শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ৩১ মার্চ, ২০২৩ আপডেট:

চীনা কথায় কান দিলে আম-ছালা দুটোই যাবে

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
চীনা কথায় কান দিলে আম-ছালা দুটোই যাবে

চীন রোহিঙ্গা ইস্যুতে নতুন খেলায় মেতে উঠেছে মূলত বাংলাদেশকে ধোঁকা দেওয়ার জন্য। সম্প্রতি বাংলাদেশে কর্মরত চীনের নতুন রাষ্ট্রদূত ইয়াউ ওয়েন বাংলাদেশের সাংবাদিকদের বলেছেন, চীন রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধানে যে ত্রিপক্ষীয় উদ্যোগ নিয়েছিল, করোনা মহামারির কারণে তা ২০২১ সাল থেকে গতি হারিয়েছে। তিনি আরও বলেছেন, রোহিঙ্গা বিষয়ে বিদেশি রাষ্ট্রসমূহের হস্তক্ষেপও নাকি রোহিঙ্গা সমস্যা জটিল করে তুলেছে। তিনি বলেছেন,  রোহিঙ্গাদের প্রথম দলটি শিগগিরই মিয়ানমারে যেতে পারবে।  এই দলে কতজন থাকবে রাষ্ট্রদূত তা উল্লেখ না করলেও আমাদের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্র বলছে, এতে থাকবে মাত্র ১ হাজার রোহিঙ্গা।

যেখানে বাংলাদেশে ঢুকে পড়েছে ১০ লাখের বেশি রোহিঙ্গা, সেখানে মাত্র ১ হাজার ফেরত যাওয়ার কথা হাস্যস্কর বৈকি। তাছাড়া করোনা কি করে চীনের তথাকথিত প্রচেষ্টার গতি শ্লথ করে দিল, তাও প্রণিধানযোগ্য নয়। এ কথা কারও অজানা নেই যে, চীনা প্রত্যক্ষ সমর্থন পেয়েই মিয়ানমার রোহিঙ্গা সমস্যা জিইয়ে রাখছে। ২০১৭ সালে চীন এবং রাশিয়া নিরাপত্তা পরিষদে মিয়ানমারের পক্ষে ভেটো প্রদান না করলে সে বছরই রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধান হয়ে যেত। কেননা নিরাপত্তা পরিষদের রয়েছে পুলিশি এবং বাস্তবায়ন ক্ষমতা। ভেটো দেওয়ার পক্ষে চীনের যুক্তিটি ছিল উদ্ভট এবং আন্তর্জাতিক আইনের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। দেশটি বলেছে, রোহিঙ্গা সমস্যা নাকি মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ সমস্যা হওয়ায় এটি নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদ সিদ্ধান্ত নিতে পারে না। চীন বেমালুম ভুলে গিয়েছিল যে, রোহিঙ্গা সমস্যা বিশ্ব শান্তির প্রতি হুমকিস্বরূপ। পরবর্তীতেও নিরাপত্তা পরিষদ এবং এমনকি সাধারণ পরিষদেও চীন একটি ব্যতিক্রমী ছাড়া, মিয়ানমারের পক্ষই নিয়েছে বারংবার।

বিদেশি রাষ্ট্রের হস্তক্ষেপ রোহিঙ্গা ইস্যুকে জটিল করছে বলে চীনা দাবি সত্যিই অবান্তর এবং আমাদের স্বার্থের পরিপন্থী। ইউরোপ-আমেরিকা, এশিয়া এবং আফ্রিকার বেশ কিছু দেশের ইতিবাচক ভূমিকার কারণেই রোহিঙ্গা সমস্যা নিয়ে বিশ্ববাসী এখনো চিন্তিত রয়েছে, নয়তো বহু আগেই এটি অতল জলে হারিয়ে যেত, রোহিঙ্গা সমস্যা বলে কোনো সমস্যা রয়েছে তা কেউ জানত না। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ বেশ কিছু বিদেশি রাষ্ট্র মিয়ানমারের বিরুদ্ধে অবরোধ জারি করার ফলে অন্তত কিছুটা হলেও সেই দেশের ওপরে চাপ সৃষ্টি করতে সমর্থ হয়েছে। সেই অর্থে বিদেশি রাষ্ট্রগুলো মিয়ানমার ইস্যুতে নাক না গলালে আমাদের আমের সঙ্গে সঙ্গে ছালাও যাবে, অথচ চীন এমনটিই চাচ্ছে। মিয়ানমারের রোহিঙ্গাদের ওপর গণহত্যা চালানোর বিষয়টি আন্তর্জাতিক আদালত এবং আন্তর্জাতিক ফৌজদারি আদালতে উঠেছে বিদেশি রাষ্ট্রসমূহেরই প্রচেষ্টায়। সে ব্যাপারগুলোতেও চীন শুধু নিশ্চুপই ছিল না, পরোক্ষভাবে চীন সেসব আদালতে রোহিঙ্গা ইস্যু তোলার বিপক্ষেই ছিল। আন্তর্জাতিক আদালত দুটোতে মিয়ানমারের বিরুদ্ধে মামলা করায় সে দেশটি নিশ্চয়ই চাপের মুখে রয়েছে, অথচ চীন বলছে বিভিন্ন দেশের নাক গলানোর কারণেই নাকি রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধানে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হচ্ছে। চীনের নিরঙ্কুশ সহায়তার কারণেই মিয়ানমার প্রতিনিয়ত আন্তর্জাতিক বিচার আদালতের (আইসিজে) অন্তর্বর্তীকালীন আদেশসমূহ ভঙ্গ করে চলছে। কেননা আন্তর্জাতিক বিচার আদালতের আদেশ ভঙ্গের বিরুদ্ধে একমাত্র নিরাপত্তা পরিষদই ব্যবস্থা নিতে পারে আর মিয়ানমার ভালো করেই জানে, চীন সে ক্ষেত্রেও আগের মতোই সে দেশটির পক্ষে ভেটো দিয়ে তাদের রক্ষা করবে।

চীনের মিয়ানমারপন্থি অবস্থানের কারণ অতি পরিষ্কার। সে দেশে চীনের এমন স্বার্থ রয়েছে যার কোনো বিকল্প নেই। বহু ধরনের বাণিজ্যিক স্বার্থ ছাড়াও চীনের অতি লোভী “বেল্ট অ্যান্ড রোডস” প্রকল্পের সূত্রপাতের মূল স্থান হচ্ছে মিয়ানমার। সেখান থেকে আফ্রিকা-ইউরোপে চীনা জাহাজ পৌঁছানো অতি সহজ, যা না হলে চীনের সরঞ্জাম মালাক্কা প্রণালি হয়ে যেতে হবে, যা সময় এবং ব্যয়সাপেক্ষ এবং কোনো কারণে মালাক্কা প্রণালিতে কেউ অবরোধ দিলে তা চীনের জন্য ক্ষতিকর হবে আর তাই মিয়ানমারের ওপর চীনের অতুলনীয় নির্ভরতা এবং সে নির্ভরতা প্রাপ্তির জন্য অন্ধ সমর্থন। মিয়ানমার সামরিক একনায়কত্ব প্রতিষ্ঠার পর চীনই একমাত্র দেশ যে সামরিক সরকারকে শুধু কূটনৈতিক নয়, বরং সামরিক সাহায্য দিয়ে যাচ্ছে। মিয়ানমার সরকারের ওপর চীনের এমন প্রভাব রয়েছে যে চীন চাইলে অল্প দিনেই রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধান করতে পারে। কারণ মিয়ানমার সরকার চীনের ওপর এত নির্ভরশীল যে, সে দেশটির পক্ষে চীনা সিদ্ধান্ত খর্ব করা অচিন্তনীয়। অথচ চীন যে মিয়ানমারের ওপর তার কার্যকর প্রভাব খাটাবে না, চীনা দূতের ভাষায় সেটি পরিষ্কার। তিনি বলে দিয়েছেন তার দেশ কোনো পক্ষ নেবে না। বলাবাহুল্য, রোহিঙ্গা সমস্যার সত্যিকারের সমাধান চাইলে অবশ্যই চীনকে বাংলাদেশের পক্ষ নিতে হবে। রোহিঙ্গাদের ভূমি রাখাইন এলাকাই হচ্ছে চীনের মূল স্বার্থ। সেখানকার খনিজ পদার্থ চীনের লোভের বস্তু। বেল্ট অ্যান্ড রোড প্রকল্পের শুরুও সেই রাখাইন এলাকা। তাই রোহিঙ্গারা সেখানে ফিরুক চীন তা চায় না। এটা মনে করার পক্ষে জোরালো যুক্তি রয়েছে যে চীনের তথাকথিত সাহায্যে কখনো রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধান হবে না। 

চীনের নতুন রাষ্ট্রদূত তার পূর্বসূরির পদাঙ্ক অনুসরণ করে একইভাবে বাংলাদেশের নীতিনির্ধারণী বিষয়ে নাক গলানোর চেষ্টায় লিপ্ত হয়েছেন। এবার তিনি এটি করছেন খুবই সুচতুর পন্থায়। দ্বিচারিতার ভূমিকায়। এক মুখে তিনি বলছেন, তার দেশ বাংলাদেশের ঘোষিত “সবার সাথে বন্ধুত্ব, কারও সাথে বৈরিতা নয়” নীতিকে শ্রদ্ধা করে, আবার অন্য মুখেই এই মর্মে হুমকি দিচ্ছেন যে, বাংলাদেশ কোয়াড কিংবা এশিয়া প্যাসিফিক সমঝোতায় গেলে বাংলাদেশের সঙ্গে চীনের সম্পর্কে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। তার পূর্বসূরি আরও কঠিন ভাষায় বলেছিলেন, এটি হলে বাংলাদেশের প্রতি চীনের নীতি ক্ষতিগ্রস্ত হবে। চীনা দূতের এহেন বক্তব্য শুধু বাংলাদেশের নীতিনির্ধারণী বিষয়ে চীনের হস্তক্ষেপেরই নামান্তর নয়, বরং ব্ল্যাকমেলিংও বটে। চীন এসব কথা এ জন্যই বলছে, যাতে বাংলাদেশ ভীত হয়ে তাদের কথামতো কাজ করে। বাংলাদেশের বহু প্রকল্পে চীন ঋণ দিতে চুক্তিবদ্ধ। এসব প্রকল্পে চীনা ঋণের টাকার পুরোটা এখনো পাওয়া যায়নি, বেশির ভাগই পাইপ লাইনে রয়েছে। তাছাড়া প্রকল্পগুলোর কাজ চালাচ্ছে চীনা প্রকৌশলী, কারিগর এবং কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। এমতাবস্থায় চীন পাইপলাইনে থাকা টাকা বন্ধ করে দিলে বাংলাদেশের প্রকল্পগুলো মাঝপথে প্রচন্ড ধাক্কা খেতে পারে জেনেই চীন তাদের হুমকি চালিয়ে যাচ্ছে, যা ব্ল্যাকমেল বৈ কিছু নয়।

বাংলাদেশ কোয়াড বা ইন্দো-প্যাসিফিক কার্যক্রমে যোগ দেবে কিনা, সেটি একান্তই বাংলাদেশের ব্যাপার, যে বিষয়ে কোনো বিদেশি রাষ্ট্রের নির্দেশনা অনভিপ্রেত, যে কথা চীনের সাবেক রাষ্ট্রদূতের বক্তব্য প্রসঙ্গে আমাদের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মহোদয় স্পষ্ট ভাষায়ই বলেছিলেন। প্রতিটি দেশের পররাষ্ট্রনীতি নির্ধারিত হয়ে থাকে স্ব স্ব দেশের স্বার্থ বিবেচনায়, যে কথা বহু শতক আগে সর্বকালের প্রসিদ্ধ পন্ডিত কৌটিল্য (চানক্য) ব্যক্ত করেছিলেন, যে তত্ত্ব বহু দেশে আজও অনুসৃত হচ্ছে। কোয়াড এবং ইন্দো-প্যাসিফিক দুটি ভিন্ন ধরনের কাঠামো। অনেকে বলছেন, কোয়াড সিয়াটো-সেন্টো-ন্যাটোর মতোই একটি সামরিক জোটসম। কিন্তু ইন্দো-প্যাসিফিক সমঝোতা কোনো সামরিক প্রকল্প নয়, সে কথা সর্বজন স্বীকৃত। সুতরাং কোয়াডে যোগ দিলে বাংলাদেশের জোট নিরপেক্ষ অবস্থানে প্রশ্ন উঠলেও ইন্দো-প্যাসিফিকে সে ধরনের কিছুই বলা যাবে না। বস্তুত দক্ষিণ চীন সাগরে চীনের বেআইনি একচ্ছত্র মালিকানার দাবি এবং তা বাস্তবায়িত করার জন্য চীনা কার্যক্রমকে ঠেকানোর জন্যই ইন্দো-প্যাসিফিক কৌশল। চীন আন্তর্জাতিক সমুদ্র আইন, বিশেষ করে ১৯৮২ সালে গৃহীত “ইউনাইটেড নেশনস কনভেনশন অন দি ল অব সি” (আনক্লোজ-৩)-এ যেসব শর্তাদি রয়েছে, তার অন্যতম হলো এই যে কোনো রাষ্ট্রের ভৌগোলিক জলসীমা, টেরিটোরিয়াল ওয়াটারের বাইরে অবস্থিত সাগর বিশ্বের সব দেশের সমান অধিকারভুক্ত, তা কোনো দেশের একক নিয়ন্ত্রণে থাকতে পারে না। যুক্তরাষ্ট্র উক্ত কনভেনশনে দস্তখত করলেও সে দেশের সিনেট তাতে অনুমোদন দেননি। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্র যথার্থই দাবি করছে, উক্ত কনভেনশনে যেসব শর্ত রয়েছে তার সবই সমুদ্র সংক্রান্ত কাস্টমারি আন্তর্জাতিক আইনেই রয়েছে। বিশেষ করে সমুদ্রের ওপর সব দেশের দাবির কথা আন্তর্জাতিক আইনের জনক হিসেবে স্বীকৃত, ১৬ শ’ দশকের ডাচ আইনজ্ঞ হিউগো গ্রটিয়াসও উল্লেখ করেছিলেন।

উক্ত কনভেনশন, চীন যাতে ১৯৯৬ সালে দস্তখত করেছে এবং পাশাপাশি যে বিধানগুলো কাস্টমারি আন্তর্জাতিক আইনে বলবৎ রয়েছে, তাতে বলা হয়েছে, কোনো দেশের ভৌগোলিক সীমানার বাইরের সমস্ত এলাকা সব দেশের জন্য উন্মুক্ত থাকবে, যাতে সব দেশ শুধু নৌ-চলাচলের অধিকারই ভোগ করবে না, সমুদ্রের ওপরে আকাশ পথ, সমুদ্রের মৎস্য সম্পদসহ তলদেশে সমস্ত খনিজ পদার্থের ওপর, যাকে মানব জাতির হেরিটেজ বলা হয়েছে, সমান অধিকার থাকবে, সমান অধিকার থাকবে সমুদ্রের নিচে ক্যাবল (তার) বসানোরও। কিন্তু চীন সেসব শর্ত লঙ্ঘন করে দক্ষিণ চীন সাগরে কৃত্রিম দ্বীপ প্রতিষ্ঠা করে এবং তার সশস্ত্র নৌবাহিনী প্রেরণ করে সমস্ত দেশের আইনি অধিকার খর্ব করছে, যার দ্বারা নিশ্চিতভাবে অন্য সব দেশের মতো বাংলাদেশের স্বার্থও ক্ষতিগ্রস্ত হতে বাধ্য, আর সে অর্থে চীনের এই অবৈধ সাগর দখল প্রক্রিয়া প্রতিহত করার প্রচেষ্টায় বাংলাদেশকে নিজ স্বার্থেই এশিয়া-প্যাসিফিক কৌশলে অংশ নিতে হবে। এরই মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র, অস্ট্রেলিয়া, ব্রুনাই, ফিজি, নিউজিল্যান্ড, ফিলিপিন্স, সিঙ্গাপুর, থাইল্যান্ড, দক্ষিণ কোরিয়া, ভারত, মালয়েশিয়া এতে শরিক হয়েছে।  এটিকে একটি অর্থনৈতিক কৌশল হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে।

চীনা দূতের বক্তব্য বিশ্লেষণ করলে এটি পরিষ্কার যে, তিনি যা বলেছেন তা মান্য করলে আমরা রোহিঙ্গা ইস্যু এবং মহাসমুদ্র উন্মুক্ত রাখার ইস্যুতে মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হব। অথচ আমাদের দেশে এমন অনেকেই রয়েছেন যারা চীন বলতে পাগল। সময় হয়েছে আন্তর্জাতিকভাবে চীনের কর্মকান্ড বিশ্লেষণ করে চীনের আসল উদ্দেশ্য ভেবে দেখা।  তাই সাধু সাবধান।

                লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি

 

এই বিভাগের আরও খবর
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
সড়কে ফিটনেসবিহীন গাড়ির নৈরাজ্য
সড়কে ফিটনেসবিহীন গাড়ির নৈরাজ্য
কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার
কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার
হুমকির মুখে ঢাকা
হুমকির মুখে ঢাকা
নির্বাচিত সরকার
নির্বাচিত সরকার
ইসলামে জ্ঞানার্জনের গুরুত্ব অপরিসীম
ইসলামে জ্ঞানার্জনের গুরুত্ব অপরিসীম
শরিয়াহভিত্তিক অর্থায়ন : মুরাবাহা ও ইজারা পদ্ধতি
শরিয়াহভিত্তিক অর্থায়ন : মুরাবাহা ও ইজারা পদ্ধতি
ফুলের গন্ধে ঘুম আসে না
ফুলের গন্ধে ঘুম আসে না
বন্যা-ভাঙনে দিশাহারা
বন্যা-ভাঙনে দিশাহারা
ঘুষ-দুর্নীতির দৌরাত্ম্য
ঘুষ-দুর্নীতির দৌরাত্ম্য
সর্বশেষ খবর
ধোঁকা দেয়ার চিন্তা মনে হয় না কোনো দলের আছে : সালাহউদ্দিন
ধোঁকা দেয়ার চিন্তা মনে হয় না কোনো দলের আছে : সালাহউদ্দিন

১ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

বিরল সীমান্তে ২ বাংলাদেশি আটক
বিরল সীমান্তে ২ বাংলাদেশি আটক

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদক পাচারের চেষ্টাকালে আটক ৩
মাদক পাচারের চেষ্টাকালে আটক ৩

৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

শিশুদের সর্বাঙ্গীণ বিকাশে পাঠাভ্যাস গড়ে তুলতে হবে : প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের সর্বাঙ্গীণ বিকাশে পাঠাভ্যাস গড়ে তুলতে হবে : প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় যুবকের লাশ উদ্ধার
কলাপাড়ায় যুবকের লাশ উদ্ধার

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় বাঘ রক্ষায় সচেতনতা সৃষ্টিতে বাঘ মহড়া ও প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত
মোংলায় বাঘ রক্ষায় সচেতনতা সৃষ্টিতে বাঘ মহড়া ও প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজাপুরে শিক্ষকের বিরুদ্ধে শিশু শিক্ষার্থীকে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ
রাজাপুরে শিক্ষকের বিরুদ্ধে শিশু শিক্ষার্থীকে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এমন অবস্থা তৈরি করবেন না যাতে ফ্যাসিস্ট হাসিনা ফেরার সুযোগ পায় : ফখরুল
এমন অবস্থা তৈরি করবেন না যাতে ফ্যাসিস্ট হাসিনা ফেরার সুযোগ পায় : ফখরুল

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্টকে জিজ্ঞাসাবাদে নতুন ওয়ারেন্ট চায় প্রসিকিউশন
দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্টকে জিজ্ঞাসাবাদে নতুন ওয়ারেন্ট চায় প্রসিকিউশন

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১,৩১৬
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১,৩১৬

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কে দিদারুলকে স্মরণ, মরণোত্তর পদোন্নতির দাবি
নিউইয়র্কে দিদারুলকে স্মরণ, মরণোত্তর পদোন্নতির দাবি

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার খাতের সক্ষমতা বাড়াতে আন্তঃমন্ত্রণালয় কমিটি গঠন
চার খাতের সক্ষমতা বাড়াতে আন্তঃমন্ত্রণালয় কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এয়ার ইন্ডিয়ার বিরুদ্ধে নিরাপত্তা বিধিভঙ্গের ৫১ অভিযোগ
এয়ার ইন্ডিয়ার বিরুদ্ধে নিরাপত্তা বিধিভঙ্গের ৫১ অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমাদের প্রধান লক্ষ্য সব যাত্রীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করা : বিআরটিএ চেয়ারম্যান
আমাদের প্রধান লক্ষ্য সব যাত্রীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করা : বিআরটিএ চেয়ারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় নতুন হামলার হুমকিতে উদ্বেগ রাশিয়ার
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় নতুন হামলার হুমকিতে উদ্বেগ রাশিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের পর সক্রিয় হয়ে উঠল রাশিয়ার ক্লুচেভস্কয় আগ্নেয়গিরি
ভূমিকম্পের পর সক্রিয় হয়ে উঠল রাশিয়ার ক্লুচেভস্কয় আগ্নেয়গিরি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মরহুম শফিউল আলম প্রধানের বড় বোনের ইন্তেকাল
মরহুম শফিউল আলম প্রধানের বড় বোনের ইন্তেকাল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০০ কোটির সাম্রাজ্য, ব্যবসায়ও সফল কৃতি স্যানন
১০০ কোটির সাম্রাজ্য, ব্যবসায়ও সফল কৃতি স্যানন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সরকারি হাসপাতালে অব্যবস্থাপনার বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
সরকারি হাসপাতালে অব্যবস্থাপনার বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞা দেয়ার দাবি ইউরোপের ৪০ আইনপ্রণেতার
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞা দেয়ার দাবি ইউরোপের ৪০ আইনপ্রণেতার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনপ্রশাসন বিষয়ক উপদেষ্টা কমিটি বিলুপ্ত ও সচিব পদে সৎ-দক্ষ কর্মকর্তাদের পদায়নের দাবি
জনপ্রশাসন বিষয়ক উপদেষ্টা কমিটি বিলুপ্ত ও সচিব পদে সৎ-দক্ষ কর্মকর্তাদের পদায়নের দাবি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবিতে শিক্ষা সমাপনী অনুষ্ঠিত
গোবিপ্রবিতে শিক্ষা সমাপনী অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী
হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাইয়ে আহত-নিহতদের তালিকায় অসঙ্গতি পাওয়া গেছে : ফারুক-ই-আজম
জুলাইয়ে আহত-নিহতদের তালিকায় অসঙ্গতি পাওয়া গেছে : ফারুক-ই-আজম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃত্তি পরীক্ষায় বেসরকারি স্কুল বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত বাতিলের দাবি
বৃত্তি পরীক্ষায় বেসরকারি স্কুল বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত বাতিলের দাবি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বৃত্তি পরীক্ষায় কিন্ডারগার্টেন বাদ দেওয়ার প্রতিবাদে শেরপুরে মানববন্ধন
বৃত্তি পরীক্ষায় কিন্ডারগার্টেন বাদ দেওয়ার প্রতিবাদে শেরপুরে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকার পরিচালনা করতে চাইলে নাগরিকদের কথা শুনতে হবে: তারেক রহমান
সরকার পরিচালনা করতে চাইলে নাগরিকদের কথা শুনতে হবে: তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

থাইল্যান্ডে আতশবাজির কারখানায় বিস্ফোরণ, নিহত ৯
থাইল্যান্ডে আতশবাজির কারখানায় বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুলছাত্র হত্যায় ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড, ৭ জনের যাবজ্জীবন
স্কুলছাত্র হত্যায় ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড, ৭ জনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন
৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিবি হারুনকে ‘জ্বীন’ বলে ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আইজিপির জবানবন্দি
ডিবি হারুনকে ‘জ্বীন’ বলে ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আইজিপির জবানবন্দি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একাত্তর নিয়ে বক্তব্যের পর আসিফ নজরুলের দুঃখ প্রকাশ
একাত্তর নিয়ে বক্তব্যের পর আসিফ নজরুলের দুঃখ প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্গাপূজার আগে ইলিশ চেয়ে বাংলাদেশকে পশ্চিমবঙ্গের মাছ ব্যবসায়ীদের চিঠি
দুর্গাপূজার আগে ইলিশ চেয়ে বাংলাদেশকে পশ্চিমবঙ্গের মাছ ব্যবসায়ীদের চিঠি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন
ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বরাষ্ট্রের আলোচিত যুগ্মসচিব ধনঞ্জয় কুমার দাস বরখাস্ত
স্বরাষ্ট্রের আলোচিত যুগ্মসচিব ধনঞ্জয় কুমার দাস বরখাস্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার
১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস
বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু
অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক
মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ
রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ায় ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের পর সুনামির আঘাত
রাশিয়ায় ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের পর সুনামির আঘাত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘গাজায় যুদ্ধ না থামালে সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য’
‘গাজায় যুদ্ধ না থামালে সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল
এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ
দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী
হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তির আগেই বক্স অফিসে ‘কিংডম’ ঝড়
মুক্তির আগেই বক্স অফিসে ‘কিংডম’ ঝড়

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে
পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ক্যাপিটাল মার্কেট আবার ঘুরে দাঁড়াবে’
‘ক্যাপিটাল মার্কেট আবার ঘুরে দাঁড়াবে’

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল
আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি
সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ায় ভূমিকম্পের পর জাপানে সুনামির আঘাত
রাশিয়ায় ভূমিকম্পের পর জাপানে সুনামির আঘাত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জসীম পুত্রের মৃত্যু: ভাই রাহুলের আবেগঘন পোস্ট
জসীম পুত্রের মৃত্যু: ভাই রাহুলের আবেগঘন পোস্ট

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘রিয়াদের বাসার এফডিআরগুলো গেল কই’, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের
‘রিয়াদের বাসার এফডিআরগুলো গেল কই’, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুলাই)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় বিপদের আশঙ্কায় সরানো হলো ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মীদের
বড় বিপদের আশঙ্কায় সরানো হলো ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মীদের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক আইজিপির জবানবন্দিতে চাঞ্চল্যকর তথ্য
সাবেক আইজিপির জবানবন্দিতে চাঞ্চল্যকর তথ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার আন্ডার ওয়ার্ল্ডের গডফাদার
ঢাকার আন্ডার ওয়ার্ল্ডের গডফাদার

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবিধানিক নয়, রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতির পক্ষে বিএনপি
সাংবিধানিক নয়, রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতির পক্ষে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবে যাচ্ছে ঝুলন্ত সেতু
ডুবে যাচ্ছে ঝুলন্ত সেতু

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন ক্যাটাগরিতে শিল্পে নতুন গ্যাস
তিন ক্যাটাগরিতে শিল্পে নতুন গ্যাস

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ষড়যন্ত্রই প্রকাশ পাবে
সব ষড়যন্ত্রই প্রকাশ পাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তির উৎসবে অনুদান চেয়ে চিঠি বিতর্কে রাবির সমন্বয়ক আম্মার
মুক্তির উৎসবে অনুদান চেয়ে চিঠি বিতর্কে রাবির সমন্বয়ক আম্মার

নগর জীবন

বিচারের আগে কোনো নির্বাচন হতে পারে না
বিচারের আগে কোনো নির্বাচন হতে পারে না

পেছনের পৃষ্ঠা

বাড়ছে শিল্পীদের পারিশ্রমিক কমছে নাটকের মান
বাড়ছে শিল্পীদের পারিশ্রমিক কমছে নাটকের মান

শোবিজ

অচল হাসপাতালের আসবাবপত্র কিনতে ৮ কোটি টাকা বরাদ্দ
অচল হাসপাতালের আসবাবপত্র কিনতে ৮ কোটি টাকা বরাদ্দ

নগর জীবন

জীবনযুদ্ধে হার মানছে পকেট
জীবনযুদ্ধে হার মানছে পকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

খসড়ার কিছু অংশ বিপজ্জনক
খসড়ার কিছু অংশ বিপজ্জনক

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ মুহূর্তে দেনদরবার
শেষ মুহূর্তে দেনদরবার

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার
কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার

সম্পাদকীয়

পাচারের ফাঁদ এখন প্রযুক্তি
পাচারের ফাঁদ এখন প্রযুক্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে বিএনপি জামায়াতের সঙ্গে চীনের সম্পর্কে বাধা ছিল
আগে বিএনপি জামায়াতের সঙ্গে চীনের সম্পর্কে বাধা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে প্যাকেজ প্রস্তাব
যুক্তরাষ্ট্রকে প্যাকেজ প্রস্তাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্যায় ফের ডুবল ফেনী
বন্যায় ফের ডুবল ফেনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনি ভিত্তি ছাড়া খসড়া গ্রহণ করবে না এনসিপি
আইনি ভিত্তি ছাড়া খসড়া গ্রহণ করবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি আচরণবিধিতে আসছে নতুন প্রস্তাব
নির্বাচনি আচরণবিধিতে আসছে নতুন প্রস্তাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ববিতাও অবাক হবেন...
ববিতাও অবাক হবেন...

শোবিজ

সরকার কাজ করছে বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচনের জন্য
সরকার কাজ করছে বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচনের জন্য

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রাণ ফিরেছে কুয়েট ক্যাম্পাসে
প্রাণ ফিরেছে কুয়েট ক্যাম্পাসে

নগর জীবন

পাঁচ উইকেট শিকারের বিশ্ব রেকর্ড
পাঁচ উইকেট শিকারের বিশ্ব রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

শোক প্রত্যাখ্যান করে লাল রঙে প্রতিবাদ
শোক প্রত্যাখ্যান করে লাল রঙে প্রতিবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই চ্যাম্পিয়নের সঙ্গে বাংলাদেশ
দুই চ্যাম্পিয়নের সঙ্গে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ক্যাপিটাল ড্রামায় - দেরি করে আসবেন
ক্যাপিটাল ড্রামায় - দেরি করে আসবেন

শোবিজ

পাহাড়ে সেনাবাহিনীর অভিযান, অস্ত্র গোলাবারুদ উদ্ধার
পাহাড়ে সেনাবাহিনীর অভিযান, অস্ত্র গোলাবারুদ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা