছে, ‘মুন্নির গলাটা রাজহাঁসের মতো অহংকারী, কিন্তু কার্জন হলে সময় নষ্ট করে লাভ নেই ও আপনাকে বিয়ে করবে না। ইকবাল ভাই আমার অল্প সিনিয়র। দিনাজপুরের তহু, ডেইজীসহ ছোট-বড় আমরা মাঝে মাঝে কলাভবনের মাঠে আড্ডায় মেতে উঠি। আমাদের সম্পর্কটা নিখাদ বন্ধুত্বের।

আমি বললাম কী আশ্চর্য! বিয়ের প্রশ্ন আসছে কেন? তা ছাড়া আপনার তো গার্লফ্রেন্ড আছে। বেইলি রোডে খাবারের দোকানে চটপটি খেতে আপনাদের দেখা গেছে। রিকশার হুড ফেলে হাস্যোজ্জ্বল আপনারা একসঙ্গে সেখানে খেতে গেছেন।

টিংকু ভাই খানিকটা অপ্রস্তুত হলেন, কিন্তু সামলে নিলেন। সেশন জ্যামের কারণে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে তখন প্রায় ৩০ হাজার ছাত্রছাত্রী একসঙ্গে। হলে যারা থাকে, ক্যাম্পাসের মধ্যেই ঘুর ঘুর করে। এখানে সংবাদ পাওয়া মোটেও কষ্টসাধ্য নয়। উপরন্তু আমি মিশুক প্রকৃতির, আমাকে সাবধান করা শুভ চিন্তকের অভাব নেই।

আমি ব্যস্ত আমার থিসিস পেপার রেডি করা নিয়ে। টিংকু ভাই বললেন, আনন্দ প্রিন্টার্সে রাব্বানি জাব্বার ভাইয়ের প্রেসে প্রিন্ট করিয়ে দিচ্ছি নটর ডেমের পাশে এখানে আস। বারবার বললাম, দরকার নেই। আমি নিজেই করে নিতে পারব। কিন্তু তিনি নাছোড়বান্দা।

হঠাৎ একদিন বললেন, আমার বোনরা সবাই ঢাকায়, তুমি ওদের সঙ্গে দেখা করবে মুন্নি? আমি বললাম আমি কেন দেখা করব? তিনি বললেন, তুমি আমার ভালো বন্ধু এ কারণেই না-হয় দেখা করলে। আমি বললাম, ওনারা আমাকে পাত্রী হিসেবে ভাবছেন না তো? তিনি বললেন, ভাবলেই ক্ষতি কী! এটলিস্ট আমার জন্য পাত্রী দেখা বন্ধ হবে। ওরা পাত্রী দেখে দেখে আমার ইজ্জত-সম্মান শেষ করে ফেলছে, সেটা অন্তত বন্ধ হবে। আমি বললাম, আপনার চটপটি খাওয়া গার্লফ্রেন্ডের সঙ্গে কি ব্রেকআপ হয়েছে? আপনার কি গার্লফ্রেন্ড এক, নাকি একাধিক?

টিংকু ভাইয়ের পরিবার দেখার আগ্রহ আমারও আছে। যাই, দেখে আসি, অসুবিধা কী। ডাসের সামনে সবাই এসেছে। আমি একটি মাড় ছাড়া ত্যানা সুতির শাড়ি শরীরে পেঁচিয়ে নিলাম।

আম্মা প্রায়ই পাত্র নতুবা পাত্রের পরিবার পাঠায়, তাদের সঙ্গে দেখা করে কথা বলা আমার জন্য বাধ্যতামূলক। এ অসম্মানজনক কাজটিকে আমি খুব একটা পাত্তা দিই না। গত আট বছরে এটা আমার অভ্যস্ততায় পরিণত হয়েছে বিধায় নতুন কিছু নয়। আম্মাকে অনেক বলেও বোঝাতে পারি না পড়াশোনা শেষ করার আগে বিয়ে করলে রসায়নের মতো কঠিন বিষয় সমাপ্ত করা সম্ভব নয়। আবার বিয়ের জন্য আম্মা কখনো জোর করেননি, এটাও সত্য।

বিকালবেলা টিংকু ভাই দেখা করতে এসেছেন। তিনি আজ পদার্থবিজ্ঞান ভবনের সামনের অল্প উঁচু রেলিংয়ের ওপর বসেছেন, আমি দাঁড়িয়ে কথা বলছি। আমি বললাম, আপনি কোনো দিন বলেননি, আপনার পরিবারের সবাই বোরকা পরেন। তিনি বললেন, তোমার পরতে হবে না। আমি বললাম, আমার পরিবার কোনো দিন আপনার সঙ্গে আমার বিয়ে মেনে নেবে না। তা ছাড়া আপনার গার্লফ্রেন্ড আছে, আমি নিশ্চিত।

তিনি বললেন, তোমার বাসায় বিয়ের প্রস্তাব পাঠাতে চাই। আমি বললাম, আমাকে মেরে কুটি কুটি করে ব্রহ্মপুত্র নদে ভাসিয়ে দেবে, তবুও আপনার সঙ্গে বিয়ে দেবে না।

তিনি বললেন, প্রস্তাব পাঠিয়েই দেখি। আমি বললাম, অহেতুক আমার জীবনটাকে অসহ্য করে ফেলবেন না আপনি। আমাকে ওরা বাসা থেকেই বের হতে দেবে না, জামালপুরেই আটকে রাখবে। আমার আম্মা ভীষণ জেদি আর রাগি, মেরে ফাটিয়ে দেবে।

অনেক দিন আর তার সঙ্গে কোনো যোগাযোগ নেই। তিনি চট্টগ্রামের ফোন নম্বর পাঠিয়ে বলেছেন, আমি যেন অবশ্যই তাকে টেলিফোন করি। ১৯ সেপ্টেম্বর আমার ভাইভা পরীক্ষা শেষে ফরেন মিনিস্ট্রিতে লায়লা আপার অফিসে যেয়ে ফোন দিয়ে বললাম, কাল সকাল সাড়ে ৭টায় তিস্তা ট্রেনে চেপে জামালপুর চলে যাচ্ছি। টিংকু ভাই বললেন, কালই যাবে কিন্তু টিকিটটা একটু চেঞ্জ করে নাও। সকালে না যেয়ে বিকালে যাও। সকালে আমি ঢাকায় ফিরব আমার বাসায় কোনো দিন আসনি, একবার এসে অন্তত দেখে যাও। অভয় দিয়ে বললেন, ভয় পেও না বাসায় আমি একা থাকব না। টিটন আর রাজ্জাকও থাকবে। কাজের লোকও আছে।

বাসায় যাব একা! কেমন যেন ভয় ভয় লাগছে। কিন্তু তিনি আমার সঙ্গে কোনো দিন অপ্রীতিকর কোনো আচরণ করেননি। পুটুমণিকে বললাম, আমার সঙ্গে চল। পুটু বলল, ওর আজ মিডটার্ম পরীক্ষা, সঙ্গে যাওয়া সম্ভব নয়। সাহস করে বের হলাম সকাল ঠিক ১০টায়। আজ আমার পরনে সাদা একটি সুতির শাড়ি।

২৬, পুরানা পল্টনের চারতলা, সেরিনা অ্যাপার্টমেন্টে ঢুকে আমি ‘থ’ বনে গেছি। রাজ্জাক, টিটন তো আছেই কিন্তু আরও আছে মগবাজারের কাজি সাহেব। শাহিন ভাই (জাস্টিস ওবাইদুল হাসান শাহিন) আর এনায়েত ভাই (জাস্টিস এম এনায়েতুর রহিম)। বিয়ে পড়ানোর জন্য সবাই অপেক্ষা করছেন। অথচ কাল ঘুণাক্ষরেও আমায় বলেননি।

বিয়ের আয়োজন দেখে আমি স্তব্ধ, কোনো কথা বলতে পারছি না। পাশের রুমে টিংকু ভাই আমাকে রাজি করানোর চেষ্টা করছেন। তিনি বলছেন, তুমি আমাকে পছন্দ কর না? আমি বললাম করি। তিনি বলছেন, ভালোবাসো না? আমি বললাম, হয়তো ভালোও বাসি কিন্তু পছন্দ করা আর বিয়ে করা কিছুতেই এক নয়, আমার আব্বা-আম্মা হার্টফেল করবেন। আমি কিছুতেই আপনাকে বিয়ে করতে পারব না।

বললাম আপনার ‘তুমহারি অমৃতা’ দেখতে যাওয়া গার্লফ্রেন্ড কই? বেইলি রোডে চটপটি খেতে যাওয়া গার্লফ্রেন্ড কই? তাদের যেয়ে বিয়ে করেন, আমি কেন?

আমি অঝোরে কাঁদতে লাগলাম। অনুনয় করে বুঝিয়ে বললাম, কয়েক মাস পর বিসিএস পরীক্ষা দিতে ঢাকায় ফিরব। তা ছাড়া সামনের মাসেই আসছি তখন না-হয় আমরা বিয়ে করব।

এ মুহূর্তে আমি কিছুতেই তৈরি নই এ বিয়ের জন্য। আমার কান্না শেষ হওয়া মাত্র টিংকু ভাই কান্না শুরু করলেন। তোমাকে ছাড়া আমি বাঁচব না, মুন্নি। আজ তুমি চলে গেলে এক মাস, এক বছর নয়। কোনো দিন আর ফিরে আসবে না, আমি নিশ্চিত জানি।

দুপুর গড়িয়ে সন্ধ্যা নামল। বুঝে গেছি বিয়ে না করে বের হতে পারব না কিছুতেই। বাথরুমে ঢুকে কপালের টিপ খুলে আয়নায় লাগালাম, হাতের তালু দিয়ে চোখের কিনারের কাজলটুকু মুছে ফেললাম। কানের ছোট্ট রুপার দুল, হাতে পরা লাল রেশমি চুড়িও খুলে ফেললাম।

এ বিয়েতে বাবা-মায়ের আশীর্বাদ নেই, কোনো আনন্দ-উল্লাস নেই। বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা হইহল্লা, কন্যাদান, উৎসবমুখরতা- কিচ্ছু নেই।

সামাজিক এবং পারিবারিকভাবে বিয়েতে যে সম্মান, আদর, তৃপ্তি আর গুরুত্ব, সবকিছুই এখানে অনুপস্থিত।

বিয়ের লাল বেনারসি, দুই হাতে ভরে মেহেদি, গায়ে হলুদ আর পুরো শরীরে তাজা ফুলের মালা নেই। ন্যূনতম একটি নতুন শাড়িও নেই।

বিয়ে, আনুষ্ঠানিকতা আর সাজ নিয়ে প্রতিটি মেয়ের অনেক রোমান্টিক স্বপ্ন থাকে। সে স্বপ্নগুলো চোখের সামনে একটি একটি করে ঝরে পড়ছে আর আমি নিঃশব্দে কাঁদছি।

বিয়ে মানে বিশ্বাস, নির্ভরতা আর ভালোবাসার আশ্রয়। বিয়ে মানে বাঁধভাঙা খুশির জোয়ার। এ বিয়েতে খুশি কই, আনন্দ কই, নির্ভরতা কই, বিশ্বাস আর ভালোবাসাই বা কই?

ভবিষ্যৎ জীবনে এত বড় চ্যালেঞ্জ, ঝুঁকি, অনিশ্চয়তা আর স্বপ্নভঙ্গের অজানা আশঙ্কায় বুকটা কেঁপে কেঁপে উঠছে কেবলই।

অজু করে মাথায় ঘোমটা তুলে দিয়ে বললাম আমি রাজি, কাজি সাহেবকে ডাকুন। ভীষণ খুশি হয়ে হাসি হাসি মুখ করে টিংকু ভাই জিজ্ঞেস করলেন, কাবিন কত হবে?

মনের ভিতরে থাকা অসহায়ত্ব, তীব্র ক্ষোভ আর হতাশা বুঝি বেরিয়ে আসতে চাইল। অভিমানকে আড়াল করে ঠান্ডা গলায় বললাম, ‘এক টাকাও না, আমি আপনাকে মাগনা বিয়ে করব।’

কাবিন বা দেনমোহর মানে নারীর মূল্য নির্ধারণ। একজন নারী মাত্র কয়েক লাখ টাকায় বিকোবে কেন? নারীর দাম হবে আকাশছোঁয়া, যা দেওয়ার ক্ষমতা কোনো পুরুষেরই থাকবে না। নারী পুরুষকে মায়া করবে, কখনো দয়া দেখাবে, কখনো-বা কেবলই ভালোবেসে ঘর বাঁধবে।

দেনমোহর হবে কেবলই নির্ভরতা, প্রেম, ভালোবাসা, সম্মান আর শ্রদ্ধা।  যে কোনো বিয়েতে কাবিন নিয়ে দর-কষাকষি পশুর হাঁটের গরু বিকিকিনির মতো মনে হয়। নারী কেবল এক শরীর নয়, এক অমূল্য সত্তাও। বিকিকিনির হাঁটে শরীরের সঙ্গে সঙ্গে সত্তাও যে বিকিয়ে যায়।

            লেখক : মানবতাবাদী লেখিকা

এই বিভাগের আরও খবর
সৌরবিদ্যুৎ
সৌরবিদ্যুৎ
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
আহা, আমাদের ভৈরব!
আহা, আমাদের ভৈরব!
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
প্লাবনের শঙ্কা
প্লাবনের শঙ্কা
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
কর্মজীবী নারী
কর্মজীবী নারী
ঐকমত্যে অনৈক্য
ঐকমত্যে অনৈক্য
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

১ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা