শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৪ মার্চ, ২০২৩

ইতিহাসের নিরিখে এগারসিন্ধুর

প্রিন্ট ভার্সন
ইতিহাসের নিরিখে এগারসিন্ধুর

এগারসিন্ধুর একটি ঐতিহ্যমন্ডিত গ্রাম। গ্রামটি কিশোরগঞ্জ জেলায়, ব্রহ্মপুত্র নদের পূর্ব তীরে এবং পাকুন্দিয়া উপজেলা সদর থেকে সাড়ে নয় মাইল পশ্চিমে অবস্থিত। আবুল ফজলের আকবরনামা গ্রন্থে ‘এগারসিন্ধুর’ নামের উল্লেখ পাওয়া যায়। স্থানটির নামকরণ নিয়ে মতভেদ আছে।

এগারসিন্ধুরের প্রাচীন ইতিহাস কখন থেকে শুরু হয়েছে তা নিশ্চিত করে বলা যায় না। ১৯৩৩ সালে খননের ফলে এখানে কয়েকটি ছাপাঙ্কিত রৌপ্য মুদ্রা এবং সম্প্রতি এর অনতিদূরে লালমাটির উচ্চভূমিতে ব্রহ্মপুত্র নদের একটি গভীর খাদের পাশে আকরিক লোহার তৈরি হাত কুঠার, বর্শা ফলক ও ধনুকে ব্যবহার উপযোগী পাথরের গুটি আবিষ্কৃত হয়েছে। গবেষকগণ মুদ্রাগুলোকে ছয় খ্রিস্টপূর্বাব্দের এবং প্রত্নসম্পদগুলোকে দশ খ্রিস্টপূর্বাব্দের বলে মনে করেন। তাই ঐতিহাসিকগণ ধারণা করেন, লোকালয় হিসেবে এগারসিন্ধুর অবস্থান কমপক্ষে এক হাজার বছরের প্রাচীন। এ অঞ্চলের আদি বাসিন্দা হিসেবে কোচ ও হাজং জনগোষ্ঠীর পরিচয় পাওয়া যায়। ছয় খ্রিস্টপূর্বাব্দের মুদ্রা থেকে প্রতীয়মাণ হয় যে, এগারসিন্ধুর ব্যবসা-বাণিজ্যের কেন্দ্র হিসেবে খ্যাতি অর্জন করেছিল। মৌর্য যুগে এ এলাকার মানুষ সর্বপ্রথম উত্তর ভারতের সঙ্গে সাংস্কৃতিক সম্পর্ক স্থাপন করতে শুরু করে। এ যুগেই এ স্থানের লোকদের সঙ্গে পুন্ড্রনগর ও মগধের ব্যবসায়ীদের বাণিজ্যিক সম্পর্ক গড়ে ওঠে। গুপ্ত যুগে ৩৮০ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত এগারসিন্ধুর ডবাক রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত ছিল। এরপর সম্ভবত এ অঞ্চল কামরূপ রাজ্যের অধীনে চলে যায়। আট শতকের আরব ভৌগোলিকগণের বিবরণে দেখা যায়, দুটি নদীর সঙ্গমস্থলে অবস্থিত একটি বাণিজ্য বন্দর থেকে মুসলমান বণিকরা সূক্ষ্ম মসলিন বস্ত্র ও অন্যান্য সামগ্রী পারস্য ও রোমে নিয়ে যেত। ঐতিহাসিকদের অনুমান, দুটি নদীর সঙ্গমস্থল বলতে প্রাচীন বাংলার বাণিজ্য বন্দর এগারসিন্ধুরকেই বোঝানো হয়েছে। দশ শতকের প্রথম দিকে কামরূপ রাজাদের দুর্বলতার সুযোগে কামরূপের নিম্নাঞ্চলে বহু সামন্তরাজ্যের সৃষ্টি হয়। এ সময় হাজরাদি অঞ্চলের সামন্তরাজা আজহাবা কোচ সামন্তরাজা বটংকে পরাজিত করে এগারসিন্ধুর অধিকার করেন। কিন্তু কয়েক বছর পরেই আজহাবাকে পরাজিত করে বেবুধ নামে একজন স্বাধীন রাজা এগারসিন্ধুরে ক্ষমতাসীন হন। এ বেবুধের সময় থেকেই এগারসিন্ধুরের উত্থান শুরু হয়। রাজা বেবুধ এগারসিন্ধুর অঞ্চলে দুর্গ, রাজপ্রাসাদ, মন্দির ইত্যাদি নির্মাণ করেন এবং একটি বিরাট দিঘি ও পরিখা খনন করেন। দশ শতকের দ্বিতীয়ার্ধে এগারসিন্ধুর চন্দ্রবংশীর রাজা শ্রীচন্দ্র এর শাসনাধীনে আসে। সম্ভবত রামপাল এর রাজত্বকালে এগারসিন্ধুর অঞ্চলে বর্মণরাজাদের অধিকার প্রতিষ্ঠিত হয় এবং আনুমানিক বারো শতকের মাঝামাঝি সময় পর্যন্ত তাদের শাসন অব্যাহত থাকে। এরপর এগারসিন্ধুর সম্ভবত সেন শাসনাধীনে চলে আসে এবং সেন শাসনের অবসানের পর কামরূপ রাজার রাজ্যভুক্ত হয়। চক্রপানি দত্তের লেখা থেকে জানা যায়, চৌদ্দ শতকের প্রথম দিকে গৌড়ের সুলতান শামসুদ্দীন ফিরুজ শাহ এগারসিন্ধুরসহ বৃহত্তর ময়মনসিংহ ও সিলেট অঞ্চল অধিকার করেন। ১৩৩৮ খ্রিস্টাব্দে এগারসিন্ধুরসহ বাংলার এ অঞ্চলের শাসনক্ষমতা গ্রহণ করেন সোনারগাঁয়ের স্বাধীন সুলতান ফখরউদ্দীন মুবারক শাহ। এখানে তখন একটি দুর্ভেদ্য দুর্গও ছিল। সম্ভবত ফখরউদ্দীন মুবারক শাহ তার ভাগ্য বিপর্যয়ের সময়ে এগারসিন্ধুরে অবস্থান নিয়েছিলেন এবং এখান থেকেই আবার সোনারগাঁয়ের সিংহাসন অধিকার করেন। আদি ইলিয়াস শাহী আমলে এগারসিন্ধুর বাংলার সুলতানের অধীন ছিল। ১৩৫৭ খ্রিস্টাব্দে সুলতান সিকান্দর শাহ এগারসিন্ধুর দুর্গ এর সংস্কার করেছিলেন। তাঁর সময়ে এগারসিন্ধুর একটি গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্য কেন্দ্র হিসেবেও খ্যাতি লাভ করে।

পনেরো শতকের দ্বিতীয় দশক হতে নবম দশক পর্যন্ত (১৪১৫-১৪৮৬ খ্রি.) এগারসিন্ধুর কাদের নিয়ন্ত্রণে ছিল তা যথার্থভাবে বলা যায়। তবে মনে হয়, এ সময়ে এখানে বারো ভূঁইয়াদের প্রাধান্যই বিদ্যমান ছিল। হাবশী সুলতানদের আমলে (১৪৮৬/ ৮৭-১৪৯৩ খ্রি.) এগারসিন্ধুর পুনরায় মুসলমান কর্তৃত্বে আসে বলে জানা যায়। হোসেন শাহী বংশের গিয়াসউদ্দীন মাহমুদ শাহ এর সময় পর্তুগিজ বণিকরা এগারসিন্ধুরে বাণিজ্যকুঠিসহ শুল্ক ঘাঁটি নির্মাণ করে। গিয়াসউদ্দীন মাহমুদ শাহের পর এগারসিন্ধুর শেরশাহর শাসনাধীনে চলে আসে। কিন্তু তাঁর মৃত্যুর পর এগারসিন্ধুরের শাসনকর্তৃত্ব চলে যায় স্থানীয় জমিদারদের হাতে। ১৫৭৭ খ্রিস্টাব্দে ঈসা খান মসনদ-ই-আলা এগারসিন্ধুরকে রাজনৈতিক ও গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্যিক কেন্দ্র হিসেবে প্রতিষ্ঠা করেন। ঈসা খানের সঙ্গে মুগলদের যুদ্ধের প্রাথমিক পর্যায়ে মুগল সেনানায়ক মুহম্মদ কুলি ও শাহ বরদী এগারসিন্ধুর দখল করে নিয়েছিলেন। কিন্তু ঈসা খানের সৈন্যরা পাল্টা আক্রমণ চালিয়ে মুঘল বাহিনীকে ভীষণভাবে পর্যুদস্থ করে এগারসিন্ধুর পুনর্দখল করে নেয় এবং এরপর থেকে ঈসা খান এখানেই অবস্থান করতে থাকেন। ১৫৯৭ খ্রিস্টাব্দে এগারসিন্ধুর দুর্গদ্বারে ঈসা খানের সঙ্গে যুদ্ধে মুঘল সেনাপতি মানসিংহের পুত্র দুর্জনসিংহ নিহত হন। মানসিংহের সঙ্গেও ঈসা খানের যুদ্ধ হয় এবং অবশেষে উভয়পক্ষে সন্ধি স্বাক্ষরিত হয়। ঈসা খানের মৃত্যুর পর এগারসিন্ধুর মুসা খানের কর্তৃত্বাধীন হয়। এ সময় পর্যন্ত এগারসিন্ধুর একটি দুর্গ ও সমৃদ্ধ বাণিজ্যকেন্দ্র ছিল। মুঘল সম্রাট জাহাঙ্গীরের আমলে উসমান খান লোহানীর নিয়ন্ত্রণে ছিল এগারসিন্ধুর। বাহারিস্তান-ই-গায়েবী অনুসারে মুঘলদের হাতে এগারসিন্ধুরের পতন ঘটে ১৬০৮ খ্রিস্টাব্দের শেষের দিকে। এরপর এগারসিন্ধুরকে কেন্দ্র করে মুগলগণ উসমান খানের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করে। সম্রাট শাহজাহানের সময় ১৬৩৮ খ্রিস্টাব্দে আসাম রাজ ৫০০ নৌযানসহ এগারসিন্ধুর আক্রমণ করেন। বাংলার সুবাহদার আসাম রাজকে প্রতিহত করার জন্য অগ্রসর হলে উভয় পক্ষে প্রচ- যুদ্ধ হয় এবং যুদ্ধের ফলে এগারসিন্ধুর প্রচ-ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এরপর থেকে অঞ্চলটি ধীরে ধীরে ঐতিহ্য হারাতে থাকে এবং এক সময় শুধু বাণিজ্য কেন্দ্র হিসেবেই এটি টিকে থাকে।

এই বিভাগের আরও খবর
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
সর্বশেষ খবর
রাজাপুরে শেখ হাসিনার ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল
রাজাপুরে শেখ হাসিনার ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল
স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল

৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

কলাপাড়ায় স্কুলভিত্তিক আবহাওয়া ক্লাবের উদ্বোধন
কলাপাড়ায় স্কুলভিত্তিক আবহাওয়া ক্লাবের উদ্বোধন

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জকসু নির্বাচন ঘিরে উন্মুক্ত লাইব্রেরি বন্ধে বিক্ষোভ
জকসু নির্বাচন ঘিরে উন্মুক্ত লাইব্রেরি বন্ধে বিক্ষোভ

১৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬ কর্মকর্তা বরখাস্ত
গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬ কর্মকর্তা বরখাস্ত

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামজার জোড়া গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ
হামজার জোড়া গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাজা শেষে ৭২ প্রবাসীকে দেশে পাঠাল মালয়েশিয়াস্থ হাইকমিশন
সাজা শেষে ৭২ প্রবাসীকে দেশে পাঠাল মালয়েশিয়াস্থ হাইকমিশন

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

গণভোটের নামে অরাজকতা সৃষ্টি করছে একটি দল : তৃপ্তি
গণভোটের নামে অরাজকতা সৃষ্টি করছে একটি দল : তৃপ্তি

৩৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

রাবিতে ছাত্রলীগ নেতা আটক
রাবিতে ছাত্রলীগ নেতা আটক

৪২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটকে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু
সিলেটকে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু

৫০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার আবেদনের সময় বৃদ্ধি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার আবেদনের সময় বৃদ্ধি

৫৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন
উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

নাটোরে মেয়ে শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা দিল রিড বাংলাদেশ
নাটোরে মেয়ে শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা দিল রিড বাংলাদেশ

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আশাশুনিকে ইকোনমিক জোন গড়ার প্রতিশ্রুতি দিলেন কাজী আলাউদ্দিন
আশাশুনিকে ইকোনমিক জোন গড়ার প্রতিশ্রুতি দিলেন কাজী আলাউদ্দিন

৫৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

শ্রীপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে উপলক্ষ্যে বিএনপি’র র‌্যালি
শ্রীপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে উপলক্ষ্যে বিএনপি’র র‌্যালি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জকসু নির্বাচন ঘিরে ক্যাম্পাসে সকল সামাজিক-সাংস্কৃতিক কার্যক্রম স্থগিত
জকসু নির্বাচন ঘিরে ক্যাম্পাসে সকল সামাজিক-সাংস্কৃতিক কার্যক্রম স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পিরোজপুরে আ.লীগের নৈরাজ্য ঠেকাতে জামায়াতের বিক্ষোভ
পিরোজপুরে আ.লীগের নৈরাজ্য ঠেকাতে জামায়াতের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেজর জিয়া স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে পালাননি, অস্ত্র হাতে যুদ্ধ করেছেন :  ডা. জাহিদ হোসেন
মেজর জিয়া স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে পালাননি, অস্ত্র হাতে যুদ্ধ করেছেন :  ডা. জাহিদ হোসেন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে ময়লার স্তূপ থেকে নবজাতক উদ্ধার
টঙ্গীতে ময়লার স্তূপ থেকে নবজাতক উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেছালো আইভীর ৫ মামলার গ্রেপ্তার শুনানি
পেছালো আইভীর ৫ মামলার গ্রেপ্তার শুনানি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে পোশাকর্মী নিহত
টঙ্গীতে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে পোশাকর্মী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০২৭ পর্যন্ত আইওএসএ সনদ পেলো এয়ার এ্যাস্ট্রা
২০২৭ পর্যন্ত আইওএসএ সনদ পেলো এয়ার এ্যাস্ট্রা

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সাঈদ খোকন ও তার বোনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলার অনুমোদন
সাঈদ খোকন ও তার বোনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলার অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিবেশবান্ধব স্মার্ট প্যাকেজিং উন্নয়নে কর্মশালা
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিবেশবান্ধব স্মার্ট প্যাকেজিং উন্নয়নে কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক শুরু, ভার্চুয়ালি যোগ দিয়েছেন তারেক রহমান
বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক শুরু, ভার্চুয়ালি যোগ দিয়েছেন তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন
গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান
বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর
মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ

১৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২
তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও
পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা
চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম
ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা
শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি
যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার
পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ নভেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা
পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?
রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক
আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট
জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য

সম্পাদকীয়

অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে
অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে

পেছনের পৃষ্ঠা

একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না
একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ
১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক
ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত
ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত

দেশগ্রাম

সংঘাতের পথে রাজনীতি
সংঘাতের পথে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তাদের অসন্তোষ
বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তাদের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা
দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ
শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি
বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে
রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগে এবারও বিতর্ক
ডিসি নিয়োগে এবারও বিতর্ক

নগর জীবন

আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস
আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশের জালে ধরা পড়ছে পাঙাশ
ইলিশের জালে ধরা পড়ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক
পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক

নগর জীবন

এক উইকেটে ৩৩৮ রান বাংলাদেশের
এক উইকেটে ৩৩৮ রান বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা

সম্পাদকীয়

প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল
প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল

প্রথম পৃষ্ঠা

কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত
কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত

দেশগ্রাম

এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি
এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি

মাঠে ময়দানে

ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য

সম্পাদকীয়