শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ৩১ মার্চ, ২০২৩ আপডেট:

চীনা কথায় কান দিলে আম-ছালা দুটোই যাবে

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
চীনা কথায় কান দিলে আম-ছালা দুটোই যাবে

চীন রোহিঙ্গা ইস্যুতে নতুন খেলায় মেতে উঠেছে মূলত বাংলাদেশকে ধোঁকা দেওয়ার জন্য। সম্প্রতি বাংলাদেশে কর্মরত চীনের নতুন রাষ্ট্রদূত ইয়াউ ওয়েন বাংলাদেশের সাংবাদিকদের বলেছেন, চীন রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধানে যে ত্রিপক্ষীয় উদ্যোগ নিয়েছিল, করোনা মহামারির কারণে তা ২০২১ সাল থেকে গতি হারিয়েছে। তিনি আরও বলেছেন, রোহিঙ্গা বিষয়ে বিদেশি রাষ্ট্রসমূহের হস্তক্ষেপও নাকি রোহিঙ্গা সমস্যা জটিল করে তুলেছে। তিনি বলেছেন,  রোহিঙ্গাদের প্রথম দলটি শিগগিরই মিয়ানমারে যেতে পারবে।  এই দলে কতজন থাকবে রাষ্ট্রদূত তা উল্লেখ না করলেও আমাদের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্র বলছে, এতে থাকবে মাত্র ১ হাজার রোহিঙ্গা।

যেখানে বাংলাদেশে ঢুকে পড়েছে ১০ লাখের বেশি রোহিঙ্গা, সেখানে মাত্র ১ হাজার ফেরত যাওয়ার কথা হাস্যস্কর বৈকি। তাছাড়া করোনা কি করে চীনের তথাকথিত প্রচেষ্টার গতি শ্লথ করে দিল, তাও প্রণিধানযোগ্য নয়। এ কথা কারও অজানা নেই যে, চীনা প্রত্যক্ষ সমর্থন পেয়েই মিয়ানমার রোহিঙ্গা সমস্যা জিইয়ে রাখছে। ২০১৭ সালে চীন এবং রাশিয়া নিরাপত্তা পরিষদে মিয়ানমারের পক্ষে ভেটো প্রদান না করলে সে বছরই রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধান হয়ে যেত। কেননা নিরাপত্তা পরিষদের রয়েছে পুলিশি এবং বাস্তবায়ন ক্ষমতা। ভেটো দেওয়ার পক্ষে চীনের যুক্তিটি ছিল উদ্ভট এবং আন্তর্জাতিক আইনের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। দেশটি বলেছে, রোহিঙ্গা সমস্যা নাকি মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ সমস্যা হওয়ায় এটি নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদ সিদ্ধান্ত নিতে পারে না। চীন বেমালুম ভুলে গিয়েছিল যে, রোহিঙ্গা সমস্যা বিশ্ব শান্তির প্রতি হুমকিস্বরূপ। পরবর্তীতেও নিরাপত্তা পরিষদ এবং এমনকি সাধারণ পরিষদেও চীন একটি ব্যতিক্রমী ছাড়া, মিয়ানমারের পক্ষই নিয়েছে বারংবার।

বিদেশি রাষ্ট্রের হস্তক্ষেপ রোহিঙ্গা ইস্যুকে জটিল করছে বলে চীনা দাবি সত্যিই অবান্তর এবং আমাদের স্বার্থের পরিপন্থী। ইউরোপ-আমেরিকা, এশিয়া এবং আফ্রিকার বেশ কিছু দেশের ইতিবাচক ভূমিকার কারণেই রোহিঙ্গা সমস্যা নিয়ে বিশ্ববাসী এখনো চিন্তিত রয়েছে, নয়তো বহু আগেই এটি অতল জলে হারিয়ে যেত, রোহিঙ্গা সমস্যা বলে কোনো সমস্যা রয়েছে তা কেউ জানত না। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ বেশ কিছু বিদেশি রাষ্ট্র মিয়ানমারের বিরুদ্ধে অবরোধ জারি করার ফলে অন্তত কিছুটা হলেও সেই দেশের ওপরে চাপ সৃষ্টি করতে সমর্থ হয়েছে। সেই অর্থে বিদেশি রাষ্ট্রগুলো মিয়ানমার ইস্যুতে নাক না গলালে আমাদের আমের সঙ্গে সঙ্গে ছালাও যাবে, অথচ চীন এমনটিই চাচ্ছে। মিয়ানমারের রোহিঙ্গাদের ওপর গণহত্যা চালানোর বিষয়টি আন্তর্জাতিক আদালত এবং আন্তর্জাতিক ফৌজদারি আদালতে উঠেছে বিদেশি রাষ্ট্রসমূহেরই প্রচেষ্টায়। সে ব্যাপারগুলোতেও চীন শুধু নিশ্চুপই ছিল না, পরোক্ষভাবে চীন সেসব আদালতে রোহিঙ্গা ইস্যু তোলার বিপক্ষেই ছিল। আন্তর্জাতিক আদালত দুটোতে মিয়ানমারের বিরুদ্ধে মামলা করায় সে দেশটি নিশ্চয়ই চাপের মুখে রয়েছে, অথচ চীন বলছে বিভিন্ন দেশের নাক গলানোর কারণেই নাকি রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধানে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হচ্ছে। চীনের নিরঙ্কুশ সহায়তার কারণেই মিয়ানমার প্রতিনিয়ত আন্তর্জাতিক বিচার আদালতের (আইসিজে) অন্তর্বর্তীকালীন আদেশসমূহ ভঙ্গ করে চলছে। কেননা আন্তর্জাতিক বিচার আদালতের আদেশ ভঙ্গের বিরুদ্ধে একমাত্র নিরাপত্তা পরিষদই ব্যবস্থা নিতে পারে আর মিয়ানমার ভালো করেই জানে, চীন সে ক্ষেত্রেও আগের মতোই সে দেশটির পক্ষে ভেটো দিয়ে তাদের রক্ষা করবে।

চীনের মিয়ানমারপন্থি অবস্থানের কারণ অতি পরিষ্কার। সে দেশে চীনের এমন স্বার্থ রয়েছে যার কোনো বিকল্প নেই। বহু ধরনের বাণিজ্যিক স্বার্থ ছাড়াও চীনের অতি লোভী “বেল্ট অ্যান্ড রোডস” প্রকল্পের সূত্রপাতের মূল স্থান হচ্ছে মিয়ানমার। সেখান থেকে আফ্রিকা-ইউরোপে চীনা জাহাজ পৌঁছানো অতি সহজ, যা না হলে চীনের সরঞ্জাম মালাক্কা প্রণালি হয়ে যেতে হবে, যা সময় এবং ব্যয়সাপেক্ষ এবং কোনো কারণে মালাক্কা প্রণালিতে কেউ অবরোধ দিলে তা চীনের জন্য ক্ষতিকর হবে আর তাই মিয়ানমারের ওপর চীনের অতুলনীয় নির্ভরতা এবং সে নির্ভরতা প্রাপ্তির জন্য অন্ধ সমর্থন। মিয়ানমার সামরিক একনায়কত্ব প্রতিষ্ঠার পর চীনই একমাত্র দেশ যে সামরিক সরকারকে শুধু কূটনৈতিক নয়, বরং সামরিক সাহায্য দিয়ে যাচ্ছে। মিয়ানমার সরকারের ওপর চীনের এমন প্রভাব রয়েছে যে চীন চাইলে অল্প দিনেই রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধান করতে পারে। কারণ মিয়ানমার সরকার চীনের ওপর এত নির্ভরশীল যে, সে দেশটির পক্ষে চীনা সিদ্ধান্ত খর্ব করা অচিন্তনীয়। অথচ চীন যে মিয়ানমারের ওপর তার কার্যকর প্রভাব খাটাবে না, চীনা দূতের ভাষায় সেটি পরিষ্কার। তিনি বলে দিয়েছেন তার দেশ কোনো পক্ষ নেবে না। বলাবাহুল্য, রোহিঙ্গা সমস্যার সত্যিকারের সমাধান চাইলে অবশ্যই চীনকে বাংলাদেশের পক্ষ নিতে হবে। রোহিঙ্গাদের ভূমি রাখাইন এলাকাই হচ্ছে চীনের মূল স্বার্থ। সেখানকার খনিজ পদার্থ চীনের লোভের বস্তু। বেল্ট অ্যান্ড রোড প্রকল্পের শুরুও সেই রাখাইন এলাকা। তাই রোহিঙ্গারা সেখানে ফিরুক চীন তা চায় না। এটা মনে করার পক্ষে জোরালো যুক্তি রয়েছে যে চীনের তথাকথিত সাহায্যে কখনো রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধান হবে না। 

চীনের নতুন রাষ্ট্রদূত তার পূর্বসূরির পদাঙ্ক অনুসরণ করে একইভাবে বাংলাদেশের নীতিনির্ধারণী বিষয়ে নাক গলানোর চেষ্টায় লিপ্ত হয়েছেন। এবার তিনি এটি করছেন খুবই সুচতুর পন্থায়। দ্বিচারিতার ভূমিকায়। এক মুখে তিনি বলছেন, তার দেশ বাংলাদেশের ঘোষিত “সবার সাথে বন্ধুত্ব, কারও সাথে বৈরিতা নয়” নীতিকে শ্রদ্ধা করে, আবার অন্য মুখেই এই মর্মে হুমকি দিচ্ছেন যে, বাংলাদেশ কোয়াড কিংবা এশিয়া প্যাসিফিক সমঝোতায় গেলে বাংলাদেশের সঙ্গে চীনের সম্পর্কে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। তার পূর্বসূরি আরও কঠিন ভাষায় বলেছিলেন, এটি হলে বাংলাদেশের প্রতি চীনের নীতি ক্ষতিগ্রস্ত হবে। চীনা দূতের এহেন বক্তব্য শুধু বাংলাদেশের নীতিনির্ধারণী বিষয়ে চীনের হস্তক্ষেপেরই নামান্তর নয়, বরং ব্ল্যাকমেলিংও বটে। চীন এসব কথা এ জন্যই বলছে, যাতে বাংলাদেশ ভীত হয়ে তাদের কথামতো কাজ করে। বাংলাদেশের বহু প্রকল্পে চীন ঋণ দিতে চুক্তিবদ্ধ। এসব প্রকল্পে চীনা ঋণের টাকার পুরোটা এখনো পাওয়া যায়নি, বেশির ভাগই পাইপ লাইনে রয়েছে। তাছাড়া প্রকল্পগুলোর কাজ চালাচ্ছে চীনা প্রকৌশলী, কারিগর এবং কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। এমতাবস্থায় চীন পাইপলাইনে থাকা টাকা বন্ধ করে দিলে বাংলাদেশের প্রকল্পগুলো মাঝপথে প্রচন্ড ধাক্কা খেতে পারে জেনেই চীন তাদের হুমকি চালিয়ে যাচ্ছে, যা ব্ল্যাকমেল বৈ কিছু নয়।

বাংলাদেশ কোয়াড বা ইন্দো-প্যাসিফিক কার্যক্রমে যোগ দেবে কিনা, সেটি একান্তই বাংলাদেশের ব্যাপার, যে বিষয়ে কোনো বিদেশি রাষ্ট্রের নির্দেশনা অনভিপ্রেত, যে কথা চীনের সাবেক রাষ্ট্রদূতের বক্তব্য প্রসঙ্গে আমাদের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মহোদয় স্পষ্ট ভাষায়ই বলেছিলেন। প্রতিটি দেশের পররাষ্ট্রনীতি নির্ধারিত হয়ে থাকে স্ব স্ব দেশের স্বার্থ বিবেচনায়, যে কথা বহু শতক আগে সর্বকালের প্রসিদ্ধ পন্ডিত কৌটিল্য (চানক্য) ব্যক্ত করেছিলেন, যে তত্ত্ব বহু দেশে আজও অনুসৃত হচ্ছে। কোয়াড এবং ইন্দো-প্যাসিফিক দুটি ভিন্ন ধরনের কাঠামো। অনেকে বলছেন, কোয়াড সিয়াটো-সেন্টো-ন্যাটোর মতোই একটি সামরিক জোটসম। কিন্তু ইন্দো-প্যাসিফিক সমঝোতা কোনো সামরিক প্রকল্প নয়, সে কথা সর্বজন স্বীকৃত। সুতরাং কোয়াডে যোগ দিলে বাংলাদেশের জোট নিরপেক্ষ অবস্থানে প্রশ্ন উঠলেও ইন্দো-প্যাসিফিকে সে ধরনের কিছুই বলা যাবে না। বস্তুত দক্ষিণ চীন সাগরে চীনের বেআইনি একচ্ছত্র মালিকানার দাবি এবং তা বাস্তবায়িত করার জন্য চীনা কার্যক্রমকে ঠেকানোর জন্যই ইন্দো-প্যাসিফিক কৌশল। চীন আন্তর্জাতিক সমুদ্র আইন, বিশেষ করে ১৯৮২ সালে গৃহীত “ইউনাইটেড নেশনস কনভেনশন অন দি ল অব সি” (আনক্লোজ-৩)-এ যেসব শর্তাদি রয়েছে, তার অন্যতম হলো এই যে কোনো রাষ্ট্রের ভৌগোলিক জলসীমা, টেরিটোরিয়াল ওয়াটারের বাইরে অবস্থিত সাগর বিশ্বের সব দেশের সমান অধিকারভুক্ত, তা কোনো দেশের একক নিয়ন্ত্রণে থাকতে পারে না। যুক্তরাষ্ট্র উক্ত কনভেনশনে দস্তখত করলেও সে দেশের সিনেট তাতে অনুমোদন দেননি। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্র যথার্থই দাবি করছে, উক্ত কনভেনশনে যেসব শর্ত রয়েছে তার সবই সমুদ্র সংক্রান্ত কাস্টমারি আন্তর্জাতিক আইনেই রয়েছে। বিশেষ করে সমুদ্রের ওপর সব দেশের দাবির কথা আন্তর্জাতিক আইনের জনক হিসেবে স্বীকৃত, ১৬ শ’ দশকের ডাচ আইনজ্ঞ হিউগো গ্রটিয়াসও উল্লেখ করেছিলেন।

উক্ত কনভেনশন, চীন যাতে ১৯৯৬ সালে দস্তখত করেছে এবং পাশাপাশি যে বিধানগুলো কাস্টমারি আন্তর্জাতিক আইনে বলবৎ রয়েছে, তাতে বলা হয়েছে, কোনো দেশের ভৌগোলিক সীমানার বাইরের সমস্ত এলাকা সব দেশের জন্য উন্মুক্ত থাকবে, যাতে সব দেশ শুধু নৌ-চলাচলের অধিকারই ভোগ করবে না, সমুদ্রের ওপরে আকাশ পথ, সমুদ্রের মৎস্য সম্পদসহ তলদেশে সমস্ত খনিজ পদার্থের ওপর, যাকে মানব জাতির হেরিটেজ বলা হয়েছে, সমান অধিকার থাকবে, সমান অধিকার থাকবে সমুদ্রের নিচে ক্যাবল (তার) বসানোরও। কিন্তু চীন সেসব শর্ত লঙ্ঘন করে দক্ষিণ চীন সাগরে কৃত্রিম দ্বীপ প্রতিষ্ঠা করে এবং তার সশস্ত্র নৌবাহিনী প্রেরণ করে সমস্ত দেশের আইনি অধিকার খর্ব করছে, যার দ্বারা নিশ্চিতভাবে অন্য সব দেশের মতো বাংলাদেশের স্বার্থও ক্ষতিগ্রস্ত হতে বাধ্য, আর সে অর্থে চীনের এই অবৈধ সাগর দখল প্রক্রিয়া প্রতিহত করার প্রচেষ্টায় বাংলাদেশকে নিজ স্বার্থেই এশিয়া-প্যাসিফিক কৌশলে অংশ নিতে হবে। এরই মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র, অস্ট্রেলিয়া, ব্রুনাই, ফিজি, নিউজিল্যান্ড, ফিলিপিন্স, সিঙ্গাপুর, থাইল্যান্ড, দক্ষিণ কোরিয়া, ভারত, মালয়েশিয়া এতে শরিক হয়েছে।  এটিকে একটি অর্থনৈতিক কৌশল হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে।

চীনা দূতের বক্তব্য বিশ্লেষণ করলে এটি পরিষ্কার যে, তিনি যা বলেছেন তা মান্য করলে আমরা রোহিঙ্গা ইস্যু এবং মহাসমুদ্র উন্মুক্ত রাখার ইস্যুতে মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হব। অথচ আমাদের দেশে এমন অনেকেই রয়েছেন যারা চীন বলতে পাগল। সময় হয়েছে আন্তর্জাতিকভাবে চীনের কর্মকান্ড বিশ্লেষণ করে চীনের আসল উদ্দেশ্য ভেবে দেখা।  তাই সাধু সাবধান।

                লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি

 

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

৪০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর
জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে
৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে